#কবুতরের মাংস
Explore tagged Tumblr posts
Text
#ডেংগু রোগ #চিন্তার বিষয়। (শেষ)
#ডেঙ্গু রোগে রক্তের #প্লাটিলেট এর সংখ্যা কমে যাওয়ার দরুন রক্ত জমাট বাধার প্রক্রিয়াটি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে ভিটামিন-কে বেশি আছে এমন খাবার, যেমন- পালং শাক, ব্রোকলি, মাংস বিশেষ করে কবুতরের বাচ্চার মাংস, কলিজা, মটরশুঁটি, পনির ইত্যাদি খেলে বেশ তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
#ডেঙ্গু রোগে রোগীর মুখের খাবারের রুচি বেশ কমে যায়। তাই রোগী যাতে সহজেই খাবার খেতে পারে এবং হজমের সুবিধার জন্য বিভিন্ন ধরনের স্যুপ, পাতলা খিচুড়ি, নরম খাবার ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন। বেশি তেল, মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে যাতে পেটে গ্যাস বা বদহজম না হয়।
#ডায়াবেটিক ও #কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে অবশ্যই বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে হবে। রোগ ভেদে রোগীর খাদ্য তালিকা অবশ্যই ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের হবে। রোগীদের প্রতিদিনের রক্ত পরীক্ষার ফল, শারীরিক অবস্থা, পছন্দ অপছন্দের ওপর নির্ভর করে খাবার তৈরি করতে হবে যাতে রোগী তার রুচি অনুযায়ী খেতে পারে ও তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।
সমাপ্ত।
(লক্ষ্য করুনঃ এটি কেবলমাত্র একটি স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক লেখা। আপনার যে কোন শারীরিক সমস্যার জন্য, দয়া করে, একজন রেজিষ্টার্ড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।)
(বি.দ্র. এই প্রবন্ধটি লিখতে দেশী-বিদেশী অনেক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের লেখা থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। ঐ সব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লেখকদের সবার নিকট আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। যদি অনিচ্ছা বশত কোন তথ্য ভুল বা বিকৃতভাবে উল্লেখ করে থাকি, তার জন্য পাঠকসহ সকলের কাছে বিনীত ক্ষমা প্রার্থনা করছি।)
0 notes
Text
সর্বাধিক মাংসবহুল বাচ্চা কবুতরের চ্যালেঞ্জিং নিশ্চয়তা!
বাচ্চা কবুতরের মাংসে খেতে খুবই সুস্বাদু এবং এর পুষ্টিগুনের কথা নতুন করে বলার অবকাশ নেই। গর্ভবতী মহিলা, মা ও শিশু, বৃদ্ধ এবং প্রাপ্তবয়স্কদের শক্তিবর্ধক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অন্যতম বাচ্চা কবুতরের মাংস।
বাছাইকৃত সেরা সাইজের, সর্বোৎকৃষ্ট মানের বাচ্চা কবুতরের মাংস অর্ডার করুন নওয়াবি মিট-এ।
--- অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।
অথবা, 01849 439 327
#pigeon#nawabimeat
0 notes
Text
PIGEON MEAT ( ৪ পিস)
PIGEON MEAT ( ৪ পিস)
★ শুধুমাত্র ঢাকায় ডেলিভার করা হয়। (N:B দক্ষিণ সিটির কিছু এড়িয়ায় আমাদের সার্ভিস এ্যাভেইলেবল নেই। ★ বড় মাছ কেটে পিস করে দেয়া হয় (যদি আপনারা ইচ্ছে জ্ঞাপণ করেন)! সেক্ষেত্রে আপনার দ্রব্যের নির্ধারিত ওজন একটু কমে যাবে। ★ বড় মাছ প্রসেসিং করার জন্য কোন চার্জ প্রযোজ্য না! এটা ফ্রি। N:B: তবে ছোট মাছ যেমন, পুটি, ট্যাংরা, পাবদা, বাটা, শিং কই মাছ প্রসেসিং করার জন্য ২০ টাকা অতিরিক্ত পরিশোধ করতে হবে। ★ শিং এবং…
View On WordPress
0 notes
Text
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে বগুড়ার সান্তাহারে দুপুরের খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বেলা ১২টা ১০ মিনিটে হেলিকপ্টার যোগে বগুড়া সান্তাহারে এসে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর দেশের প্রথম মাল্টিস্টোরেজ ওয়ারহাউজ উদ্ধোধন শেষে সান্তাহার সাইলোর রেস্ট হাউসে তিনি দুপুরের খাবার খান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের একজন জানান, বগুড়ার সান্তাহারে এটি তার প্রথম আগমন। এ কারণে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে তাকে…
View On WordPress
#আইড় মাছ#আঠালো আলু ভর্তা#আলু করলা ভাজি#কবুতরের মাংস#কলিজা ভুনা#কাজলী মাছ#কাটারিভোগ চালের ভাত#কালোজিরা ভর্তা#কোয়েল পাখির ভুনা#খাশির মাংস#গ্রীন সালাদ#চিংড়ি ভুনা#টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী#টাকি মাছ ভর্তা#দেশি কই মাছ ভুনা#দেশি পাবদা মাছের ঝোল#দেশি মুরগির মাংস#প্রাণের আচার#বগুড়া সান্তাহার#বড় টেংড়া#মশুর ডাল#রুই মাছ ভুনা#সবজি
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/82907
বিটিভি (চট্টগ্রাম) ক্যাফেটোরিয়াতে মজাদার ভর্তা-ভাজি ২০ টাকা!
.
জালালউদ্দিন সাগর:
জিভে জল আনে এমন সব খাবার পাবেন বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ক্যাফেটোরিয়াতে এবং তা খুব অল্পদামে। আপনাকে এসব মুখরোচক খাবারের স্বাধ গ্রহন করতে হবে সেল্ফ সার্ভিসের মাধ্যমে। কাফেটোরিয়াতে ২০ পদের বিভিন্ন শুটকীর ভর্তা,ভাজিসহ পাওয়া যাবে কোয়েল, কবুতর, গরু ও মুরগীর মাংস।
নগরীর জাকির হোসেন রোড,খুলশি (ইউএসটিসি হাসপাতালের আগে) বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের নিজস্ব ক্যাফেটোরিয়া একসময় শুধু শিল্পী ও কলাকৌশলিদের জন্য বরাদ্দ থাকলেও এখন উম্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে সবার জন্য।
ক্যাফেটোরিয়ার ম্যানেজার মো.আলমগীর জানান, সাধারণত হোটেলগুলোতে পোলাও-বিরানীর মতো ভারী খাবার বিক্রি হয় বেশি। ক্রেতাদের রুচির কথা চিন্তা করে স্বাদের ভিন্নতা আনতে শুটকির ভার্তাকে প্রাধান্য দিয়ে আমরা খাবারের মেনু সাজিয়েছি।
.
এছাড়া বেগুন ভাজি, বেগুন ভর্তা, শাকভাজি, মাছ ভর্তা, শরীষা ভর্তা, ডিম ভর্তা, আলু ভর্তা, পটলভাজি, রসুন ভর্তা, পেপে ভর্তা, টমেটো ভর্তা,রসুন চাটনিসহ নানান ধরনের ভাজি ও ভর্তার সমাহার রয়েছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের ক্যাফেটোরিয়াতে প্রতিটি ভর্তা ও ভাজির মুল্য ২০ টাকা এবং কোয়েলের মাংস ৮০টাকা, কবুতরের মাংস ১৮০টাকা, গরু মাংস ৮০টাকা ও মুরগীর ৫০টাকা ও হাঁসের মাংস ৫০টাকা।
0 notes
Video
কবুতরের মাংস ভুনা রেসিপি | Cooking Super Taste Pigeon curry in my Villag...
0 notes
Photo
“যৌন শক্তির জন্য পারদ মেশানো মাংস খেয়ে ২ যুবকের মৃত্যু” টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য পারদ মেশানো কবুতরের মাংস খেয়ে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া আরও একজন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। শনিবার ভোরে উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের রাজাবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মৃতরা হলেন, রংপুর কোতোয়ালী থানার পুটিমারী গ্রামের হিরু মিয়ার ছেলে সুলতান উদ্দিন (২৫) ও একই জেলার কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছা গ্রামের আব্দুস ছামাদ মিয়ার ছেলে আনোয়ারুল ইসলাম (২৫)। এ ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ গোলাম রাব্বানী (২৫) অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি নওগাঁর মান্দা উপজেলার চরগোপাল গ্রামের বাসিন্দা। রাব্বানী গোড়াই এলাকার একটি মুদির দোকানে কর্মচারী। মৃতদের মধ্যে সুলতান উদ্দিন গোড়াই এলাকায় দর্জি ও আনোয়ারুল ইসলাম মির্জাপুরের সোহাগপাড়া এলাকায় হোটেলে কাজ করতো বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। তারা রাজাবাড়ি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, যৌন উত্তেজনা বাড়াতে ওই তিন যুবক শুক্রবার রাতে পারদ মেশানো কবুতরের মাংস খান। পরে তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদেরকে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে সুলতান ও আনোয়ারুলের মৃত্যু হয়। এছাড়া রাব্বানীর অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিকেলে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে বলে কুমুদিনী হাসপাতালের সিনিয়র অফিসার অনিমেশ ভৌমিক লিটন জানিয়েছেন। যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে পারদ মেশানো কবুতরের মাংস খেয়ে তারা তিনজনই অসুস্থ হয় বলে চিকিৎসাধীন রাব্বানী পুলিশ ও হাসপাতালের চিকিৎসকদের জানিয়েছেন। মির্জাপুর থানা পুলিশের ��প-পরিদর্শক (এসআই) আশিকুজ্জামান বলেন, যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে পারদ মেশানো কবুতরের মাংস খেয়ে দুইজন মারা গেছেন। একজন অসুস্থ হয়ে হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
0 notes
Link
via Poriborton RSS feed https://ift.tt/eA8V8J
0 notes
Link
0 notes
Text
#চিকেনপক্স রোগ। (৪)
চিকেন পক্স হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর ও ভিটামিন ‘সি’-যুক্ত খাবার, ফলমূল ও শাক সবজি খেতে হবে। তৈলাক্ত ও মশলাযুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে।
অ্যালার্জি যুক্ত কোনও খাবার এই সময় খাওয়া যাবে না। যেমন, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, কুমড়ো, পুইশাক এইগুলো এড়িয়ে চলা ভালো। ডাবের পানি এ সময় অনেক উপকারী পানীয় । প্রয়োজনে নিমপাতা সিদ্ধ পানিতে গোসল করতে পারেন।
শিশুদেরকে স্বাভাবিক খাবার, পানি ও পানীয় বেশি বেশি খাওয়াতে হবে। চিপস, চকোলেট, প্রিজারবেটিভযুক্ত খাবার ও পানীয় দেয়া যাবে না।
চুলকানি কমানোর ওষুধ দিতে হবে। শরীর যাতে বেশি চুলকাতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। নখ ছোট রাখাসহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক পরাতে হবে।
শিশুদেরকে এ সময় শিং মাছ, কবুতরের মাংস, তাজা শাক সবজিসহ নানা রকম পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে পারেন।
অ্যালার্জির আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে শিশুদের এ সময় ধুলাবালি থেকে দূরে রাখতে হবে।
ক্রমশ....
0 notes
Photo
কবুতরের মাংসে থাকা প্রোটিন গর্ভবতী মহিলা, মা ও শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কবুতরের মাংস শক্তিবর্ধক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অন্যতম। বাছাইকৃত সেরা সাইজের, সর্বোৎকৃষ্ট মানের বাচ্চা কবুতরের মাংস অর্ডার করুন নওয়াবি মিট-এ।
0 notes
Text
হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর শৈশব ও ভারতবর্ষে আগমনের বিস্ময়কর কাহিনী
মক্কার ঐতিহ্যবাহী ও অভিজাত কুরাইশ বংশের একটি শাখা ধনে, জ্ঞানে, শিক্ষা দীক্ষায় ও মানে গৌরবে তৎকালে খুবই প্রসিদ্ধ ছিল। ধর্ম পালন, ন্যায় নীতি ও সততার আশ্রয় অবলম্বন ঐ কুরাইশ শাখাটির বৈশিষ্ট্য ছিল। একবার ঐ কুরাইশ শাখার বেশ কিছু পরিবার তাহাদের জন্মভূমি মক্কা ছেড়ে হেজাজের দক্ষিণ পশ্চিম সীমান্তে ইয়ামেন প্রদেশে চলে গেল এবং সেখানেই বসবাস শুরু করল। যারা মক্কা হতে ইয়েমেনে চলে আসল, তাদের মধ্যে শায়খ মাহমুদ ছিলেন এক উল্লেখ্যযোগ্য ব্যক্তি। তিনি কিছুদিন ইয়ামেনে অবস্থান করার পর তাঁর পরিবার পরিজন নিয়ে সেখান হতে তুরস্ক চলে যান এবং তথাকার কুনিয়া নামক এক ক্ষুদ্র শহরে গিয়ে বসতি স্থাপন করেন। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, শায়খ মাহমুদ যখন ইয়ামেন হতে তুরস্ক গমন করেছিলেন তখন যদিও তিনি বিবাহিত ছিলেন কিন্তু তার কোনো সন্তান সন্তুতি ছিল না।তিনি নিজে যেমন মক্কার অভিজাত কুরাইশ বংশোদ্ভুত ছিলেন, তেমনি তিনি বিবাহও করেছেন কুরাইশ বংশের এক শরীফ নারীকে। এ নারী নানাগুনে বিভূষিতা ছিলেন। সততা, সত্যবাদিতা, নম্রতা, পবিত্রতা, বুদ্ধিমত্তা প্রভৃত গুণে তিনি তৎকালীন কুরাইশ নারীদের মধ্যে ছিলেন অন্যতম। শায়খ মাহমুদও ইসলাম প্রচার কার্যে একনিষ্ঠভাবে নিয়োজিত ছিলেন। শায়খ মাহমুদ ইয়েমেন হতে যখন সস্ত্রীক তুরস্কের কুনিয়া নামক ছোট শহরে এসে বসবাস আরম্ভ করেন তখনও পর্যন্ত তিনি নিঃসন্তান ছিলেন। বিবাহের পর দীর্ঘদিন এভাবে সন্তান সন্তুতি লাভ না করায় শায়খ মাহমুদ দম্পতি পারিবারিক জীবনে সত্যিই এক অভাব অনুভব করেছিলেন। এজন্য তারা স্বামী-স্ত্রী দুজনই অন্তত একটি সন্তান লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে নিয়তই প্রার্থনা করতেন। অচিরেই আল্লাহর দরবারে শায়খ ও তার স্ত্রীর মিনতি কবুল হল। শায়খ মাহমুদ পত্নী শীঘ্রই গর্ভে সন্তান ধারণ করলেন। ১২৭১ খ্রিস্টাব্দে শায়খ মাহমুদ – পত্নী অতুলনীয় সুন্দর একটি পুত্র সন্তান প্রসব করলেন। সদ্য ভূমিষ্ট সন্তানের রুপ দর্শন করে পিতা মাতার চোখ জুড়িয়ে গেল এবং তাদের অন্তর ভরে গেল। আল্লাহর অফুরান্ত দয়ার উসিলায় সন্তান লাভ করার ফলে তাদের মনে সীমাহীন খুশি ও আনন্দ। আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় কত যে দান খয়রাত করলেন ও গরীবকে ভোজন করালেন তার হিসাব নেই। শিশু জালালের বয়স যখন তিন মাস অতিক্রম করছে (সম্ভবত তৃতীয় ��াসের একুশতম দিনে ) জালালের মাতা ভোর হতেই মাথায় তীব্র যন্ত্রনা অনুভব করলেন এবং সাথে সাথে বেশ সর্দি কাশিরও প্রকোপ ছিল। সারাদিন ঐ ভাবে কাটার পর রাতে ভীষন জ্বর দেখা গেল। এর পাঁচ ছয়দিন পরেই শিশুপুত্রকে রেখে ইহজগত ত্যাগ করলেন তিনি। অসময়ে এ শোকাবহ ঘটনার ফলে শায়খ মাহমুদ একদিকে যেমন পত্নী শোকে মুহ্যমান হলেন অন্যদিকে মাতৃহারা শিশু সন্তানকে নিয়ে তিনি দারুন ভাবনায় পড়লেন। যেভাবেই হোক, তিনি পরম স্নেহে ও সাধ্যাতীত যত্ন চেষ্টায় পুত্র জালালের লালন ও সবরকম তত্ত্বাবিধান নিজেই করতে লাগলেন। দিন বয়ে যাচ্ছিল।ইতোমধ্যে প্রায় ৫ বছর অতিক্রান্ত হল। সে যে মাতৃহারা তা সে এখন বেশ ভাল করে বুঝে। গৃহে তার অভিভাবক ও আপনজন একমাত্র পিতাকেই জানে। দিবা রাত্রির প্রায় প্রতিটি মুহুর্ত ছায়ার মত পিতার নিকটেই থাকেন।সুযোগ্য পিতা যখন হতে পুত্রের মুখে কথা ফুটেছে,তখন হতেই তাকে যথাযোগ্য গড়ে তুলবেন,মনে এ আশা নিয়ে শিক্ষা দিতে শুরু করলেন। হঠাৎ খবর রটল রাজ্যের সীমান্ত এলাকায় মুসলমানদের বিরুদ্ধে কাফিররা যুদ্ধের আয়োজন করছে। তাদের মোকাবেলায় নিয়মিত মুসলিম বাহিনী প্রস্তুত হল, কিন্তু কাফিরদের শক্তির অনুপাতে মুসলমানদের আরো সৈনিক শক্তি প্রয়োজন হওয়ার ফলে দেশের অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক এবং অন্যান্য প্রধান বিচক্ষণ বীর মুজাহিদগনেরও জিহাদে শরীক হওয়ার আহবান আসল। শায়খ মাহমুদ শিক্ষা- দীক্ষা লাভের সাথে সাথে যুদ্ধ বিদ্যায়ও পারদর্শিতা লাভ করেছিলেন। সুতরাং ধর্মযুদ্ধে যোগদানের জন্য তার নিকট ও বিশেষ আহবান পত্র পৌছাল। যেখানে প্রিয় ইসলাম বিপন্ন সেখানে তিনি পুত্রের নিরাপত্তা রক্ষার উদ্দেশ্যে গৃহের কোনে লুকিয়ে থাকাকে ধর্ম বিরোধী কার্য বলে মনে করলেন। সুতরাং যুদ্ধের ডাক আসা মাত্রই তিনি মুসলিম বাহিনীতে যোগদানের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করলেন এবং তার এক প্রতিবেশীর নিকট পুত্র জালালের দায়িত্ব সমর্পন করে মুসলিম সেনাবাহিনীতে যোগদানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন। কুনিয়া শহর হতে বেশ কিছু সংখ্যক মুজাহিদ যুদ্ধে শরীক হয়েছিল। যুদ্ধে জয়লাভ করে তারা প্রায় সকলেই ফিরে এসেছে। কিন্তু শায়খ মাহমুদ প্রত্যাবর্তন করলেন না। জিহাদ হতে প্রত্যাগত মুজাহিদগনের মুখে শুনা গেল -তিনি জিহাদের ময়দানে বীরত্বের সাথে লড়াই করে অবশেষে শাহাদাত বরন করেছেন। পাঁচ বছরের শিশু জালাল উদ্দীনের কানেও তার পিতার শাহাদাতের কথাটি পৌছেছিল কিন্তু সে তখন এ কথার অর্থ বুঝতে পেরেছিল কি না বলতে পারি না। আল্লাহ কি তার প্রিয় বান্দাদের শৈশবেই এতিম করে দেন? যেমন এতিম হয়েছিলেন আল্লাহর প্রিয় হাবিব, মহানবী হযরত মুহম্মদ (সঃ)। জালাল উদ্দীনের মামা সৈয়দ আহমদ কবীর সুহরাওয়ার্দী ছিলেন সেসময়ের প্রসিদ্ধ আলেম। ইনি কুনিয়া হতে বেশ কিছু দূরে তুরস্কের অন্য এলাকায় বাস করতেন। সুতরাং কুনিয়ায় বসবাসরত তার বোন অর্থাৎ শায়খ মাহমুদের স্ত্রীর মৃত্যু খবর তিনি জানতে পারেননি। দীর্ঘদিন ধরে তাদের পরস্পরের মধ্যেকোনরুপ যোগাযোগ বা আসা যাওয়া ছিল না। ভগ্নির মৃত্যুর প্রায় পাঁচ বছর পর তাঁর ভগ্নিপতির জিহাদে শাহাদাত বরণের কথা তদঞ্চলের মুজাহিদগনের নিকট তিনি জানতে পারলেন। এসময় তিনি তার জনক, জননীহারা ইয়াতিম ভাগ্নেটির কথাও তাদের কাছে শুনা মাত্রই কুনিয়া অভিমুখে রওনা হলেন। কুনিয়া পৌছে তিনি জালালকে নিয়ে স্বীয় বাসস্থানে ফিরলেন।শায়খ মাহমুদ কুনিয়া বাসীর নিকট পরম শ্রদ্ধেয় মুরুব্বী ছিলেন, আর জালালউদ্দীনের মামা আহমদ কবীর একজন উচ্চ পর্যায়ের আলেম, জ্ঞানী ও পরহিতৈষী ব্যক্তি ছিলেন। তাই কুনিয়া বাসীর অনুরোধে তিনি ওয়াদা করলেন যে, শিশু জালালকে নিয়ে স্বীয় বাসস্থানের ফিরে, স্বপরিবারে কুনিয়া প্রত্যাবর্তন করবেন। তিনি তার প্রতি শ্রুতি রেখেছিলেন। জালালউদ্দিনের সম্পূর্ণ দায়িত্ব সে নিজের মাথায় তুলে নেয়। ধর্মীয় শিক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্বদিয়ে তিনি তাকে প্রথমে আরবী সবক দেন। মাত্র ছয় বছর বয়স কালে তিনি নিয়মিত নামায আদায় করতেন। বালক জালাল ছিলেন পতার সমস্ত গুনের ধারক। একদিনে তিনি যেমন ছিলেন পরম বিদ্যোৎসাহী, অন্যদিকে পরম ধীশক্তিসম্পন্ন। মামা আহমেদ কবীর তার তীক্ষ্ণ জ্ঞান আর অভূতপূর্ব বিচক্ষণতার দ্বারা তারা উজ্জ্বল ভবিষ্যত আন্দাজ করেছেন। মাত্র সাত বছর বয়সে তিনি সমগ্র কোরআন শরীফ মুখস্ত করে শ্রেষ্ঠ হাফেজে পরিণত হন। সাথে ইসলামি শিক্ষার বিভিন্ন শাখা যথা - কুরআন, হাদিস, তাফসীর, ফেকাহ, আকায়েদ, আদব ও অন্যান্য শাস্ত্রসমূহ অধ্যয়ন আরম্ভ করলেন। মাত্র ষোল বছর বয়সে জালাল উল্লেখিত শাস্ত্রগুলোর গভীর জ্ঞানের অধিকারী হলেন। এভাবে মাত্র অল্পকিছুদিনের মধ্যেই জালাল মারফাতের সব সিড়িগুলো অতিক্রম করে বেলায়েতের আসন লাভ করলেন। পরবর্তিতে আহমদ কবীর শাহ জালালকে ইয়েমেন থেকে মক্কায় নিয়ে যান। মক্কা শহরে আহমদ কবীরের একটি আস্তানা (হোজরা) ছিল। সেখানে অন্যান্য শিষ্যদের সাথে শাহ জালালকেও উপযুক্ত শিক্ষা দিয়ে গড়ে তুলতে সচেষ্ট ছিলেন বলে জানা যায়। কথিত আছে একদিন শাহ জালাল অভ্যাসানুরুপ উন্মুক্ত প্রান্তরে পায়চারী করতে করতে পার্শ্��স্থ বনভূমির দিকে অগ্রসর হলে তিনি দেখলেন, শ্বেত ধবধবেপোশাক পরিহিত প্রশান্ত ও সৌম্য দর্শন এক মহাসাধক ব্যক্তি বের হয়ে তাঁকে বললেন, দাড়াও। দরবেশ তার নামোচ্চারণ করে বললেন জালাল! তুমি হা করো, দরবেশ লোকটি তার নিজের মুখের খানিকটা লালা বের করে শাহ জালালের জিহ্বায় তা ঘষে দিলেন। যাবার কালে তিনি বললেন "আমি তোমার জন্য মাবুদের দরবারে মোনাজাত করেছি, তিনি যেন তোমার জীবন সার্থক ও ধন্য করে দেয়। প্রস্থানের সময় তিনি পরিচয় দিয়ে বললেন, "আমি খাজা খিজির " তার পবিত্র মুখের লালার ক্রিয়া ও দোয়ার প্রভাবই হযরত শাহ জালালের জীবনের পথের প্রধান সহায়করুপে ভূমিকা রেখেছিলেন। একদিন এক ঘটনা ঘটল। হযরত শাহ জালাল (রহঃ) এবাদত বন্দেগী ও মোরাকাবা, মোশাহাদা সমাপ্ত করে তন্দ্রাভিভূত হলেন। তখন রাত্রি দ্বিপ্রহর। তিনি স্বপ্নযোগে দেখতে পেলেন সৌম্যদর্শন ও অত্যুজ্জ্বল কান্তিবিশিষ্ট এক মহাপুরুষ তার কক্ষে সমাগত। তার পরিধানে অজানুলম্বিত, শুভ্র পরিচ্ছেদ, মস্তিষ্কে উষ্নীষ এবং সুন্দর শুভ্র শ্মশ্রুমন্ডিত সহাস্যবদন, চেহরা হতে আলোকরশ্মি বিচ্ছুরিত হচ্ছে। মহাপুরুষ ত্কে লক্ষ করে বলল, " হে শাহ জালাল, এ তরুন বয়সে তোমার অপূর্ব সাধনা, ত্যাগ, তিতিক্ষা, আত্নসংযম ও আল্লাহর প্রেমে আত্নবিস্মৃতির দৃশ্য দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি। আল্লাহ তোমার উপর খৃশি হয়ে তার প্রিয় বান্দাগনের দপ্তরে তোমার নাম লিখিয়েছেন। তোমার ভেতর এখন যে যোগ্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তা কাজে লাগিয়ে তোমাকে মানুষের খেদমতে অবতীর্ণ হতে হবে। তুমি আমার প্রতিনিধি হিসেবে ভারতবর্ষ তথা হিন্দুস্থানে গমন করবে। তোমার প্রতি এটাই আমার নির্দেশ। হযরত শাহ জালালের (রহঃ) নিদ্রা ভঙ্গ হল। স্বপ্ন দেখে তিনি আনন্দে আত্নহারা হয়ে গেলেন। নামাযে দাঁড়ানোর পূর্বেই তিনি মামার নিকট স্বপ্নের আদ্যোপান্ত বিবৃত করলেন। অতঃপর তিনি ভাগিনাকে হিন্দুস্থান প্রেরনের জন্য মনঃস্থির করে এক মুষ্ঠি মৃত্তিকা প্রদান করে বললেন। যেখানকান মাটির রং ও গন্ধএর সাথে মিলে যাবে সেটাই তোমার গন্তব্যস্থান। তিনি শাহ জালালের সহচররুপে প্রথম শ্রেণির বারোজন অলী মনোনীত করলেন। পথে পথে তার আধ্যাত্নিক সাধনায় মুগ্ধ হয়ে তার অনুসারীর সংখ্যা বাড়তে থাকলো।যখন দিল্লী পর্যন্ত এসে পৌঁছালেন তখন শিষ্যদের সংখ্যা ২৪০ জন ছিল বলে জানা যায়। সেসময় দিল্লীর প্রসিদ্ধ আলেম ও আধ্যাত্নিক ধর্ম��ুরু ছিলেন হযরত নিজামউদ্দীন(রহঃ)। দিল্লিতে আসার পর নিজামুদ্দিন আউলিয়ার জনৈক শিষ্য গুরুর কাছে শাহ জালালে সম্পর্কে কুত্সা রটনা করে। সঙ্গে সঙ্গে নিজামউদ্দীন (র) অন্যের কুত্সা রটনাকারী এ শিষ্যকে উপযুক্ত শাস্তিস্বরূপ দরবার থেকে তাড়িয়ে দেন এবং অন্য দুই শিষ্যকে ডেকে তাদের মারফতে শাহ জালালের কাছে সালাম পাঠান । শাহ জালাল সালামের উত্তরে উপটৌকনস্বরূপ ছোট একটি বাক্সে প্রজ্জলিত অঙ্গারের মধ্যে কিছু তুলা ভরে নিজামুদ্দীন আউলিয়ার নিকট পাঠান। নিজামুদ্দিন আউলিয়া হযরত শাহ্ জালালের আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পেয়ে তাঁকে সাদরে সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানান। বিদায়কালে প্রীতির নিদর্শনস্বরূপ নিজামুদ্দিন আউলিয়া তাঁকে এক জোড়া সুরমা রঙের কবুতর উপহার দেন। কবুতর জোড়া তিনি পোষা পাখির মত পুষতে লাগলেন। মাজার সংলগ্ন এলাকায় সুরমা রঙের যে কবুতর দেখা যায় তা ঐ কবুতরের বংশধর। যা জালালী কবুতর নামে খ্যাত। এদিকে সিলেটের বহু গৃহস্থেরর বাড়ীতে এ কবুতর দেখা যায়। স্বল্পদিনেই এ কবুতর সংখ্যায় বহু হয়ে যায়। এদের মাংস খাওয়া হয় না। এ কবুতর কোথাও বাসা বাধলে তা শুভ লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়।
সিলেটে শাহজালাল (র) এর মাজারে জালালী কবুতর হযরত শাহ জালাল (রহঃ) যখন সিলেটে আগমন করে তখন রাজা গৌড় গোবিন্দের শাসন চলছিলো। তারমত নিষ্ঠুর অত্যাচারী ও পরধর্মবিদ্বষী শাসক ইতিহাসে খুব কম। তার নিষ্ঠুরতার পরিমাপ এক ঘটনার মাধ্যমেই করা যায়। সিলেটে শেখ বুরহানুদ্দীন নামের এক ধার্মিক লোক বাস করতেন। আল্লাহ তাকে কোনোকিছুতে কমতি না দিলেও একজন সন্তানের আফসোস তার ঘুচল না। একরাতে তিনি ও তার স্ত্রী আল্লাহর নিকট এক সন্তান ভিক্ষা চাইলেন, বিনিময়ে এক গরু কোরবানির মানত করলেন। আল্লাহ তাদের প্রার্থনা কবুল করলেন কিন্তু সিলেটে গরু জবেহ করে মানত পূরণ তাদের জন্য অসম্ভব ছিলো। তাদের কোলজুড়ে এক পুত্রসন্তান আসলো।শেষমেশ অতি গোপনে তারা কোরবানি সম্পন্ন করতে চাইলেন কিন্তু চিল একটু মাংস মুখে করে নিয়ে রাজদরবারে ফেলে রেখে যায়।তা গৌড়গোবিন্দের নজর এড়িয়ে যায় নি। তিনি বুরহানুদ্দীনেরর নবজাতক পুত্রকে বলির নির্দেশ দেন এবং বুরহানুদ্দীনের হাত কব্জি পর্যন্ত কেটে ফেলার নির্দেশ দেন। এর প্রতিবাদে সম্রাট ফিরোজ শাহ বাহিনী পাঠালেন গৌড় গোবিন্দের ��িরুদ্ধে। কিন্তু গৌড় গোবিন্দের ছিল জাদুর ক্ষমতা ফলে ফিরোজ শাহের প্রেরিত বাহিনী পরাজিত হয়। এরপর এই অত্যাচারী রাজার পতন হয় শাহজালালের কাছে। কিন্তু সে অনেক বড় ইতিহাস। কিন্তু এটুকু এত সংক্ষিপ্ত ইতিহাস নয়। সে সম্পর্কে পরের পর্বে লিখা হবে। আগামী পর্বে গৌড় গোবিন্দের বাহিনীর কাছে ফিরোশ শাহের বাহিনীর পরাজয় এবং পরে শাহজালাল (র) এর বিস্ময়কর ভাবে সিলেট জয় ও সিলেটে তার অবদান সম্পর্কে বিস্তারিক লেখা হবে। লেখকঃ নূর নাহার শেফা Read the full article
0 notes
Text
Jahangirnagar University Food Travel | Vlog-06 | 2018 |জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বট তলার খাবার |
youtube
Hello Guys, Welcome To Rubel Rana Youtube Channel.
Jahangirnagar University Bot Tola Is Popular For Lunch Food Item. Maximum Of Student Eat Here. All Food Are Super Cheap Price. It’s A Cheap Easy Meals On A Budget. Here You Find Cheap Easy Healthy Meals Items Like Chicken, Fish, And Many Kind Of Vorta.
পুরোটাই বাঙ্গালিয়ানা।
হরেক পদের (২০-৩০) ভর্তা, টাটকা মাছ , নানা তরকারি, মুরগী ফ্রাই বা ঝোল, কবুতরের মাংস, গরু, খিচুরি, পোলাও, কি নেই এখানে। ডাল টা তো অসাধারন।
স্বাদ- ১০ এ ১০
দাম-১০ এ ১০ ( ১২০ টাকায় ভাত সহ মিনিমাম ১২-১৮ পদের খাবার পাবেন, কেননা মুরগী লেগ পিস ই ৫০ টাকা)
পরিবেশ- গ্রামীন।
ঢাকার কোলাহল থেকে বেড়িয়ে, সাভার এর প্রাকৃতিক পরিবেশ সেই সাথে এই অসাধারন খাবারের টেস্ট নেবার জন্য অনুরোধ করছি সকল মেম্বার কে।
(সিকিউরিটির কোন সমস্যা নেই, এমন কি পরিবার বা প্রিয়জন নিয়ে আসার মত স্থান)
Address : Saimon Hotel & Restaurant, Jahangirnagar University Bottola. Open: 10 Am To 11 Pm.
I would love to connect with you!
►SUBSCRIBE- ►FACEBOOK- ►INSTAGRAM-
I would love to connect with you! The following article was originally published on Jahangirnagar University Food Travel | Vlog-06 | 2018 |জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বট তলার খাবার | and is courtesy of My Travel Bay. See more on: https://www.youtube.com/watch?v=BhG_G2mu03k
The post Jahangirnagar University Food Travel | Vlog-06 | 2018 |জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বট তলার খাবার | appeared first on My Travel Bay.
from WordPress http://ift.tt/2nf1fwV via IFTTT
0 notes
Video
youtube
কবুতর ভুনা রেসিপি | কবুতরের মাংস ভুনা | Pigeon Roast Recipe in Banglades...
#pigeon#pigeon curry#pigeon roast#pigeon bhuna#kobutor#kobutor vuna#bangladeshi#bangladeshi food#bangladeshi curry#bangladeshi style
0 notes
Photo
অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ বাচ্চা কবুতরের মাংস।তবে তা রাান্নার পূর্বে পরিষ্কার করা, আগুনে ঝলসানো এবং কাটাকুটিতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। যার ফলে অনেকেরই খেতে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও খাওয়া হয় না সহজে।বাছাইকৃত মাংস বহুল বাচ্চা কবুতরের মাংস অর্ডার করুন নওয়াবি মিট-এ। উপভোগ করুন কবুতরের মাংসের পছন্দের রেসিপি।--- অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।
#pigeonmeat #readytocook #nawabimeat
0 notes
Photo
বাছাইকৃত বাচ্চা কবুতরের মাংস।কবুতরের মাংসের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুন বলা বাহুল্য।রক্তসল্পতা দূরীকরণে এবং গর্ভবতী মায়েদের জন্য কবুতরের মাংস অতুলনীয়।--- অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।
#pigeon #nawabimeat
0 notes