#জলহস্তী
Explore tagged Tumblr posts
khalidabdullahz · 19 days ago
Text
বাংলাদেশ ঢাকা মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানার জলহস্তী | Hippopotamus Of Bangladesh National Zoo Dhaka Mirpur
0 notes
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
জলহস্তীর ধাক্কায় কুমির ভরা নদীতে উল্টে গেলো নৌকা
পূর্ব আফ্রিকার দেশ মালাউই-এ একটি যাত্রীবাহী নৌকাকে জলহস্তী ধাক্কা দিলে সেটি উল্টে এক শিশু মারা গেছে। নিখোঁজ আছেন ২৩ জন। মোজাম্বিক স���মান্তের কাছে দক্ষিণ মালাউইয়ের প্রত্যন্ত নসানজ�� জেলায় সোমবার দুর্ঘটনাটি ঘটে। উদ্ধারকারী দলগুলো জীবিতদের খোঁজ করছে। তবে জীবিত কাউকে খুঁজে পাওয়ার আশা নেই বললেই চলে। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমে বলা হচ্ছে, নৌকাটি যাত্রীতে ভরা ছিল। বিশাল শায়ার নদী পার হয়ে মাঠে কাজ করতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
rangpurdaily · 2 years ago
Text
রংপুর চিড়িয়াখানায় বাচ্চার জন্ম দিল জলহস্তী
রংপুর চিড়িয়াখানায় বাচ্চার জন্ম দিল জলহস্তী
রংপুর চিড়িয়াখানায় এই প্রথম বাচ্চা দিয়েছে জল নূপুর নামের জলহস্তী। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে গর্ভধারণের ৮ মাস পর এ বাচ্চা প্রসব করে জলহস্তীটি। বাচ্চাটি বর্তমানে সুস্থ আছে। তবে কী বাচ্চা, তা এখনো জানা যায়নি। চিড়িয়াখানা সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৯-১৯৯০ সালে রংপুর চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠার পর থেকে একটি পুরুষ জলহস্তী ছিল। সেই বয়স্ক জলহস্তী মারা গেলে ২০২০ সালের আগস্ট মাসে ঢাকা চিড়িয়াখানা থেকে স্ত্রী ও পুরুষ দুটি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
boc-news · 2 years ago
Text
২ বছরের শিশুকে আস্ত গিলে নিয়েছিল জলহস্তী, ফিরে পেল নতুন জীবন
বাড়ির সামনের লেকে একা বসে খেলছিল একটি শিশু (child)। শিশুটির থেকে কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে তার মা জামাকাপড় মেলছিল। হঠাৎ করে এক জলহস্তী (hippopotamus) জল থেকে উঠে আসে। মুহূর্তের মধ্যে পাড়ে বসে থাকা শিশুকে ওই জলহস্তীটি গিলে নেয়। এই ভয়ঙ্কর ঘটনাটি দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) উগান্ডায় ঘটেছে। এই ঘটনা দেখে ঘটনাস্থলে উপস্থিত লোকজনেরা জলহস্তীটিকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়তে শুরু করে। ঢিলের আঘাতে জলহস্তীটি বমি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
matrahin · 6 years ago
Text
পশু-প্রাণী [Animals]
পশু (pōśu) – animal
প্রাণী (prāṇī) – animal
জীবন (jībōn) – life
পিঁপড়া (pim̐pṛā) – ant
ভাল্লুক (bhālluk) – bear
মৌমাছি (mōumāchhi) – bee
পাখি (pākhi) – bird
উট (uṭ) – camel
বিড়াল (biṛāl) – cat
চিতাবাঘ (chitābāgh) – cheetah
মুরগি (murgi) – chicken [মোরগ (mōrōg) – rooster]
গরু (gōru) – cow [গাভী (gābhī) – female cow]
কুম্ভীর (kumbhīr) – crocodile
হরিণ (hōriṇ) – deer
কুকুর (kukur) – dog
শুশুক (śuśuk) – dolphin
হাঁস (hām̐ś) – duck
ঈগল (īgôl) – eagle
হাতি (hāti) – elephant
মাছ (māch) – fish
মাছি (māchhi) – fly
শিয়াল (śiẏāl) – fox
বেঙ (bēng) – frog
জিরাফ (jirāph) – giraffe
ছাগল (chhāgōl) – goat
জলহস্তী (jôlōhōstī) – hippopotamus
ঘোড়া (ghōṛā) – horse
ক্যাঙ্গারু (kyāṅgāru) – kangaroo
সিংহ (singhō) – lion
গলদা চিংড়ি (gôldā chingṛi) – lobster
বানর (bānōr) – monkey
অক্টোপাস (ôkṭōpās) – octopus
পেঁচা (pēm̐chā) – owl
পান্ডা (pānḍā) – panda
শূকর (śūkōr) – pig
খরগোশ (khôrgōś) – rabbit
ইঁদুর (im̐dur) – rat, mouse
হাঙ্গর (hāṅgōr) – shark
ভেড়া (bhēṛā) – sheep
সাপ (śāp) – snake
মাকড়শা (mākṛōśā) – spider
কাঠবিড়াল (kāṭhbiṛāl) – squirrel
বাঘ (bāgh) – tiger
কচ্ছপ (kôcchōp) – turtle
নেকড়ে (nēkṛē) – wolf
জেব্রা (jēbrā) – zebra
22 notes · View notes
dailyamaderajshahi · 2 years ago
Text
জলহস্তী পরিবারে নতুন অতিথি
জলহস্তী পরিবারে নতুন অতিথি
এফএনএস : রংপুর চিড়িয়াখানায় জলহস্তী জলনূপুর বাচ্চা প্রসব করেছে। চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ৩২ বছর পর জলহস্তীর বাচ্চা প্রসবের ঘটনায় উচ্ছ্বসিত কর্তৃপক্ষ ও দর্শনার্থীরা। আট মাস গর্ভধারণের পর গত বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টায় জলনূপুর বাচ্চাটি প্রসব করে বলে রংপুর চিড়িয়াখানায় জ্যু অফিসার এইচএম শাহাদাত হোসেন জানান। ১৯৮৯-৯০ সালে রংপুর চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠার পর একটি পুরুষ জলহস্তী ছিল। পরে বয়স হয়ে যাওয়ায়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/149135
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে সিংহরাজ ‘সোহেল’র মৃত্যু
.
কক্সবাজারের ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের সিংহরাজ ‘সোহেল’ মারা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে ২২ বছর বয়সী সিংহের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাফারি পার্কের তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম।
এর আগে বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারায় সাফারি পার্কের সিংহের বেষ্টনীর ভিতরে হঠাৎ নিথর হয়ে যায় ‘সোহেল’।
এ ঘটনায় বুধবার রাতে চকরিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন বলে জানান তত্ত্বাবধায়ক মাজহারুল।
জিডিতে মাজহারুল উল্লেখ করেন, সাফারি পার্কের বয়স্ক সিংহ বুধবার সন্ধ্যায় মারা যায়। একটি সিংহ স্বাভাবিকভাবে ১৫-১৮ বছর বাঁচে। মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা থেকে সিংহটি ২০০৪ সালে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে আনা হয়। তখন সেটির বয়স ছিল ৪ বছর। বিগত ৩ থেকে ৪ বছর ধরে বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভুগছিল সিংহটি।
সাফারি পার্কের তত্ত্বাবধায়ক আরও বলেন, বার্ধক্যের উল্লেখযোগ্য সব লক্ষণ সিংহটির শরীরে ক্রমান্বয়ে প্রকাশ পাচ্ছিল। বিগত ২০১৯ ও ২০ সালে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন শিক্ষক পৃথকভাবে সিংহটির চিকিৎসা করেন। তারাও পর্যবেক্ষণে সিংহটির বার্ধক্য ও আয়ুষ্কাল শেষের দিকে বলে তখন উল্লেখ করেছিলেন।
চকরিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুপন নন্দী ও পার্কের ভেটেনারি সার্জন ডা. হাতেম সাজ্জাদ মো. জুলকার নাইন মৃত সিংহের ময়নাতদন্ত করে��।
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ার মালুমঘাট এলাকায় ১৯৯৯ সালে পথচলা শুরু ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের। ভেতর-বাইরে ৯০০ হেক্টর আয়তন নিয়ে যাত্রা করা পার্কে বিপুল পরিমাণ মাদার ট্রিসহ (গর্জন) রয়েছে নানা প্রজাতির বনজ গাছ। সপ্তাহের মঙ্গলবার ছাড়া বাকি ছয় দিন দর্শনার্থীদের উচ্ছ্বাস মিশে যায় প্রাণিকুলের কোলাহলের সঙ্গে।
পার্কের ১৯টি বেষ্টনীর মধ্যে সংরক্ষিত আছে বিচিত্র সব প্রাণী। পার্কের ভেতরে পালিত হচ্ছে- হাতি, বাঘ, সিংহ, জলহস্তী, গয়াল, আফ্রিকান জেব্রা, ওয়াইল্ডবিস্ট, ভাল্লুক, বন্য শুকর, হনুমান, ময়ূর, স্বাদু ও লোনা পানির কুমির, সাপ ও বন গরুসহ দেশি-বিদেশি নানা প্রজাতির প্রাণী।
0 notes
banglarchokhbdnews · 4 years ago
Text
লিয়নের জন্য কাঁদছে জলনূপুর-কালাপাহাড়
২১ বছরের নিঃসঙ্গতা কাটিয়ে উচ্ছ্বসিত জীবনে ফেরা লিয়ন আর নেই। বন্ধু কালাপাহাড় আর বান্ধবী জলনূপুরকে ছেড়ে ঠাঁই হয়েছে না ফেরার দেশে। অথচ কিছুদিন আগেও ফুরফুরে মেজাজে নতুন বন্ধুদের সঙ্গে খেলায় মেতে থাকত লিয়ন। দীর্ঘ সময়ের নিঃসঙ্গতা ভুলে কালাপাহাড় আর জলনূপুরের সঙ্গে বেশ ভাব জমিয়েছিল এই জলহস্তী। কিন্তু লিয়নের হঠাৎ মৃত্যুতে মন খারাপ জলনূপুর-কালাপাহাড়ের। বুধবার (৩ মার্চ) বিকেলে রংপুর বিনোদন উদ্যান ও…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
rokomari24 · 4 years ago
Link
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
পশুরাও কি ধর্ষণ করে! জেনে নিন শান্ত জন্তুদের নিষ্ঠুর প্রবণতা হাঁস: জোর খাটিয়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে যায় হাঁস। মাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা বলছে, ৪০ শতাংশ হাঁস যে ভাবে মিলন করে, তা ধর্ষণেরই শামিল। ছবি শাটারস্টক থেকে ডলফিন: পুরুষ ডলফিন দল বেঁধে স্ত্রী ডলফিনকে ধর্ষণ ও হত্যাও করে থাকে। মেরু ভল্লুক: পুরুষ মেরু ভল্লুক নানা ধরনের বীভৎস কাণ্ড করে থাকে। স্ত্রী মেরু ভল্লুকের সঙ্গে জোর করে মিলিত হওয়া তো বটেই, স্বজাতিকে মেরে খাওয়ার মতো ঘটনাও তার মধ্যে থাকে। জলহস্তী: জলহস্তী তৃণভোজী হওয়া সত্ত্বেও কোনও রকম প্ররোচনা ছাড়াই তা বিভিন্ন প্রাণীকে আক্রমণ করে থাকে। এমনকী, ধর্ষণ করার কথাও শোনা যায়। সিলমাছ: শুনতে অবাক লাগলেও, সিলমাছ ধর্ষণ করে পেঙ্গুইনকে। ভোঁদড়: জীবনধারণের কারণে নয়, স্রেফ ফুর্তির কারণে অন্যকে খুন করে ভোঁদড়। মৃতের সঙ্গে মিলনের প্রবণতা বা নেক্রোফিলিয়াও দেখা যায় তাদের মধ্যে। কাঠবিড়ালি: কাঠবিড়ালি বহু সময়েই অতি আক্রমণাত্মক হয়ে পড়ে। মানুষও কখনও কখনও তার আক্রমণের শিকার হয়। পেঙ্গুইন: নিজের বাচ্চাকে হারানোর পরে অন্য পেঙ্গুইনের বাচ্চা চুরি করার প্রবণতা পেঙ্গুইনের মধ্যে দেখা যায়। একই সঙ্গে নিজের সন্তানকে অবহেলায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতেও তারা দ্বিধা করে না।
0 notes
Text
ইশ��ের গল্প – আধুনিক সংস্করণ
ইশপের ছোটগল্প (fables) যুগ যুগ ধরেই অত্যান্ত বিখ্যাত। অনেককিছুই শেখার আছে। ইশপ ক্রীতদাস ছিলেন। অবশ্য ক্রীতদাস হওয়াটা দোষের কিছু না। বরঞ্চ একটু সহানুভূতিশীল হয়ে আহারে type কিছু বলার জিনিস। ��িন্তু এই বেটা ছিল বিশিষ্ট ফাঁকিবাজ। আর ফাঁকিবাজির জন্য উনি মালিকের প্যাঁদানিও খেতেন। উনার জীবনী ঘাঁটলে পরে দেখবেন সে কাজ ফেলে কুত্তা-বিলাই, হরিন, মহিষ, শুয়োর, ছাগল-ভেড়া এসব দেখে বেড়াতো। আর এসব দেখেই উনার মাথায় এসব উদ্ভট আইডিয়া আসতো।
এই যুগে অবশ্য উনার গল্প খুব একটা চলে না। তথ্যপ্রযুক্তির যুগে শিশুরাও জানে যে কুকুর, বেড়াল, খরগোশ ও জলহস্তী কথা বলতে পারে না। তাই ইশপের গল্প না পরে আজকাল পিচ্চি পোলাপাইন হ্যারি পটার আর potential obnoxious মাগিরা Twilight পড়ে থাকে। কিন্তু ইশপবাবুর ভক্ত হিসাবে আমি তার গল্পগুলোর আধুনিক সংস্করণ করার চেষ্টা করলাম আশা করি এখন থেকে তারা আবার এই গল্পগুলো পরতে উৎসাহ পাবে।
গাধা ও শিয়াল (The Donkey and The Fox)
আসল গল্প – একটি গাধা ও শিয়ালের মধ্যে ছিল মারাত্মক বন্ধুত্ব। তারা একসাথে ঘুরাফেরা, খেলাধুলা ও জ্ঞানচর্চা করত। একদিন তারা ঘুরতে ঘুরতে এক নদীর সামনে এসে পৌছায়। গাধা লক্ষ্য করে, নদীর সামনে কিছু বইপুস্তক পরে আছে। গাধা গিয়ে সেই বইপুস্তক মনোযোগ দিয়ে পরতে থাকে। কিছুক্ষণ পরার পর সে শিয়ালকে ডেকে বলে, “বন্ধু, দেখে যাও। খুবই উত্তম কিছু বই পাওয়া গেছে। ঘাস, লতাপাতা সম্পর্কে অনেক কিছু লেখা”।
শিয়াল বলল, “দেখত বন্ধু, মাংস বা হাঁসমুরগি নিয়ে কিছু লেখা আছে নাকি?”
গাধা অনেকক্ষণ পাতা উল্টেপাল্টে মাংস নিয়ে কিছু না পেয়ে হতাশ হয়ে বলল, “না বন্ধু, মাংস নিয়ে তো কিছু লেখা পাচ্ছি না”
শিয়াল তখন বলল, “কি সব বাজে জিনিষপত্র যে জোগাড় করো তুমি। ফেলে দাও ওগুলো। কোন কাজের জিনিষ না ওসব, তাই কেউ ফেলে দিয়ে গেছে”।
সারমর্ম – যাতে নিজের লাভ নেই, তাতে মানুষ আগ্রহ পায় না।
আধুনিক সংস্করণ – এক বিএনপি ও আওয়ামী সমর্থকের মধ্যে ছিল মারাত্মক বন্ধুত্ব। তারা একসাথে শেয়ার ব্যাবসা, ইভ-টিসিং ও সন্ত্রাসী করত। একদিন তারা ইয়াবা খেয়ে ঘুরতে ঘুরতে বঙ্গভবনের সামনে এসে পৌছায়। আওয়ামী সমর্থক লক্ষ্য করে, সামনে কিছু বইপুস্তক পরে আছে। আওয়ামী গিয়ে সেই বইপুস্তক মনোযোগ দিয়ে পরতে থাকে। কিছুক্ষণ পরার পর সে বিএনপিকে ডেকে বলে, “বন্ধু, দেখে যাও। খুবই উত্তম কিছু বই পাওয়া গেছে। বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, সংবিধান সংশোধন, ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক কিছু লেখা”।
বিএনপি বলল, “দেখত বন্ধু; স্বাধীনতার ঘোষণা, জিয়াউর রহমান, তেলগ্যাস ও দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধি, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি, ভিকারুন্নিসা�� মেয়ে ধর্ষণ, প্রেসিডেন্টের ক্ষমা ঘোষণা নিয়ে কিছু লেখা আছে নাকি?”
আওয়ামী অনেকক্ষণ পাতা উল্টেপাল্টে কিছু না পেয়ে হতাশ হয়ে বলল, “না বন্ধু, এসব নিয়ে তো কোন লেখা পাচ্ছি না।”
বিএনপি তখন বলল, “কি সব বাজে জিনিষপত্র যে জোগাড় করো তুমি। ফেলে দাও ওগুলো। কোন কাজের জিনিষ না ওসব, তাই কেউ ফেলে দিয়ে গেছে”।
সারমর্ম – নিজের প্রশংসা আর অন্যের অনিষ্ট দেখতে ভালই লাগে।
মা ও ছেলে (The mother and the son)
মূল গল্প – এক অতি-মমতাময়ী মাতা তার শিশুপুত্রকে অতিস্নেহ করতেন। এতই স্নেহ করতেন যে তার কোন অপরাধই তার কাছে অপরাধ মনে হতো না। একদিন  তার গুণধর পুত্র স্কুল থেকে একটি পেন্সিল চুরি করে নিয়ে আসে। মা সেটি দেখেও না দেখার ভান করেন। আরেকদিন ছেলে একটি বই চুরি করে নিয়ে আসে। মা কিছু না বলে একটু মুচকি হাসেন। ছেলে এতে উৎসাহ পেয়ে প্রতিদিনই কিছু না কিছু চুরি করতে থাকে। ক্রমশ ছেলেটি প্রথমে চোর, পরে ডাকাত আর সবশেষে পেশাদার খুনিতে পরিনত হয়। সমগ্র গ্রীসে তার মাথার উপর পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। অবশেষে একদিন সে ধরা পরে এবং তাকে স্বাভাবিকভাবেই মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। ফাঁসিমঞ্ছে নিয়ে যাবার আগে সে তার শেষইচ্ছা বাবদ মায়ের সাথে কথা বলতে চায়। মা কি কথা জানতে চাইলে সে বলে, “আমি কানে কানে বলব, এ খুবই গোপন কথা”।
মা কান সামনে আনতেই ছেলে কামড়ে কান টেনে ছিঁড়ে নিয়ে যায়। মা যন্ত্রণায় আর রাগে ছেলেকে আর্তচিৎকার করে গালিগালাজ করতে থাকেন। ছেলে তখন বলে, “আজ তো খুব গালি দিচ্ছ আমাকে, এই গালি যদি প্রথম যেদিন পেন্সিল চুরি করেছিলাম তখন দিতে তাহলে আজ আমাকে এইদিন দেখতে হতো না”।
সারমর্ম – অন্যায়কে প্রশ্রয় দিতে নেই, সেটাকে অঙ্কুরেই বিনাশ করতে হয়।
আধুনিক সংস্করণ
এক অতি-মমতাময়ী মাতা তার শিশুপুত্রকে অতিস্নেহ করতেন। এতই স্নেহ করতেন যে তার কোন অপরাধই তার কাছে অপরাধ মনে হতো না। ছেলে লুকিয়ে লুকিয়ে ফ্যাশান টিভি, ইমরান হাশমি ও মাল্লিকা শেরাওাত অভিনিত রগরগে সিনেমা, এমনকি রাত ১২টার পর TV5 দেখা শুরু করে। কিন্তু মা তাতে কিছুই বলত না। ক্লাস ফাইভে পরার সময় ছেলে একদিন স্কুলে মোবাইলে পর্ণ ক্লিপস সহ ধরা খায়। শিক্ষক তাকে মোবাইল কোথায় পেল জিজ্ঞেস করায় গর্বের সাথে বলে, “আমরা কি আপনার মতো ফকিন্নি নাকি? আমার মা আমাকে কিনে দিয়েছে”। শিক্ষকরা বার বার অভিযোগ করা সত্ত্বেও কোন কাজ হচ্ছিলো না। ক্লাস সেভেনে পরার সময় প্রিন্সিপ্যাল মাকে ডেকে পাঠান কারন পুত্র গুণধর স্কুলের মেয়েদের যৌনপ্রস্তাব ও ইয়াবা খাওয়ার জন্য প্ররোচনা দিচ্ছিল। মমতাময়ী মা প্রিন্সিপালকে বলেন, “আপনারা দেখি ব্রিটিশ আমলে পরে আছেন। ওর বাবাও তো আমার সাথে নিউমার্কেটে টাঙ্কি মারত আর ফেন্সিডিল খাওয়াত। এটা দোষের কি? ঐ যুগে ছিল ফেন্সিডিল আর এই যুগে ইয়াবা”। যদিও প্রিন্সিপ্যাল সাহেব সে�� যুগেরই মানুষ এবং ৭০% বাংলাদেশির মতো উনিও একজন মাদকসেবী তবুও লোকচক্ষুর ভয়ে পুত্র গুণধরকে স্কুল থেকে বিদায় করেন। কিন্তু কুছ পরোয়া নেহি। প্রাইভেটে ও লেভেলস এ লেভেলস দেওয়াই যায়। স্কুল নেই তাই পুত্র গুণধরের হাতে অফুরন্ত সময়। গাড়ি নিয়ে ধানমণ্ডি লেকের সামনে গেঞ্জামzzzz আর রাতে শহরের বিভিন্ন দেয়ালে Viruzz, Disturbing Assassins, MX-13, DJ Nokia ধরনের অনেককিছু লেখে বেরায়। নিরীহ মানুষের গাড়ীর windshield ভেঙ্গে দেয়।
কিন্তু DJ party, গাড়ীর মেরামত, ইয়াবা সেবন ও বিভিন্ন 2-timing বাবদ খরচ হয় অনেক টাকা। তাই এক বড় ভাইের উপদেশে সে হয়ে যায় ইয়াবা ডিলার। তার ছদ্মনাম হয়ে উঠে Dark kreeper da inside emo. পুলিশ খোঁজা শুরু করে এই অদ্ভুত নামের অপরাধীকে। একসময় ধরা খায় সেই inside emo. অবৈধ মাদকদ্রব্য বহন ও বিক্রির দায়ে ১২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তার বাবা যদিও সমাজের অনেক বড় মানুষ কিন্তু ছেলেকে বাচাতে পারেন না কারন ততদিনে সরকার বদল হয়ে গেছে। আর বিরোধীদলের তদ্বির খুব একটা কাজে লাগে না।
এই ইস্যু নিয়ে বাবা-মা এর হয়ে যায় ডিভোর্স। জেলে গিয়ে মা ছেলেকে করতে থাকে গালমন্দ। ততদিনে অবশ্য জেলের ভাত খেয়ে, সমকামী দাগি অপরাধীদের …… খেয়ে আর সেন্ট্রির ৫ ইঞ্চি ব্যাসের ডাণ্ডা হোগার ভিতরে বেশ কিছুবার ঢুকে ছেলের মাথা কিছুটা জাগায় এসে পরেছে। তাই ছেলে বলে, “আরে যদি প্রথম দিনেই যদি সাবরিনার কচি দুধে হাত দেওয়ার জন্য এই গালি টা দিতা তাইলে আজকে তোমারও কিছু হইত না আর আমিও ভালো থাকতাম। কপাল ভালো আব্বু তোমার আর কামরান আঙ্কেলের কেসটা জানে না তাইলে আরও বাঁটে পরতা। এখন ফুটো, ওস্তাদের লেওরা মালিশ করার টাইম এহন। টাইম মতো না গেলে আজকেও…”
সারমর্ম – পোলাপান জন্ম দিলেই হয় না, তাদের মানুষ করতে হয়।
ঘোড়া ও সহিস (The Horse and The Trainer)
মূল গল্প – থিবস নগরের এক ধনী ব্যাক্তির আস্তাবলে ছিল অনেক ঘোড়া কিন্তু ঘোড়া প্রশিক্ষণ দেওয়ার সহিস চাকরি ছেড়ে ��লে যায়। নতুন সহিস প্রথমে ঘোরাগুলিকে পর্যাপ্ত খাবার দিতো আর সাথে সাথে পেশী বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্তভাবে মালিশ করত (ঘোড়ার স্বাস্থ্য ও পেশী ঠিক রাখার জন্য মালিশ করা ফরয)। কিছুদিন যাবার পর সহিস ঘোড়ার খাবার কমিয়ে দিয়ে তা বিক্রি করা শুরু করে আর মালিশ বাড়িয়ে দ���য়। আরও কিছুদিন যাবার পর ঘোড়ার খাবার আরও কমিয়ে দেয় আর মালিশ আরও বাড়িয়ে দেয়। কিছুদিনের মধ্যেই ঘোড়া রুগ্ন হয়ে পরে।
স্বাভাবিকভাবেই ধনী ব্যাক্তি এ নিয়ে অত্যান্ত ক্ষিপ্ত হয় ও সহিসকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। ক্ষিপ্ত সহিস আস্তাবলে ফিরে এসে রাগে ঘোড়ার গায়ে সজোরে কয়েকটি ঘুষি দেয়। ঘোড়া তখন বলে, “ওহে সহিস, আমাকে মেরে কি লাভ? তুমি খাবার কমিয়ে দিয়ে ডলাই মালাই যতই করো, আসল পেশী কি আর হবে? আমাকে মেরে তুমি রাগ যে ঝাড়লে কারন তোমার চাকরি যাবে তোমার দোষে, আর আমি যদি তোমাকে মেরে আমার অভুক্ততার রাগ ঝাড়ি তখন তোমার কি হবে?”
সারমর্ম – নিজের দোষ অন্যের উপর চাপালে একসময় অনিষ্ট অনিবার্য।
আধুনিক সংস্করণ
বাংলাদেশে সবসময়ই ভালো আইএসপির অভাব। জিপ অতিরিক্ত মাদারচুদগিরি করার কারনে মার্কেট থেকে ইতিমধ্যেই বিদায় নিয়েছে। এইসময় নতুন ধান্দাবাজি নিয়ে এলো কিউবি। কিউবি প্রথমে ইউজারদের পর্যাপ্ত স্পীড প্রদান করত আর সেই সাথে opinion leader আর cool পোলাপাইনদের টাকা দিয়ে মিথ্যা word of mouth করাতো। কিছুদিন পর কিউবি স্পীড কমিয়ে দেয় আর fare usage policy নামক এক মিথ্যাচার শুরু করে। মাঝেমধ্যেই তাদের user control panel গায়েব হয়ে যেত আর মানুষকে অতিরিক্ত bandwidth ব্যাবহার করার জন্য বিনা কারনে খেসারৎ দিতে হতো। এছাড়াও নেটওয়ার্কের ঝামেলা তো ছিলই। কিন্তু কিউবি technical problem ঠিক না করে word of mouth বাড়িয়ে দেয় আর মানুষের মাথা অন্যদিকে নেওয়ার জন্য concert আয়োজন করে, মার্কেটিং ও PR (Public Relations)  করতে থাকে। কিছুদিনের মধ্যেই ইউজাররা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।
গণতন্ত্রের যুগে সবার বাকস্বাধীনতা আছে জেনে ইউজাররা কিউবির ফেসবুক পেজে গালাগালি শুরু করে আর কিছু ধৈর্যশীল ইউজার যুক্তিসঙ্গত কথা বলে কিউবিকে বাঁটে ফেলেন। কিউবি ক্ষিপ্ত হয়ে সবাইকে ফেসবুক পেজ থেকে ব্যান করে আর কিউবির ভাড়া করা word of mouth team এর সদস্যরা বিনা কারনে অভিযোগকারীদের মা-বাপ তুলে গালি দেন। আর পরবর্তীতে এসকল পোস্ট ডিলিট করে ফেলা হয়। ইউজাররা নিজেরাই ফেসবুক পেজ খুলে বসে আর বলে, “ওহে কিউবি, আমাকে ব্যান করে কি লাভ? তুমি স্পীড কমিয়ে দিয়ে মার্কেটিং যতই করো, আসল consumer satisfaction কি আর হবে? Word of mouth ভাড়া করে করা যায় না, তা করে প্রকৃত satisfied consumer.  আর আমাকে ব্যান করে তুমি রাগ যে ঝাড়লে কারন তোমার ব্যাবসা যাবে তোমার দোষে, আর আমি যদি তোমাকে মেরে আমার টাকা জলে যাওয়ার রাগ ঝাড়ি তখন তোমার কি হবে?”
এই বলে ইউজাররা টিএসসিতে একটি কিউবি ট্রাক ভাংচুর করে।
সারমর্ম – তথ্যপ্রযুক্তির যুগে চাপাবাজি চলে না।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
জলহস্তীর কাছে শারীরিক নির্যাতনের শিকার এক নারী! আগের দিন রাতে প্রবল বৃষ্টিতে বিধ্বস্ত হয়েছিল এলাকা। তাই দ্রুত দোকান বন্ধ করে বাড়ির ফিরছিলেন এক নারী। কিন্তু মাঝ পথেই তিনি বুঝতে পারেন কেউ তার পিছু নিয়েছে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সেই দুষ্কৃতী ঝাঁপিয়ে পড়ে তার ওপরে। কিন্তু এই ‘দুষ্কৃতী’ আর যে সে দুষ্কৃতী নয়, এক জলহস্তীর কাছে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলেন সেই নারী। খবর অনুযায়ী, ফ্রান্সের প্যারিসে জিওলজিক্যাল পার্কে খুব বৃষ্টির জেরে এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। সেই সময়ে একটি গাছ ���েঙে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পার্কের প্রবেশ দ্বার। সেই ফাঁকে একটি জলহস্তী পালিয়ে যায়। জানা গেছে, সেই পার্কেই একটি বেকারির দোকান রয়েছে গেরালডিন বাউডিন নামে এক নারীর। তার অভিযোগ, জলহস্তী পালানোর পরের দিন আক্রান্ত হন তিনি। রাতে বাড়ি ফেরার সময়ে একটি জলহস্তী আচমকা তার উপরে ঝাপিয়ে পড়ে। সেই নারীর আরও অভিযোগ, জলহস্তীটি তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চেয়েছিল। পরে কোনও ক্রমে সেই জলহস্তীর হাত থেকে রক্ষা পান তিনি। শেষ পাওয়া খবর অনুয়ায়ী পরে জলহস্তীটিকে খুঁজে পেয়ে ফের পার্কে নিয়ে আসা হয়েছে। আক্রান্ত ওই নারীর ওজন প্রায় ৪০০ পাউন্ড। রাতের অন্ধকারে বাউডিনকে নারী জলহস্তী ভেবেই তার উপরে নির্যাতন চালিয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে।
0 notes