#বহুমূত্র
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
ব্রকলির উপকারীতা #shorts #viral #trending #viralvideo #shortvideo #shortsfeed #youtubeshorts ব্রকলি বা ব্রোকোলি ক্রসিফেরী গোত্রের অন্তর্ভুক্ত শীতকালীন সবজি। এতে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফোলেট, আঁশ আছে। এতে Phytonutrients থাকায় হৃদরোগ, বহুমূত্র এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ব্রকলি জারণরোধী (antioxident) ভিটামিন এ এবং সি সরবরাহ করে কোষের ক্ষতি রোধ করে। বন্ধুরা, ভিডিও টা ভালো লাগলে Like, Comments, Share and Subscribe করে দিও..... ----------------------------------------------------- #ব্রকলিরউপকারিতা #broccoli #ব্রকলি #heltech4u #trending #trendingshorts #viral #shortsfeed #shortvideo #viralshortsvideo #viralshorts #youtubeshorts #healthylifestyle #viralvideo #healthy #fitness Like | Share | Subscribe * Subscribe Now On YouTube- https://bit.ly/2PHOhWW * Follow Now On Facebook- https://ift.tt/giRejE8 Related Tags: ব্রকলি খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা এবং খাওয়ার কিছু সতর্কতা / 7 Benefits of Eating Broccoli ব্রকলির ৭ টি অসাধারন উপকারিতা • ওজন কমানো সহ অসংখ্য উপকারিতা | Broccoli Benefits ব্রোকলির শীর্ষ ১০ অবাক করা উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ। সুপার উদ্ভিজ্জ ব্রকোলি কি হয়? Broccoli ব্রকলি বা ব্রোকোলির স্বাস্থ্য উপকারিতা #shortsfeed #shorts #shortvideo ব্রোক��ি খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা | broccoli Broccoli Benefits / ব্রোকলির উপকারিতা / Broccoli Upokarita / Brokolir Upokarita 💪 Health Show | ব্রকলির পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা | Nutrition and benefits of broccoli Vocal: Sayantan Roy Thanks. Heltech4u [email protected] General Disclaimer: THIS IS FOR OUR EDUCATIONAL PURPOSE PLEASE CONSULT YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES.; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT licensed medical practitioners so always consult professionals in case you need them. Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance favor of fair use. by Heltech4U
0 notes
Text
বহুমূত্র রোগ বা ডায়াবেটিস রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
বহুমূত্র রোগ বা ডায়াবেটিস রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
বহুমূত্র রোগ বা ডায়াবেটিস মেলিটাস(ইংরেজি: Diabetes mellitus) একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ। দেহযন্ত্র অগ্ন্যাশয় যদি যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো ‘ডায়াবেটিস’ বা ‘বহুমূত্র রোগ’। তখন রক্তে চিনি বা শকর্রার উপস্থিতিজনিত অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। ইনসুলিনের ঘাটতিই হল এ রোগের মূল কথা। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিন, যার…
View On WordPress
#ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ#ডায়াবেটিস ও খাদ্য#ডায়াবেটিস কত প্রকার#ডায়াবেটিস কি#ডায়াবেটিস চিকিৎসা#ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ#ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ডায়েট চার্ট#ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যে খাবার#ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের উপায়#ডায়াবেটিস বই#ডায়াবেটিস বুঝবেন যেভাবে#ডায়াবেটিস মাত্রা#ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিনের ডায়েটে#ডায়াবেটিস রোগীরা কতটুকু হাঁটবেন#ডায়াবেটিস রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা#ডায়াবেটিস রোগের ঔষধ#ডায়াবেটিস স্বাভাবিক মাত্রা কত#বহুমূত্র#বহুমূত্র রোগ বা ডায়াবেটিস রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা#বহুমূত্র রোগে হোমিও চিকিৎসা#বহুমূত্র রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা#বাংলাদেশে ডায়াবেটিস
0 notes
Text
আজকে আমরা জানবো সম্পূর্ণ নির্মূল অযোগ্য রোগ ডায়াবেটিস সম্পর্কে। অঘোষিত এই মরণ ব্যধি রোগ প্রতিরোধের জন্য করণীয় কি। একবার ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হয়ে গেলে করণীয় কি। নিয়মিত খাবার তালিকায় কি রাখলে ডায়াবেটিস থাকবে একদম নরমাল? এক কথায় ডায়াবেটিস কি, কেন হয়, করনীয় সম্পর্কে জানবো।
1 note
·
View note
Text
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা মানবদেহে দেখা যায় যখন অগ্ন্যাশয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা যখন শরীর উৎপন্ন ইনসুলিন সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে না। ইনসুলিন একটি হরমোন যা রক্তের শর্করা বিপাককে নিয়ন্ত্রণ করে।এটি অগ্ন্যাশয় থেকে উৎপন্ন হয়। রক্তের শর্করার সঠিকভাবে বিপাক না হলে, রক্তে চিনি বা শকর্রার অধিক উপস্থিতিজনিত বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। ইনসুলিনের অভাবই হলো এ রোগের মূল বিষয় । ইনসুলিন রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজকে বিপাকে সাহায্য করে এবং দেহের জন্য পর্যাপ্ত শক্তির ব্যবস্থা করে। মানবদেহে ইনসুলিন সঠিকভাবে উৎপাদিত না হলে বা ইনসুলিনের কর্মদক্ষতা হ্রাস পেলে, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়তে থাকে।ফলে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা যায়, যার মধ্যে অন্যতম হলো বহুমত্র। সুস্থ অবস্থায় মানুষের রক্তে গ্লুকোজে পরিমাণ থাকে সাধারণত ৩.৩ থেকে ৬.৯ মিলি.মোল/লি এবং খাদ্য গ্রহনের পর ৭.৮ মিলি.মোল/লি এর কম।কিন্তু রক্তে যদি গ্লুকোজের পরিমাণ না খাওয়া অবস্থায় ৭ মিলি.মোল/লি আর খাবার পর ১১ মিলি.মোল/লি এর বেশি পাওয়া যায়, তবে তার ডায়াবেটিস আছে বলে ধরে নেওয়া যায় । গ্লুকোমিটার দিয়ে রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজের পরিমাণ নির্ণয় করা হয়। বহুমূত্র রোগ বা ডায়াবেটিস বলতে সাধারাণত ডায়াবেটিস মেলিটাসকেই বোঝানো হয় । তবে ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস নামে আরেক ধরনের ডায়াবেটিস রোগ রয়েছে। ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস হয় অ্যান্টি ডাইইউরেটিক হরমোন নামক একধরনের হরমোনের অভাবে বা এর ক্রিয়াজটিলতার কারণে।অধিক তৃষ্ণা এবং মূত্রাধিক্য এই রোগের উপসর্গ। এই দুটি রোগের মধ্যে ডায়াবেটিস মেলিটাসেরই প্রকোপ বেশি। ডায়াবেটিস মেলাইটাসকে আমরা দুভাগে ভাগ করতে পারি। যথাঃ টাইপ-১ বা ইনস্যুলিন নির্ভরশীল ডায়াবেটিস এবং টাইপ-২ বা ইনস্যুলিন নিরপেক্ষ ডায়াবেটিস। টাইপ-১ ডায়াবেটিস এ অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ইনসুলিন উৎপাদন ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। টাইপ-১ ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত রোগীকে বেঁচে থাকার জন্য ইনসুলিন ইনজেকশন নিতে হয়।শিশু ও তরুণদের মধ্যে টাইপ-১ ডায়াবেটিস বেশি দেখা যায় । এটি মূলত জেনেটিক কারণে হয়ে থাকে।টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগী শরীরে যে ইনসুলিন উৎপন্ন হয়, তা ব্যবহার করতে পারে না। ব্যায়াম ও খাদ্যতালিকা পরিবর্তনের মা��্যমে প্রাথমিকভাবে টাইপ-২ ডায়াবেটিস মোকাবিলা করা যায় । ৪০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের মধ্যে এ ধরনের বহুমূত্র রোগ অধিক দেখা যায়।মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার এ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।শারীরিক পরিশ্রম না করা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণ। বিশ্বজুড়ে ২৪৬ মিলিয়ন ডায়াবেটিস রোগীর ৯০ শতাংশের বেশি হল টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগী। নারীদের গর্ভধারণ অবস্থায় একধরনের ডায়াবেটিস দেখা যায়, যার নাম জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস রোগের সাধারণ কিছু লক্ষণ রয়েছে। যেমনঃ ঘন ঘন প্রস্রাব, অধিক তৃষ্ণা এবং মুখ শুকিয়ে যা��য়া,খুব বেশি দুর্বলতা,অত্যধিক ক্ষুধা, দেহের ওজন হ্রাস, চোখে ঝাপসা দেখা,শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলেও দীর্ঘদিনেও সেটা না সারা,চামড়ায় শুষ্ক, খসখসে ও চুলকানি ভাব, বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা, ঘন ঘন বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়া ইত্যাদি। ডায়াবেটিস রোগের বিভিন্ন কারণ ও জটিলতা রয়েছে।অতিরিক্ত মেদ, উপসর্গহীনতার কারণে পর্যাপ্ত চিকিৎসা না নেওয়া ইত্যাদি কারণে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। কিডনি বা বৃক্কের অক্ষমতা, অন্ধত্ব বা দৃষ্টিবিচ্যূতি, বিনা দুর্ঘটনায় অঙ্গচ্ছেদ ইত্যাদি বহুবিধ জটিলতা ডায়াবেটিস কারণে মানবদেহে দেখা যেতে পারে। বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিসের বিভিন্ন রকমের চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু দূঃখের বিষয় হলো কোনো চিকিৎসায় ডায়াবেটিসকে চিরতরে নির্মূল করতে পারে না। তাছাড়া ডায়াবেটিসর চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল। ইনসুলিন ইনজেকশন হলো অধিকাংশ ডায়াবেটিস রোগীর বেঁচে থাকার প্রধান অবলম্বন। বর্তমানে অ্যান্টিডায়াবেটিক ঔষধ ব্যবহার করেও অনেক রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে । তবে জীবনধারার পরিবর্তন যেমন নিয়মিত ব্যায়াম, খাদ্য গ্রহণে সচেতনতা ইত্যাদির মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীরা দীর্ঘদীন বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখতে পারেন। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমাদেরকে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে হবে।প্রতিদিন এক ঘণ্টা হাঁটা ও ব্যায়াম, ধূমপান ও মদ্যপান না করা,মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিহার করা,রক্তে চিনির মাত্রার ওপর নজর রাখা ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে আমরা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারি।
0 notes
Text
ডায়াবেটিস কি? ডায়াবেটিসের লক্ষণ এবং কমানোর উপায়!
ডায়াবেটিস কি? (What is Diabetes )
সহজ কথায় বলতে গেলে শরীরে ইনসুলিন কমে যাওয়াকেই ডায়েবেটিস বলে। বাংলায় এর নাম বহুমূত্র রোগ। কারণ ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ পাওয়া এ রোগের প্রধান লক্ষণ। এ রোগের সম্পূর্ণ নাম ডায়াবেটিস মেলাইটাস তবে বেশিরভাগ মানুষই একে সংক্ষেপে ডায়াবেটিস বলে থাকে।
মানব দেহে অগ্ন্যাশয় (Pancreas) নামে একটি অর্গান থাকে। অগ্ন্যাশয় থেকে অনেক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, ইনসুলিন তাদের মধ্যে অন্যতম। ইনসুলিনের কাজ হল রক্তে সুগারের পরিমাণ ঠিক রাখা। যদি কোন কারণে ইনসুলিন ক্ষরণ কম হয় বা এর কার্যক্ষমতা কমে যায়, তখন রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যায়। আর মানব দেহের এ পরিস্থিতিকে ডায়াবেটিস বলে।
ডায়াবেটিস কত প্রকার ও কি কি?
বিভিন্ন কারনেই ডায়াবেটিস হতে পারে। সেগুলো না হয় আরেকটু পর বলি, তার আগে জেনে নেই সবারই কি ডায়াবেটিস হতে পারে? এর উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ, সবারই ডায়াবেটিস হতে পারে। ডায়াবেটিস মূলত ৪ ধরনের –
টাইপ 1 ডায়াবেটিস
টাইপ 2 ডায়াবেটিস
গর্ভকালীন বা জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস (Gestational Diabetes)
সেকেন্ডারি ডায়াবেটিস মেলাইটাস
টাইপ 1 ডায়াবেটিস কি? (what is type 1 diabetes)
এর আরেক নাম “Insulin Dependent Diabetes” সাধারণত ৩০ বছরের কম বয়সী লোকদের হয়,
এমনকি বাচ্চাদেরও হতে পারে। টাইপ 1 ডায়াবেটিস হওয়ার কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই। শরীরের “Imune” সিস্টেম যখন ক্ষতিকর পদার্থ বা ব্যাকটেরিয়া ভেবে ভুলবশত “Islets of Langerhans” (অগ্ন্যাশয়ের একটি কোষ যা ইনসুলিন উৎপাদন করে) ধ্বংস করে ফেলে তখন আর ইনসুলিন বের হতে পারে না। যার কারন রক্তে সুগারের মাত্রা অনেক বেড়ে যায়
টাইপ 2 ডায়াবেটিস কি? (what is type 2 diabetes )
এই টাইপের ডায়াবেটিসর ক্ষেত্রে “Islets of Langerhans” এর কোন ক্ষতি হয় না এবং ইনসুলিন ক্ষরণও থেমে যায় না। যা হয় তা হল ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে যায় বা কাজ করতে বাধা প্রাপ্ত হয় যাকে মেডিকেল সাইন্সে “Relative Deficiency of Insulin” বলা হয়।
অনেক সময় মানব দেহে প্রয়োজনের তুলনায় ইনসুলিন কম নিঃসৃত হয়। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে প্রতিদিন প্রায় ২০০ IU ইনসুলিন নিঃসৃত হয়, যদি এর কম হয় তখন ইনসুলিন তার কাজ ঠিক মত করতে পারে না । এই অবস্থাকেই টাইপ 2 ডায়াবেটিস বলে। সাধারণত ৩০ বছর বা তার বেশি বয়সী লোকদের ক্ষেত্রে এ ধরেনের ডায়াবেটিস বেশি দেখা যায়।
ডায়াবেটিস কেন হয় তার লক্ষণগুলো কি কি, এবং তা কমানোর উপায়! ইত্যাদি বিষয়ে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে এখানে উপস্থাপন করা হয়েছে। আরও নানা অজানা প্রশ্নের উত্তর পেতে পুরো লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
1 note
·
View note
Text
Benefits of Honey: শীতকালে মধুর গুণাগুণ জেনে আপনিও অবাক হবেন!
Benefits of Honey: শীতকালে মধুর গুণাগুণ জেনে আপনিও অবাক হবেন!
Benefits of Honey: অপুষ্টি, অনিদ্রা, স্নায়ুদৌর্বল্য, রক্তাল্পতা, সর্দিকাশি ও ক্ষত নিরাময়ে মধুর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে, গলা ব্যথা দূর করতে, বহুমূত্র ভালো করতে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে ও হৃদরোগের উপশমে মধু বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে। এপিকালচার (Apiculture): বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে মৌমাছি প্রাণীকে পালন করে তাদের থেকে খাদ্য পানীয় বা অন্যান্য…
View On WordPress
#Apiculture#Bee wax#Benefits of Honey#Honey#Honeycomb#Nutrition of Honey#Nutritional Benefits of Honey#Nutritional Value of Honey#Value of Honey#Wax
0 notes
Photo
স্থান: উত্তর আমেরিকা স্থানীয় একটি গ্রোসারী দোকানে বাজার করতে গিয়ে হঠাৎ চোখ পড়ল, এই পাতাগুলোর দিকে। লেবেল- এ লেখা দেখি, আম পাতা। $৪.৯৯ আমেরিকান ডলার প্রতি পাউন্ড! বাংলাদেশী টাকায় প্রায় সাড়ে চার শত টাকা। বুঝতে পারছিলাম না, মানুষ এখানে আম পাতা দিয়ে কি করে? দোকানটির একজন স্প্যানিশ কর্মচারী শপিং কার্ট ভর্তি কিছু সবজি নিয়ে আমার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন , উনার কাছে জানতে চাইলাম, উনি জানে কিনা আম পাতার ব্যবহার ! মুচকি হেসে বললেন, না তারও জানা নেই। বাজার শেষে কাউন্টারে ক্যাশিয়ার একজন বাঙালী মহিলা- তিনি জানালেন, আম পাতা নাকি ডায়বেটিস-এর মহৌষধ। আমপাতা জ্বাল দিয়ে চা খেলে নাকি বহুমূত্র রোগে উপকার পাওয়া যায়। আমপাতা বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা একটু অদ্ভুদ লাগল, তাই শেয়ার করলাম। সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন। ২০২১ হোক সবার জন্য সুখের, শান্তির ! https://www.instagram.com/p/CJfjiLPnD2a/?igshid=1nupgcmkes8ab
0 notes
Photo
পেয়ারা (বৈজ্ঞানিক নাম:Psidium guajava),এরা Myrteae পরিবারের সদস্য। একরকমের সবুজ রঙের বেরী জাতীয় ফল । তবে অন্যান্য বর্ণের পেয়ারাও দেখতে পাওয়া যায়। লাল পেয়ারাকে (Marroonguava) রেড আপেলও বলা হয়। এটি একটি অতি পুষ্টিকর ফল। এটি ভিটামিন সি, ক্যারোটিনয়েডস, ফোলেট, পটাশিয়াম, আঁশ এবং ক্যালসিয়াম প্রভৃতিতে সমৃদ্ধ। একশ’ গ্রাম পেয়ারায় দুইশ’ মি.গ্রা. ভিটামনি সি আছে অর্থাৎ পেয়ারায় কমলার চেয়ে ৪গুণ বেশি ভিটামিন সি আছে। পেয়ারার খোসায় কমলায় চেয়ে পাঁচগুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। এই ফলে লৌহ উপাদানও পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। পুষ্টিমানের বিবেচনায় কমলার মান যেখানে ১৮৬ পয়েন্ট সেক্ষেত্রে পেয়ারার পুষ্টি মূল্যমান ৪২১ পয়েন্ট। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় জল ৮৬.১০ গ্রাম, শক্তি ৫১ কি.ক্যালোরী, প্রোটিন ০.৮২ গ্রাম, আঁশ ৫.৪ গ্রা. ফসফরাস ২৫ মি.গ্রা. সোডিয়াম ৩ মি.গ্রা. ভিটামিন এ ৭৯২ আই ইউ থাকে। তদুপরি পেয়ারাতে ম্যাঙ্গানিজ, সেলিনিয়াম, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩ ইত্যাদি মূল্যবান খনিজ ও ভিটামিন থাকে। রোগ প্রতিরোধে পেয়ারার অনেক গুণ রয়েছে। পেয়ারার বীজে ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ পলিআন-সেচুরেটেড ফ্যাটি এসিড ও আঁশ বিদ্যমান। পেয়ারা পাতার রস ক্যান্সার প্রতিরোধী এবং সংক্রমণ, প্রদাহ, ব্যথা জ্বর, বহুমূত্র, আমাশয় প্রভৃতি রোগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। . . . www.moonuandco.com . . #travellermoonu #chefkolkata #chefmoonu #moonuandco #chefmoonuskitchen #instagramfood #instafood #restaurant #feedyoursoul #chefstalk #foodism #foodblogger #foodaddict #f52grams #food52 #Kolkata #hungry #food #delicious #foodie #foodlovers #foodporn #spicy #homemade #foodgasm #foodpics #chef #chefslife #guava #Bangladesh (at Bangladesh) https://www.instagram.com/p/CHhvuwMgzuf/?igshid=hbr4mjwtkapu
#travellermoonu#chefkolkata#chefmoonu#moonuandco#chefmoonuskitchen#instagramfood#instafood#restaurant#feedyoursoul#chefstalk#foodism#foodblogger#foodaddict#f52grams#food52#kolkata#hungry#food#delicious#foodie#foodlovers#foodporn#spicy#homemade#foodgasm#foodpics#chef#chefslife#guava#bangladesh
0 notes
Photo
Reposted from @sumimchowdhury Guava | পেয়ারা.. -------------------------------------------- পেয়ারা একরকমের সবুজ রঙের বেরী জাতীয় ফল । তবে অন্যান্য বর্ণের পেয়ারাও দেখতে পাওয়া যায়। লাল পেয়ারাকে (Marroonguava) রেড আপেলও বলা হয়। পেয়ারার বৈজ্ঞানিক নাম Psidiun guajava । পেয়ারার প্রায় ১০০টিরও বেশি প্রজাতি আছে। মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া প্রভৃতি স্থানে পেয়ারা বেশী জন্মে। অনুমান করা হয় ১৭শ শতাব্দীতে পেয়ারা আসে। এটি একটি পুষ্টিকর ফল। এটি ভিটামিন সি, ক্যারোটিনয়েডস, ফোলেট, পটাশিয়াম, আঁশ এবং ক্যালসিয়াম প্রভৃতিতে সমৃদ্ধ। একশ’ গ্রাম পেয়ারায় দুইশ’ মি.গ্রা. ভিটামনি সি আছে অর্থাৎ পেয়ারায় কমলার চেয়ে ৪গুণ বেশি ভিটামিন সি আছে। পেয়ারার খোসায় কমলায় চেয়ে পাঁচগুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। এই ফলে লৌহ উপাদানও পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। পুষ্টিমানের বিবেচনায় কমলার মান যেখানে ১৮৬ পয়েন্ট সেক্ষেত্রে পেয়ারার পুষ্টি মূল্যমান ৪২১ পয়েন্ট। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় পানি ৮৬.১০ গ্রাম, শক্তি ৫১ কি.ক্যালোরী, প্রোটিন ০.৮২ গ্রাম, আঁশ ৫.৪ গ্রা. ফসফরাস ২৫ মি.গ্রা. সোডিয়াম ৩ মি.গ্রা. ভিটামিন এ ৭৯২ আই ইউ থাকে। তদুপরি পেয়ারাতে ম্যাঙ্গানিজ, সেলিনিয়াম, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩ ইত্যাদি মূল্যবান খনিজ ও ভিটামিন থাকে। রোগ প্রতিরোধে পেয়ারার অনেক গুণ রয়েছে। পেয়ারার বীজে ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ পলিআন-সেচুরেটেড ফ্যাটি এসিড ও আঁশ বিদ্যমান। পেয়ারা পাতার রস ক্যান্সার প্রতিরোধী এবং সংক্রমণ, প্রদাহ, ব্যথা জ্বর, বহুমূত্র, আমাশয় প্রভৃতি রোগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। -------------------------------------------- IG - @sumimchowdhury Shoot on - Samsung galaxy s8plus.. . . . . . #beautifulbangladesh #naturalbangladesh #foodie #bangladeshfood #bangladesh_360 #visitbangladesh #bangladesh #dhakagram #walkbangladesh #discoverbd #exploringbangladesh #bangladesh_71 #nature #landscape #bangladesh #photoblogger #kolkata #kolkatagram #kolkatadiaries #kolkatablogger #blogger #travel #travelblogger #travelling #travelingram #travelblogger #traveltheworld #photooftheday #instaphoto #instatravel #instaphotography #instatravel #instaphoto #instatraveling https://www.instagram.com/p/B7YcHB-lDJ8/?igshid=yyf7j3kixi52
#beautifulbangladesh#naturalbangladesh#foodie#bangladeshfood#bangladesh_360#visitbangladesh#bangladesh#dhakagram#walkbangladesh#discoverbd#exploringbangladesh#bangladesh_71#nature#landscape#photoblogger#kolkata#kolkatagram#kolkatadiaries#kolkatablogger#blogger#travel#travelblogger#travelling#travelingram#traveltheworld#photooftheday#instaphoto#instatravel#instaphotography#instatraveling
0 notes
Text
পুরুলিয়ার সেই হসপিটালের রাত ছিল রহস্যময়
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/the-mysterious-story-of-a-hospital/
পুরুলিয়ার সেই হসপিটালের রাত ছিল রহস্যময়
সব্যসাচী সরকার
সে প্রায় বছর দশেক আগের কথা। আমি তখন এক ফিল্ম প্রোডাকশন হাউসের সঙ্গে যুক্ত। আমরা মূলত ডকুমেন্টারি বা কর্পোরেট ফিল্ম বানাতাম। এছাড়াও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার জন্য ফান্ড রেজিং ফিল্মও বানাতাম। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কাছে এই ফিল্মগুলি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এতে বিস্তৃতভাবে তাঁদের কর্মকাণ্ড দেখানো হয়। যা দেখিয়ে তারা দেশে-বিদেশে বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে অর্থ সাহায্য পেয়ে থাকে। সেই কারণে এই ধরনের ছবি তৈরিতে অর্থব্যয় করতেও তারা কার্পণ্য করে না। কারণ কথাতেই বলে অর্থই অর্থ আনে। তা যাইহোক, পুরুলিয়ায় এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পরিচালিত এক আই হসপিটালের কর্মকাণ্ড নিয়ে আমাদের একটা ফিল্ম বানানোর কথা হয়েছিল। আমাদের প্রোডাকশন হাউসের তরফ থেকে সবকিছু দেখেশুনে আসার ভার আমার ওপরেই ছিল। কারণ, ওদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী চিত্রনাট্য আমাকেই লিখতে হবে এবং সেইসঙ্গে দেখে নিতে হবে কোন কোন দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করা দরকার। আগে বলা ছিল তাই পুরুলিয়া স্টেশনে পৌঁছতেই, বেশ খাতির করে ওদের গাড়ি আমাকে আই হসপিটালে নিয়ে গেল। কিন্তু হসপিটালের সামনে আসতেই আমার মনটা কেমন যেন হয়ে গেল। ওটা হাসপাতা�� না পোড়ো বাড়ি, বলা মুশকিল। আমার মুখ দেখে সঙ্গের ড্রাইভারটি বোধহয় কিছু বুঝেছিল, আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “সকালে ওপিডিতে অনেকে চোখ দেখাতে আসে। বেলায় সেরকম লোক হয় না। আমাদের বেশি টাকা নেই। এই পুরোনো বাড়িটা একজন দান করেছিলেন আমাদের, তাই এটাকেই কোনওরকমে হসপিটাল বানানো হয়েছে আর এখানকার মানুষেরও এতো পয়সা কোথায়। বিনা পয়সায় চোখ দেখানো, ছানিই অপারেশন এসব হয় বলে এখানেই ভিড় করে।” সারাদিন হসপিটালের কাজকর্ম দেখলাম। রোগীর সংখ্যা খুবই কম। যন্ত্রপাতিও নগণ্য। তবুও কিছু গরিব মানুষ বিনা পয়সায় চিকিৎসা তো পায়। সকালের আউটডোর ট্রিটমেন্ট প্রত্যক্ষ করব বলে সেই রাতটা ওখানে থাকাই স্থির করলাম। রাতে হসপিটালে বিশেষ কেউ থাকে না। দু’চার জন সিকিউরিটি গার্ড একতলায় থাকে বাকি সব বাড়ি চলে যায়। আমার শোয়ার ব্যবস্থা তিনতলার একটা খালি ঘরে হল। হাসপাতালের দৈন্যদশা থাকলেও আথিতেয়তায় তার প্রভাব পড়ল না বিন্দুমাত্র। দুপুরে হসপিটালের সাধারণ খাবারই খেতে হয়েছিল কিন্তু যাঁর আহ্বানে আমরা ওখানে কাজ করতে সম্মত হয়েছিলাম, তিনি রাতে আমার জন্য বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে এসেছিলেন। গরম গরম লুচি, কচি পাঁঠার মাংস আর একবাটি রাবড়ি। রাত ন’টা নাগাদ রাতের খাওয়া সেরে খাতাপত্র নিয়ে বসলাম। দৃশ্য আর শব্দের জাল বুনে চিত্রনাট্যের একটা খসড়া তৈরি করছিলাম। কিন্তু বোধহয় একটু গুরুপাকই হয়ে গিয়েছিল তাই একটু কাজ করার পর কেমন ঘুম এসে গিয়েছিল। কী একটা শব্দে ঘুম ভেঙে গেল! চারিদিকের নিস্তব্ধতা দেখে মনে হল রাত বেশ গভীর। শব্দটা বাথরুমের কাছ থেকে যেন এল। আলো জ্বালিয়ে দেখলাম বাথরুমের দরজা বন্ধই আছে। আলো নিভিয়ে শুয়ে পড়লাম। এবার বাথরুম থেকে জল পড়ার শব্দ আসতে লাগল। আমি কেমন ঘাবড়ে গেলাম। হঠাৎ জল পড়ার শব্দ বন্ধ। সব চুপচাপ। খানিক পরে আবার বাথরুমের দরজা খোলার শব্দ। তার কিছুক্ষণ পরেই আবার জল পড়ার শব্দ। প্রায় শেষ রাত অবধি সামান্য সময়ের ব্যবধানে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথমে বিরক্ত হলেও শেষে ভয় পেতে শুরু করলাম। কোনওরকমে রাত কাটল। পরের দিন আউটডোরে পেশেন্ট আসবার ব্যাপারটা দেখলাম। যে-ড্রাইভার আমাকে স্টেশন থেকে নিতে এসেছিল, কি একটা কাজে ওকে কলকাতায় যেতে হবে। তাই ট্রেনে না-চেপে ওর গাড়িতেই ��ঠলাম। আমার রাতের অভিজ্ঞতা শুনে সে খানিকটা অবাকই হয়ে গিয়েছিল। খানিকটা ভেবে বলল, “আপনি যে-ঘরটায় ছিলেন, সেখানে এই বাড়ির যে মালিক ছিলেন, তাঁর বাবা থাকতেন। সে তো অনেককাল আগেই মারা গেছেন। কিছু তো শুনিনি কখনও। বহুমূত্র রোগে অনেকদিন ভুগেছিলেন। বারবার বাথরুমে যেতে হত। তারপর হার্ট অ্যাটাকে হঠাৎ মারা যান।”
আরও পড়ুন:হেমতাবাদের বিধায়কের মৃত্যুর তদন্তে সিআইডি
0 notes
Text
গর্ভবতী মায়ের ডায়াবেটিসে নবজাতকের ঝুঁকি দ্বিগুণ
উৎস ডেস্কঃ
ডায়াবেটিস রোগ যেসব কারণে শরীরে বাসা বাঁধে, আধুনিক সমাজে তার অধিকাংশই বিদ্যমান। যান্ত্রিক জীবনের পাশাপাশি জীবনযাপনে ক্রমাগত অনিয়ম তাকে আরো উসকে দিচ্ছে। ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র একটি জটিল রোগ। বিশ্বে দিন দিন এর বিস্তার ঘটছে।
বিলাসবহুল জীবনে অভ্যস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ অজান্তেই জীবনকে সঁপে দিচ্ছে নীরব ঘাতক ডায়াবেটিসের হাতে। এ থেকে বৃদ্ধ, শিশু এমনকি নবজাতকও রেহাই পাচ্ছে না। বিশেষ করে,…
View On WordPress
0 notes
Text
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র হলে কি করবেন?What to do if you have diabetes or diabetes?
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র হলে কি করবেন?
বহুমূত্র সাধারণতঃ দুই ধরনের হয়। প্রথম প্রকার হইল কিডনীর জন্য বহুমূত্র ।
ইহাতে বার বার প্রস্রাব হইলেও শর্করা জাতীয় বস্তু বা Sugar বাহির হয় না। ইহার নাম হইল ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস।
diabetes
What to do if you have diabetes or diabetes?
অন্যান্য ধরনের বহুমুত্র বা মধুমেহ হইলে এমন এক ধরণের রােগ, যাহাতে শরীরের শর্করা জাতীয় খাদ্য হজম হইয়া যে Glucose-এ পরিণত হয় তাহ শরীরে Absorb না হইয়া, প্রস্রাবের সঙ্গে তাহার অধিকাংশ বাহির হইয়া আসে। ইহাকে বলে ডায়াবেটিস মেলিটাস বা আসল ডায়াবেটিস।
দেহের রক্তে শর্করা থাকে, কিন্তু মূত্রে থাকে না। দেহের Glucose এইভাবে প্রস্রাবের সঙ্গে বাহির হইয়া গেলে শরীর ক্রমশঃ দুর্বল হইতে থাকে। তাহাছাড়া, প্রস্রাবের স্বাভাবিক আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) ১০১০-১০২০-২৬! কিন্তু এই রােগ হইলে তাহা ১০৩০-১০৫০ হয়। এমনকি কোন কোন রােগীর ১০৬০-১০৭০ অবধি হইয়া থাকে।
রক্তের মধ্যেও গুকোজ বৃদ্ধি পায়। গুকোজ ঠিকমত দেহে শােষিত হয় না। Pancreas-এ Islets of Langerhans নামে এক ধরনের কোষ আছে। এই জীবকোষ থেকে Insulin নামক এক প্রকার রস বাহির হয়। এই রসের জন্যই গুকোজ শরীরে ঠিকমত শােষিত হয়।
এই Cell গুলির কর্মক্ষমতার অভাব হইল Insulin নিঃসরণ কম হয়। তাহার ফলেই Glucose বৃদ্ধি পায় এবং মধুমেহ রােগ হইয়া থাকে। সাধারণতঃ মধ্যবয়সী, অলস, মেদ প্রধান ও ভােগী লােকদের এই রােগ বেশী হয়। যাহারা শারীরিক পরিশ্রম করে না কিন্তু মানসিক পরিশ্রম বেশী করে তাহাদের মধ্যেই এই রােগ হইবার সম্ভাবনা বেশী থাকে। উচ্চ মধ্যবিত্ত বা ধনীর গৃহে এই রােগ বেশী হইতে দেখা যায়।
সাধারণতঃ বংশগতভাবেই এই রােগ হয়। মাতাপিতার এই রােগ থাকিলে সন্তানদের মধ্য বয়সে এই রােগ হইবার আশংকা বেশী থাকে।
লক্ষণ
লােগ ধীরে ধীরে শুরু হয়। তখন ঘন ঘন পিপাসা বা ঘন ঘন প্রস্রাব হইতে থাকে। প্রস্রাব Bendict's Solution (বেনডিক্টস সলুসন) দিয়া Test tube-এ ফোটালে তাহার নীল রং সবুজ, হলুদ কমলা বা লাল রং হইয়া যায়। ইহাতে বােঝা যায় ডায়াবেটিস রােগ হইয়াছে।
প্রচণ্ড ক্ষুধা হয়। রােগীর পেশী শীর্ণ হইতে থাকে, কিছু খাইলে তাহা দেহের কাজে লাগিয়া সব বাহির হইয়া যায়। | দেহের চামড়া খসখসে হইয়া যায়। চুল শুকনাে ও প��তলা হইয়া যায়। নখ সহজেই ভাঙ্গিয়া যায়। ঠোট শুকনাে ও দাঁত ক্ষয়িষ্ণু হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। রােগী বিমর্ষভাবে থাকে। দৃষ্টিশক্তি ও রতিশক্তি হ্রাস পাইয়া থাকে।
অনেক সময় চুলকানি, ফোড়া ও ব্রণ প্রভৃতি হয়। কখনাে বা কার্বাঞ্চল হয়। অনেক সময় গ্যাংগ্রিন উপসর্গ হইয়া দেখা দেয়। রক্তে Acetone (এসিটোন) বেশী হইলে রােগী তন্দ্রাচ্ছন্ন (মুচ্ছিত) হইয়া পড়ে, তাহাকে বলে Diabetic Coma (ডায়াবেটিক কোমা)। ইহাতেও অনেক রােগী মারা যায়। অনেক সময় এই রােগ থেকে পরবর্তীকালে যক্ষ্মা রােগ হইতে পারে।
উপসর্গ
১) ডায়াবেটিস কোমা (সংজ্ঞাহীনতা)।
২) ডায়াবেটিস রেটিনােপ্যাথি (কিডনীর রােগ, রক্তপাত)
৩) ডায়াবেটি নেক্রোপ্যাথি (কিডনীর রােগ)।
৪) ডায়াবেটিক নিউরােপ্যথিক (নার্ভের রােগ, নিউরাইটিস)
৫) হৃদপিণ্ড ও ধমনীর রােগ।
৬) বিভিন্ন জীবাণু সংক্রামণ- যক্ষ্মা, কার্বাঙ্কল, গ্যাংগ্রিণ
৭) ছত্রাক সংক্রামণ
চিকিৎসা
ডায়াবেটিস রােগ একেবারে সারে না। তবে উহাকে নিয়ন্ত্রণ কপ্রিয়া দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়। এই রােগে ঔষধ ব্যবহার করিতে হইবে ঠিক, তবে উহার সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই শর্করা জাতীয় খাদ্য বিশেষ না খাইয়া পৃথক খাদ্য তালিকা করিয়া সেটা অনুসরণ করিতে হইবে। খাদ্যই এই রােগ চিকিৎসার একটা প্রধান অঙ্গ।
* Insulin Injection (ইনসুলিন ইনজেকশন)ঃ এই ইনজেকশনের কাজ হইল সাময়িক। যদি কখনাে প্রস্রাবে গুকোজ দেখা দেয়, তাহা হইলে এই ইনজেকশনে রক্তের গুকোজ সব শরীরে শােষিত হয়। তাই ইহা নিয়মিত দেওয়া উচিত নয়।
* ডায়াবেটিস চিকিৎসায় সব সময় নিয়মিত Urine Test করিয়া নিয়ন্ত্রণ করিতে হইবে। মাঝে মাঝে FBS (Fasting Blood Sugar) বা, RBS (Random Blood sugar) পরীক্ষা করা প্রয়ােজন।
Vitamin-B Complex (ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স) ইনজেকশন বা বড়ি ব্যবহার করিলে প্রাথমিক অবস্থায় রােগের যথেষ্ট উপকার হয় বলিয়া জানা যায়।
খাদ্য তালিকাঃ চিনি, আলু, চিড়া, মুড়ি, গুড়, মিষ্টান্ন প্রভৃতি খাওয়া বর্জন করিতে হইবে। এই রোগের শ্রেষ্ঠ খাদ্য হইল প্রােটিন। সামান্য ফল ও বেশী করিয়া শাক-সঙ্গী খাইতে হইবে।
* কম কার্বোহাইড্রেট খাদ্য। প্রােটিন ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম । ফ্যাট ৫০ গ্রাম। কার্বহাইড্রেট ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম।
ভাত অতি সামান্য বা বর্জনীয়। সুজির রুটি বা আটার রুটি ভাত���র পরিবর্তে খাইলে ভাল হয়। ছানা, মাছ বা মাংস, ডিমের ঝােল, দুধ, দই প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে খাইতে হইবে। তেল বা ঘি না খাইয়া মাখন খাওয়া ভাল। তরকারীর মধ্যে শাক, টমাটো প্রভৃতি খাইতে হইবে। ফলের মধ্যে শশা, তরমুজ, ফুটি প্রভৃতি খাইতে হইবে। মূলা, রাঙা আলু, কচু প্রভৃতি বর্জনীয় । সব সময় এই খাদ্য তালিকা অনুসরণ করিয়া চলিতে হইবে। ইহার ব্যতিক্রম যেন কদাচ না হয় ।
যাহারা মাছ মাংস খান না, তাহাদের ঐগুলির পরিবর্তে ছানা বা দই দিতে হইবে। চিনির পরিবর্তে খাদ্যে সামান্য স্যাকারিন ব্যবহার করা উচিত।
পথ্য ও আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা।
প্রথম ১/২ দিন এইভাবে খাওয়া শুরু করিলে রক্তে চিনি কমি���়া যাইবে এবং প্রস্রাবেও আরু চিনি বাহির হইবে না। অবশ্য ঔষুধ আগের মত খাইতে হইবে। যদি রক্তে চিনি বেশী জমে তাহা হইলে ডুমুরের পাতা পিসিয়া ছাকিয়া নিয়া সেই রসু খাইলে অতুিরিক্ত চিনি বাহির হইয়া যায় ও রক্ত পরিস্কার হয়। তারপর উপযুক্ত পথ্যাদি খাইতে থাকিলে আর চিনি বাহির হইবে না।
পিপাসা বেশী হইলে পানির সহিত লেবুর রস মিশাইলে উপকার হয়। আমলকী খাওয়াও ভাল। গােসলের পুর্বে শরীরে ভালভাবে সরিষার তেল মালিশ করা উপকারী। মুদ্র ব্যায়াম, হাটা প্রভৃতি উপকারী। মুক্ত বায়ু সেবন ভূল । নিয়মিত প্রস্রাব পরীক্ষা করিয়া দেখা উচিত। মাঝে মধ্যে রক্তের শর্করা পরীক্ষা করিতে হইবে।
Please Like, Comment, Share and Subscribe THANK YOU!
via Blogger https://ift.tt/2HJxRJQ
0 notes
Text
বিপ্লবের ডাইরি
সাধারণ নারীর চোখে বর্তমান রাজনীতিঃ ১
একজন মানুষ, জাতীয়তাবাদের সাধারণ সমর্থক। একজন সাধারণ অনলাইন এ্যক্টিভিষ্টের অসাধারণ প্রেমিকা এবং একজন ডাক্তার ও ভুক্তভোগী নারী কি ভাবছে আমাদের রাজনৈতিক বর্তমান হাল নিয়ে?
Nasimon Nahar বলছেঃ
"আমার তো ধারনা বিরোধী দলের হয়েছে বহুমূত্র রোগ😜।
এবং ডায়বেটিসের অধিকাংশ রোগীদের মতো এরা ওষুধ ঠিকমতো খায় না, চান্স পেলেই মিষ্টি খেয়ে ফেলে, এক্সারসাইজ তো মোটেও করে না যদিও রোজ ভোরে আই ওয়াশ দেবার জন্য সংসদভবনের উল্টো দিকে জিয়া উদ্যানে (এখন সম্ভবতঃ নাম বদলে গেছে, আমাল নতুন নামটা মনে নাই🙄) ঠিকই হাজির হয়।
আর ডাক্তারের কাছে এলেই রাজ্যের অযুহাত দিতে থাকে অনিয়ম করার জন্য। তাই বিরোধী দলকে ধরে বেঁধে হসপিটালাইজ করে ইনসুলিনসহ যথাযথ চিকিৎসা করে সুস্হ করা আশু প্রয়োজন😂।
অবশ্য কথা হচ্ছে হাসপাতাল পর্যন্ত কে আনবে তাদের? রোগী তো সবকজনই, কেউ জেনুইন আর কেউবা ফেইক😜।"
_______
আপনার প্রেমিকা/স্ত্রী/মা/বোন
বা জীবনের নারীরা কি ভাবছেন দলের বর্তমান নিয়ে; আমাকে ইনবক্সে জানান বা নিজেই লিখে ফেলেন.. লিখতে চাই ধারাবাহিক 'সাধারন নারীর চোখে বর্তমান রাজনীতির অবস্থান' শিরোনামে। গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে।।
0 notes
Text
তালের শাঁস-ওলকচু নিয়ন্ত্রণ করবে ডায়াবেটিস
তালের শাঁস-ওলকচু নিয়ন্ত্রণ করবে ডায়াবেটিস
শরীরে যথেষ্ট ইনসুলিন উৎপাদন না হলে বা উৎপাদিত ইনসুলিন যথাযথভাবে ব্যবহার করতে সক্ষম না হলে মানুষ বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়। খাবার নিয়েই এই রোগীদের অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হয়। কচি তালের শাঁস, পাকা তালের রস, অঙ্কুরিত তালের আঁটির ভেতরের সাদা শাঁস এবং ওলকচু খাওয়ায় ভীতি রয়েছে ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে ।
তালের শাঁস-ওলকচু
তবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শেখ শাহিনুর রহমান ডায়াবেটিক…
View On WordPress
0 notes
Quote
Bangladesh online newspaper এর সৌজন্যে ডায়াবেটিস নিয়ে প্রচলিত যতসব ভুল ধারণা: ডায়াবেটিস বলতে আমরা সাধারণ ভাবে বহুমূত্র রোগকে বুঝি। ব্যাপক অর্থে বলতে গেলে বোঝায় প্রাণী দেহ যন্ত্র অগ্নাশয় যদি সঠিকভাবে ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে বা তৈরিকৃত ইনসুলিন ব্যবহার করতে না ��ারে তাহলে যে রোগ হয় তা হলো ”ডায়াবেটিস”। অন্যভাবে বললে বোঝায় - প্রাণী তথা মানব শরীরে শর্করা বা চিনির অসামঞ্জস্য দেখা দেওয়াই হলো ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস যদি নিয়ন্ত্রণ না করা যায় তাহলে দেহের টিস্যুগুলো আস্তে আস্তে বিকল বা অকেজো হতে থাকে। এ রোগ নিয়ে আমাদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে যা একেবারেই সঠিক নয়। এরকম কিছু ভুল ধারণা নিয়ে আজকে আলোচনা করা হলো। ডায়াবেটিস পরীক্ষা ডায়াবেটিক রোগীদের মিষ্টি খাওয়া সম্পূর্ণ মানাঃ আসলে �� ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল। ডায়াবেটিস রোগীদের মিষ্টি খাওয়া উচিত নিয়ন্ত্রিত পরিমাণ। শুধু ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেই নয় যেকোন মানুষের ক্ষেত্রেই উক্ত কথাটি প্রযোজ্য। কারণ, অতিরিক্ত মিষ্টি সবার ক্ষেত্রেই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত ওজন হলে টাইপ টু ডায়াবেটিস হবেইঃ এটিও একটি ভ্রান্ত ধারণা। এমন অনেক মানুষ আছে যারা মোটা কিন্তু তাদের ডায়াবেটিস নেই। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিসের জন্য ওজনের সাথে সাথে বংশগতির ব্যাপারও জড়িত থাকে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা কখনোই রক্ত দান করতে পারবেনাঃ যদি কেউ ইনসুলিন ইঞ্জেকশান নেয় তাহলে শুধু তিনিই রক্তদান করতে পারবেননা। কিন্তু যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক আছে তারা চাইলে অনায়াসেই রক্তদান করতে পারবেন। ডায়াবেটিস হলে কোন ফলমূল খাওয়া যাবেনাঃ আসলে আপনি কোন খাবার খাবেন আর কোন খাবার খাবেন না, তা সম্পূর্ন নির্ভর করে উক্ত খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অর্থাৎ খাবার টি কতো দ্রুত রক্তে শর্করা বেড়ে দিতে পারে তার উপর। আসলে আমরা যেসকল ফল খাই তার অধিকাংশই প্রচুর আঁশ যুক্ত যার ফলে তা রক্তে ধীরে ধীরে শোষিত হয় তাই এদের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও কম হয়। কিছু কিছু ফলে শর্করার মাত্রা কিছুটা বেশি, ঐ সব ফলও পরিমাণ মতো খাওয়া যাবে। ডায়াবেটিক রোগীদের কম পরিশ্রম করতে হবেঃ যদি আপনি চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী চলেন এবং আপনার শরীরের গ্লূকোজের মাত্রা ঠিক থাকে, তাহলে আপনিও আর দশজন সুস্থ মানুষের মতো পরিশ্রম করতে পারবেন। যদি গর্ভবতী মায়ের ডায়াবেটিস থাকে তাহলে সন্তানেরও হবেঃ যদি গর্ভকালীন সময় মায়ের ডায়াবেটিস থাকে তাহলে শিশু বেশ কিছু স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে জন্ম গ্রহণ করতে পারে। যেমনঃ অতিরিক্ত ওজন নিয়ে জন্ম গ্রহণ করা, গর্ভপাত, নির্দিষ্ট সময়ের আগে জন্ম নেওয়া। কিন্তু মায়ের ডায়াবেটিস থাকলেই সন্তানও ডায়াবেটিস নিয়েই জন্ম গ্রহণ করবে এটা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা। তবে এটা সত্য সন্তান বড় হওয়ার পর অন্যদের তুলনায় তার ডায়াবেটিস হওয়ার আশংকা বেশি থাকবে। ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হলে সুস্থ জীবনযাপন সম্ভব নয়ঃ যদি আপনার শরীরে শর্করা নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং আপনি সুশৃঙ্খলা বজায় রেখে জীবনযাপন করেন তাহলে আপনিও আর দশজন সুস্থ মানুষের মত স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবেন। যেমনঃ নিকোল জনসন, হ্যালি বেরি, ল্যারি কিং এর মতো তারকারা ডায়াবেটিস নিয়েই সুস্থ জীবন যাপন করছেন। একটা কথা সবসময় মনে রাখবেন ডায়াবেটিস নিয়েও সুস্থ থাকার তিনটি মন্ত্র হলঃ শৃঙ্খলা, নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। আশা করি উপরিক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের মনের ভুল ধারণা গুলো কিছুটা হলেও ভাঙাতে পেরেছি। লেখাটি ভাললেগে থাকলে অবশ্যই লেখাটি শেয়ার করবেন। লেখাটি Prothomalo এবং Jagonews এর অবলম্বনে লেখা।
http://www.mytimebd.us/2018/11/diabetes-niye-joto-sob-vul-dharona.html
0 notes
Text
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম
পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (পিসিওএস) হল মহিলাদের মধ্যে অ্যান্ড্রোজেন (পুরুষ হরমোন) এর মাত্রা বেড়ে যাবার জন্য কিছু উপসর্গের সমাহার।
লক্ষণ
পিসিওএস এর লক্ষণ ও উপসর্গের মধ্যে আছে ঋতু চক্র অনিয়মিত হওয়া বা না হওয়া, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, মুখে এবং শরীরে অবাঞ্ছিত লোম, ব্রণ, পেটে ব্যথা, গর্ভধারণে ব্যর্থতা, এবং পুরু, গাঢ়, বেগুনি চামড়া দাগ। সংযুক্ত অবস্থাগুলির মধ্যে আছে টাইপ-২ বহুমূত্র…
View On WordPress
#PCOS#pcos এর চিকিৎসা#pcos এর লক্ষণ#ওভারি সমস্যা#ওভারি সিস্ট#গায়ান ৩৫ কি#জেনে নিন পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়#ডিম্বাশয়ের মাঝে অনেক সিস্ট#পলিসিস্টিক ওভারি#পলিসিস্টিক ওভারি কেন হয়#পলিসিস্টিক ওভারি ঘরোয়া চিকিৎসা#পলিসিস্টিক ওভারি প্রতিকারযোগ্য#পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS)#পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম#পিসিওএস ডায়েট চার্ট#মেয়েদের পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম এবং কার্যকর চিকিত্সা#সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় না#হরমোনাল ইম্ব্যালান্স
0 notes