#Dr sm shahidul islam
Explore tagged Tumblr posts
suoxi-hospital · 8 days ago
Text
মশার উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়
মশা শুধু একটি বিরক্তিকর কীট নয়, বরং এটি বিভিন্ন রোগের বাহক হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকাল এলেই মশার উপদ্রব বাড়তে শুরু করে। এই সময়, বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে, মশার উপদ্রব মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়। ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, জিকা, চিকুনগুনিয়া এই সব রোগের জন্য দায়ী হচ্ছে বিশেষ কিছু মশার প্রজাতি। বিরক্তিকর উপদ্রবের পাশাপাশি তারা রোগজীবাণু সংক্রামণ করে। এই মশা অনেক সময় মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
Tumblr media
মশার উপদ্রব বাড়ার কারণ
মশার উপদ্রব বাড়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। বিশেষ করে আবহাওয়া ও পরিবেশের পরিবর্তন মশার প্রজননের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে। গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুমে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বৃদ্ধি পায়, যা মশার জীবনচক্রকে ত্বরান্বিত করে। মশার উপদ্রব বৃদ্ধির অন্যতম কারণগুলো হলোঃ 
জলাশয়
জলাশয় মশার প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত। স্বচ্ছ জলাধারে মশা ডিম পাড়ে, যা পরে দ্রুত বেড়ে ওঠে। এই জলাশয়ে জমে থাকা পানি, পাতা ও অন্যান্য জৈব পদার্থ মশার জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি করে। বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি জমে গিয়ে জলাশয়ের সংখ্যা বেড়ে যায়, ফলে মশার উপদ্রবও বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত জলাশয়, পরিচ্ছন্নতার অভাব এবং কাদা মাটির উপস্থিতি মশার বৃদ্ধি এবং রোগের সংক্রমণকে সহজতর করে। এ কারণে মশার উপদ্রব থেকে বাচতে জলাশয়ের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অপরিহার্য।  
আবহাওয়া
মশার উপদ্রব বাড়ার অন্যতম প্রধান কারণ হল পরিবর্তিত আবহাওয়া। বর্ষার মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত মশার প্রজননের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে। উচ্চ তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা মশার বংশবিস্তারে সহায়তা করে। এছাড়া উষ্ণ আবহাওয়ার মধ্যে মশার বংশবৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়। তাই, আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।
জীবনযাত্রার পরিবর্তন
জীবনযাত্রার পরিবর্তন মশার উপদ্রব বৃদ্ধির প্রধান কারণ। শহরের দ্রুত নগরায়ন, স্থায়ী জলাধার সৃষ্টি এবং অব্যবস্থাপনা মশার বংশবিস্তারকে উৎসাহিত করে। মানুষের অব্যবস্থাপনা ও পরিচ্ছন্নতার অভাব, যেমন আবর্জনা ফেলে রাখা এবং জল জমে থাকা,যা মশার জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি করে। এছাড়াও, জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও বর্ষা বাড়ার কারণে মশার প্রজনন বৃদ্ধি পায়। এসব কারণে মশার উপদ্রব বাড়ছে, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। 
পরিবেশগত পরিবর্তন
বর্তমান সময়ে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে। জলবায়ু পরিবর্তন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং বৃষ্টিপাতের অভাব মশার প্রজনন বৃদ্ধিতে সহায়ক হচ্ছে। শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অভাব এবং নোংরা জল জমে থাকা স্থানগুলি মশার বংশবিস্তারের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করছে। এছাড়া, বনভূমি ধ্বংস ও নগরায়ণ মশার আবাসস্থল বৃদ্ধি করছে, যা তাদের বিস্তারকে আরো ত্বরান্বিত করছে। এই সব কারণ মিলিয়ে মশার উপদ্রব আমাদের স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রায় গুরুতর প্রভাব ফেলছে।  
মশা প্রতিরোধক উপকরণের অভাব
মশার উপদ্রব বাড়ার আরো একটি প্রধান কারণ হলো মশা প্রতিরোধক উপকরণের অভাব। শহর ও গ্রামে অনেক পরিবারে মশা তাড়ানোর জন্য প্রয়োজন��য় যন্ত্রপাতি, স্প্রে বা মশারি নেই। ফলে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়, যা ডেঙ্গু ও ��িকুনগুনিয়া মতো রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মশার বংশবিস্তারে প্রতিরোধক উপকরণের ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। সঠিক সময়ের মধ্যে মশা প্রতিরোধের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, আমাদের স্বাস্থ্য ও জীবনমানের উপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। 
See more..
0 notes
suoxi-hospital · 8 days ago
Text
কাঁচা কলার স্বাস্থ্য উপকারিতা
Tumblr media
কাঁচা কলার স্বাস্থ্য উপকারিতা অসংখ্য। নিয়মিত কাঁচা কলা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং নানা রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
১. ওজন নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা কলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমে সাহায্য করে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। অনেকেই জানতে চান কাঁচা কলা খেলে কি ওজন বাড়ে? উত্তর হলো, নিয়মিতভাবে এবং সঠিক পরিমাণে কাঁচা কলা খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, বরং বাড়ে না। 
২. হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ কাঁচা কলা খেলে হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়। এতে থাকা প্রোবায়োটিক ফাইবার অন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে। যারা হজমজনিত সমস্যায় ভুগছেন, তারা কাঁচা কলা খেলে উপকার পেতে পারেন। 
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা কলায় পটাসিয়ামের মাত্রা বেশি থাকায় এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর। যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য কাঁচা কলা একটি আদর্শ খাদ্য। 
৪. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা কলার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক স্টার্চ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী, কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। 
৫. ত্বকের যত্নঃ কাঁচা কলার খোসার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা যায় অনেক কিছু। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল ও কোমল রাখতে সাহায্য করে। ত্বকে ব্রণ বা অন্যান্য সমস্যার ক্ষেত্রে কলার খোসা প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। 
৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ কাঁচা কলা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এতে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ��রীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে এবং ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও, কাঁচা কলার প্রিবায়োটিক ফাইবার অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সহায়ক, যা সামগ্রিক ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।
৭. পেটের প্রদাহ কমায়ঃ কাঁচা কলা পেটের প্রদাহ কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এতে থাকা ফাইবার এবং পটাসিয়াম হজম প্রক্রিয়া সহজ করে, অন্ত্রের প্রদাহ কমায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। কাঁচা কলার প্রাকৃতিক স্টার্চ হজমশক্তি উন্নত করে এবং অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে, ফলে পেটের প্রদাহ হ্রাস পায়। এছাড়া কাঁচা কলা ডায়রিয়া নিরাময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  
৮. শারীরিক শক্তির মাত্রা বাড়ায়ঃ কাঁচা কলা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার কার্বোহাইড্রেট ও পটাশিয়াম, যা শরীরকে তৎক্ষণাত্ এনার্জি সরবরাহ করে। পটাশিয়াম পেশীর কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্লান্তি কমাতে সহায়তা করে। পাশাপাশি, কাঁচা কলার ফাইবার হজমে সহায়ক হয়ে শরীরকে দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি সরবরাহ করে, যা দৈনন্দিন কাজের জন্য উপকারী।
৯. গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যের উন্নতিতেঃ কাঁচা কলা গর্ভাবস্থায় অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার, পটাশিয়াম, এবং ভিটামিন বি৬, যা অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের পরিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সহায়ক। এটি বমি ভাব ও গ্যাস প্রতিরোধে সাহায্য করে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা একটি সহজ ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য।
১০. হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ কাঁচা কলা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে উপস্থিত পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে, যা অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। এছাড়া এতে থাকা ভিটামিন B6 ও C হাড়ের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত কাঁচা কলা খেলে হাড় মজবুত হয় এবং শরীরে ক্যালসিয়ামের শোষণ ক্ষমতা বাড়ে।
0 notes
suoxi-hospital · 10 days ago
Text
ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ
ডেঙ্গু জ্বর একটি এডিস মশা বাহিত ভাইরাস জনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ব‍্যাধি। এই রোগের বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে যা দেখে এই রোগের প্রভাব সম্পর্কে জানা যায়। নিম্নে তা প্রদান করা হলঃ   
হঠাৎ ১০৪-১০৫ ডিগ্রি জ্বর সাথে মাথা ব্যথা। 
চোখে বা চোখের পিছনে ব্যথা বা আলোর দিকে তাকাতে সমস্যা হওয়া। 
মাংসপেশী ও হাড়ের সংযোগস্থলে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।  
শরীরের চামড়ায় লালচে ছোপ বা র‌্যাশ ওঠা।  
বমিভাব, বমি হওয়া ও খাওয়ার অরুচি হওয়া। 
ব্রাশ করতে গিয়ে মুখ ও দাঁতের গোড়া এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়া। 
ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়া। 
চার-পাঁচদিনের মধ্যে জ্বর সেরে যাওয়া���  
প্ল্যাটিলেট কমে যাওয়া। 
তবে এইবারের ডেঙ্গু জ্বরের চিত্রটা অনেকটাই ভিন্ন। দেখা যাচ্ছে, জ্বরের তাপমাত্রা খুব বাড়ছে না, শরীরের ব্যথাও তেমন হচ্ছে না। সাধারণ জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা। অথচ এক দুইদিন পর শরীরের অবস্থার অবনতি ঘটছে। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর পাল্স পাওয়া যায় না, ব্লাড প্রেসার কমে যায়, প্রভাব হয় না, কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি রোগী অজ্ঞানও হয়ে যায়।  ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলি সাধারণত তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে দেখা দেয় এবং প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে শিথিল হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর মৃদু বা গুরুতর ফর্ম দেখা যেতে পারে, যা জীবনঘাতীও হতে পারে।   
Tumblr media
Dr. SM Shahidul Islam is one of the best pain specialists in Bangladesh. He practices acupuncture and recently completed his Ph.D. in pain and paralysis treatment. He plays an important role in the rehabilitation of pain management in Bangladesh. With his deep hand, a lot of patients have improved from their pain problems and got long-term wellness as well. Now he is performing as the chief visiting consultant at SUO XI Hospital (Acupuncture). People also called him Dr. Shahidul Islam.
0 notes
suoxi-hospital · 23 days ago
Text
Benefits of Acupuncture in Modern Medicine
Tumblr media
Acupuncture is a valuable alternative treatment for various conditions, and its integration into modern medicine offers numerous benefits. Below are some key advantages of incorporating acupuncture into contemporary healthcare.
1. Pain Management Acupuncture has long been a trusted method for managing pain, especially for chronic conditions like migraines, osteoarthritis, and lower back pain. By stimulating muscles and nerves, acupuncture promotes the release of endorphins—natural pain relievers—and reduces inflammation in targeted areas. This natural approach appeals to those looking to avoid painkillers or seeking relief when traditional treatments fall short.
2. Reduced Stress and Enhanced Mental Health Acupuncture is a highly effective treatment for managing mental health issues. By targeting specific points on the body, it helps calm the nervous system, alleviating symptoms of stress, anxiety, and depression. Many patients experience improved sleep, elevated mood, and relief from mental health symptoms. When combined with therapy or medication management, acupuncture can offer a holistic approach to mental well-being.
3. Boosted Immune Function Research suggests that acupuncture can enhance immune cell production and activity, potentially strengthening the body’s natural defenses against infection. By supporting immune health, personalized acupuncture treatments can be an essential part of a comprehensive wellness plan.
4. Improved Digestive Health Increasingly, people are turning to acupuncture for digestive health support. By regulating digestive function and reducing inflammation, acupuncture can relieve symptoms of conditions like irritable bowel syndrome (IBS), acid reflux, and nausea. Acupuncture, particularly effective for IBS, offers a natural, medication-free approach that complements dietary adjustments and other treatments.
Tumblr media
Meet Dr. S.M. Shahidul Islam: A Leading Acupuncture Specialist in Bangladesh Dr. S.M. Shahidul Islam is recognized as one of Bangladesh’s premier doctors specializing in acupuncture, pain management, and paralysis care. With extensive experience treating chronic and complex conditions, he provides top-tier pain management treatments that attract patients from across the globe. His expertise allows patients to experience relief through a holistic, medication-free approach to health.
0 notes
suoxi-hospital · 30 days ago
Text
বৈদ্যুতিক শক খেলে কি হতে পারে?
Tumblr media
বৈদ্যুতিক শক একটি সাধারণ দুর্ঘটনা, তবে এর ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মানুষ গুরুতর আঘাত পেতে পারে, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। অনেক সময় আমরা অসাবধানতার কারণে বৈদ্যুতিক শকের শিকার হই। বৈদ্যুতিক শকের প্রভাব নির্ভর করে শকের শক্তি, প্রবাহের পরিমাণ, কারেন্টের ধরন (AC বা DC), এবং বৈদ্যুতিক শকের সময়কাল উপর। নিম্নলিখিত কিছু সম্ভাব্য ক্ষতির উদাহরণ দেওয়া হলো:
শারীরিক আঘাত: বৈদ্যুতিক শক খেলে শরীরের উপর বিভিন্ন প্রভাব পড়তে পারে। এটি মাংসপেশি সংকোচন, হৃদস্পন্দনে অস্বাভাবিকতা, বা এমনকি হার্ট অ্যাটাক সৃষ্টি করতে পারে। শকের মাত্রা অনুযায়ী আক্রান্ত ব্য��্তির অবস্থা হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে। হালকা শকে সাধারণত সামান্য অসুস্থতা অনুভূত হয়, কিন্তু গুরুতর শকের ফলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্ষতি, স্নায়বিক সমস্যা এবং মৃত্যুও ঘটতে পারে। বিদ্যুৎ প্রবাহের ফলে দেহের কোষে রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া হয় যা দেহের মাংসপেশী, চামড়া ও অন্যান্য টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। সাধারণত বৈদ্যুতিক শকের কারণে পোড়া দাগ দেখা যায়। তাই বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা বিধি মেনে চলা খুব জরুরি। বিপদের ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা প্রয়োজন, কারণ এটি জীবনের জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে। সচেতনতা এবং সাবধানতা বৈদ্যুতিক শকের হাত থেকে বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।
পেশী সংকোচন: বৈদ্যুতিক শক পেলে শরীরের পেশীগুলি স্বাভাবিকভাবে সংকুচিত হতে শুরু করে। এটি সাধারণত শকটির তীব্রতা এবং সময়কাল অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। সামান্য শকের ফলে পেশীগুলি হালকা সংকোচন অনুভব করতে পারে, তবে উচ্চতর তীব্রতার শকের ফলে গুরুতর পেশী সংকোচন, পেশীর আঘাত বা এমনকি পেশী প্যারালাইসিসও হতে পারে। বৈদ্যুতিক শক স্বাভাবিক স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমকে বিঘ্নিত করে, যা পেশী সংকোচনের জন্য প্রয়োজনীয় সিগন্যাল প্রেরণে বাধা সৃষ্টি করে। 
হৃদযন্ত্রের সমস্যা: বৈদ্যুতিক শক হৃদযন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। এটি হৃৎপিণ্ডের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বিঘ্নিত করতে পারে, যার ফলে হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিক হতে পারে। এর ফলে অ্যারিথমিয়া, হৃদযন্ত্রের আক্রমণ বা এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। শক খাওয়ার পর ব্যক্তি যদি অজ্ঞান হয়ে পড়ে বা শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা অনুভব করে, তাহলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন। শক প্রভাবিত অঞ্চলে তীব্র ব্যথা, পেশী দুর্বলতা বা অসাড়তা দেখা দিতে পারে। 
স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি: বৈদ্যুতিক শক খেলে স্নায়ুতন্ত্রে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। বৈদ্যুতিক শক মস্তিষ্ক এবং স্নায়ু কোষের উপর প্রভাব ফেলে, যা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা বিঘ্নিত করে। এই শকের ফলে স্নায়ু যোগাযোগ ব্যাহত হতে পারে, যার ফলে পেশীতে দুর্বলতা, অস্বাভাবিক সংবেদন, কিংবা পক্ষাঘাত হতে পারে। শকের  সময়কাল অনুযায়ী স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতির মাত্রা পরিবর্তিত হয়। এটি সাময়িক বা স্থায়ীভাবে স্নায়ুর ক্ষতি করতে পারে, ফলে ব্যথা, অস্থিরতা এবং চলাচলের সমস্যা দেখা দিতে পারে। স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতির কারণে শরীরের কোনো অংশে অচেতনতা বা অসাড়তা অনুভূত হতে পারে।
শ্বাসকষ্ট: বৈদ্যুতিক শক খেলে শরীরের উপর বিপজ্জনক প্রভাব পড়তে পারে, যার মধ্যে শ্বাসকষ্ট অন্যতম। বৈদ্যুতিক প্রবাহ শরীরের নার্ভ এবং পেশির কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, ফলে শ্বাসনালি সংকুচিত হতে পারে। এর ফলে অক্সিজেনের অভাব দেখা দিতে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়। যদি শক গুরুতর হয়, তবে শ্বাসযন্ত্রের ক্ষতি, হৃদস্পন্দনের বিঘ্ন, এবং কখনও কখনও মৃ্ত্যুও ঘটতে পারে। পেশী সংকোচনের ফলে শ্বাস-প্রশ্বাসের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
আরও জান��নঃ বৈদ্যুতিক শক খেলে তাৎক্ষনিক চিকিৎসা কি?
0 notes
suoxi-hospital · 2 months ago
Text
Causes of Tennis Elbow
Lateral epicondylitis, another name for tennis elbow, is a painful disease affecting the muscles around the elbow joint. It happens when the tendons that connect the muscles in the wrist to the bony bump on the outside of the elbow get sore, swollen, or damaged from overuse or strain over and over again. Despite its name, tennis elbow isn't just a problem for tennis players. It can happen to anyone who moves their arms or wrists repeatedly. Tennis elbow develops primarily from overuse of the forearm muscles, which can lead to tiny tears in the tendons that attach to the lateral epicondyle, the bony bump on the outer elbow. 
Types of Causes
Overuse and Repetitive Motions: Overuse, especially doing the same things over and over with your arm and wrist, is the most common cause of tennis elbow. Tennis moves, painting, building, and even typing can stress the wrist's extensor muscles because they require grabbing, pulling, or turning. These muscles stretch the wrist and stabilize the elbow. If you repeatedly stress them, tiny tears can form in the tendons, which causes pain and inflammation.
Improper Technique: Bad form can put too much stress on the muscles and tendons in your wrist when you play games like tennis. For instance, hitting a tennis ball badly or using a stick that is too big can make you more likely to get a tennis elbow. In things other than sports, incorrectly using tools like a hammer or screwdriver can result in the same result.
Age and Degeneration: Our tendons naturally break down as we age, making us more likely to get hurt. People between 30 and 50 are most likely to get tennis elbow. This is because muscles lose their flexibility and strength during this time, making them more likely to get hurt from quick strain or overuse.
Occupational Risk Factors: Because they do the same thing repeatedly, people who do physical jobs, like plumbers, painters, and butchers, often get tennis elbow. People who work in offices and type for extended amounts of time may be at risk if they don't care for their bodies properly.
Tennis elbow can be very painful, but rest, physical therapy, and anti-inflammatory drugs can often help ease the pain.
Tumblr media
Millions of people around the world suffer from tennis elbow, which is also called lateral epicondylitis. Even though the name makes it sound like only tennis players know about it, anyone who repeatedly moves their arms and wrists is at risk. The pain from tennis elbow can be mild to intense, making it hard to do everyday things and causing much trouble. The fastest and most effective way to heal from the tennis elbow is through acupuncture, now known as one of the therapies available. This blog post will discuss the fastest way to heal tennis elbow, its reasons and signs, how acupuncture can help you get better, movements that can help, and where you can get the best pain treatment in Bangladesh.
0 notes
suoxi-hospital · 2 months ago
Text
বন্যাদুর্গত মানুষদের জন্য স্বাস্থ্যসতর্কতা
ন্যার কারণে পানিতে ডুবে থাকা অঞ্চলে বিভিন্ন প্রকার রোগের প্রকোপ দেখা দেয়। বিশেষত পানিবাহিত রোগ এবং অন্যান্য জীবাণু সংক��রমণের সম্ভাবনা থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু রোগ হলঃ
ডায়রিয়া: বন্যার পরিপ্রেক্ষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রায়ই ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব ঘটে। যখন জলপথ ও পরিবেশ দূষিত হয়, তখন সংক্রামক ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস পানিতে মিশে যায়  , যা ডায়রিয়া সৃষ্টির প্রধান কারণ। ডায়রিয়া হলে, পেটের যন্ত্রণা, বমি, এবং ঘন ঘন পাতলা পায়খানা দেখা দেয়। ডায়রিয়া ও খাদ্যবিহীনতা রোধ করতে এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নোংরা জল ও খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে এবং যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত এবং অভ্যন্তরীণ বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা উচিত।
টাইফয়েড: বন্যার সময় পানি ও পয়ঃবর্জ্যদূষণের কারণে টাইফয়েডের ঝুঁকি বেড়ে যায়। টাইফয়েড ব্যাকটেরিয়া সালমোনেলা টাইফি দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ, যা দূষিত পানির মাধ্যমে ছড়ায়। টাইফয়েড রোগের লক্ষণ হিসেবে জ্বর, দুর্বলতা, মাথাব্যথা, এবং পেটব্যথা হতে পারে। নিরাপদ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা টাইফয়েড প্রতিরোধে সাহায্য করে।  
কলেরা: বন্যার পর কলেরা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কলেরা হলো এক ধরনের পানিবাহিত ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ যা পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর ডায়রিয়া ও বমি। বন্যার সময় দূষিত পানির মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়, তাই নিরাপদ পানি ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। 
ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়া: বন্যাদুর্গত অঞ্চলে সাধারণত বেশ কিছু রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যার মধ্যে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া অন্যতম। বন্যার পানি জমে থাকার কারণে মশার প্রজনন ক্ষেত্র বৃদ্ধি পায়, যা ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে, বন্যার ফলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হলে এডিস মশার সংখ্যা বেড়ে যায়, যা ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটাতে পারে। বন্যার পরপরই দ্রুত চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিষ্কার পানি ব্যবহারের প্রতি যত্ন নেয়া এবং মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য মশারি ব্যবহার করা উচিত। 
চর্মরোগ: বন্যার সময় সাধারণত মানুষদের চর্মরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়। পানির নোংরা অবস্থা এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে চর্মরোগ যেমন স্ক্যাবিস, ফাঙ্গাল ইনফেকশন এবং এলার্জি দ��খা দিতে পারে। ত্বকে ঘা বা চুলকানি দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এসব রোগের সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করে।
সাপের কামড়: বন্যার পর সাপের কামড়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায় কারণ বন্যার জল জমে থাকে। সাপের কামড়ের ফলে সাধারণত বিষক্রিয়া, পচন, এবং বিভিন্ন প্রকার রোগের সম্ভাবনা থাকে। বিষাক্ত সাপের কামড়ে স্থানীয়ভাবে ফোলাভাব, ব্যথা এবং রক্তক্ষরণ হতে পারে।
আরো গুরুতর ক্ষেত্রে, বিষক্রিয়া শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা, শরীরের বিভিন্ন অংশে অবশভাব এবং মৃত্যুর কা��ণ হতে পারে। তাই, বন্যার পর সাপের কামড়ের ঝুঁকি কমাতে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 
See More .....
Tumblr media
0 notes
suoxi-hospital · 2 months ago
Text
Benefits of Transcranial Magnetic Stimulation Treatment
The benefits of TMS therapy extend far beyond just depression. Because TMS directly affects brain activity, it is also highly effective for conditions like anxiety, post-traumatic stress disorder (PTSD), schizophrenia, stroke rehabilitation, and chronic pain. Transcranial Magnetic Stimulation (TMS) is a non-invasive brain stimulation technique used to treat various mental health conditions, most commonly depression. Some of the primary benefits of TMS include:
Here are some of its notable benefits:
Effective for Depression: TMS is effective in reducing symptoms of major depressive disorder, especially in individuals who have not responded well to traditional treatments like medication or psychotherapy.
Non-Invasive: Unlike surgical treatments or deep brain stimulation, TMS does not require any incisions or anesthesia. It normally uses magnetic fields to stimulate nerve cells in the brain, making it a non-invasive option.
Minimal Side Effects: TMS therapy is generally well-tolerated with minimal side effects. Common side effects, such as mild headaches or scalp discomfort, are usually temporary and subside after a few sessions.
No Need for Anesthesia: Patients are awake and alert during the procedure, typically lasting 30-60 minutes. This helps them to resume their daily activities immediately after the session.
Long-Lasting Results: Many patients experience significant and lasting improvements in their depressive symptoms even after completing their TMS treatment course.
Low Risk of Addiction: Unlike some medications used for mental health conditions, TMS does not have the risk of addiction or dependence.
Improves Functionality: By alleviating symptoms of depression, TMS can help improve overall functioning, including daily activities, work performance, and social interactions.
Personalized Treatment: TMS can be tailored to each patient’s needs, with different protocols and stimulation parameters used based on individual responses.
Overall, TMS therapy offers a promising option for those struggling with depression, particularly when other treatments have been ineffective.
Tumblr media
SUO XI Hospital (Acupuncture) can provide the best hospital services. They are ranked in Bangladesh for the best pain and paralysis treatment.
0 notes
suoxi-hospital · 2 months ago
Text
পিত্তথলির পাথর কেন হয়, কারণ ও চিকিৎসা
পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার কারণ
১. ��িত্ততে অতিরিক্ত বিলিরুবিনের উপস্থিতি-
কোনো বিশেষ কারণে দেহের রক্ত কণিকা যখন অতিরিক্ত ভেঙে যায় তখন যকৃৎ অতিরিক্ত বিলিরুবিন উৎপন্ন হয়। কারণগুলোর মধ্যে পিত্তথলির সংক্রমণ, যকৃতের প্রদাহ, রক্তের কোনো বিশেষ অসুবিধা উল্লেখযোগ্য। অতিরিক্ত বিলিরুবিন উৎপন্ন হওয়ার ফলে পিত্তথলিতে পাথর উৎপন্ন হয়।
২. পিত্ততে অতিরিক্ত কোলেস্টেরলের উপস্থিতি-
যকৃৎ সাধারণত যে পরিমাণ কোলেস্টেরল নিঃসরণ করে তা দ্রবীভূত করার জন্য পিত্ততে যথেষ্ট পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ থাকে। পিত্ত যতটা দ্রবীভূত করতে পারে যখন যকৃৎ তার থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে কোলেস্টেরল উৎপন্ন হয় তখন অতিরিক্ত কোলেস্টেরল স্ফটিকে রূপান্তরিত হয় এবং পরে ধীরে ধীরে পাথরে পরিণত হয়।
৩. পিত্তথলির শূন্যতা-
যখন পিত্তথলি সম্পূর্ণ শূন্য থাকে না তখন পিত্ত ঘনীভূত হয় যা পরবর্তীকালে পাথরে পরিণত হয়।
সম্পূর্ণ লেখাটি পড়���নঃ পিত্তথলিতে পাথরের চিকিৎসা
0 notes
suoxi-hospital · 2 months ago
Text
দ্রুত সময়ে কোমর ব্যথার চিকিৎসা এবং কারণ ও লক্ষণ জানুন
কোমর ব্যথা কী?
বিশ্বজুড়ে দৈনন্দিন জীবনধারায় বিভিন্ন পেশাদার মানুষ কোমর ব্যথার সমস্যা অনুভব করেন। কোমর ব্যথা (Low Back Pain) বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপ, দুর্ঘটনা, দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে ত্রুটি ও বিভিন্ন কারণে হয়। অনেক ক্ষেত্রে শরীরের পেশিতে টান লাগার কারনে কোমর ব্যাথা হয়ে থাকে। কোমর ব্যাথা মূলত অনেক যন্ত্রণাদায়ক হয়ে থাকে।
কোমর ব্যথা চিকিৎসায় আকুপাংচারের ভূমিকা
কোমর ব্যথার জন্য কোনো ধরনের ঔষধ ছাড়া আকুপাংচারের মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গবেষণা অনুসারে, ৯০% কোমর ব্যথার সমস্যা অস্ত্রোপচার ছাড়াই চিকিৎসা করা যায়। আকুপাংচার যেকোনো ব্যথার সমস্যার সমাধান দেয়। তেমনি কোমর ব্যথার সমস্যা আকুপাংচার চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা সম্ভব। এখন সবার মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে, আকুপাংচার কী? সেটা আবার কোন ধরনের চিকিৎসা।
বাংলাদেশের সবথেকে বড় আকুপাংচার হাসপাতাল SUO XI Hospital (Acupuncture) এ কোন প্রকার ঔষধ ছাড়া কোমর ব্যথার চিকিৎসা করা হয়।
বিস্তারিত জানতে ব্লগটি পড়ুনঃ দ্রুত সময়ে কোমর ব্যথার চিকিৎসা
0 notes
suoxi-hospital · 5 months ago
Video
youtube
পুরুষের দুর্বলতা দূর করার উপায় ও চিকিৎসা | Erectile dysfunction treatment
0 notes
suoxi-hospital · 10 months ago
Text
youtube
রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস- কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা | Rheumatoid Arthritis treatment for acupuncture | কোমর ব্যথা- কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা | Lower Back Pain causes and treatment
বাত ব্যথা সহ যেকোনো ব্যথার চিকিৎসা এখন শশী হাসপাতালে (SUO XI hospital)
0 notes
suoxi-hospital · 10 months ago
Text
Tumblr media
বাত ব্যথা (Arthritis pain) সহ সকল ধরনের ব্যথার চিকিৎসা (Arthritis pain treatment) এখন শশী হাসপাতালে SUO XI Hospital Acupuncture। এসব সমস্যার জন্য প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি আকুপাংচার চিকিৎসা দেওয়া হয়।
Acupuncture treatment in Dhaka, Acupuncture treatment in Bangladesh, Arthritis treatment in Bangladesh
1 note · View note
suoxi-hospital · 10 months ago
Text
সায়াটিকা সমস্যার কারণে দুই পায়ে Burning Sensation অর্থাৎ জ্বালাপোড়া ও অবশ ভাব লাগত এবং ঘাড় ব্যথার (Neck Pain) সমস্যা ও ঘুমের সমস্যা (Insomnia) ছিল। ৯২ বছর বয়সী রোগী শশী হাসপাতাল থেকে আকুপাংচার চিকিৎসা (Acupuncture Treatment) নিয়ে আজকে তার সুস্থতার অভিব্যক্তি দিলেন।
youtube
1 note · View note
suoxi-hospital · 11 months ago
Text
Tumblr media
নার্ভের রোগের আধুনিক চিকিৎসা আকুপাংচার ও ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা (Acupuncture and physiotherapy treatment) এখন শশী হাসপাতালে (SUO XI Hospital)
0 notes
suoxi-hospital · 11 months ago
Text
যৌন সমস্যা কেন হয়, করণীয়, চিকিৎসা কি? যৌন সমস্যা ঔষধ ছাড়া কি চিকিৎসা সম্ভব? হ্যাঁ, আকুপাংচার চিকিৎসায় ঔষধ ছাড়াই হবে সমাধান | Sexual problems | Erectile dysfunction | Erectile dysfunction treatment
1 note · View note