#বিজ্ঞান
Explore tagged Tumblr posts
feriwalablog · 3 months ago
Text
2 notes · View notes
bongreviewbd · 4 months ago
Text
স্পেসএক্সের রকেট বুস্টার ধরার সাফল্য: মহাকাশ অভিযানের নতুন দিগন্ত
youtube
স্পেসএক্স মহাকাশ অনুসন্ধান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একের পর এক সাফল্যের মাইলফলক স্থাপন করছে। সম্প্রতি, তারা একটি রকেট বুস্টার ধরার নজির স্থাপন করেছে, যা মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো হয়েছে। এ ঘটনার গুরুত্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে বোঝা যায় কেন এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা।
রকেট বুস্টার পুনঃব্যবহার: চ্যালেঞ্জ এবং সাফল্য
রকেট বুস্টার হলো সেই অংশ, যা মহাকাশযানের প্রধান অংশটিকে বা মহাকাশযাত্রী ও কার্গো বহনকারী অংশটিকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে ঠেলে দেয়। সাধারণত, নাসার রকেট বুস্টারগুলো মহাকাশে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমুদ্রে পড়ে যায়। এর ফলে একটি বিশেষ ডাইভ টিমকে বুস্টারগুলোকে উদ্ধার করতে হয়, এরপর সেটিকে খুলে মেরামত এবং পুনরায় প্রোপেল্যান্ট দিয়ে লোড করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।
স্পেসএক্স এর সমাধান নিয়ে আসে। তারা এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে যা তাদের রকেট বুস্টারগুলোকে ঘুরিয়ে দেয় এবং এটি নির্দিষ্ট ল্যান্ডিং এলাকায় সঠিকভাবে অবতরণ করে। এটি ছিল এক বিশাল অগ্রগতি, কিন্তু এর পথে অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল।
কেন এই সাফল্য এত বড় বিষয়?
স্পেসএক্সের এই সাফল্য শুধু রকেট বুস্টার পুনঃব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, এটি মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যতের দিকেও একটি বিশাল পরিবর্তন আনবে। নাসার মত সংস্থা যেখানে প্রতিবারই নতুন রকেট বুস্টার তৈরি করতে বাধ্য হয়, স্পেসএক্স তাদের বুস্টারগুলো পুনঃব্যবহার করতে পারছে। এটি খরচ কমানোর পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানের সময়ও কমিয়ে আনতে পারে।
এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে তাদের স্টারশিপ রকেট, যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রকেট হিসেবে পরিচিত। স্পেসএক্স প্রথমবারের মতো এমন একটি বুস্টার তৈরি করতে পেরেছে, যা উৎক্ষেপণের পরে সঠিকভাবে ফিরে আসে এবং মহাকাশযানটির জন্য বিশেষভাবে তৈরি বিশাল ধাতব বাহুতে অবতরণ করে। এভাবে এটি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য হয় এবং মহাকাশ অভিযানের জন্য প্রস্তুত থাকে।
স্পেসএক্সের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি
স্পেসএক্সের রকেট প্রযুক্তি শুধু পুনঃব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, এটি মহাকাশে পাঠানো যানের গুণগতমান এবং সাফল্যের হারে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসছে। তারা প্রথমবারের মতো এমন একটি প্রযুক্তি তৈরি করেছে, যা রকেট বুস্টারকে মহাকাশ থেকে ফেরত আনার পর পুনরায় ব্যবহার করা সম্ভব। এটি স্পেসএক্সকে অন্যান্য মহাকাশ সংস্থাগুলোর চেয়ে অনেকটা এগিয়ে রেখেছে।
মহাকাশ অনুসন্ধানের ভবিষ্যৎ
স্পেসএক্সের এই সাফল্য মহাকাশ অভিযানের খরচ কমাতে এবং এর সময়সীমা ছোট করতে সাহায্য করবে। মহাকাশ গবেষণার ভবিষ্যতে পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট বুস্টার ��্রযুক্তির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। ভবিষ্যতের মঙ্গল অভিযান বা অন্যান্য গ্রহে অভিযানে স্পেসএক্সের এই সাফল্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। মানুষ একদিন পৃথিবীর বাইরের গ্রহগুলোতে বসবাস করতে পারবে বলে যে স্বপ্ন দেখা হচ্ছিল, স্পেসএক্স তার পথে অনেকখানি এগিয়ে যাচ্ছে।
এছাড়া, এই সাফল্য মহাকাশ পর্যটনের ক্ষেত্রেও নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারে। যখন খরচ কমবে এবং প্রযুক্তি আরো উন্নত হবে, তখন মহাকাশ ভ্রমণ শুধুমাত্র বিজ্ঞানীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্যও সম্ভব হবে। এটি এক নতুন দিগন্তের সূচনা করবে, যা মহাকাশ অনুসন্ধানের নতুন ইতিহাস গড়বে।
উপসংহার
স্পেসএক্সের রকেট বুস্টার ধরার এই সাফল্য শুধু মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে নয়, বৈশ্বিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক। এটি ভবিষ্যতের মহাকাশ অভিযানের দিকনির্দেশনা বদলে দিতে পারে এবং মানবজাতির মহাকাশে বসবাসের স্বপ্ন পূরণে এক বড় পদক্ষেপ হতে পারে। আমরা ভবিষ্যতে স্পেসএক্সের আরও নতুন নতুন সাফল্যের দিকে তাকিয়ে আছি, যা মহাকাশ গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং পৃথিবীর বাইরের জগত সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
আরও দেখুনঃ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের গাড়ির অসাধারণ নিরাপত্তা: "দ্য বিস্ট"
ট্যাগস:
স্পেসএক্স, রকেট বুস্টার, মহাকাশ গবেষণা, স্টারশিপ, এলন মাস্ক, মহাকাশ প্রযুক্তি, পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট, নাসা, মহাকাশ ভ্রমণ, মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যৎ, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি
0 notes
steponglobe · 11 months ago
Text
দুরের #প্রাণ।(শেষ)
দুর গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, কি নেই? তা জানার দরকার আপাতত আমাদের নেই বলে মনে করি।  আমাদের নিজ গ্রহ এই সুন্দর পৃথিবীতে আমরা সবাই মিলেমিশে এক সাথে #বসবাস করতে চাই।
প্রাণ হল পৃথিবীতে মহান আল্লাহ তায়ালা'র সৃষ্ট একমাত্র আশ্চর্য নেয়ামত। আমরা যারা পৃথিবীতে প্রাণ নিয়ে #জীবিত আছি, তাঁরা কি কখনও ভেবে দেখেছি, এই প্রাণ কি? কি তাঁর রুপ?
নিজেকে নিয়ে, নিজের অস্তিত্ব, প্রাণ নিয়ে একটু ভাবুন তো দেখি। কি? কিছু ভেবে পাচ্ছেন না? নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য পৃথিবীতে অযথা প্রাণের বিনাশ করবেন না।
হয়তো, কোন দিন এমন সময় আসবে, যখন অন্য কোন গ্রহের (যদি বিদ্যমান থাকে) কোন বুদ্ধিমান প্রাণীরা আমাদের গ্রহ মানে #পৃথিবী নিয়ে গবেষণা করবে।
আর আফসোস করে বলবে, 'একদা এই গ্রহ বসবাসের উপযোগী ছিল এবং কিছু বুদ্ধিমান প্রাণী এই গ্রহে বসবাস করত, কিন্তু এ গ্রহেরই কিছু লোভী (মানুষ) প্রাণের কারণে ওরা নিজেরাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।'
শেষ।
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
নিঝুম সন্ধ্যা, আঁধার রাত, আর ধূসর গোলক, প্রথম দর্শনেই বাজিমাত, চাঁদের ছবি পাঠাল চন্দ্রযান-৩
নয়াদিল্লি: চাঁদের বাড়ি পৌঁছতে বাকি আর কিছুটা পথ। তার আগেই কাছ থেকে সারা হয়ে গেল চন্দ্রদর্শন। একেবারে গা ঘেঁষে থাকা অবস্থায় চাঁদের ছবি তুলল ভারতের চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযান (Chandrayaan 3)। প্রথম বার কাছ থেকে চাঁদের যে রূপ ধরা পড়েছে চন্দ্রযান-৩-এর ক্যামেরায়, তা প্রকাশ করল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO.  রবিবার রাতে ISRO-র তরফে চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের দেখা চাঁদকে ভারতীয়দের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।…
View On WordPress
0 notes
wnewsroom365 · 9 minutes ago
Video
youtube
মহাবিশ্বের দানব ১০ নক্ষত্র, যেগুলোর আকার সূর্যের চেয়ে হাজার গুণ বড়।
0 notes
bangavumi · 18 days ago
Text
৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ, বিজ্ঞান মেলা এবং পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত বটিয়াঘাটায়
বটিয়াঘাটায় ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান-প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলা এবং পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত গ্রামবাংলার ঐতিহ্য এবং প্রযুক্তি-শিক্ষার সমন্বয়ে বটিয়াঘাটায় আয়োজন সম্পন্ন ইন্দ্রজিৎ টিকাদার, বটিয়াঘাটা (খুলনা) প্রতিনিধি: বটিয়াঘাটা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলা ২০২৫ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল…
0 notes
sazzads-world-blog · 19 days ago
Text
বাংলাদেশ আমাদের তাই দেশপ্রেমিক হিসেবে চিন্তা ভাবনা ও আমাদের
নৌকা আর ধানের শীষ দুই সাপের এক‌ই বিষ ।
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা নাম করে করে জনগণের উপর জোরপূর্বক আইন চাপিয়ে দিতে কুণ্ঠাবোধ করেনি এই দুই দল ।
এই দুইদল ৫৪ বছর ধরে দেশকে জগাখিচুড়ী করে ছাড়ছে । লাগাতার অবরোধ করে , হরতাল, মিছিল , ধর্মঘট সপ্তাহের পর সপ্তাহ । জনগণ যেন দুইদলের কাছে বন্দি গোলাম ।
বিএনপির শাসনামলে লাগাতার পাঁচ বার দুর্নীতিতে শীর্ষে বাংলাদেশ অবস্থান করেছিল।
হাসিনা স্বৈরাচার হ‌ওয়ার পিছনে গণতন্ত্র পুঁজি ব্যবস্থায় ভারতের আনুগত্য করা ।
জনগণ সিন্ডিকেট ভাঙতে চায় সরকার হুটহাট করে আমদানি শুরু করে ট্যাক্স বাড়িয়ে দেয় ।
জনগণ আর সরকার যেন ভাসুর দেবর সম্পর্কের । তাই সরকার উল্টোপথে চলে ।
বাংলাদেশ নামটাই সিন্ডিকেট।।
বাস্তব। মেডিকেল কলেজের ছাত্রছাত্রী হতে হলে অবশ্যই ১২-২০ লাখ টাকার লুটপাট করে ব্যয় করতে হবে দস্যু বারডেম হাসপাতালে। এটা সিন্ডিকেট মনে হয় না !
বাস্তব । গরীবের একটা সন্তান যদি মিডিয়ায় খবর আসে সে আজ বিসিএস ক্যাডারে উন্নীত হয়েছে। দুনিয়া তোলপাড় হয় । এটা সবচেয়ে বড় সিন্ডিকেট। গরীব হলেই তাজা খবর । একটা গরীব দিয়ে বৈষম্য দূর করে ৫৪ বছরের দুই সাপ । এটাই গণতন্ত্র? লাখে একটা গরীবকে হাইলাইটস করে যত প্রতিশ্রুতি।
তারেক জিয়া যুবকের আইডল । তার ব্যক্তিগত অর্জন কি ? শহীদ জিয়াউর রহমান আর চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র ছাড়া তার ভবিষ্যৎ কি ? পরিচয় ! রাজতন্ত্রের আদলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা তাহলে কি ?
২৪ এর গণ‌অভ্যুত্থানের পর থেকে স্বৈরাচার হাসিনার হুবহু নকল শুরু করেছে । জ্বালাও পোড়াও আর হত্যা , লুটপাট, চাঁদাবাজি সহ সকল অনৈতিক কাজ।
আবার বিএনপির বড় নেতারা জনগণকে শাসিয়ে বলে বেশি বাড়াবাড়ি করলে আগের রুপে (ভূমিকায়) দেখতে পাবে । এ কথা বারংবার বলতেছে আর জনগণকে আঙ্গুল দেখে দেখে বলতেছে তীব্র উত্তেজিত হয়ে ।
তাহলে তাদের আগের ভূমিকা কি ? আগের রুপ কি ? লাঠিচার্জ, গুন্ডামি।
তারাই স্বৈরাচারের দোসরদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে । তাদের নীতি ভোগ করা ।
তাই বিএনপিতে পদ পদবী পেতে , দলীয় নমিনেশন পেতে তেল মারা শুরু হয়েছে । এমনকি দুই তিন লাখ টাকা দিয়ে পদের জন্য লড়াই করছে । যেন বিএনপি নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার হয়েছে ।
সারা বাংলাদেশ তাদের গুন্ডা দ্বারা আক্রান্ত। বিশেষ করে দূর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের দলে ভেড়ানো ।
আর গুজব ছড়ানো । অনেক নেতাকর্মী সারাজীবন চাঁদাবাজি করবে বলেই বিএনপিতে যোগ দিয়েছে সংসার চালাতে চাঁদাবাজি। আর কাজকর্ম বাদ দিয়ে পার্টি অফিস আর নেতাদের সাথে অযথা চামচামি করা ।
একজন‌ও কোন পেশাজীবী নয় সবাই সিন্ডিকেট করে । আর পার্টি অফিস আর নারীকামী । নারীদের দলে ভেড়াতে তাদের মজাদার বিষয় মা জননী খালেদা জিয়ার সাথে তুলনা সাথে সমাবেশ আর আমন্ত্রণ আর পুরষ্কৃত।
বিএনপির মহিলা নেত্রীরাও সেই পতিতা । অর্ধনগ্ন পোশাক আর পারফিউমের ছড়াছড়ি। মেকাপে মুখ সয়লাব । নারীপুরুষ গাদাগাদি হয়ে রাস্তায় অবস্থান করে অবরোধ আর র‍্যালি সমাবেশ ।
২৬ লক্ষ ইন্ডিয়ান অবৈধ প্রবেশ ও উচ্চপদে আসীন। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের চাপ ।
ভারত বাংলাদেশের চিরশত্রু বলা সত্ত্বেও ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিএনপি ভারতের সাথে আবার সন্ধি করেছে ।
তাই বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যেতে চায়। যে সংবিধান নর্দমায় গড়াগড়ি খায় । যে সংবিধানের নেতা আজ পদদলিত।
বিএনপির নেতাদের কথায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়নি । ১০০% চরম বাস্তব ।
বিএনপির নেতাদের আগ্রাসন বেড়েই চলেছে বার বার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে চাপের মুখে ফেলছে ।
অধৈর্য আর লোভ সামলাতে না পেড়ে আওয়ামীলীগ সমর্থকদের গরু বাড়ি থেকে নিয়ে পিকনিকের আয়োজন হয় ।
বিএনপির নেতাকর্মীদের আদর্শ কি ? সিগারেট আর মুখের চাপাবাজি। আর গলাবাজি করে বেড়ানো বৃহৎ দল ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান সমস্যা রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য কোণঠাসা।
আর হাসিনার ল্যাসপেন্সার দ্বারা উপদেষ্টা গঠন । সাথে তিন অনভিজ্ঞ যুবক । আরো অশীতিপর যাদের চিন্তাশক্তি সৃজনশীল না ।
আগে বিকল্প পরে নিষিদ্ধ। কোটিতে এককথা । তারপরেও পলিথিন নিষিদ্ধ করে পলিথিন ঠিক‌ই ব্যবহার হচ্ছে । কারণ এর বিপরীতে এখনো বাজারে পাটের ব্যাগ আসেনি । অপদার্থ আর ধূর্ত এরাই ড ইউনুসের উপদেষ্টা।
Tumblr media
0 notes
texasnuclearcollege · 4 months ago
Text
কম্পিউটাৰ বিজ্ঞান
0 notes
hauntedponycowboyhands · 8 months ago
Text
Take a look at this post… 'বিজ্ঞান বিষয়ক শ্ল'গান কেনেকৈ লিখা হয় ?How are science slogans written ?'.
http://anuragblogadress.blogspot.com/2024/06/how-are-science-slogans-written.html পঢ়ক আৰু পঢ়ুৱাওক
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
tunesseventyone · 11 months ago
Text
ডিগ্রি প্রথম বর্ষ হিসাব বিজ্ঞান প্রথম পত্র রকেট সাজেশন
0 notes
saiful958 · 1 year ago
Video
youtube
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক। habibullah mahmud kasemi। আল্লামা...
1 note · View note
chattogramlive · 1 year ago
Text
চট্টগ্রামে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের চেক বিতরণ
বিজ্ঞান শিক্ষা প্রসারে নিবেদিত থেকে ��রুণ বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনীমূলক কাজে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানপূর্বক জনসাধারণের মধ্যে বিজ্ঞান সচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে চট্টগ্রামে চেক বিতরণ করেছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘর। শনিবার (১৫ অক্টোবর) বিকালে নগরীর জামালখানে হোয়াইট বোর্ড সায়েন্স বিজ্ঞান ক্লাবকে এক লক্ষ টাকা চেক তুলে দেওয়া হয়। চেক তুলে দেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের উর্ধ্বতন আর্টিস্ট কাম অডিও…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bongreviewbd · 3 months ago
Text
ম্যাকডোনাল্ডসের স্পিডি সিস্টেম: কিভাবে ফাস্ট ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব এনেছে এই কেচাপ গানের মাধ্যমে
ম্যাকডোনাল্ডসের ফাস্ট ফুড সাফল্যের রহস্য এক কথায় বলতে গেলে “স্পিডি সিস্টেম”। এটি কেবল একটি খাবারের সার্ভিস নয়, বরং একটি সঠিক পরিকল্পনা এবং চমৎকার কার্যকর ব্যবস্থাপনা, যা ফাস্ট ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব এনেছে। বিশেষ করে, কেচাপ যোগ করার পদ্ধতি থেকে শুরু করে রান্নাঘরের প্রতিটি ধাপে যে অভাবনীয় গতি ও কার্যকারিতা তৈরি করা হয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
youtube
১৯৫৫ সালে, ম্যাকডোনাল্ডসের প্রতিষ্ঠাতা ম্যাকডোনাল্ড ভাইরা একটি বিপজ্জনক কিন্তু দারুণ পদক্ষেপ নেয়। তারা সেদিন কল্পনা করেছিলেন, মানুষ রেস্টুরেন্টে ধীরে সুস্থে খাওয়ার অভ্যাস বদলে ১৫ সেন্টের কাগজের ব্যাগে বার্গার কিনে খেতে শুরু করবে। এটি ফাস্ট ফুডের ধারণাকে পুরোপুরি বদলে দেয় এবং ম্যাকডোনাল্ডসের রেস্তোরাঁটি এক বিস্ময়কর গতিতে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
স্পিডি সিস্টেম এবং রান্নাঘরের অর্গানাইজেশন শুরুতে তাদের কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারা চেয়েছিলেন বার্গারটি সর্বোচ্চ ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে পরিবেশন করতে, কিন্তু কার্যকারিতা কম হওয়ায় এই সময়সীমা বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছিল না। তখন ম্যাকডোনাল্ড ভাইরা রেস্টুরেন্টটি তিন মাসের জন্য বন্ধ করে দেয় এবং একটি টেনিস কোর্টে রান্নাঘর সাজানোর জন্য চমৎকার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। সঠিক নকশা ও কর্মীদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তারা রান্নাঘরের কার্যকারিতা আরো উন্নত করে।
এই অভিনব ডিজাইনের কারণে তাদের কর্মীরা বার্গার তৈরির সময় একটি ব্যালেটের মতো নির্দিষ্ট ছন্দে কাজ করতে শুরু করে, যেখানে কেচাপ যোগ করার মতো ছোট ছোট কাজগুলোও নির্দিষ্ট সময়ে এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন হয়। এই পদ্ধতিতে তারা পুরো বার্গার প্রস্তুত প্রক্রিয়াটি ‘সিম্ফনি অফ এফিসিয়েন্সি’ নামে অভিহিত করে।
একটি ফাস্ট ফুড বিপ্লবের সূচনা ম্যাকডোনাল্ডসের এই স্পিডি সিস্টেমটি এমনভাবে গড়ে তোলা হয়েছিল যেন কর্মীরা দ্রুত এবং সঠিকভাবে প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করতে পারে। রান্নাঘরে সবকিছুই সঠিকভাবে স্থানাঙ্কিত করা হয়েছিল যাতে কর্মীরা একে অন্যের সাথে ধাক্কা না খেয়ে কাজ করতে পারে। প্রতিটি ধাপের ক্ষেত্রে সামঞ্জস্য রেখে নির্ভুলভাবে কাজ করা সম্ভব হয়েছিল।
কেচাপ গানের ব্যবহার এবং এর কার্যকারিতা এখানে “কেচাপ গান” বলতে বোঝানো হচ্ছে কেচাপ দেওয়ার একটি বিশেষ পদ্ধতি, যা একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় তৈরি করা হয়েছিল। এই “কেচাপ গান” ব্যবহার করেই তারা বার্গারের সঠিক স্বাদ এবং পরিমাণ নিশ্চিত করেছিল। এটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল যাতে একবার চাপ দিলেই সঠিক পরিমাণ কেচাপ বের হয়। একে “সিঙ্গেল-স্কোরড পারফেক্ট কেচাপ গান” বলা হয়। এই পদ্ধতি বার্গার তৈরির সময় সঠিক মাত্রা বজায় রাখে এবং অতিরিক্ত কেচাপ ব্যবহার রোধ করে।
স্পিডি সিস্টেম এবং আধুনিক ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট বর্তমান ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টগুলোতেও ম্যাকডোনাল্ডসের স্পিডি সিস্টেমের প্রভাব স্পষ্ট। একাধিক রেস্টুরেন্ট ম্যাকডোনাল্ডসের কৌশল গ্রহণ করেছে এবং ফাস্ট ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে ��ার্যকারিতা বৃদ্ধি করেছে।
এই প্রক্রিয়াটি একদিকে যেমন রান্নাঘরের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করেছে, অন্যদিকে ফাস্ট ফুড ব্যবসার বিস্তারকে ত্বরান্বিত করেছে। ম্যাকডোনাল্ডসের উদ্ভাবিত এই “স্পিডি সিস্টেম” ও কেচাপ গানের সঠিক ব্যবহার ফাস্ট ফুডের ধরন পাল্টে দিয়েছে এবং এটি বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের মাঝে জনপ্রিয় করে তুলেছে।
আরও দেখুনঃ ঘনাকৃতির পৃথিবী কেমন হবে? পৃথিবী যদি গোলাকার না হয়ে ঘনাকৃতির হত, তখন আমাদের পৃথিবী কেমন দেখতে হতো?
youtube
Tags: #fyp #reels #highlights #viral #McDonalds #FastFood #SpeedySystem #KetchupGun #Restaurant #FastFoodIndustry #McDonaldBrothers #FastFoodBusiness #Burger #KitchenOrganization #SymphonyOfEfficiency #CustomerService #FoodService #FoodEfficiency #KitchenDesign #ম্যাকডোনাল্ডস #ফাস্টফুড #স্পিডিসিস্টেম #কেচাপগান #রেস্টুরেন্ট #ফাস্টফুডইন্ডাস্ট্রি #ম্যাকডোনাল্ডসভাইরা #ফাস্টফুডব্যবসা #বার্গার #কিচেনঅর্গানাইজেশন #সিম্ফনিঅফএফিসিয়েন্সি #কাস্টমারসার্ভিস #ফুডসার্ভিস #খাদ্যকার্যকারিতা #রান্নাঘরডিজাইন McDonalds, FastFood, SpeedySystem, KetchupGun, Restaurant, FastFoodIndustry, McDonaldBrothers, FastFoodBusiness, Burger, KitchenOrganization, SymphonyOfEfficiency, CustomerService, FoodService, FoodEfficiency, KitchenDesign, ম্যাকডোনাল্ডস, ফাস্টফুড, স্পিডিসিস্টেম, কেচাপগান, রেস্টুরেন্ট, ফাস্টফুডইন্ডাস্ট্রি, ম্যাকডোনাল্ডসভাইরা, ফাস্টফুডব্যবসা, বার্গার, কিচেনঅর্গানাইজেশন, সিম্ফনিঅফএফিসিয়েন্সি, কাস্টমারসার্ভিস, ফুডসার্ভিস, খাদ্যকার্যকারিতা, রান্নাঘরডিজাইন
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
‘ঢুকে পড়েছি, টান অনুভব করছি’, চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করল চন্দ্রযান-৩, বার্তা পাঠাল পৃথিবীতে
নয়াদিল্লি: চাঁদের কক্ষপথে এবার ঢুকেই পড়ল ভারতের চন্দ্রযান-৩। সন্ধে ৭টা বেজে ১২ মিনিটে চাঁদের কক্ষপথে ঢুকে পড়ে ভারতের মহাকাশযানটি। শনিবার সন্ধেয় জানাল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO. চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে কী প্রতিক্রিয়া চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের, তা-ও জানিয়েছে ISRO. চন্দ্রযানের বার্তা উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ‘MOX, ISTRAC, চন্দ্রযান-৩ বলছি। চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অনুভব করতে পারছি’। (Chandrayaan…
View On WordPress
0 notes
wnewsroom365 · 2 days ago
Video
youtube
ধোঁয়া শুধু উপরেই ওঠে কেন?
0 notes
onenews24bd · 2 years ago
Text
বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষা খাতে মুসলিমদের আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বিজ্ঞান ও আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশের প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি মুসলিম উম্মাহকে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে তাদের সন্তানদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে আরও বেশি বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন। মঙ্গলবার (৩০ মে) ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি) এর ক্যাম্পাসে ৩৫তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes