#ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে টমেটো
Explore tagged Tumblr posts
banglaseba · 3 years ago
Text
টমেটোর ঔষধি গুন জানি/দৈনিক খাবারের তালিকায় রাখি
টমেটোর ঔষধি গুন জানি/দৈনিক খাবারের তালিকায় রাখি
আজকের বিষয় টমেটোর ঔষধি গুন । আমরা রোজ যে সমস্ত ফল কিংবা সব্জি খাই। তার মধ্যেই এমন কিছু গুণাগুণ রয়েছে, যা বিভিন্ন মারণ রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এর বেশিরভাগই আমাদের অজানা। কোন সব্জি কোন রোগ প্রতিরোধ করে। তা আমাদের বেশিরভাগ মানুষেরই জানা নেই। ভালো দিক গুলি (টমেটোর ঔষধি গুন) বিজ্ঞানীরা ��ানাচ্ছেন যে, টমেটোতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। হৃত্‍পিণ্ডকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
infobangladesh-blog · 7 years ago
Video
youtube
<iframe allowfullscreen="" frameborder="0" height="270" src="https://www.youtube.com/embed/TeKCJ_HbVjo" width="480"></iframe><br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <h2> <span style="background-color: white; color: #111111; font-family: "roboto" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; white-space: pre-wrap;">টমেটোর উপকারিতা: খাবারের তালিকায় টমেটো রাখুন, অনেক রোগ থেকে রক্ষা পান</span></h2> <span style="background-color: white; color: #111111; font-family: "roboto" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; white-space: pre-wrap;"><br /> <b>টমাটোর পুষ্টিগুণ</b><br /> আমাদের শরীরের রোগ সারাতে শা��সব্জি ও ফলের বিকল্প কিছু হতে পারে না তা সর্বজনবিদিত। আর এরমধ্যে অনেক বড় একটা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে টমাটো। তাই অনেক সময় চিকিৎসকরা বেশি করে টমেটো খেতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আবার চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন টমাটোর মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণে লিউকোপেন যা আপনার কিডনিকে পুরোপুরি সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।তবে টমেটো বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে এর উপকারিতা পুরুষদের তুলনায় বেশী কার্যকরী। তবে একটা কথা  শুধুমাত্র টমাটোতেই যে লিউকোপেন রয়েছে তাই নয়, চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন তরমুজ, পেঁপে এবং আঙুরেও রয়েছে প্রচুর পরিমানে লিউকোপেন।এজন্য চিনের ওহিও-র গবেষকদের মতে, প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় লিউকোপেন যুক্ত ফল বা শাকসব্জি থাকা খুব দরকার।<br /> <br /> যে ১৫ কি উপকারিতার জন্য দৈনন্দিন আপনার খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখবেন<br /> চিনে ৩৮৩ জন মহিলার ওপর পরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা তাদের এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। পরীক্ষা শেষে দেখা গেছে, যে সমস্ত মহিলারা প্রতিদিন খুব বেশী পরিমানে লিউকোপেন যুক্ত শাকসব্জি বা ফল খেয়ে থাকেন তাদের কিডনির ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অন্য মহিলাদের তুলনায় ৪৫ শতাংশ কমে যায়। তবে সবথেকে মজার কথা হল এই লিউকোপেন এর পরিমাণ অন্য শাকসবজির তুলনায় টমাটোতে অনেক বেশি থাকে। আবার চিকিৎসকেরা আশ্বস্ত করেছেন যে সমস্ত মহিলারা কাঁচা টমাটো খেতে পছন্দ করেন না তাঁরা খাবারে কাঁচা টমাটো না রেখে টমাটোর সস ব্যবহার করতে পারেন। সাম্প্রতিক আমেরিকান সোস্যাইটি ফর ক্লিনিক্যাল অনকোলজির বার্ষিক একটা সভায় টমাটোর এই কার্যকারিতা জনসমক্ষে তুলে ধরা হয়েছে।<br /> <br /> ১. টমেটো ক্যানসার প্রতিরোধক: একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হল, ক্যানসার কোষ বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক অ্যানটি-অক্সিডেনট এর প্রাকৃতিক প্রধান উৎস হল টমেটো। তাই আপনি কোন প্রকার সন্ধেহ ছাড়াই ক্যান্সারের ঝুঁকি রোধে খেতে পারেন টম্যাটো।<br /> <br /> ২. রক্তকে স্বাভাবিক রাখতে টমেটো খানঃ শুধুমাত্র একটি টমাটো আপনাকে দিতে পারে দৈনিক প্রয়োজনের ৪০ ভাগ ভিটামিন সি। টমাটোর কিছু বিশেষ উপাদান রয়েছে ভিটামিন এ, পটাসিয়াম এবং আয়রন। এর সব ক’টি উপাদান আপনার রক্তকে স্বাভাবিক ও সবল রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। টমাটোতে থাকা ভিটামিন কে রক্ত পড়া এবং রক্ত জমাট বাঁধা নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া টমেটো রক্ত সংবহনে সাহায্য করে থাকে।<br /> <br /> ৩. টমেটো আপনার হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করবে: টমেটো���ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ , পটাশিয়াম এবং ভিটামিন সি সহ আরও নানা উপাদান। তাই আপনার হৃদযন্ত্র বা হার্টকে কে সুস্থ রাখতে টমেটো খাওয়ার বিকল্প নেই।<br /> <br /> ৪. আপনার দেহের হাড় মজবুত করতে: টমেটো তে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে, যা  আপনার শরীরের হাড় মজবুত করে এমনকি এটা ভাঙ্গা হাড়কে জোড়া লাগায় দ্রুততার সাথে।<br /> <br /> ৫. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ টমাটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। যা আপনার চোখের জন্য অতিপ্রয়োজনীয়। টমেটো দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। রোধ করে রাতকানা রোগ।<br /> <br /> ৬. চুল পড়া কমায়: টমেটোতে যেই পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে, সেটা শুধু আপনার দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করবে না বরং এটা আমাদের চুল পড়া কমায় এবং চুলকে মজবুত করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।<br /> <br /> ৭. কিডনিতে পাথর জমা রোধ করে: আমদের যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে, তারা একটা কাজ করতে পারেন, তারা আজ থেকেই খাদ্যতালিকায় টমেটো রাখবেন। কারণ হল, টমেটো কিডনিতে পাথর জমতে দেয় না এবং আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।<br /> <br /> ৮. ওজন কমাতে টমেটো  খেতে পারেন: যাদের স্থুলতা নিয়ে চিন্তায় আছেন, তারা এই প্রাকৃতিক খাদ্য টমেটো গ্রহণ করতে পারেন। টমেটো আপনাকে ডায়েট করতে সাহায্য করবে। কারন এতে কোন ফ্যাট বা চর্বি নেই। বরং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে টমেটো খেলে আমাদের দেহের অতিরিক্ত চর্বি দূর করে এবং দেহে অতিরিক্ত মেদ জমতে দেয় না।<br /> <br /> ৯. বাতের ব্যথা দূর করে: আমরা হয়ত অনেকেই বাতের ব্যাথাই ভুগে থাকি। তাই যাদের বাতের ব্যথা প্রচণ্ড, তারা আজ থেকে টমেটো খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করবেন, কারণ টমেটো আপনার বাতের ব্যথা অনেকাংশে দূর করতে সক্ষম।<br /> <br /> ১০. হজমশক্তি বৃদ্ধি করেঃ আপনি বদহজমে ভুগছেন? তাহলে একটা কাজ করতে পারেন, আজ থেকে আপনার খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখুন। কারন নিয়মিত টমাটো খেলে হজমপ্রক্রিয়া ভালো থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া অনেকাংশে রোধ করে। তাছাড়া জন্ডিস প্রতিরোধ করে এবং  আমাদের শরীর থেকে টক্সিন সরিয়ে দেয়।<br /> <br /> ১১. ত্বকের সুরক্ষায় টমেটো: আমাদের ত্বকটা আকর্ষণীয় করে তুলতে আমরা কত কিছুই না করে থাকি। টমেটো আমাদের দেহের ত্বককে ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি, তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে রক্ষা করতে পারে। আর এতে করে আমরা পেতে পারি সুন্দর ত্বক।<br /> <br /> ১২. উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্র্ণ করতে টমেটো: যারা উচ্চরক্তচাপের (high blood pressure) সমস্যায় ভুগছেন, তারা আজ থেকে একটা করে টমেটো খেতে পারেন। কারন, তাদের জন্য টমেটো অনেক বেশি ফলদায়ক।<br /> <br /> ১৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করতে টমেটো: ডাক্তারদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ২৫-৩০ গ্রাম টমেটো খেলে প্রাপ্ত বয়স্কদের ডায়াবেটিস (diabetes) নিয়ন্ত্রণ করা টা অনেক বেশি সহজ হয়ে যায়। ডাক্তাররা বলে থাকেন, প্রতিদিন পুরুষদের জন্য ২৫ গ্রাম এবং নারী দের জন্য ৩৫ গ্রাম টমেটো ফলপ্রসূ। চমৎকার ভাবে দেহের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে টমেটো বিশেষ কার্যকরী।<br /> <br /> ১৪. শরীরের পানিশূন্যতা রোধে যখন টমেটো: আমাদের শরীরের পানিশূন্যতা (dehydration) রোধের জন্য টমেটো হ���্ছে অনেকটা প্রাকৃতিক ওষুধের মত । আমাদের শরীরে শক্তি যোগায় এই টমেটো।</span>
0 notes
banglalifestyletips · 7 years ago
Video
youtube
শীতের সবজির শত উপকার ফুলকপির উল্লেখযোগ্য পুষ্টি উপাদান, ক্যালসিয়াম, লৌহ ভিটামিন বি১ ও বি২। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে, মাংসপেশির সঙ্কোচনজনিত ব্যথা দূরীকরণে আর লৌহ রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে। বাজারে উপস্থিত আরেকটি পছন্দের শস্যদানা জাতীয় সবজি হচ্ছে মটরশুঁটি। মটরশুঁটিতেও রয়েছে ফুলকপির মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান ও ভিটামিন। প্রতি ১০০ গ্রাম ফুলকপি ও মটরশুঁটিতে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ যথাক্রমে ৪০ মি.গ্রা. ও ২৬ মি.গ্রা. এবং লৌহের পরিমাণ উভয় ক্ষেত্রেই ১.৫ মি.গ্রা.। লালশাক ভিটামিন ‘এ’-তে ভরপুর। লালশাক নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে এবং অন্ধত্ব ও রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা যায়। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে ও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। লালশাকের বিটাক্যারোটিন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে। ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও লালশাক যথেষ্ট উপকারী। এ ছাড়াও এটি শরীরের ওজন হ্রাস, পরিপাকে সহায়তা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
গাজর রূপেগুণে অনন্য একটি সবজি। খাবার হিসেবে গাজরের ব্যবহারও নানাবিধ। কাঁচা ও রান্না করা উভয় অবস্থাতেই এটি গ্রহণ করা যায়। গাজরে রয়েছে সর্বোচ্চ পরিমাণ বিটা��্যারোটিন। প্রতি ১০০ গ্রাম গাজরে এই বিটাক্যারোটিনের পরিমাণ প্রায় ১৮৯০ মাইক্রোগ্রাম (সূত্র : বিদেশি ম্যাগাজিন) এবং ক্যালসিয়াম প্রায় ৮০ মি.গ্রা.। তাছাড়া গাজরে রয়েছে লাইকোপেন নামের উপাদান, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। গাজরের গুণ অনেক। গাজর ত্বক ও চুলকে রোদের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। তবে গাজর ত্বকে বা চুলে মেখে লাভ হবে না। গাজর কাঁচা খেতে হয় কিংবা অল্প সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে। গাজর মহিলাদের ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। চোখের ছানি, রাতকানা, হৃদরোগসহ কিছু ক্যান্সার প্রতিরোধে গাজর ভূমিকা রাখে। এই সময়ের আরো একটি আলোচিত সবজির নাম টমেটো। প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে টমেটো ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। টমেটোর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান লাইকোপেন। এই লাইকোপেন দেহকোষ থেকে বিষাক্ত ফ্রি রেডিক্যালকে সরিয়ে প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। গবেষকরা বলেছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত চারবার টমেটো খায় তাদের ক্ষেত্রে প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি ২০ শতাংশ কমে যায়, আর সপ্তাহে ১০ বার খেলে ঝুঁকি ৫০ শতাংশে নেমে আসে। তবে এই উপকার পেতে হলে তারা পাকা টমেটো এবং রান্না করা কিংবা সস করা টমেটো খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
শিমে অন্যান্য সবজির মতো প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আছে। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হার্টের জন্য ভালো এবং প্রতিরোধ করে ক্যান্সারও। এ ছাড়া প্রচুর তন্তু থাকার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং কমায় রক্তের কোলেস্টেরল। তবে শিমের চেয়ে বীজ ব��শি পুষ্টিকর। আমিষের পরিমাণ শিমের চেয়ে বীজে ছয় গুণ বেশি। খাদ্যশক্তি শিমের চেয়ে বীজে সাত গুণ বেশি। মোট খনিজ পদার্থ শিমের চেয়ে বীজে তিন গুণ বেশি। আয়রনের পরিমাণ শিমের চেয়ে বীজে দ্বিগুণ বেশি। শিমে আমিষের পরিমাণ কচুশাক, লালশাক ও মটরশুঁটি ছাড়া সব শাকসবজির চেয়ে বেশি আছে। ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কচুশাক ও লালশাক ছাড়া সব শাকসবজির চেয়ে কয়েক গুণ বেশি আছে। ভিটামিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও মিনারেল-সমৃদ্ধ জনপ্রিয় শীতকালীন সবজি মুলা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। মুলায় খাদ্যশক্তি কম, তন্তু বা ফাইবার বেশি এবং আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি থাকার কারণে চল্লিশোর্ধ্ব স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য এটি একটি আদর্শ খাবার হতে পারে। যারা ডায়েটিং করছেন তাদের জন্য মুলা একটি দরকারি খাবার। মুলার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট লিউটিন চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে। ভিটামিন বি৬, রিবোফ্ল্যাভিন মুখের ঘা প্রতিরোধ করে। কাঁচা মুলা থেকে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড গ্রহণ করা সম্ভব, যা মাড়ির সুস্থতা রক্ষা করবে। আর ফলিক অ্যাসিড দেহের রক্ত বাড়ায়। ত্বকের সজীবতা রক্ষায় বিটাক্যারোটিন বিশেষভাবে সহায়তা করে। মুলার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট-ফ্ল্যাভনয়েডস হূিপণ্ডের রক্তনালী তথা হূদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া খাদ্য থেকে প্রাপ্ত কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেওয়ার মাধ্যমে রক্তের কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে মুলা। ডা. সজল আশফাক নাক কান ও গলা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
0 notes
sabihaislamjoya · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ��লে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, ���লিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
jannatrahmantithi · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
jayontirahmantapshi · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
aadilaaabidah · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
nilimarahmanchoity · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
tridhachoudhury · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
swastikamukherjee · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
payelsarkar · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
mimichakraborty · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে প���রে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
koelmallick · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
enasaha · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes
sohanafahimmim · 8 years ago
Photo
Tumblr media
গেঁটেবাতের ব্যথা সারাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন হঠাৎ পায়ের বুড়ো আঙুলে তীব্র ব্যথায় মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলেন, আঙুলের গোড়া ফুলে লাল, প্রচণ্ড গরম। আঘাত পাননি বা সংক্রমণ হওয়ার মতো কিছু ঘটেছে বলেও মনে করতে পারছেন না। তাহলে আপনি সম্ভবত গাউট বা ইউরেট ক্রিস্টাল প্রদাহজনিত গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী। যাঁদের সমস্যা হতে পারে পারিবারিক ইতিহাস, বয়স, ওজনাধিক্য, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল ও উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার, কিছু ওষুধ যেমন থায়াজাইড, অ্যাসপিরিন এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কারণ খাদ্যের পিউরিন শরীরে ব��পাক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভেঙে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়, যা রক্তে মিশে অবশেষে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত তৈরি হলে বা কিডনির অকার্যকারিতায় বের হতে না পারলে তা রক্তে জমা হতে পারে। এর ফলে সন্ধির ভেতর ইউরেট ক্রিস্টাল তৈরি হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে ও বাত হয়। চিকিৎসা তীব্র ব্যথার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি নিজের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।  দিনে ২-৪ লিটার তরল পান করুন, যার বেশির ভাগ পানি।  অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।  মধ্যম মাত্রায় আমিষ গ্রহণ করুন। চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।  ওজনাধিক্য থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনুন। দ্রুত ওজনহ্রাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  উচ্চমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন: মুরগির চামড়া, মগজ, গিলা, কলিজা, চর্বিযুক্ত গরু-খাসির মাংস, মগজ, হাঁস, কবুতর, মাংসের স্যুপ, পায়া। মাছের মাথা, মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শুঁটকি মাছ, ইলিশ, কই মাছ, মসুর ডাল, অরহর ডাল, মটর, ছোলা। নারকেল, নারকেলের দুধ, টিনজাত খাবার, টমেটো সস।  স্বল্পমাত্রার পিউরিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন। যেমন: নদী/মিঠা পানির তৈলাক্ত মাছ, মুরগির মাংস, কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ, ননীবিহীন দুধ, কাঁকরল, পটোল, শসা, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙে, অলিভ, সানফ্লাওয়ার, কর্ন তেল, চা-কফি সীমিত, প্রচুর পানি, আলু, মিষ্টি আলু, মুলা, লাউ, কাঁচা পেঁপে, সবুজ বাঁধাকপি।
0 notes