#সত্য মাবুদ
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য ��োনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফু��ে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্���ি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁ��়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
ilyforallahswt · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
myreligionislam · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
allahisourrabb · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, ত���ঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
mylordisallah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহই একমাত্র সত্য উপাস্য
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ কেমন?
এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস বা তাওহিদ হলো আল্লাহ্‌র অবিভাজ্য একত্ব। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা। । আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
youtube
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ্‌ কে?
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
There Is No 'True God'/ 'True Deity' except Allah.
0 notes
shameemsayedee · 11 months ago
Text
ইসলাম হলো সত্যকে গ্রহণ করা এবং অসত্যকে পরিহার, পরিত্যাগ বা বর্জন করা । ঈমান বা বিশ্বাসের মূল কথা হলো কালিমা । কালিমা শাহাদাত হলো ঈমান ও ইসলামের পঞ্চ ভিত্তির অন্যতম ভিত্তি । শাহাদাত অর্থ সাক্ষ্য দেওয়া । কালিমা শাহাদাত অর্থ সাক্ষ্য বাণী ।
কালিমাতুশ শাহাদাত’।
اَشْهَدُ اَنْ لَّا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَاشَرِيْكَ لَهُ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُه
কালিমা শাহাদাতে এই ঘোষণাই দেওয়া হয়, ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু; ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।’ অর্থাৎ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে এক আল্লাহ ব্যতীত আর কোনো মাবুদ নাই, তিনি এক ও একক, তাঁর কোনো শরিক বা অংশীদার নাই; আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি নিশ্চয়ই হজরত মুহাম্মদ ﷺ আল্লাহ তায়ালার অতি প্রিয় খাস বান্দা ও তাঁর প্রেরিত রাসুল ।’
মহান আল্লাহ তায়ালা হলেন পরম সত্য বা মহাসত্য এবং সর্বময় ক্ষমতার মালিক । এই সত্যের সাক্ষ্যই হলো ঈমান বা ঈমানের দাবি । সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব প্রিয়নবী আখেরিনবী হযরত মুহাম্মদ ﷺ হলেন মহাসত্যবাদী ও পরম বিশ্বাসী বা বিশ্বস্ত ব্যক্তি । তাঁর সত্য নবুয়ত ও রিসালাতের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও নিঃশর্ত সাক্ষ্য প্রদান ঈমানেরই অংশ । তাঁর প্রতি আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসা হলো ঈমান । তাঁর প্রতি পরিপুর্ন আনুগত্য ও অনুসরণ করা হলো ইসলামে দাখিল হওয়া ।
সাক্ষ্য দেওয়ার পূর্বশর্ত হলো প্রত্যক্ষ করা বা স্বচক্ষে অবলোকন করা বা দেখা । মহান আল্লাহ তায়ালা এমনই পরম সত্য, যা দৃশ্যমান হওয়া দিবালোকের মতো সুস্পষ্ট; তাই এটি প্রত্যক্ষকারীদের অপেক্ষা রাখে না । প্রিয়নবী বিশ্বনবী রহমাতুল্লিল আলামীন মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সততা ও সত্যবাদিতা জগৎ–খ্যাত ও প্রশ্নাতীত । যারা তাঁর জানের দুশমন ও প্রাণের শত্রু ছিলো, তারাও তাঁর সত্যতা, সততা ও বিশ্বস্ততার প্রতি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে । এ বিষয় দুটি উদ্ধৃত হয়েছে এভাবে, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মালিকুল হাক্কুল মুবিন, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি ছদিকুল ওয়াদিল আমিন ।’ অর্থাৎ ‘এক আল্লাহ ছাড়া দ্বিতীয় কোনো মাবুদ নেই, তিনি শাসক অধিপতি, তিনিই সুস্পষ্ট ও পরম সত্য; সাইয়েদুল মুরসালীন আহমাদে মুহাম্মদ ﷺ মহান আল্লাহর প্রেরিত রাসুল, চরম সত্যবাদী, ওয়াদা ও অঙ্গীকার রক্ষাকারী এবং পরম বিশ্বস্ত ও অতি বিশ্বাসী । (আল মুফরাদাত, বুখারি)। সব নবী ও রাসুল সত্যবাদী ছিলেন । আল্লাহ তায়ালা কুরআনুল কারিমে বলেনঃ ‘আপনি এই গ্রন্থে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর বিষয় আলোচনা করুন, নিশ্চয় তিনি ছিলেন সত্যবাদী নবী ।’ (সুরা-১৯ [৪৪] মারিয়াম, রুকু: ৩, আয়াত: ৪১, পারা: ১৬ )।
ইসলামের শিক্ষাসমূহের প্রধান তিনটি শিক্ষা হলো: সত্যতা, পবিত্রতা ও প্রেম । আল্লাহ তায়ালাকে পেতে হলে তাঁর প্রতি প্রেম থাকতে হবে; তাঁর প্রিয়তম মানুষ হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি বিশ্বাস ও ভালোবাসা থাকতে হবে, থাকতে হবে পূর্ণ আনুগত্য; এটাই হলো প্রেম । আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা পবিত্র, তিনি ‘সুব্বুহুন কুদ্দুস’ তথা পরম পবিত্র; তাঁর প্রিয় হাবীব হযরত মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ ﷺ সর্বদা পবিত্র জীবন যাপন করেছেন । তাই আল্লাহ ও তাঁর রাসুল মুহাম্মদ সর্বশেষ নবী ﷺ-এর প্রেমিক হতে হলে তাকে পবিত্র জীবন যাপন করতে হবে; এটাই হলো পবিত্রতা । ঈমান ও ইসলামের জন্য যেহেতু জীবনের পবিত্রতা শর্ত, তাই বিশ্বাসী মোমিন বান্দাকে সদা সত্যাশ্রয়ী হতে হয়; এটাই হলো সত্যতা । আশেক ও মাশুকের মাঝে আড়াল থাকে না, সুতরাং এখানে মিথ্যার অনুপ্রবেশের সুযোগই নেই । মিথ্যার ধূম্রজাল হলো বেড়া বা আড়াল; মিথ্যা যেখানে আসে সেখানে প্রেম থাকে না ।
সত্যতা মানুষকে সব কলুষ ও কালিমা থেকে পবিত্র করে, পবিত্রতা মানুষের মাঝে প্রেমভাব জাগ্রত করে; শুদ্ধাচারের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে, শুদ্ধাচার বা পবিত্রতা মানুষকে সত্যতা বা পরম সত্যে উপনীত করে ।
সত্য সাক্ষ্যদানের মাধ্যমেই মোমিনের ঈমানের সূচনা হয়; তাই মোমিন ব্যক্তির সারা জীবন এই সত্যকে আঁকড়ে ধরে রাখতে হয়; এ যে তার ঈমান, তার বিশ্বাস । বিশ্বাসের সঙ্গে প্রতারণা বা বিশ্বাসঘাতকতা আত্মপ্রবঞ্চনার শামিল ।
সত্য ব্যতীত মানুষ মোমিন হয় না; মুসলমান কখনো অসত্য বলতে পারে না বা মিথ্যা বলার সুযোগ থাকে না । ইসলামে সব সময় সত্য বলা ও সত্য সাক্ষ্য দেওয়া ফরজ ইবাদত ও জরুরি কর্তব্য বলে পরিগণিত । এই সত্যতা মনোজগতে, চিন্তাচেতনায়, কল্পনায় ও পরিকল্পনায় । এই সত্যতা মুখের ভাষায় । এই সত্যতা যাবতীয় কর্মকাণ্ডে, ওয়াদায়, অঙ্গপ্রত্যঙ্গে । সত্যতা বা সততা প্রতিটি কদমে বা পদক্ষেপে; সত্যতা বা সততা প্রতিটি ছোঁয়া বা স্পর্শে; সত্যতা বা সততা প্রতিটি দৃষ্টি–পলক বা ভ্রু-কুঞ্চনে; সত্যতা বা সততা প্রতিটি ধ্বনিতে, প্রতিটি শব্দে ও প্রতিটি বাক্যে; সত্যতা বা সততা প্রতিটি শ্রবণে ও অনুভবে ।
অসত্য ভাষণ, মিথ্যা বিবৃতি, মিথ্যা অভিযোগ, মিথ্যা সাক্ষ্য সমাজ���ে কলুষিত করে । এর দ্বারা ন্যায়বিচার বা সুশাসনের বিলুপ্তি ঘটে । ইনসাফ ভিত্তিক, ন্যায় পরায়ন সমাজ গড়তে সততা প্রয়োজন । সৎশাসনের অভাবে সমাজে অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম, অনাচার ব্যাভিচার বেড়ে গিয়ে অরাজকতার সৃষ্টি হয় ।
সত্যের বিপরীত হলো মিথ্যা বা অসত্য । মিথ্যা বলা হারাম ও চরম পাপকার্য । হাদিস শরিফে রয়েছে, ‘মিথ্যা পাপের জননী ।’ (বুখারি শরিফ)। ‘সত্য মানুষকে মুক্তি দেয়, মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে দেয় ।’ কারণ, মানুষ যখন হারাম বা পাপকার্য সংঘটন করে, তখন তার ঈমান বা বিশ্বাস তার সঙ্গে সক্রিয় থাকে না । তখন তার ঈমান বা বিশ্বাস তার থেকে আলাদা হয়ে শূন্যে ঝুলতে থাকে; যতক্ষণ পর্যন্ত সে ওই মিথ্যায় বা পাপে লিপ্ত থাকে । (বুখারি শরিফ ও মুসলিম শরিফ)। পুনরায় তওবা করে অনুতপ্ত হয়ে মিথ্যা ও পাপ বর্জনের দৃঢ় প্রত্যয় গ্রহণ করলেই ঈমান আবার তার কাছে ফিরে আসে ।
মিথ্যার পরিণতি সম্পর্কে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা বলেনঃ ‘তোমরা জগতে ভ্রমণ করো ও দেখো, মিথ্যাবাদীদের কী পরিণতি হয়েছিল!’ (সুরা-৩ [৮৯] আলে ইমরান, রুকু: ১৪, আয়াত: ১৩৭, পারা: ৪)।
রোজ কিয়ামতে হাশরের ময়দানে বিচারের সময় মানুষ নিজের প্রতি সাক্ষ্য দেবে । যারা ইহজগতে মিথ্যা বলে অভ্যস্ত তারা পরকালে মিথ্যা; তারা নিষ্পাপ পবিত্রাত্মা ফেরেশতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলবে । তখন আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাদের জবান বন্ধ করে দিয়ে তাদের পাপ সম্পাদনকারী অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সাক্ষ্য নেবেন । ‘আজ আমি তাদের মুখে সিলমোহর করে দেব; তাদের হস্তসমূহ আমার সঙ্গে কথা বলবে এবং তাদের পাগুলো সাক্ষ্য দেবে, যা তারা (মিথ্যা-পাপ) অর্জন করেছিল । (সুরা-৩৬ [৪১] ইয়াছিন, রুকু: ৪, আয়াত: ৬৫, পারা: ২৩)। এমতাবস্থায় গত্যন্তর না দেখে কিছু লোক সত্য স্বীকার করবে (যদিও সেদিন তা কোনো কাজে আসবে না)।
একমাত্র সত্য সাক্ষ্য ও ন্যায় বিধানই পারে সমাজে দেশে বা রাষ্ট্রে শাস্তি বজায় রাখতে ও শৃঙ্খলা আনতে । আল্লাহ ন্যায়বান, তিনি ন্যায়বিচার করবেন ।
প্রতিটি হারাম কর্ম ও হারাম বস্তু কবিরা গুনাহ বা বড় পাপ । মিথ্যা হলো পাপের আকর বা মহাপাপ । স্বেচ্ছায় অভ্যাসে প্রকাশ্যে কবিরা গুনাহ করলে এবং তা থেকে খাঁটি তাওবা না করলে তাকে ফাসিক বলা হয় । ফাসিক অর্থ গুনাহগার বা পাপাচারী; ইসলামি আদালতে ফাসিকের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয় । কারণ সে কালিমা শাহাদাতের সাক্ষ্য ভঙ্গ করেছে । সুতরাং মোমিনের উচিত মৃত্যু পর্যন্ত সারা জীবন ��ালিমা শাহাদাতের সাক্ষ্যের ওপর দৃঢ় অবিচল থেকে স্বীয় ঈমান ও ইসলাম রক্ষা করা ।
শামীম সাঈদী
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
Allah is the One and Only ‘true God’
Allah is the One, He is similar to none
Allah is Exalted above all Creations.
Allah is the One and Only 'True Deity'
He has the Perfect power and divinity.
 আল্লাহ্‌ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ।
“আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
সৃষ্টি সকল কিছুর ঊরধে সমুন্নত,      
সবকিছুই তাঁর ক্ষমতা, জ্ঞান ও নিয়ন্ত্রণে
আর কিছুই নেই কোথাও তাঁর মতো।“
2 notes · View notes
drhreza · 3 years ago
Text
বান্দা তার রবের মুখাপেক্ষী #১
সকল মানুষ নিজেদের দ্বীন-দুনিয়ার বিভিন্ন বিষয়ে নিজেদের কল্যাণ-সাধন ও অনিষ্ট প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আল্লাহ্‌ তা'আলার মুখাপেক্ষী। আল্লাহ্‌ তা'আলা বলেন -
“হে মানুষ, তোমরা আল্লাহ্‌র প্রতি মুখাপেক্ষী আর আল্লাহ্‌ অমুখাপেক্ষী ও প্রশংসিত।”
রেফারেন্সঃ সূরা আল-ফাতিরঃ ৩৫:১৫
বান্দা তার রবের মুখাপেক্ষী #২
নবী (ﷺ) প্রত্যেক সালাতের শেষে সালাম ফিরিয়ে বলতেন - বান্দা তার দ্বীন-দুনিয়ার সকল প্রয়োজন তার রবের কাছে চাইবে, কারণ সব কিছুর ভাণ্ডার আল্লাহ্‌ তা'আলার হাতে। আল্লাহ্‌ তা‘আলা বলেন -
“আর প্রতিটি বস্তুরই ভান্ডারসমূহ রয়েছে আমার কাছে এবং আমি তা অবতীর্ণ করি কেবল নির্দিষ্ট পরিমাণে।” (সূরা আল-হিজরঃ ১৫:২১)
আল্লাহ্‌ যা দেন, তা কেউ আটকে রাখতে পারে না; আবার তিনি যা রুখে দেন, তা কেউ দিতে পারে না।
লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়া‘হদাহু লা- শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল ‘হামদু, ওয়া হুআ ‘আলা- কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর, আল্লা-হুম্মা লা- মা-নি’আ লিমা-আ‘অ্‌ত্বাইতা, ওয়ালা- মু‘অ্‌ত্বিয়া লিমা- মানা‘অ্‌তা, ওয়ালা- ইয়ান্‌ফা‘উ যাল জাদ্দি মিনকাল জাদ্দু
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য মাবুদ নেই, তিনি একক, তার কোনো শরীক নেই। রাজত্ব তারই এবং প্রশংসা তারই। তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান। হে আল্লাহ্‌! তুমি যা দাও, তা কেউ রুখতে পারে না; তুমি যা রুখে দাও, তা কেউ দিতে পারে না; তোমার বিপরীতে ধনীর প্রাচুর্য তার কোনও কাজে লাগে না।
রেফারেন্সঃ বুখারীঃ ৮৪৪
দাসমুক্তির সওয়াব
নিম্নোক্ত বাণীটি ১০ বার বলবে -
লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়া‘হদাহু লা- শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল ‘হামদু, ওয়া হুআ ‘আলা- কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য মাবুদ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
রাসূলুল্লাহ্‌ (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি উপরোক্ত কথাটি ১০ বার বলবে এটা তার জন্য এমন হবে যেন সে ইসমাঈল (আঃ)-এর সন্তানদের চারজনকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করল।
রেফারেন্সঃ বুখারীঃ ৬৪০৪
1 note · View note
quransunnahdawah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
youtube
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্‌কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্‌র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
youtube
আল্লাহ্‌একমাত্র সত্য উপাস্য
 
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী ��ুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
Islamic sentences with Bengali vowels
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
youtube
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্‌কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্‌র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
youtube
আল্লাহ্‌একমাত্র সত্য উপাস্য
 
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
Islamic sentences with Bengali vowels
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
ilyforallahswt · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
youtube
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্‌কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্‌র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
youtube
আল্লাহ্‌একমাত্র সত্য উপাস্য
 
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
Islamic sentences with Bengali vowels
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
myreligionislam · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
youtube
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্‌কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্‌র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
youtube
আল্লাহ্‌একমাত্র সত্য উপাস্য
 
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞ���নী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
Islamic sentences with Bengali vowels
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্‌ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
allahisourrabb · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কিত বাক্যঃ-
« আল্লাহ তায়ালা এ বিশ্বের অধিপতি ও মালিক। « তিনি এক ও অদ্বিতীয় সত্তা। « তাঁর কোনো শরিক নেই। « তিনি অনন্য ও অতুলনীয়। আল্লাহ শব্দের মধ্যেই তাঁর তুলনাহীন বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ পায়। « আল্লাহ আরবি শব্দ। পৃথিবীর কোনো ভাষায় এ শব্দের কোনো প্রতিশব্দ নেই। « এর কোনো একবচন, বহুবচন নেই। « এ শব্দের কোনো স্ত্রীলিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ নেই। « এ শব্দটি একক ও অতুলনীয়। « তিনি তাঁর সত্তা ও গুণাবলিতে একক ও অদ্বিতীয়।
আল্লাহ কুরআনে বর্ণনা করেছেনঃ
"তিনিই আল্লাহ, এক ও একমাত্র ঈশ্বর," এর অর্থ হল তিনি "অনন্ত ও পরম" এবং "তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি জন্মগ্রহণ করেননি" এবং "তাঁর সাথে তুলনা করার মতো কেউ নেই।" কিন্তু কুরআন আরো জোর এবং স্পষ্ট করার জন্য সব বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছে।
আল্লাহ তা‘আলা নিজেই নিজের জন্য এসব আসমাউল হুসনা (সুন্দর গুণবাচক নামসমূহ), সুউচ্চ সিফাতসমূহ ও সেসব সিফাত থেকে উৎসারিত আহকামসমূহ সাব্যস্ত করেছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি এগুলোর কোন একটি সা���্যস্ত করল; কিন্তু অন্যটি নেতিবাচক করল তাহলে সে কুরআন ও সুন্নাহের বিরোধিতা করল এবং তার কাজটি বিরোধপূর্ণ হলো ও তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity,Names and Attributes
আল্লাহ্‌:একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি স্রস্টা আল্লাহ্‌ একমাত্র ইলাহ, জগতসমুহের সকল নিদর্শনে সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানেমহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণেকোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কিরূপ?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। ��োরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই ।
আল্লাহ কেমন দেখতে? আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে। আল্লাহ শারীরিক বৈশিষ্ট্য বা সীমাবদ্ধতা দ্বারা আবদ্ধ নন  এবং তিনি মানুষের বোধগম্যতার বাইরে । অতএব, আল্লাহর এমন কোনো শারীরিক রূপ বা অবয়ব নেই ���া মানুষের দ্বারা উপলব্ধি করা সম্ভব । ইসলাম শিক্ষা দেয় যে আল্লাহ একক  অসীম, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান সত্তা যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং মানবতার চূড়ান্ত বিচারক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে আল্লাহ কুরআন এবং নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর উদাহরণের মাধ্যমে মানবজাতির জন্য নির্দেশনা ও প্রজ্ঞা প্রকাশ করেছেন। যাই হোক, আল্লাহ অবিভাজ্য একক সত্তা। আল্লাহর গুণাবলী মানুষের বোধগম্যতার বাইরে এবং তাঁকে  মানুষের মন দ্বারা সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করা যায় না। আল্লাহ্‌র রূপ অস্তিত্ব রয়েছে বটে কিন্তু এই রক্ত মাংসের চোখে তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। কোন মানুষ, জ্বিন কিংবা ফিরিশতার চক্ষু দ্বারা আল্লাহ্‌কে দেখা সম্ভব নয় । আর ইহকালে তো মোটেও সম্ভব নয় । তবে আল্লাহ্‌ তায়ালা ওয়াদা করেছেন, যারা উৎকৃষ্ট জান্নাতের অধিকারী হবেন, একমাত্র তাঁরাই পরকালে আল্লাহ্‌র দিদার লাভ করার সৌভাগ্য লাভ করবেন । অর্থাৎ আল্লাহ্‌ কে তারাই দেখতে পাবেন ।  আল্লাহ্‌ যেন আমাদের সবাইকেই সেই সুযোগ দান করেন। আমীন ।
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটি��� মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
mylordisallah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
Attributes of Allah
ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:
আল্লাহর কোন অংশীদার নেই, কোন সমকক্ষ নেই এবং কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;
তার কোন সন্তান বা স্ত্রী নেই এবং তিনি কারও সন্তান নন;
তার উপাসনা অথবা সহায়তা প্রার্থনার জন্যে কাউকে বা কিছুর মধ্যস্থতার প্রয়োজন নাই;
তাঁর কাউকে উপাসনার প্রয়োজন হয় না;
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর
কত সুন্দর এই পৃথিবী, কত রঙিন এই আসমান ও জমিন। ফজরের সময় যখন ঘুম থেকে উঠি, স্নিগ্ধ ‎হাওয়ায় আমাদের মন জুড়িয়ে যায়। 
একটু বাদে যখন সূর্য উঁকি মারে, মিহি আলোয় সব রঙিন হয়ে ‎পড়ে। মোরগ ডাকে, মৌমাছি ফুলে ফুলে খুঁজে বেড়ায় মধু, আর মানুষ বেরিয়ে যায় রোজগারের তালাশে। ‎তারপর সূর্যের যখন তেজ বেড়ে যায়, গাছে গাছে ফুঠে ওঠে শ্যামলিমা—পৃথিবীকে মনে হয় এক সবুজ ‎সাগর, আর আমরা যেন মাছ!‎
এত সুন্দর এই পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা অদ্বিতীয় একক—তিনি আল্লাহ। বড়ো পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্তের ‎যতদূরে চোখ যায়, কিংবা রাতের আকাশে যতটা তারা গুণতে পারি—এসবের বাইরেও আমাদের অদেখা ‎যতকিছু আছে, তার সবই তিনি সৃষ্টি করেছেন। তার কুদরতি হাতের ছোঁয়ায় জগৎ পেয়েছে রঙ, মানুষ ‎পেয়েছে বুদ্ধিমত্তা। 
তিনিই আকাশের চোখে লাগিয়েছেন নুরের কাজলকালো সুরমা আর জমিনকে ‎বানিয়েছেন রিজিকের দস্তরখান। এই সৌন্দর্যে যখনই চোখ বুলাই, আপনাআপনিই মুখ থেকে বেরিয়ে ‎আসে—‘সমস্ত প্রশংসা আপনার। আপনিই কেবল শক্তিমান, আপনি ছাড়া নেই কোনো মাবুদ—উপাসনার ‎উপযোগী।’‎
তিনি আমাদের রব, তিনিই বিচার দিবসের মালিক। আমরা কেবল তাঁরই এবাদত করি, তাঁর কাছেই ‎সাহায্য প্রার্থনা করি। ‎তার জন্য নামাজ পড়ি, হালাল-হারাম মেনে চলি, আর তাঁরই গুণগান গাই। ‎আসমান-জমিনে এমন অনেক ফেরেশতা আছেন—যারা দিনরাত কেবল আল্লাহর প্রশংসা গায়। 
আমরা যদি ‎সব ছেড়েছুড়ে সারাদিন সারারাত শুধু আল্লাহর প্রশংসা করি, তবু তাঁর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করত ‎পারব না। তিনি রহমানুর রহিম—পরম করুণাময় অতিশয় দয়ালু। আমরা সবাই তার নেয়ামতের চাদরে ‎আচ্ছাদিত, তিনিই আমাদের খাবার খাওয়ান, ঘুম পাড়ান। 
তার হুকুম ছাড়া এই মহাবিশ্বে কোনো ঘটনাই ‎ঘটে না, তাঁর অবগতি ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না। তাই আমরা যা কিছুর প্রশংসাই করি না কেন, সকল ‎প্রকার প্রশংসার একমাত্র প্রাপ্য তিনি আল্লাহ। ‎
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কিত বাক্যঃ-
« আল্লাহ তায়ালা এ বিশ্বের অধিপতি ও মালিক। « তিনি এক ও অদ্বিতীয় সত্তা। « তাঁর কোনো শরিক নেই। « তিনি অনন্য ও অতুলনীয়। আল্লাহ শব্দের মধ্যেই তাঁর তুলনাহীন বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ পায়। « আল্লাহ আরবি শব্দ। পৃথিবীর কোনো ভাষায় এ শব্দের কোনো প্রতিশব্দ নেই। « এর কোনো একবচন, বহুবচন নেই। « এ শব্দের কোনো স্ত্রীলিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ নেই। « এ শব্দটি একক ও অতুলনীয়। « তিনি তাঁর সত্তা ও গুণাবলিতে একক ও অদ্বিতীয়।
আল্লাহ কুরআনে বর্ণনা করেছেনঃ
"তিনিই আল্লাহ, এক ও একমাত্র ঈশ্বর," এর অর্থ হল তিনি "অনন্ত ও পরম" এবং "তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি জন্মগ্রহণ করেননি" এবং "তাঁর সাথে তুলনা করার মতো কেউ নেই।" কিন্তু কুরআন আরো জোর এবং স্পষ্ট করার জন্য সব বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছে।
আল্লাহ তা‘আলা নিজেই নিজের জন্য এসব আসমাউল হুসনা (সুন্দর গুণবাচক নামসমূহ), সুউচ্চ সিফাতসমূহ ও সেসব সিফাত থেকে উৎসারিত আহকামসমূহ সাব্যস্ত করেছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি এগুলোর কোন একটি সাব্যস্ত করল; কিন্তু অন্যটি নেতিবাচক করল তাহলে সে কুরআন ও সুন্নাহের বিরোধিতা করল এবং তার কাজটি বিরোধপূর্ণ হলো ও তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity,Names and Attributes
আল্লাহ্‌:একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি স্রস্টা আল্লাহ্‌ একমাত্র ইলাহ, জগতসমুহের সকল নিদর্শনে সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানেমহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণেকোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যে���ানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে দশটি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়।, তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর ।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কিরূপ?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই ।
আল্লাহ কেমন দেখতে? আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে। আল্লাহ শারীরিক বৈশিষ্ট্য বা সীমাবদ্ধতা দ্বারা আবদ্ধ নন  এবং তিনি মানুষের বোধগম্যতার বাইরে । অতএব, আল্লাহর এমন কোনো শারীরিক রূপ বা অবয়ব নেই যা মানুষের দ্বারা উপলব্ধি করা সম্ভব । ইসলাম শিক্ষা দেয় যে আল্লাহ একক  অসীম, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান সত্তা যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং মানবতার চূড়ান্ত বিচারক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে আল্লাহ কুরআন এবং নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর উদাহরণের মাধ্যমে মানবজাতির জন্য নির্দেশনা ও প্রজ্ঞা প্রকাশ করেছেন। যাই হোক, আল্লাহ অবিভাজ্য একক সত্তা। আল্লাহর গুণাবলী মানুষের বোধগম্যতার বাইরে এবং তাঁকে  মানুষের মন দ্বারা সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করা যায় না। আল্লাহ্‌র রূপ অস্তিত্ব রয়েছে বটে কিন্তু এই রক্ত মাংসের চোখে তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। কোন মানুষ, জ্বিন কিংবা ফিরিশতার চক্ষু দ্বারা আল্লাহ্‌কে দেখা সম্ভব নয় । আর ইহকালে তো মোটেও সম্ভব নয় । তবে আল্লাহ্‌ তায়ালা ওয়াদা করেছেন, যারা উৎকৃষ্ট জান্নাতের অধিকারী হবেন, একমাত্র তাঁরাই পরকালে আল্লাহ্‌র দিদার লাভ করার সৌভাগ্য লাভ করবেন । অর্থাৎ আল্লাহ্‌ কে তারাই দেখতে পাবেন ।  আল্লাহ্‌ যেন আমাদের সবাইকেই সেই সুযোগ দান করেন। আমীন ।
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
Allah is the One and Only True God/Deity. আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’/উপাস্য।
Allah is the Only True God / Deity. There is no ‘True God’ except Allah. #Allah is Exalted above His ‘Arsh (above heavens). Know Allah by His Most Beautiful Names and Lofty Attributes.
1 note · View note