#ইসলাম
Explore tagged Tumblr posts
Text
মুক্তিযোদ্ধা হেনস্তা, ২২ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি-মানহানির মামলা
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে হেনস্তার ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মানহানির মামলা হয়েছে। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে আব্দুল হাই কানু নিজেই বাদী হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ১২ জনকে আসামি করে চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলাটি করেন। মামলায় অভিযুক্তরা হলেন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা গ্রামের প্রবাসী আবুল হাশেম মজুমদার (৪৮), একই গ্রামের ওহিদ মজুমদার…
#all bangla newspaper#Bangaldesh News#Bangla News#Bangla News Paper#Bangladeshi News Online#bd news#Bengali#Bengali News#daily news#Dhaka Bangladeshi News#j#jago#Jagonews#jagonews24#latest news#online news paper#Online News Portal#Todays news#অনলাইন#অর্থনীতি#আইন-আদালত#আজকের আয়োজন#আজকের আলোচিত ছবি#আজকের খবর#আন্তর্জাতিক#আবহাওয়া#ইউনিকোড কনভার্টার#ইসলাম#কৃষি ও প্রকৃতি#ক্যাম্পাস
0 notes
Text
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
মানসিক অশান্তি ও অবসাদ মানব জীবনের একটি বড়ো সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক অমুসলিমও ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম ও শান্তির আলয়। ইসলামে রয়েছে এমন কিছু বিশ্বাস ও আমল যা মানসিক প্রশান্তি লাভে অত্যন্ত কার্যকর। এমন পাঁচটি বিষয়
এক. একত্ববাদে বিশ্বাস: যুক্তরাষ্ট্রের সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জার্মানির ম্যান হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স কর্তৃক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মুসলিমরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। কারণ মুসলিমরা একজন সৃষ্টিকর্তার ওপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে জীবন পরিচালনা করেন। মুসলিমরা তকদির বা ভাগ্যে বিশ্বাস করেন। ফলে অল্পতেই তারা সন্তুষ্টি ও পরিতৃপ্তি বোধ করেন।
মুসলিমদের মনে আল্লাহর ভয় থাকে বদ্ধমূল। ফলে তারা বহুবিধ পাপাচার থেকে বিরত থাকেন। আল্লাহর একত্ববাদ আর আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস মুসলিমদেরকে প্রভাবিত করায় হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব বেশি গ্রাস করতে পারে না। গবেষণার বিশ্লেষণে দেখা যায়, অতি মাত্রায় একত্ববাদে বিশ্বাস বিষণ্ণতা, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও আত্মহত্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ম ও সুখের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সংযোগ আছে।
দুই. কোরআন অধ্যয়ন: কোরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়নের মাধ্যমেও হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। কোরআন মাজিদ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কোরআনে এমন বিষয় নাজিল করি যা সকল রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।’ (সূরা বানি ইসরাঈল, আয়াত ৮২)।
ইতালির বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ৩৮ বছর বয়স্ক রোকসানা ইলিনা নেগ্রা ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি পবিত্র কোরআন অধ্যয়ন করেছি। যতই পড়েছি ততই আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই মুগ্ধতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র। আমি সবসময় প্রশান্তির জন্য, অসুস্থতা থেকে নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ও গবেষণা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি—ইসলামেই রয়েছে সবকিছুর সঠিক সমাধান।’
তিন. নামাজ আদায়: নামাজ আদায়ের ব্যাপারে রোকসানা ইলিনা নেগ্রা বলেন, ‘ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ অনুশীলন দুনিয়াতে প্রশান্তি লাভের অন্যতম সেরা মাধ্যম।’ (প্রাগুক্ত)। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মানুষের অন্তরে প্রশান্তি আসে। নামাজ আদায়কারীরা মানসিক অশান্তি থেকে নিরাপদ থাকে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামাজ আদায়কারী। যারা তাদের নামাজে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।’ (সূরা মায়ারিজ, আয়াত ১৮-২৩)।
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতেন বেলাল (রা) কে বলতেন, ‘নামাজের ইকামত দাও, এর মাধ্যমে আমাকে প্রশান্তি দাও।’ আবু দাউদ, হা/৪৯৮৫। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পেরেশান হতেন নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ, হা/১৩১৯।
চার. আল্লাহর স্��রণ: পরিপূর্ণ মানসিক প্রশান্তি লাভ ও সবরকম মানসিক উৎকণ্ঠা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা। আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি এবং হৃদয়ের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণেই শুধু হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাদ, আয়াত ২৮)
পাঁচ. আল্লাহর ওপর তাওয়াককুল বা নির্ভরতা: একজন ইমানদার আল্লাহ তায়ালার ওপর এই বিশ্বাস রাখে যে, সর্ববিষয়ে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’(সূরা তালাক, আয়াত ৩) আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা ও পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস স্থাপনে তার মনোবল বেড়ে যায়। ফলে সে অন্তরে খুঁজে পায় এক অনাবিল সুখ ও পরিতৃপ্তি।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
#ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন#ইসলাম#ধর্ম#দ্বীন#সরলপথ#শান্তি#মুক্তি#পরিত্রাণ#Islam#Religion#Deen#StraightPath#Peace#Salvation#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
মানসিক অশান্তি ও অবসাদ মানব জীবনের একটি বড়ো সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক অমুসলিমও ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম ও শান্তির আলয়। ইসলামে রয়েছে এমন কিছু বিশ্বাস ও আমল যা মানসিক প্রশান্তি লাভে অত্যন্ত কার্যকর। এমন পাঁচটি বিষয়
এক. একত্ববাদে বিশ্বাস: যুক্তরাষ্ট্রের সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জার্মানির ম্যান হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স কর্তৃক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মুসলিমরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। কারণ মুসলিমরা একজন সৃষ্টিকর্তার ওপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে জীবন পরিচালনা করেন। মুসলিমরা তকদির বা ভাগ্যে বিশ্বাস করেন। ফলে অল্পতেই তারা সন্তুষ্টি ও পরিতৃপ্তি বোধ করেন।
মুসলিমদের মনে আল্লাহর ভয় থাকে বদ্ধমূল। ফলে তারা বহুবিধ পাপাচার থেকে বিরত থাকেন। আল্লাহর একত্ববাদ আর আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস মুসলিমদেরকে প্রভাবিত করায় হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব বেশি গ্রাস করতে পারে না। গবেষণার বিশ্লেষণে দেখা যায়, অতি মাত্রায় একত্ববাদে বিশ্বাস বিষণ্ণতা, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও আত্মহত্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ম ও সুখের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সংযোগ আছে।
দুই. কোরআন অধ্যয়ন: কোরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়নের মাধ্যমেও হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। কোরআন মাজিদ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কোরআনে এমন বিষয় নাজিল করি যা সকল রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।’ (সূরা বানি ইসরাঈল, আয়াত ৮২)।
ইতালির বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ৩৮ বছর বয়স্ক রোকসানা ইলিনা নেগ্রা ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি পবিত্র কোরআন অধ্যয়ন করেছি। যতই পড়েছি ততই আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই মুগ্ধতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র। আমি সবসময় প্রশান্তির জন্য, অসুস্থতা থেকে নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ও গবেষণা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি—ইসলামেই রয়েছে সবকিছুর সঠিক সমাধান।’
তিন. নামাজ আদায়: নামাজ আদায়ের ব্যাপারে রোকসানা ইলিনা নেগ্রা বলেন, ‘ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ অনুশীলন দুনিয়াতে প্রশান্তি লাভের অন্যতম সেরা মাধ্যম।’ (প্রাগুক্ত)। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মানুষের অন্তরে প্রশান্তি আসে। নামাজ আদায়কারীরা মানসিক অশান্তি থেকে নিরাপদ থাকে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামাজ আদায়কারী। যারা তাদের নামাজে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।’ (সূরা মায়ারিজ, আয়াত ১৮-২৩)।
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতেন বেলাল (রা) কে বলতেন, ‘নামাজের ইকামত দাও, এর মাধ্যমে আমাকে প্রশান্তি দাও।’ আবু দাউদ, হা/৪৯৮৫। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পেরেশান হতেন নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ, হা/১৩১৯।
চার. আল্লাহর স্মরণ: পরিপূর্ণ মানসিক প্রশান্তি লাভ ও সবরকম মানসিক উৎকণ্ঠা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা। আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি এবং হৃদয়ের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণেই শুধু হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাদ, আয়াত ২৮)
পাঁচ. আল্লাহর ওপর তাওয়াককুল বা নির্ভরতা: একজন ইমানদার আল্লাহ তায়ালার ওপর এই বিশ্বাস রাখে যে, সর্ববিষয়ে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’(সূরা তালাক, আয়াত ৩) আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা ও পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস স্থাপনে তার মনোবল বেড়ে যায়। ফলে সে অন্তরে খুঁজে পায় এক অনাবিল সুখ ও পরিতৃপ্তি।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
#ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন#ইসলাম#ধর্ম#দ্বীন#সরলপথ#শান্তি#মুক্তি#পরিত্রাণ#Islam#Religion#Deen#StraightPath#Peace#Salvation#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
মানসিক অশান্তি ও অবসাদ মানব জীবনের একটি বড়ো সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক অমুসলিমও ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম ও শান্তির আলয়। ইসলামে রয়েছে এমন কিছু বিশ্বাস ও আমল যা মানসিক প্রশান্তি লাভে অত্যন্ত কার্যকর। এমন পাঁচটি বিষয়
এক. একত্ববাদে বিশ্বাস: যুক্তরাষ্ট্রের সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জার্মানির ম্যান হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স কর্তৃক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মুসলিমরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। কারণ মুসলিমরা একজন সৃষ্টিকর্তার ওপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে জীবন পরিচালনা করেন। মুসলিমরা তকদির বা ভাগ্যে বিশ্বাস করেন। ফলে অল্পতেই তারা সন্তুষ্টি ও পরিতৃপ্তি বোধ করেন।
মুসলিমদের মনে আল্লাহর ভয় থাকে বদ্ধমূল। ফলে তারা বহুবিধ পাপাচার থেকে বিরত থাকেন। আল্লাহর একত্ববাদ আর আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস মুসলিমদেরকে প্রভাবিত করায় হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব বেশি গ্রাস করতে পারে না। গবেষণার বিশ্লেষণে দেখা যায়, অতি মাত্রায় একত্ববাদে বিশ্বাস বিষণ্ণতা, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও আত্মহত্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ম ও সুখের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সংযোগ আছে।
দুই. কোরআন অধ্যয়ন: কোরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়নের মাধ্যমেও হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। কোরআন মাজিদ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কোরআনে এমন বিষয় নাজিল করি যা সকল রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।’ (সূরা বানি ইসরাঈল, আয়াত ৮২)।
ইতালির বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ৩৮ বছর বয়স্ক রোকসানা ইলিনা নেগ্রা ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি পবিত্র কোরআন অধ্যয়ন করেছি। যতই পড়েছি ততই আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই মুগ্ধতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র। আমি সবসময় প্রশান্তির জন্য, অসুস্থতা থেকে নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ও গবেষণা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি—ইসলামেই রয়েছে সবকিছুর সঠিক সমাধান।’
তিন. নামাজ আদায়: নামাজ আদায়ের ব্যাপারে রোকসানা ইলিনা নেগ্রা বলেন, ‘ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ অনুশীলন দুনিয়াতে প্রশান্তি লাভের অন্যতম সেরা মাধ্যম।’ (প্রাগুক্ত)। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মানুষের অন্তরে প্রশান্তি আসে। নামাজ আদায়কারীরা মানসিক অশান্তি থেকে নিরাপদ থাকে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামাজ আদায়কারী। যারা তাদের নামাজে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।’ (সূরা মায়ারিজ, আয়াত ১৮-২৩)।
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতেন বেলাল (রা) কে বলতেন, ‘নামাজের ইকামত দাও, এর মাধ্যমে আমাকে প্রশান্তি দাও।’ আবু দাউদ, হা/৪৯৮৫। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পেরেশান হতেন নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ, হা/১৩১৯।
চার. আল্লাহর স্মরণ: পরিপূর্ণ মানসিক প্রশান্তি লাভ ও সবরকম মানসিক উৎকণ্ঠা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা। আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি এবং হৃদয়ের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও আল্লাহর ���্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণেই শুধু হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাদ, আয়াত ২৮)
পাঁচ. আল্লাহর ওপর তাওয়াককুল বা নির্ভরতা: একজন ইমানদার আল্লাহ তায়ালার ওপর এই বিশ্বাস রাখে যে, সর্ববিষয়ে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’(সূরা তালাক, আয়াত ৩) আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা ও পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস স্থাপনে তার মনোবল বেড়ে যায়। ফলে সে অন্তরে খুঁজে পায় এক অনাবিল সুখ ও পরিতৃপ্তি।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
#ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন#ইসলাম#ধর্ম#দ্বীন#সরলপথ#শান্তি#মুক্তি#পরিত্রাণ#Islam#Religion#Deen#StraightPath#Peace#Salvation#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
মানসিক অশান্তি ও অবসাদ মানব জীবনের একটি বড়ো সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক অমুসলিমও ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম ও শান্তির আলয়। ইসলামে রয়েছে এমন কিছু বিশ্বাস ও আমল যা মানসিক প্রশান্তি লাভে অত্যন্ত কার্যকর। এমন পাঁচটি বিষয়
এক. একত্ববাদে বিশ্বাস: যুক্তরাষ্ট্রের সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জার্মানির ম্যান হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স কর্তৃক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মুসলিমরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। কারণ মুসলিমরা একজন সৃষ্টিকর্তার ওপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে জীবন পরিচালনা করেন। মুসলিমরা তকদির বা ভাগ্যে বিশ্বাস করেন। ফলে অল্পতেই তারা সন্তুষ্টি ও পরিতৃপ্তি বোধ করেন।
মুসলিমদের মনে আল্লাহর ভয় থাকে বদ্ধমূল। ফলে তারা বহুবিধ পাপাচার থেকে বিরত থাকেন। আল্লাহর একত্ববাদ আর আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস মুসলিমদেরকে প্রভাবিত করায় হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব বেশি গ্রাস করতে পারে না। গবেষণার বিশ্লেষণে দেখা যায়, অতি মাত্রায় একত্ববাদে বিশ্বাস বিষণ্ণতা, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও আত্মহত্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ম ও সুখের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সংযোগ আছে।
দুই. কোরআন অধ্যয়ন: কোরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়নের মাধ্যমেও হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। কোরআন মাজিদ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কোরআনে এমন বিষয় নাজিল করি যা সকল রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।’ (সূরা বানি ইসরাঈল, আয়াত ৮২)।
ইতালির বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ৩৮ বছর বয়স্ক রোকসানা ইলিনা নেগ্রা ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি পবিত্র কোরআন অধ্যয়ন করেছি। যতই পড়েছি ততই আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই মুগ্ধতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র। আমি সবসময় প্রশান্তির জন্য, অসুস্থতা থেকে নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ও গবেষণা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি—ইসলামেই রয়েছে সবকিছুর সঠিক সমাধান।’
তিন. নামাজ আদায়: নামাজ আদায়ের ব্যাপারে রোকসানা ইলিনা নেগ্রা বলেন, ‘ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ অনুশীলন দুনিয়াতে প্রশান্তি লাভের অন্যতম সেরা মাধ্যম।’ (প্রাগুক্ত)। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মানুষের অন্তরে প্রশান্তি আসে। নামাজ আদায়কারীরা মানসিক অশান্তি থেকে নিরাপদ থাকে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামাজ আদায়কারী। যারা তাদের নামাজে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।’ (সূরা মায়ারিজ, আয়াত ১৮-২৩)।
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতেন বেলাল (রা) কে বলতেন, ‘নামাজের ইকামত দাও, এর মাধ্যমে আমাকে প্রশান্তি দাও।’ আবু দাউদ, হা/৪৯৮৫। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পেরেশান হতেন নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ, হা/১৩১৯।
চার. আল্লাহর স্মরণ: পরিপূর্ণ মানসিক প্রশান্তি লাভ ও সবরকম মানসিক উৎকণ্ঠা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা। আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি এবং হৃদয়ের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণেই শুধু হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাদ, আয়াত ২৮)
পাঁচ. আল্লাহর ওপর তাওয়াককুল বা নির্ভরতা: একজন ইমানদার আল্লাহ তায়ালার ওপর এই বিশ্বাস রাখে যে, সর্ববিষয়ে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’(সূরা তালাক, আয়াত ৩) আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা ও পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস স্থাপনে তার মনোবল বেড়ে যায়। ফলে সে অন্তরে খুঁজে পায় এক অনাবিল সুখ ও পরিতৃপ্তি।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
#ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন#ইসলাম#ধর্ম#দ্বীন#সরলপথ#শান্তি#মুক্তি#পরিত্রাণ#Islam#Religion#Deen#StraightPath#Peace#Salvation#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
মানসিক অশান্তি ও অবসাদ মানব জীবনের একটি বড়ো সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক অমুসলিমও ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম ও শান্তির আলয়। ইসলামে রয়েছে এমন কিছু বিশ্বাস ও আমল যা মানসিক প্রশান্তি লাভে অত্যন্ত কার্যকর। এমন পাঁচটি বিষয়
এক. একত্ববাদে বিশ্বাস: যুক্তরাষ্ট্রের সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জার্মানির ম্যান হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স কর্তৃক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মুসলিমরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। কারণ মুসলিমরা একজন সৃষ্টিকর্তার ওপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে জীবন পরিচালনা করেন। মুসলিমরা তকদির বা ভাগ্যে বিশ্বাস করেন। ফলে অল্পতেই তারা সন্তুষ্টি ও পরিতৃপ্তি বোধ করেন।
মুসলিমদের মনে আল্লাহর ভয় থাকে বদ্ধমূল। ফলে তারা বহুবিধ পাপাচার থেকে বিরত থাকেন। আল্লাহর একত্ববাদ আর আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস মুসলিমদেরকে প্রভাবিত করায় হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব বেশি গ্রাস করতে পারে না। গবেষণার বিশ্লেষণে দেখা যায়, অতি মাত্রায় একত্ববাদে বিশ্বাস বিষণ্ণতা, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও আত্মহত্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ম ও সুখের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সংযোগ আছে।
দুই. কোরআন অধ্যয়ন: কোরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়নের মাধ্যমেও হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। কোরআন মাজিদ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কোরআনে এমন বিষয় নাজিল করি যা সকল রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।’ (সূরা বানি ইসরাঈল, আয়াত ৮২)।
ইতালির বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ৩৮ বছর বয়স্ক রোকসানা ইলিনা নেগ্রা ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি পবিত্র কোরআন অধ্যয়ন করেছি। যতই পড়েছি ততই আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই মুগ্ধতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র। আমি সবসময় প্রশান্তির জন্য, অসুস্থতা থেকে নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ও গবেষণা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি—ইসলামেই রয়েছে সবকিছুর সঠিক সমাধান।’
তিন. নামাজ আদায়: নামাজ আ��ায়ের ব্যাপারে রোকসানা ইলিনা নেগ্রা বলেন, ‘ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ অনুশীলন দুনিয়াতে প্রশান্তি লাভের অন্যতম সেরা মাধ্যম।’ (প্রাগুক্ত)। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মানুষের অন্তরে প্রশান্তি আসে। নামাজ আদায়কারীরা মানসিক অশান্তি থেকে নিরাপদ থাকে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামাজ আদায়কারী। যারা তাদের নামাজে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।’ (সূরা মায়ারিজ, আয়াত ১৮-২৩)।
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতেন বেলাল (রা) কে বলতেন, ‘নামাজের ইকামত দাও, এর মাধ্যমে আমাকে প্রশান্তি দাও।’ আবু দাউদ, হা/৪৯৮৫। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পেরেশান হতেন নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ, হা/১৩১৯।
চার. আল্লাহর স্মরণ: পরিপূর্ণ মানসিক প্রশান্তি লাভ ও সবরকম মানসিক উৎকণ্ঠা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা। আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি এবং হৃদয়ের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণেই শুধু হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাদ, আয়াত ২৮)
পাঁচ. আল্লাহর ওপর তাওয়াককুল বা নির্ভরতা: একজন ইমানদার আল্লাহ তায়ালার ওপর এই বিশ্বাস রাখে যে, সর্ববিষয়ে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’(সূরা তালাক, আয়াত ৩) আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা ও পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস স্থাপনে তার মনোবল বেড়ে যায়। ফলে সে অন্তরে খুঁজে পায় এক অনাবিল সুখ ও পরিতৃপ্তি।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
#ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন#ইসলাম#ধর্ম#দ্বীন#সরলপথ#শান্তি#মুক্তি#পরিত্রাণ#Islam#Religion#Deen#StraightPath#Peace#Salvation#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
মানসিক অশান্তি ও অবসাদ মানব জীবনের একটি বড়ো সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক অমুসলিমও ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম ও শান্তির আলয়। ইসলামে রয়েছে এমন কিছু বিশ্বাস ও আমল যা মানসিক প্রশান্তি লাভে অত্যন্ত কার্যকর। এমন পাঁচটি বিষয়
এক. একত্ববাদে বিশ্বাস: যুক্তরাষ্ট্রের সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জার্মানির ম্যান হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স কর্তৃক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মুসলিমরাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। কারণ মুসলিমরা একজন সৃষ্টিকর্তার ওপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে জীবন পরিচালনা করেন। মুসলিমরা তকদির বা ভাগ্যে বিশ্বাস করেন। ফলে অল্পতেই তারা সন্তুষ্টি ও পরিতৃপ্তি বোধ করেন।
মুসলিমদের মনে আল্লাহর ভয় থাকে বদ্ধমূল। ফলে তারা বহুবিধ পাপাচার থেকে বিরত থাকেন। আল্লাহর একত্ববাদ আর আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস মুসলিমদেরকে প্রভাবিত করায় হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব বেশি গ্রাস করতে পারে না। গবেষণার বিশ্লেষণে দেখা যায়, অতি মাত্রায় একত্ববাদে বিশ্বাস বিষণ্ণতা, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও আত্মহত্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ম ও সুখের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সংযোগ আছে।
দুই. কোরআন অধ্যয়ন: কোরআন তেলাওয়াত। অধ্যয়নের মাধ্যমেও হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। কোরআন মাজিদ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কোরআনে এমন বিষয় নাজিল করি যা সকল রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের ��ন্য রহমত।’ (সূরা বানি ইসরাঈল, আয়াত ৮২)।
ইতালির বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ৩৮ বছর বয়স্ক রোকসানা ইলিনা নেগ্রা ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি পবিত্র কোরআন অধ্যয়ন করেছি। যতই পড়েছি ততই আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই মুগ্ধতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্র। আমি সবসময় প্রশান্তির জন্য, অসুস্থতা থেকে নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ও গবেষণা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি—ইসলামেই রয়েছে সবকিছুর সঠিক সমাধান।’
তিন. নামাজ আদায়: নামাজ আদায়ের ব্যাপারে রোকসানা ইলিনা নেগ্রা বলেন, ‘ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ অনুশীলন দুনিয়াতে প্রশান্তি লাভের অন্যতম সেরা মাধ্যম।’ (প্রাগুক্ত)। নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মানুষের অন্তরে প্রশান্তি আসে। নামাজ আদায়কারীরা মানসিক অশান্তি থেকে নিরাপদ থাকে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ভীরুরূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামাজ আদায়কারী। যারা তাদের নামাজে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।’ (সূরা মায়ারিজ, আয়াত ১৮-২৩)।
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতেন বেলাল (রা) কে বলতেন, ‘নামাজের ইকামত দাও, এর মাধ্যমে আমাকে প্রশান্তি দাও।’ আবু দাউদ, হা/৪৯৮৫। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পেরেশান হতেন নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। আবু দাউদ, হা/১৩১৯।
চার. আল্লাহর স্মরণ: পরিপূর্ণ মানসিক প্রশান্তি লাভ ও সবরকম মানসিক উৎকণ্ঠা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা। আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি এবং হৃদয়ের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণেই শুধু হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাদ, আয়াত ২৮)
পাঁচ. আল্লাহর ওপর তাওয়াককুল বা নির্ভরতা: একজন ইমানদার আল্লাহ তায়ালার ওপর এই বিশ্বাস রাখে যে, সর্ববিষয়ে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’(সূরা তালাক, আয়াত ৩) আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা ও পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস স্থাপনে তার মনোবল বেড়ে যায়। ফলে সে অন্তরে খুঁজে পায় এক অনাবিল সুখ ও পরিতৃপ্তি।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামই শান্তি ও মুক্তির একমাত্র পথ
ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন
#ইসলাম আল্লাহুর মনোনীত একমাত্র দ্বীন#ইসলাম#ধর্ম#দ্বীন#সরলপথ#শান্তি#মুক্তি#পরিত্রাণ#Islam#Religion#Deen#StraightPath#Peace#Salvation#Youtube
0 notes
Text
নূতন ধরনের ইসলামী গজল শুনতে পাচ্ছি। শেখ হাসিনাকে নিয়ে ইসলামী ব্যাঙ্গাত্মক গজল। এগুলো কি ইসলাম?
0 notes
Text
youtube
#artists on tumblr#alex hirsch#alien romulus#acne#academia#amazingphil#100 days of productivity#baking#assad zaman#alien 1979#আস্ সুন্নাহ ফাউন্ডেশণ#ইসলামিক শিক্ষা#ইসলাম#ই#Youtube
0 notes
Text
#কুরআন#ইসলাম#online quran academy#quran reading#al quran#quranandsunnah#quran ayah#quran kareem#দোয়া
0 notes
Text
সাভারে চলন্তবাসে ডাকাতি, ছুরিকাঘাতে আহত ৪
সাভারে চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ডাকাতের ছুরিকাঘাতে অন্তত ৪ জন আহত হয়েছে। তাদের উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের রেডিও কলোনি এলাকা থেকে সিঅ্যান্ডবি এলাকা পর্যন্ত ওয়েলকাম পরিবহনের একটি বাসে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে। পরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন মহাসড়কে…
#all bangla newspaper#Bangaldesh News#Bangla News#Bangla News Paper#Bangladeshi News Online#bd news#Bengali#Bengali News#daily news#Dhaka Bangladeshi News#j#jago#Jagonews#jagonews24#latest news#online news paper#Online News Portal#Todays news#অনলাইন#অর্থনীতি#আইন-আদালত#আজকের আয়োজন#আজকের আলোচিত ছবি#আজকের খবর#আন্তর্জাতিক#আবহাওয়া#ইউনিকোড কনভার্টার#ইসলাম#কৃষি ও প্রকৃতি#ক্যাম্পাস
0 notes
Text
ইসলামের একেকটি বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
ইসলামের একেকটি বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া সব মুসলমানের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব কোরআন ও সুন্নাহর পক্ষ থেকে প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অর্পিত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব যে আমার শাস্তিকে ভয় করে তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দাও।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৪৫)
হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে একটি কথা হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও।
(বুখারি, হাদিস : ৩৪৬১)
যুগে যুগে ইসলাম প্রচারের মাধ্যমেই ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আসমানি ওহির আলোকে আসা বিধান রাসুল (সা.) পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ করে তার সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন বা কমবেশি করার অধিকার ছিল না। কম-বেশি করলে আল্লাহ পাকড়াও করতেন।
আল্লাহ বলেন, ‘সে যদি আমার নামে কোনো বানোয়াট কথা রচনা করতে চেষ্টা করত, তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম এবং তার মূল রগ কর্তন করে দিতাম।’ (সুরা হাক্কাহ, আয়াত : ৪৪-৪৬)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমার নামে মিথ্যা কথা বর্ণনা করল, সে যেন জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নিল।’ (বুখারি, হাদিস : ১০৭)
হিদায়াতের মালিক আল্লাহ। রাসুল (সা.) ছিলেন সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্টরূপে পৌঁছে দেওয়া।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমার দায়িত্ব তো পৌঁছে দেওয়া আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেওয়া।’ (সুরা রাদ, আয়াত : ৪০)
একই দাওয়াতের মাধ্যমে আবু বকর, ওমর, উসমান ও আলী (রা.) হিদায়াত লাভ করে ধন্য হন। কিন্তু আবু জাহল, আবু লাহাব, আবু তালিব হিদায়াত পাননি।
রাসুল (সা.)-এর অবর্তমানে সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এবং মুসলিম উম্মাহর সত্যপন্থী জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা একই কাজ করে থাকেন।
তাঁরা ইসলামের পূর্ণ অনুসরণের চেষ্টা করেন এবং তা হুবহু আম জনতার কাছে প্রচার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা জানে না তারা জ্ঞানীদের থেকে জিজ্ঞাসা করে নেবে, এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো—স্পষ্ট দলিল-প্রমাণসহ।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৪৩-৪৪)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
The Importance of Spreading the Message of Islam
#ইসলাম#বাণী#কুরআন#সুন্নাহ#দাওয়াহ#প্রচার#শিক্ষা#সফলতা#The Importance of Spreading the Message of Islam#Islam#Messege#Quran#Sunnah#Dawah#Preaching#Learning#Teaching#education#Success#Message#মেসেজ#বার্তা#Youtube
0 notes
Text
ইসলামের একেকটি বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
ইসলামের একেকটি বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া সব মুসলমানের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব কোরআন ও সুন্নাহর পক্ষ থেকে প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অর্পিত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব যে আমার শাস্তিকে ভয় করে তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দাও।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৪৫)
হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে একটি কথা হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও।
(বুখারি, হাদিস : ৩৪৬১)
যুগে যুগে ইসলাম প্রচারের মাধ্যমেই ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আসমানি ওহির আলোকে আসা বিধান রাসুল (সা.) পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ করে তার সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন বা কমবেশি করার অধিকার ছিল না। কম-বেশি করলে আল্লাহ পাকড়াও করতেন।
আল্লাহ বলেন, ‘সে যদি আমার নামে কোনো বানোয়াট কথা রচনা করতে চেষ্টা করত, তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম এবং তার মূল রগ কর্তন করে দিতাম।’ (সুরা হাক্কাহ, আয়াত : ৪৪-৪৬)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমার নামে মিথ্যা কথা বর্ণনা করল, সে যেন জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নিল।’ (বুখারি, হাদিস : ১০৭)
হিদায়াতের মালিক আল্লাহ। রাসুল (সা.) ছিলেন সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্টরূপে পৌঁছে দেওয়া।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমার দায়িত্ব তো পৌঁছে দেওয়া আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেওয়া।’ (সুরা রাদ, আয়াত : ৪০)
একই দাওয়াতের মাধ্যমে আবু বকর, ওমর, উসমান ও আলী (রা.) হিদায়াত লাভ করে ধন্য হন। কিন্তু আবু জাহল, আবু লাহাব, আবু তালিব হিদায়াত পাননি।
রাসুল (সা.)-এর অবর্তমানে সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এবং মুসলিম উম্মাহর সত্যপন্থী জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা একই কাজ করে থাকেন।
তাঁরা ইসলামের পূর্ণ অনুসরণের চেষ্টা করেন এবং তা হুবহু আম জনতার কাছে প্রচার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা জানে না তারা জ্ঞানীদের থেকে জিজ্ঞাসা করে নেবে, এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো—স্পষ্ট দলিল-প্রমাণসহ।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৪৩-৪৪)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
The Importance of Spreading the Message of Islam
#ইসলাম#বাণী#কুরআন#সুন্নাহ#দাওয়াহ#প্রচার#শিক্ষা#সফলতা#The Importance of Spreading the Message of Islam#Islam#Messege#Quran#Sunnah#Dawah#Preaching#Learning#Teaching#education#Success#Message#মেসেজ#বার্তা#Youtube
0 notes
Text
ইসলামের একেকটি বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
ইসলামের একেকটি বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া সব মুসলমানের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব কোরআন ও সুন্নাহর পক্ষ থেকে প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অর্পিত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব যে আমার শাস্তিকে ভয় করে তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দাও।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৪৫)
হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে একটি কথা হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও।
(বুখারি, হাদিস : ৩৪৬১)
যুগে যুগে ইসলাম প্রচারের মাধ্যমেই ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আসমানি ওহির আলোকে আসা বিধান রাসুল (সা.) পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ করে তার সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন বা কমবেশি করার অধিকার ছিল না। কম-বেশি করলে আল্লাহ পাকড়াও করতেন।
আল্লাহ বলেন, ‘সে যদি আমার নামে কোনো বানোয়াট কথা রচনা করতে চেষ্টা করত, তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম এবং তার মূল রগ কর্তন করে দিতাম।’ (সুরা হাক্কাহ, আয়াত : ৪৪-৪৬)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমার নামে মিথ্যা কথা বর্ণনা করল, সে যেন জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নিল।’ (বুখারি, হাদিস : ১০৭)
হিদায়াতের মালিক আল্লাহ। রাসুল (সা.) ছিলেন সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্টরূপে পৌঁছে দেওয়া।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমার দায়িত্ব তো পৌঁছে দেওয়া আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেওয়া।’ (সুরা রাদ, আয়াত : ৪০)
একই দাওয়াতের মাধ্যমে আবু বকর, ওমর, উসমান ও আলী (রা.) হিদায়াত লাভ করে ধন্য হন। কিন্তু আবু জাহল, আবু লাহাব, আবু তালিব হিদায়াত পাননি।
রাসুল (সা.)-এর অবর্তমানে সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এবং মুসলিম উম্মাহর সত্যপন্থী জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা একই কাজ করে থাকেন।
তাঁরা ইসলামের পূর্ণ অনুসরণের চেষ্টা করেন এবং তা হুবহু আম জনতার কাছে প্রচার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা জানে না তারা জ্ঞানীদের থেকে জিজ্ঞাসা করে নেবে, এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো—স্পষ্ট দলিল-প্রমাণসহ।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৪৩-৪৪)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
The Importance of Spreading the Message of Islam
#ইসলাম#বাণী#কুরআন#সুন্নাহ#দাওয়াহ#প্রচার#শিক্ষা#সফলতা#The Importance of Spreading the Message of Islam#Islam#Messege#Quran#Sunnah#Dawah#Preaching#Learning#Teaching#education#Success#Message#মেসেজ#বার্তা#Youtube
0 notes
Text
ইসলামের একেকটি বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
ইসলামের একেকটি বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া সব মুসলমানের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব কোরআন ও সুন্নাহর পক্ষ থেকে প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অর্পিত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব যে আমার শাস্তিকে ভয় করে তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দাও।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৪৫)
হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে একটি কথা হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও।
(বুখারি, হাদিস : ৩৪৬১)
যুগে যুগে ইসলাম প্রচারের মাধ্যমেই ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আসমানি ওহির আলোকে আসা বিধান রাসুল (সা.) পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ করে তার সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন বা কমবেশি করার অধিকার ছিল না। কম-বেশি করলে আল্লাহ পাকড়াও করতেন।
আল্লাহ বলেন, ‘সে যদি আমার নামে কোনো বানোয়াট কথা রচনা করতে চেষ্টা করত, তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম এবং তার মূল রগ কর্তন করে দিতাম।’ (সুরা হাক্কাহ, আয়াত : ৪৪-৪৬)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমার নামে মিথ্যা কথা বর্ণনা করল, সে যেন জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নিল।’ (বুখারি, হাদিস : ১০৭)
হিদায়াতের মালিক আল্লাহ। রাসুল (সা.) ছিলেন সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্টরূপে পৌঁছে দেওয়া।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমার দায়িত্ব তো পৌঁছে দেওয়া আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেওয়া।’ (সুরা রাদ, আয়াত : ৪০)
একই দাওয়াতের মাধ্যমে আবু বকর, ওমর, উসমান ও আলী (রা.) হিদায়াত লাভ করে ধন্য হন। কিন্তু আবু জাহল, আবু লাহাব, আবু তালিব হিদায়াত পাননি।
রাসুল (সা.)-এর অবর্তমানে সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এবং মুসলিম উম্মাহর সত্যপন্থী জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা একই কাজ করে থাকেন।
তাঁরা ইসলামের পূর্ণ অনুসরণের চেষ্টা করেন এবং তা হুবহু আম জনতার কাছে প্রচার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা জানে না তারা জ্ঞানীদের থেকে জিজ্ঞাসা করে নেবে, এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো—স্পষ্ট দলিল-প্রমাণসহ।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৪৩-৪৪)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
The Importance of Spreading the Message of Islam
#ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব#The Importance of Spreading the Message of Islam#ইসলাম#বাণী#কুরআন#সুন্নাহ#দাওয়াহ#প্রচার#শিক্ষা#সফলতা#Islam#Messege#Quran#Sunnah#Dawah#Preaching#Learning#Teaching#education#Success#Message#মেসেজ#বার্তা#Youtube
0 notes
Text
ইসলামের একেকটি বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
ইসলামের একেকটি বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া সব মুসলমানের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব কোরআন ও সুন্নাহর পক্ষ থেকে প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অর্পিত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব যে আমার শাস্তিকে ভয় করে তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দাও।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৪৫)
হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে একটি কথা হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও।
(বুখারি, হাদিস : ৩৪৬১)
যুগে যুগে ইসলাম প্রচারের মাধ্যমেই ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আসমানি ওহির আলোকে আসা বিধান রাসুল (সা.) পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ করে তার সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন বা কমবেশি করার অধিকার ছিল না। কম-বেশি করলে আল্লাহ পাকড়াও করতেন।
আল্লাহ বলেন, ‘সে যদি আমার নামে কোনো বানোয়াট কথা রচনা করতে চেষ্টা করত, তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম এবং তার মূল রগ কর্তন করে দিতাম।’ (সুরা হাক্কাহ, আয়াত : ৪৪-৪৬)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমার নামে মিথ্যা কথা বর্ণনা করল, সে যেন জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নিল।’ (বুখারি, হাদিস : ১০৭)
হিদায়াতের মালিক আল্লাহ। রাসুল (সা.) ছিলেন সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্টরূপে পৌঁছে দেওয়া।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমার দায়িত্ব তো পৌঁছে দেওয়া আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেওয়া।’ (সুরা রাদ, আয়াত : ৪০)
একই দাওয়াতের মাধ্যমে আবু বকর, ওমর, উসমান ও আলী (রা.) হিদায়াত লাভ করে ধন্য হন। কিন্তু আবু জাহল, আবু লাহাব, আবু তালিব হিদায়াত পাননি।
রাসুল (সা.)-এর অবর্তমানে সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এবং মুসলিম উম্মাহর সত্যপন্থী জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা একই কাজ করে থাকেন।
তাঁরা ইসলামের পূর্ণ অনুসরণের চেষ্টা করেন এবং তা হুবহু আম জনতার কাছে প্রচার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা জানে না তারা জ্ঞানীদের থেকে জিজ্ঞাসা করে নেবে, এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো—স্পষ্ট দলিল-প্রমাণসহ।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৪৩-৪৪)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলামের বাণী প্রচারের গুরুদায়িত্ব
The Importance of Spreading the Message of Islam
#ইসলাম#বাণী#কুরআন#সুন্নাহ#দাওয়াহ#প্রচার#শিক্ষা#সফলতা#The Importance of Spreading the Message of Islam#Islam#Messege#Quran#Sunnah#Dawah#Preaching#Learning#Teaching#education#Success#Message#মেসেজ#বার্তা#Youtube
0 notes