#প্রেমের কষ্ট
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
বৃষ্টি সরকার মনে অনেক কষ্ট নিয়ে গান গাইলেন । প্রেমের কি নাম দিব বলনা । ...
0 notes
Text
যৌনতা আর ভালোবাসা কি এক? এই প্রশ্নটা আমার মনে প্রায়ই উঁকি দেয়। আজকাল ভালোবাসা যেন সহজলভ্য, যেন যৌনতাতেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে এটা। যদিও সহজে এটা কেউ মানতে চাইবে না। কিন্তু যারা রবীন্দ্রনাথ পড়েছে,যারা শরৎচন্দ্র পড়েছে তারা জানে ভালোবাসা কি গভীর মনস্তাত্ত্বিক একটা অনুভুতি,না পাবার আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা ঠিক কতখানি, একতরফা ভালোবাসার কি অদ্ভুত সৌন্দর্য। হুমায়ূন যারা পড়েছে তারাও জানে,শরীর কাছে পেয়েও মন ছুঁতে না পারার কষ্ট কিরকম, বাবা মায়ের কড়া শাসনে থাকা মেয়েটাও যদি কোনদিন তার প্রেমিককে বিয়ে করতে পারে সে ভালোবাসায় কি প্রচন্ড রকম আত্নহারা হতে পারে! আজকাল আমাদের পছন্দ রগরগে যৌন বর্ণনায় ভরা উপন্যাস,সিনেমা,সিরিজ। কাউকে দেখলাম,ভালো লাগলো, ডেট করলাম টাইপ। প্রথমে শরীরকে জেনে তারপর মনকে জানার গল্পই এখন আমাদের প্রিয়। বাট মনকে কি আমরা আসলেই জানতে পারছি? মন বোঝা কি এতই সহজ!!
বলিউড একটা সিনেমা আছে 'Bajirao Mastani'.... ভালোবাসা যে কত তীব্র হতে পারে, শুধুমাত্র একবার চোখের দেখাতেই তা কত প্রতিবাদী হয়ে উঠতে পারে,তার জন্য কত অপমান যে সহ্য করা যায়! ভালোবাসাই পৃথিবীর একমাত্র জিনিস যা হেরে গেলেও জিতে যায়।
একটা সিনেমা আছে 'Raanjhanaa'..... একতরফা ভালোবাসার যে কি প্রচন্ড জোর! বোকাসোকা একটা মানুষকে দিয়েও সেই ভালোবাসা বিরাট কিছু করিয়ে ফেলতে সক্ষম, ভালোবাসা মৃতকেও জাগাতে পারে। কিন্তু তারজন্য এমন তীব্র ভালোবাসা অপরজনের থাকা লাগবে।
একটা হলিউড মুভি আছে 'La La Land' যেটা দেখলেই নজরুলের একটা কথা আমার মনে পড়ে, "তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন,সে জানে তোমারে ভোলা কতটা কঠিন।"
ভালোবাসা কি সেটা জিজ্ঞেস করেন শেষের কবিতার লাবণ্যকে,কেন সে অমিতকে ছেড়ে অন্য আরেকজনকে বিয়ে করলো শুধুমাত্র ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখার জন্য? ভালবাসা জানতে হলে যেতে হবে সমরেশের কালবেলার মাধবীলতার কাছে, কিসের শক্তিতে সে একটা মানুষকে এভাবে একতরফা এত কষ্ট সয়ে বুকে পুষে সহ্য করলো সমাজের অদৃশ্য সব চাবুকের আঘাত! ভালোবাসা জানতে হলে বিভূতিভূষনের অপু-অপর্ণা জুটিকে দুচোখ ভরে দেখতে হবে, কিভাবে অতবড় বাড়ির একটা মেয়ে পরম আদরে অপুর ভাঙ্গাচোরা ছোট্ট মাটির ঘরে গোবর লেপে দিতে পেরেছিলো, মাসের পর মাস তাকে না দেখে একটা চিঠির অপেক্ষায় কাটিয়ে দিতে পেরেছিলো একাকী বিকালগুলো। পুতুল নাচের ইতিকথাতে শশী ডাক্তার কি আর এমনি এমনি বলেছিলো,"শরীর, শরীর, শরীর! তোমার মন নাই কুসুম?" মনকে ছুঁয়ে দেবার প্রাণপণ চেষ্টায় শশী তখন হাবুডুবু খাচ্ছিলো প্রেমের অতল স��গরে,তাও তল খুঁজে পায়নি।
ভালোবাসা স্বর্গীয়, যৌনতা আসে তারও অনেক অনেক পরে। কিন্তু মন দিয়ে ভালোবাসা অনুভব করতে গেলে সময় দিতে হয়, কাউকে ভালোলাগার সাথে সাথে তাকে হাতের মুঠোয় পেয়ে রগড়ে নিংড়ে অন্তত মনের সেই ভালোবাসার রস আস্বাদন করা যায় না,সেটা করতে হয় ধীরে ধীরে.. ভালোবাসার মানুষটাকে দূর থেকে ভালোবেসে,পাবার আনন্দটা তখনই তীব্র হয়ে ওঠে।
দুঃখী এই জেনারেশন, ভালোবাসা মানেই তারা জানলো শরীরের স্পর্শ,মন স্পর্শ করতে আর শিখলো না! হাত বাড়ালেই পেয়ে গেলো,অপেক্ষার আনন্দ জানলো না। জানলো না প্রিয় গানের লিরিক্সের মধ্যে বন্দী করে রাখা যায় ভালোবাসার মানুষটির সমস্ত স্মৃতিকে,জানলো না রবীন্দ্রনাথের একেকটা গানের সাথেই মিলিয়ে ফেলা যায় নিজের পুরোটা জীবনকে।
লেখা: জান্নাতুল ফেরদৌস
#writeblr#writers and poets#writerscommunity#lit#casper#caspersoo#qoutes#book qoute#on love#বাংলা#collected#true#true words#love#bengali books#bengali qoutes#bengali writers#talk about love
5 notes
·
View notes
Text
প্রেমের আদিঅন্ত
ভালোবাসা? একি সত্যি বলিউডের সাজানো গোছানো আনন্দময় সমাপ্তি নাকি এক বিভীষিকাময় জীবনের প্রারম্ভ?
নিজে এক সামান্য লেখালেখি-করা মানুষ হয়েও আজও নিজের মনের কষ্ট পুরোটা প্রকাশ করে উঠতে পারিনি, ভাষা শব্দ বা কথা, আজও খুঁজে পাইনি এমন কিছু, যা দিয়ে পুরোপুরি প্রকাশ করতে পারব। কিন্তু কি অদ্ভুত? ভালোবাসা তো লিখে প্রকাশ করা যায়, প্রেমপত্র লিখে, কবিতা লিখে, গান লিখে, কত কত উপায়ই না আছে প্রেম প্রকাশ করার। তাহলে কষ্ট প্রকাশ করার শব্দ নেই কেন? কেন নিস্তব্ধতা আর কান্না হয়েই শুধু কষ্ট বুক ফেটে বেরিয়ে আসে? কেন এত্ত কথা বলতে ভালোবাসা মানুষটা চুপ হয়ে যায়? কেন সে চেষ্টাও করে না কথা দিয়ে কষ্ট প্রকাশ করার? কারণ হয়তো সে জানে, ভালোবাসা দুজনের হলেও কষ্টটা শুধুই একান্ত হয়! ভালোবাসা প্রকাশ করা গেলেও কষ্ট যায়না! হয়তো প্রেম শুরু দুজন একসাথে ভালো থাকার জন্য করে, কিন্তু শেষ একজন শুধুই নিজের ভালো থাকার জন্য করে! আমার এক বান্ধবী আমায় ঠিকই বলেছিল, আমরা প্রেম একজনের সাথে করি, আর আমাদের ছেড়ে যায় অন্য একটা মানুষ, তাই হয়তো সেই প্রেমী থেকে যায় আমাদের মনে, আমাদের বুকে, আমাদের চোখে। হয়তো সত্যি দুজন আলাদা, তাই যে আমার চোখের জল সইতে পারতো না, আজ সেই চোখের জলের কারণ! যে আমার চুপ করে থাকা সইতে পারতো না সে আমার নিস্তব্ধতার কারণ! হয়তো তাই!!
~ সৌমিত
0 notes
Text
আর না আসুক বসন্ত
শফিউল বারী রাসেল
আমি চাই- আর কেউ আমার প্রেমেতে না পড়ুক
আমাকে ভালোবাসে কেউ আর তা না বলুক।
চাই না আপনি থেকে কেউ তুমি হোক কোনোদিন
যায় যদি যাক না কেটে এক জনম মায়াহীন।
মৃত্যু হোক অনুভূতির, আবেগ, অনুভবের,
জীবনে প্রয়োজন নেই এখন আর ওসবের।
চাই না এ জীবনে আর ফিরুক ফের বসন্ত
প্রেমের নামে বসিয়ে দিক বিরহের দন্ত।
জয়ী হোক একাকীত্ব জিতে নিক শিরোপা
জয়ী হোক বিরহেরা, বাঁধুক ফুলের খোঁপা।
হারুক ক্ষণস্থায়ী প্রেম আর আবেগের জ্যোতি
হেরে যাক ছলনা আর মিথ্যে প্রতিশ্রুতি।
হারিয়ে যাক পৃথিবী থেকে প্রাক্তন নামটা
জীবনের অসমাপ্ত গল্পেরই সেই নামতা।
এক জীবনে কেউ আর না চিনুক অবহেলা
অবজ্ঞায় কেউ না করুক জীবন নিয়ে খেলা।
আর না আসুক কোনোদিনও মন খারাপের শোক
নির্ঘুম রজনীরা আর দীর্ঘায়িত না হোক।
উড়ে যাক আজ মেঘ হয়ে জীবনের সব কষ্ট
অভিযোগগুলো না হোক কখনো আর স্পষ্ট।
আটকে না যাক স্বপ্ন আর কোনো মায়াজালে
আশার বাসা না বাঁধুক মরা গাছের ডালে।
ভুলে যাক মানুষ- প্রেম আর ভালোবাসার সংজ্ঞা
প্রেমের বাজারে আসুক উত্তরের সেই মংগা।
1 note
·
View note
Text
মেঘ থমথম কোনো এক বৃষ্টি ভেঁজা বৃহস্পতিবার ভোর। রাতভর ঝড়ের তান্ডবে ঝরা পাতার শোক গায়ে মেখে ভিঁজে আছে সারা উঠান। ঘুম ভাঙার পর তুমি বাসি মুখে জানালা খুলে দেখেতে পেলে তোমার বাড়ির পশ্চিম দিকের কামারাঙা গাছের মাথায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে। বিছানা ছেড়ে এলোমেলো শাড়ি সামলে তুমি দুলে দুলে হাঁটলে পুকুর ঘাটের দিক। রাতভর স্বামীর সোহাগের দাগ পুকুরের জলের কাছে জমা রেখে বাড়াবাড়ি রকম আনন্দ নিয়ে গুনগুন করে সুখী মানুষের গান গাইতে গাইতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে আদর করছো তোমার ভেঁজা চুলগুলোতে নরম গামছায়। তোমার স্বামী তখনও ঘুমে। তুমি ভাবছো কী রান্না করবে আজ? তিনি অফিস যাবেন কী করে? তোমার চিন্তার অবসান গঠিয়ে তোমার স্বামী ঘুম থেকে উঠেই তোমাকে জানালো, আজ আর অফিস যাবো না। এ-সব বৃষ্টিমাখা ভোর খুব কমই আসে পৃথিবীতে, তুমি বরং উনুনে চা না বসিয়ে আজ খিঁচুড়ি চড়াও।
তোমার স্বামী অফিস না যাওয়ার আনন্দে বৃষ্টি আরোও ঝেঁকে নামলো ঝরঝর। রান্না ঘর হতে তোমার টুংটাং বাটিঘটির শব্দ। পাশে বসে কাটা কাটা গল্প করছেন তোমার স্বামী। খিঁচুড়ির ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়েছে সারা রান্না ঘরে। সকাল গড়িয়ে বিকেলের দিকে চলে গেল দিন; যেভাবে আমরা চলে গিয়েছি একদিন আম��দের শখের প্রেমকে জারজ সন্তানের মতো ছু্ঁড়ে ফেলে দিয়ে আলাদা পথের রেখা ধরে দু'জন দুই প্রান্তে।
তুমি বিছানা বিছিয়ে খিঁচুড়ি বাড়লে থালায় আর তোমার স্বামীকে পাঠালে বাগান থেকে কাগজি লেবু খুঁজে আনতে। বৃষ্টি থামলো একটু। খাবারের প্লেট সামনে রেখে তোমার চোখ পড়লো উঠানের বাঁ দিকের নিম গাছের ঢালে। ওখান সারা রাতের বৃষ্টিতে ভিঁজে জুবুথুবু হয়ে তোমার দিকে তাকিয়ে বসে আছে একটা কাক। কাকটা এমন ক্ষীণ দৃষ্টি তোমার দিকে ইশারা করে বসে আছে যেন কিছু বলতে চায় সে। বুকটা মোচড় দিবে একটুখানিক তোমার।
তোমার স্বামী টসটসে সবুজ একটা কাগজি লেবু হাতে ফিরে এলো, আরও নিয়ে আসলো একটা মৃত্যুর দুঃসংবাদ। ধরো খিঁচুড়ি খেতে খেতে তিনি তেমায় শোনালো, এক মায়াবতীর প্রেমের যন্ত্রনা সইতে না পেরে প্রায় আধা পাগল হয়ে অপমৃত্যু হয়েছে এক যুবকের। তোমার স্বামীর কাছে সেই যুবকের নামটা অপরিচিত হলেও তোমার কাছে নামটা খুবই পরিচিত। তুমি জানো সে যুবক কোন মায়াবতীর প্রেমে ব্যার্থ হয়ে শেষমেশ আলবিদা বলে দিয়েছে এই চমৎকার পৃথিবীকে।
তোমার মনে পড়লো পুরানো প্রেমের কথা। একটা মূহুর্তের মধ্যে তোমার চেনা জগতটা এলোমেলো হলো। তোমার বুকের ভেতরটা ভেঙে চূর্ণচূর্ণ হয়ে হলো হাজার টুকরো। তোমাকে বিদ্রুপ করে তখন কা-কা করে উঠলো নিম গাছের ঢালে বসা গতর ভেঁজা কাক।
তোমার গলা দিয়ে খাবার নামবে না আর সেই দুপুরে। কয়েক নলা খেয়েই তুমি জল ঢেলে দিবে পাতে। বাহিরের পৃথিবীর ঝড়-বৃষ্টি থেমে গেলেও তোমার মনের ভিতর তুমুল ঝড় বইবে তখন। বিষন্ন মন তোমাকে নিয়ে যাবে মাগরেবের দিকে। আমি আর নেই, এরকম একটা সত্যি মেনে নিতে গিয়ে তোমার ভীষণ কষ্ট হবে। তুমি বিশ্বাস করবেও না। মাগরেবের আজানের পর পর'ই তোমার বিশ্বাসে জল ঢেলে মসজিদের মাইকে করুন সুরে একজন এনাউন্স করবে আমি সত্যি সত্যি আর নেই। আমি জানি তোমার ভীষণ কান্না পাবে;
তুমি কেঁদো না তখন প্লিজ—
আমার মৃত্যুর সংবাদে শুনে তুমি কাঁদলে প্রশ্নপত্রের মতো ফাঁস হয়ে যাবে, তুমি আমায় এখনও ভালোবাসো।
লেখা: আরিফ হুসাইন
1 note
·
View note
Text
Horoscope Today: আজকের রাশিফল ২৩/১২/২০২৩
মেষ/ Aries রাশিফল Rashifal : কোনও কাজের জন্য মনে কষ্ট বাড়তে পারে। মায়ের শরীরের জন্য খরচ। সন্তানের কোনও কাজের জন্য মনে শান্তি। পাওনা আদায় হওয়ায় আনন্দ। স্ত্রীর জন্য মানসিক দিক থেকে শান্তি পাবেন না। বাইরের কোনও লোকের জন্য খরচ বাড়তে পারে। দুপুরের পরে ব্যবসায় চাপ বৃদ্ধি। বৃষ/ Taurus রাশিফল Rashifal : প্রেমের দিকে কোনও নতুন অশান্তি আসতে পারে। ��জ আপনার হাতে কিছু অপচয় হওয়ার সম্ভাবনা। লেখকদের জন্য ভাল…
View On WordPress
0 notes
Text
মাদকাসক্তের কারণ ক ?
মাদকাসক্তের কারণ কি?
একজন ব্যক্তি নানাবিধ কারণে মাদকে আসক্ত হতে পারে এবং একটি নির্দিষ্ট কারণে এই সমস্যা চিহ্নিত করা সম্ভব না এর অনেক গুলো কারণ আছে । অনাকাঙ্ক্ষিত কৌতূহলবশত , সমবয়সীদের চাপ, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারকারী বন্ধু এবং প্রতিবেশীদের প্রভাব, হতাশা, ব্যর্থতা এবং মাদকের সহজ উপায় এই সমস্ত কারণ যা কাউকে মাদকাসক্তির দিকে নিয়ে যেতে পারে। অনেক ব্যক্তি প্রতিকূল পরিস্থিতি এবং নানাধরনের সমস্যা মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে, তারা যে নেতিবাচক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তা সঠিকভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম হয় না।
পারিবারিক বিভিন্ন ধরনের অশান্তি একটি উল্লেখযোগ্য কারণ।পরিবারের মধ্যে বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা ,সংঘাত লেগে অই থাকে। পিতামাতার মধ্যে সম্প্রীতির অভাব, পিতামাতার যত্ন এবং মনোযোগের অভাব এবং পরিবারের সদস্যদের স��িক দিকনির্দেশনা প্রদানের অক্ষমতা পরিবারের অনেক সদস্যকে মাদকাসক্ত হতে পারে। যদি একটি শিশু সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া শিখতে না পারে এবং পিতামাতার কাছ থেকে উপযুক্ত পরামর্শ গ্রহণ করতে না পারে, যদি তারা দিনের পর দিন একাকীত্ব অনুভব করে, তাহলে তারা হতাশ এবং বিচ্ছিন্ন বোধ করতে পারে। এমতাবস্থায় তারা সেই অসহনীয় অবস্থা থেকে পরিত্রাণের পথ খুঁজতে পারে এবং অনেক সময় মাদকই হয়ে ওঠে মুক্তির উপায়। ওষুধ প্রাপ্তির সহজতা তাদের নির্ভরশীলতায় অবদান রাখতে পারে।
মাদকাসক্ত হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ:-
মাদকের সহজলভ্যতা: মাদকাসক্তির প্রাথমিক কারণ প্রায়ই মাদকের সহজলভ্যতা।
সহকর্মীর চাপ: অনেক ব্যক্তি বন্ধুদের চাপের কাছে নতিস্বীকার করে এবং মাদক ব্যবহার শুরু করে।
পিতামাতার আচরণ এবং অবহেলা: পিতামাতার আচরণ এবং অবহেলা অনেককে মাদক সেবনের অবলম্বন করতে পারে। সঠিক নির্দেশনা এবং মনোযোগের অভাব এতে অবদান রাখতে পারে।
স্মার্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা: কিছু ব্যক্তির মধ্যে মাদকের জগতে জড়িত হয়ে তাদের সমবয়সীদের মধ্যে স্মার্ট দেখানোর জন্য ড্রাগ ব্যবহার করার প্রবণতা রয়েছে।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা: হতাশা, একাকীত্ব এবং হতাশার মতো অবস্থা ব্যক্তিদের মাদকের মাধ্যমে ত্রাণ পেতে চালিত করতে পারে।
অসামাজিক ব্যক্তিত্ব এবং শৈশব সমস্যা: কিছু লোক, শৈশবে বিকাশজনিত সমস্যা এবং সামাজিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে।
প্রেমের সম্পর্কের ভাঙ্গন: যখন ব্যক্তিরা প্রেমের সম্পর্কের ভাঙ্গনের কারণে মানসিক কষ্ট অনুভব করে, তখন তারা সান্ত্বনার জন্য মাদকের দিকে যেতে পারে।
পারিবারিক সমস্যা: পারিবারিক সমস্যাও অনেককে মাদকের সাথে জড়িয়ে পড়তে পারে।
পারিবারিক দ্বন্দ্ব: মাদকাসক্তি কখনও কখনও পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব থেকে উদ্ভুত হয়, কারণ ব্যক্তিরা মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে মাদকের আশ্রয় নিতে পারে।
সহপাঠী ও সহকর্মীদের চাপ: সহপাঠী বা সহকর্মীদের চাপের কারণে অনেকেই মাদক সেবন শুরু করেন।
জন ব্যক্তি নানাবিধ কারণে মাদকে আসক্ত হতে পারে এবং একটি নির্দিষ্ট কারণে এই সমস্যা চিহ্নিত করা সম্ভব না এর অনেক গুলো কারণ আছে । অনাকাঙ্ক্ষিত কৌতূহলবশত , সমবয়সীদের চাপ, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারকারী বন্ধু এবং প্রতিবেশীদের প্রভাব, হতাশা, ব্যর্থতা এবং মাদকের সহজ উপায় এই সমস্ত কারণ যা কাউকে মাদকাসক্তির দিকে নিয়ে যেতে পারে। অনেক ব্যক্তি প্রতিকূল পরিস্থিতি এবং নানাধরনের সমস্যা মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে, তারা যে নেতিবাচক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তা সঠিকভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম হয় না।
#drugs #drug # drugaddictedtreatmentcenter #drugaddictedcenter
আর বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:https://www.helpingaddict.com
0 notes
Text
অজানা প্রেমের নতুন তথ্য। সব থেকে ভিন্ন খবর
এমন একটা মানুষকে আপন করে পাশে পেতে খুব ইচ্ছা করে। যার সাথে আমি আমার সব কিছু শেয়ার করতে পারবো। যে আমাকে আমার থেকেও অনেক বেশি বুঝতে পারবে। আমার না বলা কথা গুলো যে আমার চোখের ভাষায় বুঝে নিবে। সে আমাকে কখনো কোন বিষয়ে ছোট করে দেখবে না।
সে আমার সকল পাগলামো টা মাথা পেতে মেনে নিবে। আমি চাইলেই তার সাথে অবুঝ বাচ্চাদের মতো আচরণ করতে পারবো।
আমি চাইলেই তাকে আমার বেসুরা গলায় গান শোনাতে পারবো। কিন্তু সে কখনো বিরক্ত হবেনা। সে আমার গান শুনে আমার সুর ঠিক আছে কিনা তা না ভেবে আমার মনটা ভালো আছে কিনা তা বোঝার চেষ্টা করবে। আমার কোনো কষ্ট তাকে আমার চোখের জল ঝরিয়ে বোঝাতে হবে না।
সে আমার ফেসের দিকে তাকালে এমনিতেই আমার কষ্ট বুঝতে পারবে। আমার এমন একটা মানুষের খুব প্রয়োজন। চার দেয়ালের বিদঘুটে অন্ধকারে জীবনটা আজ আর আমার ভালো লাগে না। তবে চার দেয়ালের এই অন্ধকার জীবনটা শ্রেয়। যদি এমন কেউ এসে আমাকে হাত বাড়িয়ে দেয়।
1 note
·
View note
Link
0 notes
Text
সি সি ক্যামেরা ও ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে যিনা প্রমাণের বিধান
☞ প্রশ্নঃ মুহতারাম মুফতী শামী হাফিযাহুল্লাহ ! আমার এক প্রতিবেশী যিনা করে এবং জনৈক ব্যক্তি গোপনে মোবাইলের মাধ্যমে তা ভিডিও ধরন করে এবং পাশের সি সি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে বিষয়টি আরও নিশ্চিত হই৷ জান��র বিষয় হলো বর্তমান ডিজিটাল যোগে সি সি ক্যামেরার ফুটেজ বা ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে যিনা প্রমানিত হবে কিনা? শরয়ী সমাধান জানালে কৃতজ্ঞ হবো! ☞ উত্তরঃ بسم الله الرحمن الرحيم শরীয়তে যিনা প্রমানিত হওয়ার জন্য শর্ত…
View On WordPress
#অপরাধ প্রমাণ হলে#অপরাধীরা যেখানে অপরাধ করে সেখানেই প্রমাণ রেখে যায়!#অসামাজিক কাজ#আল্লাহ যেভাবে বান্দার অপরাধ প্রমাণ#এয়ারপোর্টে যাত্রী হয়রানি#কি করলে মোবাইলের ব্যাটারি বেশিদিন চলবে#ক্যামেরায় ধরা না পড়লে বিশ্বাস করতেন না আপনিও#ক্যামেরায় রেকর্ড অসামাজিক ঘটনা#গোপন ভিডিও পার্কের ভেতর অসামাজিক কার্যকলাপ রমমমা দেহ ব্যবসা#পার্কে অসামাজিক কাজ#পার্কে অসামাজিক কার্যকলাপে#পার্কের মধ্যে অসামাজিক কাজ হচ্ছে#প্রেমের কষ্ট#ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে রাবি ছাত্রের আত্মহত্যা#ফোনের ব্যাটারি ভালো রাখার জন্য কি কি করা উচিত#ফ্লাট বাসায় চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ#বাস থেকে নামার পর ধর্ষণের শিকার ঢাবি ছাত্রী#বিমানবন্দরের প্রস্তুতি#ব্যাটারি খারাপ কেন হয়#ভারতের বাধায় পালিয়ে যায় বিমান#ভিডিও#যাত্রী হয়রানী#রেস্টুরেন্টে অসামাজিক কাজ#লিফটের ভিতরে অসামাজিক কর্মকান্ড#সামাজিক পার্কে অসামাজিক কাজ দেখুন#সিনহা হ ত্যা মামলার সব আসামির অপরাধ প্রমাণ হয়েছে#সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়া আজব ঘটনা#স্মার্ট ফোন হ্যাক#হোটেলে অসামাজিক কাজ
0 notes
Text
কষ্ট আমার সোনার কাঠি রূপার কাঠি
তুমি বলো কষ্টগুলো নিজস্ব নয়, অন্যের দেওয়া, আরোপিত;
অথচ এরাই আমার মাথার পাশের সোনার কাঠি, রূপোর কাঠি
বুকের কাছে খুব যতনে যখের মতন আগলে রাখি
তারা খুব ব্যক্তিগত;
আলিঙ্গনের মতো উষ্ণ, বন্ধুর মতন খুনসুটি প্রবণ,
আর রাষ্ট্রীয় করের মতোই অবধারিত।
জীবনে প্রথমবার ভুল বিনুনীতে গিটার বাঁজিয়েছিলাম
তুমুল আর্তনাদে কেঁদে ওঠা সেদিনের ছয়টি তারের ডাকনাম কষ্ট।
এরা ততটাই মাখিয়ে রাখে যতটা হলে পরে চেটেপুটে খাই পাঁচটা আঙ্গুল।
কৃষকের ধানী জমির মতো প্রিয়,
কিষাণীর মেঠেল রসুইর মতোই দরদ মাখানো
এই মহামতি অনুভূতিগণ।
এরা মায়ের কান মলে দেওয়া শাসন, অনাগত জুজুর ভয়।
মধ্যবিত্ত সংস্কারের মতোই সন্নিবিষ্ট ওরা;
খুঁচরো টাকায় ফুলে থাকা মানিব্যাগ ,
সৌখিন পেইন্টিং-এর আড়ালে লোকোনো দরিদ্র দেয়াল।
মনে পড়ে প্রথম চুম্বন,
ঠোঁটের চেয়ে বেশী কেঁপেছিলো হাত
তার চেয়েও অনেক বেশি হৃদয়,
সে কম্পনের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের নাম কষ্ট।
আবহমানকালের সংখ্যাগরিষ্ট বাঙালীর জীবনের ষড়-পর্যায় -
আধপেটা শৈশব, স্বপ্নমাখা কৈশোর, হতাশাচ্ছন্ন তারুণ্য,
সংগ্রামী যৌবন, জরাগ্রস্থ পৌঢ়ত্ব আর অসহায় বার্ধক্য;
আমি সে জীবনালেখ্যের শিরোনাম দিয়েছি কষ্ট।
এর পরেও যদি বলো কষ্টরা পরধন, অভ্যাগত,
আমি মানবো কেনো?
আমার অমিতে যা আছে তার অধিকাংশই কষ্ট -
আর যা নেই তার সবটুকুই !
এরা আমার অলঙ্ঘ্য অদৃষ্টের আমৃত্যু সহচর।
#কষ্ট আমার সোনার কাঠি রূপার কাঠি#kobita#bangla kobita#kabita#kabbo#kabbya#bangla poem#poetry#poem#sad poem#literature#literacy#bangla poetry#bangla literacy#বাংলা কবিতা#কবিতা#ভালোবাসার কবিতা#রোমান্টিক কবিতা#প্রেমের কবিতা#বাংলা#বাংলা সাহিত্য#বাংলা পদ্য#বাংলা কাব্য#পদ্য#সাহিত্য#আহ��ান উদ্দিন ভূঁ���য়া#আহসান#ahasan#ahasan uddin bhuiyan#কষ্ট
3 notes
·
View notes
Text
তসলিমা নাসরিন ভালবেসে বিয়ে করেছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তবে একাধিক প্রেমের অভিযোগে এক সময় তসলিমা ছেড়ে যায় রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তসলিমার সাথে বিবাহ বি���্ছেদের ৪ বছর পরে ১৯৯১ সালে রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মারা যায়। অতিরিক্ত মাদক সেবনকে তার অকাল মৃত্যুর জন্যে দায়ী করা হয়। রুদ্রের মৃত্যুর পরে তার "আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে" কবিতা পাওয়া যায় যেটি পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়ে উঠে। অনেকেই বলে থাকেন এটি তসলিমা নাসরিনকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছিলেন। এর জবাবে তসলিমা নাসরিনও একটি কবিতা লেখেন যেখানে তিনি রুদ্রর প্রতি তার ভালবাসার কথা লেখেন ও একই সাথে রুদ্রর একাধিক প্রেমের কথা তোলেন।
রুদ্র'র গান
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে
পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর চ্নোয়া
ভিতরের নীল বন্দরে
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো
দিও তোমার মালা খানি
বাউল এর এই মন টা রে
তসলিমা নাসরিনের জবাব
প্রিয় রুদ্র,
প্রযত্নে, আকাশ
তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উড়ে বেড়াও? তুলোর মতো, পাখির মতো? তুমি এই জগৎসংসার ছেড়ে আকাশে চলে গেছো। তুমি আসলে বেঁচেই গেছো রুদ্র। আচ্ছা, তোমার কি পাখি হয়ে উড়ে ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না? তোমার সেই ইন্দিরা রোডের বাড়িতে, আবার সেই নীলক্ষেত, শাহবাগ, পরীবাগ, লালবাগ চষে বেড়াতে? ইচ্ছে তোমার হয় না এ আমি বিশ্বাস করি না, ইচ্ছে ঠিকই হয়, পারো না। অথচ এক সময় যা ইচ্ছে হতো তোমার তাই করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারারাত না ঘুমিয়ে গল্প করতে - করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারাদিন পথে পথে হাটতে - হাটতে। কে তোমাকে বাধা দিতো? জীবন তোমার হাতের মুঠোয় ছিলো। এই জীবন নিয়ে যেমন ইচ্ছে খেলেছো। আমার ভেবে অবাক লাগে, জীবন এখন তোমার হাতের মুঠোয় নেই। ওরা তোমাকে ট্রাকে উঠিয়ে মিঠেখালি রেখে এলো, তুমি প্রতিবাদ করতে পারোনি।
আচ্ছা, তোমার লালবাগের সেই প্রেমিকাটির খবর কি, দীর্ঘ বছর প্রেম করেছিলে তোমার যে নেলী খালার সাথে? তার উদ্দেশ্যে তোমার দিস্তা দিস্তা প্রেমের কবিতা দেখে আমি কি ভীষণ কেঁদেছিলাম একদিন ! তুমি আর কারো সঙ্গে প্রেম করছো, এ আমার সইতো না। কি অবুঝ বালিকা ছিলাম ! তাই কি? যেন আমাকেই তোমার ভালোবাসতে হবে। যেন আমরা দু'জন জন্মেছি দু'জনের জন্য। যেদিন ট্রাকে করে তোমাকে নিয়ে গেলো বাড়ি থেকে, আমার খুব দম বন্ধ লাগছিলো। ঢাকা শহরটিকে এতো ফাঁকা আর কখনো লাগেনি। বুকের মধ্যে আমার এতো হাহাকারও আর কখনো জমেনি। আমি ঢাকা ছেড়ে সেদিন চলে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। আমার ঘরে তোমার বাক্সভর্তি চিঠিগুলো হাতে নিয়ে জন্মের কান্না কেঁদেছিলাম। আমাদের বিচ্ছেদ ছিলো চার বছরের। এতো বছর পরও তুমি কী গভীর করে বুকের মধ্যে রয়ে গিয়েছিলে ! সেদিন আমি টের পেয়েছি।
আমার বড়ো হাসি পায় দেখে, এখন তোমার শ'য়ে শ'য়ে বন্ধু বেরোচ্ছে। তারা তখন কোথায় ছিলো? যখন পয়সার অভাবে তুমি একটি সিঙ্গাড়া খেয়ে দুপুর কাটিয়েছো। আমি না হয় তোমার বন্ধু নই, তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম বলে। এই যে এখন তোমার নামে মেলা হয়, তোমার চেনা এক আমিই বোধ হয় অনুপস্থিত থাকি মেলায়। যারা এখন রুদ্র রুদ্র বলে মাতন করে বুঝিনা তারা তখন কোথায় ছিলো?
শেষদিকে তুমি শিমুল নামের এক মেয়েকে ভালোবাসতে। বিয়ের কথাও হচ্ছিলো। আমাকে শিমুলের সব গল্প একদিন করলে। শুনে ... তুমি বোঝোনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই ভেবে যে, তুমি কি অনায়াসে প্রেম করছো ! তার গল্প শোনাচ্ছো ! ঠিক এইরকম অনুভব একসময় আমার জন্য ছিলো তোমার ! আজ আরেকজনের জন্য তোমার অস্থিরতা। নির্ঘুম রাত কাটাবার গল্প শুনে আমার কান্না পায় না বলো? তুমি শিমুলকে নিয়ে কি কি কবিতা লিখলে তা দিব্যি বলে গেলে ! আমাকে আবার জিজ্ঞেসও করলে, কেমন হয়েছে। আমি বললাম, খুব ভালো। শিমুল মেয়েটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি, তুমি তাকে ভালোবাসো, যখন নিজেই বললে, তখন আমার কষ্টটাকে বুঝতে দেইনি। তোমাকে ছেড়ে চলে গেছি ঠিকই কিন্তু আর কাউকে ভালোবাসতে পারিনি। ভালোবাসা যে যাকে তাকে বিলোবার জিনিস নয়।
আকাশের সঙ্গে কতো কথা হয় রোজ ! কষ্টের কথা, সুখের কথা। একদিন আকাশভরা জোৎস্নায় গা ভেসে যাচ্ছিলো আমাদের। তুমি দু চারটি কষ্টের কথা বলে নিজের লেখা একটি গান শুনিয়েছিলে। "ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিও"। মংলায় বসে গানটি লিখেছিলে। মনে মনে তুমি কার চিঠি চেয়েছিলে? আমার? নেলী খালার? শিমুলের? অনেক দিন ইচ্ছে তোমাকে একটা চিঠি লিখি। একটা সময় ছিলো তোমার। একটা সময় ছিলো তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখতাম। তুমিও লিখতে প্রতিদিন। সেবার আরমানিটোলার বাড়িতে বসে দিলে আকাশের ঠিকানা। তুমি পাবে তো এই চিঠি? জীবন এবং জগতের তৃষ্ণা তো মানুষের কখনো মেটে না, তবু মানুষ আর বাঁচে ক'দিন বলো? দিন তো ফুরোয়। আমার কি দিন ফুরোচ্ছে না? তুমি ভালো থেকো। আমি ভালো নেই।
ইতি,
সকাল
পুনশ্চঃ আমাকে সকাল বলে ডাকতে তুমি। কতোকাল ঐ ডাক শুনি না। তুমি কি আকাশ থেকে সকাল, আমার সকাল বলে মাঝে মধ্যে ডাকো? নাকি আমি ভুল শুনি?
সংগৃহীত
ছবি: তসলিমা নাসরিন, রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
5 notes
·
View notes
Text
"নীল আকাশ"
মোঃ মাজহারুল হক
চল আজ শীতলক্ষ্যার জলরাশিতে জলখেলি---
পৌঁছে যাই অজানা সমুদ্রে ফেনিল ঢেউয়ের সঙ্গে,
যেখানে ভালবাসার নীল কষ্ট নিমিষেই বিলীন
যেখানে তোমার ব্যথা আমি বুঝি,আমার ব্যাথা নীল আকাশ।
চল আজ হারিয়ে যাই আমরণ অ-প্রেমে
জলখেলি'র ছলে দু'জন দু'জনাতে অনন্তকাল,
হোক না আমার আজন্ম অ-প্রেমের কারাবাস
যদি হও তুমি আমার প্রেমের নীল আকাশ।
0 notes
Text
আমার দুঃখ আমার কষ্ট আমিই শুধু বুঝি
শফিউল বারী রাসেল
বিষন্নতার ঝুম বরষা দুটি চোখে আমার
অপেক্ষারই জল রঙা ঢেউ ভাঙে মনের দু'পাড়।
বুকের ভিতর যায় বয়ে যায় দুখের মধুমতি
আকাশ সমান স্বপ্নগুলো পায় না তো আর গতি।
বিরহেরই বিহান রোদ্দুর পোড়ায় এ প্রেমের নীড়
অজানা সব আশঙ্কারা মনেতে করে ভীড়।
স্মৃতির মখমলেতে জড়ায় কষ্টেরই অক্টোপাস
বনলতার হাসির আঁচ�� সুখগুলো করে গ্রাস।
আলোকোজ্জ্বল জ্যোৎস্নাতে আজ লেগেছে যে গ্রহণ
নষ্ট ল্যাম্প পোস্টেরই মতো হয়ে গেছে জীবন।
বোকার মতো নির্জীবতায় তবু আলো খুঁজি
আমার দুঃখ আমার কষ্ট আমিই শুধু বুঝি।
1 note
·
View note
Text
প্রিয়ার খোঁজে
প্রিয়ার খোঁজে মনের মাঝে অনেক কষ্ট, আজও হয়নি বলা এই জীবন অনেক কঠিন প্রিয়া ছাড়া পথ চলা। প্রিয়া তুমি কোথায় আছো একটু দেখা দাও ভালবেসে মধুর হেঁসে প্রেমের কথা কও। প্রেম-ভালবাসা যে বিধাতার অপরুপ সৃষ্টি ছলনাময় ভালবাসা আজ আমাদের কৃষ্টি। ছলনাপূর্ণ ভালবাসা আমি মন থেকে চাইনা চরিত্রবান প্রিয়া আমি এই শহরে পাই না। যদি থাকো অসূর্যম্পশ্যা, আমায় দেখা দাও অন্তরের এই ভালবাসা উজার করে নেও। কলমে:…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes