#বাংলা কাব্য
Explore tagged Tumblr posts
choppedphilosopherharmony · 9 months ago
Text
Tumblr media
যেন একফালি মেঘভাসা শরৎ আকাশ লতায়পাতায় জড়িয়ে বাঁধা পরে আছে ধুলামাটির পৃথিবীতে। কত কষ্টে মনে পরে সেই মুকুলঝরা বেহায়া বসন্তের বেলা । পলাশডালের আ���ালে শুকসারির গান , আর তোমার নূপুর নিক্বণের পিছু পিছু এসে পরা শিমুল তুলোর দেশের ভারি অসভ্য এক দস্যি দখিন হাওয়া , সে যেন কত কালের কথা । মাথা চুলকে আরো কিছু মনে পরার আগেই শুকনো রাধাচূড়ার লালটুকু বুকে আগলে ধরে ছাদের পাশ কেটে সূর্যখানা পাটে যায় । সাঁঝবেলার বেলফুলের মত দুটি ছোট্ট তারা হাত ধরাধরি করে আকাশের লালনীল আলো আঁধারির ভেতরে কানামাছি খেলে আর তক্ষুনি তোমার কথাটা মনে পরে যায় ...."বসন্তের সূর্য তো , অনেক রং টং পাল্টে তবেই ডুববে ..এমনি এমনি নয়"। জানলার বাইরে শুক্লপক্ষের চাঁদ পানপাতায় মুখ ঢেকে হেসেছিল ঠোঁট চেপে । বাইরে ভরাট জোছনা যেন আকালের দেশের অকাল কোজাগরী ,
দোল পূর্নিমাটা যে ঠিক কবে , আমার খেয়াল পরেনা...।।
(@thesongoffadingaway অনেক অনেক ধন্যবাদ ছবিটার জন্য 🥺❤️)
35 notes · View notes
lifeis-art · 11 months ago
Text
Tumblr media
তোমার পিঠ জুড়ে
আমার কবিতার বসবাস...
13 notes · View notes
ragab-abrar-labib · 1 year ago
Text
Tumblr media
লেখকঃ খলনায়িকা
3 notes · View notes
redwan999 · 7 months ago
Text
মাইক্রো কাব্য-৪৯
বিপ্রতীপ ———————– একাকিত্ব আমার খুব পছন্দ তবু প্রিয়জনকে পাশে চাই। আলোয় উদ্ভাসিত হতে গিয়ে আমি ছায়া খুঁজে বেড়াই। পাহাড় সমান অট্টালিকায় থাকি, যদিও ভালোবাসি অরন্য! সভ্যাতার মুখোশের আড়ালে হৃদয়খানি আমার বন্য। স্বাধীনতার নামে আমি চারিদিকে গড়েছি প্রাচীর। সমাজবদ্ধ জীব হয়েও আমার সম্পর্ক গুলোতে চিড়। সাধাসিধে জীবনের অভিলাষ তবু অর্থ-বিত্তের ভীষণ মোহ, মুখে বলছি এক কথা আমি আর কাজকর্মে…
Tumblr media
View On WordPress
1 note · View note
saifali1590 · 1 year ago
Text
শূন্যে তুমি কাব্য রচো / সাইফ আলি
শূন্যে তুমি কাব্য রচো, শূন্যে তোমার ঘরবন্ধু তোমার শূন্যটা না ভীষণ স্বার্থপরতোমায় গোটা একলা নিলোআমায় কেবল ধরিয়ে দিলোসব হারানোর ডর!বন্ধু তোমার শূন্যটা না ভীষণ স্বার্থপর… ০৩/০৪/২৩
View On WordPress
1 note · View note
shishucozy · 13 days ago
Text
নকশা করা কাঁথাকে নকশি কাঁথা বলে।
নকশি কাঁথা
নকশা করা কাঁথাকে নকশি কাঁথা বলে। বাংলার লোকসংস্কৃতি আর গ্রামীণ কুটির শিল্পের একটি বড় জায়গা দখল করে আছে কাঁথা। বাড়িতে সন্তান জন্ম নেওয়ার সময় তার জন্য নতুন কাঁথা তৈরির রেওয়াজ টিকে আছে দীর্ঘদিন ধরে। বিয়ে কিংবা পার্বণের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানে অতিথিদের নতুন কাঁথা দিয়ে বরণ করে নেওয়ার চিরাচরিত রেওয়াজ পাওয়া যায় বাংলার কোনো কোনো গ্রামে। #Shishucozy_শিশুআরামদায়ক
বিয়ের পরে মেয়েকে শ্বশুরালয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার সময় উপহারের তালিকায় থাকে নকশি কাঁথা। শিশু আরামদায়ক কাঁথা শব্দটি কোথা থেকে এসেছে তা স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। গবেষক নিয়াজ জামানের মতে, কাঁথা শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত শব্দ ‘কন্থা’ থেকে, যার বাংলা অর্থ ত্যানা বা কাপড়ের টুকরা #Shishucozy_শিশুআরামদায়ক
বাংলাদেশে শব্দটির বহুল ব্যবহার শুরু হয় পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের ‘নক্সী কাঁথার মাঠ’ (১৯২৯) কাব্য থেকে। কাঁথাকে খেতা, কেন্থা ইত্যাদি নামেও অভিহিত করা হয়।
বাংলায় দীর্ঘ সময় ধরে চলে বর্ষাকাল। মাঠঘাট থইথই বর্ষায় ঘরের বাইরের কাজ কমে আসে নারীদের। #Shishucozy_শিশুআরামদায়ক
একটুখানি অবসরের সন্ধান পায় তারা। এই অবসর সময়ে পান-সুপারির আড্ডায় সুই-সুতা হাতে কাঁথা সেলাই বাঙালি নারীদের এক চিরাচরিত অভ্যাস। গল্পে গল্পে গ্রামীণ নারীরা দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নকশি কাঁথার কাজ করে যায়। অনুপম দক্ষতায় কাঁথার জমিনে ফুটে ওঠে গাছ, পাখি কিংবা লতাপাতার ছবি। শিশু আরামদায়ক কোনো সময় কাঁথায় উঠে লোকাকাহিনি, কখনো লণ্ঠনের মৃদু আলোয় শোনা পুথির গল্পই সূচ দিয়ে কাঁথায় ফুটিয়ে তুলেছেন নারীরা। #Shishucozy_শিশুআরামদায়ক
নকশি কাঁথা সাধারণত এক দিনে তৈরি হয় না, সময় নিয়ে ধীরে ধীরে এতে কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হয়। মাঝারি আকারের কাঁথা তৈরিতে ৭ থেকে ১৫ দিন লেগে যায়। বড় কাঁথা এবং জটিল নকশা করতে এক মাসেরও বেশি সময় লাগতে পারে। শিশু আরামদায়ক
SHISHU COZY শিশু আরামদায়ক ১২ নং ভাবখালী, ময়মনসিংহ যোগাযোগ:- 01763 181 607
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
0 notes
digitaltechaifiverr · 5 months ago
Text
youtube
বড়ু চন্ডীদাস | মধ্যযুগের আদি কবি ও শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য রচয়িতা বড়ু চন্ডীদাস। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য বিসিএস প্রিলিমিনারি ও চাকরীর পরীক্ষার প্রস্তুতি ক্লাস
1 note · View note
Text
Tumblr media
ঢাকার এক রেস্তোরাঁয় বহুদিন পর দেখা হলো দুই বন্ধু কবির সঙ্গে। ঢাকার কাব্য বাতাসে নানা ঢেউয়ের এবং যুগপৎ স্রোতের ডাইনামিক্সের ফলে কবিরা একত্রে বসতে সুযোগও পান না, ফলে এভাবে দুজনের সঙ্গে কখনো বসিওনি আমি। সুযোগ মেলেনি বলাই ভদ্রতা হবে, কাব্যহিংসা বলে যে মজাদার কথাটা আল মাহমুদ প্রমুখ অগ্রজ বলতেন তা অস্বীকার করি না, বরং স্বীকার করে শ্লাঘা নেওয়াই এক রকম অভিজাত হয়ে উঠেছে হয়তো। আমরা তিন কবি সেদিন তিন ধারার প্রতিনিধিত্ব মনে রেখে মনের চেয়েও গভীরতম একটা প্রদেশ থেকে কিছু হালকা হাওয়া সেবন করার ব্রত নিয়ে আলাপে গা ঢাললাম। সেদিনের আলাপে শূন্য দশক থেকে গড়ে ওঠা কাব্য উদ্যোগের প্রায় আড়াই দশকের নানা ধারার কথা উঠে এলো। এবং কবিতার কারুতে এরা দুইয়ে বেশ গভীর এবং সেই কারণে আমি তাদের প্রতি বরাবর শ্রদ্ধাশীল ছিলাম। কবিতার কারুতা, শিল্পের নানা শাখায় সমকালের কবিদের যাতায়াতসহ আলাপে আরও কিছু বিষয় উঠে এলো। বিশেষ করে কবিতার সেই ক্ল্যাসিক ‘তিন দশকের পরীক্ষা’ আমি দুই দশকের পরীক্ষার কথা বলেছি যদিও আলাপে। আমি আরও কিছু জায়গা ধরলামও। আড্ডার একটি সুবিধা এই যে আপনি যখন কথা বলেন তখন পাশে বসে থাকা বন্ধুর মনকে যেমন খেয়াল রাখেন, নিজের মনের প্রান্তরে সেই ক্ষণে জেগে ওঠা ঘাস, ডানা মেলা সারসের উড্ডয়নকে আপনি না দেখে পারেন না। এই খ- গদ্য তেমন কিছু আলো ও রঙের প্রক্ষেপ।
বর্তমান বাংলা কবিতার ধারায় বেশ স্পষ্ট ধারাগুলো নিয়ে আমাদের আলাপ বাড়ছিল। কেমন করে একজন কবি ক্রিটিক হয়ে ওঠেন, আমাদের একটা অতীতমুখীনতা যে রয়েছে সেই অতীতমুখীন মনের ধারাটির স্বরূপ কী? কারও ব্যক্তিজীবন ও মানস আসলেই কত প্রচ্ছন্নভাবে কিংবা বাহ্যিক দিক থেকে কবিতায় ধরা দেয়, আসে, অথবা বলা ভালো ব্যবহৃত হয়। ধরা যাক একজন বিশ্বাসী কবি কেমন করে নিজের ভেতরটিকে খুঁড়ে নিজেকে কবিতার ভ���ষায় রূপ দেন। সেই চেষ্টার প্রকৃতি কতখানি সৎ আর কতখানি বহিরঙ্গের একটা ভঙ্গি, ইত্যাদি বিবেচনা কবিতার জীবন ও তার স্থায়িত্বের নিরিখে বিচার করা যায়। জীবন ও স্থায়িত্বের কথা এলো এই কারণে যে, সেদিন আমি কবিতার তিন দশকের ট্রায়াল কিংবা কবিতা তিন দশক পর কেমন গৃহীত হয়েছে অথবা কাদের কাছে গৃহীত হয়েছে সেই পরীক্ষার কথা বলেছি। আমি আসলে দুই দশকের পরীক্ষার কথাও বলেছি। কবিতা কখনো কখনো একটি শেকড়ের মতো যা উদ্ভিদ হয়ে ওঠার আগে মাটির নিচ দিয়ে বহু বছর ধরেই নিজেকে বাড়তে দিতে থাকে। কাজেই একটি সময় গাছ হিসেবে তার কি রূপ হয় তা দেখার বিষয় তো থেকেই।
আমাদের সময়ের কবিতা নিজেকে স্বাতন্ত্র্য দিতে চায় এটি কবিতার কাছে কবির দাবি, কবির কাছেও কবিতার। স্বাতন্ত্র্যের নানা রূপের মাঝে দৈশিক, ভূমিলগ্নতা ইত্যাদি বিষয়কে শূন্য দশকের আগেও হয়েছে। নব্বই দশকে উত্তরাধুনিক কবিতা বলে একটি ধারা গড়ে উঠেছিল আমাদের অগ্রজদের মাঝে। চর্যাপদ নিয়ে কাজ করেছেন অগ্রজদের কেউ কেউ। আমাদের সমসাময়িকদের মাঝে এর কিছু অনুধাবন একেবারে শূন্য দশকের গোড়াতেই দেখেছি। পরের দিকে কবি বন্ধুদের কেউ কেউ সরাসরি ভূমিলগ্ন কবিতাকে নিজেদের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছে। আরেকটি অংশ উল্লেখযোগ্যভাবেই নাগরিক ধারায় কবিতা লিখেছেন। কিন্তু খুব বড় সত্য হলো যে এই ধারার কবিরা সেই পরিচিত নাগরিক ধারার ষাট দশকীয় বলয়ের বাইরে নিজেদের নিয়ে এসেছেন খুব সফলভাবেই। কেননা এই কবি গোষ্ঠী অনুধাবন করেছিলেন যে ভাষাতেই মুক্তি, কাজেই ভাষার মুক্তি ঘটালেন তারা। সে এক দীর্ঘ আলাপ।
কবিতার একটি জনসমাজ থেকে উঠে আসার বাস্তবতা থাকে। সমাজের বয়নের ভেতর থেকে কবিতা জাগলে তাকে সেই সমাজের হয়ে উঠতে হয় না, কবিকে (হয়তো চারণকবি) বিশিষ্টতার সাধনা না করে বরং তার সামূহিক অবচেতনের অভিজ্ঞানকে চিহ্নিত করতে পারলেই যথেষ্ট হয়। সেটা কোনো সাধনা নয় কিনা তা ভিন্ন আলোচ্য। তবে তার সহজতার রূপের আড়ালে ওই রহস্য যে অন্তঃশীল থাকে তা নির্দ্বিধায় বলা চলে। চারণকবির যে সুবিধা থাকে তার একটি দিক হলো তার স্বরকে বিশিষ্ট করে তোলার জন্য করণকৌশলের সাধনা থেকে তার মুক্তি নেওয়ার সুযোগ অবারিত থাকে। সেই সুযোগ তিনি গ্রহণ করতে পারেন, নাও পারেন। করেন না এমন বলা আমার পক্ষে সহজ অন্তত নয়। তবে যে যোগ থেকে তিনি প্রাণ আহরণ করেন তা শক্তি দেয় তাকে, ভার দেয়, ভরও দেয়। তার সাধনার জগৎটিতে ধ্যান জমিয়ে তোলার পরিসর অবাধ এবং তা জটিলও নয়। একটি স্রোতকে ধারণ করে তিনি নিজে স্রোতের অংশ হয়ে ওঠেন এবং তার সমাজ তাকে নিজেদের একজন হিসেবে চিনে নেয় এমনই নয় কেবল, বরং তাকেই ��ুরো সমাজের মুখ হিসেবে নিজেদের মনে আসন দেন। সমগ্র প্রকৃতি, জনবৈশিষ্ট্য, জল হাওয়া সেই কবির কণ্ঠে বেজে ওঠে। কবি ও সেই সমাজে কোথাও আর প্রভেদ থাকে না। তবে একটা ভেদ (রহস্য) থাকে, সেটা না থাকাই বরং অস্বাভাবিক। কবি মাত্রেই রহস্যকে ধারণ করেন। এ ক্ষেত্রে কবি কেমন করে ওই জনতার অবচেতনকে একজন ব্যক্তি মানুষ হয়েও পুরোপুরি ধারণ করলেন এবং অভিব্যক্তি দান করলেন, সেই রহস্য দীর্ঘ ধ্যানী অনুসন্ধানের বিষয় হতে পারে। তবে আলোর মতো রহস্যকেও ভাঙা যায় না। কেবল আলোয় অবগাহন করা যায়, সেটাই বরং ভালো।
কৌমসমাজের কবি তো কৌমের নিজের, কৌম তার, কাজেই নিজের গান করেন তিনি। নিজের ভেতর থেকে নিজের গান করার বেলায় একটিই হয়তো দিককে একাগ্রচিত্তে সাধিত করতে হয় সুরটি সহজ হলেও তার প্রাণের বহুতলময় বিবিধ স্বাদময় রসটিকে চিহ্নিত করে তাকে স্বরে ব্যক্ত করতে হয়। এ সাধনা শ্রমসাধ্য অবশ্যই। আমি বা আমার মতো কেউ কেউ সেই শ্রম দিতে অপারগ হয়ে হয়তো আফসোস করি। কেউ কেউ আবার অনুকরণও তো করি সেটা এক ট্র্যাজিক প্রচেষ্টা, যার ফল খুব মর্মান্তিক। জনসমাজের গভীরতা তার সামূহিক অবচেতন থেকে আসে। সেই অবচেতনের বিবর্তনও ঘটে। সেই বিবর্তনকে বুঝতে হয় তার ভেতর বাস করে, তার আত্মায় ঘর করে তবেই। নতুবা বেড়াতে আসা লোকের ক্যামেরায় তোলা ছবির মতো করুণ হয়ে ওঠে সেই চেষ্টা। কবিতার কারু এবং জনসমাজের আত্মা সেই প্রয়াসে এক উৎকটভাবে পৃথক থেকে নিজেদের প্রদর্শন করতে থাকে। কাব্যিক ভয়াল দশা সেটি।
যারা বাংলাদেশে কবিতা লেখেন তাদের কবিতায় এই মাটির কিংবা এই উপমহাদেশের সবচেয়ে বিশিষ্ট যে প্রেরণা অন্তঃশীল তা হলো জলবায়ুর প্রাণের ধীরতা ও ধ্যানী অগ্রসরতা। একটি আপাত একরৈখিক জীবনের উপরিতলের অন্তরে বহুস্তরময় এবং বহু স্রোতের সম্মিলনে যে ঐকতান তাকে সহজভাবে ধরতে পারা এবং নিজের ভাষায় তাকে অভিব্যক্তি প্রদান করা একটি বড় অর্জন বলে মনে হয়। এখানকার কবিতায় সেই চরিত্র রয়েছে। কাজেই আপাত নাগরিক কবিতায়ও সেই সুরকে আবিষ্কার করার মতো চোখ আমাদের থাকা দরকার।
এই যে মঠ নিবাসী হতে চায় আমার প্রাণ, জলার ধারে স্থির নিশ্চল সময় পরিধিকে আমি অন্তত ধারণ করতে প্রবলভাবে ইচ্ছুক। সেটি কি একরৈখিক? সেটি একটি নিবেদনক্রিয়াও কি? যদি তাই হয়ে থাকে তবে তার সরলতাকে সহস্র বছর যাবৎ উদযাপন করাই যায়। তাতে রস গাঢ়তর হয়।
নাগরিকের যে সেই যোগ নেই, যাকে কেউ হয়তো উন্মুলতা বলতে চাইবেন তাও কিন্তু একটি সুযোগ তৈরি করে। তাকে ভিন্ন ভরকেন্দ্র, ভিন্ন অভিমুখ গড়তে হয়। সেই অভিমুখ প্রস্তুত থাকে না, তাকে খুঁ��তে হয়, পেতে হয় এবং ক্ষেত্রবিশেষে গড়ে নিতে হয়। সেটা বরং সৃষ্টিশীলতার দিক থেকে মহৎতর। ঘটনা হলো বহু জগৎ তাতে উন্মোচিত হয়, কারণ ব্যক্তি কবি (আমি, আমরা, আমাদের ইত্যাদি বুঝেই বলছি) তার জগতের প্রত্নমানসে (আর্কিটাইপ) অবগাহন করতে সুযোগ পান আজীবন। যার ঘর নেই, পুরো জগতে তার বহু নিবাস। প্রত্নমানসকে ফলিয়ে তুলে অভিব্যক্তির আদল তৈরি করতে পারতে হয়। রত্ন ভেতরে রয়েছেই, তাকে বের করে রূপ দিতে পারতে হবে।
রূপ দেওয়া যদি চমক দেওয়াতে অবসিত হয় তবে অবশ্য যুগপৎ সাড়াও জাগে, ফাঁদও তৈরি হয়। ‘সৌধ’ তৈরির সমস্যা এই যে, সৌধ একটি এককেন্দ্রিক এনার্জি তৈরি করে নির্মাতাকে বেঁধে ফেলে এবং অন্যরা সৌধের পূজায় লিপ্ত হয়। কবি শিল্পী ব্যক্তির জন্য সেটা কত বড় দায় তার উত্তর দশকের পর দশক ধরে দিয়ে যেতে হয়।
0 notes
dailybuuzzz · 9 months ago
Text
এক নজরে দেখে নিন জীবনানন্দ দাস ও তার কবিতার ভাণ্ডার 
জীবনানন্দ দাস বাংলা সাহিত্যের একজন প্রমুখ কবি ও সাহিত্যিক ছিলেন। তার কাব্য, গল্প এবং নাটক প্রশংসিত হয়ে আসছে যুগের পর যুগ ধরে। তিনি বাংলা সাহিত্যে মানবতার সম্পর্ক, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, এবং সমাজের বিভিন্ন মৌলিক ধারাকে তার কবিতা��� মাধ্যমে শ্রোতদের কাছে তুলে ধরেন। 
Tumblr media
জীবনানন্দ দাসের কবিতা গুলির মধ্যে বনলতা সেন, রূপসী বাংলা , আকাশলীনা , বোধ, ইত্যাদি বিখ্যাত। এই সকল কবিতার জন্য তিনি নিখিল বঙ্গ রবীন্দ্র সাহিত্য সম্মেলন পুরস্কার (1952) এবং সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার (1955) পেয়েছিলেন। 
To learn more about his life story click on the video below
youtube
1925 সালের জুন মাসে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ মারা যাওয়ার পর যখন পত্রিকাতে তাকে নিয়ে কবিতা ছড়িয়ে পড়ে, সেই গুলি থেকেই প্রভাবিত হয়ে তাকে কবিতা লেখার ভুতে ধরে। জীবনানন্দ দাসের লেখা কবিতায় লুকিয়ে রয়েছে অনেক অজানা মানে, তার জীবন কাহিনী ও কবিতা সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন jibanananda das poems
0 notes
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
modelsonali · 2 years ago
Video
youtube
সুরা কোরায়শ - পদ্যানুবাদ : কাজী নজরুল ইসলাম।  কাব্য আমপাড়া |
গীতিগ্রন্থ
কাজী নজরুল ইসলাম,kazi nazrul islam,sura kuraes, সুরা কোরায়শ,কাব্য আমপাড়া, গীতিগ্রন্থ,bangla kobita,kobita abritti,bengali poem,bangla poem,abritti,bengali kobita,bidrohi kobita,kobita bangla,sr masum,sad bengali kobita status,sad bengali poetry status,কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা,love poem in bengali,sad bengali poem status,কাজী নজরুল ইসলামের বিরহের কবিতা,sad kobita in bangla,bangla kobita abritti,bengali poetry on love,বাংলা কবিতা আবৃত্তি,bengali poetry status
#banglakobita
#premer_kobita #বাংলা_কবিতা_আবৃত্তি #নজরুলের_বিরহের_কবিতা #কাজীনজরুলইসলামএরকবিতা #কাজী_নজরুল_ইসলাম
1 note · View note
choppedphilosopherharmony · 6 months ago
Text
ধরা যাক দুপুরের ট্রেন এ টিকিট না কেটে উঠে পরেছি , খুব জোর ট্রেন ছুটছে, নামার উপায় নেই । ধরা যাক যে স্টেশন থেকে উঠলাম আর যেখানে নামব সে দুটো ছাড়া অন্য স্টেশন এর নাম আমার মুখস্ত হয়না । ধরা যাক একটা টি.টি উঠেছে আমার কম্পার্টমেন্টে । ফাইন লিখছে খসখস , আমি শুধু দেখলাম তার সাদা জামায় জেলপেন এর কালির একটা গাঢ় নীল বিন্দু ধীরে ধীরে ছড়াতে ছড়াতে এতটাই ছড়িয়ে গেল যে ওটাকে একটা ছোট্ট আকাশ মনে করাই যায় । ট্রেনের দেওয়ালে বশীকরনের বিস্তৃত বিজ্ঞাপন ,জ্যোতিষীর নাম্বার টা কি নোট করছেন আমার সামনের ভদ্রলোক ?, মুখখানা শুকিয়ে আছে , আসলে পোস্টারটা এমন বিচ্ছিরি ভাবে ছেঁড়া ..ফোন নম্বর এর একটা সংখ্যা ছয় না নয় ঠিক বোঝা যাচ্ছে না । উনি কপাল ঠুকে ছয়ই লিখলেন , যদি না পান ফোন এ ..তখন বোধহয় নয় দিয়ে ডায়াল করবেন ফের । টিকিটচেকার তখন আমার খুব কাছে .."টিকিট টিকিট"
"এহ্ নতুন সাদা জামাটা..."
16 notes · View notes
sonalijannat · 2 years ago
Video
youtube
সুরা কোরায়শ - পদ্যানুবাদ : কাজী নজরুল ইসলাম।  কাব্য আমপাড়া |
গীতিগ্রন্থ
কাজী নজরুল ইসলাম,kazi nazrul islam,sura kuraes, সুরা কোরায়শ,কাব্য আমপাড়া, গীতিগ্রন্থ,bangla kobita,kobita abritti,bengali poem,bangla poem,abritti,bengali kobita,bidrohi kobita,kobita bangla,sr masum,sad bengali kobita status,sad bengali poetry status,কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা,love poem in bengali,sad bengali poem status,কাজী নজরুল ইসলামের বিরহের কবিতা,sad kobita in bangla,bangla kobita abritti,bengali poetry on love,বাংলা কবিতা আবৃত্তি,bengali poetry status
#banglakobita
#premer_kobita #বাংলা_কবিতা_আবৃত্তি #নজরুলের_বিরহের_কবিতা #কাজীনজরুলইসলামএরকবিতা #কাজী_নজরুল_ইসলাম
1 note · View note
redwan999 · 1 year ago
Text
মাইক্রোকাব্য – ৪৮
বিভাজন ———————————– একদিন তুমি ছিলে, আমার খুব কাছের একজন। অন্তরের সবচেয়ে গভীরে, তোমাকে দিয়েছিলাম স্থান। আজ তুমি কোথায় তুমি, জানি না সে খবর। কোথায় তুমি হারিয়ে গেলে? বাস কর কোন শহর? তোমার আমার মাঝে আজ, দূরত্ব যোজন যোজন। জানিনা কখন, কিভাবে হল, আমাদের এই বিভাজন। তোমার সাথে আবার যদি দেখা হয়ে যায় কোথাও, আমার মুখখানি চিনতে পারবে? নামি ভুলে গেছ সেটাও? রচনাকাল: ১৪ জুলাই ২০২৩
Tumblr media
View On WordPress
1 note · View note
ahasan-bhuiyan · 5 years ago
Text
অত্যাচারী বিধাতার বিনাশে আকাশ কাঁদে না
এবং যাপিত জীবন লবণাক্ত প্রেমে আর শ্রমে
খড়কুঁটো কুড়োনো পাগলিটা চায় বেওয়ারিশ পৃথিবীর মালিকানা
বিধাতা হাসেন বুলেট প্রুফ কাঁচের আড়ালে
আকাশের সিঁড়ি বেয়ে কান্না আসে;
কান্না নামে;
বর্ণহীন রক্ত ফোঁটা ফোঁটা হয়ে ঝরে পরে তোমার আমার লোকালয়ে
তোমরা তাকে বৃষ্টি বলো;
কেউ ভিজে, কেউ ভেজায়
কেউ কাব্য করে, গান করে, প্রাণ ভরে, প্রাণ...
আকাশের সিঁড়ি বেয়ে আসলে কান্না নেমে আসে।
যে সূর্যমুখী হাসিতে ক্ষুধা আড়াল করে,
যে আজ পেটের দায়ে তোমার উর্বশী
যার শৈশবের বাতাসে রসায়ন
তুমি, তোমরা একদিন তাতে হবে বিস্ফোরণ!
সেদিন আকাশের সিঁড়ি বেয়ে নামবে না সফেদ অশ্রু,
কেননা,
অত্যাচারী বিধাতার বিনাশে আকাশ কাঁদে না।
1 note · View note
saifali1590 · 2 years ago
Text
নতুন দিনের কাব্য / মুসা আল হাফিজ
নতুন দিনের কাব্য / মুসা আল হাফিজ
মানুষের হৃদয় অন্ধকারের সর্পিল ছোবলে যন্ত্রণার চুল্লির মতো জ্বলতেথাকবে আর কতোকাল? আর কতোকাল মানুষের কলজে ছেঁচেরক্তস্বাদ নিয়ে থাকবে আধারাবৃত মত্ত হায়েনার জিভ?আর কতোকাল চলবে বর্বরের আধিপত্য, লা¤পট্যের নৃত্য আর বুদ্ধিরব্যভিচার? অন্ধ রাত্রি থাকলে পশুপণা থাকবেই অতএব, পশ্চিম থেকে ধেয়ে আসা অন্ধকারের হৃদয়হীনদর্শনের বিরুদ্ধে আমরা জ্বালিয়ে দিয়েছি বিশ্বাসের বিদ্যুৎশিখা নির্জীব রাত্রি সাপের উদরের মতো…
View On WordPress
0 notes