#quranicprayers
Explore tagged Tumblr posts
Text
“We are the online Quran academy that is providing the platform for those people who want to learn Quran online. We have both male and female teachers which are teaching the students for almost 10 years. Our mission is to teach those students with full Tajweed rules who are willing to learn the Quran. We have experienced teachers who are teaching online and spreading the message of Allah all over the world.”
#learnquran#allah#learnquranonline#quranacademy#islamicquotes#quranquotes#muhammad#arabiclanguage#love#islamiceducation#alhamdulillah#shariaproblems#translationofquran#quotationofmuhammad#islamicknowledge#hadithquotes#quranicprayers#peace#muslimcommunity#sunnah#quranquotesdaily#prophetmuhammad#makkah#madina#hadithoftheday#onlineclasses#nooraniqaida#muslimah#ukmuslims#quranteachernearme
2 notes
·
View notes
Text
সব ধরনের অনিষ্টতা ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
প্রিয় নবী (সা.) সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি পড়লে বিষাক্ত প্রাণীসহ সব ধরনের ক্ষতিকর বস্তু থেকে সুরক্ষা থাকা যায়। বরকতপূর্ণ দোয়াটি হলো-
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ ��ِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার মাধ্যমে সৃষ্টিজগতের সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি
হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষতিকর প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি : ৩৬০৪)
ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
নবী (সা.) এর দোয়া
ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
#Supplication#ProtectionFromHarm#প্রার্থনা#দোয়া#কুরআনেরদোয়া#ক্ষতিথেকেসুরক্ষা#অনিষ্টতাথেকেসুরক্ষা#কুরআনেরশেফা#ReciteDua#QuranicPrayer#QuranicCure#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#ProtectuinFromHarm#ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন#The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm#youtube
0 notes
Text
সব ধরনের অনিষ্টতা ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
প্রিয় নবী (সা.) সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি পড়লে বিষাক্ত প্রাণীসহ সব ধরনের ক্ষতিকর বস্তু থেকে সুরক্ষা থাকা যায়। বরকতপূর্ণ দোয়াটি হলো-
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার মাধ্যমে সৃষ্টিজগতের সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি
হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষতিকর প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি : ৩৬০৪)
ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
নবী (সা.) এর দোয়া
ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
#Supplication#ProtectionFromHarm#প্রার্থনা#দোয়া#কুরআনেরদোয়া#ক্ষতিথেকেসুরক্ষা#অনিষ্টতাথেকেসুরক্ষা#কুরআনেরশেফা#ReciteDua#QuranicPrayer#QuranicCure#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#ProtectuinFromHarm#ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন#The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm#youtube
0 notes
Text
সব ধরনের অনিষ্টতা ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
প্রিয় নবী (সা.) সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি পড়লে বিষাক্ত প্রাণীসহ সব ধরনের ক্ষতিকর বস্তু থেকে সুরক্ষা থাকা যায়। বরকতপূর্ণ দোয়াটি হলো-
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার মাধ্যমে সৃষ্টিজগতের সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি
হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষতিকর প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি : ৩৬০৪)
ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
নবী (সা.) এর দোয়া
ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
#Supplication#ProtectionFromHarm#প্রার্থনা#দোয়া#কুরআনেরদোয়া#ক্ষতিথেকেসুরক্ষা#অনিষ্টতাথেকেসুরক্ষা#কুরআনেরশেফা#ReciteDua#QuranicPrayer#QuranicCure#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#ProtectuinFromHarm#ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন#The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm#youtube
0 notes
Text
সব ধরনের অনিষ্টতা ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
প্রিয় নবী (সা.) সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি পড়লে বিষাক্ত প্রাণীসহ সব ধরনের ক্ষতিকর বস্তু থেকে সুরক্ষা থাকা যায়। বরকতপূর্ণ দোয়াটি হলো-
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার মাধ্যমে সৃষ্টিজগতের সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি
হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষতিকর প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি : ৩৬০৪)
ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
নবী (সা.) এর দোয়া
ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে দোয়া
The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
#Supplication#ProtectionFromHarm#প্রার্থনা#দোয়া#কুরআনেরদোয়া#ক্ষতিথেকেসুরক্ষা#অনিষ্টতাথেকেসুরক্ষা#কুরআনেরশেফা#ReciteDua#QuranicPrayer#QuranicCure#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#ProtectuinFromHarm#ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন#The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
0 notes
Text
সব ধরনের অনিষ্টতা ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
প্রিয় নবী (সা.) সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি পড়লে বিষাক্ত প্রাণীসহ সব ধরনের ক্ষতিকর বস্তু থেকে সুরক্ষা থাকা যায়। বরকতপূর্ণ দোয়াটি হলো-
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার মাধ্যমে সৃষ্টিজগতের সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি
হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষতিকর প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি : ৩৬০৪)
ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
নবী (সা.) এর দোয়া
ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
#Supplication#ProtectionFromHarm#প্রার্থনা#দোয়া#কুরআনেরদোয়া#ক্ষতিথেকেসুরক্ষা#অনিষ্টতাথেকেসুরক্ষা#কুরআনেরশেফা#ReciteDua#QuranicPrayer#QuranicCure#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#ProtectuinFromHarm#ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন#The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm#youtube
0 notes
Text
সব ধরনের অনিষ্টতা ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
প্রিয় নবী (সা.) সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি পড়লে বিষাক্ত প্রাণীসহ সব ধরনের ক্ষতিকর বস্তু থেকে সুরক্ষা থাকা যায়। বরকতপূর্ণ দোয়াটি হলো-
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার মাধ্যমে সৃষ্টিজগতের সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি
হাদিস : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষতিকর প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি : ৩৬০৪)
ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
��বী (সা.) এর দোয়া
ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm
#Supplication#ProtectionFromHarm#প্রার্থনা#দোয়া#কুরআনেরদোয়া#ক্ষতিথেকেসুরক্ষা#অনিষ্টতাথেকেসুরক্ষা#কুরআনেরশেফা#ReciteDua#QuranicPrayer#QuranicCure#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#ProtectuinFromHarm#ক্ষতি থেকে বাঁচতে রাসুল (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন#The Supplication that the Prophet (peace be upon him) said To Recite To Protect oneself from all Kinds of Harm#youtube
0 notes
Text
মহানবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
youtube
youtube
youtube
youtube
কুরআনের যে সুরা দোয়া ও শেফা
কুরআনুল কারিম। যার প্রতিটি অক্ষর, শব্দ ও বাক্য ফজিলত ও বরকতে ভরপুর। এ আসমানি কিতাবের প্রথম সুরা এমনি এক ফজিলত ও বরকতময় সুরা। যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ দোয়া ও রোগ থেকে মুক্তির শেফা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভের একেবারেই প্রথম দিকে পুরো সুরাটি একসঙ্গে নাজিল হয়। যে সুরা পড়া ছাড়া মুমিনের নামাজ হয় না। এ সুরাটি পবিত্র কুরআনের ভূমিকাও বটে।
মুমিন মুসলমানের জন্য এ সুরাটি হচ্ছে দোয়া। যে কোনো ব্যক্তিই কুরআন পড়া শুরু করলে আল্লাহ তাআলা তাকে প্রথমেই এ দোয়াটিই শিখিয়ে দেন। আর এ কারণে সুরাটিকে কুরআনুল কারিমের প্রথম সুরা হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।
মানুষের যে জিনিসের আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি থাকে, সে জিনিস লাভের প্রার্থনাই বেশি করে থাকে। দুনিয়াতে মানুষের সবচেয়ে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাহলো হেদায়েত ও সঠিক পথ পাওয়া। আর তা পেতে হলে প্রয়োজন কুরআন অনুযায়ী জীবন গড়া। কুরআনের নেয়ামত লাভের দোয়াই হলো এ সুরা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুরা ফাতিহার তেলাওয়াত ও আমলের মাধ্যমে অসুস্থতা ও সমস্যা থেকে মুক্তির পাশাপাশি সুরাটি যাবতীয় ফজিলত ও বরকত লাভ করার তাওফিক দান করুন। সুরার হক অনুযায়ী ইবাদত ও সাহায্য প্রার্থনার করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কিয়ামতের দিন যে দোয়ার ওজন সবচেয়ে ভারী হবে
The Dua that will Weight the Heaviest on the Day of Judgment
রাসুল (সা.) উম্মতকে অসংখ্য দোয়া ও আমল শিখিয়েছেন। বিভিন্ন সময় তিনি এমনকিছু আমলের কথা বলেছেন যা আকারে খুবই কম ও সংক্ষিপ্ত হলেও এর সওয়াব অনেক বেশি। নিম্নে এমন একটি উল্লেখ করা হলো-
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি, ওয়ারিদা নাফসিহি, ওয়াজিনাতা আরশিহি, ওয়ামিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সংখ্যা সমপরিমাণ, মহান সত্ত্বার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণ এবং তাঁর ��াক্যগুলোর কালির পরিমাণ।
হাদিস : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদা রাসুল (সা.) উম্মুল মুমিনিন জুয়াইরিয়া (রা.)-এর ঘর থেকে বের হন। তখন জুয়াইরিয়া (রা.) নিজের নামাজের স্থানে ছিলেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) আবার বের হন এবং আবার ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন। তখন রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি এখনো তোমার নামাজের স্থানে রয়েছ!’
জুয়াইরিয়া (রা.) বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমার স্থান থেকে গিয়ে চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি।
এ সময়ে তুমি যা পড়েছ তার সঙ্গে ওইসব বাক্যের ওজন করা হলে তাই ভারি হবে।’ অতঃপর তিনি দোয়াটি পড়েন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫০৩)
নবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
#কুরআনেরশেফা#QuranicPrayer#QuranicCure#দোয়া#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#দুআ#বিচারদিবস#কিয়ামত#ওজন#সবচেয়েভারী#The Dua that will Weigh the Heaviest on the Day of Judgment#prayer#Dua#Judgment#DayofJudgment#Weight#Heaviest#Youtube
0 notes
Text
মহানবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কুরআনের যে সুরা দোয়া ও শেফা
কুরআনুল কারিম। যার প্রতিটি অক্ষর, শব্দ ও বাক্য ফজিলত ও বরকতে ভরপুর। এ আসমানি কিতাবের প্রথম সুরা এমনি এক ফজিলত ও বরকতময় সুরা। যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ দোয়া ও রোগ থেকে মুক্তির শেফা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভের একেবারেই প্রথম দিকে পুরো সুরাটি একসঙ্গে নাজিল হয়। যে সুরা পড়া ছাড়া মুমিনের নামাজ হয় না। এ সুরাটি পবিত্র কুরআনের ভূমিকাও বটে।
মুমিন মুসলমানের জন্য এ সুরাটি হচ্ছে দোয়া। যে কোনো ব্যক্তিই কুরআন পড়া শুরু করলে আল্লাহ তাআলা তাকে প্রথমেই এ দোয়াটিই শিখিয়ে দেন। আর এ কারণে সুরাটিকে কুরআনুল কারিমের প্রথম সুরা হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।
মানুষের যে জিনিসের আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি থাকে, সে জিনিস লাভের প্রার্থনাই বেশি করে থাকে। দুনিয়াতে মানুষের সবচেয়ে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাহলো হেদায়েত ও সঠিক পথ পাওয়া। আর তা পেতে হলে প্রয়োজন কুরআন অনুযায়ী জীবন গড়া। কুরআনের নেয়ামত লাভের দোয়াই হলো এ সুরা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুরা ফাতিহার তেলাওয়াত ও আমলের মাধ্যমে অসুস্থতা ও সমস্যা থেকে মুক্তির পাশাপাশি সুরাটি যাবতীয় ফজিলত ও বরকত লাভ করার তাওফিক দান করুন। সুরার হক অনুযায়ী ইবাদত ও সাহায্য প্রার্থনার করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কিয়ামতের দিন যে দোয়ার ওজন সবচেয়ে ভারী হবে
The Dua that will Weight the Heaviest on the Day of Judgment
রাসুল (সা.) উম্মতকে অসংখ্য দোয়া ও আমল শিখিয়েছেন। বিভিন্ন সময় তিনি এমনকিছু আমলের কথা বলেছেন যা আকারে খুবই কম ও সংক্ষিপ্ত হলেও এর সওয়াব অনেক বেশি। নিম্নে এমন একটি উল্লেখ করা হলো-
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি, ওয়ারিদা নাফসিহি, ওয়াজিনাতা আরশিহি, ওয়ামিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সংখ্যা সমপরিমাণ, মহান সত্ত্বার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণ এবং তাঁর বাক্যগুলোর কালির পরিমাণ।
হাদিস : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদা রাসুল (সা.) উম্মুল মুমিনিন জুয়াইরিয়া (রা.)-এর ঘর থেকে বের হন। তখন জুয়াইরিয়া (রা.) নিজের নামাজের স্থানে ছিলেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) আবার বের হন এবং আবার ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন। তখন রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি এখনো তোমার নামাজের স্থানে রয়েছ!’
জুয়াইরিয়া (রা.) বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমার স্থান থেকে গিয়ে চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি।
এ সময়ে তুমি যা পড়েছ তার সঙ্গে ওইসব বাক্যের ওজন করা হলে তাই ভারি হবে।’ অতঃপর তিনি দোয়াটি পড়েন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫০৩)
নবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
#কুরআনেরশেফা#QuranicPrayer#QuranicCure#দোয়া#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#দুআ#বিচারদিবস#কিয়ামত#ওজন#সবচেয়েভারী#The Dua that will Weigh the Heaviest on the Day of Judgment#prayer#Dua#Judgment#DayofJudgment#Weight#Heaviest#Youtube
0 notes
Text
মহানবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কুরআনের যে সুরা দোয়া ও শেফা
কুরআনুল কারিম। যার প্রতিটি অক্ষর, শব্দ ও বাক্য ফজিলত ও বরকতে ভরপুর। এ আসমানি কিতাবের প্রথম সুরা এমনি এক ফজিলত ও বরকতময় সুরা। যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ দোয়া ও রোগ থেকে মুক্তির শেফা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভের একেবারেই প্রথম দিকে পুরো সুরাটি একসঙ্গে নাজিল হয়। যে সুরা পড়া ছাড়া মুমিনের নামাজ হয় না। এ সুরাটি পবিত্র কুরআনের ভূমিকাও বটে।
মুমিন মুসলমানের জন্য এ সুরাটি হচ্ছে দোয়া। যে কোনো ব্যক্তিই কুরআন পড়া শুরু করলে আল্লাহ তাআলা তাকে প্রথমেই এ দোয়াটিই শিখিয়ে দেন। আর এ কারণে সুরাটিকে কুরআনুল কারিমের প্রথম সুরা হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।
মানুষের যে জিনিসের আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি থাকে, সে জিনিস লাভের প্রার্থনাই বেশি করে থাকে। দুনিয়াতে মানুষের সবচেয়ে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাহলো হেদায়েত ও সঠিক পথ পাওয়া। আর তা পেতে হলে প্রয়োজন কুরআন অনুযায়ী জীবন গড়া। কুরআনের নেয়ামত লাভের দোয়াই হলো এ সুরা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুরা ফাতিহার তেলাওয়াত ও আমলের মাধ্যমে অসুস্থতা ও সমস্যা থেকে মুক্তির পাশাপাশি সুরাটি যাবতীয় ফজিলত ও বরকত লাভ করার তাওফিক দান করুন। সুরার হক অনুযায়ী ইবাদত ও সাহায্য প্রার্থনার করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কিয়ামতের দিন যে দোয়ার ওজন সবচেয়ে ভারী হবে
The Dua that will Weight the Heaviest on the Day of Judgment
রাসুল (সা.) উম্মতকে অসংখ্য দোয়া ও আমল শিখিয়েছেন। বিভিন্ন সময় তিনি এমনকিছু আমলের কথা বলেছেন যা আকারে খুবই কম ও সংক্ষিপ্ত হলেও এর সওয়াব অনেক বেশি। নিম্নে এমন একটি উল্লেখ করা হলো-
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি, ওয়ারিদা নাফসিহি, ওয়াজিনাতা আরশিহি, ওয়ামিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সংখ্যা সমপরিমাণ, মহান সত্ত্বার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণ এবং তাঁর বাক্যগুলোর কালির পরিমাণ।
হাদিস : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদা রাসুল (সা.) উম্মুল মুমিনিন জুয়াইরিয়া (রা.)-এর ঘর থেকে বের হন। তখন জুয়াইরিয়া (রা.) নিজের নামাজের স্থানে ছিলেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) আবার বের হন এবং আবার ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন। তখন রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি এখনো তোমার নামাজের স্থানে রয়েছ!’
জুয়াইরিয়া (রা.) বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমার স্থান থেকে গিয়ে চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি।
এ সময়ে তুমি যা পড়েছ তার সঙ্গে ওইসব বাক্যের ওজন করা হলে তাই ভারি হবে।’ অতঃপর তিনি দোয়াটি পড়েন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫০৩)
নবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
#কুরআনেরশেফা#QuranicPrayer#QuranicCure#দোয়া#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#দুআ#বিচারদিবস#কিয়ামত#ওজন#সবচেয়েভারী#The Dua that will Weigh the Heaviest on the Day of Judgment#prayer#Dua#Judgment#DayofJudgment#Weight#Heaviest#Youtube
0 notes
Text
মহানবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কুরআনের যে সুরা দোয়া ও শেফা
কুরআনুল কারিম। যার প্রতিটি অক্ষর, শব্দ ও বাক্য ফজিলত ও বরকতে ভরপুর। এ আসমানি কিতাবের প্রথম সুরা এমনি এক ফজিলত ও বরকতময় সুরা। যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ দোয়া ও রোগ থেকে মুক্তির শেফা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভের একেবারেই প্রথম দিকে পুরো সুরাটি একসঙ্গে নাজিল হয়। যে সুরা পড়া ছাড়া মুমিনের নামাজ হয় না। এ সুরাটি পবিত্র কুরআনের ভূমিকাও বটে।
মুমিন মুসলমানের জন্য এ সুরাটি হচ্ছে দোয়া। যে কোনো ব্যক্তিই কুরআন পড়া শুরু করলে আল্লাহ তাআলা তাকে প্রথমেই এ দোয়াটিই শিখিয়ে দেন। আর এ কারণে সুরাটিকে কুরআনুল কারিমের প্রথম সুরা হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।
মানুষের যে জিনিসের আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি থাকে, সে জিনিস লাভের প্রার্থনাই বেশি করে থাকে। দুনিয়াতে মানুষের সবচেয়ে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাহলো হেদায়েত ও সঠিক পথ পাওয়া। আর তা পেতে হলে প্রয়োজন কুরআন অনুযায়ী জীবন গড়া। কুরআনের নেয়ামত লাভের দোয়াই হলো এ সুরা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুরা ফাতিহার তেলাওয়াত ও আমলের মাধ্যমে অসুস্থতা ও সমস্যা থেকে মুক্তির পাশাপাশি সুরাটি যাবতীয় ফজিলত ও বরকত লাভ করার তাওফিক দান করুন। সুরার হক অনুযায়ী ইবাদত ও সাহায্য প্রার্থনার করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কিয়ামতের দিন যে দোয়ার ওজন সবচেয়ে ভারী হবে
The Dua that will Weight the Heaviest on the Day of Judgment
রাসুল (সা.) উম্মতকে অসংখ্য দোয়া ও আমল শিখিয়েছেন। বিভিন্ন সময় তিনি এমনকিছু আমলের কথা বলেছেন যা আকারে খুবই কম ও সংক্ষিপ্ত হলেও এর সওয়াব অনেক বেশি। নিম্নে এমন একটি উল্লেখ করা হলো-
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি, ওয়ারিদা নাফসিহি, ওয়াজিনাতা আরশিহি, ওয়ামিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সংখ্যা সমপরিমাণ, মহান সত্ত্বার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণ এবং তাঁর বাক্যগুলোর কালির পরিমাণ।
হাদিস : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদা রাসুল (সা.) উম্মুল মুমিনিন জুয়াইরিয়া (রা.)-এর ঘর থেকে বের হন। তখন জুয়াইরিয়া (রা.) নিজের নামাজের স্থানে ছিলেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) আবার বের হন এবং আবার ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন। তখন রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি এখনো তোমার নামাজের স্থানে রয়েছ!’
জুয়াইরিয়া (রা.) বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমার স্থান থেকে গিয়ে চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি।
এ সময়ে তুমি যা পড়েছ তার সঙ্গে ওইসব বাক্যের ওজন করা হলে তাই ভারি হবে।’ অতঃপর তিনি দোয়াটি পড়েন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫০৩)
নবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
#কুরআনেরশেফা#QuranicPrayer#QuranicCure#দোয়া#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#দুআ#বিচারদিবস#কিয়ামত#ওজন#সবচেয়েভারী#The Dua that will Weigh the Heaviest on the Day of Judgment#prayer#Dua#Judgment#DayofJudgment#Weight#Heaviest#Youtube
0 notes
Text
মহানবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কুরআনের যে সুরা দোয়া ও শেফা
কুরআনুল কারিম। যার প্রতিটি অক্ষর, শব্দ ও বাক্য ফজিলত ও বরকতে ভরপুর। এ আসমানি কিতাবের প্রথম সুরা এমনি এক ফজিলত ও বরকতময় সুরা। যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ দোয়া ও রোগ থেকে মুক্তির শেফা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভের একেবারেই প্রথম দিকে পুরো সুরাটি একসঙ্গে নাজিল হয়। যে সুরা পড়া ছাড়া মুমিনের নামাজ হয় না। এ সুরাটি পবিত্র কুরআনের ভূমিকাও বটে।
মুমিন মুসলমানের জন্য এ সুরাটি হচ্ছে দোয়া। যে কোনো ব্যক্তিই কুর��ন পড়া শুরু করলে আল্লাহ তাআলা তাকে প্রথমেই এ দোয়াটিই শিখিয়ে দেন। আর এ কারণে সুরাটিকে কুরআনুল কারিমের প্রথম সুরা হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।
মানুষের যে জিনিসের আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি থাকে, সে জিনিস লাভের প্রার্থনাই বেশি করে থাকে। দুনিয়াতে মানুষের সবচেয়ে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাহলো হেদায়েত ও সঠিক পথ পাওয়া। আর তা পেতে হলে প্রয়োজন কুরআন অনুযায়ী জীবন গড়া। কুরআনের নেয়ামত লাভের দোয়াই হলো এ সুরা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুরা ফাতিহার তেলাওয়াত ও আমলের মাধ্যমে অসুস্থতা ও সমস্যা থেকে মুক্তির পাশাপাশি সুরাটি যাবতীয় ফজিলত ও বরকত লাভ করার তাওফিক দান করুন। সুরার হক অনুযায়ী ইবাদত ও সাহায্য প্রার্থনার করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কিয়ামতের দিন যে দোয়ার ওজন সবচেয়ে ভারী হবে
The Dua that will Weight the Heaviest on the Day of Judgment
রাসুল (সা.) উম্মতকে অসংখ্য দোয়া ও আমল শিখিয়েছেন। বিভিন্ন সময় তিনি এমনকিছু আমলের কথা বলেছেন যা আকারে খুবই কম ও সংক্ষিপ্ত হলেও এর সওয়াব অনেক বেশি। নিম্নে এমন একটি উল্লেখ করা হলো-
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি, ওয়ারিদা নাফসিহি, ওয়াজিনাতা আরশিহি, ওয়ামিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সংখ্যা সমপরিমাণ, মহান সত্ত্বার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণ এবং তাঁর বাক্যগুলোর কালির পরিমাণ।
হাদিস : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদা রাসুল (সা.) উম্মুল মুমিনিন জুয়াইরিয়া (রা.)-এর ঘর থেকে বের হন। তখন জুয়াইরিয়া (রা.) নিজের নামাজের স্থানে ছিলেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) আবার বের হন এবং আবার ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন। তখন রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি এখনো তোমার নামাজের স্থানে রয়েছ!’
জুয়াইরিয়া (রা.) বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমার স্থান থেকে গিয়ে চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি।
এ সময়ে তুমি যা পড়েছ তার সঙ্গে ওইসব বাক্যের ওজন করা হলে তাই ভারি হবে।’ অতঃপর তিনি দোয়াটি পড়েন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫০৩)
নবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
#কুরআনেরশেফা#QuranicPrayer#QuranicCure#দোয়া#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#দুআ#বিচারদিবস#কিয়ামত#ওজন#সবচেয়েভারী#The Dua that will Weigh the Heaviest on the Day of Judgment#prayer#Dua#Judgment#DayofJudgment#Weight#Heaviest#Youtube
0 notes
Text
মহানবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কুরআনের যে সুরা দোয়া ও শেফা
কুরআনুল কারিম। যার প্রতিটি অক্ষর, শব্দ ও বাক্য ফজিলত ও বরকতে ভরপুর। এ আসমানি কিতাবের প্রথম সুরা এমনি এক ফজিলত ও বরকতময় সুরা। যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরত্বপূর্ণ দোয়া ও রোগ থেকে মুক্তির শেফা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভের একেবারেই প্রথম দিকে পুরো সুরাটি একসঙ্গে নাজিল হয়। যে সুরা পড়া ছাড়া মুমিনের নামাজ হয় না। এ সুরাটি পবিত্র কুরআনের ভূমিকাও বটে।
মুমিন মুসলমানের জন্য এ সুরাটি হচ্ছে দোয়া। যে কোনো ব্যক্তিই কুরআন পড়া শুরু করলে আল্লাহ তাআলা তাকে প্রথমেই এ দোয়াটিই শিখিয়ে দেন। আর এ কারণে সুরাটিকে কুরআনুল কারিমের প্রথম সুরা হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।
মানুষের যে জিনিসের আকাঙ্খা সবচেয়ে বেশি থাকে, সে জিনিস লাভের প্রার্থনাই বেশি করে থাকে। দুনিয়াতে মানুষের সবচেয়ে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাহলো হেদায়েত ও সঠিক পথ পাওয়া। আর তা পেতে হলে প্রয়োজন কুরআন অনুযায়ী জীবন গড়া। কুরআনের নেয়ামত লাভের দোয়াই হলো এ সুরা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুরা ফাতিহার তেলাওয়াত ও আমলের মাধ্যমে অসুস্থতা ও সমস্যা থেকে মুক্তির পাশাপাশি সুরাটি যাবতীয় ফজিলত ও বরকত লাভ করার তাওফিক দান করুন। সুরার হক অনুযায়ী ইবাদত ও সাহায্য প্রার্থনার করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কিয়ামতের দিন যে দোয়ার ওজন সবচেয়ে ভারী হবে
The Dua that will Weight the Heaviest on the Day of Judgment
রাসুল (সা.) উম্মতকে অসংখ্য দোয়া ও আমল শিখিয়েছেন। বিভিন্ন সময় তিনি এমনকিছু আমলের কথা বলেছেন যা আকারে খুবই কম ও সংক্ষিপ্ত হলেও এর সওয়াব অনেক বেশি। নিম্নে এমন একটি উল্লেখ করা হলো-
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি, ওয়ারিদা নাফসিহি, ওয়াজিনাতা আরশিহি, ওয়ামিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলার পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সংখ্যা সমপরিমাণ, মহান সত্ত্বার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণ এবং তাঁর বাক্যগুলোর কালির পরিমাণ।
হাদিস : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদা রাসুল (সা.) উম্মুল মুমিনিন জুয়াইরিয়া (রা.)-এর ঘর থেকে বের হন। তখন জুয়াইরিয়া (রা.) নিজের নামাজের স্থানে ছিলেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) আবার বের হন এবং আবার ফিরে আসেন। তখনও জুয়াইরিয়া (রা.) নামাজের স্থানে ছিলেন। তখন রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি এখনো তোমার নামাজের স্থানে রয়েছ!’
জুয়াইরিয়া (রা.) বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমার স্থান থেকে গিয়ে চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি।
এ সময়ে তুমি যা পড়েছ তার সঙ্গে ওইসব বাক্যের ওজন করা হলে তাই ভারি হবে।’ অতঃপর তিনি দোয়াটি পড়েন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫০৩)
নবী (সা.) এর দোয়া
কুরআনের দোয়া
#কুরআনেরশেফা#QuranicPrayer#QuranicCure#দোয়া#শেফা#Prayer#Cure#QuranicDua#RabbanaDua#কুরআনেরদুয়া#দুআ#বিচারদিবস#কিয়ামত#ওজন#সবচেয়েভারী#The Dua that will Weigh the Heaviest on the Day of Judgment#prayer#Dua#Judgment#DayofJudgment#Weight#Heaviest#Youtube
0 notes