#Jumah
Explore tagged Tumblr posts
saeedislamicart · 6 months ago
Text
Tumblr media
اللهم صل على سيدنا محمد
➡️ Instagram - Telegram
157 notes · View notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
���ুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্র���চ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
myreligionislam · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
allahisourrabb · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma'sActivities
0 notes
mylordisallah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma'sActivities
0 notes
rabbizidniilmaa · 2 years ago
Photo
Tumblr media
Hadith وَحَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ سَلاَّمٍ الْجُمَحِيُّ، حَدَّثَنَا الرَّبِيعُ، - يَعْنِي ابْنَ مُسْلِمٍ - عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ زِيَادٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ ‏"‏ إِنَّ فِي الْجُمُعَةِ لَسَاعَةً لا يُوَافِقُهَا مُسْلِمٌ يَسْأَلُ اللَّهَ فِيهَا خَيْرًا إِلاَّ أَعْطَاهُ إِيَّاهُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَهِيَ سَاعَةٌ خَفِيفَةٌ Abu Huraira reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying: "There is a time on Friday at which no Muslim would ask Allah for what is good but He would give it to him." And further said: "This is a very short time." Sahih Muslim, 852 . . . . . #friday #quran #jumah #rabbizidiniilima #prayer #dua #surahkhaf #khutbah #allah #prophetmuhammad #collab #collaboration #ummah #muslim #islam https://www.instagram.com/p/CoMHHT4PX-b/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
gacougnol · 2 months ago
Text
Tumblr media
Rukie Jumah
409 notes · View notes
saeedislamicart · 1 year ago
Text
Tumblr media
صلواعلى محمد
106 notes · View notes
moradadabeleza · 1 year ago
Text
Tumblr media
Rukie jumah
106 notes · View notes
sonimage1965 · 2 months ago
Text
Tumblr media
3 notes · View notes
quransunnahdawah · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
Surah Kahf Teachings
The surah summarizes for us the gist of Islam; its main theme is that Allah (subhanahu wa ta'ala) will protect us from all trials. Told through a series of stories that illustrate specific trials, it teaches that Allah (subhanahu wa ta'ala) will protect the believer at times of severity.
The four stories of Surat Al-Kahf
Trial of Faith – People of the Cave/ Ashabu Al-Kahf (Verses 9 – 26) ...
Trial of Wealth – The story of the man who owns two gardens (Verses 32 – 44) ...
Trial of Knowledge – Moses and Al-Khidr (Verses 60–82) ...
Trial of Power – Dhul-Qar-nayn with Yajuj Majuj (Verses 83–98)
      Four stories & lessons in Surah Al-Kahf (Protection from Dunya & Dajjal)
Allah has sent the Quran as guidance to all mankind. Each and every verse of the Quran has blessings and lessons for us in our daily lives.
chapter Al-Kahf. The Prophet (peace be upon him) encouraged us to read the Surah every single Friday. Moreover, he encouraged us to memorize the first ten verses of the Surah because they will safeguard us from the Dajjal (the Antichrist), the worst of afflictions that will hit mankind.
So what lessons can we take from chapter Al-Kahf? There are too many to put in one article. Or dare I say, too many lessons for even one person to extract all of them. Every time we read the chapter, we will find new lessons.
In this article, we will look at the four stories, and extract three daily life lessons for us from each of the stories. There are lots more, but we will keep it to four.
Read Surah Al-Kahf and prepare yourself for Paradise
AlKahaf (Arabic: الكهف, al-kahf; meaning: cave). Surah Al-Kahf explains fitnah in different areas of life. The stories in this surah outline how the believer should approach these trials and tribulations. Surah Al-Kahf teaches us to never rest and to do as many good deeds as possible to be victorious. Through the worship of Allah alone, the believer can attain greater blessings and prepare himself in this world to attain Paradise in the Hereafter. Allah is the only true God. We will surely return to Allah. So worship Allah alone.
Quran 18 Surah Al Kahf
youtube
Lessons From Surah Al Kahf
youtube
Four Lessons from Surah Kahf 
youtube
Lessons and secrets of Surah Al Kahf I Tafseer
youtube
Read Surah Al-Kahf and prepare yourself for Paradise
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
1 note · View note
tawhidrisalatakhirah · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
Surah Kahf Teachings
The surah summarizes for us the gist of Islam; its main theme is that Allah (subhanahu wa ta'ala) will protect us from all trials. Told through a series of stories that illustrate specific trials, it teaches that Allah (subhanahu wa ta'ala) will protect the believer at times of severity.
The four stories of Surat Al-Kahf
Trial of Faith – People of the Cave/ Ashabu Al-Kahf (Verses 9 – 26) ...
Trial of Wealth – The story of the man who owns two gardens (Verses 32 – 44) ...
Trial of Knowledge – Moses and Al-Khidr (Verses 60–82) ...
Trial of Power – Dhul-Qar-nayn with Yajuj Majuj (Verses 83–98)
      Four stories & lessons in Surah Al-Kahf (Protection from Dunya & Dajjal)
Allah has sent the Quran as guidance to all mankind. Each and every verse of the Quran has blessings and lessons for us in our daily lives.
chapter Al-Kahf. The Prophet (peace be upon him) encouraged us to read the Surah every single Friday. Moreover, he encouraged us to memorize the first ten verses of the Surah because they will safeguard us from the Dajjal (the Antichrist), the worst of afflictions that will hit mankind.
So what lessons can we take from chapter Al-Kahf? There are too many to put in one article. Or dare I say, too many lessons for even one person to extract all of them. Every time we read the chapter, we will find new lessons.
In this article, we will look at the four stories, and extract three daily life lessons for us from each of the stories. There are lots more, but we will keep it to four.
Read Surah Al-Kahf and prepare yourself for Paradise
AlKahaf (Arabic: الكهف, al-kahf; meaning: cave). Surah Al-Kahf explains fitnah in different areas of life. The stories in this surah outline how the believer should approach these trials and tribulations. Surah Al-Kahf teaches us to never rest and to do as many good deeds as possible to be victorious. Through the worship of Allah alone, the believer can attain greater blessings and prepare himself in this world to attain Paradise in the Hereafter. Allah is the only true God. We will surely return to Allah. So worship Allah alone.
Quran 18 Surah Al Kahf
youtube
Lessons From Surah Al Kahf
youtube
Four Lessons from Surah Kahf 
youtube
Lessons and secrets of Surah Al Kahf I Tafseer
youtube
Read Surah Al-Kahf and prepare yourself for Paradise
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
0 notes
ilyforallahswt · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
Surah Kahf Teachings
The surah summarizes for us the gist of Islam; its main theme is that Allah (subhanahu wa ta'ala) will protect us from all trials. Told through a series of stories that illustrate specific trials, it teaches that Allah (subhanahu wa ta'ala) will protect the believer at times of severity.
The four stories of Surat Al-Kahf
Trial of Faith – People of the Cave/ Ashabu Al-Kahf (Verses 9 – 26) ...
Trial of Wealth – The story of the man who owns two gardens (Verses 32 – 44) ...
Trial of Knowledge – Moses and Al-Khidr (Verses 60–82) ...
Trial of Power – Dhul-Qar-nayn with Yajuj Majuj (Verses 83–98)
      Four stories & lessons in Surah Al-Kahf (Protection from Dunya & Dajjal)
Allah has sent the Quran as guidance to all mankind. Each and every verse of the Quran has blessings and lessons for us in our daily lives.
chapter Al-Kahf. The Prophet (peace be upon him) encouraged us to read the Surah every single Friday. Moreover, he encouraged us to memorize the first ten verses of the Surah because they will safeguard us from the Dajjal (the Antichrist), the worst of afflictions that will hit mankind.
So what lessons can we take from chapter Al-Kahf? There are too many to put in one article. Or dare I say, too many lessons for even one person to extract all of them. Every time we read the chapter, we will find new lessons.
In this article, we will look at the four stories, and extract three daily life lessons for us from each of the stories. There are lots more, but we will keep it to four.
Read Surah Al-Kahf and prepare yourself for Paradise
AlKahaf (Arabic: الكهف, al-kahf; meaning: cave). Surah Al-Kahf explains fitnah in different areas of life. The stories in this surah outline how the believer should approach these trials and tribulations. Surah Al-Kahf teaches us to never rest and to do as many good deeds as possible to be victorious. Through the worship of Allah alone, the believer can attain greater blessings and prepare himself in this world to attain Paradise in the Hereafter. Allah is the only true God. We will surely return to Allah. So worship Allah alone.
Quran 18 Surah Al Kahf
youtube
Lessons From Surah Al Kahf
youtube
Four Lessons from Surah Kahf 
youtube
Lessons and secrets of Surah Al Kahf I Tafseer
youtube
Read Surah Al-Kahf and prepare yourself for Paradise
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
0 notes
allahisourrabb · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনে সূরা আল কাহফ পড়ুন জান্নাত লাভের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন
সূরা কাহাফ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। আল কোরআনের ১৮ নম্বর সূরা এটি।
আয়াত সংখ্যা ১১০, রুকু ১২। এটি ১৫ নম্বর পারার দ্বিতীয় সূরা। এ সূরা সম্পর্কে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, তাওরাত ও ইনজিলের আলেমরা মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুওয়ত সম্পর্কে কী বলে তা জানার জন্য মক্কার লোকেরা দু’জন লোককে মদিনার ইহুদিদের কাছে পাঠাল। ইহুদি আলেমরা তাদের বলল, আপনারা আপনাদের নবীকে তিনটি প্রশ্ন করবেন। যদি এই প্র���্নের উত্তর তিনি দিতে পারেন তাহলে তিনি সত্য নবী, আর উত্তর দিতে না পারলে তার নবুওয়ত সঠিক নয়। প্রশ্নগুলো হলো-
১. এক যুগে কিছু যুবক শিরক থেকে মুক্তিলাভের জন্য জন্মভূমি ত্যাগ করে একটি পাহাড়ের গুহায় লুকিয়ে ছিল, তাদের ঘটনা বলুন। ২. ওই ব্যক্তির কথা বলুন যিনি পূর্ব ও পশ্চিম পৃথিবী ভ্রমণ করেছিলেন। ৩. রুহের স্বরূপ কী? ইহুদিদের প্রথমোক্ত দুই প্রশ্নের উত্তরে এ সূরাটি নাজিল হয়েছে। এতে গুহায় আত্মগোপনকারী যুবকদের ঘটনা সবিস্তারে বর্ণিত হয়েছে। তাদেরই আসহাবে কাহাফ বলে। কাহাফ অর্থ গুহা। আসহাবে কাহাফ মানে গুহাবাসী। এ গুহা নামেই সূরাকে সূরা কাহাফ বলা হয়।
দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে যুলকারনাইনের কথা বলা হয়েছে। আর তৃতীয় প্রশ্নের উত্তর সূরা বনি ইসরাইলের ৮৫ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে। এ সূরায় হজরত মুসা আলাইহিস সালামের ঘটনাও বর্ণিত হয়েছে। উল্লিখিত তিনটি ঘটনা এ সূরার কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয়। বিভিন্ন হাদিসে সূরা কাহাফের ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। বিশেষত জুমার দিন এ সূরা তেলাওয়াতের অনেক ফজিলত রয়েছে। নিচে কিছু সহিহ হাদিস উল্লেখ করা হলো-এক. হজরত বারা (রা.) থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি রাতে সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করছিলেন। তার কাছে দুটি রশি দিয়ে একটি ঘোড়া বাঁধা ছিল। এরই মধ্যে একটি মেঘখণ্ড এসে তাকে ঢেকে ফেলল। এরপর যখন মেঘখণ্ডটি তার কাছে চলে আসছিল, তখন তার ঘোড়া ছোটাছুটি করতে লাগল। অতঃপর সকালে ওই ব্যক্তি নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে রাতের ঘটনা বললেন। তিনি বললেন, ওটা ছিল সাকিনা (রহমত), যা কোরআন তেলাওয়াতের বরকতে নাজিল হয়েছিল। -সহিহ বোখারি: ৫০১১, ৩৬১৪; সহিহ মুসলিম: ৭৯৫ দুই. আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্ত করবে সে দাজ্জালের ফেতনা থেকে হেফাজত থাকবে। -সহিহ মুসলিম: ৮০৯, আবু দাউদ: ৪৩২৩
তিন. আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফ পড়বে যেমনভাবে নাজিল করা হয়েছে, তাহলে সেটা তার জন্য নূর হবে তার স্থান থেকে মক্কা পর্যন্ত এবং যে সূরার শেষ দশ আয়াত পড়বে সে দাজ্জালের গণ্ডির বাইরে থাকবে এবং দাজ্জাল তার ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। -সুনানে নাসাঈ: ১০৭২২ চার. আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফ যেমনভাবে নাজিল হয়েছে সেভাবে পড়বে, তার জন্য কেয়ামতের দিন সেটা নূর হবে। -শোয়াবুল ঈমান: ২২২১
পাঁচ. নাওয়াস ইবনে সাময়ান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন সকালে দাজ্জালের কথা আলোচনা করলেন। তিনি আওয়াজকে উঁচু-নিচু করছিলেন, ফলে আমরা মনে করলাম দাজ্জাল খেজুর বাগানের মধ্যেই রয়েছে। অতঃপর যখন আমরা উনার কাছে গেলাম তখন তিনি আমাদের অবস্থা বুঝে ফেললেন। তিনি বললেন, তোমাদের কী হলো। আমরা বললাম, আল্লাহর রাসূল! আপনি সকালে দাজ্জালের কথা আলোচনা করেছিলেন, আওয়াজকে উঁচু-নিচু করেছিলেন- তাই আমরা মনে করলাম দাজ্জাল হয়তো খেজুর বাগানেই আছে। তিনি বললেন, তোমাদের ক্ষেত্রে দাজ্জাল ছাড়া অন্য কিছুতে এত বেশি ভয় আমাকে দেখানো হয়নি। যদি আমি তোমাদের মাঝে থাকা অবস্থায় সে বের হয়, তাহলে তোমাদের ছাড়া আমি সর্বপ্রথম তার প্রতিরোধ করব। আর যদি তোমাদের মাঝে না থাকা অবস্থায় সে বের হয়, তাহলে প্রত্যেকে তার প্রতিরোধ করবে। আল্লাহর শপথ! প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আমার খলিফা রয়েছে। নিশ্চয় দাজ্জাল কোঁকড়া চুলবিশিষ্ট যুবক হবে এবং তার চোখ কানা হবে। যেন আমি আবদুল ওযা ইবনে কাতালের মতো তাকে দেখতে পাচ্ছি। তোমাদের মধ্যে যে তাকে পাবে সে যেন সূরা কাহাফের শুরু অংশ পড়ে। -সহিহ মুসলিম: ২৯৩৭, সুনানে আবু দাউদ: ৪৩২১, তিরমিজি: ২২৪১
আবেগময় সূরা কাহফ এর তিলাওয়াত 
youtube
জুমার দিনে সূরা কাহাফ পড়ার ফজিলত
youtube
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াত
youtube
শুক্রবারের আমল সূরা কাহাফ কয়েকবারে পড়া যাবে কি.? 
youtube
সূরা কাহফ এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
youtube
সুরা কাহফের গভীর তাফসীর
youtube
জুমার দিনে সূরা আল কাহফ পড়ুন জান্নাত লাভের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন
Read Surah Al-Kahf On Day of Jumah Prepare Yourself For Gaining Paradise (Jannah)
জুমারদিনে সূরা আল কাহফ পড়ুন জান্নাত লাভের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন
শুক্রবারের বিশেষ আমল সূরা কাহাফ তেলাওয়াত
সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াত
0 notes