#ঈশ্বরের ধারণা
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 18 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা আল-ইখলাসে আল্লাহ্ র পরিচয়
youtube
youtube
youtube
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের প্রতীক
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতির কথা ঘোষণা করে। মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোন নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের স্বরূপ সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতি ঘোষণা করে । মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোনো নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা ইখলাসের সৌন্দর্য কি?
সূরা আল-ইখলাস ঈশ্বরের একত্বের স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ঘোষণা বিভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক বিশ্বাস ও দর্শন সম্বলিত বিশ্বে, এই সূরাটি আল্লাহর পরম স্বতন্ত্রতার একটি শক্তিশালী স্বীকৃতি ।
সূরা ইখলাস আমাদের কি শিক্ষা দেয়?
তাফসীর সূরা আল-ইখলাস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা জানুন
সূরা ইখলাস অনুবাদ ও তাফসীরও একজন মুসলিমকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করতে শেখায়; স্বীকার করা যে তিনি ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করার অধিকার নেই, এবং তিনি ছাড়া আর কারো উপর নির্ভর করা যাবে না- আল্লাহ সর্বশক্তিমান
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক। সূরা ইখলাস মুনাফিকি থেকে রক্ষা করে।
ইখলাস কাকে বলে
দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা
সুরা ইখলাস পবিত্র কোরআনের ১১২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর রুকু ১, আয়াত ৪। এই সুরায় তওহিদ বা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার পর আল্লাহর সন্তানসন্ততি আছে বলে যে ভ্রান্ত ধারণা করা হয়, তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আল্লাহ সব অভাবের অতীত এবং তাঁর কোনো তুলনা নেই।
সুরা ইখলাসের অর্থ:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে
১.বলো তিনি আল্লাহ (যিনি) অদ্বিতীয়
২.আল্লাহ সবার নির্ভরস্থল
৩.তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাঁকেও  কেউ জন্ম দেয়নি
৪.আর তাঁর সমতুল্য কিছু নেই।
তওহিদের শিক্ষা
ইসলামের মর্ম হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি।
কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়: তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহ, আখিরাত এবং আল্লাহর প্রেরিত ওহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম-সব এসে যায়।
এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। কেউ যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে ইসলামের পথচলা শুরু করার মূলটা তিনি ধরতে পেরেছেন।
আয়েশা (রা.)–র কাছ থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন লোককে নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতি করার সময় সুরা ফাতিহা এবং অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পড়তেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ নিয়ে অভিযোগ করলে তিনি লোকটিকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকটি উত্তর দেন যে এই সুরায় তিনি আল্লাহর পরিচয় পান, তাই এই সুরাকে ভালোবাসেন। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)–র বরাতে বলা হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে: ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। ২. যে গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। ৩. যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয় কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
#Al Ahad is Only Allah Nothing is like Allah
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 18 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা আল-ইখলাসে আল্লাহ্ র পরিচয়
youtube
youtube
youtube
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের প্রতীক
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতির কথা ঘোষণা করে। মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোন নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের স্বরূপ সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতি ঘোষণা করে । মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোনো নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা ইখলাসের সৌন্দর্য কি?
সূরা আল-ইখলাস ঈশ্বরের একত্বের স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ঘোষণা বিভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক বিশ্বাস ও দর্শন সম্বলিত বিশ্বে, এই সূরাটি আল্লাহর পরম স্বতন্ত্রতার একটি শক্তিশালী স্বীকৃতি ।
সূরা ইখলাস আমাদের কি শিক্ষা দেয়?
তাফসীর সূরা আল-ইখলাস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা জানুন
সূরা ইখলাস অনুবাদ ও তাফসীরও একজন মুসলিমকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করতে শেখায়; স্বীকার করা যে তিনি ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করার অধিকার নেই, এবং তিনি ছাড়া আর কারো উপর নির্ভর করা যাবে না- আল্লাহ সর্বশক্তিমান
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক। সূরা ইখলাস মুনাফিকি থেকে রক্ষা করে।
ইখলাস কাকে বলে
দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা
সুরা ইখলাস পবিত্র কোরআনের ১১২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর রুকু ১, আয়াত ৪। এই সুরায় তওহিদ বা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার পর আল্লাহর সন্তানসন্ততি আছে বলে যে ভ্রান্ত ধারণা করা হয়, তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আল্লাহ সব অভাবের অতীত এবং তাঁর কোনো তুলনা নেই।
সুরা ইখলাসের অর্থ:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে
১.বলো তিনি আল্লাহ (যিনি) অদ্বিতীয়
২.আল্লাহ সবার ন���র্ভরস্থল
৩.তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাঁকেও  কেউ জন্ম দেয়নি
৪.আর তাঁর সমতুল্য কিছু নেই।
তওহিদের শিক্ষা
ইসলামের মর্ম হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি।
কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়: তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহ, আখিরাত এবং আল্লাহর প্রেরিত ওহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম-সব এসে যায়।
এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। কেউ যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে ইসলামের পথচলা শুরু করার মূলটা তিনি ধরতে পেরেছেন।
আয়েশা (রা.)–র কাছ থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন লোককে নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতি করার সময় সুরা ফাতিহা এবং অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পড়তেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ নিয়ে অভিযোগ করলে তিনি লোকটিকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকটি উত্তর দেন যে এই সুরায় তিনি আল্লাহর পরিচয় পান, তাই এই সুরাকে ভালোবাসেন। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)–র বরাতে বলা হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে: ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। ২. যে গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। ৩. যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয় কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
Al Ahad is Only Allah Nothing is like Allah
0 notes
ilyforallahswt · 18 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা আল-ইখলাসে আল্লাহ্ র পরিচয়
youtube
youtube
youtube
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের প্রতীক
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতির কথা ঘোষণা করে। মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোন নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের স্বরূপ সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতি ঘোষণা করে । মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোনো নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা ইখলাসের সৌন্দর্য কি?
সূরা আল-ইখলাস ঈশ্বরের একত্বের স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ঘোষণা বিভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক বিশ্বাস ও দর্শন সম্বলিত বিশ্বে, এই সূরাটি আল্লাহর পরম স্বতন্ত্রতার একটি শক্তিশালী স্বীকৃতি ।
সূরা ইখলাস আমাদের কি শিক্ষা দেয়?
তাফসীর সূরা আল-ইখলাস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা জানুন
সূরা ইখলাস অনুবাদ ও তাফসীরও একজন মুসলিমকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করতে শেখায়; স্বীকার করা যে তিনি ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করার অধিকার নেই, এবং তিনি ছাড়া আর কারো উপর নির্ভর করা যাবে না- আল্লাহ সর্বশক্তিমান
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক। সূরা ইখলাস মুনাফিকি থেকে রক্ষা করে।
ইখলাস কাকে বলে
দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা
সুরা ইখলাস পবিত্র কোরআনের ১১২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর রুকু ১, আয়াত ৪। এই সুরায় তওহিদ বা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার পর আল্লাহর সন্তানসন্ততি আছে বলে যে ভ্রান্ত ধারণা করা হয়, তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আল্লাহ সব অভাবের অতীত এবং তাঁর কোনো তুলনা নেই।
সুরা ইখলাসের অর্থ:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে
১.বলো তিনি আল্লাহ (যিনি) অদ্বিতীয়
২.আল্লাহ সবার নির্ভরস্থল
৩.তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাঁকেও  কেউ জন্ম দেয়নি
৪.আর তাঁর সমতুল্য কিছু নেই।
তওহিদের শিক্ষা
ইসলামের মর্ম হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি।
কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়: তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহ, আখিরাত এবং আল্লাহর প্রেরিত ওহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম-সব এসে যায়।
এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। কেউ যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে ইসলামের পথচলা শুরু করার মূলটা তিনি ধরতে পেরেছেন।
আয়েশা (রা.)–র কাছ থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন লোককে নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতি করার সময় সুরা ফাতিহা এবং অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পড়তেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ নিয়ে অভিযোগ করলে তিনি লোকটিকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকটি উত্তর দেন যে এই সুরায় তিনি আল্লাহর পরিচয় পান, তাই এই সুরাকে ভালোবাসেন। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)–র বরাতে বলা হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে: ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। ২. যে গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। ৩. যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয় কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
Al Ahad is Only Allah Nothing is like Allah
0 notes
myreligionislam · 18 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা আল-ইখলাসে আল্লাহ্ র পরিচয়
youtube
youtube
youtube
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের প্রতীক
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতির কথা ঘোষণা করে। মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোন নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের স্বরূপ সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতি ঘোষণা করে । মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোনো নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা ইখলাসের সৌন্দর্য কি?
সূরা আল-ইখলাস ঈশ্বরের একত্বের স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ঘোষণা বিভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক বিশ্বাস ও দর্শন সম্বলিত বিশ্বে, এই সূরাটি আল্লাহর পরম স্বতন্ত্রতার একটি শক্তিশালী স্বীকৃতি ।
সূরা ইখলাস আমাদের কি শিক্ষা দেয়?
তাফসীর সূরা আল-ইখলাস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা জানুন
সূরা ইখলাস অনুবাদ ও তাফসীরও একজন মুসলিমকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করতে শেখায়; স্বীকার করা যে তিনি ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করার অধিকার নেই, এবং তিনি ছাড়া আর কারো উপর নির্ভর করা যাবে না- আল্লাহ সর্বশক্তিমান
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক। সূরা ইখলাস মুনাফিকি থেকে রক্ষা করে।
ইখলাস কাকে বলে
দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা
সুরা ইখ��াস পবিত্র কোরআনের ১১২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর রুকু ১, আয়াত ৪। এই সুরায় তওহিদ বা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার পর আল্লাহর সন্তানসন্ততি আছে বলে যে ভ্রান্ত ধারণা করা হয়, তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আল্লাহ সব অভাবের অতীত এবং তাঁর কোনো তুলনা নেই।
সুরা ইখলাসের অর্থ:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে
১.বলো তিনি আল্লাহ (যিনি) অদ্বিতীয়
২.আল্লাহ সবার নির্ভরস্থল
৩.তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাঁকেও  কেউ জন্ম দেয়নি
৪.আর তাঁর সমতুল্য কিছু নেই।
তওহিদের শিক্ষা
ইসলামের মর্ম হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি।
কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়: তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহ, আখিরাত এবং আল্লাহর প্রেরিত ওহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম-সব এসে যায়।
এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। কেউ যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে ইসলামের পথচলা শুরু করার মূলটা তিনি ধরতে পেরেছেন।
আয়েশা (রা.)–র কাছ থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন লোককে নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতি করার সময় সুরা ফাতিহা এবং অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পড়তেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ নিয়ে অভিযোগ করলে তিনি লোকটিকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকটি উত্তর দেন যে এই সুরায় তিনি আল্লাহর পরিচয় পান, তাই এই সুরাকে ভালোবাসেন। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)–র বরাতে বলা হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে: ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। ২. যে গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। ৩. যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয় কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
Al Ahad is Only Allah Nothing is like Allah
0 notes
mylordisallah · 18 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা আল-ইখলাসে আল্লাহ্ র পরিচয়
youtube
youtube
youtube
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের প্রতীক
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতির কথা ঘোষণা করে। মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোন নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের স্বরূপ সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতি ঘোষণা করে । মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোনো নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা ইখলাসের সৌন্দর্য কি?
সূরা আল-ইখলাস ঈশ্বরের একত্বের স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ঘোষণা বিভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক বিশ্বাস ও দর্শন সম্বলিত বিশ্বে, এই সূরাটি আল্লাহর পরম স্বতন্ত্রতার একটি শক্তিশালী স্বীকৃতি ।
সূরা ইখলাস আমাদের কি শিক্ষা দেয়?
তাফসীর সূরা আল-ইখলাস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা জানুন
সূরা ইখলাস অনুবাদ ও তাফসীরও একজন মুসলিমকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করতে শেখায়; স্বীকার করা যে তিনি ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করার অধিকার নেই, এবং তিনি ছাড়া আর কারো উপর নির্ভর করা যাবে না- আল্লাহ সর্বশক্তিমান
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক। সূরা ইখলাস মুনাফিকি থেকে রক্ষা করে।
ইখলাস কাকে বলে
দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা
সুরা ইখলাস পবিত্র কোরআনের ১১২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর রুকু ১, আয়াত ৪। এই সুরায় তওহিদ বা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার পর আল্লাহর সন্তানসন্ততি আছে বলে যে ভ্রান্ত ধারণা করা হয়, তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আল্লাহ সব অভাবের অতীত এবং তাঁর কোনো তুলনা নেই।
সুরা ইখলাসের অর্থ:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে
১.বলো তিনি আল্লাহ (যিনি) অদ্বিতীয়
২.আল্লাহ সবার নির্ভরস্থল
৩.তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাঁকেও  কেউ জন্ম দেয়নি
৪.আর তাঁর সমতুল্য কিছু নেই।
তওহিদের শিক্ষা
ইসলামের মর্ম হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি।
কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়: তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহ, আখিরাত এবং আল্লাহর প্রেরিত ওহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম-সব এসে যায়।
এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। কেউ যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে ইসলামের পথচলা শুরু করার মূলটা তিনি ধরতে পেরেছেন।
আয়েশা (রা.)–র কাছ থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন লোককে নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতি করার সময় সুরা ফাতিহা এবং অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পড়তেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ নিয়ে অভিযোগ করলে তিনি লোকটিকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকটি উত্তর দেন যে এই সুরায় তিনি আল্লাহর পরিচয় পান, তাই এই সুরাকে ভালোবাসেন। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)–র বরাতে বলা হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে: ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। ২. যে গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। ৩. যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয় কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
Al Ahad is Only Allah Nothing is like Allah
0 notes
allahisourrabb · 18 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা আল-ইখলাসে আল্লাহ্ র পরিচয়
youtube
youtube
youtube
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের প্রতীক
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতির কথা ঘোষণা করে। মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোন নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা আল-ইখলাস তাওহিদের স্বরূপ সূরা আল-ইখলাস তাওহিদকে তার বিশুদ্ধতম রূপে মূর্ত করে। এর আয়াতগুলো আল্লাহর একত্ব, স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অতুলনীয় প্রকৃতি ঘোষণা করে । মাত্র কয়েকটি শব্দে, এটি যেকোনো নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করে, সৃষ্টিকর্তার চিরন্তন এবং নিরঙ্কুশ সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করে।
সূরা ইখলাসের সৌন্দর্য কি?
সূরা আল-ইখলাস ঈশ্বরের একত্বের স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত ঘোষণা বিভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক বিশ্বাস ও দর্শন সম্বলিত বিশ্বে, এই সূরাটি আল্লাহর পরম স্বতন্ত্রতার একটি শক্তিশালী স্বীকৃতি ।
সূরা ইখলাস আমাদের কি শিক্ষা দেয়?
তাফসীর সূরা আল-ইখলাস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা জানুন
সূরা ইখলাস অনুবাদ ও তাফসীরও একজন মুসলিমকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করতে শেখায়; স্বীকার করা যে তিনি ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করার অধিকার নেই, এবং তিনি ছাড়া আর কারো উপর নির্ভর করা যাবে না- আল্লাহ সর্বশক্তিমান
সূরা ইখলাসে (তাওহীদে) আল্লাহ নিজেকে বর্ণনা করেছেন। পরম করুণাময়, করুণাময় আল্লাহর নামে। বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক। সূরা ইখলাস মুনাফিকি থেকে রক্ষা করে।
ইখলাস কাকে বলে
দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্ববাদের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে।
সুরা ইখলাসে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা
সুরা ইখলাস পবিত্র কোরআনের ১১২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর রুকু ১, আয়াত ৪। এই সুরায় তওহিদ বা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণার পর আল্লাহর সন্তানসন্ততি আছে বলে যে ভ্রান্ত ধারণা করা হয়, তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আল্লাহ সব অভাবের অতীত এবং তাঁর কোনো তুলনা নেই।
সুরা ইখলাসের অর্থ:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে
১.বলো তিনি আল্লাহ (যিনি) অদ্বিতীয়
২.আল্লাহ সবার নির্ভরস্থল
৩.তিনি কাউকে জন্ম দেননি ও তাঁকেও  কেউ জন্ম দেয়নি
৪.আর তাঁর সমতুল্য কিছু নেই।
তওহিদের শিক্ষা
ইসলামের মর্ম হচ্ছে তওহিদ। এ সুরায় শেখানো হয়, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনি কারও থেকে জন্ম নেননি, কোনো কিছুর সমতুল্য নন তিনি।
কোরআন শরিফ আমাদের তিনটি মৌলিক জিনিস শেখায়: তওহিদ, আখিরাত ও রিসালাত। অর্থাৎ আল্লাহ, পরকাল ও অহি। অন্য যেকোনো বিশ্বাস এই তিনটার মধ্যে পড়ে যায়। আল্লাহ, আখিরাত এবং আল্লাহর প্রেরিত ওহির প্রতি বিশ্বাস। যখন আমরা বলি আল্লাহকে বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আল্লাহর সব নাম, সব গুণ, কাজকে বোঝায়। যখন বলি, আখিরাতে বিশ্বাস, তার মধ্যে কবরের জীবন, বিচার দিবস, জান্নাত, জাহান্নাম-সব এসে যায়।
এভাবে যদি চিন্তা করি, তাহলে বোঝা যায়, বিশ্বাসের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের কথাই বর্ণিত হয়েছে এই সুরাতে। কেউ যদি শুধু বোঝেন যে এই সুরাতে কী বলা হয়েছে, তাহলে ইসলামের পথচলা শুরু করার মূলটা তিনি ধরতে পেরেছেন।
আয়েশা (রা.)–র কাছ থেকে এক রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, এক যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন লোককে নেতা নিযুক্ত করে দেন, তিনি নামাজে ইমামতি করার সময় সুরা ফাতিহা এবং অন্য সুরা শেষে প্রতি রাকাতেই সুরা ইখলাস পড়তেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে লোকেরা এ নিয়ে অভিযোগ করলে তিনি লোকটিকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকটি উত্তর দেন যে এই সুরায় তিনি আল্লাহর পরিচয় পান, তাই এই সুরাকে ভালোবাসেন। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বললেন, তাহলে আল্লাহও তোমাকে ভালোবাসেন।
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)–র বরাতে বলা হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ইমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে: ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে। ২. যে গোপন ঋণ পরিশোধ করবে। ৩. যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১০ বার সুরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয় কোনো কিছুই আল্লাহর মতো নয়
Al Ahad is Only Allah Nothing is like Allah
0 notes
sazidpersonal · 5 months ago
Text
youtube
ইসলাম ধর্মে আল্লাহর ধারণা – Dr Zakir Naik
ITC-19
ইএশ-১৯
আমাকে ফলো করুন :
https://www.facebook.com/sazidpersonal
https://www.youtube.com/@sazidchannel
https://www.instagram.com/sazidpersonal
https://www.twitter.com/sazidpersonal
https://www.pinterest.com/sazidpersonal
https://www.tumblr.com/sazidpersonal
ইসলাম ধর্মে আল্লাহর ধারণা :
(১) বল, তিনিই আল্লাহ, এক এবং অদ্বিতীয় ।
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী (কারো উপর নির্ভরশীল নন) ও চিরস্থায়ী (চিরন্তন)।
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেওয়া হয়নি।
আর তাঁর সমকক্ষ ও সমতুল্য আর কেউ নেই ।
|| আল কুরআন : সূরা আল-ইখলাস (১১২) ||
(২) “আর তোমরা তাদেরকে গালমন্দ (নিন্দা) করো না, আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে তারা ডাকে, ফলে তারা গালমন্দ (নিন্দা) করবে আল্লাহকে, শত্রুতা পোষণ করে অজ্ঞতাবশত...”
|| আল কুরআন : সূরা আল-আনআম (৬) ; আয়াত-১০৮ ||
#ITC-19 #ইএশ-১৯ #ইসলাম #ধর্মে #আল্লাহর #স্রষ্টার #পালনকর্তার #ঈশ্বরের #প্রভুর #ধারণা #drzakirnaikofficial #জাকির #নায়েক #ZakirNaik #জাকিরনায়েক #DrZakirNaik #zakirnaik #sazidpersonal
1 note · View note
gitaacharaninbengali · 11 months ago
Text
13. সাক্ষী হওয়া
যদি একটি শব্দ সমগ্র শ্রীমদভগবদগীতার বর্ণনা করতে পারে তবে তা হবে দ্রষ্টা অর্থাৎ সাক্ষী, যা অনেক প্রসঙ্গে ব্যবহৃত হয়। এটি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ কারণ আমাদের অধিকাংশই মনে করে যে আমরা সবকিছু করি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করি।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের সময় অর্জুন প্রায় ষাট বছর বয়সের ছিলেন। তিনি সুন্দর জীবন যাপন করতেন এবং সকল প্রকার বিলাসিতা ভোগ করতেন। একজন যোদ্ধা হিসেবে তিনি অনেক যুদ্ধে জয়ী হয়েছেন। যুদ্ধের সময়, তিনি অনুভব করেছিলেন যে তিনিই কর্তা এবং অনুভব করেছিলেন যে তিনি তার আত্মীয়স্বজনের মৃত্যুর জন্য দায়ী হবেন, যা তাকে যুদ্ধক্ষেত্রে বিষাদ সৃষ্টি করেছিল। সমগ্র গীতা জুড়ে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাকে বলার চেষ্টা করেছেন যে তিনি ‘কর্তা’ নন। স্বাভাবিক প্রশ্ন হল - আমি যদি কর্তা না হই, তবে আমি কি? ভগবান গীতায় ব্যাখ্যা করেছেন যে অর্জুন হলেন দ্রষ্টা, সাক্ষী।
60 বছরের জীবনের ভাল এবং খারাপ অভিজ্ঞতার কারণে, অর্জুনের এই ধারণাটি উপলব্ধি করা কঠিন হয় যে তিনি কেবল একজন সাক্ষী এবং একজন কর্তা নন। শুধুমাত্র ঈশ্বরের শ্রমসাধ্য ব্যাখ্যা তাকে এই সৎ সম্পর্কে নিশ্চিত করে। যদিও অধিকাংশ সংস্কৃতি আমাদের বলে যে আমরা কেবল একজন দ্রষ্টা, যারা তাদের আধ্যাত্মিক যাত্রার শুরুতে তারা এই ধারণা দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।
দ্রষ্টা বুদ্ধিমত্তার একটি অবস্থা, কিন্তু জড় জগতে তা অনুভূত হয় না। এই ক্ষমতাই আমাদের চারপাশে প্রতিদিনের ঘটনা দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে অভ্যন্তরীণভাবে স্থিতিশীল থাকতে সাহায্য করে। যদিও জড় জগতে আমাদের সুখ-দুঃখের দ্বৈততার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, কিন্তু এই বুদ্ধিমত্তা আমাদেরকে সাহায্য করবে কোনো কর্মফলের আকাঙ্ক্ষা ছাড়াই কাজ করতে। এটি আমাদের আবেগকে সাক্ষী ভাবে তাকানো এবং বশীভূত করার ক্ষমতা।
0 notes
hyperspacebd · 1 year ago
Text
কেন ঈশ্বরের প্রয়োজন নেই?
প্রিন্সিপাল অব কজালিটি: এই ধারণা অনুসারে, মহাবিশ্বের সবকিছুর কারণ আছে। অতএব মহাবিশ্বেরও কারণ আছে। কিছু কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন,  মহাবিশ্বের হয়তো নিজস্ব কারণ আছে অথবা এটি মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে প্রাকৃতিক নিয়মে তৈরি হয়েছে। এছাড়া সকল কারণের আদি কারণ যদি ঈশ্বর হয়, তবে ঈশ্বরেরও কারণ থাকা উচিত। শন ক্যারল বলেন, কার্য-কারণ এনট্রপির সাথে সম্পর্কযুক্ত। এটি ফিজিক্সের আভ্যন্তরীণ কোনো বৈশিষ্ট্য…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
exexcatholic · 1 year ago
Text
ক্যাথলিক ধর্ম সম্পর্কে সত্য
(1) শুধুমাত্র ক্যাথলিক চার্চই খ্রীষ্টের কাছে তার শিকড় খুঁজে পেতে পারে।
(2) ইউক্যারিস্ট - খ্রীষ্টের আসল উপস্থিতি - প্রোটেস্ট্যান্ট গীর্জাগুলিতে পাওয়া যায় না।
(3) অন্যান্য খ্রিস্টানদের থেকে ভিন্ন, ক্যাথলিকদের ঈশ্বরের সঞ্চয় ক্রিয়াকলাপের সম্পূর্ণ পবিত্র ধারণা রয়েছে।
(4) চার্চের ম্যাজিস্ট্রিয়ামের কারণে, ক্যাথলিকদের এই নিশ্চয়তা রয়েছে যে তাদের বিশ্বাসগুলি ঐশ্বরিকভাবে প্রকাশিত সত্য, মানুষের ব্যাখ্যা এবং মতামত নয়।
(5) ক্যাথলিক চার্চ, অন্য যে কোন কিছুর চেয়ে বেশি, ঈশ্বরের মাকে উপযুক্ত সম্মান দেয়।
(6) অন্য যেকোনো খ্রিস্টান ধর্মের চেয়ে বেশি, ক্যাথলিক ধর্ম শাস্ত্রকে গুরুত্ব সহকারে নেয়।
(7) চার্চ টিকে আছে এবং এমনকি প্রায় দুই হাজার বছর ধরে উন্নতি লাভ করেছে, সব ধরনের নিপীড়ন, বিরোধিতা এবং অসুবিধা সত্ত্বেও।
(8) সমস্ত খ্রিস্টান ধর্মের মধ্যে, ক্যাথলিক ধর্মের মানব প্রকৃতির সবচেয়ে সঠিক এবং সম্পূর্ণ উপলব্ধি রয়েছে।
(9) ক্যাথলিক ধর্ম স্বর্গের প্রকৃতিকে অন্য যে কোন ধর্মের চেয়ে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে।
(10) কারণ এটি মূলে রয়েছে, কিন্তু সময় এবং ইতিহাসকেও অতিক্রম করে, চার্চ তার সদস্যদের ঈশ্বরের অপরিবর্তনীয় সত্য আবিষ্কার করতে এবং বেঁচে থাকতে সাহায্য করতে সক্ষম।
উত্স: খ্রিস্টান হ্যাঁ কিন্তু কেন ক্যাথলিক হতে হবে? (ক্যাথলিক উত্তর নিবন্ধ) দ্বারা Fr. জোসেফ এসপার
1 note · View note
quransunnahdawah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Bari Meaning
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QzAllQjxYX8
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
#Al-Bari (The Evolver, The Developer) – Allah’s Name
Al-Bari' or Bari' (Arabic: البارئ ) is one of the names of God (Arabic: Allah) in Islam, meaning "The Originator." Al-Bari' written in Arabic. In Islam, God is the originator who created life and innovated everything out of nothing.
আল বারী অর্থ
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ) ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) নামগুলির মধ্যে একটি, যার অর্থ "প্রবর্তক।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ ) একটি নাম, যার অর্থ "প্রবর্তক।" ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন। আল-বারি' আরবি মূল শব্দ "BR-' থেকে উদ্ভূত, যা শূন্য থেকে কিছু অস্তিত্বে আনার ধারণা প্রকাশ করে।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ " প্রবর্তক ।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারী অর্থ
সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী, নির্মাণকর্তা, বিবর্ধনকারী।
আল্লাহ তায়ালা আল বারী, সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী,
সৃষ্টির নির্মাতা তিনি, আপন হেকমতে নির্মাণকারী।
সৃষ্টির বিবর্ধনকারী আল্লাহ, সৃষ্টি তাঁর অবারিত,
মহা উদ্ভাবনকারী তিনি, উদ্ভাবন করেন রুপায়িত।
ইয়া আল বারী! সকলই সুন্দর, যা তোমার উদ্ভাবিত,
আমার দেহের ভেতর যে প্রাণটি দিয়েছ, তাকেও রেখো উজ্জীবিত।
youtube
youtube
youtube
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Bari Meaning
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QzAllQjxYX8
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
#Al-Bari (The Evolver, The Developer) – Allah’s Name
Al-Bari' or Bari' (Arabic: البارئ ) is one of the names of God (Arabic: Allah) in Islam, meaning "The Originator." Al-Bari' written in Arabic. In Islam, God is the originator who created life and innovated everything out of nothing.
আল বারী অর্থ
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ) ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) নামগুলির মধ্যে একটি, যার অর্থ "প্রবর্তক।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ ) একটি নাম, যার অর্থ "প্রবর্তক।" ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন। আল-বারি' আরবি মূল শব্দ "BR-' থেকে উদ্ভূত, যা শূন্য থেকে কিছু অস্তিত্বে আনার ধারণা প্রকাশ করে।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ " প্রবর্তক ।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারী অর্থ
সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী, নির্মাণকর্তা, বিবর্ধনকারী।
আল্লাহ তায়ালা আল বারী, সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী,
সৃষ্টির নির্মাতা তিনি, আপন হেকমতে নির্মাণকারী।
সৃষ্টির বিবর্ধনকারী আল্লাহ, সৃষ্টি তাঁর অবারিত,
মহা উদ্ভাবনকারী তিনি, উদ্ভাবন করেন রুপায়িত।
ইয়া আল বারী! সকলই সুন্দর, যা তোমার উদ্ভাবিত,
আমার দেহের ভেতর যে প্রাণটি দিয়েছ, তাকেও রেখো উজ্জীবিত।
youtube
youtube
youtube
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
0 notes
ilyforallahswt · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Bari Meaning
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QzAllQjxYX8
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
#Al-Bari (The Evolver, The Developer) – Allah’s Name
Al-Bari' or Bari' (Arabic: البارئ ) is one of the names of God (Arabic: Allah) in Islam, meaning "The Originator." Al-Bari' written in Arabic. In Islam, God is the originator who created life and innovated everything out of nothing.
আল বারী অর্থ
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ) ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) নামগুলির মধ্যে একটি, যার অর্থ "প্রবর্তক।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ ) একটি নাম, যার অর্থ "প্রবর্তক।" ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন। আল-বারি' আরবি মূল শব্দ "BR-' থেকে উদ্ভূত, যা শূন্য থেকে কিছু অস্তিত্বে আনার ধারণা প্রকাশ করে।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ " প্রবর্তক ।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারী অর্থ
সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী, নির্মাণকর্তা, বিবর্ধনকারী।
আল্লাহ তায়ালা আল বারী, সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী,
সৃষ্টির নির্মাতা তিনি, আপন হেকমতে নির্মাণকারী।
সৃষ্টির বিবর্ধনকারী আল্লাহ, সৃষ্টি তাঁর অবারিত,
মহা উদ্ভাবনকারী তিনি, উদ্ভাবন করেন রুপায়িত।
ইয়া আল বারী! সকলই সুন্দর, যা তোমার উদ্ভাবিত,
আমার দেহের ভেতর যে প্রাণটি দিয়েছ, তাকেও রেখো উজ্জীবিত।
youtube
youtube
youtube
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
0 notes
myreligionislam · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Bari Meaning
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QzAllQjxYX8
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
#Al-Bari (The Evolver, The Developer) – Allah’s Name
Al-Bari' or Bari' (Arabic: البارئ ) is one of the names of God (Arabic: Allah) in Islam, meaning "The Originator." Al-Bari' written in Arabic. In Islam, God is the originator who created life and innovated everything out of nothing.
আল বারী অর্থ
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ) ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) নামগুলির মধ্যে একটি, যার অর্থ "প্রবর্তক।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ ) একটি নাম, যার অর্থ "প্রবর্তক।" ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন। আল-বারি' আরবি মূল শব্দ "BR-' থেকে উদ্ভূত, যা শূন্য থেকে কিছু অস্তিত্বে আনার ধারণা প্রকাশ করে।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ " প্রবর্তক ।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারী অর্থ
সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী, নির্মাণকর্তা, বিবর্ধনকারী।
আল্লাহ তায়ালা আল বারী, সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী,
সৃষ্টির নির্মাতা তিনি, আপন হেকমতে নির্মাণকারী।
সৃষ্টির বিবর্ধনকারী আল্লাহ, সৃষ্টি তাঁর অবারিত,
মহা উদ্ভাবনকারী তিনি, উদ্ভাবন করেন রুপায়িত।
ইয়া আল বারী! সকলই সুন্দর, যা তোমার উদ্ভাবিত,
আমার দেহের ভেতর যে প্রাণটি দিয়েছ, তাকেও রেখো উজ্জীবিত।
youtube
youtube
youtube
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
0 notes
mylordisallah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Bari Meaning
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QzAllQjxYX8
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
#Al-Bari (The Evolver, The Developer) – Allah’s Name
Al-Bari' or Bari' (Arabic: البارئ ) is one of the names of God (Arabic: Allah) in Islam, meaning "The Originator." Al-Bari' written in Arabic. In Islam, God is the originator who created life and innovated everything out of nothing.
আল বারী অর্থ
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ) ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) নামগুলির মধ্যে একটি, যার অর্থ "প্রবর্তক।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ ) একটি নাম, যার অর্থ "প্রবর্তক।" ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন। আল-বারি' আরবি মূল শব্দ "BR-' থেকে উদ্ভূত, যা শূন্য থেকে কিছু অস্তিত্বে আনার ধারণা প্রকাশ করে।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ " প্রবর্তক ।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারী অর্থ
সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী, নির্মাণকর্তা, বিবর্ধনকারী।
আল্লাহ তায়ালা আল বারী, সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী,
সৃষ্টির নির্মাতা তিনি, আপন হেকমতে নির্মাণকারী।
সৃষ্টির বিবর্ধনকারী আল্লাহ, সৃষ্টি তাঁর অবারিত,
মহা উদ্ভাবনকারী তিনি, উদ্ভাবন করেন রুপায়িত।
ইয়া আল বারী! সকলই সুন্দর, যা তোমার উদ্ভাবিত,
আমার দেহের ভেতর যে প্রাণটি দিয়েছ, তাকেও রেখো উজ্জীবিত।
youtube
youtube
youtube
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
0 notes
allahisourrabb · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Al Bari Meaning
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QzAllQjxYX8
Al-Bari (The Evolver, The Developer) – Allah’s Name
Al-Bari' or Bari' (Arabic: البارئ ) is one of the names of God (Arabic: Allah) in Islam, meaning "The Originator." Al-Bari' written in Arabic. In Islam, God is the originator who created life and innovated everything out of nothing.
আল বারী অর্থ
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ) ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) নামগুলির মধ্যে একটি, যার অর্থ "প্রবর্তক।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ ) একটি নাম, যার অর্থ "প্রবর্তক।" ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন। আল-বারি' আরবি মূল শব্দ "BR-' থেকে উদ্ভূত, যা শূন্য থেকে কিছু অস্তিত্বে আনার ধারণা প্রকাশ করে।
আল বারি অর্থ কি?
আল-বারী' বা বারী' (আরবি: البارئ ) হল ইসলামে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ " প্রবর্তক ।" আরবি ভাষায় লেখা আল-বারী। ইসলামে, ঈশ্বর হলেন প্রবর্তক যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন এবং সবকিছুকে শূন্য থেকে উদ্ভাবন করেছেন।
আল বারী অর্থ
সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী, নির্মাণকর্তা, বিবর্ধনকারী।
আল্লাহ তায়ালা আল বারী, সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী,
সৃষ্টির নির্মাতা তিনি, আপন হেকমতে নির্মাণকারী।
সৃষ্টির বিবর্ধনকারী আল্লাহ, সৃষ্টি তাঁর অবারিত,
মহা উদ্ভাবনকারী তিনি, উদ্ভাবন করেন রুপায়িত।
ইয়া আল বারী! সকলই সুন্দর, যা তোমার উদ্ভাবিত,
আমার দেহের ভেতর যে প্রাণটি দিয়েছ, তাকেও রেখো উজ্জীবিত।
youtube
youtube
youtube
youtube
Al Bari Meaning
আল বারী অর্থ
0 notes