#দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে ��োমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।�� (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
0 notes
ilyforallahswt · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি ���ি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
0 notes
myreligionislam · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবন�� কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
0 notes
mylordisallah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়ে���ে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
0 notes
allahisourrabb · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
দ্রুত ও সহজে কুরআন হিফজ করতে
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআনঃ ১. নির্ভূলঃ •এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২) •নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১) ২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ •রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কিভাবে দ্রুত কুরআন শেখা যায়?
যদি তোমার লক্ষ্য হয় দ্রুত কুরআন পড়া শেখা, তাহলে তোমার এটি ঘন ঘন পড়ার পরিকল্পনা করা উচিত। প্রতিদিন, অথবা আরও ভালো, দিনে কয়েকবার এটি করার জন্য সময় বের করো। তুমি যত বেশি পবিত্র গ্রন্থে ডুবে থাকবে, তত দ্রুত তুমি আরবি ভাষা এবং কুরআনের বার্তাগুলি আয়ত্ত করতে পারবে। ইন্টারেক্টিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করো।
কোরআন কীভাবে পড়া উচিত
কীভাবে কোরআন পড়তে হয়, তার একটি ভালো উদাহরণ দেখা যাক।
কোরআনের একটি আয়াত রাসুল (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবু দারদা (রা.)-কে উজ্জীবিত করেছিল! সুরা বাকারার ২৪৫ আয়াতে আছে, ‘কে সে যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে? আল্লাহ তার জন্য এ বহুগুণে বাড়িয়ে দেবেন আর আল্লাহ জীবিকা কমান ও বাড়ান এবং তোমাদের তাঁর কাছেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
হজরত আবু দারদা (রা.) এই আয়াত শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ আমাদের কাছে ধার চাচ্ছেন?’
নবীজি (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ।���
আবু দারদা (রা.) বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার হাতটি দিন, আমি কথা দিচ্ছি আমার খেজুরবাগানটি ধার দেব।’
আবু দারদা (রা.) নবীজি (সা.)-কে ৬০০টি খেজুরগাছে ভরভরন্ত সবচেয়ে ভালো খেজুরবাগানটি দিয়ে দিলেন।
আবু দারদা (রা.)-র অনেকগুলো বাগান ছিল, তিনি ধনী ছিলেন। তিনি তাঁর সবচেয়ে উত্তম বাগানটিতে গেলেন, যেখানে তাঁর পরিবার নিয়ে থাকতেন। তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘সবকিছু গুছিয়ে নাও, আমরা এই বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছি। এই বাগান এখন আর আমাদের নয়। কারণ, বাগানটি আমি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়েছি।’ কথা শুনে স্ত্রী বুঝলেন, বাগানটি উত্তম ঋণ হিসেবে আল্লাহকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে যা আছে, সেসব আর তাঁদের নয়। তাই তিনি শিশুসন্তানদের হাতে যে খেজুরগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে নিলেন। তাদের মুখে যে খেজুরগুলো ছিল, সেসবও বের করে রেখে দিলেন। একেবারে শূন্য হাতে শিশুসন্তানদের নিয়ে তিনি বাগান থেকে বের হয়ে গেলেন।
এই হচ্ছে আল্লাহকে পেতে চাওয়ার তীব্র আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত মানে, অর্থাৎ কোরআনের মর্মবাণী বুঝতে পারা। কোরআনে যে আদেশ–নিষেধ আছে, তা মেনে নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে অগ্রাহ্য করা।
নবীজি (সা.) আবু দারদা (রা.)-র প্রতিশ্রুতির কথা শোনার পরে বলেন, ‘আবু দারদা (রা.)-র জন্য জান্নাতে এমন অনেকগুলো বাগান আছে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)
কোরআনের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। শুধু কোরআন খতম করাই অনেকের উদ্দেশ্য থাকে। তাদের চিন্তা একটাই—কোনো রকমে দ্রুত কোরআন খতম করা। কিন্তু কোরআন কেবল এ কারণেই অবতীর্ণ হয়নি। একে জানা ও বোঝা কর্তব্য। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এ কল্যাণকর কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে আর বোধশক্তিসম্পন্নরা এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ২৯)
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার পাঁচটি
আপনি কি জানেন আল্লাহর কিতাব, পবিত্র কুরআনে মুমিনদের উপর অধিকার আছে? অদ্ভুত শোনাচ্ছে, তাই না? যে কিতাব সকল জীবের অধিকারকে ধারণ করে এবং প্রচার করে তাতে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাসীদের অধিকার রয়েছে। যে বইটি সমস্ত ধরণের বিষয়ে পরামর্শের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশিকা, এটি তার পাঠকদের বিশেষ করে বিশ্বাসীদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্তরের গুরুত্বের দাবি করে। আমরা যদি কুরআনকে এর প্রকৃত সারমর্ম সহ শিখতে চাই, তাহলে ড. ইসরার আহমেদের মতে 5টি মৌলিক অধিকার রয়েছে যা আপনাকে আল্লাহর কিতাবের জন্য পূরণ করতে হবে। কুরআনের এই ৫টি অধিকার নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো;
কোরআন আল্লাহর বাণী।
মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের অধিকার
দ্রুত ও সহজেই কুরআন হিফজ করতে
To Memorize The Quran Quickly And Easily
0 notes