#দেশি মুরগির মাংস
Explore tagged Tumblr posts
Text
লেয়ার চিকেন, প্রচলিত লাল মুরগি বা কক মুরগি নামে। লেয়ার চিকেন এর স্বাদটা অনেকটা দেশি মুরগির মতোই। গ্রাহক চাহিদায় অন্যতম - লেয়ার চিকেন। মাঝারি সাইজের অনন্য স্বাদের লেয়ার চিকেন এর মাংস উপভোগ করতে অর্ডার করুন নওয়াবি মিট-এ।
--- অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।
অথবা, 01849 439 327
0 notes
Video
Chicken Curry with Potato | আলু দিয়ে দেশি মুরগির মাংস | Chicken Curry ...
1 note
·
View note
Text
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী
টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে বগুড়ার সান্তাহারে দুপুরের খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বেলা ১২টা ১০ মিনিটে হেলিকপ্টার যোগে বগুড়া সান্তাহারে এসে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর দেশের প্রথম মাল্টিস্টোরেজ ওয়ারহাউজ উদ্ধোধন শেষে সান্তাহার সাইলোর রেস্ট হাউসে তিনি দুপুরের খাবার খান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের একজন জানান, বগুড়ার সান্তাহারে এটি তার প্রথম আগমন। এ কারণে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে তাকে…
View On WordPress
#আইড় মাছ#আঠালো আলু ভর্তা#আলু করলা ভাজি#কবুতরের মাংস#কলিজা ভুনা#কাজলী মাছ#কাটারিভোগ চালের ভাত#কালোজিরা ভর্তা#কোয়েল পাখির ভুনা#খাশির মাংস#গ্রীন সালাদ#চিংড়ি ভুনা#টাকি মাছ ও কালোজিরা ভর্তা দিয়ে ভাত খেলেন প্রধানমন্ত্রী#টাকি মাছ ভর্তা#দেশি কই মাছ ভুনা#দেশি পাবদা মাছের ঝোল#দেশি মুরগির মাংস#প্রাণের আচার#বগুড়া সান্তাহার#বড় টেংড়া#মশুর ডাল#রুই মাছ ভুনা#সবজি
0 notes
Photo
দুপুর থেকে মুখিয়ে আছি মুরগি রাঁধব বলে। বাসায় এসে ডিপফ্রিজে রাখা নানান প্যাকেটের ভিড় থেকে খুঁজে খুঁজে মুরগির প্যাকেটটা বের করলাম। মনটা খুশি। বুদ্ধি করে কলেজের রাঁধুনীকে দিয়ে মুরগিটা কাটিয়ে নিয়েছিলাম। রাঁধুনিই বাজার করেছিল, রাঁধুনিই কেটেছিল। মুরগিটাকে আমি চোখে দেখি নি। চেখে দেখাটাই ছিল লক্ষ্য। তবে প্যাকেটে মাংসের টুকরোগুলো বেশিই বড় মনে হচ্ছিল। নাহ্! রীনা নিশ্চয়ই ফার্মের মুরগি কিনেছে। ওকে এরপর থেকে দেশি মুরগি আনতে বলে দেব। পানির মধ্যে পলিথিনে মোড়া মুরগি ডুবিয়ে রেখে আমি আপুকূলের মুরগি রান্নার ভিডিও দেখতে বসলাম। একটা ভিডিও মুখস্থ করে রান্নাঘরে ফিরলাম। ও মোর খোদা! মুরগি তো দেখি গরু হইয়ে গ্যাছে! শুধুমাত্র পানির সংস্পর্শে এসে জমাটবাঁধা মুরগির মাংস গরুর টুকরো হয়ে যেতে পারে! ডারউইন, কোথায় আছো, একবার এসে এই বিবর্তনের ব্যাখ্যা দিয়ে যাও! যাহোক, আমি নব উদ্যমে গরুর মাংসের রেসিপি সা��্চ দিলাম। বিধি বাম। ইন্টারনেট নেই। ডাটা কানেকশন দুব্বল! এই ছিরিনগরে এই মুহূর্তে আমি আর একপাত্র কাঁচা গরুর মাংস- অপার হয়ে বসে আছি। মনে পড়ে গেল সেই হতভাগ্য ছাত্রের কথা যে কীনা গরু রচনা পড়ে গিয়েছিল আর পরীক্ষায় এসেছিল শ্মশানঘাটের বর্ণনা। শেষমেশ বেচারি শ্মশানে গরু বেঁধে গরুর বর্ণনা লিখতে আরম্ভ করেছিল। লোকেশন শ্মশান, বর্ণনা গরুর। আজ আমারও সেই দশা। কড়াইয়ে গরু, রেসিপি মুরগির... 🙄 #শ্রীনাগরিক #sreenagar #shyamaspov #shyamascooking #Shyamaslife #bangladesh #beef https://www.instagram.com/p/B0LFCR2lfIW/?igshid=1auhbofhkxr6w
2 notes
·
View notes
Text
সল্টলেকের গোল্ডেন টিউলিপ হোটেলে পুজোর ভুরি ভোজের অনবদ্য আয়োজন
শ্রীজিৎ চট্টরাজ : বাঙালির খাদ্যপ্রীতির এক দীর্ঘ ইতিহাস বাঙালিকে গর্বিত করে। ১৪০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চন্ডীমঙ্গল, মনসামঙ্গল বা পদ্মপুরাণে বাঙালির খাদ্য সংস্কৃতির বহু তথ্য জমা হয়ে আছে। বিদেশি পরিব্রাজক ইবন বতুতা, হিউয়েন সাঙ মানুচি এঁরাও বাঙালির খাদ্য সংস্কৃতির সুদীর্ঘ বর্ণনা দিয়ে গেছেন বাঙালির প্রিয় খাদ্য ছিল হরিণ। কুমিরের মাংসও ছিল বাঙালির খাদ্য। লেখক ধৃতিকান্ত লাহিড়ি বাদুড়ের মাংস যে কত উপাদেয় সেকথাও লিখে গেছেন। বাদুড় শুধু ফল খায় ,সুতরাং ঘেন্নার কিছুই নেই, সেকথাও লেখক বলেছেন।তেল বা বনস্পতি( তখনও আবিষ্কার হয়নি) বাঙালি ব্যবহার করতো না রান্নায়। ঘি ছিল একমাত্র বস্তু। পরে তিল থেকে তেল তৈরির পদ্ধতি শিখেছিল বাঙালি। তেল শব্দের উৎপত্তিও তিল থেকেই।
পুজো এলে বাঙালির ভোজন ভজনা যেন বেড়ে যায়। সেকথা খেয়াল রেখেই বেশ কিছু বছর ধরে বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরাঁ ভুরিভোজের আয়োজন করে। পিছিয়ে নেই সল্টলেক সিটি সেন্টার সংলগ্ন গোল্ডেন টিউলিপ হোটেল। রেস্তোরাঁ আধিকারিক সুমন্ত মাইতি জানালেন, দুবছর করোনায় গৃহবন্দী থেকে মানুষ এখন মুক্তির স্বাদ পেয়েছে। মনের সঙ্গে দেহের যেমন সম্পর্ক আছে, তেমন মনের তেমন খাদ্যেরও এক সম্পর্ক আছে। চোব্য চোষ্য লেহ্য পেয় এই চার রসের আরকে মন ভিজলেই তো চরম প্রাপ্তি। শারদীয় উৎসবে সামিল হয়ে গোল্ডেন টিউলিপ ২ অক্টোবর থেকে ৪ অক্টোবর আয়োজন করেছে এক ব্যাপক ভুরিভোজের আসর। হোটেলের তিন তিনটি রেস্তোরাঁয় থাকছে বিশেষ আয়োজন। তিনতলায় অ্যান্টিপাস্তিতে থাকছে সাবেকি বাঙালি খাদ্যের সঙ্গে কিছু ভারতীয় খাবারের যুগলবন্দী। মাল্টি ক্যুইজিন রেস্তোরাঁ নোয়ার এও থাকছে এলাহি আয়োজন। জালাপেনো চিজ ফ্রিটার্স, ক্রিসপি চিজি চিকেন ফিলে, পিজা পাস্তা, বেকডডিশ তো থাকছেই সঙ্গে তন্দুরি কাবাবের মেলা আয়োজন।হোটেলের ৮ তলায় খোলা আকাশের নিচে স্কাই লাউঞ্জে পাবেন নিজের পছন্দের খাবার, মকটেল ও হুক্কা বিভিন্ন ফ্লেবারের।
মাত্র জন প্রতি ৯৯৯ টাকায় ব্যুফেতে থাকছে দুপুর ও রাতের খাবারের দীর্ঘ তালিকা। বেলা ১২ টা থেকে সাড়ে ৩ টে ও রাতে ৭ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত আপনাদের আপ্যায়নে হাজির। বাঙালি খানায় সাবেকি আলু পোস্ত থেকে পোলাও রাজনন্দিনী, কড়াইশুঁড়ির কচুরি থেকে নারকেল ছোলার ডাল থাকছে। থাকছে পুজোর চারদিনে ভিন্ন ভিন্ন মেনু। কমলা লেবুর সরবত,তরমুজের শরবত তো আছেই।আছে আম পান্না। কাঁচা আমের চপ, মাছের কাটলেট, হাঁসের ডিমের ডেভিল, চিংড়ি পুরের কাঁকরোল, মৌরলা মাছের পেঁয়াজি। বিভিন্ন শাক ভাজা, আলু মুরগির কষা, সর্ষে পাবদা, দই মুরগি, শিলে বাটা চিংড়ি ভাপা, চিকেন ডাকবাংলো, চিতল মুইঠঠা তো থাকছেই। এবার বিশেষ ভাবে থাকছে ইলিশ ও চিংড়ি মাছের পদ । গোটা চিকেন রোস্ট ও মার্টন রাঙ্। থাকছে মিক্সড ফ্রুট চাটনি, ডিসকো পাঁপড়।যা আপনার মেজাজকে বানিয়ে তুলবে মোঘল রাজাদের মত। সঙ্গে কিছু দেশি বিদেশি ফিউশন খাবারও থাকবে আজকের প্রজন্মের চাহিদা মেটাতে ।
শেষ পাতে মধুরেন সমাপয়েত। তালিকায় আছে বেকড রসগোল্লা, গুলাব জামুন, ভাপা সন্দেশ, মিষ্টি দই, ম্যাংগো সন্দেশ, আমৃতি, ছানার বড়া, আমসত্ত্ব সন্দেশ, বেকড বোঁদে, কাঁচাগোল্লা ও আইসক্রিম উইথ চকলেট সস। যাঁরা খাদ্য সংস্কৃতিতে আন্তর্জাতিকতাবাদে বিশ্বাসী তাঁদের জন্যও আছে বিশাল আয়োজন। পার্সলে ফিস, ব্রুন্ট গার্লিক নুডলস, সিঙ্গাপুর নুডলস, প্যান ফ্রায়েড চিলি চিকেন, চিলি গার্লিক নুডলস ও চিকেন ইন চিলি সস। আর যা আছে, সমজদারো কে লিয়ে ইশারাই কাফি। রসেবশে উৎসব উপভোগেরও বিপুল আয়োজন। এবারের পুজোয় প্যান্ডেল হপিং এর সঙ্গে গোল্ডেন টিউলিপকে যদি পেট পুজোর সাথী না করেন পস্তাতে যে হবে হলফ করে বলতে পারি।
Read the full article
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/141455
তেল-পেঁয়াজ-সবজিসহ নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন!
.
বাজারে তেল, পেঁয়াজ থেকে শুরু করে সবজি, মুরগি সবকিছুর দামই ঊর্ধ্বমুখী। গত এক মাস ধরেই দফায় দফায় বাড়ছে ব্রয়লার ও কক জাতের সোনালি মুরগির দাম। এই তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে পেঁয়াজ। তেলের দামও চড়া।
অপরদিকে, ৪০ টাকার কেজির নিচে কোনো ধরনের সবজিই নেই। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে মোটা চালের দাম বাড়ার কথাও জানিয়েছে।
এ অবস্থায় বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। তারা বাজারের তালিকা বারবার কাটছাঁট করেও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা-চট্টগ্রামের বাজারে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এ তথ্য পাওয়া যায়। গত এক সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে মানভেদে ২৫ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭৫ থেকে ৮০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। অথচ গত সপ্তাহে তা যথাক্রমে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ও ৪০ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হয়। কিন্তু হঠাত্ করেই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে কেন?
.
আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অতিবৃষ্টির ফলে পেঁয়াজের উত্পাদন কম হয়েছে। সে কারণে ভারতের ব্যবসায়ীরা বুকিং রেট বাড়িয়েছে। আর যে সব পেঁয়াজ ভারত রপ্তানি করছে সেগুলো অপরিপক্ক হওয়ায় রাস্তায় বেশির ভাগ পঁচে যাচ্ছে। এছাড়া সামনেই দুর্গাপূজা। তখন ছুটির সময় ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ রাস্তায় আটকে যেতে পারে। এ কারণে লোকসানের আশঙ্কায় আমরা ��মদানি কম করছি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পূজা শেষে পেঁয়াজের দাম আবার কমে আসবে বলে আশা করছি।
ব্রয়লার মুরগি: নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে মাংস বলতে যে ব্রয়লার মুরগি তার দাম গত এক মাস ধরেই চড়া। টিসিবির হিসেবে, গত এক মাসে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ৩২ শতাংশের বেশি। গতকাল বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হয় ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। আর গত বছর এই সময় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১১৫ থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে। কক জাতের সোনালি মুরগিরও এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকায়। মুরগির পাশাপাশি ডিমের দামও বাড়তি। গতকাল বাজারে প্রতি হালি লাল ডিম বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৩৭ টাকায়। যা একমাস আগেও ছিল ৩৩ থেকে ৩৫ টাকা।
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এর সভাপতি মসিউর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পোলট্রি ফিডের দাম বেড়েছে। এছাড়া করোনার সময় চাহিদা কমে গিয়েছিল, এখন চাহিদা বেড়েছে।
তেলের দাম কমছেই না : বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দর বেঁধে দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না ভোজ্য তেলের বাজার। সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলে ১০ টাকা বেড়ে ৬৮০ থেকে ৭৩০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর সুপার পামঅয়েলে লিটারে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২৮ থেকে ১৩৫ টাকায়। তবে এক লিটারের বোতলজাত ও খুচরা সয়াবিনের দাম বাড়েনি। বর্তমানে খুচরা বাজারে এক লিটারের বোতজাত সয়াবিন ১৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা।
বাড়ল মোটা চালের দাম: বেড়েছে মোটা চালের দাম। কেজিতে ২ টাকা বেড়ে গতকাল বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল ৪৭ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা। তবে সরু ও মাঝারিমানের চালের দাম বাড়েনি। বর্তমানে বাজারে সরু চাল নাজিরশাইল/মিনিকেট মানভেদে ৫৮ থেকে ৬৬ টাকা ও মাঝারিমানের চাল পাইজাম/লতা ৫০ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
নাগালের বাইরে সবজি: সবজির দাম এখন বলতে গেলে স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। গতকাল বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে শিম ৮০ থেকে ১০০ টাকা, ঝিঙে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মুলা ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা, পটোল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, টম্যাটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা, গাজর ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এছাড়া বাজারে আসা শীতকালীন আগাম সবজি ফুলকপি ও বাঁধাকপি ( আকারে ছোট) ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। গতকাল বাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হয় ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।
সবজির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে রিয়াজ উদ্দিন বাজারের সবজি বিক্রেতা মিরাজ ভুইয়া বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা ও বৃষ্টির কারণে অনেক সবজিখেত নষ্ট হওয়ায় দাম বেড়েছে। তবে শীতকালীন আগাম সবজি পুরোপুরি ওঠা শুরু করলে দাম কমে আসবে বলে আশা করছি।
0 notes
Text
তেল চালের পেছনে ছুটছে গরু খাসিও
তেল চালের পেছনে ছুটছে গরু খাসিও
রমজান যত এগিয়ে আসছে খাদ্যদ্রব্যের দামও তত বাড়ছে। তেল ও চালের পর এবার বেড়েছে মাংসের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে কেজিতে ২০-৩০ টাকা। খাসির মাংসের দামও বেড়েছে। দেশি মুরগির দাম আরও বেড়েছে কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা। শুক্রবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাপ্তান বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে। অথচ গত সপ্তাহে গরুর মাংসের দাম ছিল ৫৭০ টাকা পর্যন্ত। এ বাজারে…
View On WordPress
0 notes
Text
আল-মামুন আরও বলেন, দীর্ঘ গবেষণায় এর আগে গবাদিপশু (গরু ও ভেড়া) মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকর গ্রোথ হরমোনের বিকল্প হিসেবে প্লানটেইন ঘাস ব্যবহারে সফল হই।
আল-মামুন আরও বলেন, দীর্ঘ গবেষণায় এর আগে গবাদিপশু (গরু ও ভেড়া) মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকর গ্রোথ হরমোনের বিকল্প হিসেবে প্লানটেইন ঘাস ব্যবহারে সফল হই।
দেশি জাতের মুরগির উচ্চমূল্য ও উৎপাদন স্বল্পতার কারণে প্রাণিজ আমিষের বড় একটি অংশ পূরণ হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি দিয়ে। অল্প সময়ে অধিক মাংস উৎপাদনে ব্রয়লার মুরগিতে ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক কিংবা গ্রোথ প্রোমোটর (বৃদ্ধিবর্ধক পদার্থ) ব্যবহার করেন বহু খামারি। ফলে এই মাংস থেকে মানবদেহে ভারী ধাতু ও ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশের আশঙ্কায় ব্রয়লার মুরগি এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন অনেকেই।
কিন্তু ক্ষতিকর কোনো হরমোন ব্যবহার না করে…
View On WordPress
0 notes
Text
নিরাপদ মাংসের নিশ্চয়তায় নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন!
নিরাপদ মাংসের নিশ্চয়তায় নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন!
[ad_1]
আমার নিউজ:: ঐতিহ্যবাহী দেশি মুরগির মাংসের স্বাদ ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইন্সটিটিউট (বিএলআরআই) উদ্ভাবন করলো উন্নতজাতের মুরগি। দেখতে অবিকল দেশি মুরগির মত। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় অত্যন্ত উপযোগী। রোগবালাই কম হয় বলে এ জাতের মুরগি পালনে ওষুধের ব্যবহার অনেক কম। ফলে মাংস অনেক বেশি সুস্বাদু ও নিরাপদ।
স্বল্প সময়ের মধ্যেই এ মুরগি বাজারজাত করা হবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে…
View On WordPress
0 notes
Photo
মা মুরগি পরম যত্নে বড় করছে তার ছানা-বাচ্চাগুলোকে। প্রস্তুত হচ্ছে নওয়াবি মিট-এর জন্য। প্রাকৃতিক পরিবেশে এমন যত্নে বড় হওয়া শতভাগ দেশি মুরগির মাংস পৌঁছে যাচ্ছে আপনার ঘরে নওয়াবি মিট-এর হাত ধরে। মাংসের স্বাদে সেরা দেশি মুরগি অর্ডার করতে ইনবক��স করুন। #deshichicken @#nawabimeat
0 notes
Photo
পেঁয়াজের দাম কেজিতে পাঁচ টাকা কম, বেড়েছে মুরগির দাম রাজধানীর বাজারগুলোতে সপ্তাহের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে পাঁচ টাকা। এনিয়ে গত দেড় মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ২০ টাকা। পেঁয়াজের পাশাপাশি স্বস্তি দেখা দিয়েছে সবজির দামে। তবে হঠাৎ করেই বেড়েছে ফার্মের মুরগির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, মালিবাগ, হাজীপাড়া, খিলগাঁও বাজার ঘুরে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বাজারে এখন পুরাতন দেশি পেঁয়াজের পাশাপাশি নতুন দেশি পেঁয়াজও ভরপুর। যে কারণে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমে গেছে। তবে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। কারওয়ান বাজারে পুরাতন দেশি পেঁয়াজের পাল্লা (৫ কেজি) বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। আর নতুন দেশি পেঁয়াজের পাল্লা বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে বাজারটিতে পুরাতন দেশি পেঁয়াজের পাল্লা বিক্রি হয় ১২০ থেকে ১২৫ টাকায়। আর নতুন দেশি পেঁয়াজের পাল্লা বিক্রি হয় ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। ব্যবসায়ী রুবেল মিয়া বলেন, ‘গত বছর এক কেজি পেঁয়াজের যে দাম ছিল এখন সে টাকা দিয়ে এক পাল্লা পেঁয়াজ কেনা যাচ্ছে। নতুন পেঁয়াজের পাশাপাশি পুরাতন পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকায় এবার দাম কম। সরবরাহে ঘাটতি না হলে সহসা দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই।’ রামপুরা ও খিলগাঁও অঞ্চলের বাজারগুলোতে পুরাতন দেশি পেঁয়াজের কেজি ২৫ টাকা এবং নতুন দেশি পেঁয়াজ ২০ টাকা কেজি বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়। মালিবাগ হাজীপাড়া বউ বাজারের ব্যবসায়ী মো. সাইদুর বলেন, ‘গত সপ্তাহে যে দেশি পেঁয়াজ ৩০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি এখন তা ২৫ টাকায় বিক্রি করছি। নতুন পেঁয়াজের দামও কমে গেছে। গত সপ্তাহে ৩০ টাকায় বিক্রি হাওয়া নতুন পেঁয়াজ এখন ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’ পেঁয়াজের দাম কমলেও গত সপ্তাহের তুলনায় ফার্মের মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে। বাজারভেদে সাদা ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি, যা গত সপ্তাহে ছিল ১২০ থেকে ১২৫ টাকা কেজি। রামপুরার ব্যবসায়ী কাউসার আলী বলেন, ‘গত তিনদিন ধরে মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে। গত শুক্রবার ব্রয়লার মুরগি ১২০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। এখন সে মুরগি ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করতে হচ্ছে। আড়ত থেকে বেশি নামে কিনে আনা�� কারণে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’ মুরগির দামে উত্তাপ ছড়ালেও সবজির দামে কিছুটা হলেও স্বস্তি মিলছে। বাজারগুলোতে ভরপুর শাক-সবজি থাকায় দামও তুলনামূলক কিছুটা কম। শীতের সব ধরনের সবজির পাশাপাশি বাজারে ভরপুর রয়েছে নতুন আলু, গাজর, কাঁচা ও পাকা টমেটো। ফলে অনেক সবজি এখন মাত্র ১০ টাকা কেজিতেও পাওয়া যাচ্ছে। বাজারে এখন সব থেকে সস্তা সবজি তালিকায় রয়েছে বেগুন। বাজার ও মানভেদে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ২০ টাকা কেজি। একই দামে পাওয়া যাচ্ছে শালগম। শিম পাওয়া যাচ্ছে ২০ থেকে ৪০ টাকা কেজি। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে নতুন আসা পাকা টমেটোর দাম কিছুটা কমেছে। এ সবজিটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, যা এক সপ্তাহে ছিল ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। আর আর মজুদ করা নিম্নমানের পাকা টমেটো আগের মতোই ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। দাম অপরিবর্তিত রয়েছে নতুন আলুর। আগের সপ্তাহের মতোই নতুন আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। গাজর আগের সপ্তাহের মতোই ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এদিকে শীতের সবজি হিসেবে পরিচিত ফুলকপি বাজার ও মানভেদে পাওয়া যাচ্ছে ১০ থেকে ৩০ টাকায়। লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ টাকা পিস। কাঁচা টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০-৪০ টাকা কেজি। মুলা বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ২০ টাকা কেজি। পালং শাক বিক্রি হচ্ছে ৫-১৫ টাকা আঁটি। লাল ও সবুজ শাকও বিক্রি হচ্ছে একই টাকায়। লাউ শাক পাওয়া যাচ্ছে ২০-৩০ টাকায়। ১০-২০ টাকা আঁটি পাওয়া যাচ্ছে পুঁইশাক। দাম অপরিবর্তিত থাকা কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি। আর এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) হিসাবে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। আগের মতোই গরুর মাংস ৪৮০-৫০০ টাকা এবং খাসির মাংস ৬৫০-৭০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ান বাজার থেকে বাজার করা মোহাম্মদ ইদ্রিস আলী বলেন, ‘এক পাল্লা (৫ কেজি) শিম কিনলাম ৪০ টাকা দিয়ে। বেগুন এক পাল্লা চাইল ৩০ টাকা। পাকা টমেটোর পাল্লা নিয়েছে ১৮০ টাকা।’ তিনি বলেন, ‘শিম, বেগুন, টমেটোর মতো এখন সব সবজির দাম তুলনামূলক কম। দাম এমন থাকলে সাধারণ মানুষ ইচ্ছামতো সবজি খাওয়ার সুযোগ পাবে।’
0 notes
Photo
বাড়ল মুরগির দাম এক সপ্তাহে কমলে, আরেক সপ্তাহে কাঁচাবাজারের দর হু হু করে বাড়ে। স্থির শব্দটি নগরীর বাজারগুলোতে নেই বললেই চলে। ফার্মের মুরগির দাম সপ্তাহ আগে ছিল ১২০-১২৫ টাকা। এ সপ্তাহে তা বেড়ে ১৪৫ টাকা। নতুন করে বাজারে এসেই গত সপ্তাহে ঢ্যাঁড়স ৬০ টাকা, ঝিঙে ৬০ ও তিতকরলা ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু এ সপ্তাহে যথাক্রমে ৪৫, ৩০ ও ৫০ টাকায় হচ্ছে। মাছের বাজারে, গেল সপ্তাহে কম দামে পেলেও এ সপ্তাহে বাড়তি দাম দিতে হচ্ছে। গত সপ্তাহে তেলাপিয়া কেজিতে ১৪০ টাকায় বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ১৬০-১৭০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। রুই মাছ ৩৫০ টাকায় কেজিতে বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যেন ‘ছলানাময়ী’ কাঁচাবাজার দর। শুক্রবার (২৩ মার্চ) সকালে নগরীর কাজীর দেউড়ি ও চকবাজারে দেখা যায় এ চিত্র। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারদরের এ ছলনামীয় স্বভাব বিক্রেতাদের। তারা সুবিধামতো বাড়ায় আর কমায়। বিষয়টি এ রকম, একটি দোকানে যে সবজিটি আছে সেটি যদি অন্য দোকানে না থাকে তাহলে সে ইচ্ছেমতো দর হাঁকায়। এমনটি বল��িলেন, কাজীর দেউড়ি কাঁচাবাজারে বাজার করতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা নারায়ণ দেব চৌধুরী। তিনি বলেন, বাজারে পণ্যের দাম মূলত দোকানিরা বাড়ায়। দিন পার হলেই পণ্যের দাম বাড়া বা কমার বিষয়টি সম্ভব না। এটি দোকানিদের কারসাজি। দুই দিন আগে আমার স্ত্রী এ বাজার থেকে মুরগির কেজি ১৩০ টাকায় নিয়ে যায়। এখন ১৪৫! গত সপ্তাহে আমি কিনেছিলাম ১২৫ টাকায়। সবজি ও মাছের অবস্থাও একই। তাই বাড়ে, তাই কমে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, বাজারে মুরগির সরবরাহ কমে গেছে। তাই দাম বেড়ে গেছে। চকবাজার কাঁচাবাজারে ব্যবসায়ী আব্দুস শুক্কুর বলেন, গত সপ্তাহ থেকে মুরগির দাম বেড়েছে। বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। তা-ই দাম বাড়ার কারণ। অন্যান্য সবজির মধ্যে গাজরের কেজি ২০ টাকা, টমেটো ২০, শসা ৩০, মরিচ ২৫, শিমের বিচি ৬০, বাঁধাকপি ৩০, ফুলকপি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাংসের বাজারে দেশি মুরগির কেজি ৩৮০ টাকা, ছাগলের মাংস ৭৫০ ও গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
#ctg online tv#ctg_online_tv#ctg247#ctgonline.tv#চট্টগ্রাম মহানগর#চট্টগ্রামের খবর#সিটিজি অনলাইন টিভি
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/141130
দুই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা: যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে দুইজনের ফাঁসি কার্যকর
.
চুয়াডাঙ্গার আলোচিত দুই গৃহবধূকে গণধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি আজিজুল ওরফে আজিদ ওরফে আজিজ ও মিন্টু ওরফে কালুর ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। সোমবার (৪ অক্টোবর) রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে এ রায় কার্যকর করা হয় বলে জানিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিন কান্তি খান ফাঁসি কার্যকরের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অন্য সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতেই দুইজনের মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এর আগে এ দুই আসামির শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী মুরগির মাংস ও দই খাওয়ানো হয়। তাদের ইচ্ছে অনুয়ায়ী সোমবার দুপুর ও রাতে দেশি মুরগির মাংস আর দই খাওয়ানো হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিন কান্তি খান।
এছাড়া রোববার ইলিশ মাছ, গরুর কলিজা, তন্দুর রুটি ও মুরগির গ্রিল খাওয়ানো হয়েছে তাদের। একই সঙ্গে শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী পরিবারের লোকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করানো হয়।
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার দুই বান্ধবীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- আলমডাঙ্গা উপজেলার খাসকররা ইউনিয়নের রায়লক্ষ্মীপুর গ্রামের আজিজুল ওরফে আজিদ ওরফে আজিজ (৫০) ও মিন্টু ওরফে কালু (৫০)।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা গেছে, রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে আজিজ ও কালুর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি, সিভিল সার্জন ও চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন।
0 notes
Text
ভিন্ন স্বাদে মুগডাল রেসিপি - চটপট - এসো নিজে করি
ভিন্ন স্বাদে মুগডাল রেসিপি
মুগডাল আমরা প্রায়ই রান্না করি। একই রান্না একটু টেকনিক অবলম্বন করলে স্বাদে আসে ভিন্নতা। চলুন দেখে নেই ভিন্ন স্বাদে মুগডাল রেসিপি মুগডাল রেসিপি মুগডাল রেসিপি – যা যা লাগবে: মুগডাল – ২৫০ গ্রাম কাঁচামরিচ – ৫/৬ টি ধনেপাতা কুচি – এক চিমটি মেরিনেটের জন্য যা যা লাগবে: মুরগির মাংস – ৫০০ গ্রাম ( দেশি মুরগি ) আদা বাটা – ১ টে.চা. রসুন বাটা – ১ টে.চা. পেয়াজ বাটা – ৪ টে.চা. হলুদ গুড়ো – হাফ চা চা. মরিচ
আরও পড়ুন
0 notes
Photo
পেঁয়াজ-আদার ঝাঁজ বেড়েছে ঢাকা: খুচরা বাজারে মরিচের সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে এবার বেড়েছে পেঁয়াজ ও আদার দাম। পাইকারি ও খুচরা বাজারে সমানভাবে দাম বেড়েছে এ দুই পণ্যের। কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম ১৫-২০ টাকা ও আদায় বেড়েছে ২০ টাকা। তরকারির নিত্যসঙ্গী এ দু’টি পণ্যের দাম বাড়ায় বাড়তি খরচ পড়ছে ক্রেতার। ডিমের দাম হালিতে তিন টাকা ও ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে সামান্য বেড়েছে। তবে চাল, ডাল ও রসুনের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। নতুন পেঁয়াজ না ওঠা পর্যন্ত দাম কমার সম্ভাবনা নেই। তবে সেজন্য কয়েকদিন অপেক্ষা করতেই হবে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) মিরপুর-৬ নম্বরের খুচরা ও পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পেঁয়াজ কিনতেই মুখ বেজার হচ্ছে ক্রেতাদের। এ বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকা, দেশি হাইব্রিড পেঁয়াজ ৫৫ টাকা, ভারতের পেঁয়াজ ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি দেশি আদা ১৬০ টাকা ও ভারতের আদা ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা ও ভারতের পেঁয়াজ ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। বিক্রেতা রফিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে পেঁয়াজের সংকট দেখা দিয়েছে। পাইকারিতে দাম বাড়ায় প্রভাব পড়ছে খুচরা বাজারেও। এক সপ্তাহ আগে দেশি আদার কেজি ১৪০ টাকা ও আমদানি করা ভারতের আদা বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকায়। ক্রেতা মিরপুরের আনোয়ার হোসেন বলেন, মরিচের দাম বাড়ছে। এখন যদি পেঁয়াজেরও দাম বাড়ে, তাহলে সাধারণ ক্রেতাদের পকেট থেকে অতিরিক্ত অর্থ গুণতে হবে। পেঁয়াজ-রসুনের ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন জানান, দেশি রসুনের কেজি ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারতের বড় রসুনের কেজি ১৪০ টাকা। এ দাম আগের সপ্তাহের মতোই রয়েছে। অপরিবর্তিত থেকে কেজিপ্রতি মসুর ডাল ১০০ টাকা, মোটা চাল ৫০ টাকা ও চিকন চাল ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মুরগির দামও কিছুটা বেড়েছে। মুরগি বিক্রেতা স্বপন জানান, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৩০ টাকা, দেশি কক ৩৫০-৪০০ টাকা ও পাকিস্তানি কক ২০০ টাকা। ব্রয়লারের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৫-১০ টাকা বেড়েছে। তবে প্রতি সপ্তাহেই এ দাম হেরফের হয়ে থাকে বলেও জানান স্বপন। ব্রয়লার মুরগির সঙ্গে কিছুটা বেড়েছে ডিমের দামও। ব্যবসায়ী রুবেল হোসেন জানান, ডিমের হালি ২৮ টাকা। এক সপ্তাহ আগে ২৫-২৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গরুর মাংস ৪৯০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা, রুই মাছ ৩৫০ টাকা থেকে ৩৮০ টাকা ও কাতল মাছ ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে এ বাজারে। বাংলাদেশ সময়: ১০১০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৩, ২০১৭এমআইএইচ/এএসআর
0 notes
Photo
♛ জানুন আমাদের সস্পর্কে (মাংসের গুনগত মান, রিটার্ন পলিসি):নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত ও হালাল মাংস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান “নওয়াবি মিট”।শতভাগ অরিজিনাল প্রাকৃতিক ভাবে পালিত দেশি মুরগির মাংস, ফাউমি/পাকিস্তানি মুরগির মাংস, হাঁসের মাংস, কোয়েল-কুতরের মাংস, টার্কির মাংস, তিতির মাংস, খাসির মাংস, ভেড়ার মাংস, গরুর মাংস ইত্যাদি ‘নওয়াবি মিট’ সম্পূর্ন নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সরবরাহ করে থাকে। যা শতভাগ নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত।
হালাল মাংস: “নওয়াবি মিট” শুধুমাত্র হালাল গবাদি প্রাণীর মাংস সরবরাহ করে এবং প্রাণীদের জবেহ ইসলামিক হালাল নীতিমালা অনুসরণ করে করা হয়।
ব্রয়লার চিকেন: নওয়াবি মিট এর ব্রয়লার চিকেন, চিকেন অরগান (ব্রেস্ট, উইংস, লেগ, থাই, ড্রামস্টিক, গিলা-কলিজা ইত্যাদি) কোন লোকাল বাজার বা লোকাল খামার থেকে সরবরাহ করা হয় না। চুক্তিবদ্ধ কিছু উন্নতমানের সেইফ সার্টিফাইড ও লাইসেন্সভুক্ত খামার, মাংস প্রসেস ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে নওয়াবি মিট ব্রয়লার চিকেন ও চিকেন অরগানসমূহ সরবরাহ করে থাকে। যা শতভাগ হরমোন ফ্রি, এন্টিবায়োটিক ফ্রি, হালাল এবং নিরাপদ।
রিটার্ন পলিসি ও গ্রাহক সেবা: >> সর্বোচ্চ মানের গ্রাহক সেবা এবং গ্রাহক সন্তুষ্টিই আমাদের মূল লক্ষ্য।>> আমাদের কোন গ্রাহক যদি মাংস কিনে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে বা কোন মাংস গ্রাহকের পছন্দ না হলে সেটা আমরা রিটার্ন নিয়ে থাকি বা রিপ্লেস করে দেওয়া হয়।তাই নওয়াবি মিট -এ অর্ডার করুন স্বাচ্ছন্দে-নিশ্চিন্তে!নওয়াবি মিট সকল মাংসের গুনগত মান ও সার্বোচ্চ গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করতে বদ্ধ পরিকর।
নিজেকে এবং পরিবারকে সুস্থ্য রাখতে স্বাস্থ্যসম্মত মাংসের বিকল্প নেই। আর নিরাপদ মাংস পেতে নিশ্চিন্তে ভরসা রাখুন নওয়াবি মিট-এ।
0 notes