#বেগুন
Explore tagged Tumblr posts
aaharebahare · 2 years ago
Text
দক্ষিণ ভারতীয় বেগুন তরকারি
সাউথ ইন্ডিয়ান বেগুন তরকারি ভেগান কারি তৈরি করা সহজ যা আশ্চর্যজনক স্বাদে পূর্ণ! তরকারি সস স্ক্র্যাচ থেকে তৈরি করা হয়। প্যানে ভাজা বেগুন থেকে এর তীব্র স্মোকি স্বাদ রয়েছে। একটি শব্দ – এই তরকারিটি স্বাদে বোল্ড, ভাল পরিমাণে তাপ রয়েছে তবে খুব বেশি মশলাদার নয় এবং খুব সুস্বাদু বেগুনের সেরা তরকারি তৈরির দরকারী টিপস ব্যবহারে যেকোনো ধরনের বেগুন ব্যবহার করতে পারেন। এমনকি ছোট বেশী বা বাচ্চা বেগুন। একই…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
udraji · 2 months ago
Text
খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (দুপুরের খাবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ইং)
আজকে সন্ধ্যায় ফেইসবুকে একটা লেখা লিখেছিলাম, তা এখানেও তুলে দিলাম! ফেইসবুক লিঙ্ক এখানে! বিবাহিত জীবনে যে বিষয়টা দুইজনকে কুড়ে কুড়ে শেষ করে দেয়, তা হচ্ছে ‘সন্দেহ’! স্বামী স্ত্রী যে কোন একজন এই ‘সন্দেহ প্রবণ’ হলেই বিবাহিত জীবনের সকল আশা ভরসা শেষ হয়ে যায়, বিচ্ছেদেই সমাপ্তি হয়! তবে এই সমস্যা মধ্যবিত্ত পরিবারেই বেশী ঘটে! অন্যদিকে ‘সন্দেহ প্রবণ’ এই রোগের রোগী স্ত্রীরাই বেশি হয়ে থাকে, প্রথমে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
projapotimusichd · 5 months ago
Video
youtube
দর্শকের হাতের বেগুন ভর্তা ভালো লেগেছে। একি বললেন বৃষ্টি সরকার। ভাতারের ভ...
0 notes
deshifoodchanneldfc · 1 year ago
Video
youtube
এই ভাবে বেগুন সরিষা বাটা দিয়ে নিরামিষ লাউ শাক রান্না করলে সবাই চেটে পুটে...
0 notes
anniemsimcox · 2 years ago
Video
youtube
বেগুন দিয়ে মুখরোচক আলু ভাজি
0 notes
afzalhosen · 1 year ago
Text
ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি – জসীম উদ্দীন
বাপ মরে গিয়েছে। ঘুঘু আর ফাঁদ দুই ভাই। কি একটা কাজে দুই ভাইয়ের লাগল মারামারি। ফাদ রেগে বলল, “তুই ঘুঘু দেখেছিস। কিন্তু ফাঁদ দেখিস নাই।”
ঘুঘু রাগ করে বাড়ি হতে পালিয়ে গেল। বিদেশে গিয়ে সে এ বাড়ি, সে বাড়ি, কত বাড়ি ঘুরল। সবাইকে বলল, আমি ধান নিড়াইতে পারি-পাট কাটতে পারি-গরুর হেফাজত করতে পারি। কিন্তু কার চাকর কে রাখে! দেশে বড় আকাল। অবশেষে ঘুঘু গিয়ে উপস্থিত হল কিরপন (কৃপণ) মোল্লার বাড়ি। কিরপন মোল্লা চাকর রেখে খেতে দেয় না, খেতে দিলেও তার বেতন দেয় না, তাই কেউই তার বাড়িতে চাকর থাকে না।
ঘুঘুকে দেখে কিরপন মোল্লা বলল, “আমার বাড়িতে যদি থাকতে চাও তবে প্রতিদিন তিন পাখি করে জমি চাষ করতে হবে, বেগুন ক্ষেত সাফ করতে হবে। আর যখন যে কাজ করতে বলব তাই করতে হবে। তেঁতুল পাতায় যতটা ভাত ধরে তাই খেতে দিব। উহার বেশি চাইলে দিব না। মাসে আট আনা করে বেতন দিব। উহাতে রাজী হলে আমার বাড়ি থাকতে পার।”
আর কোথাও কাজ যখন জোটে না, ঘুঘু তাতেই রাজী হল। কিরপন মোল্লা বলল, “আমার আরও একটি শর্ত আছে। আমার কাজ ছেড়ে যেতে পারবে না। কাজ ছেড়ে গেলে তোমার নাক কেটে নিব।”
ঘুঘু বলল, “আমি এই শর্তেও রাজী আছি।”
কিরপন মোল্লা পাকা লোক। সে গ্রামের লোকজন ডেকে সমস্ত শর্ত একটি কলা পাতায় লিখে নিল। তিন পাখি জমি চাষ করতে ঘুঘুর প্রায় দুপুর গড়িয়ে গেল। তারপর গোছল করে খেতে আসল। কিরপন মোল্লার বউ ব��ল, “তেঁতুল পাতা নিয়ে আস।”
ঘুঘু একটি তেঁতুল পাতা এনে সামনে বিছিয়ে খেতে বসল। তেঁতুল পাতায় আর কয়টিই বা ভাত ধরে? একে তো সারাদিনের হাড়ভা��্গা পরিশ্রম! এমন ক্ষুধা পেয়েছে যে সমস্ত দুনিয়া গিলে খেলেও পেট ভরবে না। সেই তেঁতুল পাতার উপরে চারটি ভাত মুখে দিয়ে ঘুঘু কিরপন মোল্লার বৌকে কাকুতি মিনতি করল, “আর কয়টি ভাত দিন।”
কিরপন মোল্লা সাথে সাথেই তার কলা পাতায় লেখা শর্তগুলি পড়ে শুনিয়ে দিল। বেচারা ঘুঘু আস্তে আস্তে উঠে বেগুন ক্ষেত সাফ করতে গেল।
রাতে আবার সেই তেঁতুল পাতায় বাড়া ভাত। সারাদিনের হাড় ভাঙ্গা খাটুনি। তিন চারদিনেই ঘুঘু একেবারে আধমরা হয়ে গেল। তখন চাকরি না ছাড়লে জীবন যায় যায় অবস্থা; কিন্তু যখনই কিরপন মোল্লার কাছে চাকরি ছাড়ার কথা বলেছে তখনি সে তার নাকটা কেটে ফেলল। নেকড়া দিয়ে কোনো রকমে নাক বেঁধে ঘুঘু দেশে ফিরল।
তার ভাই ফাঁদ জিজ্ঞাসা করল, “কিরে! তোর নাকটা কাটা কেন?
ঘুঘু কেঁদে সমস্ত ঘটনা খুলে বলল। শুনে ফাঁদ বলল, “ভাই! তুমি বাড়ি থাক। আমি যাব কিরপন মোল্লার বাড়ি চাকরি করতে।”
ঘুঘু কত বারণ করল। ফাঁদ তা কানেও নিল না। সে বলল, “কিরপন মোল্লা ঘুঘু দেখেছে কিন্তু ফঁদ দেখে নাই। আমি তাঁকে ফাঁদ দেখিয়ে আসতেছি।”
ফাঁদ গিয়ে কিরপন মোল্লার বাড়িতে উপস্থিত। জিজ্ঞাসা করল, “আপনারা কোনো চাকর রাখবেন?”
কিরপন মোল্লা বলল, “আমার একজন চাকর ছিল সে অল্প কয় দিন হয় চলে গেছে। তা তুমি যদি থাকতেই চাও, তবে আমার কয়েকটি শর্ত আছে। তা যদি মেনে নাও তবেই তোমাকে রাখতে পারি।”
ফাঁদ জিজ্ঞাসা করল, “কি কি শর্ত?”
কিরপন মোল্লা কলার পাতায় লেখা আগের চাকরের শর্তগুলি তাঁকে পড়ে শুনাল।
“প্রতিদিন তিন পাখি করে জমি চষিতে হবে। বেগুন ক্ষেত সাফ করতে হবে। আর যখন যে কাজ বলব তা করতে হবে! তেঁতুল পাতায় করে ভাত দিব! মাসে আট আনা (৫০ পয়সা) করে বেতন। চাকরি ছেড়ে গেলে নাক কেটে রাখব।”
ফাঁদ সমস্ত শর্ত মেনে নিয়ে বলল, “আমারও একটি শর্ত আছে। আমাকে চাকরি হতে বরখাস্ত করতে পারবেন না। বরখাস্ত করলে আমি আপনার নাক কেটে নিব।”
কিরপন মোল্লা বলল, “বেশ, তাতেই আমি রাজী।”
সে পাড়ার আরও দশজনকে ডেকে সাক্ষী মেনে আর একটা কলা পাতায় সমস্ত শর্ত লিখে নিল।
সকালে ফাঁদ চলল ক্ষেতে লাঙল চষিতে। সে তিন পাখি জমির এদিক হতে ওদিকে দিল এক রেখ, আর ওদিক হতে এদিক দিল এক রেখ। এইভাবে সমস্ত জমিতে তিন চারটি রেখ দিয়ে গরু-বাছুর নিয়ে, বেলা দশটা না বাজতেই বাড়ি ফিরে আসল। এসেই বলল, “ক্ষেতে লাঙল দেওয়া শেষ হয়েছে। এখন আমাকে খেতে দাও।”
কিরপন মোল্লার বউ বলল, “আগে তেঁতুল পাতা নিয়ে আস।”
ফাঁদ বলল, “একটি ধামা দাও আর একখানা কুড়াল আমাকে দাও।” ধামা কুড়াল নিয়ে ফাঁদ কিরপন মোল্লার উঠানের তেঁতুল গাছটির বড় ডালটি কুপিয়ে কেটে ফেলল।
কিরপন মোল্লার বউ চেঁচাতে লাগল, “কর কি? কর কি? সমস্ত গাছটা তুমি কেটে ফেললে?” কার কথা কে শোনে। সেই কাটা ডাল হতে মুঠি মুঠি তেঁতুল পাতা এনে অর্ধেক উঠানে বিছিয়ে দিয়ে বলল, “এবার আমাকে ভাত দাও।”
কিরপন মোল্লার বউ সামান্য কয়টি ভাত একটি ��েঁতুল পাতার উপর দিতে যাচ্ছিল। ফাঁদ বলল, “আমার সঙ্গে চালাকি করলে চলবে না। শর্তে লেখা আছে তেঁতুল পাতায় করে ভাত দিতে হবে। কয়টা তেঁতুল পাতায় করে ভাত দিতে হবে তা লেখা নাই। সুতরাং তোমাদের উঠানে যতগুলি তেঁতুল পাতা বিছিয়েছি তার সবগুলি ভরে ভাত দিতে হবে।”
কিরপন মোল্লা তার ভাঙ্গা চশমা জোড়া নিয়ে সেই কলার পাতায় লেখা শর্তগুলি বহুক্ষণ পরীক্ষা করল। ফাঁদ যা বলেছে তা সত্য। সে তখন বউকে বলল, “দাও, হাঁড়িতে যত ভাত আছে তেঁতুল পাতার উপর বেড়ে দাও।”
একবার ভাত দেওয়া হলে ফাঁদ বলল, “আরও ভাত এনে দাও। সমস্ত তেঁতুল পাতা ভাতে ঢাকে নাই।”
কিরপন মোল্লার বউ কি আর করে? হাঁড়িতে যত ভাত ছিল সব এনে সেই তেঁতুল পাতায় ঢেলে দিল। ফাঁদ বলল, “ইহাতে আমার পেট ভরবে না। আরও ভাত এনে দাও।”
“আর ভাত হাড়িতে নাই।”
কিরপন মোল্লা বলল, “কাল তোমার জন্য আরো বেশি করে ভাত রান্না করব। আজ এগুলোই খাও।”
ফাঁদ কতক খেল-কতক ছিটিয়ে ফেলল। তারপর ঢেঁকুর তুলতে তুলতে হাত মুখ ধুতে লাগল।
বিকাল হলে কিরপন মোল্লা ফাঁদকে বলল, বেগুন ক্ষেত সাফ করতে। ফাঁদ গিয়ে সব বেগুন গাছ কেটে ফেলল।
কিরপন মোল্লা হায় হায় করে মাথায় হাত দিয়ে বেগুন ক্ষেতের পাশে বসে পড়ল। ফাঁদকে বলল, “ও ফাঁদ! তুই তো আমার সর্বনাশ করেছিস।”
ফাঁদ বলল, “তুমি আমাকে সমস্ত বেগুন ক্ষেত সাফ করতে বলেছ। সমস্ত বেগুন গাছ না কাটিলে ক্ষেত সাফ হবে কেমন করে?”
তার পরদিন কিরপন মোল্লা ফাঁদকে পাঠাল ধান ক্ষেত নিড়াতে। ফাঁদ ক্ষেতের সমস্ত ধান গাছ কেটে ঘাসগুলি রেখে আসল।
সেদিন তাকে নদীতে পাঠাল জাল ফেলতে। জাল ফেলতে মানে নদীতে গিয়ে জাল দিয়ে মাছ ধরতে। ফাঁদ সেই কথাটার উল্টা ব্যাখ্যা করল। নদীতে গিয়ে সে কিরপন মোল্লার এত হাউসের খেপলা জালটা ফেলে দিয়ে আসল। কিরপন মোল্লা নদীতে গিয়ে এত খোঁজাখুঁজি করল। অত বড় নদী কোথায় জাল তলিয়ে গেছে! খুঁজে বের করতে পারল না।
সেদিন সন্ধ্যাবেলা তার ছেলেটি ধুলো কাদা গায়ে মেখে নোংরা হয়েছিল। কিরপন মোল্লা বলল “ফাঁদ, যাও তো ছেলেটাকে সাফ করে আন।”
ফাঁদ তার ছেলেটিকে পুকুরের কাছে নিয়ে গিয়ে পানিতে চুবিয়ে ধোপার পাটে দিল তিন চার আছাড়। ছেলের হাত পা শরীর ফেটে গেল। সে চিৎকার করে কেঁদে উঠল। কিরপন মোল্লা তাড়াতাড়ি ফাঁদের হাত হতে ছেলেকে ছাড়িয়ে নিয়ে তাঁকে বকতে লাগল।
ফাঁদ বলল, “আমাকে বকলে কি হবে? আপনি ছেলেকে সাফ করে আনতে বলেছেন। ধোপার পাটে না আছড়াইলে (আছাড় দিলে) তাকে সাফ করব কিভাবে?”
রাত্রে কিরপন মোল্লা আর তার বউ মনে মনে ফন্দি আঁটে, কি করে এই দুর্মুখ চাকরকে বিদায় করা যায়, কিন্তু কোনো উপায় নাই। তাকে বরখাস্ত করলেই কলা পাতায় লেখা শর্তানুসারে সে কিরপন মোল্লার নাক কেটে নিবে।
পরদিন সকালে কিরপন মোল্লা ফাঁদকে একটি বড় গাছ ফেড়ে চেলা (চিকন ও লম্বা কাঠের টুকরা) বানাতে হুকুম করল। ফাঁদ গাছটি কেটে অনেক গুলো চেলা বানালো। তারপর চেলার বোঝা মাথায় করে বাড়ি ফিরল।
কিরপন মোল্লার বৃ���্ধ মা বারান্দায় বসে পান চিবাচ্ছিল। ফাঁদ তাঁকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করল, “খড়ির বোঝা কোথায় নামাব?”
সারা উঠান খালি পড়ে আছে। যেখানে সেখানে নামান যায়। তবুও ফাঁদ এই সামান্য ব্যাপারটির জন্যে বুড়ীকে জিজ্ঞাসা করায় বুড়ি ভীষণ রেগে গেল। সে বলল, “বুঝতে পার না কোথায় নামাতে হবে? আমার ঘাড়ে নামাও।”
যেই বলা অমনি ফাদ খড়ির বোঝা বুড়ীর ঘাড়ের উপর ফেলে দিল। ঘাড়ের উপর এতগুলো কাঠের ভার সইতে না পেড়ে বুড়ী দাঁত কেলিয়ে মরে গেল।
কিরপন মোল্লা ফাঁদকে কিছু বলতেও পারে না। কারণ সে বুড়ীর আদেশ মতোই কাজ করেছে। ফাঁদকে বাড়ি হতে তাড়িয়ে দিতে গেলেও সে তার নাক কেটে নিবে। ফাঁদকে নিয়া কি করা যায়?
প্রতিদিন সে একটা না একটা অঘটন করে বসে। অনেক ভেবে চিন্তে কিরপন মোল্লা ঠিক করল, সে আর তার বউ তীর্থযাত্রা গিয়ে অন্ততঃ কিছুদি��ের জন্য ফাঁদের হাত হতে রক্ষা পাবে। যাওয়ার সময় কিরপন মোল্লা ফাঁদকে বলল, “ফাঁদ! আমরা চললাম। তুই বাড়ি-ঘর দেখিস।”
ফাঁদ জবাব দিল, “আর বলতে হবে না। তোমরা নিশ্চিন্তে চলে যাও। আমি সব দেখব।”
কিরপন মোল্লা চলে গেল। ফাঁদ তার ভাই ঘুঘুকে ডেকে এনে বাড়ির সর্বেসর্বা হয়ে বসল। বাড়িতে আম, জাম, কাঁঠাল, সুপারি, নারিকেল, কত রকমের গাছ। দুই ভাই সেই সব গাছের ফল বিক্রি করে অনেক টাকা জমাল। তার মধ্যে গ্রামে আসল সেটেলমেন্টের আমিন। ফাঁদ কিরপন মোল্লার বাড়ি-ঘর, জমা-জমি সকল নিজের নামে লেখিয়ে নিল।
কিছুদিন পরে তীর্থ থেকে কিরপন মোল্লা আর তার বউ দেশে ফিরল। ফাদ তাদের বাড়িতে ঢুকতে দিল না। সে বলল, “এ বাড়ি তো আমাকে বেচে গিয়েছো। দেখ না গিয়ে সেটেলমেন্টের অফিসে, সেখানে বাড়ি আমার নামে লেখা হয়েছে।”
গচ্ছিত টাকা-পয়সা যা ছিল তা কিরপন মোল্লা তীর্থে গিয়ে খরচ করে এসেছে। ফাঁদের নামে মামলা করার টাকা পাবে কোথায়? আর মামলায় জিতলেই বা কি হবে? কলার পাতায় লেখা যে শর্তে সে ফাঁদের সঙ্গে আটকা পড়েছে তাহা হতে কে তাঁকে রক্ষা করবে?
কিরপন মেল্লার বাড়িতে ফাঁদ আর ঘুঘু সুখে বাস করতে লাগল। কিরপন মোল্লার উপর কারো কোনো দয়া নাই! কারণ সে বিনা অপরাধে ঘুঘুর নাক কেটেছিল। সে গ্রামের কোন মানুষের কোন উপকার করে নাই বা কাউকেই কোনোদিন আধ পয়সাও দান করে নাই।
3 notes · View notes
newsongbl · 2 years ago
Video
youtube
হাজারও দর্শকের অনুরোধে আবার আপেল গাইলেন ,কালা গাছের ধলা রে বেগুন | Bangl...
2 notes · View notes
word-child · 2 years ago
Text
বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২
প্রতিদিন বিকালের সময়টাতে হলে সবজি বিক্রেতা মেয়েগুলো আসে। রুমে রুমে নক দেয় আর বলে, "আপু, সবজি নিবেন, আপু, সবজি নিবেন?" উত্তর দেই, না লাগবে না। আমি রান্নাবান্না করি না, তাই এসব কেনার প্রয়োজনও নাই। কিন্ত মেয়েগুলোর জন্য খুব খারাপ লাগে। তারা প্রতিদিন এভাবে হলটাতে চক্কর লাগায়ে আর তাদের হতাশ করে ফিরায়ে দেই। যদিও তাদের কাস্টমার আছে, তাও এই ভাবনাটা আসে।
আমার রুমমেট জয়া, অতি দয়াবতী, দরদী। মেয়েগুলোকে ওষুধ কেনার টাকা, পাঁচটা খাতা, পাঁচটা কলম দিছিলো একবার। ওরা খুব মনে রাখছে জয়াকে আর গণ্যমান্যও করে, খোঁজ নেয় যে তাদের জয়া আপু আছে কিনা, বাসার থেকে আসছে কিনা এসব।
এ সপ্তাহে আমার রুমে দুইজন নতুন অতিথি আসছে। কেয়া দুইটা মাছ কিনছে আর একটা ছোট্ট গোল একুরিয়াম। একজনের নাম খেজুর, নিয়ন রঙের, ও প্রথমে আসছে। আরেকটা গতদিন আনছে, কারণ খেজুর খুব একা ফিল করতেছিল। ওর নাম আমি রাখছি, সুজি, সিলভার ব্লু রঙের। সুজি কেয়ার খুব পছন্দ, ঐটা ভেবে নাম দেয়া। সুজিটা সাইজে খেজুরের থেকে বড়। ও একটুও নড়ে-চড়ে না। একদম শান্ত আর এখনো মানায় নিতে পারতেছে না। খা��ার দিলে খেজুর টুব করে তিড়িং-বিড়িং করে খেয়ে ফেলে। আর সুজিটা খাবার খাওয়া জিনিসটাই বুঝে উঠতে পারতেছে না, একদম চুপচাপ। শুরুতে খেজুরও এরকম ছিল। কেয়া একে দেখে বলতেছে, "সুজি সাইজে বড়, কিন্তু কিছু বুঝে না, বড়রা যেরকম গাধা হয়, সেরকম হইছে একদম।"
আমার বারান্দার সামনে যে দুইটা পুকুর আছে, তার মধ্যে বা পাশের টাতে আগে ধান চাষ করতো। পুকুরটা খুব পরিষ্কারই ছিল। চিকচিক করতো। আর এখন ইদানিং খুবই ময়লা হয়ে থাকে। দেখতে ভাল্লাগে না। শাপলা, পদ্ম এগুলোও আর ফুটতেছে না। কে যে এইভাবে ময়লা করতেছে, কে জানে!
সাকিব স্যার সেদিন উনার শেষ ক্লাস নেয় এই সেমিস্টারের। সবাইকে চা-বিস্কুট খাওয়ায়, আড্ডা হয়, ছবি তোলা হয় গ্যারেজের দিকে। স্যারের বিষয়বস্তু হলো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে, কার কার জীবনে মানুষ আছে। সিলেক্টিভভাবে ধরতেছিল। এরপর কেউ একজন স্যারের জীবনে কেউ আছে কিনা জিজ্ঞেস করে।
স্যার তার কাহিনী বলে। তার স্কুল আর ইউনিভার্সিটি লাইফ তেমন একটা মজার ছিল না। কিন্তু কলেজ লাইফটা তিনি আবার ফেরত পেতে চান। কারণ তখনই মেয়েটার সাথে তার পরিচয় হয়। মেয়েটা আরেক ইউনিয়ন থেকে কলেজে আসতো। একদিন হঠাৎ স্যারকে জিজ্ঞেস করে, "তোমার নাম কি?" স্যার তো থতমত, এমন সুন্দর একটা মেয়ে এভাবে জিজ্ঞেস করবে উনি ভাবেন ই নাই। স্যারের ও তাকে ভালো লেগে যা��� মনে মনে। আর মেয়েটাও মনে মনে পছন্দ করে। তবে একসময় মেয়েটা হারায় যায়, তার বিয়ে হয়ে যায়। দুইজন দুইজনকে আর বলতে পারে নাই যে ভালোবাসে। স্যার বলে, "ওর মত মেয়ে আমি আর দেখি নাই। ও সবথেকে আলাদা ছিল, অন্যরকম ছিল আমার চোখে, ওর মত কেউ হবেও না, আর ওর মত কাওকে এমনভাবে দেখতেও পারবো না।" মেয়েটার বিয়ে-বাচ্চা সব হয়ে গেছে। তবুও স্যারের মনে মেয়েটা রয়ে গেছে। এই কথাটা আসলেই সলিড যে, ছেলেরা তাদের প্রথম ভালো লাগা/প্রেম এসব কখনোই ভুলতে পারে না।
এসব শুনতে ভালোও লাগছে আবার খুব খারাপও লাগছে। প্রেম-ঘটিত আর কোন কিছুই আমার মন টানে না। কারণ এসব আমার সাথে কখনোই ঘটবে না। আমি কখনোই কারো প্রেমিকা হতে পারবো না, আমার সেই গুণ নাই। হবেও না।
তাসনিম ওইদিন রাতে বড়ি দিয়ে শিং মাছ রান্না করলো। বড়ি আমার খুবই ভালো লাগে। খেতে বেশ মজা হয়েছিল।
এ সপ্তাহে ডাইনিং এ টোকেন সিস্টেম চালু করছে। ২১ টা মেয়ে টাকা ঠিকমত দেয় না আর ১৪-১৫ ব্যাচের কাছ থেকেই ৭৫ হাজার টাকা ��াইনিং ��ামা পাবেন। তাই তিনি একপ্রকার বাধ্য হয়ে এটা চালু করলেন। আমি আমারটা খাতায় লিখে রাখি, মাস শেষে দিয়ে দেই। ঝামেলাবিহীন।
ঐদিকে নোমান সব কনটেস্টে পার্টিসিপেট করে, রেটিং প্লাসও হয়। তাও কুবরার কাছে মারাটা খায়। মেয়েটা ডিভ ২ কনটেস্ট করে নোমানের থেকে বেশি রেটিং পেয়ে প্রত্যেকবার তাকে টপকায়ে টপ লিস্টে উঠে যায় কেমনে কেমনে জানি। সামনে ওর চুয়েটে কনটেস্ট আছে। এখন নোমান বাসায় গেছে। ও বাসায় গেলে আমি প্রত্যেকবার কিভাবে যেন বুঝে যাই। এটা আমার অলৌকিক ক্ষমতা মনে হয়।
সবার কথাই বললাম। এবার আমার কথা। বাম কানটা নিয়ে খুবই কনফিউশনে আছি। এটার ভিতর আসলেই কিছু ঢুকায়ে ফেলছি কিনা কিছুই বুঝতেছি না। ডিসেম্বর দশের আগেই বাসায় যাওয়া পড়তে পারে, তখন আবার ডাক্তার দেখানো যাবে। আর এমনিতে আরো অলস হচ্ছি দিন দিন। কাপড় ধোঁয়া বাকি, পড়া বাকি, সিপি শেখা বাকি।
সবই বাকি।
এই যা! চড়ুইভাতির কথা লিখতে খেয়ালই ছিল না। জুনিয়ররা খুব সুন্দর আয়োজন করছিলো। আমি অনেকদিন এসব টাইপ খাবার-দাবার খাই না দেখেই যাওয়া। আর চড়ুইভাতির খাবার খুব মজা হয়। যদিও এদেরটা এভারেজ লাগছে। আইটেম ছিল, সাদা ভাত, টমেটোর চাটনি, আলুর ভর্তা, বেগুন ভর্তা, মুরগির ঝাল ফ্রাই, ঘন ডাল মুরগির ঘিলা-কলিজা দিয়ে আর জিরো কোকাকোলা।
শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটা মাঠেই করতে চাচ্ছিলো, কিন্তু পাশে ফুটবল ম্যাচের জন্য মন্দিরের পাশে যাওয়ার পরামর্শ দেন টিচাররা। মাঠে, খোলা আকাশের নিচে বসে বসে মানুষগুলোর কথা শুনতেছিলাম আর তাদের কর্মকাণ্ড দেখতেছিলাম। ভালোই গান-কবিতা-ছবি তোলা হলো। আমার ছবি মোটামোটি সুন্দরই আসছে।
ভাবতেছি, এমন গেট টুগেদার হলে কখনো মিস দিব না। আসলেই অনেক ভালো লাগে যেতে। তখন নিজের অকওয়ার্ডনেস, ইন্ট্রোভার্টনেস কেটে যায় একটু।
আর আপুরা আমাকে বলছে, আমি নাকি অনেক কিছু করতে পারি, অনেক কিছু জানি, টেকনিক্যাল কাজ ভালো পারি আর একটা আপু বলছে, আমি নাকি "ছুপা রুস্ত।"
নাহ, ভালোই লাগছে, একদিনের জন্য এসব প্রশংসা পেয়ে।
2 notes · View notes
speedywonderlandtrash · 19 days ago
Text
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত অনুশীলনী ১.৬ সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান: দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ,গুণ, ভাগ
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত অনুশীলনী ১.৬ সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান: দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ,গুণ, ভাগ
  সৃজনশীল প্রশ্ন – ১: দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ আজিজ সাহেব তার সম্পত্তির ০.১২৫ অংশ স্ত্রীকে দান করলেন। বাকি সম্পত্তি ০.৪৫ অংশ পুত্রকে ও ০.২৫ অংশ কন্যাকে দেওয়ার পরও তিনি দেখলেন যে তার অবশিষ্ট সম্পত্তির মূল্য ৩১৫০০.০০ টাকা। ক. ০.১২৫ ও ০.২৫ এর সমষ্টি নির্ণয় কর। উত্তর : ০.১২৫ এবং ০.২৫ এর সমষ্টি = ০.১২৫ + ০.২৫ = ০.৩৭৫ খ. পুত্র ও কন্যাকে সম্পত্তির মোট কত অংশ দান করলেন? মনে করি, আজিজ সাহেবের মোট সম্পত্তি ১ স্ত্রীকে দান = ০.১২৫ অংশ ∴ বাকি থাকে = (১ − ০.১২৫) অংশ = ০.৮৭৫ অংশ পুত্র ও কন্যাকে দেন = (০.৪৫ + ০.২৫) অংশ = ০.৭০ অংশ বাকি সম্পত্তির পুত্র ও কন্যাকে দেন = (০.৮৭৫ এর ০.৭০) অংশ = ০.৬১২৫ অংশ উত্তর : পুত্র ও কন্যা পায় মোট সম্পত্তির ০.৬১২৫ অংশ গ. আজিজ সাহেবের সম্পত্তির মোট কত অংশ দান করলেন? আজিজ সাহেব, স্ত্রীকে দান করলেন = ০.১২৫ অংশ পুত্র ও কন্যাকে দান করলেন = ০.৬১২৫ অংশ ∴ মোট দান করলেন = (০.১২৫ + ০.৬১২৫) অংশ = ০.৭৩৭৫ অংশ উত্তর : আজিজ সাহেব সম্পত্তির মোট ০.৭৩৭৫ অংশ দান করলেন। সৃজনশীল প্রশ্ন -২ দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ  সাইফুর রহমানের ১০০ শতাংশ জমি আছে। তিনি ২৫.৫ শতাংশে আলু, ৪০.২৫ শতাংশে মরিচ এবং অবশিষ্ট জমিতে বেগুন চাষ করলেন। মরিচের উৎপাদন ৪০.৫ কেজি এবং বেগুনের উৎপাদন মরিচের উৎপাদনের সমান। ক. কত শতাংশ জমিতে বেগুন চাষ করলেন? মোট জমির পরিমাণ = ১০০ শতাংশ তিনি আলু ও মরিচ চাষ করলেন = (২৫.৫ + ৪০.২৫) শতাংশ = ৬৫.৭৫ শতাংশ। ∴ বেগুন চাষ করলেন = (১০০ − ৬৫.৭৫) শতাংশ = ৩৪.২৫ শতাংশ। উত্তর : বেগুন চাষ করলেন ৩৪.২৫ শতাংশ জমিতে। খ. প্রতি কেজি মরিচ উৎপাদনে খরচ হয় ২৫.৫০ টাকা। মরিচ ও আলুর উৎপাদন খরচ একই হলে প্রতি শতাংশে আলু উৎপাদনে কত টাকা খরচ হয়? দেওয়া আছে, প্রতি কেজি মরিচ উৎপাদনে খরচ হয় ২৫.৫০ টাকা। ৪০.৫ কেজি মরিচ উৎপাদনে খরচ = (২৫.৫০ × ৪০.৫) টাকা = ১০৩২.৭৫ টাকা। ∴ আলুর উৎপাদন খরচ = ১০৩২.৭৫ টাকা। ২৫.৫০ শতাংশ জমিতে খরচ = ১০৩২.৭৫ টাকা। ∴ ১ শতাংশ জমিতে খরচ = (১০৩২.৭৫ ÷ ২৫.৫০) টাকা = ৪০.৫০ টাকা। উত্তর : প্রতি শতাংশে আলু উৎপাদনে খরচ হয় ৪০.৫০ টাকা গ. যদি তিনি চাষ করে শতাংশ প্রতি ২.২ মন আলু, শতাংশ প্রতি ০.৭৫ মন বেগুন এবং শতাংশ প্রতি ১.২ মন মরিচ পান। তবে তিনি মোট কত মন ��সল পান? ১ শতাংশ জমি চাষ করে আলু পান ২.২ মণ ∴ ২৫.৫০ শতাংশ জমি চাষ করে আলু পান = ২৫.৫০ × ২.২ মণ = ৫৬.১ মণ ১ শতাংশ জমি চাষ করে বেগুন পান ০.৭৫ মণ ∴ ৩৪.২৫ শতাংশ জমি চাষ করে বেগুন পান = ৩৪.২৫ × ০.৭৫ মণ = ২৫.৬৯ মণ ১ শতাংশ জমি চাষ করে মরিচ পান ১.২ মণ ∴ ৪০.২৫ শতাংশ জমি চাষ করে মরিচ পান = ৪০.২৫ × ১.২ মণ = ৪৮.৩ মণ ∴ তিনি জমি চাষ করে মোট ফসল পান = (৫৬.১ + ২৫.৬৯ + ৪৮.৩) মণ = ১৩০.০৯ মণ উত্তর : তিনি মোট ফসল পান ১৩০.০৯ মণ। সৃজনশীল প্রশ্ন -৩:  দশমিক ভগ্নাংশের যোগ ও বিয়োগ   একটি বাঁশের ০.২৫ অংশ কাদায় ও ০.৬৫ অংশ পানিতে আছে। পানির উপরে বাঁশটির দৈর্ঘ্য ৪ মিটার। ক. ০.২৫ কে সাধারণ ভগ্নাংশে পরিণত কর। উত্তর : ০.২৫ =                        = খ. বাঁশের মোট কত অংশ কাদা ও পানিতে আছে? মনে করি, বাঁশটির সম্পূর্ণ অংশ = ১ কাদায় বাঁশের অংশ = ০.২৫ এবং পানিতে বাঁশের অংশ = ০.৬৫ ∴ কাদায় ও পানিতে আছে বাঁশের মোট অংশ = (০.২৫ + ০.৬৫) = ০.৯০ উত্তর : কাদায় ও পানিতে আছে বাঁশের মোট ০.৯০ অংশ। গ. সম্পূর্ণ বাঁশটির দৈর্ঘ্য নির্ণয় কর। বাঁশটির পানির উপরে আছে = (১ − ০.৯০) = ০.১০ অংশ প্রশ্নানুসারে, ০.১০ অংশ = ৪ মি. ∴ ১ অংশ =                  =                  = ৪০ মি. উত্তর : সম্পূর্ণ বাঁশটির দৈর্ঘ্য ৪০ মিটার। সৃজনশীল প্রশ্ন – ৪:  দশমিক ভগ্নাংশের গুণ   নাদিম সাহেব প্রতি কেজি ২৭.৭৫ টাকা দরে ৬০ কুইন্টাল চাল, প্রতি কেজি ৩৩.২৫ টাকা দরে ১০ কুইন্টাল পেঁয়াজ ও প্রতি কেজি ২০.৫০ টাকা দরে ১০ কুইন্টাল গম বিক্রি করলেন। প্রাপ্ত টাকা থেকে ১,১০,০০০.০০ টাকা তিনি ব্যাংকে জমা দিলেন। ক. ২৭.৭৫ কে সাধারণ ভগ্নাংশে প্রকাশ কর। উত্তর : ২৭.৭৫ =
Tumblr media
                         =     খ. মোট চাল ও গমের দাম পৃথকভাবে বের কর। ১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি ∴ ৬০ কুইন্টাল = (৬০ × ১০০) কেজি = ৬০০০ কেজি ১ কেজি চালের দাম = ২৭.৭৫ টাকা ∴ ৬০০০ কেজি চালের দাম = (২৭.৭৫ × ৬০০০) টাকা = ১৬৬৫০০ টাকা অর্থাৎ, ৬০ কুইন্টাল চালের দাম ১৬৬৫০০ টাকা। আবার, ১০ কুইন্টাল = (১০ × ১০০) কেজি = ১০০০ কেজি ১ কেজি গমের দাম = ২০.৫০ টাকা ∴ ১০০০ কেজি গমের দাম = (২০.৫০ × ১০০০) টাকা = ২০৫০০ টাকা অর্থাৎ, ১০ কুইন্টাল গমের দাম ২০৫০০ টাকা। উত্তর : মোট চাল ও গমের দাম যথাক্রমে ১৬৬৫০০ টাকা এবং ২০৫০০ টাকা। গ. ব্যাংকে জমা দেওয়ার পর তাঁর নিকট কত রইল? ‘খ’ থেকে প্রাপ্ত মোট চালের দাম = ১৬৬৫০০ টাকা আরও, পেঁয়াজের দাম = (৩৩.২৫ × ১০০০) টাকা = ৩৩২৫০ টাকা গমের দাম = ২০৫০০ টাকা ∴ মোট প্রাপ্ত টাকা = (১৬৬৫০০ + ৩৩২৫০ + ২০৫০০) টাকা = ২২০২৫০ টাকা ব্যাংকে জমা দিলেন = ১১০০০০ টাকা ∴ নাদিম সাহেবের নিকট অবশিষ্ট রইল = (২২০২৫০ − ১১০০০০) টাকা = ১১০২৫০ টাকা উত্তর : তাঁর নিকট রইল ১১০২৫০ টাকা। অনুশীলনের জন্য সৃজনশীল প্রশ্নব্যাংক (উত্তরসংকেতসহ) অনুশীলনী ১.৬ এর আলোকে সৃজনশীল প্রশ্ন -৫:  দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ ও ভাগ আবদুর রহমান তার সম্পত্তির ০.১২৫ অংশ স্ত্রীকে দান করলেন। বাকী সম্পত্তির ০.৪৫ অংশ পুত্রকে ও ০.২৫ অংশ কন্যাকে দান করলেন। ক. আব্দুর রহমানের মোট সম্পত্তি “ক” ধরলে, স্ত্রীকে দেওয়ার পর সম্পত্তির কত অংশ রইল? খ. তিনি পুত্র ও কন্যাকে মোট কত অংশ দান করলেন? গ. পুত্র ও কন্যাকে দেওয়ার পরে তিনি দেখলেন যে, তার অবশিষ্ট সম্পত্তির মূল্য ৩১০০ টাকা। তাঁর সম্পত্তির মোট মূল্য কত? সৃজনশীল প্রশ্ন -৬: দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ ও ভাগ একটি খুঁটির ০.১৫ অংশ লাল, ০.৬৫ অংশ সবুজ এবং বাকী ৪ মিটার কালো রং করা হয়েছে। ক. খুঁটিটির মোট কত লাল ও সবুজ রং করা হয়েছে? খ. সম্পূর্ণ খুঁটির দৈর্ঘ্য নির্ণয় কর। গ. প্রতি মিটার খুঁটি লাল রং করতে ২০ টাকা এবং সবুজ রং করতে ২৫ টাকা খরচ হয়। লাল ও সবুজ রং করতে মোট কত খরচ হবে? সৃজনশীল প্রশ্ন - ৭:  দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ ও ভাগ শ্যামবাবু তার মাসিক বেতনের ০.১৫ অংশ আয়কর দেন। বাকি টাকার ০.৪৫ অংশ সংসারের কাজে এবং ০.৩৫ অংশ বাড়ীভাড়া দেন। অবশিষ্ট টাকা সঞ্চয় করেন। বছরে তার সঞ্চয়ের পরিমাণ ১৮,৬০০ টাকা। ক. আয়কর দেওয়ার পর শ্যামবাবুর আয়ের কত অংশ বাকি থাকে? খ. তিনি সংসার খরচ ও বাড়িভাড়া বাবদ আয়ের মোট কত অংশ খরচ করেন? গ. শ্যামবাবুর মাসিক আয় কত এবং তিনি কত টাকা বাড়িভাড়া দেন? সৃজনশীল প্রশ্ন - ৮:  দশমিক ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ ও গুণ মিরা তার সম্পদের ০.৩৫ অংশ দান করলেন এবং বাকি অংশের ০.৫৫ অংশ বন্ধুদের মধ্যে ভাগ করে দিলেন। ক. মিরার মোট সম্পদের কত অংশ বন্ধুদের দেয়া হলো? খ. সম্পদ দান করার পর তার কত অংশ অবশিষ্ট রইল? গ. যদি তার অবশিষ্ট সম্পদের মূল্য ৮০০০ টাকা হয়, তবে মিরার সম্পদের মোট মূল্য কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ৯ : শতকরা এবং দশমিক রাহুল একটি পরীক্ষায় ৭৫% নম্বর পেয়েছে। মোট নম্বর ২০০। ক. রাহুল কত নম্বর পেয়েছে? খ. যদি পাস করার জন্য ৬০% প্রয়োজন হয়, তবে তিনি কত নম্বর বেশি পেয়েছেন? গ. রাহুল ৮৫% নম্বর পেলে কত নম্বর বেশি পেতেন? সৃজনশীল প্রশ্ন - ১০ : দশমিক ভগ্নাংশের যোগ ও বিয়োগ একটি দড়ির ০.২৫ অংশ কেটে ফেলা হয়েছে এবং অবশিষ্ট ০.৬৫ অংশ বিক্রি করা হয়েছে। ক. দড়ির কত অংশ কেটে ফেলা হয়নি? খ. অবশিষ্ট দড়ির কত অংশ এখনও রয়ে গেছে? গ. সম্পূর্ণ দড়ির দৈর্ঘ্য যদি ৫০ মিটার হয়, তবে অবশিষ্ট দড়ির দৈর্ঘ্য কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১১ : গড় এবং দশমিক সংখ্যা তানিয়া পাঁচটি বইয়ের মধ্যে প্রথম বইটির দাম ১২৫.৫০ টাকা, দ্বিতীয়টির দাম ৮৭.২৫ টাকা, তৃতীয়টির দাম ১৫০.৭৫ টাকা, চতুর্থটির দাম ২০০.৪০ টাকা এবং পঞ্চমটির দাম ৯৮.৬০ টাকা। ক. বইগুলোর গড় দাম কত? খ. সব বইয়ের দাম যোগ করলে মোট কত টাকা হয়? গ. যদি তিনি ৫০০ টাকা ব্যয় করেন, তাহলে আরও কত টাকা ব্যয় করতে হবে? সৃজনশীল প্রশ্ন - ১২:  দশমিক ভগ্নাংশের যোগ ও বিয়োগ জয়নাল তার মোট ৮০ শতাংশ জমির ০.৪৫ অংশে ধান এবং ০.৩৫ অংশে গম চাষ করেন। ক. ধান ও গম চাষ করার পর জমির কত অংশ অবশিষ্ট থাকে? খ. তিনি যদি অবশিষ্ট জমির ০.১৫ অংশে সবজি চাষ করেন, তবে অবশিষ্ট জমির কত অংশ খালি থাকে? গ. সবজি চাষ করার পর খালি থাকা জমির শতাংশ কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১৩ :  দশমিক ভগ্নাংশের গুণ রফিক একটি দোকান থেকে প্রতি কেজি ৪০.২৫ টাকা দরে ৭৫ কেজি চিনি এবং প্রতি কেজি ৩৫.৫০ টাকা দরে ৬০ কেজি চাল কিনেছেন। ক. চিনির মোট খরচ কত? খ. চালের মোট খরচ কত? গ. মোট কেনাকাটার খরচ কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১৪ : শতকরা ও দ��মিক মীরা একটি পরীক্ষায় ৮২.৫% নম্বর পেয়েছে যেখানে মোট নম্বর ছিল ৬০০। ক. মীরা কত নম্বর পেয়েছে? খ. পাস করার জন্য ৪৫% প্রয়োজন হলে, মীরা কত বেশি নম্বর পেয়েছেন? গ. যদি তার নম্বর ৫০ শতাংশ বাড়ানো হতো, তবে মোট নম্বর কত হতো? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১৫ : গড় ও শতকরা তানভীর একটি গাছের ফলের গড় ওজন ১.২৫ কেজি, ১.৫ কেজি, ১.৭৫ কেজি, ১.৬ কেজি এবং ১.৩ কেজি। ক. ফলের গড় ওজন কত? খ. যদি সব ফলের ওজনের মোট শতাংশ ৬৫% হয়, তবে মোট ওজন কত? গ. গড় ওজন ১০% কম হলে, নতুন গড় ওজন কত হবে? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১৬ : দশমিক ভগ্নাংশের যোগ ও বিয়োগ রশিদুলের এক দিনের আয় ৩৫০.৭৫ টাকা এবং খরচ ২৫০.২৫ টাকা। ক. রশিদুলের সঞ্চয় কত? খ. মাসে ৩০ দিন হলে তার মোট সঞ্চয় কত হবে? গ. যদি তিনি প্রতি মাসে ১৫০ টাকা আরও সঞ্চয় করেন, তবে তার মোট সঞ্চয় কত হবে? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১৭ : শতাংশ এবং দশমিক সাব্বির তার মোট বেতনের ০.২৫ অংশ ভাড়ায় এবং ০.৩০ অংশ খাবারে ব্যয় করেন। ক. সাব্বিরের মোট ব্যয়ের শতাংশ কত? খ. বেতনের কত শতাংশ অবশিষ্ট থাকে? গ. যদি তার বেতন ১০,০০০ টাকা হয়, তবে অবশিষ্ট টাকা কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ১৮ : গুণ ও যোগ তরুণ প্রতি কেজি ৫৬.৭৫ টাকা দরে ২০ কেজি আলু, প্রতি কেজি ৬৮.২৫ টাকা দরে ১০ কেজি পেঁয়াজ এবং প্রতি কেজি ৪৫.৫০ টাকা দরে ১৫ কেজি গাজর কিনেছেন। ক. আলুর মোট খরচ কত? খ. পেঁয়াজ ও গাজরের মোট খরচ কত? গ. মোট খরচ কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ২০: দশমিক ভগ্নাংশের যোগ ও বিয়োগ বুলবুলের গাড়ির ০.৪৫ অংশে পেট্রোল এবং ০.৩৫ অংশে ডিজেল ভরা হয়েছে। ক. গাড়ির মোট কত অংশে জ্বালানি নেই? খ. যদি গাড়ির জ্বালানি ট্যাঙ্কের ধারণক্ষমতা ৫০ লিটার হয়, তবে কত লিটার খালি আছে? গ. যদি আরও ১০ লিটার পেট্রোল যোগ করা হয়, তবে মোট কত পেট্রোল থাকবে? সৃজনশীল প্রশ্ন – ২১ : শতাংশ এবং গড় নাহিদের মাসিক আয় ২০,০০০ টাকা। তিনি ৪০% সঞ্চয় করেন এবং বাকিটা ব্যয় করেন। ক. তার মোট ব্যয়ের পরিমাণ কত? খ. মাসে কত টাকা সঞ্চয় করেন? গ. বছরে তার মোট সঞ্চয়ের পরিমাণ কত? সৃজনশীল প্রশ্ন – ২২ : শতকরা ও যোগ জসিমের বেতনের ২৫% যানবাহনে, ৩৫% খাবারে এবং ২০% বিনোদনে খরচ হয়। ক. তার বেতনের কত শতাংশ অবশিষ্ট থাকে? খ. যদি তার বেতন ১৫,০০০ টাকা হয়, তবে অবশিষ্ট টাকা কত? গ. অবশিষ্ট টাকার ৫০% যদি সঞ্চয় করেন, তবে সঞ্চয়ের পরিমাণ কত হবে? সৃজনশীল প্রশ্ন – ২৩ : দশমিক ভগ্নাংশের গুণ ও ভাগ রিয়াজ প্রতি কেজি ৭৫.৫০ টাকা দরে ৪৫ কেজি শাকসবজি এবং প্রতি কেজি ৬৫.২৫ টাকা দরে ৩৫ কেজি ফল কিনেছেন। ক. শাকসবজির মোট খরচ কত? খ. ফলের মোট খরচ কত? গ. যদি মোট খরচের ৩০% তিনি বাড়তি রাখেন, তবে তার মোট খরচ কত হবে?   অনুশীলনী ১.৬ সমাধান দেখুন   অনুশীলনী ১.৬ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান Read the full article
0 notes
bangladeshkhobor · 26 days ago
Text
রংপুরে লাগামহীন নিত্য পণ্যের দাম দিশেহারা শ্রমজীবী মানুষ
নিত্য পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্ব গতিতে বেড়েই চলেছে শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষ দিশেহারা। ১‌‌৫ অক্টোবর মঙ্গলবার রংপুর জেলার সিটি বাজার, বুড়ির হাট, গঙ্গাচড়া উপজেলার গঙ্গাচড়া বাজার, মহিপুর বাজার, গজঘন্টা বাজার সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় পূর্বের থেকে অনেক চড়া দামে নিত্যপণ্য ক্রয় করতে হচ্ছে ক্রেতাদের ও। এ সময় খুচরা মূল্যে আলু পতি কেজি ৭০ টাকা , বেগুন প্রতি কেজি ৯০ টাকা ,পেঁপে পতি কেজি ৬০ টাকা ,…
0 notes
aaharebahare · 2 years ago
Text
দই বেগুন, দই গ্রেভিতে বেগুন ভাজা রেসিপি
দই বেগুন, দই গ্রেভিতে বেগুন ভাজা রেসিপি
ভাজা বেগুনের টুকরো দই, মরিচ এবং হালকা মশলায় রান্না করা। দই বেগুন রেসিপি হল দই গ্রেভিতে একটি হালকা স্বাদের বাংলা স্টাইলের বেগুন। সাধারণত, থালায় খুব বেশি মশলা যোগ করা হয় না এবং মশলাগুলিকে দই ভিত্তিক গ্রেভিতে মিশিয়ে এবং এর সাথে ভাজা বেগুন রান্না করে তৈরি করা হয়। যদিও ঐতিহ্যগতভাবে এই বেগুনগুলি গভীর ভাজা হয়, আপনি কম তেলে শ্যালো ফ্রাই করতে পারেন। যখন আপনি লক্ষ্য করবেন যে বেগুনগুলি একপাশে ভাজা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sajal1537 · 2 months ago
Text
0 notes
udraji · 2 years ago
Text
রেসিপিঃ তাল বেগুন ভাঁজা
অনেকদিন রেসিপি লেখা হয় না, এর কারন এখন রান্না করি না বা সময় হাতে নেই, ঘরে থাকলেও রান্না ঘরে প্রবেশের ইচ্ছা হয় না! তথাপি রেসিপি সাইটে যখন আসি তখন খুব ফিল করি, কেন রেসিপি লিখি না! প্রতিদিন এত এত বন্ধু এসে দেখে যান, কোন নুতন লেখা বা রেসিপি আছে কি না! পাঠকের জন্য হলেও আমার রেসিপি লেখা দরকার বলে মনে করি, যারা আমাকে আমার এই কাজের জন্য ভালবাসেন, তাদের জন্য হলেও। হা হা হা। যাই হোক, গত কয়েকদিন আগে বাজার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
business24bdinfo · 4 months ago
Text
বেগুন বরবটি গাজর টমেটো একশ টাকা ছাড়াল
বৃষ্টির অজুহাতে বেজায় চড়েছে সবজির বাজার। ৫০ টাকার কমে কোনো সবজি মিলছে না। কয়েকটি সবজির দর শতক হাঁকিয়েছে, অন্যগুলো শতকের কাছাকাছি। এ ছাড়া আবারও ৩০০ টাকা অতিক্রম করেছে কাঁচামরিচের দাম, ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও ৪০০ টাকাও ছুঁয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বন্যা ও ভারী বৃষ্টির কারণে রাজধানীতে সবজির সরবরাহ কমেছে। উৎপাদনও ব্যাহত হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। এক দিনের বৃষ্টিতেই ২০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে কিছু সবজির…
0 notes
deshifoodchanneldfc · 1 month ago
Video
youtube
গ্রাম্য পদ্ধতিতে বেগুন আলু আর টমেটো দিয়ে মুরগির মাংস রান্না Eggplant To...
0 notes
boxfood1 · 4 months ago
Text
0 notes