#Muhammadﷺ

[taqwatawheedtales]

Will overthinking make the situation any better? Will replaying those “what-ifs” and “maybes” in your mind change what Allah has already written for you? Isn’t it true that trusting Allah brings the peace your heart craves? Let go of the burdens you were never meant to carry. Place your trust in Allah, the best of planners, and remember that He knows what’s best, even when you don’t. Do your part, make dua, and leave the rest to Him.

"And whoever relies upon Allah – then He is sufficient for him."(Surah At-Talaq, 65:3)

Stop overthinking. Start trusting.

Let your heart rest in His wisdom.

[deenemaan]

"Whoever asks Allah Subhanahu Wa Ta'ala Paradise three times, Paradise says: 'O Allah, admit him into Paradise', and whoever seeks refuge from the Fire three times, the Fire says: 'O Allah, save him from the Fire.'"

Jami` at-Tirmidhi 2572

[hanadoresyou]

Becoming Better Than Before

eeeek I think hanadoresyou

Ptg also known as a positive reaction from a traumatic or highly challenging life circumstances.

Whereas PTSD is a mixture of negative feelings such as depression and anxiety and often leads people to turn to drugs, alcohol, or even suicide. PTG is about having growth as an after effect of an difficult event of one’s life.

Why am I bringing this up?

Now, what I am about say might not be as extreme as these terms describe but it is a perfect example.

When we have bad days, hardships, sins by disobeying Allah or just have low Iman, we tend to succumb to bad thoughts and some even to depression.

We think that Allah can never forgive us as we can’t even forgive ourselves. We “wither away” into thinking that we can never go back but we can. We can take this situation and turn it into our advantage. We can grow from it and be better than yesterday. We can become closer to Allah than before, bounce back and higher than ever. It really is a cheat-code if you look at it from a this perspective. If you turn away from Allah, you’ll turn to other things that will never satisfy or comfort the way Allah can and does. Take a step back and talk to Him. Utter His name and trust me, you’ll get more than you can imagine. You’ll get more than you ever gave. Know that Allah is Ar-Rahman and that His mercy overcomes His anger.

“Say, "O My servants who have transgressed against themselves [by sinning], do not despair of the mercy of Allah. Indeed, Allah forgives all sins. Indeed, it is He who is the Forgiving, the Merciful.”

One thing I want to point out is that even when we cannot forgive ourselves know that Allah can, He is the Most-Merciful, The Most Compassionate.

But I want us to think this way as there a two lenses to look at life. You can either look at as if Allah is punishing you or you can look at it as a mercy from Allah.

How is a hardship a mercy?

Well, the answer is quite simple.

First of all Allah never gives a soul more than it can bear Allah knows that we can go through it. And sometimes we might have accumulated too much sins and these hardships are a way of cleansing.

We as believers want to get to Jannah, some like me even to the highest level which is Jannatul Firdaws but maybe sometimes our deeds are not enough.

LOGGING OFF..

XOXO

YOUR FAVOURITE FRIEND!

[goharshahi]

New Video: Hajj Ki Pehli Shart: Istitaat | Sufi Master Younus AlGohar | ALRA TV https://www.youtube.com/watch?v=doRgJPQwzlU

Sufi Master Younus AlGohar expounds on the importance of Hajj and who holds the power of performing this sacred pilgrimage.

✅ Get the latest updates from ALRA TV on Telegram Messenger. Download Telegram Messenger from the AppStore or Google PlayStore and subscribe to: https://t.me/official_alratv

❓ Question Sufi Master Younus AlGohar directly! Text your questions to us on WhatsApp: +447472540642 or Facebook messenger: http://m.me/alratv

Watch the live recordings of these lectures every day at 22:00 GMT at: http://www.younusalgohar.com

For Izn e Zikr-e-Qalb (Permission for Awakening of the Spiritual Heart) call Shaykh Amjad Gohar on this number +44 (0) 740 1855 568 via WhatsApp.

📱Social Media Instagram: http://instagram.com/alratv https://www.instagram.com/younus_algohar

Twitter: https://twitter.com/AlRa_TV https://twitter.com/mehdifoundation https://twitter.com/MessiahFdn https://twitter.com/younusalgohar

Facebook: https://www.facebook.com/alratv/ https://www.facebook.com/HHYounusAlGo…

Websites: http://www.goharshahi.us/ http://www.theawaitedone.com/ http://thereligionofgod.com http://www.younusalgohar.org/

NEW URDU LANGUAGE WEBSITE http://www.mehdifoundation.com/

[sufi-teachings]

The Prophet (ﷺ) said, "O Muslim women! None of you should look down upon the gift sent by her female neighbor even if it were the trotters of the sheep (fleshless part of legs)." #islam #islamicteachings #islamicquotes #islamic #hadiths #hadithoftheday #prophetmuhammad #muhammadﷺ #quotes #gifts #value #sufism #sufiquotes #teachings #lifequotes #motivationalquotes #books #muslimah #women #reminder https://www.instagram.com/p/CmWoUb8Pp9Q/?igshid=NGJjMDIxMWI=

[quransunnahdawah]

মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।

সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।

এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—

১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।

’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।

২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।

এ ক্ষমত�� অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।

৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।

৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।

৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)

মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—

৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’

৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’

৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।

৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।

১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)

নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ | 

মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা

মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী

 মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা 

রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?

***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!

** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?

** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খ���য়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!

** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?

মহানবী সঃ এর  ব্যতিক্রমী ১০ গুণ

10 exceptional virtues of Prophet PBUH

[tawhidrisalatakhirah]

মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।

সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।

এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—

১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।

’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।

২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।

এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।

৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।

৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।

৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)

মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—

৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’

৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’

৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।

৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।

১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)

নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ | 

মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা

মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী

 মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা 

রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?

***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!

** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?

** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!

** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?

মহানবী সঃ এর  ব্যতিক্রমী ১০ গুণ

10 exceptional virtues of Prophet PBUH

[ilyforallahswt]

মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।

সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।

এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—

১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।

’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।

২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।

এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।

৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।

৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।

৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)

মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—

৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’

৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’

৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।

৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।

১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)

নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ | 

মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা

মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী

 মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা 

রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?

***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!

** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?

** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!

** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?

মহানবী সঃ এর  ব্যতিক্রমী ১০ গুণ

10 exceptional virtues of Prophet PBUH

[myreligionislam]

মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।

সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।

এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—

১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।

’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।

২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।

এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।

৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।

৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।

৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)

মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—

৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’

৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’

৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।

৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।

১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)

নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ | 

মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা

মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী

 মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা 

রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?

***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!

** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?

** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!

** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?

মহানবী সঃ এর  ব্যতিক্রমী ১০ গুণ

10 exceptional virtues of Prophet PBUH

[taqwatawheedtales]

Whenever you are in a rush to finish your prayer, remember that everything you are seeking and everything you are afraid of missing out on is in the hands of the One in Whose presence you are standing.

[deenemaan]

رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

“Our Lord! Grant us the good of this world and the Hereafter, and protect us from the torment of the Fire.”

[hanadoresyou]

People Like Us ep.2

eeek i think hanadoresyou wah

I know that everybody seems to view the world differently but I have also seen that once you become a practising Muslim your view changes and it starts to match with the other Muslims.

I always knew that our ummah is one big family but we are very similar. We have the same mentality, main goal, and daily habits or routines, such as praying and doing dhikr. It never really dawned on me like that but it makes sense and I understand why we are called a family. It is very beautiful and it does make me want to go out of my way and respect another Muslim. They really are your sisters and brothers.

The more you learn about Islam, the more you start loving it and the more you realise that this world is really just a stop and nothing more. It makes you rethink your choices, your goals and your habits.

The fact that we know our life in this world is really short sometimes can make you feel scared because you want to do well and pass but I think the fact that it’s short motivates me because that means if I do well I’m closer to seeing Allah and going to Jannah. (May Allah have mercy on us all, He is the most-Merciful). It also makes feel less stressed because you realise that none of these worldly things really matter. Which of them will stay when you’re all alone in your grave?

LOGGING OFF…

Xoxo

YOUR FAVOURITE FRIEND!

[goharshahi]

*** ENABLE CC FOR ENGLISH SUBTITLES ***

New Video: Murshid Ki Iteba Hi Iteba e Rasool Hai | Ghaus e Azam (rh) | ALRA TV

https://www.youtube.com/watch?v=Jny_PicbFwA

Sheikh Abdul Qadir Jilani (rh) declares, 'To follow the spiritual guide is equal to following Prophet Muhammad (s)'. Sufi Master Younus AlGohar elucidates this statement in light of the Holy Qur'an and explains how following the Prophet (s) is still possible today despite their physical absence.

-----------

✅ Get the latest updates from ALRA TV on Telegram Messenger. Download Telegram Messenger from the AppStore or Google PlayStore and subscribe to: https://t.me/official_alratv

❓ Question Sufi Master Younus AlGohar directly! Text your questions to us on WhatsApp: +447472540642 or Facebook messenger: http://m.me/alratv

Watch the live recordings of these lectures every day at 22:00 GMT at: http://www.younusalgohar.com

For Izn e Zikr-e-Qalb (Permission for Awakening of the Spiritual Heart) call Shaykh Amjad Gohar on this number +44 (0) 740 1855 568 via WhatsApp.

---

📱Social Media Instagram: http://instagram.com/alratv https://www.instagram.com/younus_algohar

Twitter: https://twitter.com/AlRa_TV https://twitter.com/mehdifoundation https://twitter.com/MessiahFdn https://twitter.com/younusalgohar

Facebook: https://www.facebook.com/alratv/ https://www.facebook.com/HHYounusAlGo...

Websites: http://www.goharshahi.us/ http://www.theawaitedone.com/ http://thereligionofgod.com http://www.younusalgohar.org/

*NEW URDU LANGUAGE WEBSITE* http://www.mehdifoundation.com/

[allahisourrabb]

মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।

সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।

এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—

১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।

’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।

২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।

এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।

৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।

৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।

৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)

মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—

৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’

৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’

৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।

৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।

১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)

নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ | 

মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা

মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী

 মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা 

রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?

***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!

** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?

** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!

** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?

মহানবী সঃ এর  ব্যতিক্রমী ১০ গুণ

10 exceptional virtues of Prophet PBUH

[mylordisallah]

মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।

সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।

এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—

১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।

’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।

২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।

এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।

৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।

৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।

৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)

মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—

৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’

৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’

৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।

৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।

১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)

নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ

নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ | 

মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা

মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী

 মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা 

রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?

***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!

** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?

** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!

** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্�� হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?

মহানবী সঃ এর  ব্যতিক্রমী ১০ গুণ

10 exceptional virtues of Prophet PBUH

[boxofbittersweet]

Trust Allāh

When you let Allāh handle everything. Everything turns out to be better than your plans.

In fact, Better than your dreams! Trust Allāh and Allāh will never let you down 🖤