Tumgik
#মজার রান্না
Video
youtube
সবথেকে বেশি স্বাদে পুর ভরা কাকরোল রান্নার রেসিপি একবার খেলে বারবার বানাব...
0 notes
grameenchannel · 1 year
Video
youtube
সবচেয়ে মজার করলা আলু ভাজি রান্না Korola Vaji Recipe - Delicious Bitter ...
0 notes
word-child · 2 years
Text
বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২
প্রতিদিন বিকালের সময়টাতে হলে সবজি বিক্রেতা মেয়েগুলো আসে। রুমে রুমে নক দেয় আর বলে, "আপু, সবজি নিবেন, আপু, সবজি নিবেন?" উত্তর দেই, না লাগবে না। আমি রান্নাবান্না করি না, তাই এসব কেনার প্রয়োজনও নাই। কিন্ত মেয়েগুলোর জন্য খুব খারাপ লাগে। তারা প্রতিদিন এভাবে হলটাতে চক্কর লাগায়ে আর তাদের হতাশ করে ফিরায়ে দেই। যদিও তাদের কাস্টমার আছে, তাও এই ভাবনাটা আসে।
আমার রুমমেট জয়া, অতি দয়াবতী, দরদী। মেয়েগুলোকে ওষুধ কেনার টাকা, পাঁচটা খাতা, পাঁচটা কলম দিছিলো একবার। ওরা খুব মনে রাখছে জয়াকে আর গণ্যমান্যও করে, খোঁজ নেয় যে তাদের জয়া আপু আছে কিনা, বাসার থেকে আসছে কিনা এসব।
এ সপ্তাহে আমার রুমে দুইজন নতুন অতিথি আসছে। কেয়া দুইটা মাছ কিনছে আর একটা ছোট্ট গোল একুরিয়াম। একজনের নাম খেজুর, নিয়ন রঙের, ও প্রথমে আসছে। আরেকটা গতদিন আনছে, কারণ খেজুর খুব একা ফিল করতেছিল। ওর নাম আমি রাখছি, সুজি, সিলভার ব্লু রঙের। সুজি কেয়ার খুব পছন্দ, ঐটা ভেবে নাম দেয়া। সুজিটা সাইজে খেজুরের থেকে বড়। ও একটুও নড়ে-চড়ে না। একদম শান্ত আর এখনো মানায় নিতে পারতেছে না। খাবার দিলে খেজুর টুব করে তিড়িং-বিড়িং করে খেয়ে ফেলে। আর সুজিটা খাবার খাওয়া জিনিসটাই বুঝে উঠতে পারতেছে না, একদম চুপচাপ। শুরুতে খেজুরও এরকম ছিল। কেয়া একে দেখে বলতেছে, "সুজি সাইজে বড়, কিন্তু কিছু বুঝে না, বড়রা যেরকম গাধা হয়, সেরকম হইছে একদম।"
আমার বারান্দার সামনে যে দুইটা পুকুর আছে, তার মধ্যে বা পাশের টাতে আগে ধান চাষ করতো। পুকুরটা খুব পরিষ্কারই ছিল। চিকচিক করতো। আর এখন ইদানিং খুবই ময়লা হয়ে থাকে। দেখতে ভাল্লাগে না। শাপলা, পদ্ম এগুলোও আর ফুটতেছে না। কে যে এইভাবে ময়লা করতেছে, কে জানে!
সাকিব স্যার সেদিন উনার শেষ ক্লাস নেয় এই সেমিস্টারের। সবাইকে চা-বিস্কুট খাওয়ায়, আড্ডা হয়, ছবি তোলা হয় গ্যারেজের দিকে। স্যারের বিষয়বস্তু হলো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে, কার কার জীবনে মানুষ আছে। সিলেক্টিভভাবে ধরতেছিল। এরপর কেউ একজন স্যারের জীবনে কেউ আছে কিনা জিজ্ঞেস করে।
স্যার তার কাহিনী বলে। তার স্কুল আর ইউনিভার্সিটি লাইফ তেমন একটা মজা��� ছিল না। কিন্তু কলেজ লাইফটা তিনি আবার ফেরত পেতে চান। কারণ তখনই মেয়েটার সাথে তার পরিচয় হয়। মেয়েটা আরেক ইউনিয়ন থেকে কলেজে আসতো। একদিন হঠাৎ স্যারকে জিজ্ঞেস করে, "তোমার নাম কি?" স্যার তো থতমত, এমন সুন্দর একটা মেয়ে এভাবে জিজ্ঞেস করবে উনি ভাবেন ই নাই। স্যারের ও তাকে ভালো লেগে যায় মনে মনে। আর মেয়েটাও মনে মনে পছন্দ করে। তবে একসময় মেয়েটা হারায় যায়, তার বিয়ে হয়ে যায়। দুইজন দুইজনকে আর বলতে পারে নাই যে ভালোবাসে। স্যার বলে, "ওর মত মেয়ে আমি আর দেখি নাই। ও সবথেকে আলাদা ছিল, অন্যরকম ছিল আমার চোখে, ওর মত কেউ হবেও না, আর ওর মত কাওকে এমনভাবে দেখতেও পারবো না।" মেয়েটার বিয়ে-বাচ্চা সব হয়ে গেছে। তবুও স্যারের মনে মেয়েটা রয়ে গেছে। এই কথাটা আসলেই সলিড যে, ছেলেরা তাদের প্রথম ভালো লাগা/প্রেম এসব কখনোই ভুলতে পারে না।
এসব শুনতে ভালোও লাগছে আবার খুব খারাপও লাগছে। প্রেম-ঘটিত আর কোন কিছুই আমার মন টানে না। কারণ এসব আমার সাথে কখনোই ঘটবে না। আমি কখনোই কারো প্রেমিকা হতে পারবো না, আমার সেই গুণ নাই। হবেও না।
তাসনিম ওইদিন রাতে বড়ি দিয়ে শিং মাছ রান্না করলো। বড়ি আমার খুবই ভালো লাগে। খেতে বেশ মজা হয়েছিল।
এ সপ্তাহে ডাইনিং এ টোকেন সিস্টেম চালু করছে। ২১ টা মেয়ে টাকা ঠিকমত দেয় না আর ১৪-১৫ ব্যাচের কাছ থেকেই ৭৫ হাজার টাকা ডাইনিং মামা পাবেন। তাই তিনি একপ্রকার বাধ্য হয়ে এটা চালু করলেন। আমি আমারটা খাতায় লিখে রাখি, মাস শেষে দিয়ে দেই। ঝামেলাবিহীন।
ঐদিকে নোমান সব কনটেস্টে পার্টিসিপেট করে, রেটিং প্লাসও হয়। তাও কুবরার কাছে মারাটা খায়। মেয়েটা ডিভ ২ কনটেস্ট করে নোমানের থেকে বেশি রেটিং পেয়ে প্রত্যেকবার তাকে টপকায়ে টপ লিস্টে উঠে যায় কেমনে কেমনে জানি। সামনে ওর চুয়েটে কনটেস্ট আছে। এখন নোমান বাসায় গেছে। ও বাসায় গেলে আমি প্রত্যেকবার কিভাবে যেন বুঝে যাই। এটা আমার অলৌকিক ক্ষমতা মনে হয়।
সবার কথাই বললাম। এবার আমার কথা। বাম কানটা নিয়ে খুবই কনফিউশনে আছি। এটার ভিতর আসলেই কিছু ঢুকায়ে ফেলছি কিনা কিছুই বুঝতেছি না। ডিসেম্বর দশের আগেই বাসায় যাওয়া পড়তে পারে, তখন আবার ডাক্তার দেখানো যাবে। আর এমনিতে আরো অলস হচ্ছি দিন দিন। কাপড় ধোঁয়া বাকি, পড়া বাকি, সিপি শেখা বাকি।
সবই বাকি।
এই যা! চড়ুইভাতির কথা লিখতে খেয়ালই ছিল না। জুনিয়ররা খুব সুন্দর আয়োজন করছিলো। আমি অনেকদিন এসব টাইপ খাবার-দাবার খাই না দেখেই যাওয়া। আর চড়ুইভাতির খাবার খুব মজা হয়। যদিও এদেরটা এভারেজ লাগছে। আইটেম ছিল, সাদা ভাত, টমেটোর চাটনি, আলুর ভর্তা, বেগুন ভর্তা, মুরগির ঝাল ফ্রাই, ঘন ডাল মুরগির ঘিলা-কলিজা দিয়ে আর জিরো কোকাকোলা।
শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটা মাঠেই করতে চাচ্ছিলো, কিন্তু পাশে ফুটবল ম্যাচের জন্য মন্দিরের পাশে যাওয়ার পরামর্শ দেন টিচাররা। মাঠে, খোলা আকাশের নিচে বসে বসে মানুষগুলোর কথা শুনতেছিলাম আর তাদের কর্মকাণ্ড দেখতেছিলাম। ভালোই গান-কবিতা-ছবি তোলা হলো। আমার ছবি মোটামোটি সুন্দরই আসছে।
ভাবতেছি, এমন গেট টুগেদার হলে কখনো মিস দিব না। আসলেই অনেক ভালো লাগে যেতে। তখন নিজের অকওয়ার্ডনেস, ইন্ট্রোভার্টনেস কেটে যায় একটু।
আর আপুরা আমাকে বলছে, আমি নাকি অনেক কিছু করতে পারি, অনেক কিছু জানি, টেকনিক্যাল কাজ ভালো পারি আর একটা আপু বলছে, আমি নাকি "ছুপা রুস্ত।"
নাহ, ভালোই লাগছে, একদিনের জন্য এসব প্রশংসা পেয়ে।
2 notes · View notes
mrmwithacupofcoffee · 3 months
Text
তো!
জীবনের সাথে জড়িত অতি পরিচিত একটি শব্দ আছে।জীবনের অর্ধেকের চেয়েও বেশি সময় যেন এই শব্দের সাথে কেটে যায়। ওহ্ দুঃখিত, আজকাল তো আবার কাটে না! চারপাশে কত রকমের বিয়ে কন্ট্রাক্টের বিয়ে, পালিয়ে গিয়ে বিয়ে, উঠিয়ে নিয়ে গিয়ে বিয়ে, জোর করে বিয়ে, দু'দিনের বিয়ে কত রকমের বিয়ের ছড়াছড়ি!  আগের দিনের মত নানী, দাদিদের এরেঞ্জ ম্যারেজের ভালোবাসার গল্প কয় জনি বা শুনতে পাই!
"ঙ্গান" আরো একটি বিশাল শব্দ যা আমরা একে অন্যকে না দিলেই পারি! তাই চুপ করছি!
যাই হোক এবার আসি গল্পের মূল চরিত্রে নাম, "নাদিয়া"। কিছু কথক এর মত বলছিনা যে বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে বরং বাবা- মায়ের সব থেকে বড় মেয়ে আরো দুই বোন আছে নাদিয়ার। তবে নাদিয়াকেই সব থেকে সুন্দর ও শুভ্র স্বভাবের মেয় বলা হয়। অত্যন্ত শান্ত ও অবুঝ প্রকৃতির মেয়ে নাদিয়া। 
গল্প বলার জন্য এগিয়ে যাচ্ছি কয়েক বছর আগে। নাদিয়া, বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে, অনেক ছোট খুব বেশী বড় বলা যায় না। সবার আদরের সবার চোখের মনি। 
এবার আসি গল্পের নায়ক চরিত্রে। যে কিনা গল্পের নায়ক হতে হতে থেকে যাওয়া একটি চরিত্র! কিভাবে? 
আশরাফ, নাদিয়ার খালাতো ভাই। সে খালার কোন মেয়ে নেই। মেয়ের প্রচন্ড সখ তবে দুটই ছেলে। একটি নাদিয়ার বয়সী আর বড় ছেলে আশারাফ। খালার চোখে নাদিয়া তার মেয়ের মত বরং তার থেকেও বেশি।
খালার সাথে নাদিয়ার একটি মজার গল্প আছে। নাদিয়া তখন ছোট্ট ক্লাস টু'তে পড়ে হয়তো। এমনই সময় নাদিয়াদের বাসায় খালা বেড়াতে আসে। নাদিয়া স্কুলে যাবে ভেবে খালআ ভাবলো যে আজকে মেয়েটাকে আমি রান্না করে খাওয়াই । নাদিয়ার সুজি খুব পছন্দ ছিলো। 
খালা নাদিয়াকে সুজি বানিয়ে খেতে দিল। নাদিয়া সুজি টা দেখেই কেমন যেন মুখ করে ফেলল,
- আম্মু এটা এমন দেখতে কেন! আমি খাব না!
- তোর খালা খুব আদর করে বানিয়েছে মা খেয়ে যা। একটু মুখে দে। জানিস তো তোর খালা খুব ভালো রান্না করে।
নাদিয়া মায়ের কথায় সুজি মুখে দিল।
- মা, মিথ্যা কথা বল কেন? এটাকে ভালো রান্না বলে! 
নাদিয়া না খেয়ে চলে যেতে লাগল এমন সময় খালা এসে বলল,
-  কি হয়েছে মা খেলি না যে?
- কিভাবে খাব!
-  ভাল হয়নি মা সুজি?
-  হ্যাঁ, ভাল হয়না এজন্য খাব না!
ইশ্, এভাবে যদি ভার্সিটির টিচার দের বলতে পারতাম, আপনার দেয়া এসাইনমেন্ট পছন্দ হয়নি তাই করতে পারব না! কত মজাটাই না হত।
নাদিয়া ও আসরাফের মধ্যে তখন থেকেই প্রেম প্রেম ভাব। প্রেম কি নাদিয়ার তখন তা বোঝার কথা নয় তবে লক্ষণ সব প্রেমেরি বলা চলে। মজার বিষয়টা ছিল আসরাফের ছোট ভাইকে নিয়ে। আসরাফ ও নাদিয়া সবসময় একসাথে লেগে থাকত আর এই আশরাফ ও নাদিয়া এক হলেই তার মাঝখানে থাকা চাই! ওই আমাদের বড় বেলার প্রেমে কাজিনদের নিয়ে যেমনটা হয়!
নাদিয়ার বড় হয়েছে। ছোটবেলার স্মৃতি হাফসা হাফসা অনেকটাই মনে। নাদিয়ার প্রখর বিশ্বাস আসারফ তাকে এখনো ভালোবাসে তাই নাদিয়ার মনে প্রেম শব্দটুকু বলতে আশরাফ।
এদিকে নাদিয়ার বাবার নাদিয়ার জন্য পছন্দ হয় আরেক ছেলেকে। তড়িঘড়ি করে নাদিয়ার বিয়ে! বিয়ের খবর আসরাফ পেতেই,
- খালা, নাদিয়ার বিয়ে হয়নি তাই না? আপনারা মিথ্যা বলছেন!
- এত বড় কথা কি মিথ্যা বলা যায় বাবা বল?
- আমি জানি খালা আপনারা মিথ্যা বলছেন! আপনি বলেন নাদিয়ার বিয়ে হয় নাই, আমি জানি খালা নাদিয়ার বিয়ে হয় নাই! আমি নাদিয়াকে বিয়ে করবো খালা! আপনি ওকে আর কোথাও বিয়ে দিবেন না, আমি ওকে বিয়ে করবো!
কেন ভাই, বিয়ে কি হাতের মোয়া তুমি যখন বলবে আর তোমাকে দিয়ে দিবে! 
এই কাজিনদের সমস্যায় এটা, চোখের সামনে প্রেমিক প্রেমিকার বিয়ে হতে দেখবে তারপরে দেবদাস হয়ে ঘুরবে। তার কিছুদিন পর ত্যাগের মহিমা ছড়াবে আর সব শেষে কাজিন বলে চালিয়ে দেবে!
মোট কথা তো বলায় হলো না, সে কাজিনের বিয়েতে ''চান্না মেরে আ" ও গাইবে!
- ২১ জুন, ২০২৪
- মোনালিসা মিতু
0 notes
24x7newsbengal · 7 months
Link
0 notes
[ad_1] ভূমিকা দ্য স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো নিউ মেক্সিকোতে মজা এবং উত্তেজনার জন্য আপনার এক নম্বর স্থান! নিউ মেক্সিকোর আলবুকার্কের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো, অতিথিদেরকে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করে যা উত্তেজনাপূর্ণ গেমিং, বিশ্ব-মানের বিনোদন, গুরমেট খাবার, প্লাশ লজিং, এবং আরামদায়ক স্পা পরিষেবাগুলিতে একত্রিত করে। এই নিবন্ধটি স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোর বহুতল অতীত এবং বৈশিষ্ট্যগুলির বিস্তৃত তালিকায় গভীরভাবে ডুব দেবে। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. কখন এবং কিভাবে স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো খোলা হয়েছে স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো, যা 1994 সালে খোলা হয়েছিল, এর একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে যা আমেরিকান দক্ষিণ-পশ্চিমের জীবন্ত চরিত্রকে মূর্ত করে। অত্যাধুনিক বিনোদনের সাথে নেটিভ আমেরিকান সংস্কৃতির সফল সমন্বয়ের কারণে, এটি এলাকার সবচেয়ে সুপরিচিত ক্যাসিনোতে পরিণত হয়েছে। সানডিয়ার পুয়েবলো হল ক্যাসিনোটির একমাত্র মালিক এবং অপারেটর, এবং উপজাতিটি এর সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং ভাগ করে নেওয়া এবং দর্শকদের জন্য একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গেমিংয়ে অতুলনীয় মজা জুয়া খেলার অনুরাগীরা স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে উত্তেজনাপূর্ণ বিকল্পের আধিক্য খুঁজে পাবেন। এই ক্যাসিনোর গেমিং এরিয়া প্রায় 140,000 বর্গফুট, এবং এটি স্লট মেশিন থেকে জুজু পর্যন্ত সবকিছু দিয়ে পরিপূর্ণ। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে অভিজ্ঞ জুয়াড়ি এবং যারা সবেমাত্র শুরু করছেন তাদের জন্য গেম রয়েছে। স্লটে আপনার ভাগ্য পরীক্ষা করার সময় বা ব্ল্যাকজ্যাক বা পোকারে আপনার হাত চেষ্টা করার সময় অ্যাড্রেনালিন পাম্প অনুভব করুন। ক্যাসিনোতে খেলার রোমাঞ্চের পাশাপাশি, আপনি রোমাঞ্চকর টুর্নামেন্ট এবং প্রচারেও অংশগ্রহণ করতে পারেন। মজার জিনিস আশ্চর্যজনক বৈচিত্র্য স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো শুধুমাত্র এর জুয়া খেলার সুবিধার জন্যই নয়, এটি হোস্ট করা শোগুলির উচ্চ মানের জন্যও সুপরিচিত। 4,000-সিটের স্যান্ডিয়া অ্যাম্ফিথিয়েটারে প্রায়ই সুপরিচিত এবং আপ-আগত সঙ্গীতশিল্পীদের কনসার্ট এবং পারফরম্যান্স নির্ধারিত হয়। স্যান্ডিয়া অ্যাম্ফিথিয়েটার শীর্ষস্থানীয় শিল্পীদের কনসার্ট থেকে শুরু করে অন্যান্য উত্তেজনাপূর্ণ লাইভ পারফরম্যান্স পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের ইভেন্টের আয়োজন করে। ক্যাসিনোর Bien Mur Launge এছাড়াও বিনোদনের জন্য একটি অভ্যন্তরীণ অবস্থান প্রদান করে যেমন স্ট্যান্ড-আপ কমেডি, মিউজিক্যাল অ্যাক্টস এবং আরও অনেক কিছু। [embed]https://www.youtube.com/watch?v=pR-8qM2WVuY[/embed] স্যান্ডিয়া রিসোর্ট এবং ক্যাসিনোর সুস্বাদু খাবার স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো বিভিন্ন ধরণের খাওয়ার বিকল্প অফার করে, যাতে আপনি আপনার ক্ষুধা মেটাতে পারেন। ফাস্ট ফুড জয়েন্ট থেকে শুরু করে সূক্ষ্ম ডাইনিং প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত ডাইনিং বিকল্পের বিস্তৃত পরিসর রয়েছে। শেফদের দ্বারা তৈরি সেরা কিছু বিদেশী রান্না বা স্থানীয় স্বাদে মিশ্রিত কিছু দুর্দান্ত দক্ষিণ-পশ্চিমী খাবার চেষ্টা করুন। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে বেছে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের রেস্তোরাঁ রয়েছে, আপনি দ্রুত নিবল বা অসাধারন খাবার খুঁজছেন। সর্বোচ্চ মানের সুবিধা এবং পরিষেবা স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোর চমত্কার কক্ষগুলি একদিনের বিরতিহীন মজা এবং গেমসের পরে শান্ত হওয়ার উপযুক্ত জায়গা। রিসোর্টে 200 টিরও বেশি বিলাসবহুল রুম এবং স্যুট রয়েছে, যার সবকটিই বিশ্রামে থাকার জন্য সাজানো হয়েছে। রুমের আধুনিক কমনীয়তা এবং জানালার বাইরে প্রকৃতির অত্যাশ্চর্য দৃশ্য উপভোগ করুন। রিসোর্টটিতে একটি ফিটনেস সেন্টার, একটি ব্যবসা কেন্দ্র এবং একটি আউটডোর পুল রয়েছে যাতে প্রত্যেক অতিথির একটি আনন্দদায়ক এবং উত্পাদনশীল অবস্থান নিশ্চিত করা যায়। স্পা সময়: বিশ্রাম এবং পুনর্নবীকরণের জন্য একটি সুযোগ স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোর মধ্যে অবস্থিত গ্রীন রিড স্পা-এর শান্ত পরিবেশে বিশ্রাম নিন। এখানে পুরষ্কারপ্রাপ্ত স্পা অনেকগুলি আরামদায়ক থেরাপি প্রদান করে যা সুস্থতার প্রাচীন এবং সমসাময়িক উভয় ধারণা থেকে আকৃষ্ট হয়। একটি প্রশান্তিদায়ক ম্যাসাজ দিয়ে আরাম করুন, একটি ফেসিয়াল দিয়ে আপনার ত্বককে সতেজ করুন, বা স্পা-এর শান্ত লাউঞ্জে কিছু ডাউনটাইম উপভোগ করুন৷ গ্রীন রিড স্পা-এর অভিজ্ঞ থেরাপিস্টরা আপনাকে পুনর্নবীকরণের পথে নিয়ে যাবে যা আপনাকে নবায়ন এবং উদ্দীপ্ত বোধ করবে। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস গেমিং বিকল্পের বিস্তৃত পরিসর জুয়া আসক্তি জন্য সম্ভাব্য বিলাসবহুল এবং ভাল রক্ষণাবেক্ষণ সুবিধা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা স্যান্ডিয়া পর্বতমালায় অবস্থিত সুন্দর অবস্থান ক্যাসিনোতে সেকেন্ড-হ্যান্ড ধোঁয়া চমৎকার ডাইনিং বিকল্প এবং রন্ধনপ্রণালী বিভিন্ন ভিড় এবং কোলাহলপূর্ণ পরিবেশ
নিয়মিত বিনোদন ইভেন্ট এবং লাইভ শো পিক আওয়ারে পার্কিং খুঁজে পেতে অসুবিধা অনুগত গ্রাহকদের জন্য পুরস্কার প্রোগ্রাম সীমিত পাবলিক পরিবহন বিকল্প পেশাদার এবং বন্ধুত্বপূর্ণ কর্মীরা নির্দিষ্ট কার্যকলাপের জন্য বয়স সীমাবদ্ধতা সামাজিকীকরণ এবং নতুন মানুষের সাথে দেখা করার সুযোগ জুয়াবিহীন কার্যকলাপের সীমিত প্রাপ্যতা কাছাকাছি সুযোগ সুবিধা এবং আকর্ষণ সুবিধাজনক অ্যাক্সেস ক্যাসিনোর ভিতরে প্রাকৃতিক আলোর অভাব খেলোয়াড়দের জন্য প্রচার এবং বিশেষ অফার জনপ্রিয় গেমিং টেবিলে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়ের জন্য সম্ভাব্য উপসংহার উপসংহারে, রোমাঞ্চকর ক্যাসিনো খেলা, বিশ্বমানের বিনোদন, গুরমেট রন্ধনপ্রণালী, পাঁচ তারকা থাকার ব্যবস্থা এবং পুনরুদ্ধারকারী স্পা পরিষেবাগুলির আশ্চর্যজনক সমন্বয়ের জন্য স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে ভ্রমণ একটি জীবনে একবারের ইভেন্ট হবে। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো দক্ষিণ-পশ্চিমের অন্যতম সেরা কারণ তার দীর্ঘ ঐতিহ্য এবং চমৎকার পরিষেবার প্রতিশ্রুতি। স্যান্ডিয়া গেমিং নিশ্চিতভাবে আপনাকে এমন একটি অভিজ্ঞতা প্রদান করবে যা আপনি শীঘ্রই ভুলে যাবেন না, আপনি গেমিং ফ্লোরে উত্তেজনা, আকর্ষক লাইভ অ্যাক্টস থেকে বিনোদন, গ্যাস্ট্রোনমিক আনন্দ বা স্পা-এ শিথিলতা খুঁজছেন কিনা। আপনি যদি বিনোদন এবং গেমিং-এ সেরা খুঁজছেন, তাহলে স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো থেকে আর বেশি দূরে তাকান না। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs) স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে বিনোদনের বিকল্পগুলি সপ্তাহের প্রতিদিন, চব্বিশ ঘন্টা পাওয়া যায়। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো 21 বছরের কম বয়সী কারও জন্য জায়গা নয়। ক্যাসিনো পৃষ্ঠপোষকদের বয়স কমপক্ষে 21 বছর হতে হবে। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে পিক রিওয়ার্ডস লয়্যালটি প্রোগ্রাম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম সেরা। সদস্যরা পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারে এবং ডিসকাউন্ট, বিনামূল্যের খাবার এবং ইভেন্টে তাড়াতাড়ি ভর্তির মতো জিনিসগুলির জন্য সেগুলি ব্যবহার করতে পারে। আপনি যদি ধূমপান-মুক্ত গেমিং অভিজ্ঞতা খুঁজছেন, Sandia Casino আপনাকে কভার করেছে। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে প্রচুর পার্কিং পাওয়া যায়, স্ব-পার্কিং এবং ভ্যালেট উভয়ই। [ad_2] Source link
0 notes
Text
তেল ছাড়া মুরগির মাংস রান্নার দুর্দান্ত উপায়
1 note · View note
nianscookingdiary · 2 years
Video
youtube
লাউ দিয়ে অসম্ভব মজার মাছ রান্না। Lau Mach Ranna। Bottle Gourd With Rui...
0 notes
deshifoodchanneldfc · 2 years
Video
youtube
এই ভাবে ঢেঁড়স রান্না করলে সবাই চেটে পুটে খেয়ে নেবে Bhindi Curry Ladies...
0 notes
grameenchannel · 2 years
Video
youtube
প্রশংসায় পঞ্চমুখ হবে সবাই যদি এভাবে মুরগির মাংস রান্না করেন Chicken Coo...
0 notes
word-child · 2 years
Text
শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২
আজকের সকাল শুরু চিড়ার নাস্তা দিয়ে। প্রিয়মের থেকে একটু পর পর জেনে নিচ্ছিলাম চিড়া কতটুকু নিব, কতক্ষন ভিজাবো ইত্যাদি ইত্যাদি। দুধ-চিনি দিয়ে খেতে বেশ মজা লাগলো।
এরপর রুম-টুম গোছালাম। একটু দাবা খেললাম। ইউটিউবে কয়েকটা ভিডিও দেখলাম। গান-টান এখন আর তেমন একটা শুনি না। ভালো লাগে না। তাছাড়া কানে সমস্যা হতে পারে। এত ময়লা কানে জমাইছি এইসব গান শুনে শুনে। ডাক্তারের কাছে আবার যেতে হবে। এবার ওয়াশ করে আসতেই হবে।
আর এই সপ্তাহটার কথা কি আর লিখবো। তেমন কিছুই ঘটে নাই। সিটি দিলাম, ক্লাস করলাম, অযথা কিছু টেনশন করলাম, অনেক ঘুমালাম, অনেক কাজ ফেলে রাখলাম, এক বালতি কাপড় ধুলাম, আরো দুই বালতি কাপড় জমালাম।
ফেসবুক, ইনস্টা ডিএক্টিভেট করে দিলাম। ভাল্লাগে না সারাদিন স্ক্রল করতে।
আর মেসেঞ্জার আমি ইদানিং দেখতেই পারি না। কেউ মেসেজ দিলে ভালোমত রিপ্লাই দিতে ইচ্ছা করে না। আসলে আরেকজনকে আমার কথা টাইপ করতে ভালো লাগে না। শুধু শুধু এসব টাইপিং। চ্যাটিং হচ্ছে দুনিয়ার সকল আজাইরা বসে থাকা মানুষের জন্য। আমিও আজাইরা বসেই থাকি, তবুও এসব করতে আমার ভাল্লাগে না।
আরেক বন্ধু বলে আমি নাকি অনেক প্রোডাক্টিভ। বলতে ইচ্ছা করতেছিল, "তোর মাথা। দেখে যা আমি সারাদিন কিভাবে শুয়ে-বসে থাকি, খাই, ঘুমাই, ফোন টিপি আর সময় নষ্ট করি। না আসছ সামনে থেকে কথা বলতে, না জীবনেও আমার সাথে মিশছস, আসছে আমারে প্রোডাক্টিভ প্রোডাক্টিভ বলতে। শালা।"
একে আমি দুই চক্ষে দেখতে পারি না। মাঝে-মধ্যে আরকি। নিজে তো সারাদিন বন্ধু-বান্ধবী নিয়ে আড্ডা দাও, মিশো। সাপোর্টারের অভাব নাই। বড়লোক মানুষ। কোডিং করে ফাটিয়ে দিচ্ছ। তাও নাকি জীবন নিয়ে আফসোস। শালা।
আমার জীবনটা কাটায়ে যা, তাহলে বুঝবি হতাশা কাকে বলে, একা থাকা কাকে বলে, অলসের রানী কাকে বলে।
আমার আসলেই আর কিচ্ছু ভাল্লাগে না। সিটির পড়া আর পড়ি না। এক লাইন পড়ে টায়ার্ড হয়ে যাই। সারাদিন কি যে করি, কি যে চিন্তা করি নিজেই মাঝে-মধ্যে বুঝে উঠতে পারি না।
টেলোনিমে একটা মানুষ এ সপ্তাহে আমাকে অনেকগুলো প্রশ্ন করতেছে। কন্টিনিউয়াস। ভাল্লাগতেছে উত্তর দিতে। টাইম পাস হচ্ছে।
আর আমি টুইটারে ব্যাক করছি। অনেক ঝামেলা-ঝামেলা ফিল হচ্ছিলো তাই ফিরে আসলাম। এগুলো লিখলে ঝামেলাগুলো কম গায়ে লাগে। মনে হয় কাওকে বলতে পারতেছি।
কানের চিন্তায় ফেসবুকে বেশি শেয়ার দিয়ে ফেলছি। তাছাড়া একটা এক্সপেরিমেন্টও করলাম। দেখলাম যা ই শেয়ার দেই না কেন, সেটা দুইদিন পর নিজে থেকেই গায়েব হয়ে যাচ্ছে প্রোফাইল থেকে। তাই এসব শেয়ারিং-ফেয়ারিং বাদ।
খুব রান্না করতে ইচ্ছা করতেছে। আমি কি আবার রান্না-বান্না শুরু করতে পারবো? কোন কিছু ছেড়ে দিলে, আমি একদম ছেড়েই দেই। ফেসবুকে দুইবার, ছয় আর সাত মাসের জন্য কিছু পোস্ট করি নাই। এটা আবার করতে হবে।
বারান্দার সামনে যে বিরাট ধান-ক্ষেত আর শাপলা পুকুর ছিলো, সেটা শুধু পানিময় একটা খালি পুকুর হয়ে গেছে। রোদ পড়লে খুব চিকচিক করে। দেখতে ভাল্লাগে।
ডাইনিং এ এখন পাঁচমিশালী শীতের সবজি দিয়ে তরকারি করতেছে। ফুলকপি দিচ্ছে। বিরাট ব্যাপার।
একটা ছোট্ট, সুন্দর মগ কিনেছি চা খাওয়ার জন্য। নিচের প্লাস্টিকের কাপে খাওয়ার থেকে বাচাঁর জন্য।
ডাক্তারের থেকে ফেরার পথে কেনা। জুহির সাথে আলিফে নান-গ্রিল, চা খেলাম। অনেকদিন পর হলের বাহিরের খাওয়া-দাওয়া আর সুপার মার্কেটেও বেশ খানিকক্ষণ ঘুরলাম। জুহি আমাকে বললো যে আমি যেই টাইপের ইন্ট্রোভার্ট, আমাকে হচ্ছে পালা লাগবে, নারচার করা লাগবে, ঠেলে কাজ করাতে হবে, বাহিরে নিয়ে যেতে হবে আর মানুষের সাথে মিশাতে হবে। আমি তার সাথে একমত হলাম। আসলেই আমাকে পালা লাগবে, সুন্দর করে। আমি যে একটা মাথার তার ছেঁড়া, গলার দড়ি দেয়া বন্দি গরু-ছাগল সেটা বুঝতে পারি মাঝে-মধ্যে।
এ সপ্তাহে ডাইনিং এর হালিম টা টেস্ট করলাম। একটুও ভালো লাগে নাই। মনে হচ্ছে যেন ঘন ডাল খাচ্ছি মুরগির হাড় দিয়ে।
সপ্তাহের শুরুতে কেয়া খিচুড়ি রান্না করে খাওয়ালো আর বান্ধবী মুনতাহা নিয়ে আসলো তার পাস্তা। শুরুটা ভালোই। শেষটাও।
এদিকে আমাদের ডিসেম্বরে যে ইন্টার্ন হবার কথা ছিল সেটা হচ্ছে না। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বুকিং দিয়ে ফেলছে। তাই আমরা জানুয়ারিতে ফাইনাল সেমিস্টার দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে ইন্টার্নে যাবার প্ল্যান করছি। একদিক দিয়ে ভালোই হলো। বইমেলার সময়টাতে ঢাকায় থাকবো, মেলাটাও ঘুরা হবে, টাকা থাকলে বইও কেনা হবে, ইনশাআল্লাহ।
এই সোমবারে আবার 16 দের চড়ুইভাতির প্রোগ্রাম সব ব্যাচ নিয়ে। যাবো ভাবতেছি। কারণ অনেকদিন ধরে চড়ুইভাত���র রান্না খেতে ইচ্ছা করতেছে। এসন রান্না খুবই মজার হয় খেতে।
আর সামনে সিনিয়রদের ফেয়ারওয়েল দিতে হবে। টাকা উঠানো, ফেয়ারওয়েলের নাম, স্টেজ ডিজাইন, গ্রাফিতি যত্তসব ঝামেলার কাজ কমিটির মেম্বার হিসেবে দেখতে হবে আমাকে। বিশেষ করে স্টেজ আর গ্রাফিতির ডিজাইন। ফালতু। আমি কি আর্টিস্ট যে আমার মাথায় এসবের আইডিয়া আসবে। যত্তসব। কতগুলো টাকা যে দিতে হবে এর জন্য আল্লাহ মাবুদ জানেন।
আর স্বপ্ন-টপ্ন উল্লেখ করার মতন তেমন একটা দেখি নাই।
জয়াটা সেই যে ঢাকায় গেলো, এখনো আসতেছে না।
কেয়া, কেয়ার মতোনই আছে, উপর-নিচে থাকা, MUN নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, don't be sad appreciation penguin post, ব্যস্তগিরি, খাওয়া-দাওয়ার অনীহা আর বালতি বালতি কাপড় ধোয়া নিয়েই ব্যস্ত।
প্রিয়ম তার মতন বেশ এক্টিভগিরি দেখাচ্ছে। সারাদিন পড়াশুনা করে, এটা-ওটা রান্না, সকাল সকাল উঠা, একটু অভিযোগের ক্যাচ ক্যাচ করা, একটু খুঁতখুঁতানি করা, রূপচর্চা করা সব মিলিয়ে মূলকথা হলো ও অনেক একটিভই আছে এখন পর্যন্ত। বেচারি এখন ডেটা স্ট্রাকচার পড়তে পড়তে নিজের মাথাটা গরম করে ফেলতেছে একপ্রকার। আমাকে জিজ্ঞেস করে, "আপু, মাথাটা গরম হয়ে গেছে এসব বুঝতে বুঝতে। কিভাবে ঠাণ্ডা করা যায়?" বললাম পাঁচ মিনিট ব্রেক দিয়ে দিয়ে পড়ো। ও বলে' "কোনো কাজ হবে না।"
আর আমার কথা জানারই কথা। থাক আর না বলি। সবাই বলে আমার মত চিল আর চুপচাপ, শান্ত মানুষ তারা আর দেখে নাই।
আসলেই? আমার মনে আর মস্তিষ্কে যদি কেউ একবার ঘুরে যেত তাহলে বুঝতো আসলে আমি কতটা জিলাপির প্যাঁচের মধ্যে থাকি। ইন্ট্রোভার্ট বলে এসব দেখাতেও পারি না। ধ্যাৎ।
আপডেট: নোমান আজকে রাতে কল দিলো। ভাবলাম প্রত্যেকবার যেসব কথা হয়, আজকেও তাই হবে। সে বললো তার সাথে যত কনভারসেশন হইছে সব ডিলেট করে দিতে। তার নাকি মেসেজগুলো পড়লে নিজের উপর গিল্ট ফিল হয়, খারাপ লাগে। আর সে সরি বলে তার সব কর্মকান্ডের জন্য। বললাম, আচ্ছা ডিলেট করে দিব সব। আসলে আমি কিচ্ছু ডিলেট করবো না। এত সহজ পাইছো তোমরা আমাকে, না? হাহ। আসলেই ছেলেরা খুব বদের হাড্ডি হয়। খুব খারাপ হয়। এই নোমান হচ্ছে তার প্রমাণ।
ক্ষমা তো করবোই না আমি, জীবনেও না। হুহ।
2 notes · View notes
mrmwithacupofcoffee · 4 months
Text
না
নির্ভায়া, চাঁদপুরের বাসিন্দা। নেত্রকোনার একটি ছোট্ট গ্রাম চাঁদপুর। চাঁদপুর থেকে এসে ভর্তি হয়েছে যাদবপুর নামে এক বিশাল প্রতাপ প্রতিপত্তিশালী শহরে। মানব জীবনের উপর গবেষনায় তার পাঠের মূল বিষয়। 
শিক্ষার্থী হিসেবে তার সুনাম পুরো ভার্সিটিতে। তবে পারিবারিক অবস্থানই যেন সব ধরনের সমস্যার মূলে। সহপাঠীদের মাঝে জায়গা এখনো হয়ে ওঠে নি বললেই চলে। নির্ভায়ার যেখানে এমন আর্থিক অবস্থা অন্যদের কোন শাড়ির মধ্যেই সে পড়ে না সেই জায়গাতে সবার থেকে ভালো ফলাফল এবং সম্মানের দিক থেকেও বেড়ে ওঠা সেই সমাজের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না এটাই স্বাভাবিক। 
সামনে একটি প্রজেক্ট। বিশাল বড় কাজ দায়িত্ব পড়েছে নির্ভায়ার কাঁধেই। নির্ভায়া দের সাথে এই বছর নতুন অনেকেই ভর্তি হয়েছে এবং এই প্রোজেক্টের জন্য নির্ভায়া সাথে যে ছেলেটি কাজ করবে শোনা গিয়েছে সে নাকি মিনিস্টারের ছেলে! ছেলেটির এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যাথা না থাকলেও নির্ভয়ার এক্ষেত্রে আপত্তি রয়েছে। 
নির্ভায়া যদিও এক্ষেত্রে অভ্যস্থ তবে মিনিস্টারের ছেড়ে বিষয়টাই যেন তার কাছে বিষ। আজকে বিষটি নিয়ে প্রফেসরকে বলবে ভেবেই ঠিক করে আসে নির্ভয়া। 
ভার্সিটিতে প্রবেশের সাথে সাথেই নির্ভয়া রিপিট করতে থাকে নিজের মনের বক্তব্য যা সে প্রফেসরকে বলবে বলে ঠিক করে আসে এবং যেভাবেই হোক সে একা অথবা অন্য কাউকে নিয়ে প্রজেক্ট করবে। 
তবে বিপত্তি ঘটে রাস্তার গেটে। সকলেই নির্ভয়ার এমন পদক্ষেপে যখন অচমকিত তখন তাকে ভার্সিটির গেটেই আকড়ে ধরে। উত্ত্যক্ত করা শুরু করে তাকে। ঠিক এমন সময়
জীবনের সাথে জড়িত অতি পরিচিত একটি শব্দ। জীবনের অর্ধেকের চেয়েও বেশি সময় যেন এই শব্দের সাথে কেটে যায়। ওহ্ দুঃখিত, আজকাল তো আবার কাটে না! চারপাশে কত রকমের বিয়ে কন্ট্রাক্টের বিয়ে, পালিয়ে গিয়ে বিয়ে, উঠিয়ে নিয়ে গিয়ে বিয়ে, জোর করে বিয়ে, দু'দিনের বিয়ে কত রকমের বিয়ের ছড়াছড়ি!  আগের দিনের মত নানী, দাদিদের এরেঞ্জ ম্যারেজের ভালোবাসার গল্প কয় জনি বা শুনতে পাই!
"ঙ্গান" আরো একটি বিশাল শব্দ যা আমরা একে অন্যকে না দিলেই পারি! তাই চুপ করছি!
যাই হোক এবার আসি গল্পের মূল চরিত্রে নাম, "নাদিয়া"। কিছু কথক এর মত বলছিনা যে বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে বরং বাবা- মায়ের সব থেকে বড় মেয়ে আরো দুই বোন আছে নাদিয়ার। তবে নাদিয়াকেই সব থেকে সুন্দর ও শুভ্র স্বভাবের মেয় বলা হয়। অত্যন্ত শান্ত ও অবুঝ প্রকৃতির মেয়ে নাদিয়া। 
গল্প বলার জন্য এগিয়ে যাচ্ছি কয়েক বছর আগে। নাদিয়া, বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে, অনেক ছোট খুব বেশী বড় বলা যায় না। সবার আদরের সবার চোখের মনি। 
এবার আসি গল্পের নায়ক চরিত্রে। যে কিনা গল্পের নায়ক হতে হতে থেকে যাওয়া একটি চরিত্র! কিভাবে? 
আশরাফ, নাদিয়ার খালাতো ভাই। সে খালার কোন মেয়ে নেই। মেয়ের প্রচন্ড সখ তবে দুটই ছেলে। একটি নাদিয়ার বয়সী আর বড় ছেলে আশারাফ। খালার চোখে নাদিয়া তার মেয়ের মত বরং তার থেকেও বেশি।
খালার সাথে নাদিয়ার একটি মজার গল্প আছে। নাদিয়া তখন ছোট্ট ক্লাস টু'তে পড়ে হয়তো। এমনই সময় নাদিয়াদের বাসায় খালা বেড়াতে আসে। নাদিয়া স্কুলে যাবে ভেবে খালআ ভাবলো যে আজকে মেয়েটাকে আমি রান্না করে খাওয়াই । নাদিয়ার সুজি খুব পছন্দ ছিলো। 
খালা নাদিয়াকে সুজি বানিয়ে খেতে দিল। নাদিয়া সুজি ��া দেখেই কেমন যেন মুখ করে ফেলল,
- আম্মু এটা এমন দেখতে কেন! আমি খাব না!
- তোর খালা খুব আদর করে বানিয়েছে মা খেয়ে যা। একটু মুখে দে। জানিস তো তোর খালা খুব ভালো রান্না করে।
নাদিয়া মায়ের কথায় সুজি মুখে দিল।
- মা, মিথ্যা কথা বল কেন? এটাকে ���ালো রান্না বলে! 
- ১০ মে, ২০২৪
- মোনালিসা মিতু
0 notes
shankarbiswas · 2 years
Video
youtube
শাপলা চিংড়ির মজার রেসিপি ।। শাপলা এই ভাবে রান্না করলে বার বার খেতে ইচ্ছা...
0 notes
[ad_1] ভূমিকা এখানে এ নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোজীবন সবসময় উত্তেজনাপূর্ণ। লাস ভেগাস স্ট্রিপের কেন্দ্রে অবস্থিত এই কিংবদন্তি রিসর্টটি শহর ছাড়াই দর্শকদের নিউ ইয়র্ক সিটিতে পরিবহন করে। এই বইটি এলাকাটির বহুতল অতীত থেকে শুরু করে এর প্লাস থাকার জায়গা, মনোরম রন্ধনপ্রণালী, প্রাণবন্ত নাইটলাইফ, উত্তেজনাপূর্ণ ক্যাসিনো অ্যাকশন এবং প্রচুর খুচরো থেরাপি সবই কভার করবে। ডুব দিন এবং আমি আপনাকে নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোর সমস্ত বিবরণ পূরণ করব। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. নিউ ইয়র্ক, নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো: একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো 1997 সালে যখন নিউইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোর দরজা প্রথম জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়, তখন এটি অবিলম্বে লাস ভেগাস স্ট্রিপের একটি আইকন হয়ে ওঠে। এই রিসর্টটি নিউ ইয়র্ক সিটির চিরন্তন লোভের উপর আকৃষ্ট করে যা শহরের সবচেয়ে স্বীকৃত কিছু আকর্ষণ যেমন স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং এবং ব্রুকলিন ব্রিজের আদলে তৈরি করা হয়েছে। শহরের চেতনাকে ধরার জন্য অত্যন্ত যত্ন নেওয়া হয়েছিল যা নকশা এবং নির্মাণের প্রতিটি ক্ষেত্রে কখনই ঘুমায় না এবং ফলাফলগুলি অত্যাশ্চর্য। নিউ ইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে হোটেল রুম নিউ ইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে একটি রুমের ধরন রয়েছে যা আপনার জন্য উপযুক্ত হবে। একদিনের রিসোর্ট পরিদর্শন এবং লাস ভেগাসের উত্তেজনার পর, অতিথিদের তাদের আড়ম্বরপূর্ণ এবং আরামদায়ক আবাসনে স্বাগত জানানো হয়। ফ্ল্যাট-স্ক্রিন টিভি, ওয়্যারলেস ইন্টারনেট এবং প্লাশ বিছানার মতো অত্যাধুনিক সুবিধার সাথে তাদের কক্ষগুলি সাজানো হয়েছে জেনে সকল অতিথিরা সহজেই বিশ্রাম নিতে পারেন। খাবার জন্য পছন্দ নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে আপনার পছন্দের জন্য বিভিন্ন ধরণের রেস্তোরাঁ রয়েছে। যেকোনো স্বাদ পূরণের জন্য এখানে বিভিন্ন ধরনের রেস্তোরাঁ রয়েছে। Tom's Urban হল একটি ক্লাসিক আমেরিকান ডিনার যা আপনার দিন শুরু করার জন্য আন্তরিক ব্রেকফাস্ট পরিবেশন করে। যত্ন এবং গর্বের সাথে রান্না করা আসল ইতালীয় খাবারের অভিজ্ঞতা পেতে ইল ফোরনাইওতে আসুন। আপনি যদি কোমল স্টেক খেতে চান তবে গ্যালাঘের স্টেকহাউসটি যাওয়ার জায়গা। নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে আপনার কিছু আশ্চর্যজনক খাবারের মধ্যে নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মজার এবং আকর্ষণীয় জিনিস দেখতে নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো তার পাঁচ তারকা থাকার জায়গা এবং সুস্বাদু খাবারের জন্যই বেশি পরিচিত। বিশ্ব-বিখ্যাত জাদুকর ডেভিড কপারফিল্ডের মনোমুগ্ধকর বিভ্রম উপভোগ করুন বা বিশ্ব-বিখ্যাত জুমানিটি থিয়েটারে একটি দর্শনীয় লাইভ পারফরম্যান্সের সাক্ষী হন। বিগ অ্যাপল রোলার কোস্টার হল নিউ ইয়র্ক সিটির স্কাইলাইনের একটি মডেলের মাধ্যমে একটি রোমাঞ্চকর রাইড, যে কেউ তাদের রক্ত ​​পাম্প করতে চায় তাদের জন্য উপযুক্ত৷ বিখ্যাত টাইমস স্কয়ার আর্কেড এবং হার্শে'স চকোলেট ওয়ার্ল্ডে সব বয়সের দর্শকরা ভালো সময় কাটাতে পারেন। ক্যাসিনোতে একটি রাত নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে গেমিং অ্যাকশন উত্তেজনাপূর্ণ এবং সরাসরি অভিজ্ঞতার যোগ্য। বিশাল ক্যাসিনোতে ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট এবং ক্র্যাপস সহ বেশ কয়েকটি টেবিল গেম ছাড়াও বিভিন্ন ধরণের থিম এবং মূল্যবোধের অনেক স্লট মেশিন রয়েছে। নিউইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে বিশ্ব-মানের গেমিংয়ের রোমাঞ্চ এবং উত্তেজনা অনুভব করুন, আপনি একজন অভিজ্ঞ পেশাদার হন বা প্রথমবার আপনার ভাগ্য চেষ্টা করেন। খুচরা চিকিৎসা নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো নিউ ইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোর দোকানগুলি যে কোনও ক্রেতাকে খুশি করবে তা নিশ্চিত। এই রিসোর্টে বিভিন্ন ধরনের দোকান রয়েছে যা ট্রেন্ডি পোশাক এবং আনুষাঙ্গিক থেকে শুরু করে এক ধরনের স্মৃতিচিহ্ন পর্যন্ত বিক্রি করে। রিসর্টের শপিং সেন্টার, দ্য ভিলেজ স্ট্রিট ইটারিজ, একটি মুচির রাস্তার দৃশ্য এবং একটি প্রাণবন্ত পরিবেশ রয়েছে যা নিউ ইয়র্ক সিটির জমজমাট রাস্তার কথা মনে করিয়ে দেয়, যা গুপ্তধন শিকারের দিনের জন্য উপযুক্ত। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস আইকনিক থিম: হোটেলের নকশা NYC স্কাইলাইনের মতো সম্ভাব্য কোলাহলপূর্ণ: প্রাণবন্ত পরিবেশ মাঝে মাঝে কোলাহলপূর্ণ হতে পারে সুবিধাজনক অবস্থান: লাস ভেগাস স্ট্রিপে অবস্থিত ভিড়: হোটেল ভিড় পেতে পারে, বিশেষ করে পিক সময়ে সুযোগ-সুবিধার বিস্তৃত পরিসর: অসংখ্য খাবার এবং কেনাকাটার বিকল্প উচ্চ রুম রেট: আবাসনের জন্য মূল্য উচ্চতর দিকে হতে পারে ক্যাসিনো অভিজ্ঞতা: বিভিন্ন গেম সহ একটি পূর্ণ-পরিষেবা ক্যাসিনো অফার করে ধূমপানের এলাকা: নির্ধারিত এলাকায় ধূমপান অনুমোদিত, যা অধূমপায়ীদের বিরক্ত করতে পারে
লাইভ এন্টারটেইনমেন্ট: নিয়মিত লাইভ পারফরম্যান্সের বৈশিষ্ট্য সীমিত পুল স্থান: হোটেলের পুল এলাকা জনাকীর্ণ হয়ে উঠতে পারে এবং পর্যাপ্ত আসনের অভাব হতে পারে রোলার কোস্টার: দ্য বিগ অ্যাপেল কোস্টার রোমাঞ্চ-সন্ধানীদের একটি উত্তেজনাপূর্ণ রাইড প্রদান করে দীর্ঘ চেক-ইন/চেক-আউট লাইন: ব্যস্ত সময়ের মধ্যে, চেক-ইন/চেক-আউটের লাইন দীর্ঘ হতে পারে অনন্য রুম: NYC-অনুপ্রাণিত থিম সহ বিভিন্ন রুম বিকল্প রিসোর্ট ফি: হোটেল রুম রেটের উপরে একটি রিসর্ট ফি চার্জ করে অ্যাক্সেসযোগ্য পার্কিং: সুবিধাজনক স্ব-পার্কিং সুবিধা অফার করে বিনামূল্যের Wi-Fi নেই: ইন্টারনেট অ্যাক্সেস একটি অতিরিক্ত খরচে আসে স্পোর্টসবুক: উত্সাহীদের জন্য একটি ক্রীড়া বেটিং সুবিধা প্রদান করে সীমিত ফিটনেস সুবিধা: জিমের এলাকা ছোট হতে পারে এবং উন্নত সরঞ্জামের অভাব হতে পারে পরিবার-বন্ধুত্বপূর্ণ: বাচ্চাদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ আকর্ষণ হার্শে'স চকোলেট ওয়ার্ল্ডের মতো সম্ভাব্য অপেক্ষার সময়: জনপ্রিয় আকর্ষণ এবং রেস্তোরাঁর জন্য সারি থাকতে পারে উপসংহার সংক্ষেপে, নিউ ইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো পরিদর্শন করা হল লাস ভেগাসের রোমাঞ্চ উপভোগ করার সময় নিউ ইয়র্ক সিটির শক্তি অনুভব করার একটি জীবনের একটি সুযোগ। এই রিসোর্টে সত্যিই প্রত্যেকের জন্য সবকিছু রয়েছে, শ্বাসরুদ্ধকর স্থাপত্য থেকে দুর্দান্ত রুম এবং রেস্তোরাঁ থেকে আনন্দদায়ক শো এবং গেমস। আপনি যদি একটি অবিস্মরণীয় অবকাশ বা ব্যবসায়িক ভ্রমণ করতে চান তবে লাস ভেগাস স্ট্রিপে থাকার জন্য নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো হল সেরা জায়গা। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর আপনি নিউ ইয়র্ক-নিউইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনো বুকিং পরিষেবার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন বা সংরক্ষণ করতে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন৷ তারা আপনাকে আপনার ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত বাসস্থান সনাক্ত করতে সাহায্য করবে। নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে অতিথিদের জন্য অনেক সুবিধা উপলব্ধ রয়েছে, যেমন একটি হেলথ ক্লাব, সুইমিং পুল, স্পা এবং পুরো হোটেল এবং ক্যাসিনো জুড়ে বিনামূল্যে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস। রিসর্টের সমস্ত রেস্তোরাঁ, নাইটক্লাব এবং ক্যাসিনো অতিথিদের জন্যও উন্মুক্ত। ভ্যালেট এবং স্ব-পার্কিং উভয়ই নিউ ইয়র্ক-নিউ ইয়র্ক হোটেল এবং ক্যাসিনোতে উপলব্ধ। সম্ভাব্য আরও চার্জ সম্ভব। রিসর্টের বহুমুখী ইভেন্ট স্প���স এবং মিটিং রুম দ্বারা মিটমাট করা যেতে পারে এমন কিছু ইভেন্ট বিবাহ, সম্মেলন এবং ব্যবসায়িক মিটিং। আপনার যদি একটি ইভেন্ট আয়োজনে সাহায্যের প্রয়োজন হয়, ইভেন্ট কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না। ক্যাসিনোতে প্রবেশের জন্য 21 বছর বয়সের প্রমাণ দেখানো একটি বৈধ ফটো আইডি প্রয়োজন। যাইহোক, বিভিন্ন বিনোদন প্রতিষ্ঠানের প্রবেশের বয়স ভিন্ন হতে পারে। একটি ট্রিপ পরিকল্পনা করার আগে, আপনি কোনো পূর্বশর্ত জন্য ইভেন্ট অবস্থান গবেষণা করা উচিত. [ad_2] Source link
0 notes
dailycomillanews · 2 years
Text
তেল ছাড়া মুরগির মাংস রান্না করবেন যেভাবে
তেল ছাড়া মুরগির মাংস রান্না করবেন যেভাবে
অনেকেই মনে করেন, তেল যত বেশি দেওয়া হয়, রান্না তত মজার হয়। এই ধারণা একদমই ঠিক নয়। উল্টো শরীরের জন্য ক্ষতিকর উপাদান তেল। এ কারণেই ওজন কমাতে কিংবা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে তেলবিহীন খাবারের বিকল্প নেই। এখন তেলের বাজারে আগুন। তাই অনেকটা মিতব্যায়ী হয়েই তেল খরচ করতে হবে। প্রতিদিনের খাবারে মুরগির মাংস কমবেশি সবাই খান। তবে কখনো কি তেল ছাড়া মুরগির মাংস রান্না করে খেয়েছেন? না খেয়ে থাকলে এখনই সেরা সময়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nianscookingdiary · 3 years
Video
youtube
আলু বেগুন দিয়ে রুই মাছের মজার রান্না | Rohu Fish With Eggplant Potato
0 notes