#Allah'sdefinition
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুল���ীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
ilyforallahswt · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
myreligionislam · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
allahisourrabb · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
mylordisallah · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#ALLAH #ALLAHSWT #ALLAHMeanings #WhoisAllah #Asmawassifat #Asmaalhusna #99NamesofAllah #Rabbil'Alamin #Allah'sNature #Allah'sNames #Allah'sAttrributes #Allah'sQualities #Allah'sDefinition #TrueGod #TrueDeity #TrueLord #GOD #DEITY #CREATOR #RABB #ILAH
0 notes
khutbahs · 3 years ago
Text
Allah's identity is in Surah Al-Ikhlas
Allah's identity is in Surah Al-Ikhlas Allah is the One and Only 'True God' of the Arabic al-Ilāh, “the God.”The name’s origin can be traced to the earliest Semitic writings in which the word for god was il, el, or eloah, the latter two used in the Hebrew Bible (Old Testament) . Allah is the One and Only ‘True God’. There is no ‘True God’ except Allah, Allah is Exalted above His ‘Arsh ( Mighty Throne). Know Allah SWT by His Most Beautiful Names and Lofty Attributes. https://www.youtube.com/watch?v=PuUSCQHfVmw
0 notes
quransunnahdawah · 2 days ago
Text
আল্লাহর পরিচয়
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 days ago
Text
আল্লাহর পরিচয়
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
ilyforallahswt · 2 days ago
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
myreligionislam · 2 days ago
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
allahisourrabb · 2 days ago
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যার�� সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
#Knowing Allah
0 notes
mylordisallah · 2 days ago
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায় 
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,  তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়। 
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
0 notes
quransunnahdawah · 3 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Aziz Meaning
Al-Aziz (The Almighty, The Invulnerable, The Honorable) – Allah’s Name
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
Al-'Aziz - The Defeater who is not defeated. - The Mighty - The Almighty, the powerful
(The Mighty One) The Strong, The Most Esteemed, The Exalted in Might. Al-Aziz (in Arabic: ٱلْعَزِيزُ) is the one who is most powerful and strong. He is the conqueror that is never conquered and never harmed. This is because His strength, glory, and power are overwhelming, and cannot be overcome or resisted.
আল-আ'জীজ
অর্থঃ পরাক্রমশালী, অপরাজেয়, সর্বাধিক সম��মানিত, মহাসম্মানিত
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত)
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত), আল-কাবীউ (সর্বশক্তিমান, শক্তিশালী) আল-মাতীন (সুদৃঢ়, সুস্থির), আল-কাদীর (মহা ক্ষমতাধর) এ মহান নামগুলো অর্থ খুব কাছাকাছি। আল্লাহ তা‘আলা পূর্ণ ক্ষমতা, মহাকুদরত ও সর্বব্যাপী সম্মানের অধিকারী।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “নিশ্চয় সকল মর্যাদা আল্লাহর।” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৬৫]
youtube
youtube
youtube
youtube
Knowing Allah
Al Aziz
Al Aziz Meanings
আল আযীয
আল আ'জীজ
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 3 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Aziz Meaning
Al-Aziz (The Almighty, The Invulnerable, The Honorable) – Allah’s Name
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
Al-'Aziz - The Defeater who is not defeated. - The Mighty - The Almighty, the powerful
(The Mighty One) The Strong, The Most Esteemed, The Exalted in Might. Al-Aziz (in Arabic: ٱلْعَزِيزُ) is the one who is most powerful and strong. He is the conqueror that is never conquered and never harmed. This is because His strength, glory, and power are overwhelming, and cannot be overcome or resisted.
আল-আ'জীজ
অর্থঃ পরাক্রমশালী, অপরাজেয়, সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত)
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত), আল-কাবীউ (সর্বশক্তিমান, শক্তিশালী) আল-মাতীন (সুদৃঢ়, সুস্থির), আল-কাদীর (মহা ক্ষমতাধর) এ মহান নামগুলো অর্থ খুব কাছাকাছি। আল্লাহ তা‘আলা পূর্ণ ক্ষমতা, মহাকুদরত ও সর্বব্যাপী সম্মানের অধিকারী।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “নিশ্চয় সকল মর্যাদা আল্লাহর।” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৬৫]
youtube
youtube
youtube
youtube
Knowing Allah
Al Aziz Al Aziz Meanings
আল আযীয
আল আ'জীজ
0 notes
ilyforallahswt · 3 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Aziz Meaning
Al-Aziz (The Almighty, The Invulnerable, The Honorable) – Allah’s Name
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
Al-'Aziz - The Defeater who is not defeated. - The Mighty - The Almighty, the powerful
(The Mighty One) The Strong, The Most Esteemed, The Exalted in Might. Al-Aziz (in Arabic: ٱلْعَزِيزُ) is the one who is most powerful and strong. He is the conqueror that is never conquered and never harmed. This is because His strength, glory, and power are overwhelming, and cannot be overcome or resisted.
আল-আ'জীজ
অর্থঃ পরাক্রমশালী, অপরাজেয়, সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত)
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত), আল-কাবীউ (সর্বশক্তিমান, শক্তিশালী) আল-মাতীন (সুদৃঢ়, সুস্থির), আল-কাদীর (মহা ক্ষমতাধর) এ মহান নামগুলো অর্থ খুব কাছাকাছি। আল্লাহ তা‘আলা পূর্ণ ক্ষমতা, মহাকুদরত ও সর্বব্যাপী সম্মানের অধিকারী।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “নিশ্চয় সকল মর্যাদা আল্লাহর।” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৬৫]
youtube
youtube
youtube
youtube
AlAziz
Al Aziz Meanings
আল আযীয
আল আ'জীজ
0 notes