#সামাজিক মাধ্যম
Explore tagged Tumblr posts
Text
Meta’s Facebook, Instagram Acted Against Over 1 Cr ‘Child Endangerment’ Content Pieces in 2023 - News18
মেটা, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের মূল সংস্থা, 2023 সালে নগ্নতা, শারীরিক নির্যাতন এবং যৌন শোষণের পরিপ্রেক্ষিতে শিশু বিপদের সাথে সম্পর্কিত 1 কোটিরও বেশি সামগ্রীর বিরুদ্ধে কাজ করেছে। তথ্য প্রযুক্তি (ইন্টারমিডিয়ারি গাইডলাইনস অ্যান্ড ডিজিটাল মিডিয়া এথিক্স কোড) বিধিমালা, 2021-এর অধীনে Meta’s India মাসিক রিপোর্�� অনুসারে, জানুয়ারী 2023 থেকে ডিসেম্বর 2023 পর্যন্ত এই ধরনের 1,21,80,300 কোটি কন্টেন্টের…
View On WordPress
0 notes
Text
কিভাবে Tik Tok এ অর্থ উপার্জন করা যায়
কিভাবে Tik Tok এ অর্থ উপার্জন করা যায়
যারা চান তাদের জন্য টিকটক একটি দুর্দান্ত প্ল্যাটফর্ম ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করুন. এটি একটি খুব জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ যা আপনাকে ছোট মিউজিক ভিডিও এবং কমেডি স্কেচ তৈরি করতে দেয়। এটি অনেক উপায়ে ইনস্টাগ্রামের মতো, কিন্তু ছবি শেয়ার করার পরিবর্তে, আপনি শর্ট-ফর্ম ভিডিও শেয়ার করতে পারেন। Tiktok এর একটি বিশাল ব্যবহারকারী বেস রয়েছে এবং প্রতিদিন বাড়ছে। যারা ইন্টারনেটে অর্থোপার্জন করতে চান…
View On WordPress
0 notes
Text
ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়
বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো ফেসবুক। ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় খুবই সহজ, আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি প্রতি মাসে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
যুগের কল্যাণে আমাদের সবাই কেউ না কেউ ফেসবুকের সাথে জড়িত রয়েছি। আমরা সাধারণত প্রতি দিনই এই ফেসবুকে প্রচুর সময় ব্যয় করে থাকি। আপনি হয়তোবা এতোদিন শুনেছে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়। কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে ফেসবুক থেকেও লক্ষ টাকার উপরে ইনকাম করা যায়। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ফেসবুক থেকে আবার কিভাবে ইনকাম করা যায়? আপনার সমস্ত প্রশ্নের জবাব এই আর্টিকেলের মাধ্যমে দেয়ার চেষ্টা করবো। আজকের এই পোষ্টে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় এবং কিভাবে মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই ফেসবুক থেকে লক্ষ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন সেই সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে। চলুন জেনে নেই বিস্তারিত।
কিভাবে ফেসবুক থেকে আয় করা যায়
ফেসবুক থেকে অনেক ভাবেই আপনি আয় করতে পারবেন। আপনারা খুব সহজেই কিভাবে ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন তা সম্পর্কে ধাপে ধাপে আলোচনা করবো, এবং একটি পরিপূর্ণ গাইডলাইন পাবেন। আসুন দেখে নেই কিভাবে মোবাইল অথবা কম্পিউটার দিয়ে ফেসবুক থেকে আয় করবেন।
আরো পড়ুন.........।।
3 notes
·
View notes
Text
বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে সরানো হলো শেখ মুজিবের ছবি
রাষ্ট্রপতির কার্যালয় ও বাসভবন বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিব��র রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সোমবার (১১ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা জানান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘৭১ পরবর্তী ফ্যাসিস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি দরবার হল থেকে সরানো হয়েছে। এটা আমাদের জন্য লজ্জার যে আমরা ৫ আগস্টের পর বঙ্গভবন থেকে তার ছবি…
0 notes
Text
১৯৯০ এর দশকে বাংলাদেশের শিশুদের জীবন ছিল আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়া থেকে অনেকটাই দূরে এবং পরিবেশ ছিল অনেক সরল। এই সময়টি শিশুদের জন্য নস্টালজিয়ার একটি বড় অংশ হয়ে আছে। টেলিভিশনে কার্টুন, ব্যাটারি চালিত খেলনা, মাঠে খেলা এবং সরল জীবনযাপনের একটি স্বর্ণালী সময় ছিল। এখানে ১৯৯০ এর দশকের শিশুদের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক তুলে ধরা হলো, খেলার মাধ্যম এই সময়ের শিশুরা খেলাধুলার জন্য প্রাথমিকভাবে মাঠে গিয়ে সময় কাটাত। গ্রাম ও শহরের বাচ্চারা পাটিগণিত, মার্বেল, কানামাছি, হা-ডু-ডু, ডাংগুলি, এবং ফুটবলসহ বিভিন্ন ধরনের খেলা খেলত। মাঠে খেলার পাশাপাশি বাচ্চারা ঘরের ভেতরে লুডু, ক্যারাম, গুটি খেলার মত খেলা খেলত। বিনোদন মাধ্যম টেলিভিশন চ্যানেলের সংখ্যা ছিল কম এবং এটি শুধুমাত্র বিটিভি’র উপর নির্ভরশীল ছিল। শিশুদের প্রিয় অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে 'মাসুদ রানা', 'সিসিমপুর', 'কাচ্চা বাচ্চা', এবং কার্টুন শো'গুলো জনপ্রিয় ছিল। প্রযুক্তির ব্যবহার সেই সময়ে প্রযুক্তি ছিল সীমিত। কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোন ছিল দুর্লভ। শিশুদের অধিকাংশ সময় কাটত বাইরে খেলা কিংবা বাড়ির কাজের সঙ্গে। ভিডিও গেমের প্রবণতা ছিল সামান্য, আর তা-ও ছিল অনেকটা অভিজাত পরিবারগুলোতে সীমাবদ্ধ। পড়াশোনা এবং স্কুল জীবন স্কুলের পরিবেশ ছিল বেশ শৃঙ্খলাপূর্ণ। শিক্ষার্থীদের হাতে ছিল কাগজের বই আর খাতা-কলম। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ ছিল বাধ্যতামূলক। শিক্ষকের প্রতি সম্মান এবং ভয়ের মিশেল ছিল। খাবার ও দৈনন্দিন জীবন মা-বাবার তৈরি ঘরের খাবার ছিল শিশুদের প্রিয়। চটপটি, ফুচকা, আচার, পিঠা, মুড়ি-মুড়কি ইত্যাদি ছিল মজার খাবার। আধুনিক জাঙ্ক ফুডের তেমন প্রসার ঘটেনি। পাড়া-মহল্লায় মেলা বা অন্য সামাজিক অনুষ্ঠানে শিশুদের কৌতূহল দেখা যেত। বন্ধুত্ব ও সামাজিকতা এই সময়ে শিশুরা খুব কাছাকাছি ছিল। তারা একে অপরের বাড়িতে যেত, একসঙ্গে খেলত, এবং স্কুলে যেত। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটানো ছিল নিয়���িত। টেলিভিশন বা ইন্টারনেটের আসক্তি ছিল না, ফলে সামাজিক যোগাযোগ এবং বন্ধুত্ব ছিল মজবুত।
সংস্কৃতি ও উৎসব, বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ, ঈদ, পূজা-পার্বণের সময় শিশুদের মধ্যে উৎসবের আমেজ ছিল চরম পর্যায়ে। তারা নতুন পোশাক পরে উৎসব উপভোগ করত এবং বিভিন্ন গ্রামীণ মেলায় অংশগ্রহণ করত। ১৯৯০ এর দশকের বাংলাদেশের শিশুদের জীবন ছিল সরল, খেলাধুলা ও পারিবারিক আনন্দে পরিপূর্ণ। প্রযুক্তি ও আধুনিক যুগের তুলনায় তখনকার দিনগুলো হয়তো খুব সরল ছিল, কিন্তু সেই স্মৃতিগুলো আজও অনেকের কাছে মূল্যবান এবং নস্টালজিয়ার মতো ফিরে আসে।
0 notes
Text
ইসলামই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলামই মুক্তির পথ
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তিনি একক অদ্বিতীয়। সুতরাং মহান আল্লাহর ইবাদত করতে হলে তার হুকুমমতো করতে হবে। নিজের মতো করে করলে সেটা হবে ব্যক্তিগত কাজ। তাকে ইবাদত বলা যাবে না। কারণ ওই কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টির স্থলে অসন্তুষ্টির সম্ভাবনাই বেশি।
প্রশ্ন দাঁড়ায়, আল্লাহর বিধান আমরা কীভাবে জানব বা পাব? আল্লাহ কি আমাদের প্রত্যেককে সম্বোধন করে বলবেন যে, ‘তুমি এটা করো, ওটা করো না’ নাকি অন্য কোনো মাধ্যমে তিনি তার বিধান আমাদের জানাবেন?
উত্তর সহজ। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দিকনির্দেশনা দেবেন না। তিনি কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে জানাবেন। আল্লাহর জানানোর মাধ্যম হলো তার অনুগত সৃষ্টি ফেরেশতা আর মানব থেকে নির্বাচিত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ, যাদেরকে আমরা নবী-রাসুল বলে জানি। সুতরাং কোনো বিধান বা ধর্ম যদি এ ধারায় প্রচলিত হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই সত্য, মানারযোগ্য।
তবে এখানে ���কটি প্রশ্ন হয়, আল্লাহর বিধান যেহেতু একই তাই তিনি প্রথম মানব ও নবী হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে যে বিধান চালু করেছিলেন সেটি থাকলেই তো হতো, যুগে যুগে নবী পাঠিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করলেন কেন? আসলে আল্লাহ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করেননি; ধর্ম মূলত একটিই ছিল এবং মানুষ সব একই উম্মতভুক্ত ছিল। কিন্তু নবীর ইন্তেকালের পর সময়ের ব্যবধানে মানুষ নবীর শিক্ষা ও আদর্শ ভুলে মনগড়া মতবাদ চালু করত। এতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতো। তখন আল্লাহতায়ালা আরেকজন নবী পাঠিয়ে তাদের সতর্ক করতেন ও দ্বন্দ্বের সমাধান দিতেন। এতে কেউ সন্তুষ্ট হতো আর কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে গোমরাহ হয়ে যেত। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদের প্রেরণ করেন এবং সত্যসহ কিতাব নাজিল করেন, যাতে মানুষের মাঝে ফয়সালা করতে পারেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করে।’ সুরা বাকারা : ২১৩
এভাবেই পৃথিবীতে আল্লাহ তার বিধান বা দ্বীনের সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হিসেবে পাঠালেন নবী মুহাম্মদ (সা.) কে। তার ওপর নাজিল করেন সর্বশেষ কিতাব। এ কিতাব নাজিল করে তিনি তার বিধিবিধান চূড়ান্তভাবে মানুষকে জানিয়ে দেন। এ কিতাবে বর্ণিত ধর্ম ইসলামকে তিনি একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে ইসলামই একমাত্র মনোনীত দ্বীন।’ সুরা ইমরান : ১৯
সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বীন (আদর্শ) তালাশ করবে, তার থেকে তা কখনো কবুল করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ সুরা আলে ইমরান : ৮৫
কোরআন মাজিদে এ কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে, পরকালে মুক্তি পেতে হলে, দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে। আদর্শ হিসেবে ইসলামকেই মানতে হবে। ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বাতিল। এর কারণ হলো এগুলোর কোনোটি মানব রচিত আর কোনোটি মানব দ্বারা পরিবর্তিত। তা ছাড়া ‘আল্লাহতায়ালা নবীদের থেকে আগেই নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর বিষয়ে এ মর্মে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, তাদের জীবদ্দশায় তিনি আসলে সবাই তার প্রতি ইমান আনবেন এবং তাকে সাহায্য করবেন। নবীরা তা মেনে নিয়েছিলেন। সুরা আলে ইমরান : ৮১
প্রত্যেক নবী তার উম্মতকে শেষ নবীকে মানার নির্দেশে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাই সবার উচিত, ইসলামকে ধর্ম হিসাবে মানা এবং পরকালে মুক্তির ব্যবস্থা করা।
ইসলাম ই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
#ইসলাম একমাত্র পথ#ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! (আলাইহিস সালাম)#Islam#Father#Muslim#Ummah#Peace#Deen#Ibrahim#IbrahimPBUH#Abrahamicreligion#ইসলাম#Wayoflife#CodeofLife#Religion#Iman#Faith#Belief#6pillars#5pillars#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলামই মুক্তির পথ
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তিনি একক অদ্বিতীয়। সুতরাং মহান আল্লাহর ইবাদত করতে হলে তার হুকুমমতো করতে হবে। নিজের মতো করে করলে সেটা হবে ব্যক্তিগত কাজ। তাকে ইবাদত বলা যাবে না। কারণ ওই কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টির স্থলে অসন্তুষ্টির সম্ভাবনাই বেশি।
প্রশ্ন দাঁড়ায়, আল্লাহর বিধান আমরা কীভাবে জানব বা পাব? আল্লাহ কি আমাদের প্রত্যেককে সম্বোধন করে বলবেন যে, ‘তুমি এটা করো, ওটা করো না’ নাকি অন্য কোনো মাধ্যমে তিনি তার বিধান আমাদের জানাবেন?
উত্তর সহজ। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দিকনির্দেশনা দেবেন না। তিনি কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে জানাবেন। আল্লাহর জানানোর মাধ্যম হলো তার অনুগত সৃষ্টি ফেরেশতা আর মানব থেকে নির্বাচিত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ, যাদেরকে আমরা নবী-রাসুল বলে জানি। সুতরাং কোনো বিধান বা ধর্ম যদি এ ধারায় প্রচলিত হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই সত্য, মানারযোগ্য।
তবে এখানে একটি প্রশ্ন হয়, আল্লাহর বিধান যেহেতু একই তাই তিনি প্রথম মানব ও নবী হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে যে বিধান চালু করেছিলেন সেটি থাকলেই তো হতো, যুগে যুগে নবী পাঠিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করলেন কেন? আসলে আল্লাহ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করেননি; ধর্ম মূলত একটিই ছিল এবং মানুষ সব একই উম্মতভুক্ত ছিল। কিন্তু নবীর ইন্তেকালের পর সময়ের ব্যবধানে মানুষ নবীর শিক্ষা ও আদর্শ ভুলে মনগড়া মতবাদ চালু করত। এতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতো। তখন আল্লাহতায়ালা আরেকজন নবী পাঠিয়ে তাদের সতর্ক করতেন ও দ্বন্দ্বের সমাধান দিতেন। এতে কেউ সন্তুষ্ট হতো আর কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে গোমরাহ হয়ে যেত। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদের প্রেরণ করেন এবং সত্যসহ কিতাব নাজিল করেন, যাতে মানুষের মাঝে ফয়সালা করতে পারেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করে।’ সুরা বাকারা : ২১৩
এভাবেই পৃথিবীতে আল্লাহ তার বিধান বা দ্বীনের সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হিসেবে পাঠালেন নবী মুহাম্মদ (সা.) কে। তার ওপর নাজিল করেন সর্বশেষ কিতাব। এ কিতাব নাজিল করে তিনি তার বিধিবিধান চূড়ান্তভাবে মানুষকে জানিয়ে দেন। এ কিতাবে বর্ণিত ধর্ম ইসলামকে তিনি একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ�� কাছে ইসলামই একমাত্র মনোনীত দ্বীন।’ সুরা ইমরান : ১৯
সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বীন (আদর্শ) তালাশ করবে, তার থেকে তা কখনো কবুল করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ সুরা আলে ইমরান : ৮৫
কোরআন মাজিদে এ কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে, পরকালে মুক্তি পেতে হলে, দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে। আদর্শ হিসেবে ইসলামকেই মানতে হবে। ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বাতিল। এর কারণ হলো এগুলোর কোনোটি মানব রচিত আর কোনোটি মানব দ্বারা পরিবর্তিত। তা ছাড়া ‘আল্লাহতায়ালা নবীদের থেকে আগেই নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর বিষয়ে এ মর্মে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, তাদের জীবদ্দশায় তিনি আসলে সবাই তার প্রতি ইমান আনবেন এবং তাকে সাহায্য করবেন। নবীরা তা মেনে নিয়েছিলেন। সুরা আলে ইমরান : ৮১
প্রত্যেক নবী তার উম্মতকে শেষ নবীকে মানার নির্দেশে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাই সবার উচিত, ইসলামকে ধর্ম হিসাবে মানা এবং পরকালে মুক্তির ব্যবস্থা করা।
ইসলাম ই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
#ইসলাম একমাত্র পথ#ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! (আলাইহিস সালাম)#Islam#Father#Muslim#Ummah#Peace#Deen#Ibrahim#IbrahimPBUH#Abrahamicreligion#ইসলাম#Wayoflife#CodeofLife#Religion#Iman#Faith#Belief#6pillars#5pillars#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলামই মুক্তির পথ
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তিনি একক অদ্বিতীয়। সুতরাং মহান আল্লাহর ইবাদত করতে হলে তার হুকুমমতো করতে হবে। নিজের মতো করে করলে সেটা হবে ব্যক্তিগত কাজ। তাকে ইবাদত বলা যাবে না। ���ারণ ওই কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টির স্থলে অসন্তুষ্টির সম্ভাবনাই বেশি।
প্রশ্ন দাঁড়ায়, আল্লাহর বিধান আমরা কীভাবে জানব বা পাব? আল্লাহ কি আমাদের প্রত্যেককে সম্বোধন করে বলবেন যে, ‘তুমি এটা করো, ওটা করো না’ নাকি অন্য কোনো মাধ্যমে তিনি তার বিধান আমাদের জানাবেন?
উত্তর সহজ। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দিকনির্দেশনা দেবেন না। তিনি কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে জানাবেন। আল্লাহর জানানোর মাধ্যম হলো তার অনুগত সৃষ্টি ফেরেশতা আর মানব থেকে নির্বাচিত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ, যাদেরকে আমরা নবী-রাসুল বলে জানি। সুতরাং কোনো বিধান বা ধর্ম যদি এ ধারায় প্রচলিত হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই সত্য, মানারযোগ্য।
তবে এখানে একটি প্রশ্ন হয়, আল্লাহর বিধান যেহেতু একই তাই তিনি প্রথম মানব ও নবী হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে যে বিধান চালু করেছিলেন সেটি থাকলেই তো হতো, যুগে যুগে নবী পাঠিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করলেন কেন? আসলে আল্লাহ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করেননি; ধর্ম মূলত একটিই ছিল এবং মানুষ সব একই উম্মতভুক্ত ছিল। কিন্তু নবীর ইন্তেকালের পর সময়ের ব্যবধানে মানুষ নবীর শিক্ষা ও আদর্শ ভুলে মনগড়া মতবাদ চালু করত। এতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতো। তখন আল্লাহতায়ালা আরেকজন নবী পাঠিয়ে তাদের সতর্ক করতেন ও দ্বন্দ্বের সমাধান দিতেন। এতে কেউ সন্তুষ্ট হতো আর কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে গোমরাহ হয়ে যেত। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদের প্রেরণ করেন এবং সত্যসহ কিতাব নাজিল করেন, যাতে মানুষের মাঝে ফয়সালা করতে পারেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করে।’ সুরা বাকারা : ২১৩
এভাবেই পৃথিবীতে আল্লাহ তার বিধান বা দ্বীনের সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হিসেবে পাঠালেন নবী মুহাম্মদ (সা.) কে। তার ওপর নাজিল করেন সর্বশেষ কিতাব। এ কিতাব নাজিল করে তিনি তার বিধিবিধান চূড়ান্তভাবে মানুষকে জানিয়ে দেন। এ কিতাবে বর্ণিত ধর্ম ইসলামকে তিনি একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে ইসলামই একমাত্র মনোনীত দ্বীন।’ সুরা ইমরান : ১৯
সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বীন (আদর্শ) তালাশ করবে, তার থেকে তা কখনো কবুল করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ সুরা আলে ইমরান : ৮৫
কোরআন মাজিদে এ কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে, পরকালে মুক্তি পেতে হলে, দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে। আদর্শ হিসেবে ইসলামকেই মানতে হবে। ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বাতিল। এর কারণ হলো এগুলোর কোনোটি মানব রচিত আর কোনোটি মানব দ্বারা পরিবর্তিত। তা ছাড়া ‘আল্লাহতায়ালা নবীদের থেকে আগেই নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর বিষয়ে এ মর্মে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, তাদের জীবদ্দশায় তিনি আসলে সবাই তার প্রতি ইমান আনবেন এবং তাকে সাহায্য করবেন। নবীরা তা মেনে নিয়েছিলেন। সুরা আলে ইমরান : ৮১
প্রত্যেক নবী তার উম্মতকে শেষ নবীকে মানার নির্দেশে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাই সবার উচিত, ইসলামকে ধর্ম হিসাবে মানা এবং পরকালে মুক্তির ব্যবস্থা করা।
ইসলাম ই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
#ইসলাম একমাত্র পথ#ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! (আলাইহিস সালাম)#Islam#Father#Muslim#Ummah#Peace#Deen#Ibrahim#IbrahimPBUH#Abrahamicreligion#ইসলাম#Wayoflife#CodeofLife#Religion#Iman#Faith#Belief#6pillars#5pillars#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলামই মুক্তির পথ
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তিনি একক অদ্বিতীয়। সুতরাং মহান আল্লাহর ইবাদত করতে হলে তার হুকুমমতো করতে হবে। নিজের মতো করে করলে সেটা হবে ব্যক্তিগত কাজ। তাকে ইবাদত বলা যাবে না। কারণ ওই কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টির স্থলে অসন্তুষ্টির সম্ভাবনাই বেশি।
প্রশ্ন দাঁড়ায়, আল্লাহর বিধান আমরা কীভাবে জানব বা পাব? আল্লাহ কি আমাদের প্রত্যেককে সম্বোধন করে বলবেন যে, ‘তুমি এটা করো, ওটা করো না’ নাকি অন্য কোনো মাধ্যমে তিনি তার বিধান আমাদের জানাবেন?
উত্তর সহজ। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দিকনির্দেশনা দেবেন না। তিনি কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে জানাবেন। আল্লাহর জানানোর মাধ্যম হলো তার অনুগত সৃষ্টি ফেরেশতা আর মানব থেকে নির্বাচিত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ, যাদেরকে আমরা নবী-রাসুল বলে জানি। সুতরাং কোনো বিধান বা ধর্ম যদি এ ধারায় প্রচলিত হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই সত্য, মানারযোগ্য।
তবে এখানে একটি প্রশ্ন হয়, আল্লাহর বিধান যেহেতু একই তাই তিনি প্রথম মানব ও নবী হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে যে বিধান চালু করেছিলেন সেটি থাকলেই তো হতো, যুগে যুগে নবী পাঠিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করলেন কেন? আসলে আল্লাহ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করেননি; ধর্ম মূলত একটিই ছিল এবং মানুষ সব একই উম্মতভুক্ত ছিল। কিন্তু নবীর ইন্তেকালের পর সময়ের ব্যবধানে মানুষ নবীর শিক্ষা ও আদর্শ ভুলে মনগড়া মতবাদ চালু করত। এতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতো। তখন আল্লাহতায়ালা আরেকজন নবী পাঠিয়ে তাদের সতর্ক করতেন ও দ্বন্দ্বের সমাধান দিতেন। এতে কেউ সন্তুষ্ট হতো আর কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে গোমরাহ হয়ে যেত। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদের প্রেরণ করেন এবং সত্যসহ কিতাব নাজিল করেন, যাতে মানুষের মাঝে ফয়সালা করতে পারেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করে।’ সুরা বাকারা : ২১৩
এভাবেই পৃথিবীতে আল্লাহ তার বিধান বা দ্বীনের সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হিসেবে পাঠালেন নবী মুহাম্মদ (সা.) কে। তার ওপর নাজিল করেন সর্বশেষ কিতাব। এ কিতাব নাজিল করে তিনি তার বিধিবিধান চূড়ান্তভাবে মানুষকে জানিয়ে দেন। এ কিতাবে বর্ণিত ধর্ম ইসলামকে তিনি একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে ইসলামই একমাত্র মনোনীত দ্বীন।’ সুরা ইমরান : ১৯
সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বীন (আদর্শ) তালাশ করবে, তার থেকে তা কখনো কবুল করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ সুরা আলে ইমরান : ৮৫
কোরআন মাজিদে এ কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে, পরকালে মুক্তি পেতে হলে, দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে। আদর্শ হিসেবে ইসলামকেই মানতে হবে। ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বাতিল। এর কারণ হলো এগুলোর কোনোটি মানব রচিত আর কোনোটি মানব দ্বারা পরিবর্তিত। তা ছাড়া ‘আল্লাহতায়ালা নবীদের থেকে আগেই নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর বিষয়ে এ মর্মে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, তাদের জীবদ্দশায় তিনি আসলে সবাই তার প্রতি ইমান আনবেন এবং তাকে সাহায্য করবেন। নবীরা তা মেনে নিয়েছিলেন। সুরা আলে ইমরান : ৮১
প্রত্যেক নবী তার উম্মতকে শেষ নবীকে মানার নির্দেশে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাই সবার উচিত, ইসলামকে ধর্ম হিসাবে মানা এবং পরকালে মুক্তির ব্যবস্থা করা।
ইসলাম ই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
#ইসলাম একমাত্র পথ#ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! (আলাইহিস সালাম)#Islam#Father#Muslim#Ummah#Peace#Deen#Ibrahim#IbrahimPBUH#Abrahamicreligion#ইসলাম#Wayoflife#CodeofLife#Religion#Iman#Faith#Belief#6pillars#5pillars#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলামই মুক্তির পথ
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তিনি একক অদ্বিতীয়। সুতরাং মহান আল্লাহর ইবাদত করতে হলে তার হুকুমমতো করতে হবে। নিজের মতো করে করলে সেটা হবে ব্যক্তিগত কাজ। তাকে ইবাদত বলা যাবে না। কারণ ওই কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টির স্থলে অসন্তুষ্টির সম্ভাবনাই বেশি।
প্রশ্ন দাঁড়ায়, আল্লাহর বিধান আমরা কীভাবে জানব বা পাব? আল্লাহ কি আমাদের প্রত্যেককে সম্বোধন করে বলবেন যে, ‘তুমি এটা করো, ওটা করো না’ নাকি অন্য কোনো মাধ্যমে তিনি তার বিধান আমাদের জানাবেন?
উত্তর সহজ। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দিকনির্দেশনা দেবেন না। তিনি কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে জানাবেন। আল্লাহর জানানোর মাধ্যম হলো তার অনুগত সৃষ্টি ফেরেশতা আর মানব থেকে নির্বাচিত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ, যাদেরকে আমরা নবী-রাসুল বলে জানি। সুতরাং কোনো বিধান বা ধর্ম যদি এ ধারায় প্রচলিত হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই সত্য, মানারযোগ্য।
তবে এখানে একটি প্রশ্ন হয়, আল্লাহর বিধান যেহেতু একই তাই তিনি প্রথম মানব ও নবী হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে যে বিধান চালু করেছিলেন সেটি থাকলেই তো হতো, যুগে যুগে নবী পাঠিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করলেন কেন? আসলে আল্লাহ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করেননি; ধর্ম মূলত একটিই ছিল এবং মানুষ সব একই উম্মতভুক্ত ছিল। কিন্তু নবীর ইন্তেকালের পর সময়ের ব্যবধানে মানুষ নবীর শিক্ষা ও আদর্শ ভুলে মনগড়া মতবাদ চালু করত। এতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতো। তখন আল্লাহতায়ালা আরেকজন নবী পাঠিয়ে তাদের সতর্ক করতেন ও দ্বন্দ্বের সমাধান দিতেন। এতে কেউ সন্তুষ্ট হতো আর কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে গোমরাহ হয়ে যেত। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদের প্রেরণ করেন এবং সত্যসহ কিতাব নাজিল করেন, যাতে মানুষের মাঝে ফয়সালা করতে পারেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করে।’ সুরা বাকারা : ২১৩
এভাবেই পৃথিবীতে আল্লাহ তার বিধান বা দ্বীনের সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হিসেবে পাঠালেন নবী মুহাম্মদ (সা.) কে। তার ওপর নাজিল করেন সর্বশেষ কিতাব। এ কিতাব নাজিল করে তিনি তার বিধিবিধান চূড়ান্তভাবে মানুষকে জানিয়ে দেন। এ কিতাবে বর্ণিত ধর্ম ইসলামকে তিনি একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে ইসলামই একমাত্র মনোনীত দ্বীন।’ সুরা ইমরান : ১৯
সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বীন (আদর্শ) তালাশ করবে, তার থেকে তা কখনো কবুল করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ সুরা আলে ইমরান : ৮৫
কোরআন মাজিদে এ কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে, পরকালে মুক্তি পেতে হলে, দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে। আদর্শ হিসেবে ইসলামকেই মানতে হবে। ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বাতিল। এর কারণ হলো এগুলোর কোনোটি মানব রচিত আর কোনোটি মানব দ্বারা পরিবর্তিত। তা ছাড়া ‘আল্লাহতায়ালা নবীদের থেকে আগেই নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর বিষয়ে এ মর্মে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, তাদের জীবদ্দশায় তিনি আসলে সবাই তার প্রতি ইমান আনবেন এবং তাকে সাহায্য করবেন। নবীরা তা মেনে নিয়েছিলেন। সুরা আলে ইমরান : ৮১
প্রত্যেক নবী তার উম্মতকে শেষ নবীকে মানার নির্দেশে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাই সবার উচিত, ইসলামকে ধর্ম হিসাবে মানা এবং পরকালে মুক্তির ব্যবস্থা করা।
ইসলাম ই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
#ইসলাম একমাত্র পথ#ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! (আলাইহিস সালাম)#Islam#Father#Muslim#Ummah#Peace#Deen#Ibrahim#IbrahimPBUH#Abrahamicreligion#ইসলাম#Wayoflife#CodeofLife#Religion#Iman#Faith#Belief#6pillars#5pillars#Youtube
0 notes
Text
ইসলামই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
youtube
youtube
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দু��িয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলামই মুক্তির পথ
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তিনি একক অদ্বিতীয়। সুতরাং মহান আল্লাহর ইবাদত করতে হলে তার হুকুমমতো করতে হবে। নিজের মতো করে করলে সেটা হবে ব্যক্তিগত কাজ। তাকে ইবাদত বলা যাবে না। কারণ ওই কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টির স্থলে অসন্তুষ্টির সম্ভাবনাই বেশি।
প্রশ্ন দাঁড়ায়, আল্লাহর বিধান আমরা কীভাবে জানব বা পাব? আল্লাহ কি আমাদের প্রত্যেককে সম্বোধন করে বলবেন যে, ‘তুমি এটা করো, ওটা করো না’ নাকি অন্য কোনো মাধ্যমে তিনি তার বিধান আমাদের জানাবেন?
উত্তর সহজ। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দিকনির্দেশনা দেবেন না। তিনি কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে জানাবেন। আল্লাহর জানানোর মাধ্যম হলো তার অনুগত সৃষ্টি ফেরেশতা আর মানব থেকে নির্বাচিত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ, যাদেরকে আমরা নবী-রাসুল বলে জানি। সুতরাং কোনো বিধান বা ধর্ম যদি এ ধারায় প্রচলিত হয়ে থাকে তবে তা অবশ্যই সত্য, মানারযোগ্য।
তবে এখানে একটি প্রশ্ন হয়, আল্লাহর বিধান যেহেতু একই তাই তিনি প্রথম মানব ও নবী হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে যে বিধান চালু করেছিলেন সেটি থাকলেই তো হতো, যুগে যুগে নবী পাঠিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করলেন কেন? আসলে আল্লাহ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম চালু করেননি; ধর্ম মূলত একটিই ছিল এবং মানুষ সব একই উম্মতভুক্ত ছিল। কিন্তু নবীর ইন্তেকালের পর সময়ের ব্যবধানে মানুষ নবীর শিক্ষা ও আদর্শ ভুলে মনগড়া মতবাদ চালু করত। এতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতো। তখন আল্লাহতায়ালা আরেকজন নবী পাঠিয়ে তাদের সতর্ক করতেন ও দ্বন্দ্বের সমাধান দিতেন। এতে কেউ সন্তুষ্ট হতো আর কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে গোমরাহ হয়ে যেত। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদের প্রেরণ করেন এবং সত্যসহ কিতাব নাজিল করেন, যাতে মানুষের মাঝে ফয়সালা করতে পারেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করে।’ সুরা বাকারা : ২১৩
এভাবেই পৃথিবীতে আল্লাহ তার বিধান বা দ্বীনের সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হিসেবে পাঠালেন নবী মুহাম্মদ (সা.) কে। তার ওপর নাজিল করেন সর্বশেষ কিতাব। এ কিতাব নাজিল করে তিনি তার বিধিবিধান চূড়ান্তভাবে মানুষকে জানিয়ে দেন। এ কিতাবে বর্ণিত ধর্ম ইসলামকে তিনি একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে ইসলামই একমাত্র মনোনীত দ্বীন।’ সুরা ইমরান : ১৯
সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দ্বীন (আদর্শ) তালাশ করবে, তার থেকে তা কখনো কবুল করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ সুরা আলে ইমরান : ৮৫
কোরআন মাজিদে এ কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে, পরকালে মুক্তি পেতে হলে, দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে। আদর্শ হিসেবে ইসলামকেই মানতে হবে। ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বাতিল। এর কারণ হলো এগুলোর কোনোটি মানব রচিত আর কোনোটি মানব দ্বারা পরিবর্তিত। তা ছাড়া ‘আল্লাহতায়ালা নবীদের থেকে আগেই নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর বিষয়ে এ মর্মে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, তাদের জীবদ্দশায় তিনি আসলে সবাই তার প্রতি ইমান আনবেন এবং তাকে সাহায্য করবেন। নবীরা তা মেনে নিয়েছিলেন। সুরা আলে ইমরান : ৮১
প্রত্যেক নবী তার উম্মতকে শেষ নবীকে মানার নির্দেশে দিয়ে গিয়েছিলেন। তাই সবার উচিত, ইসলামকে ধর্ম হিসাবে মানা এবং পরকালে মুক্তির ব্যবস্থা করা।
ইসলাম ই একমাত্র মুক্তির পথ
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম
youtube
ইসলাম একমাত্র পথ
#ইসলাম একমাত্র পথ#ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! (আলাইহিস সালাম)#Islam#Father#Muslim#Ummah#Peace#Deen#Ibrahim#IbrahimPBUH#Abrahamicreligion#ইসলাম#Youtube#Wayoflife#CodeofLife#Religion#Iman#Faith#Belief#6pillars#5pillars
0 notes
Text
নবীকে কটূক্তি’র অভিযোগে জনদাবির মুখে কিশোরকে মারধর, এরপর যা হলো
ইসলামের নবীকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম 'ফেসবুকে কটূক্তিমূলক মন্তব্য' করার অভিযোগে সেনা হেফাজতে নেওয়া ফরিদপুর জেলার সেই কিশোর এখন জেল হাজতে।
যদিও ফরিদপুরের স্থানীয় সাংবাদিক, কলজের শিক্ষক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে যে কিশোরটি দাবি করেছেন– তিনি ওই কটূক্তিমূলক মন্তব্য করেননি, অন্য কেউ করেছে।
এই ঘটনা আজ থেকে দুই দিন আগের। অন্যান্য দিনের মতো সেদিনও ক্লাস করতে গিয়েছিলেন জেলার বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদী ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী কিশোরটি।
কিন্তু কলেজে যাওয়ার পর অন্যান্য শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন তিনি এবং মারধরেরও শিকার হন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ওই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে তিনি ইসলাম ধর্মের অবমাননা করেছেন।
1 note
·
View note
Link
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হওয়া নিয়ে বক্তব্যের
0 notes
Text
মধুর ক্যান্টিনে গরু নিয়ে স্লোগান ‘সাদ্দাম-ইনান ভাই আসছে’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে গরু নিয়ে উল্লাস করেছেন শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা ‘সাদ্দাম ভাই আসছে’, ‘ইনান ভাই আসছে’-স্লোগান দেন। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে হাস্যরস সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে কালচে বাদামি বর্ণের গরুটি ও একজোড়া খাসি জবাই করে ভুড়িভোজ হবে। সন্ধ্যার দিকে গরুটি নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করেন একদল…
0 notes
Text
গ্রামীণ অর্থনীতি
গ্রামীণ অর্থনীতি বলতে সাধারণত এমন অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে বোঝায় যা মূলত গ্রামীণ এলাকায় ঘটে। এটি কৃষি, পশুপালন, মৎস্যচাষ, হস্তশিল্প, এবং ছোটখাটো ব্যবসায়কেন্দ্রিক কার্যক্রম নিয়ে গঠিত। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে গ্রামীণ অর্থনীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বেশিরভাগ মানুষ এখনও গ্রামে বসবাস করে এবং তাদের জীবিকা মূলত কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
গ্রামীণ অর্থনীতির উপাদানসমূহ
কৃষি:
ধান, পাট, গম, শাকসবজি, এবং অন্যান্য খাদ্যশস্য উ���পাদন গ্রামীণ অর্থনীতির প্রধান ভিত্তি। কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে ফসল উৎপাদন, বাজারজাতকরণ এবং কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পশুপালন ও মৎস্যচাষ:
গবাদিপশু পালন (গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি) এবং মৎস্যচাষ (পুকুর, নদী ও খাল ভিত্তিক) গ্রামীণ জনগণের আয়ের বড় উৎস।
হস্তশিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্প:
কুটির শিল্প, তাঁত শিল্প, মাটির তৈরি সামগ্রী, এবং অন্যান্য স্থানীয় পণ্য উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির একটি বড় অংশ। এসব পণ্য প্রায়শই স্থানীয় চাহিদা মেটানো ও রপ্তানি আয়ের উৎস হয়ে দাঁড়ায়।
ক্ষুদ্র ঋণ ও স্বনির্ভরতা:
এনজিও এবং ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হয়, যা ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।
কিছু গ্রামীণ এলাকায় স্থানীয় পর্যটনও আয়ের একটি মাধ্যম হয়ে উঠছে, যেমন গ্রামীণ মেলা বা ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
গ্রামীণ অর্থনীতির কর্মসংস্থান: গ্রামীণ অর্থনীতি দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে।
খাদ্য নিরাপত্তা: কৃষি উৎপাদন দেশীয় খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে।
দারিদ্র্য দূরীকরণ: কৃষিভিত্তিক এবং হস্তশিল্প কার্যক্রম দারিদ্র্য হ্রাসে সহায়তা করে।
নারী ক্ষমতায়ন: ক্ষুদ্র ঋণ ও কুটির শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ তাদের আর্থিক ও সামাজিক ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখে।
অপর্যাপ্ত অবকাঠামো: সড়ক, বিদ্যুৎ, এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় উৎপাদন ও বিপণনে সমস্যা হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ: বন্যা, ঘূর্ণিঝড়ের মতো দুর্যোগ কৃষিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
আধুনিক প্রযুক্তির অভাব: আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির অভাব উৎপাদনকে সীমিত করে রাখে।
বাজারের সীমাবদ্ধতা: সঠিক বাজারজাতকরণের অভাবে কৃষিজ পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হয় না।
উন্নয়নের জন্য করণীয়
কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তি উন্নয়ন: উন্নত বীজ, সার, এবং সেচ প্রযুক্তি সরবরাহ করতে হবে।
ক্ষুদ্র ঋণের সুযোগ বৃদ্ধি: সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা।
প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন: কৃষক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
বাজারব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ: স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সংযোগ স্থাপন করে পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা।
গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নত করতে হলে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, বিনিয়োগ, এবং সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয় প্রয়োজন। এতে দারিদ্র্য হ্রাস এবং জাতীয় অর্থনীতিতে টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা সম্ভব।
0 notes
Text
ইসলামোফোবিয়া
ইসলামোফোবিয়া সম্পর্কে আগে থেকে জানার ইচ্ছা ছিলো ,ছোট মানুষ হিসেবে একটু আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। ভুল হলে ধরিয়া দেবেন।
ইসলামোফোবিয়া, অর্থাৎ ইসলামের প্রতি অযৌক্তিক ভয় বা ঘৃণা, আজকের বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। যদিও ইসলাম একটি শান্তি ও সহনশীলতার ধর্ম, তা সত্ত্বেও বেশ কয়েকটি ভুল ধারণা, ধর্মীয় বিদ্বেষ, এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার কারণে ইসলামোফোবিয়া ক্রমবর্ধমান হয়েছে। এই সমস্যার শিকড় ও পরিণতি নিয়ে আলোচনা করা অপরিহার্য, যাতে আমরা এটির প্রকৃত বাস্তবতা এবং এর বিরুদ্ধে সংগ্রামের পথটি বুঝতে পারি।
ইসলামোফোবিয়ার উৎপত্তি জটিল এবং বহুমাত্রিক। প্রথমত, এটি প্রধানত ধর্মীয় বৈষম্য এবং অজ্ঞতা থেকে জন্ম নেয়। বহু মানুষ ইসলাম এবং মুসলিম সংস্কৃতি সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন না, যা থেকে বিভিন্ন ভুল ধারণা তৈরি হয়। এই অজ্ঞতা ও ভুল ধারণা গুলি গণমাধ্যম এবং সামাজিক মাধ্যম দ্বারা আরও প্রশ্রয় পায়, যেখানে ইসলামের বিকৃত চিত্র উপস��থাপন করা হয়।সব চেয়ে আমাদের রাসূল
হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (ﷺ) উপর বেশি আঘাত আনা হয় বেশি। তার পবিত্র চরিত্র সম্পর্কে প্রশ্ন তোলা ইসলাম বিদ্দেষীরা অথচ আলহামদুল্লিলাহ অনেক নাস্তিক তার সম্পর্ক জানার পর ইসলাম আর ছায়া তলে
আশ্রয় নিয়েছে। যদি আমরা জাকির নায়ক এর একটা বিতর্ক প্রোগ্রামে জানতে পারি অনেক ইসলাম দশমন কুরআন ভুল নিয়ে বিতর্ক করতে এসে বার্থ হইসে
পরে ইসলাম গ্রহন করে ।
দ্বিতীয়ত, কিছু সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারণও ইসলামোফোবিয়ার জন্য দায়ী। বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলোতে, যেখানে অর্থনৈতিক অস্থিরতা এবং কর্মসংস্থান সংকট রয়েছে, সেখানকার লোকজন অভিবাসী মুসলিমদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করতে পারে। তারা মনে করে যে মুসলিমরা তাদের কাজ এবং সামাজিক সুবিধা নিয়ে নিচ্ছে, যা একটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ধারণা।
ইসলামোফোবিয়ার প্রভাব
ইসলামোফোবিয়ার প্রভাব ব্যাপক এবং বহুমুখী। এটি শুধুমাত্র মুসলিম সম্প্রদায়ের উপরেই নয়, বরং সামগ্রিক সমাজেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। প্রথমত, এটি মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৈষম্য এবং সহিংসতা বাড়িয়ে তোলে। মুসলিমরা প্রায়ই সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিকভাবে প্রান্তিক হয়ে পড়ে, যা তাদের মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
তৃতীয়ত, ইসলামোফোবিয়া সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করে। এটি মানুষকে ধর্মের ভিত্তিতে বিভক্ত করে এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ও সংঘর্ষের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। যখন একটি সমাজ বিভিন্ন ধর্মের মানুষকে একই চোখে দেখতে ব্যর্থ হয়, তখন সেই সমাজে শান্তি এবং সামাজিক সংহতির অভাব দেখা দেয়।
এটি বৈশ্বিক শান্তি এবং নিরাপত্তার উপরেও প্রভাব ফেলে। ইসলামোফোবিয়া শুধুমাত্র এক দেশের সমস্যা নয়, বরং এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা। বিভিন্ন দেশে এটি ক্রমবর্ধমান হওয়ার ফলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ইসলামোফোবিয়া সামরিক হস্তক্ষেপ এবং সংঘর্ষের কারণও হতে পারে, যা বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতি হুমকি স্বরূপ।
ইসলামোফোবিয়া মোকাবিলায় করণীয়
ইসলামোফোবিয়া মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। গণমাধ্যম এবং শিক্ষার মাধ্যমে ইসলামের প্রকৃত বার্তা এবং এর শান্তিপূর্ণ সংস্কৃতির প্রচার করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ধর্মীয় বৈচিত্র্য এবং আন্তঃধর্মীয় বোঝাপড়া নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, যাতে তরুণ প্রজন্ম ইসলামোফোবিয়া থেকে মুক্ত থাকে। এতে আলিম সমাজ কে দায়িত্ব নিতে হবে।
ইসলাম নিয়ে দশমনরা যে ভিত্তিহিন তত্ব।তবে আলহামদুল্লিলাহ মুশফিক মিনার ও আরিফ আজাদ তারা এই মহান দাযিত্ব কাঁধে নিয়াসে। আল্লাহ তাদের সহায় হোক। তবে বড়ো বড়ো আলিমদের এই দায়ীত্ব নেওয়া উচিত। সীরাত পাঠ করার উপর গুরত্ত দিতে হবে। সীরাত সম্পর্কে জ্ঞান রাখলে ইসলামফোবিয়া আমাদের কোনো কিছু করতে পারবে না । প্রয়োজনে অনেক বই লিখতে হবে এই বিষয় নিয়ে।
আন্তর্জাতিক সংগঠন এবং সরকারগুলোকে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে। ধর্ম মানুষের অধিকার একটা দেশ অনেক ধর্ম এর মানুষ বাস করবে কিন্তু এটা বাগ স্বাধীনতা বলবে এটা ঠিক নয়। তাহলে জাতিসংঘকে একটি দাঙ্গা সামলানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। জাতিসংঘের মত সংস্থাগুলি বিশ্বজুড়ে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে সচেতনতা প্রচার করতে পারে এবং বিভিন্ন দেশের সরকারগুলোকে এ ধরনের বিদ্বেষমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে।
ইসলামোফোবিয়া একটি গুরুতর সামাজিক সমস্যা যা বিশ্বজুড়ে শান্তি, নিরাপত্তা এবং সামাজিক সংহতির জন্য একটি বড় হুমকি। এটি মোকাবিলার জন্য আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। অজ্ঞতা এবং বিদ্বেষ দূর করার জন্য শিক্ষার প্রসার, সচেতনতা বৃদ্ধি, এবং সহমর্মিতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়া অত্যন্ত জরুরি। সমাজের প্রতিটি স্তরে, ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্র, সবাইকে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে সংগ্রামে যুক্ত হতে হবে। শুধু তাই নয়, আন্তঃধর্মীয় বোঝাপড়া এবং সংলাপের মাধ্যমে আমরা একটি সুন্দর এবং সহনশীল সমাজ গড়ে তুলতে পারি, যেখানে প্রত্যেক ধর্মের মানুষ শান্তিতে সহাবস্থান করতে পারে।
0 notes