#ভারতীয় মুসলিম
Explore tagged Tumblr posts
Text
Gawatul Hind | Gazwa-e-hind | গাযওয়াতুল হিন্দ
Gazwatul HindDownload গাযওয়াতুল হিন্দ কি? অখণ্ড ভারত? নাকি গাজওয়াতুল হিন্দ গাজওয়াতুল হিন্দ হচ্ছে সর্বশেষ নবি মুহাম্মাদ সাঃ এর একটি ভবিষ্যদ্বাণী, যেখানে উল্লেখ আছে, ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে একটি যুদ্ধ সংঘটিত হবে, যাতে মুসলমানদের বিজয় ঘটবে।
0 notes
Text
0 notes
Text
তুরস্ক কি পারবে আগামী মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে?
তুরস্ক কি পারবে আগামী মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে?? **তুরস্ক: সাম্রাজ্য থেকে আধুনিকতার অনুষ্ঠান** তুরস্ক, প্রাচীন সময়ের একটি উত্তম সাম্রাজ্য হিসেবে পরিচিত, যার স্থাপত্য কাল মানব সভ্যতার ইতিহাসে খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীর প্রাথমিক অধ্যায়ে প্রারম্ভ হয়েছিল। সমৃদ্ধি, কলা-সংস্কৃতির বিকাশ, ও উচ্চতম শিক্ষার মাধ্যমে তুরস্ক প্রস্তুতি পেয়েছিল ভারতীয় মহাদেশে বৃদ্ধির এক উন্নত স্থান। **উদ্ভাবন ��…
View On WordPress
0 notes
Text
দার্শনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক সম্রাট আকবর
ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে সম্রাট আকবর ছিলেন এক আর্থ শাটারিং ব্যক্তিত্ব! তিনি জালালউদ্দিন মোহাম্মদ আকবর নামে পরিচিত ছিলেন। ১৫৫৬ থেকে ১৬০৫ সাল পর্যন্ত তিনি মুগল সম্রাজ্যের শাসক ছিলেন (তৃতীয়)। আকবর জন্মগতভাবে একজন মুসলিম হলেও তার চিন্তার প্যাটার্ন ছিল সর্বজনীন। ইতিহাসে তার মতো আর কোনো মুসলিম শাসক সকল ধর্মের মানুষের প্রতি এতটা সহনশীল ছিলেন বলে জানা যায় না। সম্রাট আকবর ছিলেন ১২ শতাব্দীর সূফি…
View On WordPress
0 notes
Text
প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আবার বিশ্বাসঘাতকতা করল মুসলিম দেশ!
ভারতে মুসলিম তৃপ্তিকরণের তার বিশ্বের মুসলিম দেশগুলির সাথে যুক্ত, যাদের গান্ধী-নেহেরু থেকে মোদি পর্যন্ত প্রতিটি নেতাই খুশি করার চেষ্টা করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি প্রায় ছয়টি মুসলিম দেশ থেকে পুরস্কারও নিয়েছেন, তুরস্ক, আফগানিস্তানকেও সাহায্য দিয়েছেন, কিন্তু তারপরও মুসলিম দেশগুলোর আস্থা অর্জন করতে পারেননি।
সৌদি আরব, মিশর, তুরস্ক পাকিস্তানের সাথে ইসলামী বন্ধুত্ব বজায় রেখে #G20Kashmir এর বৈঠকে অংশগ্রহণ করতে অস্বীকার করে। মিশরকে প্রধানমন্ত্রী মোদি বিশেষ অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি তার ধর্মীয় ভ্রাতৃত্বের সামনে বিশেষ অতিথি হওয়ার নিমন্ত্রণ কে কোনও গুরুত্ব দেননি এবং নিজেকে তা থেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছেন।
বিশ্বের সর্ববৃহ��� মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়া তার ভারতীয় দূতাবাসের নিম্ন পদস্থ কর্মকর্তাকে পাঠিয়ে কার্যত ভারতকে অপমানই করেছে। শুধু তাই নয়, নেহরুর পর মোদী বাবুই চীন কে সবচেয়ে বেশি সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করলেও, চীনও কাশ্মীরকে বিতর্কিত এলাকা আখ্যা দিয়ে এই সম্মেলনে আসতে অস্বীকার করেছে। মোদি চীনের রাষ্ট্রপতিকে দোলনায় দুলিয়েছেন, ভারতে আজ পর্যন্ত সর্বাধিক চীনা বিনিয়োগ করিয়েছেন। কিন্তু চীন বারবার তার বন্ধু পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন জাগে এত মুসলিম তৃপ্তিকরণ আর এখন "সন্তুষ্টিকরণ" এর পরও ভারত মুসলিম দেশগুলো থেকে কী পেল? ভূমিকম্পে ভারতের সাহায্য পাওয়ার পরও ইউনাইটেড নেশনস এ পাকিস্তানের পক্ষে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক ।
কেন ভারতীয় রাজনীতিবিদরা 'ইসলামিক ব্রাদারহুড' এর অস্তিত্ব আর কার্যকলাপ এর প্রতি ধৃতরাষ্ট্র স্বরূপ আচরণ করেন ? কেন উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দিয়ে নিজের সাথে আর পাশাপাশি সারা দেশের সাথে প্রতারনা করেন ? কেন ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলেন ?
যতদিন ভারতের হিন্দু জনগণ এই প্রশ্ন না করবে, ততদিন প্রত্যেক নেতা তাদের থেকে ভোট নিয়ে তাদের ও এই দেশকে ঠকাতে থাকবে!
মুসলিম দেশগুলো হয়তো প্রধানমন্ত্রী মোদিকে পুরস্কার দিয়েছে, কিন্তু তারা শুধু পাকিস্তানের সঙ্গেই ভ্রাতৃত্ব বজায় রেখে চলেছে।
#G20Kashmir সভা থেকে তা আরও একবার প্রমাণিত হল!
0 notes
Link
0 notes
Text
হিন্দু দেবতাদের নাম ব্যবহার করে ভারতীয় মুসলমানদের উপর হামলা
হিন্দু দেবতাদের নাম ব্যবহার করে ভারতীয় মুসলমানদের উপর হামলা
সংসদে মুসলিম রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে অনুরূপ একটি পর্বের পর সাম্প্রতিক হামলায় মুসলমানদের লক্ষ্য করা হয়েছে এবং ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে বাধ্য করা হয়েছে। মাওলানা মোমিন, ৪০, সপ্তাহান্তে নয়াদিল্লিতে একটি গাড়ি নিয়ে তাকে চাপা দেবার চেষ্টাকারী একটি গ্যাং দ্বারা নির্মম আক্রমণের শিকার হওয়ার পর থেকে কথা বলতে পারছেন না। তিনি পুরুষদের ‘জয় শ্রী রাম’ (জয় ভগবান রাম) অভিবাদন বলতে বাধ্য করতে অস্বীকার…
View On WordPress
0 notes
Text
জহির রায়হানকে কেন হত্যা করা হয়েছিলো?
কেন?
আরে তিনি তো ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের সব জানতেন। তারপর তাজউদ্দিনদের সব কুকীর্তি, ইন্ডিয়ার সাথে হাত মিলাইয়া কিভাবে বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য করা যায় তার ছক কষা হচ্ছিল, সেসব নিয়ে জহির রায়হান প্রামাণ্যচিত্র বানালে সবাই ধরা পড়বে এই জন্য তাকে সরিয় দেয়া হয়।
হুম। যুদ্ধাপরাধী নিজামী একটা ডকুমেন্টে যেটা শাহরিয়ার কবীর তৈরি করেছিলেন, সেখানে সে বলেছিলো, জহির রায়হান বুদ্ধিজীবী হত্যার তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলো। তিনি সেই কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। সেই তদন্ত যখন তিনি শুরু করেন তখনই অন্তর্ধান হন। কেন তিনি অন্তর্ধান হলেন? সেই তদন্তটা কেন হলো না? এসব তথ্য যদি বের করতে পারেন তাহলে যুদ্ধাপরাধ বুদ্ধিজীবী হত্যার সব রহস্য বেরিয়ে আসবে। মানে নিজামী বলতে চেয়েছে, বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীরা আসলে অন্য কেউ যা কাউকে জানতে দেওয়া হয়নি। উল্টো মাসুম বাচ্চা নিজামীদের উপর সেই দোষ চাপানো হয়েছে।
লোকটা তো ঠিকই বলেছে। কেউ জহির রায়হানের অন্তর্ধান রহস্য বের করল না কেন? এটাই তো আমাদের সন্দেহের জায়গা।
তোমাদের দোষ নেই। এই দোষটা পুরো সদ্য স্বাধীন দেশের সরকারটির। কেন সেটি বলছি, তার আগে বলি জহির রায়হান অন্তর্ধান রহস্য কিন্তু ১৯৯৯ সালেই মিটে গেছে। মিরপুর ১২ নং সেকশনের মুসলিম বাজার নূরী মসজিদ নির্মাণের সময় যে খনন কাজ চলে তখন সেখান থেকে একটি অনাবিস্কৃত বধ্যভূমি বের হয়ে আসে। মানুষের দেহাবশেষ, হাড় করোটিতে গুলির চিহ্ন। এক্সপার্টরা নিশ্চিত হয় এটি ৭১ সালের একটি বধ্যভূমি। জহির রায়হানের ছেলে অনল রায়হান নিজে ও তখনকার ভোরের কাগজ পত্রিকা এই নিয়ে এক্সক্লুসিভ তদন্ত করে বের করে আনে জহির রায়হানের ভাগ্যে কি ঘটেছিলো। মনে রাখতে হবে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও তখনো পর্যন্ত মিরপুর স্বাধীন হয়নি! মিরপুরের নিয়ন্ত্রণ ত��নো পাকিস্তানী সমর্থক বিহারীদের হাতে। বড় ভাই শহিদুল্লাহ কায়সার মিরপুরের ১২ নম্বরে একটি জায়গায় বন্দি আছেন এরকম একটি ফোন পেয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন জহির রায়হান। জহির রায়হানকে গুলি করতে দেখেছে তেমন সাক্ষির সন্ধান মেলে ২৮ বছর পর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া থেকে যিনি সেদিন মিরপুরে বাহিরী হামলায় বেঁচে ফিরে ছিলেন। তিনি জহির রায়হানকে সনাক্ত করেছিলেন একজন ‘সাংবাদিক’ হিসেবে। জহির রায়হান সেই পরিচয়েই সেখানে গিয়েছিলেন। অতর্কিত হামলা চালিয়ে জহির রায়হানসহ অন্যদের গুলি করে হত্যা করে লাশ এই বধ্যভূতিতে বা অন্য কোথায় গুম করে ফেলা হয়েছিলো। নিশ্চিত হওয়া গেছে রাজাকার আল বদররাই জহির রায়হানকে হত্যা করেছিলেন। জহির রায়হান বেঁচে থাকলে তিনি ডকুমেন্ট তৈরি করবে সেটাই ছিলো তাদের ভয়। কিন্তু নিজামী উল্টো অন্যদের ফেঁসে যাবার ইঙ্গিত দিয়েছিলো। এর জন্য দায়ী কারা জানো?
কারা?
জাহির রায়হানকে কারা হত্যা করল, তার কি হলো সেটি নিয়ে স্বাধীনতার পর যে সরকার ক্ষমতায় ছিলো তাদের কোন আগ্রহই ছিলো না। পরিস্কার করে বললে রাজাকার আল বদরদের নিয়ে আর বেশি মাথা ঘামাতে চায়নি তারা। ‘ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস’ বইটা অনলাইনে ফ্রি পড়া যায়, অথবা হার্ড কপি কিনতে পারো বাজার থেকে, সেই বইতে লেখক অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, যিনি আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ছিলেন, এই বইতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার দলিল তুলে ধরা হয়। বইটি আওয়ামী লীগ বিরোধী কোন বই সেটি মনে করার কিন্তু কোন কারণ নেই। পুরো বইটি বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে জামাতীদের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সত্য ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু সেই বইতে আবু সাঈদ সাহেব লিখেছেন, রাজাকার আল বদরদের বিষয়ে বঙ্গবন্ধু বেশি একটা কঠর ছিলেন না। একটু সহানুভূতিশীলই ছিলেন। তিনি যুদ্ধের সময় নৃশংসতাকে আদর্শিক কারণে ঘটেছিলো তেমনটি মনে হয়ত করেননি। তাজউ্দ্দিনের পরামর্শ উপেক্ষা করে ১৯৭৩ সালের ৩০ নভেম্বর ৩৬৪০০ দালালকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়। এদের মধ্যে কুথ্যাত শাহ আজিজ ছিলেন যিনি সেই ৭১ সালে জাতিসংঘে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হয়ে যোগ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান তুলে ধরে। সেই লোক ছাড়া পেয়ে গেলো। শুধু তাই নয়, শাহ আজিজকে মুক্ত করতে তার স্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যান। বঙ্গবন্ধু যতদিন শাহ আজিজ মুক্ত না হবে ততদিন তার পরিবার মাসিক ৫০০ টাকা ভাতা দেয়ার ব্যবস্থা করে দেন। মুক্ত হবার পর বাইশ হাজার টাকার গাড়ি উপহার দেয়া কথা জানা যায়। শান্তি কমিটির প্রধান খাজা খয়েরউদ্দিনকে মুক্ত করে নিজ হাতে পাকিস্তান যাবার টিকিট ধরিয়ে দেন। একইভাবে খুলনার কুখ্যাত খান এ সবুরও সাধারণ ক্ষমার সুযোগ লাভ করে। এর ফল পেয়েছিলো ৭৪ সালেই। এই দালালরা দেশ ‘ইসলামী শক্তির’ ঐক্য গড়তে বিভিন্ন দলগুলোকে নিয়ে সংগঠিত হতে থাকে, বঙ্গবন্ধু সরকারকে ইসলাম বিরোধী, ভারতের কাছে দেশ বিক্রি করে দেয়া, দেশে আর ইসলাম থাকবে না ইত্যাদি প্রচারণা শুরু করে। সেই সময়ে কবি দাউদ হায়দারের একটি কবিতা নিয়ে এই গ্রুপটিই পুরো দেশে আগুন জ্বালোনোর মত পরিস্থিতি করে ফেলে। রাজাকার আল বদরদের বিষয়ে জিরো ডিগ্রী টলারেন্স থাকলে জহির রায়হানকে নিয়ে কোন ‘রহস্য’ তৈরি হত না। নিজামীরাও জহির রায়হানকে র’ এজেন্টরা হত্যা করেছে এরকম গল্প বানাতে পারত না। এসব দায় স্বীকার করতে হবে। কট্টর লীগার ছাড়া আমার মনে হয় না কেউ এসব ভুল ভ্রান্তিগুলিকে স্বীকার করতে দ্বিধা করবে।
তার মানে জহির রায়হানকে মুক্তি বাহিনীরা হত্যা করেনি?
শোন, ভারতের কে একজন নাকি ইন্দরা গান্ধিকে বলেছিলেন (আমি নিশ্চিত নই), ‘আপনি কি আরেকটি পাকিস্তান তৈরি করতে সহায়তা করতে যাচ্ছেন?’ আমার মনে হয় সেরকম কিছু কেউ বলে থাকলে মিথ্যে কিছু আশংকা করেনি। যে কোন ধরণের উদ্ভট হাস্যকর অভিযোগ ভারত হিন্দুদের উপর ফেললেই হলো, আমাদের যুক্তিবোধ কাজ করে না। কারণ তোমার আমার মনোভূমি যে বিদ্বজাতিতত্ত্বের উর্বর ভূমি!…
(তথ্যসূক্র: নিখোঁজ নন, গুলিতে নিহত হয়েছিলেন জহির রায়হান, দৈনিক ভোরের কাগজ, ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস, লেখক অধ্যাপক আবু সাইয়িদ)
1 note
·
View note
Text
মহানবী (সা.)-কে কটুক্তির প্রতিবাদে কুতুবদিয়াতে মুসল্লিদের বিক্ষোভ
শাহেদুল ইসলাম মনির, কুতুবদিয়া : ভারতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) ও তার স্ত্রী আয়েশা (রা:) কে নিয়ে ভারতীয় বিজেপির মুখপাত্র নুপুর শর্মা ও তার সহযোগী নবীনকুমার জিন্দাল কর্তৃক অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিবাদে কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় মুসলিম ঐক্য পরিষদ ও সর্বস্তরের তৌহিদী জনতার আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১০ জুন) জুমার নামাজের পর বিভিন্ন মসজিদ থেকে খন্ড খন্ড মিছিল…
View On WordPress
0 notes
Text
১৯২৯ সালে যেভাবে বিশ্ব জয় করে নবীপ্রেমী এক অশিক্ষিত যুবক
১৯২৯ সালে যেভাবে বিশ্ব জয় করে নবীপ্রেমী এক অশিক্ষিত যুবক
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর ব্রিটিশ ইন্ডিয়ায় ফাঁসি দেওয়া হয় ২১ বছর বয়সী ইলমুদ্দিনকে। ইলমুদ্দিন ছিলেন অবিভক্ত ভারতের একজন মুসলিম। তার পিতা একজন ছুতার মিস্ত্রী ছিলেন। ইলমুদ্দিন ‘রঙ্গিলা রসূল’ নামক বইয়ের প্রকাশক রাজপালকে হত্যা করেন। এই বইয়ে রাসূল (সাঃ) নিয়ে কুৎসা রটনা করা হয়েছিলো। মুসলিমরা এটিকে তাদের ধর্মবিশ্বাসের উপর আক্রমণ হিসেবে দেখেন। ভারতীয় মুসলিমরা বইটি নিষিদ্ধের দাবি জানায়। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার…
View On WordPress
#dirilis tshirt#Ilm din#ilmuddin#IYI#iyisq#kayi Bosoti#Kayi Shop#Kayi Squad#Kurulus Osman#ইলমুদ্দিন#কায়ী বসতী#কায়ী স্কোয়াড#নবী প্রেমী#মুজাহিদ#শহীদ
0 notes
Photo
ভারতের জিনিস বয়কটের ডাক দিলে বাংলাদেশ কিছু মুসলিম নামধারী মুদির পুতদের গায়ে আগুন ধরবে। সৌদিয়াতে ভারতীয় পেলে মুখে থুথু দিচ্ছে বহিস্কার একটা রাজনৈতিক চাল। মূল ঘটনা আড়াল করার অপচেষ্টা। এই বহিস্কাররাদেশ মুসলিমদের হৃদয়ের ক্ষত কমাতে পারবে না। #BoycottIndianProducts #ArrestNupurSharma #ProphetMuhammad (ﷺ) #BoycottIndia https://www.instagram.com/p/CefRjZ_PisL/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
হিজাব পরা নারীর অধিকার: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
হিজাব পরা নারীর অধিকার: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ভারতের কর্ণাটকের স্কুল-কলেজে মুসলিম ছাত্রীদের হিজাব পরা নিয়ে উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে মুখ খুললেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে এক টুইট বার্তায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী তার মতামত তুলে ধরেন। টুইট বার্তায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী লিখেছেন, ‘বিকিনি হোক কিংবা ঘোমটা, জিন্স বা হিজাব হোক, তিনি কী পরতে চান তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার রয়েছে একজন নারীর। নারীর এই অধিকার ভারতীয় সংবিধানে…
View On WordPress
0 notes
Text
ভারতে শতাধিক মুসলিম নারী নিলামে,মূল পরিকল্পনাকারী আটক
ভারতে শতাধিক মুসলিম নারী নিলামে,মূল পরিকল্পনাকারী আটক
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ ভারতে বুল্লি বাই নামের একটি অ্যাপের মাধ্যমে শতাধিক মুসলিম নারীকে নিলামে বিক্রির ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারীর পরিচয় জানা গেছে। নীরাজ বিষ্ণোই নামে এক তরুণ এই ঘটনার মূল হোতা বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাকে আসাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ায়রি) দিল্লি পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। ইন্টেলিজেন্স ফিউশন অ্যান্ড…
View On WordPress
0 notes
Text
ক্যাটের বিয়ের আংটিও খুব আলোচিত
ক্যাটের বিয়ের আংটিও খুব আলোচিত
ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে ভারতীয় পিতা ‘মোহাম্মদ কাইফ’ এবং ইংরেজ মা ‘সুজানা টার্কুট’ দম্পত্তির সন্তান হিসেবে ক্যাটরিনা কাইফের জন্ম হংকংয়ে। বাবা মুসলিম, মা খ্রিস্টান আর মেয়ে সকল ধর্ম-ই বিশ্বাস করেন! একবার এক সাক্ষাতকারে কাটরিনা কাইফ বলেছিলেন, আমার বাবা ছিলেন একজন মুসলিম। অন্যদিকে আমার মা ছিলেন খ্রিস্টান। কিন্তু এই দুই ধর্ম ছাড়া অন্যান্য ধর্ম বিশ্বাসগুলোও আমি পালন করে বেড়ে উঠেছি। এমনকি আমাদের বাসায়…
View On WordPress
0 notes
Text
ক্রমবর্ধমান ইসলামফোবিয়া, ক্ষতিগ্রস্ত ভারতের মসজিদ
ক্রমবর্ধমান ইসলামফোবিয়া, ক্ষতিগ্রস্ত ভারতের মসজিদ
ভারতীয় মুসলমানরা অসংখ্য ঘৃণা-চালিত আক্রমণের শিকার হয়েছে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগ্রাসীরা দেশটির হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি সম্প্রতি ব্যাপক মুসলিম বিরোধী সহিংসতার সাক্ষী হয়েছে, যাতে অন্তত ৫০ জন মারা যায়, যাদের বেশিরভাগই মুসলমান, এবং কয়েকশ আহত হয়। অনেক স্থানীয় ভাষ্যকার, সাংবাদিক এবং কর্মী বলেছেন যে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত ছিল, বজরং দল এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সং (আরএসএস)…
View On WordPress
0 notes
Text
ট্রলকারীদের তীব্র ভাষায় ধুয়ে দিলেন কোহলি
ট্রলকারীদের তীব্র ভাষায় ধুয়ে দিলেন কোহলি
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের কাছে 10 উইকেটে হেরে যাওয়ার পর থেকে ভারতীয় দর্শকদের সমালোচনা থামেনি বলে মনে হচ্ছে। ভারতীয় মুসলিম ক্রিকেটার মোহাম্মদ শামি অনেক ট্রলের শিকার হয়েছেন। তাকে নিয়ে নেট দুনিয়ায় বিদ্বেষপূর্ণ ট্রল ছড়িয়ে পড়েছে। এবার সংবাদ সম্মেলনে ট্রলদের ওপর ক্ষেপে গেলেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তিনি বলেন, যারা ধর্মকে উপহাস করে তারা আসলে মেরুদণ্ডহীন মানুষ। মহম্মদ শামির ধর্ম নিয়ে…
View On WordPress
0 notes