#healthinfobd
Explore tagged Tumblr posts
Photo
👉👉https://bit.ly/3FOdrv6
1 note
·
View note
Text
Healthy Diet কিভাবে শুরু করা যায় তার ৮টি টিপস
স্বাস্থ্য (Health) বা সুস্থতা মানুষের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পদ আর সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর জীবনধারা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে স্বাস্থ্যকর জীবনধারার কোনো সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। তবে রয়েছে কিছু কার্যকরী উপায় বা নির্দেশনা যা সুস্থ থাকতে সহায়তা করে।
শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হলো খাবার। আর এই খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যেনো খাবার হয় স্বাস্থ্যসম্মত ও সুষম এবং সেই সাথে খাবার গ্রহণ করতে হবে সঠিক সময়ে ও পরিমিত পরিমাণে। এই অনুচ্ছেদের শেষের দিকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ��ালিকা সম্পর্কিত বিষদ আলোচনা করা হয়েছে।
ধুমপান ফুসফুসের ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও পুরুষের লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা (ED – Erection Dysfunction) সহ শরীরের নানাবিধ রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর তাই ধুমপানের অভ্যাস পরিত্যাগ করা জরুরি ।
মদ্যপানের ফলে লিভার সিরোসিস, ক্যান্সার সহ নানাবিধ মানসিক সমস্যা হতে পারে। আর তাই মদ্যপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে মদ্যপান বা অ্যালকোহল সেবনের কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই ।
পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করলে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি ফ্যাট হিসেবে জমা হতে থাকে। আর যার দরুন পেটের চর্বি বেড়ে যাওয়া সহ অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা দেখা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য কায়িক পরিশ্রম অথবা ব্যায়াম করা জরুরি। প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ।
উচ্চ রক্তচাপকে নীরব ঘাতক ব্যাধি বলা হয়ে থাকে। কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক অবস্থায় তেমন কোনো লক্ষণ দেখা দেয় না। আর তাই নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করানো তথা প্রেশার মাপা উচিত। আর সেই সাথে প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে ।
চিকিৎসা গ্রহণের পূর্বে রোগ নির্ণয়ের (Diagnosis) জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা গ্রহণ করা না হলে রোগ ক্রমাগত জটিলতর হতে থাকে যা একসময়ে মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
যে সমস্ত রোগের প্রতিরোধক হিসেবে টিকা (Vaccine) দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সেই সমস্ত রোগের টিকা নিতে হবে। যেমন: বর্তমান সময়ে করোনা প্রতিরোধে কোভিড ভ্যাকসিন গ্রহণ করা জরুরি। এছাড়াও মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধে ১১ থেকে ২৬ বছর বয়সের মধ্যে HPV (Human Papilloma Virus) ভ্যাকসিন গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে। আর শিশুদের জন্য
বৈধ সম্পর্ক ও নিরাপদ যৌন সঙ্গম করতে হবে। অবৈধ এবং একাধিক যৌন সম্পর্কের কারণে নানাবিধ জটিলতর যৌন রোগের (STDs – Sexually transmitted diseases) সংক্রমণ হতে পারে। যেমন: এইডস (AIDS), HPV সংক্রমণ, গ���োরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি
0 notes
Text
https://healthinfobd.com/%e0%a6%87%e0%a6%89%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%87%e0%a6%a8%e0%a6%ab%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a6%b6%e0%a6%a8/
0 notes
Text
থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসা, নিয়ন্ত্রন ও প্রতিরোধ!
থ্যালাসেমিয়া (Thalassemia) একটি জিনঘটিত রক্তের রোগ যা বংশগত ভাবে বাবা-মা’র থেকে বাচ্চাদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়। NCBI এর তথ্য অনুযায়ী সারা বিশ্বে এই রোগের ২৭০ মিলিয়ন বাহক রয়েছে আর যার দ্বারা প্রতি বছর ৩-৪ লাখ অসুস্থ্য শিশু জন্ম গ্রহণ করে থাকে। সচেতনতাই হতে পারে এই রোগের একমাত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
থ্যালাসেমিয়া কি?
প্রথমত জানতে হবে থ্যালাসেমিয়া কি এবং কেমন ধরনের রোগ।এটি কি কোন ছোঁয়াচে রোগ যা মহামারী আকারে করোনার মত ছড়িয়ে পড়তে পারে না;এটি কোন ছোঁয়াচে রোগ নয় তবে এটি একটি প্রাণঘাতী ব্যাধি আর উপযুক্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও সচেতনতা ব্যতীত এই রোগ বংশগত ভাবে ব্যাপক আকারে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হয়ে থাকে।
সাধারণত এই রোগের ক্ষেত্রে শরীরের হিমোগ্লোবিন (Hemoglobin) কণার উৎপাদনে ত্রুটি হয়। হিমোগ্লোবিন হচ্ছে লোহিত রক্তকণিকার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা ফুসফুস থেকে শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন সরবরাহ করার কাজ করে থাকে। আলফা ও বিটা চেইন নামক দুই রকম চেইনের সমন্বয়ে অস্থিমজ্জায় (bone marrow) হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়।
থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে এই দুইটি চেইনের যে কোন একটি অথবা উভয়েই সমস্যা/ ত্রুটি থাকে আর যার দরুন হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন ব্যাহত হয়। ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিনের কারণে লোহিত রক্ত (RBC) কণিকাগুলো তার স্বাভাবিক আয়ুস্কালের (১২০ দিন) আগেই অস্বাভাবিক ভাবে ভেঙে যায়। আর যার ফলে শরীরে দেখা দেয় রক্তস্বল্পতা।
থ্যালাসেমিয়া কেন হয়?
কেন, কিভাবে হয় তথা থ্যালাসেমিয়ার কারণ সম্পর্কে জানা থাকা দরকার কেননা তা রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। পূর্বেই বলা হয়েছে, ইহা একধরনের জিনগত রোগ যা বংশ পরম্পরায় প্রবাহিত হয়ে থাকে। মা বাবা দুজনেই যদি থ্যালাসেমিয়ার বাহক হয় তবে সে ক্ষেত্রে তাদের সন্তান এই রোগ নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে। যদি মা বাবার যে কোন একজন রোগের বাহক হয়ে থাকে কিন্তু অপরজন ত্রুটিপূর্ণ জিনের বাহক না হয়ে থাকে তবে সে ক্ষেত্রে সুস্থ্য সন্তান জন্ম গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে সন্তান সুস্থ্য হয় তথা থ্যালাসেমিয়ার রোগী না হলেও বাহক হয়ে থাকে যা পরবর্তীতে বংশ পরম্পরায় বিস্তার করার সম্ভাবনা রাখে।
থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ কি কি?
থ্যালাসেমিয়ার অনেক গুলো ধরণ রয়েছে যা উপরে বর্ণিত হয়েছে। এই রোগের লক্ষণসমূহ রোগের ধরন ও তীব্রতার উপর নির্ভর করে ভিন্নতর হয়ে থাকে। যেমন: হিমোগ্লোবিন এইচ ডিজিজ এর ক্ষেত্রে জন্ডিস ও প্লীহার বৃদ্ধি দেখা দেয়। আবার আলফা থ্যালাসেমিয়া ৪ এর বেলায় মৃত বাচ্চা প্রসব করে।
অপরদিকে বিটা থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণাবলী জন্মের পরপরই বোঝা যায় না যা পরবর্তীতে ২ বছরের মধ্যে দেখা দেয়। সাধারণত যেই লক্ষণ টি সবচেয়ে প্রকট ভাবে দেখা দেয় সেটি হলো রক্তস্বল্পতা বা (anemia) এনিমিয়া। হেমোগ্লোবিন তথা লোহিত রক্ত কণিকা যথাযথ ভাবে উৎপন্ন (erythropoiesis) হয় না কিন্তু স্বাভাবিক আয়ুস্কালের (১২০ দিন) আগেই অস্বাভাবিক ভাবে ভেঙে যায়। যার দরুন শরীরে তীব্র রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। এছাড়াও আর যে সমস্ত চিহ্ন ও লক্ষণাবলী প্রকাশিত হয় তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
মুখমণ্ডল হলুদ বর্ণের বা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া (yellow, pale face)
চোখ হলুদ বর্ণের হয়ে যায়
ত্বক হলদে হয়ে যায় (Jaundice)
খাওয়াতে অরুচি দেখা দেয় (aversion to food)
অস্বাভাবিক অস্থি বিশেষত মুখের হাড়ের বিকৃতি দেখা যায়
শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি/বেড়ে উঠা ব্যহত হয়
শরীরে অবসন্নতা, ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব হয়
ঘোলাটে প্রস্রাব (dark urine) এবং প্রস্রাবে তলানি দেখা দিতে পারে
প্লীহার বৃদ্ধি (splenomegaly) যার দরুন পেট ফোলা পরিলক্ষিত হয়
If you need any health tips please click it..... Healthinfobd
# Thalassemia
#Healthinfobd
#bdhealthtips
healthyipsinbangla
2 notes
·
View notes
Photo
Visit healthinfobd to get physical health problems, women's health, pregnancy, beauty care or vitamins, all kinds of solutions and tips.
1 note
·
View note