#ঘরও
Explore tagged Tumblr posts
Text
লড়ছেন লিটন, ১০৮ রানের লিড নিয়ে চা-বিরতিতে বাংলাদেশ
লড়ছেন লিটন, ১০৮ রানের লিড নিয়ে চা-বিরতিতে বাংলাদেশ
আগের টেস্টে দুই ইনিংসে বিশের ঘরও ছুঁতে পারেননি। এবার প্রথম ইনিংসে মাত্র ৬ করে সাজঘরে ফেরেন। দ্বিতীয় ইনিংসে নুরুল হাসান সোহান যেন আর কিছুর ধার ধারলেন না। উইকেটে এসেই মারতে শুরু করলেন। টি-টোয়েন্টি স্টাইলে খেলে অবশ্য খুব বেশিদূর এগোতে পারেনি টাইগার উইকেটরক্ষক। ২৯ বলে ২ চার আর ১ ছক্কায় ৩১ রান করে অক্ষর প্যাটেলের ঘূর্ণিতে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। লিটন দাসের সঙ্গে স্বীকৃত ব্যাটার বলতে ছিলেন কেবল…
View On WordPress
0 notes
Photo
বিদ্যুৎকর্মীদের লক্ষ করে ইঁটবৃষ্টি কালিকাপুরে, ঘেরাও হল বিদ্যুৎ দফতরের কার্যালয় বিদ্যুৎকর্মীদের লক্ষ করে ইঁটবৃষ্টি কালিকাপুরে, ঘেরাও হল বিদ্যুৎ দফতরের কার্যালয়
#Locals pelted stones over electric office workers for their delayed service#ইটবষট#কর#করযলয়#কলকপর#ঘরও#দফতরর#বদযৎ#বদযৎকরমদর#লকষ#হল
0 notes
Photo
সবার গল্পগুলো একই রকম হয় না। ভিন্নতা থাকে। ব্যতিক্রমতা থাকে। এটাই ধরণির চিরাচরিত নিয়ম। এটাই প্রতিটি যুগের ইতিহাস। প্রতিটি কালের চিত্র। তাই অন্যদের চেয়ে তোমার গল্পটাও ভিন্ন হতে পারে। গল্পটা অত সুন্দর, অত সাজানো-গোছানো নাও হতে পারো। হয়তো এলাকার মধ্যে ততটা ব্রিলিয়ান্ট হিসেবে পরিচিত নও তুমি। নামিদামি ব্রান্ডের পোশাক নেই তোমার পরনে। তোমার কলিগের ফ্ল্যাট আছে গুলশান কিংবা ধানমণ্ডিতে। কিন্তু তুমি এখনও ভাড়া বাড়িতে আছ। ছোট্ট একটা ফ্ল্যাটে কুচকাচ করে বাস করছ পরিবার-পরিজন নিয়ে। নূন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায় তোমার। আচ্ছা, এসব চিন্তা করে কি কষ্ট পাও তুমি? মন খারাপ হয় তোমার? এগুলো নিয়ে কেন মন খারাপ করবে, আমাকে একটু বোঝাও তো! পৃথিবীর মধ্যে শুধু তুমিই কষ্টে আছ, ব্যাপারটা তো এমন নয়। কষ্টে আছে আরও অনেকেই। আরও অনেকেই তোমার চেয়ে জীর্ণশীর্ণ অবস্থায় দিন যাপন করছে। . ফুটপাতের জরিনা আক্তার দিনের-পর-দিন অভুক্ত থাকে ছোটো ছোটো বাচ্চা নিয়ে। মাথা গোজার মতো একচালা একটা ছনের ঘরও জোটে না ওদের কপালে। কনকনে শীতের রাতে উষ্ণতা নেওয়ার মতন গরম কাপড় থাকে না ওদের পরনে। চটের বস্তা আর রাস্তার ধুলোই ওদের উষ্ণ রাখে কনকনে শীতে। মানুষের দুয়ারে ভিক্ষে করে বেড়ায় যে ভিক্ষুক, সে তো তার মৌলিক প্রয়োজনটুকুও পুরো করতে পারে না। তাই তো একান্ত বাধ্য হয়েই চার বছরের সন্তানের হাতে স্লেট পেন্সিলের বদলে ভিক্ষের থাল ধরিয়ে দেয় প্যারালাইজড গফুর মিয়া। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত যমুনাপাড়ের দিনমজুর বেলালের ছোট্ট ছেলেটা চিকিৎসার অভাবে ধুকে-ধুকে মারা যায় ওর সামনেই। সন্তান-হারা স্ত্রীর আহাজারি সইতে না পেরে বেলাল গামছায় মুখ লুকিয়ে কাঁদে ধানক্ষেতের কিনারায় বসে। স্বামী-সন্তান-হারা ভোলার বৃদ্ধা নসিমন বিবি দুমুঠো ভাতের আশায় লাঠি হাতে ঠকঠক করে ঘুরে বেড়ায় এ দুয়োর থেকে ও দুয়োরে। প্রতি রাতেই একবুক ক্ষুধার যন্ত্রণা নিয়ে ঘুমোতে যায় সে। নসিমন জানেও না, পরদিন তার কপালে আদৌ ভাত জুটবে কি না। ওই-যে গে��টের দারোয়ান হামিদ চাচা। ওর সামান্য মাইনে দিয়ে ৭ জনের সংসার চলে৷ কোনো ঈদেই সন্তানকে নতুন জামা কিনে দিতে পারে না বলে বুকচাপা কান্না আসে ওর। যে কয়-টাকা মাইনে পায়, তাতে তো নূন আনতে পান্তা ফুরোয়। কোনোমতে স্ত্রী, সন্তানাদি, আর অন্ধ বাবাকে নিয়ে গাদাগাদি করে বসবাস করে গেইটের পাশের জরাজীর্ণ কক্ষটিতে। . তুমি কি এদের চেয়ে ভালো নেই? হ্যাঁ, আমি ভালো আছি, আলহামদুলিল্লাহ! #alhamdulillah #subhanAllah #allahuakbar #muslim #beingmuslim #charity #oneummah #islamicreminders #invitetoislam #makkah #kaaba #salah #sunnah #quotes #reminders #namaz #thetruth #beautyofisla (at Riyadh, Saudi Arabia) https://www.instagram.com/p/CjV9exLLijg/?igshid=NGJjMDIxMWI=
#alhamdulillah#subhanallah#allahuakbar#muslim#beingmuslim#charity#oneummah#islamicreminders#invitetoislam#makkah#kaaba#salah#sunnah#quotes#reminders#namaz#thetruth#beautyofisla
0 notes
Text
দেশে ফিরে সাফজয়ী ফুটবলারদের পুরস্কার দেবেন প্রধানমন্ত্রী
দেশে ফিরে সাফজয়ী ফুটবলারদের পুরস্কার দেবেন প্রধানমন্ত্রী
বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ সত্যখবর ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান শেষে দেশে ফিরে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী নারী ফুটবলারদের পুরস্কৃত করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া যাদের ঘর দরকার, তাদের নতুন ঘরও বানিয়ে দেবেন তিনি। বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের সবার ঘরের অবস্থা পরিদর্শন…
View On WordPress
0 notes
Text
এলোমেলো ঝাঁকড়া চুলের নগরবাউল জেমস
আমি এখনও গান গাই, এলোমেলো সেই ঝাঁকড়া চুলে। দরাজ কণ্ঠে এমন কথার গানটি যিনি গেয়েছেন তার পুরো নাম ফারুক মাহফুজ আনাম। একটু খটকা লাগছে? যারা ফারুক মাহফুজ আনাম নামের সঙ্গে পরিচিত নন তাদের মনে খটকা লাগাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত জীবন্ত কিংবদন্তী এই ব্যান্ড সংগীত তারকার ভক্তরা ঠিকই জানেন যে তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন তাদের চির পরিচিত এলোমেলো ঝাঁকড়া চুলের নগরবাউল জেমস। ভালোবেসে ভক্তরা তাকে গুরু নামেই ডাকেন। দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও তুমুল জনপ্রিয় রকস্টার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নওগাঁর ছেলে ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস। কেবল বাংলাদেশেই নয়, ভারতের কলকাতা, মুম্বাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে জেমসের অগণিত ভক্ত।তার পুরো নাম ফারুক মাহফুজ আনাম হলেও জেমস নামেই সবার কাছে বেশি পরিচিত তিনি। বাংলা ব্যান্ড সংগীতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম জেমস যে নক্ষত্র যুগের পর যুগ ধরে আলো বিলিয়ে চলেছেন, যে নক্ষত্র আজও দেদীপ্যমান। সুরের মায়াজালে তিনি নিজেকে পরিণত করেছেন জীবন্ত কিংবদন্তিতে। তার হাত ধরে গড়ে ওঠা নগরবাউল ব্যান্ডও তার মতোই সমান জনপ্রিয় শ্রোতাদের কাছে।
সুরের ভুবেনে দীর্ঘ পথচলায় শ্রোতাদের হৃদয়ে স্থায়ী আসন গেড়েছেন নগরবাউল জেমস। তার বাবা মোজাম্মেল হক ছিলেন সরকারী চাকরিজীবী। বাবার চাকরির কারণে দেশের নানা জেলায় শৈশব কেটেছে জেমসের। বহুবার রদবদল এসেছে স্কুল-কলেজে। সবেমাত্র ক্লাস সেভেনে উঠেই গিটার নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু হয় জেমসের। আশির দশকের শুরুর দিকেই ব্যান্ড সংগীতের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। শুরুর দিকে বিভিন্ন ক্লাবে গান-বাজনা চলতো।
পড়ালেখায় খুব বেশি মনোযোগ ছিল না জেমসের। অথচ তার বাবা ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ। ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ও সেকেন্ডারি হায়ার এডুকেশনের ডিরেক্টর জেনারেল পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন জেমসের বাবা মোজাম্মেল হক। পড়ালেখার চেয়ে গানের দিকেই জেমসের বেশি ঝোঁক ছিল। ছেলের গানের ঝোঁক একদমই পছন্দ করতেন না মোজাম্মেল হক। গানের নেশায় কৈশোরেই পড়ালেখা ছাড়েন জেমস। শুধু তাই নয়, সুরের টানে ঘরও ছাড়েন তিনি। তখনও চট্টগ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গেই ছিলেন জেমস। কিন্তু বদলি হওয়ায় ঢাকায় চলে আসতে হয় জেমসের বাবাকে। বাবা-মা চট্টগ্রাম ছাড়লেও জেমস কিন্তু সেখানেই থেকে যান। পরবর্তী সময়ে জেমস সুরের ভুবনে সাফল্যের চূড়া স্পর্শ করলেও তার কিছুই দেখে যেতে পারেননি তার বাবা-মা। আশির দশকের শেষদিকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় চলে আসেন জেমস। ঢাকায় আসার পর প্রকাশ করেন ‘স্টেশন রোড’ অ্যালবামটি। এর মধ্য দি���ে পুরোদমে সুরের জগতে পথচলা শুরু হয় জেমস নামের এক স্ফুলিঙ্গের যা ধীরে ধীরে রীতিমতো দাবানলে পরিণত হয়। আশির দশক থেকে গানের জগতে যাত্রা শুরু হলেও জেমস ব্যাপকভাবে পরিচিতি পান নব্বইয়ের দশকে। তরুণ প্রজন্মের কাছে রীতিমতো ক্রেজে পরিণত হন এলোমেলো স্বভাবের এই খ্যাপাটে রকস্টার। তাকে ঘিরে রীতিমতো উন্মাদনা শুরু হয়ে যায় তার অগণিত ভক্তের মাঝে। কিন্তু তারকাখ্যাতি পাওয়ার জন্য কখনোই গান গাননি জেমস। তারকা হবেন- এমন প্রত্যাশাও তার ছিল না। বাবা বদলি হয়ে চট্টগ্রাম ছেড়ে ঢাকায় চলে গেলেও জেমস থেকে যান তার প্রিয় শহর চট্টলাতেই। আগ্রাবাদে পাঠানটুলীর আজিজ বোর্ডিংয়ে শুরু হয় তার সংগ্রামী জীবন। আজিজ বোর্ডিংয়ের ১২ফুট/১২ ফুট দৈর্ঘ্যের ছোট্ট একটি ঘরে একটি ক্যাসেট প্লেয়ার আর ক্যাসেটের সাম্রাজ্য নিয়ে থাকতে শুরু করেন জেমস। ছোট্ট সেই ঘরে��� ভেতরেই শুয়ে-বসে গান তুলতেন কণ্ঠে। আজিজ বোর্ডিংয়ের সামনেই ছিল ছোট্ট একটি রেস্টুরেন্ট। সেখানেই খাওয়া-দাওয়া সারতেন জেমস। সন্ধ্যা হলেই চলে যেতেন আগ্রাবাদ হোটেলে, শো করতেন নাইট ক্লাবে। শুরুতে ইংরেজি কভার মিউজিক করার পাশাপাশি বিভিন্ন নাইট ক্লাবে গিটার বাজাতেন। গানের টানে, প্রাণের টানে ঠাঁই নেন তিনি আজিজ বোর্ডিংয়ে। গান আর আড্ডা দিতে দিতে সেখানেই ভবিষ্যতের ভিতটা রচনা করে ফেলেন তিনি। আজিজ বোর্ডিংয়ের দিনগুলো তার স্মৃতির পাতা থেকে কখনোই মুছবার নয়।
আজিজ বোর্ডিংয়ের সংগ্রামী জীবন নিয়ে 'আমি তোমাদেরই লোক' অ্যালবামে 'আজিজ বোর্ডিং' শিরোনামে গান গেয়েছেন জেমস। গানটির শুরুতেই তিনি স্মৃতি রোমন্থন করে ছোট্ট এক টুকরো বক্তব্যে বলেন, সেই আশির দশকের মাঝামাঝির কথা। গানের টানে, প্রাণের টানে আমি চট্টগ্রামে। ঠাঁই হলো আজিজ বোর্ডিংয়ে। গান বাঁধি, গান করি আর স্বপ্ন দেখি। সেই স্মৃতিময় আজিজ বোর্ডিং স্মরণে এই গান : ছোট্ট একটি ঘর ছোট্ট একটি খাট ছোট্ট একটি টেবিল একটি পানির জগ। ছিল এক চিলতে আকাশ আমার আ�� সেই প্রিয় গিটার রুম নাম্বার ছত্রিশে ছিল আমার বসবাস। প্রিয় আজিজ বোর্ডিং… ছিল ব্যাচেলর সংসার আমার ছিল অগোছাল জীবন আমার রাত করে ঘরে ফেরার বাউন্ডুলে দিনভর। কত স্বপ্নের পায়রা ছুঁয়ে গেছে মন শত স্মৃতির কিংখাবে বন্দী সেদিন এখন। ছিল গান আর গিটার আমার ছিল স্ট্রাগল লাইফ আমার ব্যান্ডের বন্ধুরা মিলে গীত রচনা সেই নাইট ক্লাবে জিম মরিসন বাজাতাম ডিলান বব মার্লে।
১৯৮৬ সালে প্রিয় চট্টগ্রাম ছেড়ে ঢাকায় এসে নিজের সৃষ্টিশীল কাজে ডুবে যান জেমস। সেসময় একবারের জন্যও ভাবেননি নিজের অজান্তেই দেশের ব্যান্ড সংগীত ইতিহাসের মহা তারকা হওয়ার পথে ছুটছেন তিনি। শুধুই গান করার জন্য গান করতেন তিনি। নিজের ভালোলাগা থেকে মেতে ওঠেন গান সৃষ্টিতে। সম্পূর্ণ স্বকীয় ধারায় স্বকীয় গায়কী ঢংয়ে স্বকীয় কণ্ঠে শ্রোতাদের উপহার দিতে থাকেন একের পর এক হৃদয়কাড়া সব গান। এভাবে জেমসের সংগীতে বিমোহিত হতে থাকেন শ্রোতারা। ধীরে ধীরে তার অগণিত ভক্ত জুটে যায়। জেমসের ভিন্নধারার গানে বিমোহিত হতে থাকেন তারা।
জেমস মনে করেন, তার ভিন্নধারার গান কিংবা গায়কী কোনোটাই সচেতনভাবে হয়নি। তার মতে, অতীত জীবনের সংগ্রাম, বাবার চাকরিসূত্রে বিভিন্ন জায়গায় ঘোড়াঘ��ড়ি আর ভেতরে জন্ম নেয়া অনুভূতিগুলোই তার গানে গানে বিমূর্ত হয়ে ওঠে। বলিউডে প্লেব্যাক জেমসের সংগীত জীবনে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে বলে মত দিয়েছেন জেমস নিজেই। প্রতিবেশী দেশটির শক্তিশালী চলচ্চিত্র মাধ্যমটিতে কাজ করে সম্পূর্ণ নতুন এক অভিজ্ঞতা সঞ্চিত হয়েছে তার ঝুলিতে। জেমস হিন্দি ভাষায় গান গেয়ে ব্যাপক সাফল্য পেলেও ভাষাটি তিনি নিজে ঠিকমতো বলতেও পারেন না। সবমিলিয়ে বলিউডে যুক্ত হওয়াটা তার জন্য ছিলো একটা অ্যাডভেঞ্চারের মতোই।
জেমস কখনোই অনেক বেশি ভেবেচিন্তে কাজ করার পক্ষপাতী নন। কোনো গান নিজের কাছে ভালো লাগলে কিংবা পছন্দ হয়ে গেলে সর্বোপরি গানটি নিয়ে তার ভেতরে তৃপ্তিবোধ কাজ করলেই হলো। সামনে-পেছনে চিন্তা না করে গানটি গেয়ে ফেলেন তিনি। গান উপহার দেয়াটাই তার মূল কাজ। পরবর্তী সব দায়-দায়িত্ব তিনি তুলে দেন শ্রোতাদের হাতে। শ্রোতারা জেমসের গান শোনেন, প্রতিক্রিয়া দেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা ভালোবাসায় সিক্ত করেন জেমসকে। তার ভক্তরা শুধু গান শুনেই ক্ষান্ত হন না, গুরুকে অন্ধের মতো অনুসরণ করারও চেষ্টা করেন। গুরুর মতোই ঝাঁকড়া চুল রাখেন, হাতা গুটিয়ে পাঞ্জাবি কিংবা পা গুটিয়ে জিন্সের প্যান্ট পরেন, গলায় চাদর ঝোলান।
ভক্তদের এই অকৃত্রিম প্রেমই হলো জেমসের সৃষ্টিশীলতার মূল অনুপ্রেরণা। ভক্তদের এই অকৃত্রিম প্রেমই জেমসকে ধাবিত করে নতুন করে সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে ওঠার জন্য, শক্তি জোগায় নতুন নতুন গান বাঁধার। জেমস নিজেকে পুরোদস্তুর গানের মানুষ বলেই মানেন। এই গান কারিগরের জীবনের অপরিহার্য অংশ গানের চর্চা। রোজকার জীবনে খাবার গ্রহণ আর ঘুমের মতো গানের চর্চাও তার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ।
শুধু ব্যক্তি জেমসেই নন, তার অনেক সৃষ্টিই কালীক সীমারেখা অতিক্রম করে গেছে। জীবন্ত এই কিংবদন্তীর অনেক গানই অমর হয়ে থাকবে সংগীতের ইতিহাসের পাতায়। জীবদ্দশাতেই সংগীতের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা হয়ে গেছে এই জাত শিল্পীর নাম। বর্তমান প্রজন্মের মতো আগামী প্রজন্মও নিশ্চয়ই বুঁদ হবে জেমসের অসাধারণ গায়কী, বাণী ও সুরনির্ভর গানে। জেমস মনে করেন, কালজয়ী হওয়াটা ভীষণ কঠিন। তার জীবনে যে আকাশছোঁয়া সাফল্য আর প্রাপ্তি এসেছে তা নিয়ে তার কোনো মাথা ব্যথা নেই। তার সব ভাবনা ভবিষ্যৎকেন্দ্রীক। গানের মাধ্যমেই অগণিত শ্রোতা আর ভক্তের প্রেমে সিক্ত হয়েছেন জেমস। গানে গানে তাদের হৃদয় জমিনে প্রবেশ করার পথটি তার নখদর্পণে। তাই গানের মধ্য দিয়ে কীভাবে মানুষের হৃদমাঝারে চিরটাকাল বাস করবেন সেই ভাবনাতেই সদা ডুবে থাকেন গানের এই নিপুণ কারিগর।
বিশ্বজুড়ে তুমুল জনপ্রিয় হার্ড রক গান। দেশে এই গানের বিকাশ ও জনপ্রিয়তার পেছনে ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে জেমসের। এছাড়া দেশে তিনিই প্রথম সাইকাডেলিক রক গান শ্রোতাদের উপহার দেন। এই হিসেবে দেশে সাইকাডেলিক রক গানের প্রবর্তক বলা যায় তাকে। ১৯৬৪ সালের ২ অক্টোবর নওগাঁ জেলায় জন্ম হয় জেমসের। তার বাবা মোজাম্মেল হক সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। বাবার চাকরিসূত্রে শৈশবে দেশের নানা অঞ্চলে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন জেমস। এভাবে ঘুরতে ঘুরতে একটা সময়ে চট্টগ্রামের মাটিতে পা রাখেন জেমস। তার বাবা চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন। তার বাবা চেয়েছিলেন ছেলে লেখাপড়া শিখে অনেক বড় মানুষ হবে। কিন্তু ছেলের মাথায় তখদিনে ঢুকে গেছে গান পোকা। লেখাপড়ায় একটুও মন নেই। সারাদিন শুধু গান আর গান। জেমসের পরিবারের কেউই গানের সঙ্গে যুক্ত নন। তাই স্বভাবতই ছেলের গান পাগলামিকে মেনে নিতে পারেনি বাবা। শেষমেষ গানের টানে স্বেচ্ছায় বাড়ি ছাড়েন জেমস। শুরু হয় তার সংগ্রামী জীবন।
আশির দশকের শুরুর দিকে চট্টগ্রামে ফিলিংস ব্যঅন্ডদল গড়ে তোলেন জেমস। সেসময় ব্যান্ডটির অন্য সদস্যদের মধ্যে ছিলেন প্যাবলো (ভোকাল ও পিয়ানো), ফান্টি (ড্রামস) এবং স্বপন (বেজ গিটার)। শুরুর দিকে বব মার্লে, জিম মরিসন, এরিক ক্ল্যাপটনের মতো বিখ্যাত শিল্পীদের ইংরেজি গান কভার করত ফিলিংস। একটা সময়ে স্বপন ও পাবলো ফিলিংস ছেড়ে দেন। এরপর আশির দশকের মাঝামাঝিতে ফান্টিকে নিয়ে জেমস চট্টগ্রাম ছেড়ে ঢাকায় চলে আসেন। তখন ফিলিংস ব্যান্ডে যোগ দেন বেজ গিটারিস্ট বাবু এবং কিবোর্ডিস্ট তানভীর। ফিলিংস ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম 'স্টেশন রোড' মুক্তি পায় ১৯৮৭ সালে। অ্যালবামটির পাঁচটি গান লেখেন জেমস নিজেই। গানের সুরগুলো অবশ্য মৌলিক নয়, বিভিন্ন ইংরেজি গান থেকে ধার করা। ব্যবসায়িকভাবে তেমন একটা সাফল্য পায়নি 'স্টেশন রোড'। তবে অ্যালবামের কয়েকটি গান বেশ জনপ্রিয় হয়। ১৯৮৮ সালে সলো অ্যালবাম 'অনন্যা' উপহার দেন জেমস। অ্যালবামটি সুপারহিট হয়, পায় তুমুল জনপ্রিয়তা। এরপর দুই বছর বিরতি দেন জেমস। ১৯৯০ সালে বাজারে আসে ফিলিংস ব্যান্ডের সাড়াজাগানো অ্যালবাম 'জেল থেকে বলছি'। অ্যালবামটি রীতিমতো হইচই ফেলে দেয় চারদিকে।
১৯৯১ সালের নভেম্বর মাসে জেমস ভালোবেসে ঘর বাঁধেন মডেল, আনন্দ বিচিত্রা ফটোসুন্দরী ও ‘অবুঝ মন’ ছবির নায়িকা রথিকে। প্রায় এক দশকের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনে পরবর্তী সময়ে জেমস বিয়ে করেন হাঁটুর বয়সী প্রেমিকা বেনজির সাজ্জাদকে। বেনজিরের সাথে জেমসের প্রথম পরিচয় হয়েছিল একটি কনসার্টে। পরিচয় থেকে প্রেম, অতঃপর বিয়ে। ২০০২ সালে বেনজিরকে বিয়ে করায় জেলও খাটতে হয় 'জেল থেকে বলছি' গানের কারিগর জেমসকে। তিন সন্তানের বাবা এই রক লিজেন্ড। ছেলের নাম দানেশ আর দুই মেয়ে জান্নাত ও জাহান। নগরবাউল (১৯৯৬) , লেইস ফিতা লেইস (১৯৯৮) এবং কালেকশন অব ফিলিংস (১৯৯৯) অ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয় ফিলিংস ব্যান্ড থেকে। পরবর্তী সময়ে ফিলিংস ব্যান্ডের নাম পাল্টে নগরবাউল রাখেন জেমস। এই ব্যান্ডের দুটি অ্যালবাম 'দুষ্টু ছেলের দল' ও 'বিজলি'।
ব্যান্ডের পাশাপাশি ৮টি একক অ্যালবাম উপহার দিয়েছেন জেমস। তার একক অ্যালবামগুলো হলো: অনন্যা (১৯৮৮), পালাবি কোথায় (১৯৯৫), ��ুঃখিনী দুঃখ করোনা (১৯৯৭), ঠিক আছে বন্ধু (১৯৯৯), আমি তোমাদেরই লোক (২০০৩), জনতা এক্সপ্রেস (২০০৫), তুফান (২০০৬) ও কাল যমুনা (২০০৮)। বাংলা চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েও ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন জেমস। সফল প্লেব্যাক গায়ক হিসেবে স্বীকৃতি মিলেছে জাতীয় পর্যায়েও। দুই বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঝুলিতে ভরেছেন তিনি। ২০১৪ সালে 'দেশা- দ্য লিডার' ছবির 'দেশা আসছে' ও ২০১৭ সালে 'সত্ত্বা' ছবির 'তোর প্রেমেতে অন্ধ' গানে কণ্ঠ দিয়ে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন তিনি।
'ওয়ার্নিং' সিনেমার 'এত কষ্ট কষ্ট লাগে', 'সুইটহার্ট' সিনেমার 'বিধাতা', 'লালটিপ' সিনেমার 'ভোলা মনরে', 'মনের সাথে যুদ্ধ' সিনেমার 'আসবার কালে আসলাম একা', 'মাটির ঠিকানা' সিনেমার 'মাটির ঠিকানা' ও 'জিরো ডিগ্রি' সিনেমার 'প্রেম ও ঘৃণা' গানে জেমসের দরাজ কণ্ঠ প্রশংসিত হয়েছে বিভিন্ন মহলে। হিন্দি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন জেমস। ব্যান্ড তারকা হিসেবে ভারতেও জনপ্রিয় এক নাম জেমস। ২০০৪ সালে বলিউডের বিখ্যাত সংগীত পরিচালক বাঙালি প্রীতম চক্রবর্তীর সঙ্গে জেমসের সাক্ষাৎ হয়। ২০০৫ সালে প্রীতমের সংগীত পরিচালনায় বলিউডের 'গ্যাংস্টার' সিনেমায় প্লেব্যাক করে হইচই ফেলে দেন জেমস।
জেমসের গাওয়া 'ভিগি ভিগি' গানটি তুমুল জনপ্রি���় হয়। বলিউডে প্লেব্যাক অভিষেকে দুর্দান্ত সাফল্যের পর ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে 'ও লামহে' সিনেমার 'চল চলে' ও 'লাইফ ইন এ মেট্রো' ছবির 'রিশতে এবং 'আলবিদা (রিপ্রাইস)' গানে কণ্ঠ দেন জেমস। কয়েকবছর বিরতির পর ২০১৩ সালে 'ওয়ার্নিং থ্রিডি' সিনেমায় বলিউডের তুমুল জনপ্রিয় সংগীত পরিচালকত্রয়ী মিট ব্রোস অঞ্জনসের সংগীত পরিচালনায় 'বেবাসি' গানে কণ্ঠ দিয়ে আবার মাত করেন জেমস। জেমসের গাওয়া প্রতিটি হিন্দি গানই ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছে। তার দরাজ কণ্ঠে গাওয়া চমৎকার সুরেলা গান শুনে বিমোহিত হন বি-টাউনের বাসিন্দারা। 'লাইফ ইন এ মেট্রো' ছবির 'রিশতে' গানে কণ্ঠ দেয়ার পাশাপাশি রকস্টার চরিত্রে গানের দৃশ্যে অভিনয়ও করেন জেমস। নিজের গানের সঙ্গে ঠোঁট মেলান তিনি। পরবর্তী সময়ে 'ওয়ার্নিং' ছবির 'বেবাসি' গানের ভিডিওতেও রকস্টার চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
সফল গায়ক, গীতিকার, সুরকার ও গিটারবাদক পরিচয়ের পাশাপাশি ব্যবসায়ী ও আলোকচিত্রী হিসেবেও নিজেকে সফল প্রমাণ করেছেন জেমস। তার ভিন্ন ধরনের মডেল ফটোগ্রাফি প্রশংসা কুড়িয়েছে বিভিন্ন মহলের। জয়া আহসান, মিথিলার মতো জনপ্রিয় নায়িকাদের ছবি তুলে বাজবা পেয়েছেন জেমস। মডেল ফটোগ্রাফি ছাড়াও প্রকৃতি ও নাগরিক জীবনকেও জেমস ক্যামেরাবন্দী করেছেন আনকোড়া নতুন আঙ্গিকে।
নিতান্তই শখের বসে ছবি তোলেন জেমস। তারপরও তার তোলা তোলা প্রাণবন্ত সেসব ছবি দেখে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। দেশে কিংবা দেশের বাইরে যেখানেই যান না কেন তার সঙ্গে থাকে ক্যামেরা। সাগরের ঢেউ থেকে শুরু করে জলের বুকে শহরের প্রতিচ্ছবি, সূর্যাস্ত, ফুল, পাহাড়, বরফঘেরা পর্বতসহ নানা ধরনের নৈসর্গিক সৌন্দর্য ভিন্নভাবে বন্দী হয়েছে ক্যামেরায়। প্রায় সময়েই নিজের তোলা সেসব ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ভক্তদের চমকে দেন নগরবাউল জেমস। লেখক : তানভীর খালেক Read the full article
#ProthomKagoj#এলোমেলোঝাঁকড়াচুলেরনগরবাউলজেমস#জেমস#নগরবাউল#প্রথমকাগজ#ফারুকমাহফুজআনামজেমস#ফিলিংসব্যান্ড
0 notes
Photo
নিউজ টা রেখে দিলাম ভবিষ্যতে দেখবে লোকজন জনগণের অধিকার আদায় নৈতিক অধিকার আদায়ের দাবিতে আন্দোলন করে বিপদে বিএনপি নিত্য পণ্যের দাম কমানোর দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে নতুন করে বিপাকে পড়েছে বিএনপি। শুধু সভা-সমাবেশেই হামলা নয়, নেতা-কর্মীদের বাড়ি-ঘরও ভাঙচুর করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন দলীয় নেতারা। তাদের দাবি, এসব সংঘাত-সহিংসতায় উল্টো বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের আসামি করে এখন পর্যন্ত অন্তত কয়েক হাজার মামলা হয়েছে। বিএনপির দাবি, গত এক যুগে কমপক্ষে ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা। তাই ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর অনেকটাই ব্যাকফুটে চলে গেছে দলটি। রাজপথে শক্তি দেখানোর বদলে কমিটি গঠন আর দল গোছানোতে বেশি ব্যস্ত ছিল বিএনপি। সম্প্রতি ভোলার স্বেচ্ছসেবক দলের নেতা আব্দুর রহিম আর ছাত্রদল সভাপতি নূরে আলমের মুত্যুর পর রাজপথে কিছুটা হার্ডলাইনে এসেছে বিএনপি। এর মধ্যে নারায়গঞ্জে গুলিতে শাওন প্রধানের মৃত্যু হলে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। বিএনপির দাবি, এরপর দলের প্রায় সব শান্তিপূর্ণ কর্ম���ূচিতে হামলার ঘটনা ��টেছে। এনিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, যেসব জায়গায় আন্দোলন হয়েছে প্রতিটি জায়গাকে শ্মশান বানিয়ে দিয়েছে। ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ পুলিশের সাথে যায়। তারা গিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়ি দেখিয়ে দেয়, ঠিক রাজাকারের মতো। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, শুধু যে গুলি করছে, হত্যা করছে তা নয়। তারা আক্রমণ করছে, আবার তারাই মামলা করছে। এদিকে, ২০১৪-১৫ সালের মামলাগুলো যেসব বিএনপি নেতাকর্মীরা প্রায় গুছিয়ে এনেছিলেন, তাদের নামে ফের নতুন করে মামলা দেয়া হচ্ছে। নেতাদের দাবি, আগের মতো আবারও গায়েবি মামলা দিচ্ছে পুলিশ। তালিকা করে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালাচ্ছে। এমনকি উচ্চ আদালতে জামিন নিয়েও বাড়ি ফিরতে পারছেন না অনেক নেতা-কর্মী। বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে জনগণকে ভয়ে রাখতে চায় সরকার। তারপরও এখন আর রাজপথ থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করছেন তারা। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে চমলান কর্মসূচি শেষ হলে প্রতিটি বিভাগ ও মহানগরে জনসভা করবে বিএ���পি। https://www.instagram.com/p/CiVFcE0P6cw/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
প্রেমের টানে টাঙ্গাইলের প্রেমিকার কাছে নোয়াখালীর তরুণী, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য
প্রেমের টানে টাঙ্গাইলের প্রেমিকার কাছে নোয়াখালীর তরুণী, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য
প্রেম মানে না কোনো জাত-পাত, বাধা-বিপত্তি। মানে না কোনো শাসন-বারণ। সেজন্যই কিনা ভালোবাসার টানে টাঙ্গাইলে থাকা প্রেমিকার কাছে (অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় নাম প্রকাশ করা হয়নি) ছুটে এসেছেন নোয়াখালীর বিলকিস। তাতে এলাকায়জুড়ে দেখা গিয়েছে চাঞ্চল্য। জানা গেছে, ফেসবুক ও টিকটকের মাধ্যমে তাদের পরিচয় হয়। এরপর দীর্ঘদিন কথা হয় হোয়াটসঅ্যাপে। জড়িয়ে পড়েন ভালোবাসার গভীর সম্পর্কে। তিন মাস আগে দু’জনে একসাথে ঘরও ছেড়েছিলেন…
View On WordPress
0 notes
Text
প্রেমে জিতে যাওয়া সেই ফাহমিদা হার মানলেন ক্যানসারে
চট্টগ্রাম ব্যুরো: ক্যানসারে আক্রান্ত ফাহমিদা কামাল আর বেঁচে নেই। চট্টগ্রামে মাত্র ১২ দিন আগে হাসপাতালে বিয়ে হয়েছিল ক্যানসার আক্রান্ত ফাহমিদার। দীর্ঘদিনের প্রেমিক মাহমুদুল হাসানের সাথে ঘরও করেছেন শেষ কিছুদিন। প্রেম-ভালোবাসায় জিতে যাওয়া ফাহমিদা হার মানলেন মরণব্যাধি ক্যানসারে। সোমবার (২১ মার্চ) সকালে নগরের বাকলিয়ায় নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন তিনি। তার শেষ ইচ্ছেই ভালোবাসার মানুষটার সাথে ১২ দিন কাটানোর…
View On WordPress
0 notes
Photo
মমতার কোল || নেয়ামত ভূঁইয়া হাঁটবো কতো, আর কতো কাল ধরে পথের মাঝে জোনাক পোকা গুনবো? আর কতো কাল হুতুম পেঁচার স্বরে বনবাদাড়ে ভুতুড়ে গান শুনবো? আমার পথের শেষের খোঁজে খোঁজে পা চলে না বুকে সাহস ধরে, ক্লান্তিতে চোখ কেবল আসে বুঁজে পথহারা মন ফিরতে যে চায় ঘরে। ঘর খুঁজেছি পরের দেশে ঘুরে অচিন দেশে ঘর মেলা যে ভার, মাটির বুকে খানিক ভিটি জুড়ে ঘর গড়েছি রঙের চটকদার। সেই ঘরও যে হয় না আমার ঘর দেয় না আমায় স্বত্ব মালিকানা, বলে,ওরে তোর ঘরে তুই পর মিলবে না তোর স্বত্ব সিকি আনা। আমার ডিঙ্গি বেয়ে ঘাটে ঘাটে কত্তো যাত্রি হচ্ছে খেয়া পার, আমি একা তেপান্তরের মাঠে; বন্ধ যখন খেয়া পারাপার। পারের কড়ি আছে সবার গাঁটে আমার গাঁটে নাই যে কানাকড়ি, আমার বেলা গড়ায় অস্তপাটে আমি আজো কুড়াই কুটো-খড়ি। আমার এখন সময় হলো যাবার নৌকো আছে ভাঙ্গা ঘাটে বাঁধা, এপারে আর কিচ্ছু যে নেই পাবার পসরা গুঁটায় চুমকি গোলকধাঁধা। ঘাটের নাও কি আমায় নেবে তুলে সেই নায়ে কি আমার হবে ঠাঁই? আমার কথা সবাই গেছে ভুলে ঘাটে আমার পায়ের ছাপও নাই। সুদূর থেকে কে যে আমায় ডেকে বললো, ওরে আমাকে নে চিনে, সবাই যারে ভুলছে একে একে আমিই তারে বুকেতে নেই টেনে। তার ভরসায় ধূসর অচিন পথে চলছি একা ভবনদীর কূলে, তার পাঠানো পুষ্প হাওয়ার রথে ফিরবো আমি তার মমতার কোলে। - https://www.instagram.com/p/CaesTMhBOT6/?utm_medium=tumblr
0 notes
Text
চট্টগ্রামের হালিশহরে বসতঘরে অগ্নিকাণ্ড
চট্টগ্রামের হালিশহরে বসতঘরে অগ্নিকাণ্ড
বিএনএ, চট্টগ্রাম : চট্টগ্রামের হালিশহরে অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে ১২ টি বসতঘর। এ ছাড়া একটি দোকান ও ক্লাব ঘরও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। শুক্রবার(৩১ ডিসেম্বর) ছোটপুলস্থ হাজী বাদশা মিয়া লেইনে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র ষ্টেশন অফিসার এনামুল হক বিএনএ কে জানান, সকাল ৯ টা ৫৫ মিনিটের দিকে জনৈক ফয়েজ আহমদের মালিকানাধীন ঘরে আগুন লাগে । এতে ১২ টি বসতঘর , ১টি দোকান ও ১টি ক্লাবঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়।…
View On WordPress
0 notes
Text
জট কাটল না সাগর দত্ত মেডিক্যালে! সুপার, সহকারী সুপার ও অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ জুনিয়র চিকিৎসকদের
জট কাটল না সাগর দত্ত মেডিক্যালে! সুপার, সহকারী সুপার ও অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ জুনিয়র চিকিৎসকদের
করোনা হাসপাতাল হলে প্রশিক্ষণ হবে না জুনিয়র চিকিৎসকদের, বিক্ষোভে ঘেরাও সাগর দত্ত হাসপাতালের সুপার সহ অনেকে| ৩ দিন ধরে বিক্ষোভ অব্যাহত| কর্মবিরতিতে অনড় জুনিয়র চিকিৎসকরা। সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ কোভিড হাসপাতাল হওয়ার পর মিলবে না প্রশিক্ষণ, এই দাবিতে আন্দোলনে জুনিয়র চিকিৎসকরা। আজও মেডিক্যাল কলেজের সুপারকে ঘেরাও।
View On WordPress
#ABP Ananda#coronavirus#Covid Hospitals#Doctors Strike#Junior Doctors#Sagar Dutta Medical College#অধযকষক#ও#কটল#কর#ঘরও#চকৎসকদর#জট#জনয়র#দতত#ন#বকষভ#মডকযল#সগর#সপর#সহকর
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/139556
মিয়ানমারে জান্তা-প্রতিরোধ বাহিনী সংঘর্ষ, নিহত ২০
.
মিয়ানমারের জান্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ প্রতিরোধ বাহিনী (পিপল ডিফেন্স ফোর্স) সদস্য নিহত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও মিয়ানমারের গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।
চলতি সপ্তাহে মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘প্রতিরোধ যুদ্ধ’ শুরুর ঘোষণা দেয় দেশটির ছায়া সরকারের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাসি লা। গত মঙ্গলবার ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এই ঘোষণা দেওয়ার পর এটিই সবচেয়ে বড় সহিংসতার ঘটনা বলে সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে।
আলজাজিরা জানিয়েছে, মিয়ানমার ইস্যুতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে অভ্যুত্থান-বিরোধী কর্মী এবং সামরিক বাহিনীর বিরোধী গ্রুপগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে শনিবার আহ্বান জানানোর পর সহিংসতার এই খবর সামনে এলো। দেশটিতে জান্তা সরকারের বিরোধীরা বলছেন, ‘দেশের বাইরে থেকে কার্যকর পদক্ষেপ বা হস্তক্ষেপের’ অভাবে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে উঠছে।
স্থানীয় মিডিয়া ও একজন প্রত্যক্ষদর্শীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষে মিয়ানমারের মাইয়িন থর গ্রামে নিহতের এই ঘটনা ঘটেছে। সেখানে সরকারি সেনাদের বিরুদ্ধে লড়ছেন দেশটির ছায়া সরকারের অনুগত স্বেচ্ছাসেবক যোদ্ধারা। সংঘর্ষের সময় বার্মিজ সামরিক বাহিনী ব্যাপকভাবে কামানের গোলাবর্ষণ করলে স্থানীয় মিলিশিয়াসহ গ্রামবাসীরা নিহত হন।
মাইয়িন থর গ্রামের ৪২ বছর বয়সী এক বাসিন্দা জানান, ‘সামরিক বাহিনী কামানের গোলা ছুড়ছে। আমাদের গ্রামের বাড়ি-ঘরও তারা পুড়িয়ে দিচ্ছে।’
তিনি আরও জানান, নিহত ২০ জনের মধ্যে ৩ জন শিশুও রয়েছে। এছাড়া তার ১৭ বছর বয়সী ছেলেও মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছেন। তার ছেলে জান্তাবিরোধী মিলিশিয়া বাহিনীর সদস্য ছিলেন।
বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে ফোনে তিনি বলেন, ‘��মি সবকিছু হারিয়েছি… পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত আমি তাদেরকে ক্ষমা করবো না।’ সন্তানের লাশ চিহ্নিত করতে কার্যত সংগ্রাম করছেন বলেও জানান তিনি।
শনিবার দেওয়া এক বিবৃতিতে মিয়ানমারের গণ-অসহযোগ আন্দোলন জানিয়েছে, হাতের কাছে যা কিছু আছে তাই নিয়ে যুদ্ধে নেমে পড়া ছাড়া মিয়ানমারের যুবকদের আর কোনো উপায় নেই। আর তাই ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি)-র সঙ্গে আরও বেশি করে সম্পৃক্ত হতে জাতিসংঘসহ আসিয়ান দেশগুলোর প্রতি বিবৃতিতে আহ্বান জানানো হয়।
সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের ছায়া সরকার হিসেবে কাজ করছে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি)। সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের নির্বাচিত আইনপ্রণেতাদের নিয়ে এই সরকার গঠন করা হয়েছে এবং এর ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বপালন করছেন দুয়া লাসি লা।
0 notes
Text
পাকিস্তানের লাহোরে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত ৩
পাকিস্তানের লাহোরে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত ৩
পাকিস্তানের লাহোরে শক্তিশালী গাড়িবোমা বিস্ফোরণে তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। পাকিস্তানের গণমাধ্যমে ডন জানায়, স্থানীয় সময় বুধবার জোহর শহরের কাছে শক্তিশালী গাড়িবোমার বিস্ফোরণ হয়। এতে আশপাশের বাড়ি ঘরও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে এটি আত্মঘাতী বিস্ফোরণ কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ভারতবিরোধী জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতা হাফিজ সাঈদের…
View On WordPress
0 notes
Text
আবারও প্রেমে পড়েছেন শ্রাবন্তী, এবার প্রেমিক ব্যবসায়ী
আবারও প্রেমে পড়েছেন শ্রাবন্তী, এবার প্রেমিক ব্যবসায়ী
বিনোদন ডেস্ক : ‘প্রেমে পড়া বারণ কারণে অকারণ’ গান বা সিনেমার জন্য যতোই ফিট হোক কথাগুলো কলকাতার নায়িকা শ্রাবন্তী চ্যাটার্জির প্রেমে পড়াতে কোনো ক্লান্তি নেই যেন! একের পর এক প্রেমে পড়েন তিনি। ঘরও বাঁধেন সুখের আশায়। কিন্তু সুখ সেখানে থাকে না খুব বেশিদিন। তাই বলে শ্রাবন্তী হাল ছাড়ার পাত্রী নন। তিনি প্রেমে পড়েছেন আবারও। বিজ্ঞাপন জীবনে প্রেম এলে কি তাকে ফিরিয়ে দেওয়া যায়? টলিউড ইন্ডাস্ট্রির নতুন গুঞ্জন,…
View On WordPress
0 notes
Text
বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে কং-গডজিলা! চোখ ধাঁধানো সাফল্যের পিছনে কোন রহস্য?
বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে কং-গডজিলা! চোখ ধাঁধানো সাফল্যের পিছনে কোন রহস্য?
বিশ্বদীপ দে: আবার সে এসেছে ফিরিয়া। ‘সে’ নয়, তারা। মনস্টার জগতের দুই মেগাস্টার- কং (kong) ও গডজিলা (Godzilla)। বহুদিন পরে কোনও ছবিকে ঘিরে উত্তাল বক্স অফিস। কোনও শাহরুখ-সলমন নয়, দুই দানোর লড়াই চাক্ষুষ করতে হলমুখী দর্শকরা। হিসেব বলছে এযাবৎ ভারতে মোটামুটি ৩৩ কোটি টাকার ব্যবসা করে ফেলেছে ‘গডজিলা ভার্সেস কং’ (Godzilla vs. Kong)। এই সপ্তাহের শেষেই ব্যবসার অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলতে পারে ৪০ কোটির ঘরও। অন্তত এই…
View On WordPress
0 notes
Text
সফেদার উপকারীতা,যা জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
সফেদার উপকারীতা,যা জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
সংবাদ সারাদিন: মূত্রাশয়ের পাথর অপসারণসহ সফেদার রয়েছে ১৩ স্বাস্থ্য উপকারিতাপুষ্টিমান সমৃদ্ধ, সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী একটি ফল হচ্ছে সফেদা। সফেদা অত্যন্ত মিষ্টি, সুস্বাদু ও সুন্দর গন্ধযুক্ত ফল। সফেদাকে প্রাকৃতিক পুষ্টির দোকান ঘরও বলা হয়ে থাকে।এটি খাদ্যশক্তি কিলোক্যালরি শর্করা, আমিষ, ভিটামিন, ফলেট, ক্যালসিয়াম, আয়রন মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়া, ফসফরা, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ও জিংক এর একটি সমৃধ্য উৎস। এছাড়াও এতে…
View On WordPress
0 notes