#আলু ভাজি ঝোল
Explore tagged Tumblr posts
easycookingrecipesbd · 3 years ago
Text
Aloo Chorchori Recipe | আলু ভাজি ঝোল | Alu Khawar Upokarita | আলু চচ্চড়ি | আলুর পুষ্টিগুণ, Alu Vaji
Aloo Chorchori Recipe | আলু ভাজি ঝোল | Alu Khawar Upokarita | আলু চচ্চড়ি | আলুর পুষ্টিগুণ, Alu Vaji
আজকে আমি দেখাবো, আলু চচ্চড়ি রেসিপি (Aloo Chorchori Recipe)। আমরা আরও দেখবো, আলু ভাজি ঝোল (Alu Vaji) করতে কি কি উপকরন লাগে, আলু খাওয়ার উপকারিতা (Alu Khawar Upokarita), আলুর পুষ্টিগুণ ইত্যাদি।   ▬ এই ভিডিওর বিষয়বস্তু (Content of this video) ▬▬▬ 0:00 – পরিচিতি (Intro) 0:09 – সারসংক্ষেপ (Summery) 0:30 – উপকরণ (Ingredients) 1:23 – সাদা আলু চচ্চড়ি রেসিপি (sada alu chorchori) 11:18 – পরিবেশন করা (To…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
honestlyshamelessdreamer · 4 years ago
Text
এক ট্রাভেল ফূডির কাহিনী!
"নেপালি খাবারের রসনাবিলাস"
নেপাল পর্ব।
ভ্রুমনের পাশাপাশি নতুন নতুন পদের খাবার আমার রসনাবিলাসে সবসময় নতুন অভিজ্ঞতা যোগ করে। আর নেপালে গিয়েও তার ব্যতিক্রম হয়নি। মজার হলো, নেপালিরা মোমো, থুকপা আর ডাল-ভাত-তরকারী খেতে বেশ ভালোবাসে। তাদের খাওয়া দাওয়া তে চীন, তিব্বত ও ভারতের প্রভাব বেশ লক্ষণীয়। আকাশছোঁয়া পাহাড় হিমালয়, চড়াই-উতরাই পাহাড়ি পথ, সবুজ সতেজ বন,খরস্রোতা পাহাড়ি নদী ও উপত্যকার জীবন নিয়ে নেপাল। তাই প্রকৃতির সাথে নেপালি খাবারও এক উপভোগ করার মত বিষয়।
কয়েকটি খাবার আমি নেপালে বেড়ানোর সময় ট্রাই করেছিলাম। তা হলো:
নেপালি থালি:
নেপালে নেওয়ারীদের ঐতিহ্যবাহী থালি খানা পুরো দেশ জুড়েই জনপ্রিয়। এখানে ভাত, রুটি, পাঁপড়ের সঙ্গে ঘি-ডাল, মুলা ভাজি, সরিষা শাক ভাজি, মুরগির ঝোল, ঝাল আচার, পনির, চাকা চাকা করে কাটা পেঁয়াজ, শসা, গাজর ও করোলার আচার সহ পরিবেশন করে। অনেক সময় খাসির মাংস, মহিশের মাংস, টক মিষ্টি আচার ও দইও থালির সঙ্গে পরিবেশন করে থাকে। পোখরার কুন্ততানেয়ার এর থালি কোনো দিনও ভুলবার নয়।
ডাল-ভাত-তরকারী:
নেপালের প্রধান খাবার ডাল-ভাত। ডাল-ভাতের সঙ্গে আরও কিছু ভাজি আর তরকারীও পরিবেশন করা হয়। এটি নেপালের দুপুর এবং রাতের খাবার। নেপালি ডাল-ভাত খেয়ে খুব অবাক লাগবে যে, কীভাবে সহজ রান্নাও অতি সুস্বাদু ভাবে তারা রান্না করে। নেপালের বিভিন্ন অঞ্চলে ডাল-ভাতের নানা বৈচিত্র্য রয়েছে। বিভিন্ন অঞ্চলের ডাল-ভাত ভিন্ন ও বিচিত্র স্বাদের!
দই ও মাংসের তরকারি (মাসু) বা মাছ ভাতের সাথে পরিবেশন করা হয় যখন তা সহজপ্রাপ্য। মুরগি (কুকুড়া) এবং মাছ সাধারণত সকল নেপালীরা খায় তবে খাস ব্রাহ্মণ জাতের লোক (বাহুন) নিরামিষভোজী। তরকারি হিসেবে সবুজ শাক ও শুটকি শাক, মুলা, আলু, টমেটো, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মিষ্টিকুমড়ো ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়।
মোমো:
নেপালি মসলা দিয়ে তৈরি তিব্বতীয় খাবার মোমো নেপালের বেশ জনপ্রিয় খাবার। প্রথম দিকে নেপালিরা মোমোতে মহিষের মাংসের পুর দিতো। বর্তমানে ছাগল, মুরগি ও শাকসবজির পুরও দিয়ে থাকে। মোমো ভাপ দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। উৎসবের সময়ে তারা মোমো ও রুটি খেয়ে থাকে। আমি যেই কয়দিন ছিলাম প্রতিদিন ই মোমো খেয়েছি😋😋
কথেয় মোমো/Kothey
নেপালি মসলা দিয়ে তৈরি কথেয় মোমো, এক পাশ ভাপে ও অপর পাশ ভাজা হয়ে থাকে। এতে মাংস, শাক ও সবজির পুর দিয়ে থাকে। কাঠমান্ডুর সাফকাত রেস্তরাঁয় প্রথম আমি কথেয় খেয়েছি।
থুকপা
চীন��� নুডলস থেকে প্রভাবিত নেপালি থুকপা। মাংস আর সবজি দিয়ে তৈরি করা হয়। নেপালের পাহাড়ি অঞ্চলে শীতের সময়ে থুকপা খেতে দারুন লাগে। নগরকট হোটেলের থুকপা খুব মজার ছিলো।
গুন্দ্রুক:
নেপালের আরেকটি বেশ জনপ্রিয় খাবার হলো গুন্দ্রুক। গুন্দ্রুক টক জাতীয় খাবার। নেপালি কিছু টক জাতীয় সবুজ পাতা দিয়ে এ খাবার তৈরি হয়। গুন্দ্রুক রান্নার জন্য সরিষা, মুলা ও ফুলকপির পাতা একটি মাটির পাত্রে এক বা দুই দিন রেখে দেওয়া হয়। এতে করে সবুজ পাতাগুলোর টক ভাব আসে। এরপর গুন্দ্রুক তৈরি করা হয়। পোখরা যাবার পথে এটি খেয়েছিলাম।
নেপালি মশালা চা:
নেপালে মশালা চা বেশ জনপ্রিয়। তারা তাদের মশালা চা বেশ ভালোবাসে। মশালা চা মূলত চা পাতা, দুধ, চিনি, লঙ, দারুচিনি, এলাচি ও আদা সহযোগে বানিয়ে থাকে। কাঠমান্ডুর মান্ডলা হোটেলেই প্রথম সকালের নাশতায় মশালা চা পান করেছি।
দই ও কুলফি:
নেপালের ভক্তপুরের দই জগত বিক্ষাতো! Known as "JuJu-Dhau". "JuJu means King and Dhau means Yogurt". "King of Yougurt" speciality of BHAKTAPUR... ভক্তপুর এর কুলফিও বেশ মজাদার! একদম ঘন দুধ এর😋
চিলি ফ্র্যই:
এই অঞ্চলে আলু আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রধান শস্য ও খাদ্য। বেশিভাগ রেস্তরাঁয় আলুর বিভিন্ন পদের পাশাপাশি চিলি ফ্র্যইও মেনুতে রয়েছে। পোখরার বীজীস রেস্তরাঁতে চিলি ফ্র্যই আমি ট্রাই করেছিলাম।
গ্রিল চিকেন:
কাঠমান্ডুর সাফকাত রেস্তরাঁর গ্রিল চিকেন বেশ সুস্বাদু। নেপালি মশলা ও ভারতিও রান্নার ছোয়া রয়েছে এই পদ গুলতে।
সবার সবরকম খাবার ভালো লাগবে তা কিন্তু নয়। তবে আমার নেপাল ভ্রমণে খাবারদাবার নিয়ে দারুণ চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা হয়েছিলো নিরসন্দেহ��! আমার রসনাবিলাসে নতুন মাত্রা যোগ করেছে😋😁
#ট্রাভেলফূডি #ট্রাভেলএন্ডটেস্ট #ঘুরোওখাও #ভ্রুমনেভোজন
Tumblr media
0 notes
khansamabarta-blog · 8 years ago
Text
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে বগুড়ার সান্তাহারে দুপুরের খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বেলা ১২টা ১০ মিনিটে হেলিকপ্টার যোগে বগুড়া সান্তাহারে এসে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর দেশের প্রথম মাল্টিস্টোরেজ ওয়ারহাউজ উদ্ধোধন শেষে সান্তাহার সাইলোর রেস্ট হাউসে তিনি দুপুরের খাবার খান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের একজন জানান, বগুড়ার সান্তাহারে এটি তার প্রথম আগমন। এ কারণে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে তাকে…
View On WordPress
0 notes
bdtodays · 6 years ago
Text
New Post on BDTodays.com
সৌন্দর্যময় রূপ লাবণ্যের জন্য ভেষজ টিপস
Tumblr media
বিডিটুডেস ডেস্ক: আলু : আলু অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সবজি। আলু ভর্তা থেকে শুরু করে ভাজি, আলুর ডাল, ঝোল তরকারি সবই উপাদেয়। এই আলুও কিন্তু উপকারে আসতে পারে ঘরোয়া চিকিত্‍সার কাজে। )গরম পানি, তরকারি, ভাতের মাড়, ডাল শরীরের কোনো জায়গায় পড়লে প্রথমে সেখানটা ঠান্ডা পানির ধারার নিচে (রানিং ওয়াটার) ধরে রাখুন কি...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.com/%e0%a6%b8%e0%a7%8c%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ae%e0%a7%9f-%e0%a6%b0%e0%a7%82%e0%a6%aa-%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a6%a3%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%b0/
0 notes
bdlifemagazine · 7 years ago
Photo
Tumblr media
রান্নাবান্নার জন্য ১২৮ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ এই টিপসগুলো বিভিন্ন পত্রিকা ও বই থেকে সংগ্রহীত। লাইফে রান্না (কুকিং) করার আগে এই টিপস গুলো একবার হলেও দেখে নিবেন। এখন যদি এই পোস্ট পড়ার ধর্য্য বা ইচ্ছা না থাকে, তাহলে শেয়ার করে আপনার ফেইসবুক টাইমলাইনে পোস্টের লিংক সেইভ রাখুন। সময় পেলে একটু একটু করে পড়ে নিবেন। তা’ছাড়া এই টিপস গুলো আপনার লাইফে অবশ্যই কাজে লাগবে। রান্নাবান্না আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ অংশ। মানুষের জীবনযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে পাল্টাচ্ছে রান্নাবান্নার ধরণ ও কৌশল। বিভিন্ন জনের রান্নাবান্নার অভিজ্ঞতাকে শেয়ার করার জন্য এখানে সংগৃহীত কিছু টিপস্ দেওয়া হল। রান্না করার সময় টুকটাক টিপস জানা থাকলে রান্না ভাল হয়, সুরক্ষা থাকা যায় এবং সময় বাঁচে। রেসিপি দেখে রান্না করতে হলে রান্নাঘরে যাবার আগেই রেসিপিটা প্রিন্ট করে নিতে হবে। কর্মব্যস্ত জীবনে নিজেদের প্রয়োজনে আমাদের সবাইকেই কম বা বেশি রান্না করতে হয় , একটা সময় ছিল যখন শুধু মেয়েরাই রান্না বান্নার কাজ করত। এখন সময় পাল্টে গেছে, নিজের প্রয়োজনে ছেলে ও মেয়ে উভয়ই কেই রান্না করতে হয় । তবে ছেলেরা রান্না করে খুব বিপদে পড়লে , নতুবা সখের জন্য। কর্মব্যস্ত জীবনে সব সময় সাজিয়ে-গুছিয়ে সময় নিয়ে রান্না করা সম্ভব হয় না। ঝটপট রান্নার কাজটা সেরে যেতে হয় অন্য কাজে। তাই বলে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। চলুন, তাড়াতাড়ি রান্না করার কিছু টিপস জেনে নিই। টিপসঃ 1) যতটুকু সম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করা ভাল, এতে করে খাবারের পুষ্টিমান বজায় থাকে। 2) মাংস রান্নার সময় প্রথমেই লবণ দেবেন না। মাংস রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালভাবে নাড়ুন। এরপর দেখে নিন পরিমান ঠিক হল কিনা। 3) তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলিয়ে নিয়ে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখবেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের দ্রবণটি যেন ভালমত তরকারির সাথে মিশে যায়। 4) ভাত রান্না করতে গিয়ে ভাতগুলো ঝরঝরে হচ্ছে না? কোন চিন্তা নেই চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ রান্নার তেল দিন। দেখবেন সুন্দর ঝরঝরে ভাত রান্না হয়েছে। 5) স্বাস্থ্য সম্মত মুরগীর তরকারি খেতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারন মুরগির চামড়াতেই থাকে প্রধান ফ্যাট। 6) সবুজ সবজি রান্না করতে চাইলে এক চিমটি চিনি দেন। দেখবেন সবজি কেমন সব���জ দেখাচ্ছে। 7) পরদিন রান্না করার জন্য মাংস সেদ্ধ এবং ঠান্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। 8) রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন। 9) ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ এড়াতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন। আঁশটে গন্ধ থাকবে না। 10) মাংস তাড়াতাড়ি সেদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে দিন। 11) মাছ, মাংস বা ডিমের ঝোলে অনেক সময় লবণ বেশি হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ওই তরকারিতে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন। লবণ কমে যাবে। 12) মুরগির মাংস বা কলিজা রান্না করার সময় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে যেমন গন্ধ থাকবে না, তেমনি তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হবে। 13) মাছ ভাজার সময় তেল ছিটলে একটু লবণ ছড়িয়ে দিন। তেল আর ছিটবে না। 14) বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ ভেজে নামানোর আগে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিন। তাড়াতাড়ি লালচে হবে। 15) কাঁচা মাছ বা মাংস ছুরি-চপিং বোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন। 16) আলু ও ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ করুন। দুটো দুই কাজে ব্যবহার করলেও সিদ্ধ তাড়াতাড়ি হবে। 17) অনেক সময়ই তাড়াতাড়ি স্যুপ রান্না করলে পাতলা হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে দুটি সিদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। স্যুপ ঘন হবে। 18) ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন। 19) মসলাপাতি তাড়াতাড়ি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন। 20) পরদিন কী রান্না করবেন তা আগের রাতেই ঠিকঠাক করে প্রস্তুতি নিন। তাহলে অল্প সময়ে রান্না হবে। 21) রান্না করার আগে অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশন এর ব্যাপারে লক্ষ রাখবেন । 22) মাছ রান্না করে হাতের কাছে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ দুইশত গুন বেড়ে যাবে। 23) ডালে বাগার দিতেই হবে, রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিতে হবে। 24) মাংশ জাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) দিয়ে দিন। স্বাদ বেড়ে যাবে। 25) ডিম সিদ্ব করতে পানিতে সামান্য লবন দিন। ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। গরমাবস্থায় ডিম ছিলবেন না, ঠান্ডা করে ছিলুন এতে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না। 26) চুলায় হাড়ি পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না। গরম থাকলে হাত পুড়ে যেতে পারে। 27) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ঢলবেন না, হাত জ্বলে আপনি কষ্ট পেতে পারেন। 28) যে কোন মাছ ভাঁজতে কড়াই থেকে একটা নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে/চোখে তৈলের চিটকা পড়তে পারে। সাবধানে কাজ করবেন। দূর থেকে নাড়ুন। 29) শুকনা মরিচ ভাজলে বা পুড়লে বাতাসে একটা ঝাঁজ তৈরী হয় এতে হাচি, কাচি এসে নাস্তা নাবুদ হয়ে যেতে পারেন। ভাজার সময় রান্নাঘরের দরজা জানালা ভাল করে খুলে দিন। প্রয়োজনে এডজাষ্টার ফ্যান থাকলে তা ��ালিয়ে দিন। 30) ভাজিতে তেল বেশী পড়ে গেলে ভাজি কড়াই, প্যানের এক দিকে সরিয়ে কড়াই/প্যান কাত করে রেখে দিবেন ১৫/২০ মিনিট। তারপর ঐ কাত করা অবস্থাতেই ভাজিগুলো বাটিতে নিয়ে নিবেন। আর ঐ বাড়তি তেল পরে অন্য ভাজিতে ব্যাবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারীতেও যদি তেল বেশী হয়, উপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে পরে ভাজিতে ব্যাবহার করলে ভালো লাগে। 31) এলাচ সম্পুর্ণ গুড়ো করে ব্যবহার করা ভাল। গোটা এলাচ কামড়ে পড়লে খাওয়ার মজাই নষ্ট হয়ে যায়। আবার এলাচ ভালো করে না ফাটালে তো সুগন্ধই হবেনা। 32) সবজীর রং ঠিক রাখতে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল না দেয়াই ভাল। আর কিছু সব্জী আছে যাদের সামান্য সিদ্ব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুঁচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে। 33) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে যা দেবেন তার সাথে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না। 34) ডালের মজা জ্বালে! অর্থাৎ যত বেশি সময় জ্বালানো হবে স্বাদ বেড়ে যাবে ততই। 35) যদি তেলাপিয়া মাছে কোন গন্ধ থাকে তবে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে ধুয়ে নিলে গন্ধ থাকেনা। 36) লাল সর্ষে তিতা বা ঝাজ বেশী হয়। হলুদ সর্ষে ব্যাবহার করলে তিতা হয়না। আরেকটি কথাঃ সর্ষে বাটার সময় লবন আর কাচামরিচ এক সাথে বাটলে তিতা হয়না। 37) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়। এক মুঠো পরিষ্কার চাল পুটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিলে লবণ গলবে না। 38) কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না। 39) আলু এবং আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন টাটকা থাকে। 40) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো, এতে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না। 41) শিশি বা কৌটোর মধ্যে বিস্কুট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কুট অনেকদিন মচমচে থাকে। 42) আঙ্গুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে দু’মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানিতে রেখে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়। 43) চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না। 44) কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্ততঃ এক ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশিদিন টাটকা থাকে। 45) কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড়ের বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে। 46) চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল—এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না। 47) সিরকা ও সোডিয়াম বেনজোয়েট দিলে আচার দীর্ঘদিন ভালো থাকে। 48) আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ��াঙ্গাস পড়ে না। 49) চিনির পাত্রের ��ধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না। 50) রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফুটালে পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে। 51) চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে। 52) যে কোনো মসল্লা শীতল ও অন্ধকার জায়গায় রাখলে বেশিদিন ভালো থাকে। 53) ন্যুডলস সিদ্ধ করার পর সাথে সাথে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে ঝরঝরা থাকে। 54) ভাত সিদ্ধ হওয়ার আগে পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস ও এক চামচ তেল দিলে ভাত ঝরঝরা থাকে। 55) ভারী বেগুণের হালকা বেগুণ ভালো। কারণ ভারী বেগুণে বিচি বেশি থাকে। 56) পেয়াঁজ এবং আলু একসাথে একই পাত্রে রাখলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। 57) আচারে তেল কম হলে তেল ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে দিলে গন্ধ হয় না। 58) ভ্রমণে শুকনা খাবার নেওয়াই ভালো। অনেকক্ষণ খাবার ভালো থাকে। 59) রান্না করা খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখার আগে বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। গরম খাবার রাখলে রেফ্রিজারেটর নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 60) ঘরের বাইরে খাবার নিতে হলে যদি সাধারণ টিফিন বাক্স ব্যবহার করা হয় তাহলে খাবার বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। কখনোই গরম গরম খাবার বাক্সে নেওয়া যাবে না, এতে খাবার গন্ধ হয়ে যেতে পারে। 61) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না। 62) পিঁয়াজ কাটার আগে দুফালি করে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে কাটলে চোখের পানি আসে না। 63) আটার ভুষি দিয়ে বাসন মাজলে পরিষ্কার ও ঝকঝকে হয়। 64) একসাথে অনেক রসুন ছাড়াতে সময় বেশি লাগে। আস্ত রসুন ফুটন্ত জলে মিনিট দুয়েক ভিজিয়ে হাতে ঘষলে ওপরের খোসা ছেড়ে যায়। 65) দেশলাই বাক্সে কয়েকটা শুকনো চাল রেখে দিলে বর্ষাকলেও দেশলাই কাঠির বারুদ ভাল থাকে। 66) আচার তৈরি করার সময় তেলে একটু ভিনিগার মিশিয়ে নিলে আচার অনেকদিন ভালো থাকে। 67) তেলে আচার ডুবিয়ে রাখলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না। 68) বিস্কুটের টিনের ভেতরে ব্লটিং পেপার রেখে দিলে বর্ষাকালেও বিস্কুট মছমছে থাকে। 69) তরকারি কাটার সময় আঙ্গুলে দাগ পড়লে ভিনিগার অথবা লাবুর রসে লবণ মিশিয়ে আঙ্গুলে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে নিলে দাগ উঠে যায়। 70) ভাজার জন্য কেটে রাকা বেগুন বেশ কিছুক্ষণ আগে লবণ-হলুদ মাখিয়ে রাখলে ভাজতে তেল কম লাগে। 71) বাড়তি বাটা মশলা সামান্য তেল ও লবণ মাখিয়ে রেখে দিলে কয়েকদিন পরও ব্যবহার করা যায়। 72) পানিতে সামান্য কেরোসিন মিশিয়ে রান্নাঘর মুছলে মাশা-মাছি ও পিঁপড়ের উৎপাত কমে যায়। 73) যে সব সবজি বা আনাজ কাটলে হাতে কালচে দাগ হয় তা কাটার আগে হাতে সরষের তল মাখলে কালচে দাগ আর হবে না। 74) পাত্রের কানায় সামান্য মাখন বা গ্লিসারিন লাগিয়ে দিলে দুধ উথলে পড়ার সমস্যা থাকে না। 75) বাজার থেকে কেনা যে কোনো পাকা ফল খাওয়ার আগে অন্ততঃ আধঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে নেওয়া উচিত। কারণ বেশির ভাগ ফল পাকানো ও সংরক্ষণের জন্য কারবাইড ও ফরমালিন ব্যবহার করা হয়। 76) মাছ ও মাংস রান্না করার জন্য ��েফ্রিজারেটর থেকে নামালে বরফ গলিয়ে বেশিক্ষণ বাইরে রাখা যাবে না। তাতে গরমে সেগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 77) ফ্রিজে একটি পাতিলেবু টুকরো টুকরো করে কেটে রেখে দিলে ফ্রিজের ভেতরে গন্ধ থাকবে না। 78) চায়ের কাপে লেঘে থাকা বাদামী দাগ লবণ দিয়ে ঘষলে উঠে যায়। 79) খানিকটা কর্পূর ছিটিয়ে দিলে ছারপোকার উপদ্রব থাকবে না। 80) কয়েক ফোটা ভিনিগার ছিটিয়ে দুয়ে নিলে বাসনপত্রে আর আঁশটে গন্ধ থাকবে না। 81) বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে পাত্রের গায়ে মেখে কয়েক ঘন্টা রেকে ধুয়ে নিলে পাত্রের পোড়া দাগ উঠে যাবে। 82) চিনির পাত্রে কয়েকটি লবঙ্গ রাখলে পিঁপড়া আসবে না। 83) রান্নাঘরে কাগজ পোড়া ধোঁয়া দিলে মাকড়সার উৎপাত কমে যাবে। 84) সিদ্ধ করা আলু যোগ করুন তরকারী বা ডালে। লবণ কমা পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। তারপর আলুগুলো তুলে ফেলতে পারেন যদি ইচ্ছা হয়। 85) রেফ্রিজারেটর ঘন ঘন খুললে ও বন্ধ করলে ভেতরে বাতাস ঢুকে খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং বিদ্যুৎ খরচ হয় বেশি। তাই বারবার না খুলে চেষ্টা করতে হবে রান্নায় যা যা লাগবে তা একবারে বের করে নেয়া। 86) রান্নার সময় হাতে হলুদের দাগ হলে, আলুর খোসা ছাড়িয়ে হাতে ঘষে ধুয়ে নিলে আর হলুদের দাগ থাকে না। 87) রান্নার সময় সাধারণ হাঁড়ি-পাতিলের পরিবর্তে প্রেসারকুকার ব্যবহার করুন। এতে সময় কম লাগবে। 88) রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষিত খাবার দ্রুত গরম করতে মাইক্রোওয়েভ ওভেন ব্যবহার করুন। 89) কম সময়ে রান্না করার জন্য বাজারের বিভিন্ন ব্র্যান্ডে প্রস্তুতকৃত গুঁড়া মসলা ও সস হাতের কাছে রাখুন। 90) পরদিন রান্না করার জন্য মাংস সেদ্ধ এবং ঠান্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। 91) ভাত রান্না করার ক্ষেত্রে রাইসকুকার ব্যবহার করুন। 92) সবজি পরিষ্কার করে কেটে প্যাকেটজাত করে রেফ্রিজারেটরে রাখতে পারেন। এতে কম সময় ব্যয় হবে। 93) বাজার থেকে মাছ-মাংস কেনার সময় পরিষ্কার করে কেটে নিয়ে আসুন। এতে কাজে সুবিধা হবে। 94) খাবার বেশিক্ষণ গরম রাখার জন্য হটপট বা তাপ অপরিবাহী পাত্র ব্যবহার করুন। 95) রান্নার সময় কোনো কিছু মাপার জন্য পরিমাপক পাত্র (কাপ, চামচ) ব্যবহার করুন। কাজে সুবিধা হবে। 96) ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে আধা চা চামচ লবণ দিন। তাতে ডিম তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হবে এবং ডিম ফাটবে না। 97) ডিম ফাটানোর সময় সাদা অংশটা আলাদা করার জন্য ফেটানো ডিম ছাকনিসহ ফানেলের মধ্যে ঢালুন, দেখবেন সাদা অংশ নিচে পড়েছে, কুসুম উপরে রয়ে গেছে। 98) পোলাও বা খিচুড়ি অথবা চাইনিজ রাইস তৈরির জন্য চালে সামান্য তেল, পেঁয়াজ, লবণ ও সবজি মিশিয়ে রাইসকুকারে দিন। পাঁচ মিনিটে রান্না হয়ে যাবে আপনার সুস্বাদু মজাদার খাবার। 99) পরোটার আয়োজন করতে চাইলে চটপট পরোটা নরম না হয়ে অনেক সময় মচমচে ও শক্ত হয়ে যায়। এ জন্য ময়দা গরম পানি বা টকদই দিয়ে মেখে পাতলা কাপড় দিয়ে কিছুক্ষণ জড়িয়ে রাখুন। তারপর পরোটা তৈরি করে খেতে দিন। দেখবেন খুব সুন্দর নরম ও মজাদার হয়েছে।* রুটি বা পরোটা তৈরির সময় বেলার বেলুনে ময়দা ��া আটা জড়িয়ে যায়। এ জন্য এগুলো তৈরির আগে অল্প সময়ের জন্য বেলুন ফ্রিজে ঠান্ডা করুন। তাহলে বেলুন দিয়ে বেলার সময় গায়ে কিছু জড়াবে না। 100) কোন কিছু ওভেনে বেক করার জন্য অ্যালুমিনিয়াম পাত্রের তলায় একটু বাটার বা ঘি ছড়িয়ে দিন। দেখবেন খুব সহজে বেক করা খাবার বের করতে পারবেন ও ফ্লেভারটা ভালো হবে। 101) স্যুপ বা স্যুপি নুডলসের সঙ্গে টুকরা করা ব্রেডে রসুন, বাটার, সামান্য চিনি ও গোলমরিচের পেস্ট লাগিয়ে কয়েক মিনিট গ্রিল বা সেঁকে মচমচে পরিবেশন করুন, দেখবেন খেতে মুখরোচক হবে। 102) খেজুরের গুড় দিয়ে পায়েস করতে গিয়ে অনেক সময় দুধটা ফেটে যায়। দুধ ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে তারপর গুড় মেশাবেন। ভালো করে নেড়ে আবার কিছুটা ফুটিয়ে নেবেন, দেখবেন রঙটাও সুন্দর হয়েছে আবার সুন্দর ঘ্রাণ বের হচ্ছে। দুধ ফাটার ভয়ও থাকবে না। 103) চিনাবাদাম ও কাজুবাদাম তেলে ভেজে পরে রান্নায় ব্যবহার করা হয়। সেমাই বা মিষ্টিজাতীয় খাবারে অনেকে বাদাম ব্যবহার করে থাকেন। বাদামে যদি তেল মেখে পরে তাওয়ায় ভাজেন তাহলে তেল কম লাগবে। নয়তো শুকনো ভাজতে গেলে তেল বেশি লাগবে। 104) ওল, কচু অথবা কচুশাক রান্না করলে তাতে কিছুটা তেঁতুল ব্যবহার করবেন। খাবারের সময় কিছুটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন, তাহলে গলায় আর চুলকানোর কোনো ভয় থাকবে না। 105) সেমাই রান্নার আগে দেখে নিন। হালকা ভাজা হলে তেলে বা ঘিতে আবার ভেজে নিন। তাহলে রান্নার সময় সহজে গলে যাবে না। 106) কেক বানাতে যদি ডিমের পরিমাণ কম থাকে তাহলে ভয় পাবেন না। কর্ণফ্লাওয়ার ব্যবহার করবেন। দেখবেন ডিমের ঘাটতি পূরণ হয়ে গেছে। 107) রান্নাতে খাদ্যমান ঠিক রাখতে যতটুকু সম্ভব তরকারি বড় বড় টুকরা করে কেটে নিন। 108) রান্না করতে গিয়ে তরকারিতে লবণ বেশি হলে সামান্য টক অথবা সামান্য চিনি দেবেন, তাতে কিছুটা হলেও লবণাক্ত ভাব কমে আসবে। 109) খাবারের মেন্যুতে ভিন্নতা আনতে বড় জাতের কাচকি মাছ কড়া করে ভেজে দিন, সাথে কিছু বেরেস্তা দিন। পোলাওয়ের সাথে ভাজা কাচকি মাছ আপনার রসনাতে ভিন্ন স্বাদ আনবে। 110) কাঁচা মুগডাল ভেজে পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন, তাহলে ডালের রঙ আর কালো হবে না। ধুয়ে রান্না করলে ডালটাকে দেখতে উজ্জ্বল দেখাবে। 111) মাছ রান্না করে হাতের কাছে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ দুইশত গুন বেড়ে যাবে। 112) ডালে বাগার দিতেই হবে, রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিতে হবে। 113) মাংশ জাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) দিয়ে দিন। স্বাদ বেড়ে যাবে। 114) ডিম সিদ্ব করতে পানিতে সামান্য লবন দিন। ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। গরমাবস্থায় ডিম ছিলবেন না, ঠান্ডা করে ছিলুন এতে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না। 115) চুলায় হাড়ি পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না। গরম থাকলে হাত পুড়ে যেতে পারে। 116) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ঢলবেন না, হাত জ্বলে আপনি কষ্ট পেতে পারেন। 117) যে কোন মাছ ভাঁজতে কড়াই থেকে একটা নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে/চোখে তৈলের চিটকা পড়তে পারে। সাবধানে কাজ করবেন। দূর থেকে নাড়ুন। 118) শুকনা মরিচ ভাজলে বা পুড়লে বাতাসে একটা ঝাঁজ তৈরী হয় এতে হাচি, কাচি এসে নাস্তা নাবুদ হয়ে যেতে পারেন। ভাজার সময় রান্নাঘরের দরজা জানালা ভাল করে খুলে দিন। প্রয়োজনে এডজাষ্টার ফ্যান থাকলে তা চালিয়ে দিন। 119) সবজীর রং ঠিক রাখতে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল না দেয়াই ভাল। আর কিছু সব্জী আছে যাদের সামান্য সিদ্ব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুঁচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে। 120) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে যা দেবেন তার সাথে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না। 121) ডালের মজা জ্বালে! অর্থাৎ যত বেশি সময় জ্বালানো হবে স্বাদ বেড়ে যাবে ততই। যে তরকারীতে লবন বেশি হবে। 122) তাতে সেই তরকারীর আরো কিছু উপকরন দিয়ে দেয়া যেতে পারে। যেমন, আরো কিছু আলু, টমেটো, শাক ইত্যাদি। আর অন্যক্ষেত্রে (তরকারী বা তরকারী না হলে) যদি ঘরে কয়লা থাকে তবে তার ছোট এক টুকরা পাতিলে দিয়ে দি���ে লবন শুষে নিয়ে নিবে। 123) যে তরকারীতে লবন বেশি হবে তাতে কিছু আলু কিংবা কুমড়ার শাক দিলে লবন কমে যাবে। তবে তিনি ছোট বেলায় উনার মায়ের কাছ থেকে দেখেছেন, তরকারীতে লবন বেশি হলে কয়লার টুকরা দেয়া হত। 124) যে তরকারীতে বা অন্য কিছুতে লবন বেশি হবে তাতে আটা বা ময়দার একটা গোল্লা (রুটি বানাতে যে কাই করা হয়) বানিয়ে এক পাশে রেখে দিতে হবে। উক্ত আটা বা ময়দার গোলা বেশ কিছু লবন শুষে নেবে। তবে তিনি আরো জানালেন যে, আলু বা টমেটো দিয়ে ঝোল বাড়িয়ে নিলেও লবন কমে যায়। 125) যদি হলুদ বেশী হয়ে যায় তবে ছোট একটা কাপড়ের টুকরা চুবিয়ে দিলে কাপড় কিছু হলুদ টেনে নিয়ে নিবে। 126) ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে আধা চা চামচ লবণ দিন। তাতে ডিম তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হবে এবং ডিম ফাটবে না। 127) চিনিতে পিঁপড়া ধরলে চিনির পাত্রে কয়েকটি লবঙ্গ রাখুন চিনির পিঁপড়া ছেড়ে যাবে। *** আমার মত যারা বেচালার আছেন তাদের জন্য স্পেশাল টিপসঃ 128) ড়িম ভাঁজির সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন , ড়িমের খোসার টুকরা যেন না পড়ে … আর ড়িম অবশ্যই কালো কড়াইয়ে ভাজবেন , তাহলে ভাজাটা ভাল হবে । আর মামলেট করার সময়ঃ প্রথমে পেয়াজ কুঁচি , মরিচ , ধন্যেপাতা বা গুড়া ও লবন একসাথে ভালভাবে মিক্স করে…। এর সাথে ডিম দিয়ে চামচ দিয়ে খুব ভালভাবে নাড়াবেন , মনে রাখবেন যত ভাল করে নাড়বেন তত ড়িম ভাল ফুলবে এবং ভাঁজির সময় একটা সুগন্ধ বের হবে ।
0 notes
easycookingrecipesbd · 3 years ago
Video
youtube
Aloo Chorchori Recipe  আলু ভাজি ঝোল  Alu Khawar Upokarita  আলু চচ্চড়ি  আলুর পুষ্টিগুণ, Alu Vaji
0 notes
bdtodays · 6 years ago
Text
New Post on BDTodays.com
সৌন্দর্যে ভেষজ এর ব্যবহার
Tumblr media
বিডিটুডেস ডেস্ক: আলু : আলু অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সবজি। আলু ভর্তা থেকে শুরু করে ভাজি, আলুর ডাল, ঝোল তরকারি সবই উপাদেয়। এই আলুও কিন্তু উপকারে আসতে পারে ঘরোয়া চিকিত্‍সার কাজে। )গরম পানি, তরকারি, ভাতের মাড়, ডাল শরীরের কোনো জায়গায় পড়লে প্রথমে সেখানটা ঠান্ডা পানির ধারার নিচে (রানিং ওয়াটার) ধরে রাখুন কি...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.com/%e0%a6%b8%e0%a7%8c%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87-%e0%a6%ad%e0%a7%87%e0%a6%b7%e0%a6%9c-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b9%e0%a6%be/
0 notes