Don't wanna be here? Send us removal request.
Text
Tumblr media
ঢাকার এক রেস্তোরাঁয় বহুদিন পর দেখা হলো দুই বন্ধু কবির সঙ্গে। ঢাকার কাব্য বাতাসে ন��না ঢেউয়ের এবং যুগপৎ স্রোতের ডাইনামিক্সের ফলে কবিরা একত্রে বসতে সুযোগও পান না, ফলে এভাবে দুজনের সঙ্গে কখনো বসিওনি আমি। সুযোগ মেলেনি বলাই ভদ্রতা হবে, কাব্যহিংসা বলে যে মজাদার কথাটা আল মাহমুদ প্রমুখ অগ্রজ বলতেন তা অস্বীকার করি না, বরং স্বীকার করে শ্লাঘা নেওয়াই এক রকম অভিজাত হয়ে উঠেছে হয়তো। আমরা তিন কবি সেদিন তিন ধারার প্রতিনিধিত্ব মনে রেখে মনের চেয়েও গভীরতম একটা প্রদেশ থেকে কিছু হালকা হাওয়া সেবন করার ব্রত নিয়ে আলাপে গা ঢাললাম। সেদিনের আলাপে শূন্য দশক থেকে গড়ে ওঠা কাব্য উদ্যোগের প্রায় আড়াই দশকের নানা ধারার কথা উঠে এলো। এবং কবিতার কারুতে এরা দুইয়ে বেশ গভীর এবং সেই কারণে আমি তাদের প্রতি বরাবর শ্রদ্ধাশীল ছিলাম। কবিতার কারুতা, শিল্পের নানা শাখায় সমকালের কবিদের যাতায়াতসহ আলাপে আরও কিছু বিষয় উঠে এলো। বিশেষ করে কবিতার সেই ক্ল্যাসিক ‘তিন দশকের পরীক্ষা’ আমি দুই দশকের পরীক্ষার কথা বলেছি যদিও আলাপে। আমি আরও কিছু জায়গা ধরলামও। আড্ডার একটি সুবিধা এই যে আপনি যখন কথা বলেন তখন পাশে বসে থাকা বন্ধুর মনকে যেমন খেয়াল রাখেন, নিজের মনের প্রান্তরে সেই ক্ষণে জেগে ওঠা ঘাস, ডানা মেলা সারসের উড্ডয়নকে আপনি না দেখে পারেন না। এই খ- গদ্য তেমন কিছু আলো ও রঙের প্রক্ষেপ।
বর্তমান বাংলা কবিতার ধারায় বেশ স্পষ্ট ধারাগুলো নিয়ে আমাদের আলাপ বাড়ছিল। কেমন করে একজন কবি ক্রিটিক হয়ে ওঠেন, আমাদের একটা অতীতমুখীনতা যে রয়েছে সেই অতীতমুখীন মনের ধারাটির স্বরূপ কী? কারও ব্যক্তিজীবন ও মানস আসলেই কত প্রচ্ছন্নভাবে কিংবা বাহ্যিক দিক থেকে কবিতায় ধরা দেয়, আসে, অথবা বলা ভালো ব্যবহৃত হয়। ধরা যাক একজন বিশ্বাসী কবি কেমন করে নিজের ভেতরটিকে খুঁড়ে নিজেকে কবিতার ভাষায় রূপ দেন। সেই চেষ্টার প্রকৃতি কতখানি সৎ আর কতখানি বহিরঙ্গের একটা ভঙ্গি, ইত্যাদি বিবেচনা কবিতার জীবন ও তার স্থায়িত্বের নিরিখে বিচার করা যায়। জীবন ও স্থায়িত্বের কথা এলো এই কারণে যে, সেদিন আমি কবিতার তিন দশকের ট্রায়াল কিংবা কবিতা তিন দশক পর কেমন গৃহীত হয়েছে অথবা কাদের কাছে গৃহীত হয়েছে সেই পরীক্ষার কথা বলেছি। আমি আসলে দুই দশকের পরীক্ষার কথাও বলেছি। কবিতা কখনো কখনো একটি শেকড়ের মতো যা উদ্ভিদ হয়ে ওঠার আগে মাটির নিচ দিয়ে বহু বছর ধরেই নিজেকে বাড়তে দিতে থাকে। ��াজেই একটি সময় গাছ হিসেবে তার কি রূপ হয় তা দেখার বিষয় তো থেকেই।
আমাদের সময়ের কবিতা নিজেকে স্বাতন্ত্র্য দিতে চায় এটি কবিতার কাছে কবির দাবি, কবির কাছেও কবিতার। স্বাতন্ত্র্যের নানা রূপের মাঝে দৈশিক, ভূমিলগ্নতা ইত্যাদি বিষয়কে শূন্য দশকের আগেও হয়েছে। নব্বই দশকে উত্তরাধুনিক কবিতা বলে একটি ধারা গড়ে উঠেছিল আমাদের অগ্রজদের মাঝে। চর্যাপদ নিয়ে কাজ করেছেন অগ্রজদের কেউ কেউ। আমাদের সমসাময়িকদের মাঝে এর কিছু অনুধাবন একেবারে শূন্য দশকের গোড়াতেই দেখেছি। পরের দিকে কবি বন্ধুদের কেউ কেউ সরাসরি ভূমিলগ্ন কবিতাকে নিজেদের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছে। আরেকটি অংশ উল্লেখযোগ্যভাবেই নাগরিক ধারায় কবিতা লিখেছেন। কিন্তু খুব বড় সত্য হলো যে এই ধারার কবিরা সেই পরিচিত নাগরিক ধারার ষাট দশকীয় বলয়ের বাইরে নিজেদের নিয়ে এসেছেন খুব সফলভাবেই। কেননা এই কবি গোষ্ঠী অনুধাবন করেছিলেন যে ভাষাতেই মুক্তি, কাজেই ভাষার মুক্তি ঘটালেন তারা। সে এক দীর্ঘ আলাপ।
কবিতার একটি জনসমাজ থেকে উঠে আসার বাস্তবতা থাকে। সমাজের বয়নের ভেতর থেকে কবিতা জাগলে তাকে সেই সমাজের হয়ে উঠতে হয় না, কবিকে (হয়তো চারণকবি) বিশিষ্টতার সাধনা না করে বরং তার সামূহিক অবচেতনের অভিজ্ঞানকে চিহ্নিত করতে পারলেই যথেষ্ট হয়। সেটা কোনো সাধনা নয় কিনা তা ভিন্ন আলোচ্য। তবে তার সহজতার রূপের আড়ালে ওই রহস্য যে অন্তঃশীল থাকে তা নির্দ্বিধায় বলা চলে। চারণকবির যে সুবিধা থাকে তার একটি দিক হলো তার স্বরকে বিশিষ্ট করে তোলার জন্য করণকৌশলের সাধনা থেকে তার মুক্তি নেওয়ার সুযোগ অবারিত থাকে। সেই সুযোগ তিনি গ্রহণ করতে পারেন, নাও পারেন। করেন না এমন বলা আমার পক্ষে সহজ অন্তত নয়। তবে যে যোগ থেকে তিনি প্রাণ আহরণ করেন তা শক্তি দেয় তাকে, ভার দেয়, ভরও দেয়। তার সাধনার জগৎটিতে ধ্যান জমিয়ে তোলার পরিসর অবাধ এবং তা জটিলও নয়। একটি স্রোতকে ধারণ করে তিনি নিজে স্রোতের অংশ হয়ে ওঠেন এবং তার সমাজ তাকে নিজেদের একজন হিসেবে চিনে নেয় এমনই নয় কেবল, বরং তাকেই পুরো সমাজের মুখ হিসেবে নিজেদের মনে আসন দেন। সমগ্র প্রকৃতি, জনবৈশিষ্ট্য, জল হাওয়া সেই কবির কণ্ঠে বেজে ওঠে। কবি ও সেই সমাজে কোথাও আর প্রভেদ থাকে না। তবে একটা ভেদ (রহস্য) থাকে, সেটা না থাক���ই বরং অস্বাভাবিক। কবি মাত্রেই রহস্যকে ধারণ করেন। এ ক্ষেত্রে কবি কেমন করে ওই জনতার অবচেতনকে একজন ব্যক্তি মানুষ হয়েও পুরোপুরি ধারণ করলেন এবং অভিব্যক্তি দান করলেন, সেই রহস্য দীর্ঘ ধ্যানী অনুসন্ধানের বিষয় হতে পারে। তবে আলোর মতো রহস্যকেও ভাঙা যায় না। কেবল আলোয় ��বগাহন করা যায়, সেটাই বরং ভালো।
কৌমসমাজের কবি তো কৌমের নিজের, কৌম তার, কাজেই নিজের গান করেন তিনি। নিজের ভেতর থেকে নিজের গান করার বেলায় একটিই হয়তো দিককে একাগ্রচিত্তে সাধিত করতে হয় সুরটি সহজ হলেও তার প্রাণের বহুতলময় বিবিধ স্বাদময় রসটিকে চিহ্নিত করে তাকে স্বরে ব্যক্ত করতে হয়। এ সাধনা শ্রমসাধ্য অবশ্যই। আমি বা আমার মতো কেউ কেউ সেই শ্রম দিতে অপারগ হয়ে হয়তো আফসোস করি। কেউ কেউ আবার অনুকরণও তো করি সেটা এক ট্র্যাজিক প্রচেষ্টা, যার ফল খুব মর্মান্তিক। জনসমাজের গভীরতা তার সামূহিক অবচেতন থেকে আসে। সেই অবচেতনের বিবর্তনও ঘটে। সেই বিবর্তনকে বুঝতে হয় তার ভেতর বাস করে, তার আত্মায় ঘর করে তবেই। নতুবা বেড়াতে আসা লোকের ক্যামেরায় তোলা ছবির মতো করুণ হয়ে ওঠে সেই চেষ্টা। কবিতার কারু এবং জনসমাজের আত্মা সেই প্রয়াসে এক উৎকটভাবে পৃথক থেকে নিজেদের প্রদর্শন করতে থাকে। কাব্যিক ভয়াল দশা সেটি।
যারা বাংলাদেশে কবিতা লেখেন তাদের কবিতায় এই মাটির কিংবা এই উপমহাদেশের সবচেয়ে বিশিষ্ট যে প্রেরণা অন্তঃশীল তা হলো জলবায়ুর প্রাণের ধীরতা ও ধ্যানী অগ্রসরতা। একটি আপাত একরৈখিক জীবনের উপরিতলের অন্তরে বহুস্তরময় এবং বহু স্রোতের সম্মিলনে যে ঐকতান তাকে সহজভাবে ধরতে পারা এবং নিজের ভাষায় তাকে অভিব্যক্তি প্রদান করা একটি বড় অর্জন বলে মনে হয়। এখানকার কবিতায় সেই চরিত্র রয়েছে। কাজেই আপাত নাগরিক কবিতায়ও সেই সুরকে আবিষ্কার করার মতো চোখ আমাদের থাকা দরকার।
এই যে মঠ নিবাসী হতে চায় আমার প্রাণ, জলার ধারে স্থির নিশ্চল সময় পরিধিকে আমি অন্তত ধারণ করতে প্রবলভাবে ইচ্ছুক। সেটি কি একরৈখিক? সেটি একটি নিবেদনক্রিয়াও কি? যদি তাই হয়ে থাকে তবে তার সরলতাকে সহস্র বছর যাবৎ উদযাপন করাই যায়। তাতে রস গাঢ়তর হয়।
নাগরিকের যে সেই যোগ নেই, যাকে কেউ হয়তো উন্মুলতা বলতে চাইবেন তাও কিন্তু একটি সুযোগ তৈরি করে। তাকে ভিন্ন ভরকেন্দ্র, ভিন্ন অভিমুখ গড়তে হয়। সেই অভিমুখ প্রস্তুত থাকে না, তাকে খুঁজতে হয়, পেতে হয় এবং ক্ষেত্রবিশেষে গড়ে নিতে হয়। সেটা বরং সৃষ্টিশীলতার দিক থেকে মহৎতর। ঘটনা হলো বহু জগৎ তাতে উন্মোচিত হয়, কারণ ব্যক্তি কবি (আমি, আমরা, আমাদের ইত্যাদি বুঝেই বলছি) তার জগতের প্রত্নমানসে (আর্কিটাইপ) অবগাহন করতে সুযোগ পান আজীবন। যার ঘর নেই, পুরো জগতে তার বহু নিবাস। প্রত্নমানসকে ফলিয়ে তুলে অভিব্যক্তির আদল তৈরি করতে পারতে হয়। রত্ন ভেতরে রয়েছেই, তাকে বের করে রূপ দিতে পারতে হবে।
রূপ দেওয়া যদি চমক দেওয়াতে অবসিত হয় তবে অবশ্য যুগপৎ সাড়াও জাগে, ফাঁদও তৈরি হয়। ‘সৌধ’ তৈরির সমস্যা এই যে, সৌধ একটি এককেন্দ্রিক এনার্জি তৈরি করে নির্মাতাকে বেঁধে ফেলে এবং অন্যরা সৌধের পূজায় লিপ্ত হয়। কবি শিল্পী ব্যক্তির জন্য সেটা কত বড় দায় তার উত্তর দশকের পর দশক ধরে দিয়ে যেতে হয়।
0 notes
Text
0 notes
Text
Tumblr media
0 notes
Text
Tumblr media
0 notes
Text
Tumblr media
0 notes
Text
Tumblr media
0 notes
Text
Tumblr media
0 notes
Text
শায়খ আহমদ মা’শুকি তৌসি রহমাতুল্লাহি আলাইহির বুজুর্গী-২:
উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের মধ্যে একজন (খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়াকে) জিজ্ঞেস করলেন, শুনেছি তিনি (আহমদ মা’শুকি তৌসি) নাকি নামাজ পড়তেন না? উত্তরে হযরত খাজা বললেন, নামাজ পড়তেন না একথা সত্য নয়। তবে শেষ বয়সে তিনি আমাদের মতো করে নামাজ পড়তেন না।
একবার অনেক উলামা ও জনগন একত্রিত হয়ে তাঁকে নামাজ পড়তে অনুরোধ করতে লাগল। তিনি বললেন, ঠিক আছে তোমাদের মত করেই নামাজ পড়ব। তবে সুরাহ ফাতিহা পড়ব না। আলেমগণ বললেন, তা কিকরে হয়? ফাতেহা না পড়লে তো নামাজই হবে না। তিনি বললেন, ঠিক আছে সুরা ফাতিহা পড়ব তবে ‘এইয়া কানা’বুদু ওয়া এইয়া কানাস্তাইন’ পড়ব না। তারা বলল, এই আয়াত বাদ দিলে তো সুরা ফাতিহা হবে না। অতএব এই আয়াতও পাঠ করতে হবে। তিনি অবশেষে এই আয়াতও পাঠ করতে রাজী হলেন।
নামাজ শুরু হলো। তিনি উচ্চস্বরে সুরা ফাতিহা পাঠ করছিলেন। যখন এইয়া কানা’বুদু ওয়া এইয়া কানাস্তাইন পাঠ করতে শুরু করলেন তখন তাঁর মুখ দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হতে লাগলো। এতে শরীয়তের বিধান অনুযায়ী তাঁর নামাজ ও অযু উভয়ই নষ্ট হলো। তিনি জায়নামাজ থেকে নেমে ��লেন। মানুষ এ দৃশ্য দেখে হত-বিহ্বল।
তিনি বললেন, এটা স্ত্রীলোকের ঋতুস্রাবের মতো। এইয়া কানা’বুদু বললেই স্রাব শুরু হয়। যেমন মেয়েদের শুরু হয় একটা নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রম করার পর। হায়েজকালীন সময়ে যেমন মেয়েদের নামাজ পড়ার বিধান নেই। তেমনি তোমাদের মত করে নামাজ পড়ার সময়টাও আমার পেরিয়ে গেছে। কেননা এভাবে নামাজ পড়লেই আমার হায়েজের মতো রক্ত ঝরা শুরু হয়।
গ্রন্থবরাত: ফাওয়ায়েদুল ফাওয়াদ, ৫ম খন্ড, ৩০ অধ্যায়। বয়ান: মাহবুবে ইলাহী খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহমাতুল্লাহি আলাইহি। সময়কাল: ০২ রবিউল আখের, হিজরী ৭২২। কলম: আমীর উলা সঞ্জরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি। অনুবাদ: খাজা কফিলউদ্দিন চিশতী।
ছবি: রাফাই মসজিদ, কায়রো, মিশর। সৌজন্য: অ্যারাবিক আর্ট অ্যান্ড আর্কিটেকচার।
Tumblr media
0 notes
Link
0 notes
Text
শায়খ আহমদ মা’শুকি তৌসি রহমাতুল্লাহি আলাইহির বুজুর্গী-১: একবার প্রচন্ড শীতের মধ্যে নিজের বাড়ি ছেড়ে চিল্লাহ করার জন্য নদীর বুকে অবস্থা�� করতে লাগলেন শায়খ আহমদ। তিনি সেখানে বলতে লাগলেন, ইয়া ইলাহী, ততক্ষণ পর্যন্ত এই জায়গা থেকে বের হবো না যতক্ষণ না তুমি বলবে আমি কে এবং কেন আমাকে তুমি সৃষ্টি করেছ। জবাব এলো, তুমি সেই ব্যাক্তি কিয়ামতে যার সুপারিশে (শাফায়াত) বহু লোক নাজাত পাবে। তিনি বললেন, এটাতো আমার প্রশ্নের জবাব হলো না। পুনরায় আওয়াজ হলো, কাল কিয়ামতে তোমার এনায়েত দ্বারা বহু লোক বেহেশত লাভ করবে। শায়খ বললেন, এবারও তুমি আমার মূল প্রশ্ন এড়িয়ে গেলে। তোমার এ উত্তরে আমি সন্তুষ্ট হতে পারলাম না। আবার আওয়াজ হলো, হে আহমদ তুমি জানো সব দরবেশ ও আরিফ আমার আশিক হয়েছে। কিন্তু আমি হচ্ছি তোমার মাশুক। এই উত্তর শুনে তিনি নদী থেকে তীরে এসে শহরের দিকে চলতে লাগলেন। রাস্তায় যার সাথেই তাঁর দেখা হতে লাগল সবাই তাঁকে বলতে লাগল, আস সালামু আলাইকুম ইয়া আহমদ মাশুক। গ্রন্থবরাত: ফাওয়ায়েদুল ফাওয়াদ (৩০ অধ্যায়)। বয়ান: মাহবুবে এলাহী খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহমাতুল্লাহি আলাইহি। লিপিবদ্ধকরণের সময়: ২রা রবিউল আখের, হিজরী ৭২২। কলম: খাজা আমীর উলা সঞ্জরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি। অনুবাদ: খাজা কফিলউদ্দিন চিশতী। ছবি সৌজন্য: তানভীর মাহমুদ। সংগ্রহ: নিউ ইয়র্ক মেট্রোপলিটান মিউজিয়াম অভ আর্ট।
Tumblr media
#AhmedMashukTausi 
0 notes
Text
খাজা গরীব নওয়াজ মুঈনুদ্দিন হাসান চিশতী রাদ্বিআল্লাহু আনহু-কে যে যে নামে ডাকা হয়:
তাজুল মুকাররাবিন ওয়াল মুহাক্কেকীন - দার্শনিক ও নৈকট্য লাভকারীদের মধ্যমণি, সাইয়্যিদিল আবেদীন - ইবাদতকারীদের নেতা, তাজুল আশেকীন - প্রেমিকদের তাজ, বুরহানুল ওয়াছেলিন - দর্শনলাভকারীদের প্রমাণ, আফতাবে জাহান - জগতের সূর্য, পানাহে বে-কাছাঁ - অভাগাদের সাহায্যকারী, দলিলুল আরেফিন - আরিফগণের প্রমাণ, মাখজানে মা’রেফাত - মারেফাতের ভান্ডার, কুতওয়াতুল আউলিয়া - আউলিয়াদের দিশারী, সুলতানুল আরেফিন - আরিফদের সুলতান, কুতবে দাওরা - সময় ও কালের পথ প্রদর্শক, মুঈনুল মিল্লাত - শরিয়তের সাহায্যকারী, ওয়ারেসুল আম্বিয়ায়ে ওয়াল মুরসালীন - আম্বিয়া ও রসুলদের প্রতিনিধি, ঈমামে শরিয়ত ওয়াত তরিকত - শরিয়ত ও তরিকতের ঈমাম, মুকতাদায়া আরবাবে দ্বীন - ধর্মানুরাগীদের পথ প্রদর্শক, পেশওয়ায়ে আরবাবে একীন - বিশ্বাসীগণের পথ প্রদর্শক, সাহেবে আছরার - রহস্য ভেদকারী, মুহাব্বাতুল আনওয়ার - নূরসমূহের প্রেম, মুঈনুল হক ওয়াদ দ্বীন - সত্য ও ধর্মের সাহায্যকারী, রাহনুমায়ে কামেলীন - কামেলদের পথ প্রদর্শক।
সূত্র : কুতুবুল মাশায়েখ, রচনা: কফিলউদ্দিন আহমেদ চিশতী।
Tumblr media
0 notes
Photo
Tumblr media Tumblr media
0 notes