Explore Tumblr blogs with no restrictions, modern design and the best experience.
Fun Fact
Kazakhstan’s Minister of Communications and Informatics has blocked the Tumblr site because it contained 60 sites of terrorism, extremism, and pornography in 2015.
সালাফি মানহাজ হল কোরান, সুন্নাহ এবং সালাফদের আদর্শের উপর ভিত্তি করে সঠিক ধর্মীয় ব্যাখ্যা নির্ধারণের জন্য একটি পদ্ধতি। এটি ইসলাম সম্পর্কে কিছু স্বীকৃত "সত্যের" উপর সংজ্ঞায়িত হয়েছে, যেগুলি ইসলামী নবী মুহাম্মদ দ্বারা সমর্থিত এবং খাঁটি (সহীহ) হাদিসে লিপিবদ্ধ।
সালাফিয়্যাহ কী? সালাফী মানহাজের উপর চলা এবং তা আঁকড়ে ধরা কী সকল মুসলিমের উপর ওয়াজিব?
সালাফিয়্যাহ হলো আকীদা-বিশ্বাস বোধ ও জীবন চলার পথে সালাফে সালেহীনের তথা ছাহাবা, তাবিঈন ও ফযীলত প্রাপ্ত যুগের মানহাজের উপর চলা। সকল মুসলিমের জন্য সালাফে সালেহীনের মানহাজের উপর জীবন পরিচালনা করা ওয়াজিব।
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা অগ্রগামী ও প্রথম এবং যারা, তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে (সূরা আত-তাওবাহ ৯/১০০)।
যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না (সূরা হাশর ৫৯:১০)।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
‘‘তোমাদের উপর ওয়াজিব হলো আমার সুন্নাত এবং আমার মৃত্যুর পর আমার ছাহাবায়ে কিরামের সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা ধর্মের নামে নব আবিষ্কৃত বিষয়াবলি থেকে সতর্ক থাকবে কেননা প্রত্যেক নব আবিষ্কৃত বিষয়ই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা। ’’সকল সূত্রে সহীহ, মুসনাদ-ই-আহমাদ ৪/১২৬
বর্তমানে কিছু লোক যেমন মনে করে যে প্রচলিত অন্যান্য দল বা সংগঠনের মত সালাফিয়্যাহ ও একটি দল বা সংগঠন। বাস্তবায় সালাফিয়্যাহ তেমন কোন দল দবা সংগঠনে নয়। বরং মানহাজে সালাফিয়্যাহ হলো সালাফে সালেহীনের প্রতি সম্বন্ধ করা ও তাদের মানহাজ অনুসরণ করা। যেমনটি আমাদের শায়খ বর্ণনা করেছেন। সালাফে সালেহীন হলেন ছাহাবীগণ। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) বলেন,
তোমাদের কেউ যদি অন্য কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সে যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে ছাহাবীগণ মৃত্যু বরণ করেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসবে গ্রহণ করে। তা���া অন্তরের দিক থেকে সবচেয়ে সৎব্যক্তি। ইলম/জ্ঞানের দিক থেকে সবচেয়ে বিদগ্ধ। এবং আমলের দিক থেকে অকৃত্রিম। (জামি’উ বায়ানিল ইলমি ও ফাদ্বলিহী, পৃ.৪১৯, মিশকাতুল মাসবীহ খ.০১, পৃ.২৭ হা.১৯৩)
সালাফি মানহাজ হল কোরান, সুন্নাহ এবং সালাফদের আদর্শের উপর ভিত্তি করে সঠিক ধর্মীয় ব্যাখ্যা নির্ধারণের জন্য একটি পদ্ধতি। এটি ইসলাম সম্পর্কে কিছু স্বীকৃত "সত্যের" উপর সংজ্ঞায়িত হয়েছে, যেগুলি ইসলামী নবী মুহাম্মদ দ্বারা সমর্থিত এবং খাঁটি (সহীহ) হাদিসে লিপিবদ্ধ।
সালাফিয়্যাহ কী? সালাফী মানহাজের উপর চলা এবং তা আঁকড়ে ধরা কী সকল মুসলিমের উপর ওয়াজিব?
সালাফিয়্যাহ হলো আকীদা-বিশ্বাস বোধ ও জীবন চলার পথে সালাফে সালেহীনের তথা ছাহাবা, তাবিঈন ও ফযীলত প্রাপ্ত যুগের মানহাজের উপর চলা। সকল মুসলিমের জন্য সালাফে সালেহীনের মানহাজের উপর জীবন পরিচালনা করা ওয়াজিব।
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা অগ্রগামী ও প্রথম এবং যারা, তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে (সূরা আত-তাওবাহ ৯/১০০)।
যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না (সূরা হাশর ৫৯:১০)।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
‘‘তোমাদের উপর ওয়াজিব হলো আমার সুন্নাত এবং আমার মৃত্যুর পর আমার ছাহাবায়ে কিরামের সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা ধর্মের নামে নব আবিষ্কৃত বিষয়াবলি থেকে সতর্ক থাকবে কেননা প্রত্যেক নব আবিষ্কৃত বিষয়ই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা। ’’সকল সূত্রে সহীহ, মুসনাদ-ই-আহমাদ ৪/১২৬
বর্তমানে কিছু লোক যেমন মনে করে যে প্রচলিত অন্যান্য দল বা সংগঠনের মত সালাফিয়্যাহ ও একটি দল বা সংগঠন। বাস্তবায় সালাফিয়্যাহ তেমন কোন দল দবা সংগঠনে নয়। বরং মানহাজে সালাফিয়্যাহ হলো সালাফে সালেহীনের প্রতি সম্বন্ধ করা ও তাদের মানহাজ অনুসরণ করা। যেমনটি আমাদের শায়খ বর্ণনা করেছেন। সালাফে সালেহীন হলেন ছাহাবীগণ। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) বলেন,
তোমাদের কেউ যদি অন্য কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সে যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে ছাহাবীগণ মৃত্যু বরণ করেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসবে গ্রহণ করে। তারা অন্তরের দিক থেকে সবচেয়ে সৎব্যক্তি। ইলম/জ্ঞানের দিক থেকে সবচেয়ে বিদগ্ধ। এবং আমলের দিক থেকে অকৃত্রিম। (জামি’উ বায়ানিল ইলমি ও ফাদ্বলিহী, পৃ.৪১৯, মিশকাতুল মাসবীহ খ.০১, পৃ.২৭ হা.১৯৩)
সালাফি মানহাজ হল কোরান, সুন্নাহ এবং সালাফদের আদর্শের উপর ভিত্তি করে সঠিক ধর্মীয় ব্যাখ্যা নির্ধারণের জন্য একটি পদ্ধতি। এটি ইসলাম সম্পর্কে কিছু স্বীকৃত "সত্যের" উপর সংজ্ঞায়িত হয়েছে, যেগুলি ইসলামী নবী মুহাম্মদ দ্বারা সমর্থিত এবং খাঁটি (সহীহ) হাদিসে লিপিবদ্ধ।
সালাফিয়্যাহ কী? সালাফী মানহাজের উপর চলা এবং তা আঁকড়ে ধরা কী সকল মুসলিমের উপর ওয়াজিব?
সালাফিয়্যাহ হলো আকীদা-বিশ্বাস বোধ ও জীবন চলার পথে সালাফে সালেহীনের তথা ছাহাবা, তাবিঈন ও ফযীলত প্রাপ্ত যুগের মানহাজের উপর চলা। সকল মুসলিমের জন্য সালাফে সালেহীনের মানহাজের উপর জীবন পরিচালনা করা ওয়াজিব।
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা অগ্রগামী ও প্রথম এবং যারা, তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে (সূরা আত-তাওবাহ ৯/১০০)।
যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না (সূরা হাশর ৫৯:১০)।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
‘‘তোমাদের উপর ওয়াজিব হলো আমার সুন্নাত এবং আমার মৃত্যুর পর আমার ছাহাবায়ে কিরামের সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা ধর্মের নামে নব আবিষ্কৃত বিষয়াবলি থেকে সতর্ক থাকবে কেননা প্রত্যেক নব আবিষ্কৃত বিষয়ই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা। ’’সকল সূত্রে সহীহ, মুসনাদ-ই-আহমাদ ৪/১২৬
বর্তমানে কিছু লোক যেমন মনে করে যে প্রচলিত অন্যান্য দল বা সংগঠনের মত সালাফিয়্যাহ ও একটি দল বা সংগঠন। বাস্তবায় সালাফিয়্যাহ তেমন কোন দল দবা সংগঠনে নয়। বরং মানহাজে সালাফিয়্যাহ হলো সালাফে সালেহীনের প্রতি সম্বন্ধ করা ও তাদের মানহাজ অনুসরণ করা। যেমনটি আমাদের শায়খ বর্ণনা করেছেন। সালাফে সালেহীন হলেন ছাহাবীগণ। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) বলেন,
তোমাদের কেউ যদি অন্য কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সে যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে ছাহাবীগণ মৃত্যু বরণ করেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসবে গ্রহণ করে। তারা অন্তরের দিক থেকে সবচেয়ে সৎব্যক্তি। ইলম/জ্ঞানের দিক থেকে সবচেয়ে বিদগ্ধ। এবং আমলের দিক থেকে অকৃত্রিম। (জামি’উ বায়ানিল ইলমি ও ফাদ্বলিহী, পৃ.৪১৯, মিশকাতুল মাসবীহ খ.০১, পৃ.২৭ হা.১৯৩)
সালাফি মানহাজ হল কোরান, সুন্নাহ এবং সালাফদের আদর্শের উপর ভিত্তি করে সঠিক ধর্মীয় ব্যাখ্যা নির্ধারণের জন্য একটি পদ্ধতি। এটি ইসলাম সম্পর্কে কিছু স্বীকৃত "সত্যের" উপর সংজ্ঞায়িত হয়েছে, যেগুলি ইসলামী নবী মুহাম্মদ দ্বারা সমর্থিত এবং খাঁটি (সহীহ) হাদিসে লিপিবদ্ধ।
সালাফিয়্যাহ কী? সালাফী মানহাজের উপর চলা এবং তা আঁকড়ে ধরা কী সকল মুসলিমের উপর ওয়াজিব?
সালাফিয়্যাহ হলো আকীদা-বিশ্বাস বোধ ও জীবন চলার পথে সালাফে সালেহীনের তথা ছাহাবা, তাবিঈন ও ফযীলত প্রাপ্ত যুগের মানহাজের উপর চলা। সকল মুসলিমের জ���্য সালাফে সালেহীনের মানহাজের উপর জীবন পরিচালনা করা ওয়াজিব।
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা অগ্রগামী ও প্রথম এবং যারা, তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে (সূরা আত-তাওবাহ ৯/১০০)।
যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না (সূরা হাশর ৫৯:১০)।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
‘‘তোমাদের উপর ওয়াজিব হলো আমার সুন্নাত এবং আমার মৃত্যুর পর আমার ছাহাবায়ে কিরামের সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা ধর্মের নামে নব আবিষ্কৃত বিষয়াবলি থেকে সতর্ক থাকবে কেননা প্রত্যেক নব আবিষ্কৃত বিষয়ই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা। ’’সকল সূত্রে সহীহ, মুসনাদ-ই-আহমাদ ৪/১২৬
বর্তমানে কিছু লোক যেমন মনে করে যে প্রচলিত অন্যান্য দল বা সংগঠনের মত সালাফিয়্যাহ ও একটি দল বা সংগঠন। বাস্তবায় সালাফিয়্যাহ তেমন কোন দল দবা সংগঠনে নয়। বরং মানহাজে সালাফিয়্যাহ হলো সালাফে সালেহীনের প্রতি সম্বন্ধ করা ও তাদের মানহাজ অনুসরণ করা। যেমনটি আমাদের শায়খ বর্ণনা করেছেন। সালাফে সালেহীন হলেন ছাহাবীগণ। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) বলেন,
তোমাদের কেউ যদি অন্য কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সে যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে ছাহাবীগণ মৃত্যু বরণ করেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসবে গ্রহণ করে। তারা অন্তরের দিক থেকে সবচেয়ে সৎব্যক্তি। ইলম/জ্ঞানের দিক থেকে সবচেয়ে বিদগ্ধ। এবং আমলের দিক থেকে অকৃত্রিম। (জামি’উ বায়ানিল ইলমি ও ফাদ্বলিহী, পৃ.৪১৯, মিশকাতুল মাসবীহ খ.০১, পৃ.২৭ হা.১৯৩)
সালাফি মানহাজ হল কোরান, সুন্নাহ এবং সালাফ��ের আদর্শের উপর ভিত্তি করে সঠিক ধর্মীয় ব্যাখ্যা নির্ধারণের জন্য একটি পদ্ধতি। এটি ইসলাম সম্পর্কে কিছু স্বীকৃত "সত্যের" উপর সংজ্ঞায়িত হয়েছে, যেগুলি ইসলামী নবী মুহাম্মদ দ্বারা সমর্থিত এবং খাঁটি (সহীহ) হাদিসে লিপিবদ্ধ।
সালাফিয়্যাহ কী? সালাফী মানহাজের উপর চলা এবং তা আঁকড়ে ধরা কী সকল মুসলিমের উপর ওয়াজিব?
সালাফিয়্যাহ হলো আকীদা-বিশ্বাস বোধ ও জীবন চলার পথে সালাফে সালেহীনের তথা ছাহাবা, তাবিঈন ও ফযীলত প্রাপ্ত যুগের মানহাজের উপর চলা। সকল মুসলিমের জন্য সালাফে সালেহীনের মানহাজের উপর জীবন পরিচালনা করা ওয়াজিব।
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা অগ্রগামী ও প্রথম এবং যারা, তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে (সূরা আত-তাওবাহ ৯/১০০)।
যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না (সূরা হাশর ৫৯:১০)।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
‘‘তোমাদের উপর ওয়াজিব হলো আমার সুন্নাত এবং আমার মৃত্যুর পর আমার ছাহাবায়ে কিরামের সুন্নাতকে ��ঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা ধর্মের নামে নব আবিষ্কৃত বিষয়াবলি থেকে সতর্ক থাকবে কেননা প্রত্যেক নব আবিষ্কৃত বিষয়ই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা। ’’সকল সূত্রে সহীহ, মুসনাদ-ই-আহমাদ ৪/১২৬
বর্তমানে কিছু লোক যেমন মনে করে যে প্রচলিত অন্যান্য দল বা সংগঠনের মত সালাফিয়্যাহ ও একটি দল বা সংগঠন। বাস্তবায় সালাফিয়্যাহ তেমন কোন দল দবা সংগঠনে নয়। বরং মানহাজে সালাফিয়্যাহ হলো সালাফে সালেহীনের প্রতি সম্বন্ধ করা ও তাদের মানহাজ অনুসরণ করা। যেমনটি আমাদের শায়খ বর্ণনা করেছেন। সালাফে সালেহীন হলেন ছাহাবীগণ। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) বলেন,
তোমাদের কেউ যদি অন্য কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সে যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে ছাহাবীগণ মৃত্যু বরণ করেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসবে গ্রহণ করে। তারা অন্তরের দিক থেকে সবচেয়ে সৎব্যক্তি। ইলম/জ্ঞানের দিক থেকে সবচেয়ে বিদগ্ধ। এবং আমলের দিক থেকে অকৃত্রিম। (জামি’উ বায়ানিল ইলমি ও ফাদ্বলিহী, পৃ.৪১৯, মিশকাতুল মাসবীহ খ.০১, পৃ.২৭ হা.১৯৩)
সালাফি মানহাজ হল কোরান, সুন্নাহ এবং সালাফদের আদর্শের উপর ভিত্তি করে সঠিক ধর্মীয় ব্যাখ্যা নির্ধারণের জন্য একটি পদ্ধতি। এটি ইসলাম সম্পর্কে কিছু স্বীকৃত "সত্যের" উপর সংজ্ঞায়িত হয়েছে, যেগুলি ইসলামী নবী মুহাম্মদ দ্বারা সমর্থিত এবং খাঁটি (সহীহ) হাদিসে লিপিবদ্ধ।
সালাফিয়্যাহ কী? সালাফী মানহাজের উপর চলা এবং তা আঁকড়ে ধরা কী সকল মুসলিমের উপর ওয়াজিব?
সালাফিয়্যাহ হলো আকীদা-বিশ্বাস বোধ ও জীবন চলার পথে সালাফে সালেহীনের তথা ছাহাবা, তাবিঈন ও ফযীলত প্রাপ্ত যুগের মানহাজের উপর চলা। সকল মুসলিমের জন্য সালাফে সালেহীনের মানহাজের উপর জীবন পরিচালনা করা ওয়াজিব।
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা অগ্রগামী ও প্রথম এবং যারা, তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে (সূরা আত-তাওবাহ ৯/১০০)।
যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না (সূরা হাশর ৫৯:১০)।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
‘‘তোমাদের উপর ওয়াজিব হলো আমার সুন্নাত এবং আমার মৃত্যুর পর আমার ছাহাবায়ে কিরামের সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা ধর্মের নামে নব আবিষ্কৃত বিষয়াবলি থেকে সতর্ক থাকবে কেননা প্রত্যেক নব আবিষ্কৃত বিষয়ই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা। ’’সকল সূত্রে সহীহ, মুসনাদ-ই-আহমাদ ৪/১২৬
বর্তমানে কিছু লোক যেমন মনে করে যে প্রচলিত অন্যান্য দল বা সংগঠনের মত সালাফিয়্যাহ ও একটি দল বা সংগঠন। বাস্তবায় সালাফিয়্যাহ তেমন কোন দল দবা সংগঠনে নয়। বরং মানহাজে সালাফিয়্যাহ হলো সালাফে সালেহীনের প্রতি সম্বন্ধ করা ও তাদের মানহাজ অনুসরণ করা। যেমনটি আমাদের শায়খ বর্ণনা করেছেন। সালাফে সালেহীন হলেন ছাহাবীগণ। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) বলেন,
তোমাদের কেউ যদি অন্য কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাহলে সে যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে ছাহাবীগণ মৃত্যু বরণ করেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসবে গ্রহণ করে। তারা অন্তরের দিক থেকে সবচেয়ে সৎব্যক্তি। ইলম/জ্ঞানের দিক থেকে সবচেয়ে বিদগ্ধ। এবং আমলের দিক থেকে অকৃত্রিম। (জামি’উ বায়ানিল ইলমি ও ফাদ্বলিহী, পৃ.৪১৯, মিশকাতুল মাসবীহ খ.০১, পৃ.২৭ হা.১৯৩)
তোমরা নেকী ও পরহেযগারীর মধ্যে সহযোগিতা করো; পাপ ও নাফরমানীর মধ্যে সহযোগিতা করো না। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
কি বুঝা গেল?
এই পবিত্র আয়াত শরীফ অনুসরণে পাপী নাফলমানদের কোন সহযোগিতা করা যাবে না! আর যদি এই আদেশ না মানা হয় মহান আল্লাহ পাক উনার কঠিন শাস্তি পেতে হবে।
বুঝা গেছে তো!!! যাদের ঈমাণ, আক্বীধা, আমল, আখলাক্ব শুদ্ধ নয় তাদেরকে যদি কোন সহায়তা করা হয় তাহলে রহমত তো পাবেই না । উল্টো কঠিন আজাব গজব নাজিল হবে। দুনিয়াতে ও আখিরাতে।
অতএব আশুরা শরীফ উনার নিয়ামত পেতে চাইলে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ ইয়াতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং এ আশুরা শরীফের তাবারুকে হাদিয়া করুন।#90DaysMahfilsm4o.com 01718740742 nagad/bikas personal
এখানে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার আক্বীদা ভিত্তিক পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ তথা পরিপূর্ণ শরীয়ত উনার অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। শুধুমাত্র কিতাবে নয়, বরং বাস্তবে দৈনন্দিন আমলসহ সর্বক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পায়ের তলা থেকে মাথার তালু পর্যন্ত পরিপূর্ণ পবিত্র সুন্নত উনার রঙে রঞ্জিত। সকলের জন্য তাহাজ্জুদ না��ায বাধ্যতামূলক। পরিপূর্ণ শরয়ী পর্দা পালন করা বাধ্যতামূলক।
বালিকা শাখা: সম্পূর্ণ পৃথক; বালক শাখা উনার শিক্ষক, কর্মকর্তা ও আমিলগণ উনারা প্রত্যেকেই পুরুষ এবং বালিকা শাখা উনার শিক্ষিকা, কর্মকর্তা ও আমিলগণ উনারা প্রত্যেকেই মহিলা। ৫ বছরের বালকদেরও বেগানা মহিলাদের সামনে যাওয়া নিষেধ।
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- পবিত্র আশূরা শরীফ উনার বরকতময় দিনে বেশকিছু নেক আমলের কথা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে-
১. পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা। অর্থাৎ ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ। শুধু ১০ তারিখ রোযা রাখা মাকরূহ।
২. সম্ভব হলে উক্ত বরকতময় দিনে যারা রোযা রাখবে তাদের এক বা একাধিকজনকে ইফতার করানো।
৩. সাধ্যমতো পরিবারবর্গকে ভালো খাওয়ানো।
৪. গোসল করা।
৫. চোখে মেশক মিশ্রিত সুরমা দেয়া।
৬. গরিবদেরকে পানাহার করানো।
৭. ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলানো।
এসব প্রত্যেকটি নেক আমলেই অশেষ ফযীলত লাভ হয়। কারণ প্রত্যেকটি আমলই সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্যই দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষন করে, উলিখিত সুন্নত আমলগুলো পালন করে পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে তা’যীম-তাকরীম করার লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি গ্রহন করা।
এই সমস্ত ওহাবীদের কুফরী আকিদা গুলি জেনে নিন:
মৌং আশরাফ আলী থানেভীসহ দেওবন্দী দের আক্বীদা ও শিক্ষা হচ্ছে-১. আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।[ফতোয়া-ই- রশীদিয়া, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]২. আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে। বান্দা যখন কাজ সম্প্ন করে নেয় তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।[তাপসীর-ই- বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা ১৫৭-৫৮, কৃত মৌং হুসাইন আলী দেওবন্দী]৩. শয়তান ও মালাকুল…
পবিত্র #আশূরা মিনাল #মুহররম শরীফ উনার সাথে আক্বীদা ও আমল দুটি বিষয়ই জড়িত রয়েছে। অনেকে কম জ্ঞান ও কম বুঝের কারণে আশূরা শরীফ উনার আলোচনায় অনেকে হযরত নবী ও হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে মনগড়া ও বানানো সমালোচনা বা দোষ-ত্রুটি বর্ণনা করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! যেমন, তারা বলে থাকে যে, “পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনে হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনিসহ অনেক হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের গুনাহখতা মাফ করা হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ “সকল হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনারা মা’ছূম বা নিষ্পাপ।”
#12shareef
#saiyidul_aayaad_shareef
#সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ
তাওহিদ হল ইসলামে একেশ্বরবাদের ধারণা। তাওহিদ হল ধর্মের কেন্দ্রীয় এবং একক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যার উপর একজন মুসলমানের সম্পূর্ণ ধর্মীয় আনুগত্য নির্ভর করে। এটা দ্ব্যর্থহীনভাবে মনে করে যে ঈশ্বর অবিভাজ্যভাবে এক এবং এ���ক। তাওহিদ মুসলিমদের আত্মসমর্পণের সর্বাগ্রে ।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং ��্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
আল্লাহঃ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ্ কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। আল্লাহ্ই একমাত্র এই গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আল্লাহর সমতুল্য এবং সমকক্ষ কেউ নেই। আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন বরং সকল সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনিই প্রত্যেক সৃষ্টির রিযিকদাতা। তিনি শরিক থেকে মুক্ত জগতসমুহের একমাত্র রব ও একমাত্র ইলাহ্, জগতসমুহে তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই।
youtube
আল্লাহর অবিভাজ্য একত্বই তাওহিদ
তাওহিদ সমস্ত ইসলামী বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। তাওহিদ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
সহজভাবে তাওহীদ শিখুন
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম���মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহিদ হল ইসলামে একেশ্বরবাদের ধারণা। তাওহিদ হল ধর্মের কেন্দ্রীয় এবং একক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যার উপর একজন মুসলমানের সম্পূর্ণ ধর্মীয় আনুগত্য নির্ভর করে। এটা দ্ব্যর্থহীনভাবে মনে করে যে ঈশ্বর অবিভাজ্যভাবে এক এবং একক। তাওহিদ মুসলিমদের আত্মসমর্পণের সর্বাগ্রে ।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
আল্���াহঃ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ্ কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। আল্লাহ্ই একমাত্র এই গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আল্লাহর সমতুল্য এবং সমকক্ষ কেউ নেই। আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন বরং সকল সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনিই প্রত্যেক সৃষ্টির রিযিকদাতা। তিনি শরিক থেকে মুক্ত জগতসমুহের একমাত্র রব ও একমাত্র ইলাহ্, জগতসমুহে তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই।
youtube
আল্লাহর অবিভাজ্য একত্বই তাওহিদ
তাওহিদ সমস্ত ইসলামী বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। তাওহিদ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
সহজভাবে তাওহীদ শিখুন
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহিদ হল ইসলামে একেশ্বরবাদের ধারণা। তাওহিদ হল ধর্মের কেন্দ্রীয় এবং একক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যার উপর একজন মুসলমানের সম্পূর্ণ ধর্মীয় আনুগত্য নির্ভর করে। এটা দ্ব্যর্থহীনভাবে মনে করে যে ঈশ্বর অবিভাজ্যভাবে এক এবং একক। তাওহিদ মুসলিমদের আত্মসমর্পণের সর্বাগ্রে ।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
আল্লাহঃ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ্ কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। আল্লাহ্ই একমাত্র এই গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আল্লাহর সমতুল্য এবং সমকক্ষ কেউ নেই। আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন বরং সকল সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনিই প্রত্যেক সৃষ্টির রিযিকদাতা। তিনি শরিক থেকে মুক্ত জগতসমুহের একমাত্র রব ও একমাত্র ইলাহ্, জগতসমুহে তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই।
youtube
আল্লাহর অবিভাজ্য একত্বই তাওহিদ
তাওহিদ সমস্ত ইসলামী বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। তাওহিদ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
সহজভাবে তাওহীদ শিখুন
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল ��বী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহিদ হল ইসলামে একেশ্বরবাদের ধারণা। তাওহিদ হল ধর্মের কেন্দ্রীয় এবং একক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যার উপর একজন মুসলমানের সম্পূর্ণ ধর্মীয় আনুগত্য নির্ভর করে। এটা দ্ব্যর্থহীনভাবে মনে করে যে ঈশ্বর অবিভাজ্যভাবে এক এবং একক। তাওহিদ মুসলিমদের আত্মসমর্পণের সর্বাগ্রে ।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
আল্লাহঃ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ্ কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। আল্লাহ্ই একমাত্র এই গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আল্লাহর সমতুল্য এবং সমকক্ষ কেউ নেই। আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন বরং সকল সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনিই প্রত্যেক সৃষ্টির রিযিকদাতা। তিনি শরিক থেকে মুক্ত জগতসমুহের একমাত্র রব ও একমাত্র ইলাহ্, জগতসমুহে তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই।
youtube
আল্লাহর অবিভাজ্য একত্বই তাওহিদ
তাওহিদ সমস্ত ইসলামী বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। তাওহিদ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
সহজভাবে তাওহীদ শিখুন
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহিদ হল ইসলামে একেশ্বরবাদের ধারণা। তাওহিদ হল ধর্মের কেন্দ্রীয় এবং একক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যার উপর একজন মুসলমানের সম্পূর্ণ ধর্মীয় আনুগত্য নির্ভর করে। এটা দ্ব্যর্থহীনভাবে মনে করে যে ঈশ্বর অবিভাজ্যভাবে এক এবং একক। তাওহিদ মুসলিমদের আত্মসমর্পণের সর্বাগ্রে ।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
আল্লাহঃ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ্ কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। আল্লাহ্ই একমাত্র এই গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আল্লাহর সমতুল্য এবং সমকক্ষ কেউ নেই। আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন বরং সকল সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনিই প্রত্যেক সৃষ্টির রিযিকদাতা। তিনি শরিক থেকে মুক্ত জগতসমুহের একমাত্র রব ও একমাত্র ইলাহ্, জগতসমুহে তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই।
youtube
আল্লাহর অবিভাজ্য একত্বই তাওহিদ
তাওহিদ সমস্ত ইসলামী বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। তাওহিদ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
সহজভাবে তাওহীদ শিখুন
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহিদ হল ইসলামে একেশ্বরবাদের ধারণা। তাওহিদ হল ধর্মের কেন্দ্রীয় এবং একক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যার উপর একজন মুসলমানের সম্পূর্ণ ধর্মীয় আনুগত্য নির্ভর করে। এটা দ্ব্যর্থহীনভাবে মনে করে যে ঈশ্বর অবিভাজ্যভাবে এক এবং একক। তাওহিদ মুসলিমদের আত্মসমর্পণের সর্বাগ্রে ।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প��রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ‘সত্য মাবুদ’
তাওহীদ হলো ইসলামের মূল রূহ ও প্রথম শিক্ষা। ‘ইবাদতের জন্য একমাত্র আল্লাহ্কে একক গণ্য করাই হলো ‘তাওহীদ। বান্দা হিসাবে তার আক্বীদা ও আমলগত প্রত্যেকটি বিষয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো ‘তাওহীদ’। আর ‘বান্দার উপর প্রথম ওয়াজিব একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনের মাধ্যমে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদের শিক্ষা অর্জন করা, তাওহীদকে বুঝা প্রত্যেক ব্যক্তির ফরয দায়িত্ব। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আপনি জেনে নিন যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোনো মা‘বূদ নেই’ (মুহাম্মাদ ১৯)। আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম নাযিল হয়েছে, ‘আপনি পাঠ করুন আপনার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আলাক্ব ১)। তাওহীদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যই আল্লাহ প্রত্যেক জাতির মাঝে রাসূল প্রেরণ করেছেন (নাহল ৩৬)।
আল্লাহর বৈশিষ্ট্য
আল্লাহঃ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন ��ানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ্ কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। আল্লাহ্ই একমাত্র এই গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আল্লাহর সমতুল্য এবং সমকক্ষ কেউ নেই। আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন বরং সকল সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনিই প্রত্যেক সৃষ্টির রিযিকদাতা। তিনি শরিক থেকে মুক্ত জগতসমুহের একমাত্র রব ও একমাত্র ইলাহ্, জগতসমুহে তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই।
youtube
আল্লাহর অবিভাজ্য একত্বই তাওহিদ
তাওহিদ সমস্ত ইসলামী বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। তাওহিদ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং তাঁর সাথে তুলনীয় কেউ নেই। আমরা কখনই আল্লাহকে বুঝতে পারব না কারণ তাঁর প্রকৃতি আমাদের সীমিত মন জানে না। আমরা আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তিনি নিজে সৃষ্ট নন। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ঈশ্বর'/ 'সত্য উপাস্য' নেই।
সহজভাবে তাওহীদ শিখুন
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।