#রোগ-ব্যাধি ও চিকিৎসা
Explore tagged Tumblr posts
homeopathy79 · 9 months ago
Text
➤কানে ব্যথা কি?
➤কানে ব্যথা লক্ষণ কি কি?
➤ কি কারনে কানে ব্যথা হয় ?
➤কানে ব্যথা হলে করনীয় কি?
➤ কি ভাবে কানে ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন ?
➤কানে ব্যথা কি?
কানে ব্যথা একটি মারাত্মক যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধি।সাধারণত শিশুদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায়।তবে যেকোনো বয়সের মানুষের এটি দেখা যেতে পারে। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে পুরোপুরি পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।
➤কানে ব্যথার লক্ষণ কি?
১. সর্দি ও জর থাকতে পারে।
২.কানে শুনতে অসুবিধা।
৩.মাথা ব্যথা
৪.চোয়াল ও কানের দুই পাশে ব্যথা
৫.খাবার খাওয়ার সময় চাবাতে অসুবিধা।
৬.কান থেকে পুজ বের হওয়া।
৭.কানের ভিতর এক ধরনের শব্দ হওয়া
৮.কান দিয়ে পানি পড়া।
এছাড়াও বিভিন্ন লক্ষণ থাকতে পারে।
➤কানে ব্যথা কেন হয়?
নানা কারণে কানে ব্যথা হতে পারে।
যেমন :
১.ঠান্ডা ও সর্দি জনিত কারণে
২.কানে কোন ধরনের আঘাত পেলে।
৩.গোসলের সময় কানে পানি ঢুকে গেলে
৪.কানে কোন ধারালো জিনিস দিয়ে খোঁচাখুঁচি করার ফলে।
৫.কানের ভেতর কোন বস্তু যদি ঢুকে যায় সেক্ষেত্রে।
এছাড়াও অন্যান্য কারণে হতে পারে যেমন :
৬.দাত ও গলা কোন কারণে সংক্রমণ হলে।
৭.চোয়াল ব্যাথা থাকলে
৮.এলার্জির কারণে ইত্যাদি।
➤কানে ব্যথার প্রতিকার
১.কান ভালোভাবে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
২.ধারালো জিনিস দিয়ে কান খোঁচা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩. গোসলের সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে কানে পানি না ঢুকে।
৪.কানে ব্যথা হলে ঠান্ডা কাপড় কানে লাগিয়ে কিছুটা ব্যথা উপসম হতে পারে।
৫.চুইংগাম চিবিয়ে কিছুটা ব্যাথা কমানো যেতে পারে।
যেহেতু শিশুদের ক্ষেত্রে কানে বেশি ব্যথা হয় সেহেতু শিশুদের সতর্ক রাখতে হবে।
এছাড়া অতিরিক্ত ব্যথা হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে সঠিক চিকিৎসা ঔষধের মাধ্যমে প্রতিকার পাওয়া যাবে।
➤কানে ব্যথা হলে কি ভাবে মুক্তি পাবেন
কানে ব্যথা হলে হোমিওপ্যাথি ঔসধ সেবন করলে খুব দ্রুত এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব। লক্ষন ভিক্তিক অনেক হোমিওপ্যাথি ঔসধ রয়েছে । এছাড়া অতিরিক্ত ব্যথা হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে সঠিক চিকিৎসা ও ঔষধের মাধ্যমে কানে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
➤আপনার এবং আপনাদের পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা আমাদের লক্ষ্য
➤অনলাইনে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে ঘরে বসে অরজিনাল জার্মানির হোমিওপ্যাথি ঔষধের মাধ্যমে শিশু,নারী ও পুরুষের যাবতীয় রোগের প্রকৃত চিকিৎসা নিন।
➤আমাদের থেকে চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে আপনাকে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।(শুধুমাত্র পূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর–ভিক্তিতে রোগী দেখা হয়।)
➤অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে যা করতে হবে :
➤১ম ধাপ : অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন https://user.besthomeodoctor.com
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে Homeo Health Care App লিঙ্ক টি ক্লিক করে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctorঅ্যাপ টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ওয়েবসাইট লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন Website: https://besthomeodoctor.com এবং ওয়েবসাইটের Appointment বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤২য়ধাপ :Appointment/সাক্ষাৎকার বাটনে ক্লিক করে ফরমটি পুরন করে সাবমিট করুন।
➤৩য় ধাপ : যাদের চেম্বারে এসে চিকিৎসা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই তারা ঘরে বসে ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে চাইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর নির্ধারিত সমায় মোবাইলের ডাটা অন করে কাছে রাখুন । আর যারা চেম্বারে আসতে পারবেন তারা সরাসরি চেম্বারে এসে চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤ ৪র্থ ধাপ :চিকিৎসা নেওয়ার পর Prescription/চিকিৎসাপত্র বাটনে ক্লিক করলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে যাবেন।
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤চেম্বারের ঠিকানাঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার -১
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী, মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ01714010479
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤©Email: [email protected]
➤ Google Map: https://maps.app.goo.gl/qBVbDN5GuGf3bwEn7
➤ Website: https://besthomeodoctor.com
➤ অ্যাপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক https://user.besthomeodoctor.com
➤ App : Homeo Health Care https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctor
➤FacebookPage: https://web.facebook.com/healthcarehomeohall
➤Youtube : https://www.youtube.com/channel/UC9XxQK20r7p12XbrnCy2YFA
➤Instagram: https://www.instagram.com/besthomeo
➤Linkedin: https://www.linkedin.com/in/dr-mahmudul-hasan-0a03212aa/
➤Twitter: https://twitter.com/MdDoctor91492
➤Pinterest: https://www.pinterest.com/doctormahmudulhasan/
➤TikTok: https://www.tiktok.com/@dr.mahmudul.hasan
➤Blog: dr-mahmudulhasan.blogspot.com
#কানেরব্যথাদূরকরারউপায় #কানেব্যথা #কানেরসমস্যাওসমাধান #হঠাৎকানেব্যথা #শিশুরকানেব্যথা #শিশুদেরকানেব্যথা #কানেব্যথাহলেকরণীয় #কানেরব্যাথা #earache #earachecauses #earacherelief #earaches #earachecure #earacheinent #entandearache #howtocureearache #earacherelieffast #earache #ache
Tumblr media
0 notes
banglahealthsolution-blog · 5 years ago
Text
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র হলে কি করবেন?What to do if you have diabetes or diabetes?
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র হলে কি করবেন?
 বহুমূত্র সাধারণতঃ দুই ধরনের হয়। প্রথম প্রকার হইল কিডনীর জন্য বহুমূত্র ।
ইহাতে বার বার প্রস্রাব হইলেও শর্করা জাতীয় বস্তু বা Sugar বাহির হয় না। ইহার নাম হইল ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস।
diabetes  
What to do if you have diabetes or diabetes?
অন্যান্য ধরনের বহুমুত্র বা ��ধুমেহ হইলে এমন এক ধরণের রােগ, যাহাতে শরীরের শর্করা জাতীয় খাদ্য হজম হইয়া যে Glucose-এ পরিণত হয় তাহ শরীরে Absorb না হইয়া, প্রস্রাবের সঙ্গে তাহার অধিকাংশ বাহির হইয়া আসে। ইহাকে বলে ডায়াবেটিস মেলিটাস বা আসল ডায়াবেটিস।
দেহের রক্তে শর্করা থাকে, কিন্তু মূত্রে থাকে না। দেহের Glucose এইভাবে প্রস্রাবের সঙ্গে বাহির হইয়া গেলে শরীর ক্রমশঃ দুর্বল হইতে থাকে। তাহাছাড়া, প্রস্রাবের স্বাভাবিক আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) ১০১০-১০২০-২৬! কিন্তু এই রােগ হইলে তাহা ১০৩০-১০৫০ হয়। এমনকি কোন কোন রােগীর ১০৬০-১০৭০ অবধি হইয়া থাকে।
রক্তের মধ্যেও গুকোজ বৃদ্ধি পায়। গুকোজ ঠিকমত দেহে শােষিত হয় না। Pancreas-এ Islets of Langerhans নামে এক ধরনের কোষ আছে। এই জীবকোষ থেকে Insulin নামক এক প্রকার রস বাহির হয়। এই রসের জন্যই গুকোজ শরীরে ঠিকমত শােষিত হয়।
এই Cell গুলির কর্মক্ষমতার অভাব হইল Insulin নিঃসরণ কম হয়। তাহার ফলেই Glucose বৃদ্ধি পায় এবং মধুমেহ রােগ হইয়া থাকে। সাধারণতঃ মধ্যবয়সী, অলস, মেদ প্রধান ও ভােগী লােকদের এই রােগ বেশী হয়। যাহারা শারীরিক পরিশ্রম করে না কিন্তু মানসিক পরিশ্রম বেশী করে তাহাদের মধ্যেই এই রােগ হইবার সম্ভাবনা বেশী থাকে। উচ্চ মধ্যবিত্ত বা ধনীর গৃহে এই রােগ বেশী হইতে দেখা যায়।
সাধারণতঃ বংশগতভাবেই এই রােগ হয়। মাতাপিতার এই রােগ থাকিলে সন্তানদের মধ্য বয়সে এই রােগ হইবার আশংকা বেশী থাকে। 
  লক্ষণ
লােগ ধীরে ধীরে শুরু হয়। তখন ঘন ঘন পিপাসা বা ঘন ঘন প্রস্রাব হইতে থাকে। প্রস্রাব Bendict's Solution (বেনডিক্টস সলুসন) দিয়া Test tube-এ ফোটালে তাহার নীল রং সবুজ, হলুদ কমলা বা লাল রং হইয়া যায়। ইহাতে বােঝা যায় ডায়াবেটিস রােগ হইয়াছে।
প্রচণ্ড ক্ষুধা হয়। রােগীর পেশী শীর্ণ হইতে থাকে, কিছু খাইলে তাহা দেহের কাজে লাগিয়া সব বাহির হইয়া যায়। | দেহের চামড়া খসখসে হইয়া যায়। চুল শুকনাে ও পাতলা হইয়া যায়। নখ সহজেই ভাঙ্গিয়া যায়। ঠোট শুকনাে ও দাঁত ক্ষয়িষ্ণু হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। রােগী বিমর্ষভাবে থাকে। দৃষ্টিশক্তি ও রতিশক্তি হ্রাস পাইয়া থাকে।
অনেক সময় চুলকানি, ফোড়া ও ব্রণ প্রভৃতি হয়। কখনাে বা কার্বাঞ্চল হয়। অনেক সময় গ্যাংগ্রিন উপসর্গ হইয়া দেখা দেয়। রক্তে Acetone (এসিটোন) বেশী হইলে রােগী তন্দ্র��চ্ছন্ন (মুচ্ছিত) হইয়া পড়ে, তাহাকে বলে Diabetic Coma (ডায়াবেটিক কোমা)। ইহাতেও অনেক রােগী মারা যায়। অনেক সময় এই রােগ থেকে পরবর্তীকালে যক্ষ্মা রােগ হইতে পারে।
উপসর্গ 
১) ডায়াবেটিস কোমা (সংজ্ঞাহীনতা)।
২) ডায়াবেটিস রেটিনােপ্যাথি (কিডনীর রােগ, রক্তপাত)
৩) ডায়াবেটি নেক্রোপ্যাথি (কিডনীর রােগ)।
৪) ডায়াবেটিক নিউরােপ্যথিক (নার্ভের রােগ, নিউরাইটিস)
  ৫) হৃদপিণ্ড ও ধমনীর রােগ।
৬) বিভিন্ন জীবাণু সংক্রামণ- যক্ষ্মা, কার্বাঙ্কল, গ্যাংগ্রিণ
৭) ছত্রাক সংক্রামণ
চিকিৎসা
ডায়াবেটিস রােগ একেবারে সারে না। তবে উহাকে নিয়ন্ত্রণ কপ্রিয়া দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়। এই রােগে ঔষধ ব্যবহার করিতে হইবে ঠিক, তবে উহার সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই শর্করা জাতীয় খাদ্য বিশেষ না খাইয়া পৃথক খাদ্য তালিকা করিয়া সেটা অনুসরণ করিতে হইবে। খাদ্যই এই রােগ চিকিৎসার একটা প্রধান অঙ্গ।
* Insulin Injection (ইনসুলিন ইনজেকশন)ঃ এই ইনজেকশনের কাজ হইল সাময়িক। যদি কখনাে প্রস্রাবে গুকোজ দেখা দেয়, তাহা হইলে এই ইনজেকশনে রক্তের গুকোজ সব শরীরে শােষিত হয়। তাই ইহা নিয়মিত দেওয়া উচিত নয়।
* ডায়াবেটিস চিকিৎসায় সব সময় নিয়মিত Urine Test করিয়া নিয়ন্ত্রণ করিতে হইবে। মাঝে মাঝে FBS (Fasting Blood Sugar) বা, RBS (Random Blood sugar) পরীক্ষা করা প্রয়ােজন।
Vitamin-B Complex (ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স) ইনজেকশন বা বড়ি ব্যবহার করিলে প্রাথমিক অবস্থায় রােগের যথেষ্ট উপকার হয় বলিয়া জানা যায়।
খাদ্য তালিকাঃ চিনি, আলু, চিড়া, মুড়ি, গুড়, মিষ্টান্ন প্রভৃতি খাওয়া বর্জন করিতে হইবে। এই রোগের শ্রেষ্ঠ খাদ্য হইল প্রােটিন। সামান্য ফল ও বেশী করিয়া শাক-সঙ্গী খাইতে হইবে।
* কম কার্বোহাইড্রেট খাদ্য। প্রােটিন ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম । ফ্যাট ৫০ গ্রাম। কার্বহাইড্রেট ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম।
ভাত অতি সামান্য বা বর্জনীয়। সুজির রুটি বা আটার রুটি ভাতের পরিবর্তে খাইলে ভাল হয়। ছানা, মাছ বা মাংস, ডিমের ঝােল, দুধ, দই প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে খাইতে হইবে। তেল বা ঘি না খাইয়া মাখন খাওয়া ভাল। তরকারীর মধ্যে শাক, টমাটো প্রভৃতি খাইতে হইবে। ফলের মধ্যে শশা, তরমুজ, ফুটি প্রভৃতি খাইতে হইবে। মূলা, রাঙা আলু, কচু প্রভৃতি বর্জনীয় । সব সময় এই খাদ্য তালিকা অনুসরণ করিয়া চলিতে হইবে। ইহার ব্যতিক্রম যেন কদাচ না হয় ।
 যাহারা মা�� মাংস খান না, তাহাদের ঐগুলির পরিবর্তে ছানা বা দই দিতে হইবে। চিনির পরিবর্তে খাদ্যে সামান্য স্যাকারিন ব্যবহার করা উচিত।
পথ্য ও আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা।
 প্রথম ১/২ দিন এইভাবে খাওয়া শুরু করিলে রক্তে চিনি কমিয়া যাইবে এবং প্রস্রাবেও আরু চিনি বাহির হইবে না। অবশ্য ঔষুধ আগের মত খ��ইতে হইবে। যদি রক্তে চিনি বেশী জমে তাহা হইলে ডুমুরের পাতা পিসিয়া ছাকিয়া নিয়া সেই রসু খাইলে অতুিরিক্ত চিনি বাহির হইয়া যায় ও রক্ত পরিস্কার হয়। তারপর উপযুক্ত পথ্যাদি খাইতে থাকিলে আর চিনি বাহির হইবে না।
পিপাসা বেশী হইলে পানির সহিত লেবুর রস মিশাইলে উপকার হয়। আমলকী খাওয়াও ভাল। গােসলের পুর্বে শরীরে ভালভাবে সরিষার তেল মালিশ করা উপকারী। মুদ্র ব্যায়াম, হাটা প্রভৃতি উপকারী। মুক্ত বায়ু সেবন ভূল । নিয়মিত প্রস্রাব পরীক্ষা করিয়া দেখা উচিত। মাঝে মধ্যে রক্তের শর্করা পরীক্ষা করিতে হইবে।
Please Like, Comment, Share and Subscribe THANK YOU!
via Blogger https://ift.tt/2HJxRJQ
0 notes
masud625-blog · 3 years ago
Text
পুরুষদের যৌন অক্ষমতা:-চিকিৎসা ও সচেতনতা।
পুরুষদের যৌন অক্ষমতা:-চিকিৎসা ও সচেতনতা। #পুরুষের_যৌন_সমস্যা; যৌন সমস্যা বা যৌন অক্ষমতা বলতে এমন সমস্যাকে বোঝায় যা যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের যেকোন ধাপে ঘটবার কারণে পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি থেকে সঙ্গীকে বঞ্চিত রাখে। যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের চারটি ধাপ রয়েছে। উত্তেজনা, প্লেট, প্রচণ্ড উত্তেজনা (অর্গাজম), এবং রেজোল্যুশন। বিভিন্ন গবেষণার তথ্যমতে ৪৩ শতাংশ নারী ও ৩১ শতাংশ পুরুষ কোনো না কোনো মাত্রার যৌন অক্ষমতায় ভোগেন। এই বিষয়টি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আলোচনা করতে অনেকেই বিব্রত বোধ করেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা চিকিৎসায় সেরে যায়। তাই যারা এমন সমস্যায় ভোগেন তাদের উচিত খোলামেলাভাবে বিষয়টি নিয়ে সঙ্গী বা ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করা। • কী কারণে পুরুষের যৌন সমস্যা হয়ে থাকে? পুরুষের শারীরিক বা মানসিক সমস্যার ফলাফল হিসেবে যৌন সমস্যা হয়ে থাকতে পারে। #শারীরিক_কারণ: অনেক ধরণের শারীরিক কারণে যৌন সমস্যা তৈরি হতে পারে। ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, রক্তনালী সংক্রান্ত রোগ, স্নায়ু রোগ, হরমোন ভারসাম্যহীনতা, দুরারোগ্য ব্যাধি যেমন কিডনি বা লিভারের রোগ এবং অতিরিক্ত মদ্যপান, নিয়মিত মাদক নেওয়া ও ঔষধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ইত্যাদি। এছাড়াও, কিছু অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ড্রাগসহ কয়েকটি নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যৌন ইচ্ছা এবং ক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে। #মানসিক_কারণ: কর্মস্থলে চাপ ও অস্থিরতা, যৌন সক্ষমতা নিয়ে অতিমাত্রায় উদ্বিগ্ন বা দুশ্চিন্তায় থাকা, সম্পর্ক নিয়ে জটিলতা, ডিপ্রেশন, অপরাধবোধ এবং অতীতের কোন ঘটনা বা সেক্সুয়াল ট্রমার প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি মানসিক কারণে যৌন সমস্যায় ভুগতে পারেন যেকোনো পুরুষ। • যৌন সমস্যায় কারা ভোগে? যৌন সমস্যায় নারী-পুরুষ উভয়ই ভুগতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্ক যে কারো যেকোনো বয়সে যৌন সমস্যা হতে পারে। • যৌন সমস্যা কীভাবে পুরুষদের ভোগায়? পুরুষদের সাধারণত যেসব যৌন সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে সেগুলো হলো অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত, লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া এবং যৌন ইচ্ছা না জাগা। • অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত কী? অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাতের কয়েকটি ধরণ রয়েছে। যেমন: #দ্রুত_বীর্যপাত: পেনিট্রেশন বা সঙ্গম শুরুর আগেই বা কিছুক্ষণ পরই বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকেই দ্রুত বা অকাল বীর্যপাত বলা হয়। #মন্থর_বীর্যপাত: খুবই মন্থর বীর্যপাত হওয়া বা বীর্যপাতের ইচ্ছা না জাগাই এ ধরণের সমস্যা। #বিপরীতমুখী_বীর্যপাত (রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন): পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্য মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে আসে। তবে যৌন সমস্যার কারণে যদি মূত্রনালি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে না এসে উল্টো চলে যায় অর্থাৎ মূত্রথলিতে প্রবেশ করে তবে তাকে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন বা বিপরীতমুখী বীর্যপাত বলে। কিছু ক্ষেত্রে অকাল ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটে মানসিক কারণে। যৌনতা সম্পর্কে অপরাধবোধে ভোগা যেমন কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনে যারা বড় হয়েছেন তারা অনেকেই যৌনতাকে পাপ মনে করেন। তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর প্রতি কম আকর্ষণ অনুভব এবং অতীতের কোনো সেক্সুয়াল ট্রমার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয়, তা হলো অকাল বীর্যপাত। সঙ্গমে নিজের সক্ষমতা বা ভালো সঙ্গম করার জন্য অতিমাত্রার তাগিদ থেকেও এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ড্রাগস নেওয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে। সাধারণত যারা ডায়াবেটিক রোগে ভোগেন তাদের মধ্যে বিপরীতমুখী বীর্যপাতের সমস্যা দেখা যায়। ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ু ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারায়। মুত্রথলীর স্নায়ু দুর্বল বা কর্মক্ষমতা যদি হারায় তবে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন পুরুষরা। ডায়াবেটিক ছাড়া যাদের এ সমস্যা হয় তাদের সাধারণত ব্লাডার নেকে বা পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচারের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দরুন এটা হতে পারে; যেমন ক্রোধ সংবরণের জন্য ঔষধ গ্রহণের কারণে এমনটা ঘটতে পারে। #লিঙ্গ_উত্থিত_না_হওয়ার_সমস্যা (ইরেকটাইল ডিসফাংশন) কী? ইরেকটাল ডিসফাংশনকে সরাসরি যৌন অক্ষমতা বলা হয়। যৌন মিলনের জন্য পুরুষের লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া বা উত্থান হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী না হওয়াকে ইরেকটাল ডিসফাংশন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। রক্ত সঞ্চালনের সমস্যাজনিত রোগ, স্নায়ুবিক সমস্যা, মানসিক কারণ- যেমন চাপ, অবসাদ এবং যৌন সক্ষমতা নিয়ে দুশ্চিন্তা, লিঙ্গে কোন ধরণের আঘাতের কারণে, দুরারোগ্য কোন ব্যাধি, নির্দিষ্ট কিছু ড্রাগ নেওয়াসহ ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে পুরুষের। এছাড়া পিরোনির রোগের (লিঙ্গে ত্রুটিযুক্ত টিস্যুর কারণে সমস্যা) কারণে ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে। #যৌন_আকাঙ্ক্ষা_না_জাগা_কী? যৌন আকাঙ্ক্ষা না জাগা বলতে যৌন ক্রিয়ায় সাড়া না দেওয়ার প্রবণতাকে বা কামশক্তি হারিয়ে ফেলা বা কম যৌন ইচ্ছাকে বোঝায়। এ সমস্যা মানসিক ও শারীরিক কারণে ঘটতে পারে। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোনের কম নির্গত হওয়ার কারণে হয়। কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কে জটিলতার কারণেও এ সমস্য হয় অনেক পুরুষের। #পুরুষের_যৌন_অক্ষমতার_চিকিৎসা: বেশিরভাগ যৌন অক্ষমতার চিকিৎসা শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে সারিয়ে তোলা যায়। পুরুষের শারীরিক কোন সমস্যার কারণে যদি যৌন অক্ষমতার সমস্যা ঘটে তবে চিকিৎসার মাধ্যমে তা সারিয়ে তোলা হয়। এছাড়া, লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যার জন্য কিছু ঔষধ যেমন সিয়ালিস, লেভিট্রা, স্ট্যাক্সিন, স্টেন্ড্রা বা ভায়াগ্রাও প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। এসব ঔষধ লিঙ্গে রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে যৌন সঙ্গমের জন্য উত্থিত হতে সাহায্য কর��। এছাড়া প্রোমেসেন্ট নামের এক ধরণের ঔষধ অকাল বীর্যপাত রোধে কাজ করে।  লিডোকেনসমৃদ্ধ এ ঔষধটি সঙ্গমের আগে লিঙ্গে সরাসরি স্প্রে করতে হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী বীর্যধারনে সাহায্য করে। ♦️তবে আপনাদের বলে রাখি এগুলোতে কিন্তু প্রচন্ড পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া আপনারা কোন রকম ঔষধ নিজে থেকে ব্যবহার করবেন না। এছাড়া হরমোন চিকিৎসাও করা হয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছা জাগানোর জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোনজনিত থেরাপি যেমন টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (টিআরটি) করে পুরুষের যৌন সমস্যার সমাধান করা হয়। মানসিক থেরাপি দিয়েও অনেক যৌন সমস্যার সমাধান হয়। প্রশিক্ষিত কাউন্সেলরের সাহায্য নিয়ে উদ্বেগ, ভয় বা অপরাধবোধের কারণে সৃষ্ট যৌন সমস্যার সমাধান করা যায়। এছাড়া যান্ত্রিক উপকরণ ব্যবহার করে যৌন সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেমন ভ্যাকুয়াম ডিভাইস ও পেনাইল ইমপ্লিমেন্ট এর মাধ্যমে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। তবে সব চিকিৎসাই চিকিৎসকের পরামর্শমতে গ্রহণ করতে হবে। যৌন শিক্ষা ও যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। যৌনতার ব্যাপারে আচরণ ও সাড়া দেওয়ার বিষয়ে যথাযথ শিক্ষা একজন পুরুষকে যৌনতা সম্পর্কে নানা অনিশ্চয়তা ও ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এ ধরণের সমস্যায় পুরুষের উচিত সঙ্গীর সঙ্গে তার যৌন চাহিদা ও উদ্বেগ সম্পর্কে আলোচনা করা। এতে করে যৌন  জীবনের অনেক সমস্যাই কেটে যায় ও একটি স্বাস্থ্যসম্মত যৌন জীবন উপভোগ করতে পারেন। যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান আছে কি না এমনটা অনেকেই জানতে চান। মূলত যে মূল সমস্যার কারণে যৌন সমস্যাটি হয় তার ওপর নির্ভর করে যৌন চিকিৎসার সফলতা। চিকিৎসা সম্ভব এমন সমস্যার ক্ষেত্রে ভাল সফলতা পাওয়া যায়। এছাড়া মৃদু অক্ষমতা যেগুলো সাধারণত মানসিক চাপ, ভয় বা যৌন সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তার কারণে হয়ে থাকে তা কাউন্সেলিং, যৌন শিক্ষা ও সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়ে যায়। • যৌন সমস্যা প্রতিরোধ করা যায় কী না? সব যৌন সমস্যা চাইলেই প্রতিরোধ করা যায় না। তবে যৌন সমস্যার জন্য মূল কারণটি সম্পর্কে জানা ও আগে থেকেই চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তুললে যৌন সমস্যা প্রতিরোধ সম্ভব। ভাল যৌন জীবনের জন্য যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে একজন পুরুষ নানাভাবে সচেতন থাকতে পারেন।  যেমন- যেকোন চিকিৎসা নেওয়ার সময় আপনার ডাক্তারের পরামর্শ পুরোপুরি অনুসরণ করুন। অ্যালকোহল গ্রহণের পরিমাণ সীমিত করুন। ধূমপান ছেড়ে দিন। যেকোন ধরণের মানসিক ��া আবেগী বিষয় যেমন চাপ, অবসাদ, উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন। • সঙ্গীর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করুন। যৌন অক্ষমতার সমস্যা হলে কখন ডাক্তার দেখাব ? অনেক পুরুষের নানা সময় যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি তা কয়েকদিন স্থায়ী হয় তবে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। যদি কয়েকদিন পর পর যৌন সমস্যা অনুভব করেন তবে অবহেলা না করে ডাক্তার দেখান। মারাত্মক যৌন অক্ষমতার কারণে সঙ্গীর সাথে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আগেই চিকিৎসা নেওয়া উচিত। 🔸আপনি কি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা ভুগছেন!? যৌন সমস্যা হোমিও ঔষধের মাধ্যমে স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তাই আপনার যদি কোনরকম যৌন সমস্যা থেকে থাকে আপনি আপনার কাছাকাছি কোন আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন। ∆ অথবা আমাদের সাথেও নির্দ্বিধায়, নিঃসংকোচে যোগাযোগ করতে পারেন। আমাদের ক্লিনিকে সরাসরি আসতে পারেন অথবা অনলাইনেও পরামর্শ নিতে পারেন। . ♀️♂️ বাংলাদেশে সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ হোমিও যৌন বিশেষজ্ঞ। #লিঙ্গ_শিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌন_অক্ষমতা, #স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা, #পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, #প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানু_স্বল্পতা #পুরুষের_স্বল্প_শুক্রাণুর_কারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। • এ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুন 👇 ফোন 01717-499374 ডঃ মোঃ জামান খান চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ জার্মান হোমিও হল
0 notes
healthinfobd · 3 years ago
Text
Healthy Diet কিভাবে শুরু করা যায় তার ৮টি টিপস
স্বাস্থ্য (Health) বা সুস্থতা মানুষের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পদ আর সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর জীবনধারা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে স্বাস্থ্যকর জীবনধারার কোনো সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই।  তবে রয়েছে কিছু কার্যকরী উপায় বা নির্দেশনা যা সুস্থ থাকতে সহায়তা করে।
Tumblr media
শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখার জন্য ��বচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হলো খাবার। আর এই খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যেনো খাবার হয় স্বাস্থ্যসম্মত ও সুষম এবং সেই সাথে খাবার গ্রহণ করতে হবে সঠিক সময়ে ও পরিমিত পরিমাণে। এই অনুচ্ছেদের শেষের দিকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার তালিকা সম্পর্কিত বিষদ আলোচনা করা হয়েছে।
ধুমপান ফুসফুসের ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও পুরুষের লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা (ED – Erection Dysfunction) সহ শরীরের নানাবিধ রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর তাই ধুমপানের অভ্যাস পরিত্যাগ করা জরুরি ।
মদ্যপানের ফলে লিভার সিরোসিস, ক্যান্সার সহ নানাবিধ মানসিক সমস্যা হতে পারে। আর তাই মদ্যপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে মদ্যপান বা অ্যালকোহল সেবনের কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই ।
পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করলে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি ফ্যাট হিসেবে জমা হতে থাকে। আর যার দরুন পেটের চর্বি বেড়ে যাওয়া সহ অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা দেখা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য কায়িক পরিশ্রম অথবা ব্যায়াম করা জরুরি। প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী । 
উচ্চ রক্তচাপকে নীরব ঘাতক ব্যাধি বলা হয়ে থাকে। কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক অবস্থায় তেমন কোনো লক্ষণ দেখা দেয় না। আর তাই নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করানো তথা প্রেশার মাপা উচিত। আর সেই সাথে প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে ।
চিকিৎসা গ্রহণের পূর্বে রোগ ‌নির্ণয়ের (Diagnosis) জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা গ্রহণ করা না হলে রোগ ক্রমাগত জটিলতর হতে থাকে যা একসময়ে মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
যে সমস্ত রোগের প্রতিরোধক হিসেবে টিকা (Vaccine) দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সেই সমস্ত রোগের টিকা নিতে হবে। যেমন: বর্তমান সময়ে করোনা প্রতিরোধে কোভিড ভ্যাকসিন গ্রহণ করা জরুরি। এছাড়াও মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধে ১১ থেকে ২৬ বছর বয়সের মধ্যে HPV (Human Papilloma Virus) ভ্যাকসিন গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে। আর শিশুদের জন্য
বৈধ সম্পর্ক ও নিরাপদ যৌন সঙ্গম করতে হবে।‌ অবৈধ এবং একাধিক যৌন সম্পর্কের কারণে নানাবিধ জটিলতর যৌন রোগের (STDs – Sexually transmitted diseases) সংক্রমণ হতে পারে। যেমন: এইডস (AIDS), HPV সংক্রমণ, গনোরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি
0 notes
sohelsunny · 3 years ago
Text
দ্রুত মৃত্যুর পথটি হলো হতাশ হয়ে কিছু না করা
'করোনা' নিঃসন্দেহে প্রাণঘাতী। এটা সৃষ্টি করেছে নানা ধরনের, ভয়, আতঙ্ক যা মনের সংক্রমণও। শরীরের সংক্রমণ দূর করার উপায় চিকিৎসা পদ্ধতি দ্বারাই ��রতে হবে, কিন্তু আত্মপ্রত্যয় জিনিসটা তো নিজেকেই গড়তে হবে।
করোনায় আক্রান্ত হয়েও যারা সুস্থ হয়েছেন, তারা মূলত, ভয়কে জয় করেছেন। তারা সর্বত্র সবসময় স্বচ্ছন্দ সপ্রতিভ-নিজেদের আত্মপ্রত্যয় সংগ্রহ, সঞ্চিত ও বর্ধিত করেছেন।
চিকিৎসকদের মতে, চিকিৎসা পদ্ধতি আত্মপ্রত্যয় গড়ে তুলতে পারে না। যখন অন্যসব কিছু ব্যর্থ হয় তখন শুধু সুতীব্র লক্ষ্য মানুষকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।
ট্যুলেন ইউনিভার্সিটির স্কুল অফ মেডিসিনের ড. জর্জ ই. বার্চের মতে, "সবচেয়ে দ্রুত মৃত্যুর পথটি হলো হতাশ হয়ে কিছুই না করা।" তার এক ক্যান্সার রোগী মিসেস ডি। তার ক্যান্সার ধরা পড়ে তার ছেলের বয়স যখন মাত্র দুবছর। আরও হতাশাজনক অন্ধকারময় হয়ে উঠে যখন তার রোগ নির্ণয়ের মাত্র তিন মাস আগে তার স্বামীর মৃত্যু হয়। আমরা ডাক্তাররা আশার আলো দেখাতে পারিনি। কিন্তু মিসেস ডি কিন্তু হাল ছাড়েননি। উনি জীবীকার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে ছোট্ট ছেলেটাকে কলেজ পর্যন্ত পৌঁছে দেবেন- দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হলেন। বেশ কয়েকবার তার শল্য চিকিৎসা করা হয়। প্রতিবারই আমরা বলতাম, 'মাত্র কয়েক মাস বাঁচবেন।'
ক্যান্সার সম্পূর্ণ সারেনি। তবে ঐ কয়েক মাস বেড়ে দীর্ঘ ২০ বছর হয়েছিলো। মিসেস ডি ঠিকই ছেলের কলেজ পাস করা দেখে গিয়েছিলেন। সুতীব্র বাসনার এতো শক্তি ছিলো যে তার মৃত্যুকে দুদশক যাবৎ ঠেকিয়ে রেখেছিলো। পৃথিবীর কোনো ওষুধই দীর্ঘ জীবন পেয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনার মতো শক্তিশালী নয়।
'করোনা' ভয়- অনিশ্চয়তা, হতাশা দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, লজ্জা ও আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।
'হাউ টু লিভ ৩৬৫ ডেজ এ ইয়ার' ড. শিন্ডলারের একটি গ্রন্থ। এটি পড়ে পড়ে একটি একটি করে পৃষ্ঠা উল্টাচ্ছিলাম। আর প্রতিটি পৃষ্ঠায় যেনো ভেসে উঠছিলো, প্রাণঘাতী করোনায় নিহত আপন মুখগুলোর প্রতিচ্ছবি। যার মধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সহকর্মীর মৃত্যু যেমন আমাদের শোক বিহ্বল করেছে, ঠিক তেমনি আবার আমাদের অদম্য সাহস ও মনস্তাত্ত্বিক শক্তিকে বাড়িয়ে দিয়েছেন-বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সম্পাদক করোনাকে পরাস্ত করে।
ড. শিন্ডলার বিভিন্ন রোগভোগ নিয়ে কিছু চমকপ্রদ ঘটনার অবতারণা করেছেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত এক উকিল বন্ধুর কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, তাকে নাকি ওই বন্ধু ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার খবর শুনে এই মর্মে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যে, 'মৃত্যুর আগে মরবো না।' ৭৮ বছর বয়স্ক ওই বন্ধুটি শেষ জীবন দর্শন হলো "মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত আমি বেঁচে থাকবো। জীবন ও মৃত্যু দুটিকে দুটিতে গুলিয়ে ফেলবো না। যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, আমি বাঁচতে চাই। আধ মরা হয়ে বাঁচবো কেনো? একটা মিনিটও মৃত্যু হয়ে কাটানোর মানে সেই এক মিনিট আমি মৃত, আমি ঐ মূহুর্তে বেঁচে নেই।"
আত্মবিশ্বাস নিয়ে সে আইন ব্যবসায় ব্যস্ত হয়ে পড়লো। পারিবারিক জীবনযাপন ও জীবনকে উপভোগ করার পথে ক্যান্সার কখনই বাধা হয়ে উঠতে পারেনি। ক্যান্সারের সেই রোগীটি ৭৮ এর সঙ্গে আরও ১৯ বছর যোগ করে ৯৭ বছর পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন।
ড. একটা প্লেনে চড়ার কাহিনী তিনি বর্ণনা করেছেন এভাবে-প্লেন টেক অফ করার পর, টিক্ টিক্ আওয়াজ শুনে চমকে উঠলাম। পাশের সিটে বসা ভদ্রলোকটির দিকে তাকালাম, আওয়াজটা সেদিক থেকেই আসছিল।
প্রসন্ন হেসে ভদ্রলোক বললেন, 'ভয় নেই, বোমা নয়, এটা আমার হার্টের আওয়াজ।' ২১ দিন আগে ওর একটা অপারেশন হয়, বুকে একটি প্লাস্টিকের বাল্ব বসানো হয়েছে। এই কৃত্রিম বাল্বের চারদিকে নতুন কোষ তৈরি হওয়া পর্যন্ত বেশ কয়েকমাস টিক্ টিক্ আওয়াজ শোনা যাবে। লোকটি বললেন, 'আরে আমার দারুণ সব পরিকল্পনা আছে। মিনেসোটায় ফিরে আমি আইন পড়বো, ডাক্তার বলেছেন প্রথম কয়েকমাস সাবধানে থাকতে হবে, তারপর একদম নতুন মানুষ হয়ে উঠবো।' তিনি বলেন, বেশিরভাগ মানুষই রোগ নিয়ে আক্ষেপ করে নিজেকে অথর্ব করে ফেলে।
একাধিক ডায়াবেটিসের রোগীর উদাহরণ টেনে বলেন, একজন রোগী ডায়াবেটিস যদিও যৎসামান্য তবুও সে প্রায় অর্ধমৃত। আবহাওয়া পরিবর্তনের ভয়ে প্রায় সব সময়ই সে আপাদমস্তক নিজেকে ঢেকে রাখে। সংক্রমণের ভয়ে সে সামান্য সর্দিকাশির লক্ষণ দেখলেই সেখান থেকে পালায়। অতিরিক্ত পরিশ্রমের ভয়ে সে কিছুই কাজ করে না। তার সমস্যাটা 'কি যে ভয়ংকর' সেটা বোঝাতে গিয়ে অন্যদের অতিষ্ঠ করে তোলে। এই ভদ্রলোকটির আসল রোগ কিন্তু ডায়াবেটিস নয়। এক্মকিউসাইটিসের রোগী।
পাশাপাশি আরেকজন ভদ্রলোকের কথা উল্লেখ করে ড. শিন্ডলার বলেন, এই লোকটির রোগ সত্যিই কঠিন ও দূরারোগ্য। উপরোক্ত ভদ্রলোকটির তুলনায় ৩০ গুণ বেশি ইনসুলিন নেন তা সত্ত্বেও রোগ তাকে জব্দ করতে পারে না। কাজ উপভোগ করা, আনন্দ করার জন্য ইনি বেঁচে আছেন। আমাকে একদিন বললেন, 'অসুবিধা তো হয়ই, তা দাড়ি কামানোটাও তো বিরক্তিকর। তাই বলে বসে শুয়ে, দুশ্চিন্তা করে জীবন কাটাবো নাকি? যখনই ইনসুলিন নিই, তখন ইনসুলিনের আবিষ্কারকারককে ধন্যবাদ জানাই।
এক্মকিউসাইটিস নিরাময়ে ��পায় সম্পর্কে বলেন, রোগের ব্যাপারে তা যদি জ্বর, সর্দিকাশিও হয়, যত আলোচনা করবেন ততই গুরুতর হয়ে উঠবে। অসুস্থতার ব্যাপারে কথাবার্তা বলা অনেকটা আগাছায় সার দেয়ার মতো।
সম্প্রতি বিশ্ববিখ্যাত মেয়োকিল্লনিক থেকে অবসর নেয়া ড. ওয়াল্টর আলভারেজ লিখেছেন, "আমি সব সময়ই দুশ্চিন্তাগ্রস্তদের চিন্তাভাবনা নিয়ন্ত্রণ করতে বলি। যেমন এক ভদ্রলোক দেখা করতে আসেন- উনি দৃঢ় নিশ্চিত যে তার পিন্ড কোষ রোগাক্রান্ত যদিও আটটি ভিন্ন ভিন্ন এক্সরে তার বদ্ধধারণাকে ভুল প্রমাণ করে। আমি তাকে অনুরোধ করি পিন্ডকোষের আর এক্মরে যেন না করান। হাজার হাজার হার্টসচেতন মানুষকে আমি ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম করাতে নিষেধ করি।'
অসুস্থ বোধ করার অবিরাম নালিশ বন্ধ করুন, যেমনটি আছেন তাতেই সুখী হন। এই ভালোবোধ নতুন ব্যথা বেদনা ও ব্যাধি থেকে সুরক্ষিত রাখবে।
নিজেকে প্রায় মনে করিয়ে দিন, 'মরচে ধরার চেয়ে ক্ষয়ে যাওয়া ভালো।' হাসপাতালে শয্যাশায়ী পড়ে আছেন এ কথা কল্পনা করে বাঁচতে ভুলে যাবেন না।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
0 notes
dynamicguy · 3 years ago
Text
দ্রুত মৃত্যুর পথটি হলো হতাশ হয়ে কিছু না করা
'করোনা' নিঃসন্দেহে প্রাণঘাতী। এটা সৃষ্টি করেছে নানা ধরনের, ভয়, আতঙ্ক যা মনের সংক্রমণও। শরীরের সংক্রমণ দূর করার উপায় চিকিৎসা পদ্ধতি দ্বারাই করতে হবে, কিন্তু আত্মপ্রত্যয় জিনিসটা তো নিজেকেই গড়তে হবে।
করোনায় আক্রান্ত হয়েও যারা সুস্থ হয়েছেন, তারা মূলত, ভয়কে জয় করেছেন। তারা সর্বত্র সবসময় স্বচ্ছন্দ সপ্রতিভ-নিজেদের আত্মপ্রত্যয় সংগ্রহ, সঞ্চিত ও বর্ধিত করেছেন।
চিকিৎসকদের মতে, চিকিৎসা পদ্ধতি আত্মপ্রত্যয় গড়ে তুলতে পারে না। যখন অন্যসব কিছু ব্যর্থ হয় তখন শুধু সুতীব্র লক্ষ্য মানুষকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।
ট্যুলেন ইউনিভার্সিটির স্কুল অফ মেডিসিনের ড. জর্জ ই. বার্চের মতে, "সবচেয়ে দ্রুত মৃত্যুর পথটি হলো হতাশ হয়ে কিছুই না করা।" তার এক ক্যান্সার রোগী মিসেস ডি। তার ক্যান্সার ধরা পড়ে তার ছেলের বয়স যখন মাত্র দুবছর। আরও হতাশাজনক অন্ধকারময় হয়ে উঠে যখন তার রোগ নির্ণয়ের মাত্র তিন মাস আগে তার স্বামীর মৃত্যু হয়। আমরা ডাক্তাররা আশার আলো দেখাতে পারিনি। কিন্তু মিসেস ডি কিন্তু হাল ছাড়েননি। উনি জীবীকার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে ছোট্ট ছেলেটাকে কলেজ পর্যন্ত পৌঁছে দেবেন- দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হলেন। বেশ কয়েকবার তার শল্য চিকিৎসা করা হয়। প্রতিবারই আমরা বলতাম, 'মাত্র কয়েক মাস বাঁচবেন।'
ক্যান্সার সম্পূর্ণ সারেনি। তবে ঐ কয়েক মাস বেড়ে দীর্ঘ ২০ বছর হয়েছিলো। মিসেস ডি ঠিকই ছেলের কলেজ পাস করা দেখে গিয়েছিলেন। সুতীব্র বাসনার এতো শক্তি ছিলো যে তার মৃত্যুকে দুদশক যাবৎ ঠেকিয়ে রেখেছিলো। পৃথিবীর কোনো ওষুধই দীর্ঘ জীবন পেয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনার মতো শক্তিশালী নয়।
'করোনা' ভয়- অনিশ্চয়তা, হতাশা দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, লজ্জা ও আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।
'হাউ টু লিভ ৩৬৫ ডেজ এ ইয়ার' ড. শিন্ডলারের একটি গ্রন্থ। এটি পড়ে পড়ে একটি একটি করে পৃষ্ঠা উল্টাচ্ছিলাম। আর প্রতিটি পৃষ্ঠায় যেনো ভেসে উঠছিলো, প্রাণঘাতী করোনায় নিহত আপন মুখগুলোর প্রতিচ্ছবি। যার মধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সহকর্মীর মৃত্যু যেমন আমাদের শোক বিহ্বল করেছে, ঠিক তেমনি আবার আমাদের অদম্য সাহস ও মনস্তাত্ত্বিক শক্তিকে বাড়িয়ে দিয়েছেন-বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সম্পাদক করোনাকে পরাস্ত করে।
ড. শিন্ডলার বিভিন্ন রোগভোগ নিয়ে কিছু চমকপ্রদ ঘটনার অবতারণা করেছেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত এক উকিল বন্ধুর কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, তাকে নাকি ওই বন্ধু ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার খবর শুনে এই মর্মে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যে, 'মৃত্যুর আগে মরবো না।' ৭৮ বছর বয়স্ক ওই বন্ধুটি শেষ জীবন দর্শন হলো "মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত আমি বেঁচে থাকবো। জীবন ও মৃত্যু দুটিকে দুটিতে গুলিয়ে ফেলবো না। যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, আমি বাঁচতে চাই। আধ মরা হয়ে বাঁচবো কেনো? একটা মিনিটও মৃত্যু হয়ে কাটানোর মানে সেই এক মিনিট আমি মৃত, আমি ঐ মূহুর্তে বেঁচে নেই।"
আত্মবিশ্বাস নিয়ে সে আইন ব্যবসায় ব্যস্ত হয়ে পড়লো। পারিবারিক জীবনযাপন ও জীবনকে উপভোগ করার পথে ক্যান্সার কখনই বাধা হয়ে উঠতে পারেনি। ক্যান্সারের সেই রোগীটি ৭৮ এর সঙ্গে আরও ১৯ বছর যোগ করে ৯৭ বছর পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন।
ড. একটা প্লেনে চড়ার কাহিনী তিনি বর্ণনা করেছেন এভাবে-প্লেন টেক অফ করার পর, টিক্ টিক্ আওয়াজ শুনে চমকে উঠলাম। পাশের সিটে বসা ভদ্রলোকটির দিকে তাকালাম, আওয়াজট�� সেদিক থেকেই আসছিল।
প্রসন্ন হেসে ভদ্রলোক বললেন, 'ভয় নেই, বোমা নয়, এটা আমার হার্টের আওয়াজ।' ২১ দিন আগে ওর একটা অপারেশন হয়, বুকে একটি প্লাস্টিকের বাল্ব বসানো হয়েছে। এই কৃত্রিম বাল্বের চারদিকে নতুন কোষ তৈরি হওয়া পর্যন্ত বেশ কয়েকমাস টিক্ টিক্ আওয়াজ শোনা যাবে। লোকটি বললেন, 'আরে আমার দারুণ সব পরিকল্পনা আছে। মিনেসোটায় ফিরে আমি আইন পড়বো, ডাক্তার বলেছেন প্রথম কয়েকমাস সাবধানে থাকতে হবে, তারপর একদম নতুন মানুষ হয়ে উঠবো।' তিনি বলেন, বেশিরভাগ মানুষই রোগ নিয়ে আক্ষেপ করে নিজেকে অথর্ব করে ফেলে।
একাধিক ডায়াবেটিসের রোগীর উদাহরণ টেনে বলেন, একজন রোগী ডায়াবেটিস যদিও যৎসামান্য তবুও সে প্রায় অর্ধমৃত। আবহাওয়া পরিবর্তনের ভয়ে প্রায় সব সময়ই সে আপাদমস্তক নিজেকে ঢেকে রাখে। সংক্রমণের ভয়ে সে সামান্য সর্দিকাশির লক্ষণ দেখলেই সেখান থেকে পালায়। অতিরিক্ত পরিশ্রমের ভয়ে সে কিছুই কাজ করে না। তার সমস্যাটা 'কি যে ভয়ংকর' সেটা বোঝাতে গিয়ে অন্যদের অতিষ্ঠ করে তোলে। এই ভদ্রলোকটির আসল রোগ কিন্তু ডায়াবেটিস নয়। এক্মকিউসাইটিসের রোগী।
পাশাপাশি আরেকজন ভদ্রলোকের কথা উল্লেখ করে ড. শিন্ডলার বলেন, এই লোকটির রোগ সত্যিই কঠিন ও দূরারোগ্য। উপরোক্ত ভদ্রলোকটির তুলনায় ৩০ গুণ বেশি ইনসুলিন নেন তা সত্ত্বেও রোগ তাকে জব্দ করতে পারে না। কাজ উপভোগ করা, আনন্দ করার জন্য ইনি বেঁচে আছেন। আমাকে একদিন বললেন, 'অসুবিধা তো হয়ই, তা দাড়ি কামানোটাও তো বিরক্তিকর। তাই বলে বসে শুয়ে, দুশ্চিন্তা করে জীবন কাটাবো নাকি? যখনই ইনসুলিন নিই, তখন ইনসুলিনের আবিষ্কারকারককে ধন্যবাদ জানাই।
এক্মকিউসাইটিস নিরাময়ে উপায় সম্পর্কে বলেন, রোগের ব্যাপারে তা যদি জ্বর, সর্দিকাশিও হয়, যত আলোচনা করবেন ততই গুরুতর হয়ে উঠবে। অসুস্থতার ব্যাপারে কথাবার্তা বলা অনেকটা আগাছায় সার দেয়ার মতো।
সম্প্রতি বিশ্ববিখ্যাত মেয়োকিল্লনিক থেকে অবসর নেয়া ড. ওয়াল্টর আলভারেজ লিখেছেন, "আমি সব সময়ই দুশ্চিন্তাগ্রস্তদের চিন্তাভাবনা নিয়ন্ত্রণ করতে বলি। যেমন এক ভদ্রলোক দেখা করতে আসেন- উনি দৃঢ় নিশ্চিত যে তার পিন্ড কোষ রোগাক্রান্ত যদিও আটটি ভিন্ন ভিন্ন এক্সরে তার বদ্ধধারণাকে ভুল প্রমাণ করে। আমি তাকে অনুরোধ করি পিন্ডকোষের আর এক্মরে যেন না করান। হাজার হাজার হার্টসচেতন মানুষকে আমি ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম করাতে নিষেধ করি।'
অসুস্থ বোধ করার অবিরাম নালিশ বন্ধ করুন, যেমনটি আছেন তাতেই সুখী হন। এই ভালোবোধ নতুন ব্যথা বেদনা ও ব্যাধি থেকে সুরক্ষিত রাখবে।
নিজেকে প্রায় মনে করিয়ে দিন, 'মরচে ধরার চেয়ে ক্ষয়ে যাওয়া ভালো।' হাসপাতালে শয্যাশায়ী পড়ে আছেন এ কথা কল্পনা করে বাঁচতে ভুলে যাবেন না।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
ইসলামের দৃষ্টিতে করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকার
করোনাভাইরাস একটি প্রাণঘাতী রোগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত ১১ মার্চ এটিকে মহামারি ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের নির্দেশনায় রয়েছে এ মহামারি করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকার। বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব রোগের নিরাময় সম্পর্কে হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
প্রাণঘাতী মহামারি কোভিড-১৯ ভাইরাসটির হাতের তালুতে ভাসছে প্রায় পুরো পৃথিবী। বিশ্বের প্রায় ১৩২টি দেশ ও অঞ্চলে হানা দিয়েছে করোনা। মহামারি করোনার প্রতিরোধ ও প্রতিকারে যখন পুরো বিশ্ব চিন্তিত ও পেরেশান; তখনও ইসলামে রয়েছে এ মহামারির প্রতিরোধ-প্রতিকার তথা সর্বোত্তম চিকিৎসা। আল্লাহ তাআলা রোগের প্রতিষেধক সম্পর্কে কুরআনে ঘোষণা করেন- আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেন পাহাড়, গাছ ও উঁচু চালে আবাসস্থল তৈরি কর, তারপর সব ধরনের ফল থেকে খাও আর আপন পালনকর্তার উম্মুক্ত পথসমূহে চলাচল কর। তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নাহল : আয়াত ৬৮-৬৯)
ইসলামে বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষই বিশ্বাস করে যে, ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। মানুষের জীবনের এমন কোনো দিক নেই, যা সম্পর্কে ইসলামের কোনো দিকনির্দেশনা নেই। এমনকি জানা-অজানা রোগ-ব্যাধিও এর অন্তর্ভুক্ত। ব্যাপকভাবে আক্রান্ত (মহামারি) প্লেগ সম্পর্কে বিশ্বনবি বলেন-
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে (মহামারি) প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা তিনি বলেন, ‘এটি হচ্ছে এক ধরনের আজাব। আল্লাহ যার ওপর তা (মহামারি) পাঠাতে ইচ্ছে করেন, পাঠান। কিন্তু আল্লাহ এটিকে মুমিনদের জন্য রহমত বানিয়ে দিয়েছেন। অতএব প্লেগ রোগে কোনো বান্দা যদি ধৈর্য ধরে আর এ বিশ্বাস নিয়ে নিজ শহরে (অঞ্চল) অবস্থান করতে থাকে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য যা নির্দিষ্ট করে রেখেছেন তা ছাড়া আর কোনো বিপদ তার ওপর আসবে না। তাহলে ওই বান্দার জন্য থাকবে শহীদের সাওয়াবের সমান সাওয়াব।’ (বুখারি)
এ হাদিসের দৃষ্টিকোণ থেকে প্লেগ (যে কোনো মহামারি) প্রত্যেক ইসলামে বিশ্বাসী বান্দার জন্য আশীর্বাদ। কেননা মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী ব্যক্তি পাবে শহীদের মর্যাদা।
মানুষের জীবন ও মৃত্যু আল্লাহর ইচ্ছাধীন। সুতরাং মহামারি করোনাকে ভয় না করে আল্লাহর ওপর অগাধ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখে করোনা প্রতিরোধে হাদিসের উপদেশ মেনে চলা সর্বোত্তম। হাদিসের নির্দেশ অনুসারে মহামারি আক্রান্ত অঞ্চলে না যাওয়াও উত্তম। যাতে মহামারি হয় নিয়ন্ত্রিত থাকে না হয় নতুন করে সংক্রমণ না হয়।
করোনার প্রতিকার ও প্রতিরোধ রোগ প্রতিরোধে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি আমল হলো মুআব্বিজাত পড়ে নিজের শরীরে ফুঁ দেয়া। হাদিসে এসেছে- >> হজরত ইব্রাহিম ইবনে মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে রোগে ইন্তেকাল করেন, সেই রোগের সময় তিনি নিজ দেহে ‘মুআব্বিজাত’ (সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস) পড়ে ফুঁ দিতেন। অতঃপর যখন রোগের তীব্রতা বেড়ে গেল, তখন আমি (আয়েশা) সেগুলো পড়ে ফুঁ দিতাম। আমি তাঁর নিজের হাত তাঁর দেহের ওপর বুলিয়ে দিতাম। কেননা, তাঁর হাত ছিল বরকতময়। রাবি বলেন, ‘আমি যুহরিকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘তিনি কীভাবে ফুঁ দিতেন? তিনি বললেনঃ তিনি তাঁর দুই হাতের ওপর ফুঁ দিতেন, অতঃপর সেই দুই হাত দিয়ে আপন মুখমণ্ডল বুলিয়ে নিতেন।’ (বুখারি)
এ হাদিসের আলোকে মুআব্বিজাত তথা সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস মানুষের রোগ প্রতিরোধ করে। করোনায় আক্রান্তদের এ সুরাগুলো দিয়ে ঝাড়-ফুঁক দেয়া যেতে পারে।
>> হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘তিনটি জিনিসের মধ্যে রোগমুক্তি আছে- - মধু পানে, - শিঙ্গা লাগানোয় এবং - আগুন দিয়ে দাগ লাগানোয়। তবে আমি আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি।’ (বুখারি)
এ হাদিসের আলোকে বোঝা যায় যে, মধু পান, হিজামা তথা সিঙ্গা লাগানোয় রয়েছে রোগের প্রতিষেধক। এগুলোতেও রয়েছে করোনাভাইরাস নিরাময়ে দুর্দান্ত উপায়।
>> হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক মাসে তিন দিন সকালবেলা মধু পান করবে যে যে কোনো মারাত্মক মৌসুমি রোগে আক্রান্ত হবে না।’ (ইবনে মাজাহ)
হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত প্রতিদিন এক চামচ করে মধু পান করা। এটা মানুষকে করোনাসহ যে কোনো মহামারি থেকে মুক্তি দেবে।
>> হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘কালোজিরা ব্যবহার কর। কালো জিরায় রয়েছে ‘শাম’ ছাড়া প্রত্যেক রোগের প্রতিষেধক। আর ‘শাম’ হলো মৃত্যু।’ (বুখারি)
হাদিসে কালোজিরাকে শুধু মৃত্যু ছাড়া সব রোগের প্রতিষেধক বলা হয়েছে। সুতরাং করোনাসহ সব মহামারিতেও কালো জিরা হতে পারে রোগ ও ভাইরাসের প্রতিষেধক।
এছাড়া ২ হাজার বছর ধরে চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণাও দেখা গেছে যে, কালোজিরায় বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও এন্টি ভাইরাসের উপাদান বিদ্যমান।
তাহলে মানুষ কীভাবে করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পাবে? হাদিসে এসেছে- হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘এমন কোনো রোগ নেই যা আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি করেননি। আর তিনি এর প্রতিষেধকও সৃষ্টি করেছেন’
তাছাড়া আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে যে কোনো বিষয়ে ‘তাক্বওয়া’ বা তাকে ভয় করা এবং ‘তাওয়াক্কুল’ তথা তার ওপর ভরসা করার কথা বলেছেন। কেননা এমন কিছু জিনিস আছে যা আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া কোনো মানুষই তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
সুতরাং মহামারি করোনা থেকে মুক্তি পেতে হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী নিয়মিত মধু ও কালোজিরা খাওয়ার পাশাপাশি মুয়াব্বিজাতের আমল করা। তাতে করোনাসহ মারাত্মক সব মহামারি থেকে মানুষ থাকবে নিরাপদ।
হাদিসের নির্দেশনায় যারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মধু, কালোজিরা নিয়মিত গ্রহণ করে, তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। আর তা মানুষকে যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি লাভে সহায়তা করে। আর নিয়মিত মধু ও কালোজিরা খাওয়ায় করোনাসহ কোনো মহামারিই মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে না।
সুতরাং প্রাণঘাতী ব্যাধি করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও প্রতিকারে হাদিসের নির্দেশনা মেনে মধু ও কালোজিরা খাওয়া যেমন জরুরি। আবার মহামারি আক্রান্ত হলে হাদিসে ঘোষিত আমল মুআব্বিজাত পড়ে ঝাড়-ফুঁক করাও জরুরি।
করোনাভাইরাস থেকে বেঁচে থাকতে হাদিসে ঘোষিত এ দোয়াগুলোর আমলও করা যেতে পারে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় তিনবার বলবে- بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদ্বি ওয়ালা ফিসসামায়ি, ওয়া হুয়াসসাম উল আলিম।’ সকাল হওয়া পর্যন্ত ওই ব্যক্তির উপর আকস্মিক কোনো বিপদ আসবে না। আর যে ব্যক্তি সকালে তিনবার এ দোয়া পড়বে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার ওপর কোনো বিপদ আসবে না।’ (তিরমিজি, আবু দাউদ) অর্থ : ‘আল্লাহর নামে, যার নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোনো বস্তুই ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও মহাজ্ঞানী।’
>> اَللَّهُم��َ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাচি ওয়াল জুনুনি ওয়াল ঝুজামি ওয়া মিন সায়্যিয়িল আসক্বাম।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)
>> اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَ الْاَدْوَاءِ উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আ’মালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি।’ (তিরমিজি)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে হাদিসের নির্দেশনা মেনে করোনাসহ যে কোনো মহামারিমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
0 notes
engineersdiary · 5 years ago
Photo
Tumblr media
------------------------------------------------------ এক- বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের অবস্থা ------------------------------------------------------ ভাবতে অবাক লাগে, সোয়া পাঁচ লক্ষ কোটি টাকার বাজেটে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়য়ের বাজেট ১২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার মত, যা বাজেটের ২,৪%। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে যেখানে দেশের প্রতিরক্ষা বাজেট ২৯ হাজার ৬৭ কোটি টাকা সেখানে স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সংক্রান্ত সব বরাদ্দ মিলিয়ে স্বাস্থ্য বরাদ্দ ২৫ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে যা বাজেটের ৪,৯%। এই স্বাস্থ্য বাজেটে চিকিৎসা ছাড়াও যেসব স্কোপ আছে তা হচ্ছে- ১. স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা-সংক্রান্ত যুগোপযোগী নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন; ২. স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদান এবং জনগণের প্রত্যাশিত সেবার পরিধি সম্প্রসারণ; ৩. স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সুবিধাসহ জনস্বাস্থ্য উন্নয়ন এবং বিভিন্ন সংক্রামক-অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধ ও প্রতিকার; ৪. মানসম্পন্ন ওষুধ উৎপাদন ও বিতরণ এবং আমদানি ও রফতানিযোগ্য ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণ; ৫. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, চিকিৎসা ��িক্ষা, নার্সিং শিক্ষা, জাতীয় জনসংখ্যা, স্বাস্থ্যবিষয়ক গবেষণা ও প্রশিক্ষণ-সংক্রান্ত কার্যাবলি; ৬. স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ- সংক্রান্ত স্থাপনা, সেবা ইনস্টিটিউট ও কলেজ নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ ও সম্প্রসারণ; ৭. শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্যসেবা, সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি, বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি এবং পুষ্টি উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন; ৮. স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সকল স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি। করোনার পর জানা গেল, দেশে মাত্র তিনটা থার্মাল স্ক্যানার রয়েছে, যার দুটো নষ্ট। চীনা রাষ্ট্রদূত এই নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলে এই খবর জানাজানি হয়ে পড়ে। দেশের সবগুলো স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরে কিভাবে সঙ্ক্রমিত রোগ নির্ণিয়ের কারিগরি আবকাঠামো সাশ্রয়ী ও দুর্নীতিমুক্ত ভাবে তৈরি করা যায়, সেসব কেনার পড়ে সঠিক ভাবে মেইন্টেইনেন্সও করা যায় তা নয়ে প্রশাসন ও সরকার আন্তরিক হোক। এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, স্বাস্থ্য খাত দেশের অন্যতম একটি দুর্নীতিপরায়ন সেবা খাত। এমতাবস্থায় বহু মেডিক্যাল সাপ্লাই ও ফ্যাসিলিটি অকেজো], বহু হাসপাতাল আন ইকুইপড, থাকলেও দিতে হয় উচ্চ পরিমাণ চাঁদা, আছে হয়রানি। ফলে দুর্যোগে, সংকটে, সংক্রামণ রোগের প্রাদুর্ভাবে যথাযথ চিকিৎসা সেবা অধরাই থাকে। নেতারা, বিত্তবানরা উচ্চ খরুচের বেসরকারি হাসপাতালে যান কিংবা বিদেশে, কিন্তু আমজনতা হয় চিকিৎসা ব্যয়ে সর্বসান্ত হঙ, নতুবা রোগ নিয়ে মরেন। পাশা https://www.instagram.com/p/B92XyqUH8xx/?igshid=m9t57sfn66jr
0 notes
sazzad128 · 5 years ago
Photo
Tumblr media
হিংসা রোগের কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা . হিংসা হচ্ছে কবিরা গুনাহ । . কারো উন্নতি দেখে, ভালো কিছু দেখে যদি অন্তরের মধ্যে জ্বলে তাহলে মনে করতে হবে অন্তরের মধ্যে হিংসার রোগ ঢুকে গেছে । . কারো উন্নতি বা ভাল হওয়ার অর্থ হচ্ছে আল্লাহ তার উন্নতি করেছে , তার রিজিক বাড়িয়ে দিয়েছেন । এখানে কারো ব্যবসায় লাভ হতে পারে , ভাল চাকরি পেতে পারে , অনেক টাকা পয়সার মালিক হতে পারে , মোট কথা হচ্ছে সকল ধরনের উন্নতি। বান্দার এই উন্নতি আল্লাহর পক্ষ থেকে হয় । . তাই কারো উন্নতি দেখে হিংসা করার অর্থ হচ্ছে আল্লাহর সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করা , অর্থাত আল্লাহ কোন ব্যক্তির উন্নতি দেওয়ার কারনে যদি অন্তরের মধ্যে ব্যথা শুর�� হয়, তাহলে মনে রাখতে হবে যে আমার অন্তর আল্লাহর এই সিদ্ধান্তের পক্ষে না। পুরা ঈমান নিয়ে টানাটানি করার মত একটা অবস্থা । এজন্য হিংসা করা ডাইরেক কবিরা গুনাহ। . হিংসা থেকে বাঁচার জন্য , যার উন্নতি দেখে হিংসা হয় তার জন্য বেশি বেশি করে দোয়া করা । তার যদি বেশি টাকা পয়��া হয় তাহলে আরো দোয়া কর আল্লাহ আরও বেশি টাকা পয়সা বাড়িয়ে দাও। মনে না চাইলেও মুখে মুখে বলা তাহলে অন্তর থেকে হিংসা নামক ব্যাধি দূর হয়ে যাবে। https://www.instagram.com/p/B5cCWy8A-Xr/?igshid=ppwoubnf3vj3
0 notes
homeopathy79 · 9 months ago
Text
আইবিএস কি?
➤আইবিএস কত প্রকার ও কি কি?
➤ আইবিএসের লক্ষণ কি কি?
➤কি কারনে আইবিএস হয় ?
➤আইবিএস ��লে করনীয় কি?
➤ কি ভাবে আইবিএস থেকে মুক্তি পাবেন ?
➤আইবিএস কি?
আইবিস হলো পেটের ভেতর অন্ত্রের একটি ক্রিয়ামূলক ব্যাধি, যা পেটে ব্যথা এবং মলত্যাগের সামঞ্জস্যের পরিবর্তন হয় । পেটে অধিক পীড়ার সৃষ্টি করে।মানবদেহে বিভিন্ন মাংসপেশী থাকে।এই মাংসপেশি যখন অতিরিক্ত সংকোচন ও প্রসারন হয় তখন মলের গতি ব্যাহত হয়। যার ফলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়।যেমন ডায়রিয়া, পেটে গ্যাস, পেটে কামড় দিয়ে পায়খানা আসা, মল ত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন ইত্যাদি
➤আইবিস কত প্রকার ও কি কি?
আইবিস তিন প্রকার।যথাঃ
1.IBS -C:constipation symptoms
2.IBS -D:Diarrhoea symptoms
3.IBS -M:Mixed Bowel symptoms
1.IBS -C:constipation symptoms
পেটে ব্যথার সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য থাকেএবং পায়খানা শক্ত হয়
2.IBS -D:Diarrhoea symptoms
পেটে ব্যথার সঙ্গে পাতলা বা নরম পায়খানা হয়
3.IBS -M:Mixed Bowel symptoms
পেটে ব্যথার সঙ্গে রুগিদের কখন ও নরম আবার কখন ও শক্ত পায়খানা হয়
➤আইবিএস কেন হয়?
নানা কারনে আইবিস হয়ে থাকে।সাধারণত পুরুষের তুলনায় মহিলাদের এই রোগ বেশি দেখা যায়।
১.অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন
২.ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার বেশি খেলে।
৩.অনিয়ন্ত্রিত পরিবেশ
৪.অতিরিক্ত টেনশন। ইত্যাদির কারনে আইবিএস দেখা যায়।
➤আইবিস এর লক্ষনঃ
১.অতিরিক্ত পেটে ব্যাথা থাকে।
২.কারো কারো প্রচুর পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে।আবার কারো কারো প্রচুর শক্ত পায়খানা ও হয়ে থাকে।
৩.পেট ফুলে থাকে।
৪.পেটে অনেক গ্যাস জমে যায়
৫.পেটের ভেতর জ্বালা পোড়া করে এই সব লক্ষণ দীর্ঘদিন ধরে দেখা দিলে বুঝতে হবে আপনার আইবিএস হয়েছে।
➤আইবিএস এর প্রতিকারঃ
১.নিয়ন্ত্রণ জীবনযাপন
২.সুষম খাদ্য গ্রহন
৩.নিয়মিত ও পরিমাণ অনুযায়ী ঘুমানো
৪.অতিরিক্ত টেনশন করা যাবে না।
৫.অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার।
➤কি ভাবে আইবিএস থেকে মুক্তি পাবেন ?
আইবিএস হলে হোমিওপ্যাথি ঔসধ সেবন করলে খুব দ্রুত এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব। লক্ষন ভিক্তিক অনেক হোমিওপ্যাথি ঔসধ রয়েছে । তাই আইবিএস হলে দেরি না করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের নিকট থেকে পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤আপনার এবং আপনাদের পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা আমাদের লক্ষ্য
➤অনলাইনে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে ঘরে বসে অরজিনাল জার্মানির হোমিওপ্যাথি ঔষধের মাধ্যমে শিশু,নারী ও পুরুষের যাবতীয় রোগের প্রকৃত চিকিৎসা নিন।
➤আমাদের থেকে চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে আপনাকে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।(শুধুমাত্র পূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর–ভিক্তিতে রোগী দেখা হয়।)
➤অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে যা করতে হবে :
➤১ম ধাপ : অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন https://user.besthomeodoctor.com
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে Homeo Health Care App লিঙ্ক টি ক্লিক করে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctorঅ্যাপ টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ওয়েবসাইট লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন Website: https://besthomeodoctor.com এবং ওয়েবসাইটের Appointment বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤২য়ধাপ :Appointment/সাক্ষাৎকার বাটনে ক্লিক করে ফরমটি পুরন করে সাবমিট করুন।
➤৩য় ধাপ : যাদের চেম্বারে এসে চিকিৎসা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই তারা ঘরে বসে ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে চাইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর নির্ধারিত সমায় মোবাইলের ডাটা অন করে কাছে রাখুন । আর যারা চেম্বারে আসতে পারবেন তারা সরাসরি চেম্বারে এসে চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤ ৪র্থ ধাপ :চিকিৎসা নেওয়ার পর Prescription/চিকিৎসাপত্র বাটনে ক্লিক করলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে যাবেন।
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤চেম্বারের ঠিকানাঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার -১
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী, মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ01714010479
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤©Email: [email protected]
➤ Google Map: https://maps.app.goo.gl/qBVbDN5GuGf3bwEn7
➤ Website: https://besthomeodoctor.com
➤ অ্যাপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক https://user.besthomeodoctor.com
➤ App : Homeo Health Care https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctor
➤FacebookPage: https://web.facebook.com/healthcarehomeohall
➤Youtube : https://www.youtube.com/channel/UC9XxQK20r7p12XbrnCy2YFA
➤Instagram: https://www.instagram.com/besthomeo
➤Linkedin: https://www.linkedin.com/in/dr-mahmudul-hasan-0a03212aa/
➤Twitter: https://twitter.com/MdDoctor91492
#ibs #irritablebowelsyndrome #ibsawareness #ibsdiet #ibstreatment #ibsrelief #ibscommunity #ibssupport #livingwithibs #ibswarrior #ibsstrong #ibsfighter #ibssucks #ibsproblems #ibssymptoms #ibsflareup #ibsdiettips #ibsmanagement #ibstreatmentoptions #ibsresearch
Tumblr media
1 note · View note
dailynobobarta · 4 years ago
Text
কুমিল্লায় একজন ব্যাংকার এর করোনা জয়ের গল্প
New Post has been published on https://is.gd/TSQmEx
কুমিল্লায় একজন ব্যাংকার এর করোনা জয়ের গল্প
মোঃ কামরুজ্জামান বাবু, কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ "করোনাকে ভয় নয়, উপভোগ করুন "- এমনভাবেই বললেন অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র কর্মকর্তা মোঃ শরীফুল ইসলাম। তিনি তার করোনাকালীন সময়ের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার সময় বলেন, " আমার করোনাকালীন অভিজ্ঞতাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করছি যাতে সবার সচেতনতা ও সাহস বৃদ্ধি পায়। " তিনি আরও বলেন, " প্রথমে বলতে চাই সকল রোগ ব্যাধি আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। কোন রোগেরই নিজস্ব কোন ক্ষমতা নেই। আপনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেও বেঁচে থাকতে পারেন যদি না ঐ রোগেই আপনার মৃত্যু লিখা থাকে; আবার একটি পিঁপড়ার কামড়েও মরতে পারেন যদি ঐভাবে আপনার মৃত্যু নির্ধারিত থাকে। তাই রোগকে নয় বরং রোগের মালিককে ভয় করুন। গত ২০ জুন রাতে আমার জ্বর আসে সাথে শরীর দুর্বল এবং ব্যথা অনুভব করি। জ্বর খুব বেশি না থাকলেও শাখায় একজন অফিসার করোনা পজিটিভ থাকায় ২৪ তারিখ স্যাম্পল দেই। ২৮ তারিখ সিভিল সার্জন অফিস থেকে ফোন দিয়ে আমায় জানায় যে, আমার করোনা পজিটিভ। ছোট্ট একটা থাক্কা গেয়েছিলাম; আর খাওয়াটাও স্বাভাবিক! কিন্তু ভয় পাইনি। আমি স্বাভাবিক ছিলাম আর আল্লাহকে ডাকছিলাম, নিজেকে সান্তনা দিলাম -যদি করোনায় মরণ লিখা থাকে তবে মারা যাব। আর যদি হায়াত থাকে তবে কিচ্ছু হবে না। আল্লাহর উপর ভরসা করে চিকিৎসা শুরু করলাম এবং নিয়মগুলো বেশি করে মানতে লাগলাম। শরীফুল ইসলাম বলেন, " আমার পরিবার, আত্মীয় স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষীদের উৎকন্ঠা, দু'আ এবং ভালবাসায় ১১ জুলাই করোনা থেকে মুক্তি পাই। " করোনাকে জয় করে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে তিনি কি কি করেছেন জানতে চাইলে জানান, " যেহেতু করোনার মৌসুম চলছে, তাই জ্বর আসার পর থেকেই আমার করোনা হয়েছে মনে করে প্রথম দিন থেকেই করোনার ঘরোয়া চিকিৎসা শুরু করেছিলাম। আমার স্ত্রীর কড়া শাসন (ভালবাসা) আর সেবায় ঘরোয়া চিকিৎসায় একচুলও ফাঁকি দিতে পারিনি। প্রতিদিন নিয়ম করে ৩-৪ বার আদা, এলাচ, লং, গোলমরিচ, তেজপাতাসহ বিভিন্ন মসলা সিদ্ধ গরম পানির ভাপ নেওয়া এবং সেই পানি সারা দিন একটু পরপর চায়ের মত পান করা। সকালে ঘুম থেকে উঠেই এবং রাতে ঘুমানোর আগে গরম পানির সাথে লেবু মিশিয়ে পানি পান করা, কালোজিরা আর মধু খাওয়া, তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়া, রাতে গরম দুধ খাওয়া, সারা দিনে প্রচুর পরিমাণে মাছ, ডিম সিদ্ধ (২টা), ফল, আর স্বাভাবিক খাবার দ্বিগুণ খেয়েছি। " এইবার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে কথা হলে বলেন, "রিপোর্ট পাওয়ার আগ পর্যন্ত ডাঃ এনামুল হক এর পরামর্শে নাপা এক্সটেন্ড তিন বেলা, মোনাস ১০ রাতে একটা, জিংক বি দু'বেলা, সিভিট দু'বেলা খেয়েছি। পজিটিভ আসার পর এন্টিবায়োটিক এ্যাজিন ৫০০ দু'বেলা, ফেক্সো ১২০ একবেলা, ইভেরা ১২ খালি পেটে সপ্তাহে দু'টা শুরু করলাম। নিয়মিত অক্সিমিটার দিয়ে অক্সিজেন এবং পালস মেপেছি, দুপুর বেলায় শারিরীক ব্যায়াম করেছি। " করোনাকালীন অভিজ্ঞতা/অনুভূতি নিয়ে বলেন, " যদি ভয়কে জয় করা যায় তাহলে করোনা স্বাভাবিক সর্দি জ্বরের মতোই। আর যদি ভয় এবং আতঙ্ক পেয়ে বসে তবে করোনা ক্যান্সারের চেয়েও মারাত্মক- আপনাকে মৃত্যুর স্বাদ নেওয়াবে। আল্লাহ আমাকে সাহায্য করেছেন, ভয়কে ভুলে যেতে এবং স্বাভাবিক থাকতে। আমার কিছুটা গলা ব্যথা ছিল, ৩০ জুন থেকে খাবারের স্বাদ এবং ঘ্রাণ শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলাম, নাকের সামনে আতর/পারফিউম ধরলেও বিন্দুমাত্র ঘ্রাণ পাইনি। কিছুটা শ্বাসকষ্ট ছিল, তবে কাশিটা আমার মারাত্মক ছিল। যার কারণে আমি অনেকের ফোন ধরতে পারিনি। ফোনে একটু কথা বললেই প্রচুর কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হতো। আমার অক্সিজেন ৯৫ এর নিচে নামেনি। ৪ জুলাই ঘ্রাণ এবং খাবারের স্বাদ ফিরে পেয়েছিলাম। " করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে আপনার কি পরামর্শ,এই বিষয়ে তিনি জানান, " আপনার করোনার উপসর্গ থাকুক বা না থাকুক এই সময়ে নিয়মিত উপরোক্ত ঘরোয়া চিকিৎসাগুলো করুন। স্বাস্থ্য বিধিনিষেধ মেনে চলুন। আর যদি করোনার উপসর্গ দেখা দেয় বা আক্রান্ত হন তবে মোটেও ভয় পাবেন না। আলহামদুলিল্লাহ বলে চিকিৎসা শুরু করুন আর করোনাকে উপভোগ করুন। প্রচুর প্রার্থনা করুন। মনে রাখবেন, যদি এই করোনায় আপনার মৃত্যু নির্ধারিত থাকে আপনি শহিদের মর্যাদা পাবেন তাহলে ভয় কী! আমরা তো শহিদ হতেই চাই। প্রচুর ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খান, যে সকল খাবারে রোগ প্রতিরোধ সক্ষমতা বাড়ায় তা বেশি বেশি খান। ইনশাআল্লাহ, কিচ্ছু হবে না। "
0 notes
anitvofficial · 5 years ago
Video
youtube
Pls Don't forget to subscribe us. ➤কসিদায়ে বুরদা শরীফ | বিশ্ববিখ্যাত নাত | ইমাম শরফুদ্দিন বুছুরি (র:) | Islamic History | Lecture-02 https://youtu.be/UzoBxLYkETE ➤দিল্লির শাহী জামে মসজিদ নিয়ে বিস্ময়কর কাহিনী যা আপনি জীবনেও শুনেন নি | Islamic History | Lecture-01 https://youtu.be/gg0fxvg3LD4 কসিদায়ে বুরদা শরীফ ___________________________ “কাসিদায়ে বুরদা ” শরীফের রচয়িতা হযরত শেখ আবু আবদুল্লাহ শরফউদ্দিন মুহাম্মদ ইবনে সাইদ ইবনে হাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) । ইমাম বুসিরী (রহঃ) নামেই সমধিক প্রসিদ্ধ লাভ করেছিলেন। বুসির বর্তমান মিশরের একটি জনপদ। যতদুর জানা যায় ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) ৬০৮ সালের ১লা শওয়াল ইংরেজি ১২১৩ (১২১১*) সালের ৭ই মার্চ দুলাস কসবার সান হাজীয়া কবিলায় জন্ম গ্রহন করেন। জীবনের অধিকাংশ সময় বুসির-এ অতিবাহিত করায় তিনি ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) নামে খ্যাত ছিলেন। তিনি কায়রোতে(বর্তমান) ইংরেজি ১২৯০ (১২৯৪*) সালে ইন্তেকাল করেন। হযরত ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) একজন প্রসিদ্ধ বুজুর্গ,সুপ্রসিদ্ধ কবি,বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও বহু ভাষাবিদ ব্যক্তিত্ত ছিলেন। তিনি প্রচুর কবিতা রচনা করেছিলেন। সেই যুগে তাঁর মতো স্বভাবসিদ্ধ কবি আর কেউই ছিলোনা। তৎকালীন জামানার আলেম সমাজ ও শাসকগোষ্ঠীর নিকট ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) যথেষ্ট সম্মান ও শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে তাকওয়া ও পরহেজগারীর জন্যও তিনি ছিলেন খ্যাতিমান । রচনার প্রেক্ষাপট একবার তিনি দুরারোগ্য পক্ষাঘাত রোগে আক্রান্ত হন। ফলে তাঁর এক পার্শ্ব অবশ হয়ে যায় ও তাঁর চলাফেরা বন্ধ হয়ে যায়। এ রোগ থেকে মুক্তির জন্য তিনি যথাসাধ্য চিকিৎসা করান কিন্তু কোন ফল হয় না। এতে কবি নিরাশ হয়ে পড়েন। একদিন এক অদৃশ্য ইঙ্গিতে ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) এক জু’মার রাতে একা এক নির্জনে ঘরে পূর্ণ ইখলাসের সাথে সরওয়ারে কায়নাত সরদারে দো-জাহান হযুর পুরনূর প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শানে একটি প্রশংসার কবিতা বা কাসীদা রচনা করেন। ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) আশা করেন হয়তবা এই কাসীদার বরকতে মহান আল্লাহ্ সুবহানু তা’আলা তাঁকে দুরারোগ্য ব্যাধি হতে শেফা দান করবেন। ��হান আল্লাহ্ সুবহানু তা’আলার শাহী দরবারে রোগ মুক্তির জন্য কান্নাকাটি করলেন এবং প্রার্থনা করতে করতে এই অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়লেন। স্বপ্নে নূরনবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)‘এর জিয়ারত নসীব হল। কবি স্বপ্নে এই কাসীদাটি সম্পূর্ণ আবৃতি সহকারে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে শুনালেন। হযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শ্রবণ করে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর পবিত্র হাত মুবারক দ্বারা কবির পক্ষাঘাত আক্রান্তস্থানে মুছে দিলেন ও তাঁর পবিত্র নক্সাদার ইয়ামেনী চাঁদর দ্বারা ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি)কে ঢেকে দিলেন। ইমাম বুসিরী(রাহমাতুল্লাহি আলাইহি)’এর ঘুম ভেঙ্গে গেল। তিনি জেগে উঠে বসলেন ও দেখতে পেলেন যে তাঁর শরীরে রোগের কোন চিহ্নই নেই! তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছেন। তিনি আরো অবাক হলেন যে, তাঁর শরীরে একটি নক্সাযুক্ত ইয়ামেনী চাঁদর শোভা পাচ্ছে। তিনি সকালে ঘর থেকে বের হলে স্বীয় বন্ধু শেখ আবু রাজার সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। তিনি কবিকে বলেন জনাব! আপনার সেই কাসিদাটি দিন তো। যেটি আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রশংসায় রচনা করেছেন। ইতোপূর্বে কবি কাসিদাতুল বুরদাহর কথা কাউকে জানাননি। তিনি বললেন আপনি কোন কাসিদাটি চাচ্ছেন। আমিতো অনেক কাসিদাতেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রশংসা করেছি। বন্ধু বললেন সেইটি যার প্রথম লাইন- ﺍﻣﻦ ﺗﺬﻛﺮ ﺟﻴﺮﺍﻥ ﺑﺬﻯ ﺳﻠﻢ ﻣﺰﺟﺖ ﺩﻣﻌﺎ ﺟﺮﻯ ﻣﻦ ﻣﻘﻠﺔ ﺑﺪﻡ বিস্তারিত পড়ুন: https://bit.ly/2yxJqCr হযরত শীষ (আঃ) এবং প্রথম মূর্তি পূজা প্রচলনের কাহিনী https://www.youtube.com/watch?v=wuyoFu7mJKs ২০১৮ এর অসাধারন ওয়াজ | মাওলানা আজিজ রজভী | Mawlana Mufti Aziz Razavi | Bangla Waz 2018 | ANI TV https://www.youtube.com/watch?v=KBis-Fv9oIs রাসুলুল্লাহ ﷺ এর পিতা মাতা কি জান্নাতী? https://www.youtube.com/watch?v=7ZWu4JJb7qs শবে বরাত পালনের আগে এই ভিডিও দেখুন, পাল্টে যাবেন আপনি https://www.youtube.com/watch?v=n3ulbDbbLmY মেরাজের ঘটনা এবং আলোচনা শুনুন ভাল লাগবেই https://www.youtube.com/watch?v=fCKUePWu4Jg শবে বরাত সম্পর্কে তথাকথিত শীর্ষ স্থানীয় ৭ জন আলেমের যুক্তিখন্ডন https://www.youtube.com/watch?v=W7uWeZCf78k শবে বরাতের ফযিলত ও আমল #1 https://www.youtube.com/watch?v=8UuFWigmdgI শবে মেরাজ নিয়ে আলোচনা করলেন https://www.youtube.com/watch?v=xpvmNgmohiY ✔️ ✔️আদম সৃষ্টির কাহিনী | হযরত আদম (আঃ) ও হাওয়াকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে ? https://www.youtube.com/watch?v=dQmpGsf-sJc ☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛ Thanks for watching this video. Share our videos to your friends. ☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛ Social Media Account: ☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛☛ ➽Facebook: https://ift.tt/3dCbGnO ➽Twitter: https://ift.tt/2VDDdNm ➽Instagram: https://ift.tt/2z8nU7F ➽Google+: https://goo.gl/mwuPzE ➽Website: https://ift.tt/2JErOqO Pls Don't forget to subscribe us. Thanks for watching this video. #BanglaWaz #ANI_TV *** ANTI-PIRACY WARNING *** This content's Copyright is reserved for ANI TV (AliNagar Islamic TV) Pvt. Any unauthorized reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented! (C) 2018 ANI TV (AliNagar Islamic TV) Pvt. All right reserved by © ANI TV™
0 notes
dhaka18 · 5 years ago
Text
নাঃসিসিজাম এবং এর ভয়াবহতা
নাঃসিসিজাম এবং এর ভয়াবহতা
মানসিক রোগগুলোর নাম শুনতে নিরীহ মনে হলেও আদতে এরা খুবই ভয়ানক। শারীরিক ব্যাধি যেমন চোখে দেখা যায় এবং সময়মত ব্যবস্থা নেয়া যায়।
কিন্তু শারীরিক ব্যাধির সম্পূর্ন বিপরীত মানসিক ব্যাধি। এ রোগ নিরব ঘাতকের মত যা বুঝে ওঠার বা সাবধান হওয়ার আগেই একটু একটু করে শেষ করে দিবে আপনাকে।
মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে গবেষণা ও চিকিৎসা নিয়ে কাজ করেন অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী শাহিদা আরবী ছুটি। তিনি অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় বসবাস করেন…
View On WordPress
0 notes
theprobablezell · 5 years ago
Video
youtube
গরুর এই মরন ব্যাধি থেকে বাঁচাতে যা যা করতে হবে | গরুর নতুন রোগ ও তার চিকিৎসা | Cattle Disease BD. দর্শক, বর্তমানে আমাদের দেশে গরুর খামারে নতুন একটি রোগ দেখা দিয়েছে । এ রোগের ফলে অনেক গরু ইাতমধ্যে মারাও গিয়েছে। আজ আমরা চেষ্টা করব এই রোগের সমাধান খোজার। More Videos: ♥ এক বছরে ১৮ লক্ষ টাকা লাভ: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=1i1-BLJdWFs&t ♥ টার্কি, চিনা মুরগি, ছাগল, গাঁড়ল, ভেড়া ও কবুতর একসাথে পালন: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=RvuoBU-7iMM ♥ 55 টি ষাঁড় গরু নিয়ে চলছে কুরবানির পূর্ব প্রস্তুতি: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=TqiSFiCWNmI ♥ ৮০০ হাঁস থেকে মাসে ১ লক্ষ টাকা আয়: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=ZrYvLTUZFyM ♥ প্রতিদিন 35-40 লিটার দুধ বিক্রি: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=Hgg_WjXjZhY ♥ মাসে ৩০- ৪০ হাজার টাকার পাখি বিক্রি: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=qAd0-S43ro0&t ♥ মাসে লক্ষ টাকা আয়: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=Lfq4sxFbCsQ&t=69s ♥ না দেখলে চরম মিস - পরিত্যক্ত ঘরে ৪০০ টি পাখি পালন: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=CQzjxwq18I8&t ♥ কবুতরের এমন খেলা জীবনেও দেখেননি: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=mpt4rsDp0J0 ♥ জাত না চিনে কবুতর কিনবেন না: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=OkR_pblkTSo ♥ টিনসেডে পাখি পালনের সহজ পদ্ধতি: ▬ https://www.youtube.com/watch?v=jHu46h6UvVw&t উদ্যােক্তা উইটিউব চ্যানেলে সবাইকে স্বাগতম । এই চ্যানেলটিতে আমরা নিয়মিত বিভিন্ন নতুন নতুন উদ্যােক্তাদের অনুপ্রেরনা মূলক ভিডিও শেয়ার করব । আমরা দেশের সফল ও ভিন্নচেতনার ব্যবসায়ীদের সফলতার গল্প বা বেড়ে ওঠার চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করব । নতুন উদ্যােক্তা হতে গেলে যে যে বিষয় মাথায় রাখতে হয় সেসব ফরমুলা জানানোর চেষ্টা করছি ��� আমরা মূলত গরুর খামার, ছাগলের খামার, ভেড়ার খামার, পাখির খামার, কবুতরের খামার, মাছ চাষ পদ্ধতি, বিভিন্ন ফসলের চাষ পদ্ধতি সহ এসবের দাম, সমস্যা ও সমাধান ইত্যাদি নিয়ে প্রাকটিক্যালি ভিডিও প্রকাশ করছি । আমাদের সাথেই থাকুন আর অবশ্যই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে নিয়মিত উদ্যােক্তা ভিডিওতে চোখ রাখুন । You will get lots of videos and ideas from this channel like- The dairy farm in Bangladesh, Goat Farm, Sheep Farm, Pigeon Farming Tips, Bird Farming Tips, Fish cultivation processes, Entrepreneur of Bangladesh, Cow price, Pigeon price etc videos. Please like & share videos and subscribe our channel to get more videos and Idea in your inbox. Thanks By: =============== Web: https://ift.tt/2S9AXuM FB: https://ift.tt/2S3DB5m YT: https://www.youtube.com/c/UddoktaTV Play lists: ============= ▬ Business Plan: https://www.youtube.com/playlist?list=PLdhfS4y6rjaQ9GMJ88rTN_fPSIXmEDh9V ▬ Uddokta TV: https://www.youtube.com/playlist?list=PLdhfS4y6rjaSMN5PfAFmVc1Dq6okzgL15 ▬ সফলতার গল্প: https://www.youtube.com/playlist?list=PLdhfS4y6rjaTrssOdMfUEwFcrLvVT-ss5 ▬ বেকারত্বের সমাধান: https://www.youtube.com/playlist?list=PLdhfS4y6rjaRBsNi7TT-IMRDQgS_HU8Gc ▬ খামার পরিকল্পনা: https://www.youtube.com/playlist?list=PLdhfS4y6rjaQjjHqFbB7mijwUNqNCUcdZ #গরুররোগ #গরুপালনপদ্ধতি #DairyFarmBd #CattleDiseaseBD Watch more: https://youtu.be/QJr6EWtjMok by Uddokta TV
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
#হৃদয়ের ব্যাধি ও তার কারন - প্রতিকার / Hearth disease Cause & cure by Quran/ Jikir: Part -1 মহান আল্লাহ মানুষকে সুন্দর একটি ক্বলব বা অন্তর দিয়েছেন, যখন এটি অসুস্থ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় তখন পুরা দেহ হৃদয় অস্বাভাবিক য়ে যায় সাভাবিক কাজ করতে পারে না। #=>ক্বলব বা অন্তর হ’ল পরিকল্পনাকারী এবং অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি বাস্তবায়নকারী মানে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ কে ঠিক ভাবে কাজে নিয়জিত রাখে । অন্তর ভাল থাকলে, মানুষের কাজও ভাল হবে।অন্তর বা মন খারাপ থাকলে, কাজে মনোযোগ থাকে না। অর্থাৎ অন্তরেরও রোগ-ব্যাধি শরীরের অন্যান্য রোগের কারন। #=>এই Hearth অন্তর রোগ-ব্যাধি তে আক্রান্ত হওয়ার কারন গুলা , ১/ অন্তর সুস্থ না থাকা ২/ যিনি সৃষ্টি করেছেন সেই আল্লাহ ,র ইবাদত না করলে হৃদয় ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় ৩/ অন্তর কঠিন হওয়া আজকে এই কয়টি নিয়ে আলোচনা , ১/ অন্তর সুস্থ না থাকাঃ অজ্ঞতা মূর্খতা কারনে হৃদয় অসুস্থ হয়ে পরে। অজ্ঞতা মূর্খতা কারনে শিরিক , মুশরিক কাজ আল্লাহ নফরমানি কাজে জরিয়ে পরলে দিনে দিনে তা বাড়তে থাকে ।। হৃদপিণ্ড অসুস্থ হতে থাকে এক সময় মৃত ত হয়ে যায় তখন অন্তর সুস্থ না থাকার কারণে পাপ কাজ জড়িয়ে যায় আর বেশি করে যেমনঃ সিগারেট খাওয়া গান বাজনা নিয়ে পরে থাকা, মানুশ ঠকানো চিটিং , কারর উপর আঘাত করা। ��ত্তাদি অন্যায় করেও মনের ভিতর বোধ জন্মায় না কারন ইতিমদ্ধে তার অন্তর মৃত ন্যায় হয়ে গেছে তখন যদি তাকে । আল্লাহর আযাবের কথা শুনাও সে কর্ণপাত করবে না , তার পাপ , অন্যায় াজে ঝুকে পরবে , সে সেটাই রবে জা তখন সে ভাবে , আল্লাহ বলেন, সে তাই পায় যা সে উপার্জন রে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে সুরা বাকারা -২৮৬ যা তারা উপার্জন করে মানে সে যত অপরাধ করছে তার ফল বিভিন্ন ব্যাধি তার অন্তরে এসে জমা হচ্ছে ২/ যিনি সৃষ্টি করেছেন সেই আল্লাহ ,র ইবাদত না করলে হৃদয় ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ঃ আল্লাহ মানুশ কে তার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন প্রতিটা অঙ্গ কে আল্লাহ এমন ভাবে সৃষ্টি করেছেন যে তার ইবাদত ব্যিতিত মানুষের পক্ষে ভাল থাকা সম্ভব না। প্রতিটা মুমিন বেক্তি তার উদাহরণ । মুমিন বেক্তি জিনি নামাজ পরে, রোজা রাখে হাল্লাহ খায় , অন্যায় রে না , কুরান পাঠ করে সে দুশ্চিন্তা মুক্ত জীবন জাপন করে। তার মহামারি কোন রোগ নেয় । পেরেশানি নেই । কারন আল্লাহ নাম ডাকাতেই শান্তি, আল্লাহ বলেন, যেন রাখ আল্লাহ নাম স্মরণ দারাই কেবল অন্তর প্রশান্তি লাভ করে। আল্লাহর দেয়া কুরান পাঠ রোগের উপশম কারি , মুমিনের জন্য রহমত, আল্লাহ বলেন, তোমার রবের পক্ষ থেকে তমাদের জন্য সু সংবাদ , অন্তরের প্রশান্তি , সু পথ প্রাপ্তি এবং রহমত প্রেরিত হয়েছে (সুরা ইউনুস -৫৭ ) আর যারা সরন করে না, আল্লাহ বলেন, যাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণের ব্যাপারে কঠোর, তাদের জন্য দুর্ভোগ। তারা সুস্পষ্ট গোমরাহীতে রয়েছে’ (যুমার ৩৯/২২, যারা আল্লাহ নাম নেয় না, কাফের মুশরিক আল্লাহ তাদের হৃদয়ের ব্যাধি বারিয়ে দেন, তাদের অন্তরে একটি রোগ আছে এবং আল্লাহ তাদের সেই রোগ বৃদ্ধি করেছেন (সুরা বাকারা -১০ ) ৩/ অন্তর কঠিন হওয়াঃ অন্তর কঠিন হওয়া অন্তরের একটি অন্যতম রোগ। আল্লাহ বনী ইসরাঈলদের আলোচনা প্রসঙ্গে বলেন, অতঃপর এ ঘটনার পরে তোমাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেছে। তা পাথরের মত অথবা তদপেক্ষাও কঠিন’ (বাক্বারা ২/৭৪) ‘যাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণের ব্যাপারে কঠোর, তাদের জন্য দুর্ভোগ। তারা সুস্পষ্ট গোমরাহীতে রয়েছে’ (যুমার ৩৯/২২) পাপ অন্যায় কাজে দিঘ দিন থাকা , অন্তর কঠিন ারন। আল্লাহ নাম উচ্চারন বেতিত সময় কাটান নামাজ না পরা, কুরান থেকে দূরে থাকা অন্তর কঠিন হওয়ার কারন। #অন্তর কঠিন হলে মানে মৃত ত হয়ে গেলে যে রোগ দেখা যায় #=>মানুষের অন্তর কঠিন হ’লে ইবাদতে অলসতা চলে আসবে। ছালাত পড়বে কিন্তু অন্তরে আল্লাহর ভয় থাকবে না। ছালাতে নফল ও সুন্নাত আদায়ের পরিমাণ কমে যাবে। =>মুনাফেকি আচরন বাড়বে #অন্তর কঠিন হ’লে মানুষ কুরআনের আয়াত শুনে বিশেষ করে আযাবের আয়াতগুলি শুনে ভীত হয় না; বরং কুরআন পড়া ও শোনাকে নিজের কাছে ভারী মনে হয় #কিন্তু যারা মুমিন তাদের অন্তর আল্লাহ ��বাদত জিকির আদেশ নিষেধ দারা সর্বদা ব্যাস্ত থাকে ফলে, সতেজ , জীবন্ত থাকে, যারা ঈমানদার, তারা এমন যে, যখন আল্লাহর নাম নেয়া হয় তখন ভীত হয়ে পড়ে তাদের অন্তর। আর যখন তাদের সামনে পাঠ করা হয় আল্লাহর আয়াত, তখন তাদের ঈমান বেড়ে যায় এবং তারা স্বীয় পরওয়ারদেগারের প্রতি ভরসা করে’ (আনফাল আয়াত - ২ । #ইমাম ইবনুল ক্বাইয়্যিম (রহঃ) কুরআন দ্বারা কঠিন অন্তরের কিভাবে চিকিৎসা করতে হবে তা অতি সংক্ষেপে আলোচনা করেছেন এভাবে- ‘এটির দু’টি পথ রয়েছে- এক- আপনার অন্তরকে দুনিয়া থেকে স্থানান্তর করে আখেরাতের দেশে নিয়ে যাবেন। দুই- অতঃপর কুরআনের অর্থ বুঝবেন এবং কেন নাযিল হয়েছে সেটা বুঝার চেষ্টা করবেন এবং প্রত্যেক আয়াত হ’তে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় অংশ গ্রহণ করে তা আপনার অন্তরের ব্যধির উপর প্রয়োগ করবেন দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনের পরে রয়েছে স্থায়ী, অনাদি, অনন্ত আখিরাতের জীবন। সে জীবনের তুলনায় এ নশ্বর জীবন নিতান্তই তুচ্ছ ও নগণ্য। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর কসম! আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার উদাহরণ হ’ল যেমন তোমাদের কেউ মহাসাগরের মধ্যে নিজের একটি অঙ্গুলি ডুবিয়ে দেয়, এরপর সে লক্ষ্য করে দেখুক তা কি (পরিমাণ পানি) নিয়ে আসল’।মুসলিম, মিশকাত হা/৫১৫৬; Tips to acheive fresh and alive heart  অন্তরে প্রশান্তি লাভ করার উপায়
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
প্রতি তিনজনে একজন লিভার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন! বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে হেপাটোলজি সোসাইটি পঞ্চম আন্তর্জাতিক লিভার সম্মেলনের আয়োজন করেছিল। এ সম্মেলনে লিভার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, দেশে প্রতি তিনজনে একজন লিভার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাদের মতে বাংলাদেশে এ মুহূর্তে এক কোটি মানুষ ক্রনিক হেপাটাইটিস ও সাড়ে ৪ কোটি মানুষ ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত। বিশেষজ্ঞদের এই তথ্যটি অবাক করার মতো যে, বর্তমানে দেশে লিভার বিশেষজ্ঞ রয়েছেন একশ’জনেরও কম, অর্থাৎ প্রতি ২০ লাখ লিভার রোগীর জন্য বিশেষজ্ঞের সংখ্যা মাত্র ১। দেশে লিভার রোগী ও এই রোগের চিকিৎসকদের সংখ্যা উদ্বেগজনক বটে। এ উদ্বেগ আরও বাড়ে, যখন বিশেষজ্ঞরা বলেন দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে লিভার রোগের প্রাদুর্ভাবে পরিবর্তন আসছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে লিভার সংক্রান্ত সংক্রামক ব্যাধির প্রবণতা থেকে অসংক্রামক ব্যাধির উচ্চ প্রাদুর্ভাব ঘটছে। এর ফলে দেশের সাধারণ মানুষ উভয় ধরনের লিভার রোগের প্রবণতার মুখোমুখি হচ্ছে। উপরন্তু দেশের প্রতিটি নগর হেপাটাইটিস ‘এ’ ভাইরাসের মহামারীর ঝুঁকিতে রয়েছে। এ প্রবণতা মোকাবেলায় বাংলাদেশ এখনও প্রস্তুত নয়। বলাবাহুল্য, লিভার রোগের বর্তমান বাস্তবতায় এ রোগের চিকিৎসার প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। প্রথমত, লিভার রোগের প্রবণতা মোকাবেলার জন্য দেশে একটি লিভার ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা জরুরি। বিবেচনায় থাকা দরকার, আগে দেশে সংক্রামক ব্যাধির প্রকোপ বেশি ছিল, এখন এটা কমে বাড়ছে অসংক্রামক ব্যাধি। এর মধ্যে অন্যতম হল ফ্যাটি লিভার রোগ, যা বেড়ে চলেছে দিন দিন। দ্বিতীয়ত, দেশে লিভার রোগের চিকিৎসা এত অপ্রতুল যে, প্রতি মাসে অন্তত ৪০০ লিভার রোগী ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করান। প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে বাংলাদেশেই এর চিকিৎসা সম্ভব। এতে আর্থিক সাশ্রয়ও হবে অনেক। একটা সময় ছিল যখন লিভার ট্রান্সফার করতে খরচ হতো এক কোটি টাকা। বর্তমানে ভারতে এজন্য খরচ হয় ভারতীয় ২৫ লাখ রুপি। বাংলাদেশে লিভার রোগের চিকিৎসা করা গেলে এর চেয়ে অনেক কম খরচেই তা সম্ভব হবে। বৃহস্পতিবার সম্মেলনে এসেছিলেন লিভার রোগের অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞও। তারা হেপাটাইটিস ‘বি’ নির্মূল, হেপাটাইটিস ‘সি’ ভাইরাস নিরাময়, ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধ এবং শিশু ও গর্ভবতী মায়ের লিভার রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেছেন। তাদের আলোচনার ভিত্তিতে দেশে লিভার রোগের ব্যাপারে কী কী করণীয় তা নির্ধারণ করতে হবে। প্রাণঘাতী এ রোগের প্রকোপকে কেন বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না, তা এক প্রশ্ন বটে।
0 notes