#ভারত-চিন
Explore tagged Tumblr posts
Link
0 notes
Text
Indian Men's Hockey Team: ভারতের স্টিকে একেবারে চূর্ণ-বিচূর্ণ চিন! বলে বলে সাত গোল দিলেন হরমনপ্রীতরা
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ভারতীয় পুরুষ হকি দলের (Indian Men’s Hockey Team) সামনে একের পর এক মহাযুদ্ধ। এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ( Asian Champions Trophy) দিয়ে তার দামামা বেজে গেল। হাংঝাউ এশিয়ান গেমসে (Asian Games 2023) নামার আগে এটাই হরমনপ্রীত সিংদের (Harmanpreet Singh) কাছে নেট প্র্যাকটিস। আগুনে মেজাজে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির অভিযান শুরু করল ভারত। প্রথম ম্যাচেই হরমনপ্রীত অ্যান্ড কোং ৭-২ গোলে…
View On WordPress
#Asian Champions Trophy#Harmanpreet Singh#Hockey India#Indian Mens Hockey Team#Mayor Radhakrishnan Hockey Stadium
0 notes
Text
বাংলাদেশে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, রাজধানী ঢাকাতে সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি !
#ঢাকা: গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৷ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, এশিয়ার চিন, ইরানের পর সংক্রমণের তালিকায় খুব একটা পিছিয়ে নেই পাকিস্তান, ভারত এবং বাংলাদেশ ৷ কোভিড-১৯-এ আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে বাংলাদেশে ৷ রাজধানী ঢাকায় আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বলে জানা গিয়েছে ৷ গোটা দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিড-১৯ শনাক্ত ১২৩১-এর মধ্যে ৫১৮ জনই হলেন ঢাকা নিবাসী…
View On WordPress
0 notes
Text
সীমান্ত সংঘর্ষের আঁচ কলকাতায়, শহরের হোটেলে নো এন্ট্রি চিনাদের | Chinese citizens is not allowed in different resturants of Kolkata due to India China Faceoff | kolkata
সীমান্ত সংঘর্ষের আঁচ কলকাতায়, শহরের হোটেলে নো এন্ট্রি চিনাদের | Chinese citizens is not allowed in different resturants of Kolkata due to India China Faceoff | kolkata
সীমান্তে আমাদের সেনা জওয়ানদের ওপর ওরা হামলা চালাবে! আর আমরা ওদের হোটেলে ওয়েলকাম জানাব…
#কলকাতা : গালওয়ান থেকে দেবসুং উপত্যকা। সীমান্তে ইন্দো-চিন সংঘাতে পারদ বাড়ছে। সীমান্ত সংঘর্ষের উত্তেজনা ছুঁয়ে গেছে এই শহরকেও। চিনা বিদ্বেষে ফুটছে কল্লোলিনী। কখনও সে বিদ্বেষে ছুঁড়ে ফেলেছে চিনা পণ্য কখনও বা এই শহরের হোটেলের দরজা বন্ধ হয়েছে চিনা নাগরিকদের জন্য।
View On WordPress
#allowed#China#chinese#Citizens#due#faceoff#India#India China#india china border clash#india-china faceoff#Kolkata#resturants#আচ#এনটর#কলকতয়#কলকাতার হোটেলে চিনাদের ঢোকা বারণ#চনদর#ন#ভারত চিন সংঘর্ষ#ভারত-চিন#শহরর#সঘরষর#সমনত#হটল
0 notes
Text
In short our country
দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভূ-রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলের দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের সিংহভাগ অঞ্চল জুড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ড অবস্থিত। নদীমাতৃক বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদী। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় ছেয়ে আছে। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন ও দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশে অবস্থিত।
দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীন ও ধ্রুপদী যুগে বাংলাদেশ অঞ্চলটিতে বঙ্গ, পুণ্ড্র, গৌড়, গঙ্গাঋদ্ধি, সমতট ও হরিকেল নামক জনপদ গড়ে উঠেছিল। মৌর্য যুগে মৌর্য সাম্রাজ্যের একটি প্রদেশ ছিল অঞ্চলটি। জনপদগুলো নৌ-শক্তি ও সামুদ্রিক বাণিজ্যের জন্য বিখ্যাত ছিল। মধ্য প্রাচ্য, রোমান সাম্রাজ্যে মসলিন ও সিল্ক রপ্তানি করতো জনপদগুলো। প্রথম সহস্রাব্দিতে বাংলাদেশ অঞ্চলকে কেন্দ্র করে পাল সাম্রাজ্য, চন্দ্র রাজবংশ, সেন রাজবংশ গড়ে উঠেছিল। ��খতিয়ার খলজীর গৌড় জয়ের পরে ও দিল্লি সালতানাত আমলে এ অঞ্চলে ইসলাম ছড়িয়ে পরে। ইউরোপীয়রা শাহী বাংলাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী বাণিজ্য দেশ হিসেবে গণ্য করতো।
মুঘল আমলে বিশ্বের মোট উৎপাদনের (জিডিপির) ১২ শতাংশ উৎপন্ন হতো সুবাহ বাংলায়, যা সে সময় সমগ্র পশ্চিম ইউরোপের জিডিপির চেয়ে বেশি ছিল।১৭৬৫ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত বাংলাদেশ ভূখণ্ডটি প্রেসিডেন্সি বাংলার অংশ ছিল। ১৯৪৭-এর ভারত ভাগের পর বাংলাদেশ অঞ্চল পূর্ব বাংলা (১৯৪৭–১৯৫৬; পূর্ব পাকিস্তান, ১৯৫৬–১৯৭১) নামে নবগঠিত পাকিস্তান অধিরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ পর্যন্ত বাংলা ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ হলে পশ্চিম পাকিস্তানের বিবিধ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে ভারতের সহায়তায় গণতান্ত্রিক ও সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ও সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় ঘটেছে দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ; এছাড়াও প্রলম্বিত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও পুনঃপৌনিক সামরিক অভ্যুত্থান এদেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বারংবার ব্যাহত করেছে। নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার ধারাবাহিকতা আজ অবধি বিদ্যমান। সকল প্রতিকূলতা সত্ত্বেও গত দুই দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমৃদ্ধি সারা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
এত কিছুর পরও বাংলাদেশের সৌন্দর্য কোন কমতি নেই। আমাদের আছে গুরে বেরানোর মত অনেক জায়গা যেমন
ঢাকা , সোনারগাঁ জাতীয়, স্মৃতিসৌধ, আহসান মঞ্জি, ললালবাগ কেল্লা, জাতীয় সংসদ ভবন, জাতীয় চিড়িয়াখানা, জাতীয় বোটানিক্যাল গার্ডেন, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ, কুমিল্লা, রাঙামাটি, সিলেট, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, জাফলং, শ্রীমঙ্গল ,সুনামগঞ্জ, বগুড়া, উত্তরবঙ্গম, হাস্থানগড়, পাহাড়পুর, পুঠিয়াশত, গাম্বুজ মসজিদ, বরিশাল, কুয়াকাটা, বান্দরবান, সাজেক ভ্যালি .
https://job4bangla.blogspot.com/2021/09/our%20country.html
2 notes
·
View notes
Text
চারু মজুমদার ( ১৫ মে ১৯১৯ - ২৮ জুলাই ১৯৭২ ) - স্বপন ভট্টাচার্য বীরেশ্বর মজুমদার এবং উমাশঙ্করী দেবীর ছেলে চারু মজুমদারের জন্ম তাঁর মামার বাড়ি রাজশাহী জেলার হাগুড়িয়া গ্রামে ১৫ মে ১৯১৯ সালে। (অবশ্য তাঁর জন্মদিন নিয়ে বিতর্কও আছে।) তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল শিলিগুড়িতে।
চারু মজুমদারের লেখাপড়া শুরু শিলিগুড়ি বয়েজ হাই স্কুলে। সেখান থেকেই প্রথম বিভাগে ১৯৩৩ সালে পাস করলেন প্রবেশিকা পরীক্ষা। পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে ইন্টারমিডিয়েটে ভর্তি হলেন। কিন্তু পরীক্ষার আগেই সাম্যবাদী চিন্তাধারায় আকৃষ্ট হয়ে পড়াশোনা ছেড়ে দিলেন। ঝাঁপিয়ে পড়লেন কৃষকদের মুক্তির সংগ্রামে। ১৯৩৮ সালে কমিউনিস্ট পার্টির কাজে নিজেকে সমর্পণ করলেন। ১৯৪২ সালে জলপাইগুড়িতে গ্রেফতার হলেন তিনি। ১৯৪৪ সালে মুক্তি পেয়ে শুরু করলেন চা বাগানের শ্রমিকদের সংগঠিত করার কাজ। ১৯৪৬-৪৭ সালে যখন সারা বাংলা তেভাগা আন্দোলনের আগুনে উত্তাল তখন তিনি উত্তরবঙ্গের কৃষকদের ওই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিলেন। ১৯৪৮ সালে কমিউনিস্ট পার্টি বেআইনি ঘোষিত হলে তিনি আবার গ্রেফতার হলেন। চার বছর স্বাধীন ভারতের কারাগারে বন্দি থাকার পর মুক্তি পেলেন ১৯৫২ সালে। ১৯৫৭ সালে নকশালবাড়িতে চা বাগান মালিকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার জন্য আবার গ্রেফতার হলেন। চার মাস পর পেলেন মুক্তি। ১৯৬২ সালে চিন-ভারত যুদ্ধের সময় আবার গ্রেফতার হলেন।
পরের বছর মুক্তি পেয়েই শিলিগুড়ি উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেন। কিন্তু ভোট পেলেন সামান্যই। কিন্তু তা সত্বেও যে কজন তাঁকে ভোট দিয়েছেন তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে তিনি মিছিল বের করলেন।
১৯৬৪ সালে চিন-রাশিয়ার দ্বন্দ্বে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি দ্বিখণ্ডিত হলে তিনি পিকিংপন্থি সিপিএম দলে যোগ দিলেন। ১৯৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের সময় আবার গ্রেফতার হলেন। মুক্তি পেয়ে সিপিএম পার্টির পক্ষে এক ঘোষণাপত্র প্রকাশ করলেন। কিন্তু এই ঘোষণাপত্র সিপিএম-এর সর্বোচ্চ নেতৃত্বের পছন্দ হল না। প্রমোদ দাশগুপ্ত তাঁকে পার্টি থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ দিলেও অন্যান্য কিছু নেতার হস্তক্ষেপে তা প্রত্যাহৃত হয়
১৯৬৭ সালে তিনি যুক্তফ্রন্ট সরকারে সিপিএম-এর যোগদানের বিরোধিতা করে সিপিএম পার্টি ছেড়ে দিলেন এবং কানু সান্যালের সঙ্গে নকশালবাড়িতে সশস্ত্র কৃষক বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিলেন। কৃষকদের জমির মালিকানার দাবিতে এই আন্দোলন পশ্চিমবঙ্গের সীমানা ছাড়িয়ে ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ এমনকী কেরলেও ছড়িয়ে পড়ল। ১৯৬৮ সালে কানু সান্যাল, জঙ্গল সাঁওতাল, সুশীতল রায়চৌধুরীর সঙ্গে গড়ে তুললেন কমিউনিস্ট কনসোলিডেশন। ১৯৬৯ সালের ১ মে কলকাতা ময়দানের সভায় সিপিআই(এম-এল) দল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কথা ঘোষণা করা হল। চারু মজুমদার হলেন সেই দলের সভাপতি। এই নতুন দলটি প্রতিষ্ঠার পর বছর দু'য়েক ধরে দলটি ছিল পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে সুসংগঠিত দল। বহু মেধাবী ও প্রতিভাবান যুবক-যুবতী এই দলে যোগ দিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় যে দলের একটা অংশ ব্যক্তিহত্যায় মেতে ওঠায় এবং দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের ফলে দলটি বহু ভাগে বিভক্ত হয়ে গেল। হত্যাকান্ড পরিচালনা এবং সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অভিযোগে চারু মজুমদারকে কলকাতার একটি অঞ্চল থেকে গ্রেফতার করা হয় ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই। এর বারো দিন পর ২৮ জুলাই হৃদরোগে চারু মজুমদারের মৃত্যু হয়েছে বলে ঘোষণা করা হয়। যদিও অনেকেরই ধারণা যে তাঁকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে মারা হয়েছিল। তথ্য ও ছবি: ইন্টারনেট থেকে কৃতজ্ঞতা: মলাট
1 note
·
View note
Text
ভারত ছেড়ে বাংলাদেশে কারখানা খুলছে একাধিক চিনা স্মার্টফোন ব্র্যান্ড
চীনা স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো ভারতে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে এবার বাংলাদেশে কারখানা নির্মাণে ঝুঁকছে। ভারতীয় গণমাধ্যম টিভি৯বাংলার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘনঘন আইটি রেইড, চিন থেকে যন্ত্রাংশ আনা যাবে না- চাইনিজ় স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির জন্য ভারতে ব্যবসা করার প্রতিকূল পরিস্থিতির বড্ড অভাব এখন। আর তাই চিনা ফোন মেকাররা ভারত থেকে তল্পিতল্পা গুটিয়ে প্রতিবেশী অন্যান্য দেশে ব্যবসা করার চিন্তাভাবনা করছে।
0 notes
Link
0 notes
Text
করোনার ভ্যাকসিন চিন তৈরি করলে তা প্রথমেই পাবে বাংলাদেশ
#ঢাকা: লাদাখে ভারত-চিন সীমান্তে দু’দেশের সেনার সংঘর্ষে শহিদ হয়েছেন ২০ জন ভারতীয় জওয়ান ৷ তারপর থেকেই গোটা ভারত জুড়েই চিনা পণ্য বর্জনের ডাক উঠেছে ৷ চিনাদের নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন ভারতীয়রা ৷ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের শত্রুতা চিরকালেরই ৷ নেপালের সঙ্গেও জমি বিবাদ চলছে ৷ এই অবস্থায় ভারতের প্রতিবেশী ‘বন্ধু’ দেশ বাংলাদেশকে কাছে পেতে সবরকম চেষ্টা শুরু করে দিয়েছে চিন ৷ এবার করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করলেও…
View On WordPress
0 notes
Text
India China Tension: কোনও ভারতীয় সেনাকে বন্দি করেনি, সংঘর্ষের দায় ভারতের উপরই চাপাল চিন | international
India China Tension: কোনও ভারতীয় সেনাকে বন্দি করেনি, সংঘর্ষের দায় ভারতের উপরই চাপাল চিন | international
প্রতীকী ছবি৷ লাদাখ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য এ দিন বিকেলেই সর্বদল বৈঠকের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷
#বেজিং:ভারতের কোনও সেনাকে তাঁরা বন্দি করে রাখেনি৷ বিবৃতি দিয়ে এমনই দাবি করল চিন৷ গালওয়ান উপত্যকায় ভারত এবং চিনের সেনাবাহিনীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে দুই তরফের সেনা জওয়ানদের মৃত্যু হয়৷ এর পরই চিন ভারতের বেশ কিছু সেনাকে বন্দি…
View On WordPress
#Beijing#China#India#India China#India-China Tension#Indian army#International#tension#উপরই#কনও#করন#চন#চপল#দয়#বনদ#বেজিং#ভরতয়#ভরতর#ভারত চিন উত্তেজনা#ভারত-চিন#সঘরষর#সনক
0 notes
Text
আবারও খুলল চীনের খুঁটি, পতাকা ভিডিওতে চিত্রশিল্পীদের ব্যবহার করল 'ড্রাগন'
আবারও খুলল চীনের খুঁটি, পতাকা ভিডিওতে চিত্রশিল্পীদের ব্যবহার করল ‘ড্রাগন’
ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধ: নববর্ষ উপলক্ষে গালভান উপত্যকায় চীনা সৈন্যদের পতাকা উত্তোলন ছিল একটি নাটক, যার জন্য চীনা সৈন্যদের নয়, চলচ্চিত্র অভিনেতাদের ব্যবহার করা হয়েছিল। একটি আন্তর্জাতিক পোর্টালের দাবির পর এসব প্রশ্ন উঠছে। পোর্টালটি আরও দাবি করেছে যে চীনা পতাকা উত্তোলনের ভিডিওটি গালভান উপত্যকা থেকে 28 কিলোমিটার দূরে আকসাই চিন এলাকার।
View On WordPress
0 notes
Text
মৃদু ভূমিকম্প, ফের উৎপত্তি মিয়ানমারে
মৃদু ভূমিকম্প, ফের উৎপত্তি মিয়ানমারে
চট্টগ্রাম,পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ফের ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শনিবার(২৭নভেম্বর) বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ৩টা ৪৭মিনিটে কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী ৪দশমিক ২মাত্রার এই ভূমিকম্প উক্ত জেলা সমূহে অনুভূত হয়। এটির উৎপত্তিও মিয়ানমারের চিন প্রদেশের রাজধানী হাখায়। এরআগে গতকাল শুক্রবার(২৬নভেম্বর)ভোর পৌনে ছয়টায় একই স্থানে সৃষ্ঠ ভূমিকম্পে বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমারের বিস্তীর্ণ অঞ্চল কেঁপে ওঠে। বিএনএনিউজ,জিএন
View On WordPress
0 notes
Text
ভারতের অগ্নি ৫ মিসাইল : ভয়ে আন্তর্জাতিক দরবারে চিনের নালিশ
ভারতের অগ্নি ৫ মিসাইল : ভয়ে আন্তর্জাতিক দরবারে চিনের নালিশ
ওয়েব ডেস্ক: ভারত যখনই অত্যাধুনিক পরমাণু-বিস্ফোরক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হয়েছে; চিন ভারতের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। এশিয়ায় শান্তির বাতাবরণ ভারত নষ্ট করে দিতে চাইছে, এই অভিযোগ তুলে বিরাট শোরগোল করার চেষ্টা করেছে তারা। আসলে অগ্নি-৫ হল ভারতের হাতে থাকা একমাত্র ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যা���িস্টিক মিসাইল বা আইসিবিএম। ৫ হাজার ৮০০ কিলোমিটার বা তার চেয়েও বেশি দূরবর্তী স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম যে সব…
View On WordPress
0 notes
Text
Experts feel India need not to worry on impact of Taliban rule right now৷ কাবুলের মসনদে তালিবানরা, একা ভারত নয়, চিন্তা বাড়ল চিন- পাকিস্তানেরও!– News18 Bangla
Experts feel India need not to worry on impact of Taliban rule right now৷ কাবুলের মসনদে তালিবানরা, একা ভারত নয়, চিন্তা বাড়ল চিন- পাকিস্তানেরও!– News18 Bangla
#দিল্লি: তালিবানি শাসনের ভয়ে ত্রস্ত আফগানরাই৷ প্রাণ বাজি রেখে দেশ ছাড়তে মরিয়া তাঁরা৷ যুব সম্প্রদায় থেকে শুরু করে আফগান মহিলারা, তালিবান শাসনে নিজেদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে আতঙ্কিত প্রত্যেকে৷ কিন্তু আফগানিস্তানের শাসন ক্ষমতায় তালিবানদের প্রত্যাবর্তনের ফল কতটা ভুগবে ভারত? বিশ্বের ��ন্য প্রান্তেই বা আফগানিস্তানে তালিবান শাসনের কী প্রভাব পড়তে চলেছে? মার্কিন গোয়েন্দা ব্যর্থতাতেই তালিবানদের…
View On WordPress
0 notes
Text
ফারাক্কার মতো বাঁধ বানাচ্ছে চিন, আতঙ্কে ভারত
ফারাক্কার মতো বাঁধ বানাচ্ছে চিন, আতঙ্কে ভারত
জলবিদ্যুতের উৎপাদন ৩ গুণ বাড়াতে ফারাক্কা বাঁধের মতো ভারতের ব্রহ্মপুত্র নদের জলপ্রবাহ আটকে তিব্বতে দানবাকৃতির বাঁধ বানাচ্ছে চীন। যা এখন মাথাব্যথার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভারতের। উদ্বিগ্ন দেশটির পরিবেশবিদরা। আনন্দবাজার পত্রিকার এক খবরে বলা হয়, এর পাল্টা জবাব হিসেবে ভারতও ব্রহ্মপুত্র নদের জলপ্রবাহের নীচে আরেকটি বাঁধ বানানোর কথা ভাবছে। দু’টি বাঁধই ভূকম্পপ্রবণ ব্রহ্মপুত্র নদের লাগোয়া এলাকায় তীব্র…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes