#আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবু�� ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—��িনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
ilyforallahswt · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
myreligionislam · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
allahisourrabb · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্র��ংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
mylordisallah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কি ? {সুরা ইখলাস} By Dr Zakir Naik  {Peace TV Bangla}
আল্লাহ্‌র পরিচয় সূরা ইখলাস ও বিভিন্ন ধর্মে।
আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই। আল্লাহ কারও অনুরূপ ও সমকক্ষ নন। আল্লাহ্ তাঁর কর্মে, নামে, গুণে, প্রভুত্বে, কর্তৃত্বে এক, একক, অদ্ধিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টি্র উরধে) গৌরবান্বিত আছেন। আল্লাহকে জানতে হয় তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলীর দ্বারা।
0 notes
israfil625 · 6 years ago
Text
চার ইমামের আকীদাহ
শাইখ সালাহ আল-বুদায়ের এর ভূমিকা: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি হুকুম করেছেন এবং তা সুদৃঢ় করেছেন। হালাল ও হারাম করেছেন, জানিয়েছেন এবং শিখিয়েছেন। তিনি স্বীয় দীন শিখিয়েছেন ও বুঝিয়েছেন। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কোনো সত্য মাবুদ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই। তিনি স্বীয় কিতাব দ্বারা দীনের মূলনীতিগুলো প্রস্তুত করেছেন, যে কিতাব সকল উম্মতের জন্য হিদায়াত। আমি আরো সাক্ষ্য…
View On WordPress
0 notes
quransunnahdawah · 13 hours ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
How Much Does Allah Love His Servant
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
হে আল্লাহ আমি আপনার ভালোবাসা চাই
আল্লাহর ভালোবাসা
আল্লাহ্‌ আমার ভালোবাসা আল্লাহ যাদেরকে ভালবাসেন আল্লাহর মনোনীত দীনকে সমুন্নত রাখা, আল্লাহর আনুগত্য করা, আল্লাহর রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে ভালবাসা, আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে উদ্যোগী শাসকদের আনুগত্য করা এ সমস্তই আল্লাহকে ভালবাসার অন্তর্ভুক্ত। অপরদিকে, বান্দার গুনাহসমুহ ক্ষমা করে তাকে জান্নাত দান করা হচ্ছে মানুষের প্রতি আল্লাহর ভালবাসা। আল্লাহ বলেন, “বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করেন
মুমিন অর্থ বিশ্বাসী। যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের আদেশ নির্দেশ ও সুন্নাহয় বিশ্বাস করেন তাদের মুমিন বলা হয়। একজন প্রকৃত মুমিনই আল্লাহ তাআলার ভালবাসা ও নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম। প্রকৃত মুমিন হতে হলে আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা কোন কাজ বেশি ভালবাসেন, কোন কাজে রহমত নাজিল করেন, কোন কাজে অভিশাপ দেন এবং তার রহমত থেকে বঞ্ছিত করেন। এসব বিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে চেষ্টা, সাধনা, ও আমল দ্বারা আল্লাহর ভালবাসা অর্জন করাই একজন প্রকৃত মুমিনের অভীষ্ঠ লক্ষ্য। আল্লাহ তায়ালা কাদের বেশি ভালবাসেন এ সম্পর্কে পবিত্র গ্রন্থ “আল কুরআন” ও নবীজির সুন্নাহয় স্পষ্ট বর্ণনা করা আছে।
The way to get God's love
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়ার উপায়
১) তওবাকারীঃ
২) রাসুল(স) কে অনুসরণ কারীঃ
৩) পবিত্রতা অর্জনকারীঃ
৪) দানশীল ব্যক্তিকে ভালবাসেন
৫) ন্যায়বিচারকারী
৬) মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা স্থাপনকারী
৭) কোমল হৃদয়ের ব্যক্তিকে ভালবাসেন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে।
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
আর সে ইচ্ছা করল ভালো কাজের এবং তা বাস্তবেও পরিণত করল, তাহলে আল্লাহ তাআলা তার জন্য ১০ গুণ থেকে সাত শ গুণ পর্যন্ত—এমনকি এর চেয়েও অনেক গুণ বেশি সাওয়াব লিখে দেন। আর কোনো ব্যক্তি অসৎ কাজের ইচ্ছা করল, তা বাস্তবে পরিণত করেনি, আল্লাহ তাআলা তবু তার জন্য  একটি পূর্ণ নেকি লিপিবদ্ধ করেন। আর যদি সে ওই অসৎ কাজের ইচ্ছা করার পর বাস্তবেও তা করে ফেলে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা মাত্র একটি গুনাহ লিখেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৪৭)
এ সম্পর্কে কোরআনেও আল্লাহ তাআলা ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো পুণ্য নিয়ে আসবে, তার জন্য অনুরূপ তার ১০ গুণ (সওয়াব) আছে। আর যে ব্যক্তি কোনো পাপ কাজ নিয়ে এলো, তাকে শুধু তার পাপের সমান প্রতিফল দেওয়া হবে।
আর তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না।’ (সুরা আনআম, আ��়াত : ১৬০)
আল্লাহ চান, বান্দা যেকোনো উপায়ে তাঁর দিকে ফিরে আসুক। আল্লাহ তাআলা হাদিসে কুদসিতে বলেছেন, ‘যখন কোনো বান্দা এক বিঘত আমার দিকে অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক হাত এগিয়ে যাই। আর যখন বান্দা আমার দিকে একহাত অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক কদম এগিয়ে যাই। আর বান্দা যখন আমার দিকে হেঁটে হেঁটে আসে, তখন আমি তার কাছে দৌড়ে যাই।’ (বুখারি, হাদিস : ৭৫৩৬)
বান্দা গুনাহ করতে পছন্দ করে আর মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মোচন করতে ভালোবাসেন। তাই তো আল্লাহ তাআলা সর্বদা বান্দার জিহ্বার দিকে তাকিয়ে থাকেন, কখন বান্দা আল্লাহ তাআলার কাছে তাওবা করে ফিরে আসে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রাতে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন দিনের গুনাহগার তাওবা করে। আবার তিনি দিনে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন রাতের গুনাহগার তাওবা করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৮৮২)
পৃথিবীর সব দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও আল্লাহর দরজা সর্বদা উন্মুক্ত থাকে। গুনাহ করার পর বান্দা যেন আল্লাহর রহম হতে নিরাশ না হয়ে যায়, এ জন্য মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘হে আমার বান্দারা, যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করেন। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৫৩)
বান্দার প্রতি আল্লাহর মহব্বত ও ভালোবাসা কতটুকু, এটা যদি কোনো মানুষ জানত, তাহলে তার গোটা জীবন আল্লাহর গোলামিতে কাটিয়ে দিত। আফসোস! তবু মানুষ উদাসীন।
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 13 hours ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
How Much Does Allah Love His Servant
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
হে আল্লাহ আমি আপনার ভালোবাসা চাই
আল্লাহর ভালোবাসা
আল্লাহ্‌ আমার ভালোবাসা আল্লাহ যাদেরকে ভালবাসেন আল্লাহর মনোনীত দীনকে সমুন্নত রাখা, আল্লাহর আনুগত্য করা, আল্লাহর রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে ভালবাসা, আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে উদ্যোগী শাসকদের আনুগত্য করা এ সমস্তই আল্লাহকে ভালবাসার অন্তর্ভুক্ত। অপরদিকে, বান্দার গুনাহসমুহ ক্ষমা করে তাকে জান্নাত দান করা হচ্ছে মানুষের প্রতি আল্লাহর ভালবাসা। আল্লাহ বলেন, “বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করেন
মুমিন অর্থ বিশ্বাসী। যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের আদেশ নির্দেশ ও সুন্নাহয় বিশ্বাস করেন তাদের মুমিন বলা হয়। একজন প্রকৃত মুমিনই আল্লাহ তাআলার ভালবাসা ও নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম। প্রকৃত মুমিন হতে হলে আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা কোন কাজ বেশি ভালবাসেন, কোন কাজে রহমত নাজিল করেন, কোন কাজে অভিশাপ দেন এবং তার রহমত থেকে বঞ্ছিত করেন। এসব বিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে চেষ্টা, সাধনা, ও আমল দ্বারা আল্লাহর ভালবাসা অর্জন করাই একজন প্রকৃত মুমিনের অভীষ্ঠ লক্ষ্য। আল্লাহ তায়ালা কাদের বেশি ভালবাসেন এ সম্পর্কে পবিত্র গ্রন্থ “আল কুরআন” ও নবীজির সুন্নাহয় স্পষ্ট বর্ণনা করা আছে।
The way to get God's love
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়ার উপায়
১) তওবাকারীঃ
২) রাসুল(স) কে অনুসরণ কারীঃ
৩) পবিত্রতা অর্জনকারীঃ
৪) দানশীল ব্যক্তিকে ভালবাসেন
৫) ন্যায়বিচারকারী
৬) মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা স্থাপনকারী
৭) কোমল হৃদয়ের ব্যক্তিকে ভালবাসেন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে।
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
আর সে ইচ্ছা করল ভালো কাজের এবং তা বাস্তবেও পরিণত করল, তাহলে আল্লাহ তাআলা তার জন্য ১০ গুণ থেকে সাত শ গুণ পর্যন্ত—এমনকি এর চেয়েও অনেক গুণ বেশি সাওয়াব লিখে দেন। আর কোনো ব্যক্তি অসৎ কাজের ইচ্ছা করল, তা বাস্তবে পরিণত করেনি, আল্লাহ তাআলা তবু তার জন্য  একটি পূর্ণ নেকি লিপিবদ্ধ করেন। আর যদি সে ওই অসৎ কাজের ইচ্ছা করার পর বাস্তবেও তা করে ফেলে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা মাত্র একটি গুনাহ লিখেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৪৭)
এ সম্পর্কে কোরআনেও আল্লাহ তাআলা ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো পুণ্য নিয়ে আসবে, তার জন্য অনুরূপ তার ১০ গুণ (সওয়াব) আছে। আর যে ব্যক্তি কোনো পাপ কাজ নিয়ে এলো, তাকে শুধু তার পাপের সমান প্রতিফল দেওয়া হবে।
আর তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৬০)
আল্লাহ চান, বান্দা যেকোনো উপায়ে তাঁর দি���ে ফিরে আসুক। আল্লাহ তাআলা হাদিসে কুদসিতে বলেছেন, ‘যখন কোনো বান্দা এক বিঘত আমার দিকে অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক হাত এগিয়ে যাই। আর যখন বান্দা আমার দিকে একহাত অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক কদম এগিয়ে যাই। আর বান্দা যখন আমার দিকে হেঁটে হেঁটে আসে, তখন আমি তার কাছে দৌড়ে যাই।’ (বুখারি, হাদিস : ৭৫৩৬)
বান্দা গুনাহ করতে পছন্দ করে আর মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মোচন করতে ভালোবাসেন। তাই তো আল্লাহ তাআলা সর্বদা বান্দার জিহ্বার দিকে তাকিয়ে থাকেন, কখন বান্দা আল্লাহ তাআলার কাছে তাওবা করে ফিরে আসে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রাতে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন দিনের গুনাহগার তাওবা করে। আবার তিনি দিনে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন রাতের গুনাহগার তাওবা করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৮৮২)
পৃথিবীর সব দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও আল্লাহর দরজা সর্বদা উন্মুক্ত থাকে। গুনাহ করার পর বান্দা যেন আল্লাহর রহম হতে নিরাশ না হয়ে যায়, এ জন্য মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘হে আমার বান্দারা, যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করেন। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৫৩)
বান্দার প্রতি আল্লাহর মহব্বত ও ভালোবাসা কতটুকু, এটা যদি কোনো মানুষ জানত, তাহলে তার গোটা জীবন আল্লাহর গোলামিতে কাটিয়ে দিত। আফসোস! তবু মানুষ উদাসীন।
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
0 notes
ilyforallahswt · 13 hours ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
How Much Does Allah Love His Servant
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
হে আল্লাহ আমি আপনার ভালোবাসা চাই
আল্লাহর ভালোবাসা
আল্লাহ্‌ আমার ভালোবাসা আল্লাহ যাদেরকে ভালবাসেন আল্লাহর মনোনীত দীনকে সমুন্নত রাখা, আল্লাহর আনুগত্য করা, আল্লাহর রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে ভালবাসা, আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে উদ্যোগী শাসকদের আনুগত্য করা এ সমস্তই আল্লাহকে ভালবাসার অন্তর্ভুক্ত। অপরদিকে, বান্দার গুনাহসমুহ ক্ষমা করে তাকে জান্নাত দান করা হচ্ছে মানুষের প্রতি আল্লাহর ভালবাসা। আল্লাহ বলেন, “বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করেন
মুমিন অর্থ বিশ্বাসী। যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের আদেশ নির্দেশ ও সুন্নাহয় বিশ্বাস করেন তাদের মুমিন বলা হয়। একজন প্রকৃত মুমিনই আল্লাহ তাআলার ভালবাসা ও নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম। প্রকৃত মুমিন হতে হলে আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা কোন কাজ বেশি ভালবাসেন, কোন কাজে রহমত নাজিল করেন, কোন কাজে অভিশাপ দেন এবং তার রহমত থেকে বঞ্ছিত করেন। এসব বিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে চেষ্টা, সাধনা, ও আমল দ্বারা আল্লাহর ভালবাসা অর্জন করাই একজন প্রকৃত মুমিনের অভীষ্ঠ লক্ষ্য। আল্লাহ তায়ালা কাদের বেশি ভালবাসেন এ সম্পর্কে পবিত্র গ্রন্থ “আল কুরআন” ও নবীজির সুন্নাহয় স্পষ্ট বর্ণনা করা আছে।
The way to get God's love
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়ার উপায়
১) তওবাকারীঃ
২) রাসুল(স) কে অনুসরণ কারীঃ
৩) পবিত্রতা অর্জনকারীঃ
৪) দানশীল ব্যক্তিকে ভালবাসেন
৫) ন্যায়বিচারকারী
৬) মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা স্থাপনকারী
৭) কোমল হৃদয়ের ব্যক্তিকে ভালবাসেন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন���যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে।
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
আর সে ইচ্ছা করল ভালো কাজের এবং তা বাস্তবেও পরিণত করল, তাহলে আল্লাহ তাআলা তার জন্য ১০ গুণ থেকে সাত শ গুণ পর্যন্ত—এমনকি এর চেয়েও অনেক গুণ বেশি সাওয়াব লিখে দেন। আর কোনো ব্যক্তি অসৎ কাজের ইচ্ছা করল, তা বাস্তবে পরিণত করেনি, আল্লাহ তাআলা তবু তার জন্য  একটি পূর্ণ নেকি লিপিবদ্ধ করেন। আর যদি সে ওই অসৎ কাজের ইচ্ছা করার পর বাস্তবেও তা করে ফেলে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা মাত্র একটি গুনাহ লিখেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৪৭)
এ সম্পর্কে কোরআনেও আল্লাহ তাআলা ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো পুণ্য নিয়ে আসবে, তার জন্য অনুরূপ তার ১০ গুণ (সওয়াব) আছে। আর যে ব্যক্তি কোনো পাপ কাজ নিয়ে এলো, তাকে শুধু তার পাপের সমান প্রতিফল দেওয়া হবে।
আর তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৬০)
আল্লাহ চান, বান্দা যেকোনো উপায়ে তাঁর দিকে ফিরে আসুক। আল্লাহ তাআলা হাদিসে কুদসিতে বলেছেন, ‘যখন কোনো বান্দা এক বিঘত আমার দিকে অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক হাত এগিয়ে যাই। আর যখন বান্দা আমার দিকে একহাত অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক কদম এগিয়ে যাই। আর বান্দা যখন আমার দিকে হেঁটে হেঁটে আসে, তখন আমি তার কাছে দৌড়ে যাই।’ (বুখারি, হাদিস : ৭৫৩৬)
বান্দা গুনাহ করতে পছন্দ করে আর মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মোচন করতে ভালোবাসেন। তাই তো আল্লাহ তাআলা সর্বদা বান্দার জিহ্বার দিকে তাকিয়ে থাকেন, কখন বান্দা আল্লাহ তাআলার কাছে তাওবা করে ফিরে আসে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রাতে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন দিনের গুনাহগার তাওবা করে। আবার তিনি দিনে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন রাতের গুনাহগার তাওবা করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৮৮২)
পৃথিবীর সব দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও আল্লাহর দরজা সর্বদা উন্মুক্ত থাকে। গুনাহ করার পর বান্দা যেন আল্লাহর রহম হতে নিরাশ না হয়ে যায়, এ জন্য মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘হে আমার বান্দারা, যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করেন। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৫৩)
বান্দার প্রতি আল্লাহর মহব্বত ও ভালোবাসা কতটুকু, এটা যদি কোনো মানুষ জানত, তাহলে তার গোটা জীবন আল্লাহর গোলামিতে কাটিয়ে দিত। আফসোস! তবু মানুষ উদাসীন।
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
0 notes
myreligionislam · 13 hours ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
How Much Does Allah Love His Servant
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
হে আল্লাহ আমি আপনার ভালোবাসা চাই
আল্লাহর ভালোবাসা
আল্লাহ্‌ আমার ভালোবাসা আল্লাহ যাদেরকে ভালবাসেন আল্লাহর মনোনীত দীনকে সমুন্নত রাখা, আল্লাহর আনুগত্য করা, আল্লাহর রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে ভালবাসা, আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে উদ্যোগী শাসকদের আনুগত্য করা এ সমস্তই আল্লাহকে ভালবাসার অন্তর্ভুক্ত। অপরদিকে, বান্দার গুনাহসমুহ ক্ষমা করে তাকে জান্নাত দান করা হচ্ছে মানুষের প্রতি আল্লাহর ভালবাসা। আল্লাহ বলেন, “বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করেন
মুমিন অর্থ বিশ্বাসী। যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের আদেশ নির্দেশ ও সুন্নাহয় বিশ্বাস করেন তাদের মুমিন বলা হয়। একজন প্রকৃত মুমিনই আল্লাহ তাআলার ভালবাসা ও নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম। প্রকৃত মুমিন হতে হলে আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা কোন কাজ বেশি ভালবাসেন, কোন কাজে রহমত নাজিল করেন, কোন কাজে অভিশাপ দেন এবং তার রহমত থেকে বঞ্ছিত করেন। এসব বিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে চেষ্টা, সাধনা, ও আমল দ্বারা আল্লাহর ভালবাসা অর্জন করাই একজন প্রকৃত মুমিনের অভীষ্ঠ লক্ষ্য। আল্লাহ তায়ালা কাদের বেশি ভালবাসেন এ সম্পর্কে পবিত্র গ্রন্থ “আল কুরআন” ও নবীজির সুন্নাহয় স্পষ্ট বর্ণনা করা আছে।
The way to get God's love
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়ার উপায়
১) তওবাকারীঃ
২) রাসুল(স) কে অনুসরণ কারীঃ
৩) পবিত্রতা অর্জনকারীঃ
৪) দানশীল ব্যক্তিকে ভালবাসেন
৫) ন্যায়বিচারকারী
৬) মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা স্থাপনকারী
৭) কোমল হৃদয়ের ব্যক্তিকে ভালবাসেন
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
মা যেমন তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন, মহান আল্লাহ তার চেয়েও বেশি বান্দাদের ভালোবাসেন। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলার এক শ রহমত আছে। তন্মধ্যে তিনি একটি রহমত গোটা সৃষ্টির মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অন্যকে ভালোবাসে, পরস্পরে সৌহার্দ্যভাব পোষণ করে, এমনকি বন্য জীবজন্তুও তার বাচ্চাদের আদর-সোহাগ করে।
অবশিষ্ট ৯৯টি রহমত আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের জন্য রেখে দিয়েছেন। তিনি তা দিয়ে তার বান্দাদের প্রতি কিয়ামতের দিন রহম করবেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৯৩)
শয়তান চায় বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যেতে। পক্ষান্তরে আল্লাহ বান্দাকে চিরস্থায়ী জান্নাতে নিতে চান।
তাই আল্লাহ বান্দার অল্প আমলের সাওয়াব বহু গুণে দিয়ে থাকেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলা ভালো কাজ ও খারাপ কাজ চিহ্নিত করেছেন। এরপর সেগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি কোনো সৎ কাজের ইচ্ছা করল, কিন্তু তা বাস্তবে পরিণত করল না, আল্লাহ তাআলা এর জন্য একটি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন।
আর সে ইচ্ছা করল ভালো কাজের এবং তা বাস্তবেও পরিণত করল, তাহলে আল্লাহ তাআলা তার জন্য ১০ গুণ থেকে সাত শ গুণ পর্যন্ত—এমনকি এর চেয়েও অনেক গুণ বেশি সাওয়াব লিখে দেন। আর কোনো ব্যক্তি অসৎ কাজের ইচ্ছা করল, তা বাস্তবে পরিণত করেনি, আল্লাহ তাআলা তবু তার জন্য  একটি পূর্ণ নেকি লিপিবদ্ধ করেন। আর যদি সে ওই অসৎ কাজের ইচ্ছা করার পর বাস্তবেও তা করে ফেলে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা মাত্র একটি গুনাহ লিখেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৪৭)
এ সম্পর্কে কোরআনেও আল্লাহ তাআলা ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো পুণ্য নিয়ে আসবে, তার জন্য অনুরূপ তার ১০ গুণ (সওয়াব) আছে। আর যে ব্যক্তি কোনো পাপ কাজ নিয়ে এলো, তাকে শুধু তার পাপের সমান প্রতিফল দেওয়া হবে।
আর তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৬০)
আল্লাহ চান, বান্দা যেকোনো উপায়ে তাঁর দিকে ফিরে আসুক। আল্লাহ তাআলা হাদিসে কুদসিতে বলেছেন, ‘যখন কোনো বান্দা এক বিঘত আমার দিকে অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক হাত এগিয়ে যাই। আর যখন বান্দা আমার দিকে একহাত অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক কদম এগিয়ে যাই। আর বান্দা যখন আমার দিকে হেঁটে হেঁটে আসে, তখন আমি তার কাছে দৌড়ে যাই।’ (বুখারি, হাদিস : ৭৫৩৬)
বান্দা গুনাহ করতে পছন্দ করে আর মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মোচন করতে ভালোবাসেন। তাই তো আল্লাহ তাআলা সর্বদা বান্দার জিহ্বার দিকে তাকিয়ে থাকেন, কখন বান্দা আল্লাহ তাআলার কাছে তাওবা করে ফিরে আসে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রাতে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন দিনের গুনাহগার তাওবা করে। আবার তিনি দিনে তাঁর ক্ষমার হাত প্রসারিত করেন, যেন রাতের গুনাহগার তাওবা করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৮৮২)
পৃথিবীর সব দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও আল্লাহর দরজা সর্বদা উন্মুক্ত থাকে। গুনাহ করার পর বান্দা যেন আল্লাহর রহম হতে নিরাশ না হয়ে যায়, এ জন্য মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘হে আমার বান্দারা, যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করেন। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৫৩)
বান্দার প্রতি আল্লাহর মহব্বত ও ভালোবাসা কতটুকু, এটা যদি কোনো মানুষ জানত, তাহলে তার গোটা জীবন আল্লাহর গোলামিতে কাটিয়ে দিত। আফসোস! তবু মানুষ উদাসীন।
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে কতটুকু ভালোবাসেন
0 notes
allahisourrabb · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা এক��াত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কিত বাক্যঃ-
« আল্লাহ তায়ালা এ বিশ্বের অধিপতি ও মালিক। « তিনি এক ও অদ্বিতীয় সত্তা। « তাঁর কোনো শরিক নেই। « তিনি অনন্য ও অতুলনীয়। আল্লাহ শব্দের মধ্যেই তাঁর তুলনাহীন বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ পায়। « আল্লাহ আরবি শব্দ। পৃথিবীর কোনো ভাষায় এ শব্দের কোনো প্রতিশব্দ নেই। « এর কোনো একবচন, বহুবচন নেই। « এ শব্দের কোনো স্ত্রীলিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ নেই। « এ শব্দটি একক ও অতুলনীয়। « তিনি তাঁর সত্তা ও গুণাবলিতে একক ও অদ্বিতীয়।
আল্লাহ কুরআনে বর্ণনা করেছেনঃ
"তিনিই আল্লাহ, এক ও একমাত্র ঈশ্বর," এর অর্থ হল তিনি "অনন্ত ও পরম" এবং "তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি জন্মগ্রহণ করেননি" এবং "তাঁর সাথে তুলনা করার মতো কেউ নেই।" কিন্তু কুরআন আরো জোর এবং স্পষ্ট করার জন্য সব বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছে।
আল্লাহ তা‘আলা নিজেই নিজের জন্য এসব আসমাউল হুসনা (সুন্দর গুণবাচক নামসমূহ), সুউচ্চ সিফাতসমূহ ও সেসব সিফাত থেকে উৎসারিত আহকামসমূহ সাব্যস্ত করেছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি এগুলোর কোন একটি সাব্যস্ত করল; কিন্তু অন্যটি নেতিবাচক করল তাহলে সে কুরআন ও সুন্নাহের বিরোধিতা করল এবং তার কাজটি বিরোধপূর্ণ হলো ও ��া বাতিল বলে গণ্য হবে।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity,Names and Attributes
আল্লাহ্‌:একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি স্রস্টা আল্লাহ্‌ একমাত্র ইলাহ, জগতসমুহের সকল নিদর্শনে সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানেমহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণেকোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত�� আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কিরূপ?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই ।
আল্লাহ কেমন দেখতে? আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে। আল্লাহ শারীরিক বৈশিষ্ট্য বা সীমাবদ্ধতা দ্বারা আবদ্ধ নন  এবং তিনি মানুষের বোধগম্যতার বাইরে । অতএব, আল্লাহর এমন কোনো শারীরিক রূপ বা অবয়ব নেই যা মানুষের দ্বারা উপলব্ধি করা সম্ভব । ইসলাম শিক্ষা দেয় যে আল্লাহ একক  অসীম, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান সত্তা যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং মানবতার চূড়ান্ত বিচারক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে আল্লাহ কুরআন এবং নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর উদাহরণের মাধ্যমে মানবজাতির জন্য নির্দেশনা ও প্রজ্ঞা প্রকাশ করেছেন। যাই হোক, আল্লাহ অবিভাজ্য একক সত্তা। আল্লাহর গুণাবলী মানুষের বোধগম্যতার বাইরে এবং তাঁকে  মানুষের মন দ্বারা সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করা যায় না। আল্লাহ্‌র রূপ অস্তিত্ব রয়েছে বটে কিন্তু এই রক্ত মাংসের চোখে তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। কোন মানুষ, জ্বিন কিংবা ফিরিশতার চক্ষু দ্বারা আল্লাহ্‌কে দেখা সম্ভব নয় । আর ইহকালে তো মোটেও সম্ভব নয় । তবে আল্লাহ্‌ তায়ালা ওয়াদা করেছেন, যারা উৎকৃষ্ট জান্নাতের অধিকারী হবেন, একমাত্র তাঁরাই পরকালে আল্লাহ্‌র দিদার লাভ করার সৌভাগ্য লাভ করবেন । অর্থাৎ আল্লাহ্‌ কে তারাই দেখতে পাবেন ।  আল্লাহ্‌ যেন আমাদের সবাইকেই সেই সুযোগ দান করেন। আমীন ।
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
mylordisallah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, ��িনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কিত বাক্যঃ-
« আল্লাহ তায়ালা এ বিশ্বের অধিপতি ও মালিক। « তিনি এক ও অদ্বিতীয় সত্তা। « তাঁর কোনো শরিক নেই। « তিনি অনন্য ও অতুলনীয়। আল্লাহ শব্দের মধ্যেই তাঁর তুলনাহীন বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ পায়। « আল্লাহ আরবি শব্দ। পৃথিবীর কোনো ভাষায় এ শব্দের কোনো প্রতিশব্দ নেই। « এর কোনো একবচন, বহুবচন নেই। « এ শব্দের কোনো স্ত্রীলিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ নেই। « এ শব্দটি একক ও অতুলনীয়। « তিনি তাঁর সত্তা ও গুণাবলিতে একক ও অদ্বিতীয়।
আল্লাহ কুরআনে বর্ণনা করেছেনঃ
"তিনিই আল্লাহ, এক ও একমাত্র ঈশ্বর," এর অর্থ হল তিনি "অনন্ত ও পরম" এবং "তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি জন্মগ্রহণ করেননি" এবং "তাঁর সাথে তুলনা করার মতো কেউ নেই।" কিন্তু কুরআন আরো জোর এবং স্পষ্ট করার জন্য সব বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছে।
আল্লাহ তা‘আলা নিজেই নিজের জন্য এসব আসমাউল হুসনা (সুন্দর গুণবাচক নামসমূহ), সুউচ্চ সিফাতসমূহ ও সেসব সিফাত থেকে উৎসারিত আহকামসমূহ সাব্যস্ত করেছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি এগুলোর কোন একটি সাব্যস্ত করল; কিন্তু অন্যটি নেতিবাচক করল তাহলে সে কুরআন ও সুন্নাহের বিরোধিতা করল এবং তার কাজটি বিরোধপূর্ণ হলো ও তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity,Names and Attributes
আল্লাহ্‌:একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি স্রস্টা আল্লাহ্‌ একমাত্র ইলাহ, জগতসমুহের সকল নিদর্শনে সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানেমহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণেকোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কিরূপ?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই ।
আল্লাহ কেমন দেখতে? আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার ���া ধারণার বাহিরে। আল্লাহ শারীরিক বৈশিষ্ট্য বা সীমাবদ্ধতা দ্বারা আবদ্ধ নন  এবং তিনি মানুষের বোধগম্যতার বাইরে । অতএব, আল্লাহর এমন কোনো শারীরিক রূপ বা অবয়ব নেই যা মানুষের দ্বারা উপলব্ধি করা সম্ভব । ইসলাম শিক্ষা দেয় যে আল্লাহ একক  অসীম, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান সত্তা যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং মানবতার চূড়ান্ত বিচারক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে আল্লাহ কুরআন এবং নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর উদাহরণের মাধ্যমে মানবজাতির জন্য নির্দেশনা ও প্রজ্ঞা প্রকাশ করেছেন। যাই হোক, আল্লাহ অবিভাজ্য একক সত্তা। আল্লাহর গুণাবলী মানুষের বোধগম্যতার বাইরে এবং তাঁকে  মানুষের মন দ্বারা সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করা যায় না। আল্লাহ্‌র রূপ অস্তিত্ব রয়েছে বটে কিন্তু এই রক্ত মাংসের চোখে তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। কোন মানুষ, জ্বিন কিংবা ফিরিশতার চক্ষু দ্বারা আল্লাহ্‌কে দেখা সম্ভব নয় । আর ইহকালে তো মোটেও সম্ভব নয় । তবে আল্লাহ্‌ তায়ালা ওয়াদা করেছেন, যারা উৎকৃষ্ট জান্নাতের অধিকারী হবেন, একমাত্র তাঁরাই পরকালে আল্লাহ্‌র দিদার লাভ করার সৌভাগ্য লাভ করবেন । অর্থাৎ আল্লাহ্‌ কে তারাই দেখতে পাবেন ।  আল্লাহ্‌ যেন আমাদের সবাইকেই সেই সুযোগ দান করেন। আমীন ।
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Photo
Tumblr media
আল্লাহ্‌র পরিচয় আছে সূরা আল ইখলাসে
সূরা আল ইখলাস (আরবি ভাষায়: الإخلاص, বাংলা ভাষায়: নিষ্ঠা‎) বা সূরা আল-তাওহিদ (আরবি ভাষায়: التوحيد, বাংলা ভাষায়: একত্ব) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১২ তম সূরা। একে সচরাচরসূরা ইখলাস বা ক্বুল হু আল্লাহু আহাদ হিসাবেও উল্লেখ করা হয়ে থাকে। সূরা আল ইখলাস-এর আয়াত সংখ্যা ৪টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১টি।
আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই। আল্লাহ কারও অনুরূপ ও সমকক্ষ নন। আল্লাহ্ তাঁর কর্মে, নামে, গুণে, প্রভুত্বে, কর্তৃত্বে এক, একক, অদ্ধিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টি্র উরধে) গৌরবান্বিত আছেন। আল্লাহকে জানতে হয় তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলীর দ্বারা।
https://www.youtube.com/watch?v=1THbFCU1tJk
0 notes
ishratjahanmishublog-blog · 8 years ago
Photo
Tumblr media
ইসলাম ধর্ম গ্রহন করলেন রিভার ক্যাফের বাপ্পীর বিশেষ প্রতিবেদক ॥ নগরীর তরুন ব্যবসায়ী রিভার ক্যাফে চাইনিজ রেস্তোরার মালিক পুলিশ বান্ধব ঠিকাদার বাপ্পী রঞ্জন রায় সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে পবিত্র ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছেন। ঢাকায় নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে হলফ নামায় বাপ্পী তার পুরানো নাম পরিবর্তন করে গোলাম মোস্তফা বাপ্পী হিসাবে ঘোষনা করেছেন। হলফ নামায় বাপ্পী উল্লেখ করেন- তার পুরানো নাম বাপ্পী রঞ্জন রায়, পিতা স্বর্গীয় : বিমল কুমার রায়, মাতা: সবিতা রায়, সাং দপ্তর খানা, থানা: বরিশাল সদর, জেলা : বরিশাল। জন্ম তারিখ-০৩-০১-১৯৭৫ ইং। ধর্ম : ইসলাম, পেশা : ব্যবসা, জাতীয়তা: বাংলাদেশী। আমি এই মর্মে হলফ পূর্বক ঘোষনা করছি যে, আমি জন্ম সূত্রে বাংলাদেশের এক জন নাগরিক বটে। আমার জন্ম হয় উপরোক্ত হিন্দু পরিবারে। কিন্ত আমি শিশু কাল থেকেই মুসলিম বন্ধু-বান্ধবের সাথে বড় হওয়া ও মুসলিম পরিবারে যাতায়াতের মাধ্যমে পবিত্র ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করি। আমার মনে প্রানে বিশ^াস জন্মায় পৃথিবীতে ইসলামই হচ্ছে একমাত্র সত্য ধর্ম। সৃষ্ঠি কর্তার প্রদত্ত একমাত্র ধর্ম। তাই আমি পবিত্র ইসলাম ধর্মে মুগ্ধ হইয়া অনেক দিন যাবত ইসলাম ধর্ম গ্রহন করিবার মনস্থির করেছি। কিন্ত পারিবারিক ও আতœীয় স্বজনের চাপে এবং তাদের নির্যাতনের ইসলাম ধর্ম গ্রহন করা সম্ভব হইয়া উঠে নাই। আমি দীর্ঘ দিন পর হলেও পরিবারের সে চাপ ও নির্যাতনের ভয় কে উপেক্ষা করেই ইসলাম ধর্ম গ্রহনের চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করলাম। সুস্থ্য শরীর ও সুস্থ্য মস্তিকে কারো প্ররোচনা কিংবা ভয় ভীতি ছাড়াই স্বেচ্ছায় বিনা বল প্রয়োগে আমি পবিত্র কালেমা ‘ লা- ই লাহা- ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লাহ ’ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ বা প্রভু নাই। তিনিই একমাত্র সৃষ্ঠি কর্তা হযরত মুহম্মদ (সা:) তার প্রেরিত রাসুল। আমি এই পবিত্র কালেমা মুখে পাঠ করিয়া এবং অন্তরে বিশ^াস করিয়া মনে ও হৃদয়ে গ্রোথিত করিয়া সনাতন হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করিয়া মা, বাবা, পরিবার ও আতœীয় স্বজন এবং সমাজ ত্যাগ করিয়া আমি মসজিদের একজন ইমাম সাহেবের নিকট উপস্থিত হইয়া ইসলামী শরিয়া মোতাবেক পবিত্র ইসলাম ধর্ম গ্রহন করিলাম। অদ্য থেকে আমি আমার পুরান নাম বাপ্পী রঞ্জন রায় ত্যাগ করিয়া নতুন মুসলিম নাম মো: গোলাম মোস্তফা বাপ্পী ধারন করিলাম। আমার ইসলাম ধর্ম গ্রহন ও নতুন নাম এ হলফ নামা সম্পাদনের মাধ্যমে প্রচার করিলাম। আজ থেকে আমি একজন মুসলমান। আজ থেকে আমি ইসলাম ধর্মের রীতি নীতি ও বিধান মেনে চলবো। ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে শুরু করলাম। আমার মৃত্যু একজন মুসলমান হিসাবেই হবে।
0 notes