মিষ্টি পোলাও, ঘরে তৈরি করুন বাসন্তী পোলাও বিয়েবাড়ির মতো
মিষ্টি পোলাও, ঘরে তৈরি করুন বাসন্তী পোলাও বিয়েবাড়ির মতো
বাসন্তী পোলাও বা মিষ্টি পোলাও হল সুগন্ধি গোবিন্দভোগ বা কালিজিরা চাল, কাজুবাদাম এবং কিশমিশ দিয়ে তৈরি একটি মিষ্টি, ঘি-ভরা চালের খাবার। এটি যে কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য পছন্দের প্রধান ভাতের খাবার। বাসন্তী পুলাওর সাথে পরিবেশিত সাইড ডিশের মধ্যে কোশা মংশো সবচেয়ে জনপ্রিয়। যদিও বিভিন্ন ধরনের ফল, বাদাম, মাংস বা মাছ দিয়ে তৈরি অন্যান্য অনেক ধরনের পোলাও রয়েছে, তবে এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, যা…
একটি পরিবর্তনেই করোনা মুক্তি || Best Corona Virus Tips || COVID-19
https://www.youtube.com/watch?v=Ive649kJ-0U
করোনা মহামারী প্রতিরোধে মুসলিমগণ যে আমল করবেনঃ
আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুজামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসকম’
এই দু আ পড়ুন, ঠিকমতো অজু করে সময়মতো সালাত আদায় করুন। সূরা ফাতেহা এবং সূরা নসর অনুযায়ী আমল করুন । নিয়মিত মৌরী, কালিজিরা ও মধু খান। ভাইরাস আক্রমণ করবে না ইন শা আল্লাহ।নবী সা: বলেছেন, কালোজিরা সাম ব্যতীত সকল রোগের উপশম (healing)। সাম মানে হলো মৃত্যু। (বুখারী: ৫৬৮৮, তিরমিযী ২০৪১, ইবনু মাজাহ ৩৪৪৭)।
আনাস (রাঃ) বর্ণনায় নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন রোগ- যন্ত্রনা খুব বেবে।শি কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পরিমাণ কলোজিরা নিয়ে খাবে তারপর পানি ও মধু সেবন কর– মুজামুল আওসাত: তাবরানী। কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, “প্রতিদিন ২১টি কলোজিরার ১টি পুটলি তৈরি করে পানিতে ভিজাবে এবং পুটলির পানির ফোটা নাশারন্দ্রে (নাশিকা, নাক) ব্যবহার করবে (তিরমিযী, বুখারী , মুসলিম)।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকাকালে একবার আমার ভীষণ ঠান্ডা লাগলো। নাক বন্ধ -মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে হচ্ছে। কাশির শাসনে রা বেরুচ্ছে না গলা দিয়ে। যা খাই সবই একই রকম লাগে - দুনিয়া এতো বিস্বাদ আগে বুঝিনি। মনে মনে ভাবতাম - শত্রুর ও যেন কখনো এমন দুরাবস্থা না হয়। যাই হোক, এক সহপাঠীর পরামর্শে ওকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রে গেলাম।বলা রাখা ভালো, ওর অম্বল হয়েছে। সেখানে গিয়ে হলের এক ছোট ভাই কে পেলাম, তার হাত কেটে গড়গড়িয়ে রক্ত ঝড়ছে। সেও ডাক্তার দেখাবে।
প্রথমে গেলাম আমি। যাওয়ার সাথে সাথেই চিকিৎসক মশাই আমার কি সমস্যা জিজ্ঞেস করে কোনো উত্তরের অপেক্ষা না করেই প্রেসক্রিপশন লিখতে শুরু করে দিলেন। কিছুটা অবাক বিরক্তি নিয়েও ��নেক কসরত করেই তার সামনে আমার নরক যন্ত্রণা সবিস্তরে বর্ণনা করতে লাগলাম। কিন্তু কথা বলতে থাকা অবস্থায়ই হটাৎ প্রেসক্রিশন এগিয়ে দিয়ে দেবতুল্য ডাক্তার সাহেব বললেন, "এই ওষুধগুলো তিন বেলা খাবেন"। আমি প্রশ্ন করতে গেলে মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে তিনি বললেন, "এর চেয়ে বেটার ট্রিটমেন্ট পেতে হলে ডিএমসিতে যান নয়তো প্রাইভেট চেম্বার এ যান"। আমি বিষমটি খেয়ে চেয়ার ছাড়তে না ছাড়তেই তিনি জোরে হাঁক ছাড়লেন - next!
ঢুকলো আমার বন্ধু এবং অনুর্ধ এক মিনিটের মধ্যেই তার প্রস্থান এবং সেই ছোট ভাইয়ের এক মিনিট ৩০ সেকেন্ড লেগেছিলো বোধ হয়। মহামান্য ডাক্তার মশাইর তুলো ছিড়তে হয়েছে, তাতে স্যাভলন লাগিয়ে ক্ষতস্থানে ওই তুলো প্রতিস্থাপনের পর তিনি প্রেসক্রিশন লেখায় মনোযোগী হয়েছিলেন। এই বিশাল কর্মযজ্ঞতো আর কম সময় সাপেক্ষ ব্যাপার না ! ছোট ভাই বের হবার পর তিন জনের প্রেস্ক্রিপশনেই দেখলাম দুটো করে ঔষধের নাম লেখা। এবং ঔষধ গুলো একই।
আমাদের গ্রামের 'পাঁচ কেলাশ পাশ' খুরশিদ মিঞা ডাক্তারের কথা খুব মনে পড়ছিলো সে দিন। খুশি ডাক্তারের কাছে যে যেই রোগের জন্যই যেতো তাকেই তিনি প্যারাসিটামল আর কুইনাইন ধরিয়ে দিতেন। তবে, আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। কারণ, আমার শৈশবের বদহজমের রোগটা তিনিই সাড়িয়েছিলেন।
এই দুই মহান চিকিৎসকের নাম মেমোরিতে হঠাৎ হানা দেওয়ার কারণ হলো - যে বিষয়টা সবাই জানে অথচ আমি জানতাম না এমন একটা তত্ত্ব কোভিড রোগের কল্যাণে আবিষ্কারের উত্তেজনা কোনোমতেই সামলাতে পারছিলাম না। আর সেই আবিষ্কার হলো -যে কোনো মহামারী বা অসুখ-বিসুখের বিস্তরণের সময় সব রোগের মহৌষধের বটিকা ও পত্ত নিয়ে তৎক্ষণাৎ ধরাধামে আবির্ভুত হন এমন মহামবের সংখ্যা এই বঙ্গদেশে অপ্রতুল।
দেশে করোনা রোগের নাম চাউর হওয়া মাত্রই লক্ষ করলাম বাজার থেকে স্যানিটাইজার, হেক্সিসল, স্যাভলন,ডেটল,ব্লিচিং সব উবে গেলো মুহূর্তে! রোগ-গোত্রের এই নবীন সদস্যের এখনো কোনো শত্রু (কেতাবি নাম-প্রতিষেধক) পয়দা হয় নি। একে প্রতিহত করতে যেখানে বিশ্বের বাঘাবাঘা বৈজ্ঞানিকগণ ঘোলাজলে হাবুডুবু খাচ্ছেন, সেখানে মুহূর্তেই এই উপমহাদেশে একেরপর এক থেরাপি চলে আসলো। এই তালিকায় সর্বাগ্রে আসে থানকুনি পাতার নাম। থানকুনি পাতা হলো করোনা রোগের মহৌষধ- এই তত্ত্ব কেউ একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করার পর রাতারাতি থানকুনি'র বন উজাড়! আরো যাদের উপর করোনার গজব পড়েছিলো সেগুলো হলো -নিশিন্দার রস, অড়বড়ই,কালিজিরা, মধু প্রভৃতি।
চট্টগ্রামের হাটহাজারীর এবং নেত্রকোনার কলমাকান্দায় চিকনদন্ডী শৈল্য, ষান্ডার তেল বা কলিকাতা হারবাল জাতীয় ঔষধ বিক্রেতাগণ তো বেশ ঘটা করেই করোনা বটিকা বিক্রি করতে গিয়ে শ্রীঘরে ঢুকলেন। দুআ-দুরুদ আর যন্ত্রমন্ত্র থেরাপিস্টের সংখ্যাটা না হয় অনুল্লেখিতই থাকলো।
আরেকদল গেঁজেল তাত্ত্বিকের কথা না বললে অমার্জনীয় অপরাধ হবে। তাদের মতে, যেহেতু সকল জীবাণুনাশকের মূল উপাদান উচ্চমাত্রার এলকোহল, তাই মাদক সেবনকারীরা কোনোমতেই করোনার দ্বারা আক্রান্ত হবে না। যুক্তিটা যুৎসই বটে !
এদিকে মোদি জী'র ভারত তো করোনা চিকিৎসায় মহাবিপ্লব ঘটিয়ে দিলো ! জনৈক ধর্মগুরু ও গোমাতা রক্ষক ঘোষণা করে বসলেন 'পবিত্র গোমূত্রই হলো করোনার একক ও অদ্বিতীয় দাওয়াই'। আর যায় কই ? রাতারাতি মহাভারতের সব বাজার ছেয়ে গেলো বোতলজাত গোমূত্রে এবং অতি উচ্চদামে বিক্রি হতে থাকলো এই জৈব ঔষধ। মানুষ ও সংগ্রহ করে পান করতে থাকলো লিটার কে লিটার। শ্রুত আছে কোনো এক গোমূত্র প্রিচার নিজেই গোমূত্র খেয়ে হস্পিটালাইজড হয়েছিলেন !
বর্জ্য - কাহিনী এখানেই ক্ষান্ত হলো না। ধর্মীয় উশৃক্ষলতা ও প্রতিযোগিতা প্রবণ মানুষকে করোনা মলমূত্র পর্যায়ে নামিয়ে ছাড়লো। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ভারতে গোমূত্রের প্রসার ঘটলে মুসলমান আরব ফতোয়াবাজগণ থেমে থাকবেন কেন! কোনো এক ইরানী মহাজ্ঞ জানালেন উঁটমূত্রের করোনা নিরাময় করার সক্ষমতার কথা। আমাদের দেশের মানুষের উপর গুজবের গজব তবু ভালো ননভেজ না হয়ে লতাপাতার উপর দিয়ে গেছে।
এই ঔষধ সমাচার শেষ করার আগে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে চাই বাংলা রম্য সাহিত্যের মুকুটহীন সম্রাট সৈয়দ মুজতবা আলীকে। তিনি তার 'বেঁচে থাকো সর্দিকাশি' গল্পে লিখেছিলেন- "যে ব্যামোর দেখবেন সাতান্ন রকমের ওষুধ, বুঝে নেবেন, সে ব্যামো ওষুধে সারে না"। করোনার ক্ষেত্রেও হলো তাই। চৈনিক favilavi, জাপানী avigan, ফরাসী hydroxychloroquine কিংবা কলকাতা হোমিওপ্যাথির arsenicum album-30 সবাইকে কাঁচকলা দেখিয়ে কোভিড-১৯ তার সাম্রাজ্য বিস্তার করেই চলেছে; উত্তর থেকে দক্ষিণ মেরু অব্দি বিস্তার লাভ করেছে তার প্রতিপত্তি। এখন অপেক্ষা সত্যি সত্যি তার কোনো হন্তারকের আবির্ভাবের।
ঘরে মেহমান আসলে সব সময় চা এর সাথে দেওয়ার জন্যে বিস্কুট বা চিপস বা ইন্সট্যান্ট কোনো কিছু তৈরী থাকেনা।আবার আমরা প্রতিনিয়ত বাইরের চিপ্স বা পাপড় কিনে খাচ্ছি যা ভালো মানের হয়না।অন্যদিক দিয়ে বলতে গেলে যেমন খরচে আমরা বিভিন্ন শপ থেকে প্যাকেটজাত পাপড় কিনে থাকি তা ঘরেই বানাতে পারি।শুধু একটু ধৈর্য আর কিছু উপকরণ দরকার হয়।উপকরণ গুলো ও আমাদের ঘরে থাকে সব কয়টিই প্রায়। চলুন দেখে নেওয়া যাক খুব সহজে কিভাবে ময়দা দিয়ে পাপড় বানানো যায়।
ঈদ চাঁদ মার্কা উৎসব আনন্দে আমার ধারনা সব চেয়ে বেশি কষ্ট পায় ব্যাচেলার্স ভাই বোনেরা, বিশেষ করে যারা মা বা ছেড়ে দূরে কোথায় থাকেন কিংবা জীবনের প্রয়োজনে একা থাকেন (প্রবাসী হলে তো কোন কথাই নেই)! তবে আমি অন্য মনে মনে করি, আপনি যদি রান্না শিখে ফেলতে পারেন বা আপনার যদি রান্নায় ইচ্ছা থাকে তবে আপনার সময় কাটবে আনন্দে এবং কারো মুখী না হয়েই! একটা বেলার কিছুটা ভাল খাবার রান্না করতে কি আর লাগেই বা কত টাকা লাগে!…
কালিজিরা ভর্তা রেসিপি|| how to make mashed nigella seed|| কালোজিরা ভর্তা||
কালিজিরা ভর্তা রেসিপি|| how to make mashed nigella seed|| কালোজিরা ভর্তা||
💛💚💙💜 কালিজিরাকে বলা হয় মূত্যু ব্যতিত সব রোগের ঔষধ। তাই আমরা বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন খাবারে কালিজিরা খাওয়ার চেষ্টা করি। সিঙ্গাড়া, নিমকি ইত্যাদি ময়দার তৈরী খাবারে আমরা সামান্য কালিজিরা ব্যবহার করি তবে কালিজিরা ভর্তার মূল উপকরণই হল কালিজিরা। আর এটি খেতেও অসাধারণ। গরম ভাতে কালিজিরা ভর্তা হলে আর কিছুরই প্রয়োজন হয়না। 💛💚💙💜
■ উপকরণ: শুকনা মরিচ ৩ টা রসুন কুচি ১/৩ কাপ কালোজিরা ১/৩ কাপ লবন ১/২ চা চামচের…
একটি পরিবর্তনেই করোনা মুক্তি || Best Corona Virus Tips || COVID-19
একটি পরিবর্তনেই করোনা মুক্তি || Best Corona Virus Tips || COVID-19
https://www.youtube.com/watch?v=Ive649kJ-0U
করোনা মহামারী প্রতিরোধে মুসলিমগণ যে আমল করবেনঃ
আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুজামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসকম’
এই দু আ পড়ুন, ঠিকমতো অজু করে সময়মতো সালাত আদায় করুন। সূরা ফাতেহা এবং সূরা নসর অনুযায়ী আমল করুন । নিয়মিত মৌরী, কালিজিরা ও মধু খান। ভাইরাস আক্রমণ করবে না ইন শা আল্লাহ।নবী সা: বলেছেন, কালোজিরা সাম ব্যতীত সকল রোগের উপশম (healing)। সাম মানে হলো মৃত্যু। (বুখারী: ৫৬৮৮, তিরমিযী ২০৪১, ইবনু মাজাহ ৩৪৪৭)।
আনাস (রাঃ) বর্ণনায় নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন রোগ- যন্ত্রনা খুব বেবে।শি কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পরিমাণ কলোজিরা নিয়ে খাবে তারপর পানি ও মধু সেবন কর– মুজামুল আওসাত: তাবরানী। কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, “প্রতিদিন ২১টি কলোজিরার ১টি পুটলি তৈরি করে পানিতে ভিজাবে এবং পুটলির পানির ফোটা নাশারন্দ্রে (নাশিকা, নাক) ব্যবহার করবে (তিরমিযী, বুখারী , মুসলিম)।
এক পরিচিত বড়ভাইয়ের সময়ের পরিক্রমায় তিনটা গফ ছিলো। দুর্ভাগ্যবশত তিনজনই কালের বিবর্তনে তাকে অসহায় এবং অবলা পেয়ে ধোঁকা দিয়ে ভেগে যায়। তবু আজও ভগ্ন হৃদয় নিয়ে সে তার তিনজন গফের সাথেই মাঝে মধ্যে যোগাযোগ করে। আর তার তিনজন গফই তাকে দিয়ে মাঝে মধ্যে বিভিন্ন কাজ করায়।
এইতো সেদিন সেই ভাইয়ের সাথে কথা বলতেছি, হঠাৎ তার ফোনে দেখি কল আসলো। যে কল করছে তার নাম "ব্লাক মাম্বা" দিয়ে সেভ করা। ভয়ংকর এক সাপের ছবি ডিপি তে। ভাই ফোন রিসিভ করে হ্যাঁ, হু করে মাথা নাড়লো বার কয়েক। এর পর রেখে দিলো ফোন। আমার চোখে এক রাশ কৌতুহল দেখে ভাই নিজে থেকেই বললো, "আমার জীবনের প্রথম গফ কল দিছিলো।"আমি বললাম, হোয়াই ব্লাক মাম্বা? ভাই বলল, আরে সে যেই পরিমান চালাক আর ভয়ংকর ছিলো, কথায় কথায় খালি মারতো তাই ব্লাক মাম্বাই তার জন্য পারফেক্ট নাম।
তার দুইদিন পরে আবার ভাইয়ের সাথে দেখা, তখন যথারিতি আবার ফোন বেজে উঠলো এইবার কল দিছে রাসেল ভাইপার। ভাই তার সাথে হাসিমুখেই কি কি জানি বললো এরপর কথা শেষ করেই আমার দিকে তাকায় বললো, এইটা আমার দ্বিতীয় জন। এই রাসেল ভাইপার আমার দেয়া আইফোন গিফট পাওয়ার পরের দিনই এক বিসিএস ক্যাডার রে বিয়ে করে ফেলে। এই বলে ভাই একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেললো।
আমিও আর কিছু জিজ্ঞেস করলাম না।গতকাল চায়ের দোকানে ভাইয়ের সাথে আবার দেখা। আমিও কথার ফাঁকে ফাঁকে তার ফোনের দিকে তাকাতে লাগলাম। হঠাৎ ফোন বেজে উঠলো,এইবার ফোনে কল আসলো "স্পিটিং কোবরা" এর।আমার তখন ভাইকে পুরো দস্তুর একজন সাপুড়ে মনে হলো। যাইহোক, এরপর ভাইয়ের চোখ মুখ শক্ত হয়ে গেলো ভাই কল রিসিভ না করে কেটে দিলো। আমি চোখের ভাষায় জানতে চাইলাম ঘটনা কি?ভাই বুঝতে পেরে বললো, এইটা আমার শেষের জন।আমি বললাম, এত নাম থাকতে স্পিটিং কোবরা কেন ভাই? ভাই দুঃখ ভারাক্রান্ত কন্ঠে বললো, কি আর বলবো আমার এই গফ ছিলো অতিমাত্রায় হর্নি। যদিও আমি নিয়মিত কালিজিরা মধু খাইতাম তবুও এক বৃষ্টি স্নাত সন্ধ্যায় তাওয়া অত্যন্ত গরম ছিলো, আমি ছাতা নিয়ে আসিনি তাই বাইরে বের হলাম ছাতা কিনতে কিন্তু এসে আবিষ্কার করলাম গরম তাওয়া পেয়ে অন্যকেউ এসে ডিম ভেজে ফেলছে। রাগে অভিমানে সেদিন ছাতা ফেলে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বাসায় চলে আসলাম।এই বলে ভাই চুপ হয়ে গেলো।
আমিও আর কিছু জিজ্ঞেস করলাম না ভাই কে। মনে মনে ভাবলাম জীবন টা আসলেই বেদনার ।
ঘরে মেহমান আসলে সব সময় চা এর সাথে দেওয়ার জন্যে বিস্কুট বা চিপস বা ইন্সট্যান্ট কোনো কিছু তৈরী থাকেনা।আবার আমরা প্রতিনিয়ত বাইরের চিপ্স বা পাপড় কিনে খাচ্ছি যা ভালো মানের হয়না।অন্যদিক দিয়ে বলতে গেলে যেমন খরচে আমরা বিভিন্ন শপ থেকে প্যাকেটজাত পাপড় কিনে থাকি তা ঘরেই বানাতে পারি।শুধু একটু ধৈর্য আর কিছু...