#আল্লাহুম্মা আমীন
Explore tagged Tumblr posts
shameemsayedee · 9 months ago
Text
Tumblr media
#শোক_জ্ঞাপন
দক্ষিন বাংলার কৃতিসন্তান, উস্তাজুল আসাতিজা, ইসলাকি স্কলার শায়েখ আল্লামা ডঃ মুনাওয়ার হোসাইন মাদানী হুজুর মহান মা'বুদের জিম্মায় দুনিয়ার সংক্ষিপ্ত সফর সমাপ্ত করেছেন,
إِنَّا لِلَّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ
‎কুরআনের পাখি আল্লামা সাঈদীর অত্যান্ত স্নেহভাজন, হাজারো আলেমের ওস্তাদ, উস্তাজুল আসাতিজা আমার ভালোবাসার মানুষ ছিলেন । আমি খুলনা গেলে মাঝেমাঝেই তার সাথে দেখা করতে যেতাম ।
ব্যক্তিজীবনে ছাত্র-শিক্ষক, আত্মীয়-স্বজন, শুভানুধ্যায়ী, পরিচিতজনদের কাছে তিনি ছিলেন হক্বের উপদেশদাতা , ইকামাতে দ্বীনের রাহবার, আমলে, আখলাকে, আদবে, সাহসে, সবরে সকলের কাছে অনুকরণীয় উত্তম আদর্শবান শিক্ষক। তিনি ছিলেন ইসলামিক স্কলার, দক্ষিণ বাংলার ইলমের উজ্জ্বল নক্ষত্র ।
সাথে তার অত্যান্ত ঘনিষ্ঠতা ছিলো । আব্বা তাকে স্নেহ করতেন । আমাকেও চাচা খুব ভালবাসতেন, প্রায়ই ফোন করে আমাকে ঝিনাইদাহ যেতে অনুরোধ করতেন । এইতো কয়েকদিন আগে শীতের পিঠা খাওয়ার দাওয়াত দিয়েছিলেন । তার সাথে শেষ দেখা আর হলো না ।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি । শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই ।
রাব্বি কারিমের সাথে তাঁর এই মুলাকাত, রাহমাহ ও মাগফিরাহ এবং তাঁর নেক আমলসমূহের উপরে সীমাহীন বারাকাহ মণ্ডিত করুন ।
মহান মা'বুদ তাঁকে আবরার গোলামদের মধ্যে শামিল করুন এবং জান্নাতুল ফিরদাউসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন, আল্লাহুম্মা আমীন ।
শামীম সাঈদী
#everyone #followers #friends #fypシ゚ #yourpage
0 notes
aminul7912 · 2 years ago
Text
রজব মাসের মধ্যে দিয়ে রমাদ্বান মাস এর প্রস্তুতি শুরু হয়,
হাদিস শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ হয়েছে,
হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি রজব মাসের চাঁদ দেখামাত্র এই দোয়া করতেন,
اَللهُمًّ بَارِكْ لَنَا فِىْ رَجَبَ وَ شَعْبَانَ وَ بَالِّغْنَا رَمَضَانَ
""(আল্লাহুম্মা বারিকলানা ফী রজাবা ও শাবান ওয়া বাল্লিগনা রমাদ্বান)
অর্থ:আয় আল্লাহপাক রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং রমাদ্বান মাস পর্যন্ত পৌছার তওফিক দিন।(হিলইয়াতুল আউলিয়া,তবাকাতুল আছফিয়া,মীযানুল ইতিদাল)
হাদিস শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ হয়েছে,
"রজব হচ্ছে বীজ বপনের মাস,
শাবান ��চ্ছে পানি সেচ করার মাস,
এবং রমাদ্বান শরীফ হচ্ছে ফসল কাটার মাস।
যে ব্যাক্তি রজব মাসে ইবাদত বন্দেগীর বীজ বপন করবেনা এবং শাবা মাসে চোকের পানি দ্বারা তাতে পানি সেচ করবেনা, সে কি করে রমাদ্বান শরীফে সেই ফসল কাটার আশা করতে পারে।অর্থাৎ সে ব্যাক্তির পক্ষে হাক্বীকীভাবে রমাদ্বান শরীফ এর রহমত, বরকত,সাকীনা,মাগফিরাত ও নাজাত লাভ করা সম্ভব হবে না।
অতএব, এই মাস আসা মাত্রই প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব হলো নিজের বদ আক্বীদা আমল তথা কুফরী আক্বীদা ও আমল থেকে খালিছভাবে তওবা ইস্তেগফার করে সঠিক আক্বীদা আমলে নিয়োজিত হয়ে যাওয়া।
কারন আক্বীদা আমল শুদ্ব না হলে যে বা যতই আমল করা হোক না কেন তা আল্লাহপাক উনার নিকট গ্রহন যোগ্য হবে না।
মহান আল্লাহপাক তিনি আমাদের সবাইকে এই সম্মানীত মাস উনার নিয়ামত হাসিল করার তৌফিক দান করুন। আমীন
#90DaysMahfil
#সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ
বিস্তারিত sm40.com
Tumblr media Tumblr media
0 notes
khutbahs · 5 years ago
Link
সূরা ইখলাস এর ফজিলত শুনে কলিজা ঠান্ডা | আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ
هُوَ اللّٰهُ أَحَدٌ ﴿١﴾ اللّٰهُ الصَّمَدُ ﴿٢﴾ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُوْلَدْ ﴿٣﴾ وَلَمْ يَكُنْ لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ 
 ক্বুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লাহুস্ সামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।
#সূরা ইখলাস এর ফজিলত শুনে কলিজা ঠান্ডা | আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ#সূরা ইখলাস এর ফজিলত#আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ#আল্লাহ্ তায়লা আমাদের কে সঠিক নিয়মে চলার তৌফিক দান করুন।#আল্লাহুম্মা আমীন#Alhamdulillah subahanallah Allahhuakber.#জাজাকাল্লাহ খাইরান#আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন#সূরা আল ইখলাস#ঙ্কোর আন বুঝুন#কোর আন#্সুরাহ১১২#Surah Al Ikhlas#Quran#Quran112#Benifits of Surah Al Ikhlas#Allah Amarder ke 4 Kulu Besi Besi  Pribar Tawfiq Dan krook#সকল প্রশংসা পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিন 'র জন্যই যিনি সকল সর্বোত্তমের ওপর প#আল্লাহ্‌ অমুখাপেক্ষী আল্লাহ্‌ সর্বোচ্চ আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিন.#আস সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু.#Education#Bangla Lecture#আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ বাংলাদেশ এর জন্য মহান আল্লাহ নিকট হতে উত্তম দান।#هُوَ اللّٰهُ أَحَدٌ ﴿١﴾ اللّٰهُ الصَّمَدُ ﴿٢﴾ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُوْلَدْ ﴿٣﴾ وَلَمْ يَكُنْ لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ ক্বুল হুওয়া#ক্বুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লাহুস্ সামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফু#আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু
0 notes
engineersdiary · 4 years ago
Photo
Tumblr media
* শোক সংবাদ * গভীর শোক ও বেদনা নিয়ে জানাচ্ছি, জনাব প্রকৌশলী আব্দুল মতিন (৭২), গত ১৬ অগাস্ট ২০২০ রোববার সন্ধ্যা আনুমানিক ৭ টায় ঢাকা'র এএমজেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজি'উন। তিনি ফুসফুসের সংক্রমণে ভুগছিলেন। 😥 প্রকৌশলী আব্দুল মতিন, তৎকালীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, রাজশাহী (বর্তমানে রুয়েট)'র ১ম ব্যাচ '৬৪ সিরিজ যন্ত্রকৌশলের শিক্ষার্থী ছিলেন। স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পরে ১৯৬৯ সালে তৎকালীন ওয়াপদা'র বিদ্যুত দপ্তরে (বর্তমানে বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ড এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড- দুটো আলাদা সংস্থা) সহকারী প্রকৌশলী পদে যোগ দেন। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ডের মেম্বার (জেনারেশন) পদ থেকে অবসরপ্রাপ্ত হোন। বর্তমানে ঢাকা'র মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডস্থ নিজ বাসভবনের বাসিন্দা আব্দুল মতিনের আদিনিবাস নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার রামগোবিন্দের গাঁও গ্রামে। মরহুম আনসর আলী সরদার ও আমীরুন্নেসা'র ৭ সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন একমাত্র পুত্রসন্তান, ভাইবোনদের মধ্যে ৫ম। তিনি সোনারগাঁও উপজেলার হোসেনপুর হাইস্কুল প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী পরিষদে দীর্ঘদিন ধরে প্রেসিডেন্ট। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৪ কন্যাসন্তান-জামাতা ও নাতী-নাতনীসহ অগণিত শুভানুধ্যায়ী ও বন্ধুবান্ধব রেখে গেছেন। ১৭ অগাস্ট ২০২০ সোমবার সকাল সোয়া ৯টায় হোসেনপুর হাইস্কুল মাঠে তাঁর নামাজে জানাজার পর তাঁকে স্কুলসংলগ্ন হোসেনপুর সাতগ্রাম কবরস্থানে সমাহিত করা হয়। পরম দয়াবান মহান আল্লাহ্পাক তাঁর পরিবারকে স্বজন হারানোর এ শোক কাটিয়ে ওঠার তৌফিক দান করুন, তাঁর কবরকে জান্নাতের ��াগান করে দিয়ে শেষবিচা��ের দিন তাঁকে জান্নাতে স্থান দিন, আল্লাহুম্মা আমীন। ❤ https://www.instagram.com/p/CEBLgA6nymF/?igshid=11jkxbk5cwp7d
0 notes
wahdashop-blog · 5 years ago
Photo
Tumblr media
ওয়াহ'দা পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা। تقبل الله منا ومنكم - তাকাব্বাল আল্লাহুম্মা মিন্নী ওয়া মিনকুম - আল্লাহ আমাদের এবং আপনাদের সকল নেক আমল গুলো কবুল করুন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের আমলগুলো কবুল করে নিক, ভুলগুলো ক্ষমা করে দিক, আগামী রমাদ্বানে আমাদের পৌঁছে দিক ও আরও যথাযথভাবে সে রমাদ্বান কাটানোর তৌফিক আমাদের দিক, আমীন। আল্লাহ তুমি আমাদের সিয়াম - কিয়াম - দান - তেলোয়াত- দুআ কবুল করে নিন। ঈদ মুবারাক। #Eid2020 #Wahda_Shop #Wahda_Family #Wahda_Network https://www.instagram.com/p/CAmZ9vrBUNn/?igshid=1j6yi7k3g3p8x
0 notes
dailynobobarta · 4 years ago
Text
মহররম মাসের ফজিলত!
New Post has been published on https://is.gd/WOyoFH
মহররম মাসের ফজিলত!
মহররম হিজরি বছরের প্রথম মাস। এ মাসে আল্লাহ তাআলার নিকট প্রতিটি মুসলমানের একমাত্র চাওয়া-পাওয়া হলো তিনি যেন মুসলিম উম্মাহকে বছরজুড়ে রহমত বরকত ও কল্যাণ দ্বারা ঢেকে দেন। এ মাসে রোজা রাখা বিশ্বনবি হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুমহান আদর্শ। হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী মহররমের ফজিলত তুলে ধরা হলো। আশুরার রোজা সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় এসে দেখলেন ইহুদিরা আশুরার দিন রোজা রাখছেন। তখন রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমরা তো তাদের অপেক্ষা হজরত মূসা আলাইহিস সালাম এর অনুসরণের অধিক যোগ্য। এরপর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও এদিনে রোজা রাখলেন এবং অন্যদের ও রোজা রাখার নির্দেশ দিলেন। -বোখারি শরিফ, ১ম খ-, পৃ. ২৫৮ :: ৩ টি রোজা ইহুদি ও খ্রিস্টানরা এ দিবসের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে রোজা রাখে। তাই অন্য এক হাদিসে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মহররমের ১০ তারিখের রোজার সঙ্গে ৯ অথবা ১১ তারিখকে মিলিয়ে রোজা রাখতে বলেছেন। একদিন রোজা রাখা মাকরুহ। -ফাতাওয়ায়ে শামী, ৩য় খ-, পৃ. ৩৩৫ :: আশুরার ফজিলত ইমাম বায়হাকী রহ. তাঁর শোআবুল ঈমান গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন, যে ব্যক্তি খালেছ মনে উদার হস্তে আশুরার দিন দান-খয়রাত করবে, আল্লাহ পাক সারা বছর তার রুজি-রোজগারে বরকত দান করেন। হজরত ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, ‘আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আশুরার দিন এবং রমজান মাসে যেভাবে তার সঙ্গে রোজা রাখতে দেখেছি, অন্য কোনো সময় দেখিনি’। (বুখারি, মুসলিম) হজরত আবু কাতাদাহ আল-আনসারী রা. থেকে বর্ণিত, নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আশুরার রোজা সম্পর্কে জিজ্ঞেস কর��� হলে তিনি ইরশাদ করেন, এ রোজার মাধ্যমে বিগত এক বছরের গুনাহ মাফ হয়। (ইবনে মাজাহ, মুসলিম শরিফ)। নবী করিম সা. ইরশাদ করেন, ‘রমজানের পর যদি তুমি রোজা রাখতে চাও, তবে মহররম মাসে রোজা রাখ। কারণ এটি আল্লাহর মাস। এ মাসে এমন একটি দিন আছে, যে দিনে আল্লাহতায়ালা একটি জাতির তাওবা কবুল করেছেন এবং ভবিষ্যতেও অন্যান্য জাতির তাওবা কবুল করবেন।’ (জামে তিরমিজি ১/১৫৭)। উপরোল্লিখিত ঘটনা ও হাদিসগুলো পড়লেই বোঝা যায় এ মাস কত গুরুত্বপূর্ণ। আশুরার দিন কত ফজিলত ও বরকতময়। একই সঙ্গে এ মাসের তিনটি রোজার (৯.১০.১১ তারিখে) মধ্যে আল্লাহ কত ফজিলত রেখেছেন। আল্লাহ সবাইকে বিষয়গুলোর ওপর আমল করার তৌফিক দান করুন আল্লাহুম্মা আমীন। মহররম হিজরি বর্ষের প্রথম মাস। নানা কারণে মাসটি অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। এমাসের ১০ তারিখ হলো পবিত্র আশুরা। এ দিনের সঙ্গে আছে পৃথিবী সূচনালঘ্নের বহু ইতিহাস ও ঘটনাবলি। যে কারণে মহররমকে আরবি মাসের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাস ধরা হয়। আসুন জেনে নেই এ মাসে গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটনা ঘটেছে। ১) এ মাসে আশুরার দিন তথা ১০ তারিখে হজরত আদম আ. এর তওবা কবুল হয়েছে। বর্ণিত আছে, তিনি দীর্ঘ ৩০০ বছর কান্নার পর আশুরার দিকে তার তওবা কবুল হয়। ২) হজরত নূহ আ. এর জাহাজ মহাপ্লাবন থেকে মুক্তি পায়। প্লাবন শেষে জাহাজটি জুদি পাহাড়ে (বর্তমানে আরারাত পর্বতশ্রেণী) এসে স্থির হয়। ৩) এ দিনে হজরত মূসা আ. ও বনি ইসরাইল ফেরাউনের অত্যাচার থেকে মুক্ত হন এবং ফেরাউন ও তার অনুচরবর্গ লোহিত সাগরে নিমজ্জিত হয়। ৪) এ দিনে হজরত ইউনুস আ. মাছের পেট থেকে মুক্তি পান। ৫) এ দিনে হজরত ঈসা আ. জন্মগ্রহণ করেন এবং এ দিনেই তাকে আকাশে উঠিয়ে নেওয়া হয়। ৬) আশুরার দিন পূর্ববর্তী আম্বিয়ায়ে কেরাম আ.ও রোজা রাখতেন। ৭) রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে উম্মতে মুহাম্মদির ওপর আশুরার রোজা ফরজ ছিল। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার পর আশুরার রোজা নফল রোজায় পরিণত হয়। ৮) আরশ, কুরসী, আসমান-জমিন, চন্দ্রসূর্য, তারকা, বেহেশত এ দিনেই সৃষ্টি করা হয়েছে। ৯) এ দিনেই সর্বপ্রথম আসমান থেকে যমিনে বৃষ্টিপাত হয়েছিল। ১০) হযরত ঈসা আ. এ দিনেই পৃথিবীতে এসেছিলেন। এ দিনেই তাকে আসমানে তুলে নেয়া হয়েছিল। ১১) হযরত ইবরাহিম আ. এ দিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন। নমরুদের অগ্নিকু- থেকে তিনি এ দিনেই মুক্তিলাভ করেছিলেন। ১২) এই দিনেই হযরত সোলাইমান আলাইহিস সালাম কে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন বাদশাহী দেয়া হয়েছিল। ১৩) এই দিনেই হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম তাঁর চোখের দৃষ্টি ফিরে পেয়েছিলেন। ১৪) এ দিনেই হযরত রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রাণপ্রিয় দৌহি��্র, বেহেশতি যুবকদের সরদার হযরত ইমাম হোসেইন রা. শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করেন। ইয়া আল্লাহ মহররম মাসের ফজিলতের উসিলায় আমাদের সকলের গুনাহ গুলো মাপ করুন আল্লাহুম্মা আমিন। লেখকঃ হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী ছাহেব বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ লেখক ও গবেষক।
0 notes
shakilahmed69 · 6 years ago
Text
#অত্যন্ত_সহজ_একটি_আমল  🍁🌿🍁🌿🍁🌿🍁🌿🍁🌿🍁🌿🍁🌿🍁🌿
                "   যা করলে অতীতের সমস্ত                        পাপ ক্ষমা করা হয়  "                            (সুবহানাল্লাহ) সাহল ইবনু মু'আয ইবনু আনাস (রহঃ) হতে তার পিতার সনদে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
যে ব্যক্তি কাপড় পড়ার সময় এই দু‘আ পড়বে-
اَلْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي كَسَانِي هَذَا ��لثَّوْبَ وَرَزَقَنِيهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِنِّي، وَلَا قُوَّةٍ
‘আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী কাসানী হা-যাছ্‌ছাওবা ওয়া রাযাক্বানীহি মিন গাইরি হাওলিম মিন্নী ওয়ালা ক্বুউওয়াহ’।
(অর্থাৎ, সেই আল্লাহর যাবতীয় প্রসংসা যিনি আমাকে এটা পড়ালেন এবং জীবিকা দান করলেন, আমার কোন চেষ্টা ও সামর্থ্য ছাড়াই)
#সে_ব্যক্তির_পূর্বের_সমস্ত_পাপ_মোচন_করে_দেওয়া_হবে”। [আবূ দাঊদ ৪০২৩] ------------------------------------------------------------------- বইঃ পাপ, তার শাস্তি ও মুক্তির উপায়; পৃষ্ঠাঃ ৪১৪-৪১৬ লেখকঃ শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী আল-মাদানী
আল্লাহ আমাদের উক্ত আমলটি করার তৌফিক দান করুন। (আল্লাহুম্মা আমীন)
0 notes
shakilhossain69bd · 6 years ago
Text
কাউকে "Thank you" বলার পরিবর্তে "জাযাকাল্লাহু খাইরান" বলা।
★★★★★★★★★★★★★★★ ★★★★★ আপনি কি জানেন?  ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠّٓﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ (জাযাকাল্লাহু খাইরান)-এর অর্থ
আপনি যখন কাউকে ভাল, সুন্দর বা তার পছন্দসই কোন কাজ উপহার দেন তখন হয়ত অনেক মানুষই আপনাকে বলে থাকেন, "জাযাকাল্লাহু খাইরান"। বা, আমি-আপনিও বলে থাকি কখনো কখনো। কিন্তু আমরা কি জানি যে এই বাক্যটির অর্থ কি? আসুন, জেনে নেই বাক্যটির অর্থ। এর বেশ সুন্দর কয়েকটি অর্থ রয়েছে। . ১। ﺧﻴﺮ ( খাইর) শব্দটি সে সমস্ত বিষয়কে বুঝায় যা আল্লাহর নিকট প্রিয়। তাই "খাইর" শব্দের মাধ্যমে সবরকমের কল্যাণ কামনা করা হয়। . ২। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ আপনাকে জান্নাত এবং জান্নাতে তাঁর দিদার দ্বারা সৌভাগ্যবান করুন। . ৩। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ আপনাকে কাফিরদের স্থান জাহান্নাম থেকে হেফাজত করুন। . ৪। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ যেন আপনাকে সিরাতে মুস্তাক্বিম তথা সরল পথে পরিচালিত করেন। . ৫। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ যেন আপনার উপর কোন অভিশপ্ত শয়তানকে চাপিয়ে না দেন। . ৬। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ যেন আপনার রিজিকের মধ্যে বরকত দান করেন। . ৭। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ শেষ দিবস পর্যন্ত আল্লাহ যেন আপনাকে মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহারকারী করেন। . ৮। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ যেন আপনাকে রাসূলের সুন্নাতের অনুসারী করেন। . ৯। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" অর্থঃ আল্লাহ আপনাকে নেক সন্তান দান করুন। . ১০। "জাযাকাল্লাহু খাইরান" আল্লাহ আপনাকে সবরকম কল্যাণ দান করুন। . এর আরো অসংখ্য অর্থ রয়েছে। কেননা খাইর ( ﺧﻴﺮ ) আল্লাহর নিকট অগণিত। যা গণনা করা অসম্ভব। তবে আমরা বাক্যটির শাব্দিক অর্থ করি, "আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন" বলে। ﻋﻦ ﺃﺳﺎﻣﺔ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ : ‏( ﻣَﻦْ ﺻُﻨِﻊَ ﺇِﻟَﻴْﻪِ ﻣَﻌْﺮُﻭﻑٌ ﻓَﻘَﺎﻝَ ﻟِﻔَﺎﻋِﻠِﻪِ : ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ . ﻓَﻘَﺪْ ﺃَﺑْﻠَ��َ ﻓِﻲ ﺍﻟﺜَّﻨَﺎﺀِ ‏) . ﺭﻭﺍﻩ " ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ " ﻭﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻓﻲ " ﺍﻟﺴﻨﻦ ﺍﻟﻜﺒﺮﻯ " অর্থঃ হযরত উসামা বিন যায়েদ (রাযি.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কারো প্রতি কৃতজ্ঞতার আচরণ করা হলো তাই সে ব্যক্তি আচরণকারীকে "জাযাকাল্লাহু খাইরান" বলল, তাহলে সে তার যথাযোগ্য প্রশংসা করল। . . ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ " ﺇِﺫَﺍ ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞُ ﻟِﺄَﺧِﻴﻪِ : ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ، ﻓَﻘَﺪْ ﺃَﺑْﻠَﻎَ ﻓِﻲ ﺍﻟﺜَّﻨَﺎﺀِ " অর্থঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাযি.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লাম বলেছেন, কেউ যখন তার ভাইকে বলে, "জাযাকাল্লাহু খাইরান" তাহলে সে তার ভূয়সী প্রশংসা করল। . . ﻗﺎﻝ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ : ﻟَﻮْ ﻳَﻌْﻠَﻢُ ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ ﻣَﺎ ﻟَﻪُ ﻓِﻲ ﻗَﻮْﻟِﻪِ ﻟِﺄَﺧِﻴﻪِ : ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ، ﻟَﺄَﻛْﺜَﺮَ ﻣِﻨْﻬَﺎ ﺑَﻌْﻀُﻜُﻢْ ﻟِﺒَﻌْﺾٍ . ‏( ﺍﻟﻤﺼﻨﻒ ﻻﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺷﻴﺒﺔ ) হযরত ঊমর (রাযি.) বলেন, তোমাদের কারো যদি জানা থাকত যে, তার অপর ভাইকে "জাযাকাল্লাহু খাইরান" বলার মধ্যে তার জন্য কি রয়েছে! তাহলে তোমরা একে অপরের জন্য তা বেশি করে বলতে। উসামা ইবনু যাইদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কাউকে অনুগ্রহ করা হলে সে যদি অনুগ্রহকারীকে বলে, (জাযাকাল্লাহু খাইরান) “তোমাকে আল্লাহ্ তা‘আলা কল্যাণকর প্রতিদান দিন” তবে সে উপযুক্ত ও পরিপূর্ণ প্রশংসা করল। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৩৫ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস . . আসুন Tanks, Thank You ইত্যাদির পরিবর্তে আমরা পরস্পরে "জাযাকাল্লাহু খাইরান"-এর বিনিময় করি। আশা করি, পেছন থেকে ফেরেশতারাও অন্যের জন্য দুয়া করার কারণে আমাদের জন্যও আল্লাহর কাছে দুয়া করবেন এই বলে যে - " তোমার জন্যও একই।" আল্লাহুম্মা, আমীন।
0 notes
israfil625 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রাইজ বন্ডের লটারির টাকা হালাল নাকি হারাম? উত্তর:প্রাইজ বন্ড সম্পর্কে ইসলামের বিধান সম্পর্কে জানার জন্য সর্বপ্রথম জানা প্রয়োজন প্রাইজ বন্ড কি? 💷 💵 *প্রাইজ বন্ড কি?* বাংলাদেশ সরকার বর্তমানে ১০০ টাকা দরে প্রাইজ বন্ড নামক এক প্রকার ‘কাগুজে মুদ্রা’ বিক্রয় করে। আর জন���ণ যার যত খুশি সেগুলো ক্রয় করে। তারপর সরকার কর্তৃক প্রায় তিন মাস পরপর পর বছরে ৪বার এগুলোর উপর লটারি ড্র করে এবং বিজয়ীদেরকে প্রায় ৬ লাখ, ৩ লাখ, ১ লাখ, ৫০ হাজার, ১০ হাজার ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেয়া হয়। মানুষ মূলত: এ সব পুরষ্কার পাওয়ার লোভে এ সব ক্রয় করে থাকে। উল্লেখ্য যে, লটারীতে বিজয়ী হোক অথবা না হোক প্রাইজবন্ডধারীরা যে কোন সময় সরকারি ব্যাংক, বানিজ্যিক ব্যাংক, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সঞ্চয় ব্যুরো অফিস অথবা পোস্ট অফিসের মাধ্যমে প্রাইজ বন্ড ভাঙ্গিয়ে তার সমপরিমাণ টাকা উঠিয়ে নিতে পারবে। অর্থাৎ সকলেই তাদের মূল টাকা ফেরত পাবে। 💰*শরীয়তের দৃষ্টি প্রাইজ বন্ড এর লটারী হারাম কেন?*❓ আমরা উপরের আলোচনা থেকে বুঝলাম, প্রাইজ বন্ড সরকার কর্তৃক সাধারণ জনগণ থেকে ঋণ দেয়ার একটি সিস্টেম। মানুষ সেগুলো ক্রয় করার মাধ্যমে মূলত: সরকারকে ঋণ দেয়। সরকার আবার সেগুলো তাদের নিকট থেকে ক্রয় করে ঋণ পরিশোধ করে। এই ঋণ লেনদেন প্রক্রিয়ার মাঝখানে লটারির মাধ্যমে কতিপয় মানুষকে পুরষ্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কারটাই রিবা বা সুদ। কেননা, ইসলামের দৃষ্টিতে ঋণের কারণে যদি অতিরিক্ত কিছু ফায়দা দেয়া হয় তাহলে সেটাই সুদ। আর ইসলামে সুদ ভয়াবহ অপরাধ। সুতরাং আমরা এ সিদ্ধান্তে উপণিত হতে পারি যে, প্রাইজবন্ড এর লটারী সিস্টেমটা একটি হারাম সিস্টেম। সুতরাং এতে অংশ গ্রহণ করা বৈধ নয়। অন্যথায় সুদের সাথে জড়িত হওয়ার কারণে গুনাহগার হতে হবে। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন। আল্লাহুম্মা আমীন। هذا ما أري والله أعلم بالصواب ----------------------- উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সৌদি আরব।
0 notes
khutbahs · 3 years ago
Photo
Tumblr media
আল্লাহ্‌কে জানব কীভাবে?
আসমা উল হুসনা দিয়ে আল্লাহকে জানুন
আল্লাহ তাআলা সকল পূর্ণাঙ্গ গুণাবলিতে গুণান্বিত এবং সকল অপূর্ণাঙ্গ গুণাবলি থেকে পবিত্র। তিনি এ ক্ষেত্রে অদ্বিতীয় এবং অতুলনীয়। আল্লাহ কুরআনে বলেন:  (হে নবী আপনি) বলুনঃ তোমরা আল্লাহ বলে আহবান করো কিংবা রহমান বলে, যে নামেই তোমরা আহবান করো না কেন, সব সুন্দর নাম তাঁরই। (সূরা বনী ইসরাঈল-১১০) আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সব উত্তম নাম। কাজেই সে নাম ধরেই তাঁকে ডাকো। আর তাদেরকে বর্জন করো, যারা তাঁর নামের ব্যাপারে বাঁকা পথে চলে। নিজেদের কৃতকর্মের ফল শীঘ্রই তারা পাবে।সূরা আ'রাফ ১৮০। আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলার নিরানব্বই-এক কম একশ’টি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারী, মুসলিম)। আল্লাহর নাম ৯৯ সংখ্যায় সীমাবদ্ধ নয়। এই ৯৯টি নাম ছাড়াও আল্লাহর আরো অনেকগুলি নাম কুরআন ও হাদিসে উল্লেখ আছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কুরআন ও হাদিসের মাধ্যমে তাঁর নিজের যেসমস্ত সুন্দরতম নাম ও গুণাবলী সমূহ শিক্ষা দিয়েছেন সেগুলো ভালোভাবে বুঝার ও তাঁর উপর দৃঢ়ভাবে ঈমান আনার তাওফীক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।
https://www.youtube.com/watch?v=jJ0agkiklcE
https://www.youtube.com/watch?v=Bn8KuN_aCfc
https://www.youtube.com/watch?v=jab3SOwEI_Y
https://www.youtube.com/watch?v=MBsEmFlnOYk&list=PLWAL8l5x76w36CFQUh-GlpZOJnWF7hSuy
https://www.youtube.com/watch?v=ZmgttxgmCWY
https://www.youtube.com/watch?v=OvWDrK-aYCc
https://www.youtube.com/watch?v=AdWzJ7sli_k
0 notes
emraan128-blog · 6 years ago
Video
ইয়া আল্লাহ্‌ আমার জীবন মরণ তোমার হাতে... আমার সকল ভালো মন্দ তোমার হাতে ❤ ইয়া আল্লাহ্‌ আমার ভাই বোনদের সকল সুখ শান্তিও তোমার হাতে... ইয়া আল্লাহ্‌ এদের তুমি হায়েনাদের হাতে মরণ দিওনা। এদের শহীদি মরণ দিও। মরণ দিতেই যদি হয় এদের বাংলাদেশের বুক থেকে নির্মূল করে মরণ দাও। ইয়া আল্লাহ্‌ মসনদে এক ফেরাউন বসে আছে তাকে তুমি ধংস করো, ধ্বংস করো তার শক্তি, লজ্জাজনক পরাজয় চাই এই ফেরাউনের যেভাবে তুমি যুগে যুগে অনেক শক্তিশালী শাসকদের লজ্জাজনক পরাজয় দিয়েছিলে... ইয়া আল্লাহ্‌ বাংলাদেশে সুশাসন দাও যেখানে থাকবেনা ধর্ম বিদ্বেষ আর হানাহানি। আল্লাহুম্মা আমীন 😢
0 notes
sylhetnews-blog · 6 years ago
Text
সৌভাগ্য আর পূণ্যের রজনী,লাইলাতুল কদর
http://www.surmatimes.com/?p=77860 সুরমা টাইমস ডেস্ক ::     রোজার শেষ ১০ দিন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের কাছে অধিক গুরুত্ব হলো লাইলাতুল কদর। লাইলাতুল কদরের রজনীকে বলা হয়ে থাকে হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ রাত। এক কথায় বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। এ রাতে মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ‘কদর’ নামে স্বতন্ত্র একখানা সুরা নাজিল করেন। ফলে এ রাত গুরুত্ব ও তাৎপর্যের দিক থেকে বছরের অন্যান্য রাতের চেয়ে শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে। বছরের বারো মাসের মধ্যে যেমন শ্রেষ্ঠ মাস, তেমনি রমজানের একটি রাত ‘লাইলাতুল কদর’ রমজানের অন্যান্য রাতের চেয়ে মর্যাদাপূর্ণ। সুরা কদরে বর্ণিত লাইলাতুল কদরের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো : ১. এ রাতে আল-কুরআনুল কারীম অবর্তীর্ণ হয়েছে। ২. এ রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। ৩. এ রাতে হযরত জিবরাঈল (আঃ) এক দল ফেরেশতাসহ জমিনে অবতরন করেন। তারা ওইসব লোকদের জন্য দোয়া করতে থাকেন, যারা রাতজেগে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকেন। ৪. এ রাতটি ভাগ্য রজনী। লাইলাতুল কদর কোরআন নাজিলের রাত। কোরআন নাজিলের কারণেই এ রাতের মর্যাদা এত বেশি। যেমন রমজানে কোরআন নাজিল হওয়া��� রমজানের মর্যাদা অন্যসব মাসের চেয়ে বেশি। লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। লাইলাতুল কদর নবীজি (সা.) এর উম্মদের জন্য আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এক বিশেষ করুণা। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা আমার উম্মতকে লাইলাতুল কদর দিয়েছেন। যা পূর্বেকার কোনো উম্মতকে দেওয়া হয়নি। (কানযুল উম্মাল : ৮/৫৩৬)। লইলাতুল কদরের মাধ্যমে কম হায়াত পেয়েও বেশি হায়াত পাওয়া পূর্বেকার উম্মতের চেয়ে বেশি সওয়াবের অধিকারী হবে এ উম্মত। ইমাম মালেক (রহ.) বলেন, রাসুলুল্লাহকে (সা.) পূর্ববর্তী উম্মতদের বয়স দেখানো হয়েছে যতটুকু আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক নির্ধারিত ছিল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজের উম্মতের বয়সকে কম মনে করলেন। তিনি ভাবলেন, আমার উম্মত এই অল্প সময়ে পূর্বেকার উম্মতদের মতো আমল করতে পারবে না। তখনই আল্লাহ তায়ালা নবীজি (সা.) প্রতি সুরা কদর নাজিল করলেন। যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। (মুআত্তা ইমাম মালেক : ২৬০)। হাজার মাস হলো ৮৩ বছর ৪ মাস। সুতরাং যে ব্যক্তি একটি লাইলাতুর কদর পেল এবং এ রাতে ইবাদত করতে পারল সে অন্য উম্মতদের ৮৩ বছরেরও বেশি সময়ের ইবাদতের চেয়ে বেশি সওয়াব লাভ করল। মুজাহিদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বনি ইসরাইলের এক আবেদের (ইবাদতকারী) কথা বর্ণনা করলেন। যে সারারাত ইবাদতে লিপ্ত থাকত। সকাল হলেই আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য বের হতো। এবাবে এক হাজার মাস ইবাদতে কাটিয়ে দিল। নবীজির এ কথা শুনে মুসলমানরা বিস্মিত হলো। আল্লাহ তায়ালা সুরা কদর নাজিল করে জানিয়ে দিলেন যে, লাইলাতুল কদরের ইবাদত সওয়াবের দিক থেকে বনি ইসরাইলের ওই ব্যক্তির হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও উত্তম। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১৮/২২২)। এ তো একটি লাইলাতুল কদর প্রাপ্তির সওয়াব। কেউ যদি জীবনে ৫০ বার লাইলাতুল কদর পাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন তাহলে তিনি অন্য উম্মতদের ৪ হাজার ১৬৬ বছর ইবাদতের সমান সওয়াব লাভ কববেন। এ রাতে হজরত জিবরাঈল (আ.) একদল ফেরেশতাসহ জমিনে নেমে আসেন। নবীজি (সা.) বলেন, যখন লাইলাতুল ক্বদর উপস্থিত হয়, তখন হযরত জিবরাঈল আমীন একদল ফেরেশতাসহ পৃথিবীতে নেমে আসেন। তাদের সাথে সবুজ রঙের একটা ঝান্ডা থাকে যা কা’বা শরীফের উপর উড্ডীন করে দিয়ে ফেরেশতাগণ পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়েন এবং আল্লাহর বান্দা-বান্দিরা যে যেখানে যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে, বসে, আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকে, দুআ করে, তাদেরকে সালাম করে, তাদের সাথে মুসাফাহা করে এবং তাদের দুয়ায় আমীন আমীন বলতে থাকে। (বায়হাকি)। লাইলাতুল কদরের অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো এ রাত ভাগ্য রজনী। আল্লাহ তায়ালা সুরা দুখানের ৩-৪ নং আয়াতে বলেছেন, ‘নিশ্চই আমি একে (পবিত্র কোরআন) এক মুবারক রজনীতে অবতীর্ণ করেছি, আমি তো সতর্ককারী। এ রাতেই প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরকৃত হয়। (সুরা দুখান : ৩-৪)। এখানে একটি ব্যাপার স্পষ্ট যে, যে রাতে (লাইলাতুম মাবারাকা) গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো স্থির হয় তা হলো কোরআন নাজিলের রাত। আর কোরআনুল কারিম কোন রাতে নাজিল হয়েছে তা তো কোরআনুল কারিমে সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চই আমি একে (কোরআনকে) লাইলাতুল কদরে অবতীর্ণ করেছি। (সুরা কদর : ১)। সুতরাং এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ স্থির হওয়ার যে রাতের কথা বলা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে লাইলাতুল কদর। সুরা দাখানের ৩য় আয়াতের ‘লাইলাতুম মুবারাকা’র ব্যখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসির বলেন, ‘এ রাত অবশ্যই লাইলাতুল কদর। কেননা কোরআনের স্পষ্ট ও পরিষ্কার ক��া দ্বারা কোরআনের রমজান মাসে নাজিল হওয়া সাব্যস্ত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা সুরা বাকারার ১৭৭ নং আয়াতে বলেছেন, ‘রমজান ওই মাস যাতে কোরআনুল কারিম অবতীর্ণ করা হয়।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১৬/৬১০)। আল্লাহ তায়ালার দরবার থেকে গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়ার এক অবারিত সুযোগ লাইলাতুল কদর। যে ব্যক্তি এ রাতে ইবাদত করবে আল্লাহ তায়ালা তার অতীতের সব (সগিরা) গুনাহ মাফ করে দেবেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ইমান ও সওয়াব লাভের আশায় লাইলাতুল কদরে ইবাদতে কাটায় করবে আল্লাহ তার পূর্ববর্তী সব গুনাহ মাফ করে দেবেন।’ (বুখারি : ১/২৭০; মুসলিম : ১/২৫৯)। তওবার মাধ্যমে কবিরা গুনাহও মাফ করিয়ে নেবার এক অনন্য সুযোগ লাইলাতুল কদর। লাইলাতুল কদর কোন রাত তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে এতটুকু জানা যায় যে এ রা রমজানের শেষ দশকে। রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোর একটিই হবে লাইলাতুল কদর। এ প্রসঙ্গে রাসূল সাঃ) বলেন, “তোমরা রমাযানের শেষ দশকে বেজোড় রাতে লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করো।’ তাই রমজানের ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৯তম রাতগুলোর যে কোনো একটি হতে পারে লাইলাতুল কদর। তাই ২৭ রমজানের রাতও লাইলাতুল কদর হবার সম্ভাবনা। তাই ২৭ রমজানের রাতসহ শেষ দশকের অন্যান্য বেজোড় রাতগুলো বিশেষভাবে আমল করে আল্লাহর দরবার থেকে অফুরন্ত কল্যাণ অর্জনে মনযোগী হওয়া প্রতিটি মুসলমানের কর্তব্য। যারা এমনকি করবে না তারা সত্যিকারে অনেক বড় প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত। কেননা হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরের বরকত থকে বঞ্চিত সে হাজারো কল্যাণ ও বরকত থেকে বঞ্চিত।’ (শুআবুল ইমান : ৩/৩৪০)। লাইলাতুল কদরে পড়ার মতো একটি বিশেষ দুয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে হাদিসে। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, আমি নবীজিকে (সা.) জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ, আমি যদি জানি যে এটা লাইলাতুল কদর তাবে আমি কী দোয়া পড়ব? নবীজি (সা.) বললেন, তুমি এই দোয়া পড়বে ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি’ (হে আল্লাহ আপনি অনেক বড় ক্ষমাশীল। ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। আমাকে ক্ষমা করে দিন! (তিরমিজি : ২/১৯১)।
0 notes
khutbahs · 3 years ago
Text
আল্লাহকে জানার উপায় কী?
আসমা উল হুসনা দিয়ে আল্লাহকে জানুন
আল্লাহ তাআলা সকল পূর্ণাঙ্গ গুণাবলিতে গুণান্বিত এবং সকল অপূর্ণাঙ্গ গুণাবলি থেকে পবিত্র। তিনি এ ক্ষেত্রে অদ্বিতীয় এবং অতুলনীয়। আল্লাহ কুরআনে বলেন:  (হে নবী আপনি) বলুনঃ তোমরা আল্লাহ বলে আহবান করো কিংবা রহমান বলে, যে নামেই তোমরা আহবান করো না কেন, সব সুন্দর নাম তাঁরই। (সূরা বনী ইসরাঈল-১১০) আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সব উত্তম নাম। কাজেই সে নাম ধরেই তাঁকে ডাকো। আর তাদেরকে বর্জন করো, যারা তাঁর নামের ব্যাপারে বাঁকা পথে চলে। নিজেদের কৃতকর্মের ফল শীঘ্রই তারা পাবে।সূরা আ'রাফ ১৮০। আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলার নিরানব্বই-এক কম একশ’টি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারী, মুসলিম)। আল্লাহর নাম ৯৯ সংখ্যায় সীমাবদ্ধ নয়। এই ৯৯টি নাম ছাড়াও আল্লাহর আরো অনেকগুলি নাম কুরআন ও হাদিসে উল্লেখ আছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কুরআন ও হাদিসের মাধ্যমে তাঁর নিজের যেসমস্ত সুন্দরতম নাম ও গুণাবলী সমূহ শিক্ষা দিয়েছেন সেগুলো ভালোভাবে বুঝার ও তাঁর উপর দৃঢ়ভাবে ঈমান আনার তাওফীক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।
https://www.youtube.com/watch?v=jJ0agkiklcE
https://www.youtube.com/watch?v=Bn8KuN_aCfc
https://www.youtube.com/watch?v=jab3SOwEI_Y
https://www.youtube.com/watch?v=MBsEmFlnOYk&list=PLWAL8l5x76w36CFQUh-GlpZOJnWF7hSuy
https://www.youtube.com/watch?v=ZmgttxgmCWY
https://www.youtube.com/watch?v=OvWDrK-aYCc
https://www.youtube.com/watch?v=AdWzJ7sli_k
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
লাইলাতুল কদরের দোয়া:- যা প্রত্যেক মুসলিমের পড়া উচিত
দোয়া আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওয়ুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি। অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালো বাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত) সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, রমজানের শেষ দশকে এ দোয়া বেশি বেশি পড়া। মহান আল্লাহ্‌ প্রত্যেক রোজাদার মুমিন মুসলমানকে লাইলাতুল কদর লাভের তাওফিক দান করুন। আমীন।
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Photo
Tumblr media
লাইলাতুল কদরের দোয়া:- যা প্রত্যেক মুসলিমের পড়া উচিত
দোয়া আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওয়ুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি। অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালো বাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত) সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, রমজানের শেষ দশকে এ দোয়া বেশি বেশি পড়া। মহান আল্লাহ্‌ প্রত্যেক রোজাদার মুমিন মুসলমানকে লাইলাতুল কদর লাভের তাওফিক দান করুন। আমীন।
https://www.youtube.com/watch?v=JGH8jLz6btw
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Text
লাইলাতুল কদরের দোয়া:- যা প্রত্যেক মুসলিমের পড়া উচিত
আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওয়ুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি। অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালো বাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত) সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, রমজানের শেষ দশকে এ দোয়া বেশি বেশি পড়া। মহান আল্লাহ্‌ প্রত্যেক রোজাদার মুমিন মুসলমানকে লাইলাতুল কদর লাভের তাওফিক দান করুন। আমীন। https://www.youtube.com/watch?v=JGH8jLz6btw
0 notes