#প্রাণী
Explore tagged Tumblr posts
mohd-abdus-samad · 2 months ago
Text
2 notes · View notes
kanej-jabin · 1 year ago
Text
All the unsolved mysteries of the world, which will make your head spin
Tumblr media
It is not possible for anyone to know everything in the whole world. No one knows. So some events, places and some things have remained shrouded in mystery to people for ages, which no one has been able to explain even today. Even science has not been able to provide any correct explanation for those mysteries so far. There are some unusual things in our world, which no one can ever imagine. Some unsolved mysteries that can confuse you. Read More...
2 notes · View notes
bangladailynews · 11 months ago
Text
Sandeep Reddy Vanga visits Chiranjeevi's home, congratulates him for Padma Vibhushan
চিরঞ্জীবী পদ্ম পুরষ্কার 2024-এ মর্যাদাপূর্ণ পদ্মবিভূষণে ভূষিত করা হয়েছিল৷ এখন, একটি ছবি অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে যেখানে প্রাণী পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি বঙ্গ এবং দাসারার পরিচালক শ্রীকান্ত ওদেলা এই বিশেষ কৃতিত্বের জন্য প্রবীণ অভিনেতাকে অভিনন্দন জানাতে চিরঞ্জীবীর বাড়িতে গিয়েছিলেন৷ (এছাড়াও পড়ুন: পদ্মবিভূষণ সম্মানে অভিভূত চিরঞ্জীবী প্রতিক্রিয়া: ‘আমি এত কম করেছি’) সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা এবং শ্রীকান্ত…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ononna · 1 year ago
Text
All the unsolved mysteries of the world, which will make your head spin
Tumblr media
It is not possible for anyone to know everything in the whole world. No one knows. So some events, places and some things have remained shrouded in mystery to people for ages, which no one has been able to explain even today. Even science has not been able to provide any correct reasoning for those mysteries so far. There are some unusual things in our world, which no one can ever imagine. Unsolved mysteries of the world that can confuse you. Read More…
youtube
1 note · View note
mandira-halder · 5 days ago
Text
Tumblr media
#मांसखानाSupremeGodकाआदेशनहीं
👉गल काटे सो कुफर कसाई
कहै मन्सूर काजी से, निवाला कूफर का मत खा।
अनल हक्क नाम बर हक है, यही कलमा सुनाता जा।।
अर्थात् भक्त म��शूर जी ने काजी से कहा कि जीव हिंसा (गाय-बकरा आदि को मारना) करना त्याग दे यानि माँस का (निवाला) ग्रास मत खा। यह (कूफर) पाप का है। अनल हक नाम वास्तव में (हक) सत्य है। यही (कलमा) मंत्र बोलता रह।
গল কাটে সো কুফর কসাই কহৈ মন্সুর কাজী সে, নিবালা কুফর কা মত খা।
"অনল হক" নাম বর হক হৈ, য়হী কলমা শুনাতা যা।।
ভাবার্থ: ভক্ত মন্সুর, কাজীকে বললেন,জীব হিংসা (গরু-ছাগল ইত্যাদি প্রাণী হত্যা) ত্যাগ করো অর্থাৎ মাংস (গ্রাস) খেয়ো না। এটা (কুফর) পাপ। "অনল হক" নাম সত্য। সেই কলমা (মন্ত্র) বলে যাও।
11 notes · View notes
eightmakesonebraincell · 9 months ago
Note
CAN I BE ONE OF YOUR ANONS!? PLS PLS PLS
breath if yes, recite the bible is Bengali if no
- (hopefully) Moon Anon
অধ্যায় 1
শুরুতে, ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন| প্রথমে পৃথিবী সম্পূর্ণ শূন্য ছিল; পৃথিবীতে কিছুই ছিল না|
2 অন্ধকারে আবৃত ছিল জলরাশি আর ঈশ্বরের আত্মা সেই জলরাশির উপর দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল|
3 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আলো ফুটুক!” তখনই আলো ফুটতে শুরু করল|
4 আলো দেখে ঈশ্বর বুঝলেন, আলো ভাল| তখন ঈশ্বর অন্ধকার থেকে আলোকে পৃথক করলেন|
5 ঈশ্বর আলোর নাম দিলেন, “দিন” এবং অন্ধকারের নাম দিলেন “রাত্রি|”সন্ধ্যা হল এবং সেখানে সকাল হল| এই হল প্রথম দিন|
6 তারপর ঈশ্বর বললেন, “জলকে দুভাগ করবার জন্য আকাশমণ্ডলের ব্যবস্থা হোক|”
7 তাই ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের সৃষ্টি করে জলকে পৃথক করলেন| এক ভাগ জল আকাশমণ্ডলের উপরে আর অন্য ভাগ জল আকাশমণ্ডলের নীচে থাকল|
8 ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের নাম দিলেন “আকাশ|” সন্ধ্যা হল আর তারপর সকাল হল| এটা হল দ্বিতীয় দিন|
9 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশের নীচের জল এক জায়গায় জমা হোক যাতে শুকনো ডাঙা দেখা যায়|” এবং তা-ই হল|
10 ঈশ্বর শুকনো জমির নাম দিলেন, “পৃথিবী” এবং এক জায়গায় জমা জলের নাম দিলেন, “মহাসাগর|” ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
11 তখন ঈশ্বর বললেন, “পৃথিবীতে ঘাস হোক, শস্যদায়ী গাছ ও ফলের গাছপালা হোক| ফলের গাছগুলিতে ফল আর ফলের ভেতরে বীজ হোক| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করুক| এইসব গাছপালা পৃথিবীতে বেড়ে উঠুক|” আর তাই-ই হল|
12 পৃথিবীতে ঘাস আর শস্যদায়ী উদ্ভিদ উত্পন্ন হল| আবার ফলদাযী গাছপালাও হল, ফলের ভেতরে বীজ হল| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
13 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে হল তৃতীয় দিন|
14 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশে আলো ফুটুক| এই আলো দিন থেকে রাত্রিকে পৃথক করবে| এই আলোগুলি বিশেষ সভাশুরু করার বিশেষ বিশেষ সংকেত হিসেবে ব্যবহৃত হবে| আর দিন ও বছর বোঝাবার জন্য এই আলোগুলি ব্যবহৃত হবে|
15 পৃথিবীতে আলো দেওয়ার জন্য এই আলোগুলি আকাশে থাকবে|” এবং তা-ই হল|
16 তখন ঈশ্বর দুটি মহাজ্যোতি বানালেন| ঈশ্বর বড়টি বানালেন দিনের বেলা রাজত্�� করার জন্য আর ছোটটি বানালেন রাত্রিবেলা রাজত্ব করার জন্য| ঈশ্বর তারকারাজিও সৃষ্টি করলেন|
17 পৃথিবীকে আলো দেওয়ার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে স্থাপন করলেন|
18 দিন ও রাত্রিকে কর্তৃত্ত্ব দেবার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে সাজালেন| এই আলোগুলি আলো আর অন্ধকারকে পৃথক করে দিল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
19 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে চতুর্থ দিন হল|
20 তারপর ঈশ্বর বললেন, “বহু প্রকার জীবন্ত প্রাণীতে জল পূর্ণ হোক আর পৃথিবীর ওপরে আকাশে ওড়বার জন্য বহু পাখী হোক|”
21 সুতরাং ঈশ্বর বড় বড় জলজন্তু এবং জলে বিচরণ করবে এমন সমস্ত প্রাণী সৃষ্টি করলেন| অনেক প্রকার সামুদ্রিক জীব রয়েছে এবং সে সবই ঈশ্বরের সৃষ্টি| যত রকম পাখী আকাশে ওড়ে সেইসবও ঈশ্বর বানালেন| এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটি ভাল হয়েছে|
22 ঈশ্বর এই সমস্ত প্রাণীদের আশীর্বাদ করলেন| ঈশ্বর সামুদ্রিক প্রাণীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করে সমুদ্র ভরিয়ে তুলতে বললেন| ঈশ্বর পৃথিবীতে পাখীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করতে বললেন|
23 সন্ধ্যা হয়ে গেল এবং তারপর সকাল হল| এভাবে পঞ্চম দিন কেটে গেল|
24 তারপর ঈশ্বর বললেন, “নানারকম প্রাণী পৃথিবীতে উত্পন্ন হোক| নানারকম বড় আকারের জন্তু জানোয়ার আর বুকে হেঁটে চলার নানারকম ছোট প্রাণী হোক এবং প্রচুর সংখ্যায় তাদের সংখ্যাবৃদ্ধি হোক|” তখন য়েমন তিনি বললেন সব কিছু সম্পন্ন হল|
25 সুতরাং ঈশ্বর সব রকম জন্তু জানোয়ার তেমনভাবে তৈরী করলেন| বন্য জন্তু, পোষ্য জন্তু আর বুকে হাঁটার সবরকমের ছোট ছোট প্রাণী ঈশ্বর বানালেন এবং ঈশ্বর দেখলেন প্রতিটি জিনিসই বেশ ভালো হয়েছে|
26 তখন ঈশ্বর বললেন, “এখন এস, আমরা মানুষ সৃষ্টি করি| আমাদের আদলে আমরা মানুষ সৃষ্টি করব| মানুষ হবে ঠিক আমাদের মত| তারা সমুদ্রের সমস্ত মাছের ওপরে আর আকাশের সমস্ত পাখীর ওপরে কর্তৃত্ত্ব করবে| তারা পৃথিবীর সমস্ত বড় জানোয়ার আর বুকে হাঁটা সমস্ত ছোট প্রাণীর উপরে কর্তৃত্ত্ব করবে|”
27 তাই ঈশ্বর নিজের মতোই মানুষ সৃষ্টি করলেন| মানুষ হল তাঁর ছাঁচে গড়া জীব| ঈশ্বর তাদের পুরুষ ও স্ত্রীরূপে সৃষ্টি করলেন|
28 ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, “তোমাদের বহু সন্তানসন্ততি হোক| মানুষে মানুষে পৃথিবী পরিপূর্ণ করো এবং তোমরা পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণের ভার নাও, সমুদ্রে মাছেদের এবং বাতাসে পাখিদের শাসন করো| মাটির ওপর যা কিছু নড়েচড়ে, যাবতীয় প্রাণীকে তোমরা শাসন করো|”
29 ঈশ্বর বললেন, “আমি তোমাদের শস্যদায়ী সমস্ত গাছ ও সমস্ত ফলদাযী গাছপালা দিচ্ছি| ঐসব গাছ বীজযুক্ত ফল উত্‌পাদন করে| এই সমস্ত শস্য ও ফল হবে তোমাদের খাদ্য|
30 এবং জানোয়ারদের সমস্ত সবুজ গাছপালা দিচ্ছি| তাদের খাদ্য হবে সবুজ গাছপালা| পৃথিবীর সমস্ত জন্তু জানোয়ার, আকাশের সমস্ত পাখি এবং মাটির উপরে বুকে হাঁটে য়েসব কীট সবাই ঐ খাদ্য খাবে|” এবং এই সব কিছুই সম্পন্ন হল|
31 ঈশ্বর যা কিছু সৃষ্টি করেছেন সেসব কিছু দেখলেন এবং ঈশ্বর দেখলেন সমস্ত সৃষ্টিই খুব ভাল হয়েছে| সন্ধ্যা হল, তারপর সকাল হল| এভাবে ষষ্ঠ দিন হল|
11 notes · View notes
thebengalreview · 3 months ago
Text
"𝙼𝚊𝚢𝚋𝚎 𝚝𝚑𝚒𝚜 𝚠𝚘𝚛𝚕𝚍 𝚒𝚜 𝚊𝚗𝚘𝚝𝚑𝚎𝚛 𝚙𝚕𝚊𝚗𝚎𝚝'𝚜 𝚑𝚎𝚕𝚕."
~ 𝙰𝚕𝚍𝚘𝚞𝚜 𝙷𝚞𝚡𝚕𝚎𝚢
মায়াং। চারপাশে রাইব�� দিয়ে ঘেরা অনিন্দ্য সুন্দর এক জায়গা। অসীম এক বিস্তৃত অবনি জুড়ে জায়গাটা ঠিক কোথায় স্বয়ং মায়াংবাসীরাও জানে না। পুরোটাই জল, অদৃশ্য জলে টইটুম্বুর নীলচে এক জগৎ। পায়ের তলায় কোমল ঘাসের ডগা, বৃক্ষের সবুজ নরম পাতা, মাথার উপরে ঈষৎ নীলচে টলটলে জলময় আসমান। সবকিছু ভীষণ মায়ামাখা।
নদীশ্বরী এই জগতের স্রষ্টা। অনেক যত্ন করে তিনি তৈরী করেছেন এই জগত ও জগতের প্রত্যেক প্রাণীকে। প্রতিটি সৃষ্টির পেছনে ছিল নদীশ্বরীর নিখুঁত পরিকল্পনা। সবশেষে নদীশ্বরী সৃষ্টি করেছিলেন ভীষণ সংবেদনশীল এক কোমল প্রাণী, মৃগ। মায়াং এর শুদ্ধতম প্রাণী এই মৃগ। যে প্রাণীকে নদীশ্বরী দিয়েছিলেন সর্বাধিক স্বাধীনতা। আর নদীশ্বরীর অনেক আদুরে এই সৃষ্টিকে হত্যা করেই অভিশপ্ত হয় এক কিশোরী। শাস্তিস্বরূপ করতে হয় নরক যাত্রা। প্রাণ নেওয়া এবং দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্য বুঝতে পারার পরেই খণ্ডন হবে যে শাপ। প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ।
জলবিহঙ্গম বিউসেরাসের পিঠে চড়ে পরিবার, প্রিয় ডোডো পাখি, পরিচিত জগত, নিজের শৈশবকে পেছনে ফেলে পারি জমাতে হয় নরকে। যেখানের রৌদ্রতেজে শরীর গলে যায়। প্রকৃতপক্ষেই নরক। এতোকিছুর পরেও নরকের গিয়ে কিশোরী জড়িয়ে পরে সৃষ্টিজগতের সবথেকে শুদ্ধতম বন্ধনে। আচ্ছা এইসব কিছুই কী পূর্ব নির্ধারিত ছিল?
গল্পটা এই শুদ্ধতম অনুভূতির, মিলনের, যা পাওয়ার জন্য আলো অন্ধকার দু'দিকের পথই মাড়িয়ে আসতে হয়। যে মিলনের প্রতিটা গল্পের কোণায় রচনা হয় একটি করে বিসর্জনের গল্প। গল্পটা একজন মৃগয়ার, স্রষ্টাকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে যাকে গ্রহণ করতে হয় নির্বাসিত জীবন। এবং সবশেষে গল্পটা সৃষ্টি ও স্রষ্টার।
মৃগয়া তে দুইটা ওয়ার্ল্ড রয়েছে। একটা হচ্ছে প্রাইমারি ওয়ার্ল্ড আরেকটা সেকেন্ডারি ওয়ার্ল্ড। সংক্ষেপে প্রাইমারি ওয়ার্ল্ড হলো আমাদের পরিচিত এই চেনাজানা জগত আর সেকেন্ডারি ওয়ার্ল্ড হলো লেখক যে জগতটা নিজস্ব কল্পনাশক্তির মাধ্যমে ভিন্নভাবে তৈরী করেছেন। মায়াং হলো এই বইয়ের সেকেন্ডারি ওয়ার্ল্ড।
মায়াং এর কোনো মানচিত্র বইয়ে না থাকলেও লেখক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম বিষয়গুলো এতো বিস্তারিতভাবে লিখেছেন যে খুব সহজেই মায়াং এর ভৌগলিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। মায়াং এর সবথেকে ক্ষমতাধর স্থান ইথেমপেলি; যেখানে প্রকট হন নদীশ্বরী। এছাড়াও পুরো মায়াং এ জল সরবরাহ ব্যবস্থারও রয়েছে নিজস্ব ভিন্ন এক পদ্ধতি। মায়াং এ সময় খুবই ধীরে প্রবাহিত হয় কালডোরার প্রভাবে; বৃক্ষরা ঘুমালেই অতিক্রান্ত হয় দিন, যার কারণে মায়াং এর প্রকৃত সময় কারো জানা নেই। পুরো বই জুড়েই ছিল এসব ডিটেইলিং। ভিন্ন জগত হওয়ার পাশাপাশি এই জগতের রয়েছে ভিন্ন ধরনের বাসিন্দা। মায়াল, থোমন, কালখাটুস, ঔশ্যাল, খৌম, রেভান যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য। এরকম খুঁটিনাটি বর্ণনা দিয়ে লেখক চমৎকার ভাবে ওয়ার্ল্ড বিল্ডিং করেছেন এবং এই ভিন্ন ওয়ার্ল্ডের সম্পূর্ণ ম্যাকানিজমটা পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। ফলে ভিজুয়ালাইজ করতে বেগ পেতে হয়নি।
অন্যদিকে প্রাইমারি ওয়ার্ল্ডে নতুন বিবাহিত দম্পতি আজিজ ও সায়রা৷ এই ওয়ার্ল্ডের কাহিনিও মায়াং এর কাহিনির পাশাপাশি সমান্তরালভাবে এগিয়েছে। এই ওয়ার্ল্ডের বেশ কিছু বিষয় শুরুদিকে বেশ ঘোলাটে ও অতিপ্রাকৃত লাগলেও সময়ের সাথে সাথে তা খোলাসা হয়েছে। আজিজ ও সায়রার পাশাপাশি আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলো মনসুর। এই চরিত্রের কর্মকাণ্ড, সেক্সুয়াল ডিজায়ার অনেকের কাছে সস্তা, থার্ড ক্লাস লাগতে পারে তবে এখানে বুঝতে হবে মনসুরের মাইন্ডসেট। তার মাইন্ডসেট অনুযায়ী, তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এসবই ঠিক আছে। এছাড়া বইয়ে একটা বিশেষ ঘটনাকে কেন্দ্র করে খুবই স্বল্প পরিসরে পুলিশ ইনভেস্টিগেশনের বর্ণনা দেওয়া আছে, এই অংশটা অনেকের কাছে অপ্রয়োজনীয় লাগতে পারে কিন্তু এই অংশেরও প্রয়োজন ছিল, তা পাঠক একটু সচেতনভাবে পড়লেই ধরতে পারবে বলে আশা করা যায়।
পুরো বইয়েই এতো সুক্ষ্ম সুক্ষ্ম ডিটেইলিং রয়েছে যে তাড়াহুড়ো করে পড়লে অনেক কিছুই মিস হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকবে। শেষে গিয়ে অনেকে কিছু জিনিস রিলেট নাও করতে পারেন। কেননা ধড়মড়িয়ে পড়ে যাওয়ার মতো বই এটা না। এই বইটা পড়ার সময় একটু মনোযোগী হতেই হবে। বইয়ে কিছু জিনিস লেখক সরাসরি বলে দেননি; বলে না দিলেও সচেতন পাঠক মাত্রই সেই বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।
ফ্যান্টাসি বই হলেও গতানুগতিক ধাঁচের থেকে ভিন্ন এর প্লট। সবমিলিয়ে উপভোগ্য এ��টা সময় কেটেছে মৃগয়ার সাথে। ফ্যান্টসির ভক্ত না হলেও সকল ধরনের পাঠকদেরই হয়তো ভালো লাগবে এই সৃষ্টি ও স্রষ্টার গল্প।
লেখক সাখাওয়াত হোসেন দীর্ঘদিন যাবত অনলাইনে লেখালেখি করলেও তার কোনো লেখাই আমার আগে পড়া হয়নি। ফলে লেখকের লেখনী সম্পর্কে কোনোরকম ধারণা ছিল না। কিন্তু বইটা পড়তে গিয়ে মুগ্ধ হলাম লেখকের গদ্যশৈল���তে। বাংলা শব্দের খেলার ছড়াছড়ি ছিল বইয়ে। যথাযথ শব্দচয়ন, বাক্যগঠনের মাধ্যমে লেখক পাঠকদের সামনে তুলে ধরেছেন নীলচে আলোময় মায়াবী এক জগতকে।
বইয়ে বানান ভুল ছিল না তেমন। থাকলে দুই একটা টাইপো থাকতে পারে, আমার চোখে পড়েনি। দুই যায়গায় নাম বিভ্রাট রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে লেখক অবগত, পরবর্তী মুদ্রণে ঠিক করা হবে ভুলগুলো। বইয়ের প্রচ্ছদ নিয়ে বলতে গেলে, প্রচ্ছদটাও আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে; প্রচ্ছদে যেন প্রতিফলিত হচ্ছে এক টুকরো মায়াং। বইয়ের প্রোডাকশন ও বেশ ভালো। পাঠক হিসেবে বইয়ের দামটা অনেক বেশিই মনে হয়েছে। তবে প্রতিটা প্রকাশনীরই নিজস্ব পলিসি রয়েছে। তাই এক্ষেত্রে আর কিছু বলার নেই।
মৌলিক ফ্যান্টাসি নিয়ে আমাদের দেশে আগে খুব বেশি কাজ না হলেও বিগত বছরগুলো থেকেই মোটামুটি ফ্যান্টাসির পালে হাওয়া লেগেছে। আর এই মৌলিক ফ্যান্টাসিতে আরেকটা দারুণ সংযোজন হলো "মৃগয়া।" এই বইটা আসলে আরো পাঠক, আরো আলোচনার দাবিদার।
রিভিউয়ার - কাজী হাসান জামিল
বইয়ের নাম: মৃগয়া
লেখক: সাখাওয়াত হোসেন
জনরা: ফ্যান্টাসি নভেল
প্রকাশনী: পেন্ডুলাম প্রকাশনী
প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০২৩
প্রচ্ছদশিল্পী: পেন্ডুলাম টিম
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩০৪ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য: ৫৯০ টাকা
Tumblr media
2 notes · View notes
myladytara · 9 months ago
Text
মনটা খারাপ খারাপ লাগছে।হঠাৎ একটা পোস্ট চোখে পড়লো।
-"হৃদয়ের পাশে কস থেটা,সাইন থেটা,রুট ওভার"
এই লেখার কন্টেক্সট আমি জানিনা।আমি আরো অনেক কিছুই জানিনা।ব্যাকডেটেড মানুষ।একটা সময় অংক ভালো লাগলেও আজকাল তাও খুব বিচ্ছিরি বিদঘুটে লাগে।অংকে ঠিক কাঁচা না।তবে খুব একটা ভালোও লাগেনা এখন।তাই বিজ্ঞের মতো কোনো গুরুগম্ভীর মন্তব্যও করতে পারছিনা লাইনটা নিয়ে।তাও লিখছি।কি লিখছি নিজেও জানিনা।মাঝেমাঝে আমার আত্মা কনফিউজড হয়ে ঝিম মেরে বসে থাকে।আর আমার হাত কীবোর্ডে আপনাআপনি টাইপ করে যায় ছাইপাঁশ।ব্রেইন এমনিও খাটুনি করেনা খুব একটা।তার উপর এমন অবস্থায় আমার মাথায় কিছু আজগুবি প্রশ্ন খেলে।এই যেমন,একটা প্রাণী।নাম পেঙ্গুইন।পেঙ্গুইনদের হাঁটু নেই।ছেলে পেঙ্গুইনরা তাদের গার্লফ্রেন্ডকে হাঁটু গেড়ে বসে কেমনে প্রপোজ করবে?মেয়ে তো মেয়ে।মাইয়া মানুষের স্বভাব বাজে।এসব ড্রিমি কাজ কারবার এক্সপেক্ট করে বসে থাকে।বেচারা ছেলে পেঙ্গুইন।তবে একটা সুবিধা,পেঙ্গুইনদের আবার কান নাই।তো মেয়ে পেঙ্গুইন ব্যাটারি ছাড়া রেডিওর মতো সারাদিন বাজতে থাকলেও ছেলে পেঙ্গুইন শুনবেনা।আহা তাদের শান্তি।প্রকৃতি সমতা পছন্দ করে।
"পেঙ্গুইন সমাচার"
-প্রহেলিকা
2 notes · View notes
tuberlink · 1 year ago
Text
youtube
জ্বীন ও ভুতের অস্তিত্ব কতটা সত্য তা আজও নিয়ে মানুষের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন এগুলো সম্পূর্ণই ভিত্তিহীন, আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন এগুলো বাস্তব। তবে, যে কেউই হোন না কেন, জ্বীন ও ভুতের ভয়ংকর ঘটনার কথা শুনে ভয় পাওয়াই স্বাভাবিক।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে জ্বীন ও ভুতের ভয়ংকর ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার মধ্যে রয়েছে:
হঠাৎ করে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা হঠাৎ করে অদৃশ্য হয়ে গেছে। এসব ঘটনার অনেক ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, তবে জ্বীন ও ভুতের প্রভাবকেও অনেকে দায়ী করেছেন।
ঘরের মধ্যে অদ্ভুত শব্দ: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা ঘরের মধ্যে অদ্ভুত শব্দ শুনেছে। এসব শব্দের মধ্যে রয়েছে মানুষের কথা বলার শব্দ, হাসির শব্দ, কাঁদার শব্দ ইত্যাদি।
ঘরের মধ্যে অদ্ভুত আলো বা ছায়া দেখা যাওয়া: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা ঘরের মধ্যে অদ্ভুত আলো বা ছায়া দেখেছে। এসব আলো বা ছায়া অনেক সময় ভয়ংকর রূপ ধারণ করে।
ঘরের মধ্যে অদ্ভুত প্রাণী দেখা যাওয়া: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা ঘরের মধ্যে অদ্ভুত প্রাণী দেখেছে। এসব প্রাণী অনেক সময় মানুষের চেহারার মতো হয়।
এই ঘটনাগুলো অবিশ্বাস্য হলেও, এগুলোর সত্যতা নিয়ে অনেকে বিশ্বাস করেন। জ্বীন ও ভুতের ভয়ংকর ঘটনা থেকে বাঁচতে অনেকে বিভিন্ন রকম ব্যবস্থা নেন। কেউ কেউ তাবিজ-কবজ পরেন, কেউ কেউ জ্বীন-ভূতের আচার-অনুষ্ঠান করে থাকেন।
Video Link: https://youtu.be/-lgHqHDrHu4?si=B8x_lYuhqfc2GCgq
2 notes · View notes
macidea-gapdesigner · 1 year ago
Text
"প্রাণীদের তাদের মালিকদের সাথে সংযোগের আন্তরিক মুহূর্ত" "Animals' Heartfelt Moments of Connection with Their Owners"
youtube
dog emotional story , Persian cat , Read more
"কুকুর ইমোশনাল স্টোরি" হল একটি মর্মস্পর্শী এবং মর্মস্পর্শী আখ্যান যা কুকুরদের সমৃদ্ধ এবং জটিল আবেগময় জীবনকে তুলে ধরে। গল্পের এই সংক���নটি অটুট আনুগ��্য এবং সীমাহীন আনন্দ থেকে শুরু করে গভীর সহানুভূতি এবং স্বস্তিদায়ক সান্ত্বনা পর্যন্ত বিস্তৃত আবেগ অনুভব করার জন্য কুকুরের অসাধারণ ক্ষমতাকে তুলে ধরে।
সংগ্রহের মধ্যে প্রতিটি গল্প একটি কুকুরের একটি অনন্য আবেগময় যাত্রার একটি আভাস দেয়, যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর সাথে গভীর সংযোগ স্থাপনের তাদের সহজাত ক্ষমতা প্রকাশ করে। কষ্টের সময়ে কুকুরের অটল সাহচর্যের গল্প হোক বা মানুষের দয়ার অঙ্গভঙ্গির প্রতি তাদের হৃদয়স্পর্শী প্রতিক্রিয়া, এই আখ্যানগুলি কুকুরের আবেগময় জগতের বহুমুখী প্রকৃতিকে আলোকিত করে।
এই হৃদয়স্পর্শী গল্পগুলির মাধ্যমে, "কুকুরের আবেগঘন গল্প" কুকুর আমাদের জীবনে যে আবেগের গভীরতা এবং সত্যতা নিয়ে আসে তা প্রদর্শন করে। এটি একটি অনুস্মারক হিসাবে কাজ করে যে কুকুরগুলি কেবল পোষা প্রাণী নয়, তবে আমাদের পরিবারের লালিত সদস্য, গভীর মানসিক সমর্থন দিতে এবং আমাদের মানবিক অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে সক্ষম। এই সংগ্রহটি মানুষ এবং কুকুরের মধ্যে অনন্য বন্ধন উদযাপন করে, তাদের অটল ভালবাসার স্থায়ী প্রভাব এবং তারা আমাদের হৃদয় স্পর্শ করে এমন অসংখ্য উপায়ে জোর দেয়
"ডগ মোটিভেশনাল স্টোরি" হল আখ্যানগুলির একটি অনুপ্রেরণাদায়ক সংগ্রহ যা কুকুরের অসাধারণ যাত্রাকে স্পটলাইট করে কারণ তারা চ্যালেঞ্জগুলি অতিক্রম করে, স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করে এবং মানুষের জন্য প্রেরণামূলক পাঠ হিসাবে কাজ করে এমন গুণাবলীকে মূর্ত করে। এই সংকলনের প্রতিটি গল্প কুকুরেরা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নিয়ে আসা অটুট চেতনা এবং সংকল্প প্রদর্শন করে।
রেসকিউ কুকুরের গল্প থেকে যারা সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে জয়লাভ করে এমন পরিষেবা কুকুরের বিবরণ যা প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অমূল্য সহায়তা প্রদান করে, বইটি কুকুরদের অনুপ্রাণিত এবং উন্নীত করার অসাধারণ ক্ষমতার উপর জোর দেয়। তাদের ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে, কুকুররা সাহস, অভিযোজন, আনুগত্য এবং সহানুভূতির মতো গুণাবলীর উদাহরণ দেয়, মূল্যবান জীবনের পাঠ দেয় যা পাঠকদের সাথে অনুরণিত হতে পারে।
"ডগ মোটিভেশনাল স্টোরি" এর আখ্যানগুলি কুকুর আমাদের জীবনে যে সহজাত ইতিবাচকতা এবং শক্তি নিয়ে আসে তা উদযাপন করে। তাদের অধ্যবসায়, পার্থক্য তৈরি এবং আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা তুলে ধরে, গল্পগুলি পাঠকদের তাদের নিজস্ব জীবনযাত্রায় অনুরূপ গুণাবলী গ্রহণ করতে উত্সাহিত করে। সংগ্রহটি একটি অনুস্মারক হিসাবে কাজ করে যে জীবনের চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে, আমরা আমাদের চার পায়ের সহ��রদের অবিশ্বাস্য গল্প থেকে অনুপ্রেরণা এবং প্রেরণা পেতে পারি। আপনি একজন কুকুর প্রেমিক হোক না কেন উন্নতির গল্প খুঁজ��েন বা কেউ তাদের জীবনকে ইতিবাচকতার সাথে ঢেলে দিতে চাইছেন, "ডগ মোটিভেশনাল স্টোরি" বর্ণনার একটি আকর্ষণীয় সংগ্রহ অফার করে যা স্থিতিস্থাপকতা এবং সংকল্পের শক্তির উদাহরণ দেয়।
একটি বিড়াল পোষার কাজ একটি সাধারণ মিথস্ক্রিয়া ছাড়িয়ে অনেক দূরে প্রসারিত; এটি বিড়াল এবং এই আরামদায়ক অঙ্গভঙ্গিতে জড়িত ব্যক্তি উভয়ের জন্য ইতিবাচক প্রভাবের আধিক্য নিয়ে আসে। একটি বিড়াল পোষা অক্সিটোসিনের নিঃসরণকে ট্রিগার করে, "ভাল-ভাল" হরমোন, শিথিলতা প্রচার করে এবং মানুষ এবং বিড়াল উভয়ের মধ্যে চাপের মাত্রা হ্রাস করে। এই শারীরিক সংযোগটি এন্ডোরফিন উত্পাদনকেও উদ্দীপিত করে, একটি উন্নত মেজাজ এবং সামগ্রিক সুস্থতার অনুভূতিতে অবদান রাখে।
শারীরবৃত্তীয় সুবিধার বাইরেও, একটি বিড়াল পোষা উভয়ের মধ্যে মানসিক বন্ধনকে শক্তিশালী করে, বিশ্বাস, সাহচর্য এবং সংযোগের গভীর অনুভূতি বৃদ্ধি করে। এই পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়া সান্ত্বনা প্রদান করে, একাকীত্বের অনুভূতি হ্রাস করে এবং বিড়াল এবং তার মানব সঙ্গী উভয়ের জন্য জীবনের সামগ্রিক গুণমানকে উন্নত করে।
উপরন্তু, একটি বিড়াল পোষা একটি মননশীল অভ্যাস হতে পারে, মুহূর্তে উপস্থিতি প্রয়োজন এবং দৈনন্দিন চাপ থেকে একটি থেরাপিউটিক পরিত্রাণ হিসাবে পরিবেশন করা। নিয়মিত পেটিং সেশনগুলি ঘুমের গুণমান উন্নত করতে অবদান রাখতে পারে, কারণ এই মিথস্ক্রিয়া দ্বারা প্ররোচিত শিথিলতা বিশ্রামের ঘুমের মধ্যে নিয়ে যায়।
সংক্ষেপে, একটি বিড়ালকে পোষার কাজটি বিড়াল এবং তার মানব প্রতিপক্ষ উভয়ের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা উভয়ই উন্নত করার একটি সহজ তবে শক্তিশালী উপায়। এটি বন্ধনকে লালন করে, সান্ত্বনা দেয় এবং মানুষ এবং তাদের বিড়াল সঙ্গীদের মধ্যে ভাগ করা গভীর সংযোগের একটি বাস্তব অভিব্যক্তি প্রদান করে।
বা
বা
ফার্সি বিড়াল, কমনীয়তা এবং করুণার প্রতীক, একটি স্বতন্ত্র এবং লালিত জাত হিসাবে দাঁড়িয়েছে। এর স্বাক্ষর দীর্ঘ, প্রবাহিত কোট যা রঙ এবং নিদর্শনগুলির একটি অ্যারেতে আসে, পারস্য বিড়াল তার আকর্ষণীয় সৌন্দর্যে হৃদয়কে মোহিত করে। তার বড়, অভিব্যক্তিপূর্ণ চোখ এবং সমতল মুখের জন্য স্বীকৃত, এই জাতটি একটি অনন্য মুখের গঠন নিয়ে গর্ব করে যা এর কবজ যোগ করে।
তার শারীরিক আকর্ষণের বাইরে, পার্সিয়ান বিড়ালটি একটি মৃদু এবং স্নেহপূর্ণ মেজাজের অধিকারী যা বিশ্বব্যাপী বিড়াল উত্সাহীদের কাছে এটিকে পছন্দ করে। প্রাচীন পারস্য থেকে উদ্ভূত, এখন ইরান, এই বিড়ালগুলির একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে যা কয়েক শতাব্দী আগেকার। তাদের রাজকীয় উপস্থিতি এবং শান্ত আচরণ তাদের আভিজাত্যের মধ্যে প্রিয় করে তোলে এবং 1600 এর দশকে তাদের জনপ্রিয়তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।
পার্সিয়ান বিড়ালের শান্ত স্বভাব এটিকে গৃহমধ্যস্থ জীবনযাপনের জন্য উপযুক্ত করে তোলে, যেখানে এটি নির্মল পরিবেশে বিকাশ লাভ করে। যাইহোক, এর লম্বা কোট এর সৌন্দর্য বজায় রাখতে এবং জট রোধ করতে নিয়মিত সাজের দাবি রাখে। যদিও তাদের স্বতন্ত্র চেহারা মনোযোগ আকর্ষণ করে, এটি তাদের স্নেহময় প্রকৃতি এবং আনুগত্য যা লালন সহচর হিসাবে তাদের মর্যাদাকে দৃঢ় করে।
সারমর্মে, পার্সিয়ান বিড়াল চাক্ষুষ কমনীয়তা এবং মানসিক সাহচর্য উভয়ই ধারণ করে। এর অত্যাশ্চর্য চেহারা এবং নির্মল আচার-আচরণ এটিকে পরিবারের একজন প্রিয় সদস্য করে তোলে, যারা এই সূক্ষ্ম বিড়ালের সাথে তাদের জীবন ভাগ করে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট ভাগ্যবানদের আরাম, সৌন্দর্য এবং একটি স্থায়ী বন্ধন প্রদান করে।
"Dog Emotional Story" is a poignant and touching narrative that delves into the rich and complex emotional lives of dogs. This collection of stories highlights the extraordinary capacity of dogs to experience a wide range of emotions, from unwavering loyalty and boundless joy to profound empathy and comforting solace.
Each story within the collection offers a glimpse into a unique emotional journey of a dog, revealing their innate ability to form deep connections with humans and other animals. Whether it's a tale of a dog's unwavering companionship during times of hardship or their heartwarming response to human gestures of kindness, these narratives illuminate the multifaceted nature of a dog's emotional world.
Through these heart-touching stories, "Dog Emotional Story" showcases the emotional depth and authenticity that dogs bring to our lives. It serves as a reminder that dogs are not just pets, but cherished members of our families, capable of offering profound emotional support and enriching our human experiences. This collection celebrates the unique bond between humans and dogs, emphasizing the lasting impact of their unwavering love and the myriad ways in which they touch our hearts.
"Dog Motivational Story" is an inspiring collection of narratives that spotlight the remarkable journeys of dogs as they overcome challenges, exhibit resilience, and embody qualities that serve as motivational lessons for humans. Each story within this compilation showcases the unwavering spirit and determination that dogs bring to various situations.
From stories of rescue dogs who triumph against all odds to accounts of service dogs that provide invaluable support to individuals with disabilities, the book underscores the extraordinary capacity of dogs to motivate and uplift. Through their actions, dogs exemplify qualities such as courage, adaptability, loyalty, and empathy, offering valuable life lessons that can resonate with readers.
The narratives within "Dog Motivational Story" celebrate the innate positivity and strength that dogs bring into our lives. By highlighting their ability to persevere, make a difference, and spread joy, the stories encourage readers to adopt similar qualities in their own life journeys. The collection serves as a reminder that amidst life's challenges, we can find inspiration and motivation from the incredible stories of our four-legged companions. Whether you're a dog lover seeking uplifting tales or someone looking to infuse their life with positivity, "Dog Motivational Story" offers a compelling collection of narratives that exemplify the power of resilience and determination.
The act of petting a cat extends far beyond a simple interaction; it brings a plethora of positive effects for both the cat and the person engaging in this comforting gesture. Petting a cat triggers the release of oxytocin, the "feel-good" hormone, promoting relaxation and reducing stress levels in both humans and cats. This physical connection also stimulates the production of endorphins, contributing to an improved mood and an overall sense of well-being.
Beyond the physiological benefits, petting a cat strengthens the emotional bond between the two, fostering trust, companionship, and a deep sense of connection. This mutual interaction provides comfort, lessens feelings of loneliness, and enhances the overall quality of life for both the cat and its human companion.
Additionally, petting a cat can be a mindful practice, requiring presence in the moment and serving as a therapeutic escape from daily stresses. Regular petting sessions can contribute to improved sleep quality, as the relaxation induced by these interactions carries over into restful sleep.
In essence, the act of petting a cat is a simple yet powerful way to enhance both the physical and emotional well-being of both the cat and its human counterpart. It nurtures the bond, offers comfort, and provides a tangible expression of the profound connection shared between humans and their feline companions.
The Persian cat, an epitome of elegance and grace, stands out as a distinct and cherished breed. With its signature long, flowing coat that comes in an array of colors and patterns, the Persian cat captivates hearts with its striking beauty. Recognized for its large, expressive eyes and flat face, this breed boasts a unique facial structure that adds to its charm.
Beyond its physical allure, the Persian cat possesses a gentle and affectionate temperament that endears it to cat enthusiasts worldwide. Originating from ancient Persia, now Iran, these cats have a rich history that dates back centuries. Their regal presence and calm demeanor made them favorites among nobility, and their popularity spread to Europe in the 1600s.
The Persian cat's tranquil disposition makes it well-suited for indoor living, where it thrives in serene environments. However, its long coat demands regular grooming to maintain its beauty and prevent tangles. While their distinctive appearance draws attention, it's their affectionate nature and loyalty that solidify their status as cherished companions.
In essence, the Persian cat encapsulates both visual elegance and emotional companionship. Its stunning appearance and serene demeanor make it a beloved member of households, offering comfort, beauty, and a lasting bond to those fortunate enough to share their lives with this exquisite feline.
2 notes · View notes
the-nihongo-adventure · 2 years ago
Text
আমি: তোমরা কেনো পৃথিবী কে নষ্ট করে দিচ্ছ?
এলিয়েন (অন্য গ্রহের প্রাণী): কারণ এমন কিছু লোক আছে যারা মনে করে যে ইংরেজিই একমাত্র ভাষা যাতে কথা বলা উচিত
আমি: তা তো ঠিক, বুঝেছি 🙂
me: why are you destroying earth!!!
aliens: because theres people who think that english is the only language they need to speak
me: thats fair i understand
576K notes · View notes
kanej-jabin · 1 year ago
Text
Strange mysteries under the Siberian ice: discoveries of scientists
Tumblr media
Siberia is one of the most ancient and mysterious places in the world. Here, the weather is different from other countries in the world in every respect from climate. The history of Siberia is very old. About 40,000 years ago, modern humans first arrived in Siberia. Also one of the most dangerous places in the world, it has an abundance of poisonous animals, dangerous plants and an extremely cold climate, all of which are strange and interesting things about Siberia that you might never have imagined. Read More...
1 note · View note
deepseafantasy1 · 4 days ago
Video
youtube
"লাভবার্ড: সুন্দর সম্পর্কের প্রতীক 🐦💖 | জানা অজানা (Jana Ajana) #লাভবার্...
লাভবার্ড 🐦✨ একটি অনন্য পাখি, যাদের সম্পর্কে জানলে আপনি মুগ্ধ হবেন। তাদের সম্পর্কের গভীরতা 💕, রঙিন পালক 🦜 এবং চমৎকার আচরণ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। এই ভিডিওতে আমরা লাভবার্ডের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস 🍎🌾, যত্নের পদ্ধতি 🛠️ এবং তাদের সম্পর্কে আশ্চর্যজনক তথ্য শেয়ার করেছি। 🐦
আপনার বাড়িতে কি লাভবার্ড পালন করতে চান? তাহলে এই ভিডিওটি মিস করবেন না! 🤩
🔔 সাবস্ক্রাইব করুন জানা অজানা (Jana Ajana) চ্যানেলটি আরও চমকপ্রদ তথ্যের জন্য।
#লাভবার্ড 🐦 #জানা_অজানা #পোষাপাখি #পাখিপালন #বাংলাডকুমেন্টারি
লাভবার্ড, পাখি পালন, লাভবার্ডের যত্ন, পোষা প্রাণী, বাংলা ভিডিও, জানা অজানা, লাভবার্ড তথ্য, পোষাপাখি পরিচর্যা
1 note · View note
dailycomillanews · 16 days ago
Text
কুমিল্লায় হয়ে গেলো বিড়ালের যেমন খুশি তেমন সাজ
কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হয়েছে বিড়ালের যেমন খুশি তেমন সাজ প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২০২৪। প্রাণী নির্যাতন রোধে সচেতনতা বাড়াতে ব্যতিক্রমী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) নগরীর কবি নজরুল ইনস্টিটিউট কুমিল্লা কেন্দ্রে দৃষ্টান্ত ফাউন্ডেশন, কুমিল্লা ও ক্যাট’স হ���ম বিড়ালের বাড়ি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় প্রায় শতাধিক বিড়াল অংশ নেয়। এদের মধ্য থেকে তিনটি…
0 notes
gitaacharaninbengali · 1 month ago
Text
59. শারীরিক জাগরণ এবং আধ্যাত্মিক নিদ্রা
শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন যে, “সমস্ত প্রাণীর পক্ষে যা রাত্রির সমান, নিত্য জ্ঞানস্বরূপ পর��ানন্দে স্থিতপ্রজ্ঞ যোগী তাতে জাগ্রত থাকেন এবং বিনাশশীল জাগতিক সুখ প্রাপ্তির আশায় সমস্ত প্রাণী যাতে জাগরিক থাকে, পরমাত্ম-তত্বজ্ঞানী মুনির কাছে তা রাত্রির সমান” (2.69)। এই শ্লোকটি রূপকভাবে ‘শারীরিকভাবে জাগ্রত কিন্তু আধ্যাত্মিকভাবে ঘুমন্ত’ এবং তদ্বিপরীত হওয়ার ধারণা তুলে ধরে। এছাড়াও, এটি আক্ষরিক ব্যাখ্যাও দেয়।
বেঁচে থাকার দুটি সম্ভাবনা রয়েছে। একটি, যেখানে আমরা আমাদের আনন্দের জন্য ইন্দ্রিয়ের উপর নির্ভরশীল এবং অন্যটি যেখানে আমরা ইন্দ্রিয়ের থেকে স্বাধীন এবং তারা আমাদের নিয়ন্ত্রণে। প্রথম শ্রেণীর মানুষের জন্য, জীবনযাত্রার অন্য উপায় হবে একটি অজানা পৃথিবী এবং রাত এই অজ্ঞতার রূপক।
দ্বিতীয়ত, যখন আমরা একটি ইন্দ্রিয় ব্যবহার করি, তখন আমাদের মনোযোগ অন্যত্র থাকে যার অর্থ এটি যান্ত্রিকভাবে ব্যবহার করা হয় কিন্তু সচেতনতার সাথে নয়। উদাহরণস্বরূপ, খাবার খাওয়ার সময় আমাদের মনোযোগ প্রায়ই খাওয়ার দিকে থাকে না। এটি ফোন কথোপকথন, সংবাদপত্র বা টিভি হতে পারে কারণ আমরা এক সময়ে একাধিক কাজ করতে বিশ্বাস করি। এই জন্যই বলা হয় যে আধ্যাত্মিকতা যতটা সহজ, আমরা খাওয়ার সময় খাই; প্রার্থনা করার সময় প্রার্থনা করি। এই শ্লোকটি নির্দেশ করে যে বর্তমান মুহুর্তে বসবাসকারীর জন্য এটি দিন, অন্যথায় এটি রাত।
তৃতীয় ব্যাখ্যাটি আক্ষরিক। আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের একটি অংশ সর্বদা জাগ্রত থাকে যেমন ঘুমন্ত মায়ের একটি অংশ তার পাশে ঘুমন্ত শিশুর জন্য সর্বদা জাগ্রত থাকে; আস্তানায় যত মানুষ ঘুমাচ্ছে, আর কারো নাম ডাকলেই সে উঠে যায়। এর মানে হল যে আমরা সকলেই আমাদের একটি অংশকে সর্বদা জাগ্রত রাখার ক্ষমতার সাথে সমানভাবে প্রতিভাধর।
এই শ্লোকটি ইঙ্গিত করে যে আমাদের সেই অংশকে বৃদ্ধি করা উচিত যা আমাদের সমস্ত কর্ম সম্পর্কে অবগত, এমনকি নিজের ঘুমও দেখতে পারে।
0 notes
quransunnahdawah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা।  যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্ন�� ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্‌র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্‌ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্‌ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
1 note · View note