#ক্লিনিক্যাল
Explore tagged Tumblr posts
Text

ব্যাঙ্গালোরের শীর্ষ ইউরোলজিস্ট ডাঃ মোহন কেশবমূর্তি চ্যালেঞ্জিং ইউরোলজিক্যাল অবস্থার মুখোমুখি অনেক রোগীর জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন, যা ভারত এবং তার বাইরেও ব্যক্তিদের আকর্ষণ করে। দেশে ইউরোলজিক্যাল ক্লিনিক্যাল কেয়ারের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখাই তার অঙ্গীকার।
0 notes
Text
ডা: জান্নাতুল মাওয়া এমবিবিএস, ডিসিপি(বিএসএমএমইউ) এক্স ক্লিনিক্যাল প্যাথলজিষ্টটিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ডাঃ জান্নাতুল মাওয়া যে যে সেবা প্রদান করেনঃ রক্ত পরীক্ষা টিস্যু পরীক্ষা প্রস্রাব পরীক্ষা কফ পরীক্ষা হরমোন পরীক্ষা ক্যান্সার নির্ণয় কিডনি ও লিভার কার্যকারিতা পরীক্ষা অটোইমিউন রোগ নির্ণয় জেনেটিক ডিসঅর্ডার পরীক্ষা সংক্রমণ পরীক্ষা
0 notes
Text
বাংলাদেশে মেডিকেল শিক্ষার মান উন্ননয়েন করণীয়:
১.ইন্টিগ্রেটেড কারিকুলাম: বিষয়গুলোকে আলাদা ভাবে পড়ানো না করে ইন্টিগ্রেটেড (একত্রীকৃত) কারিকুলাম চালু করা দরকার। এতে শিক্ষার্থীরা রোগের বায়োমেডিক্যাল, ক্লিনিক্যাল, এবং সামাজিক দিকগুলো সম্পর্কে একটি সমন্বিত ধারণা পাবে।
২.প্র্যাকটিক্যাল শিক্ষার উপর জোর: পুস্তকভিত্তিক শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্লিনিকাল স্কিল, পেশেন্ট ম্যানেজমেন্ট, এবং প্র্যাকটিক্যাল জ্ঞান বাড়ানোর জন্য আরও সুযোগ দেওয়া উচিত। তাদের ফাস্ট ইয়ার থেকেই হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে নিয়মিত অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দেওয়া দরকার।
৩.সময়োপযোগী পাঠ্যসূচি: বর্তমান সময়ের রোগ এবং চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে পাঠ্যসূচিতে আপডেট প্রয়োজন। নতুন চিকিৎসা প্রযুক্তি, জিনোমিক্স, টেলিমেডিসিন, এবং অন্যান্য আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা পদ্ধতি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়া জরুরি।
৪.কমিউনিকেশন এবং ইথিক্স: শুধু মেডিকেল জ্ঞানই নয়, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভালো কমিউনিকেশন স্কিল এবং চিকিৎসা ইথিক্সের (নৈতিকতা) প্রতি সচেতনতা বাড়ানোও প্রয়োজন। রোগী এবং তাদের পরিবারের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়, কিভাবে একটি আন্তরিক চিকিৎসক-রোগী সম্পর্ক গড়ে তুলতে হয়, সেই বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া উচিত।
৫.পরীক্ষা পদ্ধত��তে পরিবর্তন: পরীক্ষার পদ্ধতি শুধুমাত্র মুখস্থবিদ্যা নির্ভর না করে, সমস্যা সমাধান, ক্লিনিক্যাল রিজনিং এবং প্র্যাকটিক্যাল স্কিলের মূল্যায়নে পরিবর্তন আনা দরকার। এমনকি নিয়মিত ফিডব্যাকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উন্নতির ক্ষেত্র চিহ্নিত করা উচিত।
৬.মানসিক স্বাস্থ্য সেবা: শিক্ষার্থীদের উপর চাপ কমাতে এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে সহায়তা করতে কলেজগুলোতে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা এবং কাউন্সেলিং সেশন চালু করা দরকার। শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে সুস্থ রাখার জন্য এ ধরনের সেবা অপরিহার্য।
৭.আধুনিক শিক্ষা প্রযুক্তি: মেডিকেল শিক্ষায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো উচিত। ভার্চুয়াল রিয়ালিটি, সিমুলেশন, এবং অনলাইন রিসোর্সের ব্যবহার শিক্ষার্থীদের শিক্ষাকে আরও কার্যকরী এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে।
৮.ফ্যাকাল্টি উন্নয়ন: শিক্ষকদের নিয়মিত ট্রেনিং এবং উন্নতিতে জোর দেওয়া উচিত। নতুন শিক্ষণ পদ্ধতি, প্রযুক্তি, এবং ছাত্রদের মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ তাদের শিক্ষাদানের মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।
0 notes
Text

Covid 19 and Co-morbidity
সাক্ষাৎকার নিলাম পিয়ারলেস হসপিটাল অ্যান্ড বি কে রায় রিসার্চ সেন্টারের নেফ্রোলজি এবং ডায়ালিসিস বিভাগের ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর ডাঃ শৌভিক সুরালের
1 note
·
View note
Text
কোন কোন খাবার খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়?
ডাঃ অনন্যা ভৌমিক জানিয়েছেন, প্রথমত অনেকেরই অভ্যাস থাকে সকালে ব্ল্যাক কফি খাওয়ার। যদি দিনের শুরুতেই একেবারে প্রথমে খাওয়া হয় তাহলে যাদের অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে তারা অসুবিধায় পড়তে পারেন। পেট ভার হয়ে থাকা, বদহজমের সমস্যা হতে পারে। ব্ল্যাক টি নিরাপদ। সকালে খালি পেটে ফ্রায়েড ফুড খেলেও এমন অসুবিধা আসতে পারে। রাত ঘুমের একটা লম্বা বিরতির পর ফ্রায়েড ফুড খাওয়া একেবারেই বাঞ্চনীয় নয়। তাতেও নানা শারীরিক অসুবিধা হতে পারে। এছাড়া খালি পেটে প্রথমেই টক ফল খাওয়াতেও অনেকের ব্লটিং হয়। প্রচন্ড তেল মশলাদার, ঝাল খাবারও দিনের শুরুতেই এড়িয়ে যাওয়া ভাল। একেবারে খালি পেটে খেলে সারা দিনের হজম ক্ষমতার ওপর একটা চাপ পড়ে। যাদের গ্যাসট্রিক আলসার আছে, গ্যাসট্রাইটিসের প্রবলেম আছে তাদের সকালে বুঝে খেতে হবে।
ব্ল্যাক কফি , ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট , ওয়েলনেস কনসালট্যান্ট ডাঃ অনন্যা ভৌমিক , ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং , টক ফল ,
youtube
বিনোদনের খবর , পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি ,
Stay connected and follow us for more content like this ! We are active on Facebook, Instagram and YouTube, where you will find a collection full of inspiring posts. Join our community and embark on a journey of cultural exploration and artistic wonder. Be a part of our vibrant online presence by connecting with us today.
Facebook : https://www.facebook.com/JiyoBangla
Instagram : https://www.instagram.com/jiyobangla/?hl=en
YouTube : https://www.youtube.com/c/JiyoBangla
0 notes
Text
ডঃ রাহুল ভার্গব, ফোর্টিস হাসপাতাল গুরগাঁওয়ের ক্লিনিক্যাল হেমাটোলজি এবং বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বিভাগের পরিচালক, লিম্ফোমা চিকিৎসায় প্রাথমিক রোগ নির্ণয়ের তাৎপর্যের উপর জোর দেন।
#��ড. বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া ইন্ডিয়া”#“সেরা পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লি”#“ড. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস দিল্লি”#“ডা. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক বেস্ট অনকোলজিস্ট দিল্লি”#“ডাঃ বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লির সাথে যোগাযোগ করুন”#“ড. বিকাশ দুয়ার যোগাযোগ নম্বর”#“ড. বিকাশ দুয়ার ইমেল ঠিকানা”
0 notes
Text
আসছে যক্ষ্মার টিকা, চলতি বছরই চালু হতে পারে
সত্যখবর ডেস্ক: আসছে যক্ষ্মার টিকা। একবার নিলেই সারা জীবন চলে যাবে। যক্ষ্মার টিকা শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাইকে দেয়া হবে। বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা আক্রান্ত কমানোর লক্ষ্যেই সামনে জনগোষ্ঠীর সবাইকে টিকা দেয়া হবে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে জাতিসঙ্ঘের অধিবেশনে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের একযোগে সম্মতি ও অঙ্গীকারের পরই শুরু হবে যক্ষ্মার টিকা দেয়ার কাজ বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি অব…

View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Text
দেশে সূঁচবিহীন করোনার টিকা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন পেলো
নিউজনাউ ডেস্ক: করোনা প্রতিরোধী সুইবিহীন টিকা আবিষ্কার করেছেন সুইডেনের একদল বিজ্ঞানী। এখন মানবদেহে এ টিকার ট্রায়াল করা হবে। এ জন্য বেছে নেয়া হয়েছে বাংলাদেশকে। বিষয়টি আমলে নিয়ে ইতোমধ্যে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি)। এর আগে পাউডারের মতো নাক দিয়ে নেয়ার সেই টিকা সুইডেনে প্রাণীর দেহে পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সেখানে শতভাগ সফলতা পাওয়া গেছে। এখন মানুষের দেহে…

View On WordPress
0 notes
Text
বঙ্গভ্যাক্স টিকার ট্রায়াল ৬৪ জনের ওপর প্রয়োগের অনুমোদন
বঙ্গভ্যাক্স টিকার ট্রায়াল ৬৪ জনের ওপর প্রয়োগের অনুমোদন
টপ নিউজ ডেস্ক : গ্লোব বায়োটেকের উদ্ভাবিত করোনার টিকা ‘বঙ্গভ্যাক্স’ মানবদেহে ট্রায়ালের (পরীক্ষামূলক প্রয়োগ) প্রথম ধাপে ৬৪ জনের ওপর পরীক্ষা করার অনুমতি পাওয়া গেছে। বঙ্গভ্যাক্স টিকার সিআরও (ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান) হিসেবে কাজ করছে ক্লিনিক্যাল রিসার্স অর্গানাইজেশন লিমিটেড। গ্লোব বায়োটেকের হয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনাকারী দলের প্রধান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব…

View On WordPress
#‘বঙ্গভ্যাক্স#টপ নিউজ২৪ অনলাইন ডটকম#বঙ্গভ্যাক্স টিকার সিআরও (ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান) হিসেবে কাজ করছে ক্লি
0 notes
Text
বঙ্গভ্যাক্স’র ট্রায়াল হবে ঢাকার হাসপাতালে
বঙ্গভ্যাক্স’র ট্রায়াল হবে ঢাকার হাসপাতালে
বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেকের উদ্ভাবিত কোভিড-১৯-এর ভ্যাকসিন বঙ্গভ্যাক্স মানব শরীরে পরীক্ষামূলক প্রয়োগের (ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের) আবেদন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। অনুমোদন পেলে ট্রায়ালের জন্য সাত থেকে দশদিনের মধ্যে ঢাকার যেকোন একটি বেসরকারি হাসপাতালে একশর মত স্বেচ্ছাসেবকের উপর টিকাটি প্রয়োগ করা হবে। রোববার (১৭ জানুয়ারি) মহাখালীতে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলে (বিএমআরসি) এ…

View On WordPress
#ক্লিনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন#গ্লোব বায়োটেকের#বাংলাদেশের ওষুধ#বিশ্বের বিভিন্ন দেশের#সংবাদ সম্মেলন করে
0 notes
Text
ডা: সরদার মো: আবু হুরায়রা
এমবিবিএস, এমসিপিএস(ক্লিনিক্যাল প্যাথলজী), এমডি(প্যাথলজী) কনসালটেন্ট প্যাথলজিষ্ট সহকারী অধ্যাপকপ্যাথলজী বিভাগরাজশাহী মেডিকেল কলেজ চেম্বার পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লি: রাজশাহী। ভবন – ২ সময়: কনসালটেন্ট প্যাথলজিষ্টফোন নম্বর এর জন্য : সিরিয়ালের জন্য কল করুন: 01317823580
0 notes
Photo

চীনে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের দ্বিতীয় ধাপে করোনা ভ্যাকসিন চীন করোনার ডোজ নির্ধারণ এবং এর কার্যকারিতা ও সুরক্ষার জন্য আরও মূল্যায়ন করার লক্ষ্যে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের দ্বিতীয় ধাপ শুরু করেছে। রোববার (২১ জুন) চীন এ তথ্য জানায়।
0 notes
Photo

চীনে আরও দুটি ভ্যাকসিনের ‘ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল’ অনুমোদন নতুন ভ্যাকসিন দুটি তৈরি করছে চীনা ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল গ্রুপের উহান ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টস ও বৈইজিং ভিত্তিক সিনোভাক বায়োটেক।
0 notes
Text
যে ১০ কারন জানলে আপনি আজ থেকেই ত্বীন ফল বা ডুমুর খাওয়া শুরু করবেনঃ
পবিত্র কুর-আনে বর্ণিত ত্বীন ফলের গুণের শেষ নেই -যে ১০ কারন জানলে আপনি আজ থেকেই ত্বীন ফল বা ডুমুর খাওয়া শুরু করবেনঃ
প্রায় সকল ধর্মেই ডুমুর কিংবা ত্বিন গাছের একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে …
পবিত্র কুর-আনে ত্বীন নামে একটি সুরা আছে যেখানে মহান আল্লাহ ত্বীন ফলের নামে কসম খেয়েয়েছেন, আবার হযরত আদম ও মা হাওয়া আল্লাহর নিষেধ অমান্য করে গন্ধম খাওয়ার পর যখন বস্ত্রহীন হয়ে পরেছিলেন তখন এই ত্বীন ফলের পাতা দিয়েই লজ্জা নিবারন করেছিলেন, তাতে স্পস্ট করে বুঝা যায় ত্বিন গাছ জান্নাতেও আছে অর্থাৎ ত্বীন একটি জান্নাতী ফল,বিজ্ঞানীরা কুর-আন গবেষনা করে এই ফলের যাদুকরী গুনাগুন আবিস্কার করেছেন এবং ভারত সহ পশ্চিমা বিশ্বে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের মধ্যে এর চাহিদা ব্যপক ভাবে বেড়েছে। সাথে সাথে বেড়ে চলেছে এর বানিজ্যিক উৎপাদন, অথচ এখন ও আমরা অনেকেই এই মহা বকতময় ও গুন সম্পূর্ণ ফলের ব্যপারে তেমন কিছুই জানিনা, আসুন আজ জেনে নিই পবিত্র কুর-আনে উল্লেখিত ত্বীন ফলের গুনাগুন সমপর্কে-ডুমুর ফলে প্রচুর পরিমান vitamin A,Vitamin C,Vitamin K,B Vitamins,Potassium,Magnesium,Zinc,Copper,Manganese,Ironবিদ্যমান, যাতে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে প্রতিদিন ত্বীন ফল খাওয়া কতটা জরুরী, তো আসুন আলচনা করি সেই ১০ টি কারন নিয়ে , যে কারনে আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ত্বীন ফল তথা ডুমুর থাকা উচিতঃ
১। পুরুষত্ব ও নারীর যৌন স্বাস্থ্যঃ
প্রাচীন গ্রীকদের মতে, ত্বীন হলো একটি পবিত্র ফল এবং একটি প্রাকৃতিক আফ্রোডিসিয়াক হিসাবে বিবেচনা করা হত। এটি যৌন উর্বরতা এবং প্রেমের প্রতীক। প্রাচীন ভারতেও ত্বীন দুধের সাথে একত্রিত করে খাওয়া হত। যেহেতু এটি দস্তা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজগুলি দিয়ে বোঝায়, উপাদান গুলি বৈজ্ঞানীক ভাবে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখে। তদুপরি, একটি ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবে, অল্প বয়সী মেয়েদের প্রায়শই পিএ��এস সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে ত্বীন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গবেষণায় আরও দেখা গেছে যেহেতু শুকনো ডুমুরগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারের একটি উচ্চ উৎস, তাই এটি নারীদের মেনোপোসাল স্তন ক্যান্সার এবং হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।
২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনেঃ
ডুমুর কোন ঝোপঝারের সাধারন উদ্ভিদ নয় , গবেষনায় জানা গেছে , যে ডুমুরের পাতার রসে উপস্থিত পলিফেনন ডায়াবেটিসের সকল লক্ষনকে নিয়ন্ত্রন করে , ২০১৬ সালে ইদুরের উপর একটি গবেষনা চালিয়ে দেখা গেছে যে , ত্বীন পাতার রসে উপস্থিত ফিকুসিন ইন্সুলিনের বিকল্প একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে, ২০০৩ সালে করা একটি গবেষনায় দেখা যায় যে ত্বীনের নির্যাস রক্তের ফ্যাটি এসিড ও ভিটামিনE র লেভেল কে স্বাভাবিক রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা পালন করে।ডুমুরের উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান দেহে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে, এইভাবে খাওয়ার পরে শর্করা কী পরিমাণ পরিমাণে শোষিত হয় তা পরীক্ষা করে রাখে। ডায়াবেটিস রোগীদেরজন্য সহায়ক উচ্চ পটাসিয়ামযুক্ত খাদ্য বলা হয়।গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে ডুমুরগুলিতে উপস্থিত ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করতে এবং টাইপ -2 ডায়াবেটিসে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
৩। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন, হার্ট ও কিডনি সুরক্ষায়ঃ
ত্বীন ফলে থাকা পটাশিয়াম মানব শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা রাখে পটাসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ, যা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এবং এর নিয়মিত সেবন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে কারণ এটি সোডিয়ামের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলিকে মোকাবেলা করতে পারে।যেহেতু আমরা এমন একটি পৃথিবীতে বাস করি যেখানে আমরা ক্রমাগত প্রক্রিয়াজাত ভেজাল খাবার এর উপর নির্ভর করি, যার মধ্যে উচ্চ সোডিয়াম উপাদান থাকে তাই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাদ্য আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। এটি রক্ত সঞ্চালন এবং হজমজনিত অসুস্থতায়ও সহায়তা করতে পারে।জাপানের শিগা মেডিকেল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি কর্তৃক করা একটি সমীক্ষা অনুসারে, এটি বলেছে যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য, পটাসিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট গ্রহণ আপনাকে হার্ট ও কিডনি জনিত অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে পারে।
৪। হার্টের সুরক্ষায় ডুমুরঃগবেষণায় দেখা গেছে যে ডুমুর মানব দেহে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করতে সহায়তা করে যা চর্বিযুক্ত কণা যা রক্ত প্রবাহে সঞ্চালিত হয় এবং হৃদরোগের একটি প্রধান কারণ , তাছাড়া রক্তচাপ হ্রাস করার বৈশিষ্ট্যযুক্ত শুকনো ত্বীন ফলের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীর থেকে ফ্রি র্যাডিক্যালকে নির্মূল করতে সহায়তা করে, যা দীর্ঘকালীন করোনারী ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং করোনারি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে
৫। কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করতে ডুমুরঃ
ডুমুরগুলিতে উচ্চ আঁশযুক্ত উপাদানগুলি একটি স্বাস্থ্যকর হজম ব্যবস্থা ও পরিপাকতন্ত্র বজায় রাখতে সহায়তা করে, এইভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে। নিয়মিত অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখার জন্য আঁশগুলি প্রয়োজনীয় এবং নিয়মিত খাওয়ার সময় ত্বীন ফলের মতো খাদ্য হজম কে অনেক শক্তিশালী করে তোলে।
৬। হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখে ডুমুরঃ
শুকনো ত্বীন ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস। মানবদেহের খনিজগুলির প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে প্রতিদিন প্রায় 1000 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। যেহেতু ক্যালসিয়াম শরীর দ্বারা উত্পাদিত হয় না, তাই আমরা যা খাই তা কেবল দেহের প্রয়োজনে অবদান রাখে। প্রায়শই আমরা দুধ থাকা সত্ত্বেও সেট প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ব্যর্থ হই, যা ক্যালসিয়ামের সর্বোচ্চ উৎস।সুতরাং আমাদের হাড়ের সুরক্ষায় ক্যালসিয়ামের অনন্য উৎস হিসাবে আমরা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ত্বীন যোগ করতে পারি আজ থেকেই।
৭। ত্বকের চিকিতসায়ঃ
ত্বকের নানা ধরনের সমস্যার সমাধান করতে পারে এই ত্বীন ফলের নিয়মিত আহার, যেমন একজিমা , ভ্যাটিলিগো , সেরিয়াসিস ইত্যাদি – আরও অনেক সমস্যায় ত্বীন ফলের ভুমিকা নিয়ে গবেষনা চলমান।ত্বীন এ অনেক গুলি ভিটামিন , মিনারেল ও এন্টি অক্সিডেন্ট থাকায়, নিয়মিত ডুমুর সেবন আপনাকে অনেক লাবন্যময় করে তুলবে, নিয়মিত খেয়ে নিজেই পরীক্ষা করে নিন , নিশ্চিত ভাবে আমি বলতে পারি, কিছুদিন পরে আয়নায় নিজের লাবন্যদীপ্ত চেহারা দেখে আমাদের উপর আপনি খুশি-ই হবেন।
৮। চুলের যত্নেঃ
বিশ্ব নামকরা সকল কোম্পানিই তাদের শ্যাম্পূতে ডুমুরের নির্যাস ব্যাবহার করে, এটি চুল কে ভেতর থেকে শক্তিশালী ও ময়শ্চারাইজ করে থাকে।একটি গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে যে , ডুমুরে থাকে জিংক ও কপার চুল পরা রোধে সাহায্য করে। জিংক চুল পুরুদ্ধারে সাহায্য করে থাকে।আরেকটি পরীক্ষায় জানা গেছে মনোপোজের সময় মহিলাদের চুল পরা রোধে ত্বীন ফলের বিশেষ ভুমিকা রয়েছে। মুলতঃ ডুমুরে থাকা zinc,copper,selenium,magnesium,calcium,B vitamins, vitamin C উপাদান গুলি চুলের পরিচর্চার ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে সহায়ক।
৯ । ওজন কমাতে কিংবা বাড়াতে ডুমুরঃ
ত্বীন ফলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার বিদ্যমান তাই আপনার ওজন কমানোর প্রয়োজনে আজই আপনার দৈনিক খাবারের তালিকায় ডুমুর যোগ করে নিন , গবেষনায় জানা গেছে ত্বীন পরিপাকতন্ত্রকে সবল করে তোলে , উন্নত মেটাবলিজম নিশ্চিত করে।শুধু সুন্দর পরিপাকই নয় , ত্বীন ফলে ফাইবার আপনাকে ক্যান্সা�� ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস এর ঝুকি মুক্ত রাখবে ।আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় জানা গেছে , ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরী কমাতে সক্ষম, তবে শুকনা ডুমুর পরিমিত খাওয়া জরুরি বলে তারা জানিয়েছেন , কারন ডুমুর বেশী পরিমানে খেলে আবার আপনার ওজন বাড়বে।
সেজন্য ত্বীন ফলকে বলা হয় “One of the best Weight management diet” , যার একই সাথে ওজন কমানো ও বাড়ানো উভয় ক্ষমতাই রয়েছে।
১০। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
এখন পর্যন্ত ত্বীন খাওয়ার কোন বড় রকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সন্ধান করতে পারেন নি গবেষকরা, তবে ত্বীন মোরাসি (Moraceae) পরিবারের সদস্য , এই পরিবারের অন্যন্য খাবার যেমন কাঁঠাল, ওসেজ কমলা কিংবা আপেলে যদি আপনার এলার্জি থাকে সেক্ষেত্রে ত্বীন ফলেও আপনার এলার্জি হওয়ার সম্ভবনা আছে।তাছাড়া ত্বীন ফলে থাকা ভিটামিন K, পাতলা রক্তকে ঘন করে , এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি যদি রক্ত পাতলা করার জন্য ওষুধ সেবন করেন যেমনঃ warfarin (Coumadin) সেক্ষেত্রে তাদের দৈনিক না খাওয়াটাই ভালো, তবে খেতে পারবেন না এমন নয়, পরিমিত পরিমান খেতে কোন বাধা নেই।পরিশেষে একটি কথা, আমরা বিভিন্ন বিদেশী জার্নাল, চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের লেখা ব্লগ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সহজ ভাবে আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেস্টা করি, যা সময়ও কস্ট সাপেক্ষ , তাই আপনার যদি এই লেখাটি একটু ও ভালো লাগে, তাহলে দয়াকরে কমেন্ট বক্সে একটি কমেন্ট করুন, প্রিয়জনদের সাথে পোস্ট টি শেয়ার করুন । এতে আমদের উতসাহ বাড়বে, ভবিষ্যতে আরো ভালো কোন হেলথ কিনবা ফুড টিপস লিখতে। ধন্যবাদ
1 note
·
View note
Text
১৩২ কেজি ওজন কমিয়ে যেভাবে আজ ৭০ কেজিতে পাপিয়া সেন
১৩২ কেজি ওজন কমিয়ে যেভাবে আজ ৭০ কেজিতে পাপিয়া সেন
আর সেটা থাকলে ১৩২ থেকে ৭০-ও হওয়া যায়। বছর দুয়েক আগেও পাপিয়া সেন ভট্টাচার্য যখন নাকতলা থেকে বেলেঘাটার স্কুলে এসে পড়াতেন, তাঁর ওজন ছিল ১৩২ কিলো। এই সে দিনই অচেনা দু’জন ব্যক্তি এসে নমস্কার করে বলেছেন, ‘‘কী করে এই অসম্ভবকে সম্ভব করলেন? অস্ত্রোপচার করলেন, নাকি অন্য কিছু?’’ ৫০ বছরের পাপিয়াদেবী এখন ৭০.৫ কিলো।
তাঁর দাবি, অস্ত্রোপচার নয়, সকাল-রাত ঘাম ঝরানো শারীরচর্চাও নয়, স্রেফ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করেই…
View On WordPress
#১৩২ কেজি থেকে ৭০#featured#ওজন#ওজন কমালেন কীভাবে#ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা#ওজন বেশি#ক্লিনিক্যাল#চিকিৎসা#ডায়াবেটিস#পাপিয়া সেন#মহিলা যৌনাঙ্গ#মহিলাদের প্রস্রাব#মহিলাদের মাসিক#মেডিকেল#মেডিকেল পরামর্শ#সুষম খাদ্য
0 notes