#গ

[ocibuloc]

কবিতা আৰু অনুগল্প- জগতলৈ এখোজ। New Assamese Poem and Flash Fiction in Assamese

Welcome to our “Unique Things By Ocibul Oc” website! This article is a delightful journey into brand-new Assamese poems contributed by our talented creators. And two amazing Assamese flash fiction (Anu Golpo). If you’re searching for new Assamese poems or Flash fiction (anu golpo) in Assamese then welcome to this post.  Let’s dive right in and enjoy these beautiful verses without any…

[projapotistudiohd]

যৌবন থাকিতে বন্ধু আইলানা । তাসলিমা সরকার । jowbon thakite bondo ailana। ...

[lucienzo]

० ॰ ॱ १ २ ३ ४ ५ ६ ७ ८ ९ ॽ ॐ ठ ऽ ঀ ঋ ঌ এ ও খ গ ঙ ণ থ ন প ষ ঽ ০ ১ ২ ৩ ৪ ৫ ৬ ৭ ৮ ৯ ৰ ৲ ৳ ৴ ৵ ৶ ৷ ৸ ৹ ৺ ৻ৡ ੦ ੧ ੨ ੩ ੪ ੫ ੬ ੭ ੳ ੴ ઈ ઇ ઉ ઊ ઘ છ જ ઝ ઠ �� ઢ થ ર ળ શ ઽ ૐ ૦ ૧ ૨ ૩ ૪ ૬ ૭ ૮ ૰ ଌ ଏ ଓ ଗ ଘ ଙ ଚ ଟ ଠ ଡ ଣ ତ ଥ ଦ ପ ଶ ୡ ୦ ୧ ୨ ୪ ୬ ୭ ୱ ୵ ୶ உ ஒ ஞ த ல ௦ ௨ ௮ అ ఆ ఇ ఎ ఏ ఐ ఒ ఖ జ ట ణ న ప బ ల ఽ ౦ ౨ ౿ ಎ ಒ ಖ ಟ ಣ ಬ ಲ ಽ ೦ ೧ ೨ ೩ ೪ ೫ ೬ ೭ ೮ ೯ ೱ ೲ ഒ ങ ഠ ദ ധ ഭ മ യ ര റ ല ഴ വ ശ ഷ ഹ ഺ ഽ ൠ ൦ ൨ ൪ ൫ ൭ ൳ ൴ ඉ ඊ ග ඝ ඟ ජ ට ඨ ථ ද ධ ප බ ම ඹ ය ර ල ව ශ ෂ ස හ ළ ෆ ෴ ๐ ๑ ๒ ๓ ๔ ๖ ๗ ๘ ๚ ๛ ຯ ໐ ໑ ໒ စ ဓ ပ န ဖ ဗ ၕ ၜ ၛ ႎ ზ ቀ የ ፆ ጸ Ꮉ Ꮙ Ꮡ ᜌ ᜊ ᜑ ៙ ៚ ៵ ᠀ ៹ ᠕ ᠗ ᠙ ᤶ ᦣ ᦈ ᦹ ᧖ ᨡ ᨦ ᨧ ᨩ ᨵ ᨭ ᨰ ᨳ ᨴ ᨸ ᩀ ᩁ ᪈ ᪇ ᪑ ᪕ ᪖ ᪗ ᪣ ᪤ ᪥ ᯅ ᯆ ᯇ ᯈ ᯋ ᯡ ᯽ ᰃ ᰄ ᰋ ᰍ ᰿ ᱁ ᱔ ᱕ ᱖ ᱙ ᱜ ᱝ ᱣ ᱦ ᱪ ᱫ ᱶ ᱷ Ბ Გ Ზ Ფ ⁎ ⁕ ⌤ ⌔ ⌓ ⌑ ⌕ ⋄ ⋆ ⋇ ⊹ ⊰ ⊱ ⊲ ⊳ ⍝ ⍟ ⍰ ⎈ ⎌ ⎔ ⏣ ◌ ◍ ◦ ★ ☆ ✁ ✄ ✆ ✇ ✎ ✑ ✢ ✫ ✬ ✭ ✮ ✯ ✵ ✶ ✷ ✸ ✹ ✺ ✻ ✼ ✽ ✾ ✿ ❀ ❁ ❋ ⟡ ⥼ ⥽ ⥾ ⥿ ⦾ ⨾ ⩊ ⩋ ⫯ ⫰ ⭑ ⭒ Ⱄ ⱄ ⱖ ⱺ ⵑ ⵒ ⵓ ⵛ ⵠ 。 〄 〘 〙 〠 〾 ゐ ㇱ ꀎ ꁚ ꂔ ꃍ ꃪ ꃳ ꄲ ꅔ ꇻ ꈊ ꈔ ꈯ ꉂ ꉩ ꉭ ꉻ ꊞ ꊱ ꊶ ꋂ ꌷ ꎂ ꎔ ꎤ ꎺ ꎽ ꏂ ꐑ ꐇ ꐚ ꐪ ꐳ ꑘ ꒪ ꒰ ꒱ ꒲ ꒷ ꒸ ꒹ ꒺ ꒾ ꔡ ꔫ ꔮ ꕃ ꕊ ꕤ ꕮ ꕬ ꕪ ꖡ ꖸ ꗏ ꗚ ꗛ ꗜ ꗱ ꗲ ꗢ ꗬ ꘃ ꘎ ꘓ ꘖ ꘡ ꘪ ꙳ ꚩ ꚬ ꚤ ꚰ ꛜ ꠃ ꠶ ꠷ ꡞ ꡏ ꡟ ꡬ ꡧ ꢀ ꢁ ꢄ ꢌ ꢘ ꢢ ꢮ ꢾ ꣀ ꢸ ꣁ ꥟ ꩜ ꩸ ꫞ ꫟ ꫥ ꯱ ꯵ ꯴ ﹆ ﹫ ﹪ ﹠ � 𐀒 𐀔 𐀢 𐀣 𐀤 𐁂 𐁋 𐁍 𐁑 𐁙 𐁘 𐁜 𐁝 𐂂 𐂎 𐂐 𐂗 𐂜 𐂡 𐂢 𐂣 𐂥 𐂨 𐂯 𐂮 𐂰 𐂱 𐂲 𐂴 𐃄 𐃏 𐃐 𐃗 𐃒 𐃓 𐃑 𐃙 𐃛 𐃜 𐃡 𐃰 𐙜 𐙞 𐙠 𐙦 𐙼 𐚁 𐚉 𐚈 𐚔 𐛺 𑀃 𑀄 𑀏 𑀕 𑀘 𑀙 𑀚 𑀠 𑀣 𑀩 𑀫 𑀬 𑀯 𑁍 𑁘 𑁢 𑁣 𑁥 𑁬 𑁭 𑁫 𑁯 𑁨 𑂅 𑂇 𑂑 𑂒 𑂔 𑂗 𑂘 𑂙 𑂛 𑂞 𑂟 𑂠 𑂢 𑂧 𑂬 𑂭 𑂯 𑂻 𑃦 𑄷 𑄸 𑄹 𑄺 𑄻 𑄽 𑇙 𑇛 𑇖 𑇗 𑈀 𑈃 𑈆 𑈕 𑈔 𑈗 𑊁 𑊂 𑊊 𑊑 𑊒 𑊔 𑊡 𑊢 𑍞 𑍟 𑐈 𑐛 𑐝 𑐞 𑑊 𑑏 ��� 𑑑 𑑔 𑑕 𑑗 𑑙 𑑛 𑙐 𑙑 𑙒 𑙓 𑙔 𑙕 𑙖 𑙗 𑙘 𑙙 𑚘 𑚟 𑚩 𑚠 𑚦 𑚤 𑛁 𑛂 𑛃 𑛄 𑛅 𑛆 𑛇 𑛈 𑛉 𑣗 𑣚 𑣟 𑣡 𑣢 𑣥 𑣨 𑣩 𑣪 𑣮 𑣲 𑣿 𑫧 𑱢 𑵘 𑵙 𑶠 𑶡 𑶢 𑶣 𑶤 𑶥 𑶦 𑶧 𑶨 𑶩 𖠁 𖠂 𖠄 𖠃 𖠅 𖠆 𖠇 𖠋 𖠌 𖠎 𖠏 𖠐 𖠑 𖠔 𖠕 𖠗 𖠚 𖠛 𖠟 𖠡 𖠢 𖠣 𖠱 𖠳 𖠴 𖠵 𖠶 𖠸 𖠿 𖡎 𖡗 𖡘 𖡙 𖡛 𖡜 𖡟 𖡥 𖢆 𖢖 𖢨 𖢻 𖣀 𖣂 𖣍 𖣎 𖣓 𖣠 𖣢 𖣯 𖤂 𖤅 𖤋 𖤊 𖤌 𖤍 𖤏 𖤐 𖤓 𖤖 𖤘 𖤠 𖤣 𖤥 𖤦 𖤷 𖤹 𖤺 𖤾 𖥦 𖥧 𖥨 𖥲 𖦉 𖦸 𖦹 𖧁 𖧂 𖧋 𖧐 𖧡 𖧵 𖧶 𖧷 𖫡 𝇇 𝇈 𞋂 𞋈 𞋓 𞋝 𞋠 𞋫 𞋩 𞋲 𞋴 𞋵 🜰 🜸 🜺 🜽 🝦 🝩 🝭 ໓ ໖ ໙ 𓁹 𓁼 𓁿 𓂁 𓂂 𓂃 𓂄 𓂅 𓂆 𓂋 𓂌 𓂍 𓂑 𓂓 𓂖 𓂘 𓂜 𓂩 𓃆 𓃇 𓄌 𓄔 𓄣 𓄭 𓄮 𓄯 𓄰 𓄹 𓄼 𓄽 𓆁 𓆂 𓆃 𓆇 𓆈 𓆉 𓆊 𓆏 𓆐 𓆗 𓆛 𓆜 𓆝 𓆞 𓆟 𓆠 𓆡 𓆣 𓆦 𓆧 𓆨 𓆩 𓆪 𓆫 𓆭 𓆰 𓆱 𓆷 𓆸 𓆻 𓇅 𓇇 𓇈 𓇉 𓇊 𓇕 𓇚 𓇣 𓇤 𓇨 𓇬 𓇯 𓇳 𓇶 𓇷 𓇸 𓇹 𓇺 𓇻 𓇼 𓇽 𓇿 𓈀 𓈁 𓈂 𓈃 𓈄 𓈅 𓈆 𓈇 𓈈 𓈉 𓈊 𓈋 𓈌 𓈍 𓈎 𓈑 𓈒 𓈓 𓉻 𓉼 𓊆 𓊇 𓊈 𓊉 𓊊 𓊑 𓊒 𓊓 𓊔 𓊗 𓋩 𓋪 𓋭 𓋰 𓋱 𓋺 𓋾 𓌆 𓌇 𓌎 𓌛 𓌨 𓍊 𓍔 𓍢 𓍯 𓍰 𓍱 𓍲 𓍳 𓍶 𓍸 𓍹 𓍺 𓍻 𓍼 𓎖 𓎗 𓎠 𓎥 𓎧 𓎫 𓏒 𓏓 𓏔 𓏖 𓏢 𓏤 𓏱 𓏲 𓏳 𓏸 𓐍 𓐑 ༄ ༅ ༈ ༉ ༊ ། ༎ ༏ ༐ ༑ ༒ ༓ ༔ ༕ ༖ ༗ ༚ ༛ ༜ ༠ ༡ ༢ ༣ ༤ ༥ ༦ ༧ ༺ ༻༼ ༽ ༾ ༿ ཀ ཁ ག གྷ ཆ ཇ ཉ ཊ ཌ ཌྷ ཎ ཏ ཐ ད དྷ ན པ ཕ བ བྷ མ ཙ ཚ ཛ ཛྷ ཝ ཞ ཟ འ ཡ ར ལ ཤ ཥ ས ཧ ཨ ཀྵ ཪ ཫ ཬ ࿀ ࿁ ࿂ ࿃ ࿄ ࿅ ࿆ ࿇ ࿈ ࿉ ࿊ ࿋ ࿌ ࿐ ࿑ ࿒ ࿓ ࿔

[platinumcityblog]

"প্লাটিনাম সিটিতে বিনিয়োগে প্লট বুঝে পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা"

প্লাটিনাম সিটিতে কেন প্লট কিনবেন / বিনিয়োগ করবেনঃ- ১. আবাসিক প্রকল্প হিসাবে সকল ছাড়পত্র প্রাপ্ত। ২. এই প্রকল্পঃ- ক) পরিবেশ অধিদপ্তরের অবস্থানগত ছাড়পত্র প্রাপ্ত, খ) পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক EIA ( অবকাঠামো উন্নয়ন ) অনুমোদন প্রাপ্ত, গ) জেলা প্রশাসনের ছাড়পত্র প্রাপ্ত, ঘ) DTCA বোর্ড কর্তৃক অনুমোদন প্রাপ্ত। ৩. অত্র অঞ্চলের আবাসন প্রকল্পের মধ্যে অদ্যাবধি সর্বাধিক প্লট রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্নকৃত প্রকল্প। ৪. অভ্যন্তরীণ রাস্তাসমূহ ২৫/৩০/৪০ ফুট প্রশস্ত। ৫. এভিনিউ রোড সমূহ ৬০/৮০/১০০ ফুট প্রশস্ত। ৬. জাপানিজ ইপিজেড এর পাশে এবং পুলিশ হাউজিং সোসাইটি -২ এর বিপরীত পাশে প্লাটিনাম সিটির অবস্থান । ৭. অনুমোদিত দক্ষ স্থপতি, পরিবেশবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদদের দ্বারা সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী অত্যাধুনিক আবাসিক প্রকল্পের ডিজাইন। ৮. সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধে তাৎক্ষনিক রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা। ৯. সহজ শর্ত ও দীর্ঘমেয়াদী কিস্তির সুবিধা (৩৬/৪৮/৬০ টি কিস্তি )। ১০. রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এর সদস্যভুক্ত (সদস্য নং - ১২৬৮)। ১১. জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নিবন্ধনকৃত (নিবন্ধন নং- ০০৮)। ১২. মধ্যবিত্ত ও স্বল্প আয়ের মানুষের সাধ্য অনুযায়ী প্লট কেনার সুবর্ণ সুযোগ।

স্বল্পতম সময়ে সর্বোচ্চ মুনাফার জন্য প্লাটিনাম সিটি সর্ব সেরা !! যে কোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : 01755-555455-8

#platinumcity#PlatinumGroup#Purbachal#platinum#landinpurbachal#প্লাটিনাম#বিনিয়োগ#প্লট#জাপানিজ#ইপিজেড

[colorfulscissorspiegoop]

A Short Introduction to the Mainstream Music of West Bengal

Green = solo vocalist

Blue = Bands. In case of bands, name of lyricist hasn't been provided unless the song is written by someone not part of the band.

Purple = duets.

• আব্বুলিশ | Abbulish যে তুমি, based on the poem by Jayanta Joy Chattopadhyay

• অভিলাষা | Abhilasha আমার আমি

• অখিলবন্ধু ঘোষ | Akhilbandhu Ghosh যেন কিছু মনে ক'রোনা, written by Dipali Ghosh and Pulak Bandopadhyay

• অমর পাল | Amar Pal কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়, written by Satyajit Ray

• অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় | Anindya Chatterjee আমার ভিনদেশী তারা, originally recorded by Chandrabindoo

• অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য | Anirban Bhattacharya কিচ্ছু চাইনি আমি, written by Dipangshu Acharya

• অঞ্জন দত্ত | Anjan Dutt কলকাতা ১৬, written by Anjan Dutt

• অনুপম রায় | Anupam Roy ফাঁকা ফ্রেম, written by Anupam Roy

• অনুপ ঘোষাল | Anup Ghoshal আহা কি আনন্দ, written by Satyajit Ray

• অরিজিৎ সিংহ | Arijit Singh অসাতোমা সদগময়া, written by Srijato with references to other texts and songs

• অরুন্ধতী হোম চৌধুরী | Arundhati Holme Chowdhury যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন, written by Rabindranath Tagore

• আশা ভোঁসলে | Asha Bhosle আরো দূরে চলো যাই, written by Patitpaban Bandopadhyay

• বাপী লাহিড়ী | Bappi Lahiri মঙ্গলদীপ জ্বেলে, written by Gauriprasanna Majumdar

• ভূপেন হাজারিকা | Bhupen Hazarika বিস্তীর্ণ দুপারে, written by Bhupen Hazarika and Shibdas Bandopadhyay, based on Ol' Man River

• বনি চক্রবর্তী | Bonnie Chakraborty কত কী করার আছে বাকি, written by Goutam Chattopadhyay

• ক্যাক্টাস | Cactus ভালো থেকো

• চন্দ্রবিন্দু | Chandrabindoo এইটা তোমার গান

• ক্রসউইন্ডস | Crosswinds পৃথিবী, written by Goutam Chattopadhyay

• দেবব্রত "জর্জ" বিশ্বাস | Debabrata "George" Biswas গোধূলি গগনে মেঘে ঢেকেছিল তারা, written by Rabindranath Tagore

• দেবদীপ মুখোপাধ্যায় | Debdeep Mukherjee হয়নি আলাপ, written by Debdeep Mukherjee

• দ্বিজেন মুখোপাধ্যায় | Dwijen Mukherjee তিমির অবগুণ্ঠনে, written by Rabindranath Tagore

• ঈশান | Eeshaan শ্যামাপ্রসাদ

• ফসিলস | Fossils হাস্নুহানা

• গীতা দত্ত | Geeta Dutt তুমি যে আমার, written by Gauriprasanna Majumdar

• গড়ের মাঠ | Gorer Math ধাঁধার থেকেও জটিল তুমি

• গৌতম চট্টোপাধ্যায় | Goutam Chattopadhyay আমার প্রিয় ক্যাফে, writren by Goutam Chattopadhyay

• হৈমন্তী শুক্লা | Haimanti Shukla আমার বলার কিছু ছিল না, written by Pulak Bandopadhyay

• হেমন্ত মুখোপাধ্যায় | Hemant Kumar রানার, written by Sukanta Bhattacharya

• ঈশান মিত্র | Ishan Mitra সন্ধে নামার আগে, written by Saqi

• কবীর সুমন | Kabir Suman ভালোবাসা, written by Kabir Suman

• কানন দেবী | Kanan Devi আমি বনফুল গো, written by Pranab Roy

• কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় | Kanika Banerjee ফুলে ফুলে ঢ'লে ঢ'লে, written by Rabindranath Tagore

• কৌশিকী চক্রবর্তী | Kaushiki Chakraborty আয় তবে সহচরী, written by Rabindranath Tagore

• কিশোরকুমার | Kishore Kumar সেদিন' আকাশে ছিল কত তারা, written by Gauriprasanna Majumdar

• লতা মঙ্গেশকর | Lata Mangeshkar যা রে যারে উড়ে যারে পাখী, written by Salil Chowdhury

• লোপামুদ্রা মিত্র | Lopamudra Mitra আমার মতে, written by Anupam Roy

• মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় | Manabendra Mukherjee বারে বারে কে যেন ডাকে, written by Pabitra Mitra

• মান্না দে | Manna Dey এই শহর থেকে আরো অনেক দূরে, written by Pulak Bandopadhyay

• মনোময় ভট্টাচার্য | Manomay Bhattacharya আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে, written by Rabindranath Tagore

• মহীন এখন ও বন্ধুরা | Moheen Ekhon o Bondhura হায় ভালোবাসি, written and originally recorded by Mohiner Ghoraguli

• মহীনের ঘোড়াগুলি | Mohiner Ghoraguli অজানা উড়ন্ত বস্তু

• মৌসুমী ভৌমিক | Moushumi Bhowmick স্বপ্ন দেখবো বলে, written by Moushumi Bhowmick

• নচিকেতা চক্রবর্তী | Nachiketa Chakraborty পাগলা জগাই, written by Nachiketa Chakraborty

• নগর ফিলোমেল | Nagar Philomel বিজনের চায়ের কেবিন

• পঙ্কজ মল্লিক | Pankaj Mullick দিনের শেষে ঘুমের দেশে, written by Rabindranath Tagore

• পান্নালাল ভট্টাচার্য | Pannalal Bhattacharya মায়ের পায়ের জবা হয়ে, written by Ramprasad Sen

• পরশপাথর | Parashpathar সুজন

• প্রদীপ চট্টোপাধ্যায় | Pradip Chattopadhyay সাততলা বাড়ি, written by Kamal Chakraborty

• প্রতুল মুখোপাধ্যায় | Pratul Mukhopadhyay আমি বাংলায় গান গাই, written by Pratul Mukhopadhyay

• পৃথিবী | Prithibi ক্লাসরুম

• রাহুল দেববর্মণ | R D Burman শোনো এই তো সময়, written by Swapan Chakraborty

• ঋতুপর্ণা দাস | Rituporna Das দিশেহারা আমার মন, written and originally performed by Arunendu Das

• রূপা বিশ্বাস | Rupa Biswas মজা ভারি মজা, info about lyricist unavailable

• রুপম ইসলাম | Rupam Islam ফিরিয়ে দেওয়ার গান, written by Anupam Roy

• শচীন দেববর্মণ | S D Burman বর্ণে গন্ধে ছন্দে গীতিতে, written by Meera Deb Burman

• শহর | Sahar যখন

• সলিল চৌধুরী | Salil Chowdhury এই রোকো, written by Salil Chowdhury

• "গীতশ্রী" সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় | Sandhya Mukherjee ঘুম ঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা, written by Gauriprasanna Majumdar

• সপ্তক "সানাই" দাস | Saptak "Sanai" Das রোদের নিশানা, written by Dhrubojyoti Chakraborty

• সতীনাথ মুখোপাধ্যায় | Satinath Mukherjee আকাশ এত মেঘলা, written by Sunilbaran

• শান্তনু মুখোপাধ্যায় | Shaan তোমার খোলা হাওয়া, written by Rabindranath Tagore

• শ্যামল মিত্র | Shyamal Mitra যদি কিছু আমারে শুধাও, written by Salil Chowdhury, originally recorded by Debabrata "George" Biswas

• শ্রেয়া ঘোষাল | Shreya Ghoshal রাজা রানীর ভালো হোক, written by Srijato

• শিলাজিৎ | Silajit এক্স ইকুয়ালস টু প্রেম, written by Silajit

• সৌরভ সাহা | Sourav Saha ডিসেম্বরের শহরে, written by Sourav Saha

• সুবীর সেন | Subir Sen পাগল হাওয়া, written by Salil Chowdhury

• সুচিত্রা মিত্র | Suchitra Mitra কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, written by Rabindranath Tagore

• তালপাতার সেপাই | Taalpatar Shepai আমি শুধু খুঁজেছি আমায়

• তাপস "বাপি" দাস | Tapas "Bapi" Das তাকে যত তাড়াই দূরে, written by Tapas "Bapi" Das.

Duet Section

• জিৎ ��ঙ্গোপাধ্যায়, জুন বন্দোপাধ্যায় | Jeet Ganguly, June Banerjee বাতাসে গুনগুন, written by Gautam Sushmit

• শ্যামল মিত্র, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায় | Shyamal Mitra, Manabendra Mukhopadhyay দোলে দোদুল দোলে ঝুল'না, written by Gauriprasanna Majumdar

• সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, মান্না দে | Sandhya Mukherjee, Manna Dey চম্পা চামেলি, written by Pranab Roy

• কিশোরকুমার, রুমা গুহঠাকুরতা | Kishore Kumar, Ruma Guhathakurta এই তো হেথায় কুঞ্জ ছায়ায written by Gauriprasanna Majumdar

• হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় | Hemant Kumar, Sandhya Mukherjee এই পথ যদি না শেষ হয়, written by Gauriprasanna Majumdar

• জুন বন্দোপাধ্যায়, শান্তনু মুখোপাধ্যায় | June Banerjee, Shaan দেখেছি তোমাকে শ্রাবণে, written by Priyo Chattopadhyay

• শ্রেয়া ঘোষাল, ঈশান মিত্র | Shreya Ghoshal, Ishan Mitra এসো হে, written by Srijato

[janosongjog]

রাজশাহী ডিবি পুলিশের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার 

মোস্তফা আল মাসুদ, বগুড়া জেলা প্রতিনিধি। ২৪ মার্চ দিবাগত রাত ০০.৩০-০৪টা পর্যন্ত বগুড়া জেলার নন্দীগ্রাম উপজেলার কুন্দারহাট হাইওয়ে থানা পুলিশ শাজাহানপুর থানাধীন খরনা ইউনিয়ন বীরগ্রাম নামকস্থানে অভিযান পরিচালনা করে ডিবি (আরএমপি) তে কর্মরত ৬ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে।   গ্রেফতারকৃতরা হলেনঃ ক। (বিপি-৮৫০৮১২৩৪১২) এসআই শাহীন মোহাম্মদ অনু ইসলাম। খ। (বিপি-৯৫১৫১৭৮৭৮৭) কনস্টেবল রিপন মিয়া। গ। (বিপি-৯৬১৫১৭৪৯০১)…

[palash25]

[projapotimusic]

শীতের রাতে গ*রম হয়না বিছানা একি বললেন।। অস্থির নাচ বৃষ্টি সরকার। Viral ...

[quransunnahdawah]

ইমানের পরিচয় ও রুকন 

ঈমান বলতে কি বোঝায়?

ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ হচ্ছে, কোন প্রকার প্রমাণ ছাড়াই নিচের সমস্ত কিছু নিঃসন্দেহে মেনে নেয়া এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। একক স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা। আল্লাহর ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা।

ঈমান কাকে বলে

ঈমান হচ্ছে স্বীকারোক্তি এবং আমলের নাম। অর্থাৎ অন্তর ও জবানের স্বীকারোক্তি এবং অন্তর, জবান ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মকে ঈমান বলা হয়। আনুগত্যের মাধ্যমে ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং পাপ কাজের মাধ্যমে তা কমে যায়। ঈমানের মধ্যে মু’মিনগণ পরস্পর সমান নয়; বরং তাদের একজন অপরজনের চেয়ে কম বা বেশী মর্যাদার অধিকারী।

ঈমানের মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী?

সবশেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আনীত ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকে ঈমান বলা হয়। শুধু মনে মনে সমর্থন দিলেই হয় না। মৌখিকভাবে ঘোষণা দিতে হয় এবং কাজে তার বহির্প্রকাশ থাকতে হয়।

ঈমানের মৌলিক বিষয় ও এর শাখাপ্রশাখা আছে। এর মধ্যে ঈমানের মৌলিক বিষয় হলো ৬টি। যা হাদিসে জিবরিলে উল্লেখ আছে। (বুখারি ৫০)

1.    আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস

ঈমানের ছয়টি মৌলিক স্তম্ভের প্রথম এবং প্রধান স্তম্ভ হলো মহান আল্লাহর ওপর ঈমান তথা বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়।

2. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস

ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘...বরং ফেরেশতারা তো আল্লাহর সম্মানিত বান্দা। তারা আগ বেড়ে কথা বলতে পারে না এবং তারা তাঁর আদেশেই কাজ করে।’ (সুরা আম্বিয়া ২৬-২৭)

3. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কীসের নাজিল করেছেন। সেই কিতাবগুলোর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভ

এ ধরনের কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল। এ কিতাবগুলোর কথা আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন। ঈমান আনার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ ইরশাদ করে, ‘...বলে দাও, আল্লাহ যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি...।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ১৫)

4. রসুলদের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। সেই রসুলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। দৃঢ়ভাবে এ বিশ্বাস পোষণ করা যে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক জাতির জন্য একজনকে রসুল বানিয়ে পাঠিয়েছেন। যিনি তাদের এক আল্লাহর ইবাদত করার এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য সব কিছুর ইবাদতকে অস্বীকার করার দাওয়াত দেন।

5, পরকালে বিশ্বাস

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

মুহাম্মদ (সা.)-কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তাঁর নিয়ে আসা শরিয়তের আলোকে জীবন পরিচালনা করা মুমিন হওয়ার পূর্বশর্ত।

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

ক. পুনরুত্থানে বিশ্বাস: মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে।

খ. হিসাবনিকাশ ও মিজানে বিশ্বাস: সৃষ্টিজীব দুনিয়ায় যেসব কর্ম করেছে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের সেসব কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার বদ আমলের চেয়ে নেক আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার নেক আমলের চেয়ে বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

গ. জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস: জান্নাত হলো চিরস্থায়ী সুখ-শান্তির স্থান। মহান আল্লাহ মুমিনদের জন্য তা তৈরি করে রেখেছেন। আর জাহান্নাম চিরস্থায়ী দুঃখ-কষ্টের স্থান। আল্লাহ এবং তার রসুলের অবাধ্যদের জন্য আল্লাহ তা তৈরি করে রেখেছেন।

6. তাকদিরে বিশ্বাস

তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদিরের শব্দমূল হচ্ছে কদর। এর অর্থ হচ্ছে পরিমাণ নির্ধারণ, পরিমাপ, পরিমিতি, মূল্যায়ন, নির্দি��্ট সীমা, মূল্য নিরূপণ, অদৃষ্ট, নিয়তি, ভাগ্য ইত্যাদি। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। এ নিয়মনীতি ও ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ার অধীনে বিশ্বজগৎ পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে।

আল্লাহ যা করে��� ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। কোনো কল্যাণকর কিছু ঘটলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে। আর অকল্যাণকর কিছু ঘটলে তওবা-ইস্তেগফার এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে। সেই সঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য পাওয়ার ইচ্ছা প্রবল করতে হবে এবং তদনুযায়ী আমল বা চেষ্টা-তদবির করে যেতে হবে। একেই বলে তাকদিরে বিশ্বাস

https://www.youtube.com/watch?v=tVMyG3GsfKA&t=55s https://www.youtube.com/watch?v=s8vrN9HQ9ho

ইমানের পরিচয় ও রুকন

[tawhidrisalatakhirah]

ইমানের পরিচয় ও রুকন 

ঈমান বলতে কি বোঝায়?

ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ হচ্ছে, কোন প্রকার প্রমাণ ছাড়াই নিচের সমস্ত কিছু নিঃসন্দেহে মেনে নেয়া এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। একক স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা। আল্লাহর ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা।

ঈমান কাকে বলে

ঈমান হচ্ছে স্বীকারোক্তি এবং আমলের নাম। অর্থাৎ অন্তর ও জবানের স্বীকারোক্তি এবং অন্তর, জবান ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মকে ঈমান বলা হয়। আনুগত্যের মাধ্যমে ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং পাপ কাজের মাধ্যমে তা কমে যায়। ঈমানের মধ্যে মু’মিনগণ পরস্পর সমান নয়; বরং তাদের একজন অপরজনের চেয়ে কম বা বেশী মর্যাদার অধিকারী।

ঈমানের মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী?

সবশেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আনীত ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকে ঈমান বলা হয়। শুধু মনে মনে সমর্থন দিলেই হয় না। মৌখিকভাবে ঘোষণা দিতে হয় এবং কাজে তার বহির্প্রকাশ থাকতে হয়।

ঈমানের মৌলিক বিষয় ও এর শাখাপ্রশাখা আছে। এর মধ্যে ঈমানের মৌলিক বিষয় হলো ৬টি। যা হাদিসে জিবরিলে উল্লেখ আছে। (বুখারি ৫০)

1.    আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস

ঈমানের ছয়টি মৌলিক স্তম্ভের প্রথম এবং প্রধান স্তম্ভ হলো মহান আল্লাহর ওপর ঈমান তথা বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়।

2. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস

ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘...বরং ফেরেশতারা তো আল্লাহর সম্মানিত বান্দা। তারা আগ বেড়ে কথা বলতে পারে না এবং তারা তাঁর আদেশেই কাজ করে।’ (সুরা আম্বিয়া ২৬-২৭)

3. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কীসের নাজিল করেছেন। সেই কিতাবগুলোর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভ

এ ধরনের কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল। এ কিতাবগুলোর কথা আল্লাহ কোরআ��ে উল্লেখ করেছেন। ঈমান আনার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ ইরশাদ করে, ‘...বলে দাও, আল্লাহ যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি...।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ১৫)

4. রসুলদের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। সেই রসুলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। দৃঢ়ভাবে এ বিশ্বাস পোষণ করা যে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক জাতির জন্য একজনকে রসুল বানিয়ে পাঠিয়েছেন। যিনি তাদের এক আল্লাহর ইবাদত করার এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য সব কিছুর ইবাদতকে অস্বীকার করার দাওয়াত দেন।

5, পরকালে বিশ্বাস

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

মুহাম্মদ (সা.)-কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তাঁর নিয়ে আসা শরিয়তের আলোকে জীবন পরিচালনা করা মুমিন হওয়ার পূর্বশর্ত।

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

ক. পুনরুত্থানে বিশ্বাস: মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে।

খ. হিসাবনিকাশ ও মিজানে বিশ্বাস: সৃষ্টিজীব দুনিয়ায় যেসব কর্ম করেছে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের সেসব কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার বদ আমলের চেয়ে নেক আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার নেক আমলের চেয়ে বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

গ. জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস: জান্নাত হলো চিরস্থায়ী সুখ-শান্তির স্থান। মহান আল্লাহ মুমিনদের জন্য তা তৈরি করে রেখেছেন। আর জাহান্নাম চিরস্থায়ী দুঃখ-কষ্টের স্থান। আল্লাহ এবং তার রসুলের অবাধ্যদের জন্য আল্লাহ তা তৈরি করে রেখেছেন।

6. তাকদিরে বিশ্বাস

তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদিরের শব্দমূল হচ্ছে কদর। এর অর্থ হচ্ছে পরিমাণ নির্ধারণ, পরিমাপ, পরিমিতি, মূল্যায়ন, নির্দিষ্ট সীমা, মূল্য নিরূপণ, অদৃষ্ট, নিয়তি, ভাগ্য ইত্যাদি। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। এ নিয়মনীতি ও ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ার অধীনে বিশ্বজগৎ পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে।

আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। কোনো কল্যাণকর কিছু ঘটলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে। আর অকল্যাণকর কিছু ঘটলে তওবা-ইস্তেগফার এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে। সেই সঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য পাওয়ার ইচ্ছা প্রবল করতে হবে এবং তদনুযায়ী আমল বা চেষ্টা-তদবির করে যেতে হবে। একেই বলে তাকদিরে বিশ্বাস

https://www.youtube.com/watch?v=tVMyG3GsfKA&t=55s https://www.youtube.com/watch?v=s8vrN9HQ9ho

ইমানের পরিচয় ও রুকন

[ilyforallahswt]

ইমানের পরিচয় ও রুকন 

ঈমান বলতে কি বোঝায়?

ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ হচ্ছে, কোন প্রকার প্রমাণ ছাড়াই নিচের সমস্ত কিছু নিঃসন্দেহে মেনে নেয়া এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। একক স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা। আল্লাহর ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা।

ঈমান কাকে বলে

ঈমান হচ্ছে স্বীকারোক্তি এবং আমলের নাম। অর্থাৎ অন্তর ও জবানের স্বীকারোক্তি এবং অন্তর, জবান ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মকে ঈমান বলা হয়। আনুগত্যের মাধ্যমে ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং পাপ কাজের মাধ্যমে তা কমে যায়। ঈমানের মধ্যে মু’মিনগণ পরস্পর সমান নয়; বরং তাদের একজন অপরজনের চেয়ে কম বা বেশী মর্যাদার অধিকারী।

ঈমানের মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী?

সবশেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আনীত ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকে ঈমান বলা হয়। শুধু মনে মনে সমর্থন দিলেই হয় না। মৌখিকভাবে ঘোষণা দিতে হয় এবং কাজে তার বহির্প্রকাশ থাকতে হয়।

ঈমানের মৌলিক বিষয় ও এর শাখাপ্রশাখা আছে। এর মধ্যে ঈমানের মৌলিক বিষয় হলো ৬টি। যা হাদিসে জিবরিলে উল্লেখ আছে। (বুখারি ৫০)

1.    আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস

ঈমানের ছয়টি মৌলিক স্তম্ভের প্রথম এবং প্রধান স্তম্ভ হলো মহান আল্লাহর ওপর ঈমান তথা বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়।

2. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস

ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘...বরং ফেরেশতারা তো আল্লাহর সম্মানিত বান্দা। তারা আগ বেড়ে কথা বলতে পারে না এবং তারা তাঁর আদেশেই কাজ করে।’ (সুরা আম্বিয়া ২৬-২৭)

3. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কীসের নাজিল করেছেন। সেই কিতাবগুলোর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভ

এ ধরনের কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল। এ কিতাবগুলোর কথা আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন। ঈমান আনার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ ইরশাদ করে, ‘...বলে দাও, আল্লাহ যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি...।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ১৫)

4. রসুলদের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। সেই রসুলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। দৃঢ়ভাবে এ বিশ্বাস পোষণ করা যে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক জাতির জন্য একজনকে রসুল বানিয়ে পাঠিয়েছেন। যিনি তাদের এক আল্লাহর ইবাদত করার এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য সব কিছুর ইবাদতকে অস্বীকার করার দাওয়াত দেন।

5, পরকালে বিশ্বাস

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

মুহাম্মদ (সা.)-কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তাঁর নিয়ে আসা শরিয়তের আলোকে জীবন পরিচালনা করা মুমিন হওয়ার পূর্বশর্ত।

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

ক. পুনরুত্থানে বিশ্বাস: মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে।

খ. হিসাবনিকাশ ও মিজানে বিশ্বাস: সৃষ্টিজীব দুনিয়ায় যেসব কর্ম করেছে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের সেসব কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার বদ আমলের চেয়ে নেক আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার নেক আমলের চেয়ে বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

গ. জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস: জান্নাত হলো চিরস্থায়ী সুখ-শান্তির স্থান। মহান আল্লাহ মুমিনদের জন্য তা তৈরি করে রেখেছেন। আর জাহান্নাম চিরস্থায়ী দুঃখ-কষ্টের স্থান। আল্লাহ এবং তার রসুলের অবাধ্যদের জন্য আল্লাহ তা তৈরি করে রেখেছেন।

6. তাকদিরে বিশ্বাস

তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদিরের শব্দমূল হচ্ছে কদর। এর অর্থ হচ্ছে পরিমাণ নির্ধারণ, পরিমাপ, পরিমিতি, মূল্যায়ন, নির্দিষ্ট সীমা, মূল্য নিরূপণ, অদৃষ্ট, নিয়তি, ভাগ্য ইত্যাদি। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। এ নিয়মনীতি ও ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ার অধীনে বিশ্বজগৎ পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে।

আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। কোনো কল্যাণকর কিছু ঘটলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে। আর অকল্যাণকর কিছু ঘটলে তওবা-ইস্তেগফার এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে। সেই সঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য পাওয়ার ইচ্ছা প্রবল করতে হবে এবং তদনুযায়ী আমল বা চেষ্টা-তদবির করে যেতে হবে। একেই বলে তাকদিরে বিশ্বাস

https://www.youtube.com/watch?v=tVMyG3GsfKA&t=55s https://www.youtube.com/watch?v=s8vrN9HQ9ho

ইমানের পরিচয় ও রুকন

[myreligionislam]

ইমানের পরিচয় ও রুকন 

ঈমান বলতে কি বোঝায়?

ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ হচ্ছে, কোন প্রকার প্রমাণ ছাড়াই নিচের সমস্ত কিছু নিঃসন্দেহে মেনে নেয়া এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। একক স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা। আল্লাহর ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা।

ঈমান কাকে বলে

ঈমান হচ্ছে স্বীকারোক্তি এবং আমলের নাম। অর্থাৎ অন্তর ও জবানের স্বীকারোক্তি এবং অন্তর, জবান ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মকে ঈমান বলা হয়। আনুগত্যের মাধ্যমে ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং পাপ কাজের মাধ্যমে তা কমে যায়। ঈমানের মধ্যে মু’মিনগণ পরস্পর সমান নয়; বরং তাদের একজন অপরজনের চেয়ে কম বা বেশী মর্যাদার অধিকারী।

ঈমানের মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী?

সবশেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আনীত ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকে ঈমান বলা হয়। শুধু মনে মনে সমর্থন দিলেই হয় না। মৌখিকভাবে ঘোষণা দিতে হয় এবং কাজে তার বহির্প্রকাশ থাকতে হয়।

ঈমানের মৌলিক বিষয় ও এর শাখাপ্রশাখা আছে। এর মধ্যে ঈমানের মৌলিক বিষয় হলো ৬টি। যা হাদিসে জিবরিলে উল্লেখ আছে। (বুখারি ৫০)

1.    আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস

ঈমানের ছয়টি মৌলিক স্তম্ভের প্রথম এবং প্রধান স্তম্ভ হলো মহান আল্লাহর ওপর ঈমান তথা বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়।

2. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস

ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘...বরং ফেরেশতারা তো আল্লাহর সম্মানিত বান্দা। তারা আগ বেড়ে কথা বলতে পারে না এবং তারা তাঁর আদেশেই কাজ করে।’ (সুরা আম্বিয়া ২৬-২৭)

3. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কীসের নাজিল করেছেন। সেই কিতাবগুলোর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভ

এ ধরনের কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল। এ কিতাবগুলোর কথা আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন। ঈমান আনার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ ইরশাদ করে, ‘...বলে দাও, আল্লাহ যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি...।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ১৫)

4. রসুলদের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। সেই রসুলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। দৃঢ়ভাবে এ বিশ্বাস পোষণ করা যে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক জাতির জন্য একজনকে রসুল বানিয়ে পাঠিয়েছেন। যিনি তাদের এক আল্লাহর ইবাদত করার এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য সব কিছুর ইবাদতকে অস্বীকার করার দাওয়াত দেন।

5, পরকালে বিশ্বাস

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

মুহাম্মদ (সা.)-কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তাঁর নিয়ে আসা শরিয়তের আলোকে জীবন পরিচালনা করা মুমিন হওয়ার পূর্বশর্ত।

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

ক. পুনরুত্থানে বিশ্বাস: মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে।

খ. হিসাবনিকাশ ও মিজানে বিশ্বাস: সৃষ্টিজীব দুনিয়ায় যেসব কর্ম করেছে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের সেসব কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার বদ আমলের চেয়ে নেক আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার নেক আমলের চেয়ে বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

গ. জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস: জান্নাত হলো চিরস্থায়ী সুখ-শান্তির স্থান। মহান আল্লাহ মুমিনদের জন্য তা তৈরি করে রেখেছেন। আর জাহান্নাম চিরস্থায়ী দুঃখ-কষ্টের স্থান। আল্লাহ এবং তার রসুলের অবাধ্যদের জন্য আল্লাহ তা তৈরি করে রেখেছেন।

6. তাকদিরে বিশ্বাস

তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদিরের শব্দমূল হচ্ছে কদর। এর অর্থ হচ্ছে পরিমাণ নির্ধারণ, পরিমাপ, পরিমিতি, মূল্যায়ন, নির্দিষ্ট সীমা, মূল্য নিরূপণ, অদৃষ্ট, নিয়তি, ভাগ্য ইত্যাদি। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। এ নিয়মনীতি ও ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ার অধীনে বিশ্বজগৎ পরিচালিত ও নিয়ন্ত্��িত হয়ে আসছে।

আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। কোনো কল্যাণকর কিছু ঘটলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে। আর অকল্যাণকর কিছু ঘটলে তওবা-ইস্তেগফার এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে। সেই সঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য পাওয়ার ইচ্ছা প্রবল করতে হবে এবং তদনুযায়ী আমল বা চেষ্টা-তদবির করে যেতে হবে। একেই বলে তাকদিরে বিশ্বাস

https://www.youtube.com/watch?v=tVMyG3GsfKA&t=55s https://www.youtube.com/watch?v=s8vrN9HQ9ho

ইমানের পরিচয় ও রুকন

[mylordisallah]

ইমানের পরিচয় ও রুকন 

ঈমান বলতে কি বোঝায়?

ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ হচ্ছে, কোন প্রকার প্রমাণ ছাড়াই নিচের সমস্ত কিছু নিঃসন্দেহে মেনে নেয়া এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। একক স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা। আল্লাহর ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা।

ঈমান কাকে বলে

ঈমান হচ্ছে স্বীকারোক্তি এবং আমলের নাম। অর্থাৎ অন্তর ও জবানের স্বীকারোক্তি এবং অন্তর, জবান ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মকে ঈমান বলা হয়। আনুগত্যের মাধ্যমে ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং পাপ কাজের মাধ্যমে তা কমে যায়। ঈমানের মধ্যে মু’মিনগণ পরস্পর সমান নয়; বরং তাদের একজন অপরজনের চেয়ে কম বা বেশী মর্যাদার অধিকারী।

ঈমানের মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী?

সবশেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আনীত ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকে ঈমান বলা হয়। শুধু মনে মনে সমর্থন দিলেই হয় না। মৌখিকভাবে ঘোষণা দিতে হয় এবং কাজে তার বহির্প্রকাশ থাকতে হয়।

ঈমানের মৌলিক বিষয় ও এর শাখাপ্রশাখা আছে। এর মধ্যে ঈমানের মৌলিক বিষয় হলো ৬টি। যা হাদিসে জিবরিলে উল্লেখ আছে। (বুখারি ৫০)

1.    আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস

ঈমানের ছয়টি মৌলিক স্তম্ভের প্রথম এবং প্রধান স্তম্ভ হলো মহান আল্লাহর ওপর ঈমান তথা বিশ্বাস স্থাপন করা। আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়।

2. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস

ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘...বরং ফেরেশতারা তো আল্লাহর সম্মানিত বান্দা। তারা আগ বেড়ে কথা বলতে পারে না এবং তারা তাঁর আদেশেই কাজ করে।’ (সুরা আম্বিয়া ২৬-২৭)

3. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কীসের নাজিল করেছেন। সেই কিতাবগুলোর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভ

এ ধরনের কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল। �� কিতাবগুলোর কথা আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন। ঈমান আনার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ ইরশাদ করে, ‘...বলে দাও, আল্লাহ যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি...।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ১৫)

4. রসুলদের প্রতি বিশ্বাস

আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। সেই রসুলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। দৃঢ়ভাবে এ বিশ্বাস পোষণ করা যে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক জাতির জন্য একজনকে রসুল বানিয়ে পাঠিয়েছেন। যিনি তাদের এক আল্লাহর ইবাদত করার এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য সব কিছুর ইবাদতকে অস্বীকার করার দাওয়াত দেন।

5, পরকালে বিশ্বাস

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

মুহাম্মদ (সা.)-কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তাঁর নিয়ে আসা শরিয়তের আলোকে জীবন পরিচালনা করা মুমিন হওয়ার পূর্বশর্ত।

পরকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাসও ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—

ক. পুনরুত্থানে বিশ্বাস: মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে।

খ. হিসাবনিকাশ ও মিজানে বিশ্বাস: সৃষ্টিজীব দুনিয়ায় যেসব কর্ম করেছে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের সেসব কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার বদ আমলের চেয়ে নেক আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার নেক আমলের চেয়ে বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

গ. জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস: জান্নাত হলো চিরস্থায়ী সুখ-শান্তির স্থান। মহান আল্লাহ মুমিনদের জন্য তা তৈরি করে রেখেছেন। আর জাহান্নাম চিরস্থায়ী দুঃখ-কষ্টের স্থান। আল্লাহ এবং তার রসুলের অবাধ্যদের জন্য আল্লাহ তা তৈরি করে রেখেছেন।

6. তাকদিরে বিশ্বাস

তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদিরের শব্দমূল হচ্ছে কদর। এর অর্থ হচ্ছে পরিমাণ নির্ধারণ, পরিমাপ, পরিমিতি, মূল্যায়ন, নির্দিষ্ট সীমা, মূল্য নিরূপণ, অদৃষ্ট, নিয়তি, ভাগ্য ইত্যাদি। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। এ নিয়মনীতি ও ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ার অধীনে বিশ্বজগৎ পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে।

আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। কোনো কল্যাণকর কিছু ঘটলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে। আর অকল্যাণকর কিছু ঘটলে তওবা-ইস্তেগফার এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে। সেই সঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য পাওয়ার ইচ্ছা প্রবল করতে হবে এবং তদনুযায়ী আমল বা চেষ্টা-তদবির করে যেতে হবে। একেই বলে তাকদিরে বিশ্বাস

https://www.youtube.com/watch?v=tVMyG3GsfKA&t=55s https://www.youtube.com/watch?v=s8vrN9HQ9ho

ইমানের পরিচয় ও রুকন