#ডেঙ্গুর চিকিৎসা
Explore tagged Tumblr posts
Text
ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ
ডেঙ্গু জ্বর একটি এডিস মশা বাহিত ভাইরাস জনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ব্যাধি। এই রোগের বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে যা দেখে এই রোগের প্রভাব সম্পর্কে জানা যায়। নিম্নে তা প্রদান করা হলঃ
হঠাৎ ১০৪-১০৫ ডিগ্রি জ্বর সাথে মাথা ব্যথা।
চোখে বা চোখের পিছনে ব্যথা বা আলোর দিকে তাকাতে সমস্যা হওয়া।
মাংসপেশী ও হাড়ের সংযোগস্থলে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।
শরীরের চামড়ায় লালচে ছোপ বা র্যাশ ওঠা।
বমিভাব, বমি হওয়া ও খাওয়ার অরুচি হওয়া।
ব্রাশ করতে গিয়ে মুখ ও দাঁতের গোড়া এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়া।
ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়া।
চার-পাঁচদিনের মধ্যে জ্বর সেরে যাওয়া।
প্��্যাটিলেট কমে যাওয়া।
তবে এইবারের ডেঙ্গু জ্বরের চিত্রটা অনেকটাই ভিন্ন। দেখা যাচ্ছে, জ্বরের তাপমাত্রা খুব বাড়ছে না, শরীরের ব্যথাও তেমন হচ্ছে না। সাধারণ জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা। অথচ এক দুইদিন পর শরীরের অবস্থার অবনতি ঘটছে। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর পাল্স পাওয়া যায় না, ব্লাড প্রেসার কমে যায়, প্রভাব হয় না, কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি রোগী অজ্ঞানও হয়ে যায়। ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলি সাধারণত তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে দেখা দেয় এবং প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে শিথিল হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর মৃদু বা গুরুতর ফর্ম দেখা যেতে পারে, যা জীবনঘাতীও হতে পারে।
See More: ডেঙ্গু থেকে বাচার উপায় জানুন
বাংলাদেশের অন্যতম আকুপাংচার ও পেইন এন্ড প্যারালাইসিস বিশেষজ্ঞ ডা. এস. এম. শহীদুল ইসলাম ঔষধ বিহীন চিকিৎসা প্রদান করে আসছেন। বিভিন্ন রকমের ব্যথার চিকিৎসায় ব্যপক সফলতা অর্জন করেছে। তিনি বাংলাদেশের সেরা ব্যথার ডাক্তার (Best Pain Doctor) হিসেবেও পরিচিত। দেশ সহ বিদেশেও ব্যপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন Dr. Shahidul Islam। বর্তমানে তিনি শান্তিনগর শশী হাসপাতালে চীফ ভিজিটিং কনসাল্টেন্ট হিসেবে কর্মরত আছেন।
0 notes
Text
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
ডেঙ্গু একটি মশাবা��িত ভাইরাসজনিত রোগ যা সাধারণত Aedes মশার মাধ্যমে ছড়ায়। রোগটি তীব্র জ্বরের সাথে শুরু হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর অবস্থার কারণ হতে পারে। এখানে ডেঙ্গুর লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো:
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ:
১. উচ্চ তাপমাত্রা: সাধারণত ১০১-১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮.৩-৪০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) পর্যন্ত হতে পারে।
২. গা মাথাব্যথা: বিশেষ করে চোখের পেছনে তীব্র মাথাব্যথা।
৩. মাংসপেশি ও জয়েন্টের ব্যথা: ‘ডেঙ্গু ফিভার’-এর অন্যতম প্রধান লক্ষণ, যা "ব্রেকবোন ফিভার" নামেও পরিচিত।
৪. বমি ও পেটের ব্যথা: মাঝে মাঝে বমি এবং পেটের মাঝখানে ব্যথা হতে পারে।
৫. চামড়ায় ফুসকুড়ি: সারা শরীরে লাল দানা বা ফুসকুড়ি দেখা যেতে পারে।
৬. রক্তপাতের লক্ষণ: ঠোঁট, নাক, বা মাড়ি দিয়ে রক্তপাত হতে পারে, এবং অন্যান্য জায়গায়ও রক্তপাত দেখা দিতে পারে।
৭. অবসাদ ও দুর্বলতা: তীব্র ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভব হতে পারে।
প্রতিকার ও ব্যবস্থাপনা:
১. চিকিৎসকের পরামর্শ: ডেঙ্গু সন্দেহ হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। চিকিৎসক প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করবেন।
২. বিশ্রাম: রোগীর পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করা উচিত, যাতে শরীর দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।
৩. জলপান: প্রচুর পরিমাণে পানি এবং অন্যান্য তরল খাবার (যেমন, স্যালাইন, সুপ) পান করা উচিত। এটি ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে সহায়ক।
৪. জ্বর ও ব্যথা কমানো: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্যারাসিটামল নেওয়া যেতে পারে। অ্যাসপিরিন বা NSAIDs (ননস্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ) এড়ানো উচিত কারণ এগুলি রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
৫. মশার হাত থেকে রক্ষা: মশার কামড় থেকে রক্ষা পেতে মশারি ব্যবহার করুন এবং মশার প্রজননস্থল (যেমন, জল জমে থাকা জায়গা) পরিষ্কার রাখুন।
৬. রক্তপরীক্ষা: নিয়মিত রক্তপরীক্ষা করে প্লেটলেটের স্তর পর্যবেক্ষণ করা উচিত, বিশেষত যখন লক্ষণগুলি গুরুতর হতে পারে।
৭. মাল্টিভিটামিন ও পুষ্টিকর খাদ্য: স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করা।
সতর্কতা:
গুরুতর লক্ষণ: যদি রোগীর অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটে, যেমন হঠাৎ করে জ্বরের পরিমাণ কমে যাওয়ার সাথে তীব্র ক্লান্তি, পেটের ব্যথা, বা রক্তপাতের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে অবিলম্বে হাসপাতালে যোগাযোগ করা উচিত।
ডেঙ্গুর প্রতিকার ও প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়মিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মাধ্যমে এবং দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে অনেকাংশে কার্যকর হতে পারে।
0 notes
Link
ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা দিলে প্রথমে দ্রুত টেস্ট করিয়ে যাচাই করুন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করুন-বাড়ির ঝোঁপ ঝাড় পরিস্কার রাখুন – ডেঙ্গু টেস্ট খরচ ২০২৩ডেঙ্গু জ্বর কি? – ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি জনপ্রিয় সন্ধিবেলার জ্বর যা ডেঙ্গু ভাইরাস উদ্দেশ্যে সংক্রমিত মশারী প্রজাতির মধ্যে ছড়িয়ে থাকে। ডেঙ্গু জ্বর মোটামুটি এশিয়া, আফ্রিকা, ও আমেরিকা মহাদেশে প্রচলিত। ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি প্রায় সাধারণতম করে পায় সন্ধিবেলার সাথে মিশে থাকা অন্যান্য মশারি ব্যক্তিদের মধ্যে সংক্রমণের মাধ্যমে।
0 notes
Link
0 notes
Video
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা | dengue fever | ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ | ডে...
#ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা#ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে#ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিকার#ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি#ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ#ডেঙ্গু জ্বর#ডেঙ্গু জ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের হোমিও চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের ঘরোয়া চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের ঔষধ#ডেঙ্গু জ্বরের ঔষধ কি#ডেঙ্গু জ্বরের হোমিও ঔষধ#ডেঙ্গু জ্বরের কারণ#ডেঙ্গুর প্রাথমিক চিকিৎসা#ডেঙ্গুর চিকিৎসা#ডেঙ্গুর ঔষধ#ডেঙ্গুর লক্ষণ#ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলো কি কি
1 note
·
View note
Text
হাসপাতালে নেই, ডেঙ্গু সনাক্ত করণের ব্যবস্থা!
হাসপাতালে নেই, ডেঙ্গু সনাক্ত করণের ব্যবস্থা!
স্টাফ রিপোর্টার: সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই কোন ডেঙ্গুর চিকিৎসা বা সনাক্ত করণের ব্যবস্থা। চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের পাঠানো হচ্ছে সিরাজগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে অথবা বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল হাসপাতালে। যার কারণে এই উপজেলার প্রায় ৪ লক্ষাধিক মানুষের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। সারাদেশের ডেঙ্গু রোগের ব্যাপক প্রসার ঘটলেও তাড়াশ উপজেলাতে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত করা…
View On WordPress
1 note
·
View note
Text
কুমিল্লায় বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, হাসপাতালে রোগীর চাপ
কুমিল্লায় বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, হাসপাতালে রোগীর চাপ
কুমিল্লায় বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। সেইসঙ্গে জেলার হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে রোগীর চাপ। শুধু কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২৭ রোগী। পাশাপাশি বেসরকারি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে রোগীর চাপ বেড়েছে। অনেকে উপজেলা কিংবা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে উন্নতি না দেখলে ছুটছেন কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে,…
View On WordPress
0 notes
Text
ডেঙ্গুর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে রাজধানীর হাসপাতালগুলো
ডেঙ্গুর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে রাজধানীর হাসপাতালগুলো
সময় সংবাদ রিপোর্ট : ডেঙ্গু রোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা বৃদ্ধিতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালসহ রাজধানীর অনেক হাসপাতাল শয্যা স্বল্পতার কারণে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে। ২০১৯ সালে দেশে সবচেয়ে ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল। এ বছরও ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে ঢাকার কোনো হাসপাতালে শয্যা ফাঁকা নেই। নগরীর বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, হলি ফ্যমিলি হাসাপাতাল,…
View On WordPress
0 notes
Text
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ প্রতিকার ও চিকিৎসা - রোগব্যধি
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ প্রতিকার ও চিকিৎসা – রোগব্যধি
রোগব্যধি – ডেঙ্গু লক্ষণ ডেঙ্গুর হালকা উপসর্গগুলি অন্যান্য অসুস্থতার সাথে বিভ্রান্ত হতে পারে যা জ্বর, ব্যথা এবং ব্যথা বা ফুসকুড়ি সৃষ্টি করে। মানবদেহের গ্রাফিক যা ডেঙ্গুর সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ দেখাচ্ছে তা হল নিম্নোক্ত যেকোনো একটির সাথে জ্বর: চোখের ব্যথা, মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা, ফুসকুড়ি, হাড়ের ব্যথা, বমি বমি ভাব/বমি, জয়েন্টে ব্যথা ডেঙ্গুর সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হল নিম্নোক্ত যেকোনো একটির সাথে…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/139274
শেখ রেহেনা, তাঁর ছেলে ও তোফায়েল আহমেদকে দিয়ে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব ডা. জাফরুল্লাহ’র
.
শেখ রেহেনা, শেখ রেহেনার ছেলে, তোফায়েল আহমেদ ও মতিয়া চৌধুরীকে দিয়ে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি মনে করেন, সত্যিকারের নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।
আজ সোমবার দুপুরে শিশুকল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর এম এ জি ওসমানীর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে `মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক ও তার প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। জাতীয় স্মরণ মঞ্চ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সত্যিকারের নির্বাচন কমিশন করতে হলে আমাদেরকে জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে জাতীয় সরকার নয়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ রেহেনা, তার ছেলে, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, বিএনপির যারা আছে তাদের নিয়ে আর আমরা সাধারণ মানুষ যারা আছি তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার করেন।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, জাতির সামনে কঠিন সমস্যা আছে। এক দিকে করোনা আরেক দিকে ডেঙ্গু। আরেকটা নতুন ভাইরাস; নিপা ভাইরাস। তিন রোগেরই চিকিৎসা সহজ। করোনায় সবাইকে টিকা দিতে হবে।
তিনি বলেন, সস্তায় টিকা পাওয়া যায়। কিন্তু সন্তায় টিকা কিনলে সরকারের পকেট ভরে না। তাই তারা কিনবেন না। ডেঙ্গুর চিকিৎসা ৮০ পয়সার প্যারাসিটামল। মশারি টানাতে হবে আর প্যারাসিটামল খেতে হবে। এটাই চিকিৎসা। কিন্তু এই প্যারাসিটামল বাজারে পাওয়া যায় না। আজ যদি ৮০ পয়সার প্যারাসিটামল পাওয়া না যায় তাহলে উন্নয়ন কতটা হয়েছে ভেবে দেখেন।
এসময় নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহামুদুর রহমান মান্না বলেন, যারা মনে করেন আগামী নির্বাচন সুষ্ঠ করতে পারলে আমরা গণতন্ত্রের স্বাদ পাব��, তারা মনে রাখবেন এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে কোনো সুষ্ঠ নির্বাচন হবে না। উনি (শেখ হাসিনা) ক্ষমতায় থাকলে নির্বাচন কমিশন কেনো প্রধান বিচারপতিরও ক্ষমতা নাই। উনি যেভাবে চাবে সেভাবেই হবে।
নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করতে দিবে না। নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা গঠন করতে দিবে না। ওরা নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে দিবে না। সেই কারণেই একটার পর একটা নিজেরাই ষড়যন্ত্র করছে, একটার পর একটা বুদ্ধি আটছে। পরামর্শ করছে।
সংগঠনটির সভাপতি প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান দেওয়ান মানিকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব:) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মিডিয়া উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু প্রমুখ।
0 notes
Text
বন্যাদুর্গত মানুষদের জন্য স্বাস্থ্যসতর্কতা
ন্যার কারণে পানিতে ডুবে থাকা অঞ্চলে বিভিন্ন প্রকার রোগের প্রকোপ দেখা দেয়। বিশেষত পানিবাহিত রোগ এবং অন্যান্য জীবাণু সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু রোগ হলঃ
ডায়রিয়া: বন্যার পরিপ্রেক্ষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রায়ই ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব ঘটে। যখন জলপথ ও পরিবেশ দূষিত হয়, তখন সংক্রামক ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস পানিতে মিশে যায় , যা ডায়রিয়া সৃষ্টির প্রধান কারণ। ডায়রিয়া হলে, পেটের যন্ত্রণা, বমি, এবং ঘন ঘন পাতলা পায়খানা দেখা দেয়। ডায়রিয়া ও খাদ্যবিহীনতা রোধ করতে এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নোংরা জল ও খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে এবং যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত এবং অভ্যন্তরীণ বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা উচিত।
টাইফয়েড: বন্যার সময় পানি ও পয়ঃবর্জ্যদূষণের কারণে টাইফয়েডের ঝুঁকি বেড়ে যায়। টাইফয়েড ব্যাকটেরিয়া সালমোনেলা টাইফি দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ, যা দূষিত পানির মাধ্যমে ছড়ায়। টাইফয়েড রোগের লক্ষণ হিসেবে জ্বর, দুর্বলতা, মাথাব্যথা, এবং পেটব্যথা হতে পারে। নিরাপদ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা টাইফয়েড প্রতিরোধে সাহায্য করে।
কলেরা: বন্যার পর কলেরা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কলেরা হলো এক ধরনের পানিবাহিত ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ যা পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর ডায়রিয়া ও বমি। বন্যার সময় দূষিত পানির মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়, তাই নিরাপদ পানি ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।
ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়া: বন্যাদুর্গত অঞ্চলে সাধারণত বেশ কিছু রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যার মধ্যে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া অন্যতম। বন্যার পানি জমে থাকার কারণে মশার প্রজনন ক্ষেত্র বৃদ্ধি পায়, যা ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে, বন্যার ফলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হলে এডিস মশার সংখ্যা বেড়ে যায়, যা ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটাতে পারে। বন্যার পরপরই দ্রুত চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিষ্কার পানি ব্যবহারের প্রতি যত্ন নেয়া এবং মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য মশারি ব্যবহার করা উচিত।
চর্মরোগ: বন্যার সময় সাধারণত মানুষদের চর্মরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়। পানির নোংরা অবস্থা এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে চর্মরোগ যেমন স্ক্যাবিস, ফাঙ্গাল ইনফেকশন এবং এলার্জি দেখা দিতে পারে। ত্বকে ঘা বা চুলকানি দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এসব রোগের সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করে।
সাপের কামড়: বন্যার পর সাপের কামড়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায় কারণ বন্যার জল জমে থাকে। সাপের কামড়ের ফলে সাধারণত বিষক্রিয়া, পচন, এবং বিভিন্ন প্রকার রোগের সম্ভাবনা থাকে। বিষাক্ত সাপের কামড়ে স্থানীয়ভাবে ফোলাভাব, ব্যথা এবং রক্তক্ষরণ হতে পারে।
আরো গুরুতর ক্ষেত্রে, বিষক্রিয়া শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা, শরীরের বিভিন্ন অংশে অবশভাব এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে। তাই, বন্যার পর সাপের কামড়ের ঝুঁকি কমাতে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
See More .....
#acupuncture#healthcare#health tips#acupuncturist#dr shahidul islam#health & fitness#dr sm shahidul islam#arthritis#flood people
0 notes
Photo
সপরিবারে করোনামুক্ত নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান দৈনিক চারঘাট ডেস্কঃ করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে সপরিবারে সুস্থ হয়েছেন নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার। সর্বশেষ পরীক্ষায় তাদের প্রত্যেকেরই করোনা ‘নেগেটিভ’ এসেছে। গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নজরুল ইসলাম মজুমদার নিজেই। গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে সপরিবারে করোনা আক্রান্ত হন নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান। নজরুল জানান, মে মাসের শেষের দিকে তার ছেলে ও বউমার শরীরে করোনার উপসর্গ দেখা দেয়। পরবর্তীতে তার ও তার স্ত্রীরও উপসর্গ দেখা দেয়। প্রথমদিকে বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তারা। এর মধ্যে আনোয়ার খান মডার্ণ হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা তার বাসায় এসে করোনা ও ডেঙ্গুর নমুনা নিয়ে যায়। পরীক্ষায় তাদের সবারই করোনা পজিটিভ আসে। নাসা গ্রুপের প্রধান জানান, বাসায় চিকিৎসা নেওয়া অবস্থায় তার ছেলের স্বাস্থ্যে কিছুটা অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কয়েকদিন পর তিনি নিজেও হাসপাতালে ভর্তি হন। তারা কেবিনে ছিলেন। কখনোই মনোবল হারাননি। সারা শরীরে তীব্র ব্যথা ও জ্বর নিয়েও স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করেছেন বলেও জানান তিনি। নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো.
0 notes
Video
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা | dengue fever treatment | ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি
#ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ#ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা#ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে#ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিকার#ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি#ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ#ডেঙ্গু জ্বর#ডেঙ্গু জ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের হোমিও চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের ঘরোয়া চিকিৎসা#ডেঙ্গু জ্বরের ঔষধ#ডেঙ্গু জ্বরের ঔষধ কি#ডেঙ্গু জ্বরের হোমিও ঔষধ#ডেঙ্গু জ্বরের কারণ#ডেঙ্গুর প্রাথমিক চিকিৎসা#ডেঙ্গুর চিকিৎসা#ডেঙ্গুর ঔষধ#ডেঙ্গুর লক্ষণ#dengue fever treatment#dengue fever rash
1 note
·
View note
Photo
চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ কোভিড হাসপাতাল চালু করার দাবি জানান-আ.লীগ নেতা সুজন চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ কোভিড হাসপাতাল চালু করার দাবি জানান-আ.লীগ নেতা সুজন অর্ণব দাশ, প্রতিনিধি,কালের খবর। চট্টগ্রামের গুরুত্ব বিবেচনা করে করোনা রোগীদের জন্য ঢাকার ন্যায় একটি পূর্ণাঙ্গ কোভিড হাসপাতাল চালু করার জন্য বেসরকারি হাসপাতাল মালিকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানিয়েছেন জনদুর্ভোগ লাঘবে জনতার ঐক্য চাই শীর্ষক নাগরিক উদ্যোগের প্রধান উপদেষ্টা ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন। তিনি আজ শনিবার (১৩ই জুন ২০২০ইং) বেলা ১২টায় উত্তর কাট্টলীস্থ তাঁর নিজ বাসভবনে নাগরিক উদ্যোগের কর্মপন্থা নির্ধারনী সভায় উপরোক্ত মন্তব্য করেন। এ সময় জনাব সুজন বলেন প্রাচ্যের রাণী খ্যাত চট্টগ্রাম দ্রুত মৃত্যুপূরীতে পরিণত হচ্ছে। শত অনুনয়-বিনয়ের পরও রোগী ভর্তি করছে না বেসরকারি হাসপাতালগুলো। মুমূর্ষু রোগী নিয়ে অসহায় স্বজনরা ছুটছেন এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে। এক পর্যায়ে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন রোগী। অথচ তারা একটু মানবিক হলেই অনেকগুলো তাজা প্রাণ বেঁচে যেতো অনায়াসেই। তাই আর কালবিলম্ব না করে আপনারা একটু মানবিক হোন। চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য সেবায় এতোদিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো বেসরকারি হাসপাতালগুলো সেজন্য আপনাদের নিকট আমাদের অভিবাদন। অথচ করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকে অদৃশ্য কারণে পিছনে হটতে শুরু করে বেসরকারি হাসপাতালগুলো। অনেক দেন দরবার করেও তাদের মন গলানো যায়নি। কিন্তু মানবতার এক মহান পেশাকে ব্রত করে এ পেশায় এসেছিলেন তারা। তিনি আঁকুতি জানিয়ে বলেন আমরা হেলায় ফেলায় অনেক সময় নষ্ট করেছি, অনেক অমূল্য প্রাণও হারিয়েছি। তাই মানুষের জীবন মৃত্যুর এ সন্ধিক্ষণে আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত একটি বেসরকারি হাসপাতালকে শুধুমাত্র করোনা রোগীদের চিকিৎসায় উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য বিনীত আহবান জানান তিনি। তিনি বলেন চট্টগ্রাম ব্যবসা বাণিজ্যের একটি উজ্জ্বল কেন্দ্রভূমি। ব্যবসায়িক কারণে প্রতিদিন চট্টগ্রামে বিভিন্ন জেলার মানুষ এখানে আসা যাওয়া করছে। সে কারণে চট্টগ্রামে প্রতিদিন নতুন নতুন করোনা রোগী সংক্রমিত হচ্ছে। সঠিক চিকিৎসা না পেয়ে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য খাতে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আপনাদেরকেই চালকের আসনে আসীন হতে হবে। এছাড়া সম্প্রতি চিকিৎসাসেবা না পেয়ে রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় চট্টগ্রামবাসীর মনে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর বিরুদ্ধে ক্ষোভের আগুন জ্বলছে। যে কোন সময় সে ক্ষোভ থেকে অনাকাংখিত পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হতে পারে। তাই নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে হলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে করোনা চিকিৎসাসহ নিয়মিত চিকিৎসা প্রদানের কোন বিকল্প নেই। চট্টগ্রামবাসী আপনাদের কাংখিত ফি দিয়েই চিকিৎসা করতে প্রস্তুত, দয়া করে এ অধিকার থেকে কাউকে নিরাশ করবেন না। তিনি চট্টগ্রামবাসীর চিকিৎসা সেবার পথে যারা অন্তরায় তাদেরকে চিহ্নিত করে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আইনশৃংখলা বাহিনীর নিকট বিনয়ের সাথে অনুরোধ জানান। তিনি মা ও শিশু হাসপাতালকে পূর্ণাঙ্গ করোনা হাসপাতালে রূপান্তর করার জন্য সরকারের সদয় সহযোগীতা কামনা করেন। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর হাসপাতালকেও করোনা চিকিৎসার উপযোগী করে গড়ে তোলার আহবান জানান। তিনি ইপিজেডসমূহে আইসোলেশন সেন্টার এবং করোনা নমূনা পরীক্ষার কার্যক্রম দ্রুততার সাথে শুরু করার সবিনয় অনুরোধ জানান। করোনা নমূনা পরীক্ষায় ইম্পেরিয়েল হাসপাতালকে এগিয়ে এসে কার্যক্রম শুরু করায় চট্টগ্রামবাসীর পক্ষে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপণ করেন তিনি। তিনি সেবা সংস্থাসমূহকে করোনা মহামারীর ডামাডোলে নাগরিক সমস্যাসমূহ ভূলে না যাওয়ার করজোড়ে আবেদন জানান। দেখা যাচ্ছে যে দেশে মৌসুমি বায়ুর আগমন ঘটছে। উকি দিচ্ছে আষাঢ়। নগরবাসীর মনে শুরু হয়েছে অজানা আতংক। আবার বুঝি জলাবদ্ধতায় অমূল্য সম্পদ নষ্ট হয়ে যায়। সম্প্র��ি সামান্য বৃষ্টিতে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় জলবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। তাই করোনার পাশাপাশি জলাবদ্ধতাকেও অধিকতর গুরুত্ব দানের আহবান জানান তিনি। বিশেষ করে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসণ প্রকল্পের কাজ করতে গিয়ে নগরীর বিভিন্ন খাল নালাকে বাঁধ দিয়ে পানির স্বাভাবিক গতিপথ রূদ্ধ করা হয়েছে। এতে করে অল্প বৃষ্টিতেই নগরীর অধিকাংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ার আশংকা রয়েছে। তাই দ্রæততার সাথে এ পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্র্তৃপক্ষকে একসাথে কাজ করার অনুরোধও জানান তিনি। নচেৎ আগামী বর্ষায় চট্টগ্রামবাসীকে গভীর জলাবদ্ধতায় নিমগ্ন হতে হবে এবং এর দায় তখন কেউ এড়াতে পারবেন না। তাছাড়া মশক নিধন কার্যক্রমও স্থিমিত হয়ে গিয়েছে বলে মত প্রকাশ করেন জনাব সুজন। তিনি বলেন বর্ষা আসতে না আসতেই দেখা যাচ্ছে যে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। নগরীর বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ধরা পড়ছে। তিনি মশক নিধন কার্যক্রমকেও অধিকতর গুরুত্ব দানের জন্য চসিক মেয়রের আশু সুদৃষ্টি কামনা করেন। এছাড়া নগরীর পোর্ট কানেকটিং রোড এবং আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের অবশিষ্ট কাজও দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমাপ্ত করে জনগনকে জনদুর্ভোগ থেকে মুক্তি দানের আহবান জানান। তিনি বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে করোনা কেন্দ্রিক মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। বহুল জনবসতিপূর্ণ এই দেশে করোনাভাইরাস সক্রিয়ভাবে ছড়িয়ে পড়লে তা হবে মারাত্মক রকমের দুর্যোগ। আর এই ভাইরাস বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকির ক্ষেত্রে মেডিক্যাল বর্জ্যের অব্যবস্থাপনাই হবে সবচেয়ে বড় কারণ। হাসপাতাল, ক্লিনিক, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ইত্যাদিকে মেডিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে। তিনি করোনা কেন্দ্রিক মেডিকেল বর্জ্য ব্��বস্থাপনার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক অভিজ্ঞ কোন প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দানের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব উপায়ে মেডিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উপরও নজর দানের জন্য চসিক মেয়রের প্রতি আহবান জানান। এছাড়া করোনাকালীন সময়ে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের স্বাভাবিক আয়ের পথ অনেকটা রূদ্ধ হয়ে গিয়েছে। জনগন অনেকটা কষ্ট করে তাদের প্রাত্যহিক জীবন যাপন পরিচালনা করছে। দেখা যাচ্ছে যে নগরীর বিভিন্ন এলাকার মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণীর জনগন বিভিন্ন এনজিও’র উপর নির্ভরশীল। এসব এনজিওতে তারা টাকা জমা রাখে আবার প্রয়োজন সময়ে ঋণ নিয়ে বিভিন্ন ব্যয় নির্বাহ করে। ইতিমধ্যে জনগনের দূদর্শার কথা চিন্তা করে ছয় মাসের জন্য এনজিও ঋণের কিস্তি শিথিল করেছে নিয়ন্ত্রক স��স্থা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। তারপরও নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গজিয়ে উঠা বিভিন্ন এনজিও সুদ এবং ঋণের কিস্তির জন্য তাদের গ্রাহকদের হয়রানি করছে। এক্ষেত্রে ঐসব এনজিও বিভিন্ন অমানবিক কর্মকান্ডও পরিচালনা করছে। যা ঐসব গ্রাহকদের জন্য মরার উপর খরার ঘাঁ। জনাব সুজন এসব এনজিওকে আগামী তিন মাস পর্যন্ত সকল প্রকার সুদ এবং ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ রাখার উদাত্ত আহবান জানান। তিনি এসব এনজিওদের গ্রাহকদের প্রতি সংযত আচরণ করার অনুরোধ জানান নচেৎ তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার হুশিয়ারি দেন।
0 notes
Text
New Post on BDTodays.com
কিছু লোকের দায়িত্বহীনতায় ডেঙ্গুর প্রকোপ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে- হাইকোর্ট
বিডিটুডেস ডেস্ক: হাইকোর্ট ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট এবং এডিস মশা নির্মূলে দুই সিটি কর্পোরেশনের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন । যারা ডেঙ্গুতে মারা গেছে সে জন্য দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের দায় নিয়েও জনমনে প্রশ্ন উঠেছে বলেও মন্তব্য করেন আদালত। ডেঙ্গুতে মৃত্যু সরকারি-ব...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%9b%e0%a7%81-%e0%a6%b2%e0%a7%8b%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a6%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%b9%e0%a7%80%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a7%9f/
#bangla news#bangla news today#bangla paper#bangladesh daily newspaper#bangladesh newspaper online#bd news#bd news bangla#bd newspapers#bdnews24#bdtodays#daily bangla newspaper#daily newspaper bd#online news paper#অনলাইন নিউজ পেপার#অনলাইন পত্রিকা#কিছু#ডেঙ্গু#হাইকোর্��
0 notes
Text
ডেঙ্গু আক্রান্ত ২ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
এডিশ মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।অধিদপ্তরের নিয়মিত আপডেটে জানানো হয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন কোনো ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়নি।
চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ৩২৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এদের মধ্যে ৩২৪ জন চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ছেড়েছেন। বাকি দুজন বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন।
গত বছর দেশে ডেঙ্গুর…
View On WordPress
0 notes