#প্রেম
Explore tagged Tumblr posts
Text
সাক্ষী ছিল অশ্বত্থতল, বাগানবিলাস ছায়া,
সাক্ষী ছিল পুজোর ভিড়ে নীলচে শাড়ির মায়া ।
সাক্ষী ছিল ঝর্ণা কলম, হলদে চিঠির খাম,
সাক্ষী ছিল চুলের মাঝে চিবোনো চুইংগাম ।
সাক্ষী ছিল অস্তরাগে সাবধানী চুম্বন,
সাক্ষী ছিল কোকিলডাকা একলা শালের বন।
সাক্ষী ছিল চিঠির ছাই আর শেষ সেবারের দেখা,
সাক্ষী ছিল ধার নেওয়া সেই বাংলা সহায়িকা।
সাক্ষী ছিল স্তব্ধ ঘরে রক্তিম এক ছুরি,
সাক্ষী ছিল ছাদের কোণে একলা ভেজা ঘুড়ি।
সাক্ষী ছিল মেঘের তলায় মুখ লুকোনো তারা।
সাক্ষী দেয়নি কাজলনয়ন, বিফল অশ্রুধারা।
#বাংলা কবিতা#bangla kobita#বাংলা#aesthetic#kolkatadiaries#writing#love#west bengal#quotes#love poem#Bangladesh#লেখালিখি#কবিতা#বাংলা গল্প#বাংলা সাহিত্য#রোমান্টিক#প্রেম#desiblr#desi tag#desi tumblr#writeblr#writers on tumblr#original writing
30 notes
·
View notes
Text
#প্রেম#বিচ্ছেদ#জীবন#মন#সাইকোলজি#ফটোগ্রাফি#তথ্য#প্রযুক্তি#জ্ঞান#বিজ্ঞান#ইতিহাস#ব্যবসা#বাণিজ্য#প্রবন্ধ#কবিতা#গল্প#ভ্রমন#পর্যটন#সংস্কৃতি#ঐতিহ্য#মনস্তত্ত্ব#সমরাস্ত্র#ট্যুরিজম#সঙ্গীত#গান
1 note
·
View note
Text
Poet Tanmoy Bhattacharya
0 notes
Text
0 notes
Text
বিবাহ ও প্রেম? #প্রেম বৈধ কিনা? #প্রেম হালাল নাকি হারাম
হারাম রিলেশন এবং ইবাদত: বিবাহ সহজ করুন। জিনার পথ বন্ধ করুন। প্রশ্ন: হারাম রিলেশনশিপে থাকা অবস্থায় সালাত সহ সব ধরণের ইবাদত এবং দোয়া কবুল হবে কি?উত্তর:ইসলামের দৃষ্টিতে বিবাহ বহির্ভূতভাবে তথাকথিত প্রেমের সম্পর্ক সম্পূর্ণ হারাম এবং শয়তানের ফাঁদ। এই ফাঁদে পড়ে ছেলে ও মেয়ে উভয়ে জিনার দিকে ধাবিত হয়। কা��না-বাসনা সহকারে কথাবার্তা, নির্জনে দেখা-সাক্ষাত, ডেটিং, চ্যাটিং, স্পর্শ, হাসাহাসি, দুষ্টামি সবই…
View On WordPress
0 notes
Text
কে আমায় নিত্য পোড়ায়?
আপনি যা, আমিও তা। দুজনের প্রেমিকা বা প্রেমিক, নাম আপনি তার দেন যাই, আপনার-আমার বা সবার প্রেমের সে জন কেবল একজনাই।
সে জন হ'ল জীবন।
নিজের জীবনটাই আপন আপন প্রথমপ্রেম ও সবচেয়ে বড় প্রায়ওরিটি।
প্রিয়তমা বা প্রিয়তম সে তাই।
তবু কারো প্রেম নিকষিত হেম, আর কারো কারো ক্ষেত্রে সেটা জ্বলেপুড়ে খাক হওয়া ছাই।
প্রেম, নিকষিত হেম, হ'ল হওয়ার সাধনা, কলুষিত নয়, নয় অপবিত্র আকুলতাভরা পাওয়ার ছটফটানিতে ভরা চেষ্টায়।
আর হওয়ার সাধনা হ'ল প্রেমে ডুবে প্রেমের জনকে দেখতে দেখতে, তাকেই ভাবতে ভাবতে, ধ্যানে-মননে, নিজে নিজের ভিতরে ভেঙে ভেঙে যেতে যেতে, তারই মতো হয়ে ওঠা। জীবন যেমন, তাকে তেমনটাই অবলোকন ও মনন করতে করতে তাতে নিজের স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য যত, তা সব ডুবিয়ে মেরে, জীবনসত্যকে নিজের ভাবনা ও চলনায় আপনাতে আপনাতে, প্রেমে, একদিন প্রিয়তমা ও আমি, এই দুই প্রেমিক-প্রেমিকার একাকার হয়ে ওঠা।
একদিন ইউটিউবে ভীমসেন যোশীজীকে গাইতে দেখছিলাম, তাকে দেখতে দেখতে কেমন আত্মহারা হয়ে কি এক মন ভালো করা ভাবনায় ডুবে গেছিলাম। লিখেছিলাম -
"আমার মনে হয়, তিন ধরণের মানব ও মানবী গান গায় -
=> গায়ক বা গায়িকা - শ্রোতাকে যে বলতে চায় - আমি গাইছি তুমি শোনো আমাকে।
=> নায়ক বা নায়িকা - যে শ্রোতাকে বলে - আমি গাইছি তুমি দেখো আমাকে।
=> সাধক বা সাধিকা - শ্রোতার প্রতি অনুরোধ যার - আমি গাইছি তুমি তাতে দেখো স্বরের ও সুরের একে-অপরের প্রেমে জ্যোৎস্নারাতের বনে ঝুলনখেলার মিলনমেলাখানা।
তোমাকে শোনায় বা তোমাকে দেখায় আকর্ষণ আমার নাই।
কৃষ্ণ-রাধার সে মিলনমেলার দরশণে দরশণে নিজেকে ডুবিয়ে আমি অসীমকে ছুঁতে চাই।
তোমার দরজায় দস্তক তো আমি দিতে চাই, যদি হও তুমি কোনও এক তানসেন বা কোনও এক মীরাবাঈ।"
আমার আপন জীবনই আমার প্রিয়তমা, অনুভবে অনুভবে তা আমি বারবার পাই - জীবনই তো সেই মীরাবাঈ, আমিও যার মতো হয়ে উঠতে চাই।
আমি জীবনকে চাই, আর জীবন?
চিরন্তন সত্যের সুরে, নিজেকে স্বর করে, স্বরে-সুরে, মিলনমেলার ঝুলনখেলায় সে মেতে উঠতে চায়। আমি তাকে ভালোবাসলাম না বাসলাম না, তাকে আমি ভালোবাসতে পারলাম, না কি পারলাম না, না থেকে তার অপেক্ষায়।
আমি একদিকে আমার আপন ইচ্ছে-অনিচ্ছে, আমার এই ক্ষুদ্র আমির চাওয়া-পাওয়ার রঙে জীবনকে আমার রাঙাতে চাই, তাকে আমার রঙে রাঙিয়ে আমার স্তরে নামিয়ে, আমার একার করে আমার বুকের আলিঙ্গনে বেঁধে, তাকে আমার একার অধিকারে ধরে রাখতে চাই!
তাকে আমি নাচাতে চাই, ওঠাতে চাই, বসাতে চাই, খেলাতে চাই - আমার ইচ্ছে-অনিচ্ছে আর চাওয়া-পাওয়ার মিহি সুতোয় তাকে বেঁধে। মেরিমর্জির পুতুলখেলায়।
আবার এই আমিই, আমার সীমাবদ্ধতায় যখন কাঁদি, ছটফটাই, তখন এই মীরাবাঈয়ের সঙ্গ-আনন্দে নিজেই মীরাবাঈ হয়ে উঠে, সে যন্ত্রণা থেকে মুক্ত হয়ে যেতে চাই।
... এই দোদ্যুলদোলায়, সারা সারাটা জীবন আমার কেটে যায়!
এইটাই সেই আমি যে ভালো তো বাসতে চাই, কিন্তু, আমার অজ্ঞ-অহংয়ের ফাঁদে, বাঁধতে চেয়ে আমার প্রেমকে একান্ত আমার অধিকারে একান্ত আমারই করে তাকে ধুলোয়-কাদায় নামিয়ে এনে, আপন ভালোবাসার জনের ভালোবাসা আমি আমার মুদ্রাদোষেই হারাই।
নিজে পুড়ি, আর সকলকেও পোড়াই। আর ভাবি - কে আমায় নিত্য পোড়ায়?
© Siva Prasad Mukherjee.
1 note
·
View note
Text
youtube
#নতুন স্টুডিও গান রুপালী সরকার। বন্ধুর প্রেম জ্বালায় । Baul Gaan । Tiktok Viral Song । Projapoti Song#https://www.youtube.com/watch?v=NT-mpj-2RqY#প্রজাপতি মিউজিক#projapoti music hd#bangla new song 2025#বাউল গান#বাংলা ফোক গান#baul song 2025#new song 2025#bangla baul song#bangla folk song#projapoti music#projapoti baul song#baul song#folk song#ফোক গান#ভান্ডারী গান#viral song#bangla gaan#rupali sarkar new song#রুপালী সরকার বাউল গান#bangla song#রুপালী সরকারের ভাইরাল গান#রুপালী সরকারের ভাইরাল নাচ#রুপালী সরকার#রুপালী সরকার হট গান#rupali folk gaan#rupali dj song#rupali new song#rupali
0 notes
Text
প্রণয় ঘটিত
সাধারণত আমি কোন মহিলা চিকিৎসকের অধীনে চিকিৎসা করাতে চাই না। কেমন একটা অস্বস্তি লাগে। বিশেষ করে চিকিৎসক যদি ডানা কাটা পরী হন। নিজেকে সেসময় রুগি ভাবতে লজ্জায় মাথা কাটা যায়। নিজেকে নেহাৎ অকিঞ্চিৎকর বলেও মনে হয়। আমার সামনে একজন ডানা কাটা পরী। অথচ তাঁর চোখে আমি রোগগ্রস্ত মামুলি একজন রুগি মাত্র। যে কোন পুরুষ মানুষের পক্ষে সে বড়ো অসহনীয় অবস্থা। যাঁর রূপের ছটায় আমার চোখে সর্ষে ফুল। তাঁর চোখেই আমার…
View On WordPress
0 notes
Video
প্রেম করা অপরাধ | সজীব বাউল | Prem kora jodi hoy Oporadh | Sojib Baul | ...
#youtube#un bangla tv#ইউ এন বাংলা টিভি#unbanglatv#sojib baul new song 2024#un bangla tv song#2024 new song#new song 2024#new song 2023#@UNBanglaTV#latest bangladeshi songs#latest bangladeshi news#new song 2024 bangla#new bangla song#bangla song#bangla lyrics love songs#প্রেম করা অপরাধ সজীব বাউল#প্রেম করা অপরাধ#Prem kora jodi hoy oporadh sojib baul#oporadh#prem kora oporadh song#prem kora jodi hoy oporadh
0 notes
Text
নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন
-------------------------------------------------------------
আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।
আশপাশে নানান ধরনের মানুষ। সবার মধ্যেই রয়েছে হিংসা, ভালোবাসা, প্রেম কিংবা রাগ-ক্ষোভ।
তবে কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত।
এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।
আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসার স্বাস্থ্যকর। তবে অতিরিক্ত আত্মপ্রেমীদের আশপাশে থাকা মানুষদের গুনতে চরম মূল্য।
‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ, একগুয়ে, সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।
যদি কাছের কোনো মানুষের মাঝে এই ধরনের বৈশিষ্ট লক্ষ্য করেন তবে উচিত হবে তাদের থেকে নিজেকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে রেখে সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া।
গালগল্প: ‘পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি বুলেটিন’য়ে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডের গ্রোনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী, কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীকে নিয়ে গল্পগুজব করার মাধ্যমে আত্মকেন্দ্রিক ও অলস কর্মচারী সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, যা অনেকটাই স্বাস্থ্যকর অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য।
তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে, তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।
যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন। অথবা একেবারেই এড়িয়ে চলুন।
আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান, হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হলে তার জন্য আপনার মন খারাপ হতেই পারে। তাদের সাহায্য করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে পেশাদ���র মনোবিজ্ঞানির পরামর্শ নিয়ে আগাতে হবে।
তবে তাদের ধ্বংসাত্মক মনোভাব যদি আপনারই মানসিক ক্ষতির কারণ হওয়া শুরু করে তবে অবশ্যই তাদের থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নি���়ে খেলে, যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী, তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভূতি যোগাড় করবে। তারপর নিজের কাজ হয়ে গেলে সেই মানুষকে অগ্রাহ্য করবে।
যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর, একগুয়ে, চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে।
এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে তারা ভালোবাসা চায় না, তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।
পরশ্রীকাতর: হিংসা মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে। সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোবাসার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়।
তবে সেই হিংসার কারণে যদি কেউ আপনাকে কষ্ট দেয়, কোনো কাজ করতে বাধা দেয় বা প্রতিযোগিতায় নামে তবে সেই মানুষ থেকে দূরে থাকুন।
প্রচণ্ড হিংসুটে মানুষ কখনও স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না। যখন ভালোবাসার সম্পর্কে একে অপরের প্রতি সাহায্য করার মনোভাব না থাকে, দুজন দুজনের ভার বহন করে করার বিষয় না থাকে- সেখান থেকে অবশ্যই সরে আসা উচিত নিজের ভালোর জন্য।
বলির পশু: নিজেকে বলির পশু ভাবা বা নিজেকে সব সময় অন্যের মাধ্যমে অপরাধী হওয়ার মনোভাব কারও মধ্যে দেখতে পান তবে তাকে ভালো উপদেশ আপনি দিতেই পারেন। তবে এই মানসিকতার মানুষরা ভালো উপদেশ গ্রহণ করলেও নিজের নেতিবাচক মনোভাবের জন্য কোনো সমাধানে যেতে পারে না।
যদি এই নিজেকে এই ধরনের অপরাধবোধে ভোগা মানুষের শিকারে পরিণত হন তবে নিজেকে বাঁচাতে অবশ্যই দূর থেকে সম্পর্ক রাখুন।
মাকিয়াভ্যালিয়ান: মানসিক স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের ভাষায় ‘মাকিয়াভ্যালিয়জম’কে চিহ্নিত করা হয়েছে তাদেরকে যারা অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করার সময় খুবই শীতল অনুভূতির সঙ্গে বিভিন্ন ধান্দা করে। তাদের অনুভূতি আন্তরিক নয়, থাকে সহানুভূতির অভাব।
মনোবিজ্ঞানিদের সাধারণ পরামর্শ থাকে, ‘মাকিয়াভ্যালিয়ান’ মানুষের দেখা পেলেই পালিয়ে যান। তবে ঘটনাক্রমে যদি তাদের সঙ্গে থাকতেই হয় তাহলে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর মতো ব্যবহার করুন। অর্থাৎ তাকে কিছু দিতে হলে সে আপনাকে কী দেবে- সে বিষয়ে আগে নিশ্চিত হয়ে নিন। যাকে বলে ‘উইন উইন সিচুয়েইশন’।
উদাসীন মানুষ: সম্পর্কে একজন মানুষ বেশি দিয়ে যাবে – বিষয়টা খুবই সাধারণ। তবে একজন মানুষের জন্য সেটা অনেক সময় খুবই চাপের বিষয় হয়ে যায় যখন তাকে মানসিক ভরের বেশিরভাগটাই টানতে হয়।
এই এক পক্ষীয় অবস্থার পড়ে সেই মানুষটার মনে হতে থাকে, ‘আমি খালি দিয়েই যাচ্ছি দিয়েই যাচ্ছি’। অন্যদিকে অপর পক্ষ সেই বিষয়টা খেয়াল না করে উদাসিনতার পরিচয় দিয়ে যেতে থাকে।
এই ধরনের সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত হৃদয় ভাঙার কারণ হয়। আর যে ব্যক্তি দিয়েই যায় সে এক পর্যায়ে আত্মভিমানে ভুগতে থাকে।
অমোঘ মিথ্যাবাদী: এরকম ভাবার কারণ নেই যে, সবাই সবসময় সত্য কথা বলবে। তবে যদি সন্দেহ হয় আপনার জীবনের কেউ বেশিরভাগ সময় অনুভূতি কাড়তে অতিরিক্ত মিথ্যা বলছে তাহলে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
অস্বাভাবিক মিথ্যাবাদীদের প্রথমে খুবই ‘চার্মিং’ মনে হবে। তারা জীবনটাকে মজারও করে তুলতে পারে। তবে একটা রেখায় এসে এই ধরনের মানুষদের সঙ্গে মেশা বন্ধ করতে হবে কিংবা কমিয়ে দিতে হবে। কারণ বিশ্বাস না থাকলে সেই সম্পর্ক জোড়ালো হতে পারে না।
এই ধরনের মানুষদের সঙ্গে তরল সম্পর্ক রাখাই ভালো। গভীরে গেলেই মরবেন।
ফ্রেনিমি: মনোবিজ্ঞানের নতুন শব্দ। বাংলায় যাকে বলা যেতে পারে ‘বন্ধু যখন শত্রু’। কর্মক্ষেত্রে বা বন্ধুদের মধ্যে সাধারণ প্রতিযোগিতা থাকতেই পারে। যা একে অপরে উন্নতির দিকে নিয়ে যায়। তবে সেই প্রতিযোগিতায় থাকে সাহায্য ও সহানুভূতির মনোভাব।
তবে কোনো বন্ধু যদি আপনাকে টপকে যেতে চায়, যদি আপনার সাহায্যে এগিয়ে না আসে, সফলতায় খুশি না হয়, অন্যের কাছে আপনাকে নিয়ে গালগল্প করে- তবে বুঝতে সে আপনার বন্ধু-রূপী শত্রু, অর্থাৎ ‘ফ্রেনিমি’।
আপনি যার যত্ন নিচ্ছেন তার কারণেই অসুখী বোধ করছেন। যদি এরকম পরিস্থিতির শিকার হন তবে তার সঙ্গে কথা বলে বিষয়গুলো সমাধান করার চেষ্টা করুন নয়ত নিজের ভালোর জন্য বন্ধন ছিন্ন করে দূরে চলে যান।
খারাপকে ভালো বলা: মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসে রপ্ত হয়ে যায়। যেমন মদ্যপ হয়ে যাওয়া, সময় কিংবা টাকাপয়সা ঠিক মতো সামাল দিতে না পারা, কিংবা নিজেকে ধ্বংসকরার মতো কাজে লিপ্ত হওয়া- যা আমাদের অনেক সময় হৃদয়ভঙ্গের কারণ হয়। আর সেসব থেকে সেই মানুষটাকে বের করে আনতে আমরা অনেকরকম পদক্ষেপ নিয়ে থাকি।
তবে এই ধরনের খারাপ অভ্যাসগুলোকে যারা এড়িয়ে যায় এমনকি সেই কাজগুলো করতে উদ্বুদ্ধ করে, কিংবা আপনি নিজে কোনো বাজে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে চাচ্ছেন কিন্তু সেই ব্যক্তি আপনাকে বাধা দিচ্ছে উল্টো টেনে ধরছে সেই খারাপ পথের দিকে তাহলে অবশ্যেই তাদের এড়িয়ে চলুন।
এড়িয়ে চলতে হবে ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না আপনি নিজে শক্ত হচ্ছেন।
অহমিকা: রূপক অর্থে ভেবে নেওয়া যাক- আপনার কি কখনও মনে হয়েছে যে, এমন কোনো মানুষের সঙ্গে আছেন যে সবসময় ঘরের পুরোটা জায়গাটা নিজের জন্য নিতে চাইছে।
বন্ধুমহলে এমন একজন থাকতেই পারে, যে চায় সবাই তার দিকেই নজর দিক। তবে সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সেই বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।
আগ্রাসী মনোভাব: কিছু মানুষ রয়েছে যাদের মেজাজ এই চড়া তো এই শীতল। তারা তাদের মনোভাব সহজে প্রকাশ করতে পারে না। তারা বেশিরভাগ সময় আত্মরক্ষামূলক আচরণ করে। কী বিষয় জানতে চাইল- ছল চতুর উত্তর দেয়। তারা ভালো থাকলেও বলে খারাপ আছি- সহানুভূতি আদায়ের জন্য।
এই ধরনের মানুষ কি আপনার মানসিক শক্তি কেড়ে নিচ্ছে। তবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব মেপে ��োগাযোগ রাখুন। না হলে হয়ত শত্রুতায় রূপ নেবে সম্পর্ক।
উপহাস: এই ধরনের মানুষ হয় বিরক্তিকর। তারা নতুন অভিজ্ঞতা থেকে দূরে থাকে। শুনতে চায়না কোনো কিছু। সবসময় বিতর্কে জড়ায়। তাদের বাজে ব্যবহার খারাপ কথার কোনো অর্থ থাকে না। তারা হয় সামাজিকভাবে অন্ধ।
এই ধরনের মানুষ যদি আপনার আশপাশে থাকে আর আপনাকে অস্বস্তি ফেলে তাহলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কোনো কারণই নেই। খুব স্বাভাবিকভাবে তাদের সঙ্গে দ্রুত কথা শেষ করে ভেগে পড়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
যারা শারীরিকভাবে অপমান করে: ‘ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স’য়ের শিকার নিয়ে নানান তথ্য রয়েছে। সেটা শুধু যে নারীদের ওপর ঘটে তা নয় পুরুষরাও রয়েছে এই তালিকায়।
যারা শারীরিক বা মানসিক ভাবে সারাক্ষণ আঘাত করে, তারপর প্রতিজ্ঞা করে আর করবে না, কিন্তু সেই প্রতিজ্ঞা বেশিদিন টেকে না- এমন মানুষের সঙ্গে বসবাস করার চাইতে দ্রুত ��েখান থেকে বের হয়ে যাওয়া হবে ভালো পন্থা।
মানসিক আঘাত: সব আঘাতই যে শারীরিক হবে তা নয়, কেউ কেউ মানসিক-ভাবে আঘাত করতে ওস্তাদ।
প্রতিনিয়ত অবজ্ঞ�� করা, প্রচণ্ড হিংসুটে ও সারক্ষণ ভাব ধরে থাকা- এই ধরনের মানসিকতার লক্ষণ।
সম্পর্কে রক্ষার্থে এই ধরনের মানুষ যেকোনো বিষয়ে ভীতি দেখাতে পিছ পা হয় না।
যদি এই ধরনের মানুষের সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন তবে তাকে সাহায্য করার জন্য মানসিকরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে পারেন। নয়ত যত দ্রুত সম্ভব তার কাছে দূরে সরে যাওয়া হবে মঙ্গল।
অত্যাচারীর ফিরে আসা: শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা ব্যক্তিরা অনেক সময় জীবনে ফিরে আসে। সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। এই ধরনের মানুষ ফিরে আসতে চাইলে অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
সমালোচক: অফিসের বস, বন্ধু, আত্মীয় বা সহকর্মীদের মধ্যে এমন কেউ কি আছে সে সবসময় আপনার নেতিবাচক সমালোচনা করে!
আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে- মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।
হয় এই ধরনের মানুষকে বোঝান তার কথা শুনে আপনার কতটা খারাপ লাগে নয়তো নির্দিষ্ট সীমারেখা টেনে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুন। সারাক্ষণ নেতিবাচক মনোভাব সামলানো কারও জন্যই সম্ভব না।
পুরানো বন্ধু যখন তেতো হয়: পুরানো বন্ধু সবসময়ই আনন্দের। পুরানো বন্ধু ফিরে আসা আরও আনন্দের। তবে যদি দেখা যায় সেই পুরানো বন্ধুর কার্যকলাপ আপনাকে আহত করছে তবে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
নিজস্বতা হারিয়ে ফেলতে থাকলে সেই বন্ধুর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখাই হবে মঙ্গলজনক।
সম্পর্ক পাতলা হওয়া: বন্ধুত্ব হোক কিংবা প্রণয়ের সম্পর্ক- সময়ের মূল্য না দিলে সেটার ��োনো মর্যাদা থাকে না।
মানসিকভাবে দুর্বল অনুভব করা এক জিনিস আর আপনি সব দিক সামলিয়ে যার জন্য সময় বের করে রাখলেন, অন্তিম মুহূর্তে সেই মানুষটাই আপনাকে ফাঁকি দিল।
যদিও এই ধরনের মনোভাব সম্পর্ক ছেদ করার বিশেষ কারণ হিসেবে পড়ে না। বরং যে এরকম করছে তাকে যদি কাছের ভাবেন, তবে তার সঙ্গে আলোচনায় বসুন। সমস্যাটা কোথায় সেটা কথা বলে সমাধান করা যেতেই পারে।
পাশাপাশি জানিয়ে দিন তার এই পাতলা মনোভাবের জন্য আপনার ধৈর্য্য কমে যাচ্ছে।
#নিজের ভালোর জন্য যাদ��র থেকে দূরে থাকবেন#-------------------------------------------------------------#আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।#আশপাশে নানান ধরনের মানুষ। সবার মধ্যেই রয়েছে হিংসা#ভালোবাসা#প্রেম কিংবা রাগ-ক্ষোভ।#তবে কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত।#এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক#আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসা#‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ#একগুয়ে#সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।#যদি কাছের কোনো মানুষের মাঝে এই ধরনের বৈশিষ্ট লক্ষ্য করেন তবে উচিত হবে তাদের থেকে নিজেকে নিরাপ#গালগল্প: ‘পার্সোনালিটি অ্যান্ড স���শাল সাইকোলজি বুলেটিন’য়ে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডের গ্রোনিনগ#কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীকে নিয়ে গল্পগুজব করার মাধ্যমে আত্মকেন্দ্রিক ও অলস কর্মচারী সম্পর্কে ধা#যা অনেকটাই স্বাস্থ্যকর অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য।#তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে#তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।#যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন।#আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান#হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হ#তবে তাদের ধ্বংসাত্মক মনোভাব যদি আপনারই মানসিক ক্ষতির কারণ হওয়া শুরু করে তবে অবশ্যই তাদের থেকে#আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে#যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী#তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভ#যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর#চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে।#এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে ত#তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।#পরশ্রীকাতর: হিংসা মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে। সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা ��নেক ক্ষেত্রেই ভালোব
0 notes
Text
মন্টু ও অনিমার: প্রেমের অদৃশ্য পথ
আলোহীন প্রেমের কাহিনী হয়তো আপনারা বইয়ের পাতায় পড়েছেন, কিন্তু কোনোদিনো গল্পের বইয়ের কাহিনী সত্যি হতে দেখেছেন? তাহলে চলুন দেখেনি মন্টু ও অনিমার blind love story
মন্টু এবং অনিমা, দুই দৃষ্টিহীন প্রেমিক যারা মাঝেরহাট ওয়েলফেয়ার সোসাইটিতে পরিচিত হয়েছিল। এই দুজনের প্রেমের গল্প হলো এক অন্ধ পতির-পতনির কাহিনী যেখানে রুপের ভালোবাসার চেয়ে মনের ভালোবাসা অনেক গভীর। কত বছর কাটালেন মন্টু এবং অনিমা একসাথে? এখন তারা কি করছেন? যদি আপনি এই জোড়ার প্রেমের গল্প আরো নিখুঁত বিবরণ পেতে চান, তাহলে এখুনি ক্লিক মন্টু ও অনিমার প্রেম কাহিনি
0 notes
Video
youtube
ঝরনা বাউল স্টুডিওতে নতুন আকর্ষণ । তোর মন আজও পাইলাম না । প্রেম বিচ্ছেদ গ...
#youtube#ঝরনা বাউল স্টুডিওতে নতুন আকর্ষণ । তোর মন আজও পাইলাম না । প্রেম বিচ্ছেদ গান । বাউল গান । Baul Song HD https://www
0 notes
Video
youtube
ঘটককে ঘুষ দিয়ে প্রেম ঢাকার চেষ্টা করল রিয়া মনি ও বিপ্লব । গানের সুরে স...
0 notes
Text
শ্রাবণ দিনের প্রেম পর্ব ৭
শ্রাবণ দিনের প্রেম পর্ব ৭নুসাইবা ইভানা পাত্রী হিসেবে আলিশাকে দেখে, মনে মনে ক্ষুব্ধ হলেন দিশা বেগম। তিনি ভেবে বসলেন, আলিশা হয়তো আগে থেকেই মানাফকে ভালোবাসতো।এরজন্যই হুমায়রার সাথে আলিশার এতো ভালো সম্পর্ক!দিশা বেগম আলিশার হাতে একটা বালা পড়িয়া দিলেন। মনে তার এক আকাশ অভিমান। তার পুরো পরিবার তাহলে আগেই জানতো পাত্রি কে? ভুল ধারণা পুষে মনের মধ্যে বি’ষ তৈরি করছে।শাফিন বলল,তাহলে এবার ছেলে, মেয়ে একটু আলাদা…
View On WordPress
0 notes