#সূরা ইখলাস
Explore tagged Tumblr posts
muslimstage1 · 2 years ago
Video
youtube
মধুর সূরা ইখলাস | Quran Recitation | বিশ্বজয়ী ক্বারী সাইদুল ইসলাম আসাদ |...
0 notes
quransunnahdawah · 5 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
https://www.youtube.com/watch?v=1QvBWoTLtU8&t=76s
https://www.youtube.com/watch?v=h0lVT3lxIN0&t=414s
https://www.youtube.com/watch?v=8jGalaSh3oI
youtube
কুরআন শিক্ষা টিপস
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
আল কুরআন শেখার সহজ উপায়?
জ্ঞান এবং বোঝার জন্য একটি আন্তরিক অভিপ্রায় সঙ্গে শুরু করুন. কার্যকর শেখার অগ্রগতির জন্য প্রতিদিন ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত সময় দিন। ছোট আয়াত দিয়ে শুরু করুন, ধীরে ধীরে আরও জটিল আয়াতে অগ্রসর হন। কুরআন তেলাওয়াত, শ্রবণ এবং বোঝার কার্যকলাপে নিজেকে নিমজ্জিত করুন।
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
আরবি বর্ণ পরিচয় প্রথম কাজ হবে আরবি ভাষার সকল বর্ণ চিনতে পারা এবং উচ্চারণ করা। বাংলাভাষায় আমরা বামদিকে থেকে পড়া শুরু করি কিন্তু আরবি ভাষা বা কোরআন পাঠের সময় ডানদিক থেকে শুরু করতে হয়। আরবি বর্ণ ডানদিক থেকে বামে লিখা হয়ে থাকে।
কুরআন কিভাবে পড়তে হবে?
নতুনদের কুরআনের ছোট সূরা (অধ্যায়) পড়ার মাধ্যমে শুরু করা উচিত। আল-ফাতিহা, আল-ইখলাস, আল-ফালাক এবং আন-নাসের মতো সূরাগুলি চমৎকার শুরুর পয়েন্ট। এই সূরাগুলো দৈর্ঘ্যে ছোট এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ধারণা প্রদান করে।
কিভাবে সহজে কুরআন শিখবেন?
কুরআন আয়াতের বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকরা দ্রুত কুরআন শেখার জন্য 5 টি টিপস নিয়ে এসেছেন।
আপনার মন পরিষ্কার করুন. ...
শেখার পরিবেশ প্রস্তুত করুন। ...
কলম এবং কাগজ দিয়ে নোট নিন। ...
আপনার শিক্ষকের সাথে জড়িত থাকুন এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন। .
কুরআন মুখস্থ করার সর্বোত্তম কৌশল ক���?
ইখলাস - (আন্তরিকতা)
উচ্চারণ ও আবৃত্তি।
স্মৃতিচারণের জন্য একটি দৈনিক সীমা।
আপনার সীমা অতিক্রম না.
কুরআনের একই কপি ব্যবহার করা।
বোঝাই মুখস্থ করার উপায়।
আবৃত্তি প্রবাহ হলেই এগিয়ে যান।
অন্যদের আবৃত্তি করা.
কিভাবে সঠিকভাবে কুরআন অধ্যয়ন করবেন?
নতুনদের জন্য অনলাইনে কুরআন শেখার সহজ উপায়
ভাষা আয়ত্ত করা:...
পরিশোধন উচ্চারণ:...
আলিঙ্গন শ্রবণ শিক্ষা: ...
সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুশীলন: ...
পরিষ্কার শিক্ষার উদ্দেশ্য স্থাপন করুন:...
বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করুন:...
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টাডি রুটিন তৈরি করুন:...
জ্ঞানী পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিন:
পবিত্র কুরআন শেখার কিছু সহজ পদ্ধতি
সর্বপ্রথম আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি। এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি বলতে আপনি বেশ কিছু উপায় কুরআন শিখতে পারেন। নিচে কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
 বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ ও প্রায় সকলের রয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে বিভিন্ন কুরআন শিক্ষা লেসন দেখার মাধ্যমেও কোরআন শিক্ষা সহজে অর্জন করতে পারেন। ইউটিউবে অসংখ্য প্লে-লিস্ট এবং ভিডিও রয়েছে কুরআন শেখার বিষয়ে। সুতরাং আপনি চাইলে এই লেসন গুলোর ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে যাতে আপনি সহিহ শুদ্ধ কুরআন শেখার নিয়ম গুলি দেখছেন। ইউটিউব এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা বর্তমান সময়ের জন্য একটি অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি।  
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অল্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন। 
তৃতীয়তঃ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের কুরআন শিক্ষা বই এর মাধ্যমে কুরআন শিখতে চান তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট সমস্যা হবে সেটি হচ্ছে আপনার উচ্চারণ সহি শুদ্ধ হচ্ছে কিনা সেটি আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না। তাই আপনি যদি এভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন যে ব্যক্তি সহি শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে তার কাছে মাঝে মাঝে গিয়ে আপনার কুরআন পাঠ শোনান যাতে আপনি আপনার ভুল ত্রুটিগুলো বুঝতে পারেন এবং শুধরে নিতে পারেন।  
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহি শুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন। আপনি যখন প্রতিনিয়ত তাদের তেলওয়াত শুনতে থাকবেন তখন আপনার মাঝে থাকা জড়তা কেটে যাবে এবং আপনি যদি অনেক পূর্বে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখে থাকেন এবং সেটাতে যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আশা করা যায় প্রতিনিয়ত সহ��� শুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শোনার দ্বারা আপনার ভুল ত্রুটি গুলি ধীরে ধীরে কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ইন্সটল করে ও আপনি কুরআন শেখার পথযাত্রা সহজ করতে পারেন। 
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 
এর মাধ্যমে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করে কুরআন শিখতে হবে না আপনি নিশ্চিন্তে কুরআন শিখতে পারবেন শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে যা অবশ্যই আপনার জন্য অনেক বেশি সহজ এবং উপভোগ্য হবে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে,অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা যেহেতু সবচেয়ে সহজ, তবে এক্ষেত্রে কোন কোর্স আমার জন্য উপযুক্ত হবে? এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ঘুড়ি লার্নিং থেকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা কোর্স বেছে নেয়া। 
youtube
youtube
youtube
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 5 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
https://www.youtube.com/watch?v=1QvBWoTLtU8&t=76s
https://www.youtube.com/watch?v=h0lVT3lxIN0&t=414s
https://www.youtube.com/watch?v=8jGalaSh3oI
youtube
কুরআন শিক্ষা টিপস
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
আল কুরআন শেখার সহজ উপায়?
জ্ঞান এবং বোঝার জন্য একটি আন্তরিক অভিপ্রায় সঙ্গে শুরু করুন. কার্যকর শেখার অগ্রগতির জন্য প্রতিদিন ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত সময় দিন। ছোট আয়াত দিয়ে শুরু করুন, ধীরে ধীরে আরও জটিল আয়াতে অগ্রসর হন। কুরআন তেলাওয়াত, শ্রবণ এবং বোঝার কার্যকলাপে নিজেকে নিমজ্জিত করুন।
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
আরবি বর্ণ পরিচয় প্রথম কাজ হবে আরবি ভাষার সকল বর্ণ চিনতে পারা এবং উচ্চারণ করা। বাংলাভাষায় আমরা বামদিকে থেকে পড়া শুরু করি কিন্তু আরবি ভাষা বা কোরআন পাঠের সময় ডানদিক থেকে শুরু করতে হয়। আরবি বর্ণ ডানদিক থেকে বামে লিখা হয়ে থাকে।
কুরআন কিভাবে পড়তে হবে?
নতুনদের কুরআনের ছোট সূরা (অধ্যায়) পড়ার মাধ্যমে শুরু করা উচিত। আল-ফাতিহা, আল-ইখলাস, আল-ফালাক এবং আন-নাসের মতো সূরাগুলি চমৎকার শুরুর পয়েন্ট। এই সূরাগুলো দৈর্ঘ্যে ছোট এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ধারণা প্রদান করে।
কিভাবে সহজে কুরআন শিখবেন?
কুরআন আয়াতের বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকরা দ্রুত কুরআন শেখার জন্য 5 টি টিপস নিয়ে এসেছেন।
আপনার মন পরিষ্কার করুন. ...
শেখার পরিবেশ প্রস্তুত করুন। ...
কলম এবং কাগজ দিয়ে নোট নিন। ...
আপনার শিক্ষকের সাথে জড়িত থাকুন এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন। .
কুরআন মুখস্থ করার সর্বোত্তম কৌশল কি?
ইখলাস - (আন্তরিকতা)
উচ্চারণ ও আবৃত্তি।
স্মৃতিচারণের জন্য একটি দৈনিক সীমা।
আপনার সীমা অতিক্রম না.
কুরআনের একই কপি ব্যবহার করা।
বোঝাই মুখস্থ করার উপায়।
আবৃত্তি প্রবাহ হলেই এগিয়ে যান।
অন্যদের আবৃত্তি করা.
কিভাবে সঠিকভাবে কুরআন অধ্যয়ন করবেন?
নতুনদের জন্য অনলাইনে কুরআন শেখার সহজ উপায়
ভাষা আয়ত্ত করা:...
পরিশোধন উচ্চারণ:...
আলিঙ্গন শ্রবণ শিক্ষা: ...
সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুশীলন: ...
পরিষ্কার শিক্ষার উদ্দেশ্য স্থাপন করুন:...
বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করুন:...
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টাডি রুটিন তৈরি করুন:...
জ্ঞানী পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিন:
পবিত্র কুরআন শেখার কিছু সহজ পদ্ধতি
সর্বপ্রথম আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি। এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি বলতে আপনি বেশ কিছু উপায় কুরআন শিখতে পারেন। নিচে কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
 বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ ও প্রায় সকলের রয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে বিভিন্ন কুরআন শিক্ষা লেসন দেখার মাধ্যমেও কোরআন শিক্ষা সহজে অর্জন করতে পারেন। ইউটিউবে অসংখ্য প্লে-লিস্ট এবং ভিডিও রয়েছে কুরআন শেখার বিষয়ে। সুতরাং আপনি চাইলে এই লেসন গুলোর ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে যাতে আপনি সহিহ শুদ্ধ কুরআন শেখার নিয়ম গুলি দেখছেন। ইউটিউব এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা বর্তমান সময়ের জন্য একটি অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি।  
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অল্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন। 
তৃতীয়তঃ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের কুরআন শিক্ষা বই এর মাধ্যমে কুরআন শিখতে চান তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট সমস্যা হবে সেটি হচ্ছে আপনার উচ্চারণ সহি শুদ্ধ হচ্ছে কিনা সেটি আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না। তাই আপনি যদি এভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন যে ব্যক্তি সহি শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে তার কাছে মাঝে মাঝে গিয়ে আপনার কুরআন পাঠ শোনান যাতে আপনি আপনার ভুল ত্রুটিগুলো বুঝতে পারেন এবং শুধরে নিতে পারেন।  
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহি শুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন। আপনি যখন প্রতিনিয়ত তাদের তেলওয়াত শুনতে থাকবেন তখন আপনার মাঝে থাকা জড়তা কেটে যাবে এবং আপনি যদি অনেক পূর্বে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখে থাকেন এবং সেটাতে যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আশা করা যায় প্রতিনিয়ত সহি শুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শোনার দ্বারা আপনার ভুল ত্রুটি গুলি ধীরে ধীরে কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ইন্সটল করে ও আপনি কুরআন শেখার পথযাত্রা সহজ করতে পারেন। 
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 
এর মাধ্যমে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করে কুরআন শিখতে হবে না আপনি নিশ্চিন্তে কুরআন শিখতে পারবেন শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে যা অবশ্যই আপনার জন্য অনেক বেশি সহজ এবং উপভোগ্য হবে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে,অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা যেহেতু সবচেয়ে সহজ, তবে এক্ষেত্রে কোন কোর্স আমার জন্য উপযুক্ত হবে? এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ঘুড়ি লার্নিং থেকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা কোর্স বেছে নেয়া। 
youtube
youtube
youtube
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
0 notes
ilyforallahswt · 5 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
https://www.youtube.com/watch?v=1QvBWoTLtU8&t=76s
https://www.youtube.com/watch?v=h0lVT3lxIN0&t=414s
https://www.youtube.com/watch?v=8jGalaSh3oI
youtube
কুরআন শিক্ষা টিপস
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
আল কুরআন শেখার সহজ উপায়?
জ্ঞান এবং বোঝার জন্য একটি আন্তরিক অভিপ্রায় সঙ্গে শুরু করুন. কার্যকর শেখার অগ্রগতির জন্য প্রতিদিন ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত সময় দিন। ছোট আয়াত দিয়ে শুরু করুন, ধীরে ধীরে আরও জটিল আয়াতে অগ্রসর হন। কুরআন তেলাওয়াত, শ্রবণ এবং বোঝার কার্যকলাপে নিজেকে নিমজ্জিত করুন।
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
আরবি বর্ণ পরিচয় প্রথম কাজ হবে আরবি ভাষার সকল বর্ণ চিনতে পারা এবং উচ্চারণ করা। বাংলাভাষায় আমরা বামদিকে থেকে পড়া শুরু করি কিন্তু আরবি ভাষা বা কোরআন পাঠের সময় ডানদিক থেকে শুরু করতে হয়। আরবি বর্ণ ডানদিক থেকে বামে লিখা হয়ে থাকে।
কুরআন কিভাবে পড়তে হবে?
নতুনদের কুরআনের ছোট সূরা (অধ্যায়) পড়ার মাধ্যমে শুরু করা উচিত। আল-ফাতিহা, আল-ইখলাস, আল-ফালাক এবং আন-নাসের মতো সূরাগুলি চমৎকার শুরুর পয়েন্ট। এই সূরাগুলো দৈর্ঘ্যে ছোট এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ধারণা প্রদান করে।
কিভাবে সহজে কুরআন শিখবেন?
কুরআন আয়াতের বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকরা দ্রুত কুরআন শেখার জন্য 5 টি টিপস নিয়ে এসেছেন।
আপনার মন পরিষ্কার করুন. ...
শেখার পরিবেশ প্রস্তুত করুন। ...
কলম এবং কাগজ দিয়ে নোট নিন। ...
আপনার শিক্ষকের সাথে জড়িত থাকুন এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন। .
কুরআন মুখস্থ করার সর্বোত্তম কৌশল কি?
ইখলাস - (আন্তরিকতা)
উচ্চারণ ও আবৃত্তি।
স্মৃতিচারণের জন্য একটি দৈনিক সীমা।
আপনার সীমা অতিক্রম না.
কুরআনের একই কপি ব্যবহার করা।
বোঝাই মুখস্থ করার উপায়।
আবৃত্তি প্রবাহ হলেই এগিয়ে যান।
অন্যদের আবৃত্তি করা.
কিভাবে সঠিকভাবে কুরআন অধ্যয়ন করবেন?
নতুনদের জন্য অনলাইনে কুরআন শেখার সহজ উপায়
ভাষা আয়ত্ত করা:...
পরিশোধন উচ্চারণ:...
আলিঙ্গন শ্রবণ শিক্ষা: ...
সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুশীলন: ...
পরিষ্কার শিক্ষার উদ্দেশ্য স্থাপন করুন:...
বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করুন:...
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টাডি রুটিন তৈরি করুন:...
জ্ঞানী পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিন:
পবিত্র কুরআন শেখার কিছু সহজ পদ্ধতি
সর্বপ্রথম আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি। এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি বলতে আপনি বেশ কিছু উপায় কুরআন শিখতে পারেন। নিচে কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
 বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ ও প্রায় সকলের রয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে বিভিন্ন কুরআন শিক্ষা লেসন দেখার মাধ্যমেও কোরআন শিক্ষা সহজে অর্জন করতে পারেন। ইউটিউবে অসংখ্য প্লে-লিস্ট এবং ভিডিও রয়েছে কুরআন শেখার বিষয়ে। সুতরাং আপনি চাইলে এই লেসন গুলোর ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে যাতে আপনি সহিহ শুদ্ধ কুরআন শেখার নিয়ম গুলি দেখছেন। ইউটিউব এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা বর্তমান সময়ের জন্য একটি অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি।  
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অল্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন। 
তৃতীয়তঃ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের কুরআন শিক্ষা বই এর মাধ্যমে কুরআন শিখতে চান তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট সমস্যা হবে সেটি হচ্ছে আপনার উচ্চারণ সহি শুদ্ধ হচ্ছে কিনা সেটি আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না। তাই আপনি যদি এভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন যে ব্যক্তি সহি শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে তার কাছে মাঝে মাঝে গিয়ে আপনার কুরআন পাঠ শোনান যাতে আপনি আপনার ভুল ত্রুটিগুলো বুঝতে পারেন এবং শুধরে নিতে পারেন।  
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহি শুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন। আপনি যখন প্রতিনিয়ত তাদের তেলওয়াত শুনতে থাকবেন তখন আপনার মাঝে থাকা জড়তা কেটে যাবে এবং আপনি যদি অনেক পূর্বে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখে থাকেন এবং সেটাতে যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আশা করা যায় প্রতিনিয়ত সহি শুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শোনার দ্বারা আপনার ভুল ত্রুটি গুলি ধীরে ধীরে কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ইন্সটল করে ও আপনি কুরআন শেখার পথযাত্রা সহজ করতে পারেন। 
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 
এর মাধ্যমে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করে কুরআন শিখতে হবে না আপনি নিশ্চিন্তে কুরআন শিখতে পারবেন শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে যা অবশ্যই আপনার জন্য অনেক বেশি সহজ এবং উপভোগ্য হবে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে,অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা যেহেতু সবচেয়ে সহজ, তবে এক্ষেত্রে কোন কোর্স আমার জন্য উপযুক্ত হবে? এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ঘুড়ি লার্নিং থেকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা কোর্স বেছে নেয়া। 
youtube
youtube
youtube
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
0 notes
myreligionislam · 5 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
https://www.youtube.com/watch?v=1QvBWoTLtU8&t=76s
https://www.youtube.com/watch?v=h0lVT3lxIN0&t=414s
https://www.youtube.com/watch?v=8jGalaSh3oI
youtube
কুরআন শিক্ষা টিপস
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
আল কুরআন শেখার সহজ উপায়?
জ্ঞান এবং বোঝার জন্য একটি আন্তরিক অভিপ্রায় সঙ্গে শুরু করুন. কার্যকর শেখার অগ্রগতির জন্য প্রতিদিন ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত সময় দিন। ছোট আয়াত দিয়ে শুরু করুন, ধীরে ধীরে আরও জটিল আয়াতে অগ্রসর হন। কুরআন তেলাওয়াত, শ্রবণ এবং বোঝার কার্যকলাপে নিজেকে নিমজ্জিত করুন।
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
আরবি বর্ণ পরিচয় প্রথম কাজ হবে আরবি ভাষার সকল বর্ণ চিনতে পারা এবং উচ্চারণ করা। বাংলাভাষায় আমরা বামদিকে থেকে পড়া শুরু করি কিন্তু আরবি ভাষা বা কোরআন পাঠের সময় ডানদিক থেকে শুরু করতে হয়। আরবি বর্ণ ডানদিক থেকে বামে লিখা হয়ে থাকে।
কুরআন কিভাবে পড়তে হবে?
নতুনদের কুরআনের ছোট সূরা (অধ্যায়) পড়ার মাধ্যমে শুরু করা উচিত। আল-ফাতিহা, আল-ইখল��স, আল-ফালাক এবং আন-নাসের মতো সূরাগুলি চমৎকার শুরুর পয়েন্ট। এই সূরাগুলো দৈর্ঘ্যে ছোট এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ধারণা প্রদান করে।
কিভাবে সহজে কুরআন শিখবেন?
কুরআন আয়াতের বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকরা দ্রুত কুরআন শেখার জন্য 5 টি টিপস নিয়ে এসেছেন।
আপনার মন পরিষ্কার করুন. ...
শেখার পরিবেশ প্রস্তুত করুন। ...
কলম এবং কাগজ দিয়ে নোট নিন। ...
আপনার শিক্ষকের সাথে জড়িত থাকুন এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন। .
কুরআন মুখস্থ করার সর্বোত্তম কৌশল কি?
ইখলাস - (আন্তরিকতা)
উচ্চারণ ও আবৃত্তি।
স্মৃতিচারণের জন্য একটি দৈনিক সীমা।
আপনার সীমা অতিক্রম না.
কুরআনের একই কপি ব্যবহার করা।
বোঝাই মুখস্থ করার উপায়।
আবৃত্তি প্রবাহ হলেই এগিয়ে যান।
অন্যদের আবৃত্তি করা.
কিভাবে সঠিকভাবে কুরআন অধ্যয়ন করবেন?
নতুনদের জন্য অনলাইনে কুরআন শেখার সহজ উপায়
ভাষা আয়ত্ত করা:...
পরিশোধন উচ্চারণ:...
আলিঙ্গন শ্রবণ শিক্ষা: ...
সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুশীলন: ...
পরিষ্কার শিক্ষার উদ্দেশ্য স্থাপন করুন:...
বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করুন:...
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টাডি রুটিন তৈরি করুন:...
জ্ঞানী পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিন:
পবিত্র কুরআন শেখার কিছু সহজ পদ্ধতি
সর্বপ্রথম আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি। এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি বলতে আপনি বেশ কিছু উপায় কুরআন শিখতে পারেন। নিচে কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
 বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ ও প্রায় সকলের রয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে বিভিন্ন কুরআন শিক্ষা লেসন দেখার মাধ্যমেও কোরআন শিক্ষা সহজে অর্জন করতে পারেন। ইউটিউবে অসংখ্য প্লে-লিস্ট এবং ভিডিও রয়েছে কুরআন শেখার বিষয়ে। সুতরাং আপনি চাইলে এই লেসন গুলোর ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে যাতে আপনি সহিহ শুদ্ধ কুরআন শেখার নিয়ম গুলি দেখছেন। ইউটিউব এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা বর্তমান সময়ের জন্য একটি অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি।  
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অল্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন। 
তৃতীয়তঃ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের কুরআন শিক্ষা বই এর মাধ্যমে কুরআন শিখতে চান তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট সমস্যা হবে সেটি হচ্ছে আপনার উচ্চারণ সহি শুদ্ধ হচ্ছে কিনা সেটি আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না। তাই আপনি যদি এভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন যে ব্যক্তি সহি শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে তার কাছে মাঝে মাঝে গিয়ে আপনার কুরআন পাঠ শোনান যাতে আপনি আপনার ভুল ত্রুটিগুলো বুঝতে পারেন এবং শুধরে নিতে পারেন।  
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহি শুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন। আপনি যখন প্রতিনিয়ত তাদের তেলওয়াত শুনতে থাকবেন তখন আপনার মাঝে থাকা জড়তা কেটে যাবে এবং আপনি যদি অনেক পূর্বে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখে থাকেন এবং সেটাতে যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আশা করা যায় প্রতিনিয়ত সহি শুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শোনার দ্বারা আপনার ভুল ত্রুটি গুলি ধীরে ধীরে কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ইন্সটল করে ও আপনি কুরআন শেখার পথযাত্রা সহজ করতে পারেন। 
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 
এর মাধ্যমে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করে কুরআন শিখতে হবে না আপনি নিশ্চিন্তে কুরআন শিখতে পারবেন শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে যা অবশ্যই আপনার জন্য অনেক বেশি সহজ এবং উপভোগ্য হবে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে,অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা যেহেতু সবচেয়ে সহজ, তবে এক্ষেত্রে কোন কোর্স আমার জন্য উপযুক্ত হবে? এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ঘুড়ি লার্নিং থেকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা কোর্স বেছে নেয়া। 
youtube
youtube
youtube
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
0 notes
allahisourrabb · 5 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
https://www.youtube.com/watch?v=1QvBWoTLtU8&t=76s
https://www.youtube.com/watch?v=h0lVT3lxIN0&t=414s
https://www.youtube.com/watch?v=8jGalaSh3oI
youtube
কুরআন শিক্ষা টিপস
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
আল কুরআন শেখার সহজ উপায়?
জ্ঞান এবং বোঝার জন্য একটি আন্তরিক অভিপ্রায় সঙ্গে শুরু করুন. কার্যকর শেখার অগ্রগতির জন্য প্রতিদিন ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত সময় দিন। ছোট আয়াত দিয়ে শুরু করুন, ধীরে ধীরে আরও জটিল আয়াতে অগ্রসর হন। কুরআন তেলাওয়াত, শ্রবণ এবং বোঝার কার্যকলাপে নিজেকে নিমজ্জিত করুন।
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
আরবি বর্ণ পরিচয় প্রথম কাজ হবে আরবি ভাষার সকল বর্ণ চিনতে পারা এবং উচ্চারণ করা। বাংলাভাষায় আমরা বামদিকে থেকে পড়া শুরু করি কিন্তু আরবি ভাষা বা কোরআন পাঠের সময় ডানদিক থেকে শুরু করতে হয়। আরবি বর্ণ ডানদিক থেকে বামে লিখা হয়ে থাকে।
কুরআন কিভাবে পড়তে হবে?
নতুনদের কুরআনের ছোট সূরা (অধ্যায়) পড়ার মাধ্যমে শুরু করা উচিত। আল-ফাতিহা, আল-ইখলাস, আল-ফালাক এবং আন-নাসের মতো সূরাগুলি চমৎকার শুরুর পয়েন্ট। এই সূরাগুলো দৈর্ঘ্যে ছোট এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ধারণা প্রদান করে।
কিভাবে সহজে কুরআন শিখবেন?
কুরআন আয়াতের বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকরা দ্রুত কুরআন শেখার জন্য 5 টি টিপস নিয়ে এসেছেন।
আপনার মন পরিষ্কার করুন. ...
শেখার পরিবেশ প্রস্তুত করুন। ...
কলম এবং কাগজ দিয়ে নোট নিন। ...
আপনার শিক্ষকের সাথে জড়িত থাকুন এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন। .
কুরআন মুখস্থ করার সর্বোত্তম কৌশল কি?
ইখলাস - (আন্তরিকতা)
উচ্চারণ ও আবৃত্তি।
স্মৃতিচারণের জন্য একটি দৈনিক সীমা।
আপনার সীমা অতিক্রম না.
কুরআনের একই কপি ব্যবহার করা।
বোঝাই মুখস্থ করার উপায়।
আবৃত্তি প্রবাহ হলেই এগিয়ে যান।
অন্যদের আবৃত্তি করা.
কিভাবে সঠিকভাবে কুরআন অধ্যয়ন করবেন?
নতুনদের জন্য অনলাইনে কুরআন শেখার সহজ উপায়
ভাষা আয়ত্ত করা:...
পরিশোধন উচ্চারণ:...
আলিঙ্গন শ্রবণ শিক্ষা: ...
সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুশীলন: ...
পরিষ্কার শিক্ষার উদ্দেশ্য স্থাপন করুন:...
বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করুন:...
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টাডি রুটিন তৈরি করুন:...
জ্ঞানী পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিন:
পবিত্র কুরআন শেখার কিছু সহজ পদ্ধতি
সর্বপ্রথম আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি। এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি বলতে আপনি বেশ কিছু উপায় কুরআন শিখতে পারেন। নিচে কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
 বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ ও প্রায় সকলের রয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে বিভিন্ন কুরআন শিক্ষা লেসন দেখার মাধ্যমেও কোরআন শিক্ষা সহজে অর্জন করতে পারেন। ইউটিউবে অসংখ্য প্লে-লিস্ট এবং ভিডিও রয়েছে কুরআন শেখার বিষয়ে। সুতরাং আপনি চাইলে এই লেসন গুলোর ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে যাতে আপনি সহিহ শুদ্ধ কুরআন শেখার নিয়ম গুলি দেখছেন। ইউটিউব এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা বর্তমান সময়ের জন্য একটি অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি।  
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অ���্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন। 
তৃতীয়তঃ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের কুরআন শিক্ষা বই এর মাধ্যমে কুরআন শিখতে চান তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট সমস্যা হবে সেটি হচ্ছে আপনার উচ্চারণ সহি শুদ্ধ হচ্ছে কিনা সেটি আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না। তাই আপনি যদি এভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন যে ব্যক্তি সহি শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে তার কাছে মাঝে মাঝে গিয়ে আপনার কুরআন পাঠ শোনান যাতে আপনি আপনার ভুল ত্রুটিগুলো বুঝতে পারেন এবং শুধরে নিতে পারেন।  
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহি শুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন। আপনি যখন প্রতিনিয়ত তাদের তেলওয়াত শুনতে থাকবেন তখন আপনার মাঝে থাকা জড়তা কেটে যাবে এবং আপনি যদি অনেক পূর্বে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখে থাকেন এবং সেটাতে যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আশা করা যায় প্রতিনিয়ত সহি শুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শোনার দ্বারা আপনার ভুল ত্রুটি গুলি ধীরে ধীরে কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ইন্সটল করে ও আপনি কুরআন শেখার পথযাত্রা সহজ করতে পারেন। 
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 
এর মাধ্যমে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করে কুরআন শিখতে হবে না আপনি নিশ্চিন্তে কুরআন শিখতে পারবেন শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে যা অবশ্যই আপনার জন্য অনেক বেশি সহজ এবং উপভোগ্য হবে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে,অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা যেহেতু সবচেয়ে সহজ, তবে এক্ষেত্রে কোন কোর্স আমার জন্য উপযুক্ত হবে? এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ঘুড়ি লার্নিং থেকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা কোর্স বেছে নেয়া। 
youtube
youtube
youtube
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
0 notes
mylordisallah · 5 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
https://www.youtube.com/watch?v=1QvBWoTLtU8&t=76s
https://www.youtube.com/watch?v=h0lVT3lxIN0&t=414s
https://www.youtube.com/watch?v=8jGalaSh3oI
youtube
কুরআন শিক্ষা টিপস
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤️❤️❤️
আল কুরআন শেখার সহজ উপায়?
জ্ঞান এবং বোঝার জন্য একটি আন্তরিক অভিপ্রায় সঙ্গে শুরু করুন. কার্যকর শেখার অগ্রগতির জন্য প্রতিদিন ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত সময় দিন। ছোট আয়াত দিয়ে শুরু করুন, ধীরে ধীরে আরও জটিল আয়াতে অগ্রসর হন। কুরআন তেলাওয়াত, শ্রবণ এবং বোঝার কার্যকলাপে নিজেকে নিমজ্জিত করুন।
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
আরবি বর্ণ পরিচয় প্রথম কাজ হবে আরবি ভাষার সকল বর্ণ চিনতে পারা এবং উচ্চারণ করা। বাংলাভাষায় আমরা বামদিকে থেকে পড়া শুরু করি কিন্তু আরবি ভাষা বা কোরআন পাঠের সময় ডানদিক থেকে শুরু করতে হয়। আরবি বর্ণ ডানদিক থেকে বামে লিখা হয়ে থাকে।
কুরআন কিভাবে পড়তে হবে?
নতুনদের কুরআনের ছোট সূরা (অধ্যায়) পড়ার মাধ্যমে শুরু করা উচিত। আল-ফাতিহা, আল-ইখলাস, আল-ফালাক এবং আন-নাসের মতো সূরাগুলি চমৎকার শুরুর পয়েন্ট। এই সূরাগুলো দৈর্ঘ্যে ছোট এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ধারণা প্রদান করে।
কিভাবে সহজে কুরআন শিখবেন?
কুরআন আয়াতের বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকরা দ্রুত কুরআন শেখার জন্য 5 টি টিপস নিয়ে এসেছেন।
আপনার মন পরিষ্কার করুন. ...
শেখার পরিবেশ প্রস্তুত করুন। ...
কলম এবং কাগজ দিয়ে নোট নিন। ...
আপনার শিক্ষকের সাথে জড়িত থাকুন এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন। .
কুরআন মুখস্থ করার সর্বোত্তম কৌশল কি?
ইখলাস - (আন্তরিকতা)
উচ্চারণ ও আবৃত্তি।
স্মৃতিচারণের জন্য একটি দৈনিক সীমা।
আপনার সীমা অতিক্রম না.
কুরআনের একই কপি ব্যবহার করা।
বোঝাই মুখস্থ করার উপায়।
আবৃত্তি প্রবাহ হলেই এগিয়ে যান।
অন্যদের আবৃত্তি করা.
কিভাবে সঠিকভাবে কুরআন অধ্যয়ন করবেন?
নতুনদের জন্য অনলাইনে কুরআন শেখার সহজ উপায়
ভাষা আয়ত্ত করা:...
পরিশোধন উচ্চারণ:...
আলিঙ্গন শ্রবণ শিক্ষা: ...
সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুশীলন: ...
পরিষ্কার শিক্ষার উদ্দেশ্য স্থাপন করুন:...
বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করুন:...
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টাডি রুটিন তৈরি করুন:...
জ্ঞানী পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিন:
পবিত্র কুরআন শেখার কিছু সহজ পদ্ধতি
সর্বপ্রথম আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি। এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি বলতে আপনি বেশ কিছু উপায় কুরআন শিখতে পারেন। নিচে কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
 বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ ও প্রায় সকলের রয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে বিভিন্ন কুরআন শিক্ষা লেসন দেখার মাধ্যমেও কোরআন শিক্ষা সহজে অর্জন করতে পারেন। ইউটিউবে অসংখ্য প্লে-লিস্ট এবং ভিডিও রয়েছে কুরআন শেখার বিষয়ে। সুতরাং আপনি চাইলে এই লেসন গুলোর ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে যাতে আপনি সহিহ শুদ্ধ কুরআন শেখার নিয়ম গুলি দেখছেন। ইউটিউব এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা বর্তমান সময়ের জন্য একটি অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি।  
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অল্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন। 
তৃতীয়তঃ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের কুরআন শিক্ষা বই এর মাধ্যমে কুরআন শিখতে চান তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট সমস্যা হবে সেটি হচ্ছে আপনার উচ্চারণ সহি শুদ্ধ হচ্ছে কিনা সেটি আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না। তাই আপনি যদি এভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন যে ব্যক্তি সহি শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে তার কাছে মাঝে মাঝে গিয়ে আপনার কুরআন পাঠ শোনান যাতে আপনি আপনার ভুল ত্রুটিগুলো বুঝতে পারেন এবং শুধরে নিতে পারেন।  
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহি শুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন। আপনি যখন প্রতিনিয়ত তাদের তেলওয়াত শুনতে থাকবেন তখন আপনার মাঝে থাকা জড়তা কেটে যাবে এবং আপনি যদি অনেক পূর্বে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখে থাকেন এবং সেটাতে যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আশা করা যায় প্রতিনিয়ত সহি শুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শোনার দ্বারা আপনার ভুল ত্রুটি গুলি ধীরে ধীরে কেটে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ইন্সটল করে ও আপনি কুরআন শেখার পথযাত্রা সহজ করতে পারেন। 
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 
এর মাধ্যমে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করে কুরআন শিখতে হবে না আপনি নিশ্চিন্তে কুরআন শিখতে পারবেন শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্টফোনটির সাহায্যে যা অবশ্যই আপনার জন্য অনেক বেশি সহজ এবং উপভোগ্য হবে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে,অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কুরআন শিক্ষা যেহেতু সবচেয়ে সহজ, তবে এক্ষেত্রে কোন কোর্স আমার জন্য উপযুক্ত হবে? এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ঘুড়ি লার্নিং থেকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা কোর্স বেছে নেয়া। 
youtube
youtube
youtube
কুরআন মাজিদ শিখতে হলে
ডিজিটাল কোরআন শিক্ষা
কুরআনের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী শ্রেষ্ঠ মানুষ
0 notes
sumonmax · 6 days ago
Text
সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ 🌟 #muslimmindfulnesstv#shorts
youtube
0 notes
rahesunnat366 · 2 months ago
Text
0 notes
sazidpersonal · 3 months ago
Text
youtube
ইসলাম ধর্মে আল্লাহর ধারণা – Dr Zakir Naik
ITC-19
ইএশ-১৯
আমাকে ফলো করুন :
https://www.facebook.com/sazidpersonal
https://www.youtube.com/@sazidchannel
https://www.instagram.com/sazidpersonal
https://www.twitter.com/sazidpersonal
https://www.pinterest.com/sazidpersonal
https://www.tumblr.com/sazidpersonal
ইসলাম ধর্মে আল্লাহর ধারণা :
(১) বল, তিনিই আল্লাহ, এক এবং অদ্বিতীয় ।
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী (কারো উপর নির্ভরশীল নন) ও চিরস্থায়ী (চিরন্তন)।
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেওয়া হয়নি।
আর তাঁর সমকক্ষ ও সমতুল্য আর কেউ নেই ।
|| আল কুরআন : সূরা আল-ইখলাস (১১২) ||
(২) “আর তোমরা তাদেরকে গালমন্দ (নিন্দা) করো না, আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে তারা ডাকে, ফলে তারা গালমন্দ (নিন্দা) করবে আল্লাহকে, শত্রুতা পোষণ করে অজ্ঞতাবশত...”
|| আল কুরআন : সূরা আল-আনআম (৬) ; আয়াত-১০৮ ||
#ITC-19 #ইএশ-১৯ #ইসলাম #ধর্মে #আল্লাহর #স্রষ্টার #পালনকর্তার #ঈশ্বরের #প্রভুর #ধারণা #drzakirnaikofficial #জাকির #নায়েক #ZakirNaik #জাকিরনায়েক #DrZakirNaik #zakirnaik #sazidpersonal
1 note · View note
quran-translation · 5 months ago
Text
youtube
বলুন [১] , ‘তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয় [২] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১১২- সূরা ইখলাস ৪ আয়াত, মক্কী এ সূরার বহু ফযীলত রয়েছে। তন্মধ্যে নিম্নে কয়েকটির উল্লেখ করা হলো: এক. এর ভালবাসা জান্নাতে যাওয়ার কারণ; হাদীসে এসেছে, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে আরয করল: আমি এই সূরাটি খুব ভালবাসি। তিনি বললেন: এর ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে দাখিল করবে। [মুসনাদে আহমাদ ৩/১৪১, ১৫০] দুই. এটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশ। হাদীসে এসেছে, একবার রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: তোমরা সবাই একত্রিত হয়ে যাও। আমি তোমাদেরকে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ শুনাব। অতঃপর যাদের পক্ষে সম্ভব ছিল, তারা একত্রিত হয়ে গেলে তিনি আগমন করলেন এবং সূরা এখলাস পাঠ করে শুনালেন। তিনি আরও বললেন, এই সূরাটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান। [মুসলিম ৮১২, তিরমিয়ী ২৯০০] এ অর্থে হাদীসের সংখ্যা অসংখ্য। তিন. বিপদাপদে উপকারী। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-বিকাল সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করে তা তাকে বালা-মুস���বত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে যথেষ্ট হয়। [আবু দাউদ ৫০৮২, তিরমিয়ী ৩৫৭৫, নাসায়ী ৭৮৫২] চার. ঘুমানোর আগে পড়ার উপর গুরুত্ব। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, হে উকবা ইবন আমের আমি কি তোমাকে এমন তিনটি উত্তম সূরা শিক্ষা দিব না যার মত কিছু তাওরাত, ইঞ্জীল, যাবুর এবং কুরআনেও নাযিল হয়নি। উকবা বললেন, আমি বললাম, অবশ্যই হ্যাঁ, আল্লাহ্ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন। উকবা বলেন, তারপর রাসূল আমাকে ‘কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, কুল আ‘উযু বিরাব্বিল ফালাক, কুল আ‘উযু বিরাব্বিন নাস’ এ সূরাগুলো পড়ালেন, তারপর বললেন, হে উকবা! রাত্ৰিতে তুমি ততক্ষণ নিদ্রা যেয়ো না, যতক্ষণ সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস না পাঠ কর। উকবা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন: সেদিন থেকে আমি কখনও এই আমল ছাড়িনি। [মুসনাদে আহমাদ ৪/১৪৮, ১৫৮-১৫৯] পাঁচ. এ সূরা পড়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিয়মিত আমল ছিল। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন বিছানায় ঘুমানোর জন্য যেতেন তখন তিনি তার দু হাতের তালু একত্রিত করতেন তারপর সেখানে কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, কুল আউযু বিরাব্বিল ফালাক এবং কুল আউযু বিরাব্বিন নাস’ এ তিন সূরা পড়ে ফুঁ দিতেন, তারপর এ দু’ হাতের তালু দিয়ে তার শরীরের যতটুকু সম্ভব মসেহ করতেন। তার মাথা ও মুখ থেকে শুরু করে শরীরের সামনের অংশে তা করতেন। এমনটি রাসূল তিনবার করতেন। [বুখারী ৫০১৭, আবু দাউদ ৫০৫৬, তিরমিয়ী ৩৪০২] ------------------ আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ' [১] (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী); [১] صمد শব্দের অর্থ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের অনেক উক্তি আছে। আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু, ইকরামা বলেছেন: সামাদ হচ্ছেন এমন এক সত্তা যাঁর কাছে সবাই তাদের প্রয়োজন পূরণের জন্য পেশ করে থাকে। আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ ও আবু ওয়ায়েল শাকীক ইবন সালামাহ বলেছেন, তিনি এমন সরদার, নেতা, যাঁর নেতৃত্ব পূর্ণতা লাভ করেছে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন, যে সরদার তার নেতৃত্ব, মর্যাদা, শ্রেষ্ঠত্ব, ধৈর্য, সংযম, জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতা তথা শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার সমস্ত গুণাবলিতে সম্পূর্ণ পূর্ণতার অধিকারী তিনি সামাদ। যায়েদ ইবন আসলাম বলেন, এর অর্থ, নেতা। হাসান ও কাতাদা বলেন, এর অর্থ, যিনি তার সৃষ্টি ধ্বংস হয়ে গেলেও অবশিষ্ট থাকবেন। হাসান থেকে অন্য বর্ণনায়, তিনি ঐ সত্বা, যিনি চিরঞ্জীব ও সবকিছুর ধারক, যার কোনো পতন নেই। অন্য বর্ণনায় ইকরিমা বলেন, যার থেকে কোনো কিছু বের হয়নি এবং যিনি খাবার গ্রহণ করেন ন���। রবী ইবন আনাস বলেন, যিনি জন্মগ্ৰহণ করেননি এবং জন্ম দেননি। সম্ভবত তিনি পরবর্তী আয়াতকে এ আয়াতের তাফসীর হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। তবে সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব, মুজাহিদ, ইবন বুরাইদা, আতা, দাহহাক সহ আরো অনেকে এর অর্থ বলেছেন, যার কোনো উদর নেই। শা‘বী বলেন, এর অর্থ যিনি খাবার খান না এবং পানীয় গ্ৰহণ করেন না। আব্দুল্লাহ ইবন বুরাইদাহ বলেন, এর অর্থ, যিনি এমন আলো যা চকচক করে। এ বর্ণনাগুলো ইমাম ইবন জারীর আত-তাবারী, ইবন আবী হাতেম, বাইহাকী, তাবারানী প্রমূখগণ সনদসহ বর্ণনা করেছেন। [দেখুন, তাবারী; ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর] তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি [১] , [১] যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য-স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোনো সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু. For details- https://quranenc.com/en/browse/bengali_zakaria/112
1 note · View note
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
হে আমাদের পালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
youtube
youtube
youtube
রসূল তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করেছেন এবং মুমিনগণও। তারা সকলেই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে, [বলেছে], "আমরা তাঁর রসূলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" এবং তারা বলে, "আমরা শুনলাম এবং মেনে চললাম। [আমরা] তোমার নিকট ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা, এবং তোমারই কাছে আমাদের [শেষ]গন্তব্য৷
সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত (২৮৫-২৮৬, আমানার রাসূলু…থেকে শেষ পর্যন্ত) তেলাওয়াত করার অনেক উপকারের কথা সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। শেষ আয়াতে অত্যন্ত জরুরি কয়েকটি দুয়া রয়েছে। এসব দুয়া কবুল হওয়ার ওয়াদাও করা হয়েছে।
বিশ্ব নবী (সাঃ) একদিন বললেন, “এই মাত্র আকাশের একটি দরজা খোলা হয়েছে। এর আগে কখনও এ দরজাটি খোলা হয়নি, এ দরজা দিয়ে একজন ফেরেশতা অবতরণ করছেন। এর আগে তিনি কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেননি। এ ফেরেশতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে সালাম করে বলেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন আপাদমস্তক দুটি নূরের, যা আপনার আগে কোন নবীকে দেয়া হয়নি
১. ফাতেহাতুন কিতাব অর্থাৎ সুরা ফাতেহা এবং
২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত।
উভয় আয়াতে দোয়া আছে। আল্লাহর উসিলা করে,আপনি এসব দোয়ার যে অংশই পাঠ করবেন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই রহমত দান করবেন, (অর্থাত কবুল করা হবে)।
সহীহ মুসলিম।
রাতের বেলা ঘুমানোর পূর্বে সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত তেলাওয়াত করলে তাহাজ্জুদ নামাযের সমান সওয়াব পাওয়ার আশা করা যেতে পারে।
রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”
বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।
আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে।
সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি।
এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতটি পছন্দ করেন, যাতে আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত।
কখন অবতীর্ণ হলো
সহিহ্ মুসলিম শরিফ এ দুটি আয়াতের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, ‘এ দুটি আয়াত রাসুল (সা.)-কে মিরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে আসমানে দান করা হয়েছে।’
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আয়াত দুটো উচ্চারণ
আমানার রাসুলু বিমা উনঝিলা ইলাইহি মিররাব্বিহি ওয়াল মুমিনুন। কুল্লুন আমানা বিল্লাহি ওয়া মালা ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিমমির রুসুলিহি। ওয়া কালু সামিনা ওয়া আতানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির। লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসআহা-লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাকতাসাবাত-রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন-নাসিনা আও আখতানা-রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বাবলিনা- রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা তাকাতা লানা বিহি-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা- আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৮৫-২৮৬)
এ দুটি আয়াতের অর্থ হলো, ‘তার প্রতিপালকের কাছ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তার ওপর বিশ্বাস করে আর বিশ্বাসীরাও। তারা সকলেই বিশ্বাস করে আল্লাহয়, তাঁর ফেরেশতাগণে, তাঁর কিতাবগুলোয় ও তাঁর রাসুলদের ওপর (এবং তারা বলে,) আমরা তাঁর রাসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনি ও মানি। হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা তোমার নিকট ক্ষমা চাই, আর তোমার কাছেই আমরা ফিরে যাব।’ আল্লাহ্ কাউকেই তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেন না। ভালো ও মন্দ যে যা উপার্জন করবে তা তারই। (তোমরা প্রার্থনা করো,) হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই বা ভুল করি তবে তুমি আমাদেরকে অপরাধী কোরো না। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের পূর্ববর্তীদেরকে যে ভারী দায়িত্ব দিয়েছিলে আমাদের ওপর তেমন দায়িত্ব দিয়ো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি এমন ভার আমাদের ওপর দিয়ো না যা বইবার শক্তি আমাদের নেই। আর আমাদের পাপ মোচন করো, আর আমাদেরকে ক্ষমা করো, আর আমাদের ওপর দয়া করো, তুমি আমাদের অভিভাবক। অতএব অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে তুমি আমাদের জয়যুক্ত করো।’ (সূত্র: কোরানশরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০২০)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আরও ফজিলত
সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি নিয়ে হাদিসে আরও অনেক ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। এ দুটি আয়াতের ফজিলত প্রসঙ্গে নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে এ দুটি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এটাই যথেষ্ট।’
জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ এমন দুটি আয়াত দিয়ে শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে, স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণ লাভের দোয়া।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩)
আবু মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ (বুখারি: ৪০০৮)
আলী (রা.) বলেছেন, ‘আমার মতে যার সামান্য বুদ্ধিজ্ঞান আছে, সে এ দুটি আয়াত পাঠ করা ছাড়া নিদ্রা যাবে না।’
এ আয়াত দুটো নিয়মিত পড়লে বিপদ-আপদ দূরে থাকে, জান্নাতের পথও সুগম হয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
হেআমাদেরপালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
হে আমাদের পালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
youtube
youtube
youtube
রসূল তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করেছেন এবং মুমিনগণও। তারা সকলেই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে, [বলেছে], "আমরা তাঁর রসূলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" এবং তারা বলে, "আমরা শুনলাম এবং মেনে চললাম। [আমরা] তোমার নিকট ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা, এবং তোমারই কাছে আমাদের [শেষ]গন্তব্য৷
সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত (২৮৫-২৮৬, আমানার রাসূলু…থেকে শেষ পর্যন্ত) তেলাওয়াত করার অনেক উপকারের কথা সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। শেষ আয়াতে অত্যন্ত জরুরি কয়েকটি দুয়া রয়েছে। এসব দুয়া কবুল হওয়ার ওয়াদাও করা হয়েছে।
বিশ্ব নবী (সাঃ) একদিন বললেন, “এই মাত্র আকাশের একটি দরজা খোলা হয়েছে। এর আগে কখনও এ দরজাটি খোলা হয়নি, এ দরজা দিয়ে একজন ফেরেশতা অবতরণ করছেন। এর আগে তিনি কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেননি। এ ফেরেশতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে সালাম করে বলেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন আপাদমস্তক দুটি নূরের, যা আপনার আগে কোন নবীকে দেয়া হয়নি
১. ফাতেহাতুন কিতাব অর্থাৎ সুরা ফাতেহা এবং
২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত।
উভয় আয়াতে দোয়া আছে। আল্লাহর উসিলা করে,আপনি এসব দোয়ার যে অংশই পাঠ করবেন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই রহমত দান করবেন, (অর্থাত কবুল করা হবে)।
সহীহ মুসলিম।
রাতের বেলা ঘুমানোর পূর্বে সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত তেলাওয়াত করলে তাহাজ্জুদ নামাযের সমান সওয়াব পাওয়ার আশা করা যেতে পারে।
রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”
বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।
আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে।
সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি।
এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতটি পছন্দ করেন, যাতে আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত।
কখন অবতীর্ণ হলো
সহিহ্ মুসলিম শরিফ এ দুটি আয়াতের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, ‘এ দুটি আয়াত রাসুল (সা.)-কে মিরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে আসমানে দান করা হয়েছে।’
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আয়াত দুটো উচ্চারণ
আমানার রাসুলু বিমা উনঝিলা ইলাইহি মিররাব্বিহি ওয়াল মুমিনুন। কুল্লুন আমানা বিল্লাহি ওয়া মালা ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিমমির রুসুলিহি। ওয়া কালু সামিনা ওয়া আতানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির। লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসআহা-লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাকতাসাবাত-রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন-নাসিনা আও আখতানা-রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বাবলিনা- রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা তাকাতা লানা বিহি-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা- আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৮৫-২৮৬)
এ দুটি আয়াতের অর্থ হলো, ‘তার প্রতিপালকের কাছ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তার ওপর বিশ্বাস করে আর বিশ্বাসীরাও। তারা সকলেই বিশ্বাস করে আল্লাহয়, তাঁর ফেরেশতাগণে, তাঁর কিতাবগুলোয় ও তাঁর রাসুলদের ওপর (এবং তারা বলে,) আমরা তাঁর রাসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনি ও মানি। হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা তোমার নিকট ক্ষমা চাই, আর তোমার কাছেই আমরা ফিরে যাব।’ আল্লাহ্ কাউকেই তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেন না। ভালো ও মন্দ যে যা উপার্জন করবে তা তারই। (তোমরা প্রার্থনা করো,) হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই বা ভুল করি তবে তুমি আমাদেরকে অপরাধী কোরো না। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের পূর্ববর্তীদেরকে যে ভারী দায়িত্ব দিয়েছিলে আমাদের ওপর তেমন দায়িত্ব দিয়ো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি এমন ভার আমাদের ওপর দিয়ো না যা বইবার শক্তি আমাদের নেই। আর আমাদের পাপ মোচন করো, আর আমাদেরকে ক্ষমা করো, আর আমাদের ওপর দয়া করো, তুমি আমাদের অভিভাবক। অতএব অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে তুমি আমাদের জয়যুক্ত করো।’ (সূত্র: কোরানশরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০২০)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আরও ফজিলত
সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি নিয়ে হাদিসে আরও অনেক ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। এ দুটি আয়াতের ফজিলত প্রসঙ্গে নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে এ দুটি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এটাই যথেষ্ট।’
জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ এমন দুটি আয়াত দিয়ে শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে, স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণ লাভের দোয়া।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩)
আবু মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ (বুখারি: ৪০০৮)
আলী (রা.) বলেছেন, ‘আমার মতে যার সামান্য বুদ্ধিজ��ঞান আছে, সে এ দুটি আয়াত পাঠ করা ছাড়া নিদ্রা যাবে না।’
এ আয়াত দুটো নিয়মিত পড়লে বিপদ-আপদ দূরে থাকে, জান্নাতের পথও সুগম হয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
হেআমাদেরপালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
0 notes
allahisourrabb · 3 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
কুরআনের সূরা ইখলাস কি?
এই সূরাটি বিভিন্ন উপাধি লাভকারীদের মধ্যে ছিল। এটি তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, ঈশ্বরের পরম একত্ব, চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত । আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
কোন সূরায় আল্লাহ নিজের বর্ণনা দিয়েছেন?
সূরা ইখলাসে (তোহীদ) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সুরা আল ইখলাসে আছে আল্লাহর পরিচয়
কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
আল্লাহর পরিচয় আছে
সুরা আল ইখলাসে
সুরা ইখলাস কোরআনের ১১২ নম্বর সুরা। এই সুরাতে আল্লাহ তাআলার অস্তিত্ব ও সত্তার সবচেয়ে সুন্দর ব্যাখ্যা রয়েছে। এটি কোরআনের অন্যতম ছোট সুরা হিসেবেও বিবেচিত হয়ে থাকে। তবে এই সুরা কোরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান বলা হয়। ইখলাস অর্থ গভীর অনুরাগ, একনিষ্ঠতা, নিরেট বিশ্বাস, খাঁটি আনুগত্য। শিরক থেকে মুক্ত হয়ে তওহিদ বা এক আল্লাহর ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলা হয়।
সুরা ইখলাস অবতীর্ণ হওয়ার কারণ
অবিশ্বাসীরা হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে আল্লাহর বংশপরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, যার জবাবে এই সুরা নাজিল হয়। কোনো কোনো রেওয়ায়েতে আছে যে তারা আরও প্রশ্ন করেছিল, আল্লাহ তাআলা কিসের তৈরি—স্বর্ণ-রৌপ্য অথবা অন্য কিছুর? এর জবাবে সুরাটি অবতীর্ণ হয়েছে।
সুরা ইখলাসের আমলে জান্নাত লাভ
সুরা ইখলাসের ফজিলত অনেক। সুরা ইখলাস যিনি ভালোবাসবেন, তিনি জান্নাতে যাবেন। হাদিসে এসেছে, জনৈক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে আরজ করলেন, আমি এই সুরাকে ভালোবাসি, রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, সুরা ইখলাসের প্রতি ভালোবাসা তোমাকে জান্নাতে দাখিল করবে। (মুসনাদে আহমদ ৩/১৪১)
সুরা ইখলাসের ফজিলত
কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ: হাদিসে এসেছে, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, তোমরা সবাই একত্র হয়ে যাও, আমি তোমাদের কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ শোনাব। এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা ইখলাস পাঠ করলেন। (মুসলিম, তিরমিজি)
বিপদে-আপদে উপকারী: হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-বিকেল সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস পাঠ করে, তাকে বালা-মুসিবত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যথেষ্ট হয়। (আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ি)
রাসুলুল্লাহ (সা.) ঘুমানোর আগে কুলহু আল্লাহু আহাদ, কুল আউযু রাব্বিল ফালাক, কুল আউযু বিরাব্বিন নাস পড়ার কথা বলেন। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বিছানায় ঘুমানোর জন্য যেতেন, তখন তিনি তাঁর দুই হাতের তালু একত্র করতেন, তারপর সেখানে সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও নাস পড়ে ফুঁ দিতেন। এরপর দুই হাতের তালু দিয়ে শরীরে যতটুকু সম্ভব হাত বুলিয়ে দিতেন। এভাবে তিনবার করতেন। (বুখারি, আবু দাউদ, তিরমিজি)
সুরা ইখলাসের অর্থ
বলো, তিনি আল্লাহ যিনি অদ্বিতীয়
আল্লাহ সবার নির্ভর স্থল
তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাকেঁ কেউ জন্ম দেয়নি
আর তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।
সুরা ইখলাস তওহিদের ভিত্তি
ইসলামের মূল জিনিসটাই হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি। কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়—তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, আখিরাতের বিশ্বাস, আল্লাহর প্রেরিত অহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম—সব এসে যায়। তো এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। আপনি যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে দ্বীনের পথচলা শুরু করার মূলটা আপনি ধরতে পেরেছেন। সহিহ্ হাদিসে আছে, সুরা ইখলাস তিনবার পাঠ করলে এক খতম কোরআন তিলওয়াতের সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর ভালোবাসা লাভ
হজরত আয়েশা (রা.) থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) এক ব্যক্তিকে আমির বা নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতিকালে সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পাঠ করতেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ ব্যাপারে অভিযোগ করলে তিনি তাঁকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন, নেতা উত্তর দেন যে এই সুরায় আল্লাহর পরিচয় পাই, তাই এই সুরাকে ভালোবাসি। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
হজরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে। (১) যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। (২) যে ব্যক্তি গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। (৩) এবং যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে (তাফসিরে কাসির)।
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয়
আল্লাহর সদৃশ আর কোনো কিছুই নয়।
ইখলাস(একনিষ্ঠতা, আন্তরিকতা)ইবাদতের প্ৰাণ
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আললাহর পরম একত্ব প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা(ইখলাস হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অ বিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ হয়নি।
youtube
youtube
youtube
youtube
 সূরা ইখলাস যিনি ভালোবাসবেন, তিনি জান্নাতে যাবেন। হাদিসে এসেছে, জনৈক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে এসে আরজ করলেন, আমি এই সূরাকে ভালোবাসি, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, সূরা ইখলাসের প্রতি ভালোবাসা তোমাকে জান্নাতে দাখিল করবে। (মুসনাদে আহমদ ৩/১৪১)
সুরা ইখলাস পাঠের ফজিলত গুলি কি কি ? ♥♥♥♥♥♥ (১) তিনবার সুরা ইখলাস পড়লে একবার ক্বুরআন খতম দেওয়ার সমান সওয়াব পাবেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুরা ইখলাস সম্পর্কে বলেছেন, “নিঃসন্দেহে এটা ক্বুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান।” মুসলিমঃ ৮১২, তিরমিযীঃ ২৮৯৯।
(২) সুরা ইখলাস দশবার পড়লে জান্নাতে প্রাসাদ পাবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি সুরা ইখলাস দশ বার পড়বে আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি প্রাসাদ তৈরী করবেন, যে বিশ বার পড়বে তার জন্য দুইটি প্রাসাদ তৈরী করবেন, যে ত্রিশ বার পড়বে তার জন্য আল্লাহ তিনটি প্রাসাদ তৈরী করবেন।” দারিমীঃ ৩৪৯২, সিলসিলাহ সহীহাহঃ ৫৮৯।
(৩) বিশেষ করে রাতের বেলা সুরা ইখলাস পড়লে এটি মুস্তাহাব।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একবার সাহাবীদেরকে বললেন, “তোমরা কি রাতে এক তৃতীয়াংশ ক্বুরআন পড়তে পারনা”? প্রস্তাবটি সাহাবাদের জন্য কঠিন মনে হল। তাই তাঁরা বলে উঠলেন, “হে আল্লাহর রসুল! এই কাজ আমাদের মধ্যে কে করতে পারবে”? (অর্থাৎ কেউ পারবে না।) রাসুল সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম তখন বললেন, “ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস স্বামাদ (সুরা ইখলাস) ক্বুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান।” (অর্থাৎ এই সুরা পড়লে এক তৃতীয়াংশ ক্বুরআন পড়ার সমান নেকী পাওয়া যাবে)। সহীহুল বুখারীঃ ৫০১৫, নাসায়ীঃ ৯৯৫, আবু দাউদ ১৪৬১, আহমাদ ১০৬৬৯।
(৪) সুরা ইখলাসকে ভালোবাসলে, এই ভালোবাসা আপনাকে জান্নাতে নিয়ে যাবেঃ
এক সাহাবী এসে বলল, “হে আল্লাহর রসূল! আমি এই (সুরা) ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদকে ভালবাসি”। তিনি বললেন, “এর ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে।” বুখারীর ৭৭৪নং হাদীসের পরবর্তী অধ্যায়, তিরমিযী ২৯০১, আহমাদ ১২০২৪
আল্লাহ আমাদের অন্তর আর আমলগুলোতে ইখলাস এনে দিন। আমিন।
youtube
ইসলামে আল্লাহর পরিচয়।
youtube
সূরা ইখলাসের কথা। ভগবত গীতা থেকে বের করে দিলেন ডক্টর জাকির নায়েক
youtube
সূরা ইখলাস দিয়ে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে জানা যায়
youtube
সূরা ইখলাস দিয়ে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে জানা যায়।
youtube
আল্লাহর পরিচয় আছে
সুরা আল ইখলাসে
0 notes
mylordisallah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
হে আমাদের পালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
youtube
youtube
youtube
রসূল তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করেছেন এবং মুমিনগণও। তারা সকলেই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে, [বলেছে], "আমরা তাঁর রসূলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" এবং তারা বলে, "আমরা শুনলাম এবং মেনে চললাম। [আমরা] তোমার নিকট ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা, এবং তোমারই কাছে আমাদের [শেষ]গন্তব্য৷
সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত (২৮৫-২৮৬, আমানার রাসূলু…থেকে শেষ পর্যন্ত) তেলাওয়াত করার অনেক উপকারের কথা সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। শেষ আয়াতে অত্যন্ত জরুরি কয়েকটি দুয়া রয়েছে। এসব দুয়া কবুল হওয়ার ওয়াদাও করা হয়েছে।
বিশ্ব নবী (সাঃ) একদিন বললেন, “এই মাত্র আকাশের একটি দরজা খোলা হয়েছে। এর আগে কখনও এ দরজাটি খোলা হয়নি, এ দরজা দিয়ে একজন ফেরেশতা অবতরণ করছেন। এর আগে তিনি কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেননি। এ ফেরেশতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে সালাম করে বলেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন আপাদমস্তক দুটি নূরের, যা আপনার আগে কোন নবীকে দেয়া হয়নি
১. ফাতেহাতুন কিতাব অর্থাৎ সুরা ফাতেহা এবং
২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত।
উভয় আয়াতে দোয়া আছে। আল্লাহর উসিলা করে,আপনি এসব দোয়ার যে অংশই পাঠ করবেন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই রহমত দান করবেন, (অর্থাত কবুল করা হবে)।
সহীহ মুসলিম।
রাতের বেলা ঘুমানোর পূর্বে সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত তেলাওয়াত করলে তাহাজ্জুদ নামাযের সমান সওয়াব পাওয়ার আশা করা যেতে পারে।
রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”
বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।
আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে।
সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি।
এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতটি পছন্দ করেন, যাতে আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত।
কখন অবতীর্ণ হলো
সহিহ্ মুসলিম শরিফ এ দুটি আয়াতের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, ‘এ দুটি আয়াত রাসুল (সা.)-কে মিরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে আসমানে দান করা হয়েছে।’
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আয়াত দুটো উচ্চারণ
আমানার রাসুলু বিমা উনঝিলা ইলাইহি মিররাব্বিহি ওয়াল মুমিনুন। কুল্লুন আমানা বিল্লাহি ওয়া মালা ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিমমির রুসুলিহি। ওয়া কালু সামিনা ওয়া আতানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির। লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসআহা-লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাকতাসাবাত-রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন-নাসিনা আও আখতানা-রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বাবলিনা- রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা তাকাতা লানা বিহি-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা- আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৮৫-২৮৬)
এ দুটি আয়াতের অর্থ হলো, ‘তার প্রতিপালকের কাছ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তার ওপর বিশ্বাস করে আর বিশ্বাসীরাও। তারা সকলেই বিশ্বাস করে আল্লাহয়, তাঁর ফেরেশতাগণে, তাঁর কিতাবগুলোয় ও তাঁর রাসুলদের ওপর (এবং তারা বলে,) আমরা তাঁর রাসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনি ও মানি। হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা তোমার নিকট ক্ষমা চাই, আর তোমার কাছেই আমরা ফিরে যাব।’ আল্লাহ্ কাউকেই তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেন না। ভালো ও মন্দ যে যা উপার্জন করবে তা তারই। (তোমরা প্রার্থনা করো,) হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই বা ভুল করি তবে তুমি আমাদেরকে অপরাধী কোরো না। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের পূর্ববর্তীদেরকে যে ভারী দায়িত্ব দিয়েছিলে আমাদের ওপর তেমন দায়িত্ব দিয়ো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি এমন ভার আমাদের ওপর দিয়ো না যা বইবার শক্তি আমাদের নেই। আর আমাদের পাপ মোচন করো, আর আমাদেরকে ক্ষমা করো, আর আমাদের ওপর দয়া করো, তুমি আমাদের অভিভাবক। অতএব অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে তুমি আমাদের জয়যুক্ত করো।’ (সূত্র: কোরানশরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০২০)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আরও ফজিলত
সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি নিয়ে হাদিসে আরও অনেক ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। এ দুটি আয়াতের ফজিলত প্রসঙ্গে নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে এ দুটি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এটাই যথেষ্ট।’
জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ এমন দুটি আয়াত দিয়ে শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে, স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণ লাভের দোয়া।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩)
আবু মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ (বুখারি: ৪০০৮)
আলী (রা.) বলেছেন, ‘আমার মতে যার সামান্য বুদ্ধিজ্ঞান আছে, সে এ দুটি আয়াত পাঠ করা ছাড়া নিদ্রা যাবে না।’
এ আয়াত দুটো নিয়মিত পড়লে বিপদ-আপদ দূরে থাকে, জান্নাতের পথও সুগম হয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
হেআমাদেরপালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
0 notes
sumonmax · 8 days ago
Text
সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ 🌟 #muslimmindfulnesstv#shorts
youtube
0 notes