Tumgik
#ডিম দিয়ে
youtube
0 notes
sbagrocare · 19 days
Text
লেয়ার লেয়ার-১
ডিমের মুরগীর জন্য লেয়ার লেয়ার-১ একটি জনপ্রিয় খাবার কিন্তু অনেকের হাঁস মুরগি খেতে চায় না। তাদের জন্য আমরা প্রস্তুত করেছি ১২ টি উপাদান দিয়ে তৈরি "এগ মোর" যা লেয়ার লেয়ার-১ এর বিকল্প হিসেবে অনেক কার্যকরী এবং রুচিশীল খাবার। ⚡এটা সকল ডিমের মুরগী ও পাখির রুচিশীল খাবার ✅বয়লার মুরগি ব্যতীত সকল হাঁস-মুরগী যেমন: টাইগার, ফাওমি, আমেরিকান ব্রাহামা, লেয়ার মুরগি, তিতির পাখি, কোয়েল পাখি ও ডিম দেয় এমন সকল পাখিকে খাওয়ানো যায়। এগ মোরে যে ১২ টি উপাদান রয়েছে। ১) ভূট্রা ২) গম ৩) সয়াবিন মিল ৪) ঝিনুক চুর্ণ ৫) হাড়ের গুড়ো ৬) ডিসিপি ৭) ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস পাউডার। ৮।মাল্টি এনজাইম ৯) টক্সিন বাইন্ডার ১০) সোডিয়াম বাইকার্বোনেট ১১) মাল্টি ভিটামিন ও ১২)মিনারেল সাপ্লিমেন্টসহ অত্যাবশ্যাকিয় অনেক উপাদানে ভরপুর। সঠিক প্রোটিন ও এনার্জি লেবেল অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত সাশ্রয়ী মূল্য খাবার গুলো খাওয়ান আপনার খামারে ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে খামার থেকে লাভবান হউন। ধন্যবাদ। ঠিকানা: সিরাজগঞ্জ সদর। ঢাকার ঠিকানা: ৮৮/৫ মধ্যপীরেরবাগ, মিরপুর-২, ঢাকা -১২১৬। সারা দেশে কুরিয়ার এবং ঢাকা শহরে হোম ডেলিভারির সুযোগ রয়েছে। 🌟এক্ষেত্রে শুধুমাত্র কুরিয়ার চার্জ অগ্রিম করে আপনাকে অর্ডার করতে হবে। অর্ডার করতে কল করুন: 01313153594
Follow facebook
আমাদের অন্যান্য প্রডাক্টসমুহ ➡️বিভিন্ন ডালের ভুসি (সয়াবিন, মসুর, মাসকলাই, খেসারি, এংকর, ছোলাভুসি ইত্যাদি) ➡️গরু/ছাগলের মিক্সচার ভুসি ➡️এগ মোর/ লেয়ার-১ ফিড ➡️পাওডার ও ভাসমান ফিস ফিড ➡️লাইমস্টোন পাউডার ➡️ডিসিপি ➡️ক্যালসিয়াম পাওডার ➡️ভেজিটেবল ফ্যাট ➡️ফিসমিল ➡️পোল্ট্রি মিল ➡️ভুট্রা ভাঙা ও গুড়া
2 notes · View notes
dolyakter020 · 1 year
Text
শামি কাবাব তৈরির সহজ রেসিপি
প্রথমে কিমার সঙ্গে পেঁয়াজ, আদা, রসুন, এলাচ, দারুচিনি, তেজপাতা ও ছোলার ডাল মিশিয়ে সেদ্ধ করে বেটে নিন। ডিম ও ব্রেডক্রাম্ব ছাড়া বাকি সব মসলা ও কর্নফ্লাওয়ার এর সঙ্গে মেখে নিন। আলাদা একটি পাত্রে পুরের উপকরণগুলো মিশিয়ে নিন। এবার ভেতরে পুর দিয়ে কাবাবের আকৃতিতে গড়ে নিন।
2 notes · View notes
quransunnahdawah · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
On Friday, the Sins are Forgiven
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাবিক্রি বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো।
এরপর নামাজ শেষ হলে ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) অনুসন্ধান করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯-১০)
জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হলো—এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন।
তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।
 (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)
২. জুমার নামাজ আদায়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩) অন্য হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে; যদি সেই ব্যক্তি সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৩৩)
৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা ও আগে আগে মসজিদে যাওয়া অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আউস বিন আউস সাকাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুততর সময়ে মসজিদে গেল ও (ইমামের) কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ (খুতবা) শুনল, তাঁর জন্য প্রতি কদমের বদলে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৫)
৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিন মসজিদে আগে প্রবেশ করা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, অতঃপর প্রথমে মসজিদে গেল সে যেন একটি উট কোরবানি করল। যে এরপর মসজিদে গেল, সে যেন একটি গরু কোরবানি করল। আর যে এরপর ঢুকল, সে যেন ছাগল কোরবানি করল, এরপর যে ঢুকল সে যেন মুরগি কোরবানি করল, আর যে এরপর ঢুকল সে ডিম সদকা করল। অতঃপর ইমাম খুতবার জন্য এলে ফেরেশতারা আলোচনা শোনা শুরু করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৪১)
৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিন একটি সময় আছে, যখন মানুষ আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন কোনো মুসলিম আল্লাহর কাছে ভালো কিছুর দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তা দেন। তোমরা সময়টি আসরের পর অনুসন্ধান কোরো।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর : ১০৪৮)
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এই মুহূর্তটি তোমরা আছরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান কোরো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)
৬. সুরা কাহাফ পাঠ
জুমার অন্যতম আমল সুরা কাহাফ পাঠ করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে তা দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার জন্য আলোকিত হয়ে থাকবে। আর যে ব্যক্তি এই সুরার শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে অতঃপর দাজ্জাল বের হলে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সহিহ তারগিব, হাদিস : ১৪৭৩, আল মুসতাদরাক : ২/৩৯৯)
৭. গুনাহ মাফ হয়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্��মতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩)
৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিন নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। আউস বিন আবি আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। এই দিনে শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং এই দিনে সবাইকে বেহুঁশ করা হবে। অতএব, তোমরা এই দিনে আমার ওপর বেশি পরিমাণ দরুদ পড়ো। কারণ জুমার দিনে তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’ সাহাবারা বললেন, আমাদের দরুদ আপনার কাছে কিভাবে পেশ করা হবে, অথচ আপনার দেহ একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে? তিনি ��লেন, ‘আল্লাহ জমিনের জন্য আমার দেহের ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
জুমার দিনে আমল
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঈদুল আযহার খুতবার বাংলা অনুবাদ মক্কা | ঈদুল আজহার খুতবা বাংলাসহ
https://www.youtube.com/watch?v=vHLnhxS9Lc8
 
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
https://www.youtube.com/watch?v=aNYw1EMlvig
জুমার খুতবা আতাউল্লাহ বুখারী সাহেবের Ataullah Shah Bukhari Khutba e Jumma
https://www.youtube.com/watch?v=WwSWWVVFSJM
জুমআর খুতবা (মসজিদুল হারাম, মক্কা) 
 
https://www.youtube.com/watch?v=EqxV0Rsg4AA
 
 
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
0 notes
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
On Friday, the Sins are Forgiven
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাবিক্রি বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো।
এরপর নামাজ শেষ হলে ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) অনুসন্ধান করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯-১০)
জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হলো—এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন।
তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।
 (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)
২. জুমার নামাজ আদায়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩) অন্য হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে; যদি সেই ব্যক্তি সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৩৩)
৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা ও আগে আগে মসজিদে যাওয়া অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আউস বিন আউস সাকাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুততর সময়ে মসজিদে গেল ও (ইমামের) কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ (খুতবা) শুনল, তাঁর জন্য প্রতি কদমের বদলে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৫)
৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিন মসজিদে আগে প্রবেশ করা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, অতঃপর প্রথমে মসজিদে গেল সে যেন একটি উট কোরবানি করল। যে এরপর মসজিদে গেল, সে যেন একটি গরু কোরবানি করল। আর যে এরপর ঢুকল, সে যেন ছাগল কোরবানি করল, এরপর যে ঢুকল সে যেন মুরগি কোরবানি করল, আর যে এরপর ঢুকল সে ডিম সদকা করল। অতঃপর ইমাম খুতবার জন্য এলে ফেরেশতারা আলোচনা শোনা শুরু করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৪১)
৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিন একটি সময় আছে, যখন মানুষ আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন কোনো মুসলিম আল্লাহর কাছে ভালো কিছুর দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তা দেন। তোমরা সময়টি আসরের পর অনুসন্ধান কোরো।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর : ১০৪৮)
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এই মুহূর্তটি তোমরা আছরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান কোরো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)
৬. সুরা কাহাফ পাঠ
জুমার অন্যতম আমল সুরা কাহাফ পাঠ করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে তা দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার জন্য আলোকিত হয়ে থাকবে। আর যে ব্যক্তি এই সুরার শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে অতঃপর দাজ্জাল বের হলে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সহিহ তারগিব, হাদিস : ১৪৭৩, আল মুসতাদরাক : ২/৩৯৯)
৭. গুনাহ মাফ হয়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩)
৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিন নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। আউস বিন আবি আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। এই দিনে শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং এই দিনে সবাইকে বেহুঁশ করা হবে। অতএব, তোমরা এই ��িনে আমার ওপর বেশি পরিমাণ দরুদ পড়ো। কারণ জুমার দিনে তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’ সাহাবারা বললেন, আমাদের দরুদ আপনার কাছে কিভাবে পেশ করা হবে, অথচ আপনার দেহ একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে? তিনি বলেন, ‘আল্লাহ জমিনের জন্য আমার দেহের ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
জুমার দিনে আমল
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঈদুল আযহার খুতবার বাংলা অনুবাদ মক্কা | ঈদুল আজহার খুতবা বাংলাসহ
https://www.youtube.com/watch?v=vHLnhxS9Lc8
 
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
https://www.youtube.com/watch?v=aNYw1EMlvig
জুমার খুতবা আতাউল্লাহ বুখারী সাহেবের Ataullah Shah Bukhari Khutba e Jumma
https://www.youtube.com/watch?v=WwSWWVVFSJM
জুমআর খুতবা (মসজিদুল হারাম, মক্কা) 
 
https://www.youtube.com/watch?v=EqxV0Rsg4AA
 
 
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
0 notes
ilyforallahswt · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
On Friday, the Sins are Forgiven
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাবিক্রি বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো।
এরপর নামাজ শেষ হলে ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) অনুসন্ধান করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯-১০)
জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হলো—এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন।
তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।
 (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)
২. জুমার নামাজ আদায়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩) অন্য হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে; যদি সেই ব্যক্তি সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৩৩)
৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা ও আগে আগে মসজিদে যাওয়া অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আউস বিন আউস সাকাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুততর সময়ে মসজিদে গেল ও (ইমামের) কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ (খুতবা) শুনল, তাঁর জন্য প্রতি কদমের বদলে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৫)
৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিন মসজিদে আগে প্রবেশ করা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, অতঃপর প্রথমে মসজিদে গেল সে যেন একটি উট কোরবানি করল। যে এরপর মসজিদে গেল, সে যেন একটি গরু কোরবানি করল। আর যে এরপর ঢুকল, সে যেন ছাগল কোরবানি করল, এরপর যে ঢুকল সে যেন মুরগি কোরবানি করল, আর যে এরপর ঢুকল সে ডিম সদকা করল। অতঃপর ইমাম খুতবার জন্য এলে ফেরেশতারা আলোচনা শোনা শুরু করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৪১)
৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিন একটি সময় আছে, যখন মানুষ আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন কোনো মুসলিম আল্লাহর কাছে ভালো কিছুর দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তা দেন। তোমরা সময়টি আসরের পর অনুসন্ধান কোরো।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর : ১০৪৮)
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এই মুহূর্তটি তোমরা আছরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান কোরো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)
৬. সুরা কাহাফ পাঠ
জুমার অন্যতম আমল সুরা কাহাফ পাঠ করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে তা দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার জন্য আলোকিত হয়ে থাকবে। আর যে ব্যক্তি এই সুরার শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে অতঃপর দাজ্জাল বের হলে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সহিহ তারগিব, হাদিস : ১৪৭৩, আল মুসতাদরাক : ২/৩৯৯)
৭. গুনাহ মাফ হয়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩)
৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিন নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। আউস বিন আবি আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। এই দিনে শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং এই দিনে সবাইকে বেহুঁশ করা হবে। অতএব, তোমরা এই দিনে আমার ওপর বেশি পরিমাণ দরুদ পড়ো। কারণ জুমার দিনে তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’ সাহাবারা বললেন, আমাদের দরুদ আপনার কাছে কিভাবে পেশ করা হবে, অথচ আপনার দেহ একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে? তিনি বলেন, ‘আল্লাহ জমিনের জন্য আমার দেহের ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
জুমার দিনে আমল
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঈদুল আযহার খুতবার বাংলা অনুবাদ মক্কা | ঈদুল আজহার খুতবা বাংলাসহ
https://www.youtube.com/watch?v=vHLnhxS9Lc8
 
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
https://www.youtube.com/watch?v=aNYw1EMlvig
জুমার খুতবা আতাউল্লাহ বুখারী সাহেবের Ataullah Shah Bukhari Khutba e Jumma
https://www.youtube.com/watch?v=WwSWWVVFSJM
জুমআর খুতবা (মসজিদুল হারাম, মক্কা) 
 
https://www.youtube.com/watch?v=EqxV0Rsg4AA
 
 
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
0 notes
myreligionislam · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
On Friday, the Sins are Forgiven
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাবিক্রি বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো।
এরপর নামাজ শেষ হলে ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) অনুসন্ধান করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯-১০)
জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হলো—এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন।
তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।
 (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)
২. জুমার নামাজ আদায়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩) অন্য হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে; যদি সেই ব্যক্তি সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৩৩)
৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা ও আগে আগে মসজিদে যাওয়া অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আউস বিন আউস সাকাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুততর সময়ে মসজিদে গেল ও (ইমামের) কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ (খুতবা) শুনল, তাঁর জন্য প্রতি কদমের বদলে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৫)
৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিন মসজিদে আগে প্রবেশ করা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, অতঃপর প্রথমে মসজিদে গেল সে যেন একটি উট কোরবানি করল। যে এরপর মসজিদে গেল, সে যেন একটি গরু কোরবানি করল। আর যে এরপর ঢুকল, সে যেন ছাগল কোরবানি করল, এরপর যে ঢুকল সে যেন মুরগি কোরবানি করল, আর যে এরপর ঢুকল সে ডিম সদকা করল। অতঃপর ইমাম খুতবার জন্য এলে ফেরেশতারা আলোচনা শোনা শুরু করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৪১)
৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিন একটি সময় আছে, যখন মানুষ আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন কোনো মুসলিম আল্লাহর কাছে ভালো কিছুর দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তা দেন। তোমরা সময়টি আসরের পর অনুসন্ধান কোরো।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর : ১০৪৮)
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এই মুহূর্তটি তোমরা আছরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান কোরো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)
৬. সুরা কাহাফ পাঠ
জুমার অন্যতম আমল সুরা কাহাফ পাঠ করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে তা দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার জন্য আলোকিত হয়ে থাকবে। আর যে ব্যক্তি এই সুরার শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে অতঃপর দাজ্জাল বের হলে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সহিহ তারগিব, হাদিস : ১৪৭৩, আল মুসতাদরাক : ২/৩৯৯)
৭. গুনাহ মাফ হয়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩)
৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিন নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। আউস বিন আবি আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। এই দিনে শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং এই দিনে সবাইকে বেহুঁশ করা হবে। অতএব, তোমরা এই দিনে আমার ওপর বেশি পরিমাণ দরুদ পড়ো। কারণ জুমার দিনে তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’ সাহাবারা বললেন, আমাদের দরুদ আপনার কাছে কিভাবে পেশ করা হবে, অথচ আপনার দেহ একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে? তিনি বলেন, ‘আল্লাহ জমিনের জন্য আমার দেহের ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
জুমার দিনে আমল
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঈদুল আযহার খুতবার বাংলা অনুবাদ মক্কা | ঈদুল আজহার খুতবা বাংলাসহ
https://www.youtube.com/watch?v=vHLnhxS9Lc8
 
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
https://www.youtube.com/watch?v=aNYw1EMlvig
জুমার খুতবা আতাউল্লাহ বুখারী সাহেবের Ataullah Shah Bukhari Khutba e Jumma
https://www.youtube.com/watch?v=WwSWWVVFSJM
জুমআর খুতবা (মসজিদুল হারাম, মক্কা) 
 
https://www.youtube.com/watch?v=EqxV0Rsg4AA
 
 
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
0 notes
allahisourrabb · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
On Friday, the Sins are Forgiven
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন ��ামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাবিক্রি বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো।
এরপর নামাজ শেষ হলে ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) অনুসন্ধান করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯-১০)
জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হলো—এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন।
তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।
 (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)
২. জুমার নামাজ আদায়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩) অন্য হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে; যদি সেই ব্যক্তি সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৩৩)
৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা ও আগে আগে মসজিদে যাওয়া অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আউস বিন আউস সাকাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুততর সময়ে মসজিদে গেল ও (ইমামের) কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ (খুতবা) শুনল, তাঁর জন্য প্রতি কদমের বদলে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৫)
৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিন মসজিদে আগে প্রবেশ করা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, অতঃপর প্রথমে মসজিদে গেল সে যেন একটি উট কোরবানি করল। যে এরপর মসজিদে গেল, সে যেন একটি গরু কোরবানি করল। আর যে এরপর ঢুকল, সে যেন ছাগল কোরবানি করল, এরপর যে ঢুকল সে যেন মুরগি কোরবানি করল, আর যে এরপর ঢুকল সে ডিম সদকা করল। অতঃপর ইমাম খুতবার জন্য এলে ফেরেশতারা আলোচনা শোনা শুরু করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৪১)
৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিন একটি সময় আছে, যখন মানুষ আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন কোনো মুসলিম আল্লাহর কাছে ভালো কিছুর দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তা দেন। তোমরা সময়টি আসরের পর অনুসন্ধান কোরো।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর : ১০৪৮)
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এই মুহূর্তটি তোমরা আছরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান কোরো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)
৬. সুরা কাহাফ পাঠ
জুমার অন্যতম আমল সুরা কাহাফ পাঠ করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে তা দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার জন্য আলোকিত হয়ে থাকবে। আর যে ব্যক্তি এই সুরার শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে অতঃপর দাজ্জাল বের হলে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সহিহ তারগিব, হাদিস : ১৪৭৩, আল মুসতাদরাক : ২/৩৯৯)
৭. গুনাহ মাফ হয়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩)
৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিন নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। আউস বিন আবি আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। এই দিনে শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং এই দিনে সবাইকে বেহুঁশ করা হবে। অতএব, তোমরা এই দিনে আমার ওপর বেশি পরিমাণ দরুদ পড়ো। কারণ জুমার দিনে তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’ সাহাবারা বললেন, আমাদের দরুদ আপনার কাছে কিভাবে পেশ করা হবে, অথচ আপনার দেহ একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে? তিনি বলেন, ‘আল্লাহ জমিনের জন্য আমার দেহের ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
জুমার দিনে আমল
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঈদুল আযহার খুতবার বাংলা অনুবাদ মক্কা | ঈদুল আজহার খুতবা বাংলাসহ
https://www.youtube.com/watch?v=vHLnhxS9Lc8
 
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
https://www.youtube.com/watch?v=aNYw1EMlvig
জুমার খুতবা আতাউল্লাহ বুখারী সাহেবের Ataullah Shah Bukhari Khutba e Jumma
https://www.youtube.com/watch?v=WwSWWVVFSJM
জুমআর খুতবা (মসজিদুল হারাম, মক্কা) 
 
https://www.youtube.com/watch?v=EqxV0Rsg4AA
 
 
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
0 notes
mylordisallah · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
On Friday, the Sins are Forgiven
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাবিক্রি বন্ধ কোরো, তা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝো।
এরপর নামাজ শেষ হলে ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) অনুসন্ধান করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯-১০)
জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হলো—এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন।
তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।
 (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)
২. জুমার নামাজ আদায়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩) অন্য হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে; যদি সেই ব্যক্তি সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৩৩)
৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা ও আগে আগে মসজিদে যাওয়া অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আউস বিন আউস সাকাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুততর সময়ে মসজিদে গেল ও (ইমামের) কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ (খুতবা) শুনল, তাঁর জন্য প্রতি কদমের বদলে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৫)
৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিন মসজিদে আগে প্রবেশ করা ও মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনার বিশেষ গুরুত্ব আছে।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, অতঃপর প্রথমে মসজিদে গেল সে যেন একটি উট কোরবানি করল। যে এরপর মসজিদে গেল, সে যেন একটি গরু কোরবানি করল। আর যে এরপর ঢুকল, সে যেন ছাগল কোরবানি করল, এরপর যে ঢুকল সে যেন মুরগি কোরবানি করল, আর যে এরপর ঢুকল সে ডিম সদকা করল। অতঃপর ইমাম খুতবার জন্য এলে ফেরেশতারা আলোচনা শোনা শুরু করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৪১)
৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিন একটি সময় আছে, যখন মানুষ আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন কোনো মুসলিম আল্লাহর কাছে ভালো কিছুর দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তা দেন। তোমরা সময়টি আসরের পর অনুসন্ধান কোরো।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর : ১০৪৮)
জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এই মুহূর্তটি তোমরা আছরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান কোরো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)
৬. সুরা কাহাফ পাঠ
জুমার অন্যতম আমল সুরা কাহাফ পাঠ করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে তা দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার জন্য আলোকিত হয়ে থাকবে। আর যে ব্যক্তি এই সুরার শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে অতঃপর দাজ্জাল বের হলে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’ (সহিহ তারগিব, হাদিস : ১৪৭৩, আল মুসতাদরাক : ২/৩৯৯)
৭. গুনাহ মাফ হয়
সালমান ফারসি থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে আল্লাহ তাআলা তাঁর দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৮৩)
৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিন নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। আউস বিন আবি আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। এই দিনে শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং এই দিনে সবাইকে বেহুঁশ করা হবে। অতএব, তোমরা এই দিনে আমার ওপর বেশি পরিমাণ দরুদ পড়ো। কারণ জুমার দিনে তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’ সাহাবারা বললেন, আমাদের দরুদ আপনার কাছে কিভাবে পেশ করা হবে, অথচ আপনার দেহ একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে? তিনি বলেন, ‘আল্লাহ জমিনের জন্য আমার দেহের ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
জুমার দিনে আমল
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঈদুল আযহার খুতবার বাংলা অনুবাদ মক্কা | ঈদুল আজহার খুতবা বাংলাসহ
https://www.youtube.com/watch?v=vHLnhxS9Lc8
 
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
https://www.youtube.com/watch?v=aNYw1EMlvig
জুমার খুতবা আতাউল্লাহ বুখারী সাহেবের Ataullah Shah Bukhari Khutba e Jumma
https://www.youtube.com/watch?v=WwSWWVVFSJM
জুমআর খুতবা (মসজিদুল হারাম, মক্কা) 
 
https://www.youtube.com/watch?v=EqxV0Rsg4AA
 
 
জুমার দিনে যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়
0 notes
papiyaskitchen · 2 months
Video
youtube
ফুটন্ত গরম‌ জলে মাছের ডিম দিয়ে তৈরি করুন দারুন মজার রেসিপি | Unique Fish Egg Curry Recipe |  Futonto Jole Recipe | macher dimer recipe in bengali
0 notes
mumolifestyle123 · 4 months
Text
ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক ৫ উপায় (5 Natural Ways to Whiten Skin)
বাংলাদেশের আবহাওয়া অত্যন্ত পরিবর্তনশীল ও বৈচিত্র্যপূর্ণ। মাঝে মাঝে প্রচণ্ড রোদ ও অসহনীয় গরম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়, যা আমাদের ত্বককে কালো ও রুক্ষ করে তোলে। তবে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই! আজ আমরা কিছু প্রাকৃতিক উপায় আলোচনা করব, যেগুলো ত্বকের যত্নে সাহায্য করবে।
Tumblr media
এই পদ্ধতিগুলি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হওয়ায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা সহজেই উড়িয়ে দেওয়া যায়, এবং নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণ খাদ্য উপাদান থেকেই এই প্যাকগুলো প্রস্তুত করা সম্ভব। এবার আসুন জেনে নিই, কীভাবে এই পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়ে আমরা আমাদের ত্বককে সুন্দর ও দীপ্তিময় করে তুলতে পারি।
ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক ৫ উপায়
সুন্দর, উজ্জ্বল ত্বক সবারই কাম্য। কেমিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করা সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকরী। Mumolifestyle] এ আমরা সবসময় প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি প্রোমোট করি। আসুন, জেনে নিই ত্বক ফর্সা করার পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়।
১. লেবুর রস এবং মধু
লেবুতে রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট যা ত্বকের কালো দাগ ও দাগছোপ দূর করতে সাহায্য করে। অন্যদিকে মধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ ত্বকের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
ব্যবহার:
এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক টেবিল চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কালো দাগ ও দাগছোপ কমায়।
২. দুধ এবং বেসন
বেসন ত্বকের ডেড সেল দূর করতে সাহায্য করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে। দুধে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে নরম ও মসৃণ করে।
ব্যবহার:
দুই টেবিল চামচ বেসন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ কাঁচা দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
৩. টমেটো এবং শসা
টমেটোতে রয়েছে প্রাকৃতিক এসিড যা ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখে এবং শসা ত্বককে শীতল করে।
ব্যবহার:
একটি টমেটোর রস এবং একটি শসার রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের টোন ইভেন করে এবং ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে।
৪. অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
ব্যবহার:
তাজা অ্যালোভেরা জেল সংগ্রহ করে ত্বকে লাগান। ২০-৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে সুস্থ ও কোমল রাখে।
৫. ওটমিল এবং দই
ওটমিল ত্বকের ডেড সেল দূর করতে সাহায্য করে এবং দই ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
ব্যবহার:
দুই টেবিল চামচ ওটমিল এবং এক টেবিল চামচ দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
Mumolifestyle এ আমরা সবসময় প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে ত্বক ফর্সা করার উপায় প্রোমোট করি। আমাদের প্রোডাক্টগুলি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি, যা ত্বকের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং কার্যকরী। প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করার জন্য আমাদের প্রোডাক্টগুলি ব্যবহার করতে পারেন।
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস: নিখুঁত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
নিখুঁত ও উজ্জ্বল ত্বক সবারই কাম্য। তবে একমাত্র ফর্সা হওয়ার প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়; বরং স্বাস্থ্যবান ত্বকই প্রকৃত সৌন্দর্যের চাবিকাঠি। নিচে কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস উল্লেখ করা হলো যা আপনার ত্বককে সুন্দর ও দীপ্তিময় করতে সহায়তা করবে।
যথাযথ পরিমাণে পানি পান:
প্রচুর পানি পান করা সুস্থ এবং আর্দ্র অবস্থায় রাখতে আবশ্যিক। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে আপনি আপনার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করতে পারেন।
সুষম খাদ্য গ্রহণ:
বেনিয়মিতভাবে পুষ্টিতে পূর্ণ খাবার গ্রহণ সুস্থ ত্বকের অপরিহার্য শর্ত। ফল, শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি বিপুল পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত খাদ্য আপনার ত্বকের পরিচর্যা করে থাকে।
পর্যাপ্ত ঘুম:
ঘুমের সময়েই আমাদের শরীর নতুন কোষ জন্ম দেয় এবং পুরাতন কোষ পুনর্জীবিত হয়। পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে আপনার ত্বক সতেজ ও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে।
বর্তমানে এসব রীতিনীতি অবলম্বন করলে তা থেকে আপনাকে ধৈর্যের সাথে দীর্ঘমেয়াদী উপকারিতা পাওয়া যাবে। নিয়মানুবর্তিতার সাথে স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো পালন করুন এবং নিজেকে নান্দনিক সৌন্দর্যে উদ্ভাসিত দেখানোর আনন্দে উদ্বেলিত হোন।
ত্বকের যত্নের রুটিন (Skin Care Routine)
উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বক পেতে নিয়মিত ত্বকের যত্ন গ্রহণ করা অপরিহার্য। সঠিকভাবে যত্ন নিলে আপনার ত্বক সুস্থ এবং জেল্লাদার থাকবে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস তুলে ধরা হলো, যা আপনাকে স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাহায্য করবে:
সানস্ক্রিন ব্যবহারে গুরুত্ব দিন:
ত্বকের রুটিনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে সানস্ক্রিন প্রয়োগ। সূর্যের UVA এবং UVB রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচাতে প্রতিদিন সকালে বাইরে যাওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে SPF ৩০ বা তার বেশি মানের সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
পরিষ্কারকরণ ও ময়েশ্চারাইজিং:
প্রতিদিন দুইবার ত্বক পরিষ্কার করা উচিত—একটি মৃদু ক্লিঞ্জারের মাধ্যমে। পরিস্কারের পরে, আপনার ত্বকের ধরনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি ময়েশ্চারাইজার লাগান।
মৃত কোষ অপসারণ:
 সপ্তাহে একবার স্ক্রাবিং করে মৃত কোষ দূর করুন; এটি আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা এনে দেবে। এই কাজটি ঘরে তৈরি ফেস মাস্ক অথবা বাজার��াত স্ক্রাব ব্যবহার করেও সম্পন্ন করা যায়।
জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন: 
ধূমপান এবং অ্যালকোহলের খাওয়া ���ড়িয়ে চলুন কারণ এগুলো আপনার ত্বকের আয়ু হ্রাস করতে পারে। প্রচুর পানি পান করুন এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করুন। মানসিক চাপ কমানো এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণও অত্যন্ত জরুরি।
এই অভ্যাসগুলি অনুশীলনে রেখে আপনি একটি সুস্থ ও আকর্ষণীয় চেহারা পাবেন, আর দীর্ঘমেয়াদী এই যত্নের ফলে তা আরও ভালো হবে।
উপসংহার
সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক অর্জন করা ফর্সা ত্বকের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়ের ব্যবহার আপনার ত্বককে উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় করতে পারে। এর পাশাপাশি, সুস্থ জীবনযাপন এবং একটি সুশৃঙ্খল ত্বকের যত্নের রুটিন মেনে চলাও অত্যাবশ্যক। মনে রাখবেন যে, কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। ধৈর্য ধরে এই নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করলে আপনি নির্দিষ্টভাবে উন্নত ফলাফল পাবেন। সুন্দর ত্বকের মূলমন্ত্র হল স্বাস্থ্যবান জীবনযাপন ও নিয়মিত দেখাশোনা; এ দুটিই যদি আপনি ইতিবাচক ভাবে পরিচালনা করেন তাহলে স্বপ্নের মতো সুন্দর এবং উজ্জ্বল ত্বক অধিকার করবেন।
প্রশ্ন-উত্তর (FAQ’s)
1. প্রাকৃতিক উপায়ে কি ত্বক ফর্সা করা যায়?
   - হ্যাঁ, প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল করা সম্ভব। নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক উপাদান আপনার ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে।
2. কোন কোন প্রাকৃতিক উপাদানগুলো বিশেষভাবে কার্যকর?
   - হলুদ, মধু, লেবু, টমেটো ও দই – এসব উপাদানগুলি বিশেষভাবে কার্যকর হিসেবে পরিচিত যা আপনার ত্বকের আতিপ্রতিকোষকে পুনর্জীবনী করতে সাহায্য করে।
 কিভাবে ঘরে বসে একটি প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক তৈরি করব?
 শুষ্ক ও জরাজীর্ণ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে হলে তৈরিকৃত বিশুদ্ধ ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে যেখানে থাকবে হলুদ, মধু, লেবুর রস, টমেটো ও দইয়ের সংমিশ্রণ। এই সকল উপাদান যথাযথ অনুপাতে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং মুখে প্রয়োগ করুন; নির্ধারিত সময় পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুইয়ে ফেলুন।
ত্বকের যত্নের প্রাকৃতিক পদ্ধতি কি কি রয়েছে?
প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করা অপরিহার্য। এ ছাড়াও, ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকা এবং মানসিক চাপ কমানোও ত্বক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সহায়ক।
ত্বকের যত্নে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে?
ত্বকের সঠিক যত্নের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী উপাদানগুলি আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী হওয়া উচিত। যেকোনো নতুন উপাদান ব্যবহারের পূর্বে তা ছোট একটি অংশে পরীক্ষা করে দেখতে হবে যাতে কোনো অ্যালার্জি বা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।
1 note · View note
shafinit · 11 months
Text
মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ? কি কি খাবার খেলে ডিম্বাণু বড় হয় ?
মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ? কি কি খাবার খেলে ডিম্বাণু বড় হয় ?
মেয়েদের ডিম্বাণু কি ?
  ডিম্বানু হচ্ছে মেয়ে প্রজনন কোষ। এগুলো হচ্ছে মানব দেহের বৃহত্তম কোষ এবং এগুলো ডিম্বাশয় এর ভিতরে উৎপাদিত হয়। ডিম্বানু ওভা বা oocytes নামেও পরিচিত। ডিম্বাণু যৌন মিলনের সময় নব মানবজীবন সৃষ্টি করার জন্য এটা শুক্রানুর দ্বারা নিষিক্ত হয়। একজন মহিলার প্রজনন ক্ষমতা প্রধাননত বয়সন্ধিকাল হতে শুরু হয় তার সাথে মনপোজ পর্যন্ত চলতে থাকে। ডিম্বাশয় প্রতিমাসে ১টি পরিপক্ক ডিম্বাণু বের করে যাকে ডিম্বস্ফোটন বলা হয়। অতঃপর নির্গমনকৃত ডিম্বাণু ফ্যালোপিয়ান টিউবের মধ্য দিয়ে অগ্রসর থেকে থাকে তার সাথে এটি নিষিক্তকরণের জন্য শুক্রানুর সম্মুখীন হয়। যদি ডিম্বাণু তার সাথে শুক্রাণু পাশাপাশি মিলিত হয় তাহলে নিষিক্ত ডিম জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং গর্ভ সিচুয়েশন চালু হয় অর্থাৎ সন্তান পেটে আসে।
আরও জানুন: পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম কি ? পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম লক্ষণ ?
একটি বিষয় মাথায় রাখা খুবই চাই যে একজন ভদ্র মহিলা সীমিত সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে জন্মগ্রহণ করে এবং সময়ের সঙ্গে সাথে এর সংখ্যা আস্তে আস্তে কমতে থাকে এবং এর গুণগত মানও হ্রাস পেতে থাকে। মহিলাদের বয়স বাড়ার সাথে সঙ্গে তাদের ডিমের গুণগত মান কমতে থাকে।
মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ?
সময় মত সহবাস করা ?
গর্ভধারণের জন্য অবশ্যই সময়মতো সহবাস করা দরকার। যদি ২৮ দিনের চক্র থাকে কিন্তু নিশ্চয়ই ডিম্বাণু উর্বর থাকবে ১৪ তম দিনে। এই ১৪ তম দিনে সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বহু থাকে। এই কারণে ২৮ দিনের চক্রে ১২-১৪ তার সাথে ১৬ তম দিনে সহবাস করার জন্য হবে। এই সময়গুলোতে ঘনঘন সহবাস করলে গর্ভধারণের সমূহ সম্ভাবনা থাকে। ডিম্বাণু বড় করার উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
আরও জানুনঃ টেস্ট টিউব বেবি কি ? টেস্ট টিউব বেবি কিভাবে হয় ? এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কাকে বলে এবং এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কেন হয় ?
আবেদনময় সহবাস করুন ?
যেহেতু সহবাস করার দ্বারাই গর্ভধারণ ঘটে সেহেতু অধিক অধিক সহবাস করায় সবচেয়ে ভালো। গবেষণায় করে দেখা যায় যে সময়টাতে উর্বরতা থাকে না সেই সময়ে সহবাস করলে উর্বরতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা সবচেয়ে অধিক থাকে। এজন্য আপনার স্ত্রীর গর্ভধারণ উর্বরতা কে বাড়ানোর জন্য প্রবল নিয়মিত সহবাস করার হ্যাবিট গড়ে তুলুন এবং আপনার স্ত্রীকে যথেষ্ট পরিমাণ রিলাস্ক প্রদান করুন।
ডিম্বাণু বড় করার উপায় বা পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া
গর্ভধারণের উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য পুষ্টিকর অন্ন খুবই জরুরী। পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভধারণের উর্বরতা বৃদ্ধি করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ভধারণের উত্তর বৃদ্ধি করার জন্য হাড়ের স্যুপ খাওয়া প্রয়োজন।
আরও জানুনঃ গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা এবং গর্ভবতী মায়ের খাবার ?
youtube
0 notes
tahmidfaiyazrafi · 1 year
Text
Tumblr media
এত দিন পর্যন্ত জানতাম এই "হাট্টিমা টিম টিম" ছড়াটা ৪-লাইন। আসলে এটা রোকনুজ্জামান খানের ৫২-লাইনের সুন্দর একটি ছড়া।
"টাট্টুকে আজ আনতে দিলাম
বাজার থেকে শিম
মনের ভুলে আনলো কিনে
মস্ত একটা ডিম।
বলল এটা ফ্রি পেয়েছে
নেয়নি কোনো দাম
ফুটলে বাঘের ছা বেরোবে
করবে ঘরের কাম।
সন্ধ্যা সকাল যখন দেখো
দিচ্ছে ডিমে তা
ডিম ফুটে আজ বের হয়েছে
লম্বা দুটো পা।
উল্টে দিয়ে পানির কলস
উল্টে দিয়ে হাড়ি
আজব দু'পা বেড়ায় ঘুরে
গাঁয়ের যত বাড়ি।
সপ্তা বাদে ডিমের থেকে
বের হল দুই হাত
কুপি জ্বালায় দিনের শেষে
যখন নামে রাত।
উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজে
করে ঘরের কাম
দেখলে সবাই রেগে মরে
বলে এবার থাম।
চোখ না থাকায় এ দুর্গতি
ডিমের কি দোষ ভাই
উঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়
ঘর করে বোঝাই।
বাসন মেজে সামলে রাখে
ময়লা ফেলার ভাঁড়ে
কাণ্ড দেখে টাট্টু বারি
নিজের মাথায় মারে।
শিঙের দেখা মিলল ডিমে
মাস খানিকের মাঝে
কেমনতর ডিম তা নিয়ে
বসলো বিচার সাঁঝে।
গাঁয়ের মোড়ল পান চিবিয়ে
বলল বিচার শেষ
এই গাঁয়ে ডিম আর রবে না
তবেই হবে বেশ।
মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিম
চলল একা হেঁটে
গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
ডিম গেলো হায় ফেটে
গাঁয়ের মানুষ একসাথে সব;
সবাই ভয়ে হিম
ডিম ফেটে যা বের হল তা
হাট্টিমাটিম টিম।
হাট্টিমাটিম টিম-
তারা মাঠে পারে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমা টিম টিম।"
0 notes
01747239492 · 1 year
Text
Potato Curry with Egg Recipe, ডিম দিয়ে আলুর ডাল রেসিপি Bengali
youtube
0 notes
Video
youtube
মজাদার চটপটি রেসিপি। খুব সহজে তৈরি করুন সুস্বাদু চটপটি | Easiest Chotpot...
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকের এই সব ভিডিওতে আমি দেখাবো কিভাবে খুব সহজে চটপটি তৈরি করবেন। বলতে পারেন চটপটির রেসিপি। এর জন্য যা যা প্রয়োজন। চটপটি রান্নার জন্য খুব বেশি মশলাপাতি প্রয়োজন নেই। বেসিক কিছু গরম দিয়ে তৈরি করা যায় মজাদার চটপটি চলুন শুরু করা। উপকরণ। ডাবলি সেদ্ধ করতে লাগছে - (Ingredients for Cook Dabli) * ডাবলি (Dabli) - 500 gm * হলুদ গুড়া (Turmeric powder) - 1/2 tsp * কাঁচামরিচ কুচি (Green Chilli Slice) - 2 Tbs * লবণ (Salt) - to taste * আলু (Potato) - 2 Medium size ***তেঁতুলের টক তৈরিতে লাগছে - (Ingredients for Sauce) * তেঁতুল (Tamarind) - 250 gm * চটপটি মশলা (Chat Masala) - 1 Tbs * বিট লবণ (Rock Salt) - 1 Tbs * শুকনা মরিচ আধাভাঙ্গা (Chilly flask) - 1 Tbs * চিনি (Sugar) - 2 Tbs * লবণ (Salt) - to taste * পানি (Water) - 2.5 Cup ***চটপটি পরিবেশনে লাগছে - (Ingredients Serving) * সিদ্ধ আলু (Boiled Potato) - 2 Medium size * শসা কুচি (Chopped Cucumber) - to taste * কাঁচামরিচ কুচি (Green Chilli Slice) - to taste * চটপটি মশলা (Chat Masala) - 2 Tbs * সিদ্ধ ডিম (Boiled Egg) - to taste * তেঁতুলের টক (Tamarind Sauce) - 1/2 Cup * ধনে পাতা (Coriander leaf) - to taste * পেঁয়াজ কুচি ( Onion Slice) - to taste * ফুসকা (Foochka) - to taste I hope everyone is doing well. In today's video, I will show you how to easily make delicious Chotpoti snacks. Let me share the recipe for Chatpati with you. For this, you don't need too many spices. Let's get started making these flavorful chatpoti snacks with just few basic  ingredients. Ingredients: For Cooking Dabli:    Dabli (Puffed Rice) - 500 gm    Turmeric powder - 1/2 tsp    Green Chilli Slices - 2 tbsp    Salt - to taste    Potato - 2 Medium size For Tamarind Sauce:    Tamarind - 250 gm    Chat Masala - 1 tbsp    Rock Salt - 1 tbsp    Chilly Flakes - 1 tbsp    Sugar - 2 tbsp    Salt - to taste    Water - 2.5 cups For Serving Chotpoti:    Boiled Potato - 2 Medium size    Chopped Cucumber - to taste    Green Chilli Slices - to taste    Chat Masala - 2 tbsp    Boiled Egg - to taste    Tamarind Sauce - 1/2 cup    Coriander leaves - to taste    Onion Slices - to taste    Foochka (Puffed Crisps) - to taste Instructions: Cooking Dabli:    In a bowl, soak the Dabli in water for a few minutes. Drain excess water.    Add turmeric powder, green chili slices, and salt to the soaked Dabli. Mix well. Tamarind Sauce:    In a saucepan, boil the tamarind in water until it softens.    Strain the tamarind to extract the pulp. Mix in chat masala, rock salt, chilly flakes, sugar, and salt. Blend the mixture.    Pass the blended mixture through a sieve and add water to create the tamarind sauce. Assembling Chotpoti:    Cut the boiled potatoes into small pieces.    In a mixing bowl, combine Dabli, boiled potato pieces, tamarind sauce, chopped cucumber, green chili slices, and chat masala.    Gently mix all the ingredients together.    Serve the chatpata mixture in individual serving bowls.    Top with boiled egg slices, tamarind sauce, coriander leaves, onion slices, and Foochka. Enjoy your delicious homemade Chotpoti snacks!
0 notes
azharul97islam · 1 year
Text
এত বছর পর্যন্ত জানতাম এই 'হাট্টিমা টিম টিম' ছড়াটা ৪ লাইন। আসলে এটারোকনুজ্জামান খানের ৫২ লাইনের অসম্ভব সুন্দর একটি ছড়া।''টাট্টুকে আজ আনতে দিলামবাজার থেকে শিমমনের ভুলে আনলো কিনেমস্ত একটা ডিম।বলল এটা ফ্রি পেয়েছেনেয়নি কোনো দামফুটলে বাঘের ছা বেরোবেকরবে ঘরের কাম।সন্ধ্যা সকাল যখন দেখোদিচ্ছে ডিমে তাডিম ফুটে আজ বের হয়েছেলম্বা দুটো পা।উল্টে দিয়ে পানির কলসউল্টে দিয়ে হাড়িআজব দু'পা বেড়ায় ঘুরেগাঁয়ের যত বাড়ি।সপ্তা বাদে ডিমের থেকেবের হল দুই হাতকুপি জ্বালায় দিনের শেষেযখন নামে রাত।উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজেকরে ঘরের কামদেখলে সবাই রেগে মরেবলে এবার থাম।চোখ না থাকায় এ দুর্গতিডিমের কি দোষ ভাইউঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়ঘর করে বোঝাই।বাসন মেজে সামলে রাখেময়লা ফেলার ভাঁড়েকাণ্ড দেখে টাট্টু বারিনিজের মাথায় মারে।শিঙের দেখা মিলল ডিমেমাস খানিকের মাঝেকেমনতর ডিম তা নিয়েবসলো বিচার সাঁঝে।গাঁয়ের মোড়ল প���ন চিবিয়েবলল বিচার শেষএই গাঁয়ে ডিম আর রবে নাতবেই হবে বেশ।মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিমচলল একা হেঁটেগাছের সাথে ধাক্কা খেয়েডিম গেলো হায় ফেটেগাঁয়ের মানুষ একসাথে সব;সবাই ভয়ে হিমডিম ফেটে যা বের হল তাহাট্টিমাটিম টিম।হাট্টিমাটিম টিম-তারা মাঠে পারে ডিমতাদের খাড়া দুটো শিংতারা হাট্টিমা টিম টিম।'
Tumblr media
0 notes