#সূরা ইব্রাহীম
Explore tagged Tumblr posts
kawsarkhanuniverse-blog · 1 year ago
Video
youtube
full quran with bangla translation para 1 to 30 | 014 সূরা ইব্রাহীম Sura...
0 notes
sadipsiddiqueriad · 3 months ago
Text
0 notes
quransunnahdawah · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
youtube
youtube
youtube
আহলে কিতাব কারা
আহলে কিতাব বা আহলে কিতাব ( আরবি : أهل الكتاب ), ইসলামে সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্য একটি শ্রেণিবিন্যাস যা মুসলমানরা সাধারণত একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আকারে আল্লাহর কাছ থেকে একটি ঐশ্বরিক ওহী পেয়েছে বলে মনে করে। . শ্রেণীবিভাগ প্রধানত প্রাক-ইসলামিক আব্রাহামিক ধর্মকে বোঝায়।
এসো, কমন বিষয়ে কথা বলি !
মক্কী ও মাদানী গ্রুপের প্রথম জোড়ার দ্বিতীয় সুরা, সুরা আলে ইমরান। জোড়া হিসাবে দুটি সুরা, অর্থাৎ সুরা বাক্বারার সাথে এর অনেক মিল রয়েছে, যা আগেই বলা হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে সুরা আলে ইমরানের প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের ৩৮ আয়াত। যার মিল রয়েছে, সুরা বাক্বারার প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের চারটি রুকু ১৫,১৬,১৭, ও১৮ এর সাথে। ওখানে যেমন ছিল, ক্বাবার কথা, হজরত ইব্রাহীম আঃ এর কথা, শেষ নবীর প্রতি ইমান আনার কথা। এখানেও তেমনটি রয়েছে। ওখানের শুরুটি ছিল, ‘ইয়া বনি ইস্রাইল’ বলে, এখানের শুরুটি একটু আলাদা, ‘ইয়া আহলাল কিতাব’ বলে শুরু হয়েছে। ওখানে শুধু নাসারাদের বলা হয়েছিল, এখানে সব কিতাবী দের বলা হচ্ছে, অর্থাৎ ইহুদী ও নাসারা উভয় কে বলা হচ্ছে।
বলুনঃ ‘হে আহলে-কিতাবগণ! এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক ! যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবনা, তার সাথে কোন শরিক সাব্যস্ত করবনা এবং একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া কাউকে পালনকর্তা বানাবনা, তার পর তারা যদি স্বীকার না করে, তাহলে বলেদিন যে, স্বাক্ষী থাকো আমরা নিশ্চয়ই অনুগত। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ৬৪)
আহলে কিতাব বলতে যাদের আসমানী কিতাব দেওয়া হয়েছে যেমন, ইহুদী, নাসারা ও মুসলীম। যেহেতু প্রতি কিতাবীদের শরিয়তের মূল বিষয় গুলি কমন, তাই আল্লাহ তায়ালা সেই কমন বিষয়গুলির মাধ্যমে সকলকে একত্র হতে বলছেন। সব কিতাবেই আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, একমাত্র তারই ইবাদত বন্দেগী করতে হবে, তার সাথে কাউকে অংশিদার করা যাবেনা। যে কাজগুলির ব্যাপারে আল্লাহর ছাড়া আর কারও হাত নেই, সেই কাজের জন্য অন্যের স্মরণাপন্ন হওয়া। আল্লাহর বিধান ব্যাতিত অন্যের বিধান মোতাবেক কাজ করা বা প্রাধান্য দেওয়াও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
বিখ্যাত মনিষী হাতেম তাঈ এর পুত্র, আলী ইবনে হাতেম রসুলের কাছে ইমান এনেছিলেন। তিনি একদিন রসুল সঃ এর কাছে জানতে চাইলেন যে, নাসারাগন অন্যকে ‘রব’ বানিয়েছে, এমন কথা কোরআন বলছে, কিন্তু আমিতো তেমন কিছু দেখিনা। রসুল সঃ বল্লেন, নাসাদের প্রীষ্ট বা পোপ যে আইন কানুন বানায় যেমন, কোনটি হালাল, কোনটি হারাম, তা তারা মেনে নেয় কিনা? সাহাবী আলী ইবনে হাতেম এ কথায় সম্মতি জানালে রসুল বললেন, এ ইখতেয়ার শুধুমাত্র আল্লাহরই আছে। এখানে হস্তক্ষেপ করাই শিরক।
.
আয়াতে শেষে বলা হয়েছে; যদি তারা কমন ব্যাপার গুলিতে একাত্মতা প্রকাশ না করে তবে তাদের বলে দিন, তোমরা স্বাক্ষী হয়ে থাক যে, আমরা উক্ত ব্যাপার গুলিতে আল্লাহর প্রতি অনুগত হয়েছি।
বলুন, হে নবী, হে আহলে কিতাবগণ! আসুন আমরা সাধারণ কথায় আসি: আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না, তার সাথে কাউকে শরীক করব না এবং আল্লাহর পরিবর্তে একে অপরকে প্রভু হিসেবে গ্রহণ করব না। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষ্য দাও যে, আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।
কমন বিষয়
বলুন, হে কিতাবের জনগোষ্ঠী, (অথবা: কিতাবের ��রিবার, অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিস্টানরা) আমাদের এবং তোমাদের মধ্যে একটি স্তরের কথা এসেছে যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না। , এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে (আক্ষরিক অর্থে: কিছু "অন্য") প্রভু হিসাবে গ্রহণ করি না।" অতএব, যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, "সাক্ষী থাক আমরা মুসলমান।" (আক্ষরিক অর্থে: আমরা "আল্লাহর কাছে" আত্মসমর্পণ করেছি)। আল কুরআন, সূরা আলে ইমরান অধ্যায় 3 আয়াত 64
youtube
youtube
youtube
ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য।
আল্লাহ্‌ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী এবং মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এর প্রচার ও প্রসার করা  এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ এবং তাঁর অনুসরণ করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
We will worship none but Allah.
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
youtube
youtube
youtube
আহলে কিতাব কারা
আহলে কিতাব বা আহলে কিতাব ( আরবি : أهل الكتاب ), ইসলামে সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্য একটি শ্রেণিবিন্যাস যা মুসলমানরা সাধারণত একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আকারে আল্লাহর কাছ থেকে একটি ঐশ্বরিক ওহী পেয়েছে বলে মনে করে। . শ্রেণীবিভাগ প্রধানত প্রাক-ইসলামিক আব্রাহামিক ধর্মকে বোঝায়।
এসো, কমন বিষয়ে কথা বলি !
মক্কী ও মাদানী গ্রুপের প্রথম জোড়ার দ্বিতীয় সুরা, সুরা আলে ইমরান। জোড়া হিসাবে দুটি সুরা, অর্থাৎ সুরা বাক্বারার সাথে এর অনেক মিল রয়েছে, যা আগেই বলা হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে সুরা আলে ইমরানের প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের ৩৮ আয়াত। যার মিল রয়েছে, সুরা বাক্বারার প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের চারটি রুকু ১৫,১৬,১৭, ও১৮ এর সাথে। ওখানে যেমন ছিল, ক্বাবার কথা, হজরত ইব্রাহীম আঃ এর কথা, শেষ নবীর প্রতি ইমান আনার কথা। এখানেও তেমনটি রয়েছে। ওখানের শুরুটি ছিল, ‘ইয়া বনি ইস্রাইল’ বলে, এখানের শুরুটি একটু আলাদা, ‘ইয়া আহলাল কিতাব’ বলে শুরু হয়েছে। ওখানে শুধু নাসারাদের বলা হয়েছিল, এখানে সব কিতাবী দের বলা হচ্ছে, অর্থাৎ ইহুদী ও নাসারা উভয় কে বলা হচ্ছে।
বলুনঃ ‘হে আহলে-কিতাবগণ! এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক ! যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবনা, তার সাথে কোন শরিক সাব্যস্ত করবনা এবং একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া কাউকে পালনকর্তা বানাবনা, তার পর তারা যদি স্বীকার না করে, তাহলে বলেদিন যে, স্বাক্ষী থাকো আমরা নিশ্চয়ই অনুগত। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ৬৪)
আহলে কিতাব বলতে যাদের আসমানী কিতাব দেওয়া হয়েছে যেমন, ইহুদী, নাসারা ও মুসলীম। যেহেতু প্রতি কিতাবীদের শরিয়তের মূল বিষয় গুলি কমন, তাই আল্লাহ তায়ালা সেই কমন বিষয়গুলির মাধ্যমে সকলকে একত্র হতে বলছেন। সব কিতাবেই আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, একমাত্র তারই ইবাদত বন্দেগী করতে হবে, তার সাথে কাউকে অংশিদার করা যাবেনা। যে কাজগুলির ব্যাপারে আল্লাহর ছাড়া আর কারও হাত নেই, সেই কাজের জন্য অন্যের স্মরণাপন্ন হওয়া। আল্লাহর বিধান ব্যাতিত অন্যের বিধান মোতাবেক কাজ করা বা প্রাধান্য দেওয়াও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
বিখ্যাত মনিষী হাতেম তাঈ এর পুত্র, আলী ইবনে হাতেম রসুলের কাছে ইমান এনেছিলেন। তিনি একদিন রসুল সঃ এর কাছে জানতে চাইলেন যে, নাসারাগন অন্যকে ‘রব’ বানিয়েছে, এমন কথা কোরআন বলছে, কিন্তু আমিতো তেমন কিছু দেখিনা। রসুল সঃ বল্লেন, নাসাদের প্রীষ্ট বা পোপ যে আইন কানুন বানায় যেমন, কোনটি হালাল, কোনটি হারাম, তা তারা মেনে নেয় কিনা? সাহাবী আলী ইবনে হাতেম এ কথায় সম্মতি জানালে রসুল বললেন, এ ইখতেয়ার শুধুমাত্র আল্লাহরই আছে। এখানে হস্তক্ষেপ করাই শিরক।
.
আয়াতে শেষে বলা হয়েছে; যদি তারা কমন ব্যাপার গুলিতে একাত্মতা প্রকাশ না করে তবে তাদের বলে দিন, তোমরা স্বাক্ষী হয়ে থাক যে, আমরা উক্ত ব্যাপার গুলিতে আল্লাহর প্রতি অনুগত হয়েছি।
বলুন, হে নবী, হে আহলে কিতাবগণ! আসুন আমরা সাধারণ কথায় আসি: আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না, তার সাথে কাউকে শরীক করব না এবং আল্লাহর পরিবর্তে একে অপরকে প্রভু হিসেবে গ্রহণ করব না। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষ্য দাও যে, আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।
কমন বিষয়
বলুন, হে কিতাবের জনগোষ্ঠী, (অথবা: কিতাবের পরিবার, অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিস্টানরা) আমাদের এবং তোমাদের মধ্যে একটি স্তরের কথা এসেছে যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না। , এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে (আক্ষরিক অর্থে: কিছু "অন্য") প্রভু হিসাবে গ্রহণ করি না।" অতএব, যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, "সাক্ষী থাক আমরা মুসলমান।" (আক্ষরিক অর্থে: আমরা "আল্লাহর কাছে" আত্মসমর্পণ করেছি)। আল কুরআন, সূরা আলে ইমরান অধ্যায় 3 আয়াত 64
youtube
youtube
youtube
ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য।
আল্লাহ্‌ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী এবং মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এর প্রচার ও প্রসার করা  এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ এবং তাঁর অনুসরণ করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
We will worship none but Allah.
0 notes
ilyforallahswt · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
youtube
youtube
youtube
আহলে কিতাব কারা
আহলে কিতাব বা আহলে কিতাব ( আরবি : أهل الكتاب ), ইসলামে সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্য একটি শ্রেণিবিন্যাস যা মুসলমানরা সাধারণত একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আকারে আল্লাহর কাছ থেকে একটি ঐশ্বরিক ওহী পেয়েছে বলে মনে করে। . শ্রেণীবিভাগ প্রধানত প্রাক-ইসলামিক আব্রাহামিক ধর্মকে বোঝায়।
এসো, কমন বিষয়ে কথা বলি !
মক্কী ও মাদানী গ্রুপের প্রথম জোড়ার দ্বিতীয় সুরা, সুরা আলে ইমরান। জোড়া হিসাবে দুটি সুরা, অর্থাৎ সুরা বাক্বারার সাথে এর অনেক মিল রয়েছে, যা আগেই বলা হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে সুরা আলে ইমরানের প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের ৩৮ আয়াত। যার মিল রয়েছে, সুরা বাক্বারার প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের চারটি রুকু ১৫,১৬,১৭, ও১৮ এর সাথে। ওখানে যেমন ছিল, ক্বাবার কথা, হজরত ইব্রাহীম আঃ এর কথা, শেষ নবীর প্রতি ইমান আনার কথা। এখানেও তেমনটি রয়েছে। ওখানের শুরুটি ছিল, ‘ইয়া বনি ইস্রাইল’ বলে, এখানের শুরুটি একটু আলাদা, ‘ইয়া আহলাল কিতাব’ বলে শুরু হয়েছে। ওখানে শুধু নাসারাদের বলা হয়েছিল, এখানে সব কিতাবী দের বলা হচ্ছে, অর্থাৎ ইহুদী ও নাসারা উভয় কে বলা হচ্ছে।
বলুনঃ ‘হে আহলে-কিতাবগণ! এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক ! যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবনা, তার সাথে কোন শরিক সাব্যস্ত করবনা এবং একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া কাউকে পালনকর্তা বানাবনা, তার পর তারা যদি স্বীকার না করে, তাহলে বলেদিন যে, স্বাক্ষী থাকো আমরা নিশ্চয়ই অনুগত। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ৬৪)
আহলে কিতাব বলতে যাদের আসমানী কিতাব দেওয়া হয়েছে যেমন, ইহুদী, নাসারা ও মুসলীম। যেহেতু প্রতি কিতাবীদের শরিয়তের মূল বিষয় গুলি কমন, তাই আল্লাহ তায়ালা সেই কমন বিষয়গুলির মাধ্যমে সকলকে একত্র হতে বলছেন। সব কিতাবেই আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, একমাত্র তারই ইবাদত বন্দেগী করতে হবে, তার সাথে কাউকে অংশিদার করা যাবেনা। যে কাজগুলির ব্যাপারে আল্লাহর ছাড়া আর কারও হাত নেই, সেই কাজের জন্য অন্যের স্মরণাপন্ন হওয়া। আল্লাহর বিধান ব্যাতিত অন্যের বিধান মোতাবেক কাজ করা বা প্রাধান্য দেওয়াও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
বিখ্যাত মনিষী হাতেম তাঈ এর পুত্র, আলী ইবনে হাতেম রসুলের কাছে ইমান এনেছিলেন। তিনি একদিন রসুল সঃ এর কাছে জানতে চাইলেন যে, নাসারাগন অন্যকে ‘রব’ বানিয়েছে, এমন কথা কোরআন বলছে, কিন্তু আমিতো তেমন কিছু দেখিনা। রসুল সঃ বল্লেন, নাসাদের প্রীষ্ট বা পোপ যে আইন কানুন বানায় যেমন, কোনটি হালাল, কোনটি হারাম, তা তারা মেনে নেয় কিনা? সাহাবী আলী ইবনে হাতেম এ কথায় সম্মতি জানালে রসুল বললেন, এ ইখতেয়ার শুধুমাত্র আল্লাহরই আছে। এখানে হস্তক্ষেপ করাই শিরক।
.
আয়াতে শেষে বলা হয়েছে; যদি তারা কমন ব্যাপার গুলিতে একাত্মতা প্রকাশ না করে তবে তাদের বলে দিন, তোমরা স্বাক্ষী হয়ে থাক যে, আমরা উক্ত ব্যাপার গুলিতে আল্লাহর প্রতি অনুগত হয়েছি।
বলুন, হে নবী, হে আহলে কিতাবগণ! আসুন আমরা সাধারণ কথায় আসি: আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না, তার সাথে কাউকে শরীক করব না এবং আল্লাহর পরিবর্তে একে অপরকে প্রভু হিসেবে গ্রহণ করব না। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষ্য দাও যে, আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।
কমন বিষয়
বলুন, হে কিতাবের জনগোষ্ঠী, (অথবা: কিতাবের পরিবার, অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিস্টানরা) আমাদের এবং তোমাদের মধ্যে একটি স্তরের কথা এসেছে যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না। , এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে (আক্ষরিক অর্থে: কিছু "অন্য") প্রভু হিসাবে গ্রহণ করি না।" অতএব, যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, "সাক্ষী থাক আমরা মুসলমান।" (আক্ষরিক অর্থে: আমরা "আল্লাহর কাছে" আত্মসমর্পণ করেছি)। আল কুরআন, সূরা আলে ইমরান অধ্যায় 3 আয়াত 64
youtube
youtube
youtube
ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য।
আল্লাহ্‌ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী এবং মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এর প্রচার ও প্রসার করা  এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ এবং তাঁর অনুসরণ করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
We will worship none but Allah.
0 notes
myreligionislam · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
youtube
youtube
youtube
আহলে কিতাব কারা
আহলে কিতাব বা আহলে কিতাব ( আরবি : أهل الكتاب ), ইসলামে সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্য একটি শ্রেণিবিন্যাস যা মুসলমানরা সাধারণত একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আকারে আল্লাহর কাছ থেকে একটি ঐশ্বরিক ওহী পেয়েছে বলে মনে করে। . শ্রেণীবিভাগ প্রধানত প্রাক-ইসলামিক আব্রাহামিক ধর্মকে বোঝায়।
এসো, কমন বিষয়ে কথা বলি !
মক্কী ও মাদানী গ্রুপের প্রথম জোড়ার দ্বিতীয় সুরা, সুরা আলে ইমরান। জোড়া হিসাবে দুটি সুরা, অর্থাৎ সুরা বাক্বারার সাথে এর অনেক মিল রয়েছে, যা আগেই বলা হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে সুরা আলে ইমরানের প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের ৩৮ আয়াত। যার মিল রয়েছে, সুরা বাক্বারার প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের চারটি রুকু ১৫,১৬,১৭, ও১৮ এর সাথে। ওখানে যেমন ছিল, ক্বাবার কথা, হজরত ইব্রাহীম আঃ এর কথা, শেষ নবীর প্রতি ইমান আনার কথা। এখানেও তেমনটি রয়েছে। ওখানের শুরুটি ছিল, ‘ইয়া বনি ইস্রাইল’ বলে, এখানের শুরুটি একটু আলাদা, ‘ইয়া আহলাল কিতাব’ বলে শুরু হয়েছে। ওখানে শুধু নাসারাদের বলা হয়েছিল, এখানে সব কিতাবী দের বলা হচ্ছে, অর্থাৎ ইহুদী ও নাসারা উভয় কে বলা হচ্ছে।
বলুনঃ ‘হে আহলে-কিতাবগণ! এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক ! যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবনা, তার সাথে কোন শরিক সাব্যস্ত করবনা এবং একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া কাউকে পালনকর্তা বানাবনা, তার পর তারা যদি স্বীকার না করে, তাহলে বলেদিন যে, স্বাক্ষী থাকো আমরা নিশ্চয়ই অনুগত। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ৬৪)
আহলে কিতাব বলতে যাদের আসমানী কিতাব দেওয়া হয়েছে যেমন, ইহুদী, নাসারা ও মুসলীম। যেহেতু প্রতি কিতাবীদের শরিয়তের মূল বিষয় গুলি কমন, তাই আল্লাহ তায়ালা সেই কমন বিষয়গুলির মাধ্যমে সকলকে একত্র হতে বলছেন। সব কিতাবেই আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, একমাত্র তারই ইবাদত বন্দেগী করতে হবে, তার সাথে কাউকে অংশিদার করা যাবেনা। যে কাজগুলির ব্যাপারে আল্লাহর ছাড়া আর কারও হাত নেই, সেই কাজের জন্য অন্যের স্মরণাপন্ন হওয়া। আল্লাহর বিধান ব্যাতিত অন্যের বিধান মোতাবেক কাজ করা বা প্রাধান্য দেওয়াও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
বিখ্যাত মনিষী হাতেম তাঈ এর পুত্র, আলী ইবনে হাতেম রসুলের কাছে ইমান এনেছিলেন। তিনি একদিন রসুল সঃ এর কাছে জানতে চাইলেন যে, নাসারাগন অন্যকে ‘রব’ বানিয়েছে, এমন কথা কোরআন বলছে, কিন্তু আমিতো তেমন কিছু দেখিনা। রসুল সঃ বল্লেন, নাসাদের প্রীষ্ট বা পোপ যে আইন কানুন বানায় যেমন, কোনটি হালাল, কোনটি হারাম, তা তারা মেনে নেয় কিনা? সাহাবী আলী ইবনে হাতেম এ কথায় সম্মতি জানালে রসুল বললেন, এ ইখতেয়ার শুধুমাত্র আল্লাহরই আছে। এখানে হস্তক্ষেপ করাই শিরক।
.
আয়াতে শেষে বলা হয়েছে; যদি তারা কমন ব্যাপার গুলিতে একাত্মতা প্রকাশ না করে তবে তাদের বলে দিন, তোমরা স্বাক্ষী হয়ে থাক যে, আমরা উক্ত ব্যাপার গুলিতে আল্লাহর প্রতি অনুগত হয়েছি।
বলুন, হে নবী, হে আহলে কিতাবগণ! আসুন আমরা সাধারণ কথায় আসি: আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না, তার সাথে কাউকে শরীক করব না এবং আল্লাহর পরিবর্তে একে অপরকে প্রভু হিসেবে গ্রহণ করব না। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষ্য দাও যে, আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।
কমন বিষয়
বলুন, হে কিতাবের জনগোষ্ঠী, (অথবা: কিতাবের পরিবার, অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিস্টানরা) আমাদের এবং তোমাদের মধ্যে একটি স্তরের কথা এসেছে যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না। , এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে (আক্ষরিক অর্থে: কিছু "অন্য") প্রভু হিসাবে গ্রহণ করি না।" অতএব, যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, "সাক্ষী থাক আমরা মুসলমান।" (আক্ষরিক অর্থে: আমরা "আল্লাহর কাছে" আত্মসমর্পণ করেছি)। আল কুরআন, সূরা আলে ইমরান অধ্যায় 3 আয়াত 64
youtube
youtube
youtube
ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য।
আল্লাহ্‌ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী এবং মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এর প্রচার ও প্রসার করা  এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ এবং তাঁর অনুসরণ করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
We will worship none but Allah.
0 notes
allahisourrabb · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
youtube
youtube
youtube
আহলে কিতাব কারা
আহলে কিতাব বা আহলে কিতাব ( আরবি : أهل الكتاب ), ইসলামে সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্য একটি শ্রেণিবিন্যাস যা মুসলমানরা সাধারণত একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আকারে আল্লাহর কাছ থেকে একটি ঐশ্বরিক ওহী পেয়েছে বলে মনে করে। . শ্রেণীবিভাগ প্রধানত প্রাক-ইসলামিক আব্রাহামিক ধর্মকে বোঝায়।
এসো, কমন বিষয়ে কথা বলি !
মক্কী ও মাদানী গ্রুপের প্রথম জোড়ার দ্বিতীয় সুরা, সুরা আলে ইমরান। জোড়া হিসাবে দুটি সুরা, অর্থাৎ সুরা বাক্বারার সাথে এর অনেক মিল রয়েছে, যা আগেই বলা হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে সুরা আলে ইমরানের প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের ৩৮ আয়াত। যার মিল রয়েছে, সুরা বাক্বারার প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের চারটি রুকু ১৫,১৬,১৭, ও১৮ এর সাথে। ওখানে যেমন ছিল, ক্বাবার কথা, হজরত ইব্রাহীম আঃ এর কথা, শেষ নবীর প্রতি ইমান আনার কথা। এখানেও তেমনটি রয়েছে। ওখানের শুরুটি ছিল, ‘ইয়া বনি ইস্রাইল’ বলে, এখানের শুরুটি একটু আলাদা, ‘ইয়া আহলাল কিতাব’ বলে শুরু হয়েছে। ওখানে শুধু নাসারাদের বলা হয়েছিল, এখানে সব কিতাবী দের বলা হচ্ছে, অর্থাৎ ইহুদী ও নাসারা উভয় কে বলা হচ্ছে।
বলুনঃ ‘হে আহলে-কিতাবগণ! এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক ! যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবনা, তার সাথে কোন শরিক সাব্যস্ত করবনা এবং একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া কাউকে পালনকর্তা বানাবনা, তার পর তারা যদি স্বীকার না করে, তাহলে বলেদিন যে, স্বাক্ষী থাকো আমরা নিশ্চয়ই অনুগত। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ৬৪)
আহলে কিতাব বলতে যাদের আসমানী কিতাব দেওয়া হয়েছে যেমন, ইহুদী, নাসারা ও মুসলীম। যেহেতু প্রতি কিতাবীদের শরিয়তের মূল বিষয় গুলি কমন, তাই আল্লাহ তায়ালা সেই কমন বিষয়গুলির মাধ্যমে সকলকে একত্র হতে বলছেন। সব কিতাবেই আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, একমাত্র তারই ইবাদত বন্দেগী করতে হবে, তার সাথে কাউকে অংশিদার করা যাবেনা। যে কাজগুলির ব্যাপারে আল্লাহর ছাড়া আর কারও হাত নেই, সেই কাজের জন্য অন্যের স্মরণাপন্ন হওয়া। আল্লাহর বিধান ব্যাতিত অন্যের বিধান মোতাবেক কাজ করা বা প্রাধান্য দেওয়াও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
বিখ্যাত মনিষী হাতেম তাঈ এর পুত্র, আলী ইবনে হাতেম রসুলের কাছে ইমান এনেছিলেন। তিনি একদিন রসুল সঃ এর কাছে জানতে চাইলেন যে, নাসারাগন অন্যকে ‘রব’ বানিয়েছে, এমন কথা কোরআন বলছে, কিন্তু আমিতো তেমন কিছু দেখিনা। রসুল সঃ বল্লেন, নাসাদের প্রীষ্ট বা পোপ যে আইন কানুন বানায় যেমন, কোনটি হালাল, কোনটি হারাম, তা তারা মেনে নেয় কিনা? সাহাবী আলী ইবনে হাতেম এ কথায় সম্মতি জানালে রসুল ব���লেন, এ ইখতেয়ার শুধুমাত্র আল্লাহরই আছে। এখানে হস্তক্ষেপ করাই শিরক।
.
আয়াতে শেষে বলা হয়েছে; যদি তারা কমন ব্যাপার গুলিতে একাত্মতা প্রকাশ না করে তবে তাদের বলে দিন, তোমরা স্বাক্ষী হয়ে থাক যে, আমরা উক্ত ব্যাপার গুলিতে আল্লাহর প্রতি অনুগত হয়েছি।
বলুন, হে নবী, হে আহলে কিতাবগণ! আসুন আমরা সাধারণ কথায় আসি: আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না, তার সাথে কাউকে শরীক করব না এবং আল্লাহর পরিবর্তে একে অপরকে প্রভু হিসেবে গ্রহণ করব না। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষ্য দাও যে, আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।
কমন বিষয়
বলুন, হে কিতাবের জনগোষ্ঠী, (অথবা: কিতাবের পরিবার, অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিস্টানরা) আমাদের এবং তোমাদের মধ্যে একটি স্তরের কথা এসেছে যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না। , এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে (আক্ষরিক অর্থে: কিছু "অন্য") প্রভু হিসাবে গ্রহণ করি না।" অতএব, যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, "সাক্ষী থাক আমরা মুসলমান।" (আক্ষরিক অর্থে: আমরা "আল্লাহর কাছে" আত্মসমর্পণ করেছি)। আল কুরআন, সূরা আলে ইমরান অধ্যায় 3 আয়াত 64
youtube
youtube
youtube
ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য।
আল্লাহ্‌ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী এবং মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এর প্রচার ও প্রসার করা  এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ এবং তাঁর অনুসরণ করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
We will worship none but Allah.
0 notes
mylordisallah · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
youtube
youtube
youtube
আহলে কিতাব কারা
আহলে কিতাব বা আহলে কিতাব ( আরবি : أهل الكتاب ), ইসলামে সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্য একটি শ্রেণিবিন্যাস যা মুসলমানরা সাধারণত একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আকারে আল্লাহর কাছ থেকে একটি ঐশ্বরিক ওহী পেয়েছে বলে মনে করে। . শ্রেণীবিভাগ প্রধানত প্রাক-ইসলামিক আব্রাহামিক ধর্মকে বোঝায়।
এসো, কমন বিষয়ে কথা বলি !
মক্কী ও মাদানী গ্রুপের প্রথম জোড়ার দ্বিতীয় সুরা, সুরা আলে ইমরান। জোড়া হিসাবে দুটি সুরা, অর্থাৎ সুরা বাক্বারার সাথে এর অনেক মিল রয়েছে, যা আগেই বলা হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে সুরা আলে ইমরানের প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের ৩৮ আয়াত। যার মিল রয়েছে, সুরা বাক্বারার প্রথমাংশের তৃতীয় উপভাগের চারটি রুকু ১৫,১৬,১৭, ও১৮ এর সাথে। ওখানে যেমন ছিল, ক্বাবার কথা, হজরত ইব্রাহীম আঃ এর কথা, শেষ নবীর প্রতি ইমান আনার কথা। এখানেও তেমনটি রয়েছে। ওখানের শুরুটি ছিল, ‘ইয়া বনি ইস্রাইল’ বলে, এখানের শুরুটি একটু আলাদা, ‘ইয়া আহলাল কিতাব’ বলে শুরু হয়েছে। ওখানে শুধু নাসারাদের বলা হয়েছিল, এখানে সব কিতাবী দের বলা হচ্ছে, অর্থাৎ ইহুদী ও নাসারা উভয় কে বলা হচ্ছে।
বলুনঃ ‘হে আহলে-কিতাবগণ! এসো সেই কথায় যা তোমাদের ও আমাদের মধ্যে এক ! যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবনা, তার সাথে কোন শরিক সাব্যস্ত করবনা এবং একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া কাউকে পালনকর্তা বানাবনা, তার পর তারা যদি স্বীকার না করে, তাহলে বলেদিন যে, স্বাক্ষী থাকো আমরা নিশ্চয়ই অনুগত। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ৬৪)
আহলে কিতাব বলতে যাদের আসমানী কিতাব দেওয়া হয়েছে যেমন, ইহুদী, নাসারা ও মুসলীম। যেহেতু প্রতি কিতাবীদের শরিয়তের মূল ব���ষয় গুলি কমন, তাই আল্লাহ তায়ালা সেই কমন বিষয়গুলির মাধ্যমে সকলকে একত্র হতে বলছেন। সব কিতাবেই আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, একমাত্র তারই ইবাদত বন্দেগী করতে হবে, তার সাথে কাউকে অংশিদার করা যাবেনা। যে কাজগুলির ব্যাপারে আল্লাহর ছাড়া আর কারও হাত নেই, সেই কাজের জন্য অন্যের স্মরণাপন্ন হওয়া। আল্লাহর বিধান ব্যাতিত অন্যের বিধান মোতাবেক কাজ করা বা প্রাধান্য দেওয়াও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
বিখ্যাত মনিষী হাতেম তাঈ এর পুত্র, আলী ইবনে হাতেম রসুলের কাছে ইমান এনেছিলেন। তিনি একদিন রসুল সঃ এর কাছে জানতে চাইলেন যে, নাসারাগন অন্যকে ‘রব’ বানিয়েছে, এমন কথা কোরআন বলছে, কিন্তু আমিতো তেমন কিছু দেখিনা। রসুল সঃ বল্লেন, নাসাদের প্রীষ্ট বা পোপ যে আইন কানুন বানায় যেমন, কোনটি হালাল, কোনটি হারাম, তা তারা মেনে নেয় কিনা? সাহাবী আলী ইবনে হাতেম এ কথায় সম্মতি জানালে রসুল বললেন, এ ইখতেয়ার শুধুমাত্র আল্লাহরই আছে। এখানে হস্তক্ষেপ করাই শিরক।
.
আয়াতে শেষে বলা হয়েছে; যদি তারা কমন ব্যাপার গুলিতে একাত্মতা প্রকাশ না করে তবে তাদের বলে দিন, তোমরা স্বাক্ষী হয়ে থাক যে, আমরা উক্ত ব্যাপার গুলিতে আল্লাহর প্রতি অনুগত হয়েছি।
বলুন, হে নবী, হে আহলে কিতাবগণ! আসুন আমরা সাধারণ কথায় আসি: আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না, তার সাথে কাউকে শরীক করব না এবং আল্লাহর পরিবর্তে একে অপরকে প্রভু হিসেবে গ্রহণ করব না। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষ্য দাও যে, আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।
কমন বিষয়
বলুন, হে কিতাবের জনগোষ্ঠী, (অথবা: কিতাবের পরিবার, অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিস্টানরা) আমাদের এবং তোমাদের মধ্যে একটি স্তরের কথা এসেছে যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করি না এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না। , এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে (আক্ষরিক অর্থে: কিছু "অন্য") প্রভু হিসাবে গ্রহণ করি না।" অতএব, যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বল, "সাক্ষী থাক আমরা মুসলমান।" (আক্ষরিক অর্থে: আমরা "আল্লাহর কাছে" আত্মসমর্পণ করেছি)। আল কুরআন, সূরা আলে ইমরান অধ্যায় 3 আয়াত 64
youtube
youtube
youtube
ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য।
আল্লাহ্‌ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী এবং মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এর প্রচার ও প্রসার করা  এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ এবং তাঁর অনুসরণ করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত করব না।
We will worship none but Allah.
0 notes
the-monsur-blog · 1 year ago
Text
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য খুশি প্রকাশ করলে মহান আল্লাহ পাক সম্পদ বৃদ্ধি করে দিবেন, শান্তি,সাফল্য আরো বৃদ্ধি করে দিবেন!
পবিত্র কুরআন শরীফে ঈরশাদ মুবারক করেন- ‘‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের নিয়ামত বাড়িয়ে দেবো, আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয় আমার আযাব বড় কঠিন।’’ (সূরা ইব্রাহীম : ৭)
হাফিজুল হাদীছ আবুল ফয়েয হযরত আব্দুর রহমান ইবনুল জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেন,
لَازَالَ اَهْلُ الْـحَرَمَيْنِ الشَّرِيْفَيْنِ وَالْـمِصْرِ وَالْيَمَنِ وَالشَّامِ وَسَائِرِ بِلَادِ الْعَرَبِ مِنَ الْـمَشْرِقِ وَالْـمَغْرِبِ يَـحْتَفِلُوْنَ بِـمَجْلِسِ مَوْلِدِ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيَفْرَحُوْنَ بِقُدُوْمِ هِلَالِ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ وَيَغْتَسِلُوْنَ وَيَلْبَسُوْنَ الثّيَابَ الْفَاخِرَةَ وَيَتَزَيّـِنُوْنَ بِاَنْوَاعِ الزّيْنَةِ وَيَتَطَيّـِبُوْنَ وَيَكْتَحِلُوْنَ وَيَأْتُوْنَ بِالسُّرُوْرِ فِىْ هٰذِهِ الْاَيَّامِ وَيَبْذُلُوْنَ عَلَى النَّاسِ بِـمَا كَانَ عِنْدَهُمْ مِنَ الْـمَضْرُوْبِ وَالْاَجْنَاسِ وَيَهْتَمُّوْنَ اِهْتِمَامًا بَلِيْغًا عَلَى السّمَاعِ وَالْقِرَاءَةِ لِـمَوْلِدِ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيَنَالُوْنَ بِذَالِكَ اَجْرًا جَزِيْلًا وَفَوْزًا عَظِيْمًا.
অর্থ : “হারামাইন শরীফাইন, মিশর, ইয়ামেন, সিরিয়া এবং পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত আরবের সকল শহর ও নগরের অধিবাসীদের মধ্যে অব্যাহতভাবে এ নিয়ম চলে আসছে যে, তারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার অনুষ্ঠান করেছেন। পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার নতুন চাঁদের আগমনে আনন্দিত হন, গোসল করেন, দামী পোশাক পরিধান করেন, নানা প্রকার সাজ-সজ্জা করেন, সুগন্ধি ব্যবহার করেন, সু��মা লাগান, এই দিনগুলোতে আনন্দ উৎসব করেন, ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সা মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দেন এবং অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও শ্রবণের ব্যবস্থা করে অধিক ছাওয়াব এবং বিরাট সাফল্য অর্জন করেন। উনারা পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করে যে নিরাপত্তা ও স্বস্তি, জীবিকার মানোন্নয়ন, শিশু ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং শহরের শান্তি ও উনাদের সাফল্য অর্জন করেছেন তা প্রকাশ করতেন।” (তাফসীরে রূহুল বয়ান লি শেখ ইসমাইল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি- ৯ম খ-, পৃষ্ঠা ৫৬; মীলাদুল উরুস- উর্দু “বয়ান-ই-মিলাদুন নবী”, পৃষ্ঠা ৩৪-৩৫, লাহোর; দুররুল মুনাজ্জাম, পৃষ্ঠা ১০০-১০১; মীলাদুন নবী, পৃষ্ঠা ৫৮)
অতএব সমস্ত জ্বিন ইনসান ক্বায়েনাতবাসী যাতে এই ফজিলত পেয়ে নিছবত,ক্বুরবত,মুহব্বত হাছিল করতে পারে এজন্য ৯০দিনব্যপী মাহফিল এর আয়োজন করা হয়েছে রাজারবাগ শরীফে।আজ ওয়াজ মাহফিলের ৩য় দিন। নিজে মাহফিল শুনুন ,সরাসরী ও অনলাইনে। অন্যকেও শুনতে বলুন।বরকতময় তাবারুকে নিজে হাদিয়া করুন।অন্যকেও হাদিয়া করতে বলুন। মহিলাদেরকে শরঈ পর্দার সহিত আয়োজিত বিশেষ তালিমে পাঠিয়ে দিন। পোস্টার লিফলেট মাইকিং এ হাদিয়া করুনএবং প্রচার করুন।বিশেষ সংখ্যায় বিজ্ঞাপন দিন।
নববী মুহব্বতের আমেজে শিহরীত হোক আমাদের প্রতিটি দেহ ও মন। ফুলকিত হোক প্রতিটি শিহরণ। হাদিয়া করুন নিয়ামত লুফে নিন।01718740742 নগদ/বিকাশ পারসোনাল
★ ওয়াজ শরীফ মাহফিল (৪র্থ দিন) ★১৯ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী০৭ রবি’, ১৩৯১ শামসী০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ী্ লা,ইলাতুল আরবিয়া https://fb.watch/mOTMXQHkvH/ sm40.com
#90daysmahfil,sunnat.info
0 notes
sazonlinenewsmedia · 2 years ago
Video
youtube
সূরা ইব্রাহীম তেলাওয়াত, Recitation of Surah Ibrahim, ابراهيم سورة, Every...
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
ইব্রাহীম আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর দু আ
নবী ইব্রাহিমের দোয়া (আলাইহে ওয়া সাল্লাম)
এই সংক্ষিপ্ত দুআতে হযরত ইব্রাহিম আল্লাহর কাছে নিম্নলিখিত বিষয়গুলির জন্য দোয়া করেছেন:
১. এমন মুসলমানদের মধ্যে থাকুন যারা নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার বিচক্ষণতা রয়েছে।
২. আল্লাহপাকের কাছে এমন সন্তান রয়েছে যাতে তারা নামায কায়েমের গুরুত্ব স্মরণ করবে।
৩. নিজের জন্য আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করে।
৪) আল্লাহকে তার পিতামাতাকে ক্ষমা করার জন্য অনুরোধ করেন।
৫. আল্লাহ তাআলা সমগ্র উম্মাহকে ক্ষমা করার জন্য অনুরোধ করেন।
0 notes
rdsyousufkhawaja · 2 years ago
Text
হে মুসলমান সম্প্রদায়, কাফের মুশরিকদের সকল প্রকার নির্যাতন ও আজাব গজব থেকে বাছতে চাইলে এবং নিরাপত্তা ও স্বস্তি, জীবিকার মানোন্নয়ন, শিশু ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং শহরের শান্তি অর্জন করতে হলে সার্বক্ষণিকভাবে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে হবে।
কিছু লোক এমন আছে যারা বলে, “সারা বিশ্বে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে, আর আপনারা ঈদে মীলাদুন নবী উপলক্ষে খুশি করছেন।” যারা এ ধরনের বক্তব্য দেয় তারা নিতান্তই জাহেল বা মূর্খ। একটি কথা কারোই অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে, মুসলমানরা ইসলাম পালন ছেড়ে দেওয়ায় দরূণ এই করুন অবস্থা। মুসলমানরা কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ থেকে দূরে সরে যাওয়ায় মুসলমানদের এত হেনস্থা ও অধপতন।
কিন্তু কেন এই অবস্থা ?? মুসলমানরা আসলে কোন আমল ছেড়ে দিয়েছে ??
এই বিষয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআন শরীফে ঈরশাদ মুবারক করেন- ‘‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের বাড়িয়ে দেবো, আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয় আমার আযাব বড় কঠিন।’’ (সূরা ইব্রাহীম : ৭)
অবশ্যই আমাদের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার তরফ থেকে সবচেয়ে বড় নিয়ামত হচ্ছে রাসূলে আকরাম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। উনাকে পাওয়ার জন্য আমরা শুকরিয়া আদায় করতে হবে। আর সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেই শুকরিয়া আদায় করার জনই করা হয় । বর্তমানে মুসলমানরা যদি সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে পারতো, তবে অবশ্যই মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের নিয়ামত আরো বৃদ্ধি করে দিতেন, মুসলমানদের সমৃদ্ধি দিতেন। কিন্তু যেহেতু মুসলমানরা তা সঠিকভাবে করছে না তাই মুসলমানদের এত করুণ অবস্থা। মুসলমানরা ধাপে ধাপে নির্যাতিত হচ্ছে।
এই বিষয়ে হাফিজুল হাদীছ আবুল ফয়েয হযরত আব্দুর রহমান ইবনুল জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেন,
لَازَالَ اَهْلُ الْـحَرَمَيْنِ الشَّرِيْفَيْنِ وَالْـمِصْرِ وَالْيَمَنِ وَالشَّامِ وَسَائِرِ بِلَادِ الْعَرَبِ مِنَ الْـمَشْرِقِ وَالْـمَغْرِبِ يَـحْتَفِلُوْنَ بِـمَجْلِسِ مَوْلِدِ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيَفْرَحُوْنَ بِقُدُوْمِ هِلَالِ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ وَيَغْتَسِلُوْنَ وَيَلْبَسُوْنَ الثّيَابَ الْفَاخِرَةَ وَيَتَزَيّـِنُوْنَ بِاَنْوَاعِ الزّيْنَةِ وَيَتَطَيّـِبُوْنَ وَيَكْتَحِلُوْنَ وَيَأْتُوْنَ بِالسُّرُوْرِ فِىْ هٰذِهِ الْاَيَّامِ وَيَبْذُلُوْنَ عَلَى النَّاسِ بِـمَا كَانَ عِنْدَهُمْ مِنَ الْـمَضْرُوْبِ وَالْاَجْنَاسِ وَيَهْتَمُّوْنَ اِهْتِمَامًا بَلِيْغًا عَلَى السّمَاعِ وَالْقِرَاءَةِ لِـمَوْلِدِ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيَنَالُوْنَ بِذَالِكَ اَجْرًا جَزِيْلًا وَفَوْزًا عَظِيْمًا.
অর্থ : “হারামাইন শরীফাইন, মিশর, ইয়ামেন, সিরিয়া এবং পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত আরবের সকল শহর ও নগরের অধিবাসীদের মধ্যে অব্যাহতভাবে এ নিয়ম চলে আসছে যে, তারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার অনুষ্ঠান করেছেন। পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার নতুন চাঁদের আগমনে আনন্দিত হন, গোসল করেন, দামী পোশাক পরিধান করেন, নানা প্রকার সাজ-সজ্জা করেন, সুগন্ধি ব্যবহার করেন, সুরমা লাগান, এই দিনগুলোতে আনন্দ উৎসব করেন, ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সা মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দেন এবং অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও শ্রবণের ব���যবস্থা করে অধিক ছাওয়াব এবং বিরাট সাফল্য অর্জন করেন। উনারা পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করে যে নিরাপত্তা ও স্বস্তি, জীবিকার মানোন্নয়ন, শিশু ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং শহরের শান্তি ও উনাদের সাফল্য অর্জন করেছেন তা প্রকাশ করতেন।” (তাফসীরে রূহুল বয়ান লি শেখ ইসমাইল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি- ৯ম খ-, পৃষ্ঠা ৫৬; মীলাদুল উরুস- উর্দু “বয়ান-ই-মিলাদুন নবী”, পৃষ্ঠা ৩৪-৩৫, লাহোর; দুররুল মুনাজ্জাম, পৃষ্ঠা ১০০-১০১; মীলাদুন নবী, পৃষ্ঠা ৫৮)
সুতরাং যারা বলে- “সারা বিশ্বে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে, আর আপনারা ঈদে মীলাদুন নবী নিয়ে খুশি করছেন?” তারা জাহিল, অকৃতজ্ঞ ও লানতপ্রাপ্ত ছাড়া অন্যকিছু নয়।
#7RobiulAwalShareef
#12RobiulAwalShareef
#90DaysMahfil
#RajarbagDorberShareef
sunnat.info
Sm40.com
Tumblr media
0 notes
quransunnahdawah · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
আমি লুকমানকে প্রজ্ঞা দান করেছিলাম। (তাকে বলেছিলাম) যে, তুমি আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে তা নিজের কল্যাণেই করে। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে (সে জেনে রাখুক যে) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত
সুরা লোকমান ১২ Surah Luqman ayat 12
অকৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই
youtube
কেউ উপকার করলে তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা ঈমানের দাবি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।’ অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহর প্রত���ও অকৃতজ্ঞ।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮১১)
তথাপি কোরআনের ভাষ্য মতে, বেশির ভাগ মানুষ অকৃতজ্ঞ হয়।
মানবজাতির মধ্যে অকৃতজ্ঞতার প্রবণতা খুব বেশি। অতএব আপনি যখন দেখবেন যে অন্যরা আপনার করুণা ভুলে যাচ্ছে ও আপনার সদয় আচরণকে অবজ্ঞা করছে, তখন হতাশ হবেন না। কিছু মানুষ আপনার অনুগ্রহের সমতুল্য ক্ষতি করতে পারে। কোরআনে এসেছে, ‘...আল্লাহ ও তাঁর রাসুল নিজ অনুগ্রহে তাদের সম্পদশালী করেছিলেন, শুধু এ কারণ ছাড়া তারা বিরোধিতা করার অন্য কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। (সুরা তাওবা, আয়াত : ৭৪)
ইতিহাসের পাতায় এমন ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটে পিতা-পুত্রের বেলায়। পিতা তাঁর পুত্রকে বড় করে তোলেন, প্রতিষ্ঠিত করেন, পুত্রের মুখে খাবার তুলে দেন, পোশাক-পরিচ্ছদের ব্যবস্থা করেন এবং তাকে উত্তম শিক্ষা দেন। পিতা রাতের পর রাত বিনিদ্র অবস্থায় কাটান, যাতে তাঁর পুত্র আরামে ঘুমাতে পারে। পুত্রের খাবারের জন্য নিজে না খেয়ে থাকেন এবং পুত্রের আরামের জন্য নিজে কঠোর পরিশ্রম করেন।
আর যখন ছেলে বড় হয় এবং তখন পিতাকে অবাধ্যতা, অসম্মান ও অবজ্ঞার মাধ্যমে পুরস্কৃত করে!
সুতরাং আপনি যে ভালো কাজ করেছেন তার বিনিময় যদি আপনাকে অকৃতজ্ঞতার মাধ্যমে দেওয়া হয়, তাহলে আপনি শান্ত থাকুন। কেননা মানুষ অকৃতজ্ঞতাপ্রবণ।
এ কথা বলবেন না যে অন্যের প্রতি দয়া করা থেকে বিরত থাকা উচিত; বরং আসল কথা হলো অকৃতজ্ঞতা পাওয়ার জন্যই দান করুন। কেননা এ মনোভাব থাকলেই আপনি নিশ্চিতভাবে সফল হবেন। অকৃতজ্ঞ লোকেরা প্রকৃতপক্ষে আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।
কোরআনের এ আয়াত দেখুন—‘আমরা শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তোমাদের খাদ্য খাওয়াই। আমরা তোমাদের কাছে কোনো পুরস্কার আশা করি না, আর কোনো শোকরিয়াও না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৯)
অনেকেই অন্যের অকৃতজ্ঞতায় মর্মাহত হন, যেন তারা কখনো নিম্নোক্ত আয়াত শুনেনি। কোরআন বলছে, ‘আর যখন মানুষকে কোনো বিপদ পেয়ে বসে তখন সে শুয়ে, বসে ও দাঁড়ানো অবস্থায় আমার কাছে আকুল আবেদন করে; কিন্তু আমি যখন তার থেকে মুসিবত দূর ক��ে দিই, তখন সে এমনভাবে চলে—যেন কখনো তার ওপর আপতিত মুসিবতের জন্য আমার কাছে প্রার্থনা করেনি।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ১২)
তাই যদি আপনি কাউকে উপহারস্বরূপ একটি কলম দেন আর সে এটা দিয়ে আপনার বিরুদ্ধে লেখে অথবা আপনি যদি কাউকে ভর দেওয়ার জন্য একটি লাঠি দেন আর সে এ লাঠি দিয়ে আপনাকে প্রহার করে, তাহলে আপনি রাগাম্বিত হবেন না। কেননা বেশির ভাগ মানুষ তাদের রবের প্রতিই অকৃতজ্ঞ। সুতরাং আপনি ও আমি কী ধরনের আচরণ আশা করতে পারি?
কোরআনে যেসব জায়গায় মানুষকে অকৃতজ্ঞ বলা হয়েছে
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ!
অধিকাংশ মানুষই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না। 
[সূরা আল-ইউনুস (১০), আয়াতঃ ৬০]
.
নিশ্চয় মানুষ অত্যন্ত অন্যায়কারী, অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইব্রাহীম (১৪), আয়াতঃ ৩৪]
.
তাদের অধিকাংশই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আন-নাহল (১৬), আয়াতঃ ৮৩]
.
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইসরা (১৭), আয়াতঃ ৬৭]
.
নিশ্চয় মানুষ বড় অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-হাজ্জ্ব (২২),আয়াতঃ ৬৬]
.
অধিকাংশ লোক অকৃতজ্ঞতা ছাড়া কিছুই করে না। 
[সূরা আল-ফুরকান (২৫), আয়াতঃ ৫০]
.
তাদের অধিকাংশই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। 
[সূরা আন-নাম’ল (২৭), আয়াতঃ ৭৩]
.
বাস্তবিক মানুষ স্পষ্ট অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আয-যুখরুফ (৪৩),আয়াতঃ ১৫]
.
মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ! 
[সূরা আল-আবাসা (৮০), আয়াতঃ ১৭]
.
নিশ্চয় মানুষ তার পালনকর্তার প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ।
আর সে নিজেই এ বিষয়ের (তার অকৃতজ্ঞতার) সাক্ষী।
[সূরা আল-আদিয়াত (১০০),আয়াতঃ ৬-৭]
কখনো হতাশ হবেন না || আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো 
youtube
কখনোই হতাশ হবেন না আল্লাহ আছেন সব সময়। 
youtube
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে আমাদের কি কি উপকার হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=Gw-eGOXxGqM
"মুমিন কখনো হতাশ হয় না" 
https://www.youtube.com/watch?v=mjEe0dgJg3Y
 
কৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই, সুরা লোকমান ১-১২.
youtube
অকৃতজ্ঞ বান্দার পরিনতি।
https://www.youtube.com/watch?v=He4958KcJF4
 
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ 
youtube
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
আমি লুকমানকে প্রজ্ঞা দান করেছিলাম। (তাকে বলেছিলাম) যে, তুমি আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে তা নিজের কল্যাণেই করে। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে (সে জেনে রাখুক যে) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত
সুরা লোকমান ১২ Surah Luqman ayat 12
অকৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই
youtube
কেউ উপকার করলে তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা ঈমানের দাবি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।’ অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহর প্রতিও অকৃতজ্ঞ।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮১১)
তথাপি কোরআনের ভাষ্য মতে, বেশির ভাগ মানুষ অকৃতজ্ঞ হয়।
মানবজাতির মধ্যে অকৃতজ্ঞতার প্রবণতা খুব বেশি। অতএব আপনি যখন দেখবেন যে অন্যরা আপনার করুণা ভুলে যাচ্ছে ও আপনার সদয় আচরণকে অবজ্ঞা করছে, তখন হতাশ হবেন না। কিছু মানুষ আপনার অনুগ্রহের সমতুল্য ক্ষতি করতে পারে। কোরআনে এসেছে, ‘...আল্লাহ ও তাঁর রাসুল নিজ অনুগ্রহে তাদের সম্পদশালী করেছিলেন, শুধু এ কারণ ছাড়া তারা বিরোধিতা করার অন্য কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। (সুরা তাওবা, আয়াত : ৭৪)
ইতিহাসের পাতায় এমন ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটে পিতা-পুত্রের বেলায়। পিতা তাঁর পুত্রকে বড় করে তোলেন, প্রতিষ্ঠিত করেন, পুত্রের মুখে খাবার তুলে দেন, পোশাক-পরিচ্ছদের ব্যবস্থা করেন এবং তাকে উত্তম শিক্ষা দেন। পিতা রাতের পর রাত বিনিদ্র অবস্থায় কাটান, যাতে তাঁর পুত্র আরামে ঘুমাতে পারে। পুত্রের খাবারের জন্য নিজে না খেয়ে থাকেন এবং পুত্রের আরামের জন্য নিজে কঠোর পরিশ্রম করেন।
আর যখন ছেলে বড় হয় এবং তখন পিতাকে অবাধ্যতা, অসম্মান ও অবজ্ঞার মাধ্যমে পুরস্কৃত করে!
সুতরাং আপনি যে ভালো কাজ করেছেন তার বিনিময় যদি আপনাকে অকৃতজ্ঞতার মাধ্যমে দেওয়া হয়, তাহলে আপনি শান্ত থাকুন। কেননা মানুষ অকৃতজ্ঞতাপ্রবণ।
এ কথা বলবেন না যে অন্যের প্রতি দয়া করা থেকে বিরত থাকা উচিত; বরং আসল কথা হলো অকৃতজ্ঞতা পাওয়ার জন্যই দান করুন। কেননা এ মনোভা��� থাকলেই আপনি নিশ্চিতভাবে সফল হবেন। অকৃতজ্ঞ লোকেরা প্রকৃতপক্ষে আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।
কোরআনের এ আয়াত দেখুন—‘আমরা শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তোমাদের খাদ্য খাওয়াই। আমরা তোমাদের কাছে কোনো পুরস্কার আশা করি না, আর কোনো শোকরিয়াও না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৯)
অনেকেই অন্যের অকৃতজ্ঞতায় মর্মাহত হন, যেন তারা কখনো নিম্নোক্ত আয়াত শুনেনি। কোরআন বলছে, ‘আর যখন মানুষকে কোনো বিপদ পেয়ে বসে তখন সে শুয়ে, বসে ও দাঁড়ানো অবস্থায় আমার কাছে আকুল আবেদন করে; কিন্তু আমি যখন তার থেকে মুসিবত দূর করে দিই, তখন সে এমনভাবে চলে—যেন কখনো তার ওপর আপতিত মুসিবতের জন্য আমার কাছে প্রার্থনা করেনি।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ১২)
তাই যদি আপনি কাউকে উপহারস্বরূপ একটি কলম দেন আর সে এটা দিয়ে আপনার বিরুদ্ধে লেখে অথবা আপনি যদি কাউকে ভর দেওয়ার জন্য একটি লাঠি দেন আর সে এ লাঠি দিয়ে আপনাকে প্রহার করে, তাহলে আপনি রাগাম্বিত হবেন না। কেননা বেশির ভাগ মানুষ তাদের রবের প্রতিই অকৃতজ্ঞ। সুতরাং আপনি ও আমি কী ধরনের আচরণ আশা করতে পারি?
কোরআনে যেসব জায়গায় মানুষকে অকৃতজ্ঞ বলা হয়েছে
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ!
অধিকাংশ মানুষই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না। 
[সূরা আল-ইউনুস (১০), আয়াতঃ ৬০]
.
নিশ্চয় মানুষ অত্যন্ত অন্যায়কারী, অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইব্রাহীম (১৪), আয়াতঃ ৩৪]
.
তাদের অধিকাংশই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আন-নাহল (১৬), আয়াতঃ ৮৩]
.
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইসরা (১৭), আয়াতঃ ৬৭]
.
নিশ্চয় মানুষ বড় অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-হাজ্জ্ব (২২),আয়াতঃ ৬৬]
.
অধিকাংশ লোক অকৃতজ্ঞতা ছাড়া কিছুই করে না। 
[সূরা আল-ফুরকান (২৫), আয়াতঃ ৫০]
.
তাদের অধিকাংশই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। 
[সূরা আন-নাম’ল (২৭), আয়াতঃ ৭৩]
.
বাস্তবিক মানুষ স্পষ্ট অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আয-যুখরুফ (৪৩),আয়াতঃ ১৫]
.
মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ! 
[সূরা আল-আবাসা (৮০), আয়াতঃ ১৭]
.
নিশ্চয় মানুষ তার পালনকর্তার প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ।
আর সে নিজেই এ বিষয়ের (তার অকৃতজ্ঞতার) সাক্ষী।
[সূরা আল-আদিয়াত (১০০),আয়াতঃ ৬-৭]
কখনো হতাশ হবেন না || আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো 
youtube
কখনোই হতাশ হবেন না আল্লাহ আছেন সব সময়। 
youtube
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে আমাদের কি কি উপকার হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=Gw-eGOXxGqM
"মুমিন কখনো হতাশ হয় না" 
https://www.youtube.com/watch?v=mjEe0dgJg3Y
 
কৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই, সুরা লোকমান ১-১২.
youtube
অকৃতজ্ঞ বান্দার পরিনতি।
https://www.youtube.com/watch?v=He4958KcJF4
 
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ 
youtube
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ
People are very ungrateful
0 notes
ilyforallahswt · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
আমি লুকমানকে প্রজ্ঞা দান করেছিলাম। (তাকে বলেছিলাম) যে, তুমি আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে তা নিজের কল্যাণেই করে। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে (সে জেনে রাখুক যে) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত
সুরা লোকমান ১২ Surah Luqman ayat 12
অকৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই
youtube
কেউ উপকার করলে তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা ঈমানের দাবি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।’ অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহর প্রতিও অকৃতজ্ঞ।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮১১)
তথাপি কোরআনের ভাষ্য মতে, বেশির ভাগ মানুষ অকৃতজ্ঞ হয়।
মানবজাতির মধ্যে অকৃতজ্ঞতার প্রবণতা খুব বেশি। অতএব আপনি যখন দেখবেন যে অন্যরা আপনার করুণা ভুলে যাচ্ছে ও আপনার সদয় আচরণকে অবজ্ঞা করছে, তখন হতাশ হবেন না। কিছু মানুষ আপনার অনুগ্রহের সমতুল্য ক্ষতি করতে পারে। কোরআনে এসেছে, ‘...আল্লাহ ও তাঁর রাসুল নিজ অনুগ্রহে তাদের সম্পদশালী করেছিলেন, শুধু এ কারণ ছাড়া তারা বিরোধিতা করার অন্য কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। (সুরা তাওবা, আয়াত : ৭৪)
ইতিহাসের পাতায় এমন ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটে পিতা-পুত্রের বেলায়। পিতা তাঁর পুত্রকে বড় করে তোলেন, প্রতিষ্ঠিত করেন, পুত্রের মুখে খাবার তুলে দেন, পোশাক-পরিচ্ছদের ব্যবস্থা করেন এবং তাকে উত্তম শিক্ষা দেন। পিতা রাতের পর রাত বিনিদ্র অবস্থায় কাটান, যাতে তাঁর পুত্র আরামে ঘুমাতে পারে। পুত্রের খাবারের জন্য নিজে না খেয়ে থাকেন এবং পুত্রের আরামের জন্য নিজে কঠোর পরিশ্রম করেন।
আর যখন ছেলে বড় হয় এবং তখন পিতাকে অবাধ্যতা, অসম্মান ও অবজ্ঞার মাধ্যমে পুরস্কৃত করে!
সুতরাং আপনি যে ভালো কাজ করেছেন তার বিনিময় যদি আপনাকে অকৃতজ্ঞতার মাধ্যমে দেওয়া হয়, তাহলে আপনি শান্ত থাকুন। কেননা মানুষ অকৃতজ্ঞতাপ্রবণ।
এ কথা বলবেন না যে অন্যের প্রতি দয়া করা থেকে বিরত থাকা উচিত; বরং আসল কথা হলো অকৃতজ্ঞতা পাওয়ার জন্যই দান করুন। কেননা এ মনোভাব থাকলেই আপনি নিশ্চিতভাবে সফল হবেন। অকৃতজ্ঞ লোকেরা প্রকৃতপক্ষে আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।
কোরআনের এ আয়াত দেখুন—‘আমরা শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তোমাদের খাদ্য খাওয়াই। আমরা তোমাদের কাছে কোনো পুরস্কার আশা করি না, আর কোনো শোকরিয়াও না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৯)
অনেকেই অন্যের অকৃতজ্ঞতায় মর্মাহত হন, যেন তারা কখনো নিম্নোক্ত আয়াত শুনেনি। কোরআন বলছে, ‘আর যখন মানুষকে কোনো বিপদ পেয়ে বসে তখন সে শুয়ে, বসে ও দাঁড়ানো অবস্থায় আমার কাছে আকুল আবেদন করে; কিন্তু আমি যখন তার থেকে মুসিবত দূর করে দিই, তখন সে এমনভাবে চলে—যেন কখনো তার ওপর আপতিত মুসিবতের জন্য আমার কাছে প্রার্থনা করেনি।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ১২)
তাই যদি আপনি কাউকে উপহারস্বরূপ একটি কলম দেন আর সে এটা দিয়ে আপনার বিরুদ্ধে লেখে অথবা আপনি যদি কাউকে ভর দেওয়ার জন্য একটি লাঠি দেন আর সে এ লাঠি দিয়ে আপনাকে প্রহার করে, তাহলে আপনি রাগাম্বিত হবেন না। কেননা বেশির ভাগ মানুষ তাদের রবের প্রতিই অকৃতজ্ঞ। সুতরাং আপনি ও আমি কী ধরনের আচরণ আশা করতে পারি?
কোরআনে যেসব জায়গায় মানুষকে অকৃতজ্ঞ বলা হয়েছে
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ!
অধিকাংশ মানুষই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না। 
[সূরা আল-ইউনুস (১০), আয়াতঃ ৬০]
.
নিশ্চয় মানুষ অত্যন্ত অন্যায়কারী, অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইব্রাহীম (১৪), আয়াতঃ ৩৪]
.
তাদের অধিকাংশই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আন-নাহল (১৬), আয়াতঃ ৮৩]
.
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইসরা (১৭), আয়াতঃ ৬৭]
.
নিশ্চয় মানুষ বড় অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-হাজ্জ্ব (২২),আয়াতঃ ৬৬]
.
অধিকাংশ লোক অকৃতজ্ঞতা ছাড়া কিছুই করে না। 
[সূরা আল-ফুরকান (২৫), আয়াতঃ ৫০]
.
তাদের অধিকাংশই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। 
[সূরা আন-নাম’ল (২৭), আয়াতঃ ৭৩]
.
বাস্তবিক মানুষ স্পষ্ট অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আয-যুখরুফ (৪৩),আয়াতঃ ১৫]
.
মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ! 
[সূরা আল-আবাসা (৮০), আয়াতঃ ১৭]
.
নিশ্চয় মানুষ তার পালনকর্তার প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ।
আর সে নিজেই এ বিষয়ের (তার অকৃতজ্ঞতার) সাক্ষী।
[সূরা আল-আদিয়াত (১০০),আয়াতঃ ৬-৭]
কখনো হতাশ হবেন না || আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো 
youtube
কখনোই হতাশ হবেন না আল্লাহ আছেন সব সময়। 
youtube
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে আমাদের কি কি উপকার হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=Gw-eGOXxGqM
"মুমিন কখনো হতাশ হয় না" 
https://www.youtube.com/watch?v=mjEe0dgJg3Y
 
কৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই, সুরা লোকমান ১-১২.
youtube
অকৃতজ্ঞ বান্দার পরিনতি।
https://www.youtube.com/watch?v=He4958KcJF4
 
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ 
youtube
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ
0 notes
myreligionislam · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
আমি লুকমানকে প্রজ্ঞা দান করেছিলাম। (তাকে বলেছিলাম) যে, তুমি আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে তা নিজের কল্যাণেই করে। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে (সে জেনে রাখুক যে) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত
সুরা লোকমান ১২ Surah Luqman ayat 12
অকৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই
youtube
কেউ উপকার করলে তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা ঈমানের দাবি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।’ অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহর প্রতিও অকৃতজ্ঞ।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮১১)
তথাপি কোরআনের ভাষ্য মতে, বেশির ভাগ মানুষ অকৃতজ্ঞ হয়।
মানবজাতির মধ্যে অকৃতজ্ঞতার প্রবণতা খুব বেশি। অতএব আপনি যখন দেখবেন যে অন্যরা আপনার করুণা ভুলে যাচ্ছে ও আপনার সদয় আচরণকে অবজ্ঞা করছে, তখন হতাশ হবেন না। কিছু মানুষ আপনার অনুগ্রহের সমতুল্য ক্ষতি করতে পারে। কোরআনে এসেছে, ‘...আল্লাহ ও তাঁর রাসুল নিজ অনুগ্রহে তাদের সম্পদশালী করেছিলেন, শুধু এ কারণ ছাড়া তারা বিরোধিতা করার অন্য কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। (সুরা তাওবা, আয়াত : ৭৪)
ইতিহাসের পাতায় এমন ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটে পিতা-পুত্রের বেলায়। পিতা তাঁর পুত্রকে বড় করে তোলেন, প্রতিষ্ঠিত করেন, পুত্রের মুখে খাবার তুলে দেন, পোশাক-পরিচ্ছদের ব্যবস্থা করেন এবং তাকে উত্তম শিক্ষা দেন। পিতা রাতের পর রাত বিনিদ্র অবস্থায় কাটান, যাতে তাঁর পুত্র আরামে ঘুমাতে পারে। পুত্রের খাবারের জন্য নিজে না খেয়ে থাকেন এবং পুত্রের আরামের জন্য নিজে কঠোর পরিশ্রম করেন।
আর যখন ছেলে বড় হয় এবং তখন পিতাকে অবাধ্যতা, অসম্মান ও অবজ্ঞার মাধ্যমে পুরস্কৃত করে!
সুতরাং আপনি যে ভালো কাজ করেছেন তার বিনিময় যদি আপনাকে অকৃতজ্ঞতার মাধ্যমে দেওয়া হয়, তাহলে আপনি শান্ত থাকুন। কেননা মানুষ অকৃতজ্ঞতাপ্রবণ।
এ কথা বলবেন না যে অন্যের প্রতি দয়া করা থেকে বিরত থাকা উচিত; বরং আসল কথা হলো অকৃতজ্ঞতা পাওয়ার জন্যই দান করুন। কেননা এ মনোভাব থাকলেই আপনি নিশ্চিতভাবে সফল হবেন। অকৃতজ্ঞ লোকেরা প্রকৃতপক্ষে আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।
কোরআনের এ আয়াত দেখুন—‘আমরা শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তোমাদের খাদ্য খাওয়াই। আমরা তোমাদের কাছে কোনো পুরস্কার আশা করি না, আর কোনো শোকরিয়াও না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৯)
অনেকেই অন্যের অকৃতজ্ঞতায় মর্মাহত হন, যেন তারা কখনো নিম্নোক্ত আয়াত শুনেনি। কোরআন বলছে, ‘আর যখন মানুষকে কোনো বিপদ পেয়ে বসে তখন সে শুয়ে, বসে ও দাঁড়ানো অবস্থায় আমার কাছে আকুল আবেদন করে; কিন্তু আমি যখন তার থেকে মুসিবত দূর করে দিই, তখন সে এমনভাবে চলে—যেন কখনো তার ওপর আপতিত মুসিবতের জন্য আমার কাছে প্রার্থনা করেনি।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ১২)
তাই যদি আপনি কাউকে উপহারস্বরূপ একটি কলম দেন আর সে এটা দিয়ে আপনার বিরুদ্ধে লেখে অথবা আপনি যদি কাউকে ভর দেওয়ার জন্য একটি লাঠি দেন আর সে এ লাঠি দিয়ে আপনাকে প্রহার করে, তাহলে আপনি রাগাম্বিত হবেন না। কেননা বেশির ভাগ মানুষ তাদের রবের প্রতিই অকৃতজ্ঞ। সুতরাং আপনি ও আমি কী ধরনের আচরণ আশা করতে পারি?
কোরআনে যেসব জায়গায় মানুষকে অকৃতজ্ঞ বলা হয়েছে
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ!
অধিকাংশ মানুষই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না। 
[সূরা আল-ইউনুস (১০), আয়াতঃ ৬০]
.
নিশ্চয় মানুষ অত্যন্ত অন্যায়কারী, অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইব্রাহীম (১৪), আয়াতঃ ৩৪]
.
তাদের অধিকাংশই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আন-নাহল (১৬), আয়াতঃ ৮৩]
.
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-ইসরা (১৭), আয়াতঃ ৬৭]
.
নিশ্চয় মানুষ বড় অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আল-হাজ্জ্ব (২২),আয়াতঃ ৬৬]
.
অধিকাংশ লোক অকৃতজ্ঞতা ছাড়া কিছুই করে না। 
[সূরা আল-ফুরকান (২৫), আয়াতঃ ৫০]
.
তাদের অধিকাংশই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। 
[সূরা আন-নাম’ল (২৭), আয়াতঃ ৭৩]
.
বাস্তবিক মানুষ স্পষ্ট অকৃতজ্ঞ।
[সূরা আয-যুখরুফ (৪৩),আয়াতঃ ১৫]
.
মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ! 
[সূরা আল-আবাসা (৮০), আয়াতঃ ১৭]
.
নিশ্চয় মানুষ তার পালনকর্তার প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ।
আর সে নিজেই এ বিষয়ের (তার অকৃতজ্ঞতার) সাক্ষী।
[সূরা আল-আদিয়াত (১০০),আয়াতঃ ৬-৭]
কখনো হতাশ হবেন না || আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো 
youtube
কখনোই হতাশ হবেন না আল্লাহ আছেন সব সময়। 
youtube
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে আমাদের কি কি উপকার হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=Gw-eGOXxGqM
"মুমিন কখনো হতাশ হয় না" 
https://www.youtube.com/watch?v=mjEe0dgJg3Y
 
কৃতজ্ঞের কাছে আল্লাহর কিছু চাওয়ার নাই, সুরা লোকমান ১-১২.
youtube
অকৃতজ্ঞ বান্দার পরিনতি।
https://www.youtube.com/watch?v=He4958KcJF4
 
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ 
youtube
অকৃতজ্ঞতা দেখে হতাশ হবেন না
অকৃতজ্ঞতা দ্বারা নিরুৎসাহিত হবেন না
Don't Be Discouraged by Ingratitude
মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ
0 notes