#প্রেমের গল্প
Explore tagged Tumblr posts
Text
সেরা ভালোবাসার গল্প: চন্দনী ও অরিজিৎ | Valobasar Golpo
সেরা ভালোবাসার গল্প ( Valobasar Golpo ) গল্পের প্রধান চরিত্রে – চন্দনী ও অরিজিৎ গল্পের বিষয় – ভালোবাসার অধিকার। রোম্যান্টিক প্রেমের গল্প পড়তে আমরা সবাই ভালোবাসি। এই পোস্টে একটি অসাধারণ ভালোবাসার গল্প আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। আশাকরি গল্পটি ভালো লাগবে আরও এই ধরনের গল্প পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট সাবস্ক্রাইব করতে পারেন। সেরা ভালোবাসার গল্প জানোই তো সেদিন কী কাণ্ড। একেবারে তলিয়ে গিয়েছিলেম আর-কি,…
View On WordPress
0 notes
Video
youtube
ভাইরাল গানে নতুন প্রেমের গল্প নিয়ে একি বললেন অঞ্জনা পাগলী। চাইয়া থাকছ ...
#youtube#ভাইরাল গানে নতুন প্রেমের গল্প নিয়ে একি বললেন অঞ্জনা পাগলী। চাইয়া থাকছ কেন । তুই কইলেই তো আমি
0 notes
Text
তসলিমা নাসরিন ভালবেসে বিয়ে করেছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তবে একাধিক প্রেমের অভিযোগে এক সময় তসলিমা ছেড়ে যায় রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তসলিমার সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ৪ বছর পরে ১৯৯১ সালে রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মারা যায়। অতিরিক্ত মাদক সেবনকে তার অকাল মৃত্যুর জন্যে দায়ী করা হয়। রুদ্রের মৃত্যুর পরে তার "আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে" কবিতা পাওয়া যায় যেটি পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়ে উঠে। অনেকেই বলে থাকেন এটি তসলিমা নাসরিনকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছিলেন। এর জবাবে তসলিমা নাসরিনও একটি কবিতা লেখেন যেখানে তিনি রুদ্রর প্রতি তার ভালবাসার কথা লেখেন ও একই সাথে রুদ্রর একাধিক প্রেমের কথা তোলেন।
রুদ্র'র গান
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি ত���মার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে
পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর চ্নোয়া
ভিতরের নীল বন্দরে
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো
দিও তোমার মালা খানি
বাউল এর এই মন টা রে
তসলিমা নাসরিনের জবাব
প্রিয় রুদ্র,
প্রযত্নে, আকাশ
তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উ���ে বেড়াও? তুলোর মতো, পাখির মতো? তুমি এই জগৎসংসার ছেড়ে আকাশে চলে গেছো। তুমি আসলে বেঁচেই গেছো রুদ্র। আচ্ছা, তোমার কি পাখি হয়ে উড়ে ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না? তোমার সেই ইন্দিরা রোডের বাড়িতে, আবার সেই নীলক্ষেত, শাহবাগ, পরীবাগ, লালবাগ চষে বেড়াতে? ইচ্ছে তোমার হয় না এ আমি বিশ্বাস করি না, ইচ্ছে ঠিকই হয়, পারো না। অথচ এক সময় যা ইচ্ছে হতো তোমার তাই করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারারাত না ঘুমিয়ে গল্প করতে - করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারাদিন পথে পথে হাটতে - হাটতে। কে তোমাকে বাধা দিতো? জীবন তোমার হাতের মুঠোয় ছিলো। এই জীবন নিয়ে যেমন ইচ্ছে খেলেছো। আমার ভেবে অবাক লাগে, জীবন এখন তোমার হাতের মুঠোয় নেই। ওরা তোমাকে ট্রাকে উঠিয়ে মিঠেখালি রেখে এলো, তুমি প্রতিবাদ করতে পারোনি।
আচ্ছা, তোমার লালবাগের সেই প্রেমিকাটির খবর কি, দীর্ঘ বছর প্রেম করেছিলে তোমার যে নেলী খালার সাথে? তার উদ্দেশ্যে তোমার দিস্তা দিস্তা প্রেমের কবিতা দেখে আমি কি ভীষণ কেঁদেছিলাম একদিন ! তুমি আর কারো সঙ্গে প্রেম করছো, এ আমার সইতো না। কি অবুঝ বালিকা ছিলাম ! তাই কি? যেন আমাকেই তোমার ভালোবাসতে হবে। যেন আমরা দু'জন জন্মেছি দু'জনের জন্য। যেদিন ট্রাকে করে তোমাকে নিয়ে গেলো বাড়ি থেকে, আমার খুব দম বন্ধ লাগছিলো। ঢাকা শহরটিকে এতো ফাঁকা আর কখনো লাগেনি। বুকের মধ্যে আমার এতো হাহাকারও আর কখনো জমেনি। আমি ঢাকা ছেড়ে সেদিন চলে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। আমার ঘরে তোমার বাক্সভর্তি চিঠিগুলো হাতে নিয়ে জন্মের কান্না কেঁদেছিলাম। আমাদের বিচ্ছেদ ছিলো চার বছরের। এতো বছর পরও তুমি কী গভীর করে বুকের মধ্যে রয়ে গিয়েছিলে ! সেদিন আমি টের পেয়েছি।
আমার বড়ো হাসি পায় দেখে, এখন তোমার শ'য়ে শ'য়ে বন্ধু বেরোচ্ছে। তারা তখন কোথায় ছিলো? যখন পয়সার অভাবে তুমি একটি সিঙ্গাড়া খেয়ে দুপুর কাটিয়েছো। আমি না হয় তোমার বন্ধু নই, তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম বলে। এই যে এখন তোমার নামে মেলা হয়, তোমার চেনা এক আমিই বোধ হয় অনুপস্থিত থাকি মেলায়। যারা এখন রুদ্র রুদ্র বলে মাতন করে বুঝিনা তারা তখন কোথায় ছিলো?
শেষদিকে তুমি শিমুল নামের এক মেয়েকে ভালোবাসতে। বিয়ের কথাও হচ্ছিলো। আমাকে শিমুলের সব গল্প একদিন করলে। শুনে ... তুমি বোঝোনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই ভেবে যে, তুমি কি অনায়াসে প্রেম করছো ! তার গল্প শোনাচ্ছো ! ঠিক এইরকম অনুভব একসময় আমার জন্য ছিলো তোমার ! আজ আরেকজনের জন্য তোমার অস্থিরতা। নির্ঘুম রাত কাটাবার গল্প শুনে আমার কান্না পায় না বলো? তুমি শিমুলকে নিয়ে কি কি কবিতা লিখলে ��া দিব্যি বলে গেলে ! আমাকে আবার জিজ্ঞেসও করলে, কেমন হয়েছে। আমি বললাম, খুব ভালো। শিমুল মেয়েটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি, তুমি তাকে ভালোবাসো, যখন নিজেই বললে, তখন আমার কষ্টটাকে বুঝতে দেইনি। তোমাকে ছেড়ে চলে গেছি ঠিকই কিন্তু আর কাউকে ভালোবাসতে পারিনি। ভালোবাসা যে যাকে তাকে বিলোবার জিনিস নয়।
আকাশের সঙ্গে কতো কথা হয় রোজ ! কষ্টের কথা, সুখের কথা। একদিন আকাশভরা জোৎস্নায় গা ভেসে যাচ্ছিলো আমাদের। তুমি দু চারটি কষ্টের কথা বলে নিজের লেখা একটি গান শুনিয়েছিলে। "ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিও"। মংলায় বসে গানটি লিখেছিলে। মনে মনে তুমি কার চিঠি চেয়েছিলে? আমার? নেলী খালার? শিমুলের? অনেক দিন ইচ্ছে তোমাকে একটা চিঠি লিখি। একটা সময় ছিলো তোমার। একটা সময় ছিলো তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখতাম। তুমিও লিখতে প্রতিদিন। সেবার আরমানিটোলার বাড়িতে বসে দিলে আকাশের ঠিকানা। তুমি পাবে তো এই চিঠি? জীবন এবং জগতের তৃষ্ণা তো মানুষের কখনো মেটে না, তবু মানুষ আর বাঁচে ক'দিন বলো? দিন তো ফুরোয়। আমার কি দিন ফুরোচ্ছে না? তুমি ভালো থেকো। আমি ভালো নেই।
ইতি,
সকাল
পুনশ্চঃ আমাকে সকাল বলে ডাকতে তুমি। কতোকাল ঐ ডাক শুনি না। তুমি কি আকাশ থেকে সকাল, আমার সকাল বলে মাঝে মধ্যে ডাকো? নাকি আমি ভুল শুনি?
সংগৃহীত
ছবি: তসলিমা নাসরিন, রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
5 notes
·
View notes
Video
youtube
কেন রতন টাটা বিয়ে করেননি? অবিশ্বাস্য সত্য জানুন! | Why Ratan Tata did no...
কেন রতন টাটা বিয়ে করেননি? অবিশ্বাস্য সত্য জানুন! | Why Ratan Tata did not marry? | Untold Secret
এই ভিডিওতে আমরা আলোচনা করেছি ভারতের অন্যতম ধনী এবং সফল ব্যক্তিত্ব রতন টাটার ব্যক্তিগত জীবনের একটি বড় প্রশ্ন নিয়ে— “কেন রতন টাটা কখনো বিয়ে করেননি?” তার জীবনের প্রেম, পরিবার, এবং দায়িত্ববোধের কাহিনী জানুন। রতন টাটার জীবনের এ�� অজানা সত্যগুলো আপনাকে অবাক করবে। তার প্রেমের সম্পর্ক থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক জীবন, এবং বিয়ে না করার পেছনের আসল কারণগুলো জানতে পুরো ভিডিওটি দেখুন।
ভিডিওটি দেখতে ভুলবেন না, কারণ রতন টাটার জীবনের গল্প এমন এক অনুপ্রেরণার উৎস, যা আপনাকে নতুন করে চিন্তা করতে শেখাবে।
ভিডিওটি দেখার পর আপনি জানতে পারবেন:
রতন টাটার জীবনের অজানা অধ্যায় কেন তিনি আজীবন অবিবাহিত রইলেন? তার প্রেমের সম্পর্কের মর্মান্তিক কাহিনী পরিবারের প্রতি তার দায়িত্ববোধ ও আদর্শের কাহিনী
#youtube#রতনটাটা বিয়ে অজানা_কাহিনী ভারতের_ধনী_ব্যক্তি প্রেমের_গল্প টাটা_গ্রুপ টাটার_জীবনী টাটার_অপ্রক#ratan tata#love story#love story of ratan tata#tata group#marriage
0 notes
Text
একলা গানের গল্প : প্রেমের গল্প পুজোর গল্প | Ekla Ganer Golpo: A New Bengali Short Film 2024 Full Short Film Link: https://www.youtube.com/watch?v=tMWtw6vJkeM
🧑 Credits: Story Name: Ekla Ganer Golpo (একলা গানের গল্প) Category: Love story, Heartbreak Story, Song story, Puja Story Language: Bengali Direction: Anmitra Banerjee Cast: Suman Majumder, Ankhi Mehek, Surjit Pramanik, Kuhu Mandal, Pritam Ghosh, Akash Saha and Mr. Kingshuk Dutta Cinematography: Rakesh Banerjee and Shoubhik Bhattacharya Editor: Pratim Biswas Screenplay: Anmitra Banerjee & Shubhojit Sarkar Singer: Abhik Mukhopadhyay & Suman Majumder Composer: Prasanta Patra Lyricist: Anmitra Banerjee Music Arrangement: Sanjoy Chatterjee Background Music: Ritam - Arijit Sound Recorded: Arshi - Suman Makeup: Lydon Ghazi Decoration: Parag Dutta Art: Rony Mallick Collaborations: Arijit Mondal, Mandeep Saha, Varun Poddar, Devakanti Mahadani and Banani Das Acknowledgments: Ranjit Roy Management: Shubhojit Sarkar Assistant Directors: Tamoghan Bose and Joy Gode Team Onnoyo Monon: Debapratim Dasgupta, Abhijit Das, Somdatta Bhattacharya, Joy Roy, Lydon Ghazi and Deepa Chowdhury Produced: Dev Aditya Sinha Roy, Siddharth Paul and Debarati Singh Roy Digital Advisor: Sanjay Sen @StudioViolina Label: @OnnoyoMonon
️⃣ HashTag:
shortmovie #pujastory #newbanglashortfilm #banglanatok #newshortfilm #lovestory #bengalicinema #romanticstory #heartbreakstory #songstory
Thanks for Watching🙏🏻
1 note
·
View note
Text
তার বিশেষ দিন উদযাপন করুন: আপনার প্রিয় স্ত্রীর জন্য 10টি ডিজিটাল উপহারের ধারণা
আপনার স্ত্রীর জন্মদিন উদযাপন করার জন্য সবসময় অর্থ ব্যয় করার প্রয়োজন হয় না।
কিছুটা সৃজনশীলতা এবং চিন্তাশীলতার সাথে, আপনি অর্থপূর্ণ এবং স্মরণীয় ডিজিটাল উপহার ব্যবহার করে তার দিনটিকে অবিশ্বাস্যভাবে বিশেষ করে তুলতে পারেন।
আপনার স্ত্রীর জন্মদিন ডিজিটাল উপহারের সাথে উদযাপন করার জন্য এখানে 10টি আন্তরিক ধারণা রয়েছে যা আপনাকে একটি পয়সাও খরচ করবে না:
একটি ব্যক্তিগতকৃত ভিডিও মন্টেজ তৈরি করুন 🎥 আপনি আপনার স্ত্রীকে দিতে পারেন এমন সবচেয়ে স্পর্শকাতর উপহারগুলির মধ্যে একটি হল একটি ব্যক্তিগতকৃত ভিডিও মন্টেজ। একসাথে আপনার সবচেয়ে লালিত স্মৃতির ক্লিপগুলি সংকলন করুন - আপনার ভ্রমণের ছবি, বিশেষ মুহুর্তের ভিডিও এবং বন্ধু এবং পরিবারের বার্তাগুলি৷ আপনার সম্পর্কের জন্য অর্থপূর্ণ কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যোগ করুন। এই ডিজিটাল উপহারটি তাকে আপনার ভাগ করা সুন্দর ভ্রমণের কথা মনে করিয়ে দেবে এবং আপনার মধ্যে যে ভালোবাসা বাড়তে থাকে। বাংলায় স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রীর জন্য রোমান্টিক জন্মদিনের শুভেচ্ছা
তাকে একটি ডিজিটাল প্রেমের চিঠি লিখুন 💌 দৈনন্দিন জীবনের তাড়াহুড়োতে আমরা প্রায়ই আমাদের গভীর অনুভূতি প্রকাশ করতে ভুলে যাই। আপনার স্ত্রীকে একটি ডিজিটাল প্রেমপত্র লিখতে সময় নিন। কথায় কথায় আপনার হৃদয় উজাড় করে দিন—তাকে বলুন সে আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, আপনার প্রিয় স্মৃতিগুলি একসাথে স্মরণ করুন এবং ভবিষ্যতের জন্য আপনার আশা এবং স্বপ্নগুলি ভাগ করুন৷ আপনি এটি ইমেলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন বা এমনকি একটি ��ুন্দর PDF তৈরি করতে পারেন যা তিনি ��ংরক্ষণ করতে পারেন এবং যখনই তিনি ভালোবাসতে চান তখনই দেখতে পারেন৷
একটি ভার্চুয়াল মেমরি লেন তৈরি করুন 📸৷ একটি ফটো-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন বা তাকে মেমরি লেন নামানোর জন্য অনলাইনে একটি ব্যক্তিগত অ্যালবাম তৈরি করুন৷ বছরের পর বছর ধরে আপনার তোলা সমস্ত বিশেষ মুহূর্ত সংগ্রহ করুন এবং সেগুলিকে একটি টাইমলাইনে সংগঠিত করুন। প্রতিটি ছবির নীচে ক্যাপশন বা ছোট নোট যোগ করুন যাতে তাকে তাদের পিছনের গল্পগুলি মনে করিয়ে দেয়৷ এই ডিজিটাল অ্যালবামটি একটি মূল্যবান স্মৃতি হয়ে থাকবে যে সে যে কোনো সময় সেই সুখী মুহূর্তগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করতে চাইলে পুনরায় দেখতে পারবে।
একটি কাস্টম প্লেলিস্ট ডিজাইন করুন 🎶৷ সঙ্গীত আবেগ উদ্দীপক একটি শক্তিশালী উপায় আছে. আপনার সম্পর্কের বিশেষ অর্থ আছে এমন গানের একটি কাস্টম প্লেলিস্ট তৈরি করুন - আপনার বিয়ের গান, আপনার প্রথম তারিখে আপনি শুনেছেন এমন গান বা গান যা আপনাকে তার কথা মনে করিয়ে দেয়। একটি ডিজিটাল উপহার হিসাবে তার সাথে প্লেলিস্টটি শেয়ার করুন যেটি সে যখনই আপনার কাছাকাছি অনুভব করতে চায় তখন শুনতে পারে৷
বাংলায় শুভ জন্মদিন স্ত্রী বা জন্মদিনের শুভেচ্ছা-বাংলায় আমার স্ত্রী বাঙালিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা
একটি ভার্চুয়াল গেম নাইট পরিকল্পনা করুন 🎮৷ যদি আপনার স্ত্রী গেমগুলি উপভোগ করেন তবে শুধুমাত্র আপনার দুজনের জন্য বা বন্ধু এবং পরিবারের সাথে একটি ভার্চুয়াল গেমের রাতের পরিকল্পনা করুন। তার প্রিয় অনলাইন গেমগুলি চয়ন করুন, অথবা আপনি একসাথে উপভোগ করতে পারেন এমন নতুনগুলি খুঁজুন৷ এই মজাদার এবং ইন্টারেক্টিভ অভিজ্ঞতা তার বিশেষ দিনে হাসি এবং আনন্দ ন��য়ে আসবে কোনো টাকা খরচ না করেই।
একটি ব্যক্তিগতকৃত ই-কার্ড তৈরি করুন 🌷 কখনও কখনও, সহজ অঙ্গভঙ্গি সবচেয়ে অর্থপূর্ণ হয়. বিনামূল্যে অনলাইন টুল ব্যবহার করে আপনার স্ত্রীর জন্মদিনের জন্য একটি ব্যক্তিগতকৃত ই-কার্ড ডিজাইন করুন। আপনার নিজের আর্টওয়ার্ক, ফটো এবং একটি আন্তরিক বার্তা যোগ করুন। আপনি এটি ইমেলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন বা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে পারেন প্রকাশ্যে তার জন্য আপনার ভালবাসা এবং প্রশংসা প্রকাশ করতে।
একটি ভার্চুয়াল সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করুন 🎉 ভার্চুয়াল সারপ্রাইজ পার্টির জন্য আপনার স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং পরিবারকে জড়ো করুন। সবাইকে সংযুক্ত করতে একটি ভিডিও কনফারেন্সিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন এবং গল্প শেয়ার করা, গেম খেলা বা জন্মদিনের গান গাওয়ার মতো মজার কার্যকলাপের পরিকল্পনা করুন। তার প্রিয়জনদের তার বিশেষ দিনটি উদযাপন করতে একত্রিত হতে দেখার আনন্দ, এমনকি যদি কেবল কার্যত, একটি উপহার হবে সে ভুলে যাবে না।
একটি ডিজিটাল ভিশন বোর্ড তৈরি করুন 🌟 একসাথে একটি ডিজিটাল ভিশন বোর্ড তৈরি করে আপনার স্ত্রীকে তার স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষা কল্পনা করতে সাহায্য করুন। ছবি, উদ্ধৃতি এবং লক্ষ্যগুলি সংকলন করতে বিনামূল্যে অনলাইন সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করুন যা ভবিষ্যতের জন্য তার স্বপ্নের প্রতিনিধিত্ব করে৷ এই সহযোগিতামূলক প্রকল্পটি কেবল তাকে অনুপ্রাণিত করবে না বরং তার উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য আপনার সমর্থনও দেখাবে। এটি একটি অর্থপূর্ণ উপায় বন্ড এবং একসাথে ভবিষ্যতের জন্য উন্মুখ।
একটি আন্তরিক সোশ্যাল মিডিয়া ট্রিবিউট শেয়ার করুন 🥰৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় আন্তরিক শ্রদ্ধা জানিয়ে আপনার স্ত্রীকে প্রকাশ্যে উদযাপন করুন। সে আপনার কাছে কী বোঝায় সে সম্পর্কে একটি স্পর্শকাতর বার্তা লিখুন, আপনার প্রিয় কিছু ফটো একসাথে ভাগ করুন এবং পোস্টে তাকে ট্যাগ করুন৷ আপনার ভালবাসা এবং প্রশংসার সর্বজনীন ঘোষণা তাকে কেবল আপনিই নয়, যারা এটি দেখেন তাদের দ্বারা লালিত এবং প্রশংসা অনুভব করবে।
একটি ভার্চুয়াল মুভি নাইট পরিকল্পনা করুন 🍿 আপনার বসার ঘরটিকে একটি আরামদায়ক মুভি থিয়েটারে রূপান্তর করুন এবং একটি ভার্চুয়াল চলচ্চিত্র রাতের পরিকল্পনা করুন। তার পছন্দের কয়েকটি ফিল্ম বা একটি নতুন রিলিজ বেছে নিন যা সে দেখতে চায়। একই সময়ে সিনেমা দেখে এবং ভিডিও কল বা মেসেজিং অ্যাপের মাধ্যমে আলোচনা করে, এমনকি আপনি আলাদা থাকলেও অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিন। ভাগ করা অভিজ্ঞতা তার জন্মদিনটিকে বিশেষ এবং সংযুক্ত বোধ করবে।
#স্ত্রীর জন্য শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা#আমার স্ত্রীকে শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা#স্ত্রীর জন্য হৃদয় স্পর্শ জন্মদিনের শুভেচ্ছা#শুভ জন্মদিন স্ত্রী#আমার স্ত্রীর জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা#স্ত্রীর জন্মদিনের উদ্ধৃতি#আমার স্ত্রীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা#স্ত্রীর জন্য জন্মদিনের বার্তা#স্ত্রীর জন্য রোমান্টিক জন্মদিনের শুভেচ্ছা#স্ত্রীর জন্য শুভ জন্মদিনের উদ্ধৃতি#স্ত্রীর জন্য সাধারণ জন্মদিনের শুভেচ্ছা#স্ত্রীর জন্য ছোট জন্মদিনের বার্তা#স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রীর জন্য জন্মদিনের বার্তা#স্ত্রীর কাছ থেকে স্বামীর জন্য জন্মদিনের উদ্ধৃতি#আমার প্রিয় স্ত্রীকে শুভ জন্মদিন#আমার স্ত্রীর জন্য জন্মদিনের উদ্ধৃতি#স্ত্রীর জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা রোমান্টিক#স্ত্রীর জন্য সুন্দর জন্মদিনের শুভেচ্ছা
0 notes
Link
সাধারণ প্রেম কাহিনীর থেকে অনেকটাই অন্যরকম মালা
0 notes
Text
মধ্যযুগীয় দরবার ও দরবারী প্রেম
মধ্যযুগীয় সমাজে প্রেমের দরবার ছিল আকর্ষণীয়, যেখানে কাব্যিক সূক্ষ্মতার মাধ্যমে হৃদয় সম্পর্কিত বিষয়গুলি অন্বেষণ করা হত। মহীয়সী মহিলাদের পরিচালিত এই দরবারগুলি নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং সৌজন্যমূলক প্রেমের জটিলতাকে বুদ্ধিবৃত্তিক সাধনার সাথে সংযুক্ত করত। বীরত্বের অভিযানগুলি বীরধর্মের আদর্শ আলোকিত করত, স্যার গাওয়াইন ও স্যার ল্যান্সলোটের মতো নায়করা বীরত্বগাথায় অমর হয়ে ওঠেন। এই কাহিনীগুলি বিশ্বব্যাপী ��ল্প বলার ঐতিহ্যকে প্রভাবিত করে। আধুনিক সাহিত্য, চলচ্চিত্র ও শিল্পেও মধ্যযুগীয় দরবারের উত্তরাধিকার বেঁচে আছে।
প্রেমমূলক গীতিকবিদের এই প্রভাব মধ্যযুগীয় দরবারের বাইরেও পৌঁছে যায়। তাদের গীতিকবিতাগুলি সংস্কৃতির অভ্যন্তরে সেতু হয়ে ওঠে, একটি ভাগ করা সাহিত্য ঐতিহ্যের ভিত্তি স্থাপন করে যা আঞ্চলিক ও ভাষাগত সীমানা অতিক্রম করে। মহাকাব্যিক গল্প ও রোম্যান্স, যেমন “ল্যান্সলোট (Lancelot)” এবং “ট্রিস্টান এন্ড ইসোলডা (Tristan and Isolde)” স্থায়ী ক্লাসিক হয়ে উঠে, যা দরবারী প্রেমের উচ্চ ও নিম্ন চিত্রকে চিত্রিত করে।
এ পর্যায়ে জেনে নিন মধ্যযুগীয় দরবার ও দরবারী প্রেম।
ক্লিক করে বাংলায় পুরোটা উপভোগ করুন
“পথে পথে সাহিত্য” ব্লগের সাথে থাকুন এবং উপভোগ করুন।
#পথেপথেসাহিত্য#বিশ্বসাহিত্য#ইংরেজিসাহিত্য#প্রাচীনসাহিত্য#ধ্রুপদীসাহিত্য#মধ্যযুগীয়সাহিত্য#মধ্যযুগীয়দরবার#দরবারীপ্রেম
0 notes
Text
দেখে শুনে পথ চলা
#bangla golpo#design#bangla news#actors#banglapramergolpo#bangladesh#beautiful#banglastories#music#business
0 notes
Text
0 notes
Text
মেঘ থমথম কোনো এক বৃষ্টি ভেঁজা বৃহস্পতিবার ভোর। রাতভর ঝড়ের তান্ডবে ঝরা পাতার শোক গায়ে মেখে ভিঁজে আছে সারা উঠান। ঘুম ভাঙার পর তুমি বাসি মুখে জানালা খুলে দেখেতে পেলে তোমার বাড়ির পশ্চিম দিকের কামারাঙা গাছের মাথায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে। বিছানা ছেড়ে এলোমেলো শাড়ি সামলে তুমি দুলে দুলে হাঁটলে পুকুর ঘাটের দিক। রাতভর স্বামীর সোহাগের দাগ পুকুরের জলের কাছে জমা রেখে বাড়াবাড়ি রকম আনন্দ নিয়ে গুনগুন করে সুখী মানুষের গান গাইতে গাইতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে আদর করছো তোমার ভেঁজা চুলগুলোতে নরম গামছায়। তোমার স্বামী তখনও ঘুমে। তুমি ভাবছো কী রান্না করবে আজ? তিনি অফিস যাবেন কী করে? তোমার চিন্তার অবসান গঠিয়ে তোমার স্বামী ঘুম থেকে উঠেই তোমাকে জানালো, আজ আর অফিস যাবো না। এ-সব বৃষ্টিমাখা ভোর খুব কমই আসে পৃথিবীতে, তুমি বরং উনুনে চা না বসিয়ে আজ খিঁচুড়ি চড়াও।
তোমার স্বামী অফিস না যাওয়ার আনন্দে বৃষ্টি আরোও ঝেঁকে নামলো ঝরঝর। রান্না ঘর হতে তোমার টুংটাং বাটিঘটির শব্দ। পাশে বসে কাটা কাটা গল্প করছেন তোমার স্বামী। খিঁচুড়ির ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়েছে সারা রান্না ঘরে। সকাল গড়িয়ে বিকে��ের দিকে চলে গেল দিন; যেভাবে আমরা চলে গিয়েছি একদিন আমাদের শখের প্রেমকে জারজ সন্তানের মতো ছু্ঁড়ে ফেলে দিয়ে আলাদা পথের রেখা ধরে দু'জন দুই প্রান্তে।
তুমি বিছানা বিছিয়ে খিঁচুড়ি বাড়লে থালায় আর তোমার স্বামীকে পাঠালে বাগান থেকে কাগজি লেবু খুঁজে আনতে। বৃষ্টি থামলো একটু। খাবারের প্লেট সামনে রেখে তোমার চোখ পড়লো উঠানের বাঁ দিকের নিম গাছের ঢালে। ওখান সারা রাতের বৃষ্টিতে ভিঁজে জুবুথুবু হয়ে তোমার দিকে তাকিয়ে বসে আছে একটা কাক। কাকটা এমন ক্ষীণ দৃষ্টি তোমার দিকে ইশারা করে বসে আছে যেন কিছু বলতে চায় সে। বুকটা মোচড় দিবে একটুখানিক তোমার।
তোমার স্বামী টসটসে সবুজ একটা ��াগজি লেবু হাতে ফিরে এলো, আরও নিয়ে আসলো একটা মৃত্যুর দুঃসংবাদ। ধরো খিঁচুড়ি খেতে খেতে তিনি তেমায় শোনালো, এক মায়াবতীর প্রেমের যন্ত্রনা সইতে না পেরে প্রায় আধা পাগল হয়ে অপমৃত্যু হয়েছে এক যুবকের। তোমার স্বামীর কাছে সেই যুবকের নামটা অপরিচিত হলেও তোমার কাছে নামটা খুবই পরিচিত। তুমি জানো সে যুবক কোন মায়াবতীর প্রেমে ব্যার্থ হয়ে শেষমেশ আলবিদা বলে দিয়েছে এই চমৎকার পৃথিবীকে।
তোমার মনে পড়লো পুরানো প্রেমের কথা। একটা মূহুর্তের মধ্যে তোমার চেনা জগতটা এলোমেলো হলো। তোমার বুকের ভেতরটা ভেঙে চূর্ণচূর্ণ হয়ে হলো হাজার টুকরো। তোমাকে বিদ্রুপ করে তখন কা-কা করে উঠলো নিম গাছের ঢালে বসা গতর ভেঁজা কাক।
তোমার গলা দিয়ে খাবার নামবে না আর সেই দুপুরে। কয়েক নলা খেয়েই তুমি জল ঢেলে দিবে পাতে। বাহিরের পৃথিবীর ঝড়-বৃষ্টি থেমে গেলেও তোমার মনের ভিতর তুমুল ঝড় বইবে তখন। বিষন্ন মন তোমাকে নিয়ে যাবে মাগরেবের দিকে। আমি আর নেই, এরকম একটা সত্যি মেনে নিতে গিয়ে তোমার ভীষণ কষ্ট হবে। তুমি বিশ্বাস করবেও না। মাগরেবের আজানের পর পর'ই তোমার বিশ্বাসে জল ঢেলে মসজিদের মাইকে করুন সুরে একজন এনাউন্স করবে আমি সত্যি সত্যি আর নেই। আমি জানি তোমার ভীষণ কান্না পাবে;
তুমি কেঁদো না তখন প্লিজ—
আমার মৃত্যুর সংবাদে শুনে তুমি কাঁদলে প্রশ্নপত্রের মতো ফাঁস হয়ে যাবে, তুমি আমায় এখনও ভালোবাসো।
লেখা: আরিফ হুসাইন
1 note
·
View note
Link
0 notes
Text
কি রহস্য শ্রীকৃষ্ণ ময়ূরের পালকের চলুন জেনেনি?
যদি আপনি শ্রীকৃষ্ণের চিত্র কল্পনা করেন তাহলে, মাথায় মুকুট ও ময়ূর পালক, অদ্বিতীয় চরিত্র এবং দিব্যময় রূপ দেখতে পাবেন। কিন্তুু কখনো ভেবে দেখেছেন কেন আমরা শ্রীকৃষ্ণের শিরে ময়ূরের পালক দেখি? তাহলে চলুন জেনেনি শ্রীকৃষ্ণ ময়ূর পালক -এর রহস্য।
শ্রী কৃষ্ণ, যাকে ভালবেসে বৃন্দাবন বাসীরা কানাই বলে ডাকে, তার লীলাখেলা, গোপিকাদের সঙ্গে রাসলীলা, ও অদ্ভুত দেবকীয়ও কাণ্ডের গল্প আমরা প্রত্যেকেই কমবেশি শুনেছি। ভক্তদের মন মোহন করে এইসকল কৃষ্ণলীলা।
Also, do watch this related video down below
youtube
কিন্তুু শ্রীকৃষ্ণের শিরে ময়ূর পালকের রহস্যটা কি? অনেকে বলে কৃষ্ণ-রাধার প্রেমের পবিত্র প্রতীক এই ময়ূরের পালক। আবার অনেকে বলেন শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে রাজকীয় এবং মহাবিশ্বের শাসক হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন এই ময়ূর পালক মাথাই দিয়ে। কিন্তুু আসল সত্যি কি তা জানতে এখুনি ক্লিক করুন lord krishna peacock feather
0 notes
Text
মাঝে মাঝে চলার পথে কিছু মানুষ সামনে এসে থমকে দাঁড়ায়। এক পলকে মনে হয় মানুষগুলো বড় আপন, চিরচেনা। একে যেন অপরের জন্য তৈরি। কিন্তু প্রকৃতি এই মানুষগুলো মিলাতে এত অনীহা করে কেন? সব মিলে গেলেও কোথাও যেন একটা অপূর্ণতা থেকেই যায় প্রেমের গল্পগুলোর মধ্যে !
🎬 বুক পকেটের গল্প
🎥 জাহিদ প্রীতম
©Cinereel
6 notes
·
View notes
Text
শুরু হল প্রেমের নতুন পাতাঃ কাকে অর্ধাঙ্গিনী বানালেন অভিনেতা কাঞ্চন?
অভিনয়গুরু থেকে কিভাবে স্বামী হলেন বাংলা অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক, এই নিয়ে সোশাল মিডিয়াতে শুরু হয়েগেছে নানান গসিপ এবং আড্ডা। অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজের প্রেমের গল্প আমাদের সবাইকে চমকে দিয়েছে। লম্বা সফর অতিক্রম করে শেষ পর্যন্ত কাঞ্চন-শ্রীময়ীর চার হাত এক হল।
অনিন্দিতা দাস ছিলেন কাঞ্চন মল্লিকের প্রথম স্ত্রী কিন্তু তার সাথে সংসার করা হলনা বেশিদিন। পিংকি ব্যানার্জীকে নিজের দ্বিতীয় অর্ধাঙ্গিনী বানায় কাঞ্চন মল্লিক। এখন শোনাযাচ্ছে অল্প বয়সী অভিনেত্রীকে বিয়ে করছেন তিনি। সোশাল প্ল্যাটফ্রমে Kanchan sreemoyee age পার্থক্য ও তাদের নিয়ে নানান গসিপ চলছে।
Also, do watch this related video below
youtube
কিন্তু এই ভ্যালেন্টাইনে চমকে দিলো গোটা সোশাল মিডিয়াকে। কাঞ্চন মল্লিক তার দ্বিত্বয় স্ত্রী পিংকি ব্যানার্জীর সাথে অফিসিয়াল বিচ্ছেদ কাগজে সই করে নিয়ে এলেন নতুন অর্ধাঙ্গিনী কে। কবে করছেন তারা বিয়ে? অফিসয়াল কাগজে কি সই হয়েছে তাদের? কবে হল তাদের রেজিস্ট্রি? বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন কাঞ্চন শ্রীময়ী বিয়ে
0 notes
Text
দৃষ্টিহীন মন্টু এবং অনিমার ৩০ বছরের বিবাহিত জীবন
বর্তমান যুগে মানুষ প্রেমে পড়ছে তাড়াতাড়ি আর সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আস্তেও সময় নিচ্ছে না। প্রেমের মত একটি মধুর সম্পর্ক নিয়ে মানুষ প্রায়শই অবহেলা করে থাকছে। কিন্তু তার মধ্যেও পাওয়া যাচ্ছে এমন কিছু দৃষ্টান্ত যা শুনলে মনে হয় যে প্রেম-ভালবাসা খুবই সুন্দর জিনিস। যেমন মনটু ও অনিমার প্রেমকাহিনি। দৃষ্টিহীন হয়েও তারা খুঁজে পেয়েছেন একে অপরের মধ্যে ভালবাসার আলো। মন্টু এবং অণিমার প্রেমকাহিনি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে ভালবাসা সামাজিক রীতিনীতিকে অস্বীকার করে সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত জায়গায় বেড়ে উঠতে পারে। মনটু ও অনিমার প্রেমের মিষ্টি গল্প আরও জানতে ক্লিক করুন Example of blind love story
0 notes