রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস- কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা | Rheumatoid Arthritis treatment for acupuncture | কোমর ব্যথা- কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা | Lower Back Pain causes and treatment
বাত ব্যথা সহ যেকোনো ব্যথার চিকিৎসা এখন শশী হাসপাতালে (SUO XI hospital)
0 notes
শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যে ৫ খাবার খাবেন
শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যে ৫ খাবার খাবেন
গরম পোশাক আর কম্বল নিয়ে শীত মোকাবিলায় প্রস্তুত তো? শীতের এই প্রস্তুতির তালিকা কিন্তু সঠিক খাবারের নাম ছাড়া অসম্পূর্ণই থেকে যাবে। এসময় খেতে হবে এমন খাবার যা আপনাকে ভেতর থেকে উষ্ণ রাখবে এবং বাড়াবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শীতের আগমনে কিছু শরীরে কিছু সমস্যাও দেখা দিতে পারে। যেমন বাতের ব্যথা, ত্বকের সমস্যা যেমন শুষ্কতা, চুলকানি ইত্যাদি।
শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী থাকার মানে কেবল অসুখ থেকে দূরে…
View On WordPress
0 notes
বাতের ব্যথা কমাতে যে সব খাবার উপকারী
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেরই বাতের ব্যথার সমস্যা দেখা যায়। তবে পুরুষের তুলনায় নারীরা আর্থাইটিস বা বাতের সমস্যায় বেশি ভোগেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আর্থাইটিসের সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের অবশ্যই খাবারের তালিকায় নজর দেওয়া প্রয়োজন। খাবারের তালিকায় এমন কিছু জিনিস রাখা প্রয়োজন, যা বাতের ব্যথার সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
বাতের ব্যথার সমস্যা দূর করার উপকারী খাবার-
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আর্থাইটিসের…
View On WordPress
0 notes
বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে
বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে
আমাদের চারপাশে আজকাল অনেকেই বাতের ব্যথার ভুক্তভোগী। বাতের ব্যথার কারণে হাঁটতে, বসতে, উঠতে পারছেন না। প্রতিটা দিন অসহনীয় কষ্ট পেতে হচ্ছে এই বাতের ব্যথার কারণে। কিন্তু নিয়মিত কিছু কাজ করলে খুব সহজেই বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷ আসুন জেনে নেই, সেই কাজগুলো সম্পর্কে যা আপনাকে মুক্তি দেবে বাতের ব্যথা থেকে-
১. মেরুদণ্ড ও ঘাড় নিচু করে কোনো কাজ করবেন না।
২. বিছানায় শোয়া ও ওঠার সময় যেকোনো একদিকে…
View On WordPress
0 notes
টমেটোর ঔষধি গুন জানি/দৈনিক খাবারের তালিকায় রাখি
টমেটোর ঔষধি গুন জানি/দৈনিক খাবারের তালিকায় রাখি
আজকের বিষয় টমেটোর ঔষধি গুন । আমরা রোজ যে সমস্ত ফল কিংবা সব্জি খাই। তার মধ্যেই এমন কিছু গুণাগুণ রয়েছে, যা বিভিন্ন মারণ রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
এর বেশিরভাগই আমাদের অজানা। কোন সব্জি কোন রোগ প্রতিরোধ করে। তা আমাদের বেশিরভাগ মানুষেরই জানা নেই।
ভালো দিক গুলি (টমেটোর ঔষধি গুন)
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন যে, টমেটোতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
হৃত্পিণ্ডকে…
View On WordPress
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্য��ে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্র��াহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতা���় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষ��� প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি। অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস। স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes