shakilahmed69
shakilahmed69
༺꧁💪รђคкเl ђ๏รรคเภ💪꧂༻
116 posts
ι αм α ѕιмρℓє вσу .ι αм мвα ѕтυ∂єит .ι ℓσνє му fαмιℓу . υ ℓσνє мє ι ℓσνє υ ,υ нαтє мє ι fυ¢к υ. 🇹🇷 🇧🇩
Don't wanna be here? Send us removal request.
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
youtube
0 notes
shakilahmed69 · 6 years ago
Video
0 notes
shakilahmed69 · 6 years ago
Text
ইতোমধ্যে সবাই জেনে গেছেন যে, নিউজিল্যান্ডে আন-নূর মসজিদে এক খ্রিস্টান জঙ্গির হামলায় কমপক্ষে ৪৯ জন মুসলিম শাহাদাত বরণ করেছেন (আল জাযিরা)। অবাক করা ব্যাপার হলো, অসংখ্য উগ্রবাদী কাফের এই ঘটনায় উল্লাস প্রকাশ করছে এবং সন্ত্রাসীটাকে বাহবা দিচ্ছে। . পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে এমন ঘটনা নতুন কিছু নয়। প্রতি বছরই এমন সন্ত্রাসী হামলা হয় মুসলিমদের উপর। আর মিডিয়াগুলো ইনিয়ে-বিনিয়ে সন্ত্রাসীদের পক্ষাবলম্বন করে বিভিন্ন অযুহাতে। যেমন: হামলাকারী "মানসিকভাবে অসুস্থ" ছিলো ইত্যাদি। . কেন এমন হচ্ছে? সিরিয়া, আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, কাশ্মিরসহ মুসলিম দেশগুলোতে কেন বারবার আক্রমণ করে মুসলিমদের হত্যা করা হচ্ছে? কেন কাফির দেশগুলোতেও মুসলিমরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হচ্ছে? . আবু হুরাইরা (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেছেন, ‘শীঘ্রই মানুষ তোমাদেরকে আক্রমন করার জন্য আহবান করতে থাকবে, যেভাবে মানুষ তাদের সাথে খাবার খাওয়ার জন্য একে-অন্যকে আহবান করে’। জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘তখন কি আমরা সংখ্যায় কম হবো?’ তিনি বললেন, ‘না, বরং তোমরা সংখ্যায় হবে অগণিত কিন্তু তোমরা সমুদ্রের ফেনার মতো হবে, যাকে সহজেই সামুদ্রিক স্রোত বয়ে নিয়ে যায় এবং আল্লাহ তোমাদের শত্রুর অন্তর থেকে তোমাদের ভয় দূর করে দিবেন এবং তোমাদের অন্তরে "আল-ওয়াহান" ঢুকিয়ে দিবেন’। জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘হে আল্লাহর রাসূল! "আল-ওয়াহান" কি?’ তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা এবং ক্বিতালকে অপছন্দ করা’। [মুসনাদে আহমদ: ১৪/৮৭১৩] . হাদিসে আমাদের বিপর্যয়ের পেছনে দুটো কারণের কথা বলা হয়েছে। এক. আমরা দুনিয়াকে ভালবাসব দুই. ক্বিতাল তথা সশস্ত্র জিহাদকে অপছন্দ করব। . এই দুটো সমস্যাই আমাদের মাঝে পুরোপুরি বিদ্যমান। প্রথমত: আমরা দুনিয়াকেই চূড়ান্ত ঠিকানা বানিয়ে নিয়েছি। অথচ হাদিসে এসেছে, "এই দুনিয়া অভিশপ্ত।" হাদিসে এটাও বলা হয়েছে- كن في الدنيا كأنك غريب، أو عابر سبيل "দুনিয়াতে তুমি এমনভাবে বসবাস করো, যেন তুমি একজন অপরিচিত ব্যক্তি অথবা মুসাফির।" মুসাফির যেমন হালকা মাল-সামানা নিয়ে চলাফেরা করে আমাদেরও তেমনভাবে দিনাতিপাত করা উচিত। অথচ, দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় আমরা এমন হয়ে গেছি যেন, এই দুনিয়াই আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। . দ্বিতীয়ত: জিহাদের চেতনা আজ আমাদের কাছ থেকে প্রায় হানিয়ে যেতে বসেছে। পাশের দেশ কাশ্মিরে প্রতি বছর হাজারো মুসলিমকে হত্যা করে মুশরিকরা (হিন্দুরা), অসংখ্য নারীকে ধর্ষণ করে। আর আমরা এগুলো দেখে কেবল "তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ" জানিয়েই মনে মনে সুখ খুঁজি। অথচ একজন সাহাবিকে (উসমান রা.) আটকে রাখার খবরে নবীজি অভিযান প্রেরণ করেছিলেন, একজন মাত্র দূতকে (হারিস বিন উমাইর রা.) হত্যা করার জন্য তৎকালীন সুপারপাওয়ার রোমানদের বিরুদ্ধে তিনি যুদ্ধের ঘোষণা দেন এবং বিজয়ী হন, ইহুদিরা একজন মুসলিম নারীর শ্লীলতাহানী করেছিলো, সেজন্যও মুসলিমরা প্রতিশোধ নিয়েছিলো। আজ ফিলিস্তিন, কাশ্মির, সিরিয়া ও আফগানিস্তানের মুসলিমদের রক্ষায় কেউ অস্ত্র হাতে জিহাদ করতে চাইলে আমরা তাকে কাফিরদের ভাষায় "জঙ্গী", "সন্ত্রাসী", "অপরিণামদর্শী" ইত্যাদি বলি। ফিলিস্তিন-কাশ্মিরের ছোট বালকেরা দখলদারদের বিরুদ্ধে পাথর ছুঁড়লে আমরা সেটার ছবি দেখে উৎফুল্ল ��ই, শেয়ার করি অথচ কোন তরুণ যখন পাথরের চেয়েও অধিক কার্যকর কোন "বন্দুক" হাতে তুলে নেয় তখন তাকে এই আমরাই "জঙ্গী" বলি। তার মানেই হলো, আমরা জিহাদকে অপছন্দ করছি। . অন্য হাদিসে এসেছে, “যখন তোমরা ঈনা জাতীয় সুদী পদ্ধতিতে লেনদেন করবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, কৃষিকাজেই সন্তুষ্ট থাকবে এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে তখন আল্লাহ তোমাদের উপর লাঞ্ছনা ও অপমান চাপিয়ে দিবেন। তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহ তোমাদেরকে এই অপমান থেকে মুক্তি দিবেন না”। [সুনানে আবু দাউদ:৩৪৬২] . হাদিসে "দ্বীনে ফিরে না আসা"র ব্যাখ্যায় প্রায় সমস্ত হাদিসবিশারদ মুহাদ্দিস বলেছেন, "জিহাদের দিকে ফিরে না আসা"। . দুনিয়ার প্রতি ভালবাসা এবং জিহাদকে ঘৃণা করার এই বদঅভ্যাসের কারণেই আজ আমাদের এই অবস্থা। সুতরাং আসুন! আগে নিজেরা নিজেদের সংশোধন করি।
1 note · View note
shakilahmed69 · 6 years ago
Text
আজ মুসলমান হত্যায় কাফেরদের হাত রক্ত লালে লাল।।।।।তোমরা আমার ভাইকে কেড়ে নিচ্ছো,আমার কাছ থেকে স্নেহময়ী পিতা কেড়ে নিচ্ছো, বোন আফিয়া সিদ্দীকিকে মুশরিকরা ছিড়ে খেয়েছো,।।।।।ইয়ামেনের শত শত নারী শিশুকে বোমবিং করে হত্যা করছো,তোমাদের হাত থেকে আমার আল্লাহর ঘর মসজিদও রেহাই পায় নি। তবে জেনো রেখো,সেইদিন আর দেরি নেই,যেদিন মুসলমানদের আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে আকাশ বাতাস কম্পিত হবে।।।। তোমাদের কাছে নারী আর মদ যেমন বেশি প্রিয়, আল্লাহর রাহে জীবন উৎসর্গ করা আমাদের কাছে আরো অধিক প্রিয়।।।। আমি অবলা নারী।ভেবো না একেবারে তুচ্ছ।।।। ওয়াল্লাহি আমি জাতিকে উপহার দিব খালিদ বিন ওয়ালিদ,এই যুগের শেখ নাসের,শেখ আলুওয়ানের মতো বীর সৈনিক।এক আফিয়াকে কেড়ে নিয়েছো তো কি হয়েছে আমি এমন শত আফিয়াকে আমানত দিয়ে যাবো।।। যারা কাফেরদের বুলেটের সামনে দাড়িয়ে বলবে,,,,আমি আল্লাহর রাহে নির্ভীক সৈনিক।।।। আমার বোনদের সেই হাতগুলো দেখতে চাই,যারা আজকের মুসলমান হত্যার প্রতিটা ছিটেফোটা রক্তের প্রতিশোধ নিবে।।।!!!!।।।
0 notes
shakilahmed69 · 6 years ago
Text
নিউজিল্যান্ডে মসজিদে আক্রমণকারী কি লিখেছে? ১। আমাদের মাতৃভূমিতে (ইউরোপে) যে ইনভেডাররা (মুসলিম) বসবাস করে এটি তাদের ভূমি নয়। আমাদের মাতৃভূমি আমাদের নিজস্ব। একজন সাদা চামড়ার ইউরোপীয় বেঁচে থাকতে আমাদের ভূমি বিজয় করতে পারবে না। ২। এটি লক্ষ লক্ষ ইউরোপীয় মৃত্যুর প্রতিশোধ। (ইসলামের সাথে পশ্চিমের যে শত্রুতা, বিশেষ করে রোমান সম্রাজ্য, ক্রুসেড বিষয়গুলো তুলে এনেছে)। ৩। ইউরোপীয়ানদের ভূমি দখলের প্রতিশোধ। প্রতিশোধ ইউরোপীয়ানদের দাষ বানানোর। ৪। ইউরোপীয় ভূমিতে হাজারো সন্ত্রাসী আক্রমণের প্রতিশোধ। ৫। Ebba Akerlund-এর প্রতিশোধ। (আইসিসের ট্রাক হামলায় এই শিশুটি নিহত হয়। আইসিসের দাবি ইউরোপীয়রা তাদের নারী-শিশুদের এয়ার স্ট্রাইক করে হত্যা করেছে। ) ৬। ইউরোপে ইমিগ্রেশন সমস্যার স���াধানের জন্য আক্রমণের বিকল্প নেই। যাতে ইনভেডাররা (মুসলিমরা) ইউরোপে না আসে। ৭। মুসলিমদের ফার্টিলিটি রেইট অনেক বেশী। তারা জনসংখ্যা দিয়ে ইউরোপ দখল করে নেবে। এজন্য তাদের জনসংখ্যা ক্রমহ্রাসমান করা জরুরী। ৮। তার মতে মুসলিম শিশুকেও হত্যা করা বৈধ কারণ সে বড় হয়ে ইউরোপের জন্য থ্রেট হবে। কপি
0 notes
shakilahmed69 · 6 years ago
Text
স্বামীর থেকে ভালবাসা আদায় করে নিয়ার কিছু কার্যকরী টিপস। ১। ধরুন আপনার বদমেজাজী স্বামী কোনো কারনে আপনাকে ধমক দিলো। খুব কড়া কথা শোনাল। কিন্তু আপনার কোনো দোষ ছিল না। তখন আপনার রাগ হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে আপনি তখন রাগটা কন্ট্রোল করে একটু নকল হাসি দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে বাচ্চাদের মত করে বলবেন, " এত রাগ করো কেন? হুমম? বউয়ের প্রতি কি একটুও ভালবাসা নেই? " জানি এটা করতে অনেক কষ্ট হবে। কারন রাগ কন্ট্রোল করাটা অনেক কষ্টকর। তবে একটু কষ্ট করলে দেখবেন আমি আপনার স্বামী নরম হয়ে এসেছে। তখন আপনার স্বামী আপনাকে ভালবাসতে শুরু করবে। ধমকের কারনে যতটা কষ্ট পেয়েছেন, তারচেয়ে কয়েকগুন বেশি শা��্তি তখন পাবেন। কিন্তু আপনার স্বামী যখন রাগ করবে আপনিও যদি তখন রাগ করেন তবে কোনো সমাধান পাবেন না। উল্টা মারও খেতে পারেন। ২। রাতে ঘুমানোর সময় স্বামীর বুকে মাথা রেখে তার প্রশংসা করুন। উদাহরন সরুপঃ তুমি অনেক ভাল একটা মানুষ। কোনো মেয়েদের তাকাও না। আচ্ছা তুমি এত ভাল কেন? এসব বলে যখন দেখবেন একটু গলে এসেছে, তখন বাচ্চাদের মত অভিযোগের সুরে বলবেন, "খালি একটাই দোষ তোমার। আমাকে ভালবাস না। ঐদিন আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করলা কেন? আমার কষ্ট হয় না বুঝি।" তখন আগের করা খারাপ ব্যবহারের জবাব সুদে-আসলে মিটিয়ে নিতে পারবেন। শুধু তাই নয়। এটা করলে আপনার স্বামী কখোনো পরকিয়ায় জড়াবে না। শুধু আপনাকেই ভালবাসবে। এতটা ভালবাসবে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। ৩। স্বামীর অবহেলা অপমান চুপচাপ সহ্যও করবেন না। অন্য কৌশলে বিষয়টির সমাধান করুন। অধিকাংশ পুরুষরা স্ত্রীর দুষ্টুমী পছন্দ করে। তার করা অপমানকে দুষ্টুমীর ছল বানিয়ে নিন। তখন সে আর আপনাকে ভাল না বেসে থাকতে পারবে না। অনেক মেয়েরাই স্বামীর অবহেলার পাত্র হয়। স্বামীর নিকট থেকে কোনো ভালবাসা পায় না। এর কারন তারা স্বামীকে টাইট দেয়ার সিস্টেম জানে না। মেয়েরা হল রিমোট কন্ট্রোলের মত। তারা যদি নিজেদের একটু কন্ট্রোল করে কৌশল অবলম্বন করে, তবে পুরুষরা সহজেই কুপোকাত হয়ে যাবে। আর তখন অভাবে থাকলেও সংসারটা সুখময় হবে। অধিকাংশ মেয়েরা স্বামীকে আরও হিংস্র করে তোলে। স্বামী রাগ করলে তারা আরও বেশি রাগ করে। কিন্তু এভাবে সমস্যা সমাধান হবে না। . Help লাগলে Follow me
0 notes
shakilahmed69 · 6 years ago
Text
যারা ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করতে চায়, তাদের অভিভাবকদের উদ্দেশ্যেঃ অনেকে ছেলেই আছে যারা শুধু প্রেমভালবাসার টানে নয় বরং ফিতনা এড়াতে কিংবা চরিত্র রক্ষার্থে ছাত্রবস্থায় বিয়ে করতে চান কিন্তু পরিবার সম্মত হয় না। প্রথমত আমাদের সমাজে ছাত্রবস্থায় বিয়ে করতে চাওয়া টা বিরাট অপরাধ ধরা হয়। এই অসুস্থ্য সমাজে পাত্রীর অভিভাবক স্বাভাবিক ভাবে কখনই একজন ছাত্র জামাই মেনে নিতে চান না, পাত্রীর অভিভাবক তো অনেক পরে, স্বয়ং পাত্রের অভিভাবকই ছাত্রবস্থায় ছেলেকে বিয়ে দিতে কোনভাবেই পছন্দ করেন না। আফসোসের বিষয়, যেসব অভিভাবকের দ্বীনে�� বুঝ আছে, তারা সব জানে বুঝে তবুও এই এক জায়গায় আপত্তি- ছেলেকে ছাত্রাবস্থায় বা চাকরি পাবার আর্লি স্টেজে বিয়ে দিবেন না। . এই পোস্টে কেবল ছেলের অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে একজন সন্তান হয়েই, অন্যান্য সন্তানদের পক্ষ থেকে ছোট মুখে বড় কিছু কথা বলার আছে। কারন অভিভাবক সাহায্য করলে বিষয়টা অনেক সহজ হয়ে যায়। . আপনারাও পড়াশোনা করেছেন, আমাদের বয়স পার করে এসেছেন, দুনিয়াকে আমাদের থেকে বেশী দেখে এসেছেন আমরা স্বীকার করি এবং আপনাদের অভিজ্ঞতাকে সম্মান করি। এতে কোন সন্দেহ নাই আপনারা সন্তানের জন্য সব থেকে বেস্ট টা চান, সন্তানের ভালোর জন্য নিজেদের জীবনও উতসর্গ করতে পারেন । কিন্তু এখনকার দুনিয়া আমরা যেভাবে দেখছি আপনাদের তা কল্পনারও বাইরে। এখন আমরা রাস্তায় বের হলেই ফিতনা, ভার্সিটি তে গেলে ফিতনা, ইন্টারনেটে ঢুকলে ফিতনা, ফেসবুকে ঢুকলে ফিতনা। এই অপরাধ গুলো করলে, কেউ সাক্ষী থাকবেনা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া, তাই আল্লাহ এর ভয় না থাকলে এই ফিতনা গুলো এড়িয়ে চলা কঠিন না, জাস্ট অসম্ভব। . দৃষ্টি সংযত কতদিকে করব ? ডান দিকের ফিতনা থেকে দৃষ্টি সরিয়ে বাম দিকে চোখ ঘুরালে বামদিকেও ফিতনা। জৈবিক চাহিদার ব্যাপারটা তো আছেই, এটা লজ্জার কিছু না স্বয়ং আল্লাহ তায়ালারই তা সৃষ্টি, কিন্তু মানসিক চাহিদা ও আধ্যাত্মিক চাহিদার ব্যাপার গুলোও ব্যাপক। বিপরীত লিংগের প্রতি মানুষের আকর্ষন স্বভাবজাত, মূলত জন্মজাত। একটা ছেলে তার যাবতীয় কথা কিন্তু অপর একটা ছেলের থেকে একটা মেয়েকে শেয়ার করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে এবং এটা স্বাভাবিক, বৈজ্ঞানিক ভাবেও স্বীকৃত, হরমনাল ব্যাপার। . আপনার ছেলে ভার্সিটিতে, রাস্তাঘাটে যথাসাধ্য দৃষ্টিসংযত রাখছে, ইন্টারনেটে ঢুকার সময় "আউজুবিল্লাহি মিনাশ.." পড়ে ঢুকছে, আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করে এত ভদ্র জীবন যাপন করছে, তাকে কী বিয়ের ব্যাপারে সহযোগিতা করে পথ সহজ করে দেওয়া আপনাদের উচিত নয় ? অনেক সময় যে বিয়ের প্রয়োজন বোধ করলেও বলতে লজ্জা বোধ করে, আপনাদেরই উচিত তাকে জিজ্ঞাসা করে ব্যাপারটায় সহজ করে দেওয়া, তা না করলে অন্তত সে নিজে থেকে বলার পর সহজ করে দিন। যে ব্যাক্তি চরিত্র রক্ষার্থে বিয়ে করতে চান, স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা তাকে রিজিক সহ যাবতীয় ব্যাপারে সাহায্য করার ওয়াদা দিচ্ছেন, তাহলে অভিভাবক হয়ে কেন সাহায্যের ওয়াদা দিতে পারেন না ? আল্লাহ তায়ালা র ওয়াদা কি যথেষ্ট নয় ? . আপনি বলতে চাচ্ছেন,চাকরি বাকরি কিছু একটা হোক। তারপর বিয়ে। ওকে ফাইন, কিন্তু লজিক কী ? যদি ছেলে বউ এর খাওয়া দাওয়াটাই একমাত্র ফ্যাক্ট হয়, তাহলে আপনারা অবশ্যই স্বীকার করবেন বাড়ির ৩/৪ জন সদস্যের রান্না করা খাবারে আর একজন এক্সট্রা থাকলে আনায়াসে হয়ে যায়। আর তাও যদি আপত্তি থাকে তাহলে নাহয় আপনার ছেলের খাবারের অংশ টুকু সে আর তার বউ ভাগা ভাগি করে খাবে ইনশাআল্লাহ। ছেলেবউ থাকবে স্বামীর ঘরেই, ঘুমোবে স্বামীর বিছানাতেই। কসমেটিক বা প্রাসংগিক কিছু খরচ তো আপনার মেয়ে থাকলে আপনিই করতেনই যথাসাধ্য। আর আপনাকে তো সারাজীবন ছেলে বউ এর দায়িত্ব নিতে বলা হচ্ছেনা, কয়েকটা বছর, বড়জোর ২-৩ বছর। আল্লাহ এর সন্তুষ্টি এবং ছেলের ভালোর জন্য এটা কি খুব কষ্টসাধ্য ? . যদি খাওয়া দাওয়া ফ্যাক্ট না হয়, ভাবেন যে ছেলের ক্যারিয়ারে এটা প্রতিবন্ধক, তাহলে জেনে রাখুন বিয়েটা ক্যারিয়ারে কোন প্রতিবন্ধক না। বরং সাপোর্টিভ। ছেলের শিক্ষাঙ্গনের উন্মুক্ত পরিবেশ, অবৈধ রিলেশনশিপের ব্যাপকতা ,অশ্লীলতা-বেহায়াপনা এগুলোই বরং ক্যারিয়ারের জন্য প্রতিবন্ধক, বিপজ্জনকও বটে। ছাত্রবস্থায় বিয়ে করে ভালবাসার প্রিয় মানুষটি (স্ত্রী,বউ,জীবন সঙ্গিনী) আপনার সন্তানের কাছে থেকে ক্যারিয়ারের ব্যাপারে যখন উতসাহ দিবে, তখন সে পাবে একমুঠো পবিত্র ভালবাসার হৃদয়স্পর্শী উতসাহ, আর দায়িত্বশীলতা যখন ঘাড়ে চলে আসবে সে নিজে নিজেই ক্যারিয়ার গঠনে আরো উঠে পড়ে চেষ্টা করবে। বিয়ে করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোটা কোন প্রতিবন্ধকতাই নয়। বরং ভাল ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের বিশ্বস্ত সহযোগী। . হয়ত ভার্সিটি লাইফ শেষে এখন থেকে ২/৩ বছর পরে আপনার ছেলে বিয়ের সামর্থ্য লাভ করবে, কিন্তু এখন যদি আপনারা সাহায্য করেন তাহলে এই নশ্বর জীবনে কিন্তু তার মহামুল্যবান ২-৩ বছর নষ্ট হবে না, তার দ্বীনও অর্ধেক পূরন হবে, সে আপনাদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ থাকবে। পরবর্তীতে তার সন্তান লাভ, আপনাদের দাদা দাদী হওয়া, নাতিপুতিদেরও বিয়ে শাদী ইত্যাদি সব বিষয় গুলোই ২-৩ বছর এগিয়ে গেল ইনশাআল্লাহ। . আর যেখানে রিজিকের ব্যাপারে আল্লাহ ওয়াদা দিয়েছেন তবুও আপনাদের মন খুত খুত করে, সেক্ষেত্রে আরেকটা আইডিয়া আছে, বিয়ের পর ছেলে থাকল তার জায়গায়, বউ তার জায়গায়। দুইজনই আগের মত যেমন নিজের বাপের টাকায় চলছিল চলুক। বউ তার বাপের বাড়িতে কিংবা তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।দুজনেই ব্যস্ত পড়ালেখা নিয়ে। এইদিকে নিজেদের মাঝে চ্যাটিং,ফোনালাপ,পারস্পারিক যোগাযোগ,খোঁজ খবর রাখা, উভয়ে উভয়ের পরিবারের সাথে কানেক্টিং থাকা, বিভিন্ন বন্ধে দেখা সাক্ষাৎ করা,এক সাথে ভ্রমণ, খাওয়া-দাওয়া করা,উপহার দেয়া,উদ্দীপনামূলক প্রতিযোগিতা,ঈদে বাসায় নিয়ে আসা,তার বাড়ীতে যাওয়া,সৎ পরামর্শ দেয়া, সুখ-দুঃখে অংশীদার হওয়া ইত্যাদি চলল লেখাপড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত। তবে হ্যাঁ এই রকম সিদ্ধান্তে ছেলে-মেয়েকে অবশ্যই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সেক্রিফাইসের মনোভাব ও অত্যধিক উচ্চাবিলাসী মনোভাব পরিহার করতে হবে দুই পরিবারেরই। // আর যদি এইসব কিছু্র কোনটাই কারন না হয়, নিছক সামাজিকতা রক্ষার দায় কিংবা মানুষ কী ভাববে সেটাি কারণ হয় , তাহলে প্রস্তুত থাকুন, আপনার সন্তান ফিতনায় পড়ুক, খারাপ কাজ করুক, অবৈধ যেকোন উপায়ে নিজের প্রয়োজন মেটাক, বা আপনাদের উপর তার মনে বিষন্নতা তৈরী হোক, আপনাদের ছেড়ে চলে যাক সে তো পাক্কা গুনাহগার হবে তবে এই গুনাহের শুরু করে দেওয়ার জন্য একটা অংশ নিতে আপনারাও প্রস্তুত থাকুন। সে নিজেও জাহান্নামে তার জায়গা বানাবে আর আপনাদেরও টেনে নিয়ে যাবে। . তারপর আল্লাহ যেদিন আপনাদের পাকড়াও করবেন, প্রশ্ন করবেন, কিংবা ইহকালেই সন্তান রিলেটেড বড় কোন বিপদের সম্মুখীন হবেন, তখন আপনার কোন সমাজ আপনাকে রক্ষা করবে ? আপনার হয়ে আল্লাহ তায়ালা কে উত্তর দেবার সাহস করবে ? বিয়ের কথা বলার নির্লজ্জ্ব ভঙ্গিটা পাপ না,কিন্তু নির্লজ্জ্ব পথ তৈরি করে দেয়া,ঐ পথে হাটতে দেয়াটা পাপের। "জন্ম -> মানুষ কী ভাববে -> মৃত্যু " এইভাবেই জীবনটা পার করে দিয়েন না । আল্লাহ বুঝার তৌফিক দিন। # #সংগৃহীত , # #কেবল মুসলিমদের জন্য।
0 notes