বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের ম্যাচ দেখা যাবে ২০০ টাকায়
টপ নিউজ ডেক্স: ১ মার্চ শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। এই সিরিজ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)সোমবার টিকিটের মূল্যতালিকা প্রকাশ করেছে। যেখানে ২০০ টাকা টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য ধরা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে ক্রিকেটপ্রেমীরা টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন। অনলাইনে সুযোগ না থাকায় ক্রিকেট ভক্তদের লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কিনতে হবে ।
সমর্থকরা মোট ৫…
View On WordPress
0 notes
এক চোরের বাড়ি চোর থাকে বাড়ির চারপাশে বেড়া থাকে, চোর মনে করে তার প্রতিবেশীরাও চোর চুরি করে, যাই হোক, তার ভেড়ার ভেতরে তার চুরির মাল কেউ যেন চুরি না করে। চোরেরা কেউ কারো কোনো কথা শোনে না, সুযোগকে বেড়ার ভিতরে চুরির মাল চুরি করে নিয়ে যায়, চোরের বাড়ির চোর বেড়ার ভিতর ঢুকে দেখে তার চুরি করা মাল নিলো কে।
আরেক চোরি চুরি করেছে তাকে না জানিয়ে তার চুড়ির মাল সরিয়েছে তারপরে শুরু হয়ে যায় চোরের যুদ্ধ (cold war/চোরের যুদ্ধ)
সহজেই আরেক চোররে হেরে গেলে ধরা খেয়ে গেলে জান বাঁচানোর জন্য সমস্ত চুরির মাল আগের চোরের বেড়ার ভিতরে থুয়ে যায়।
তখন চোর বাড়ির ভিতরেই কথা কয় বলে উইনার প্রভাব বেশি কার।
চোরের জারজই আইনজীবী হয়, মহিলা চোর ভোদা চোদাচুদির ব্যবসা করে, গুনে গুনে আইনজীবীদের জারজ জন্ম দেয় ১০০, ৫০০, ২০০ ঘোষণা দেয় হাজারও পারে থাকে আইনজীবের বাড়ির ভিতরে। লোকেশন দেয়। অধিকাংশ আইনজীবী ব্যারিস্টার এবং জজ ৫০০ জারজ সন্তান নিয়ে বার কাউন্সিলের লাইসেন্স নেয়। বলে বেড়ায় কে কত বড় বাপ হয়েছে। রাষ্ট্র বাংলাদেশের সমস্ত আইনজীবী এবং আইন পেশায় সবগুলোই অসামাজিক এবং জারজ। আইনজীবীদের মূল লক্ষ্য ছিল মিলিটারি সদস্যের পরিবারের মায়ের, ওয়ারিশ-মেয়ের, ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক, বিবাহিত তার বউয়ের বেশ্যার ছেলেদের দিয়ে চুদাইয়া বেশ্যা বানাবে(ভোদায় তো ভালই লাগবে)অসামাজিক বানাবে, জালিয়াতির কাগজে টাকা উঠাতে দেবে, বাংলাদেশ মিলিটারি শুধ�� চুপচাপ বিষয়টা মেনে নিলেই হয় বাড়িতে যেয়ে পোলাও কোরমা মাংস খেতে পারবে। বেশি বেশি খাই খাই করার মিলিটারির, মিলিটারির পানিশমেন্টে জিহ্বা ধরে চুরি দিয়ে কেটে ফেলে দেওয়া হয়।
মিলিটারির মা বোনের চিন্তা মিলিটারির মাথা থেকে যায় না দিনে রাতে কাকে দিয়ে চুদাবে সেই চিন্তা করেই চলছে কত বড় অসভ্য হয়েছে হিজড়া ড্রিঙ্কস খেয়ে নিয়ে হিজরাও পারে না। মিলিটারির খাওয়া এবং খাবারের টাকা বন্ধ করে দেওয়া যায় যে কোন সময়।
Stop food money of Bangladesh military. #Lord 🇧🇩
বাংলাদেশ মিলিটারির খাবারের টাকা বন্ধ করে দিন। #লর্ড 🇧🇩
#সংবিধান #সাংবিধানিকভাষা #রাষ্ট্রদ্রোহীআইনজীবী #ব্যারিস্টার
0 notes
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর
0 notes
কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকা
রাজধানীতে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে কাঁচামরিচের দাম। বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে কাঁচামরিচের এমন দাম বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) কাঁচামরিচ বিক্রি করছেন ১০০-১১০ টাকা। আধা কেজি নিলে দাম রাখা হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং এক কেজি নিলে দাম রাখা হচ্ছে ৩৬০…
0 notes
ভারতের কাছে প্রায় ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে পদ্মা নদীর ভাঙনে ভারতের কাছে হারানো প্রায় দুইশ একর জমির মালিকানা ফিরে পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সৌজন্য বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (পিএসসি) মো. মাহবুব মুর্শেদ রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘বিবাদমান জমি পুনরায় জরিপ করে প্রকৃত…
0 notes
ভালুকায় আওয়ামী লীগের ৩৯৮ জনের নামে মামলা
ময়মনসিংহের ভালুকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রায় ৩৯৮ জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে।১১ই সেপ্টেম্বর বুধবার রাতে ভালুকা মডেল থানায় ১৯৮ জনের নাম উল্লেখ্য করে ও অজ্ঞাত আরও ২০০ জনের নামে মামলাটি দায়ের করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মজিবুর রহমান মজু।
মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য কাজিম উদ্দিন, এম এ ওয়াহেদ, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম…
0 notes
অনুগীতা কৃষ্ণ উপদেশ
অনুগীতা হলো কৃষ্ণ প্রদত্ত অর্জুনকে দেওয়া উপদেশ। অনুগীতা মহাভারতের অশ্বমেধ পর্ব থেকে সংস্কৃত পাণ্ডলিপির অন্তর্গত অনুগীতা অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি অভিব্যক্তিপূর্ণ। অনুগীতা একটি প্রাচীন সংস্কৃত পাঠ্য যা হিন্দু মহাকাব্য মহাভারতের (অশ্বমেধ পর্ব) এ অন্তর্গত । অনুগীতার আক্ষরিক অর্থ হল গীতার অনু (“চলমান, পাশাপাশি, অধীনস্থ”)। মূল পাণ্ডলিপি সম্ভবত ৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ২০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে রচিত হয়েছিল ।…
View On WordPress
0 notes
দুই দুইটা পরমাণু বোমা ফেলে লক্ষ মানুষ মেরেও আমেরিকা যদি জাপানের বন্ধু হতে পারে,২০০ বছর সীমাহীন শোষণ করেও ইংল্যান্ড যদি ভারতের বন্ধু হতে পারে,
তাহলে কোন যুক্তিতে পাকিস্তান বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না?
পাকিস্তান যত খারাপই হোক ভারতকে সঠিক লাইনে আনতে তারা আমাদের সাথে বেইমানী করবেনা।
0 notes
স্টার নীলা পাথরের দাম
স্টার নীলা পাথরের দাম
স্টার নীলা রত্ন পাথর এর দাম নিয়ে মানুষের হাজারো কৌতুহল রয়েছে, অধিকাংশ সময় আমাদের কাছে ফোন করে কাস্টমাররা স্টার নীলা পাথরের দাম জানতে চান তাহলে চলুন জেনে নেই। স্টার নীলা পাথরের দাম নির্ভর করে - স্টার নীলা পাথরের ওজন মানে কত ক্যারেট বা কত রতি মধ্যে নিতে চান? - স্টার নীলা পাথরের ভাল কালার, - স্টার নীলা রত্ন পাথরের ভাল কাটিং বা পলিশ,- ভাল স্থানের পাথর , - এবং ভাল কোয়ালিটির উপর। স্টার নীলা পাথরের মাঝে অনেক প্রকার রং আছে তবে ভাল কালার এর উপর ভাল দাম নির্ভর করে।
আপনি যখন স্টার নীলা পাথর সহ অন্য কোন প্রকারের রত্ন পাথর কেনার চিন্তা করবেন তখন মনে রাখা ভালো যে পাথরের কোন নির্দিষ্ট কোয়ালিটির হিসেব নেই। খনি থেকে পাওয়া বর্তমান মজুদ পাথরের মধ্যে থেকেই ভালো খারাপ কোয়ালিটির হিসেব করা হয়। তাই স্টার নীলা পাথর পরার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, তান্ত্রিক গুরু সঙ্গে পরামর্শ করুন।
কোন দেশের স্টার নীলা পাথরের দাম কত টাকা
স্টার নীলা রত্ন পাথর এর দাম নিয়ে মানুষের হাজারো কৌতুহল রয়েছে, অধিকাংশ সময় আমাদের কাছে ফোন করে কাস্টমাররা দাম জানতে চান তাহলে চলুন জেনে নেই। অরিজিনাল সিলংকান স্টার নীলা পাথরের দাম ১৫০০ টাকা পার ক্যারেট থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকা পার ক্যারেটের উপরে আরো দামের মধ্যে হয়ে থাকে, কারন ভালো কোয়ালিটির উপর ভাল দাম নির্ভর করে। যেমন ধরুন: একটা ৯ ক্যারেটের নীলার দাম ১৩,৫০০ টাকা থেকে ২৭ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
স্টার নীলাকান্তমণির মূল্যের উপর রঙের সবচেয়ে বেশি প্রভাব রয়েছে, এবং পছন্দের নীলকান্তমণি শক্তিশালী থেকে উজ্জ্বল রঙের স্যাচুরেশন রয়েছে। সবচেয়ে মূল্যবান নীল নীলকান্তমণি হল ভেলভেটি নীল থেকে বেগুনি নীল, মাঝারি থেকে মাঝারি-গাঢ় টোন। এই গুণাবলী সহ নীলকান্তমণি ক্যারেট প্রতি সর্বোচ্চ দামের আদেশ দেয়।
আফ্রিকান স্টার নীলান দাম।
অরিজিনাল আফ্রিকান স্টার নীলা পাথরের দাম ৫০০ টাকা পার ক্যারেট থেকে শুরু করে ৭০০ টাকা পার ক্যারেটের উপরে আরো দামের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে ভালো কোয়ালিটির আফ্রিকান স্টার নিলা স্টোন আরো বেশি দামেও কিন্তু পাওয়া যায়। যেমন ধরুন: একটা ৮ ক্যারেটের স্টার নীলার দাম ৪০০০ হাজার টাকা থেকে ৫,৬০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
ব্যাংকক স্টার নীলান দাম।
ব্যাংকক স্টার নীলা পাথরের দাম কম হয়ে থাকে। কাজের ক্ষেত্রে এই পাথর খুব একটা কাজ করেনা। তবে ব্যাংকক স্টার নীলা পাথর এর চাইতে সিলংকান ও আফ্রিকান স্টার নীলা পাথর অনেক গুনে ভাল কাজ করে। ব্যাংকক স্টার নীলা পাথরের দাম ২০০ টাকা পার ক্যারেট থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পার ক্যারেটের উপরে আরো দামের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে ভালো কোয়ালিটির উপর ভাল দাম নির্ভর করে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় নীলকান্তমণির খোঁজ পেয়েছে শ্রীলঙ্কা।
দেশটির একটি খনি থেকে ১৪০৪.৪৯ ক্যারেটের ওই তারকা চিহ্নিত নীলাটি তুলে আনা হয়েছে। শ্রীলঙ্কা রত্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, এর আগে এর চেয়ে বড় কোন নীলা আবিষ্কার কথা তাদের জানা নেই। রত্মপুরা শহরের খনি থেকে আবিষ্কৃত নীলাটির নামকরণ করা হয়েছে দি স্টার অব আদম। ২০১৩ সালে ১৭ কেজি ওজনের একটি পাথর খণ্ড থেকে নীলাটি বের করা হলেও, রত্মটির ওজন সম্প্রতি জানা গেল।
নীলাটির বর্তমান মালিক যা জানালো
এই নীলকান্তমণিটির ভিত্তি মূল্য একশ মিলিয়ন ডলার বা আটশ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু এটি এর দ্বিগুণ মূল্যে বিক্রি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নীলাটির বর্তমান মালিক, নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, যখন প্রথম নীলাটি আমি দেখতে পাই, তখনি আমার ধারণা হয়েছিল যে, এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নীলা। তাই আমি কিছুটা ঝুঁকি নিয়েই নীলাটি কিনে ফেলি।
শ্রীলঙ্কায় বছরে একশ মিলিয়ন ডলারের রত্ন ব্যবসা রয়েছে।
শ্রীলঙ্কার রত্ন ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডাচেস অফ ক্যামব্রিজ, কেট মিডলটনের এনগেজমেন্ট রিং-এ একটি নীলা বসানো ছিল, যা শ্রীলঙ্কা থেকেই ১৭৭০ সালে আবিষ্কৃত হয়। সেই আংটিটি ছিল প্রিন্স উইলিয়ামের মা প্রিন্সেস ডায়নার।
নীলা রত্ন পাথর নির্বাচনে জ্যোতিষশাস্ত্র কি বলছে
নীলা রত্নপাথর (Blue Sapphire (Neelam Stone) কি সবার জন্য সমান উপযোগী? জ্যোতিষশাস্ত্র বলছেন একদমই নয়। জ্যোতিষ শাস্ত্রঅনুসারে জ্যোতিষীগন জাতক-জাতিকাকে শনি গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে কোয়ালিটি অনুযায়ী ভিবিন্ন প্রকার নীলা পাথর ধারণের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। নীলা ধারণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়মাবলী রয়েছে৷
1 note
·
View note
বিসিএস কোর্স: সফলতার সিঁড়ি বেয়ে উচ্চতায় পৌঁছান
বিসিএস কোর্স বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য একটি বিশেষায়িত প্রোগ্রাম। এটি বিভিন্ন বিষয়ের গভীর জ্ঞান প্রদান করে। বিসিএস কোর্স বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক এবং সম্মানজনক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে সহায়ক। এই কোর্সে সাধারণ জ্ঞান, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, এবং বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি প্রার্থীকে বিসিএস পরীক্ষার সমস্ত ধাপের জন্য প্রস্তুত করে।
শিক্ষার্থীরা এই কোর্সের মাধ্যমে সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা, বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা এবং সমস্যা সমাধানের কৌশল শিখতে পারে। বিসিএস কোর্সে অংশগ্রহণ প্রার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং সফলতার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। দেশের সেরা শিক্ষকেরা এই কোর্স পরিচালনা করেন, যা শিক্ষার্থীদের উচ্চমানের শিক্ষা নিশ্চিত করে।
বিসিএস কোর্স: সফলতার সিঁড়ি বেয়ে উচ্চতায় পৌঁছান
বিসিএস পরীক্ষা: একটি সংক্ষিপ্ত পরিচয়
বিসিএস (বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস) পরীক্ষা হলো বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। দেশের সেরা প্রতিভাবানদের সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রতি বছর হাজার হাজার প্রার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নেন।
বিসিএস পরীক্ষার গুরুত্ব
বিসিএস পরীক্ষা বাংলাদেশের অন্যতম সম্মানজনক পরীক্ষা। সরকারি চাকরির মাধ্যমে রাষ্ট্রের সেবা করা যায়।
এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে উচ্চ মর্যাদা ও সুবিধা পাওয়া যায়। বিসিএস ক্যাডার হওয়ার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখা যায়।
বিসিএস পরীক্ষার ধাপসমূহ
প্রাথমিক পরীক্ষা: এটি এমসিকিউ ভিত্তিক পরীক্ষা। ২০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকে।
লিখিত পরীক্ষা: এই ধাপে প্রার্থীদের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা।
মৌখিক পরীক্ষা: এই ধাপে প্রার্থীদের ব্যক্তিত্ব ও যোগ্যতা যাচাই করা হয়। ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা।
প্রথমে প্রার্থীরা প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষায় ডাকা হয়। তিনটি ধাপ পাস করলেই বিসিএস ক্যাডার হওয়া যায়।
সঠিক প্রস্তুতির কৌশল
Bcs পর���ক্ষায় সফল হতে সঠিক প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। সঠিক কৌশল অনুসরণ করলে প্রস্তুতি আরও কার্যকরী হয়। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল আলোচনা করা হয়েছে।
সময় ব্যবস্থাপনা
সময় ব্যবস্থাপনা প্রস্তুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিদিনের পড়াশোনা সময় ঠিক করে নিন।
প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা পড়াশোনা করুন।
পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করুন।
বিরতি নিয়ে পড়াশোনা করুন।
একটি সময়সূচী তৈরি করুন এবং তা কঠোরভাবে অনুসরণ করুন।
পাঠ্যসূচীর বিশ্লেষণ
পাঠ্যসূচীর বিশ্লেষণ
সঠিক কৌশলের একটি অংশ। কোন বিষয়গুলি গুরুত্ব বেশি পাবে তা নির্ধারণ করুন।
প্রতিটি বিষয়ের মূল পয়েন্টগুলি চিহ্নিত করুন।
প্রতিটি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি পড়ুন।
নোট তৈরি করুন।
পাঠ্যপুস্তকের নির্বাচন
বিসিএস পরীক্ষার জন্য পাঠ্যপুস্তকের নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক বই নির্বাচন করলে প্রস্তুতি সহজ হয়। কিন্তু ভুল বই নির্বাচন করলে ক্ষতি হয়। নীচে পাঠ্যপুস্তকের নির্বাচন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুনঃ বিসিএস কোর্স: সফলতার সিঁড়ি বেয়ে উচ্চতায় পৌঁছান
0 notes
হায় আল্লাহ! নবিজি ﷺ মাত্র নয় বছরের মেয়ের সঙ্গে একান্তে সময় কাটিয়েছেন!’
এই ধরণের উক্তি আমাদের অজ্ঞতাকেই প্রকাশ করে। কেননা, নয় বছর বয়সে বিয়ে করাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যুগের জন্য এটাই ঠিক ছিল। আমরা যদি নিজেদের দাদি-নানিদের বিয়ের খোঁজ নিই, তবে অনেকেই দেখব তাদের বিয়েও হয়েছে ০৯-১০ বছর বয়সে। তৎকালে এমন বয়সে বিয়ে হওয়ার প্রচলন ছিল।
ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, সময় ও সংস্কৃতির পরিবর্তন অনুযায়ী বয়ঃসন্ধিকাল দেরিতে শুরু হচ্ছে। বুদ্ধিমত্তার বিকাশও দেরিতে হচ্ছে। আর নয় বছর বয়সে আয়িশা (রা) যদি শারীরিক ও বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে পরিপূর্ণ হয়ে থাকেন, তাহলে নবিজি ﷺ তাঁর সাথে একান্ত সময় কাটিয়ে কোনো অন্যায় করেননি। সুতরাং এ ক্ষেত্রে তাঁর নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো সুযোগ নেই।
বর্তমানে একটি প্রচলিত শব্দ হলো, ‘কিশোর-কিশোরী’। এর দ্বারা কেউ যৌন বিষয়ে পরিণত কীনা, তা বোঝা দায়। বয়ঃসন্ধি হলো পরিপক্বতার লক্ষণ। তাই ইসলাম বয়ঃসন্ধি তথা বালেগ-বালেগা হওয়াকেই বিয়ের উপযুক্ততার মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করে।
বয়ঃসন্ধির ধরন যুগ থেকে যুগান্তরে এবং সংস্কৃতি ভেদে ভিন্ন হয়। তাই অতীতের কোনো ঘটনা সম্পর্কে মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সেই সময়ের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করতে হবে। মাথায় রাখতে হবে আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপট ও রীতিনীতি এবং সেই সময়ের রীতিনীতি এক নয়।
এটি সর্বজন বিধিত যে, বাল্যকালে বিয়ের প্রচলনটি অতীতে কেবল আরবে নয়; সারা পৃথিবীজুড়ে প্রথাসিদ্ধ ছিল। মানবজাতির ইতিহাসের গোড়া থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত বাল্যকালে বিয়ের প্রচলন ছিল, বিশেষ করে বিখ্যাত ব্যক্তিদের বিয়ের ক্ষেত্রে। রাজাদের কন্যা বা মহান ব্যক্তিদের কন্যাদের খুবই অল্প বয়সে বিয়ে দেওয়া হতো। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাদের পূর্ণ সম্মতিও নেওয়া হতো না।
রাজনৈতিক কারণেও অল্পবয়সে বিয়ে দেওয়া হতো। দুটি পরিবার, দেশ বা অঞ্চলের মধ্যকার কোনো চুক্তির আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে, চুক্তিকে মজবুত করতে এ রকম বিয়ে অনুষ্ঠিত হতো। দুটি বিবাদমান রাষ্ট্রের মধ্যে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যেও অল্পবয়সে বিয়ে হতো।
উদাহরণস্বরূপ আমরা স্পেনের বিবাদমান দুটি অঞ্চলের মিলের জন্য ফার্ডিনান্দ ও ইসাবেলার কথা আনতে পারি। এটি ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কেননা, এ বিয়ের মাধ্যমে বিবদমান দুটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র এক হয়ে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে এবং স্পেন থেকে মুসলিমদের বিতাড়নে সমর্থ হয়। এটি রাজনৈতিক বিয়ের একটি স্পষ্ট উদাহারণ।
এ ক্ষেত্রে ভালোবাসা বা অন্য কোনো ব্যাপার ছিল না; এটা ছিল দুটি রাষ্ট্রের ঐক্যবদ্ধ শক্তিতে পরিণত হওয়ার ব্যাপার। সে সময় এ ধরনের রাজনৈতিক বিয়ের প্রচলন ছিল।
তা ছাড়া সে সময়ে প্রত্যাশিত গড় আয়ু কম ছিল। বয়ঃসন্ধিকাল শুরু হতো অল্প বয়সেই। সংস্কৃতি ও প্রচলিত রীতি-পদ্ধতি ছিল বর্তমান যুগ থেকে ভিন্ন। এজন্যই এতদিন কট্টর ইসলামবিরোধী শক্তিও নবিজি ﷺ-এর জীবনের এ ঘটনাকে সমস্যা হিসেবে চিত্রায়িত করেনি। এটা নতুন উত্থাপিত ইস্যু। মাত্র ৩০-৪০ বছর আগ থেকে এ বিষয়টিকে সমস্যা হিসেবে চিত্রায়িত করা শুরু হয়েছে।
আর ২০০ বছর আগেও যখন পশ্চিমা লেখকরা নবিজি ﷺ স���্পর্কে লিখেছেন, তারা এ বিষয়টিকে সমস্যা হিসেবে চিত্রায়ণ করেননি। কেননা, ২০০ বছর আগেও এ রকম অল্প বয়সে বিয়ে সংঘটিত হতো।
সুতরাং যারা নবিজি ﷺ ও আয়িশা (রা.)-এর বিয়ের বয়স নিয়ে বাজে মন্তব্য করে নবিজি ﷺ-এর চরিত্রের ওপর কলঙ্ক লেপনের অপচেষ্টা করে, তারা মূলত ‘অ্যাকাডেমিক্যালি’ শিক্ষিত নয়। তারা হয়তো হাইস্কুল বা কলেজে পড়েছে (রা.) অন্য কোথাও পড়ালেখা করলেও তাদের জ্ঞান আহরণ ও বিশ্লেষণ পদ্ধতি এই পর্যায়ের); কিন্তু তারা ইতিহাস ভালো করে পড়েনি।
কেননা, ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করলে এ বিষয়টি জানা থাকবে যে, বিয়ের বয়স ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছে।
আমি কিছু ইতিহাসের চিত্র তুলে ধরতে চাই; যেন এর মাধ্যমে অজ্ঞ সমালোচনাকারীরা জবাব পেয়ে যায়।
পশ্চিমা বিশ্বে প্রথমবারের মতো বিয়ের বয়স নিয়ে আইনগত সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা শুরু হয় সিজার অগাস্টাস-এর শাসনামলে। তখন ঠিক করা হয়, বিয়ের সময় মেয়েদের বয়স ১০ বছর হতে হবে। তিনি এ আইন করেছিলেন বটে, কিন্তু এজন্য জনগণকে বাধ্য করেননি। আর আয়িশা (রা.) নবিজি ﷺ-এর সাথে একান্তে রাত্রিযাপন শুরু করেন নয় বছর বয়সে।
সুতরাং এখানে সমস্যার কী কারণ থাকতে পারে? যারা ১০ বছর আর নয় বছর বয়সের গুণগত পার্থক্য নিয়ে হাজির হবেন, তাদের জেনে রাখা উচিত, ইউরোপীয় ও আরবদের ভ’প্রকৃতি ও সংস্কৃতি আলাদা ছিল।
তা ছাড়া মধ্যযুগীয় ইউরোপে গ্রেশন দ্যা ক্লেরিক ছিলেন ক্যানন ল (রা.) ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের শরিয়ত-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ক্যানন ল-এর রূপদান করা হয় ১২ শতাব্দীতে। তিনি ক্যানন ল-তে লিখেন, বয়ঃসন্ধির সময় হলো ১২-১৪ বছর। আর এটাই বিয়ের জন্য ন্যূনতম আইনসংগত বয়স হওয়া উচিত। তবে তিনি স্বীকার করেন, এ বয়সসীমার আগেও বিয়ে হতে পারে। তিনি এখানে ৯০০ বছর আগের প্রচলন ও সংস্কৃতি অনুযায়ী বলেছেন, ১২-১৪ হতে পারে বিয়ের আইনসংগত বয়স।
শেক্সপিয়র রোমিও ও জুলিয়েট লিখেছেন ৫০০ বছর আগে। এ নাটকের মঞ্চায়নের সময় জুলিয়েট চরিত্রে যে নায়িকা অভিনয় করেছে, তার বয়স ছিল ১৩-১৪ বছর। এর কারণ কী? কারণ হলো-‘বায়োলজিক্যালি’ ও বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে ৫০০ বছর আগে ১৩-১৪ বছরের মেয়েকে বর্তমান যুগের ১৭ বছর বয়সি মেয়ের সমান জ্ঞান করা হতো। আমাদের সময়ে ছেলেমেয়েদের মধ্যে ভালোবাসার আবেগ দেখা যায় ১৪-১৫ বছর বয়সে।
আর ৫০০ বছর আগে জুলিয়েট ছিল ১৩ বছর বয়সের। এর মাধ্যমে আমরা কী বুঝতে পারি? বুঝতে পারি-এ বিষয়টি সময় ও কালের পরিক্রমায় পরিবর্তন হয়।
ফ্রান্সের আইন প্রণয়নের ইতিহাসে ‘নেপোলিয়নিক কোড’ নামের একটি আইন রয়েছে। এটি মাত্র ২০০ বছর আগের আইন। এতে মেয়েদের বিয়ের আইনসংগত বয়স উল্লেখ করা হয়েছে ১৩ বছর।
এখানে আরেকটি বিষয় মনে রাখতে হবে, এ বয়সসীমা ছিল আইনসংগত বয়সসীমা। ফলে সে যুগের মেয়েদের বয়ঃসন্ধি ও বিয়ের বয়স আরও আগেই হয়ে যেত বলে আমরা বুঝতে পারি।
১৫, ১৬, ১৭ শতাব্দীর ইংল্যান্ডে এমন অল্প বয়সে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার শত শত ‘কোর্ট রেকর্ড’ আছে। এমনকী ‘প্রি-কলোনিয়াল’ আমেরিকায়ও ১৬, ১৭ শতাব্দীতে ১০, ১১, ১২ বছর বয়সে বিয়ে হওয়ার ‘কোর্ট রেকর্ড’ পাওয়া যায়।
ম্যাসাচুসেটসের একটি বিখ্যাত কেইসে আমরা দেখতে পাই—১০ বছরের স্ত্রী তার স্বামীর নিকট তালাক চাইছে! তাহলে তার বিয়ে কখন হয়েছে? আপনারাই চিন্তা করুন। অবশ্যই তালাক চাওয়ার আগে! এটা ছিল ৩০০ বছর আগে ‘প্রি-কলোনিয়াল’ আমেরিকার ম্যাসাচুসেটসের ঘটনা।
সুতরাং আমাদের কাছে যখন নবিজি ﷺ ও আয়িশা (রা.)-এর বিয়ের বয়স অগ্রহণযোগ্য মনে হবে, তখন মাথায় আনতে হবে, বিষয়টি সে যুগের মানুষের জন্য মোটেই অগ্রহণযোগ্য কিছু ছিল না।
ঐতিহাসিকভাবে বিষয়টি প্রমাণিত যে, সময় ও সংস্কৃতির পরিবর্তন অনুযায়ী বয়ঃসন্ধিকাল দেরিতে শুরু হচ্ছে। বুদ্ধিমত্তার বিকাশও দেরিতে হচ্ছে—আমরা সকলেই তা জানি। আর নয় বছর বয়সে আয়িশা (রা.) যদি শারীরিকভাবে ও বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে পরিপূর্ণ হয়ে থাকেন, তাহলে নবিজি ﷺ তাঁর সাথে একান্ত সময় কাটিয়ে কোনো অন্যায় করেননি।
সুতরাং এ ক্ষেত্রে তাঁর নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো সুযোগ নেই।
মনে রাখতে হবে, আয়িশা (রা.)-এর বিয়ের বয়স তাঁর সময়কালে এবং অতীতে সমস্যার কিছু ছিল না। কেবল বর্তমানেই এটাকে সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা না করেই।
আর আমি এটাও বলছি না যে অতীতের এ ঘটনাকে কাট-পেস্ট করে বর্তমানেও তেমনটাই করতে হবে। এখন আমাদের সময়ের চাহিদার আলোকে বিয়ের ন্যূনতম বয়স নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কারণ, আমাদের যুগের নারী-পুরুষ আর অতীতের নারী-পুরুষ এক নয়।
শারীরিক ও জৈবিক গঠন, বুদ্ধিমত্তা কোনো দিক থেকেই সমান নয়। সুতরাং ইসলামি সমাজ যৌক্তিকভাবে বিয়ের ন্যূনতম বয়স প্রবর্তন করতে চাইলে এতে সমস্যা নেই। শরিয়াহ কখনো এটা বলে না, সময়ের চাহিদার আলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
হারাম হলো—নবিজি ﷺ তাঁর সময় ও যুগে যেসব কাজ করেছেন, সেগুলোর সমালোচনা করা। এটা কুফুরি। সেগুলোকে অনৈতিক মনে করা কুফুরি।
তবে এটাও কেউ বলছে না যে আয়িশা (রা.)-এর বিয়ের বয়সকে আমাদের সময়ে অনুসরণ করে অতি অল্প বয়সে মেয়েদের বিয়ে দিতে হবে। আর সময় ও যুগের চাহিদার ভিত্তিতে বিয়ের বয়সসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়াতে বাধা নেই।
যদি মনে হয় স্থান, কাল ও পাত্রভেদে বিয়ের ন্যূনতম বয়স বাড়ানো উচিত, আমরা তা বাড়াতে পারি। বর্তমানে আমেরিকার অনেক অঞ্চলেই বিয়ের ন্যূনতম বিয়স ১৫-১৬ বছর বয়স। আমেরিকায় শর্তসাপেক্ষে ১২-১৩ বছর বয়সে বিয়ের অনুমোদন দেওয়া কেসের সংখ্যা সম্ভবত ১ ডজনের বেশি হবে। বর্তমান যুগেই এত কম বয়সে বিয়ে হচ্ছে। আজকাল আমেরিকার মিডল স্কুল ও হাইস্কুলের বাচ্চারা তো অনেক আগেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে (রা.) সব ক্ষেত্রে হয় না হয়তো)।
সুতরাং কেউ যদি নবিজি ﷺ-কে আয়িশা (রা.)-এর বিয়ের বয়স নিয়ে দোষারোপ করে, তবে সেটা তার মূর্খতার পরিচয় বহন করে।
ড. ইয়াসির কাদি রচিত নবিজির স্ত্রীগণের জীবনী নিয়ে বই ‘বিশ্বাসীদের মা’-এ এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে।
1 note
·
View note
বানজাই বেট ক্যাসিনো: নিবন্ধন এবং প্রথম জমাতে ১০০% বোনাস + ২০০ FS
ভারতীয় অনলাইন গেমিং বিশ্বের একটি প্রধান নাম হলো বানজাই বেট ক্যাসিনো। এই ক্যাসিনো প্লেয়ারদের জন্য অফার করছে অগণিত গেমিং অপশন, উত্তেজনাপূর্ণ বোনাস এবং অসাধারণ গ্রাহক সেবা। আজ আমরা জানবো বানজাই বেট ক্যাসিনোর নিবন্ধন প্রক্রিয়া এবং প্রথম জমাতে ১০০% বোনাস + ২০০ खोलें ফ্রি স্পিনস (FS) কিভাবে পাবেন।
নিবন্ধন প্রক্রিয়া
বানজাই বেট ক্যাসিনোতে নিবন্ধন করা অত্যন্ত সহজ এবং দ্রুত। নিচে দেয়া ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই একটি একাউন্ট খুলতে পারবেন:
ওয়েবসাইটে যান: প্রথমে, আপনাকে বানজাই বেট ক্যাসিনোর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এখানে ক্লিক করুন।
নিবন্ধন ফর্ম পূরণ করুন: ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর, “নিবন্ধন” বোতামে ক্লিক করুন। এরপর একটি ফর্ম আসবে যেখানে আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করতে হবে যেমন: নাম, ইমেইল ঠিকানা, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি।
ইমেইল ভেরিফিকেশন: ফর্ম পূরণের পর, আপনার প্রদত্ত ইমেইল ঠিকানায় একটি ভেরিফিকেশন লিঙ্ক পাঠানো হবে। ইমেইলটি খুলে ভেরিফিকেশন লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার ইমেইল ঠিকানা ভেরিফাই করুন।
একাউন্ট সুরক্ষা: আপনার একাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করুন। এছাড়া, আপনি চাইলে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (2FA) সক্রিয় করতে পারেন।
প্রথম লগইন: একাউন্ট ভেরিফাই করার পর, আপনি আপনার নতুন বানজাই বেট একাউন্টে লগইন করতে পারবেন।
প্রথম জমাতে ১০০% বোনাস + ২০০ ফ্রি স্পিনস
বানজাই বেট ক্যাসিনো নতুন প্লেয়ারদের জন্য দারুণ একটি অফার নিয়ে এসেছে। প্রথম জমাতে আপনি পাবেন ১০০% বোনাস এবং সাথে ২০০ ফ্রি স্পিনস। এই অফারটি নিতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
প্রথম জমা করুন: আপনার একাউন্টে প্রথমবারের মতো টাকা জমা করুন। আপনি যে পরিমাণ অর্থ জমা করবেন, তার সমপরিমাণ বোনাস অর্থ পাবেন, সর্বোচ্চ সীমা হলো ₹১০,০০০।
বোনাস কোড ব্যবহার করুন: জমা করার সময় বোনাস কোড “BANZAI100” ব্যবহার করতে হবে। এই কোডটি ব্যবহার করলেই আপনি বোনাস অর্থ এবং ফ্রি স্পিনস পাবেন।
বোনাস এবং ফ্রি স্পিনস গ্রহণ করুন: জমা সম্পূর্ণ করার পর, আপনার একাউন্টে বোনাস অর্থ এবং ফ্রি স্পিনস যোগ হবে। এই ফ্রি স্পিনসগুলো নির্দিষ্ট কিছু স্লট গেমে ব্যবহার করা যাবে।
বোনাস এবং ফ্রি স্পিনস ব্যবহারের শর্তাবলী
এই বোনাস এবং ফ্রি স্পিনস ব্যবহার করার পূর্বে কিছু শর্তাবলী এবং নিয়ম মেনে চলতে হবে:
ওয়েজারিং রিকোয়ারমেন্ট: বোনাস অর্থ উত্তোলনের পূর্বে আপনাকে নির্দিষ্ট সংখ্যক বার বোনাস অর্থ বাজি ধরে খেলার শর্ত পূরণ করতে হবে। সাধারণত, এই রিকোয়ারমেন্ট হলো ৪০ গুণ।
গেম রেসট্রিকশন: ফ্রি স্পিনসগুলো নির্দিষ্ট কিছু স্লট গেমে ব্যবহারের জন্য প্রদান করা হয়। অন্যান্য গেমে এই স্পিনস ব্যবহার করা যাবে না।
সময়সীমা: বোনাস এবং ফ্রি স্পিনস ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকবে। সাধারণত, বোনাস পাওয়ার পর ৩০ দিনের মধ্যে শর্ত পূরণ করতে হবে।
উপসংহার
বানজাই বেট ক্যাসিনোতে নিবন্ধন করা এবং প্রথম জমাতে ১০০% বোনাস + ২০০ ফ্রি স্পিনস পাওয়া অত্যন্ত সহজ এবং লাভজনক। এই সুযোগটি গ্রহণ করে আপনি আপনার গেমিং অভিজ্ঞতা আরও উত্তেজনাপূর্ণ করতে পারেন। তাই দেরি না করে আজই নিবন্ধন করুন এবং বোনাসের সুবিধা নিন। আরো বিস্তারিত জানতে এবং নিবন্ধন করতে, এখানে ক্লিক করুন।
বানজাই বেট ক্যাসিনো আপনাকে সাফল্যমন্ডিত এবং মজাদার গেমিং অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য সর্বদা প্রস্তুত। সফল হোন এবং উপভোগ করুন!
0 notes
বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার
0 notes
২০০ জন কাস্টমার সার্ভিস রিপ্রেজেন্টেটিভ নেবে ডিজিকন
ডিজিকন টেকনোলজিস লিমিটেডে ‘কাস্টমার সার্ভিস রিপ্রেজেন্টেটিভ’ পদে ২০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ডিজিকন টেকনোলজিস লিমিটেড
পদের নাম: কাস্টমার সার্ভিস রিপ্রেজেন্টেটিভ
পদসংখ্যা: ২০০ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক/ডিপ্লোমা
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়
বেতন: ৯৫০০-১০,০০০ টাকা
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
বয়স: ৩৫ বছর
কর্মস্থল:…
0 notes
কুমিল্লায় বীরচন্দ্র পাঠাগারে আগুন, ২০০ বছরের পুরনো বই-পুঁথি লুট
তীব্র গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার পতনের পর বিজয় মিছিল থেকে একদল লোক এসে প্রায় দেড়শ বছরের পুরনো কুমিল্লার বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তনে হামলা- ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর লুটপাট চালায়। এতে পাঠাগারে সংরক্ষিত প্রায় দুই বছরের পুরনো বই, পুঁথি লুট হয়ে গেছে।
তবে সোমবার বিকালে কারা এই হামলা চালিয়েছে তা নিয়ে কেউ মুখ খুলছেন না। পুলিশ প্রশাসন কার্যকর না থাকায় পাঠাগার কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ…
0 notes