#প্রেমিক
Explore tagged Tumblr posts
myladytara · 7 months ago
Text
সুবর্ণা মুস্তফাকে অপি করিম প্রশ্ন করেছিলেন___
আচ্ছা, হুমায়ূন ফরিদীর সাথে আপনি বাইশ বছর তার সহধর্মিণী ছিলেন, হঠাৎ কী হয়েছিল যে আপনারা আলাদা হয়ে গেলেন?
সুবর্ণা মুস্তফা ছোট্ট করে উত্তর দিয়েছিলেন__বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল! তারপর আস্তে করে বলেছিলেন__ হুমায়ূন ফরিদী যেহেতু আমাদের মাঝে আর নেই, কাজেই আমি আর বলতে চাই না এর চেয়ে বেশি কিছুই। কারণ যদি আমি বলি তাহলে ওর কথা বলার জায়গাটা নেই!
আমি অবাক হয়ে দেখেছিলাম নিজের প্রাক্তনকেও কীভাবে সম্মান করতে হয়!
এই সম্মানটা আসে কীভাবে জানেন?
বন্ধুত্ব থেকে!
কারিনা কাপুরের কাছে আরবাজ খানের সাথে সদ্য ডিভোর্স হওয়ার পর ' বলিউড সুপারস্টার মালাইকা অরোরা বলেছিলেন- “ডিভোর্স হওয়ার আগের রাতেও আমরা আলোচনা করেছিলাম, আমরা কি একসাথে থাকতে পারি, শুধরে নিতে পারি নিজেদেরকে? তারপর দেখলাম- না, সম্ভব না! বাট উই স্টিল হ্যাভ গুড ফ্রেন্ডশিপ!”
দুটো সাক্ষাৎকারেই একটা জায়গায় মিল পেয়েছিলাম। মালাইকা আর সুবর্ণা দুজনেই বলেছিলেন- কাছে থেকে সম্মান হারিয়ে ফেলার চেয়ে দূরে গিয়ে সম্মান রাখাটা বেশি সম্মানের!
তারা সেই স্বামীরূপী প্রেমিককে মিস করেননি, মিস করেছেন বন্ধুত্বের সম্পর্কটা!
মানুষ আসলে প্রেমিক প্রেমিকা খোঁজে না, মানুষ খোঁজে বন্ধু। প্রেমিকের কাছে প্রাক্তন প্রেমিকের কথা যতটা না সহজে বলা যায়, তারচেয়ে বলা যায় বন্ধুর কাছে!
এজন্য কেউ যখন সুবর্ণার মতো ব��ইশ বছরের সম্পর্ক, মালাইকার মতো ষোলো বছরের সংসার ছেড়ে যায় তখন আমরা ভাবি- আর একটু সহ্য করা যেতো না? কিন্তু কীসের অভাবে কেউ ছেড়ে যায় সব তা বুঝি না! তিক্ত হলেও সত্য- প্রেমিক ছাড়া একজীবন বেঁচে থাকা যায়, বন্ধু ছাড়া যায় না!
এজন্য প্রেমিকের এগিয়ে দেয়া হাতে হাত রেখেও আমরা খুঁজে বেড়াই সেই বন্ধুটিকে যাকে বলা যায় প্রথম প্রেম ভাঙ্গার কষ্ট, প্রথম চুমুর অনুভূতি, প্রথম স্পর্শের আবেগ। আমাদের জানাতে ভালো লাগে আমাদের অনূভুতিগুলো আসলে কেমন!
আমি বুঝেছিলাম প্রাক্তনের কথা শুনতে শুনতে তার সাথে স্বস্তির সাথে থাকা যায়! জীবনে প্রেম ছাড়া বেঁচে থাকা কঠিন না, কঠিন একজন কাছের বন্ধু ছাড়া বেঁচে থাকাটা!
আপনি হয়তো বলবেন দিনশেষে মানুষ আকাশের মতো একা। কিন্তু আমি বলবো মানুষ আকাশের মতো একা হলেও আকাশজুড়ে ভেসে থাকা মেঘদলের মতো দোকা! আকাশ নিজের জন্য মেঘ খুঁজে পেলে আপনি একজন বন্ধু পাবেন না কেন?
[ সংগৃহীত ]
Everything reminds me of the 'you'... I have been looking for ever since the day I confessed ..
16 notes · View notes
choppedphilosopherharmony · 11 months ago
Text
Tumblr media
পঁচিশ বছর আগেকার
মুখ যেন জাপানী অক্ষর
বাজুবন্ধ মৃদু বেজে ওঠে
গান গান গান শুধু গান
ছোট এক ঘরে শুয়ে আজ
মনে পড়ে প্রেমিক ছিলাম
- ভাস্কর চক্রবর্তী
8 notes · View notes
anjumbai · 8 months ago
Text
অতঃপর কবি মঞ্চে উঠিলেন - মনোয়ারুল ইসলাম
Tumblr media
ক্লাসে একজন সহপাঠীকে অরওয়েলের এনিমাল ফার্ম বইটি ধার দেয়াই সে অনেক উৎসাহ নিয়ে আমাকে বইটি ধার দেয়। বন্ধু-বান্ধবের এম্নিতেই অভাব, তার উপর বই পড়ে এমন বন্ধু নেই বললেই চলে। তার দেয়া বইটি তাই আগে আগেই পড়লাম এবং সে আমাকে বলেছিল যে বইটি আমার ভালো লাগবে। মানুষের সাজেস্ট করা জিনিস পচাতে আমি ব্যস্ত নই, আর আসলেই বইটি আমার ভালো লেগেছে। জীবনে এর আগে কখনো আমি শখ করে থ্রিলার বই পড়ি নাই, তবে এই বইটি আমি অনেক আগ্রহের সাথে শেষ করতে পেরেছি।
বইটি মূলত কবিতা প্রেমিক এক খুনিকে নিয়ে, নাম কবির, যাকে দেখেই বুঝা যায় তার মাথা ঠিক নেই। সে মেয়েদের ধরে এনে তাদের মানসিক যন্ত্রণা দিয়ে শেষে তাদের হেক্সাব্লেড দিয়ে খুন করে। তবে তার মতে কবি একজন শিল্পী, আর আমাদের এই কবি তার খুনের সাথে শিল্প জুড়ে দিতে প্রতিটি দেহের সাথে চিরকুটে জীবনানন্দের কবিতা লিখে রাখে। সে না ধরা খেয়ে কীভাবে এত খুন করে, তার অনেক যৌক্তিক বিশ্লেষণ লেখক আমাদের প্রদান করেন। পিবিআই অফিসার, শাকিল, আসিফ রহমান, এবং বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হলেও পরবর্তীতে চরিত্রগুলোর বিচক্ষন ব্যাবহার লেখকের এই জানরা নিয়ে তার পারদর্শিতা ফুটিয়ে তোলে।
লেখকের সবচেয়ে যে বিষয়টি আমার ভালো লাগে তা হলো তার কথোপকথন তুলে ধরার ভঙ্গি। চরিত্র ফুটে তোলাতে সংলাপের ভুমিকা অনেক, আর লেখকের সংলাপ রচনার ভাব আমার একান্ত আপন মনে হয়, কবিরের গুলো ছাড়া।
থ্রিলার এর প্রতি আমার তেমন আগ্রহ নেই। এই বই পড়েও আমার আগ্রহ একই রয়ে গেছে। তবে অন্তত এখন আমি বুঝি মানুষের থ্রিলার কেন এত মজা লাগে। আমি নিজেই ২৫০ পৃষ্ঠার এই বই মাত্র ৩ দিনে শেষ করতে পেরেছি। খুনিকে সামনে এভাবে তুলে ধরার সাথেও লেখক আমাদের আরেকটা খুনির রহস্য প্রদান করেন যা নিয়ে মাথা ঘাটিয়ে আমার বেশ ভালোই লেগেছে। শেষের ফয়সালা নিয়ে আমি সন্তুষ্ট, এবং নিজের ধারনার সাথে লেখকের উপসংহারের তুলনা করতে অনেক মজা লেগেছে। "এর পরে কী হবে?" প্রশ্ন করতে করতেই বইটা শেষ হয়ে যায়, এবং শেষমেষ কবি মঞ্চে উঠলেও আরেক কবির আবির্ভাব সম্পর্কে পাঠকদের টিযার দিয়ে যান লেখক।
বই নিয়ে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হলে অবশ্যই একটা থ্রিলার উঠিয়ে আনব। ইংরেজি থ্রিলার যেমন একঘেয়ে মনে হয় ( যত সিরিয়াল কিলার চিনি সবই বিদেশি ), বাংলায় যেন এই একই বিষয়ে একটি সুপ্ত সম্ভাবনা রয়েছে আমার কাছে। নিশ্চয়ই অনেক ভালো ভালো বাংলা থ্রিলার আমার জিবনেও পড়া হবে না, তবে সবকিছুর-ই একটা শুরু রয়েছে।
বইটা ধার পেয়েছি দেখে বেঁচে গিয়েছি। এর দাম ৫০০ টাকার মতো। আমি জানি বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না, তবে এটি কিনলে আমার নিজের দেউলিয়াত্ত ঠিকই ঘোষণা করা লাগত। ২৫০ পৃষ্ঠার জন্য আমি কখনোই এত সহজে ৫০০ টাকা ঢেলে দিতাম না। তবে বইটি পড়তে পেরে আমি খুশি। ধন্যবাদ, বন্ধু। যে আমার নামও হয়তো ঠিক মতো জানে না, তবে আমাকে এত দামী একটি বই ধার দিতে পারে, সে বন্ধু নয়তো কি?
৭/১০, আরো পড়তে ইচ্ছুক। অন্তত কিনে বাসায় রেখে দেই।
4 notes · View notes
zindagi-se-darte-ho · 2 years ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
কাল এমন চমৎকার রাত ছিল।
সমস্ত মৃত নক্ষত্রেরা কাল জেগে উঠেছিল- আকাশে একতিল ফাঁক ছিল না;
পৃথিবীর সমস্ত ধূসরপ্রিয় মৃতদের মুখও সেই নক্ষত্রের ভিতর দেখেছি আমি;
অন্ধকার রাতে অশ্বত্থের চুড়ায় প্রেমিক চিলপুরুষের শিশির - ভেজা চোখের মতো ঝলমল করছিল সমস্ত নক্ষত্রেরা;
জোছনারাতে বেবিলনের রানির ঘাড়ের ওপর চিতার উজ্জ্বল চামড়ার শালের মতো জ্বলজ্বল করছিল বিশাল আকাশ!
কাল এমন আশ্চর্য রাত ছিল।
— জীবনানন্দ দাস, হাওয়ার রাত।
Read the full poem here.
24 notes · View notes
lifeis-art · 1 year ago
Text
Tumblr media
তুমি কাল জাগালে,
গভীর রাত্তিরে ঘুম থেকে তুলে প্রেমের কথা শোনালে,
মনে হয়েছিল যেন স্বপ্ন দেখছি
স্বপ্নই তো,
এ তো একরকম স্বপ্নই,
আমাকে কেউ এমন করে ভালোবাসার কথা বলেনি আগে,
ঘুমের মেয়েকে এভাবে জাগিয়ে কেউ চুমু খেতে চায়নি
আমাকে এত আশ্চর্য সুন্দর শব্দগুচ্ছ কেউ শোনায়নি কোনওদিন
এত প্রেম কেউ দেয়নি,
এমন ভেঙে চুরে ভালো কেউ বাসেনি।
তুমি এত প্রেমিক কী করে হলে!
কী করে এত বড় প্রেমিক হলে তুমি?
এত প্রেম কেন জানো?
শেখালো কে?
2 notes · View notes
caspersoo · 1 year ago
Text
পার্বতী দীর্ঘ সময় ধরে দেবদাসের জন্যে অপেক্ষা করেছিলো, সে তার সমস্ত চেষ্টা দিয়ে থাকতে চেয়েছিলো দেবদাসের সাথে, কিন্তু দেবদাস তার নিষ্ঠার কদর করতে পারেনি।
দেবদাস নিজ দোষে পার্বতীকে হারিয়েছিলো।
ভালোবাসলে যথা সময়ে 'ভরসা, আশ্বাস এবং মর্যাদা' দেওয়ার সাহসটুকু দেখতে না পারলে কিসের প্রেমিক, কিসের ভালোবাসা?
যেখানে কবিগুরুও বলে গেছেন– "অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিরম্বনা আর হয় না।"
4 notes · View notes
sudiptomahmud · 1 year ago
Text
ঊনবিংশ শতাব্দীর তুমি আমাকে বললে- আমাতে তুমি মাখো, তবে দ্বাবিংশ শতাব্দীর ছোঁয়া তুমি আমাকে দিও না। আমি : কেন !? তুমি : দ্বাবিংশ শতাব্দীর উপন্যাসে আমাকে মরতে হয়েছে। আমি : তোমাকে নিয়ে আরো একবার যদি আমি শব্দ সৃষ্টি করে বাক্য গঠিত করি তবে আমার অমৃত্যুতে মরন হবে না। তবুও আমি চাই তোমাতে আমি মাখি। ক্ষণে বহুক্ষণে হয়ত তোমার গহ্বর হতে গহ্বর নির্গত বহির্গত হবো। অপরিচিত পরিচিত। তবু কখনো তোমার প্রেমিক হবো না। ইতি- আমার উপন্যাসে তুমি নেই।
2 notes · View notes
macidea-gapdesigner · 1 year ago
Text
"প্রাণীদের তাদের মালিকদের সাথে সংযোগের আন্তরিক মুহূর্ত" "Animals' Heartfelt Moments of Connection with Their Owners"
youtube
dog emotional story , Persian cat , Read more
"কুকুর ইমোশনাল স্টোরি" হল একটি মর্মস্পর্শী এবং মর্মস্পর্শী আখ্যান যা কুকুরদের সমৃদ্ধ এবং জটিল আবেগময় জীবনকে তুলে ধরে। গল্পের এই সংকলনটি অটুট আনুগত্য এবং সীমাহীন আনন্দ থেকে শুরু করে গভীর সহানুভূতি এবং স্বস্তিদায়ক সান্ত্বনা পর্যন্ত বিস্তৃত আবেগ অনুভব করার জন্য কুকুরের অসাধারণ ক্ষমতাকে তুলে ধরে।
সংগ্রহের মধ্যে প্রতিটি গল্প একটি কুকুরের একটি অনন্য আবেগময় যাত্রার একটি আভাস দেয়, যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর সাথে গভীর সংযোগ স্থাপনের তাদের সহজাত ক্ষমতা প্রকাশ করে। কষ্টের সময়ে কুকুরের অটল সাহচর্যের গল্প হোক বা মানুষের দয়ার অঙ্গভঙ্গির প্রতি তাদের হৃদয়স্পর্শী প্রতিক্রিয়া, এই আখ্যানগুলি কুকুরের আবেগময় জগতের বহুমুখী প্রকৃতিকে আলোকিত করে।
এই হৃদয়স্পর্শী গল্পগুলির মাধ্যমে, "কুকুরের আবেগঘন গল্প" কুকুর আমাদের জীবনে যে আবেগের গভীরতা এবং সত্যতা নিয়ে আসে তা প্রদর্শন করে। এটি একটি অনুস্মারক হিসাবে কাজ করে যে কুকুরগুলি কেবল পোষা প্রাণী নয়, তবে আমাদের পরিবারের লালিত সদস্য, গভীর মানসিক সমর্থন দিতে এবং আমাদের মানবিক অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে সক্ষম। এই সংগ্রহটি মানুষ এবং কুকুরের মধ্যে অনন্য বন্ধন উদযাপন করে, তাদের অটল ভালবাসার স্থায়ী প্রভাব এবং তারা আমাদের হৃদয় স্পর্শ করে এমন অসংখ্য উপায়ে জোর দেয়
"ডগ মোটিভেশনাল স্টোরি" হল আখ্যানগুলির একটি অনুপ্রেরণাদায়ক সংগ্রহ যা কুকুরের অসাধারণ যাত্রাকে স্পটলাইট করে কারণ তারা চ্যালেঞ্জগুলি অতিক্রম করে, স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করে এবং মানুষের জন্য প্রেরণামূলক পাঠ হিসাবে কাজ করে এমন গুণাবলীকে মূর্ত করে। এই সংকলনের প্রতিটি গল্প কুকুরেরা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নিয়ে আসা অটুট চেতনা এবং সংকল্প প্রদর্শন করে।
রেসকিউ কুকুরের গল্প থেকে যারা সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে জয়লাভ করে এমন পরিষেবা কুকুরের বিবরণ যা প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অমূল্য সহায়তা প্রদান করে, বইটি কুকুরদের অনুপ্রাণিত এবং উন্নীত করার অসাধারণ ক্ষমতার উপর জোর দেয়। তাদের ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে, কুকুররা সাহস, অভিযোজন, আনুগত্য এবং সহানুভূতির মতো গুণাবলীর উদাহরণ দেয়, মূল্যবান জীবনের পাঠ দেয় যা পাঠকদের সাথে ��নুরণিত হতে পারে।
"ডগ মোটিভেশনাল স্টোরি" এর আখ্যানগুলি কুকুর আমাদের জীবনে যে সহজাত ইতিবাচকতা এবং শক্তি নিয়ে আসে তা উদযাপন করে। তাদের অধ্যবসায়, পার্থক্য তৈরি এবং আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা তুলে ধরে, গল্পগুলি পাঠকদের তাদের নিজস্ব জীবনযাত্রায় অনুরূপ গুণাবলী গ্রহণ করতে উত্সাহিত করে। সংগ্রহটি একটি অনুস্মারক হিসাবে কাজ করে যে জীবনের চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে, আমরা আমাদের চার পায়ের সহচরদের অবিশ্বাস্য গল্প থেকে অনুপ্রেরণা এবং প্রেরণা পেতে পারি। আপনি একজন কুকুর প্রেমিক হোক না কেন উন্নতির গল্প খুঁজছেন বা কেউ তাদের জীবনকে ইতিবাচকতার সাথে ঢেলে দিতে চাইছেন, "ডগ মোটিভেশনাল স্টোরি" বর্ণনার একটি আকর্ষণীয় সংগ্রহ অফার করে যা স্থিতিস্থাপকতা এবং সংকল্পের শক্তির উদাহরণ দেয়।
একটি বিড়াল পোষার কাজ একটি সাধারণ মিথস্ক্রিয়া ছাড়িয়ে অনেক দূরে প্রসারিত; এটি বিড়াল এবং এই আরামদায়ক অঙ্গভঙ্গিতে জড়িত ব্যক্তি উভয়ের জন্য ইতিবাচক প্রভাবের আধিক্য নিয়ে আসে। একটি বিড়াল পোষা অক্সিটোসিনের নিঃসরণকে ট্রিগার করে, "ভাল-ভাল" হরমোন, শিথিলতা প্রচার করে এবং মানুষ এবং বিড়াল উভয়ের মধ্যে চাপের মাত্রা হ্রাস করে। এই শারীরিক সংযোগটি এন্ডোরফিন উত্পাদনকেও উদ্দীপিত করে, একটি উন্নত মেজাজ এবং সামগ্রিক সুস্থতার অনুভূতিতে অবদান রাখে।
শারীরবৃত্তীয় সুবিধার বাইরেও, একটি বিড়াল পোষা উভয়ের মধ্যে মানসিক বন্ধনকে শক্তিশালী করে, বিশ্বাস, সাহচর্য এবং সংযোগের গভীর অনুভূতি বৃদ্ধি করে। এই পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়া সান্ত্বনা প্রদান করে, একাকীত্বের অনুভূতি হ্রাস করে এবং বিড়াল এবং তার মানব সঙ্গী উভয়ের জন্য জীবনের সামগ্রিক গুণমানকে উন্নত করে।
উপরন্তু, একটি বিড়াল পোষা একটি মননশীল অভ্যাস হতে পারে, মুহূর্তে উপস্থিতি প্রয়োজন এবং দৈনন্দিন চাপ থেকে একটি থেরাপিউটিক পরিত্রাণ হিসাবে পরিবেশন করা। নিয়মিত পেটিং সেশনগুলি ঘুমের গুণমান উন্নত করতে অবদান রাখতে পারে, কারণ এই মিথস্ক্রিয়া দ্বারা প্ররোচিত শিথিলতা বিশ্রামের ঘুমের মধ্যে নিয়ে যায়।
সংক্ষেপে, একটি বিড়ালকে পোষার কাজটি বিড়াল এবং তার মানব প্রতিপক্ষ উভয়ের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা উভয়ই উন্নত করার একটি সহজ তবে শক্তিশালী উপায়। এটি বন্ধনকে লালন করে, সান্ত্বনা দেয় এবং মানুষ এবং তাদের বিড়াল সঙ্গীদের মধ্যে ভাগ করা গভীর সংযোগের একটি বাস্তব অভিব্যক্তি প্রদান করে।
বা
বা
ফার্সি বিড়াল, কমনীয়তা এবং করুণার প্রতীক, একটি স্বতন্ত্র এবং লালিত জাত হিসাবে দাঁড়িয়েছে। এর স্বাক্ষর দীর্ঘ, প্রবাহিত কোট যা রঙ এবং নিদর্শনগুলির একটি অ্যারেতে আসে, পারস্য বিড়াল তার আকর্ষণীয় সৌন্দর্যে হৃদয়কে মোহিত করে। তার বড়, অভিব্যক্তিপূর্ণ চোখ এবং সমতল মুখের জন্য স্বীকৃত, এই জাতটি ��কটি অনন্য মুখের গঠন নিয়ে গর্ব করে যা এর কবজ যোগ করে।
তার শারীরিক আকর্ষণের বাইরে, পার্সিয়ান বিড়ালটি একটি মৃদু এবং স্নেহপূর্ণ মেজাজের অধিকারী যা বিশ্বব্যাপী বিড়াল উত্সাহীদের কাছে এটিকে পছন্দ করে। প্রাচীন পারস্য থেকে উদ্ভূত, এখন ইরান, এই বিড়ালগুলির একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে যা কয়েক শতাব্দী আগেকার। তাদের রাজকীয় উপস্থিতি এবং শান্ত আচরণ তাদের আভিজাত্যের মধ্যে প্রিয় করে তোলে এবং 1600 এর দশকে তাদের জনপ্রিয়তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।
পার্সিয়ান বিড়ালের শান্ত স্বভাব এটিকে গৃহমধ্যস্থ জীবনযাপনের জন্য উপযুক্ত করে তোলে, যেখানে এটি নির্মল পরিবেশে বিকাশ লাভ করে। যাইহোক, এর লম্বা কোট এর সৌন্দর্য বজায় রাখতে এবং জট রোধ করতে নিয়মিত সাজের দাবি রাখে। যদিও তাদের স্বতন্ত্র চেহারা মনোযোগ আকর্ষণ করে, এটি তাদের স্নেহময় প্রকৃতি এবং আনুগত্য যা লালন সহচর হিসাবে তাদের মর্যাদাকে দৃঢ় করে।
সারমর্মে, পার্সিয়ান বিড়াল চাক্ষুষ কমনীয়তা এবং মানসিক সাহচর্য উভয়ই ধারণ করে। এর অত্যাশ্চর্য চেহারা এবং নির্মল আচার-আচরণ এটিকে পরিবারের একজন প্রিয় সদস্য করে তোলে, যারা এই সূক্ষ্ম বিড়ালের সাথে তাদের জীবন ভাগ করে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট ভাগ্যবানদের আরাম, সৌন্দর্য এবং একটি স্থায়ী বন্ধন প্রদান করে।
"Dog Emotional Story" is a poignant and touching narrative that delves into the rich and complex emotional lives of dogs. This collection of stories highlights the extraordinary capacity of dogs to experience a wide range of emotions, from unwavering loyalty and boundless joy to profound empathy and comforting solace.
Each story within the collection offers a glimpse into a unique emotional journey of a dog, revealing their innate ability to form deep connections with humans and other animals. Whether it's a tale of a dog's unwavering companionship during times of hardship or their heartwarming response to human gestures of kindness, these narratives illuminate the multifaceted nature of a dog's emotional world.
Through these heart-touching stories, "Dog Emotional Story" showcases the emotional depth and authenticity that dogs bring to our lives. It serves as a reminder that dogs are not just pets, but cherished members of our families, capable of offering profound emotional support and enriching our human experiences. This collection celebrates the unique bond between humans and dogs, emphasizing the lasting impact of their unwavering love and the myriad ways in which they touch our hearts.
"Dog Motivational Story" is an inspiring collection of narratives that spotlight the remarkable journeys of dogs as they overcome challenges, exhibit resilience, and embody qualities that serve as motivational lessons for humans. Each story within this compilation showcases the unwavering spirit and determination that dogs bring to various situations.
From stories of rescue dogs who triumph against all odds to accounts of service dogs that provide invaluable support to individuals with disabilities, the book underscores the extraordinary capacity of dogs to motivate and uplift. Through their actions, dogs exemplify qualities such as courage, adaptability, loyalty, and empathy, offering valuable life lessons that can resonate with readers.
The narratives within "Dog Motivational Story" celebrate the innate positivity and strength that dogs bring into our lives. By highlighting their ability to persevere, make a difference, and spread joy, the stories encourage readers to adopt similar qualities in their own life journeys. The collection serves as a reminder that amidst life's challenges, we can find inspiration and motivation from the incredible stories of our four-legged companions. Whether you're a dog lover seeking uplifting tales or someone looking to infuse their life with positivity, "Dog Motivational Story" offers a compelling collection of narratives that exemplify the power of resilience and determination.
The act of petting a cat extends far beyond a simple interaction; it brings a plethora of positive effects for both the cat and the person engaging in this comforting gesture. Petting a cat triggers the release of oxytocin, the "feel-good" hormone, promoting relaxation and reducing stress levels in both humans and cats. This physical connection also stimulates the production of endorphins, contributing to an improved mood and an overall sense of well-being.
Beyond the physiological benefits, petting a cat strengthens the emotional bond between the two, fostering trust, companionship, and a deep sense of connection. This mutual interaction provides comfort, lessens feelings of loneliness, and enhances the overall quality of life for both the cat and its human companion.
Additionally, petting a cat can be a mindful practice, requiring presence in the moment and serving as a therapeutic escape from daily stresses. Regular petting sessions can contribute to improved sleep quality, as the relaxation induced by these interactions carries over into restful sleep.
In essence, the act of petting a cat is a simple yet powerful way to enhance both the physical and emotional well-being of both the cat and its human counterpart. It nurtures the bond, offers comfort, and provides a tangible expression of the profound connection shared between humans and their feline companions.
The Persian cat, an epitome of elegance and grace, stands out as a distinct and cherished breed. With its signature long, flowing coat that comes in an array of colors and patterns, the Persian cat captivates hearts with its striking beauty. Recognized for its large, expressive eyes and flat face, this breed boasts a unique facial structure that adds to its charm.
Beyond its physical allure, the Persian cat possesses a gentle and affectionate temperament that endears it to cat enthusiasts worldwide. Originating from ancient Persia, now Iran, these cats have a rich history that dates back centuries. Their regal presence and calm demeanor made them favorites among nobility, and their popularity spread to Europe in the 1600s.
The Persian cat's tranquil disposition makes it well-suited for indoor living, where it thrives in serene environments. However, its long coat demands regular grooming to maintain its beauty and prevent tangles. While their distinctive appearance draws attention, it's their affectionate nature and loyalty that solidify their status as cherished companions.
In essence, the Persian cat encapsulates both visual elegance and emotional companionship. Its stunning appearance and serene demeanor make it a beloved member of households, offering comfort, beauty, and a lasting bond to those fortunate enough to share their lives with this exquisite feline.
2 notes · View notes
mrmwithacupofcoffee · 2 years ago
Text
ভাগ্যচক্র
সাফা ও নিবা দুই বান্ধবী। ঘনিষ্ঠতার বর্ণনা করতে গেলে তাদের উপরে কোন সম্পর্ক পাওয়া যাবে না। ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় দেখতেও দুজনের চেহারা একিরকম যেন জমজ দুই বোন। দুজনকে আলাদা করতে হিমশিম খেতে হয় অপরিচিত সকলেরই। দুজনে এখন বড় হয়েছে স্কুল ছেড়ে কলেজ লাইফে পা দিবে।
নিবার বাবার ট্রানস্ফার হচ্ছে তা নিয়ে কত ভাবনা! সাফাও  বাড়িতে জেদ ধরে বসে আছে সেও  ওই শহরে গিয়েই পড়বে। মেয়ের বাড়াবাড়ির ওপর শেষ পর্যন্ত বাবা-মার পেরে উঠতে পারল না। শেষ পর্যন্ত দুজনে একই শহরে পড়া শুরু করল। কলেজে উঠে সে কী সুখ চুল উড়িয়ে ঘুরে বেরানো, প্রেম প্রেম ভাব, দুষ্টমিতে সেরা পড়াশোনায় ফাঁকি।
"প্রেম" প্রেমে পড়েছে সাফা। এদিকে নিবা ও ক্রাশ খেয়ে বসে আছে।কেন যেন দুজনেই দুজনের থেকে ব্যাপারটা আড়াল করছে বলতে চেয়েও বলে উঠতে পারছেনা যেন নিজেদের কাছে লজ্জাই মাথা কাটা যাচ্ছে তাদের! এর আগে প্রিমে তো কেউ পরেনি, আর একজনকে ছেড়ে আরেকজন প্রেম করবে তাই বা নিজের চোখে কিভাবে ঠিক হয়। ইতস্ত বোধ এ দুজনেই ভুগছে দুজনের থেকে।
বৈশাখী মেলা লেগেছে। ঘুরতে বেরবে সাফা ও নিবা। দুজনে শাড়ী পড়ে প্রস্তুত। তবে এই প্রথমবার একসাথে না যাওয়া নিয়ে তাদের নানান বাহানা। কোন ভাবে দুজনে আলাদা ভাবেই বের হল। সাফা তার প্রেমিকের খোঁজে বের হয় আর নিবা তার ক্রাশকে পিছু করে বেড়ায়।
- কীরে সাফা কাকে খুঁজছিস তুই?! তুই না বললি তোর কি যেন কাজ আছে?!
- তুই ও  তো আমাকে বলেছিলি তোর কাজ আছে তুই কি করছিস এখানে।
পাশ থেকে এক জ্যোতিষী গুরু ভরা কন্ঠে বলে গেলেন, "ভাগ্যচক্র "  এ তো এক সুতোর ভাগ্যচক্র! প্রেমে পড়েছে দুজন সখী এক সখারি সনে!
ভাগ্য বাবু তোমার আমার রইবো একই ঘরে। 
সাফা ও নিবা দুজনেই জ্যোতিষীর কথা শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল, যে জ্যোতিষী আবার হঠাত করে এমন ভাগ্যচক্র নিয়ে বলে গেল কেন?!  যাই হোক কোনভাবে কি আমরা দুজনেই প্রেমে পড়েছি?!
- এই সাফা, কি বুঝলি?!
- আমি আর কি বুঝবো?! তুই কি বুঝলি?
- আমি কি বুঝলাম তাতো আমিও কনফিউজ। তাছাড়া এসব জতিসীর কথা!!
- তুই বল তুই আজকে আমার সাথে বের হোলি,না কেন?!
- আচ্ছা বলছি তবে তুইও সত্যি করে বলবে কিন্তু।
- আমি প্রেমে পড়েছি!
- আমি ক্রাশ খেয়েছি!
দুজনেই ��থা বলতে না বলতেই একে অপরকে জড়িয়ে মেলা ভর্তি জায়গায় চিল্লিয়ে বলে উঠেছে প্রেমে পড়েছে আমার সখি প্রেমে পড়েছে!!
পরদিন কলেজে দুজনে দুজনের প্রেমিককে দেখার জন্য আকুল হয়ে রইল কে কার প্রেমে পড়লে আসলে। 
সকাল হতেই দুজনে রওনা হল কলেজের উদ্দেশ্যে। বৈশাখের আমেজে পরিবেশটা যেন ভালোবাসায় মাখো মাখো হয়ে আছে! এমন সময় কলেজের ফটকে দাঁড়িয়ে গেল সাফা ও নিবা দুজনেরই চোখ যেন একই দিকে একই বিন্দুতে আটকে গেছে।
- সাফা, ওই দেখ আমার ক্রাশ! তোর বান্ধবীর প্রেমে পড়েছে। সাফা, আই এ'ম ইন লাভ!
নিবা এসব বলতে বলতে সাফার হাত ধরে টানছে তবে সাফা কেন যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে!
- এই সাফা দেখতে পাচ্ছিস না? একটা মানুষই তো আসতেছে এদিকে এখন তো কেউ নাই তাও কি দেখতে পাচ্ছিস না? কিছু বলছিস না কেন?!
সাফা ঘোর ভেঙে উঠে বলল,
- ওহ্ ভালই পছন্দ করেছিস। তা আমাকে একটু আগে বলবি না?! এই হ্যানসাম কে তোর আগে নাহয় আমি পটাতাম! 
- কেন তোর প্রেমিক কি কম হ্যান্ডসাম নাকি?!
- ওটার কথা ছাড় তো, তুই যে হ্যান্ডসামকে পাচ্ছিস এরপর আমার একটু ভালো খোঁজা লাগবে ওটার কথা বাদ দে।
- তুইও না জীবনে একটা প্রথম প্রেমে পড়লি তাও আবার আমার হ্যান্ডসাম কে দেখে সেটা বাতিল?! 
- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
2 notes · View notes
dailycomillanews · 17 days ago
Text
প্রেমিকের মৃত্যুর খবরে প্রেমিকার আত্মহত্যা
প্রেমিকের আত্মহত্যার খবর পেয়ে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের এক সংগীতশিল্পী। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) আত্মহত্যা করেন প্রেমিকা। এর আগে সোমবার গভীর রাতে আত্মহত্যা করেন প্রেমিক। জানা গেছে, সোমবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার গাড়াদহ এলাকার বিকাশ কর্মকারের ছেলে মদন কর্মকার বগুড়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তিনি সেখানে একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করতেন।…
0 notes
basicpart · 27 days ago
Text
ভক্ত থেকে প্রেমিক, টেইলর সুইফটের মিষ্টি প্রেমকাহিনি
একজন মাঠে ফুটবল খেলে বেড়ান। পেয়েছেন দারুণ জনপ্রিয়তা। আরেকজন গান দিয়ে জয় করে চলেছেন পুরো দুনিয়া। দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা তারা। কিন্তু হৃদয়ের টানে এক হয়ে মিশে গেছেন। সর্বত্রই এখন আলোচনার বিষয় টেইলর সুইফট ও ট্র্যাভিস কেলসের মিষ্টি প্রেমকাহিনী। ২০২৩ সালের দিকে তারা কাছাকাছি আসেন। তারপর থেকে বেড়েছে ঘনিষ্ঠতা। দিনে দিনে সবার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে তাদের সম্পর্ক। পপস্টার টেইলর সুইফট এবং এনএ���এল তারকা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
myladytara · 11 months ago
Text
একজন আমাকে একবার একটা কথা বলেছিল, "Nobody loves a troubled soul" এবং প্রচন্ড নিষ্ঠুর শোনালেও ব্যাপারটা সম্ভবত সত্যি।
আপনি যখন সুসময়ে থাকবেন, সবাই আপনার আশেপাশে থাকতে চাইবে। আপনি যখন পজিটিভ একটা মানুষ হবেন, মানুষের ভালোবাসা পাবেন। যখন আপনি একটা ট্রমাটাইজড, মেস�� আপ মানুষ না হয়ে হীলড হবেন, আপনাকে ভালোবাসতে চাইবে অনেকেই। অথচ আমরা ভেবে বসে থাকি, কেউ একজন আসবে রক্ষাকর্তা হয়ে। যে সব বুঝবে, সব মেনে নেবে, সব ঠিক করে দেবে। সে হতে পারে বন্ধু, প্রেমিক বা যেকোনো সম্পর্কের। কিন্তু এরম হয় না, নিজের দুঃখের ঝুলিটা আরেকজন কাঁধ পেতে নিতে পারে না, তার ঠ্যাকা নেই।
আমাদের গালের নরম দুঃখগুলো নিয়ে সান্ত্বনা দেয়ার মানুষ থাকে কিন্তু দুহাত দিয়ে মুছে দিতে চাইবার কেউ থাকে না, এটাই বোধহয় সত্য।
লেখা: সানজানা
6 notes · View notes
banglavisiononline · 30 days ago
Link
ওপার বাংলার অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র বরাবরই
0 notes
annyjones · 1 month ago
Text
0 notes
mmmojibulhaque · 1 month ago
Text
--------- কবিতা --------
।।ছাত্র না প্রেমিক!।।
ম-রা-দ-শা-র ছাত্র আমি!
বয়স সবে একুশ।
বিশ্ববাসী সবাই মিলে হলো যে বে*হুশ!
প্রেমের জন্য টাকা চাই মা।
দিবে যদি দেয়,
দিবি নাতো তাতে কি মোর,
জা*নটা নিবো তোর!
ত*ন্ত্র-ম*ন্ত্র পড়ার আগেই
শ*য়*তা*ন টাযে হাজির
তাইতো তোমায় বিদায় মা-জি
তাতেই বুঝি প্রেমিকা মোর রাজি!
ম-রা-দ-শা-র ছাত্র আমি,
সব সময়তে মা*রা*রদশায় থাকি।
শিক্ষা যে মোর নানা রঙের ফাকি।
মাকে আমি পিটিয়েছি,
ওরে বেশ বেশ,
প্রচন্ড সেই পিটনিতে -
মায়ের জীবন শেষ!
নৈতিকতার বিদ্যা পিঠে -
আমি পড়ি বেশ,
দুনিয়ার সব ব-দ-মা-শিতে,
আমি ইজ দা বেষ্ট।
নামকাওয়াস্তে-
ভ*ন্ডা*মির সব হচ্ছে হলি খেলা।
দিনশেষেতে মুচকি হেঁসে
দিচ্ছি তোদের ঠেলা।
ডিপ ফ্রিজে মাকে রাখি মহা আনন্দে,
ছিলাম আমি উষ্ণতাতে তোমার জঠরে
তাইতো তোমায় রেখে দিলাম ঠান্ডা কোঠরে।
বলার মত ভাষা নাই,
আমার বিচার আমি চাই।
বিশ্ব বিবেকের দরকার নাই।
- এম এম মজিবুল হক মজিব
- তারিখ ১৫১১২০৪ খ্রীস্টাব্দ
0 notes
mobilemarrt · 2 months ago
Text
শ্রীপুরে পরকীয়ার জেরে স্ত্রীসহ প্রেমিক'কে হত্যা করে স্বামী পলাতক
শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, নিজস্ব প্রতিবেদক     গাজীপুরের শ্রীপুরে পৌর ৭নং ওয়ার্ড চন্নাপাড়া এলাকায় পরকীয়া জেরে স্ত্রীসহ প্রেমিককে হত্যা করে স্বামী পলাতক, ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন আশরাফুল ইসলাম বিশ্বাস (৩৬) নামের পরকীয়া’র প্রেমিক। এসময় মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান স্ত্রী তাসলিমা (২৭)।   (৪’ই নভেম্বর ২০২৪) সোমবার, সকাল আনুমানিক ১১:ঘটিকার সময় শ্রীপুর পৌর ৭নং ওয়ার্ড কেওয়া চন্নাপাড়া এলাকার…
0 notes