#মনস্তত্ত্ব
Explore tagged Tumblr posts
feriwalablog · 2 months ago
Text
2 notes · View notes
journalofjahid · 17 days ago
Text
ফিলোসফি অফ স্টানিস্লাও লেম’এর সোলারিস! – হুম! পড়লাম! …
 By Journal Of Jahid December 8, 2024 #Journal Of Jahid, #সোলারিস, #সোলারিস স্টানিস্লাও লেম
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
লেমের জন্য মহাকাশ ছিল শুধুমাত্র একটি নতুন জগতের সন্ধান, বরং এটি ছিল একটি প্রতীক, যেখানে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও তার অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের বিশ্লেষণ ঘটানো সম্ভব। সোলারিস বইটি তাই তার লেখার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে তিনি মানুষের অন্তরঙ্গ দুঃখ-কষ্ট, প্রেম, ও মানসিক দ্বন্দ্বের সঙ্গে মহাকাশের রহস্যময়তার মিলন ঘটিয়েছেন।
Human beings set out to encounter other worlds, other civilizations, without having fully gotten to know their own hidden recesses, their blind alleys, well shafts, dark barricaded doors.
এখন যদি আমরা এই বইয়ের প্রভাব তৃতীয় বিশ্বের সাধারণ মানুষের জীবন ও চিন্তাধারায় দেখি, তবে বলা যেতে পারে যে সোলারিস আমাদের বাস্তবিক জীবনের সঙ্গে মেলানো খুবই কঠিন। কারণ আমরা সাধারণত খুবই দৈনন্দিন এবং প্রচলিত জীবনযাপন করি, যেখানে প্রযুক্তি, বৈজ্ঞানিক কল্পন��, কিংবা মহাকাশের মতো বিষয়গুলো খুব একটা গুরুত্ব পায় না। তবে বইটির মূল বার্তা, যেটি মন ও আবেগের গভীরতা নিয়ে, তা আমাদের নিজস্ব জীবনে কিছুটা হলেও প্রতিফলিত হতে পারে।
Tumblr media
Solaristics, wrote Muntius, is a substitute for religion in the space age. It is faith wrapped in the cloak of science; contact, the goal for which we are striving, is as vague and obscure as communion with the saints or the coming of the Messiah.
ভবিষ্যতে, প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান যতই এগিয়ে যাবে, ততই হয়তো এমন প্রশ্নগুলো আমাদের সমাজের প্রতিদিনের জীবনে আরো বেশি করে উপস্থিত হবে। তবে, সে জন্য আমাদের সংস্কৃতি এবং সমাজকে অনেক বেশি পরিবর্তিত হতে হবে, যেখানে বিজ্ঞান ও মানবতাবাদ একে অপরকে সমর্থন করবে। সোলারিস যেমন সঙ্গতিপূর্ণ মনস্তত্ত্ব এবং বৈজ্ঞানিক কল্পনার মধ্য দিয়ে মানব জীবনকে নতুনভাবে দেখতে বলেছে, তেমনই আমাদের সমাজও একদিন হয়তো এসব ভাবনার প্রতি সাড়া দিবে, তবে সেটি কতটা বাস্তবসম্মত হবে, তা সময়ই বলবে।
এতদিন ধরে সোলারিস বইটা পড়ছিলাম, শেষ করতে অনেক সময় লেগে গেলো। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন আমি এক একটা রহস্যময় জগতে হারিয়ে যাচ্ছি। বইটা সত্যিই গভীর, তবে একদম সহজ পাঠ্য নয়।
সোলারিস প্লট!
Tumblr media
প্লটটা এমন, এক প্যারানরমাল মহাকাশ অভিযানে জড়িয়ে পড়া বিজ্ঞানীরা একটি অজানা গ্রহ সোলারিস-এ পৌঁছান। সেখানে একটি বিশাল মহাসাগর রয়েছে, যা আসলে গ্রহটির প্রাণ, এক ধরনের বুদ্ধিমত্তা। তবে এই বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক মানুষের সঙ্গে একেবারে অন্যরকম—এটি মানুষের অতীতের অজানা এবং অপ্রকাশিত দুঃখ, ভয় ও আবেগের প্রতিফলন তৈরি করে। ঠিক কী হচ্ছে, সেটা খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে পারা যায় না। একটা সময় মনে হতো, সত্যিই কি এই মহাসাগর কোনো বুদ্ধিমত্তার অধিকারী? নাকি এটি আমাদের নিজস্ব মনের কিছু অবচেতন অভিব্যক্তি?
এটা এমন এক বই, যা বারবার মনে হতো যে কিছু একটা মিস করছি, আবার ফিরে পড়তে ইচ্ছে করত। বিশেষ করে যখন গ্রহের রহস্যগুলো উন্মোচিত হতে শুরু করলো, তখন মনে হল, বাস্তবতার বাইরেও কিছু সত্য রয়েছে, যা আমাদের জানা সম্ভব নয়। কখনো কখনো মনে হয়েছিল, আমি নিজেই এই বইয়ের অংশ হয়ে যাচ্ছি, যেন সোলারিস আমার মনের গোপন কোণগুলো খুঁজে বের করছে।
এখানে সোলারিস থেকে কিছু চমৎকার উদ্ধৃতি যোগ করা হলো:
“We could not even begin to guess at the true nature of the phenomenon. Everything we knew, every fragment of knowledge, was inadequate. The only thing we were certain of was that it was beyond us.” — এই উদ্ধৃতিটি মহাকাশের রহস্য এবং মানুষের সীমাবদ্ধতার প্রতি একটি গভীর দৃষ্টি দেয়। এটি আমাদের চিরকালই অজ্ঞতার মধ্যে থাকাকালীন, অন্য কোনো বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে লড়াই করার চিত্র ফুটিয়ে তোলে।
“The most incomprehensible thing about the phenomenon was its total indifference to us.” — এখানে লেম আমাদের মনে করিয়ে দেন যে মহাকাশের রহস্য, মানব জীবনের মত ছোট একটি কণা থেকেও অনেক বড়, এবং তা কখনোই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে মেলে না। এর রহস্য আমাদের জীবনের অগ্রগতির সাথে সম্পর্কিত নয়।
“The people of the Earth are like that. Their abilities are so small that they are utterly helpless in the face of phenomena so vast and incomprehensible that they would rather die than face them.” — এই উদ্ধৃতিটি মানুষ ও মহাবিশ্বের মাঝে সংযোগের অসীম দুরত্ব এবং আমাদের অন্তর্নিহিত ভয়ের দিকে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
“What happens in the minds of men when they confront the unknown?” — এই প্রশ্নটি বইটির মূল তত্ত্বের প্রতি আগ্রহ জাগায়, যেখানে লেম মানুষের মনস্তত্ত্ব এবং আত্মসংশয়ের গভীরে প্রবেশ করেছেন।
এই উদ্ধৃতিগুলোর মাধ্যমে সোলারিস বইটি একদিকে যেমন মনস্তত্ত্ব এবং রহস্যের বিশ্লেষণ, তেমনি তা আমাদের জীবনের ছোট ছোট দ্বন্দ্বের সাথে মহাবিশ্বের বিস্ময়কর রহস্যের তুলনা করে।
একদিক থেকে বলতে গেলে, এই বই পড়া শেষ করতে অনেক দেরী হলো, কিন্তু শেষ করে এক ধরনের অদ্ভুত শূন্যতার অনুভূতি হল। কেননা, যতটা রহস্যময়তা এখানে ছিল, ততটাই যেন মনের গভীরে কিছু প্রশ্ন রেখে গেছে যা হয়তো উত্তর পাবেনা কখনো।
সোলারিস এর ঘটনা ও মাত্রা
সোলারিস বইটির কাহিনী গভীর এবং রহস্যময়, যা শুধু একটি মহাকাশ অভিযানের গল্প নয়, বরং মানুষের মনস্তত্ত্ব, আবেগ এবং বুদ্ধিমত্তার সীমাবদ্ধতা নিয়ে এক আঙ্গিকে আলোচনা করে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাহিনীর অংশ তুলে ধরা হলো, যা আপনি আপনার ব্লগে যোগ করতে পারেন:
1. মহাকাশ অভিযানের শুরু
বইটির কাহিনী শুরু হয় এক বিজ্ঞানী, ক্রিস কেলভিন, যিনি একটি মহাকাশ স্টেশনে কাজ করতে পাঠানো হয় সোলারিস গ্রহের কাছাকাছি। সোলারিসের উপরে পাঠানো গ্রহাণুগুলি রহস্যময়ভাবে কিছু অদ্ভুত পরিবর্তন ঘটাতে শুরু করে। সেখানে একটি বিশাল মহাসাগর রয়েছে, যা আসলে গ্রহটির প্রাণ, একটি বুদ্ধিমত্তা। এই মহাসাগর নানা অদ্ভুত এবং অপ্রত্যাশিত উপাদান তৈরি করে, যা বিজ্ঞানীদের কাছে অজ্ঞাত ও বিভ্রান্তিকর।
2. সোলারিসের বুদ্ধিমত্তা ও মানুষ
সোলারিসের মহাসাগর এক ধরনের প্রাণী হিসেবে কাজ করে, কিন্তু এটি মানুষের মনের অজানা অনুভূতি, ভীতি এবং আবেগের প্রতিফলন তৈরি করে। বিজ্ঞানীরা, বিশেষত ক্রিস, শীঘ্রই বুঝতে পারেন যে, এই বুদ্ধিমত্তা তাদের অতীতের দুঃখ এবং ভয়কে পুনরুজ্জীবিত করে, যা তাদের মধ্যে গভীর মানসিক কষ্ট সৃষ্টি করে। ক্রিসের অতীতের প্রেমিকা, রেইনা, যার মৃত্যু হয়েছিল, সে আবার ফিরে আসে সোলারিসের মাধ্যমে, কিন্তু এটি কি আসল রেইনা? নাকি সোলারিসের একটি কৃত্রিম সৃষ্টি?
3. নিজস্ব আত্মপরিচয়ের অনুসন্ধান
ক্রিসের সাথে তার সম্পর্কের গভীরতা এবং আবেগের লড়াই সোলারিসে তার মধ্যে একটি আত্মপরিচয়ের অনুসন্ধান তৈরি করে। সে বুঝতে পারে যে, তাকে নিজের মনোভাব এবং অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম হতে হবে, অন্যথায় সে কখনও সোলারিসের রহস্য সমাধান করতে পারবে না। বইটি মূলত মানুষে�� মানসিক সীমাবদ্ধতা এবং কীভাবে ��মাদের অবচেতন মন আমাদের বাস্তবতা ও সম্পর্ককে প্রভাবিত করে, সে সম্পর্কে প্রশ্ন তোলে।
4. মহাসাগরের রহস্য
সোলারিসের মহাসাগরের প্রকৃতির ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা কিছুই জানেন না। তারা যখন এটি অধ্যয়ন করতে চেষ্টা করেন, তখন দেখতে পান যে এটি কেবল একটি জৈবিক বস্তু নয়, বরং এক ধরনের প্রজ্ঞা বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। সোলারিসের মহাসাগর কোন উদ্দেশ্যে তাদের সৃষ্টিগুলি তৈরি করে? এর মধ্যে মানবিক অনুভূতির কোন যুক্তি রয়েছে, না এটি কেবল একটি র্যান্ডম প্রক্রিয়া?
5. নির্দিষ্ট সমাধান নেই
বইটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এর অমীমাংসিত সমাপ্তি। সোলারিসের রহস্য কখনোই পুরোপুরি উন্মোচিত হয় না, এবং পাঠককে এটি নিয়ে ভাবতে বাধ্য করা হয়। বইটি সমাপ্ত হয় ক্রিসের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যে তিনি হয়তো কখনোই সোলারিসের রহস্য বুঝতে পারবেন না, কিন্তু তাকে নিজের পরিচয় এবং দুঃখের সঙ্গে একাত্ম হতে হবে।
এই কাহিনীগুলোর মাধ্যমে সোলারিস মানুষের অস্তিত্ব, সম্পর্ক, এবং মহাকাশের রহস্য নিয়ে গভীর প্রশ্ন তোলে, যা আপনার ব্লগের পাঠকদেরও ভাবনায় ফেলে দিতে পারে।
সোলারিস এর মনস্তাত্ত্বিক আলোচনা
সোলারিস বইটি শুধু একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নয়, বরং এটি এক গভীরতর দার্শনিক এবং নিচে কিছু গভীরতম আলোচনার বিষয় তুলে ধরা হলো যা বইটির থিম ও কাঠামোকে আরও ব্যাপকভাবে তুলে ধরে:
1. মানব সত্ত্বার সীমাবদ্ধতা
সোলারিস মানুষের অজ্ঞতা এবং আত্ম-আবেগের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আলোচনা করে। গ্রহটির রহস্যময় বুদ্ধিমত্তা মানবিক অনুভূতি, ভয়, এবং অবচেতন অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের প্রতিফলন হিসেবে কাজ করে। বইটি প্রশ্ন তোলে, আমাদের বাস্তবতা আসলে কি? এটি আমাদের মনের অজানা কোণগুলোকে আঘাত করে, যা কখনোই অন্যদের কাছে প্রকাশ পায় না। এই “প্রতিফলন” আমাদের মনের গভীরে গাড়া থাকা অদৃশ্য দ্বন্দ্বগুলোকে সামনে এনে আমাদের বুঝতে সাহায্য করে, যে আমরা কতটা সীমাবদ্ধ এবং বাস্তবতার বাইরের কিছু অতিপ্রাকৃত বা রহস্যময় বাস্তবতা বুঝতে পারি না।
2. অবচেতন মন এবং মানুষের সম্পর্ক
সোলারিস এর মাধ্যমে লেম মানুষের সম্পর্ক এবং তার গভীরতম অনুভূতির প্রতি এক শঙ্কা এবং অনুসন্ধান সৃষ্টি করেন। সোলারিসের মহাসাগর, যা মানুষের অতীতের চিত্রাবলী (যেমন মৃত ব্যক্তির বা হারানো সম্পর্কের পুনঃপ্রকাশ) তৈরি করে, তা মানুষের মনস্তাত্ত্বিক সীমাবদ্ধতার ধারণাকে তুলে ধরে। ক্রিস যখন তার হারানো প্রেমিকা রেইনাকে আবার দেখে, তখন তিনি বুঝতে পারেন যে এটি কেবল তার অবচেতন মনের একটি প্রক্ষেপণ, যা তার মধ্যে থাকা অনূভুতির প্রতিফলন। মানুষ যেভাবে অন্যদের প্রতি অনুভূতি রাখে, তা কি আসলেই সত্ত্বার মধ্যে থেকে আসছে, নাকি এটি অন্য কোনো চেতনার সৃষ্টি? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া প্রায় অসম্ভব, তবে সোলারিস এটিকে প্রশ্ন করার জায়গা তৈরি করে।
3. বুদ্ধিমত্তা এবং মানবিকতা
গ্রহ সোলারিসের মহাসাগর যে বুদ্ধিমত্তা ধারণ করে, তা মানুষের বুদ্ধিমত্তার তুলনায় একেবারে আলাদা। মানুষের বুদ্ধিমত্তা সীমাবদ্ধ এবং প্রয়োগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার উদ্দেশ্য থাকে, কিন্তু সোলারিসের বুদ্ধিমত্তা এক ধরনের বিরক্তিকর রহস্য যা মানব বুদ্ধির সীমাকে এক নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করতে বাধ্য করে। মানুষের বিবেক, আবেগ, এবং স্বার্থের বাইরে কোনো বুদ্ধিমত্তা কি আমাদের কাছে ততটা “বাস্তব” বা “উপকারী” হবে? একে কি আমরা গ্রহণ করতে পারব?
4. ব্রহ্মান্ড এবং অস্তিত্বের তত্ত্ব
সোলারিস মহাকাশের রহস্য নিয়ে আলোচনা করে, যেখানে কিছু বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেন যে সোলারিসের মহাসাগর এক ধরনের প্রজ্ঞা বা সুপার বুদ্ধিমত্তা ধারণ করছে। তবে এটি কেবল বাহ্যিক সত্য নয়, বরং এটি মানুষের চেতনা এবং অভ্যন্তরীণ কনফ্লিক্টের এক প্রতিফলন। লেম মহাকাশের বিশালতা এবং এর রহস্যময়তার মধ্য দিয়ে আমাদের অস্তিত্বের গুরুত্ব প্রশ্ন করতে চেয়েছেন। আমরা যারা নিজেদেরকে মহাবিশ্বের একমাত্র বুদ্ধিমান প্রাণী হিসেবে মনে করি, তাদের পক্ষে এর বাইরে কিছু ভাবা কঠিন। কিন্তু সোলারিস মনে করিয়ে দেয় যে, আমাদের পরিচিত জগতের বাইরে আরো অনেক কিছুই হতে পারে, যা হয়তো আমাদের সাধারিত চিন্তাভাবনার বাইরে।
5. গভীরতম শূন্যতা এবং একাকিত্ব
বইটি একাকিত্বের অনুভূতির প্রতি একটি মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ প্রদান করে। বিজ্ঞানীরা যখন সোলারিসে পৌঁছান, তারা শীঘ্রই বুঝতে পারেন যে, তারা একে অপরকে কিছুতেই পুরোপুরি বোঝেন না, কারণ তাদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তির মধ্যে আসলে তারা নিজেরাই খুঁজে পান। যখন ক্রিস তার প্রেমিকা রেইনাকে ফিরে পায়, সে বুঝতে পারে যে এটি আসলে একটি রূপকথা, যা তার নিজের মনের সৃষ্ট। সোলারিস তাকে এক গভীর একাকিত্বের সাথে পরিচিত করায়, যা তাকে আত্মবিশ্বাসের সাথে তার মনস্তাত্ত্বিক অবস্থাকে ভাবতে শেখায়। এটি পরিণত হয় জীবনের এক মৌলিক প্রশ্নে—আমরা কি কখনো পুরোপুরি অন্য কাউকে বুঝতে পারব, কিংবা আমাদের সম্পর্ক শুধুমাত্র নিজেদের একমাত্র উপলব্ধি থেকেই তৈরি হয়?
6. বিশ্বাস এবং রহস্য
সোলারিস বইটি দর্শনীয়ভাবে বিশ্বাসের প্রশ্ন তোলে। এই গ্রহের বুদ্ধিমত্তা যা আমাদের চোখের সামনে আসে, তা আসলে অজ্ঞতা ও রহস্যের প্রতীক হতে পারে। এই রহস্যময় প্রকৃতি পাঠককে নিজেদের সীমাবদ্ধতা এবং তাদের বিশ্বাসের স্তর প্রশ্ন করতে সাহায্য করে। বইটি বারবার বলে যে, প্রকৃত সত্য কখনোই আমাদের সামনে আসতে পারে না, এবং মানুষ যতই গভীরে অনুসন্ধান করুক না কেন, একসময় কিছু প্রশ্নই আমাদের জানা হবে না।
এই গভীর আলোচনাগুলো সোলারিস বইটির মর্মে ঢুকে যায়, যা পাঠককে নিজেদের মানবিক সীমাবদ্ধতা এবং এই মহাবিশ্বের রহস্যের প্রতি আরও সতর্ক ও খোলামেলা ভাবনায় নিয়ে আসে।
Read at my blog: https://journalofjahid.com/philosophy-of-solaris-in-bengali/
#solaris #journalofjahid
0 notes
mobilemarrt · 1 month ago
Text
ময়মনসিংহে রেঞ্জ ডিআইজি বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) নিয়োগ-২০২৫ এর লিখিত পরিক্ষা সংক্রান্তে ব্রিফিং" 
হাজ্বীঃআসাদুজ্জামান স্টাফ রিপোর্টার   আজ ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশর পুলিশে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) নিয়োগ-২০২৫ এর লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা উপলক্ষে শহীদ পুলিশ সুপার মুন্সি কবির উদ্দিন আহমেদ মাল্টিপারপাস শেড ( কল্যাণ শেড) ময়মনসিংহে ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।   উক্ত ব্রিফিংয়ে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি ড. মোঃ আশরাফুর রহমান।   অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম…
0 notes
anynews24com · 11 months ago
Text
ফেসবুকে অপরিচিতদের পোস্টে নেতিবাচক মন্তব্য করার মনস্তাত্বিক ব্যাখ্যা কী
সামনাসামনি না করলেও মানুষ কেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপরিচিতদের পোস্টে আজেবাজে মন্তব্য করে, এখানে মনস্তত্ত্ব কী কাজ করে তা নিয়ে কথা বলেছেন মনোবিদ শুভাশীস কুমার চ্যাটার্জি। ফেসবুকে অপরিচিতদের পোস্টে বাজে কমেন্ট ছবি: সংগৃহীত ফেসবুক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপরিচিত কারো পোস্টে আক্রমণাত্মক কমেন্ট করার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে তারকা বা পাবলিক ফিগারদের যেকোনো পোস্ট বা ছবির নিচে মানুষকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
সার্জেন্ট পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেন কুবির ৮ শিক্ষার্থী
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) থেকে বাংলাদেশ পুলিশ অব সার্জেন্ট পদে সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছেন ৮ জন শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার (৮ জুন) বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন (এআইজি) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে তাদের সার্জেন্ট পদে সুপারিশ করা হয়।  বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘২০২২ সালের সার্জেন্ট অব পুলিশ পদে নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা এবং…
View On WordPress
0 notes
dailyresultbd · 3 years ago
Text
বাংলাদেশ পুলিশ এর এসআই পদে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাংলাদেশ পুলিশ এর এসআই পদে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাংলাদেশ পুলিশ এর এসআই পদে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষার ফল প্রকাশ।বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) পদে নিয়োগ পরীক্ষা-২০২১ এর লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা গত ৮ থেকে ১০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১৪ হাজার ৫৬৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। তিনটি বিষয়ে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ৩ হাজার ৪৩৬ জন প্রার্থী সব বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। অর্থাৎ, পাসের শতকরা হার ২৩ দশমিক ৬০। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
fahimscanvas · 4 years ago
Text
বেলি গানেসঃ ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত ব্লাক উইডোর গল্প
বেলি গানেসের নেশা ছিলো বিয়ে করা এবং তারপর তার স্বামীদের হত্যা করা। তৎকালীন মিডিয়া তাকে লেডি ব্লুবার্ড উপাধি দিয়েছিলো। নিজের ১৫ জন স্বামী এবং সন্��ান সহ তার মার্ডার এর সংখ্যা ছিলো ৪০ এরও বেশি।
বেলি গানেসের জন্ম নরওয়েতে। ২৩ বছর বয়সে তিনি ভাগ্য ফেরাতে আমেরিকাতে আসেন।১৮৯৩ তে তিনি প্রথম বিয়ে করেন ম্যাড সোরসানকে।স্বামী স্ত্রী দুইজন মিলে একটা কনফেকশনারি চালাতেন।ক্যারোলিন, এক্সেল, মার্টল আর লুসি নাভে তাদের চার ছেলে মেয়ে ছিলো। জেনি নামের একটা পালিত মেয়েও ছিলো।
হঠাৎ করেই তাদের দুই ছেলে মেয়ে মারা যান। পেটের তীব্র প্রদাহে তাদের মৃত্যু হয় বলে মনে হলেও আসলে এটাই ছিলো বেলি গানেসের প্রথম হত্যা। নিজের সন্তানদের দিয়েই শুরু করেছিলেন তিনি, যাতে সন্তানদের নামে থাকা লাইফ ইনস্যুরেনস এর টাকা তুলতে পারেন।
এরপর স্বামী স্ত্রী মিলে পরিকল্পনা করে একদিন নিজেদের কনফেকশনারি পুড়িয়ে দিলেন।দুজনের লক্ষ্যই ছিলো ইনস্যুরেনস এর টাকা মেরে দেওয়া। কিন্তু বেলি গানেসের উদ্দেশ্য ছিলো কিছুটা আলাদা।
যেদিন ম্যাড শোরসান ইনস্যুরেনস এর টাকা ব্যাংক থেকে নিয়ে আসেন, সেদিনই রহস্যজনকভাবে তার মৃত্যু হয়। ডাক্তাররা মৃতদেহে একটা রাসায়নিকের উপস্থিতি পেলেও সেটাকে ততটা গুরুত্ব দেননি। বরং মৃত্যুর কারণ হিসেবে হার্ট অ্যাটাককে দায়ী করেছিলেন।
ডাক্তার একটু ভালোভাবে খেয়াল করলেই বুঝতে পারতেন, শোরসান, এবং তার দুই সন্তানের শরীরেই আসলে স্ট্রিকনাইন নামের একটা রাসায়নিক প্রয়োগ করা হয়েছিলো। অত্যন্ত বিষাক্ত, বর্ণহীন এই বিষ দিয়েই বেলি গানেস তার স্বামী এবং সন্তানদের হত্যা করেছিলেন।
বাকি তিন সন্তানকে নিয়ে তিনি এরপর চলে যান ইন্ডিয়ানাতে। সেখানে ৪২ একরের একটা ফার্ম কিনে নেন। না, শান্তিতে বসবাস করার জন্য তিনি এই ফার্ম কিনেননি। বরং এই ফার্মই পরে পরিচিতি পেয়েছিলো দ্য ডেথ গার্ডেন হিসেবে। এই বাগান বাড়িতেই তিনি তার বেশিরভাগ খুনগুলো করেছিলেন।
ফার্ম কিনেই তিনি তার ফার্মের একাংশ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, এবং ইনস্যুরেনস থেকে আরো টাকা আদায় করেন।
১৯০২ এর পহেলা এপ্রিল তিনি পিটার গানেসকে বিয়ে করেন। বিয়ে বললে অবশ্য ভুল হবে। বরং বলা উচিত, এপ্রিল ফুলের দিন তিনি আরো একটা শিকার জোগাড় করেন।
তার নতুন স্বামীর দুটো মেয়ে ছিলো। বিয়ের কিছুদিন পরেই ছোট মেয়েটিরর রহস্যজনক মৃত্যু হয়। বাবা পিটার গানেস সন্দেহ করেছিলেন যে কিছু একটা গড়বড় আছে। তখন তি��ি তার বড় মেয়ে সোয়ানহিল্ডকে আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়ে দেন। এই একমাত্র মেয়েটিই বেলি গানেসের হাত থেকে বাঁচতে পেরেছিলো।
গানেসের দ্বিতীয় স্বামী মারা যান ১৯০৩ এ। বলা হয়েছিলো রান্নাঘরের জাঁতাকল মাথায় পড়ে তিনি মারা গেছেন। কিন্তু, গানেসের আগের পক্ষের মেয়ে জেনি খুনটা দেখে ফেলেছিলো। সে তার বান্ধবীকে বলেছিলো, আমার মা বাবাকে জাঁতাকল দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।
পোস্ট মর্টেমের সময় আবারও মৃতের শরীরে স্ট্রিকনাইনের সন্ধান পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, প্রথমে বিষ প্রয়োগ করে পরে দুর্ঘটনার ঘটনা সাজানো হয়েছিলো। কিংবা মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্যও বিষ প্রয়োগ করা হয়ে থাকতে পারে।
অবশ্য স্বামীর মৃত্যুর পর বেলি গানেস হাউমাউ করে কান্নাকাটি শুরু করেন। এবং তার এ আহাজারি দেখে কেউই আসলে সন্দেহ করতে পারেনি যে পিটারের মৃত্যু স্বাভাবিক ছিলো না। স্বামীর মৃত্যুর কিছুদিন পরেই বেলি ইনস্যুরেনস এর টাকা তুলে ফেলেন। এবং স্বামীর মৃত্যুর ছয়মস পর তিনি এক পুত্র সন্তানের মা হন। ছেলেটির নাম রাখেন ফিলিপ গানেস।
এরপর বেলি গানেস আর বিয়ে করেননি। বরং তিনি শুরু করেন তার নতুন "ব্যবসা"। তিনি পত্রিকায় বিয়ের বিজ্ঞাপন দিতেন। বিজ্ঞাপনে শর্ত থাকতো, বিয়েতে আগ্রহী পুরুষকে অবশ্যই তার সেভিংস এর টাকা নগদ নিয়ে কনে দেখতে কনের "বাড়িতে" আসতে হবে। পৃথিবীতে প্রেমকাতর পুরুষের চেয়ে বোকা বোধহয় অার কেউ নেই। এই বিজ্ঞাপন দেখে অনেক পুরুষই টাকাটুকা নিয়ে বেলির ফার্ম হাউসে যেতেন, বাট আর কখনও ফিরে আসতেন না। লম্বা, দুইশো পাউন্ড ওজনের দানবীয় শরীরের বেলি যেকোনো পুরুষকেই সহজেই ধরাশায়ী করে ফেলতে পারতেন। জন মু, হেনরি গারহোল্ট, ওলফ সেভেনহার্ড, ওল বি বাডসবার্গ, ওলাফ লাইন্ডব্লুম, আন্দ্রে হেগেলিন সবাই ছিলেন সেই শিকারের তালিকায়। আরো অনেক মানুষই বেলির হাতে খুন হয়েছিলেন, যাদের সঠিক পরিচয় জানা যায় নি।
তবে এদের মধ্যে থেকে আন্দ্রে হেগেলিন এর ভাই তার ভাইয়ের খোঁজ নিতে শুরু করেন এবং আন্দ্রে হেগেলিন এর অন্তর্ধান নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। বেলি গানেসের বিপদের দিন ঘনিয়ে আসতে শুরু করে। তিনি কি সেটা বুঝতে পেরেছিলেন আগেই?
ফেব্রুয়ারি ১৯০৮ ।বেলির ফার্মহাউজে আবারও আগুন জ্বলে উঠলো। ফার্মহাউজ পুড়ে ছাই হয়ে গেলো। উদ্ধারকারীরা গানেসের বাকি তিন সন্তানের লাশ পেলেন। তাদের খুন করা হয়েছিলো। পাশে আরেকটা মাথাবিহীন লাশ পড়ে ছিলো। তবে ওটা গানেসের লাশ ছিলো না। বেলি গানেস দীর্ঘদেহী ছিলেন, অন্যদিকে গলাকাটা লাশটা ছিলো ক্ষীন দেহের।
তবুও উদ্ধারকারীরা নিশ্চিত হতে চাইলেন। শুরু হলো মাথা�� খোঁজে বাগানবাড়ি খোঁড়া । না, মাথা পাওয়ার যায়নি। তবে, একে একে বেরিয়ে আসতে শুরু করলো একের পর এক কঙ্কাল। শুধু সেই বাগানবাড়ি থেকেই বারোজনের কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়, যারা পুলিশের খাতায় এতদিন নিখোঁজ ছিলেন। কঙ্কালগুলোর মধ্যে কিছু শিশুর কঙ্কালও ছিলো।
বেলি গানেসের আসলে কী হয়েছিলো, সেটা এখনও অমীমাংসিতই থেকে গেছে। তবে, তার বাড়িতে আগুন দেওয়ার অপরাধে রে ল্যাম্ফার নামের এক প্রতিবেশীকে গ্রেপ্তার করা হয়। রে ল্যাম্ফারকে সম্ভবত বেলি গানেসই ভাড়া করেছিলেন, তার ফার্ম হাউজে আগুন দেওয়ার জন্য। শুধুমাত্র আগুন দেওয়ার অপরাধটা ল্যাম্ফার স্বীকার করেছিলেন কিন্তু তার দাবি ছিলো খুনের কোনো ঘটনার কথাই তিনি জানতেন না। এবং ল্যাম্ফার কখনওই বেলি গানেসের মৃত্যুর কথা বিশ্বাস করেননি। বেলি গানেসের ফার্মহাউজে আগুন লাগার কিছুদিন আগেই বেলি তার বেশিরভাগই টাকা পয়সা ব্যাংক থেকে তুলে নিয়েছিলেন।
কাজেই, মিলিয়ন ডলারের প্রশ্নটা হলো, বেলি গানেস কি আসলেই টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন? নাকি মুন্ডুহীন ঐ লাশটা বেলিরই ছিলো?
জেলে মৃত্যুবরণ করার ঠিক আগে রে ল্যাম্ফার এই সত্যটা স্বীকার করে নিয়েছিলেন। পুরোটাই ছিলো বেলি গানেসের প্ল্যান। মুন্ডুহীন লাশ রেখে তিনি আসলে নিজের মিথ্যা মৃত্যু সাজাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মৃতদেহের সাথে তার দৈত্যাকার দেহের কোনো মিল ছিলো না।
কিন্তু এই সত্যটা আসলে কোন কাজেই আসেনি। বেলি গানেসের আর কোনো সন্ধান কখনওই পাওয়া যায়নি। এমনকী তার মৃত্যু সম্পর্কেও কোনো তথ্য পাওয়া যায় না।
তবে ১৯৩১ সালে এস্টার কার্লসন নামের এক মহিলা লস অ্যাঞ্জেলসে বিচারাধীন অবস্থায় মারা যায়। তার বিরুদ্ধে এক লোককে বিষ দিয়ে হত্যার অভিযোগ ছিলো। কার্লসনের চেহারা এবং শারীরিক গঠনের সাথে বেলি গানেসের একটা মিল পাওয়া যায়। তারা প্রায় একই বয়সেরই ছিলেন। আবার কার্লসনের একটা ছবি পাওয়া যায় তার তিনটা সন্তানের সাথে। এটাও বেলি গানেসের সাথে মিলে যায়। তবে এরপরও এটা অনিশ্চিত। এবং নিশ্চিত করে আসলে কিছুই বলা যায় না।
সেই বাগানবাড়িতে পাওয়া লাশের ডিএনএ টেস্ট করা হয়েছিলো ২০০৮ সালে। কিন্তু স্যাম্পলটা ব্যবহার উপযোগী ছিলো না। কাজেই, শেষ পর্যন্ত বেলি গানেসের এই রহস্যটা অমীমাংসিতই থেকে গেলো। যার সমাধান আজও হয়নি।
এখন প্রশ্ন হলো, বেলি গানেস কেন এমন হয়েছিলেন? কোনো মানুষই আসলে অপরাধী হয়ে জন্মান না। এই অপরাধের পেছনের মনস্তত্ত্ব কী? একটা আইরিশ টিভি ডকুমেন্টারিতে বর্ণনা পাওয়া যায় এমন,নিজ দেশে থাকার সময় বেলি গানেস উনিশ বছর বয়সে প্রেগনেন্ট অবস্থায় বারে নাচতে গিয়েছিলেন। সেখানে একজন বড়লোকের ছেলে তার পেটে লাথি মারেন, এবং এতে তার গর্ভপাত হয়ে গিয়েছিলো। এর কিছুদিন পরেই ঐ বড়লোকপুত্রের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। এবং ঐ সময় থেকেই বেলি গানেসের আচরণে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। পরবর্তীতে আমেরিকায় এসে তিনি পরিণত হন ইতিহাসের অন্যতম কুখ্যাত এবং নিষ্ঠুর সিরিয়াল কিলারে।
অর্থের অন্তহীন লোভ মানুষকে কোথায় নিয়ে যায়, তার একটা উদাহরণ আমরা বেলি গানেসের উদাহরণ থেকে পাই। এমনকী নিজের সন্তানদের হত্যা করে ইনস্যুরেনস বাগিয়ে নেওয়াটা তার কাছে ছিলো শুধুই একটা খেলা। যে ভয়ঙ্কর খেলার গল্প পড়ে মানুষ আজও শিহরিত হয়। যে সত্যি গল্প বেলি গানেসকে বিশ্বের অন্যতম ভয়ংকর একজন মানুষ হিসেবে কুখ্যাতি এনে দিয়েছে।
Follow on Facebook
Tumblr media
1 note · View note
onenews24bd · 2 years ago
Text
এসআই নিয়োগের ফল প্রকাশ, সুপারিশপ্রাপ্ত ৮৭৫ জন
এসআই নিয়োগের ফল প্রকাশ, সুপারিশপ্রাপ্ত ৮৭৫ জন
পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই-নিরস্ত্র) পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। ২০২১ এর এই নিয়োগ পরীক্ষায় লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষাসহ কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২ হাজার ৫৫০ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে জাতীয় মেধার ভিত্তিতে ৮৭৫ জনকে প্রাথমিকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ জুন) চূড়ান্ত এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়। বিস্তারিত ফলাফল http://www.police.gov.bd ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। পুলিশ সদর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khulnabazar · 2 years ago
Text
এসআই নিয়োগের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৮৭৫ জন
নিউজনাউ ডেস্ক: বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) পদে নিয়োগের লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষাসহ বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ জুন) পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বার্তায় ��লা হয়, বিগত ২০২১ সালের ক্যাডেট উপ-পরিদর্শক (এসআই- নিরস্ত্র) পদে নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, মৌখিক ও বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
rangpurdaily · 3 years ago
Text
এসআই পদের মাসব্যাপী বুদ্ধিমত্তা-মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে
এসআই পদের মাসব্যাপী বুদ্ধিমত্তা-মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) পদে নিয়োগের লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষাসহ কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২ হাজার ৫৫০ প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। পরীক্ষার্থীর বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, নাগরিকত্ব ও জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি সঙ্গে আনতে হবে। প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইট…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 3 years ago
Text
এসআই পদে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু ৯ মে
এসআই পদে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু ৯ মে
পুলিশের ২০২১ সালের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) পদে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষাসহ কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২ হাজার ৫৫০ জন প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করেছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। রোববার (১ মে) বিকেলে হেডকোয়ার্টার্সের এআইজি (মিডিয়া) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জানা গেছে, ৯ মে থেকে ৯ জুন পর্যন্ত পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, ঢাকায় এ পরীক্ষা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 3 years ago
Text
পুলিশের এসআই পদে মৌখিক পরীক্ষা ৯ মে শুরু
পুলিশের ২০২১ সালের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) পদে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষাসহ কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২ হাজার ৫৫০ জন প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষা আগামী ৯ মে থেকে ৯ জুন পর্যন্ত ঢাকা পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে অনুষ্ঠিত হবে। পুলিশের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. কামরুজ্জামান বিপিএম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়। পরীক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষা শুরুর ৩০…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nr24bd · 3 years ago
Text
পুলিশের এসআই পদে মৌখিক পরীক্ষা ৯ মে শুরু
পুলিশের এসআই পদে মৌখিক পরীক্ষা ৯ মে শুরু
অনলাইন ডেস্কঃ পুলিশের ২০২১ সালের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) পদে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষাসহ কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২ হাজার ৫৫০ জন প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষা আগামী ৯ মে থেকে ৯ জুন পর্যন্ত ঢাকা পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে অনুষ্ঠিত হবে। পুলিশের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. কামরুজ্জামান বিপিএম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে রোববার ১ মে, এ তথ্য জানানো…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 3 years ago
Text
এসআই নিরস্ত্র পদের কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ হয়েছে ২৫৫০
��সআই নিরস্ত্র পদের কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ হয়েছে ২৫৫০
টপ নিউজ ডেস্কঃ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে  সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই নিরস্ত্র) পদের কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ২ হাজার ৫৫০ জন। বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইটে এ ফল দেখা যাচ্ছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) পদে নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ৩ হাজার ৪৩৬ জন প্রার্থীর গত ৫…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailyresultbd · 3 years ago
Text
(এসআই, নিরস্ত্র) পদে নিয়োগে এবার প্রথমবারের মতো যুক্ত হয়েছে কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষা।
(এসআই, নিরস্ত্র) পদে নিয়োগে এবার প্রথমবারের মতো যুক্ত হয়েছে কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষা।
বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট উপপরিদর্শক (এসআই, নিরস্ত্র) পদে নিয়োগে এবার প্রথমবারের মতো যুক্ত হয়েছে কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষা। For the first time, computer efficiency test has been added to the post of Cadet Sub-Inspector (SI, Unarmed) of Bangladesh Police. আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলে শুরু হয়েছে এই পরীক্ষা। ২০২১ সালে লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তিন হাজার ৪৩৬ জন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ctgdailynews24 · 3 years ago
Text
এসআই নিয়োগের লিখিত ও মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন
এসআই নিয়োগের লিখিত ও মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন
বাংলাদেশ পুলিশে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। ১৯ ডিসেম্বর এই প্রক্রিয়ায় শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাইকরণসহ শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষা হবে। তবে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষার পূর্বনির্ধারিত সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার বাংলাদেশ পুলিশের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন্সপেক্টর জেনারেল (এআইজি)…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes