#বিজ্ঞান
Explore tagged Tumblr posts
Text
#প্রেম#বিচ্ছেদ#জীবন#মন#সাইকোলজি#ফটোগ্রাফি#তথ্য#প্রযুক্তি#��্ঞান#বিজ্ঞান#ইতিহাস#ব্যবসা#বাণিজ্য#প্রবন্ধ#কবিতা#গল্প#ভ্রমন#পর্যটন#সংস্কৃতি#ঐতিহ্য#মনস্তত্ত্ব#সমরাস্ত্র#ট্যুরিজম#সঙ্গীত#গান
2 notes
·
View notes
Text
স্পেসএক্সের রকেট বুস্টার ধরার সাফল্য: মহাকাশ অভিযানের নতুন দিগন্ত
youtube
স্পেসএক্স মহাকাশ অনুসন্ধান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একের পর এক সাফল্যের মাইলফলক স্থাপন করছে। সম্প্রতি, তারা একটি রকেট বুস্টার ধরার নজির স্থাপন করেছে, যা মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো হয়েছে। এ ঘটনার গুরুত্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে বোঝা যায় কেন এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা।
রকেট বুস্টার পুনঃব্যবহার: চ্যালেঞ্জ এবং সাফল্য
রকেট বুস্টার হলো সেই অংশ, যা মহাকাশযানের প্রধান অংশটিকে বা মহাকাশযাত্রী ও কার্গো বহনকারী অংশটিকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে ঠেলে দেয়। সাধারণত, নাসার রকেট বুস্টারগুলো মহাকাশে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমুদ্রে পড়ে যায়। এর ফলে একটি বিশেষ ডাইভ টিমকে বুস্টারগুলোকে উদ্ধার করতে হয়, এরপর সেটিকে খুলে মেরামত এবং পুনরায় প্রোপেল্যান্ট দিয়ে লোড করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।
স্পেসএক্স এর সমাধান নিয়ে আসে। তারা এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে যা তাদের রকেট বুস্টারগুলোকে ঘুরিয়ে দেয় এবং এটি নির্দিষ্ট ল্যান্ডিং এলাকায় সঠিকভাবে অবতরণ করে। এটি ছিল এক বিশাল অগ্রগতি, কিন্তু এর পথে অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল।
কেন এই সাফল্য এত বড় বিষয়?
স্পেসএক্সের এই সাফল্য শুধু রকেট বুস্টার পুনঃব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, এটি মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যতের দিকেও একটি বিশাল পরিবর্তন আনবে। নাসার মত সংস্থা যেখানে প্রতিবারই নতুন রকেট বুস্টার তৈরি করতে বাধ্য হয়, স্পেসএক্স তাদের বুস্টারগুলো পুনঃব্যবহার করতে পারছে। এটি খরচ কমানোর পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানের সময়ও কমিয়ে আনতে পারে।
এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে তাদের স্টারশিপ রকেট, যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রকেট হিসেবে পরিচিত। স্পেসএক্স প্রথমবারের মতো এমন একটি বুস্টার তৈরি করতে পেরেছে, যা উৎক্ষেপণের পরে সঠিকভাবে ফিরে আসে এবং মহাকাশযানটির জন্য বিশেষভাবে তৈরি বিশাল ধাতব বাহুতে অবতরণ করে। এভাবে এটি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য হয় এবং মহাকাশ অভিযানের জন্য প্রস্তুত থাকে।
স্পেসএক্সের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি
স্পেসএক্সের রকেট প্রযুক্তি শুধু পুনঃব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, এটি মহাকাশে পাঠানো যানের গুণগতমান এবং সাফল্যের হারে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসছে। তারা প্রথমবারের মতো এমন একটি প্রযুক্তি তৈরি করেছে, যা রকেট বুস্টারকে মহাকাশ থেকে ফেরত আনার পর পুনরায় ব্যবহার করা সম্ভব। এটি স্পেসএক্সকে অন্যান্য মহাকাশ সংস্থাগুলোর চেয়ে অনেকটা এগিয়ে রেখেছে।
মহাকাশ অনুসন্ধানের ভবিষ্যৎ
স্পেসএক্সের এই সাফল্য মহাকাশ অভিযানের খরচ কমাতে এবং এর সময়সীমা ছোট করতে সাহায্য করবে। মহাকাশ গবেষণার ভবিষ্যতে পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট বুস্টার প্রযুক্তির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। ভবিষ্যতের মঙ্গল অভিযান ব�� অন্যান্য গ্রহে অভিযানে স্পেসএক্সের এই সাফল্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। মানুষ একদিন পৃথিবীর বাইরের গ্রহগুলোতে বসবাস করতে পারবে বলে যে স্বপ্ন দেখা হচ্ছিল, স্পেসএক্স তার পথে অনেকখানি এগিয়ে যাচ্ছে।
এছাড়া, এই সাফল্য মহাকাশ পর্যটনের ক্ষেত্রেও নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারে। যখন খরচ কমবে এবং প্রযুক্তি আরো উন্নত হবে, তখন মহাকাশ ভ্রমণ শুধুমাত্র বিজ্ঞানীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্যও সম্ভব হবে। এটি এক নতুন দিগন্তের সূচনা করবে, যা মহাকাশ অনুসন্ধানের নতুন ইতিহাস গড়বে।
উপসংহার
স্পেসএক্সের রকেট বুস্টার ধরার এই সাফল্য শুধু মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে নয়, বৈশ্বিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক। এটি ভবিষ্যতের মহাকাশ অভিযানের দিকনির্দেশনা বদলে দিতে পারে এবং মানবজাতির মহাকাশে বসবাসের স্বপ্ন পূরণে এক বড় পদক্ষেপ হতে পারে। আমরা ভবিষ্যতে স্পেসএক্সের আরও নতুন নতুন সাফল্যের দিকে তাকিয়ে আছি, যা মহাকাশ গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং পৃথিবীর বাইরের জগত সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
আরও দেখুনঃ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের গাড়ির অসাধারণ নিরাপত্তা: "দ্য বিস্ট"
ট্যাগস:
স্পেসএক্স, রকেট বুস্টার, মহাকাশ গবেষণা, স্টারশিপ, এলন মাস্ক, মহাকাশ প্রযুক্তি, পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট, নাসা, মহাকাশ ভ্রমণ, মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যৎ, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি
#স্পেসএক্স#রকেট বুস্টার#মহাকাশ গবেষণা#স্টারশিপ#এলন মাস্ক#মহাকাশ প্রযুক্তি#পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট#নাসা#মহাকাশ ভ্রমণ#মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যৎ#বিজ্ঞান#প্রযুক্তি#Youtube
0 notes
Text
দুরের #প্রাণ।(শেষ)
দুর গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, কি নেই? তা জানার দরকার আপাতত আমাদের নেই বলে মনে করি। আমাদের নিজ গ্রহ এই সুন্দর পৃথিবীতে আমরা সবাই মিলেমিশে এক সাথে #বসবাস করতে চাই।
প্রাণ হল পৃথিবীতে মহান আল্লাহ তায়ালা'র সৃষ্ট একমাত্র আশ্চর্য নেয়ামত। আমরা যারা পৃথিবীতে প্রাণ নিয়ে #জীবিত আছি, তাঁরা কি কখনও ভেবে দেখেছি, এই প্রাণ কি? কি তাঁর রুপ?
নিজেকে নিয়ে, নিজের অস্তিত্ব, প্রাণ নিয়ে একটু ভাবুন তো দেখি। কি? কিছু ভেবে পাচ্ছেন না? নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য পৃথিবীতে অযথা প্রাণের বিনাশ করবেন না।
হয়তো, কোন দিন এমন সময় আসবে, যখন অন্য কোন গ্রহের (যদি বিদ্যমান থাকে) কোন বুদ্ধিমান প্রাণীরা আমাদের গ্রহ মানে #পৃথিবী নিয়ে গবেষণা করবে।
আর আফসোস করে বলবে, 'একদা এই গ্রহ বসবাসের উপযোগী ছিল এবং কিছু বুদ্ধিমান প্রাণী এই গ্রহে বসবাস করত, কিন্তু এ গ্রহেরই কিছু লোভী (মানুষ) প্রাণের কারণে ওরা নিজেরাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।'
শেষ।
0 notes
Text
নিঝুম সন্ধ্যা, আঁধার রাত, আর ধূসর গোলক, প্রথম দর্শনেই বাজিমাত, চাঁদের ছবি পাঠাল চন্দ্রযান-৩
নয়াদিল্লি: চাঁদের বাড়ি পৌঁছতে বাকি আর কিছুটা পথ। তার আগেই কাছ থেকে সারা হয়ে গেল চন্দ্রদর্শন। একেবারে গা ঘেঁষে থাকা অবস্থায় চাঁদের ছবি তুলল ভারতের চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযান (Chandrayaan 3)। প্রথম বার কাছ থেকে চাঁদের যে রূপ ধরা পড়েছে চন্দ্রযান-৩-এর ক্যামেরায়, তা প্রকাশ করল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO. রবিবার রাতে ISRO-র তরফে চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের দেখা চাঁদকে ভারতীয়দের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।…
View On WordPress
0 notes
Text
Class 7 Book Details Biggan 2023 | ৭ম শ্রেণি বই পরিচিতি বিজ্ঞান | কি আছে এই বইয়ে | শিক্ষাক্রম ২০২৩" on YouTube
youtube
0 notes
Text
Take a look at this post… 'বিজ্ঞান বিষয়ক শ্ল'গান কেনেকৈ লিখা হয় ?How are science slogans written ?'.
http://anuragblogadress.blogspot.com/2024/06/how-are-science-slogans-written.html পঢ়ক আৰু পঢ়ুৱাওক
View On WordPress
0 notes
Text
ডিগ্রি প্রথম বর্ষ হিসাব বিজ্ঞান প্রথম পত্র রকেট সাজেশন
0 notes
Video
youtube
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক। habibullah mahmud kasemi। আল্লামা...
#youtube#পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক#habibullah mahmud kasemi#বেস্ট ইসলামি জীবন#best islami jibon#বেস্ট ইসলামী জীবন#হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী#হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী ওয়াজ#মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী#মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী নতুন ওয়াজ#আল্লামা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী#মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমি
1 note
·
View note
Text
চট্টগ্রামে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের চেক বিতরণ
বিজ্ঞান শিক্ষা প্রসারে নিবেদিত থেকে তরুণ বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনীমূলক কাজে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানপূর্বক জনসাধারণের মধ্যে বিজ্ঞান সচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে চট্টগ্রামে চেক বিতরণ করেছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘর। শনিবার (১৫ অক্টোবর) বিকালে নগরীর জামালখানে হোয়াইট বোর্ড সায়েন্স বিজ্ঞান ক্লাবকে এক লক্ষ টাকা চেক তুলে দেওয়া হয়। চেক তুলে দেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের উর্ধ্বতন আর্টিস্ট কাম অডিও…
View On WordPress
0 notes
Text
ম্যাকডোনাল্ডসের স্পিডি সিস্টেম: কিভাবে ফাস্ট ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব এনেছে এই কেচাপ গানের মাধ্যমে
ম্যাকডোনাল্ডসের ফাস্ট ফুড সাফল্যের রহস্য এক কথায় বলতে গেলে “স্পিডি সিস্টেম”। এটি কেবল একটি খাবারের সার্ভিস নয়, বরং একটি সঠিক পরিকল্পনা এবং চমৎকার কার্যকর ব্যবস্থাপনা, যা ফাস্ট ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব এনেছে। বিশেষ করে, কেচাপ যোগ করার পদ্ধতি থেকে শুরু করে রান্নাঘরের প্রতিটি ধাপে যে অভাবনীয় গতি ও কার্যকারিতা তৈরি করা হয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
youtube
১৯৫৫ সালে, ম্যাকডোনাল্ডসের প্রতিষ্ঠাতা ম্যাকডোনাল্ড ভাইরা একটি বিপজ্জনক কিন্তু দারুণ পদক্ষেপ নেয়। তারা সেদিন কল্পনা করেছিলেন, মানুষ রেস্টুরেন্টে ধীরে সুস্থে খাওয়ার অভ্যাস বদলে ১৫ সেন্টের কাগজের ব্যাগে বার্গার কিনে খেতে শুরু করবে। এটি ফাস্ট ফুডের ধারণাকে পুরোপুরি বদলে দেয় এবং ম্যাকডোনাল্ডসের রেস্তোরাঁটি এক বিস্ময়কর গতিতে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
স্পিডি সিস্টেম এবং রান্নাঘরের অর্গানাইজেশন শুরুতে তাদের কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারা চেয়েছিলেন বার্গারটি সর্বোচ্চ ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে পরিবেশন করতে, কিন্তু কার্যকারিতা কম হওয়ায় এই সময়সীমা বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছিল না। তখন ম্যাকডোনাল্ড ভাইরা রেস্টুরেন্টটি তিন মাসের জন্য বন্ধ করে দেয় এবং একটি টেনিস কোর্টে রান্নাঘর সাজানোর জন্য চমৎকার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। সঠিক নকশা ও কর্মীদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তারা রান্নাঘরের কার্যকারিতা আরো উন্নত করে।
এই অভিনব ডিজাইনের কারণে তাদের কর্মীরা বার্গার তৈরির সময় একটি ব্যালেটের মতো নির্দিষ্ট ছন্দে কাজ করতে শুরু করে, যেখানে কেচাপ যোগ করার মতো ছোট ছোট কাজগুলোও নির্দিষ্ট সময়ে এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন হয়। এই পদ্ধতিতে তারা পুরো বার্গার প্রস্তুত প্রক্রিয়াটি ‘সিম্ফনি অফ এফিসিয়েন্সি’ নামে অভিহিত করে।
একটি ফাস্ট ফুড বিপ্লবের সূচনা ম্যাকডোনাল্ডসের এই স্পিডি সিস্টেমটি এমনভাবে গড়ে তোলা হয়েছিল যেন কর্মীরা দ্রুত এবং সঠিকভাবে প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করতে পারে। রান্নাঘরে সবকিছুই সঠিকভাবে স্থানাঙ্কিত করা হয়েছিল যাতে কর্মীরা একে অন্যের সাথে ধাক্কা না খেয়ে কাজ করতে পারে। ��্রতিটি ধাপের ক্ষেত্রে সামঞ্জস্য রেখে নির্ভুলভাবে কাজ করা সম্ভব হয়েছিল।
কেচাপ গানের ব্যবহার এবং এর কার্যকারিতা এখানে “কেচাপ গান” বলতে বোঝানো হচ্ছে কেচাপ দেওয়ার একটি বিশেষ পদ্ধতি, যা একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় তৈরি করা হয়েছিল। এই “কেচাপ গান” ব্যবহার করেই তারা বার্গারের সঠিক স্বাদ এবং পরিমাণ নিশ্চিত করেছিল। এটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল যাতে একবার চাপ দিলেই সঠিক পরিমাণ কেচাপ বের হয়। একে “সিঙ্গেল-স্কোরড পারফেক্ট কেচাপ গান” বলা হয়। এই পদ্ধতি বার্গার তৈরির সময় সঠিক মাত্রা বজায় রাখে এবং অতিরিক্ত কেচাপ ব্যবহার রোধ করে।
স্পিডি সিস্টেম এবং আধুনিক ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট বর্তমান ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টগুলোতেও ম্যাকডোনাল্ডসের স্পিডি সিস্টেমের প্রভাব স্পষ্ট। একাধিক রেস্টুরেন্ট ম্যাকডোনাল্ডসের কৌশল গ্রহণ করেছে এবং ফাস্ট ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে কার্যকারিতা বৃদ্ধি করেছে।
এই প্রক্রিয়াটি একদিকে যেমন রান্নাঘরের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করেছে, অন্যদিকে ফাস্ট ফুড ব্যবসার বিস্তারকে ত্বরান্বিত করেছে। ম্যাকডোনাল্ডসের উদ্ভাবিত এই “স্পিডি সিস্টেম” ও কেচাপ গানের সঠিক ব্যবহার ফাস্ট ফুডের ধরন পাল্টে দিয়েছে এবং এটি বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের মাঝে জনপ্রিয় করে তুলেছে।
আরও দেখুনঃ ঘনাকৃতির পৃথিবী কেমন হবে? পৃথিবী যদি গোলাকার না হয়ে ঘনাকৃতির হত, তখন আমাদের পৃথিবী কেমন দেখতে হতো?
youtube
Tags: #fyp #reels #highlights #viral #McDonalds #FastFood #SpeedySystem #KetchupGun #Restaurant #FastFoodIndustry #McDonaldBrothers #FastFoodBusiness #Burger #KitchenOrganization #SymphonyOfEfficiency #CustomerService #FoodService #FoodEfficiency #KitchenDesign #ম্যাকডোনাল্ডস #ফাস্টফুড #স্পিডিসিস্টেম #কেচাপগান #রেস্টুরেন্ট #ফাস্টফুডইন্ডাস্ট্রি #ম্যাকডোনাল্ডসভাইরা #ফাস্টফুডব্যবসা #বার্গার #কিচেনঅর্গানাইজেশন #সিম্ফনিঅফএফিসিয়েন্সি #কাস্টমারসার্ভিস #ফুডসার্ভিস #খাদ্যকার্যকারিতা #রান্নাঘরডিজাইন McDonalds, FastFood, SpeedySystem, KetchupGun, Restaurant, FastFoodIndustry, McDonaldBrothers, FastFoodBusiness, Burger, KitchenOrganization, SymphonyOfEfficiency, CustomerService, FoodService, FoodEfficiency, KitchenDesign, ম্যাকডোনাল্ডস, ফাস্টফুড, স্পিডিসিস্টেম, কেচাপগান, রেস্টুরেন্ট, ফাস্টফুডইন্ডাস্ট্রি, ম্যাকডোনাল্ডসভাইরা, ফাস্টফুডব্যবসা, বার্গার, কিচেনঅর্গানাইজেশন, সিম্ফনিঅফএফিসিয়েন্সি, কাস্টমারসার্ভিস, ফুডসার্ভিস, খাদ্যকার্যকার���তা, রান্নাঘরডিজাইন
#cube Earth#shape of Earth#gravity#science of the world#imaginary Earth#Earth transformation#science and technology#weather changes#world of imagination#geology#ঘনাকৃতির পৃথিবী#পৃথিবীর আকৃতি#মহাকর্ষ#বিশ্বের বিজ্ঞান#কল্পনা পৃথিবী#পৃথিবীর পরিবর্তন#বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি#আবহাওয়ার পরিবর্তন#কল্পনার জগত#ভূবিজ্ঞান#McDonalds#FastFood#SpeedySystem#KetchupGun#Restaurant#FastFoodIndustry#McDonaldBrothers#FastFoodBusiness#Burger#KitchenOrganization
0 notes
Text
বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষা খাতে মুসলিমদের আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বিজ্ঞান ও আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশের প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি মুসলিম উম্মাহকে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে তাদের সন্তানদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে আরও বেশি বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন। মঙ্গলবার (৩০ মে) ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি) এর ক্যাম্পাসে ৩৫তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের…
View On WordPress
0 notes
Text
‘ঢুকে পড়েছি, টান অনুভব করছি’, চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করল চন্দ্রযান-৩, বার্তা পাঠাল পৃথিবীতে
নয়াদিল্লি: চাঁদের কক্ষপথে এবার ঢুকেই পড়ল ভারতের চন্দ্রযান-৩। সন্ধে ৭টা বেজে ১২ মিনিটে চাঁদের কক্ষপথে ঢুকে পড়ে ভারতের মহাকাশযানটি। শনিবার সন্ধেয় জানাল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO. চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে কী প্রতিক্রিয়া চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের, তা-ও জানিয়েছে ISRO. চন্দ্রযানের বার্তা উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ‘MOX, ISTRAC, চন্দ্রযান-৩ বলছি। চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অনুভব করতে পারছি’। (Chandrayaan…
View On WordPress
#ABP Ananda#Breaking News#Chandrayaan-3#ISRO#Lunar orbit#News#science news#ইসরো#চন্দ্রযান ৩#বিজ্ঞান#মহাকাশ বিজ্ঞান
0 notes
Link
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এ-ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়েছে। ২২ মে ২০২৩ খ্রি. তারিখ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ভর্তি ফলাফল দেখা যাচ্ছে
1 note
·
View note
Text
১.৮ আরব সাল পূর্বে এই পৃথিবীর সৃষ্টির ইতিহাস জানতে অবশ্যই শুনুন । পরম পুরুষ অবিনাশী পরমেশ্বর কবীর দেব ই আসল সৃষ্টি রচনাকার।অনেক প্রশ্নের উত্তর জানতে বাইবেলের ও কোরানের প্রমাণ সহ প্রকাশ করতে বিশ্ব বিজেতা মহান সন্ত রামপাল জী মহারাজ ই একুশ ব্রম্ভান্ডে এক মাত্র বাখবর সন্ত । মরগন ফ্রী ম্যান জী সৃষ্টি রচনা সম্বন্ধে জানতে নানান ধর্মের পাদ্রীর সংঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ও বীগব্যাগ আর বিজ্ঞান প্রযুক্তি আলাদা। তবু ব্রম্ভান্ডের এক মাত্র বাখবর সন্ত রামপাল জী মহারাজ ই পরমেশ্বর বা ওনার অধিনস্থ। তাই বেদ ও গীতার আধারে প্রমান সহিত শ্রাস্ত্রানুকুল প্রমানসহ প্রমাণিত করছেন যে অবিনাশী পরমেশ্বর কবীর দেব ই সৃষ্টির রচনহার।🙏🙏
2 notes
·
View notes
Text
মুসলিম ইতিহাসে একজন খলিফা ছিলেন, যিনি পরিচিত ছিলেন ‘পাগলা খলিফা’ নামে। তার নাম ছিল আল হাকিম। মিশরের ফাতেমি খিলাফতের খলিফা ছিলেন তিনি।
আল হাকিমের হুকুমগুলো ছিল খুব অদ্ভুত!
তিনি হুকুম জারি করলেন----দিনের বেলা বাজার বসবে না, বাজার বসবে রাতের বেলা। দিনে দোকানপাট বন্ধ থাকত, রাতে সবাই বাজার করত।
তিনি হুকুম জারি করলেন----নারীরা বাইরে বের হতে পারবে না। দেখা গেল, তার সিদ্ধান্ত অনেক নারী মানছে না। তিনি জুতা প্রস্তুতকারীদের জানিয়ে দিলেন নারীদের জন্য জুতা না বানাতে। জুতা ছাড়া তো নারীরা বাইরে বের হতে পারবে না!
মিশরে তখন বন্যা হতো, বন্যায় অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হতো। আল হাকিম পরিকল্পনা করলেন নীলনদে বাঁধ দিবেন, যাতে বন্যা প্রতিরোধ করা যায়।
তার পরিকল্পনা শুনতে পেলেন একজন বিজ্ঞানী। তিনি জানালেন, ‘আমি নীলনদে বাঁধ দেওয়ার কাজটি করতে পারব।’
বিজ্ঞানী বসরা থেকে কায়রোতে আসলেন। নীলনদ দেখে বুঝতে পারলেন, এটাতে বাঁধ দেওয়ার সাধ্য তার নেই। অক্ষমতা প্রকাশ করলে পাগল খলিফা তাকে হত্যা করবেন।
বিজ্ঞানী ভাবলেন, পাগলের সাথে পাগলামি করবেন।
তিনি পাগল হওয়ার অভিনয় করলেন।
আল হাকিম নির্দেশ দিলেন---- ‘এই পাগলকে বন্দি করো।’
বন্দি হলেন বিজ্ঞানী। মিশরের কারাগারে ১০ বছর ছিলেন। এই সময় তিনি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করেন। একদিন তিনি লক্ষ করেন, কারাগারের দেওয়ালের গর্ত দিয়ে আলোর সঙ্গে একটি বস্তুর উলটো প্রতিবিম্ব দেওয়ালে পড়ছে। তার এই ভাবনা পালটে দেয় আলোকবিদ্যার গতিপথ। শুরু হয় আলো নিয়ে এক নতুন পৃথিবীর সূচনা!
জেলে বসে গবেষণা করা সেই বিজ্ঞানী সেই বিজ্ঞানীর নাম ইবনুল হাইসাম! অনেকের মতে তিনি আধুনিক আলোকবিদ্যার জনক।
তার লেখা ৭ খণ্ডের ‘কিতাবুল মানাজির’ বা ‘Book of Optics’ ছিল মধ্যযুগের আলোকবিদ্যার রেফারেন্স বুক।
মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান এবং বর্তমানের বিজ্ঞান-প্রযুক্তি কীভাবে মুসলিম বিজ্ঞানীদের ওপর নির্ভরশীল, এটা জানতে পড়তে পারেন গার্ডিয়ান প্রকাশিত ‘মুসলিম মস্তিষ্ক: বিজ্ঞানের অনবদ্য গল্প’।
#islamicknowledge#islamicgifts#islamicpost#booklover#islamiccenter#islamicbookshop#bukuislami#islamicart#deen#read
2 notes
·
View notes