#মহাকাশ
Explore tagged Tumblr posts
steponglobe · 11 months ago
Text
#সূর্য যার #খাবার।
আমাদের পৃথিবীর জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সুদূর মহাশূন্যে সম্প্রতি একটি #কোয়াসার আবিষ্কার করেছেন, যা সম্ভবত এ পর্যন্ত জানা মহাবিশ্বের সবচেয়ে উজ্জ্বলতম বস্তু।
কোয়াসার হচ্ছে ছায়াপথের অতি সক্রিয় ও উজ্জ্বলতম কেন্দ্র। এই কোয়াসারটির কেন্দ্রে থাকা #কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাকহোলটি এত দ্রুত বাড়ছে যে তা প্রতিদিন আমাদের সূর্যের সমান বহু মহাজাগতিক বস্তুকে গ্রাস করে চলেছে।
সম্ভাব্য রেকর্ড সৃষ্টি করা এই কোয়াসারটি আমাদের সূর্যের চেয়েও প্রায় ৫০০ #ট্রিলিয়ন (১ ট্রিলিয়ন এক লাখ কোটি) গুণ বেশি #উজ্জ্বল।
আর একে শক্তি জুগিয়ে চলা কৃষ্ণগহ্বরটি সূর্যের চেয়ে প্রায় ১৭ #বিলিয়ন গুণ বেশী বড়। অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীদের নেতৃত্বাধীন একটি দল সম্প্রতি এটি আবিষ্কার করেছেন।
তবে ইউরোপীয় সাউদার্ন অবজারভেটরি দল ১৯৮০ সালেই কোয়াসারটির সন্ধান পায় বলে জানা গেছে।  কিন্তু তখন এটিকে নিছক একটি #তারা বলে মনে করা হয়েছিল।
 
গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী জনাব ক্রিশ্চিয়ান উলফ বলেন, ‘আমাদের জানা মতে এই কোয়াসারটি মহাবিশ্বের সবচেয়ে #হিংস্র স্থান।’
0 notes
tomorrowusa · 1 year ago
Text
youtube
Congratulations to India for its perfect landing of the Chandrayaan-3 spacecraft on the surface of the moon this week! 🚀 🌓 🇮🇳
While the soft landing was well executed, it's equally significant that the landing took place in the moon's south polar region – an area which has not previously been explored.
This achievement was a contrast to Russia's Luna-25 craft crashing on the moon's surface a few days earlier. After the failure of Luna-25, a scientist who served as a consultant for the mission, Mikhail Marov, was rushed to the hospital.
Luna-25 crash: Russian scientist who worked on Putin’s failed moon mission rushed to hospital
Good luck to Mr. Marov! Over 40 business people, government officials, military officers, and dissidents associated with Russia have died under unusual circumstances since the start of 2022. And that doesn't include Yevgeny Prigozhin.
4 notes · View notes
wnewsroom365 · 3 hours ago
Video
youtube
মহাবিশ্বের দানব ১০ নক্ষত্র, যেগুলোর আকার সূর্যের চেয়ে হাজার গুণ বড়।
0 notes
bongreviewbd · 3 months ago
Text
ব্ল্যাক হোল: কিভাবে ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণসমূহ
ব্ল্যাক হোলের ধারণা বিজ্ঞান এবং মহাকাশ গবেষণার অন্যতম রহস্যময় এবং চমকপ্রদ বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী গঠনগুলোর একটি হল ব্ল্যাক হোল, যা প্রায় সবকিছুকে নিজের মধ্যে টেনে নেয়, এমনকি আলোও এর মাধ্যাকর্ষণ বল থেকে পালাতে পারে না। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, ব্ল্যাক হোল কতটা ছোট হতে পারে? এই প্রবন্ধে আমরা ব্ল্যাক হোলের ক্ষুদ্রতম আকার কেমন হতে পারে এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণগুলি কীভাবে কাজ করে তা বিশদভাবে আলোচনা করব।
youtube
ব্ল্যাক হোল কি এবং এর বৈশিষ্ট্য:
ব্ল্যাক হোল একটি মহাজাগতিক বস্তু যা এতটাই ঘন এবং মাধ্যাকর্ষণ বল এতটাই শক্তিশালী যে আলোকও এর গণ্ডি থেকে পালাতে পারে না। সাধারণত, বৃহৎ তারারা যখন তাদের জীবনের শেষ পর্যায়ে পৌঁছায় এবং বিস্ফোরণ ঘটায়, তখন তারা তাদের কেন্দ্রে একটি ব্ল্যাক হোল তৈরি করে। ���ই প্রক্রিয়াকে সুপারনোভা বলা হয়।
ব্ল্যাক হোলের মূল বৈশিষ্ট্য হলো এদের গঠন। ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রে থাকে একটি বিন্দু যা অত্যন্ত ঘন হয়, যাকে সিঙ্গুলারিটি বলা হয়। সিঙ্গুলারিটির চারপাশে একটি অদৃশ্য সীমা থাকে, যা ঘটনাক্রম বলে পরিচিত। এটি এমন একটি স্থান যেখানে মাধ্যাকর্ষণ বল এত শক্তিশালী যে সেখানে আলোও আটকিয়ে যায়।
ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল তৈরির প্রক্রিয়া:
যদি আপনি কোনো বস্তুকে খুবই শক্তিশালীভাবে সংকুচিত করেন, তাহলে সেটি ব্ল্যাক হোলে পরিণত হতে পারে। এই প্রক্রিয়ায় বস্তুটির ভর এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয় এবং মাধ্যাকর্ষণ বল এতটাই শক্তিশালী হয় যে এটি ব্ল্যাক হোল তৈরি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, পৃথিবীকে যদি একটি মার্বেলের আকারে সংকুচিত করা হয়, তাহলে এটি একটি ব্ল্যাক হোলে পরিণত হবে।
বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ব্ল্যাক হোলের আকারের কোনো সীমা নেই। একটি ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল এমনকি একটি প্রোটনের চেয়ে ছোট হতে পারে, যদি যথেষ্ট ভর কেন্দ্রীভূত হয়। এক্ষেত্রে বস্তুটি এতটাই সংকুচিত হয় যে এর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আলোক কণাকেও আটকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়।
ব্ল্যাক হোল এবং মাধ্যাকর্ষণ সম্পর্ক:
ব্ল্যাক হোল তৈরির মূল রহস্য হল মাধ্যাকর্ষণ শক্তি। মাধ্যাকর্ষণ একটি প্রাকৃতিক বল যা বস্তুগুলিকে একে অপরের দিকে আকর্ষণ করে। যদি কোনো বস্তুকে সংকুচিত করা হয়, তাহলে এর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। উদাহরণস্বরূপ, যদি পৃথিবীকে সংকুচিত করা হয়, এর ভেতরের পরমাণুগুলো একে অপরের কাছাকাছি চলে আসবে, যার ফলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বেড়ে যাবে।
এভাবেই, ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় যখন একটি বৃহৎ ভর খুব ছোট জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয়। এতে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এতটাই বৃদ্ধি পায় যে আলোকও এর থেকে পালাতে পারে না।
ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল এবং মহাবিশ্বে এদের ভূমিকা:
ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোলের ধ��রণা বিজ্ঞানীদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে অনেক বছর ধরে। অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন যে মহাবিশ্বের শুরুতে, বিগ ব্যাং-এর সময় অসংখ্য ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল তৈরি হয়েছিল, যাদেরকে প্রাথমিক ব্ল্যাক হোল বলা হয়। এসব ব্ল্যাক হোল হয়তো এখনো মহাবিশ্বে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এবং এদের খুঁজে পাওয়া অত্যন্ত কঠিন।
এছাড়াও, বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোলগুলোর উপস্থিতি মহাবিশ্বের তাপগতীয় বৈশিষ্ট্য এবং অন্ধকার শক্তির ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে পারে। ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোলগুলো মহাজাগতিক বিকিরণ এবং শক্তির পরিব্যাপ্তির সঙ্গে গভীর সম্পর্কযুক্ত।
উপসংহার:
ব্ল্যাক হোল এবং বিশেষত ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোলের ধারণা মহাবিশ্বের গভীর বিজ্ঞান এবং মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বকে বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্ল্যাক হোল তৈরি করার জন্য, একটি বস্তুকে সংকুচিত করা প্রয়োজন, যাতে তার ভর একসঙ্গে কেন্দ্রীভূত হয় এবং মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অসীম হয়ে ওঠে। এই প্রক্রিয়াটি বিজ্ঞানীদের মহাবিশ্বের গঠন, শক্তি এবং অন্যান্য জটিল বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে নতুন ধারণা পেতে সাহায্য করে।
ব্ল্যাক হোলের আকার এবং তাদের ক্ষুদ্রতম রূপের ব্যাপারে গবেষণা মহাকাশবিজ্ঞান ও মহাবিশ্ব সম্পর্কে আরও বিস্তৃত তথ্য প্রদান করবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের গবেষণা আমাদের ��হাবিশ্বের বিভিন্ন অজানা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।
আরও দেখুনঃ Sandwich Perfectly কাটবেন কিভাবে
Tags: ব্ল্যাক হোল, ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোলের বৈজ্ঞানিক কারণ, ব্ল্যাক হোল কিভাবে তৈরি হয়, ব্ল্যাক হোলের মাধ্যাকর্ষণ, ব্ল্যাক হোলের গঠন, ব্ল্যাক হোলের আকার, ব্ল্যাক হোলের সংকোচন, ব্ল্যাক হোলের সিঙ্গুলারিটি, প্রাথমিক ব্ল্যাক হোল, মহাবিশ্বের ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোল মহাকাশ, সুপারনোভা ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোলের তত্ত্ব, ব্ল্যাক হোল মাধ্যাকর্ষণ সম্পর্ক, ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোল সংকুচিত, ব্ল্যাক হোলের প্রভাব, মহাবিশ্বে ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোল ব্যাখ্যা, ব্ল্যাক হোলের ধারণা, ব্ল্যাক হোলের প্রক্রিয়া, মাধ্যাকর্ষণ বল, মহাজাগতিক ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোল গবেষণা, ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে, ব্ল্যাক হোল মহাবিজ্ঞান, মহাবিশ্ব এবং ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোলের সৃষ্টি, ব্ল্যাক হোলের তত্ত্ব, ব্ল্যাক হোল এবং মাধ্যাকর্ষণ, ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোলের তত্ত্ব, মহাবিশ্বে ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল, ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল ব্যাখ্যা, ব্ল্যাক হোলের ভূমিকা, ব্ল্যাক হোল মহাবিশ্বের বিজ্ঞান, ব্ল্যাক হোলের প্রভাব, ব্ল্যাক হোল সংকোচন প্রক্রিয়া, ব্ল্যাক হোলের মহাকর্ষণ বল, ব্ল্যাক হোল কী, ব্ল্যাক হোল গঠন, ব্ল্যাক হোল মহাবিশ্বের শক্তি, ব্ল্যাক হোল এবং আলোর মাধ্যাকর্ষণ, ব্ল্যাক হোল কিভাবে কাজ করে, মহাজাগতিক শক্তি এবং ব্ল্যাক হোল, ব্ল্যাক হোলের ইতিহাস, ব্ল্যাক হোল গবেষণা প্রবন্ধ, ব্ল্যাক হোল মহাকাশের রহস্য, ব্ল্যাক হোলের প্রভাব এবং মাধ্যাকর্ষণ
black hole, smallest black hole, scientific reason of black hole, how black holes are formed, black hole gravity, structure of black hole, size of black hole, contraction of black hole, singularity of black hole, primordial black hole, black hole in the universe, black hole space, supernova black hole, black hole theory, black hole gravity relationship, small black hole, compressed black hole, effects of black hole, black hole in the universe, explanation of black hole, concept of black hole, process of black hole, gravitational force, cosmic black hole, black hole research, about black hole, black hole astrophysics, universe and black hole, creation of black hole, theory of black hole, black hole and gravity, theory of small black hole, small black holes in the universe, smallest black hole explained, role of black hole, black hole universe science, black hole impact, contraction process of black hole, gravitational force of black hole, what is a black hole, formation of black hole, black hole energy in the universe, black hole and light’s gravity, how black holes work, cosmic energy and black hole, history of black hole, black hole research paper, mystery of black hole in space, impact and gravity of black hole
#ব্ল্যাক হোল#ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোলের বৈজ্ঞানিক কারণ#ব্ল্যাক হোল কিভাবে তৈরি হয়#ব্ল্যাক হোলের মাধ্যাকর্ষণ#ব্ল্যাক হোলের গঠন#ব্ল্যাক হোলের আকার#ব্ল্যাক হোলের সংকোচন#ব্ল্যাক হোলের সিঙ্গুলারিটি#প্রাথমিক ব্ল্যাক হোল#মহাবিশ্বের ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোল মহাকাশ#সুপারনোভা ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোলের তত্ত্ব#ব্ল্যাক হোল মাধ্যাকর্ষণ সম্পর্ক#ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোল সংকুচিত#ব্ল্যাক হোলের প্রভাব#মহাবিশ্বে ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোল ব্যাখ্যা#ব্ল্যাক হোলের ধারণা#ব্ল্যাক হোলের প্রক্রিয়া#মাধ্যাকর্ষণ বল#মহাজাগতিক ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোল গবেষণা#ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে#ব্ল্যাক হোল মহাবিজ্ঞান#মহাবিশ্ব এবং ব্ল্যাক হোল#ব্ল্যাক হোলের সৃষ্টি#ব্ল্যাক হোল এবং মাধ্যাকর্ষণ
0 notes
banglakhobor · 2 years ago
Text
‘ঢুকে পড়েছি, টান অনুভব করছি’, চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করল চন্দ্রযান-৩, বার্তা পাঠাল পৃথিবীতে
নয়াদিল্লি: চাঁদের কক্ষপথে এবার ঢুকেই পড়ল ভারতের চন্দ্রযান-৩। সন্ধে ৭টা বেজে ১২ মিনিটে চাঁদের কক্ষপথে ঢুকে পড়ে ভারতের মহাকাশযানটি। শনিবার সন্ধেয় জানাল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO. চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে কী প্রতিক্রিয়া চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের, তা-ও জানিয়েছে ISRO. চন্দ্রযানের বার্তা উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ‘MOX, ISTRAC, চন্দ্রযান-৩ বলছি। চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অনুভব করতে পারছি’। (Chandrayaan…
View On WordPress
0 notes
onenews24bd · 2 years ago
Text
মহাকাশ ঘুরে বাংলাদেশে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি
আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করা হয়েছে মহাকাশে। পৃথিবী থেকে ১ লাখ ২০ হাজার ফুট উচ্চতায় ভেসে বেড়াচ্ছে বিশ্বকাপের ট্রফি। এমন ছবি প্রকাশ করে বেশ হইচই ফেলে দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। পরে বিশেষ প্রযুক্তির বেলুনের মাধ্যমে সম্ভাব্য ফাইনালের ভেন্যু ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অবতরণও করেছে এই ট্রফি। তবে ২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপের সূচি এখনো প্রকাশ পায়নি। তবে গুঞ্জন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
letssayeedblr-blog · 2 years ago
Text
Disaster protection in Bengali
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি বিস্তৃত উদ্ভাবনকে নির্দেশ করে যা প্রতিক্রিয়াকারীদের দুর্যোগের জন্য প্রস্তুত, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের ক্ষমতা উন্নত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। 
এখানে দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে এমন কিছু উপায়ের একটি সংক্ষিপ্ত ওভারভিউ সহ, এটি অনুশীলনে কীভাবে কাজ করে তার একটি উদাহরণ সহ।
প্রারম্ভিক সতর্কতা ব্যবস্থা: 
ভূমিকম্প, হারিকেন এবং দাবানলের মতো সম্ভাব্য বিপর্যয়গুলি পর্যবেক্ষণ এবং সনাক্ত করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে, যাতে সম্প্রদায় এবং জরুরী প্রতিক্রিয়াকারীদের প্রাথমিক সতর্কতা প্রদান করা যায়।
উদাহরণ: 
প্যাসিফিক ডিজাস্টার সেন্টার, একটি গবেষণা কেন্দ্র যা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিশেষজ্ঞ, একটি গ্লোবাল হ্যাজার্ড অ্যাটলাস তৈরি করেছে যা হারিকেন, ভূমিকম্প এবং সুনামি সহ বিভিন্ন বিপদের জন্য প্রাথমিক সতর্কতা এবং ঝুঁকি বিশ্লেষণ প্রদান করতে রিয়েল-টাইম ডেটা এবং মডেলিং ব্যবহার করে। .
প্রযুক্তি উন্নত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে
উদাহরণ: আমেরিকান রেড ক্রস "ইমার্জেন্সি" নামে একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করেছে যা ব্যবহারকারীর এলাকার দুর্যোগ সম্পর্কে রিয়েল-টাইম সতর্কতা এবং তথ্য প্রদান করে। অ্যাপটিতে জরুরী প্রস্তুতির জন্য সরঞ্জামগুলিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেমন চেকলিস্ট এবং প্রাথমিক চিকিৎসা নির্দেশাবলী। দুর্যোগের সময় এবং পরে প্রতিক্রিয়াশীল এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে যোগাযোগ এবং সমন্বয়। এর মধ্যে মোবাইল অ্যাপ, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং স্যাটেলাইট যোগাযোগ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
ভূ-স্থানিক বিশ্লেষণ: 
প্রযুক্তির সাহায্যে দুর্যোগ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা যেতে পারে, যেমন ক্ষতির মূল্যায়ন এবং সম্পদের প্রয়োজন, যাতে প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টাকে গাই�� করতে এবং আরও কার্যকরভাবে সম্পদ বরাদ্দ করা যায়।
উদাহরণ: 
ইমার্জেন্সি ম্যাপিং এবং ডেটা সেন্টার, মানবিক বিষয়ক সমন্বয়ের জন্য জাতিসংঘের অফিস এবং ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার মধ্যে একটি অংশীদারিত্ব, দুর্যোগের সময় এবং পরে প্রতিক্রিয়াকারীদের দ্রুত ক্ষতির মূল্যায়ন এবং অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করতে স্যাটেলাইট চিত্র এবং অন্যান্য ভূ-স্থানিক ডেটা ব্যবহার করে।
রোবোটিক্স এবং ড্রোন: 
দুর্যোগের সময় এবং পরে পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং হার্ড টু নাগালের এলাকায় অ্যাক্সেস প্রদান করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে ড্রোন এবং অন্যান্য মনুষ্যবিহীন এরিয়াল ভেহিকেল (ইউএভি) অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যা দুর্যোগ এলাকাগুলির বাস্তব-সময়ের বায়বীয় দৃশ্য প্রদান করতে পারে।
উদাহরণ: 
RedZone Robotics D2 রোবট হল একটি রিমোট-নিয়ন্ত্রিত রোবট যা হারিকেন এবং বন্যার মতো দুর্যোগের পরে জল এবং বর্জ্য জলের পরিকাঠামোর ক্ষতি পরিদর্শন এবং মূল্যায়ন করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। রোবটটি সেন্সর এবং ক্যামেরা দিয়ে সজ্জিত যা প্রতিক্রিয়াকারীদের রিয়েল-টাইম ডেটা সরবরাহ করতে পারে এবং মেরামতের প্রচেষ্টাকে গাইড করতে সহায়তা করতে পারে।
সামগ্রিকভাবে, প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার গতি এবং কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং সম্প্রদায়ের উপর দুর্যোগের প্রভাব কমানোর জন্য দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি অপরিহার্য। প্রযুক্তির বিকাশ অব্যাহত থাকায়, আমরা আরও বেশি উদ্ভাবনী সমাধান দেখার আশা করতে পারি যা দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনার উন্নতিতে প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগায়।
অবশ্যই, দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তার আরও কয়েকটি উদাহরণ এখানে রয়েছে:
ভবিষ্যদ্বাণীমূলক বিশ্লেষণ: 
প্রযুক্তিটি ঐতিহাসিক এবং রিয়েল-টাইম ডেটা বিশ্লেষণ করার জন্য প্যাটার্ন এবং প্রবণতা সনাক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা ভবিষ্যত দুর্যোগের পূর্বাভাস এবং প্রশমিত করতে সহায়তা করতে পারে।
উদাহরণ: 
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে রিস্ক রিডাকশন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স সেন্টার "রেজিলিয়েন্স অ্যানালিটিক্স" নামে একটি সিস্টেম তৈরি করেছে যা ভূমিকম্প এবং দাবানলের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা এবং প্রভাবের পূর্বাভাস দিতে মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে।
পরিধানযোগ্য ডিভাইস: 
দুর্যোগের সময় এবং পরে প্রতিক্রিয়াশীলদের এবং সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা নিরীক্ষণ করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে পরিধানযোগ্য ডিভাইসগুলি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যা গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, বিপজ্জনক পদার্থের এক্সপোজার এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সূচকগুলি ট্র্যাক করতে পারে।
উদাহরণ: 
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ডিরেক্টরেট ডিপার্টমেন্ট "RESPONSE স্মার্টওয়াচ" নামক একটি পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছে যা দুর্যোগের প্রতিক্রিয়ার প্রচেষ্টার ��ময় প্রতিক্রিয়াকারীদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। ডিভাইসটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, পরিবেশগত অবস্থা এবং অন্যান্য কারণগুলি ট্র্যাক করতে পারে যা প্রতিক্রিয়াকারীদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ভার্চুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি: 
প্রযুক্তির সাহায্যে বিপর্যয় মোকাবেলা করার জন্য প্রতিক্রিয়াশীল এবং সম্প্রদায়ের জন্য নিমজ্জিত প্রশিক্ষণ এবং সিমুলেশন অভিজ্ঞতা প্রদান করা যেতে পারে।
উদাহরণ: 
সামগ্রিকভাবে, প্রযুক্তি দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রচেষ্টার একটি ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে, প্রতিক্রিয়াশীল এবং সম্প্রদায়গুলি দুর্যোগের জন্য আরও ভালভাবে প্রস্তুতি নিতে, প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং সেগুলি থেকে পুনরুদ্ধার করতে পারে, শেষ পর্যন্ত মানুষের জীবন এবং অবকাঠামোর উপর প্রভাব হ্রাস করতে পারে।
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় কীভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে তার আরও কয়েকটি উদাহরণ এখানে দেওয়া হল:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: 
প্রযুক্তি বিভিন্ন উত্স থেকে প্রচুর পরিমাণে ডেটা বিশ্লেষণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া এবং আবহাওয়ার প্রতিবেদন, উত্তরদাতাদের রিয়েল-টাইম পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের সহায়তা প্রদান করতে।
উদাহরণ: 
ইউনাইটেড নেশনস অফিস ফর দ্য কোঅর্ডিনেশন অফ হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স (ওসিএইচএ) "আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ফর ডিজাস্টার রেসপন্স" (এআইডিআর) নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে যা বিপর্যয় সম্পর্কিত সামাজিক মিডিয়া বার্তাগুলিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শ্রেণীবদ্ধ এবং ফিল্টার করার জন্য মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে। সমালোচনামূলক তথ্য সনাক্ত করুন যা প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে পারে।
3D প্রিন্টিং: 
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার সময় প্রয়োজনীয় অংশ এবং সরবরাহগুলি দ্রুত উত্পাদন করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে।
উদাহরণ: 
2015 নেপালের ভূমিকম্পের পরে, ফিল্ড রেডি সংস্থা 3D প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে চিকিৎসা সামগ্রী এবং সরঞ্জাম তৈরি করতে যা জরুরিভাবে প্রয়োজন ছিল কিন্তু সরবরাহ কম। সংস্থাটি কৃত্রিম অঙ্গ, ক্রাচ এবং অন্যান্য চিকিৎসা সরবরাহের জন্য স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত উপকরণ এবং 3D প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
স্মার্ট অবকাঠামো:
প্রযুক্তি এমন অবকাঠামো ডিজাইন এবং নির্মাণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা দুর্যোগের জন্য আরও স্থিতিস্থাপক, যেমন ভবন যা ভূমিকম্প এবং বন্যা-প্রতিরোধী রাস্তা সহ্য করতে পারে।
উদাহরণ: 
সিয়াটলে "রেজিলিয়েন্ট টানেল" প্রকল্পটি শহরের ভূগর্ভস্থ টানেল এবং অবকাঠামোগুলিকে ভূমিকম্প এবং অন্যান্য দুর্যোগের জন্য আরও স্থিতিস্থাপক করে তোলার জন্য বহু বছরের প্রচেষ্টা। সুড়ঙ্গগুলির নিরাপত্তা এবং স্থিতিস্থাপকতা নিরীক্ষণ এবং উন্নত করতে উন্নত সেন্সর এবং অন্যান্য প্রযুক্তির ব্যবহার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত।
সামগ্রিকভাবে, প্রযুক্তি দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা উন্নত করতে সহায়তা করছে। 
প্রযুক্তির বিকাশ অব্যাহত থাকায়, আমরা আরও বেশি উদ্ভাবনী সমাধানের আশা করতে পারি যা মানুষের জীবন এবং অবকাঠামোর উপর দুর্যোগের প্রভাব কমাতে প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগায়।
অবশ্যই, দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তার আরও কয়েকটি উদাহরণ এখানে রয়েছে:
ড্রোন: 
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার সময় পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং ��্যাপিং ক্ষমতা প্রদানের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে, সেইসাথে কঠিন-থেকে-নাগালের এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ সরবরাহ করতে।
উদাহরণ: 
2017 সালে হারিকেন হার্ভির পরে, ড্রোনগুলি ক্ষতির মূল্যায়ন পরিচালনা করতে এবং সাহায্যের প্রয়োজন ছিল এমন এলাকাগুলি সনাক্ত করতে ব্যবহার করা হয়েছিল৷ ড্রোনগুলি দুর্গম এলাকায় বাসিন্দাদের কাছে ওষুধ এবং খাবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ সরবরাহ করতেও ব্যবহৃত হয়েছিল।
ব্লকচেইন: 
প্রযুক্তি নিরাপদে এবং স্বচ্ছভাবে দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার সময় সহায়তা এবং সম্পদ বিতরণ পরিচালনা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, জালিয়াতি এবং দুর্নীতির ঝুঁকি হ্রাস করে।
উদাহরণ: 
ইউনাইটেড নেশনস ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (WFP) জর্ডানে উদ্বাস্তুদের সাহায্যের বন্টন পরিচালনা করতে "বিল্ডিং ব্লক" নামে একটি ব্লকচেইন-ভিত্তিক সিস্টেম তৈরি করেছে। সিস্টেমটি ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাহায্য লেনদেনের একটি স্বচ্ছ এবং নিরাপদ খাতা প্রদান করে, প্রতারণার ঝুঁকি হ্রাস করে এবং যাদের এটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয় তা নিশ্চিত করতে।
সোশ্যাল মিডিয়া: 
প্রযুক্তির সাহায্যে উত্তরদাতাদের সাহায্যের প্রয়োজন হয় এমন ক্ষেত্রগুলিকে দ্রুত শনাক্ত করতে এবং প্রভাবিত সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
উদাহরণ: 
মেক্সিকোতে 2017 সালের ভূমিকম্পের পর, মেক্সিকান রেড ক্রস সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে দ্রুত সেই এলাকাগুলি সনাক্ত করতে এবং ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করার জন্য। সংস্থাটি কোথায় সাহায্য পাবে এবং কীভাবে নিরাপদ থাকবে সে সম্পর্কে তথ্য ভাগ করতে টুইটার এবং ফেসবুকের মতো সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করেছিল।
সামগ্রিকভাবে, প্রযুক্তি দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা উন্নত করতে সহায়তা করছে। প্রযুক্তির বিকাশ অব্যাহত থাকায়, আমরা আরও বেশি উদ্ভাবনী সমাধানের আশা করতে পারি যা মানুষের জীবন এবং অবকাঠামোর উপর দুর্যোগের প্রভাব কমাতে প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগায়।
অবশেষে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগে যতটা সম্ভব ছোট মানুষকে বাঁচাতে পৃথিবীর মানুষের প্রয়োজনীয় প্রাথমিক পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে। সম্প্রতি তুরস্ক এবং সেরিয়ায় বিপর্যয় আঘাত হানা প্রতিটি দেশের জন্য একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক সংকেত, সতর্ক থাকুন এবং ভবিষ্যতের দুর্যোগ সম্পর্কে কৌতূহলী হোন।
প্রকৌশলী মোঃ সহিদুল ইসলাম।
একটি কারিগরি ইনস্টিটিউটের শিক্ষক।
বাংলাদেশ
7 notes · View notes
pranabjyotidas · 12 days ago
Text
মহাকাশত ভাৰতৰ নতুন জয়গান
ভাৰতীয় মহাকাশ গৱেষণা সংস্থাই, আজি অৰ্থাৎ ২০২৫ চনৰ ১৬ জানুৱাৰীৰ ৰাতিপুৱা ৯ বজাত মহাকাশত সফলতাৰে উপগ্ৰহ ডকিং প্ৰক্ৰিয়া সম্পন্ন কৰি ভাৰতক এই কৃতিত্ব অৰ্জন কৰা বিশ্বৰ চতুৰ্থখন দেশ হিচাপে পৰিগণিত কৰিছে। ইছৰোৰ স্পেচ ডকিং এক্সপেৰিমেণ্ট (SpaDeX) মিছনৰ অধীনত, মহাকাশৰ বুকুত Target আৰু Chaser নামৰ দুটা উপগ্ৰহৰ পৰস্পৰৰ লগত ডকিং সফলতাৰে সম্পন্ন কৰে। এই সফলতাই ভাৰতক আমেৰিকা, ৰাছিয়া আৰু চীনৰ পিছতেই মহাকাশত…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bdprimetv · 18 days ago
Video
youtube
ইলন মাস্কের ঘোস্ট রাইডার চাঁদে যাচ্ছে!! NASA & SpaceX: Blue Ghost Lunar ...
ইলন মাস্কের ঘোস্ট রাইডার চাঁদে যাচ্ছে!! NASA & SpaceX: Blue Ghost Lunar Lander| Mission to the Moon
চাঁদে নাসা ও স্পেসএক্সের ইতিহাস গড়া অভিযান! NASA & SpaceX: A Historic Mission to the Moon চাঁদে যাত্রার উদ্দেশে পৃথিবী থেকে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হলো, নাসা ও ইলন মাস্কের স্পেসএক্স প্রতিষ্ঠান এর ঘোস্ট রাইডার ল্যান্ডার। 🌕 Moon Mission: A Historic Journey Begins! 🚀 NASA এবং SpaceX-এর যৌথ উদ্যোগে চাঁদের উদ্দেশ্যে "Blue Ghost Lunar Lander"-এর যাত্রা শুরু হলো। এই মিশন চাঁদের মেরি ক্রিসিয়াম ক্রেটারে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে তৈরি। ব্লু ঘোস্ট পৃথিবীর কক্ষপথে ২৫ দিন এবং চাঁদের কক্ষপথে ১৬ দিন কাটিয়ে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করবে। এই ঐতিহাসিক মিশনটি আমাদের মহাকাশ গবেষণার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
📡 এই মিশনের বৈশিষ্ট্য: Blue Ghost Lunar Lander: চন্দ্রপৃষ্ঠে নতুন প্রযুক্তি পরীক্ষা। LEXI: পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের শ্বাস-প্রশ্বাস পর্যবেক্ষণ। Plum Surface Studies: ���াঁদের ধূলিকণা এবং বিকিরণ নিয়ে গবেষণা। মহাকাশে জ্বালানি সাশ্রয়ের নতুন প্রযুক্তি।
এই মিশন নিয়ে বিস্তারিত জানতে পুরো ভিডিওটি দেখুন! আপনাদের মতামত এবং প্রশ্ন মন্তব্যে জানাতে ভুলবেন না।
🔔 নতুন নতুন মহাকাশ মিশনের ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন!
#NASA #SpaceX #MoonMission #BlueGhostLander #LunarMission #SpaceExploration
তথ্যসূত্র: স্পেস ডটকম, নাসা ও ফায়ারফ্লাইস্পেস ডটকম
চাঁদ মিশন, নাসা, স্পেসএক্স, ব্লু ঘোস্ট ল্যান্ডার, চন্দ্র অভিযান, মহাকাশ গবেষণা, চাঁদের ইতিহাস, চন্দ্রপৃষ্ঠ, মেরি ক্রিসিয়াম, ইলন মাস্ক, মহাকাশ প্রযুক্তি, NASA, SpaceX, Moon Mission, Blue Ghost Lander, Lunar Exploration, Moon Landing, Space Technology, Elon Musk, Chandrayan, Lunar Science, Space Research, Elon musk, ইলন মাস্ক
0 notes
banglavisiononline · 21 days ago
Link
কোনো কিছু খুঁজতে হলে প্রথমেই আমরা গুগলের সর
0 notes
kanhudas · 1 month ago
Text
মহাকাশ অন্বেষণৰ সৈতে সফল ধাৰাবাহিক প্রচেষ্টা ভাৰতৰ | SA News Assam
youtube
0 notes
steponglobe · 11 months ago
Text
দুরের #প্রাণ।(শেষ)
দুর গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, কি নেই? তা জানার দরকার আপাতত আমাদের নেই বলে মনে করি।  আমাদের নিজ গ্রহ এই সুন্দর পৃথিবীতে আমরা সবাই মিলেমিশে এক সাথে #বসবাস করতে চাই।
প্রাণ হল পৃথিবীতে মহান আল্লাহ তায়ালা'র সৃষ্ট একমাত্র আশ্চর্য নেয়ামত। আমরা যারা পৃথিবীতে প্রাণ নিয়ে #জীবিত আছি, তাঁরা কি কখনও ভেবে দেখেছি, এই প্রাণ কি? কি তাঁর রুপ?
নিজেকে নিয়ে, নিজের অস্তিত্ব, প্রাণ নিয়ে একটু ভাবুন তো দেখি। কি? কিছু ভেবে পাচ্ছেন না? নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য পৃথিবীতে অযথা প্রাণের বিনাশ করবেন না।
হয়তো, কোন দিন এমন সময় আসবে, যখন অন্য কোন গ্রহের (যদি বিদ্যমান থাকে) কোন বুদ্ধিমান প্রাণীরা আমাদের গ্রহ মানে #পৃথিবী নিয়ে গবেষণা করবে।
আর আফসোস করে বলবে, 'একদা এই গ্রহ বসবাসের উপযোগী ছিল এবং কিছু বুদ্ধিমান প্রাণী এই গ্রহে বসবাস করত, কিন্তু এ গ্রহেরই কিছু লোভী (মানুষ) প্রাণের কারণে ওরা নিজেরাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।'
শেষ।
0 notes
bd442 · 1 month ago
Text
সূর্যের কাছাকাছি পৌঁছাবে নাসার মহাকাশযান
সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি পৌঁছানোর মধ্য দিয়ে ইতিহাস গড়ার চেষ্টা করছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার তৈরি একটি মহাকাশযান। ‘পার্কার সোলার প্রোব’ নামের এই মহাকাশযান সূর্যের বাইরের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। আর তা করতে গিয়ে সেখানকার ভয়াবহ উচ্চ তাপমাত্রা এবং চরম বিকিরণ সহ্য করতে হবে একে। অত্যন্ত উত্তপ্ত পরিবেশে এই অভিযান চলাকালে কয়েক দিন ধরে পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে মহাকাশযানটির যোগাযোগ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
journalofjahid · 2 months ago
Text
ফিলোসফি অফ স্টানিস্লাও লেম’এর সোলারিস! – হুম! পড়লাম! …
 By Journal Of Jahid December 8, 2024 #Journal Of Jahid, #সোলারিস, #সোলারিস স্টানিস্লাও লেম
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
লেমের জন্য মহা��াশ ছিল শুধুমাত্র একটি নতুন জগতের সন্ধান, বরং এটি ছিল একটি প্রতীক, যেখানে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও তার অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের বিশ্লেষণ ঘটানো সম্ভব। সোলারিস বইটি তাই তার লেখার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে তিনি মানুষের অন্তরঙ্গ দুঃখ-কষ্ট, প্রেম, ও মানসিক দ্বন্দ্বের সঙ্গে মহাকাশের রহস্যময়তার মিলন ঘটিয়েছেন।
Human beings set out to encounter other worlds, other civilizations, without having fully gotten to know their own hidden recesses, their blind alleys, well shafts, dark barricaded doors.
এখন যদি আমরা এই বইয়ের প্রভাব তৃতীয় বিশ্বের সাধারণ মানুষের জীবন ও চিন্তাধারায় দেখি, তবে বলা যেতে পারে যে সোলারিস আমাদের বাস্তবিক জীবনের সঙ্গে মেলানো খুবই কঠিন। কারণ আমরা সাধারণত খুবই দৈনন্দিন এবং প্রচলিত জীবনযাপন করি, যেখানে প্রযুক্তি, বৈজ্ঞানিক কল্পনা, কিংবা মহাকাশের মতো বিষয়গুলো খুব একটা গুরুত্ব পায় না। তবে বইটির মূল বার্তা, যেটি মন ও আবেগের গভীরতা নিয়ে, তা আমাদের নিজস্ব জীবনে কিছুটা হলেও প্রতিফলিত হতে পারে।
Tumblr media
Solaristics, wrote Muntius, is a substitute for religion in the space age. It is faith wrapped in the cloak of science; contact, the goal for which we are striving, is as vague and obscure as communion with the saints or the coming of the Messiah.
ভবিষ্যতে, প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান যতই এগিয়ে যাবে, ততই হয়তো এমন প্রশ্নগুলো আমাদের সমাজের প্রতিদিনের জীবনে আরো বেশি করে উপস্থিত হবে। তবে, সে জন্য আমাদের সংস্কৃতি এবং সমাজকে অনেক বেশি পরিবর্তিত হতে হবে, যেখানে বিজ্ঞান ও মানবতাবাদ একে অপরকে সমর্থন করবে। সোলারিস যেমন সঙ্গতিপূর্ণ মনস্তত্ত্ব এবং বৈজ্ঞানিক কল্পনার মধ্য দিয়ে মানব জীবনকে নতুনভাবে দেখতে বলেছে, তেমনই আমাদের সমাজও একদিন হয়তো এসব ভাবনার প্রতি সাড়া দিবে, তবে সেটি কতটা বাস্তবসম্মত হবে, তা সময়ই বলবে।
এতদিন ধরে সোলারিস বইটা পড়ছিলাম, শেষ করতে অনেক সময় লেগে গেলো। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন আমি এক একটা রহস্যময় জগতে হারিয়ে যাচ্ছি। বইটা সত্যিই গভীর, তবে একদম সহজ পাঠ্য নয়।
সোলারিস প্লট!
Tumblr media
প্লটটা এমন, এক প্যারানরমাল মহাকাশ অভিযানে জড়িয়ে পড়া বিজ্ঞানীরা একটি অজানা গ্রহ সোলারিস-এ পৌঁছান। সেখানে একটি বিশাল মহাসাগর রয়েছে, যা আসলে গ্রহটির প্রাণ, এক ধরনের বুদ্ধিমত্তা। তবে এই বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক মানুষের সঙ্গে একেবারে অন্যরকম—এটি মানুষের অতীতের অজানা এবং অপ্রকাশিত দুঃখ, ভয় ও আবেগের প্রতিফলন তৈরি করে। ঠিক কী হচ্ছে, সেটা খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে পারা যায় না। একটা সময় মনে হতো, সত্যিই কি এই মহাসাগর কোনো বুদ্ধিমত্তার অধিকারী? নাকি এটি আমাদের নিজস্ব মনের কিছু অবচেতন অভিব্যক্তি?
এটা এমন এক বই, যা বারবার মনে হতো যে কিছু একটা মিস করছি, আবার ফিরে পড়তে ইচ্ছে করত। বিশেষ করে যখন গ্রহের রহস্যগুলো উন্মোচিত হতে শুরু করলো, তখন মনে হল, বাস্তবতার বাইরেও কিছু সত্য রয়েছে, যা আমাদের জানা সম্ভব নয়। কখনো কখনো মনে হয়েছিল, আমি নিজেই এই বইয়ের অংশ হয়ে যাচ্ছি, যেন সোলারিস আমার মনের গোপন কোণগুলো খুঁজে বের করছে।
এখানে সোলারিস থেকে কিছু চমৎকার উদ্ধৃতি যোগ করা হলো:
“We could not even begin to guess at the true nature of the phenomenon. Everything we knew, every fragment of knowledge, was inadequate. The only thing we were certain of was that it was beyond us.” — এই উদ্ধৃতিটি মহাকাশের রহস্য এবং মানুষের সীমাবদ্ধতার প্রতি একটি গভীর দৃষ্টি দেয়। এটি আমাদের চিরকালই অজ্ঞতার মধ্যে থাকাকালীন, অন্য কোনো বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে লড়াই করার চিত্র ফুটিয়ে তোলে।
“The most incomprehensible thing about the phenomenon was its total indifference to us.” — এখানে লেম আমাদের মনে করিয়ে দেন যে মহাকাশের রহস্য, মানব জীবনের মত ছোট একটি কণা থেকেও অনেক বড়, এবং তা কখনোই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে মেলে না। এর রহস্য আমাদের জীবনের অগ্রগতির সাথে সম্পর্কিত নয়।
“The people of the Earth are like that. Their abilities are so small that they are utterly helpless in the face of phenomena so vast and incomprehensible that they would rather die than face them.” — এই উদ্ধৃতিটি মানুষ ও মহাবিশ্বের মাঝে সংযোগের অসীম দুরত্ব এবং আমাদের অন্তর্নিহিত ভয়ের দিকে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
“What happens in the minds of men when they confront the unknown?” — এই প্রশ্নটি বইটির মূল তত্ত্বের প্রতি আগ্রহ জাগায়, যেখানে লেম মানুষের মনস্তত্ত্ব এবং আত্মসংশয়ের গভীরে প্রবেশ করেছেন।
এই উদ্ধৃতিগুলোর মাধ্যমে সোলারিস বইটি একদিকে যেমন মনস্তত্ত্ব এবং রহস্যের বিশ্লেষণ, তেমনি তা আমাদের জীবনের ছোট ছোট দ্বন্দ্বের সাথে মহাবিশ্বের বিস্ময়কর রহস্যের তুলনা করে।
একদিক থেকে বলতে গেলে, এই বই পড়া শেষ করতে অনেক দেরী হলো, কিন্তু শেষ করে এক ধরনের অদ্ভুত শূন্যতার অনুভূতি হল। কেননা, যতটা রহস্যময়তা এখানে ছিল, ততটাই যেন মনের গভীরে কিছু প্রশ্ন রেখে গেছে যা হয়তো উত্তর পাবেনা কখনো।
সোলারিস এর ঘটনা ও মাত্রা
সোলারিস বইটির কাহিনী গভীর এবং রহস্যময়, যা শুধু একটি মহাকাশ অভিযানের গল্প নয়, বরং মানুষের মনস্তত্ত্ব, আবেগ এবং বুদ্ধিমত্তার সীমাবদ্��তা নিয়ে এক আঙ্গিকে আলোচনা করে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাহিনীর অংশ তুলে ধরা হলো, যা আপনি আপনার ব্লগে যোগ করতে পারেন:
1. মহাকাশ অভিযানের শুরু
বইটির কাহিনী শুরু হয় এক বিজ্ঞানী, ক্রিস কেলভিন, যিনি একটি মহাকাশ স্টেশনে কাজ করতে পাঠানো হয় সোলারিস গ্রহের কাছাকাছি। সোলারিসের উপরে পাঠানো গ্রহাণুগুলি রহস্যময়ভাবে কিছু অদ্ভুত পরিবর্তন ঘটাতে শুরু করে। সেখানে একটি বিশাল মহাসাগর রয়েছে, যা আসলে গ্রহটির প্রাণ, একটি বুদ্ধিমত্তা। এই মহাসাগর নানা অদ্ভুত এবং অপ্রত্যাশিত উপাদান তৈরি করে, যা বিজ্ঞানীদের কাছে অজ্ঞাত ও বিভ্রান্তিকর।
2. সোলারিসের বুদ্ধিমত্তা ও মানুষ
সোলারিসের মহাসাগর এক ধরনের প্রাণী হিসেবে কাজ করে, কিন্তু এটি মানুষের মনের অজানা অনুভূতি, ভীতি এবং আবেগের প্রতিফলন তৈরি করে। বিজ্ঞানীরা, বিশেষত ক্রিস, শীঘ্রই বুঝতে পারেন যে, এই বুদ্ধিমত্তা তাদের অতীতের ��ুঃখ এবং ভয়কে পুনরুজ্জীবিত করে, যা তাদের মধ্যে গভীর মানসিক কষ্ট সৃষ্টি করে। ক্রিসের অতীতের প্রেমিকা, রেইনা, যার মৃত্যু হয়েছিল, সে আবার ফিরে আসে সোলারিসের মাধ্যমে, কিন্তু এটি কি আসল রেইনা? নাকি সোলারিসের একটি কৃত্রিম সৃষ্টি?
3. নিজস্ব আত্মপরিচয়ের অনুসন্ধান
ক্রিসের সাথে তার সম্পর্কের গভীরতা এবং আবেগের লড়াই সোলারিসে তার মধ্যে একটি আত্মপরিচয়ের অনুসন্ধান তৈরি করে। সে বুঝতে পারে যে, তাকে নিজের মনোভাব এবং অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম হতে হবে, অন্যথায় সে কখনও সোলারিসের রহস্য সমাধান করতে পারবে না। বইটি মূলত মানুষের মানসিক সীমাবদ্ধতা এবং কীভাবে আমাদের অবচেতন মন আমাদের বাস্তবতা ও সম্পর্ককে প্রভাবিত করে, সে সম্পর্কে প্রশ্ন তোলে।
4. মহাসাগরের রহস্য
সোলারিসের মহাসাগরের প্রকৃতির ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা কিছুই জানেন না। তারা যখন এটি অধ্যয়ন করতে চেষ্টা করেন, তখন দেখতে পান যে এটি কেবল একটি জৈবিক বস্তু নয়, বরং এক ধরনের প্রজ্ঞা বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। সোলারিসের মহাসাগর কোন উদ্দেশ্যে তাদের সৃষ্টিগুলি তৈরি করে? এর মধ্যে মানবিক অনুভূতির কোন যুক্তি রয়েছে, না এটি কেবল একটি র্যান্ডম প্রক্রিয়া?
5. নির্দিষ্ট সমাধান নেই
বইটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এর অমীমাংসিত সমাপ্তি। সোলারিসের রহস্য কখনোই পুরোপুরি উন্মোচিত হয় না, এবং পাঠককে এটি নিয়ে ভাবতে বাধ্য করা হয়। বইটি সমাপ্ত হয় ক্রিসের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যে তিনি হয়তো কখনোই সোলারিসের রহস্য বুঝতে পারবেন না, কিন্তু তাকে নিজের পরিচয় এবং দুঃখের সঙ্গে একাত্ম হতে হবে।
এই কাহিনীগুলোর মাধ্যমে সোলারিস মানুষের অস্তিত্ব, সম্পর্ক, এবং মহাকাশের রহস্য নিয়ে গভীর প্রশ্ন তোলে, যা আপনার ব্লগের পাঠকদেরও ভাবনায় ফেলে দিতে পারে।
সোলারিস এর মনস্তাত্ত্বিক আলোচনা
সোলারিস বইটি শুধু একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নয়, বরং এটি এক গভীরতর দার্শনিক এবং নিচে কিছু গভীরতম আলোচনার বিষয় তুলে ধরা হলো যা বইটির থিম ও কাঠামোকে আরও ব্যাপকভাবে তুলে ধরে:
1. মানব সত্ত্বার সীমাবদ্ধতা
সোলারিস মানুষের অজ্ঞতা এবং আত্ম-আবেগের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আলোচনা করে। গ্রহটির রহস্যময় বুদ্ধিমত্তা মানবিক অনুভূতি, ভয়, এবং অবচেতন অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের প্রতিফলন হিসেবে কাজ করে। বইটি প্রশ্ন তোলে, আমাদের বাস্তবতা আসলে কি? এটি আমাদের মনের অজানা কোণগুলোকে আঘাত করে, যা কখনোই অন্যদের কাছে প্রকাশ পায় না। এই “প্রতিফলন” আমাদের মনের গভীরে গাড়া থাকা অদৃশ্য দ্বন্দ্বগুলোকে সামনে এনে আমাদের বুঝতে সাহায্য করে, যে আমরা কতটা সীমাবদ্ধ এবং বাস্তবতার বাইরের কিছু অতিপ্রাকৃত বা রহস্যময় বাস্তবতা বুঝতে পারি না।
2. অবচেতন মন এবং মানুষের সম্পর্ক
সোলারিস এর মাধ্যমে লেম মানুষের সম্পর্ক এবং তার গভীরতম অনুভূতির প্রতি এক শঙ্কা এবং অনুসন্ধান সৃষ্টি করেন। সোলারিসের মহাসাগর, যা মানুষের অতীতের চিত্রাবলী (যেমন মৃত ব্যক্তির বা হারানো সম্পর্কের পুনঃপ্রকাশ) তৈরি করে, তা মানুষের মনস্তাত্ত্বিক সীমাবদ্ধতার ধারণাকে তুলে ধরে। ক্রিস যখন তার ��ারানো প্রেমিকা রেইনাকে আবার দেখে, তখন তিনি বুঝতে পারেন যে এটি কেবল তার অবচেতন মনের একটি প্রক্ষেপণ, যা তার মধ্যে থাকা অনূভুতির প্রতিফলন। মানুষ যেভাবে অন্যদের প্রতি অনুভূতি রাখে, তা কি আসলেই সত্ত্বার মধ্যে থেকে আসছে, নাকি এটি অন্য কোনো চেতনার সৃষ্টি? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া প্রায় অসম্ভব, তবে সোলারিস এটিকে প্রশ্ন করার জায়গা তৈরি করে।
3. বুদ্ধিমত্তা এবং মানবিকতা
গ্রহ সোলারিসের মহাসাগর যে বুদ্ধিমত্তা ধারণ করে, তা মানুষের বুদ্ধিমত্তার তুলনায় একেবারে আলাদা। মানুষের বুদ্ধিমত্তা সীমাবদ্ধ এবং প্রয়োগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার উদ্দেশ্য থাকে, কিন্তু সোলারিসের বুদ্ধিমত্তা এক ধরনের বিরক্তিকর রহস্য যা মানব বুদ্ধির সীমাকে এক নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করতে বাধ্য করে। মানুষের বিবেক, আবেগ, এবং স্বার্থের বাইরে কোনো বুদ্ধিমত্তা কি আমাদের কাছে ততটা “বাস্তব” বা “উপকারী” হবে? একে কি আমরা গ্রহণ করতে পারব?
4. ব্রহ্মান্ড এবং অস্তিত্বের তত্ত্ব
সোলারিস মহাকাশের রহস্য নিয়ে আলোচনা করে, যেখানে কিছু বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেন যে সোলারিসের মহাসাগর এক ধরনের প্রজ্ঞা বা সুপার বুদ্ধিমত্তা ধারণ করছে। তবে এটি কেবল বাহ্যিক সত্য নয়, বরং এটি মানুষের চেতনা এবং অভ্যন্তরীণ কনফ্লিক্টের এক প্রতিফলন। লেম মহাকাশের বিশালতা এবং এর রহস্যময়তার মধ্য দিয়ে আমাদের অস্তিত্বের গুরুত্ব প্রশ্ন করতে চেয়েছেন। আমরা যারা নিজেদেরকে মহাবিশ্বের একমাত্র বুদ্ধিমান প্রাণী হিসেবে মনে করি, তাদের পক্ষে এর বাইরে কিছু ভাবা কঠিন। কিন্তু সোলারিস মনে করিয়ে দেয় যে, আমাদের পরিচিত জগতের বাইরে আরো অনেক কিছুই হতে পারে, যা হয়তো আমাদের সাধারিত চিন্তাভাবনার বাইরে।
5. গভীরতম শূন্যতা এবং একাকিত্ব
বইটি একাকিত্বের অনুভূতির প্রতি একটি মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ প্রদান করে। বিজ্ঞানীরা যখন সোলারিসে পৌঁছান, তারা শীঘ্রই বুঝতে পারেন যে, তারা একে অপরকে কিছুতেই পুরোপুরি বোঝেন না, কারণ তাদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তির মধ্যে আসলে তারা নিজেরাই খুঁজে পান। যখন ক্রিস তার প্রেমিকা রেইনাকে ফিরে পায়, সে বুঝতে পারে যে এটি আসলে একটি রূপকথা, যা তার নিজের মনের সৃষ্ট। সোলারিস তাকে এক গভীর একাকিত্বের সাথে পরিচিত করায়, যা তাকে আত্মবিশ্বাসের সাথে তার মনস্তাত্ত্বিক অবস্থাকে ভাবতে শেখায়। এটি পরিণত হয় জীবনের এক মৌলিক প্রশ্নে—আমরা কি কখনো পুরোপুরি অন্য কাউকে বুঝতে পারব, কিংবা আমাদের সম্পর্ক শুধুমাত্র নিজেদের একমাত্র উপলব্ধি থেকেই তৈরি হয়?
6. বিশ্বাস এবং রহস্য
সোলারিস বইটি দর্শনীয়ভাবে বিশ্বাসের প্রশ্ন তোলে। এই গ্রহের বুদ্ধিমত্তা যা আমাদের চোখের সামনে আসে, তা আসলে অজ্ঞতা ও রহস্যের প্রতীক হতে প��রে। এই রহস্যময় প্রকৃতি পাঠককে নিজেদের সীমাবদ্ধতা এবং তাদের বিশ্বাসের স্তর প্রশ্ন করতে সাহায্য করে। বইটি বারবার বলে যে, প্রকৃত সত্য কখনোই আমাদের সামনে আসতে পারে ��া, এবং মানুষ যতই গভীরে অনুসন্ধান করুক না কেন, একসময় কিছু প্রশ্নই আমাদের জানা হবে না।
এই গভীর আলোচনাগুলো সোলারিস বইটির মর্মে ঢুকে যায়, যা পাঠককে নিজেদের মানবিক সীমাবদ্ধতা এবং এই মহাবিশ্বের রহস্যের প্রতি আরও সতর্ক ও খোলামেলা ভাবনায় নিয়ে আসে।
Read at my blog: https://journalofjahid.com/philosophy-of-solaris-in-bengali/
#solaris #journalofjahid
0 notes
bongreviewbd · 4 months ago
Text
স্পেসএক্সের রকেট বুস্টার ধরার সাফল্য: মহাকাশ অভিযানের নতুন দিগন্ত
youtube
স্পেসএক্স মহাকাশ অনুসন্ধান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একের পর এক সাফল্যের মাইলফলক স্থাপন করছে। সম্প্রতি, তারা একটি রকেট বুস্টার ধরার নজির স্থাপন করেছে, যা মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো হয়েছে। এ ঘটনার গুরুত্ব এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে বোঝা যায় কেন এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা।
রকেট বুস্টার পুনঃব্যবহার: চ্যালেঞ্জ এবং সাফল্য
রকেট বুস্টার হলো সেই অংশ, যা মহাকাশযানের প্রধান অংশটিকে বা মহাকাশযাত্রী ও কার্গো বহনকারী অংশটিকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে ঠেলে দেয়। সাধারণত, নাসার রকেট বুস্টারগুলো মহাকাশে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমুদ্রে পড়ে যায়। এর ফলে একটি বিশেষ ডাইভ টিমকে বুস্টারগুলোকে উদ্ধার করতে হয়, এরপর সেটিকে খুলে মেরামত এবং পুনরায় প্রোপেল্যান্ট দিয়ে লোড করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।
স্পেসএক্স এর সমাধান নিয়ে আসে। তারা এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে যা তাদের রকেট বুস্টারগুলোকে ঘুরিয়ে দেয় এবং এটি নির্দিষ্ট ল্যান্ডিং এলাকায় সঠিকভাবে অবতরণ করে। এটি ছিল এক বিশাল অগ্রগতি, কিন্তু এর পথে অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল।
কেন এই সাফল্য এত বড় বিষয়?
স্পেসএক্সের এই সাফল্য শুধু রকেট বুস্টার পুনঃব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, এটি মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যতের দিকেও একটি বিশাল পরিবর্তন আনবে। নাসার মত সংস্থা যেখানে প্রতিবারই নতুন রকেট বুস্টার তৈরি করতে বাধ্য হয়, স্পেসএক্স তাদের বুস্টারগুলো পুনঃব্যবহার করতে পারছে। এটি খরচ কমানোর পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানের সময়ও কমিয়ে আনতে পারে।
এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে তাদের স্টারশিপ রকেট, যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রকেট হিসেবে পরিচিত। স্পেসএক্স প্রথমবারের মতো এমন একটি বুস্টার তৈরি করতে পেরেছে, যা উৎক্ষেপণের পরে সঠিকভাবে ফিরে আসে এবং মহাকাশযানটির জন্য বিশেষভাবে তৈরি বিশাল ধাতব বাহুতে অবতরণ করে। এভাবে এটি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য হয় এবং মহাকাশ অভিযানের জন্য প্রস্তুত থাকে।
স্পেসএক্সের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি
স্পেসএক্সের রকেট প্রযুক্তি শুধু পুনঃব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, এটি মহাকাশে পাঠানো যানের গুণগতমান এবং সাফল্যের হারে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসছে। তারা প্রথমবারের মতো এমন একটি প্রযুক্তি তৈরি করেছে, যা রকেট বুস্টারকে মহাকাশ থেকে ফেরত আনার পর পুনরায় ব্যবহার করা সম্ভব। এটি স্পেসএক্সকে অন্যান্য মহাকাশ সংস্থাগুলোর চেয়ে অনেকটা এগিয়ে রেখেছে।
মহাকাশ অনুসন্ধানের ভবিষ্যৎ
স্পেসএক্সের এই সাফল্য মহাকাশ অভিযানের খরচ কমাতে ��বং এর সময়সীমা ছোট করতে সাহায্য করবে। মহাকাশ গবেষণার ভবিষ্যতে পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট বুস্টার প্রযুক্তির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। ভবিষ্যতের মঙ্গল অভিযান বা অন্যান্য গ্রহে অভিযানে স্পেসএক্সের এই সাফল্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। মানুষ একদিন পৃথিবীর বাইরের গ্রহগুলোতে বসবাস করতে পারবে বলে যে স্বপ্ন দেখা হচ্ছিল, স্পেসএক্স তার পথে অনেকখানি এগিয়ে যাচ্ছে।
এছাড়া, এই সাফল্য মহাকাশ পর্যটনের ক্ষেত্রেও নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারে। যখন খরচ কমবে এবং প্রযুক্তি আরো উন্নত হবে, তখন মহাকাশ ভ্রমণ শুধুমাত্র বিজ্ঞানীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্যও সম্ভব হবে। এটি এক নতুন দিগন্তের সূচনা করবে, যা মহাকাশ অনুসন্ধানের নতুন ইতিহাস গড়বে।
উপসংহার
স্পেসএক্সের রকেট বুস্টার ধরার এই সাফল্য শুধু মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে নয়, বৈশ্বিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক। এটি ভবিষ্যতের মহাকাশ অভিযানের দিকনির্দেশনা বদলে দিতে পারে এবং মানবজাতির মহাকাশে বসবাসের স্বপ্ন পূরণে এক বড় পদক্ষেপ হতে পারে। আমরা ভবিষ্যতে স্পেসএক্সের আরও নতুন নতুন সাফল্যের দিকে তাকিয়ে আছি, যা মহাকাশ গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং পৃথিবীর বাইরের জগত সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
আরও দেখুনঃ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের গাড়ির অসাধারণ নিরাপত্তা: "দ্য বিস্ট"
ট্যাগস:
স্পেসএক্স, রকেট বুস্টার, মহাকাশ গবেষণা, স্টারশিপ, এলন মাস্ক, মহাকাশ প্রযুক্তি, পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট, নাসা, মহাকাশ ভ্রমণ, মহাকাশ অভিযানের ভবিষ্যৎ, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি
0 notes
meritcareacademy · 4 months ago
Text
Tumblr media
মঙ্গল গ্রহকে (Mars) লাল গ্রহ বলা হয় কারণ এর পৃষ্ঠের মাটি ও পাথরের মধ্যে থাকা আয়রন অক্সাইড (লৌহ অক্সাইড) বা মরিচার কারণে গ্রহটি লালচে দেখায়। এই রঙের কারণে মঙ্গলকে লাল গ্রহ হিসেবে পরিচিত করা হয়েছে।
আপনার মতো একজন প্রযুক্তি ও প্রকল্প নির্মাণে আগ্রহী ব্যক্তি যদি মহাকাশ বা বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে মঙ্গল গ্রহ নিয়ে গবেষণা একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও উদ্দীপক বিষয় হতে পারে! 🚀🔭
#মঙ্গল_গ্রহ #Mars #লাল_গ্রহ #মহাকাশ #গবেষণা #বিজ্ঞান
0 notes