#একেশ্বরবাদ
Explore tagged Tumblr posts
Text
পাপ মাফ হবে পৃথিবী ভরা
আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি এবং একমাত্র তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। কোরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। কোরআন আল্লাহর বাণী। কোরআনের সারমর্ম সুরা ফাতিহা। সুরা ফাতেহার মধ্যবর্তী ��য়াতে আছে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও কথোপকথন ।
পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে
ইসলাম ধর্ম একেশ্বরবাদ (তাওহিদ) এর মূল নীতির উপর ভিত্তি করে, যার অর্থ একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা না করা। শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা মুসলমানদের জন্য যথেষ্ট নয়। আরবের মুশরিকরা বিশ্বাস করত যে আল্লাহই স্রষ্টা কিন্তু তারা তাদের মিথ্যা উপাস্যদের পূজা করে মূর্তিপূজা করেছে। বরং সকল ইবাদতকে তাঁর রাসূল (সাঃ)-এর সহীহ ��ুন্নাতের নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহর দিকে পরিচালিত করা অপরিহার্য। শুধুমাত্র আল্লাহর উপাসনা করার আদেশটি মুসলমানদের দ্বারা দিনে কয়েকবার সূরা আল-ফাতিহাতে পাঠ করা হয়, একটি অধ্যায় যা "কিতাবের ভিত্তি" হিসাবে পরিচিত এবং যা প্রতিটি একক ধর্মীয় প্রার্থনায় পাঠ করা আবশ্যক:
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি, একমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। সূরা আল-ফাতিহা 1:5
প্রকৃতপক্ষে, "আল্লাহ" নামের অর্থ হল একমাত্র সত্য ঈশ্বর যিনি উপাসনা করার যোগ্য।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফজিলত
কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ:
আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
আর রাহমানির রাহিম
মালিকি ইয়াওমিদ্দিন
ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তায়িন
ইহদিনাছ ছিরাতল মুস্তাকিম, ছিরাতল্লাজিনা আনআমতা আলাইহিম, গয়রিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন
সুরা ফাতিহার অর্থ:
১.সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহরই।
২.যিনি পরম করুণাময়, পরম দয়াময়;
৩.বিচার দিনের মালিক।
৪.আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি;
৫.তুমি আমাদের চালিত করো সঠিক পথে,
৬.তাঁদের পথে, যাঁদের তুমি অনুগ্রহ দান করেছ,
৭.যারা (তোমার) রোষে পতিত হয়নি, পথভ্রষ্ট হয়নি।
এই সাতটি আয়াতের মধ্যে প্রথম তিনটি আয়াতে আছে আল্লাহর পরিচয়। আর শেষ তিন আয়াতে আছে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা।
আল্লাহর পরিচয় হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়; কারণ তিনিই মহাবিশ্বের প্রতিপালন করছেন। তাই তিনিই আমাদের মাফ করে দেওয়ার চূড়ান্ত অধিকারী। তিনি যেহেতু বিচার দিবসের প্রভূ, সেই বিচারে তিনিই আমাদের প্রতি দয়া বর্ষণ করার একমাত্র ত্রাণকর্তা।
সুরাটির শেষ তিন আয়াতের প্রথমেই আল্লাহর কাছে আমরা সরল পথ দেখিয়ে দেওয়ার পথনির্দেশ চাচ্ছি। কোন পথ সরল? আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসুলকে যে পথে চালিত করেছেন। এটি হলো আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশা। যিনি নবী-রাসুলদের পথ দেখিয়েছেন, তিনি ছাড়া আমাদের কে আর সর্বোত্তম পথ দেখাতে পারেন!
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
প্রথম অংশে আল্লাহর পরিচয় আর শেষ অংশে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশার মাঝখানে বলা হয়েছে, ‘ইয়া কানা বুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাইন।’ অর্থাৎ, ‘আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।’ এই আয়াতকে বলতে পারি আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাঁর কাছে আমাদের নিঃশর্ত আত্মনিবেদনের সম্পর্ক। আমাদের একমাত্র ইবাদত আল্লাহরই প্রতি। সব সাহায্যও আমরা তাঁর কাছেই চাই।
নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে সুরা ফাতিহা পড়তে হয়
সুরা ফাতিহা কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহা
#সুরা ফাতিহা#Allah#Tawhid#Qura'n#SurahFateha#Tawheed#Tauhid#Allah'sWord#Surah1#AlFateha#TheOpener#Quran'sMother#Quran1#AlFatiha#UmmalKitab#MotherofQuran#AlHamd#AshShifa'#Sab'aminalMathani#SevenRepeatedOnes#Quran1:5 .#ফাতেহা#youtube
0 notes
Text
পাপ মাফ হবে পৃথিবী ভরা
আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি এবং একমাত্র তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। কোরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। কোরআন আল্লাহর বাণী। কোরআনের সারমর্ম সুরা ফাতিহা। সুরা ফাতেহার মধ্যবর্তী আয়াতে আছে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও কথোপকথন ।
পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে
ইসলাম ধর্ম একেশ্বরবাদ (তাওহিদ) এর মূল নীতির উপর ভিত্তি করে, যার অর্থ একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা না করা। শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা মুসলমানদের জন্য যথেষ্ট নয়। আরবের মুশরিকরা বিশ্বাস করত যে আল্লাহই স্রষ্টা কিন্তু তারা তাদের মিথ্যা উপাস্যদের পূজা করে মূর্তিপূজা করেছে। বরং সকল ইবাদতকে তাঁর রাসূল (সাঃ)-এর সহীহ সুন্নাতের নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহর দিকে পরিচালিত করা অপরিহার্য। শুধুমাত্র আল্লাহর উপাসনা করার আদেশটি মুসলমানদের দ্বারা দিনে কয়েকবার সূরা আল-ফাতিহাতে পাঠ করা হয়, একটি অধ্যায় যা "কিতাবের ভিত্তি" হিসাবে পরিচিত এবং যা প্রতিটি একক ধর্মীয় প্রার্থনায় পাঠ করা আবশ্যক:
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি, একমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। সূরা আল-ফাতিহা 1:5
প্রকৃতপক্ষে, "আল্লাহ" নামের অর্থ হল একমাত্র সত্য ঈশ্বর যিনি উপাসনা করার যোগ্য।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফজিলত
কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ:
আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
আর রাহমানির রাহিম
মালিকি ইয়াওমিদ্দিন
ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তায়িন
ইহদিনাছ ছিরাতল মুস্তাকিম, ছিরাতল্লাজিনা আনআমতা আলাইহিম, গয়রিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন
সুরা ফাতিহার অর্থ:
১.সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহরই।
২.যিনি পরম করুণাময়, পরম দয়াময়;
৩.বিচার দিনের মালিক।
৪.আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি;
৫.তুমি আমাদের চালিত করো সঠিক পথে,
৬.তাঁদের পথে, যাঁদের তুমি অনুগ্রহ দান করেছ,
৭.যারা (তোমার) রোষে পতিত হয়নি, পথভ্রষ্ট হয়নি।
এই সাতটি আয়াতের মধ্যে প্রথম তিনটি আয়াতে আছে আল্লাহর পরিচয়। আর শেষ তিন আয়াতে আছে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা।
আল্লাহর পরিচয় হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়; কারণ তিনিই মহাবিশ্বের প্রতিপালন করছেন। তাই তিনিই আমাদের মাফ করে দেওয়ার চূড়ান্ত অধিকারী। তিনি যেহেতু বিচার দিবসের প্রভূ, সেই বিচারে তিনিই আমাদের প্রতি দয়া বর্ষণ করার একমাত্র ত্রাণকর্তা।
সুরাটির শেষ তিন আয়াতের প্রথমেই আল্লাহর কাছে আমরা সরল পথ দেখিয়ে দেওয়ার পথনির্দেশ চাচ্ছি। কোন পথ সরল? আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসুলকে যে পথে চালিত করেছেন। এটি হলো আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশা। যিনি নবী-রাসুলদের পথ দেখিয়েছেন, তিনি ছাড়া আমাদের কে আর সর্বোত্তম পথ দেখাতে পারেন!
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
প্রথম অংশে আল্লাহর পরিচয় আর শেষ অংশে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশার মাঝখানে বলা হয়েছে, ‘ইয়া কানা বুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাইন।’ অর্থাৎ, ‘আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।’ এই আয়াতকে বলতে পারি আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাঁর কাছে আমাদের নিঃশর্ত আত্মনিবেদনের সম্পর্ক। আমাদের একমাত্র ইবাদত আল্লাহরই প্রতি। সব সাহায্যও আমরা তাঁর কাছেই চাই।
নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে সুরা ফাতিহা পড়তে হয়
সুরা ফাতিহা কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহা
#সুরা ফাতিহা#Allah#Tawhid#Qura'n#SurahFateha#Tawheed#Tauhid#Allah'sWord#Surah1#AlFateha#TheOpener#Quran'sMother#Quran1#AlFatiha#UmmalKitab#MotherofQuran#AlHamd#AshShifa'#Sab'aminalMathani#SevenRepeatedOnes#Quran1:5 .#ফাতেহা#youtube
0 notes
Text
পাপ মাফ হবে পৃথিবী ভরা
আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি এবং একমাত্র তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি।
আ��াদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। কোরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। কোরআন আল্লাহর বাণী। কোরআনের সারমর্ম সুরা ফাতিহা। সুরা ফাতেহার মধ্যবর্তী আয়াতে আছে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও কথোপকথন ।
পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে
ইসলাম ধর্ম একেশ্বরবাদ (তাওহিদ) এর মূল নীতির উপর ভিত্তি করে, যার অর্থ একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা না করা। শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা মুসলমানদের জন্য যথেষ্ট নয়। আরবের মুশরিকরা বিশ্বাস করত যে আল্লাহই স্রষ্টা কিন্তু তারা তাদের মিথ্যা উপাস্যদের পূজা করে মূর্তিপূজা করেছে। বরং সকল ইবাদতকে তাঁর রাসূল (সাঃ)-এর সহীহ সুন্নাতের নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহর দিকে পরিচালিত করা অপরিহার্য। শুধুমাত্র আল্লাহর উপাসনা করার আদেশটি মুসলমানদের দ্বারা দিনে কয়েকবার সূরা আল-ফাতিহাতে পাঠ করা হয়, একটি অধ্যায় যা "কিতাবের ভিত্তি" হিসাবে পরিচিত এবং যা প্রতিটি একক ধর্মীয় প্রার্থনায় পাঠ করা আবশ্যক:
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি, একমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। সূরা আল-ফাতিহা 1:5
প্রকৃতপক্ষে, "আল্লাহ" নামের অর্থ হল একমাত্র সত্য ঈশ্বর যিনি উপাসনা করার যোগ্য।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফজিলত
কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ:
আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
আর রাহমানির রাহিম
মালিকি ইয়াওমিদ্দিন
ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তায়িন
ইহদিনাছ ছিরাতল মুস্তাকিম, ছিরাতল্লাজিনা আনআমতা আলাইহিম, গয়রিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন
সুরা ফাতিহার অর্থ:
১.সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহরই।
২.যিনি পরম করুণাময়, পরম দয়াময়;
৩.বিচার দিনের মালিক।
৪.আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি;
৫.তুমি আমাদের চালিত করো সঠিক পথে,
৬.তাঁদের পথে, যাঁদের তুমি অনুগ্রহ দান করেছ,
৭.যারা (তোমার) রোষে পতিত হয়নি, পথভ্রষ্ট হয়নি।
এই সাতটি আয়াতের মধ্যে প্রথম তিনটি আয়াতে আছে আল্লাহর পরিচয়। আর শেষ তিন আয়াতে আছে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা।
আল্লাহর পরিচয় হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়; কারণ তিনিই মহাবিশ্বের প্রতিপালন করছেন। তাই তিনিই আমাদের মাফ করে দেওয়ার চূড়ান্ত অধিকারী। তিনি যেহেতু বিচার দিবসের প্রভূ, সেই বিচারে তিনিই আমাদের প্রতি দয়া বর্ষণ করার একমাত্র ত্রাণকর্তা।
সুরাটির শেষ তিন আয়াতের প্রথমেই আল্লাহর কাছে আমরা সরল পথ দেখিয়ে দেওয়ার পথনির্দেশ চাচ্ছি। কোন পথ সরল? আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসুলকে যে পথে চালিত করেছেন। এটি হলো আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশা। যিনি নবী-রাসুলদের পথ দেখিয়েছেন, তিনি ছাড়া আমাদের কে আর সর্বোত্তম পথ দেখাতে পারেন!
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
প্রথম অংশে আল্লাহর পরিচয় আর শেষ অংশে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশার মাঝখানে বলা হয়েছে, ‘ইয়া কানা বুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাইন।’ অর্থাৎ, ‘আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।’ এই আয়াতকে বলতে পারি আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাঁর কাছে আমাদের নিঃশর্ত আত্মনিবেদনের সম্পর্ক। আমাদের একমাত্র ইবাদত আল্লাহরই প্রতি। সব সাহায্যও আমরা তাঁর কাছেই চাই।
নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে সুরা ফাতিহা পড়তে হয়
সুরা ফাতিহা কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহা
#সুরা ফাতিহা#Allah#Tawhid#Qura'n#SurahFateha#Tawheed#Tauhid#Allah'sWord#Surah1#AlFateha#TheOpener#Quran'sMother#Quran1#AlFatiha#UmmalKitab#MotherofQuran#AlHamd#AshShifa'#Sab'aminalMathani#SevenRepeatedOnes#Quran1:5 .#ফাতেহা#youtube
0 notes
Text
পাপ মাফ হবে পৃথিবী ভরা
আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি এবং একমাত্র তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। কোরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। কোরআন আল্লাহর বা���ী। কোরআনের সারমর্ম সুরা ফাতিহা। সুরা ফাতেহার মধ্যবর্তী আয়াতে আছে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও কথোপকথন ।
পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে
ইসলাম ধর্ম একেশ্বরবাদ (তাওহিদ) এর মূল নীতির উপর ভিত্তি করে, যার অর্থ একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা না করা। শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা মুসলমানদের জন্য যথেষ্ট নয়। আরবের মুশরিকরা বিশ্বাস করত যে আল্লাহই স্রষ্টা কিন্তু তারা তাদের মিথ্যা উপাস্যদের পূজা করে মূর্তিপূজা করেছে। বরং সকল ইবাদতকে তাঁর রাসূল (সাঃ)-এর সহীহ সুন্নাতের নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহর দিকে পরিচালিত করা অপরিহার্য। শুধুমাত্র আল্লাহর উপাসনা করার আদেশটি মুসলমানদের দ্বারা দিনে কয়েকবার সূরা আল-ফাতিহাতে পাঠ করা হয়, একটি অধ্যায় যা "কিতাবের ভিত্তি" হিসাবে পরিচিত এবং যা প্রতিটি একক ধর্মীয় প্রার্থনায় পাঠ করা আবশ্যক:
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি, একমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। সূরা আল-ফাতিহা 1:5
প্রকৃতপক্ষে, "আল্লাহ" নামের অর্থ হল একমাত্র সত্য ঈশ্বর যিনি উপাসনা করার যোগ্য।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফজিলত
কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ:
আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
আর রাহমানির রাহিম
মালিকি ইয়াওমিদ্দিন
ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তায়িন
ইহদিনাছ ছিরাতল মুস্তাকিম, ছিরাতল্লাজিনা আনআমতা আলাইহিম, গয়রিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন
সুরা ফাতিহার অর্থ:
১.সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহরই।
২.যিনি পরম করুণাময়, পরম দয়াময়;
৩.বিচার দিনের মালিক।
৪.আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি;
৫.তুমি আমাদের চালিত করো সঠিক পথে,
৬.তাঁদের পথে, যাঁদের তুমি অনুগ্রহ দান করেছ,
৭.যারা (তোমার) রোষে পতিত হয়নি, পথভ্রষ্ট হয়নি।
এই সাতটি আয়াতের মধ্যে প্রথম তিনটি আয়াতে আছে আল্লাহর পরিচয়। আর শেষ তিন আয়াতে আছে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা।
আল্লাহর পরিচয় হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়; কারণ তিনিই মহাবিশ্বের প্রতিপালন করছেন। তাই তিনিই আমাদের মাফ করে দেওয়ার চূড়ান্ত অধিকারী। তিনি যেহেতু বিচার দিবসের প্রভূ, সেই বিচারে তিনিই আমাদের প্রতি দয়া বর্ষণ করার একমাত্র ত্রাণকর্তা।
সুরাটির শেষ তিন আয়াতের প্রথমেই আল্লাহর কাছে আমরা সরল পথ দেখিয়ে দেওয়ার পথনির্দেশ চাচ্ছি। কোন পথ সরল? আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসুলকে যে পথে চালিত করেছেন। এটি হলো আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশা। যিনি নবী-রাসুলদের পথ দেখিয়েছেন, তিনি ছাড়া আমাদের কে আর সর্বোত্তম পথ দেখাতে পারেন!
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
প্রথম অংশে আল্লাহর পরিচয় আর শেষ অংশে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশার মাঝখানে বলা হয়েছে, ‘ইয়া কানা বুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাইন।’ অর্থাৎ, ‘আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।’ এই আয়াতকে বলতে পারি আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাঁর কাছে আমাদের নিঃশর্ত আত্মনিবেদনের সম্পর্ক। আমাদের একমাত্র ইবাদত আল্লাহরই প্রতি। সব সাহায্যও আমরা তাঁর কাছেই চাই।
নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে সুরা ফাতিহা পড়তে হয়
সুরা ফাতিহা কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহা
#সুরা ফাতিহা#Allah#Tawhid#Qura'n#SurahFateha#Tawheed#Tauhid#Allah'sWord#Surah1#AlFateha#TheOpener#Quran'sMother#Quran1#AlFatiha#UmmalKitab#MotherofQuran#AlHamd#AshShifa'#Sab'aminalMathani#SevenRepeatedOnes#Quran1:5 .#ফাতেহা#youtube
0 notes
Text
পাপ মাফ হবে পৃথিবী ভরা
আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি এবং একমাত্র তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। কোরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। কোরআন আল্লাহর বাণী। কোরআনের সারমর্ম সুরা ফাতিহা। সুরা ফাতেহার মধ্যবর্তী আয়াতে আছে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও কথোপকথন ।
পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে
ইসলাম ধর্ম ��কেশ্বরবাদ (তাওহিদ) এর মূল নীতির উপর ভিত্তি করে, যার অর্থ একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা না করা। শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা মুসলমানদের জন্য যথেষ্ট নয়। আরবের মুশরিকরা বিশ্বাস করত যে আল্লাহই স্রষ্টা কিন্তু তারা তাদের মিথ্যা উপাস্যদের পূজা করে মূর্তিপূজা করেছে। বরং সকল ইবাদতকে তাঁর রাসূল (সাঃ)-এর সহীহ সুন্নাতের নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহর দিকে পরিচালিত করা অপরিহার্য। শুধুমাত্র আল্লাহর উপাসনা করার আদেশটি মুসলমানদের দ্বারা দিনে কয়েকবার সূরা আল-ফাতিহাতে পাঠ করা হয়, একটি অধ্যায় যা "কিতাবের ভিত্তি" হিসাবে পরিচিত এবং যা প্রতিটি একক ধর্মীয় প্রার্থনায় পাঠ করা আবশ্যক:
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি, একমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। সূরা আল-ফাতিহা 1:5
প্রকৃতপক্ষে, "আল্লাহ" নামের অর্থ হল একমাত্র সত্য ঈশ্বর যিনি উপাসনা করার যোগ্য।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফজিলত
কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ:
আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
আর রাহমানির রাহিম
মালিকি ইয়াওমিদ্দিন
ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তায়িন
ইহদিনাছ ছিরাতল মুস্তাকিম, ছিরাতল্লাজিনা আনআমতা আলাইহিম, গয়রিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন
সুরা ফাতিহার অর্থ:
১.সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহরই।
২.যিনি পরম করুণাময়, পরম দয়াময়;
৩.বিচার দিনের মালিক।
৪.আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি;
৫.তুমি আমাদের চালিত করো সঠিক পথে,
৬.তাঁদের পথে, যাঁদের তুমি অনুগ্রহ দান করেছ,
৭.যারা (তোমার) রোষে পতিত হয়নি, পথভ্রষ্ট হয়নি।
এই সাতটি আয়াতের মধ্যে প্রথম তিনটি আয়াতে আছে আল্লাহর পরিচয়। আর শেষ তিন আয়াতে আছে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা।
আল্লাহর পরিচয় হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়; কারণ তিনিই মহাবিশ্বের প্রতিপালন করছেন। তাই তিনিই আমাদের মাফ করে দেওয়ার চূড়ান্ত অধিকারী। তিনি যেহেতু বিচার দিবসের প্রভূ, সেই বিচারে তিনিই আমাদের প্রতি দয়া বর্ষণ করার একমাত্র ত্রাণকর্তা।
সুরাটির শেষ তিন আয়াতের প্রথমেই আল্লাহর কাছে আমরা সরল পথ দেখিয়ে দেওয়ার পথনির্দেশ চাচ্ছি। কোন পথ সরল? আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসুলকে যে পথে চালিত করেছেন। এটি হলো আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশা। যিনি নবী-রাসুলদের পথ দেখিয়েছেন, তিনি ছাড়া আমাদের কে আর সর্বোত্তম পথ দেখাতে পারেন!
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
প্রথম অংশে আল্লাহর পরিচয় আর শেষ অংশে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশার মাঝখানে বলা হয়েছে, ‘ইয়া কানা বুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাইন।’ অর্থাৎ, ‘আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।’ এই আয়াতকে বলতে পারি আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাঁর কাছে আমাদের নিঃশর্ত আত্মনিবেদনের সম্পর্ক। আমাদের একমাত্র ইবাদত আল্লাহরই প্রতি। সব সাহায্যও আমরা তাঁর কাছেই চাই।
নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে সুরা ফাতিহা পড়তে হয়
সুরা ফাতিহা কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহা
#সুরা ফাতিহা#Allah#Tawhid#Qura'n#SurahFateha#Tawheed#Tauhid#Allah'sWord#Surah1#AlFateha#TheOpener#Quran'sMother#Quran1#AlFatiha#UmmalKitab#MotherofQuran#AlHamd#AshShifa'#Sab'aminalMathani#SevenRepeatedOnes#Quran1:5 .#ফাতেহা#youtube
0 notes
Text
পাপ মাফ হবে পৃথিবী ভরা
আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি এবং একমাত্র তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। কোরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। কোরআন আল্লাহর বাণী। কোরআনের সারমর্ম সুরা ফাতিহা। সুরা ফাতেহার মধ্যবর্তী আয়াতে আছে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও কথোপকথন ।
পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে
ইসলাম ধর্ম একেশ্বরবাদ (তাওহিদ) এর মূল নীতির উপর ভিত্তি করে, যার অর্থ একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা না করা। শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা মুসলমানদের জন্য যথেষ্ট নয়। আরবের মুশরিকরা বিশ্বাস করত যে আল্লাহই স্রষ্টা কিন্তু তারা তাদের মিথ্যা উপাস্যদের পূজা করে মূর্তিপূজা করেছে। বরং সকল ইবাদতকে তাঁর রাসূল (সাঃ)-এর সহীহ সুন্নাতের নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহর দিকে পরিচালিত করা অপরিহার্য। শুধুমাত্র আল্লাহর উপাসনা করার আদেশটি মুসলমানদের দ্বারা দিনে কয়েকবার সূরা আল-ফাতিহাতে পাঠ করা হয়, একটি অধ্যায় যা "কিতাবের ভিত্তি" হিসাবে পরিচিত এবং যা প্রতিটি একক ধর্মীয় প্রার্থনায় পাঠ করা আবশ্যক:
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি, একমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। সূরা আল-ফাতিহা 1:5
প্রকৃতপক্ষে, "আল্লাহ" নামের অর্থ হল একমাত্র সত্য ঈশ্বর যিনি উপাসনা করার যোগ্য।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফজিলত
কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ:
আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
আর রাহমানির রাহিম
মালিকি ইয়াওমিদ্দিন
ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তায়িন
ইহদিনাছ ছিরাতল মুস্তাকিম, ছিরাতল্লাজিনা আনআমতা আলাইহিম, গয়রিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন
সুরা ফাতিহার অর্থ:
১.সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহরই।
২.যিনি পরম করুণাময়, পরম দয়াময়;
৩.বিচার দিনের মালিক।
৪.আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি;
৫.তুমি আমাদের চালিত করো সঠিক পথে,
৬.তাঁদের পথে, যাঁদের তুমি অনুগ্রহ দান করেছ,
৭.যারা (তোমার) রোষে পতিত হয়নি, পথভ্রষ্ট হয়নি।
এই সাতটি আয়াতের মধ্যে প্রথম তিনটি আয়াতে আছে আল্লাহর পরিচয়। আর শেষ তিন আয়াতে আছে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রার্থনা।
আল্লাহর পরিচয় হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়; কারণ তিনিই মহাবিশ্বের প্রতিপালন করছেন। তাই তিনিই আমাদের মাফ করে দেওয়ার চূড়ান্ত অধিকারী। তিনি যেহেতু বিচার দিবসের প্রভূ, সেই বিচারে তিনিই আমাদের প্রতি দয়া বর্ষণ করার একমাত্র ত্রাণকর্তা।
সুরাটির শেষ তিন আয়াতের প্রথমেই আল্লাহর কাছে আমরা সরল পথ দেখিয়ে দেওয়ার পথনির্দেশ চাচ্ছি। কোন পথ সরল? আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসুলকে যে পথে চালিত করেছেন। এটি হলো আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশা। যিনি নবী-রাসুলদের পথ দেখিয়েছেন, তিনি ছাড়া আমাদের কে আর সর্বোত্তম পথ দেখাতে পারেন!
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
প্রথম অংশে আল্লাহর পরিচয় আর শেষ অংশে আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যাশার মাঝখানে বলা হয়েছে, ‘ইয়া কানা বুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাইন।’ অর্থাৎ, ‘আমরা তোমারই উপাসনা করি, তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।’ এই আয়াতকে বলতে পারি আল্লাহর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাঁর কাছে আমাদের নিঃশর্ত আত্মনিবেদনের সম্পর্ক। আমাদের একমাত্র ইবাদত আল্লাহরই প্রতি। সব সাহায্যও আমরা তাঁর কাছেই চাই।
নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে সুরা ফাতিহা পড়তে হয়
সুরা ফাতিহা কোরআন শরিফের প্রথম সুরা। ‘ফাতিহা’ শব্দের অর্থ ‘সূচনা’, ‘উদ্বোধন’ বা ‘প্রারম্ভিকা’। এ অর্থ থেকেই এ সুরার গুরুত্ব বোঝা যায়। নামাজে অন্য যেকোনো সুরা পড়ার আগে এটি পড়তে হয়। এর মানে নামাজ পড়তে সুরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে অন্য সুরা বা আয়াতগুলো পড়তে হয়।
সুরাটির পঞ্চম আয়াতে বলা হচ্ছে, তুমি আমাদের সরল পথ দেখাও। এর পরেই কথাটি আরেকটু বিশদ করে পর পর দুই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ যাঁদের পরম অনুগ্রহ করেছেন, তাঁদেরকে দেখানো পথটিই হলো এ সরল পথ। কারা আল্লাহর এই অনুগ্রহ পেয়েছেন? যাঁরা পথভ্রষ্ট হননি। এ জন্য তাঁরা আল্লাহর ক্রোধেরও শিকার হননি।
সুরা ফাতিহা এমন এক সুরা, কেউ যখন এর একটি করে আয়াত পড়তে থাকে, আল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে সেই আয়াতের জবাব দিতে থাকেন। এই সুরা যেন আল্লাহর সঙ্গে তাঁর বান্দার সরাসরি যোগাযোগ।
সুরা ফাতিহা
#সুরা ফাতিহা#Allah#Tawhid#Qura'n#SurahFateha#Tawheed#Tauhid#Allah'sWord#Surah1#AlFateha#TheOpener#Quran'sMother#Quran1#AlFatiha#UmmalKitab#MotherofQuran#AlHamd#AshShifa'#Sab'aminalMathani#SevenRepeatedOnes#Quran1:5 .#ফাতেহা#youtube
0 notes
Text
ইসলামের যে আল্লাহর পূজা করা হয় তিনি আর কেউ নয়, তিনি স্বয়ং "ভগবান শিবই",,,,
প্রথমে আরবের প্রাচীন "বৈদিক সংস্কৃতির" কথা বলা যাক,,,,
প্রায় 1400 বছর আগে আরবে ইসলামের আবির্ভাব ঘটে, আরবের অধিবাসীরা তার আগের 4000 বছর আগের ইতিহাস কিন্তু ভুলে গেছিল, আর ইসলামে সেই সময় বা কালকে "জিহালিয়া" বলা হয়, অর্থাৎ "অন্ধকার যুগ", কিন্তু এই "জিহালিয়া যুগ" "মোহাম্মদের" অনুসারীদের একটি মিথ্যা প্রচার ছিল, ইসলামের আগে আরবে "বৈদিক সনাতনী সংস্কৃতি" ছিল, আমাদের পুরাতত্ত্ব বিভাগ এই বিষয়ে একটি নয়, হাজারো প্রমাণ একত্র করেছে, আরবের "সনাতনী বৈদিক সংস্কৃতি" ধ্বংস করার জন্য "মোহাম্মদের" আদেশে সব গ্রন্থা���ার, সব বিদ্যালয় এবং সব দেবালয় জ্বালিয়ে দিয়ে ধ্বংস করা হয়েছিল, কিন্তু কিছু প্রমাণ আজও অটুট রয়েছে,
"কাবা" আক্ষরিক অর্থে ভগবান "শিবের জ্যোতির্লিঙ্গ",
632 ADর পর পয়গম্বর (PROPHET) মোহাম্মদের রুপে আরবে ইসলামের স্থাপনা হয়, ইসলামের স্থাপনার পরে ব্যাপক হারে আরবে হিন্দুদের নরসংহার হয়, "কাবায়" অবস্থিত সব মূর্তিগুলিকেই মোহাম্মদের আদেশে ভেঙে ফেলা হয়, কিন্তু এত কিছু ভেঙে ফেলা সত্ত্বেও সেখানকার "হজরে-আসওয়াদ" নামে একটি শিবলিঙ্গের ন্যায় কালো পাথরকে মোহাম্মদ "কাবাঘরে" রেখে দেয়, আর আজ পর্যন্ত প্রত্যেক মুসলমান হজের সময় এই কালো পাথরকেই ভক্তি ভরে অবশ্যই দর্শন করে, আসলে "হজরে আসওয়াদের" এই হজরে কথাটা "হজর" শব্দ থেকে এসেছে, যেটা "হর" শব্দের অপভ্রংশ বা বিকৃত উচ্চারণ, সংস্কৃতে "হর" শব্দের অর্থ হলো শিব, আর "আসওয়াদ" কথাটি হলো "অশ্বেত" অর্থাৎ কালো শব্দের অ��ভ্রংশ বা বিকৃত উচ্চারণ,
"ইসলামের পূজা করা দ্বিতীয় শিবলিঙ্গ",,,,
ইসলামে যে "জমজম কূপের" কথা বলা আছে সেই জমজম কূপের ভেতরও আরেকটি শিবলিঙ্গ আছে, যার পূজা খেজুর পাতা দিয়ে করা হয়, সুতরাং এইভাবে মক্কায় একটি নয় দুটি "শিবলিঙ্গ" রয়েছে, ছবি পোস্টের সাথে আপডেট করা আছে,
"হজের সময় বৈদিক মতে পূজা পদ্ধতি",,,,
মক্কার "কাবায়" মুসলিমরা দাড়ি কেটে দুটো সেলাই করা ছাড়া কাপড় নিয়ে যায়, মুসলমানরা একটা কাপড় পরিধান করে নিয়ে অন্য কাপড়টি কাঁধে রেখে "অ্যান্টি ক্লক ওয়াইজ" 7 বার "কাবাঘরের" পরিক্রমা করে, অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটা যে দিকে ঘোরে তার বিপরীত দিকে 7 বার "কাবা ঘরের" পরিক্রমা করে, আর এটা সম্পূর্ণরূপে একটি হিন্দু সংস্কার, যেহেতু মোহাম্মদ দৈববাণী অনুসারে এই পৈশাচিক ধর্মের স্থাপনা করেছিল সেহেতু নেতিবাচক শক্তিকে বা অশুভ শক্তিকে নিরন্তর মুসলমানদের মধ্যে স্থায়ী রাখার জন্য "কাবাঘরে" এই উল্টো পরিক্রমার রেয়াজ চালু করা হয়, ছবি পোষ্টের সাথে আপডেট করা আছে,
"ভগবান ভোলানাথের অর্ধচন্দ্র",,,,
ঠিক একই ভাবে ইসলামের "অর্ধচন্দ্র" "সনাতনী বৈদিক সংস্কৃতি" থেকে নেওয়া হয়েছে, ভগবান শিবকে পূজা করা আরব বাসীরা ভগবান শিবের মাথায় অবস্থিত অর্ধচন্দ্রকে ইসলামে স্থান দিয়েছে, ইসলামিক শাহাদাতের ঝান্ডায় আর মোহাম্মদের মক্কা ফতেহ করার সময়কার ঝান্ডায় এই অর্ধচন্দ্রের স্থান ছিল, পরে যখন অমুসলিম ও অ আরব দেশগুলোর ইসলামীকরণ হয়, তখন তাদের ঝান্ডায় এই অর্ধচন্দ্র স্থান পায়,
ইসলামের "একেশ্বরবাদ" বা "একেশ্বরের সিদ্ধান্ত" সনাতনী ধর্ম থেকে নেওয়া হয়েছে,
সনাতন ধর্মের যেখানে দেবদেবী ও অবতার অনেক, কিন্তু ঈশ্বর একজনই, 🕉️ শিব 🔱, কারণ শিবই অজাত, অনাদি, অনন্ত, অজন্মা, ঠিক একই ভাবে ইসলামে ভগবান শিবকে আল্লাহর নাম দেওয়া হয়েছে, আর ওই জ্যোতি স্বরূপ পরমাত্মার প্রতিরূপ শিবলিঙ্গকে পূজা করা হয়,
"কাবার অষ্টকোনীয় বাস্তু",,,,
যখন মোহাম্মদ মক্কায় ও কাবায় অবস্থিত সমস্ত সনাতনী ধর্মের নিদর্শন ধ্বংস করে দেয় নষ্ট করে দেয় তখন এর প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য মোহাম্মদ বিধিবদ্ধ সনাতন বিধি দিয়ে কাবায় মন্দির স্থাপনা করেন, এর একটি প্রমাণ হল কাবার অষ্টকোনীয় বাস্তু, একটি চতুর্ভুজের ওপর আরেকটি চতুর্ভুজ রেখে মন্দির স্থাপন করা হয়, আর প্রত্যেক সনাতন মন্দিরেই এইভাবে বিধান দেওয়া হয়, ছবি পোষ্টের সাথে আপডেট আছে,
এইসব তথ্য ছাড়াও আরো অনেক তথ্য আছে,,,,
1) আরবে পাওয়া একটি বহু পুরানো দীপক বা প্রদীপ,,,,
http://www.stephen-knapp.com/art_photo_twenty.htm
2) আরবে পাওয়া মাতা সরস্বতী মূর্তি বা প্রতিমা,,,,
http://www.stephen-knapp.com/art_photo_twentyone.htm
3) ভবিষ্য পুরানে মোহাম্মদের বর্ণনা,,,,
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bhavishya_Purana
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bhavishya_Purana
4) মুসলিম রিসার্চারের ভিডিও লেকচার,,,,
http://bit.ly/17h8lqM
5) হিন্দু ধর্মগুরুর বয়ান,,,,
http://bit.ly/1JravFV
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bhavishya_Purana
0 notes
Link
আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে অন্তরে, কথায় ও কাজে মেনে নেয়া তাওহীদ।
তাওহীদ অর্থ হচ্ছে কোনো কিছুকে একক করা, এক বানানো। সকল ইলাহ বা উপাস্যকে অস্বীকার করে আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম হচ্ছে তাওহীদ। সকল জ্ঞানের মধ্যে সর্বপ্রথম তাওহীদের জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য আবশ্যক। সূরা মুহাম্মাদ-এর ১৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ সবার আগে এ কথা জানতে বলেছেন যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই। তাওহীদের বিশুদ্ধ জ্ঞান ছাড়া কোনো ইবাদাতই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না।
https://www.youtube.com/watch?v=XdLa56U7XMU
#Allah#তাওহীদ#তাওহিদ#একেশ্বরবাদ#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ#তাওহীদ অর্থ#আল্লাহ একমাত্র ইলাহ#তাওহীদ কাকে বলে#তাওহীদ শব্দের অর্থ#আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই।#তাওহীদ কী#আল্লাহ একমাত্র সত্য ইলাহ
1 note
·
View note
Text
Brother Preacher of Islam! Invite Tauhid Monotheism First in Bengali Language | ইসলাম প্রচারক ভাই! প্রথমে তাওহীদের দাওয়াত দিন
0 notes
Photo
সনাতন ধর্ম ও একেশ্বরবাদ নিয়ে স্বামী শ্রী ভক্তিচারু মহারাজ এর প্রবচন।
#SFC #hindu #হরিনাম #হিন্দু
0 notes
Text
পারসীয় সভ্যতার আদোপান্ত
আজকের ইরান দেশটিকে প্রাচীনকালে পারস্য বলা হতো। আর্যজাতির যে শাখা ইরানের দক্ষিণে বসতি স্থাপন করে তারাই পারসিক। পারসিকদের প্রাণ কেন্দ্র ছিল ‘পারসিপলিস’। আর ইরানের উত্তর অংশে যারা বসতি স্থাপন করে তারা মিডীয় নামে পরিচিত ছিলো। খ্রিষ্টপূর্ব ৬০০ অব্দে পারসীয়রা একটি সভ্যতা গড়ে তোলে। তাদের এই উন্নত সভ্যতাকে পারস্য সভ্যতা বলা হয়ে থাকে। পারস্য সাম্রাজ্যের অপর নাম একমেনিড সাম্রাজ্য।
পার্সিয়ান সাম্রাজ্য নামটি…
View On WordPress
#persian-empire#গ্রীস#জরথুস্ত্রবাদ#জেরজেস দ্য ফার্স্ট#পারস্য সাম্রাজ্য#পার্সিয়ান নবী জরথুস্ত্র#পার্সিয়ান সাম্রাজ্য#পার্সেপলিস#পৃথিবীর প্রথম একেশ্বরবাদ ধর্ম#ব্যাবিলন#সাইরাস দ্য গ্রেট#সুসা ও একরাটানা
0 notes
Photo
আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে অন্তরে, কথায় ও কাজে মেনে নেয়া তাওহীদ। তাওহীদ অর্থ হচ্ছে কোনো কিছুকে একক করা, এক বানানো। সকল ইলাহ বা উপাস্যকে অস্বীকার করে আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম হচ্ছে তাওহীদ। সকল জ্ঞানের মধ্যে সর্বপ্রথম তাওহীদের জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য আবশ্যক। সূরা মুহাম্মাদ-এর ১৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ সবার আগে এ কথা জানতে বলেছেন যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই। তাওহীদের বিশুদ্ধ জ্ঞান ছাড়া কোনো ইবাদাতই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না। https://www.youtube.com/watch?v=XdLa56U7XMU
#Tawheed#তাওহিদ#একেশ্বরবাদ#তাওহীদ#তাওহীদ অর্থ#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ#আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে অন্তরে কথায় ও কাজে মেনে নেয়া তাওহীদ।#আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’#আল্লাহ#মাবুদ#ইলাহ#উপাস্য
1 note
·
View note
Link
আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম হচ্ছে তাওহীদ।
আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে অন্তরে, কথায় ও কাজে মেনে নেয়া তাওহীদ।
তাওহীদ অর্থ হচ্ছে কোনো কিছুকে একক করা, এক বানানো। সকল ইলাহ বা উপাস্যকে অস্বীকার করে আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম হচ্ছে তাওহীদ। সকল জ্ঞানের মধ্যে সর্বপ্রথম তাওহীদের জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য আবশ্যক। সূরা মুহাম্মাদ-এর ১৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ সবার আগে এ কথা জানতে বলেছেন যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই। তাওহীদের বিশুদ্ধ জ্ঞান ছাড়া কোনো ইবাদাতই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না। তাওহীদের বিপরীতে শিরকের সাথে সামান্য সম্পর্ক ব্যক্তিকে জাহান্নামে নিক্ষেপের কারণ হতে পারে। তাই আমল কবুল হওয়ার জন্য শিরকমুক্ত আকীদা ও আমল হওয়া আবশ্যক। কুরআনে আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, “তারা তো আদিষ্ট হয়েছিলো আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তার ইবাদাত করতে”। (সূরা আল-বায়্যিনাহ, আয়াত নং- ০৫) ইসলামে তাওহীদের অবস্থান সর্বোচ্চ। এটি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন, এর শর্তাবলি বাস্তবায়ন ও এর দাবীসমূহ পূরণ করাই তাওহীদ সংরক্ষণ। মানব্জীবনের অভীষ্ট লক্ষ্যই হলো তার জীবনের সকল ক্ষেত্রে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। আর ইসল���মী শরীয়াতেরও অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য (মাকসাদ) হলো, দ্বীনের সংরক্ষণ (হিফযুদ দ্বীন)। দ্বীন সংরক্ষণের প্রথম স্তরই হচ্ছে আকীদা সংরক্ষণ এবং সকল শিরক, বিদ’আত ও জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনকে মুক্ত রাখা। সালাফগণ সর্বদা এই কাজই করে গেছেন।https://www.youtube.com/watch?v=XdLa56U7XMU
#Tawheed#তাওহিদ#আল্লাহ্র একত্ব#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ#আল্লাহ একমাত্র সত্য ইলাহ#তাওহীদ#একেশ্বরবাদ#লাইলাহাইল্লাল্লাহ#তাওহীদ অর্থ#আল্লাহ্রএকত্ব#আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ#আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ#তাওহীদ কী#তাওহিদ কি#তাওহীদ কাকে বলে
1 note
·
View note
Link
ঈশ্বরের ধারণা প্রধান ধর্মগুলির মধ্যে
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'। আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য মাবুদ/উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর কর্মে, প্রভু��্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্য হবার অধিকারে এক, অদ্ধিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টি্র উরধে) গৌরবান্বিত আছেন। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদার মুক্ত। তাঁর কোন সমকক্ষ বা অংশীদার নেই। আল্লাহকে জানতে হবে আল কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলীর মাধ্যমে।
#Allah is the Only ‘True God’#Allah#ঈশ্বরের ধারণা#ঈশ্বরের ধারণা প্রধান ধর্মগুলিতে#God#Deity#The concept of God#আল্লাহ একমাত্র 'সত্য ঈশ্বর'#আল্লাহ একমাত্র 'সত্য উপাস্য'#ঈশ্বরেরধারণা#একেশ্বরবাদ#আল্লাহ একমাত্র 'সত্য উপাস্য#আল্লাহ কেমন?#আল্লাহকে জানতে
0 notes
Text
তাওহীদ কী? কেন তাওহীদ গুরুত্বপূর্ণ?
আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে অন্তরে, কথায় ও কাজে মেনে নেয়া তাওহীদ। তাওহীদ অর্থ হচ্ছে কোনো কিছুকে একক করা, এক বানানো। সকল ইলাহ বা উপাস্যকে অস্বীকার করে আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম হচ্ছে তাওহীদ। সকল জ্ঞানের মধ্যে সর্বপ্রথম তাওহীদের জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য আবশ্যক। সূরা মুহাম্মাদ-এর ১৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ সবার আগে এ কথা জানতে বলেছেন যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই। তাওহীদের বিশুদ্ধ জ্ঞান ছাড়া কোনো ইবাদাতই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না। https://www.youtube.com/watch?v=XdLa56U7XMU
#Tawhid#তাওহীদ#তাওহিদ#একেশ্বরবাদ#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ#আল্লাহ একমাত্র ‘সত্য মাবুদ’#Tawheed#আল্লাহ এক ও অদ্ধিতীয় সত্য উপাস্য
0 notes
Photo
আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম তাওহীদ। তাওহীদ অর্থ হচ্ছে কোনো কিছুকে একক করা, এক বানানো। সকল ইলাহ বা উপাস্যকে অস্বীকার করে আল্লাহকে একমাত্র ইলাহ হিসাবে মনেপ্রাণে ও কর্মে মেনে নেয়ার নাম হচ্ছে তাওহীদ। সকল জ্ঞানের মধ্যে সর্বপ্রথম তাওহীদের জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য আবশ্যক। সূরা মুহাম্মাদ-এর ১৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ সবার আগে এ কথা জানতে বলেছেন যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই। তাওহীদের বিশুদ্ধ জ্ঞান ছাড়া কোনো ইবাদাতই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না। তাওহীদের বিপরীতে শিরকের সাথে সামান্য সম্পর্ক ব্যক্তিকে জাহান্নামে নিক্ষেপের কারণ হতে পারে। তাই আমল কবুল হওয়ার জন্য শিরকমুক্ত আকীদা ও আমল হওয়া আবশ্যক। কুরআনে আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, “তারা তো আদিষ্ট হয়েছিলো আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তার ইবাদাত করতে”। (সূরা আল-বায়্যিনাহ, আয়াত নং- ০৫) ইসলামে তাওহীদের অবস্থান সর্বোচ্চ। এটি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন, এর শর্তাবলি বাস্তবায়ন ও এর দাবীসমূহ পূরণ করাই তাওহীদ সংরক্ষণ। মানব্জীবনের অভীষ্ট লক্ষ্যই হলো তার জীবনের সকল ক্ষেত্রে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। আর ইসলামী শরীয়াতেরও অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য (মাকসাদ) হলো, দ্বীনের সংরক্ষণ (হিফযুদ দ্বীন)। দ্বীন সংরক্ষণের প্রথম স্তরই হচ্ছে আকীদা সংরক্ষণ এবং সকল শিরক, বিদ’আত ও জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনকে মুক্ত রাখা। সালাফগণ সর্বদা এই কাজই করে গেছেন। https://www.youtube.com/watch?v=XdLa56U7XMU
#Tawhid#তাওহিদ#আল্লাহ্র একত্ব#একেশ্বরবাদ#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ#তাওহীদ অর্থ#তাওহীদ কী#আল্লাহ একমাত্র সত্য ইলাহ#তাওহিদ কি#তাওহীদ কাকে বলে
0 notes