#চিচিঙ্গা রান্না
Explore tagged Tumblr posts
Text
খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (দুপুরের খাবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ইং)
আজকে সন্ধ্যায় ফেইসবুকে একটা লেখা লিখেছিলাম, তা এখানেও তুলে দিলাম! ফেইসবুক লিঙ্ক এখানে! বিবাহিত জীবনে যে বিষয়টা দুইজনকে কুড়ে কুড়ে শেষ করে দেয়, তা হচ্ছে ‘সন্দেহ’! স্বামী স্ত্রী যে কোন একজন এই ‘সন্দেহ প্রবণ’ হলেই বিবাহিত জীবনের সকল আশা ভরসা শেষ হয়ে যায়, বিচ্ছেদেই সমাপ্তি হয়! তবে এই সমস্যা মধ্যবিত্ত পরিবারেই বেশী ঘটে! অন্যদিকে ‘সন্দেহ প্রবণ’ এই রোগের রোগী স্ত্রীরাই বেশি হয়ে থাকে, প্রথমে…
View On WordPress
0 notes
Video
youtube
ডাল দিয়ে চিচিঙ্গা রান্না | Daal Diye Chichinga Ranna | Snake Gourd Recipe
#ডাল দিয়ে চিচিঙ্গা রান্না#চিচিঙ্গা রান্না#চিচিঙ্গা#ডাল#Daal#Chichinga#Chichinga Ranna#Daal Diye Chichinga Ranna#Snake Gourd Recipe#Snake Gourd#Recipe
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/35776
বিশেষ পদ্ধতিতে রান্না করা মজাদার চাইনিজ মিক্সড ভেজিটেবল রেসিপি।
আমিষের প্রতি দুর্বলতা থাকলেও সবজি খেতে চান না অনেকেই। বিশেষ করে বাড়িতে শিশু কোনো সদস্য থাকলে অনেকটা যুদ্ধ করেই খাওয়াতে হয় সবজির বিভিন্ন আইটেম। এদিকে আবার খাদ্যতালিকায় সবজি না রাখলে তা অনেকটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
ঘাটতি দেখা দেয় পুষ্টিরও। তাই সবজি তো খেতেই হবে। তবে এমন একটি উপায় আছে যেভাবে রান্না করলে সবজি শুধু খাওয়াই হবে না, চেটেপুটে খাওয়া হবে। ঠিক ধরেছেন, বলছি চাইনিজ মিক্সড ভেজিটেবলের কথা। রইলো রেসিপি-
উপকরণ মুরগির হাড় ছাড়া মাংস হাফ কেজি,
রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ,
পেঁপে লম্বা চিকন কুচি ৪ ভাগের এক কাপ,
চিচিঙ্গা ৪ ভাগের এক কাপ,
পাতা কপি ৪ ভাগের এক কাপ,
ফুলকপি হাফ কাপ,
বরবটি চারভাগের এক কাপ,
চালকুমড়া চারভাগের এক কাপ,
চিনি ১ চা চামচ,
কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ,
কাঁচামরিচ ফালি ৪-৫টি,
স্বাদ লবণ ১ চা চামচ,
গোল মরিচ গুঁড়া হাফ চা চামচ,
ফিশ সস ১ টেবিল চামচ,
সয়াসস ১ টেবিল চামচ,
ওয়েস্টার সস ১ টেবিল চামচ,
লবণ পরিমাণমতো,
তেল আধা কাপ,
ধনেপাতা কুচি চার ভাগের এক কাপ।
প্রণালি প্রথমে মুরগির মাংস ছোট ছোট কিউব করে কেটে নিন। সব সবজি লম্বা করে কেটে ধুয়ে হালকা ভেজে নিন। এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে রসুনের ফোড়ন দিন। আদা বাটা দিয়ে কষিয়ে নিন।
কষানো হলে মুরগির মাংস একটু কর্নফ্লাওয়ার মেখে তেলে দিয়ে কষিয়ে নিন। সবজিগুলো দিয়ে দিন। সব সস একসঙ্গ দিয়ে দিন। হয়ে গেলে ওপরে কাঁচা মরিচ ফালি, ধনেপাতা কুচি ও কর্নফ্লাওয়ার গুলিয়ে দিয়ে নামিয়ে নিন।
0 notes
Photo
চট্টগ্রামে কাঁচাবাজারে আগুন বাজার-ত আলু আর কচু ছাড়া হন তরহারি সইত্তর টেয়ার কমে নাই। আড়াই শ’ টেয়া পইজ্জন্ত বেচের তরহারি। এডিল্লা ঠসা আঁর জীবনত ন দেহি। তয় হাইয়ুম কি। আলু আর কচু হায়-হায় শরীল-লান বরবাত গরির, এই আর কি।’ (অর্থাৎ- বাজারে আলু আর কচু ছাড়া ৭০ টাকার নিচে কোনো তরকারি নেই। আড়াই শ’ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে তরকারি। এমন অবস্থা জীবনে দেখি নাই। তাই খাব কি। আলু আর কচু খায়-খায় শরীরটা নষ্ট করছি। এই আর কি।) চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় এমনভা��ে কথাগুলো বললেন সত্তরোর্ধ্ব বিধবা নারী রুপিয়া বেগম। অবিবাহিত এক কন্যা সাইমিকে নিয়ে চট্টগ্রাম মহানগরীর পাহাড়তলি এলাকায় স্বামীর তৈরি সেমিপাকা ঘরে বসবাস করেন তিনি। গতকাল নগরীর পাহাড়তলি বাজারে সবজি কেনার সময় কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি বলেন, বড় মেয়ে নাইমির (৩২) বিয়ে হয়ে গেছে। উপার্জনক্ষম বলতে ছোট মেয়ে সাইমি। পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করে সে। মাসের শেষে ৯ হাজার টাকা বেতনে চলে দু’জনের সংসার। রুপিয়া বেগম বলেন, ৫-৬ মাস আগেও মেয়ের বেতনে সুন্দরভাবে চলত তাদের সংসার। কিন্তু এরপর চালের দাম, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় সংসার আর ঠিকমতো চলে না। চাল কিনলে সবজি কিনতে পারি না। সবজি কিনলে মরিচ পিয়াজ তেল কিনতে পারি না। তিনি বলেন, বাজারে চালের কেজি ৪৫ টাকার কমে নাই। পিয়াজ ৪০ টাকার ওপরে। কাঁচা মরিচের কেজিও এখন ২০০ টাকা। খোলা সয়াবিন তেল ৯৯ টাকা। আর সব তরকারি ৭০ টাকার ওপরে। শুধুমাত্র আলু ২০ টাকা, জলকচু ৪০ টাকা কেজিতে পাওয়া যায়। তাই ভাত খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। কাঁচামরিচ, তেল-পিয়াজ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছি। তেল-পিয়াজ-মরিচ ছাড়া গত ৫-৬ মাস ধরে লবণ দিয়ে আলু-কচু রান্না করে খাচ্ছি। এছাড়া আর কোনো উপায় নেই বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, দেশ স্বাধীনের পর দুর্ভিক্ষের সময়ও ভাতের বদলে শাক-সবজি খেতে পেয়েছি আমরা। কিন্তু এখন শাক-সবজির যা দাম তা খেয়ে বেঁচে থাকার অবস্থা আমাদের নেই। এমন অবস্থা আমার জীবনেও আর দেখি নাই। রুপিয়া বেগমের মতো ওই কাঁচাবাজারে অনেক ক্রেতার মুখে শোনা যায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও শাকসবজির দামে কষ্টের হাহাকার। খেয়ে না খেয়ে বেঁচে থাকার হতাশা। এরমধ্যে রিকশাচালক হাবীবুর রহমান (৪৯), বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত ইলিয়াস (৩৪), চট্টগ্রাম বন্দর এলাকার ঝুট ব্যবসায়ী দীপক বড়ুয়াও (৪৬) রয়েছেন। নগরীর কাজীর দেউরি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায় স্বল্প আয়ের মানুষের হাহাকার অবস্থা। অনেকে সবজির দাম শুনেই থ’ হয়ে যান। মধ্য আয়ের ক্রেতা দিদারুল আলম এ সময় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তরকারির দাম বৃদ্ধিতে কষ্টের কথা বললে বিক্রেতারা আরো হাসে। কেউ কেউ আমাদের কথা কানে নিতেও রাজি নয়। কাজীর দেউরিসহ নগরীর সবকটি কাঁচাবাজারে গতকাল সকালে প্রতিকেজি বেগুন বিক্রি হয় ৯০ টাকায়, কাঁকরোল ১৬০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, ঢেড়স ১২০ টাকা, ফুলকপি ৩০০ টাকা, বাঁধাকপি ৮৫ টাকা, কাঁচামরিচ ২০০ টাকা, চ��চিঙ্গা ৮৫ টাকা ও ঝিঙা ৮০ টাকা। একমাত্র জলকচু বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজিতে। আলু ২২ টাকা, তাও দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা কেজিতে। সবজির দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে জানতে চাইলে কাজীর দেউরি কাঁচাবাজারের বিক্রেতা জয়নাল বলেন, বাজারে সবজির আমদানি হঠাৎ কমে গেছে। চাহিদার তুলনায় আমদানি কম বলে দাম বেড়ে গেছে। তবে আগামী দুয়েক সপ্তাহের মধ্যে শীতকালীন সবজি বাজারে আসলে দাম কমে যাবে। রিয়াজ উদ্দিন পাইকারি বাজারের সবজির আড়তদার ইকবাল চৌধুরী বলেন, বৃহসপতিবার মহাসড়কে যানজটের কারণে মরিচের গাড়ি ঠিক সময়ে বাজারে পৌঁছাতে পারেনি। ফলে খোলা বাজারে মরিচের ঘাটতি দেখা দিলে দাম বেড়ে যায়। আর বাজারে শীতকালীন সবজি আসার আগ পর্যন্ত সবজির দাম কমার সম্ভাবনা খুব একটা নেই। এদিকে ইলিশ ধরা বন্ধের অজুহাতে বিক্রেতারা মর্জি-মাফিক বাড়িয়ে দিয়েছে সব ধরনের মাছের দামও। একটু ভালো মানের যে কোনো মাছের কেজি ৬০০ টাকার ওপরে। বাজারে মাঝারি সাইজের রুই বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪০০-৫০০ টাকায়, কাতলা ৪৫০-৫৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ১৬০-২২০ টাকায়, চিংড়ি আকার ভেদে ৫৫০-১০০০ টাকায়, লইট্যা ১৮০-২০০ টাকায় এবং পাঙাস ২৫০-৩৫০ টাকায়। সবজি ও মাছের দাম বাড়ায় মাংসের দামও বেড়ে গেছে। কোরবানির ঈদের ৩-৪ দিন আগে থেকে ব্রয়লার মুরগি কেজি প্রতি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা বেড়ে হয়েছে ১৩০-১৩৫ টাকা, পাকিস্তানি সোনালী ২৬০-২৭০ টাকা, দেশি মুরগি ৩৬০-৩৯০ টাকা। হাড়সহ গরুর মাংস ��০০ এবং হাড়ছাড়া গরুর মাংস ৭০০-৭৫০ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। নগরীর বহদ্দারহাটে মাসুক আহমেদ নামে এক ক্রেতা হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ভাই এক হাজার টাকার বাজার করেছি। কিন্তু থলে পুরাতে পারিনি। যেমনি সবজির দাম, তেমনি মাছ-মাংসের দাম গত ৪-৫ মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণ-তিনগুণ বেড়েছে। ৭০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। তিন ডগাওয়ালা এক আঁটি লাউ শাকের দামই ৪০ টাকা। ছোট একটা লাল শাকের আঁটি ৩০ টাকা। ভালো মানের যে কোনো মাছ ছয়-সাতশ টাকার ওপরে কেজি। এতে আমাদের মতো সীমিত আয়ের মানুষের খুব কষ্ট হচ্ছে।
0 notes