#Bengali explanations of Qur’an
Explore tagged Tumblr posts
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
সূরা আল-আসর Ayah: 1 وَٱلۡعَصۡرِ সময়ের শপথ [১] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০৩- সূরা আল-আসর ৩ আয়াত, মক্কী আবদুল্লাহ্ ইবন হিসন আবু মদীনাহ বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণের মধ্যে দু ব্যক্তি ছিল, তারা পরস্পর মিলে একজন অন্যজনকে সূরা আছর পাঠ করে না শুনানো পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হতেন না। [তাবরানী, মু‘জামুল আওসাত ৫১২০, মু‘জামুল কাবীর ২০/৭০, বাইহাকী, শু‘আবুল ঈমান ৯০৫৭, মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১০/২৩৩, ৩০৭] এ সুরায় একথার ওপর সময়ের শপথ খাওয়া হয়েছে যে, মানুষ বড়ই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে এবং এই ক্ষতি থেকে একমাত্র তারাই রক্ষা পেয়েছে যারা চারটি গুণাবলীর অধিকারী: [১] ঈমান, [২] সৎকাজ [৩] পরস্পরকে হকের উপদেশ দেয়া এবং [৪] একে অন্যকে সবর করার উপদেশ দেয়া। ইমাম শাফে‘য়ী রাহেমাহুল্লাহ বলেন, যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো। সূরা আছর কুরআন পাকের একটি সংক্ষিপ্ত সূরা, কিন্তু এমন অর্থপূর্ণ সূরা যে, ইমাম শাফেয়ী রাহেমাহুল্লাহ-এর ভাষায় মানুষ এ সুরাটিকেই চিন্তা ভাবনা সহকারে পাঠ করলে তাদের দুনিয়া ও আখেরাত সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়। [বাদায়ি‘উত তাফসীর] -- [১] আয়াতের প্রথমেই সময় বা যুগের শপথ করা হয়েছে। এখানে প্রণিধানযোগ্য বিষয় এই যে, বিষয়বস্তুর সাথে সময় বা যুগের কি সম্পর্ক, যার কসম করা হয়েছে? কসম ও কসমের জওয়াবের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকা বাঞ্ছনীয়। অধিকাংশ তাফসীরবিদ বলেন, মানুষের সব কর্ম, গতিবিধি, উঠাবসা ইত্যাদি সব যুগের মধ্যে সংঘটিত হয়। সূরায় যেসব কর্মের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেগুলোও এই যুগ-কালেরই দিবা-রাত্ৰিতে সংঘটিত হবে। এরই প্রেক্ষিতে যুগের শপথ করা হয়েছে। [সাদী, ইবন কাসীর] কোনো কোনো আলেম বলেন, আল্লাহ্ তা‘আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব, প্রজ্ঞা ও কুদরতের প্রমাণ-নিদর্শন সময় বা যুগেই রয়েছে; তাই এখানে সময়ের শপথ করা হয়েছে। [মুয়াসসার, বাদায়িউত তাফসীর] Ayah: 2 إِنَّ ٱلۡإِنسَٰنَ لَفِي خُسۡرٍ নিশ্চয় মানুষ [১] ক্ষতির মাঝে নিপতিত [২], [১] মানুষ শব্দটি একবচন। এখানে মানুষ বলে সমস্ত মানুষই উদ্দেশ্য। কারণ, পরের বাক্যে চারটি গুণ সম্পন্ন লোকদেরকে তার থেকে আলাদা করে নেয়া হয়েছে। তাই এটা অবশ্যি মানতে হবে যে, এখানে মানুষ শব্দটিতে দুনিয়ার সমস্ত মানুষ সমানভাবে শামিল। কাজেই উল্লিখিত চারটি গুণ কোনো ব্যক্তি, জাতি বা সারা দুনিয়ার সমস্ত মানুষ যার-ই মধ্যে থাকবে না সেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এই বিধানটি সর্বাবস্থায় সত্য প্রমাণিত হবে। [আদ্ওয়াউল বায়ান, ফাতহুল কাদীর] [২] আভিধানিক অর্থে ক্ষতি হচ্ছে লাভের বিপরীত শব্দ। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এ শব্দটির ব্যবহার এমন সময় হয় যখন কোনো একটি সওদায় লোকসান হয়, পুরো ব্যবসাটায় যখন লোকসান হতে থাকে। আবার সমস্ত পুঁজি লোকসান দিয়ে যখন কোনো ব্যবসায়ী দেউলিয়া হয়ে যায় তখনো এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। [ফাতহুল কাদীর] Ayah: 3 إِلَّا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ وَعَمِلُواْ ٱلصَّٰلِحَٰتِ وَتَوَاصَوۡاْ بِٱلۡحَقِّ وَتَوَاصَوۡاْ بِٱلصَّبۡرِ কিন্তু তারা নয় [১], যারা ঈমান এনেছে [২] এবং সৎকাজ করেছে [৩] আর পরস্পরকে উপদেশ দিয়েছে হকের [৪] এবং উপদেশ দিয়েছে ধৈর্যের [৫]। [১] এখানে পূর্ববর্তী আয়াতে বর্ণিত মানবজাতি যে অত্যন্ত ক্ষতিগ্ৰস্ততার মধ্যে আছে তার থেকে উত্তরণের পথ বলে দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, এই ক্ষতির কবল থেকে কেবল তারাই মুক্ত, যারা চারটি বিষয় নিষ্ঠার সাথে পালন করে--- ঈমান, সৎকর্ম, অপরকে সত্যের উপদেশ এবং সবরের উপদেশদান। দীন ও দুনিয়ার ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার এবং মহা উপকার লাভ করার চার বিষয় সম্বলিত এ ব্যবস্থাপত্রের প্রথম দুটি বিষয় আত্মসংশোধন সম্পর্কিত এবং দ্বিতীয় দুটি বিষয় অপর মুসলিমদের হেদায়েত ও সংশোধন সম্পর্কিত। [সাদী] [২] এই সূরার দৃষ্টিতে যে চারটি গুণের উপস্থিতিতে মানুষ ক্ষতি মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে তন্মধ্যে প্রথম গুণটি হচ্ছে ঈমান। ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে স্বীকৃতি দেয়া। আর শরীয়তের পরিভাষায় এর অর্থ অন্তরে বিশ্বাস, মুখে স্বীকার এবং কাজ-কর্মে বাস্তবায়ন। [মাজমূ ‘ফাতাওয়া ৭/৬৩৮] এখন প্রশ্ন দেখা দেয়, ঈমান আনা বলতে কিসের ওপর ঈমান আনা বুঝাচ্ছে? এর জবাবে বলা যায়, কুরআন মজীদে একথাটি একবারে সুস্পষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। প্রথমত আল্লাহ্কে মানা। নিছক তাঁর অস্তিত্ব মেনে নেয়া নয়। বরং তাকে এমনভাবে ��ানা যাতে বুঝা যায় যে, তিনি একমাত্ৰ প্ৰভূ ও ইলাহ। তাঁর সর্বময় কর্তৃত্বে কোনো অংশীদার নেই। [৩] ঈমানের পরে মানুষকে ক্ষতি থেকে বাঁচানোর জন্য দ্বিতীয় যে গুণটি অপরিহার্য সেটি হচ্ছে সৎকাজ। কুরআনের পরিভাষায় একে বলা হয় আ‘মাল সালেহা। সমস্ত সৎকাজ এর অন্তর্ভুক্ত। কোনো ধরনের সৎকাজ ও সৎবৃত্তি এর বাইরে থাকে না। কিন্তু কুরআনের দৃষ্টিতে যে কাজের মূলে ঈমান নেই এবং যা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল প্রদত্ত হেদায়াতের ভিত্তিতে সম্পাদিত হয়নি তা কখনো সৎকাজের অন্তর্ভুক্ত হ
0 notes
hadeth · 3 months ago
Text
Tumblr media
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اقْرَأْ عَلَىَّ ‏"‌‏.‏ قَالَ قُلْتُ أَقْرَأُ عَلَيْكَ وَعَلَيْكَ أُنْزِلَ قَالَ ‏"‏ إِنِّي أَشْتَهِي أَنْ أَسْمَعَهُ مِنْ غَيْرِي ‏"‌‏.‏ قَالَ فَقَرَأْتُ النِّسَاءَ حَتَّى إِذَا بَلَغْتُ ‏{‏فَكَيْفَ إِذَا جِئْنَا مِنْ كُلِّ أُمَّةٍ بِشَهِيدٍ وَجِئْنَا بِكَ عَلَى هَؤُلاَءِ شَهِيدًا‏}‌‏.‏ قَالَ لِي ‏"‏ كُفَّ ـ أَوْ أَمْسِكْ ـ ‏"‌‏.‏ فَرَأَيْتُ عَيْنَيْهِ تَذْرِفَانِ‏.‏ صحيح البخاري ومسلم ٥٠٥٥ - ٨٠٠
bn Mas'ud (May Allah be pleased with him) reported: The Prophet (peace be upon him) said to me, “Recite the Qur'an to me.” I said: “O Messenger of Allah! Shall I recite it to you when it was revealed to you?” He (peace be upon him) said, “I like to hear it from others.” Then I began to recite Surat An-Nisa’. When I reached the Ayah: ‘How will it be when We shall bring a witness from every people and bring you as a witness against them?’ [4:41] (Having heard it) he said, “Enough! Enough!” When I looked at him, I found his eyes were overflowing with tears.“ [Al- Bukhari and Muslim]. Sunnah.com reference : Book 9, Hadith 18 Arabic/English book reference : Book 9, Hadith 1008
باب فَضْلِ اسْتِمَاعِ الْقُرْآنِ، وَطَلَبِ الْقِرَاءَةِ مِنْ حَافِظِهِ لِلاِسْتِمَاعِ، وَالْبُكَاءِ عِنْدَ الْقِرَاءَةِ وَالتَّدَبُّرِ. مسلم ()
البكاء عند قراءة القرآن حسن، قد فعله النبي (صلى الله عليه وسلم) وكبار الصحابة، وإنما بكى (صلى الله عليه وسلم) عند هذا لأنه مثل لنفسه أهوال يوم القيامة، وشدة الحال الداعية له إلى شهادته لأمته بتصديقه والإيمان به، وسؤاله الشفاعة لهم ليريحهم من طول الموقف وأهواله، وهذا أمر يحق له طول البكاء والحزن. شرح صحيح البخاري لابن بطال ()
قال علماؤنا : بكاء النبي صلى الله عليه وسلم إنما كان لعظيم ما تضمنته هذه الآية من هول المطلع وشدة الأمر ؛ إذ يؤتى بالأنبياء شهداء على أممهم بالتصديق والتكذيب ، ويؤتى به صلى الله عليه وسلم يوم القيامة شهيدا . والإشارة بقوله على هؤلاء إلى كفار قريش وغيرهم من الكفار ؛ وإنما خص كفار قريش بالذكر لأن وظيفة العذاب أشد عليهم منها على غيرهم ؛ لعناد��م عند رؤية المعجزات ، وما أظهره الله على يديه من خوارق العادات . والمعنى فكيف يكون حال هؤلاء الكفار يوم القيامة إذا جئنا من كل أمة بشهيد وجئنا بك على هؤلاء شهيدا أمعذبين أم منعمين ؟ وهذا استفهام معناه التوبيخ . وقيل : الإشارة إلى جميع أمته . … تفسير القرطبي ()
Chapter: The virtue of listening to the Qur’an, asking one who has memorized it to recite so that one may listen, weeping when reciting, and pondering the meanings . Muslim ()
The Prophet (may Allah's peace and blessings be upon him) asked Ibn Mas‘ūd to recite some verses of the Qur’an to him. Ibn Mas‘ūd (may Allah be pleased with him) replied: "O Messenger of Allah, how can I recite it to you while it has been revealed to you and you have greater knowledge of it than I!" The Prophet (may Allah's peace and blessings be upon him) explained: "I love to hear it being recited by others." So Ibn Mas‘ūd recited a portion from Sūrat An-Nisā' to him, and he reached the verse that says: {So how [will it be] when We bring from every nation a witness and we bring you [O Muhammad] against these [people] as a witness?} [Sūrat An-Nisā': 41] Meaning: how will your and their condition be? At this point, the Prophet (may Allah's peace and blessings be upon him) said: "Enough for now", meaning: stop the recitation. Ibn Mas‘ūd remarked: "When I looked at him, I saw that his eyes were filled with tears out of mercy towards his followers." Hadith Translation/ Explanation : English Urdu Spanish Indonesian Bengali French Turkish Russian Bosnian Indian Chinese Persian Vietnamese Tagalog Kurdish Hausa: https://hadeethenc.com/en/browse/hadith/3571
37 notes · View notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
সূরা আত-তাকাসুর Ayah: 1 أَلۡهَىٰكُمُ ٱلتَّكَاثُرُ তোমাদেরকে মোহাচ্ছন্ন রাখে [১] প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা [২] সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০২- সূরা আত-তাকাসুর ৮ আয়াত, মক্কী تكاثر শব্দটি كثرة থেকে উদ্ভূত। এর অর্থ, পরস্পর প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়া। এখানে উদ্দেশ্য, প্রাচুর্য লাভ করার জন্য মানুষের পরস্পরের অগ্রবর্তী হওয়ার চেষ্টা করা ও প্রতিযোগিতা করা; লোকদের অন্যের তুলনায় বেশী প্রাচুর্য লাভ করার কথা নিয়ে পরস্পরের মোকাবেলায় বড়াই করে বেড়ানো। [ইবন কাসীর, ফাতহুল কাদীর] এখানে কী বিষয়ে প্রতিযোগিতা তা বলা হয় নি। মূলতঃ দুনিয়ার ধন-সম্পদ, পুত্র-পরিবার, বংশ, সম্মান-মর্যাদা, শক্তি ও কর্তৃত্বের উপকরণ এবং যে সব বিষয়ে এরূপ প্রতিযোগিতা হয় তার সবই উদ্দেশ্য। [সা’দী] ------ [১] ألهى ‘আলহা’ শব্দটির মূলে রয়েছে, لهو বা ‘লাহও’। এর আসল অর্থ গাফলতিতে নিমজ্জিত করা, ভুলিয়ে দেয়া। [কুরতুবী] যেসব কাজের প্রতি মানুষের আগ্রহ ও আকর্ষণ এত বেশী বেড়ে যায় যে, সে তার মধ্যে মগ্ন হয়ে অন্য অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ জিনিস থেকে গাফেল হয়ে পড়ে সেই ধরনের প্রত্যেকটি কাজের জন্য আরবী ভাষায় এ শব্দটি বলা হয়ে থাকে। [‘উদ্দাতুস সাবেরীন পৃ.১৭১] অর্থাৎ ‘তাকাসুর’ তোমাদেরকে তার নিজের মধ্যে এমনভাবে মশগুল করে নিয়েছে, যার ফলে তার প্রতি মোহাচ্ছন্নতা তোমাদের তার চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আখেরাত ও তার জন্য প্রস্তুতি থেকে গাফেল করে দিয়েছে। তার মোহ তোমাদেরকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। তারই চিন্তায় তোমরা নিমগ্ন। আর এই মোহ ও নিমগ্নতা তোমাদেরকে একেবারে গাফেল করে দিয়েছে। আয়াতে এর জন্য কঠোর সাবধানবাণী উচ্চারণ করা হয়েছে। [উদ্দাতুস সাবেরীন ১৮৩–১৮৪] Ayah: 2 حَتَّىٰ زُرۡتُمُ ٱلۡمَقَابِرَ যতক্ষণ না তোমরা কবরে উপনীত হও [১]। [১] এখানে বলা হয়েছে, যতক্ষণ না তোমরা কবর স্থান যেয়ারত কর। এখানে যেয়ারত করার অর্থ মরে গিয়ে কবরে পৌছানো। কাতাদাহ বলেন, তারা বলত, আমরা অমুক বংশের লোক, আমরা অমুক গোত্রের চেয়ে বেশী, আমাদের সংখ্যা অনেক। এভাবে বলতেই থাকল অথচ তারা কমতে কমতে সবাই কবরবাসী হয়ে গেল। অতএব, আয়াতের মর্মার্থ এই যে, বলা হয়েছে, যারা ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততির ভালবাসা অথবা অপরের সাথে বড়াই করায় এমন মত্ত হয়ে পড়ে যে, পরিণাম চিন্তা করার ফুরসতই পায় না। [ইবন কাসীর] এখানে যেয়ারত শব্দটি থেকে আরও বুঝা যায়, কবরেও কেউ চিরকাল থাকবে না, এই দুনিয়া-কবর সবই ক্ষণস্থায়ী; এগুলো যেয়ারত শেষ হলে জান্নাত বা জাহান্নাম চিরস্থায়ী বাসভূমিতে যেতে হবে। [কুরতুবী] আবদুল্লাহ ইবন শিখখীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, আমি একদিন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট পৌছে দেখলাম তিনি الْهٰكُمُ التَّكَاثُرُ তেলাওয়াত করে বলছিলেন, “মানুষ বলে, আমার ধন! আমার ধন! অথচ তোমার অংশ তো ততটুকুই যতটুকু তুমি খেয়ে শেষ করে ফেল অথবা পরিধান করে ছিন্ন করে দাও অথবা সদকা করে সম্মুখে পাঠিয়ে দাও। এছাড়া যা আছে, তা তোমার হাত থেকে চলে যাবে- তুমি অপরের জন্যে তা ছেড়ে যাবে।” [মুসলিম ২৯৫৮, তিরমিয়ী ২৩৪২, মুসনাদে আহমদ ৪/২৪] অন্য হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “আদম সন্তানের যদি স্বর্ণে পরিপূর্ণ একটি উপত্যকা থাকে, তবে সে (তাতেই সন্তুষ্ট হবে না; বরং) দুটি উপত্যকা কামনা করবে। তার মুখ তো (কবরের) মাটি ব্যতীত অন্য কিছু দ্বারা ভর্তি করা সম্ভব নয়। যে আল্লাহর দিকে রুজু করে, আল্লাহ্ তার তওবা কবুল করেন।” [বুখারী ৬৪৩৯, ৬৪৪০] Ayah: 3 كَ��َّا سَوۡفَ تَعۡلَمُونَ কখনো নয়, তোমরা শীঘ্রই জানতে পারবে [১]; [১] অর্থাৎ তোমরা ভুল ধারণার শিকার হয়েছ। বৈষয়িক সম্পদের এ প্রাচুর্য এবং এর মধ্যে পরস্পর থেকে অগ্রবর্তী হয়ে যাওয়াকেই তোমরা উন্নতি ও সাফল্য মনে করে নিয়েছো। অথচ এটা মোটেই উন্নতি ও সাফল্য নয়। অবশ্যই অতি শীঘ্রই তোমরা এর অশুভ পরিণতি জানতে পারবে। [ইবন কাসীর, আদ্ওয়াউল বায়ান] Ayah: 4 ثُمَّ كَلَّا سَوۡفَ تَعۡلَمُونَ তারপর, কখনো নয়, তোমরা শীঘ্রই জানতে পারবে: Ayah: 5 كَلَّا لَوۡ تَعۡلَمُونَ عِلۡمَ ٱلۡيَقِينِ কখনো নয়! যদি তোমরা নিশ্চিত জ্ঞানে জ্ঞানী হতে--- [১] [১] এখানে لو বা ‘যদি’ শব্দের জওয়াব উহ্য রয়েছে। অর্থাৎ لَمَا أَلْهَاكُمُ التَّكَاثُرُ উদ্দেশ্য এই যে, তোমরা যদি কেয়ামতের হিসাব-নিকাশে নিশ্চিত বিশ্বাসী হতে, তবে কখনও প্রাচুর্যের বড়াই করতে না এবং উদাসীন হতে না। [সা‘দী] Ayah: 6 لَتَرَوُنَّ ٱلۡجَحِيمَ অবশ্যই তোমরা জাহান্নাম দেখবে; Ayah: 7 ثُمَّ لَتَرَوُنَّهَا عَيۡنَ ٱلۡيَقِينِ তারপর অবশ্যই তোমরা তা দেখবে চাক্ষুষ প্রত্যয়ে [১], [১] উপরে বলা হয়েছে عَيْنَ الْيَقِيْنِ এর অর্থ সে প্রত্যয়, যা চাক্ষুষ দর্শন থেকে অর্জিত হয়। [আদ্ওয়াউল বায়ান] ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন, রাসূলুল্লাহ্
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
সূরা আল-হুমাযাহ Ayah: 1 وَيۡلٞ لِّكُلِّ هُمَزَةٖ لُّمَزَةٍ দুর্ভোগ প্রত্যেকের, যে পিছনে ও সামনে লোকের নিন্দা করে [১], ১০৪- সূরা আল-হুমাযাহ ৯ আয়াত, মক্কী [১] আয়াতে ‘হুমাযাহ’ ও ‘লুমাযাহ’ দু’টি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। অধিকাংশ তাফসীরকারের মতে همز এর অর্থ গীবত অর্থাৎ পশ্চাতে পরনিন্দা করা এবং لمز এর অর্থ সামনাসামনি দোষারোপ করা ও মন্দ বলা। এ দুটি কাজই জঘন্য গোনাহ। [আদ্ওয়াউল বায়ান] তাফসীরকারগণ এ শব্দ দু’টির আরও অর্থ বর্ণনা করেছেন। তাদের বর্ণিত তাফসীর অনুসারে উভয় শব্দ মিলে এখানে যে অর্থ দাঁড়ায় তা হচ্ছে: সে কাউকে লাঞ্ছিত ও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। কারোর প্রতি তাচ্ছিল্য ভরে অংগুলি নির্দেশ করে। চোখের ইশারায় কাউকে ব্যঙ্গ করে কারো বংশের নিন্দা করে। কারো ব্যক্তি সত্তার বিরূপ সমালোচনা করে। কারো মুখের ওপর তার বিরুদ্ধে মন্তব্য করে। কারো পেছনে তার দোষ বলে বেড়ায়। কোথাও এর কথা ওর কানে লাগিয়ে বন্ধুদেরকে পরস্পরের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়। কোথাও ভাইদের পারস্পরিক ঐক্যে ফাটল ধরায়। কোথাও লোকদের নাম বিকৃত করে খারাপ নামে অভিহিত করে। কোথাও কথার খোঁচায় কাউকে আহত করে এবং কাউকে দোষারোপ করে। Ayah: 2 ٱلَّذِي جَمَعَ مَالٗا وَعَدَّدَهُۥ যে সম্পদ জমায় ও তা বার বার গণনা করে [১]; [১] অর্থাৎ নিজের অগাধ ধনদৌলতের অহংকারে সে মানুষকে এভাবে লাঞ্ছিত ও অপমানিত করে। যেসব বদভ্যাসের কারণে আয়াতে শাস্তির কথা উচ্চারণ করা হয়েছে, তন্মধ্যে এটি হচ্ছে তৃতীয়। যার মূল কথা হচ্ছে অর্থালিপ্সা। আয়াতে একে এভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে—অর্থালিপ্সার কারণে সে তা বার বার গণনা করে। গুণে গুণে রাখা বাক্য থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কার্পণ্য ও অর্থ লালসার ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে। তবে অন্যান্য আয়াত ও ��াদীস সাক্ষ্য দেয় যে, অর্থ সঞ্চয় করা সর্বাবস্থায় হারাম ও গোনাহ নয়। তাই এখানেও উদ্দেশ্য সেই সঞ্চয় হবে, যাতে জরুরি হক আদায় করা হয় না, কিংবা গর্ব ও অহমিকা লক্ষ্য হয় কিংবা লালসার কারণে দীনের জরুরি কাজ বিঘ্নিত হয়। [আদ্ওয়াউল বায়ান] Ayah: 3 يَحۡسَبُ أَنَّ مَالَهُۥٓ أَخۡلَدَهُۥ সে ধারণা করে যে, তার অর্থ তাকে অমর করে রাখবে [১] ; [১] এর অর্থ হচ্ছে এই যে, সে মনে করে তার অর্থ-সম্পদ তাকে চিরন্তন জীবন দান করবে। অর্থাৎ অর্থ জমা করার এবং তা গুণে রেখে দেয়ার কাজে সে এত বেশী মশগুল যে নিজের মৃত্যুর কথা তার মনে নেই। তার মনে কখনো এ চিন্তার উদয় হয় না যে, এক সময় তাকে এসব কিছু ছেড়ে দিয়ে খালি হাতে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হবে। তাছাড়া তাকে এ সম্পদের হিসাবও দিতে হবে। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, কিয়ামতের দিন কোনো বান্দার দু‘পা সামনে অগ্রসর হতে পারবে না যতক্ষণ না তাকে নিম্নোক্ত বিষয় জিজ্ঞাসা করা না হয়, তার জীবনকে কিসে নিঃশেষ করেছে; তার জ্ঞান দ্বারা সে কী করেছে; তার সম্পদ কোথেকে আহরণ করেছে ও কিসে ব্যয় করেছে এবং তার শরীর কিসে খাটিয়েছে।” [তিরমিয়ী ২৪১৭] [আত-তাফসীরুস সাহীহ] Ayah: 4 كَلَّاۖ لَيُنۢبَذَنَّ فِي ٱلۡحُطَمَةِ কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে [১] হুতামায় [২]; [১] আরবী ভাষায় কোনো জিনিসকে তুচ্ছ মনে করে ছুঁড়ে ফেলে দেয়া অর্থে ‘নবয’ نبذ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। [কুরতুবী, তাহরীর ওয়াত-তানওয়ীর] এ থেকে আপনা আপনি এই ইংগিত সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, নিজের ধনশালী হওয়ার কারণে সে দুনিয়ায় নিজেকে অনেক বড় কিছু মনে করে। কিন্তু কিয়ামতের দিন তাকে ঘৃণাভরে জাহান্নামে ছুঁড়ে দেয়া হবে। [২] হুতামা শব্দটির মূল হচ্ছে, হাতম। হাতম মানে ভেঙ্গে ফেলা, পিষে ফেলা ও টুকরা করে ফেলা। জাহান্নামকে হাতম নামে অভিহিত করার কারণ হচ্ছে এই যে, তার মধ্যে যা কিছু ফেলে দেয়া হবে তাকে সে নিজের গভীরতা ও আগুনের কারণে ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে রেখে দেবে। [কুরতুবী] Ayah: 5 وَمَآ أَدۡرَىٰكَ مَا ٱلۡحُطَمَةُ আর আপনাকে কিসে জানাবে হুতামা কী? Ayah: 6 نَارُ ٱللَّهِ ٱلۡمُوقَدَةُ এটা আল্লাহর প্রজ্বলিত আগুন [১] , [১] এখানে ٱلۡمُوقَدَةُ অর্থ অত্যন্ত লেলিহান শিখাযুক্ত প্ৰজ্বলিত আগুন। [মুয়াসসার] এখানে এই আগুনকে আল্লাহ্র সাথে সম্পর্কিত করার মাধ্যমে কেবল এর প্রচণ্ডতা ও ভয়াবহতা প্রকাশ পাচ্ছে। [রাহুল মা‘আনী, ফাতহুল কাদীর] Ayah: 7 ٱلَّتِي تَطَّلِعُ عَلَى ٱلۡأَفۡـِٔدَةِ যা হৃদয়কে গ্ৰাস করবে [১] ; [১] ‘তাত্তালিউ’ শব্দটির মূলে হচ্ছে ইত্তিলা। আর ‘ইত্তিলা’ শব্দটির অর্থ হচ্ছে চড়া, আরোহণ করা ও ওপরে পৌছে যাওয়া���
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
সূরা আল-ফীল
Ayah: 1
أَلَمۡ تَرَ كَيۡفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِأَصۡحَٰبِ ٱلۡفِيلِ
আপনি কি দেখেন নি [১] আপনার রব হাতির অধিপতিদের প্রতি কী করেছিলেন? 
সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০৫- সূরা আল-ফীল ৫ আয়াত, মক্কী
এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বৰ্ণিত হয়েছে। তারা কাবা গৃহকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ তা‘আলা নগণ্য পক্ষীকুলের মাধ্যমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধূলায় মিশিয়ে দেন। মক্কা মুকাররমায় রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মের বছর হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল। হাদীসবিদগণ এ ঘটনাকে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এক প্রকার নবুওয়াতের ভূমিকাস্বরূপ সাব্যস্ত করেছেন। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়ত এমনকি জন্মেরও পূর্বে এ ধরনের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল। হস্তী-বাহিনীকে আসমানী আযাব দ্বারা প্রতিহত করাও এসবের অন্যতম।
-------------------------------
[১] এখানে ألم تر ‘আপনি কি দেখেননি’ বলা হয়েছে। বাহ্যত এর দ্বারা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্বোধন করা হয়েছে, অথচ এটা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লা��্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মের কিছু দিন পূর্বেকার ঘটনা। কোনো কোনো মুফাসসির এর সমাধানে বলেন, এখানে শুধু কুরাইশদেরকেই নয় বরং সমগ্র আরববাসীকেই সম্বোধন করা হয়েছে। তারা এই সমগ্র ঘটনা সম্পর্কে ভালোভাবেই অবগত ছিল। কুরআন মাজীদের বহু স্থানে ‘আলাম তারা’ বা আপনি কি দেখেননি? শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। এর মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নয় বরং সাধারণ লোকদেরকে সম্বোধন করাই উদ্দেশ্য। [কুরতুবী] অপর কোনো কোনো তাফসিরবিদ বলেন, যে ঘটনা এরূপ নিশ্চিত যে, তা ব্যাপকভাবে প্রত্যক্ষ করা হয়, সে ঘটনার জ্ঞানকেও দেখা বলে ব্যক্ত করা হয়; যেন এটা চাক্ষূষ ঘটনা। তাছাড়া, এক পর্যায়ে দেখাও প্রমাণিত আছে; যেমন কোনো কোনো বর্ণনায় এসেছে যে, আয়েশা ও আসমা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা দুজন হস্তীচালককে অন্ধ, বিকলাঙ্গ ও ভিক্ষুকরূপে দেখেছিলেন। [বাইহাকী, দালায়েলুন নাবুওয়াহ ১/৫২] [আত-তাহরীর ওয়াত-তানওয়ীর]
 Show Other Translations
   
Arabic explanations of the Qur’an: المُيسَّرالسعديالبغويابن كثيرالطبري
Ayah: 2
أَلَمۡ يَجۡعَلۡ كَيۡدَهُمۡ فِي تَضۡلِيلٖ
তিনি কি তাদের কৌশল ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে দেননি? 
 Show Other Translations
   
Arabic explanations of the Qur’an: المُيسَّرالسعديالبغويابن كثيرالطبري
Ayah: 3
وَأَرۡسَلَ عَلَيۡهِمۡ طَيۡرًا أَبَابِيلَ
আর [১] তাদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি পাঠান [২] 
[১] যদি আয়াতটিকে পূর্বের আয়াতের সাথে সংশ্লিষ্ট ধরা হয়, তখন এ আয়াতটির অর্থ হয়, ‘তিনি কি তাদের উপর ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি পাঠান নি?’ পক্ষান্তরে যদি আয়াতটিকে প্রথম আয়াতটির সাথে সম্পৃক্ত করা হয়, তখন এর অর্থ হবে, ‘আপনি কি দেখেন নি, তিনি তাদের উপর ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি পাঠিয়েছিলেন?’ [আত-তাহরীর ওয়াত-তানওয়ীর]
[২] أبابيل শব্দের অনুবাদ করা হয়েছে, ঝাঁকে ঝাঁকে, যা একটার পর একটা আসে। কারও কারও ��তে, শব্দটি বহুবচন। অর্থ পাখির ঝাঁক, কোনো বিশেষ প্রাণীর নাম নয়। [তাবারী] বলা হয়ে থাকে যে, এ জাতীয় পাখি পূর্বে কখনও দেখা যায়নি। [কুরতুবী]
 Show Other Translations
   
Arabic explanations of the Qur’an: المُيسَّرالسعديالبغويابن كثيرالطبري
Ayah: 4
تَرۡمِيهِم بِحِجَارَةٖ مِّن سِجِّيلٖ
যারা তাদের উপর শক্ত পোড়ামাটির কঙ্কর নিক্ষেপ করে [১]। 
[১] উপরে سجيل এর অর্থ করা হয়েছে, পোঁড়া মাটির কঙ্কর। [মুয়াসসার] কারও কারও মতে, ভেজা মাটি আগুনে পুড়ে শক্ত হয়ে যে কংকর তৈরি হয়, সে কংকরকে سجيل বলা হয়ে থাকে। [জালালাইন] আবার কেউ কেউ বলেন, এর অর্থ অতি শক্ত পাথরের কঙ্কর। [আদ্ওয়াউল বায়ান]
 Show Other Translations
   
Arabic explanations of the Qur’an: المُيسَّرالسعديالبغويابن كثيرالطبري
Ayah: 5
فَجَعَلَهُمۡ كَعَصۡفٖ مَّأۡكُولِۭ
অতঃপর তিনি তাদেরকে ভক্ষিত তৃণ-সদৃশ করেন [১]। 
[১] عصف এর অর্থ শুষ্ক তৃণ-লতা, শুকনো খড়কুটো। কঙ্কর নিক্ষিপ্ত হওয়ার ফলে আবরাহার সেনাবাহিনীর অবস্থা শুষ্ক তৃণ ভক্ষিত হওয়ার পর যা হয়, তদ্রুপই ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল। [তাবারী, ইবন কাসীর]
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
সূরা আল-মাউন Ayah: 1 أَرَءَيۡتَ ٱلَّذِي يُكَذِّبُ بِٱلدِّينِ আপনি কি দেখেছেন [১] তাকে, যে দীনকে [২] অস্বীকার করে? সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০৭- সূরা আল-মাউন ৭ আয়াত, মক্কী এ সূরায় বেশ কয়েকটি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। এতিম ও মিসকিনদেরকে খাদ্য দানে উৎসাহিত করা হয়েছে; সালাত আদায়ের ক্ষেত্রে গুরুত্ব ও মনোযোগ দিতে বলা হয়েছে; ইখলাসের সাথে সালাত ও অন্যান্য ইবাদত পালনের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে; ছোট-খাটো জিনিস ধার দেয়ার মাধ্যমে মানুষের উপকার করার কথা বলা হয়েছে। কেননা যারা এগুলো করে না, এ-সূরায় তাদেরকে আল্লাহ্ তা‘আলা তিরস্কৃত করেছেন। [সাদী] ------------------------ [১] এখানে বাহ্যত সম্বোধন করা হয়েছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে। কিন্তু কুরআনে বর্ণনাভঙ্গী অনুযায়ী দেখা যায়, এসব ক্ষেত্রে সাধারণত প্রত্যেক জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিচার-বিবেচনা সম্পন্ন লোকদেরকেই এ সম্বোধন করা হয়ে থাকে। আর দেখা মানে চোখ দিয়ে দেখাও হয়। কারণ সামনের দিকে লোকদের যে অবস্থা বর্ণনা করা হয়েছে তা প্রত্যেক প্রত্যক্ষকারী স্বচক্ষে দেখে নিতে পারে। আবার এর মানে জানা, বুঝা ও চিন্তা-ভাবনা করাও হতে পারে। [ফাতহুল কাদীর] [২] এ আয়াতে “আদ-দীন” শব্দটির অর্থ আখেরাতে কর্মফল দান এবং বিচার। অধিকাংশ মুফাসসির এমতটিই গ্ৰহণ করেছেন। [ইবন কাসীর, কুরতুবী, মুয়াসসার] Arabic explanations of the Qur’an: Ayah: 2 فَذَٰلِكَ ٱلَّذِي يَدُعُّ ٱلۡيَتِيمَ সে তো সে-ই, যে ইয়াতীমকে রূঢ়ভাবে তাড়িয়ে দেয় [১] [১] এখানে يدعُّ বলা হয়েছে। এর অর্থ, রূঢ়ভাবে তাড়ানো, কঠোরভাবে দূর করে দেয়া। এতিমদের প্রতি অসদাচরণ করা, তাদের প্রতি দয়া না করে কঠোরভাব��� ধিক্কার ও যুলুম করা, তাদেরকে খাদ্য দান না করা এবং তাদের হক আদায় না করাই এখানে উদ্দেশ্য। [মুয়াসসার, ইবন কাসীর, তাবারী] জাহিলিয়াতের যুগে এতিম ও নারীদের উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হত আর বলা হত, যারা তীর-বর্শা ��িক্ষেপ করে এবং তরবারী দিয়ে যুদ্ধ করে তারাই শুধু সম্পত্তি পাবে। কিন্তু পরবর্তীতে ইসলাম এ ধরনের প্রথা বাতিল করে দিয়েছে। [কুরতুবী] Ayah: 3 وَلَا يَحُضُّ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلۡمِسۡكِينِ আর সে উদ্ধুদ্ধ করে না [১] মিসকীনদের খাদ্য দানে। [১] لَا يَحُضُّ শব্দের মানে হচ্ছে, সে নিজেকে উদ্ধুদ্ধ করে না, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও মিসকিনের খাবার দিতে উদ্ধুদ্ধ করে না এবং অন্যদেরকেও এ ব্যাপারে উৎসাহিত করে না যে, সমাজে যেসব গরীব ও অভাবী লোক অনাহারে মারা যাচ্ছে তাদের হক আদায় করো এবং তাদের ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য কিছু করো। কারণ, তারা কৃপণ এবং আখেরাতে অবিশ্বাসী। [ফাতহুল কাদীর] Ayah: 4 فَوَيۡلٞ لِّلۡمُصَلِّينَ কাজেই দুর্ভোগ সে সালাত আদায়কারীদের, Ayah: 5 ٱلَّذِينَ هُمۡ عَن صَلَاتِهِمۡ سَاهُونَ যারা তাদের সালাত সম্বন্ধে উদাসীন, Ayah: 6 ٱلَّذِينَ هُمۡ يُرَآءُونَ যারা লোক দেখানোর জন্য তা করে [১] [১] এটা মুনাফিকদের অবস্থা। তারা লোক দেখানোর জন্যে এবং মুসলিম হওয়ার দাবী সপ্রমাণ করার জন্য সালাত পড়ে। কিন্তু সালাত যে ফরয, এ বিষয়ে তারা বিশ্বাসী নয়। ফলে সময়ের প্রতিও লক্ষ্য রাখে না এবং আসল সালাতেরও খেয়াল রাখে না। লোক দেখানোর জায়গা হলে পড়ে, নতুবা ছেড়ে দেয়। আর সালাত আদায় করলেও এর ওয়াজিবসমূহ, শর্ত ইত্যাদি পূর্ণ করে না। আসল সালাতের প্রতিই ভ্ৰক্ষেপ না করা মুনাফিকদের অভ্যাস এবং ساهون শব্দের আসল অর্থ তাই। সালাতের মধ্যে কিছু ভুল-ভ্ৰান্তি হয়ে যাওয়ার কথা এখানে বোঝানো হয়নি। কেননা এজন্যে জাহান্নামের শাস্তি হতে পারে না। এটা উদ্দেশ্য হলে عَن صَلَاتِهِمۡ এর পরিবর্তে فِىْ صَلَا تِهِمْ বলা হত। সহীহ হাদীস সমূহে প্রমাণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনেও একাধিকবার সালাতের মধ্যে ভুলচুক হয়ে গিয়েছিল। [কুরতুবী, ইবন কাসীর] Ayah: 7 وَيَمۡنَعُونَ ٱلۡمَاعُونَ এবং মা‘উন [১] প্ৰদান করতে বিরত থাকে। [১] ماعون শব্দের অর্থ অধিকাংশ মুফাসসিরদের নিকট যৎকিঞ্চিৎ ও সামান্য উপকারী বস্তু। মূলতঃ মাউন ছোট ও সামান্য পরিমাণ জিনিসকে বলা হয়। এমন ধরনের জিনিস যা লোকদের কোনো কাজে লাগে বা এর থেকে তারা ফায়দা অর্জন করতে পারে। অধিকাংশ তাফসীরকারের মতে, সাধারণত প্রতিবেশীরা একজন আর একজনের কাছ থেকে দৈনন্দিন যেসব জিনিস চেয়ে নিয়ে থাকে, যেগুলোর পারস্পরিক লেন-দেন সাধারণ মানবতারূপে গণ্য হয়; যথা কুড়াল, কোদাল অথবা রান্না-বান্নার পাত্ৰ এ সবই মাউনের অন্তরভুক্ত। প্রয়োজনে এসব জিনিস প্রতিবেশীর কাছ থেকে চেয়ে নেয়া দোষণীয় মনে করা হয় না। কেউ এগুলো দিতে অস্বীকৃত হলে তাকে বড় কৃপণ ও নীচ মনে করা হয়। আবার কারও কারও মতে আলোচ্য আয়াতে ماعون বলে যাকাত বোঝানো হয়েছে। যাকাতকে ماعون বলার কারণ সম্ভবত এই যে, যাকাত পরিমাণে আসল অর্থের তুলনায় খুবই কম (অর্থাৎ চল্লিশ ভাগের এক ভাগ) হয়ে থাকে। ব্যবহার্য জিনিসপত্র অপরকে দেয়া খুব সও
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
Al Quran recite Surah Al Kafirun,আল কুরআন, আল কাফিরুন #quranrecitation #quran #translationofquran ----- Quran, Al Quran, Al-quran, The Quran, Al Quran Translation, Quran Translations, Translation of Quran, Translation of al Quran, Translations of Quran, Quran translation in various language, Quran Translation in many language, Quran Translations in worlds language, Quran translation in multiple language, Al Quran Translation in all languages, Translation of Quran in various language, Translation of Quran in many language, Translation of Quran in worlds language, Translation of Quran in multiple language, Translation of Quran in all languages, Quran for kids, Quran recitation really beautiful, Emotional recitation, Recitation, Quran recitation, Holy Quran greatest signs, The most beautiful Quran recitation, Quran burned, Al Quran karim, Quran Majid, Soothing,calm,sleep music,motivation,healing frequency,best music,peaceful,heart,Digital Bangla Hadith Team DBHT,Abdul Aziz Al Turkey ---------- Al-Fatihah,سورة الفاتحة,Al-Baqrah,سورة البقرة,Aal-e-Imranسورة آل عمران,An-Nisaسورة النساء,Al-Maidah,سورة المائدة,Al-Anam,سورة الأنعام,Al-Aaraf,سورة الأعراف,Al-Anfal,سورة الأنفال,At-Taubah,سورة التوبة,Yunus,سورة يونس,Hud,سورة هود,Yusuf,سورة يوسف,Ar Ar-Ra’d,سورة الرعد,Ibrahim,سورة ابراهيم,Al-Hijr,سورة الحجر,An-Nahl,سورة النحل,Al-Isra,سورة الإسراء,Al-Kahf,سورة الكهف,Mariyam,سورة مريم,At-Tahaa,سورة طه,Al-Ambiya,سورة الأنبياء,Al-Hajj,سورة الحج,Al-Mu’minun,سورة المؤمنون,An-Noor,سورة النور,Al-Furqan,سورة الفرقان,Ash-Shu’ara,سورة الشعراء,An-Naml,سورة النمل,Al-Qasas,سورة القصص,Al-Ankabut,سورة العنكبوت,Ar-Rum,سورة الروم,Luqman,سورة لقمان,As-Sajda,سورة السجدة,Al-Ahzab,سورة الأحزاب,Saba,سورة سبإ,Fatir,سورة فاطر,Yasin,سورة يس,As-Saaffat,سورة الصافات,Saad,سورة ص,Az-Zumar,سورة الزمر,Al-Ghafir,سورة غافر,Fussilat,سورة فصلت,Ash-Shuraa,سورة الشورى,Az-Zukhruf,سورة الزخرف,Ad-Dukhan,سورة الدخان,Al-Jathiya,سورة الجاثية,Al-Ahqaf,سورة الأحقاف,Muhammad,سورة محمد,Al-Fatah,سورة الفتح,Al-Hujurat,سورة الحجرات,Qaf,سورة ق,Adh-Dhariyat,سورة الذاريات,At-Tur,سورة الطور,An-Najm,سورة النجم,Al-Qamar,سورة القمر,Ar-Rahman,سورة الرحمن,Al-Waqi’ah,سورة الواقعة,Al-Hadid,سورة الحديد,Al-Mujadila,سورة المجادلة,Al-Hashr,سورة الحشر,Al-Mumtahanah,سورة الممتحنة,As-Saf,سورة الصف,Al-Jumu’ah,سورة الجمعة,Al-Munafiqun,سورة المنافقون,At-Taghabun,سورة التغابن,At-Talaq,سورة الطلاق,At-Tahrimسورة التحريم,Al-Mulk,سورة الملك,Al-Qalam,سورة القلم,Al-Haqqah,سورة الحاقة,Al-Ma’arij,سورة المعارج,Nuh,سورة نوح,Al-Jinn,سورة الجن,Al-Muzzammil,سورة المزمل,Al-Muddaththir,سورة المدثر,Al-Qiyamah,سورة القيامة,Al-Insan,سورة الانسان,Al-Mursalat,سورة المرسلات,An-Naba,سورة النبإ,An-Nazi’at,سورة النازعات,Surah ‘Abasa,سورة عبس,At-Takwir,سورة التكوير,Al-Infitar,سورة الإنفطار,Al-Mutaffifin,سورة المطففين,Al-Inshiqaq,سورة الإنشقاق,Al-Buruj,سورة البروج,At-Tariq,سورة الطارق,Al-Ala,سورة الأعلى,Al-Ghashiyah,سورة الغاشية,Al-Fajr,سورة الفجر,Al-Balad,سورة البلد,Ash-Shams,سورة الشمس,Al-Layl,سورة الليل,Ad-Dhuha,سورة الضحى,Ash-Sharh,سورة الشرح,At-Tin,سورة التين,Al-Alaq,سورة العلق,Al-Qadr,سورة القدر,Al-Bayyina,سورة البينة,Az-Zalzalah,سورة الزلزلة,Al-Adiyat,سورة العاديات,Al-Qaria,سورة القارعة,At-Takathur,سورة التكاثر,Al-Asr,سورة العصر,Al-Humazah,سورة الهمزة,Al-Fil,سورة الفيل,Quraysh,سورة قريش,Al-Ma’un,سورة الماعون,Al-Kawthar,س��رة الكوثر,Al-Kafirun,سورة الكافرون,An-Nasr,سورة النصر,Al-Masad,سورة المسد,Al-Ikhlas,سورة الإخلاص,Al-Falaq,سورة الفلق,An-Nas,سورة الناس Afar Quran,Albanian Quran,Amazigh-moroccan Quran,Amharic Quran,Asante Quran,Assamese Quran,Azarbaizani Quran,Bangla quran,Bashkir Quran,Bosnian Quran,Bulgarian Quran,Burmese Quran,chechen quran,chichewa Quran,Chinese Quran,Croatian Quran,Czech Quran,Dagbani Quran,danish Quran,Dari Quran,Divehi-Maldiv Quran,Dutch Quran,English Quran,finnish quran,French Quran,fulani quran,Georgian Quran,german Quran,Gujrati Quran,Hausa Quran,hebrew Quran,Hindi Quran,Indonesian Quran,Italian Quran,japanese Quran,Kannada Quran,Karachayevo quran,Kazakh Quran,khamer-cambodia Quran,Kinyarwan quran,korean quran,Kurdish-Kurmanci Quran,Kurdish-sorani Quran,Kyrgyzstan quran,Li
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
----- Quran, Al Quran, Al-quran, The Quran, Al Quran Translation, Quran Translations, Translation of Quran, Translation of al Quran, Translations of Quran, Quran translation in various language, Quran Translation in many language, Quran Translations in worlds language, Quran translation in multiple language, Al Quran Translation in all languages, Translation of Quran in various language, Translation of Quran in many language, Translation of Quran in worlds language, Translation of Quran in multiple language, Translation of Quran in all languages, Quran for kids, Quran recitation really beautiful, Emotional recitation, Recitation, Quran recitation, Holy Quran greatest signs, The most beautiful Quran recitation, Quran burned, Al Quran karim, Quran Majid, Soothing,calm,sleep music,motivation,healing frequency,best music,peaceful,heart,Digital Bangla Hadith Team DBHT,Abdul Aziz Al Turkey ---------- Al-Fatihah,سورة الفاتحة,Al-Baqrah,سورة البقرة,Aal-e-Imranسورة آل عمران,An-Nisaسورة النساء,Al-Maidah,سورة المائدة,Al-Anam,سورة الأنعام,Al-Aaraf,سورة الأعراف,Al-Anfal,سورة الأنفال,At-Taubah,سورة التوبة,Yunus,سورة يونس,Hud,سورة هود,Yusuf,سورة يوسف,Ar Ar-Ra’d,سورة الرعد,Ibrahim,سورة ابراهيم,Al-Hijr,سورة الحجر,An-Nahl,سورة النحل,Al-Isra,سورة الإسراء,Al-Kahf,سورة الكهف,Mariyam,سورة مريم,At-Tahaa,سورة طه,Al-Ambiya,سورة الأنبياء,Al-Hajj,سورة الحج,Al-Mu’minun,سورة المؤمنون,An-Noor,سورة النور,Al-Furqan,سورة الفرقان,Ash-Shu’ara,سورة الشعراء,An-Naml,سورة النمل,Al-Qasas,سورة القصص,Al-Ankabut,سورة العنكبوت,Ar-Rum,سورة الروم,Luqman,سورة لقمان,As-Sajda,سورة السجدة,Al-Ahzab,سورة الأحزاب,Saba,سورة سبإ,Fatir,سورة فاطر,Yasin,سورة يس,As-Saaffat,سورة الصافات,Saad,سورة ص,Az-Zumar,سورة الزمر,Al-Ghafir,سورة غافر,Fussilat,سورة فصلت,Ash-Shuraa,سورة الشورى,Az-Zukhruf,سورة الزخرف,Ad-Dukhan,سورة الدخان,Al-Jathiya,سورة الجاثية,Al-Ahqaf,سورة الأحقاف,Muhammad,سورة محمد,Al-Fatah,سورة الفتح,Al-Hujurat,سورة الحجرات,Qaf,سورة ق,Adh-Dhariyat,سورة الذاريات,At-Tur,سورة الطور,An-Najm,سورة النجم,Al-Qamar,سورة القمر,Ar-Rahman,سورة الرحمن,Al-Waqi’ah,سورة الواقعة,Al-Hadid,سورة الحديد,Al-Mujadila,سورة المجادلة,Al-Hashr,سورة الحشر,Al-Mumtahanah,سورة الممتحنة,As-Saf,سورة الصف,Al-Jumu’ah,سورة الجمعة,Al-Munafiqun,سورة المنافقون,At-Taghabun,سورة التغابن,At-Talaq,سورة الطلاق,At-Tahrimسورة التحريم,Al-Mulk,سورة الملك,Al-Qalam,سورة القلم,Al-Haqqah,سورة الحاقة,Al-Ma’arij,سورة المعارج,Nuh,سورة نوح,Al-Jinn,سورة الجن,Al-Muzzammil,سورة المزمل,Al-Muddaththir,سورة المدثر,Al-Qiyamah,سورة القيامة,Al-Insan,سورة الانسان,Al-Mursalat,سورة المرسلات,An-Naba,سورة النبإ,An-Nazi’at,سورة النازعات,Surah ‘Abasa,سورة عبس,At-Takwir,سورة التكوير,Al-Infitar,سورة الإنفطار,Al-Mutaffifin,سورة المطففين,Al-Inshiqaq,سورة الإنشقاق,Al-Buruj,سورة البروج,At-Tariq,سورة الطارق,Al-Ala,سورة الأعلى,Al-Ghashiyah,سورة الغاشية,Al-Fajr,سورة الفجر,Al-Balad,سورة البلد,Ash-Shams,سورة الشمس,Al-Layl,سورة الليل,Ad-Dhuha,سورة الضحى,Ash-Sharh,سورة الشرح,At-Tin,سورة التين,Al-Alaq,سورة العلق,Al-Qadr,سورة القدر,Al-Bayyina,سورة البينة,Az-Zalzalah,سورة الزلزلة,Al-Adiyat,سورة العاديات,Al-Qaria,سورة القارعة,At-Takathur,سورة التكاثر,Al-Asr,سورة العصر,Al-Humazah,سورة الهمزة,Al-Fil,سورة الفيل,Quraysh,سورة قريش,Al-Ma’un,سورة الماعون,Al-Kawthar,سورة الكوثر,Al-Kafirun,سورة الكافرون,An-Nasr,سورة النصر,Al-Masad,سورة المسد,Al-Ikhlas,سورة الإخلاص,Al-Falaq,سورة الفلق,An-Nas,سورة الناس Afar Quran,Albanian Quran,Amazigh-moroccan Quran,Amharic Quran,Asante Quran,Assamese Quran,Azarbaizani Quran,Bangla quran,Bashkir Quran,Bosnian Quran,Bulgarian Quran,Burmese Quran,chechen quran,chichewa Quran,Chinese Quran,Croatian Quran,Czech Quran,Dagbani Quran,danish Quran,Dari Quran,Divehi-Maldiv Quran,Dutch Quran,English Quran,finnish quran,French Quran,fulani quran,Georgian Quran,german Quran,Gujrati Quran,Hausa Quran,hebrew Quran,Hindi Quran,Indonesian Quran,Italian Quran,japanese Quran,Kannada Quran,Karachayevo quran,Kazakh Quran,khamer-cambodia Quran,Kinyarwan quran,korean quran,
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
Al Quran recite Surah Ikhlas,সুরা ইখলাস #religion #quranverses #quranrecitation #qurantranslation ----- Quran, Al Quran, Al-quran, The Quran, Al Quran Translation, Quran Translations, Translation of Quran, Translation of al Quran, Translations of Quran, Quran translation in various language, Quran Translation in many language, Quran Translations in worlds language, Quran translation in multiple language, Al Quran Translation in all languages, Translation of Quran in various language, Translation of Quran in many language, Translation of Quran in worlds language, Translation of Quran in multiple language, Translation of Quran in all languages, Quran for kids, Quran recitation really beautiful, Emotional recitation, Recitation, Quran recitation, Holy Quran greatest signs, The most beautiful Quran recitation, Quran burned, Al Quran karim, Quran Majid, Soothing,calm,sleep music,motivation,healing frequency,best music,peaceful,heart,Digital Bangla Hadith Team DBHT,Abdul Aziz Al Turkey ---------- Al-Fatihah,سورة الفاتحة,Al-Baqrah,سورة البقرة,Aal-e-Imranسورة آل عمران,An-Nisaسورة النساء,Al-Maidah,سورة المائدة,Al-Anam,سورة الأنعام,Al-Aaraf,سورة الأعراف,Al-Anfal,سورة الأنفال,At-Taubah,سورة التوبة,Yunus,سورة يونس,Hud,سورة هود,Yusuf,سورة يوسف,Ar Ar-Ra’d,سورة الرعد,Ibrahim,سورة ابراهيم,Al-Hijr,سورة الحجر,An-Nahl,سورة النحل,Al-Isra,سورة الإسراء,Al-Kahf,سورة الكهف,Mariyam,سورة مريم,At-Tahaa,سورة طه,Al-Ambiya,سورة الأنبياء,Al-Hajj,سورة الحج,Al-Mu’minun,سورة المؤمنون,An-Noor,سورة النور,Al-Furqan,سورة الفرقان,Ash-Shu’ara,سورة الشعراء,An-Naml,سورة النمل,Al-Qasas,سورة القصص,Al-Ankabut,سورة العنكبوت,Ar-Rum,سورة الروم,Luqman,سورة لقمان,As-Sajda,سورة السجدة,Al-Ahzab,سورة الأحزاب,Saba,سورة سبإ,Fatir,سورة فاطر,Yasin,سورة يس,As-Saaffat,سورة الصافات,Saad,سورة ص,Az-Zumar,سورة الزمر,Al-Ghafir,سورة غافر,Fussilat,سورة فصلت,Ash-Shuraa,سورة الشورى,Az-Zukhruf,سورة الزخرف,Ad-Dukhan,سورة الدخان,Al-Jathiya,سورة الجاثية,Al-Ahqaf,سورة الأحقاف,Muhammad,سورة محمد,Al-Fatah,سورة الفتح,Al-Hujurat,سورة الحجرات,Qaf,سورة ق,Adh-Dhariyat,سورة الذاريات,At-Tur,سورة الطور,An-Najm,سورة النجم,Al-Qamar,سورة القمر,Ar-Rahman,سورة الرحمن,Al-Waqi’ah,سورة الواقعة,Al-Hadid,سورة الحديد,Al-Mujadila,سورة المجادلة,Al-Hashr,سورة الحشر,Al-Mumtahanah,سورة الممتحنة,As-Saf,سورة الصف,Al-Jumu’ah,سورة الجمعة,Al-Munafiqun,سورة المنافقون,At-Taghabun,سورة التغابن,At-Talaq,سورة الطلاق,At-Tahrimسورة التحريم,Al-Mulk,سورة الملك,Al-Qalam,سورة القلم,Al-Haqqah,سورة الحاقة,Al-Ma’arij,سورة المعارج,Nuh,سورة نوح,Al-Jinn,سورة الجن,Al-Muzzammil,سورة المزمل,Al-Muddaththir,سورة المدثر,Al-Qiyamah,سورة القيامة,Al-Insan,سورة الانسان,Al-Mursalat,سورة المرسلات,An-Naba,سورة النبإ,An-Nazi’at,سورة النازعات,Surah ‘Abasa,سورة عبس,At-Takwir,سورة التكوير,Al-Infitar,سورة الإنفطار,Al-Mutaffifin,سورة المطففين,Al-Inshiqaq,سورة الإنشقاق,Al-Buruj,سورة البروج,At-Tariq,سورة الطارق,Al-Ala,سورة الأعلى,Al-Ghashiyah,سورة الغاشية,Al-Fajr,سورة الفجر,Al-Balad,سورة البلد,Ash-Shams,سورة الشمس,Al-Layl,سورة الليل,Ad-Dhuha,سورة الضحى,Ash-Sharh,سورة الشرح,At-Tin,سورة التين,Al-Alaq,سورة العلق,Al-Qadr,سورة القدر,Al-Bayyina,سورة البينة,Az-Zalzalah,سورة الزلزلة,Al-Adiyat,سورة العاديات,Al-Qaria,سورة القارعة,At-Takathur,سورة التكاثر,Al-Asr,سورة العصر,Al-Humazah,سورة الهمزة,Al-Fil,سورة الفيل,Quraysh,سورة قريش,Al-Ma’un,سورة الماعون,Al-Kawthar,سورة الكوثر,Al-Kafirun,سورة الكافرون,An-Nasr,سورة النصر,Al-Masad,سورة المسد,Al-Ikhlas,سورة الإخلاص,Al-Falaq,سورة الفلق,An-Nas,سورة الناس Afar Quran,Albanian Quran,Amazigh-moroccan Quran,Amharic Quran,Asante Quran,Assamese Quran,Azarbaizani Quran,Bangla quran,Bashkir Quran,Bosnian Quran,Bulgarian Quran,Burmese Quran,chechen quran,chichewa Quran,Chinese Quran,Croatian Quran,Czech Quran,Dagbani Quran,danish Quran,Dari Quran,Divehi-Maldiv Quran,Dutch Quran,English Quran,finnish quran,French Quran,fulani quran,Georgian Quran,german Quran,Gujrati Quran,Hausa Quran,hebrew Quran,Hindi Quran,Indonesian Quran,Italian Quran,j
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
সূরা কুরাইশ Ayah: 1 لِإِيلَٰفِ قُرَيۡشٍ কুরাইশে[১]র আসক্তির কারণে [২], এ ব্যাপারে অধিকাংশ তাফসীরকারক বলেছেন যে, অর্থ ও বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে এই সূরা সূরা-ফীলের সাথেই সম্পৃক্ত। সম্ভবতঃ এ কারণেই কোনো কোনো মাসহাফে দুটিকে একই সূরারূপে লেখা হয়েছিল। কিন্তু উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু যখন তাঁর খেলাফতকালে কুরআনের সব মাসহাফ একত্রিত করে একটি কপিতে সংযোজিত করান এবং সাহাবায়ে-কেরামের তাতে ইজমা হয়, তখন তাতে এ দুটি সূরাকে স্বতন্ত্র দুটি সূরারূপে সন্নিবেশিত করা হয়। উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর তৈরি এ কপিকে ‘ইমাম’ বলা হয়। [কুরতুবী] --------------------------- [১] কুরাইশ একটি গোত্রের নাম। নদর ইবন কিনানার সন্তানদেরকে কুরাইশ বলা হয়। যারাই নদর ইবন কিনানাহ এর বংশধর তারাই কুরাইশ নামে অভিহিত। কারও কারও মতে, ফিহর ইবন মালিক ইবন নাদর ইবন কিনানাহ এর বংশধরদেরকে কুরাইশ বলা হয়। তবে প্রথম মতটি বেশী শুদ্ধ। [কুরতুবী] হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ্ তা‘আলা ইসমাঈলের বংশধর থেকে কিনানাহকে, কিনানাহর বংশধর থেকে কুরাইশকে, কুরাইশ থেকে বনী হাশেমকে, বনী হাশেম থেকে আমাকে পছন্দ করেছেন।” [মুসলিম ২২৭৬] সারকথা, এই সূরার বক্তব্য এই যে, কোরাইশরা যেহেতু শীতকালে ইয়ামেনের ও গ্ৰীষ্মকালে সিরিয়ার সফরে অভ্যস্ত ছিল এবং এ দুটি সফরের ওপরই তাদের জীবিকা নির্ভরশীল ছিল এবং তারা ঐশ্বর্যশালীরূপে পরিচিত ছিল, তাই আল্লাহ্ তা‘আলা তাদের শক্ৰ হস্তীবাহিনীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে মানুষের অন্তরে তাদের মাহাত্ম্য প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছেন। তারা যেকোনো দেশে গমন করে, সকলেই তাদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে। সুতরাং তাদের উচিত এ ঘর ‘কাবার’ রবের ইবাদত করা। [ইবন কাসীর; সা‘দী] এ কথা সুবিদিত যে, মক্কা শহর যে স্থলে অবস্থিত সেখানে কোনো চাষাবাদ হয় না, বাগবাগিচাও নেই যা থেকে ফলমূল পাওয়া যেতে পারে। তাই বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে সফর ও বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় জীবনোপকরণ সংগ্ৰহ করার ওপরই মক্কাবাসীদের জীবিকা নির্ভরশীল ছিল। মূলতঃ মক্কাবাসীরা খুব দারিদ্র্য ও কষ্টে দিনাতিপাত করত। [জালালাইন] অবশেষে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রপিতামহ হাশেম কোরাইশকে ভিনদেশে গিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে উদ্ধৃদ্ধ করেন। [কুরতুবী] সিরিয়া ছিল ঠাণ্ডা দেশ। তাই গ্ৰীষ্মকালে তারা সিরিয়া সফর করত। পক্ষান্তরে ইয়ামেন গরম দেশ ছিল বিধায় তারা শীতকালে সেখানে বাণিজ্যিক সফর করত এবং মুনাফা অর্জন করত। বায়তুল্লাহর খাদেম হওয়ার কারণে সমগ্র আরবে তারা ছিল সম্মান ও শ্রদ্ধার পাত্ৰ। ফলে পথের বিপদাপদ থেকে তারা সম্পূর্ণ নিরাপদ ছিল। [ফাতহ���ল কাদীর] Arabic explanations of the Qur’an: Ayah: 2 إِۦلَٰفِهِمۡ رِحۡلَةَ ٱلشِّتَآءِ وَٱلصَّيۡفِ তাদের আসক্তি আছে শীত ও গ্রীষ্মে সফরের [১] [১] শীত ও গ্রীষ্মের সফরের অর্থ হচ্ছে গ্ৰীষ্মকালে কুরাইশরা সিরিয়া ও ফিলিস্তিনের দিকে ��াণিজ্য সফর করতো। কারণ, এ দু’টি শীত প্রধান দেশ। আর শীতকালে সফর করতো দক্ষিণ আরব তথা ইয়েমেনের দিকে। কারণ, সেটি গ্রীষ্ম প্রধান এলাকা। [কুরতুবী; সাদী] Ayah: 3 فَلۡيَعۡبُدُواْ رَبَّ هَٰذَا ٱلۡبَيۡتِ অতএব, তারা ‘ইবাদাত করুক এ ঘরের রবের [১], [১] ‘এ ঘর’ অর্থ কা‘বা শরীফ। বলা হয়েছে, এ ঘরের রবের ইবাদত কর। এখানে ঘরটিকে আল্লাহর সাথে সম্পর্কযুক্ত করার মাধ্যমে ঘরকে সম্মানিত করাই উদ্দেশ্য। [সা’দী] আর এই গৃহই যেহেতু তাদের সব শ্রেষ্ঠত্ব ও কল্যাণের উৎস ছিল, তাই বিশেষভাবে এই গৃহের মৌলিক গুণটি উল্লেখ করা হয়েছে। আর তা হচ্ছে, এটি মহান রবের ঘর। অর্থাৎ এ ঘরের বদৌলতেই কুরাইশরা এই নিয়ামতের অধিকারী হয়েছে। একমাত্র আল্লাহ্ই যার রব, তিনিই আসহাবে ফীলের আক্রমণ থেকে তাদেরকে বাঁচিয়েছেন। আবরাহার সেনাবাহিনীর মোকাবিলায় সাহায্য করার জন্য তাঁর কাছেই তারা আবেদন জানিয়েছিল। তাঁর ঘরের আশ্রয় লাভ করার আগে যখন তারা আরবের চারদিকে ছড়িয়ে ছিল তখন তাদের কোনো মর্যাদাই ছিল না। আরবের অন্যান্য গোত্রের ন্যায় তারাও একটি বংশধারার বিক্ষিপ্ত দল ছিল মাত্র। কিন্তু মক্কায় এই ঘরের চারদিকে একত্র হওয়ার এবং এর সেবকের দায়িত্ব পালন করতে থাকার পর সমগ্র আরবে তারা মর্যাদাশালী হয়ে উঠেছে। সবদিকে তাদের বাণিজ্য কাফেলা নিৰ্ভয়ে যাওয়া আসা করছে। তারা যা কিছুই লাভ করেছে এ ঘরের রবের বদৌলতেই লাভ করেছে। কাজেই তাদের একমাত্র সেই রবেরই ইবাদত করা উচিত। [দেখুন: মুয়াসসার, কুরতুবী] Ayah: 4 ٱلَّذِيٓ أَطۡعَمَهُم مِّن جُوعٖ وَءَامَنَهُم مِّنۡ خَوۡفِۭ যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় খাদ্য দিয়েছেন [১] এবং ভীতি থেকে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন [২]। [১] মক্কায় আসার পুর্বে কুরাইশরা যখন আরবের
0 notes
hadeth · 4 days ago
Text
Tumblr media
عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ الْجُهَنِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏:‏ ‏ "‏ الْجَاهِرُ بِالْقُرْآنِ كَالْجَاهِرِ بِالصَّدَقَةِ، وَالْمُسِرُّ بِالْقُرْآنِ كَالْمُسِرِّ بِالصَّدَقَةِ ‏"‏ ‏.‏ حديث صحيح - سنن أبي داود ١٣٣٣ - والترمذي ٢��١٩- والنسائي ١٦٦٣
Narrated Uqbah ibn Amir al-Juhani: The Prophet (ﷺ) said: "One who recites the Qur'an in a loud voice is like one who gives alms openly; and one who recites the Qur'an quietly is one who gives alms secretly." Hadith Sahih - Sunan Abi Dawud 1333 In-book reference : Book 5, Hadith 84 | Jami` at-Tirmidhi 2919 In-book reference : Book 45, Hadith 45 | Sunan an-Nasa'i 2561 In-book reference : Book 23, Hadith 127
قال الترمذي: وَمَعْنَى هَذَا الْحَدِيثِ أَنَّ الَّذِي يُسِرُّ بِقِرَاءَةِ الْقُرْآنِ أَفْضَلُ مِنَ الَّذِي يَجْهَرُ بِقِرَاءَةِ الْقُرْآنِ لأَنَّ صَدَقَةَ السِّرِّ أَفْضَلُ عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ صَدَقَةِ الْعَلاَنِيَةِ وَإِنَّمَا مَعْنَى هَذَا عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ لِكَىْ يَأْمَنَ الرَّجُلُ مِنَ الْعُجُبِ لأَنَّ الَّذِي يُسِرُّ الْعَمَلَ لاَ يُخَافُ عَلَيْهِ الْعُجْبُ مَا يُخَافُ عَلَيْهِ مِنْ عَلاَنِيَتِهِ ‏.‏ جامع الترمذي
العِباداتُ كلُّها يَنبَغي أن تَكونَ خالِصةً لوجهِ اللهِ، ولا يُطلَبَ بها الرِّياءُ ولا السُّمعةُ ولا التَّفاخرُ بينَ النَّاسِ؛ لأنَّ اللهَ غنيٌّ عن كلِّ ذلك، وإنَّما يَقبَلُ مِن تلك العباداتِ ما كان خالِصًا لوجهِه سبحانَه. وفي هذا الحديثِ يَقولُ النَّبيُّ صلَّى اللهُ علَيْه وسلَّم: "الجاهرُ بالقرآنِ"، أي: الَّذي يَرفَعُ صوتَه بالقرآنِ في القِراءةِ، وخاصَّة أمامَ النَّاسِ؛ "كالجاهرِ بالصَّدقةِ"، أي: مِثلُ المُجاهِرِ المُعلِنِ لصَدقتِه أمامَ النَّاسِ "والمُسِرُّ بالقرآنِ كالمُسِرِّ بالصَّدقةِ"، أي: مَن يقرَأُ في سِرِّه ويتَدبَّرُ بعَقلِه مِثل الَّذي يُخفِي صَدَقتَه عن أعيُنِ النَّاسِ، والإسرارُ أفضلُ في حَقِّ مَن يَخافُ الرِّياءَ؛ لأنَّ الإسرارَ أبعدُ عن الرِّياءِ؛ فإنْ لم يَخَفْ، فالجهرُ أفضلُ بشَرْط ألَّا يُؤذِي غيرَه ولا يتأذَّى بقِراءتِه أحدٌ كمُصلٍّ أو نائمٍ أو غيرِهما، والعملُ في الجَهرِ أكثرُ، ويَتعدَّى نفْعُه إلى غيرِ القارئِ؛ ويُوقِظُ قلبَ القارِئ، ويَجمَع همَّه إلى الفِكر، ويصرِفُ سمْعَه إليه؛ ويطرُد النومَ، ويزيدُ في النشاط؛ فمتَى حضَره شيءٌ من هذه النِّيات؛ فالجهرُ أفضلُ؛ فإذا كان الجهرُ يترتَّبُ عليه مصلحةٌ، فهذا الجهرِ أوْلَى، وإذا لم يَكُن في الجَهرِ مَصلحةٌ فالإسرارُ أ��وْلَى، فهذا أفضلُ مِن هذه الناحيةِ. وقيل: ما كان فيه التدبرُ أتمَّ فهو الأفضلُ. وفي الحديثِ: مدْحُ الإسرارِ بالعِباداتِ معَ إخلاصِها للهِ. وفيه: بيانُ أنَّه لا أجْرَ لِمَن يُرائِي بعِلْمه وقِراءَتِه. الدرر السنية
Reciting the Qur’an secretly is better, just as giving charity secretly is better, for the sincerity involved and the avoidance of show-off and self-admiration, unless if openness is required for some need or benefit, like teaching the Qur’an to others. Hadith Translation/ Explanation : English Urdu Spanish Indonesian Uyghur Bengali French Turkish Bosnian Sinhalese Indian Vietnamese Tagalog Kurdish Hausa Portuguese Malayalam Telgu Swahili Tamil Burmese Thai German Pashto Assamese Albanian Swedish Amharic Dutch Gujarati Kyrgyz Nepali Yoruba Lithuanian Dari Serbian Somali Tajik Kinyarwanda Romanian Hungarian Czech Malagasy Italian Oromo Kannada Azeri Uzbek Ukrainian: https://hadeethenc.com/en/browse/hadith/65055
21 notes · View notes
hadeth · 4 months ago
Photo
في هذا الحديثِ يحُثُّ النَّبِيُّ صلَّى الله عليه وسلَّم على التَّغنِّي بِالقرآنِ، وهو تَحسينُ الصَّوتِ به، فقال: «ليسَ منَّا مَنْ لم يَتَغَنَّ بِالقرآنِ»، أي: لَيس على سُنَّتِنَا وطريقتِنَا مَنْ لم يُحسِّن صوتَهُ بِالقرآنِ ويجهرُ به. وقدْ ورَدَ في مَعنى التَّغنِّي عدَّةُ تَأويلاتٍ، أحدُها: تَحسينُ الصَّوتِ، والثاني: الاستغناءُ، والثالثُ: التَّحزُّنُ، والرابعُ: الانشغالُ بِه، ويُمكنُ أنْ يُجمعَ بينها، ويُقال: وهو أنَّه يُحَسِّنَ به صوتَه جاهرًا به، مُترنِّمًا على طَريقِ التحزُّنِ والتخشُّعِ، مُستغنيًا به عَن غَيرِه مِنَ الأخبارِ، طالبًا به غِنَى النَّفسِ رَاجيًا به غِنى اليدِ. الدرر السنية
In this Hadīth, the Prophet (may Allah's peace and blessings be upon him) urged us to recite the Qur’an with a melodious voice. The Arabic word "yataghanna", as mentioned in the Hadīth, has two possible meanings: 1. The one who does not make his voice melodious when reciting the Qur’an is not someone following our path and guidance. 2. The one who does not suffice with the Qur’an, seeking guidance elsewhere, is not one of us. Without a doubt, whoever seeks guidance in anything other than the Qur’an, Allah will lead him astray; we seek refuge with Allah. Hence, the Hadīth shows that a Muslim should recite the Qur’an with a melodious voice and find sufficiency in it from anything else. Hadith Translation/ Explanation : English French Spanish Turkish Urdu Indonesian Bosnian Russian Bengali Chinese Persian Tagalog Indian Kurdish Portuguese: https://hadeethenc.com/en/browse/hadith/6276
Tumblr media
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رضي الله عنه، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ لَيْسَ مِنَّا مَنْ لَمْ يَتَغَنَّ بِالْقُرْآنِ ‏"‏‏.‏ وَزَادَ غَيْرُهُ ‏"‏ يَجْهَرُ بِهِ ‏"‏‏.‏ صحيح البخاري حديث ٧٥٢٧ 
Abu Huraira said, “Allah’s Messenger (ﷺ) said, ’Whoever does not recite Qur'an in a nice voice is not from us,’ and others said extra,” (that means) to recite it aloud.“  Sahih al-Bukhari 7527In-book reference : Book 97, Hadith 152USC-MSA web (English) reference : Vol. 9, Book 93, Hadith 618
شرح الحديث 🔻
Keep reading
527 notes · View notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
Сураи Ихлос Ayah: 1 قُلۡ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ 1. Бигӯ эй Расул: «Ӯст Аллоҳи якто, дар улуҳият, рубубият ва асмо ва сифот ва касе Ӯро шарик шуда наметавонад. Arabic explanations of the Qur’an: Ayah: 2 ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ 2. Аллоҳе, ки бениёз, сарвар, воло ва бароварандаи умедҳо аст,[3123] [3123] Аллоҳе, ки муҳтоҷ ба ҳеҷ чиз нест Ayah: 3 لَمۡ يَلِدۡ وَلَمۡ يُولَدۡ 3. на зоида аст ва на зоида шудааст[3124] [3124] Ва ба ҳамсар ва фарзанд эҳтиёҷе надорад. Ayah: 4 وَلَمۡ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدُۢ 4. ва на ҳеҷ кас ҳамтои Ӯст!» дар халқ ва афъол ва номҳо ва сифатҳояш. ---- Assalamualikum Warahmatullahe Wabarakatuhu, Peace be upon you JajakAllahu khairan (Thanks to Allah) to view our videos. Digital Bangla Hadith Team- DBHT established 2008 in Bangladesh. We were emphasize to developed Hadith software in 3 (Three) language which was Arabic, Bengali & English.. It is noteworthy that no matter how accurate any translation of the meanings of the Qur’an may be, it will still fall short in conveying the transcendent meanings of the miraculous Qur’anic text, and that the meanings conveyed by this translation is only the product reached by the extent of the team’s knowledge in understanding this Sacred Book. Hence, this translation cannot be error-free, as is the case with any human endeavor. Should you have any remarks or recommendations concerning the translation, please do not hesitate to write in the comment box next to each verse on the website, or send us an email via contact address in website Allah says- ﴿سَنُرِيهِمْ آيَاتِنَا فِي الْآفَاقِ وَفِي أَنفُسِهِمْ حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُ الْحَقُّ ۗ أَوَلَمْ يَكْفِ بِرَبِّكَ أَنَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدٌ﴾ [ فصلت: 53] English - Sahih International We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth. But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness? We are trying best to propagate the clear sign of Quran to every possible language of the world. Though it’s really hard to find related video/image specific Quranic verse but we are trying best to produce best performance. Reciter- Abdul Aziz Al Turkey If you consider for support/donation contact us free in official website- www.hadithsoftware.net [email protected] Mob-01870268226 (whatsApp) Al Ikhlas-الْإِخْلَاص-Қуръон забони-Quran translation in Tajik language-Quran in Various Language Al Quran in verious translation,beautiful quran recitation,Al quran in many language,soothing,healing frequency,positivity,peaceful,Quran healing,quran in worlds language,Quran translations,listen quran,Al quran in various language,quran translation in Tajik language,read Tajik translation of Quran,Tajik language & quran,quran recitation in Tajik translation,الْإِخْلَاص,Tajik in islam,Қуръон забони,Қуръон,quran burned,al ikhlas,Tajakistan,Сураи Ихлос
0 notes