#টিপস
Explore tagged Tumblr posts
Text





দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই ��োমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে ��েতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
#allah'snature#কুরআনেরঅধিকার#দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে#To Memorize The Quran Quickly And Easily#দ্রুত#সহজে#কুরআন#হিফজকরতে#ToMemorize#TheQuran#Quickly#Easily#Tips#HowTo#দ্রুত এবং সহজে কুরআন মুখস্ত করতে#কুরআন মুখস্থ করতে#টিপস#কীভাবে#Youtube
0 notes
Text





দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • য���ভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
#allah'snature#কুরআনেরঅধিকার#দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে#To Memorize The Quran Quickly And Easily#দ্রুত#সহজে#কুরআন#হিফজকরতে#ToMemorize#TheQuran#Quickly#Easily#Tips#HowTo#দ্রুত এবং সহজে কুরআন মুখস্ত করতে#কুরআন মুখস্থ করতে#টিপস#কীভাবে#Youtube
0 notes
Text





দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ ��রে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
#কুরআনেরঅধিকার#দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে#To Memorize The Quran Quickly And Easily#দ্রুত#সহজে#কুরআন#হিফজকরতে#ToMemorize#TheQuran#Quickly#Easily#Tips#HowTo#দ্রুত এবং সহজে কুরআন মুখস্ত করতে#কুরআন মুখস্থ করতে#টিপস#কীভাবে#Youtube
0 notes
Text





দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। এক�� জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
#কুরআনেরঅধিকার#দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে#To Memorize The Quran Quickly And Easily#দ্রুত#সহজে#কুরআন#হিফজকরতে#ToMemorize#TheQuran#Quickly#Easily#Tips#HowTo#দ্রুত এবং সহজে কুরআন মুখস্ত করতে#কুরআন মুখস্থ করতে#টিপস#কীভাবে#Youtube
0 notes
Text





দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্��াহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
#কুরআনেরঅধিকার#দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে#To Memorize The Quran Quickly And Easily#দ্রুত#সহজে#কুরআন#হিফজকরতে#ToMemorize#TheQuran#Quickly#Easily#Tips#HowTo#দ্রুত এবং সহজে কুরআন মুখস্ত করতে#কুরআন মুখস্থ করতে#টিপস#কীভাবে#Youtube
0 notes
Text
1 note
·
View note
Video
youtube
কোন রক্তের গ্রুপের মানুষদের “মশা” সবচেয়ে বেশি কামড়ায়?
#youtube#মশার আকর্ষণ#রক্তের গ্রুপ ও মশা#ও গ্রুপ রক্ত#মশার কামড়ের কারণ#শরীরের গন্ধ ও মশা#কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন#ত্বকের রাসায়নিক উপাদান#মশা প্রতির��ধের উপায়#মশার প্রিয় রক্তের গ্রুপ#গর্ভবতী নারী ও মশা#শরীরের তাপমাত্রা ও মশা#মশা প্রতিরোধী খাবার#মশার কামড় কমানোর টিপস#Mosquito attraction#Blood group and mosquitoes#O blood group#Reasons for mosquito bites#Body odor and mosquitoes#Carbon dioxide emission#Skin chemicals#Mosquito prevention methods#Mosquito favorite blood type#Pregnant women and mosquitoes#Body temperature and mosquitoes#Mosquito repellent foods#Tips to reduce mosquito bites
0 notes
Text
WhatsApp Chat Lock করুন | গোপন মেসেজ নিরাপদ রাখার সেরা ট্রিকস!
youtube
#WhatsApp Chat Lock করুন | গোপন মেসেজ নিরাপদ রাখার সেরা ট্রিকস!#WhatsApp চ্যাট লক#WhatsApp গোপন চ্যাট#WhatsApp নিরাপত্তা টিপস#চ্যাট লক কিভাবে করবেন#চ্যাট লক গাইড#WhatsApp চ্যাট লক করার সহজ উপায় - গোপনীয় চ্যাট সুরক্ষিত রাখুন#WhatsApp Hidden Chat Lock - গোপনীয়তার সেরা সমাধান#Youtube
0 notes
Text
খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (দুপুরের খাবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ইং)
আমাদের দেশের পরিবার গুলোর সাধারন খাবার কি, মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো সাধারণত কি কি খাবার খেয়ে থাকে, এই ছবি গুলোতে সেটাই ফুটে উঠবে। চলুন দেখি! লেবু শসা ধনিয়া পাতার ভর্তা আলু ভাঁজি ডিম ভুনা গরুর মোগজ ভুনা কাতলা মাছের মাথা আমার প্লেট টেবিলে খাবার। সবাই ভাল থাকবেন, সবার সুন্দর জীবন কামনা করি। রান্না কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন

View On WordPress
0 notes
Text
মোবাইল ফোনের ১% ব্যাটারি কেন দীর্ঘ সময় ধরে চলে?
আজকাল আমরা প্রায়শই দেখি যে ফোনের ব্যাটারি যখন ১% থাকে, তখনও সেটি দীর্ঘ সময় ধরে চলে। কিন্তু কেন এমন হয়? চলুন, আধুনিক স্মার্টফোনের ব্যাটারি এবং এনার্জি ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে কিছু গভীর তথ্য জানা যাক।
youtube
ব্যাটারি ১% থাকার পরও ফোন কীভাবে চালু থাকে?
আপনার ফোনের ১% ব্যাটারি থাকার পরেও আপনি নেট ব্রাউজ করতে, ভিডিও দেখতে বা অন্য কোনো কাজ করতে পারবেন। এটি সম্ভব হয় কারণ স্মার্টফোনে অত্যন্ত উন্নত পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম রয়েছে। ফোন যখন কম ব্যাটারি মেজাজে চলে, তখন এটি বিভিন্ন কার্যকলাপ বন্ধ করে দিয়ে চার্জ সঞ্চয় করে।
তবে আপনার ফোনের ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যেতে পারে যদি আপনি ভিডিও স্ট্রিমিং, অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মতো হাই-পাওয়ার কাজ চালিয়ে যান। অন্যদিকে, শুধু সোশ্যাল মিডিয়ার feed স্ক্রল করলে ১% ব্যাটারি বেশি সময় টিকবে না, কারণ এর জন্য তুলনামূলক কম চার্জ প্রয়োজন হয়।
সাইকোলজিকাল ইফেক্ট
একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, যখন আপনি দেখেন আপনার ফোনের ব্যাটারি যেকোনো সময় ফুরিয়ে যেতে পারে, তখন আপনি সেটি দ্রুত চার্জ দেওয়ার চেষ্টা করেন। এটি একটি মানসিক চাপ যা প্রায় সবাই অনুভব করে।
আধুনিক ব্যাটারি প্রযুক্তি
আধুনিক স্মার্টফোন ব্যাটারি কখনো সম্পূর্ণ শেষ হয় না বা পুরোপুরি চার্জ হয় না। এর একটি বিশেষ প্রোটেকশন সার্কিট রয়েছে যা ০% দেখালেও কিছু পরিমাণ চার্জ সঞ্চয় করে রাখে।
যখন আপনার ফোনের ব্যাটারি ০% হয়ে ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়, তখনও প্রকৃতপক্ষে ব্যাটারির মধ্যে কিছু চার্জ থাকে। এটি ফোনের ব্যাটারিকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
ব্যাটারির শূন্যে নামার ঝুঁকি
যদি আপনার ফোনের ব্যাটারি সত্যিকার অর্থে ০% এ চলে আসে, তাহলে সেটি আর রিচার্জ হবে না। ফলে আপনাকে একটি নতুন ব্যাটারি বা কখনো কখনো নতুন ফোন কিনতে হতে পারে। তাই ফোনের ব্যাটারিকে সম্পূর্ণ শূন্যে নামাতে না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
ব্যাটারি রক্ষা করার উপায়
ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে এবং ফোনের কর্মক্ষমতা ঠিক রাখতে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করা যেতে পারে:
ফোন ২০%-৮০% চার্জের মধ্যে রাখতে চেষ্টা করুন।
অত্যধিক গরম বা ঠান্ডা পরিবেশে ফোন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
অপ্রয়োজনীয় ফিচার যেমন ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখুন।
ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলো বন্ধ রাখুন।
উপসংহার
ফোনের ব্যাটারির ১% অবস্থায়ও দীর্ঘ সময় ধরে চলার পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে। আধুনিক স্মার্টফোনের ব্যাটারি প্রযুক্তি এবং শক্তিশালী পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এর জন্য দায়ী। আপনি যদি ফোনের ব্যাটারি সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করেন, তবে আপনার ফোনের আয়ু আরও দীর্ঘ হবে।
আরও দেখুনঃ হিটলারের মৃত্যুর পর তাঁর দেহের পরিণতি: মিথ, সত্য এবং ষড়যন্ত্ৰ
#Mobile Battery#Phone Charge#Smartphone Tips#Ways to Save Battery#Smartphone Power Management#Mobile Battery 1%#Phone Battery Life#Phone Charge Tips#Phone Battery Care#Battery Protection#Smartphone Battery#মোবাইল ব্যাটারি#ফোনের চার্জ#স্মার্টফোন টিপস#ব্যাটারি বাঁচানোর উপায়#স্মার্টফোনের পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট#মোবাইল ব্যাটারি ১%#ফোনের ব্যাটারি লাইফ#ফোন চার্জ টিপস#ফোন ব্যাটারি কেয়ার#ব্যাটারি রক্ষা#স্মার্টফোন ব্যাটারি#Youtube
0 notes
Text
আপনার ফোনকে হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করার টিপস
আজকের ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। আমরা আমাদের ফোনে ব্যক্তিগত তথ্য, ব্যাংকের তথ্য, সামাজিক মিডিয়ার লগইন ইত্যাদি সব কিছুই সংরক্ষণ করি। কিন্তু এই সুবিধার পাশাপাশি, সাইবার অপরাধীরাও আমাদের ফোনকে লক্ষ্য করে। তাই, আপনার ফোনকে হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি। ফোন হ্যাক হওয়ার যেসব কারণ: ম্যালওয়্যার আক্রমণ: ক্ষতিকারক সফটওয়্যার বা ম্যালওয়্যার আপনার ফোনে…
0 notes
Text
How To Improve Brain Health And Sharpen Memory - News18
মননশীলতা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে উপকারী। একটি সঠিক ঘুমের চক্র একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যা ভাল মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যে অবদান রাখে। মস্তিষ্ককে শরীরের পাওয়ার হাউস বলা হয় এবং পাওয়ার হাউসকে শক্তিশালী করা কঠিন তবে প্রত্যেকের জন্য প্রয়োজনীয়। যাইহোক, আজকের সময়ে, লোকেরা তাদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিনিয়োগ করার জন্য খুব বেশি সময় পায় না, যখন অনেক লোক তাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য…

View On WordPress
#কীভাবে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি করবেন#ব্যায়াম মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে#ব্রেন এক্সারসাইজ করার টিপস#মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য#স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী করার টিপস#স্মৃতিশক্তি হ্রাস
0 notes
Text

কর্নফ্লাওয়ার অর্থ কি ? কর্নফ্লাওয়ার এর উপকারিতা | Benefits of Cornflower in Bengali
রান্নাঘরের অতি পরিচিত একটি সামগ্রী হল কর্নফ্লাওয়ার। নানা ধরনের মুখরোচক ���ান্না বিশেষ করে চায়নিজ খাবার তৈরি করতে এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়ে থাকে। শুধু রান্নার কাজে বা খাবার মুচমুচে করার ক্ষেত্রে নয় যে কোন ছোট খাটো সমস্যার সমাধান নিমিষেই করে দিতে পারে কর্নফ্লাওয়ার। এতে ২২ গ্রাম শর্করা, ৩ গ্রাম প্রোটিনে মোট ১১০ ক্যালরি উপস্থিত। এছাড়া ২৯ গ্রামের মধ্যে ২ গ্রাম ফাইবার এবং ১.৫ গ্রাম ফ্যাট ও এতে থাকে।
আরো পড়ুন: স্বাস্থ্য টিপস
কর্নফ্লাওয়ার অর্থ কি ? Meaning of Cornflour in Bangla
ভুট্টা চূর্ণ বা ভুট্টার গুঁড়োকে আমরা সাধারণভাবে কর্নফ্লাওয়ার বলে থাকি। কর্নফ্লাওয়ার ভুট্টার সম্পূর্ণ শাঁস থেকে নেয়া হয়, যাতে ফাইবার, প্রোটিন, স্টার্চসহ, ভুট্টার যাবতীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর।
কর্নফ্লাওয়ার এর উপকারিতা ? কর্নফ্লাওয়ার এর ব্যবহার ( Benefits & Usage of Cornflour in Bangla )
তেলাপোকা জনিত ঝামেলা থেকে মুক্তি
তেলাপোকার যন্ত্রণা সহ্য করতে হয় কমবেশি সকলকেই ।এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সমান পরিমাণের কর্ণফ্লাওয়ার ও প্লাস্টার অফ প্যারিস এক সাথে মিশিয়ে নিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিয়ে তেলাপোকার লুকোনোর জায়গা গুলিতে কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া ঘরের মেঝেতে, দরজার কোণায় উপদ্রবকারী অন্যান্য পোকামাকড়ের বাসা থাকলে ,বাসার মুখ এই পেস্ট দিয়ে বন্ধ করে দিলে পোকা জনিত সমস্যার সমাধান হতে পারে।
জানলার কাঁচ পরিষ্কার ও ঝকঝকে করতে
জানালার কাঁচ পরিষ্কার রাখতে কর্ণফ্লাওয়ারের সঙ্গে খানিকটা জল মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করতে হবে। সেই মিশ্রণটি জানালার কাঁচে লাগিয়ে একটি শুকনো নরম কাপড় দিয়ে আলতো করে ঘষে মুছে ফেলতে হবে আর তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেললেই তফাত খুব সহজেই বোঝা যাবে। জানলার কাঁচ একেবারে ঝকঝকে-চকচকে আর পরিষ্কার দেখতে লাগবে।
কাপড়ে লাগা রক্তের দাগ দূর করতে
কাপড় থেকে রক্তের দাগ দূর করতে হলে কর্ণফ্লাওয়ার জলে মিশিয়ে পেস্টের মতো বানাতে হবে। এরপর তা কাপড়ে লাগা রক্তের দাগের উপর ঘষে লাগিয়ে দিতে হবে ও কিছু সময়ের জন্য রেখে একটি টুথব্রাশ দিয়ে ঘষে তুলে দিলে দাগ মিলিয়ে যায় । যদি দাগ খুব কঠিন হয়ে থাকে তাহলে আরো ১ বার একই ভাবে ওপরের পদ্ধতিটি পুনরায় প্রয়োগ করতে হবে আর তারপর কাপড় ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিলে দেখা যাবে কাপড়ে আর কোনো দাগ অবশিষ্ট নেই।
আরো পড়ুন: Health tips in bangla
তেলের দাগ তুলতে কর্নফ্লাওয়ারের ভূমিকা
পোশাকে তেলের দাগ লাগলে সেই স্থানে কর্নফ্লাওয়ার ছড়িয়ে দিলে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর সাবান দিয়ে জায়গাটা ধুয়ে দিলেই দেখা যাবে সে দাগ উঠে গেছে । পোশাকে আরও কঠিন রকমের কিছু দাগ লাগলে খানিকটা কর্নফ্লাওয়ার জলের সাথে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে দাগের জায়গায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিতে হবে। তারপর অল্প ভেজা থাকা অবস্থায় নরম টুথব্রাশ দিয়ে ঘর্ষণ করলে দেখা যাবে যে দাগ মিলিয়ে গেছে।
কাপড় থেকে কালির দাগ তুলতে
কাপড় থেকে কালির দাগ তুলতে কর্নফ্লাওয়ারের সাথে দুধ মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিতে হবে। এরপর তা দাগের উপর লাগিয়ে রাখতে হবে কিছুক্ষণ। শুকিয়ে গেলে একটি টুথব্রাশ দিয়ে ঘষে তুলে নিলে কাপড় থেকে কালির দাগ খুব সহজেই উঠে যাবে।
শিশুর ডায়াপার র্যাশ দূর করার ক্ষেত্রে
ডায়াপার জনিত র্যাশ শিশুদের ক্ষেত্রে একটি খুব সাধারণ ব্যাপার ।তবে কর্ণফ্লাওয়ারের ব্যবহার, এ ক্ষেত্রে কিছুটা সুরাহা দেবে । ডায়াপার পরিবর্তনের সময় শিশুর দেহে কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে দিতে পারলে র্যাশ ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে। এছাড়াও শিশুদের রোজকার স্নানের জলে এক চতুর্থাংশ কাপ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে নিলেও সমস্যা সমাধান হতে পারে।
তরল পদার্থকে ঘনীভূত করতে
অনেক সময় তরকারির ঝোল বেশি পাতলা হয়ে গেলে এবং অনেক জ্বাল দিয়ে ও যখন ঝোল ঘন হয় না তখন ঝোল ঘন করতে তরকারি কে আঁচে বসিয়ে কিছুটা কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে দিলেই মুশকিল আসান! তরকারির ঝোল ঘন হয়ে যাবে এবং স্বাদও বাড়বে ।
তৈলাক্ত ত্বকের উপযোগী
তৈলাক্ত ত্বকে সাধারণ পাউডার ব্যবহার না করে যদি অল্প কর্ণফ্লাওয়ার ট্যালকম পাউডারের স��থে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারা যায় তাহলে ত্বক মসৃণ দেখতে লাগবে। কর্ণফ্লাওয়ার অতিরিক্ত তেল শোষণ করে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে ।
আরো পড়ুন: Ajker bangla khabar, আজকের রাজনৈতিক খবর
পুড়ে যাওয়া ত্বকের ক্ষেত্রে
রান্না করতে গিয়ে কোথাও পুড়ে গেলে ফার্স্ট ~এড হিসেবে কর্নফ্লাওয়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। পুড়ে যাওয়া ত্বকের ঘরোয়া চিকিৎসার জন্য কর্ণফ্লাওয়ারের কার্যকারিতার প্রমাণ মিলেছে । ৮ কাপ ঈষদুষ্ণ গরম জলে ১ টেবিল চামচ কর্ণফ্লাওয়ার ও ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডার মিশ্রণ তৈরি করে তাতে গজ বা পরিষ্কার কাপড় চুবিয়ে পুড়িয়ে যাওয়া অংশে আধঘণ্টা লাগিয়ে রাখলে জ্বালা যন্ত্রণার উপশম হবে এবং আরাম ও মিলবে।তাছাড়া এটি পোড়াভাবের ফলে তৈরি হওয়া জ্বলুনি কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের মৃত চামড়া দ্রুত সরিয়ে ফেলতে ও কার্যকরী।
তৈলাক্ত চুলে কর্নফ্লাওয়ারের জাদু
আজকাল কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষের সময়ের খুবই অভাব ।কোনো অনুষ্ঠানে বেরোবার আগে চুল তৈলাক্ত দেখতে লাগল মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। এমন সমস্যা তো হয়েই থাকে। আর এই সমস্যার চটজলদি সমাধান দিতে পারে একমাত্র কর্নফ্লাওয়ার । নির্দ্বিধায় চুলের উপর খানিকটা কর্নফ্লাওয়ার ছড়িয়ে চুল ভাল করে আঁচড়ে নিলেই চুলের তেলতেলে ভাব সম্পূর্ণ দূর হয়ে যাবে।তাই শ্যাম্পু করার সময় বা সুযোগ না থাকলে কর্নফ্লাওয়ারই চুলের একমাত্র ভরসা।
তাছাড়া, কর্নফ্লাওয়ারের শোষণ ক্ষমতা ও এক্সফলিয়েশন উপাদানের উপস্থিতির কারণে তৈলাক্ত চুলের ক্ষেত্রে এটি দারুণ কাজ করে থাকে । মাথার ত্বকে অতিরিক্ত খুশকির সমস্যা ও দূর করে থাকে যার জন্য কর্নফ্লাওয়ারের এত প্রসিদ্ধি ।
বাসনপত্রের কালচে ভাব দূর করতে
রূপার গয়না বা বাসনপত্রে কালচে ভাব দেখা দিলে জলের মধ্যে কিছুটা কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে ভাল করে গুলে তার মধ্যে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখতে হবে।তারপর নরম ব্রাশ দিয়ে হালকা ঘষে পরিষ্কার জলে ধুয়ে নিলেই রূপার গয়না বা বাসনপত্রের কালচে ভাব উধাও হয়ে যাবে।
বিরক্তিকর ব্ল্যাকহেডস থেকে মুক্তি দিতে
কর্নফ্লাওয়ারের শোষণ ক্ষমতা এবং মৃত চামড়া( Dead Skin) দূর করার জন্য এক্সফলিয়েশন উপাদান যথাকার কারণে কর্নফ্লাওয়ার প্রাকৃতিকভাবেই মানবদেহের বিশেষ অঙ্গ থেকে ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সক্ষম।
পা ঘামার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে
গরমকালে জুতা মোজা পরলে অনেকেরই পা ঘেমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে । সেক্ষেত্রে জুতো পরার আগে কিছুটা কর্নফ্লাওয়ার পায়ে হালকা করে ��াগিয়ে নিলে পা ঘামার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া জ���তায় দুর্গন্ধ হলে জুতার মধ্যে কিছুটা কর্নফ্লাওয়ার ছড়িয়ে রাখতে পারলে এ ক্ষেত্রে উপকারী ফল পাওয়া যায় । সারারাত রেখে সকালে জুতো জোড়া ঝেড়ে নিলে আর দুর্গন্ধ থাকবে না।
আরো পড়ুন: Westbengal weather report
শাড়িতে মাড় দেওয়ার কাজে লাগে
চটজলদি শাড়িতে মাড় দিতে হলে জলের সাথে কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে গরম করতে হবে।মিশ্রণটি ঘন হয়ে গেলে সেটিকে মাড় হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। পরে শাড়িটি শুকিয়ে গেলে ইস্ত্রি করে নিলে শাড়ি নতুনের মতো লাগবে।
গিঁট ছাড়াতে প্রয়োজন কর্নফ্লাওয়ার
কোনও অনুষ্ঠান বাড়ি যাওয়ার সময় অসতর্কতার কারণে যদি চেইন বা ব্রেসলেটে খুব বাজে ভাবে গিঁট লেগে যায় তাহলে গিট ছাড়াবার জন্য এলোমেলো টানাটানি না করে পরিবর্তে গিঁটের উপর কর্নফ্লাওয়ার ছিটিয়ে নেওয়া যেতে পারে। তারপর যদি গিঁট খোলার চেষ্টা হয় তবে দেখা যাব যে সেটি সহজেই খোলা যাচ্ছে , আর সমস্যা থাকছে না। দড়ি বা ফিতের গিটের ক্ষেত্রেও এই একই পদ্ধতি প্রযোজ্য।
কর্নফ্লাওয়ারের গুণাবলির অন্ত নেই ।বহুল ব্যবহৃত এই উপাদানটি গ্রহণে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বলেই স্বীকৃতি লাভ করেছে ।তাই কেবল রান্নার কাজেই নয়, দৈনন্দিন খুঁটিনাটির অনেক রকম সমস্যার সমাধানে কর্নফ্লাওয়ারের ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
0 notes
Text
শীতের শুরুতেই : সর্দি-কাশি, জ্বর
***********************************************************************
শীতের শুরুতে তাপমাত্রা কমে আসার সাথে সাথে ধুলাবালির উপদ্রব প্রচন্ড পরিমাণে বেড়ে যায়। এজন্য সৃষ্টি হয় স্বাস্থ্যগত কিছু সমস্যা। আর এজন্যেই বেশিরভাগ মানুষের সর্দি-কাশি জ্বর এ ধরনের কমন উপসর্গগুলো দেখা যায়। চিকিৎসকদের কাছে এটি একটি কমন কোল্ড নামে পরিচিত। তবে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য এই শীতে কিছু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করলে, আপনার জীবন সহজ হয়ে যেতে পারে। আজকে এই বিষয়ের উপর আপনাদের কাছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরছি।
আঙ্গিনায় দাঁড়িয়ে মোরা, পৃথিবীর দ্বার খোলো এই স্লোগানকে সামনে রেখে নারীদের নিয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেতে আমাদের পেজটিকে লাইক করে রাখুন এবং লাইক ও কমেন্টসের মাধ্যমে আপনাদের মূল্যবান মতামত জানান। তাহলে চলুন শুরু করি।
শীতের শুরু হতে না হতেই সর্দি-কাশি ,জ্বর যেন সবারই কমন ব্যাপার। এমন কোন পরিবার খুজে পাওয়া যাবে না যে, শীতের শুরুতে সর্দি-কাশি, জ্বর এই ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যায় না পরে। বিশেষ করে রাতের বেলা নাক বন্ধ থাকা, আর সকাল হলেই নাক থেকে পানি পড়া এটা কমন ব্যাপার হয়ে যায়। সাথে মাথা ব্যথা ও জ্বর এ ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। অনেকের আবার গলা শুকিয়ে গিয়ে শুষ্ক কাশি দেখা দেয়। ফলে কথা বলতেও অনেক সময় অসুবিধা হয়। এ ধরনের কাশি পুরোটা শীত জুড়েই থেকে যায়। অনেক সময় শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। এ রোগটি ��ূলত ভাইরাস জনিত রোগ। চিকিৎসকদের মতে এ ধরনের ভাইরাস, সর্দি-জ্বরে ভোগাতে পারে দীর্ঘদিন।
অনেকের মতে এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে ভুক্তভোগীরাই জানেন, সমস্যাটি তাদের জন্য কতটুকু পীড়াদায়োক। তবে সতর্কতা অবলম্বন করলে এই শীতের সময়টি আপনি ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।
সাধারণত ঠান্ডা লাগা বা সর্দিজ্বরের বেশ কিছু সাধারণ উপসর্গ থাকে যেগুলো শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে একই রকম হয়ে থাকে। যেমন নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি থাকা, গলা ব্যাথা, মাথা ব্যাথা, মাংসপেশীতে ব্যাথা, কাশ, হাঁচি, জ্বর, কানে ও মুখে চাপ অনুভব করা, স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি কমে আসা।
মূলত এই রোগ গুলো ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেও অনেক সময় এ ভাইরাস আক্রান্ত দেহের মধ্যে, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণও দেখা যায়। বিশেষ করে নাকের সর্দি যদি খুব ঘনো হয় বা কাশির সঙ্গে হলুদাভ কফ আসতে থাকে, তা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণকেই নির্দেশ করে। এ রোগে আক্রান্ত হলে বিশ্রাম, প্রচুর পানীয় ও ফলের রস গ্রহণ করতে হবে। খুব বেশি জ্বর, গলাবেথা, কাশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শীতের বাতাসে প্রচুর ধুলাবালি ও পরাগরেণু ছড়িয়ে থাকে। চিকিৎসকদের মতে, এই কারণে অ্যালার্জি দেখা দেয়। অ্যালার্জির দরুণ যে কাশি হয় তা শীত শেষ হওয়ার পরে চলে যেতে পারে। গুরুতরো বা একাধিক অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চোখ চুলকায়। সর্দি কম, কাশি বেশি হয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতে, অ্যালার্জি হলে কী থেকে হচ্ছে তা খুঁজে বের করতে হবে। তারপর ব্যবস্থা নিতে হবে ভালভাবে। অ্যালার্জি হোক বা ঠান্ডা লাগা, উপসর্গে মিল থাকলেও, চিকিৎসার ধরন কিন্তু আলাদা। তাই ডাক্তার না দেখিয়ে ওষুধ খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা।
শীতে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি থেকে রক্ষা পেতে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। ঠান্ডা খাবার ও পানীয় পরিহার করতে হবে। এতে জ্বর ও কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে পারে। এখন থেকেই কুসুম কুসুম গরম পানি পান করার অভ্যেস করে তুলুন। ধুলাবালু এড়িয়ে চলুন। তার জন্য বাইরে বের হলে সব সময় মাক্স পড়ে থাকতে পারেন। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। যাদের ধূমপানের অভ্যাস আছে তাদের এই সময়ে কাশি ও হাঁপানি রোগ দেখা দিতে পারে। প্রয়োজন মতো গরম কাপড় পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ঠান্ডা লাগলে, এ ব্যাপারে অলসতা করবেন না। হাতে-পায়ে মোজা, মাথায় টুপি ও গলায় মাফলার ব্যবহার করতে পারেন।
দুপুরের দিকে গোসল সেরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। ঠান্ডার সময়ে গোসল করবেন না। দ্রুত গোসল শেষ করার চেষ্টা করুন। ঘরের দরজা-জানালা সব সময় বন্ধ না রেখে মুক্ত ও নির্মল বাতা�� চলাচলের ব্যবস্থা রাখার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে সকাল থেকে বিকেলের আগ পর্যন্ত আলো বাতাস, রোদ প্রবেশ করার সুযোগ দিন।
বয়স্ক ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা, শীতের শুরুতেই এলার্জি ও নিউমোনিয়ার টিকা নিয়ে নিতে পারেন। গরম পানি ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার চেষ্টা করবেন।
এছাড়া ঠান্ডা বা সর্দিজ্বর হলে ভিটামিন সি'র ভূমিকা অনেক আগে থেকেই প্রমাণিত। ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী মানুষ উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ করে সর্দিজ্বর বা ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে পারেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। ঠান্ডায় আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে তোয়ালে বা গৃহস্থালীতে ব্যবহ্রত তৈজসপত্র শেয়ার করবেন না। সূর্যের আলো বা অন্য কোনো উৎসের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি গ্রহণও শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
তবে যাদের ঠান্ডা বা সর্দি কাশি ধরে গেছে তাদের কিভাবে দ্রুত উপশম লাভ করা সম্ভব সে সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। খুব সামান্য কারণেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হতে পারে যে কেউ। সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যেই মানুষের সর্দিজ্বর ভালও হয়ে যায়। তবে কয়েকটি উপায়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত সময়ে সর্দিজ্বর ভাল করা সম্ভব বলে বলছেন চিকিৎসকরা।
ঘুম মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কাজেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরের সময় বিশ্রাম নিলে বা বেশি ঘুমালে দ্রুত আরোগ্য লাভ সম্ভব। সর্দিজ্বরের সময় উষ্ণ পরিবেশে থাকা বা উষ্ণ পোশাক পড়ে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। প্রচুর পরিমাণ পানি বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠান্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানীয় নয়।
ঠান্ডার একটি সাধারণ উপসর্গ গলা ব্যাথা। লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া করা অথবা লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয় তৈরি করে পান করলে গলা ব্যথা দ্রুত উপশম হতে পারে।
ইনফ্লয়েঞ্জা ভাইরাসের লক্ষন এবং এলার্জি ও সর্দিজ্বরের উপসর্গ একই হওয়ায় এই দুই রোগের মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। মিষ্টি আলু, বিটের মূল, কয়েকটি বিশেষ ধরণের কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে যেটিকে আমাদের দেহ ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত করে। ভিটামিন এ আমাদের নাক এবং ফুসফুসের মিউকোসাল লাইনিংকে শক্ত রাখে যা নাক ও ফুসফুসকে ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচায়। পাশাপাশি কমলা, তরমুজসহ লাল ফল একই ধরণের কাজ করে।
এছাড়া খাবারে যথেষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ ও রসুন থাকলেও ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। পেঁয়াজ ও রসুনে এক ধরণের তেল থাকে যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ঊনিশ তিরিশ এর দশোকে ভিটামিন সি ছিল সবচেয়ে প্রচলিত চিকিৎসা। এটি সত্তরের দশোকে এসে আরো বেশি জনপ্রিয় হয় য��ন নোবেল বিজয়ী লিনাস পোলিং গবেষণা করে প্রমাণ করেন যে ভিটামিন সি ঠান্ডাজনিত রোগ উপশমে অনেক বেশি কার্যকর।
টানা সাতদিনের বেশি সর্দিজ্বর থাকলে বা টানা তিনদিনের বেশি সর্দির সাথে উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শো নেয়ার ক্ষেত্রে সাতদিন অপেক্ষা না করা। শিশুদের তিনদিনের বেশি সর্দি থাকলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
শীতে অসুস্থতা এড়াতে ভোরবেলা হাঁটতে বেরোবেন না। ভাসমান ধূলি কনা খুব ঠান্ডা পড়লে বেশি থাকে, সূর্য ওঠার পর তাপমাত্রা বাড়লে বেরোবেন। সান্ধ্যভ্রমণ এড়িয়ে চলুন।
লেখাটি ভালো লাগলে লাইক ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আঙ্গিনার সাথেই থাকুন।

#নারীর আঙ্গিনা#Narir Anggina#সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত না#সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ#জ্বর সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত#শীতের শুরুতেই সর্দি কাশি জ্বর#সর্দি কাশি জ্বর দূর করার উপায়#Winter Cold#Cough#সর্দি কাশি দূর করার উপায়#সর্দি কাশি#health tips#bangla health tips#বাংলা health টিপস
0 notes
Text
একজন ভ্রমণকারী হিসেবে একটি নতুন জায়গায় কিভাবে আপনি সহজে, কম খরচে এবং নিরাপদে সম্পূর্ণ ভ্রমণ শেষ করতে পারবেন তা নিয়েই ভ্রমণ টিপস।
0 notes
Text
1 note
·
View note